M.Morshed

M.Morshed Be positive about life and Everykind of Relations

25/09/2024

অবারিত বৃষ্টির ধারায় শান্তি হৃদয়ে

ড্রাইভিং লাইসেন্সের লিখিত পরীক্ষার স্ট্যান্ডার্ড ৮৫টি প্রশ্ন ব্যাংক ও উত্তর নিজে শিখুন এবং অন্যকে শেখার জন্য উৎসাহিত করু...
02/06/2024

ড্রাইভিং লাইসেন্সের লিখিত পরীক্ষার স্ট্যান্ডার্ড ৮৫টি প্রশ্ন ব্যাংক ও উত্তর নিজে শিখুন এবং অন্যকে শেখার জন্য উৎসাহিত করুন।
=====================================
০১. প্রশ্ন : মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ মোটরযান আইনে মোটরযান অর্থ কোনো যন্ত্রচালিত যান, যার চালিকাশক্তি বাইরের বা ভিতরের কোনো উৎস হতে সরবরাহ হয়ে থাকে।
০২. প্রশ্ন : গাড়ি চালনার আগে করণীয় কাজ কী কী ?
উত্তরঃ ক. গাড়ির হালনাগাদ বৈধ কাগজপত্র (রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট, ট্যাক্সটোকেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ইনসিওরেন্স (বিমা) সার্টিফিকেট, রুট পারমিট ইত্যাদি) গাড়ির সঙ্গে রাখা।
খ. গাড়িতে জ্বালানি আছে কি না পরীক্ষা করা, না থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
গ. রেডিয়েটর ও ব্যাটারিতে পানি আছে কি না পরীক্ষা করা, না থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
ঘ. ব্যাটারি কানেকশন পরীক্ষা করা।
ঙ. লুব/ইঞ্জিন অয়েলের লেবেল ও ঘনত্ব পরীক্ষা করা, কম থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
চ. মাস্টার সিলিন্ডারের ব্রেকফ্লুইড, ব্রেকঅয়েল পরীক্ষা করা, কম থাকলে নেওয়া।
ছ. গাড়ির ইঞ্জিন, লাইটিং সিস্টেম, ব্যাটারি, স্টিয়ারিং ইত্যাদি সঠিকভাবে কাজ করছে কি না, নাট-বোল্ট টাইট আছে কি না অর্থাৎ সার্বিকভাবে মোটরযানটি ত্র“টিমুক্ত আছে কি না পরীক্ষা করা।
জ. ব্রেক ও ক্লাচের কার্যকারিতা পরীক্ষা করা।
ঝ. অগ্নিনির্বাপকযন্ত্র এবং ফাস্টএইড বক্স গাড়িতে রাখা।
ঞ. গাড়ির বাইরের এবং ভিতরের বাতির অবস্থা, চাকা (টায়ার কন্ডিশন/হাওয়া/নাট/এলাইমেন্ট/রোটেশন/স্পেয়ার চাকা) পরীক্ষা করা।
০৩. প্রশ্ন : মোটরযানের মেইনটেনেন্স বা রক্ষণাবেক্ষণ বলতে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ ত্রুটিমুক্ত অবস্থায় একটি গাড়ি হতে দীর্ঘদিন সার্ভিস পাওয়ার জন্য প্রতিদিন গাড়িতে যে-সমস্ত মেরামত কাজ করা হয়, তাকে মোটরযানের মেইনটেনেন্স বলে।
০৪. প্রশ্ন : একটি মোটরযানে প্রতিদিন কী কী মেইনটেনেন্স করতে হয় ?
উত্তরঃ ২ নং প্রশ্নের উত্তরের খ থেকে ঞ পর্যন্ত।
০৫. প্রশ্ন : সার্ভিসিং বলতে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ মোটরযানের ইঞ্জিন ও বিভিন্ন যন্ত্রাংশের কার্যক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য নির্দিষ্ট সময় পরপর যে-কাজগুলো করা হয়, তাকে সার্ভিসিং বলে।
০৬. প্রশ্ন : গাড়ি সার্ভিসিংয়ে কী কী কাজ করা হয় ?
উত্তরঃ ক. ইঞ্জিনের পুরাতন লুবঅয়েল (মবিল) ফেলে দিয়ে নতুন লুবঅয়েল দেওয়া। নতুন লুবঅয়েল দেওয়ার আগে ফ্লাশিং অয়েল দ্বারা ফ্লাশ করা।
খ. ইঞ্জিন ও রেডিয়েটরের পানি ড্রেন আউট করে ডিটারজেন্ট ও ফ্লাশিংগান দিয়ে পরিষ্কার করা, অতঃপর পরিষ্কার পানি দিয়ে পূর্ণ করা।
গ. ভারী মোটরযানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন গ্রিজিং পয়েন্টে গ্রিজগান দিয়ে নতুন গ্রিজ দেওয়া।
ঘ. গাড়ির স্পেয়ার হুইলসহ প্রতিটি চাকাতে পরিমাণমতো হাওয়া দেওয়া।
ঙ. লুবঅয়েল (মবিল) ফিল্টার, ফুয়েল ফিল্টার ও এয়ারক্লিনার পরিবর্তন করা।
০৭. প্রশ্ন : গাড়ি চালনাকালে কী কী কাগজপত্র গাড়ির সঙ্গে রাখতে হয় ?
উত্তরঃ ক. ড্রাইভিং লাইসেন্স, খ. রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট (ব্লু-বুক), গ. ট্যাক্সটোকেন, ঘ. ইনসিওরেন্স সার্টিফিকেট, ঙ.ফিটনেস সার্টিফিকেট (মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়) এবং চ. রুটপারমিট (মোটরসাইকেল এবং চালক ব্যতীত সর্বোচ্চ ৭ আসন বিশিষ্ট ব্যক্তিগত যাত্রীবাহী গাড়ির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।
০৮. প্রশ্ন : রাস্তায় গাড়ির কাগজপত্র কে কে চেক করতে পারেন/কোন কোন ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিগণকে গাড়ির কাগজ দেখাতে বাধ্য ?
উত্তরঃ সার্জেন্ট বা সাব-ইনসপেক্টরের নিচে নয় এমন পুলিশ কর্মকর্তা, মোটরযান পরিদর্শকসহ বিআরটিএর কর্মকর্তা এবং মোবাইলকোর্টের কর্মকর্তা।
০৯. প্রশ্ন : মোটরসাইকেলে হেলমেট পরিধান ও আরোহী বহন সম্পর্কে আইন কী ?
উত্তরঃ মোটরসাইকেলে চালক ব্যতীত ১ জন আরোহী বহন করা যাবে এবং উভয়কেই হেলমেট পরিধান করতে হবে (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১০০)।
১০. প্রশ্ন : সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণ কী কী?
উত্তরঃ ক. অত্যধিক আত্মবিশ্বাস, খ. মাত্রাতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানো, গ. অননুমোদিত ওভারটেকিং এবং ঘ. অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহন।
১১. প্রশ্ন : গাড়ি দুর্ঘটনায় পতিত হলে চালকের করনীয় কী ?
উত্তরঃ আহত ব্যক্তির চিকিৎসা নিশ্চিত করা, প্রয়োজনে নিকটস্থ হাসপাতালে স্থানান্তর করা এবং ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিকটবর্তী থানায় দুর্ঘটনার বিষয়ে রিপোর্ট করা।
১২. প্রশ্ন : আইন অনুযায়ী গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা কত ?
উত্তরঃ হালকা মোটরযান ও মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৭০ মাইল, মাঝারি বা ভারী যাত্রীবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩৫ মাইল এবং মাঝারি বা ভারী মালবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩০ মাইল।
১৩. প্রশ্ন : মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স কী ?
উত্তরঃ সর্বসাধারণের ব্যবহার্য স্থানে মোটরযান চালানোর জন্য লাইসেন্স কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ইস্যুকৃত বৈধ দলিলই মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স।
১৪. প্রশ্নঃ অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে-লাইসেন্স দিয়ে একজন চালক কারো বেতনভোগী কর্মচারী না হয়ে মোটর সাইকেল, হালকা মোটরযান এবং অন্যান্য মোটরযান (পরিবহনযান ব্যতীত) চালাতে পারে, তাকে অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স বলে।
১৫. প্রশ্ন : ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স কত ?
উত্তরঃ পেশাদার চালকের ক্ষেত্রে ২১ বছর এবং অপেশাদার চালকের ক্ষেত্রে ১৮ বছর।
১৬. প্রশ্ন : কোন কোন ব্যক্তি ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে?
উত্তরঃ মৃগীরোগী, উন্মাদ বা পাগল, রাতকানারোগী, কুষ্ঠরোগী, হৃদরোগী, অতিরিক্ত মদ্যপব্যক্তি, বধিরব্যক্তি এবং বাহু বা পা চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে অসুবিধা হয় এমন ব্যক্তি।
১৭. প্রশ্ন : হালকা মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন ৬,০০০ পাউন্ড বা ২,৭২৭ কেজির অধিক নয়, তাকে হালকা মোটরযান বলে।
১৮. প্রশ্ন : মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাইওজন ৬,০০০ পাউন্ড বা ২,৭২৭ কেজির অধিক কিন্তু ১৪,৫০০ পাউন্ড বা ৬,৫৯০ কেজির অধিক নয়, তাকে মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান বলে।
১৯. প্রশ্ন : ভারী মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন ১৪,৫০০ পাউন্ড বা ৬,৫৯০ কেজির অধিক, তাকে ভারী মোটরযান বলে।
২০. প্রশ্ন : প্রাইভেট সার্ভিস মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ ড্রাইভার ব্যতীত আটজনের বেশি যাত্রী বহনের উপযোগী যে-মোটরযান মালিকের পক্ষে তার ব্যবসা সম্পর্কিত কাজে এবং বিনা ভাড়ায় যাত্রী বহনের জন্য ব্যবহৃত হয়, তাকে প্রাইভেট সার্ভিস মোটরযান বলে।
২১. প্র্রশ্নঃ ট্রাফিক সাইন বা রোড সাইন (চিহ্ন) প্রধানত কত প্রকার ও কী কী ?
উত্তরঃ ট্রাফিক সাইন বা চিহ্ন প্রধানত তিন প্রকার। ক. বাধ্যতামূলক, যা প্রধানত বৃত্তাকৃতির হয়,
খ. সতর্কতামূলক, যা প্রধানত ত্রিভুজাকৃতির হয় এবং গ. তথ্যমূলক, যা প্রধানত আয়তক্ষেত্রাকার হয়।
২২. প্রশ্ন : লাল বৃত্তাকার সাইন কী নির্দেশনা প্রদর্শন করে ?
উত্তরঃ নিষেধ বা করা যাবে না বা অবশ্যবর্জনীয় নির্দেশনা প্রদর্শন করে।
২৩. প্রশ্ন : নীল বৃত্তাকার সাইন কী নির্দেশনা প্রদর্শন করে ?
উত্তরঃ করতে হবে বা অবশ্যপালনীয় নির্দেশনা প্রদর্শন করে।
২৪. প্রশ্ন : লাল ত্রিভুজাকৃতির সাইন কী নিদের্শনা প্রদর্শন করে ?
উত্তরঃ সতর্ক হওয়ার নির্দেশনা প্রদর্শন করে।
২৫. প্রশ্ন : নীল রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন ?
উত্তরঃ সাধারণ তথ্যমূলক সাইন।
২৬. প্রশ্ন : সবুজ রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন?
উত্তরঃ পথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন, যা জাতীয় মহাসড়কে ব্যবহৃত হয়।
২৭. প্রশ্ন : কালো বর্ডারের সাদা রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন?
উত্তরঃ এটিও পথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন, যা মহাসড়ক ব্যতীত অন্যান্য সড়কে ব্যবহৃত হয়।
২৮. প্রশ্ন : ট্রাফিক সিগন্যাল বা সংকেত কত প্রকার ও কী কী ?
উত্তরঃ ৩ (তিন) প্রকার। যেমন- ক. বাহুর সংকেত, খ. আলোর সংকেত ও গ. শব্দ সংকেত।
২৯. প্রশ্ন : ট্রাফিক লাইট সিগন্যালের চক্র বা অনুক্রমগুলি কী কী ?
উত্তরঃ লাল-সবুজ-হলুদ এবং পুনরায় লাল।
৩০. প্রশ্ন : লাল, সবুজ ও হলুদ বাতি কী নির্দেশনা প্রদশন করে ?
উত্তরঃ লালবাতি জ্বললে গাড়িকে ‘থামুনলাইন’এর পেছনে থামায়ে অপেক্ষা করতে হবে, সুবজবাতি জ্বললে গাড়ি নিয়ে অগ্রসর হওয়া যাবে এবং হলুদবাতি জ্বললে গাড়িকে থামানোর জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।
৩১. প্রশ্নঃ নিরাপদ দূরত্ব বলতে কী বুঝায়?
উত্তরঃ সামনের গাড়ির সাথে সংঘর্ষ এড়াতে পেছনের গাড়িকে নিরাপদে থামানোর জন্য যে পরিমাণ দূরত্ব বজায় রেখে গাড়ি চালাতে হয় সেই পরিমাণ নিরাপদ দূরত্ব বলে।
৩২. প্রশ্ন : পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চললে নিরাপদ দূরত্ব কত হবে?
উত্তরঃ ২৫ মিটার।
৩৩. প্রশ্ন : পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ মাইল গতিতে গাড়ি চললে নিরাপদ দূরত্ব কত হবে ?
উত্তরঃ ৫০ গজ বা ১৫০ ফুট।
৩৪. প্রশ্ন : লাল বৃত্তে ৫০ কি.মি. লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. অর্থাৎ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে গাড়ি চালানো যাবে না।
৩৫. প্রশ্ন : নীল বৃত্তে ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ সর্বনিম্ন গতিসীমা ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. অর্থাৎ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটারের কম গতিতে গাড়ি চালানো যাবে না।
৩৬. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের মধ্যে হর্ন আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ হর্ন বাজানো নিষেধ।
৩৭. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের ভিতরে একটি বড় বাসের ছবি থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ বড় বাস প্রবেশ নিষেধ।
৩৮. প্রশ্ন : লাল বৃত্তে একজন চলমান মানুষের ছবি আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ পথচারী পারাপার নিষেধ।
৩৯. প্রশ্ন : লাল ত্রিভুজে একজন চলমান মানুষের ছবি আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ সামনে পথচারী পারাপার, তাই সাবধান হতে হবে।
৪০. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের ভিতর একটি লাল ও একটি কালো গাড়ি থাকলে কী বুঝায়?
উত্তরঃ ওভারটেকিং নিষেধ।
৪১. প্রশ্ন : আয়তক্ষেত্রে ‘চ’ লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ পার্কিংয়ের জন্য নির্ধারিত স্থান।
৪২. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে গাড়ির হর্ন বাজানো নিষেধ ?
উত্তরঃ নীরব এলাকায় গাড়ির হর্ন বাজানো নিষেধ। হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত বা অনুরূপ প্রতিষ্ঠানসমূহের চতুর্দিকে ১০০ মিটার পর্যন্ত এলাকা নীরব এলাকা হিসাবে চিহ্নিত।
৪৩. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে ওভারটেক করা নিষেধ ?
উত্তরঃ ক. ওয়ারটেকিং নিষেধ সম্বলিত সাইন থাকে এমন স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্ট ও তার আগে পরে নির্দিষ্ট দূরত্ব, ঘ. সরু রাস্তায়, ঙ. হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়।
৪৪. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে গাড়ি পার্ক করা নিষেধ ?
উত্তরঃ ক. যেখানে পার্কিং নিষেধ বোর্ড আছে এমন স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্টের ওপর, ঘ. সরু রাস্তায়,
ঙ. হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়, চ. পাহাড়ের ঢালে ও ঢালু রাস্তায়, ফুটপাত, পথচারী পারাপার এবং তার আশেপাশে, ছ. বাস স্টপেজ ও তার আশেপাশে এবং জ. রেলক্রসিং ও তার আশেপাশে।
৪৫. প্রশ্ন : গাড়ি রাস্তার কোনপাশ দিয়ে চলাচল করবে ?
উত্তরঃ গাড়ি রাস্তার বামপাশ দিয়ে চলাচল করবে। যে-রাস্তায় একাধিক লেন থাকবে সেখানে বামপাশের লেনে ধীর গতির গাড়ি, আর ডানপাশের লেনে দ্রুত গাতির গাড়ি চলাচল করবে।
৪৬. প্রশ্ন : কখন বামদিক দিয়ে ওভারটেক করা যায় ?
উত্তরঃ যখন সামনের গাড়ি চালক ডানদিকে মোড় নেওয়ার ইচ্ছায় যথাযথ সংকেত দিয়ে রাস্তার মাঝামাঝি স্থানে যেতে থাকবেন তখনই পেছনের গাড়ির চালক বামদিক দিয়ে ওভারটেক করবেন।
৪৭. প্রশ্ন : চলন্ত অবস্থায় সামনের গাড়িকে অনুসরণ করার সময় কী কী বিষয় লক্ষ্য রাখা উচিত ?
উত্তরঃ (ক) সামনের গাড়ির গতি (স্পিড) ও গতিবিধি, (খ) সামনের গাড়ি থামার সংকেত দিচ্ছে কি না, (গ) সামনের গাড়ি ডানে/বামে ঘুরার সংকেত দিচ্ছে কি না, (ঘ) সামনের গাড়ি হতে নিরাপদ দূরত্ব বজায় থাকছে কি না।
৪৮. প্রশ্ন : রাস্তারপাশে সতর্কতামূলক ‘‘স্কুল/শিশু” সাইন বোর্ড থাকলে চালকের করণীয় কী ?
উত্তরঃ (ক) গাড়ির গতি কমিয়ে রাস্তার দু-পাশে ভালোভাবে দেখে-শুনে সতর্কতার সাথে অগ্রসর হতে হবে।
(খ) রাস্তা পারাপারের অপেক্ষায় কোনো শিশু থাকলে তাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
৪৯. প্রশ্ন : গাড়ির গতি কমানোর জন্য চালক হাত দিয়ে কীভাবে সংকেত দিবেন ?
উত্তরঃ চালক তার ডানহাত গাড়ির জানালা দিয়ে সোজাসুজি বের করে ধীরে ধীরে উপরে-নীচে উঠানামা করাতে থাকবেন।
৫০. প্রশ্ন : লেভেলক্রসিং বা রেলক্রসিং কত প্রকার ও কী কী ?
উত্তরঃ লেভেলক্রসিং বা রেলক্রসিং ২ প্রকার। ক. রক্ষিত রেলক্রসিং বা পাহারাদার নিয়ন্ত্রিত রেলক্রসিং, খ. অরক্ষিত রেলক্রসিং বা পাহারাদারবিহীন রেলক্রসিং।
৫১. প্রশ্নঃ রক্ষিত লেভেলক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
উত্তরঃ গাড়ির গতি কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে আগাতে হবে। যদি রাস্তা বন্ধ থাকে তাহলে গাড়ি থামাতে হবে, আর খোলা থাকলে ডানেবামে ভালোভাবে দেখে অতিক্রম করতে হবে।
৫২. প্রশ্নঃ অরক্ষিত লেভেলক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
উত্তরঃ গাড়ির গতি একদম কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে আগাতে হবে, প্রয়োজনে লেভেলক্রসিংয়ের নিকট থামাতে হবে। এরপর ডানেবামে দেখে নিরাপদ মনে হলে অতিক্রম করতে হবে।
৫৩. প্রশ্ন : বিমানবন্দরের কাছে চালককে সতর্ক থাকতে হবে কেন ?
উত্তরঃ (ক) বিমানের প্রচণ্ড শব্দে গাড়ির চালক হঠাৎ বিচলিত হতে পারেন, (খ) সাধারণ শ্রবণ ক্ষমতার ব্যাঘাত ঘটতে পারে, (গ) বিমানবন্দরে ভিভিআইপি/ভিআইপি বেশি চলাচল করে বিধায় এই বিষয়ে সতর্ক থাকতে হয়।
৫৪. প্রশ্নঃ মোটরসাইকেল চালক ও আরোহীর হেলমেট ব্যবহার করা উচিত কেন ?
উত্তরঃ মানুষের মাথা শরীরের অন্যান্য অঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। এখানে সামান্য আঘাত লাগলেই মানুষের মৃত্যু ঘটতে পারে।
তাই দুর্ঘটনায় মানুষের মাথাকে রক্ষা করার জন্য হেলমেট ব্যবহার করা উচিত।
৫৫. প্রশ্ন : গাড়ির পেছনের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য কতক্ষণ পর পর লুকিং গ্লাস দেখতে হবে ?
উত্তরঃ প্রতিমিনিটে ৬ থেকে ৮ বার।
৫৬. প্রশ্নঃ পাহাড়ি রাস্তায় কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় ?
উত্তরঃ সামনের গাড়ি থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে ১ নং গিয়ারে বা ফার্স্ট গিয়ারে সতর্কতার সাথে ধীরে ধীরে ওপরে উঠতে হবে। পাহাড়ের চূড়ার কাছে গিয়ে আরো ধীরে উঠতে হবে, কারণ চূড়ায় দৃষ্টিসীমা অত্যন্ত সীমিত। নিচে নামার সময় গাড়ির গতি ক্রমে বাড়তে থাকে বিধায় সামনের গাড়ি থেকে বাড়তি দূরত্ব বজায় রেখে নামতে হবে। ওঠা-নামার সময় কোনোক্রমেই ওভারটেকিং করা যাবে না।
৫৭. প্রশ্নঃ বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালনার বিষয়ে কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়?
উত্তরঃ বৃষ্টির সময় রাস্তা পিচ্ছিল থাকায় ব্রেক কম কাজ করে। এই কারণে বাড়তি সতর্কতা হিসাবে ধীর গতিতে (সাধারণ গতির চেয়ে অর্ধেক গতিতে) গাড়ি চালাতে হবে, যাতে ব্রেক প্রয়োগ করে অতি সহজেই গাড়ি থামানো যায়। অর্থাৎ ব্রেক প্রয়োগ করে গাড়ি যাতে অতি সহজেই থামানো বা নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সেইরূপ ধীর গতিতে বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালাতে হবে।
৫৮. প্রশ্ন : ব্রিজে ওঠার পূর্বে একজন চালকের করণীয় কী ?
উত্তরঃ ব্রিজ বিশেষকরে উঁচু ব্রিজের অপরপ্রান্ত থেকে আগত গাড়ি সহজে দৃষ্টিগোচর হয় না বিধায় ব্রিজে ওঠার পূর্বে সতর্কতার সাথে গাড়ির গতি কমিয়ে উঠতে হবে। তাছাড়া, রাস্তার তুলনায় ব্রিজের প্রস্থ অনেক কম হয় বিধায় ব্রিজে কখনো ওভারটেকিং করা যাবে না।
৫৯. প্রশ্ন : পার্শ্বরাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করার সময় কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় ?
উত্তরঃ পার্শ্বরাস্তা বা ছোট রাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করার আগে গাড়ির গতি কমায়ে, প্রয়োজনে থামায়ে, প্রধান রাস্তার গাড়িকে নির্বিঘেœ আগে যেতে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। প্রধান সড়কে গাড়ির গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে সুযোগমত সতর্কতার সাথে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করতে হবে।
৬০. প্রশ্ন : রাস্তার ওপর প্রধানত কী কী ধরনের রোডমার্কিং অঙ্কিত থাকে ?
উত্তরঃ রাস্তার ওপর প্রধানত ০৩ ধরনের রোডমাকিং অঙ্কিত থাকে।
ক. ভাঙালাইন, যা অতিক্রম করা যায়।
খ. একক অখন্ডলাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ, তবে প্রয়োজনবিশেষ অতিক্রম করা যায়।
গ. দ্বৈত অখন্ডলাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ এবং আইনত দণ্ডনীয়। এই ধরনের লাইন দিয়ে ট্রাফিকআইল্যান্ড বা রাস্তার বিভক্তি বুঝায়।
৬১. প্রশ্ন : জেব্রাক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
উত্তরঃ জেব্রাক্রসিংয়ে পথচারীদের অবশ্যই আগে যেতে দিতে হবে এবং পথচারী যখন জেব্রাক্রসিং দিয়ে পারাপার হবে তখন গাড়িকে অবশ্যই তার আগে থামাতে হবে। জেব্রাক্রসিংয়ের ওপর গাড়িকে থামানো যাবে না বা রাখা যাবে না।
৬২. প্রশ্ন : কোন কোন গাড়িকে ওভারটেক করার সুযোগ দিতে হবে ?
উত্তরঃ যে-গাড়ির গতি বেশি, এ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস ইত্যাদি জরুরি সার্ভিস, ভিভিআইপি গাড়ি ইত্যাদিকে।
৬৩. প্রশ্ন : হেড লাইট ফ্ল্যাশিং বা আপার ডিপার ব্যবহারের নিয়ম কী ?
উত্তরঃ শহরের মধ্যে সাধারণত ‘লো-বিম বা ডিপার বা মৃদুবিম’ ব্যবহার করা হয়। রাতে কাছাকাছি গাড়ি না থাকলে অর্থাৎ বেশিদূর পর্যন্ত দেখার জন্য হাইওয়ে ও শহরের বাইরের রাস্তায় ‘হাই বা আপার বা তীক্ষ্ম বিম’ ব্যবহার করা হয়। তবে, বিপরীতদিক থেকে আগত গাড়ি ১৫০ মিটারের মধ্যে চলে আসলে হাইবিম নিভিয়ে লো-বিম জ্বালাতে হবে। অর্থাৎ বিপরীতদিক হতে আগত কোনো গাড়িকে পাস/পার হওয়ার সময় লো-বিম জ্বালাতে হবে।
৬৪. প্রশ্ন : গাড়ির ব্রেক ফেল করলে করণীয় কী ?
উত্তরঃ গাড়ির ব্রেক ফেল করলে প্রথমে অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে নিতে হবে। ম্যানুয়াল গিয়ার গাড়ির ক্ষেত্রে গিয়ার পরিবর্তন করে প্রথমে দ্বিতীয় গিয়ার ও পরে প্রথম গিয়ার ব্যবহার করতে হবে। এর ফলে গাড়ির গতি অনেক কমে যাবে। এই পদ্ধতিতে গাড়ি থামানো সম্ভব না হলে রাস্তার আইল্যান্ড, ডিভাইডার, ফুটপাত বা সুবিধামত অন্যকিছুর সাথে ঠেকিয়ে গাড়ি থামাতে হবে। ঠেকানোর সময় যানমালের ক্ষয়ক্ষতি যেনো না হয় বা কম হয় সেইদিকে সজাগ থাকতে হবে।
৬৫. প্রশ্ন : গাড়ির চাকা ফেটে গেলে করণীয় কী ?
উত্তরঃ গাড়ির চাকা ফেটে গেলে গাড়ি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে। এই সময় গাড়ির চালককে স্টিয়ারিং দৃঢ়ভাবে ধরে রাখতে হবে এবং অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে ক্রমান্বয়ে গতি কমিয়ে আস্তে আস্তে ব্রেক করে গাড়ি থামাতে হবে। চলন্ত অবস্থায় গাড়ির চাকা ফেটে গেলে সাথে সাথে ব্রেক করবেন না। এতে গাড়ি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে।
৬৬. প্রশ্ন : হ্যাজার্ড বা বিপদ সংকেত বাতি কী ?
উত্তরঃ প্রতিটি গাড়ির সামনে ও পিছনে উভয়পাশের কর্ণারে একজোড়া করে মোট দু-জোড়া ইন্ডিকেটর বাতি থাকে। এই চারটি ইন্ডিকেটর বাতি সবগুলো একসাথে জ্বললে এবং নিভলে তাকে হ্যাজার্ড বা বিপদ সংকেত বাতি বলে। বিপজ্জনক মুহূর্তে, গাড়ি বিকল হলে এবং দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় এই বাতিগুলো ব্যবহার করা হয়।
৬৭. প্রশ্ন : গাড়ির ড্যাশবোর্ডে কী কী ইন্সট্রুমেন্ট থাকে ?
উত্তরঃ ক. স্পিডোমিটার- গাড়ি কত বেগে চলছে তা দেখায়।
খ. ওডোমিটার – তৈরির প্রথম থেকে গাড়ি কত কিলোমিটার বা মাইল চলছে তা দেখায়।
গ. ট্রিপমিটার- এক ট্রিপে গাড়ি কত কিলোমিটার/মাইল চলে তা দেখায়।
ঘ. টেম্পারেচার গেজ- ইঞ্জিনের তাপমাত্রা দেখায়।
ঙ. ফুয়েল গেজ- গাড়ির তেলের পরিমাণ দেখায়।
৬৮. প্রশ্ন : গাড়িতে কী কী লাইট থাকে ?
উত্তরঃ ক. হেডলাইট, খ. পার্কলাইট, গ. ব্রেকলাইট, ঘ. রিভার্সলাইট ঙ. ইন্ডিকেটরলাইট, চ. ফগলাইট এবং ছ. নাম্বারপ্লেট লাইট।
৬৯. প্রশ্ন : পাহাড়ি ও ঢাল/চূড়ায় রাস্তায় গাড়ি কোন গিয়ারে চালাতে হয় ?
উত্তরঃ ফার্স্ট গিয়ারে। কারণ ফার্স্ট গিয়ারে গাড়ি চালানোর জন্য ইঞ্জিনের শক্তি বেশি প্রয়োজন হয়।
৭০. প্রশ্ন : গাড়ির সামনে ও পিছনে লাল রঙের ইংরেজি “খ” অক্ষরটি বড় আকারে লেখা থাকলে এরদ্বারা কী বুঝায় ?
উত্তরঃ এটি একটি শিক্ষানবিশ ড্রাইভারচালিত গাড়ি। এই গাড়ি হতে সাবধান থাকতে হবে।
৭১. প্রশ্ন : শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে গাড়ি চালানো বৈধ কী ?
উত্তরঃ ইনসট্রাক্টরের উপস্থিতিতে ডুয়েল সিস্টেম (ডাবল স্টিয়ারিং ও ব্রেক) সম্বলিত গাড়ি নিয়ে সামনে ও পিছনে “খ” লেখা প্রদর্শন করে নির্ধারিত এলাকায় চালানো বৈধ।
৭২. প্রশ্ন : ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলতে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ সাধারণত ইঞ্জিন হতে গাড়ির পেছনের দু-চাকায় পাওয়ার (ক্ষমতা) সরবরাহ হয়ে থাকে। বিশেষ প্রয়োজনে যে-গাড়ির চারটি চাকায় (সামনের ও পিছনের) পাওয়ার সরবরাহ করা হয়, তাকে ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলে।
৭৩. প্রশ্ন : ফোরহুইলড্রাইভ কখন প্রয়োগ করতে হয় ?
উত্তরঃ ভালো রাস্তাতে চলার সময় শুধুমাত্র পেছনের দু-চাকাতে ড্রাইভ দেওয়া হয়। কিন্তু পিচ্ছিল, কর্দমাক্ত রাস্তায় চলার সময় চার চাকাতে ড্রাইভ দিতে হয়।
৭৪. প্রশ্ন : টুলবক্স কী ?
উত্তরঃ টুলবক্স হচ্ছে যন্ত্রপাতির বাক্স, যা গাড়ির সঙ্গে রাখা হয়। মোটরযান জরুরি মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও মালামাল টুলবক্সে রাখা হয়।
৭৫. প্রশ্ন : ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যতীত গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৪ মাস কারাদণ্ড অথবা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৩৮ ধারা)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন।
৭৬. প্রশ্ন : গাড়িতে গাড়িতে নিষিদ্ধ হর্ন কিংবা উচ্চশব্দ উৎপাদনকারী যন্ত্র সংযোজন ও তা ব্যবহার করলে শাস্তি কী ?
উত্তরঃ ১০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৩৯ ধারা)।
৭৭. প্রশ্ন : রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট ও রুটপারমিট ব্যতীত গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী?
উত্তরঃ প্রথমবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড অথবা ২০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড। দ্বিতীয়বার বা পরবর্তী সময়ের জন্য সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদণ্ড অথবা ৫০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৫২ ধারা)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন।
৭৮. প্রশ্ন : মদ্যপ বা মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড বা ১০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড। পরবর্তী সময়ে প্রতিবারের জন্য সর্বোচ্চ ২ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা ১০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড এবং নির্দিষ্ট মেয়াদে ড্রাইভিং লাইসেন্স বাতিল (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪৪ ধারা)।
৭৯. প্রশ্ন : নির্ধারিত গতির চেয়ে অধিক বা দ্রুত গতিতে গাড়ি চালনার শাস্তি কী?
উত্তরঃ প্রথমবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৩০ দিন কারাদণ্ড বা ৩০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড। পরবর্তীতে একই অপরাধ করলে সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড এবং ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্যকারিতা ১ মাসের জন্য স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪২ ধারা)।
৮০. প্রশ্ন : বেপরোয়া ও বিপজ্জনকভাবে গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা এবং যে-কোনো মেয়াদের জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্যকারিতা স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪৩ ধারা)।
৮১. প্রশ্ন : ক্ষতিকর ধোঁয়া নির্গত গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
উত্তরঃ ২০০ টাকা জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫০)।
৮২. প্রশ্ন : নির্ধারিত ওজন সীমার অধিক ওজন বহন করে গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী ?
উত্তরঃ প্রথমবার ১,০০০ পর্যন্ত জরিমানা এবং পরবর্তী সময়ে ৬ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড অথবা ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড (ধারা-১৫৪)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন ।
৮৩. প্রশ্ন : ইন্স্যুরেন্স বিহীন অবস্থায় গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
উত্তরঃ ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫৫)।
৮৪. প্রশ্ন : প্রকাশ্য সড়কে অথবা প্রকাশ্য স্থানে মোটরযান রেখে মেরামত করলে বা কোনো যন্ত্রাংশ বা দ্রব্য বিক্রয়ের জন্য সড়কে রেখে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে শাস্তি কী ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা জরিমানা। অনুরূপ মোটরযান অথবা খুচরা যন্ত্র বা জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করা যাবে (ধারা-১৫৭)।
৮৫. প্রশ্ন : ফুয়েল গেজের কাজ কী ?
উত্তরঃ ফুয়েল বা জ্বালানি ট্যাংকে কী পরিমাণ জ্বালানি আছে তা ফুয়েল গেজের মাধ্যমে জানা যায়।
(-সংগৃহীত)

পুরুষ মানুষের পুরুষত্ব হলো টাকায়।আমার টাকা আছে আমার কদর আছে,সম্মান  আছে। টাকা নেই কদরও নেই, সম্মানও নেই। পুরুষ মানুষের স...
31/05/2024

পুরুষ মানুষের পুরুষত্ব হলো টাকায়।আমার টাকা আছে আমার কদর আছে,সম্মান আছে। টাকা নেই কদরও নেই, সম্মানও নেই। পুরুষ মানুষের সৌন্দর্য প্রেম কিংবা এক মাত্র প্রেমিকা টাকা। যে পুরুষ টাকার পাহাড়ে ঘুমায় তার গায়ের তলায় ভালোবাসা জেগে থাকে। টাকাই আপনার ভালোবাসাকে রাতের অন্ধকারে পাহারা দেয়।

আপনি পুরুষের টাকা আছে, সমাজ, পরিবার, আত্মীয় স্বজন,বন্ধুবান্ধব, এমনকি রাষ্ট্রও আপনার মাথায় হাত বুলাবে। আপনি যত টাকার মালিক আপনার বীরত্বের জায়গাটা ততো উঁচু।

পুরুষ মানুষ টাকা দিয়ে ভালোবাসা কিনতে পারে। পৃথিবীতে মায়ের ভালোবাসার সাথে কারো তুলনা হয় না, সেখানেও টাকাই দামী কাগজ। ধরুন আপনারা দুই ভাই এক ভাইয়ের কোন রকম সংসার চলে যায়,আর আপনি টাকার বিছানায় ঘুমান। তখন দেখবেন ভালোবাসার ভাগ দুই ভাইয়ের মাঝে এমনি কম বেশি হয়ে যাবে।

ধরুন আপনি একটা মেয়েকে প্রচন্ড ভালোবাসেন,মেয়েটাও আপনাকে ভালোবাসে। মেয়েটার পরিবার সবই জানে।আপনি মেয়েটাকে ছাড়া বেঁচে থাকলেও লাশ হয়ে বাঁচবেন৷ মেয়েটাকে বিয়ের জন্য প্রস্তাব দেন তখন দেখবেন সেখানেও আপনি পুরুষ টাকায় দামী। টাকা থাকলে আপনার ভালোবাসার মানুষকে হাসি মুখে ঘরে তুলে নিতে পারবেন। আর টাকা পয়সা না থাকলে, আপনাকে ব্যর্থতার বোঝা মাথায় করে চোখের জল দিয়ে অন্য কারো সঙ্গে, প্রিয়তমার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ চেয়ে চেয়ে দেখতেই হবে।।

আপনার কোন আত্মীয়র বাড়িতে বেড়াতে যান, আপনার পকেটের টাকা দেখেই চেয়ারের ধুলো মুছে বসতে দিবে। তারপর মিষ্টি কথার আসর জমিয়ে দিয়ে।আপনার জন্য মোরগ পোলাও রান্না হবে।আর আপনার পকেটে টাকা নেই, আপনি দাঁড়িয়ে থাকার উপর দেখবেন আপনার বাড়ি ফেরার টিকিট ধরিয়ে দিবে।।

যে বন্ধুটার পিছনে আপনি টাকা খরচ করছেন,কিছুদিন টাকা খরচ করা বন্ধ করে দেন, তখন দেখবেন সেই বন্ধুটা আপনার নোটিশেও আর পাত্তা দিচ্ছে না।

আপনার সন্তানকে ভালো স্কুলে পড়াশোনা করাতে চান সেখানেও টাকার চেনা মুখ আপনি। চাকরি বাজারে যাবেন সেখানেও আপনার ভালো রেজাল্টের ভারী ডিগ্রি এক পাশে রেখে টাকার ব্যাগ খুজবে।
আপনার পরিবারের যে মানুষটা আপনাকে বেশি জানে, বুঝে, আপনার সেই স্ত্রীকে এক বেলা থেকে দুই বেলা না খাইয়ে রেখে দেখুন, সেও আপনাকে কথার পা দিয়ে লাথি মারবে।

আপনি পুরুষ পৃথিবীতে টাকাতেই দামী। নারী সৌন্দর্য, রুপ তার অলংকারে আর পুরুষ সৌন্দর্য টাকায়। টাকা নেই আপনি পুরুষ পৃথিবীতে শূন্য ফাঁকা এবং ফাপা।

লেখা— মোঃ মেহেদী হাসান

17/03/2024

একটি ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত এমডি অবসরের ৫ বছর পর তার শহরের একটি শাখায় এসেছিলেন টাকা তুলতে।কেউ তাকে সালাম দিলো না, এগিয়ে এলো না, কারণ কেউ তাকে চিনতে পারেনি। ব্যাংকটিতে যারা কাজ করছেন সবাই নতুন।

তিনি নিজেকে ঐ ব্যাংকের সাবেক এমডি হিসেবে পরিচয় দেন।পরিচয় পাওয়ার পর একজন অফিসার তাকে চা অফার করেন এবং কৌতূহলবশত জিজ্ঞেস করেন, "অবসরের পর আপনার দিনকাল কেমন যাচ্ছে?”

সাবেক এমডি বলেন,"প্রথম ২/১ বছর খুব খারাপ লেগেছে।নতুন পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে কষ্ট হয়েছে।এখন আমি বুঝতে পেরেছি, দাবা খেলা শেষ হওয়ার পরে রাজা এবং সৈনিকদের একই বাক্সে রাখা হয়। পদ, পদবী, উপাধি, শান-শাওকাত সবই অস্থায়ী। মানুষের ভালোবাসাটা স্থায়ী, বিনয় ও সদাচরণ দিয়ে যা অর্জন করতে হয়।”

সময় যার যার জীবনের হিসেব বুঝিয়ে দেয়! এই সত্যটা সময় থাকতে আমরা বুঝতে চাই না! তাই আসুন সময়ের মুল্য দিতে শিখি। সময়ে যা করা প্রয়োজন, সেটার দিকেই বেশী মনোযোগী হই।

#সময় #সময়ের #মুল্য #অমূল্যসময়

21/01/2024

আপনি
"বিশ্বাস করুন, কাস্টমার কখনই ফিরে আসে না!"

স্যাম ওয়ালটন।
বিশ্বের বৃহত্তম রিটেইল চেইন ওয়াল-মার্টের প্রতিষ্ঠাতা।

একবার তিনি তার প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের জন্য
সেলস ও কাস্টমার সার্ভিসের ওপর
একটি ট্রেনিং করাচ্ছিলেন।

ট্রেনিং এ তার শুরুর কথাগুলো ছিলো এরকম:

"আমি সেই লোক
যে রেস্টুরেন্টে গিয়ে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করে,
কখন ওয়েটার অন্য কাজ বাদ দিয়ে
আমার অর্ডার নিতে আসবে
তার জন্য।

আমি সেই লোক
যে দোকানে যেয়ে চুপচাপ অপেক্ষা করে,
কখন সেলসম্যানরা তাদের পার্সোনাল কথা শেষ করে
একটু আমার দিকে নজর দিবে
তার জন্য।

আমি সেই লোক
যে পেট্রোল পাম্পে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করে
কখন তারা সংবাদপত্র পড়া শেষ করে
আমাকে সময় দিতে পারবে
তার জন্য।

আমি সেই ব্যক্তি
যে কিনা আর্জেন্ট সার্ভিস পাবার জন্য
কাস্টমার কেয়ারে বারবার অনুরোধ করবার পরেও
কয়েক সপ্তাহ পার হবার পর
সেটা পান।

আপনি নিশ্চয় ভাবছেন
আমি একজন
শান্ত, ধৈর্যশীল আর নির্ঝঞ্ঝাট মানুষ!

না, আপনি ভুল।

আমি সেই কাস্টমার
যে কখনই ফিরে আসে না!

আমাকে ফিরিয়ে আনার জন্য
আপনার কোম্পানির
নানারকম চটকদার বিজ্ঞাপনের পেছনে
কোটি কোটি টাকা খরচ করা দেখলে
আমার হাসি পায়।

কারণ
আমি যখন প্রথম আপনার ওখানে গিয়েছিলাম,

আপনার উচিত ছিল
আমার সাথে একটু হেসে কথা বলা
আমার প্রয়োজন কি সেটা বোঝার চেষ্টা করা
একটু আন্তরিকতা দেখানো।

There is only one boss: THE CUSTOMER.

এবং সে কোম্পানির প্রেসিডেন্ট থেকে শুরু করে দারোয়ান পর্যন্ত
সবাইকে ফায়ার করতে পারে
তার টাকা
'অন্যত্র' খরচ করার মাধ্যমে।"

Want to be SUCCESSFUL?
Have better CUSTOMER SERVICE than anyone else.

অনুবাদ কার্টেসি: মোর্শেদ

এই পোস্টটি সংগৃহিত, কথাগুলো ভালো লাগলো। সময়, সুযোগ এখন হাতের মুঠোয় নিয়ে ঘুরি আমরা, কাস্টমারের টাকা আছে, বিকল্প সুযোগ আছে মানে কখনোই কোন কাস্টমার এক জায়গায় আসতে বাধ্য না যদি না আমরা তাকে তার চাহিদা অনুযায়ী সার্ভিস দিয়ে সন্তুষ্ট করতে পারি।

স্লিপিং পার্টনার 🤎🤎🤎IBA গ্রাজুয়েট এক ব্যবসায়ীর সাথে HSC সাইন্সে পড়ুয়া এক ছাত্রীর বিয়ে ঠিক হলো। অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ। এক ম...
21/01/2024

স্লিপিং পার্টনার 🤎🤎🤎
IBA গ্রাজুয়েট এক ব্যবসায়ীর সাথে HSC সাইন্সে পড়ুয়া এক ছাত্রীর বিয়ে ঠিক হলো। অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ। এক মাস পরে বিয়ে।
ফোনে, ম্যাসেঞ্জারে নিয়মিত কথা হয় তাদের। বিয়ের এক সপ্তাহ আগে কথা প্রসঙ্গে মেয়েটা কৌতূহলী হয়ে হবু বরকে জিজ্ঞাসা করল-
- “আচ্ছা, তোমার ফ্যামিলি তো মধ্যবিত্ত। তুমি এত অল্প বয়সে এই যে এতো বড় বিজনেস দাড় করালে, মূলধন কোথায় পেলে?”
- “শুনো তাহলে। তোমাকে বিয়ে যখন করবো, কিছুই গোপন করবো না। তোমাদের বাসায় তোমাকে দেখতে যাবার সময় আমাদের সাথে ফর্সা করে একটা মেয়ে ছিল। মনে আছে তোমার?”
- “হ্যাঁ, তোমার আপু নাকি উনি?”
- “আরেহ্ না, তার নাম সাদিয়া। ঢাকার এক শিল্পপতির মেয়ে। ছাত্র অবস্থায় একটা আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় কনফারেন্সে গিয়ে তার সাথে আমার পরিচয় হয়। আমার বিজনেস প্ল্যান ওর সাথে শেয়ার করার পর সে সন্তুষ্ট হয়। নিয়মিত যোগাযোগের এক পর্যায়ে আমার উপর আস্থা রেখে সে আমার স্লিপিং পার্টনার হয়ে যায়। এরপর আমার মূলধন নিয়ে আর ভাবা লাগেনি। আমার আরো তিনজন স্লিপিং পার্টনার আছে। তবে সাদিয়া সবচেয়ে বেশি এফোর্ট দিয়েছে।”
- (রেগেমেগে) “শালা লুইচ্চা, জানোয়ার, ক্যারেক্টারলেস! আমার বেস্ট ফ্রেন্ড শাহেদের কাছে আগেই শুনেছি ভার্সিটির ছেলেরা এতো এতো মেয়ের সাথে ঘুমায়। আজ হাতেনাতে প্রমাণ পেলাম। থ্যাংকস গড। তোর মতো লুইচ্চার সাথে ফুলের মতো নিষ্পাপ এই আমার বিয়ে? না, কিছুতেই হতে পারে না। লুইচ্চা কোথাকার! ফোন রাখ!” (এই বলে মেয়েটা ফোন কেটে দিল)
🥰শিক্ষা:- যত বড় বিদ্বানই হন না কেন, অন্যের জ্ঞানের লেভেল না বুঝে তার কাছে ফর্মাল ওয়েতে সবকিছু প্রকাশ করতে যাবেন না। অবুঝ মানুষ ভালোভাবে না বুঝেই রিয়্যাক্ট করে থাকে।
☘️বি: দ্র:- স্লিপিং পার্টনার অর্থ ব্যবসায়ের নিষ্ক্রিয় অংশীদার। অর্থাৎ সে টাকা ইনভেস্ট করবে, কিন্তু আড়ালেই থেকে যাবে। কাজকর্ম যা করার আপনাকেই করতে হবে আর চুক্তি অনুযায়ী লাভের একটা নির্দিষ্ট অংশ তাকে দিতে হবে

ঢাকা থেকে কক্সবাজার রেলপথেসবগুলো স্টেশনের নাম  এবং ঢাকা থেকে  দুরত্ব,,,,১) ঢাকা    ০০২) তেজগাঁও    ৬.৪৪৩) বনানী     ১০.৮...
15/11/2023

ঢাকা থেকে কক্সবাজার রেলপথে
সবগুলো স্টেশনের নাম এবং ঢাকা থেকে দুরত্ব,,,,

১) ঢাকা ০০
২) তেজগাঁও ৬.৪৪
৩) বনানী ১০.৮৬
৪) ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ১৩.২৭
৫) ঢাকা বিমানবন্দর ১৮.২৮
৬) টঙ্গী জংশন ২২.৯৩
৭) পুবাইল ৩১.৯৯
৮) নলছাটা বিলুপ্ত
৯) আড়িখোলা ৩৯.৬৩
১০) ঘোড়াশাল ফ্লাগ ৪৬.৮৭
১১) ঘোড়াশাল ৪৮.০৮
১২) জিনারদী ৫২.৫১
১৩) নরসিংদী ৫৭.৩৪
১৪) আমিরগঞ্জ ৬২.৫৭
১৫) খানাবাড়ী ৬৫.৭৯
১৬) হাঁটুভাঙা ৭০.২২
১৭) মেথিকান্দা ৭৩.৮৪
১৮) শ্রীনিধি ৭৭.৮৬
১৯) দৌলতকান্দি ৮৩.০৯
২০) ভৈরব বাজার জংশন ৮৭.১১
২১) আশুগঞ্জ ৯০.৩১
২২) তালশহর ৯৪.৭৩
২৩) বি বাড়িয়া ১০৩.৯৯
২৪) পাঘাচং ১১০.৮৩
২৫) ভাতশালা ১১৪.৮৫
২৬) আখাউড়া জংশন ১২০.০৮
২৭) গঙ্গাসাগর ১২৪.৫০
২৮) ইমামবাড়ী ১৩০.৫৪
২৯) কসবা ১৩৫.৩৭
৩০) মন্দাবাগ ১৪১.৮১
৩১) সালদানদী ১৪৩.৮২
৩২) শশীদল ১৪৭.৪৫
৩৩) রাজাপুর ১৫৩.৮৯
৩৪) সদর রসুলপুর ১৬১.১৩
৩৫) কুমিল্লা ১৬৭.৫৭
৩৬) ময়নামতি ১৭১.১৯
৩৭) লালমাই ১৭৯.৬৫
৩৮) আলিশ্বর ১৮৫.২৪
৩৯) লাকসাম জংশন ১৯১.১৯
৪০) নাওটি ১৯৮.৮৪
৪১) লাঙ্গল কোট ২০৪.৪৭
৪২) হাসানপুর ২০৯.৭০
৪৩) গুনবতি ২১৭.৭৫
৪৪) শর্শদী ২২২.৯৯
৪৫) ফেনি জংশন ২৩১.৪৪
৪৬) কালিদহ ২৩৬.২৭
৪৭) ফাজিলপুর ২৪১.৯০
৪৮) মুহুরীগঞ্জ ২৪৫.৫৩
৪৯) চিন কি আস্তানা ২৫১.৯৭
৫০) মাস্তান নগর ২৫৭.২০
৫১) মীরের সরাই ২৬২.৮৩
৫২) বারতাকিয়া ২৬৮.০৭
৫৩) নিজামপুর কলেজ ২৭৩.৩০
৫৪) বাবৈয়া ঢালা ২৭৭.৩২
৫৫) সীতাকুণ্ড ২৮৩.৭৬
৫৬) বাড়বকুণ্ড ২৮৯.০০
৫৭) কুমিরা ২৯৭.৮৫
৫৮) ভাটিয়ারী ৩০৭.১১
৫৯) ফৌজদার হাট ৩০৯.৫২
৬০) কৈবলাধাম ৩১৪.৭৭
৬১) পাহাড়তলী ৩১৬.৭৮
৬২) চট্টগ্রাম কেবিন ৩১৯.১৯
৬৩) চট্টগ্রাম ৩২০.৭৯
৬৪) ঝাউতলা ৩২৪.১
৬৫) চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ৩২৫.৬৪
৬৬) ষোলশহর জংশন ৩২৬.৯৫
৬৭) জান আলীর হাট ৩৩৩.২৫
৬৮) গোমদন্ডি ৩৩৮.৩৩
৬৯) বেঙ্গুড়া ৩৪২.৫৩
৭০) ধলঘাট ৩৪৬.১৫
৭১) খান মোহনা ৩৪৮.৯৬
৭২) পটিয়া ৩৫১.৩৭
৭৩) চক্রশালা ৩৫৪.১৮
৭৪) খরনা ৩৫৫.৭৯
৭৫) কাঞ্চন নগর ৩৫৯.১
৭৬) খানহাট ৩৬১.০২
৭৭) হাসিমপুর ৩৬৪.২৪
৭৮) দোহাজারী ৩৬৭.৮৬
৭৯) সাত কানিয়া ৩৭৬.৬২১
৮০) লোহাগাড়া ৩৮৯.৪৬০
৮১) হারবং ৪০৫.৩৬০
৮২) চকোরিয়া ৪১৬.৯২৫
৮৩) ডুলহাজারা ৪২৭.৫৮৬
৮৪) ইসলামাবাদ ৪৪০.৪৪১
৮৫) রামু ৪৫৭.১০১
৮৬) কক্সবাজার ৪৬৯.৪৩০

এখানে উল্লেখ্য ঢাকা থেকে কক্সবাজার রেলপথে বড় ৭ রেলসেতু আছে এই সেতুগুলোর জন্য মুল ভাড়ার সঙ্গে আরো আরো ৪০ কিমি পন্টেজ চার্জ যুক্ত হয়ে বানিজ্যিক দুরত্ব হবে ৫১০ কিলোমিটার।

16/06/2023
এই ছবিটার কি কোন ক্যাপশন হয় ???আহ্! বটবৃক্ষসম বড় ভাই ❤️
14/06/2023

এই ছবিটার কি কোন ক্যাপশন হয় ???
আহ্! বটবৃক্ষসম বড় ভাই ❤️

09/04/2023

থ্রি ইডিয়টসের চেয়ে ছিচোড়ে মুভিটা আমার কাছে বেশি প্রিয়।কারণ, থ্রি ইডিয়টস আপনাকে বলবে, তুমিও জিতবে।বাট ছিচোড়ে মুভিটা আপনাকে বলবে, তুমি হারবে, তারপরেও তুমি বেঁচে থাকবে।

"জীবনের কাছে হেরে গেলাম" লিখে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সোহাগ ছেলেটা মরে গেল। হয়তো তাকে কেউ কখনও বলেনি, জিতে যাওয়া মানেই জীবন না, হেরে যাওয়ার মধ্যেও থাকে বেঁচে থাকার আনন্দ।

শিব খেরা, ডেল কার্নেগি থেকে আমাদের বাবা মা, বারবার আমাদের একটা কথাই বলে, তুমিও জিতবে। শক্ত হও। উঠে দাঁড়াও। দৌড়াও। জিততে তোমাকে হবেই।
কিন্তু কেউ কখনও বলে না, তুমিও হারবে। তুমিও তো রক্ত মাংসেরই মানুষ, তোমারও ক্লান্ত লাগবে। একটু বসো। সবসময়ই উঠে দাঁড়ানোর দরকার নাই। সবসময়ই দৌড়ানোর দরকার নাই।একটু বিশ্রাম করো। অনেকক্ষণ তো শক্ত থেকেছো, এবার একটু নরম হও।কেউ বলে না।

বলে না বলেই, সোহাগের মতো ছেলেমেয়েগুলো ঝুলে পড়ে। কেউ রিলেশনশিপের জন্য, কেউ টাকার জন্য, কেউ ক্যারিয়ারের জন্য, কেউ রেজাল্ট বা সিজির জন্য, কেউ বা একটুখানি ভালোবাসার জন্য।

হেলাল হাফিজ এক বুক কষ্ট নিয়ে লিখেছিলেন,

কেউ বলেনি,
ক্লান্ত পথিক,
দুপুর রোদে গাছের নিচে একটু বসে জিরিয়ে নিও...

ওদিকে হুমায়ূন আজাদ লিখেছিলেন আরো ভয়ঙ্কর কথা।

আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্যে মারা যাবো
খুব ছোট একটি স্বপ্নের জন্যে
খুব ছোট দুঃখের জন্যে
আমি হয়তো মারা যাবো কারো ঘুমের ভেতরে
একটি ছোট দীর্ঘশ্বাসের জন্যে
একফোঁটা সৌন্দর্যের জন্যে।

মা বাবা, শিক্ষক, গার্জিয়ান, বন্ধু, সমাজ, পৃথিবী, আপনাদের সবার কাছে আমার একটাই অনুরোধ,জিতে যাওয়ার মোটিভেশন দেন, সমস্যা নাই।কিন্তু হেরে যাওয়াদের কথাও একটু বলেন। পৃথিবীতে সবাই জিততে আসে নাই। সবার জেতার দরকারও নাই। কিন্তু এই পৃথিবীতে সবাই বাঁচতে আসছে।

এই পৃথিবীর প্রতিটা মানুষ ছোট্ট একটা স্বপ্ন ডিজার্ভ করে, একটুখানি সিমপ্যাথি ডিজার্ভ করে, এক ফোঁটা রোদ্র ডিজার্ভ করে, ছোট্ট একটা ঘাসফুল ডিজার্ভ করে।
এই পৃথিবীর আলো বাতাস, জল বা জোছনায় সবার সমান অধিকার আছে। জিতে যাওয়া মানুষটার যেমন দোয়েলের শিষ শোনার অধিকার আছে, হেরে যাওয়া মানুষটারও তেমন এক ফোঁটা বৃষ্টির পানি পাওয়ার অধিকার আছে।

জয়ের মালা বিজয়ীরই থাকুক, ওটার ভাগ কেউ চায় নাই। তাই বলে হেরে যাওয়া মানুষের উপর থেকে এক টুকরো মেঘের ছায়া কেড়ে নেওয়ার অধিকার কারো নাই।
কারো না।

From the wall of Kuldeep Dutta ❣️

Megna River side View
18/03/2023

Megna River side View

চমৎকার প্রাকৃতিক দৃশ্য। ঘুঘুডাঙ্গা,নিয়ামতপুর, নওগাঁ।
09/02/2023

চমৎকার প্রাকৃতিক দৃশ্য। ঘুঘুডাঙ্গা,নিয়ামতপুর, নওগাঁ।

I have reached 600 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉
07/01/2023

I have reached 600 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉

30/10/2022

শুধু মনে রাখবেন, চতুর বুদ্ধিমান,লম্পট,
নির্যাতনকারী,হক বিনষ্টকারী মানুষের চেয়ে অনুভূতিপ্রবণ মানবিক মানুষেরা অনেক বেশী দামী।

14/09/2022

মেঘনার পাড়ে মুষল ধারে বৃষ্টি হচ্ছে ,চরচার তলা, আশুগঞ্জ

আজ বাংলা সিনেমার রোমান্টিক মহানায়ক প্রয়াত সালমান শাহের মৃত্যুবার্ষিকী। ওপারে ভাল থাকুন প্রিয় নায়ক।
06/09/2022

আজ বাংলা সিনেমার রোমান্টিক মহানায়ক প্রয়াত সালমান শাহের মৃত্যুবার্ষিকী। ওপারে ভাল থাকুন প্রিয় নায়ক।

আশুগঞ্জ উপজেলা চত্বরে কৃষ্ণচূড়ার বাহার।
01/09/2022

আশুগঞ্জ উপজেলা চত্বরে কৃষ্ণচূড়ার বাহার।

★ কোরআনে বলা আছে বিয়ে করলে রিজিক বাড়ে। এখন অনেকেই বলে ,, আমি তো বিয়ে করেছি ,, কোথায় আমার তো রিজিক বাড়েনি। আসলেই অনেক...
28/08/2022

★ কোরআনে বলা আছে বিয়ে করলে রিজিক বাড়ে। এখন অনেকেই বলে ,, আমি তো বিয়ে করেছি ,, কোথায় আমার তো রিজিক বাড়েনি। আসলেই অনেকের বিয়ে করলে রিজিক বাড়ে না। আরো তার অভাব দেখা দেয়। এর কারন কি? এর কারন হচ্ছে এটা..👇
***যখন তোমার বিয়ে করা দরকার ছিলো ,, তখন তুমি বিয়ে না করে ,, করেছো হারাম প্রেম ভালোবাসা। করেছো জিনা ব্যভিচার। যার কারনে আজ বিয়ে করেও তোমার কোনো উন্নতি হচ্ছে না।
***বিয়ে করলে রিজিক বাড়ে এটা কোরআন এবং হাদিস এই দুটো থেকেই প্রমাণিত।
***যেমন আল্লাহ তায়ালা সূরা নুরে বলেন...
"চরিত্র রক্ষার জন্য যদি কেউ বিয়ে করে। সে যদি দরিদ্রও হয় আমি আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাকে সচ্ছলতা দান করবো" (সুরাঃনুর:২৪/৩২)
***ওমর রাঃ বলেন। আমি ঐ ব্যক্তি কে দেখে অবাক হই ,, যে ধনী হতে চাই কিন্ত বিয়ে করে না।
***রাসূল সাঃ এর কাছে এক সাহাবি এসে বলেছিল..
ইয়া রাসূলাল্লাহ আমি ধনী হতে চাই ,, আমি দারিদ্রতা দূর করতে চাই ,, তখন রাসূল সাঃ বলেন ,, তুমি বিয়ে করো।
***এছাড়া আরো অনেক হাদিস আছে ,, যে বিয়ে করলে রিজিক বাড়ে ,, তাহলে তোমার কেনো বাড়ে না। কারন তুমি সঠিক সময় কে মূল্য দাও নি। যার কারনে তোমার রিজিকও বাড়েনি।
***সময়ের কাজ সময়ের মধ্যেই শেষ করুন। সময় কে মূল্য দিন। ইনশাল্লাহ সময় আপনাকে সঠিক সময় এনে দিবে। সময় মতো বিয়ে করুন ,, হারাম প্রেম ভালোবাসা অবৈধ সম্পর্ক করা বন্ধ করুন। ইহকালীন ও পরকালীন এই দুটো জীবনই আপনার ভালো হবে (ইনশাআল্লাহ) ।

Address

Chalash Road
Dhanbari
1997

Telephone

+8801853572480

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when M.Morshed posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to M.Morshed:

Videos

Share