Textile LAB Blog

Textile LAB  Blog Textile Lab Blog ফেক্টরি বেইজড টেক্সটাইল ইঞ্জি?

10/12/2024
30/11/2024

তৈরি পোশাকশ্রমিকদের বার্ষিক মজুরি ১৫ শতাংশ বৃদ্ধির দাবি

তৈরি পোশাকশ্রমিকদের জন্য ১৫ শতাংশ বার্ষিক মজুরি বৃদ্ধি বা ইনক্রিমেন্টের দাবি করেছেন গার্মেন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের (গার্মেন্ট টিইউসি) নেতা-কর্মীরা। একই সঙ্গে তাঁরা বাজার দর অনুসারে মজুরি পুনর্নির্ধারণ, কারখানাভিত্তিক রেশন ব্যবস্থা চালু ও ১৮ দফার ত্রিপক্ষীয় চুক্তি বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছেন।

25/11/2024

বার্ষিক মজুরি বৃদ্ধি
শ্রমিকেরা চান অতিরিক্ত ১০ শতাংশ, মালিকেরা দিতে চান ১ শতাংশ

তৈরি পোশাকশিল্পের নিম্নতম মজুরি পুনর্নির্ধারণ না হওয়া পর্যন্ত বার্ষিক ৫ শতাংশ মজুরি বৃদ্ধি বা ইনক্রিমেন্টের সঙ্গে অতিরিক্ত ১০ শতাংশ মজুরি বৃদ্ধির দাবি করেছিল শ্রমিকপক্ষ। তার বিপরীতে মালিকপক্ষ অতিরিক্ত ১ শতাংশ (মোট ৬ শতাংশ) মজুরি বৃদ্ধির কথা বলেছেন। যদিও মালিকদের এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে শ্রমিকপক্ষ।

24/11/2024

অস্থিরতা ঢাকায়, গার্মেন্টস মালিকরা ছুটছেন চট্টগ্রামে
অবশেষে সুদিন ফিরছে চট্টগ্রামের পোশাক শিল্পে।

ঢাকার শিল্পাঞ্চলে অস্থিরতার শঙ্কায় এখন বন্দরনগরীতে ভিড়ছেন বিনিয়োগকারীরা। কাঁচামাল আমদানি তো বটেই, রফতানির ক্ষেত্রে বন্দরের সুযোগ কাজে লাগাতে গড়ে তোলা হচ্ছে শিল্প কারখানা। পুরাতন কারখানা ভাড়া নেয়া ছাড়াও নতুন করে জমি কিনছেন অনেকে।

21/11/2024

Here are top 10 green garments factory in Bangladesh:

1.Vintage Denim Ltd

2. Saiham Tower

3. Designer Fashion Limited

4. Mithela Textile industries limited

5. Northern Tosrifa Group

6. M&J Group

7. SSG BD

8. Pioneer Denim Ltd

9. Bitopi Group

10. Envoy Textile

19/11/2024

ফ্যাশন ডিজাইনারদের বাংলাদেশ ক্যারিয়ার কেমন?

How is the career of fashion designers in Bangladesh?

সেই বিখ্যাত তিন শিল্প উদ্যোক্তা।
18/11/2024

সেই বিখ্যাত তিন শিল্প উদ্যোক্তা।

যাদের হাতে দেশের পোশাক শিল্পের সূচনা

আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের যাত্রা হয়েছিল অনেকটা শূন্য থেকেই। পদ্ধতিগত পশ্চাৎপদতায় উৎপাদনশীলতা ছিল কম। রফতানি পণ্য বলতে প্রধানত কৃষিপণ্যকেই বোঝানো হতো। শিল্প খাতেরও বিকাশ হচ্ছিল ধীরগতিতে। সত্তর দশকের শেষভাগের সে স্থবিরতাকে কাটিয়ে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের পদযাত্রার সূচনা করেন দুই উদ্যোক্তা—রিয়াজ উদ্দিন ও এম নুরুল

আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের যাত্রা হয়েছিল অনেকটা শূন্য থেকেই। পদ্ধতিগত পশ্চাৎপদতায় উৎপাদনশীলতা ছিল কম। রফতানি পণ্য বলতে প্রধানত কৃষিপণ্যকেই বোঝানো হতো। শিল্প খাতেরও বিকাশ হচ্ছিল ধীরগতিতে। সত্তর দশকের শেষভাগের সে স্থবিরতাকে কাটিয়ে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের পদযাত্রার সূচনা করেন দুই উদ্যোক্তা—রিয়াজ উদ্দিন ও এম নুরুল কাদের। তাদের গড়ে দেয়া ভিতকে কেন্দ্র করে শিল্পটিকে এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে বড় অবদান রাখেন আনিসুর রহমান সিনহা। বৈশ্বিক পর্যায়ে দেশের তৈরি পোশাক শিল্পের আজকের অবস্থান গড়ে দেয়ার পেছনে মোটাদাগে এ তিনজনকেই কৃতিত্ব দিয়ে থাকেন খাতসংশ্লিষ্টরা।

ষাটের দশক পর্যন্ত বাংলাদেশ ভূখণ্ডে পোশাক খাত ছিল মূলত ছোট আকারে টেইলর শপ বা দর্জি দোকানভিত্তিক। ওই সময়ই যাত্রা করে রিয়াজ স্টোর। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে স্টোরটি ধ্বংস হয়ে যায়। হতোদ্যম হননি রিয়াজ স্টোরের স্বত্বাধিকারী রিয়াজ উদ্দিন। রিয়াজ গার্মেন্টস নামে স্বাধীনতার পর কারখানা গড়ে তোলেন তিনি। সত্তর দশকের মাঝামাঝি নাগাদ দেশে বেশ সুনাম অর্জন করে প্রতিষ্ঠানটি। স্থানীয় বাজারে রিয়াজ শার্ট হয়ে ওঠে জনপ্রিয় এক ব্র্যান্ড। ১৯৭৭-৭৮ সালে প্রথম বাংলাদেশী প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিশ্ববাজারে তৈরি পোশাক রফতানি করে রিয়াজ গার্মেন্টস।

ওভেন পণ্য নিয়ে প্রথম সে রফতানি চালানের গন্তব্য ছিল ফ্রান্স। ১০ হাজার পিস শার্টের ওই চালানের মোট মূল্য ছিল ১ লাখ ৩০ হাজার ফ্রাঁ। লেনদেন হয়েছিল জনতা ব্যাংকের মাধ্যমে। ক্রেতা প্রতিষ্ঠান ছিল হল্যান্ডার ফ্রান্স।

বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাককে পরিচিত করে দিয়েছিলেন মো. রিয়াজ উদ্দিন। তার সন্তান মো. সালাউদ্দিন এখনো বাবার গড়ে তোলা প্রতিষ্ঠানটি সক্রিয় রেখেছেন। এর বাইরেও যুক্ত রয়েছেন আস্ক অ্যাপারেল অ্যান্ড টেক্সটাইল সোর্সিং নামের পোশাক পণ্যের বায়িং হাউজ পরিচালনার সঙ্গে। এছাড়া টেক্সটাইল খাতের জ্ঞান বিনিময় প্লাটফর্ম বুননে হেড অব অপারেশনের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।

জানতে চাইলে মো. সালাউদ্দিন বণিক বার্তাকে বলেন, ‘‌দেশে বিদেশী মুদ্রার সবচেয়ে বড় উৎস পোশাক খাত। এ খাতের ভিত তৈরিতে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন আমার পিতা। তার নেতৃত্ব দেখতে দেখতে আমি বড় হয়েছি। দেখেছি পোশাক খাতের অনেক উত্থান ও পতন। দেশের জাতীয় অর্থনীতির মেরুদণ্ড হচ্ছে বস্ত্র ও পোশাক শিল্প। আজ পোশাক শিল্পের স্বপ্নদ্রষ্টার সন্তান হিসেবে আমি গর্ববোধ করি। তার গড়ে তোলা প্রতিষ্ঠানের অগ্রযাত্রা ধরে রাখার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।’

ঠিক ওই সময়টিতেই আরেক উদ্যোক্তা গড়ে তুলছিলেন দেশের প্রথম রফতানিমুখী পোশাক কারখানা দেশ গার্মেন্টস। এটি স্থাপনের কাজ শুরু হয় ১৯৭৭ সালে। প্রকল্পটি গড়ে উঠছিল কোরিয়ার দাইয়ু কোম্পানির সহযোগিতা ও কারিগরি প্রশিক্ষণের ভিত্তিতে। উদ্যোক্তা ছিলেন সাবেক সরকারি আমলা ও মুক্তিযোদ্ধা নুরুল কাদের। ১৯৭৪ সালে সরকারি চাকরি ছেড়ে ব্যবসায়ী জীবন শুরু করেন তিনি।

ওই সময় বাংলাদেশে পোশাকের কারিগরি পদ্ধতি ছিল প্রধানত দর্জি ঘরানার। স্বল্প উৎপাদনশীলতার এ ঘরানার গণ্ডি কেটে বেরিয়ে আসতে কর্মীদের উন্নততর প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেন এম নুরুল কাদের। কারখানাটি স্থাপনের সময় বিভিন্ন পর্যায়ের মোট ১৩০ জন কর্মীকে তিনি দক্ষিণ কোরিয়া নিয়ে যান। তাদের মধ্যে নারী ছিলেন ১৮ জন। তাদের মধ্যে ব্যবস্থাপক থেকে অপারেটর পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মী ছিলেন। এ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উচ্চ উৎপাদনশীল ও প্রযুক্তিভিত্তিক কারিগরি এবং ব্যবস্থাপনায় শিক্ষিত হয়ে ওঠেন কর্মীরা। এ কর্মীরাই পরে দেশের পোশাক শিল্পের বিকাশে ভূমিকা রেখেছেন।

১৯৭৮ সাল নাগাদ দক্ষিণ কোরিয়ার দাইয়ুর সঙ্গে জয়েন্ট ভেঞ্চার হিসেবে প্রতিষ্ঠা পায় দেশের প্রথম শ্রমঘন শতভাগ রফতানিমুখী তৈরি পোশাক কারখানা দেশ গার্মেন্টস লিমিটেড।

কারখানাটির ৭৫ শতাংশ কাঁচামালই সে সময় আমদানি করতে হতো। আশির দশকের প্রথমার্ধে তখন সরকারি তহবিলে বৈদেশিক মুদ্রার তীব্র সংকট। দেশ গার্মেন্টসের কাঁচামাল আমদানির বার্ষিক অনুমোদন ছিল ১৮ কোটি টাকার। কিন্তু সংকটের কারণে মাত্র ২৪ লাখ টাকার কাঁচামাল আমদানি লাইসেন্স পান এম নুরুল কাদের। ফলে প্রায় দুই বছর তাকে কাঁচামালের অভাবে বিশাল লোকসানে পড়তে হয়। যদিও দেশ গার্মেন্টসে পোশাক তৈরির ক্রয়াদেশ গ্রহণের মতো যথেষ্টসংখ্যক বিদেশী ক্রেতার নিশ্চিতকৃত এলসি বা ঋণপত্র ছিল।

সংকট কাটাতে মরিয়া এম নুরুল কাদের বিদেশী ক্রেতার ঋণপত্র বন্ধক রেখে কাঁচামাল আমদানির জন্য ব্যাক টু ব্যাক এলসি খোলার প্রস্তাব দেন। নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে অনেক আলোচনা ও দরকষাকষির পর বিষয়টির যৌক্তিকতা ও প্রয়োজনীয়তা বোঝাতে সক্ষম হন তিনি।

বিশেষজ্ঞরা বলেন, ‘‌বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের আজকের অবস্থানের পেছনে এম নুরুল কাদেরের অবদান অনস্বীকার্য। ওই সময়ে কারিগরি জ্ঞান আমদানি, ব্যাক টু ব্যাক এলসি ও শতভাগ বন্ডেড ওয়্যারহাউজ প্রথার প্রবর্তন শিল্পটির বিকাশে ভূমিকা রেখেছে। শেয়ারবাজারেও প্রথম তালিকাভুক্ত পোশাক কারখানা দেশ গার্মেন্টস লিমিটেড।’

দেশ গার্মেন্টস যাত্রা করার পর একপর্যায়ে এ খাতে এগিয়ে আসেন আরো কয়েকজন উদ্যোক্তা। তবে ১৯৮০-৮১ সালের আগ পর্যন্ত এ শিল্পের কারখানার সংখ্যা ছিল হাতেগোনা। আশির দশকজুড়েই বিকাশের প্রাথমিক পর্যায়ে ছিল তৈরি পোশাক খাত। ওই দশকের শেষ পর্যন্ত শিল্পটির রূপান্তর প্রক্রিয়ায় চালকের ভূমিকায় ছিলেন রিয়াজ উদ্দিন ও এম নুরুল কাদের। গোটা দশকেই তৈরি পোশাক রফতানির পথকে মসৃণ করতে অক্লান্ত শ্রম দিতে হয়েছিল তাদের দুজনকে।

জানতে চাইলে মোহাম্মদ নুরুল কাদেরের সন্তান ও দেশ গার্মেন্টস লিমিটেডের পরিচালক ভিদিয়া অমৃত খান বণিক বার্তাকে বলেন, ‘‌মুজিবনগর সরকারের প্রথম সচিব ছিলেন আমার বাবা মোহাম্মদ নুরুল কাদের। তিনি মারা যান ১৯৯৮ সালে। কারখানাটি অনেক প্রতিকূলতার মধ্যেও সচল রেখেছি। এর আগে ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ে ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্রায় পাঁচ বছর বন্ধ থাকার পর পুনরায় উৎপাদন কার্যক্রম শুরু হয় ১৯৯৬ সালে। এটির সঙ্গে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের ইতিহাস জড়িত।’

শিল্প হিসেবে তৈরি পোশাকের বিকাশের অন্যতম বড় চালক ধরা হয় আনিসুর রহমান সিনহাকে। ১৯৮৪ সালে যাত্রা করে তার প্রতিষ্ঠিত কারখানা ওপেক্স। প্রতিষ্ঠার পর কারখানাটির কলেবর ক্রমেই বড় হয়। নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি নাগাদ কারখানার শ্রমিক সংখ্যা দাঁড়ায় প্রায় ৪৫ হাজারে। কারখানাটি হয়ে ওঠে এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ উৎপাদন ক্ষেত্র।

শিল্পসংশ্লিষ্টদের পর্যালোচনা বলছে, দেশ গার্মেন্টস লিমিটেড ছিল তখনকার বিবেচনায় প্রথম আন্তর্জাতিক মানের রফতানিমুখী পোশাক কারখানা। তবে শিক্ষা, আবাসন ব্যবস্থাসহ সার্বিক দিক বিবেচনায় বৃহৎ আকারের প্রথম কারখানাটি গড়ে তোলেন অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তা আনিসুর রহমান সিনহা। এক পর্যায়ে এশিয়ার বৃহত্তম বস্ত্র ও পোশাক শিল্প অবকাঠামো হিসেবেও স্বীকৃতি পায় তার কারখানাটি। নব্বইয়ের দশকের শেষ দিকে বিজিএমইএর সভাপতি হিসেবে পোশাক খাতের নেতৃত্বও দেন তিনি।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিকাশের পর্যায়েই বৃহদায়তন উদ্যোগের সাহস দেখিয়েছিলেন আনিসুর রহমান সিনহা। বর্তমানে ওপেক্স অ্যান্ড সিনহা টেক্সটাইল গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রমের আওতা দেশের গণ্ডি পেরিয়েছে। যুক্তরাজ্যসহ হংকং, চীন, জার্মানি ও যুক্তরাষ্ট্রেও আছে ওপেক্স অ্যান্ড সিনহা টেক্সটাইলের অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের কার্যালয়। যুক্তরাজ্যে আছে ওপেক্স ফ্যাশন লিমিটেড নামের লিয়াজোঁ অফিস।

এ তিনজনসহ আরো অনেকের প্রয়াসে এগিয়ে যায় দেশের তৈরি পোশাক খাত। এক্ষেত্রে ঢাকার প্রয়াত মেয়র ও মোহাম্মদী গ্রুপের উদ্যোক্তা আনিসুল হক, হা-মীম গ্রুপের একে আজাদ, ড্রাগন সোয়েটারের উদ্যোক্তা গোলাম কুদ্দুস প্রমুখ উল্লেখযোগ্য।

এ বিষয়ে বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি আনোয়ার উল আলম চৌধুরী পারভেজ বণিক বার্তাকে বলেন, ‘‌নব্বইয়ের দশকে আনিসুর রহমান সিনহা যেমন ছিলেন, তেমনি ছিলেন গোলাম কুদ্দুস। শিশুশ্রম মোকাবেলায় বড় ভূমিকা ছিল গোলাম কুদ্দুসের। আর আন্তর্জাতিক বাজারে শুল্ক সুবিধা নিশ্চিতের ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখেছিলেন আনিসুর রহমান সিনহা।’

তিনি আরো বলেন, ‘‌চলতি শতকের শুরুর দশকে পোশাক খাতকে এগিয়ে নিতে যারা ভূমিকা রেখেছেন, তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য নাম হলো আনিসুল হক। বিশ্বায়নের প্রেক্ষাপটে পোশাক খাতের অস্তিত্ব টিকে থাকবে—শিল্পসংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারকদের এমন বিশ্বাস তৈরি করতে তাকে রীতিমতো যুদ্ধ করতে হয়েছে। ওই দশকে পোশাক খাতে বড় প্রবৃদ্ধির প্রত্যাশা সৃষ্টিতে আমিও বিশেষ ভূমিকা রাখতে সফল হয়েছিলাম বলে আমি মনে করি। ওই সময় পোশাক শিল্পকে ঝড় মোকাবেলা করতে হয়েছে। আর ওই ঝড় মোকাবেলা করতে হয়েছে সমন্বিত প্রচেষ্টায়। সর্বশেষ কভিড-১৯ মোকাবেলা করে টিকে থাকার চেষ্টায় রুবানা হকের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য বলে আমি মনে করি। পোশাক শিল্পের প্রথম নারী নেতা হিসেবেও বিশেষ ভূমিকা আছে তার।’

নিট পোশাক প্রস্তুতকারী কারখানার উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিকেএমইএ। সংগঠনটির নেতারা বলছেন, আশির দশকে পোশাক শিল্পকে যারা এগিয়ে নিয়েছেন, তাদের মধ্যে রিয়াজ উদ্দিন ও এম নুরুল কাদেরের পাশাপাশি আরো কয়েকজনের নাম স্মরণীয়। নিটওয়্যার কারখানার বিকাশে তারা ভূমিকা রেখেছিলেন। দেশে নিটওয়্যার উদ্যোক্তাদের যাত্রা আশির দশকের শেষদিকে। এ ধারাবাহিকতায় নব্বইয়ের দশকে যেসব কারখানা ভূমিকা রেখেছে, সেগুলোর মধ্যে নেতৃত্বে ছিল এনআর নিটিং মিলস, মিনার টেক্সটাইল, মনোয়ারা টেক্সটাইল, শান নিটিং ইত্যাদি। রফতানিমুখী ওই শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর উত্তরণ ঘটেছিল হোসিয়ারি শিল্প থেকে।

এ বিষয়ে বিকেএমইএর প্রথম সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বণিক বার্তাকে বলেন, ‘‌পর্যায়ক্রমে আশির দশকের শেষে ও নব্বইয়ের দশকের শুরুতে নিটওয়্যারে নেতৃস্থানীয় ভূমিকায় আসা কারখানাগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলো হচ্ছে উইসডম অ্যাটায়ার, নেভি হোসিয়ারি, শোভন গার্মেন্টস, সম্রাট, ফকির নিটওয়্যার, ফকির অ্যাপারেলস, নিট কনসার্ন ইত্যাদি। নব্বইয়ের দশকের শেষ ও ২০০০ সালের শুরু থেকে এ খাতে বড় খেলোয়াড় হিসেবে যুক্ত হয় মণ্ডল গ্রুপ, মাসকো, ডিবিএল, নর্দান করপোরেশন, ইসলাম গার্মেন্টস, পলমল, এনভয় গ্রুপ ইত্যাদি। এছাড়া আছে মাইক্রো ফাইবার ও মেট্রো নিটিং। ২০০০-পরবর্তী সময়ে যারা নিট খাতে আধিপত্য বিস্তার করেছে, সেসব গ্রুপের মধ্যে রয়েছে চট্টগ্রামের ক্লিপটন গ্রুপ, কেডিএস গ্রুপ ও প্যাসিফিক গ্রুপ।’

সোর্স:বণিক বার্তা

17/11/2024

At one time the textile industry of Bangladesh was directly dependent on garments and buying houses for their marketing and sales.

The textile industry of Bangladesh is doing business by linking up with Direct Buy using their marketing strategy. At one time, working with garment textile fabric, if an order could be made with approval from the buyer, then the textile order would be made.

Alhamdulillah ❤️❤️
16/11/2024

Alhamdulillah ❤️❤️

অক্টোবরে পোশাক রপ্তানি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৩ শতাংশ বেড়ে ৩২৯ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে।

অক্টোবরে রপ্তানি বেড়েছে ২১ শতাংশ

নিটওয়্যার ও ওভেন পোশাক রপ্তানি বেড়ে যাওয়ায় গত অক্টোবরে দেশের রপ্তানি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ২১ শতাংশ বেড়েছে।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য বলছে, গত অক্টোবরে রপ্তানি হয়েছে ৪১৩ কোটি ডলার যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৩৪২ কোটি ডলার।

অক্টোবরের রপ্তানি যোগ হয়ে জুলাই-অক্টোবর পর্যন্ত মোট রপ্তানি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১১ শতাংশ বেড়ে ১,৫৭৮ কোটি ডলার দাঁড়িয়েছে। এক বছর আগে এটি ছিল ১,৪২৪ কোটি ডলার।

দেশের রপ্তানি আয়ের চার ভাগের তিন ভাগের বেশি আসে তৈরি পোশাক থেকে।

চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে এই খাতে ১১ শতাংশ রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে।

গত অক্টোবরে পোশাক রপ্তানি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৩ শতাংশ বেড়ে ৩২৯ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে

15/11/2024

ঢাকা শহরের আশেপাশে গার্মেন্টসে আন্দোলন হওয়াতে চট্টগ্রাম অঞ্চলের গার্মেন্টসে অর্ডার বাড়ছে।

02/11/2024

100% Cotton Regular Denim Fabric

30/10/2024

RFD Fabric Chemical mixing process

30/10/2024

Fabric shirt variation ❤️❤️

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Textile LAB Blog posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Textile LAB Blog:

Share

Category