এই মৃত্যু উপত্যকা আমার দেশ না : নবারুন ভট্টাচার্য
এই মৃত্যু উপত্যকা আমার দেশ না : নবারুন ভট্টাচার্য
নবারুণ ভট্টাচার্য, যাকে বলা যায় আগাগোড়া বিপ্লবী কবি। যার কবিতায় উঠে এসেছে পুঁজিবাদী রাষ্ট্রকাঠামোর সমালোচনা। তিনি লিখেছেন রাষ্ট্রের আসল সত্তা মানে, সশস্ত্র সৈন্যবাহিনী, পুলিশ বাহিনী, কারাগার এবং বলপূর্বক অন্যের ইচ্ছেকে আয়ত্তে আনার অন্যান্য উপায়।
আজ কবির জন্মদিন। ১৯৪৮ সালের ২৩ জুন জন্মেছিলেন ভারতের বহরমপুরে | বিজন ভট্টাচার্য ও মহাশ্বেতা দেবীর একমাত্র সন্তান নবারুন ভট্টাচার্য |
#NabarunBhattacharya
ধর্মীয় যে জীবন বেছে নিয়েছি সেটা শুধুই শান্তির : অ্যানি খান
ধর্মীয় যে জীবন বেছে নিয়েছি সেটা শুধুই শান্তির : অ্যানি খান
উম্মে হাবিবা খান। টিভি পর্দায় অ্যানি খান হিসেবে পরিচিত। অসংখ্য জনপ্রিয় নাটকের মূখ্য অভিনয়শিল্পী তিনি। জন্ম ময়মনসিংহে হলেও প্লে গ্রুপের পড়া শেষ করেই পরিবারের সঙ্গে ঢাকা চলে এসে নার্সারিতে ভর্তি হন। খুব ছোটবেলাতেই শোবিজ অঙ্গনে পা রেখেছেন। ক্যারিয়ারের ২৩ বছর পূর্ণ করেছেন। আকস্মিকভাবেই ফেসবুক লাইভে এসে ঘোষণা দিলেন মিডিয়ায় ছেড়ে দিচ্ছেন। অবশ্য ভক্তদের নিকট ঘোষণাটা আকস্মিক মনে হলেও অ্যানি কিন্তু ধীরে ধীরে মনকে কেন্দ্রীভূত করেছেন।
কেন মিডিয়া ছেড়ে দিলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান...
'আসলে আমি দীর্ঘদিন ধরেই প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম মিডিয়া ছেড়ে দেবো। আমি আসলে ধর্ম চর্চা করতে চাই। ধর্মীয় কাজে মনোযোগী হতে চাই। অনেকেই মনে করছেন এই লকডাউনের কারণে আমার চিন্তায় পরিবর্তন এসেছে, আদতে তা নয়। খুব ধীরে ধীরে মনকে কেন্দ্রীভূত করছিলাম। একটা সময় আমি সফল হয়েছি। তবে লকডাউন আমাকে সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করেছে।
আসলে এক সেকেন্ড পরে আমরা কী করবো তা বলতে পারছি না। এই যে আপনার সঙ্গে কথা বলছি একটু পরে কী হবে বলতে পারছি না। তবে পরিকল্পনা তো থাকে। কিন্তু আমি এখনও কোনো পরিকল্পনা করিনি। এখন ধর্মীয় পড়াশোনা, নামাজ রোজা এসব নিয়েই আমার ভালো সময় কেটে যাচ্ছে। দেখা যাক সামনে অবশ্যই ধর্মীয় চর্চার পাশাপাশি কিছু হয়তো করবো। ’
#AnnyKhan
ক্রেজি লাভ স্টোরি ‘গেইম’ | Crazy Romantic Shortfilm `Game'
জোর করে কি ভালবাসা যায় কাউকে?
তাও যদি কেউ প্রেমে পড়ে কোনো গুন্ডা মেয়ের। তাহলে প্রেম পেতে সেই ছেলের জীবনে কি হতে পারে- তা নিয়ে মজার একটি শর্টফিল্ম ‘গেইম’।
ভিডিওটি শেয়ার করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো। আর মতামত জানান কমেন্টস করে।
ভিডিও নির্মাণ : Counter Cinema Productions.
অভিনয় : Mannat Sristy, Mahbub Joy, Refad Ul Islam
ঈদ উদযাপন উপলক্ষে ডিএমপির ১৪ নির্দেশনা
আল মাহমুদের কন্ঠে কবিতা
আল মাহমুদের কন্ঠে শুনুন কবিতা...
শেয়ার করুন।
আল মাহমুদ আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি। তিনি একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, ছোটগল্প লেখক, শিশুসাহিত্যিক এবং সাংবাদিক।
ভিডিওটি ইউটিউবে দেখুন : https://youtu.be/MstP-MR8CJM
আধুনিক বাংলা কবিতায় আল মাহমুদ অনন্য এক জগৎ তৈরি করেন। সেই জগৎ যন্ত্রণাদগ্ধ শহরজীবন নিয়ে নয় – স্নিগ্ধ-শ্যামল, প্রশান্ত গ্রামীণ জীবন নিয়ে। গ্রামীণ জীবন ও প্রকৃতির চিরায়ত রূপ নিজস্ব কাব্যভাষা ও সংগঠনে শিল্পিত করে তোলেন কবি আল মাহমুদ।
তিনি আধুনিক বাংলা কবিতার শহরমুখী প্রবণতার মধ্যেই ভাটি বাংলার জনজীবন, গ্রামীণ আবহ, নদী নির্ভর জনপদ, চরাঞ্চলের জীবনপ্রবাহ এবং নরনারীর চিরন্তন প্রেম-বিরহকে তার কবিতায় অবলম্বন করেন। নারী ও প্রেমের বিষয়টি তার কবিতায় ব্যাপকভাবে এসেছে। বলা যায়, আল মাহমুদ ছিলেন যৌবন ও প্রেমের কবি।
আধুনিক বাংলা ভাষার প্রচলিত কাঠামোর মধ্যে স্বাভাবিক স্বতঃস্ফূর্ততায় আঞ্চলিক শব্দের প্রয়োগ তার অনন্য কীর্তি।
কবি তাঁর কবিতায় যে মৌলিকত্ব, ক্ষমতা ও শক্তির সাথে বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের লোকসত্ত্বাকে ধারন করেছেন, তা আর কোনো কবির পক্ষেই সম্ভব হয় নি। আধুনিক বাংলা সাহিত্য কলকাত্তাইয়া বাংলা ভাষার ধার করে আনা ছাঁচ থেকে বেরিয়ে এসে নতুন পূর্ববঙ্গীয় যে চেহারা ধারণ করেছে, তার পেছনে আল মাহমুদের অবদান তুলনারহিত। পশ্চিমবঙ্গের বিশিষ্ট লেখক, সমালোচক শিবনারায়ণ রায় বলেছিলেন, “বাংলা কবিতায় নতুন সম্ভাবনা এনেছেন আল মাহমুদ, পশ্চিম বাংলার কবিরা যা পারেনি তিনি সেই অসাধ্য সাধন করেছেন।”
বাংলা কবিতার রাজধানীকে কলকাতা থেকে ঢাকায় স্থানান্তর করার কৃতিত্ব এককভাবে যদি আল মাহমুদকে দেয়া হয়, তাতে কোনো ভুল হবে না।
#আলমাহমুদ, #কবিতা, #আলমাহমুদেরকবিতা
ফারজানা করিমের কবিতা আবৃত্তি `শেষ প্রহর'
ফারজানা করিমের কবিতা আবৃত্তি `শেষ প্রহর'।
ফারজানা করিম বাংলাদেশের জনপ্রিয় কবি, গায়ক, আবৃত্তিকার, সংবাদ পাঠিকা ও অভিনেত্রী।
ফারজানা করিমের জন্ম চট্টগ্রামে। শৈশব কৈশোরে নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বীর চট্টলার পাহাড় ও সাগরের ভালবাসায় সিক্ত হয়েছেন। সেই প্রকৃতির রূপ তাঁর লেখায় প্রভাব ফেলেছে অকারণেই। ইংরেজী সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেছেন। গণমাধ্যমের প্রতি অকুণ্ঠ ভালবাসার কারণে স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি থেকে ফিল্ম এ্যান্ড মিডিয়া বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিতার্কিক হিসেবেও পেয়েছেন নানা সম্মান। ১৯৯২ সাল থেকে শুরু করেন মঞ্চে অভিনয়। যুক্ত ছিলেন প্রতিনিধি নাট্য সম্প্রদায়ে। ফারজানা করিমের অবশ্য শুরুটা গান দিয়ে। সঙ্গীতে রয়েছে তার বিচরণ। বিশিষ্ট রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী সাদী মোহাম্মদের কাছে শিখেছেন রবীন্দ্রনাথের গান। গানের জগতেও একটি এ্যালবাম রয়েছে। বাসুদেব ঘোষের সুরে ‘দূর্বা’ নামের প্রথম এ্যালবাম। ‘পাখিপৃথিবী’ তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ। কাব্যচর্চা শুরু“যৌবনে। লিখেছেন শতাধিক কবিতা।