Masum The Presenter

Masum The Presenter Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Masum The Presenter, Zirani Bazzar(BKSP), Ashulia, Savar, Dhaka.

স্বপ্নের পদ্মা সেতু এবং এর সার্বিক অর্থনৈতিক প্রভাব
04/01/2021

স্বপ্নের পদ্মা সেতু এবং এর সার্বিক অর্থনৈতিক প্রভাব

বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্নের সেতু পদ্মা সেতুর কাঠামো আজ দৃশ্যমান। ১০ ডিসেম্বর পদ্মা সেতুর ৪১ নং স্প্যানটি নদীর ওপর স্থাপনের মাধ্যমে স্বপ্নের সেতু মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে। মূল সেতুর
দৈর্ঘ্য হবে ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার, রোড ভায়াডাক্ট ৩ দশমিক ৮ কিলোমিটার, রেল ভায়াডাক্ট শূন্য দশমিক ৫৩২ কিলোমিটার; অর্থাৎ সেতুর মোট দৈর্ঘ্য ১০ দশমিক ৪৮২ কিলোমিটার।

পদ্মা সেতু নির্মিত হলে বাংলাদেশে এর অর্থনৈতিক প্রভাব কী হবে, এ বিষয়ে সেতুর ডিজাইন পরামর্শক মনসেল-এইকম ২০১০ সালে এক বিশ্লেষণে বা স্টাডি রিপোর্টে সেতুর বেনিফিট-কস্ট রেশিও (বিসিআর) ১ দশমিক ৭ এবং ইকোনমিক ইন্টারনাল রেট অব রিটার্ন (ইআইআরআর) ১৮ শতাংশ উল্লেখ করে। সেতু নির্মাণ ব্যয় যুক্ত হয়ে বিসিআর ২ দশমিক ১ এবং ইআইআরআর দাঁড়াবে ২২ শতাংশ। এর অর্থ হলো, এ সেতু নির্মাণ অর্থনৈতিক বিবেচনায় লাভজনক হবে।দক্ষিণাঞ্চলের ২১টি জেলার সঙ্গে ঢাকার যোগাযোগ দূরত্ব ২ থেকে ৪ ঘণ্টা কমে যাবে। রাজধানীর সঙ্গে সরাসরি সংযোগ সহজ হওয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার, কাঁচামাল সরবরাহ সহজলভ্য ও শিল্পায়ন প্রসার হবে, অর্থাৎ ছোট-বড় নানা শিল্প গড়ে উঠবে এবং কৃষির উন্নয়ন হবে।ডিজাইন পরামর্শক ছাড়াও বিশ্বব্যাংকের স্বাধীন পরামর্শক এবং সেতু বিভাগ নিয়োজিত পরামর্শক প্রতিষ্ঠানও সেতু নির্মাণের অর্থনৈতিক
প্রভাব বিশ্লেষণ করেছে। এসব সমীক্ষা প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে যে সেতু নির্মাণের অর্থনৈতিক প্রভাবে দক্ষিণাঞ্চলের বার্ষিক জিডিপি ২ শতাংশ এবং দেশের সার্বিক জিডিপি ১ শতাংশের অধিক হারে বাড়বে।

আমরা নির্দ্বিধায় বলতে পারি, এ সেতু নির্মাণের ফলে দেশের সমন্বিত যোগাযোগ কাঠামোর উন্নতি হবে। দেশের দক্ষিণাঞ্চল ট্রান্স-এশিয়ান হাইওয়ে (এন-৮) ও ট্রান্স- এশিয়ান রেলওয়ের সঙ্গে যুক্ত হবে। ভারত, ভুটান ও নেপালের সঙ্গে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক সংযোগ স্থাপিত হবে।সেতুর উভয় পাড়ে অর্থনৈতিক অঞ্চল, হাইটেক পার্ক ও প্রাইভেট শিল্পনগরী গড়ে উঠবে। বিনিয়োগ বাড়বে এবং বাড়বে কর্মসংস্থান। মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দর সচল হবে। পর্যটন শিল্পের প্রসার ঘটবে এবং দক্ষিণ বাংলার কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকত, সুন্দরবন, ষাট গম্বুজ মসজিদ, টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর মাজার, মাওয়া ও জাজিরা পাড়ের রিসোর্টসহ নতুন পুরনো পর্যটনকেন্দ্র দেশী-বিদেশী পর্যটকদের পদভারে মুখরিত হবে। বর্তমানে ২০১০ সালের হিসাব অনুযায়ী পদ্মা নদী পার হয়ে যেখানে ১২ হাজার যান চলাচল করে, সেখানে সেতু খুলে দিলেই যান চলাচল দ্বিগুণ হতে পারে এবং প্রতি বছর যানবাহন ৭-৮ শতাংশ বেড়ে ২০৫০ সালে ৬৭ হাজার যানবাহন চলবে। এ ধরনের পর্যবেক্ষণ আমরা বিশ্বাসযোগ্য ধরে নিতে পারি। কারণ আমাদের অভিজ্ঞতায় দেখছি যমুনা বঙ্গবন্ধু সেতুর অর্থনৈতিক বিশ্লেষণে যানবাহন বৃদ্ধি, শিল্পায়ন, ব্যবসা-বাণিজ্য ও ভোগ-চাহিদা বৃদ্ধির যে প্রাক্কলন করা হয়েছিল, বাস্তবে প্রসার ঘটেছে আরো বেশি।

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি, জিডিপি প্রবৃদ্ধি, বিভিন্ন সামাজিক সূচকে ক্রমবর্ধমান অগ্রগতি এখন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। পদ্মাসেতুর মতো মেগা প্রকল্প নিজের টাকায় বাস্তবায়ন করার সাহসী সিদ্ধান্ত ও কৃতিত্বের কারণেই বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সক্ষমতা সারা বিশ্বে বিশ্বাসযোগ্য হয়েছে। এই একটি মাত্র আত্মবিশ্বাসী যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত দৃঢ়চেতা, সফল, জনকল্যাণকামী রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে সারা বিশ্বে মর্যাদার আসনে আসীন করেছে।

https://bonikbarta.net/home/news_description/250708

01/01/2021

NSI at a glance

NSI পরিচিতি
জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (National Security Intelligence) সাধারণত এনএসআই (NSI) নামে পরিচিত। এনএসআই গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ এর প্রধান গোয়েন্দা সংস্থা।

আমেরিকার CIA ( Central Intelligence Agency), ভারতের RAW (Research and Analysis Wing), পাকিস্তানের ISI(Inter-Services Intelligence) এর মতো NSI ( National Security Intelligence) হলো গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এর প্রধান, জাতীয়, বেসামরিক, স্বাধীন ও আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা সংস্থা।

জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা স্বাধীন এবং বিশ্বমানের গোয়েন্দা সংস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত এবং এর কর্ম পরিধিও ব্যপক। বিশ্বজুড়ে ১৯টি দেশে ৩৭টি শাখা অফিসের মাধ্যমে বৈদেশিক গোয়েন্দাবৃত্তির মাধ্যমে দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করণের কার্যক্রম চলছে।

NSI এর প্রধান কার্যালয়ঃ
এর প্রধান কার্যালয় সেগুনবাগিচা, ঢাকা-তে অবস্থিত। ১৯৭২ সালের ২৯শে ডিসেম্বর কেবিনেট মিটিং-এ একটি রেজুলেশনের মাধ্যমে ‘জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা’ প্রতিষ্ঠা করা হয়। এটি মূলত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি কর্তৃত্বে পরিচালিত হয়। এটি স্বাধীন বেসামরিক গোয়েন্দা এজেন্সি।

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড়, সর্বেোচ্চ এবং একমাত্র স্বাধীণ গোয়েন্দা সংস্থা হিসেবে দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করণে এ সংস্থার প্রধান কাজ হলো দেশি-বিদেশী বিভিন্ন সংস্থা, বিদেশী গোয়েন্দা সংস্থা, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, গোষ্ঠি, পলিটিকাল পার্টি ,ধর্মীয়, সামাজিক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান/গোষ্ঠি এবং সন্ত্রাসী সংগঠন সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ পূর্বক গোয়েন্দা প্রতিবেদন তৈরি এবং সরকারকে বিভিন্ন বিষয়ে উপদেশ প্রদান ও দেশের জন্য পতি-গোয়েন্দা(Counter-Intelligence against foreign Intelligence Agencies) কার্যক্রম গ্রহণ করা।

এনএসআই সরাসরি বাংলদেশের প্রধানমন্ত্রী তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয় বিধায় অন্য কোন সরকারী সংস্থা এ সংস্থার কার্যক্রমে বাধা সৃষ্টি করতে পারে না। স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হওয়ায় এ সংস্থার কার্যক্রম দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে তার মাধ্যমে সরকার বিভিন্ন বিষয়ে সঠিক দিকনির্দেশণা পাওয়ায় সরকারের সাফল্যও বৃদ্ধি পাচ্ছে।

NSI এর Motto:
NSI এর নীতিবাক্য (Motto) হলো Watch and Listen for the Nation,To protect National security.

গঠনঃ
জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীন একটি অধিদপ্তর হলেও এসংস্থার মহাপরিচালক/Director General(D.G) এর পদমর্যাদা বাংলাদেশ সরকারের সচিব সমমান।
Director General প্রতিষ্ঠালগ্ন হতেই ম্যাজেট্রেসি ক্ষমতাসহ গ্রেফতারি(পুলিশি) ক্ষমতা প্রাপ্ত। এবং তাঁর এ ক্ষমতা লিখিত আদেশের মাধ্যমে প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তাদের প্রদান করতে পারেন।

সাংগঠনিক কাঠামো
জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা’র সাংগঠনিক কাঠামো ব্যাপক এবং বিশাল। এ সংস্থা বর্তমানে আটটি উইংয়ের মাধ্যমে তার কার্যক্রম পরিচালনা করছে। যেমনঃ
১) বহিঃ উইং (The Directorate of external),
২) সীমান্ত উইং (The Directorate of Border),
৩) অভ্যন্তরীণ উইং (The Directorate of Internal),
৪) নিরাপত্তা উইং (The Directorate of Security), বাংলাদেশের সামগ্রিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করণের জন্য প্রয়োজনিয় কার্যক্রম গ্রহণ এবং সরকার ঘোষিত ভিভিআইপি-দের নিরাপত্তা প্রদান।
৫) প্রশাসন উইং (The Directorate of Administration), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা’র জনবল ব্যবস্থাপণা এবং গোয়েন্দাবৃত্তি কার্যক্রমের জন্য প্রয়োজনিয় লজিস্টিক সার্পোট প্রদান।
৬) প্রশিক্ষণ উইং (The Directorate of Training), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা’র জনবলের সঠিক প্রশিক্ষণ প্রদান, মানোন্নয়ন এবং সরকারী বিভিন্ন সংস্থাকে গোয়েন্দা প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করণ।
৭) নগর অভ্যঃ উইং (The Directorate of City
Internal), বাংলাদেশের মহানগরীসমূহে গোয়েন্দাবৃত্তি এবং পতি-গোয়েন্দাবৃত্তি কার্যক্রম। আইন-শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখার জন্য প্রয়োজনিয় কার্যrক্রম গ্রহণ করা।
৮) কাউন্টার টেরোরিজম উইং (The Directorate of Counter Terrorism), টেরোরিস্টদের কার্যক্রম প্রতিরোধের মাধ্যমে বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখা এবং কৈদেশিক জন্য এবং প্রয়োজনিয় কার্যrক্রম গ্রহণ করা। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা’র সবচেয়ে বড় এবং বৃস্তিত উইং এটি এবং এর কার্য-পরিধি ব্যপক ও বিশাল।

মর্যাদার পদক্রমঃ
Director General (সচিব সমমান)
Director (অতিরিক্ত সচিব)
Additional Director (যুগ্ম-সচিব)
Joint Director (উপ-সচিব)
Deputy Director (সিনঃ সহকারী সচিব)
Assistant Director (সহকারী সচিব)
Field Officer
Junior Field Officer (JFO)
Watcher Constable (WC)
Armed Constable (AC)

NSI এর কাজ:
- বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক গোয়েন্দা সংস্থাটি দেশের বাইরের বিভিন্ন কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের,স্থানের গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও মূল্যায়নে কার্যক্রম পরিচালনা করা;
- রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও অখন্ডতা, জঙ্গি তৎপরতা,বাইরের দেশের হুমকির বিষয়গুলি দেশের ভিতরে ট্যাকল দিয়ে গোয়েন্দা তথ্য জোগাড় করে বিশ্লেষণ করা, প্রয়োজন অনুসারে সরকারকে জানানো;
- সরকারী চাকুরীজীবীদের উপর নজর রাখা;
- যুদ্ধ কৌশল সংক্রান্ত ব্যাপারে সামরিক বাহিনীকে পরামর্শ দেয়া ইত্যাদি;
- রাষ্ট্রপতির বিশেষ অনুরোধে সেনাবাহিনী বা অন্যান্য সামরিক, আধা-সামরিক বাহিনীর সদস্যদের সহায়তায় এবং NSI অফিসারদের মধ্য থেকে বাছাই করে বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের মাধ্যমে Clandestine Operation বা Covert Operation চালানো।

NSI এর প্রশিক্ষণ:
বাহিনীতে চুড়ান্তভাবে নিয়োগপ্রাপ্তদের প্রথমে মৌলিক প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে হয়।সাধারণত গোপনীয়তা বজায় রেখে প্রশিক্ষণ হয়।চৌকশ এই গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যদের দেশে এবং দেশের বাইরে অনেক উচ্চতর ও বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ হয়। তবে সেনাবাহিনী, নৌ-বাহিনী, বিমান বাহিনী, ডিজিএফআই’র সঙ্গে ঘনিষ্ঠ প্রশিক্ষণ হয়, তাদের নিজস্ব ফ্যাসিলিটিতে।

NSI Institute:
বর্তমানে ঢাকার ঢাকার ধামরাইয়ে ৯.৫৬ একর জমির উপর জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট নির্মান করা হচ্ছে, যেখানে এনএসআই সদস্যদের পাশাপাশি অন্যান্য সংস্থার সদস্যদেরকেও নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ দিতে পারবে।

NSI এর বেতন কাঠামো:
জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা বাহিনীতে সম্মান এবং দুঃসাহসিক ক্যারিয়ারের পাশাপাশি সদস্যরা সরকারের জাতীয় বেতন স্কেলে বেতন-ভাতাদি পেয়ে থাকেন। তবে যারা NSI তে চাকরি করে,অন্যান্য সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের তুলনায় বেশি হারে ভাতা পেয়ে থাকেন। ঝুকিপুর্ন কাজে অংশগ্রহণ করতে হয় বলে বাংলাদেশ সরকার তাদেরকে এই বিশেষ ভাতা প্রদান করে থাকে।

NSI এর পরীক্ষা পদ্ধতি:
চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ হতে প্রার্থীকে প্রিলিমিনারি, লিখিত এবং ভাইভা তিন ধাপে পরীক্ষা দিতে হয়। প্রিলিমিনারিতে ৮০ টি MCQ ছিল ২০১৯ সালে।আইবিএ ছিলো প্রশ্ন কর্তা।

তথ্য সংগৃহীত

♥♥১০০ প্রশ্নোত্তরে মুজিব শতবর্ষ ও বঙ্গবন্ধু♥♥জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষের ক্ষণগণনা শুরু হয়েছে তাঁর স্বদেশ প্রত্যাব...
11/12/2020

♥♥১০০ প্রশ্নোত্তরে মুজিব শতবর্ষ ও বঙ্গবন্ধু♥♥

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষের ক্ষণগণনা শুরু হয়েছে তাঁর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দিন ১০ জানুয়ারি থেকে। প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা দিয়েছেন ১৭ মার্চ ২০২০ থেকে। ১৭ মার্চ ২০২১, অর্থাৎ জাতির পিতার এক জন্মদিন থেকে আরেক জন্মদিন পর্যন্ত বছরটি উদ্‌যাপিত হবে মুজিব বর্ষ হিসেবে। চাকরী প্রত্যাশীদের জন্য মুজিব শতবর্ষ ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ১০০ প্রশ্নোত্তর।

১। ‘মুজিব বর্ষ’ কী?
উত্তর: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী (জন্ম ১৭ মার্চ ১৯২০)।
২। মুজিব বর্ষের সময়কাল কত?
উত্তর: ১৭ মার্চ ২০২০—১৭ মার্চ ২০২১।
৩। ‘মুজিব বর্ষ’ ঘোষণা করেন কে?
উত্তর: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
৪। মুজিব বর্ষের ক্ষণগণনা শুরু হয় কবে?
উত্তর: ১০ জানুয়ারি ২০২০ থেকে।
৫। মুজিব বর্ষের ক্ষণগণনা অনুষ্ঠান কোথায় অনুষ্ঠিত হয়?
উত্তর: তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দর, ঢাকা।
৬। তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে মুজিব বর্ষের ক্ষণগণনা উদ্বোধন করেন কে?
উত্তর: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
৭। মুজিব বর্ষ উপলক্ষে ওয়েবসাইট তৈরি করেছে কোন প্রতিষ্ঠান/সরকারের কোন বিভাগ?
উত্তর: সরকারের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ।
৮। মুজিব বর্ষ উদ্যাপনে সরকারের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের তৈরি ওয়েবসাইটের নাম কী?
উত্তর: www.mujib100.gov.bd
৯। মুজিব বর্ষের লোগোর ডিজাইনার কে?
উত্তর: সব্যসাচী হাজরা।
১০। কে কবে মুজিব বর্ষের লোগো উন্মোচন করেন?
উত্তর: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ১০ জানুয়ারি ২০২০।
১১। মুজিব বর্ষের উদ্বোধন করা হবে কবে?
উত্তর: ১৭ মার্চ ২০২০ (জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে)।
১২। ইউনেসকোর কততম সাধারণ অধিবেশনে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়?
উত্তর: ৪০তম।
১৩। ‘মুজিব বর্ষ’ উপলক্ষে কত তারিখকে বিমা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়?
উত্তর: ১ মার্চ।
১৪। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ ব্যাংক কতটি স্মারক মুদ্রা প্রকাশ করবে?
উত্তর: চারটি (একটি স্বর্ণমুদ্রা, একটি স্মারক মুদ্রা, ১০০ টাকা মূল্যমানের একটি স্মারক নোট ও ২০০ টাকা মূল্যমানের স্মারক নোট)।
১৫। ‘মুজিব বর্ষ’ উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হবে কবে?
উত্তর: ৫ সেপ্টেম্বর ২০২০।
১৬। ‘মুজিব বর্ষে’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষ সমাবর্তনে সমাবর্তন বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন কে?
উত্তর: নোবেল বিজয়ী বাঙালি অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়।
১০০ প্রশ্নোত্তরে মুজিব শতবর্ষ ও বঙ্গবন্ধু
১৭। ৫ সেপ্টেম্বর ২০২০ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ সমাবর্তনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সম্মানসূচক কোন ডিগ্রি প্রদান করা হবে?
উত্তর: ডক্টর অব লজ (মরণোত্তর)।
১৮। অমর একুশে বইমেলা ২০২০ কাকে উত্সর্গ করা হয়?
উত্তর: ‘মুজিব বর্ষ’ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে?
১৯। মুজিব শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: উত্তরদাতা।
২০। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে (বর্তমানে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে)।
২১। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্মগ্রহণ করেন কবে?
উত্তর: ১৭ মার্চ ১৯২০।
২২। ১৭ মার্চ কী দিবস?
উত্তর: জাতীয় শিশু দিবস।
২৩। বঙ্গবন্ধুর পিতার নাম কী?
উত্তর: শেখ লুৎফর রহমান।
২৪। বঙ্গবন্ধুর মাতার নাম কী?
উত্তর: সায়েরা খাতুন।
২৫। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকনাম কী ছিল?
উত্তর: খোকা।
২৬। বঙ্গবন্ধুর স্ত্রীর নাম কী?
উত্তর: বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব (ডাকনাম রেণু)।
২৭। বঙ্গবন্ধু কোথায় প্রাথমিক শিক্ষা শুরু করেন?
উত্তর: গিমাডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।
২৮। বঙ্গবন্ধু ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন কোন স্কুল থেকে?
উত্তর: গোপালগঞ্জ সেন্ট মথুরানাথ মিশনারি স্কুল থেকে।
২৯। বঙ্গবন্ধু কোথা থেকে বিএ ডিগ্রি লাভ করেন?
উত্তর: কলকাতার ইসলামিয়া কলেজ থেকে।
৩০। বঙ্গবন্ধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন কবে?
উত্তর: ১৯৪৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে (আইন বিভাগে)।
৩১। বঙ্গবন্ধু ইসলামিয়া কলেজে পড়ার সময় কোথায় থাকতেন?
উত্তর: কলকাতার বেকার হোস্টেলের ২৪ নম্বর কক্ষে।
৩২। ইসলামিয়া কলেজের বর্তমান নাম কী?
উত্তর: মাওলানা আজাদ কলেজ।
৩৩। বঙ্গবন্ধুকে কবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করা হয়?
উত্তর: ১৯৪৯ সালের এপ্রিল মাসে।
৩৪। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কবে বঙ্গবন্ধুর ছাত্রত্ব ফিরিয়ে দেয়?
উত্তর: ১৪ আগস্ট ২০১০।
৩৫। বঙ্গবন্ধু কবে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন?
উত্তর: ১৯৩৯ সালে গোপালগঞ্জ মিশনারি স্কুলে পড়ার সময়।
৩৬। বঙ্গবন্ধু কবে প্রথম কারাবরণ করেন?
উত্তর: ১৯৩৮ সালে (সাত দিন)।
৩৭। বঙ্গবন্ধু রাজনৈতিক কারণে প্রথম কবে কারাবরণ করেন?
উত্তর: ১১ মার্চ ১৯৪৮ সালে। (রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনে)
৩৮। বঙ্গবন্ধু কবে মুসলিম ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠা করেন?
উত্তর: ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি।
৩৯। ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন গঠিত তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগের কোন পদে ছিলেন?
উত্তর: যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
৪০। বঙ্গবন্ধু কবে আওয়ামী মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক হন?
উত্তর: ৯ জুলাই ১৯৫৩ (১৯৫৩-১৯৬৬)।
৪১। বঙ্গবন্ধু ১৯৫৪ সালের প্রাদেশিক নির্বাচনে কোন আসন থেকে নির্বাচিত হন?
উত্তর: গোপালগঞ্জ।
৪২। যুক্তফ্রন্ট সরকারে বঙ্গবন্ধু কোন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান?
উত্তর: কৃষি, সমবায় ও পল্লী উন্নয়ন (১৯৫৪ সালের ১৫ মে)।
৪৩। বঙ্গবন্ধু কবে আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন?
উত্তর: ১৯৬৬ সালের ১ মার্চ (ষষ্ঠ কাউন্সিলে)।
৪৪। বঙ্গবন্ধুকে প্রধান আসামি করে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা করা হয়?
উত্তর: ১৯৬৮ সালের ১ জানুয়ারি।
৪৫। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রকৃত নাম কী?
উত্তর: ‘রাষ্ট্রদ্রোহিতা বনাম শেখ মুজিব ও অন্যান্য’।
৪৬। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিচার শুরু হয় কবে?
উত্তর: ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন (ঢাকা সেনানিবাসে)।
৪৭। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় মোট আসামি ছিল কতজন?
উত্তর: ৩৫ জন (বঙ্গবন্ধুসহ)।
৪৮। বঙ্গবন্ধু কবে ছয় দফা দাবি ঘোষণা করেন?
উত্তর: ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি (লাহোরে)।
৪৯। বঙ্গবন্ধু কবে আনুষ্ঠানিকভাবে ছয় দফা দাবি ঘোষণা করেন?
উত্তর: ১৯৬৬ সালের ২৩ মার্চ ।
৫০। বঙ্গবন্ধু কবে ‘স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ’ গঠন করেন?
উত্তর: ১৯৬০ সালে।
৫১। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ গঠন করা হয় কবে?
উত্তর: ১৯৬৪ সালের ১১ মার্চ।
৫২। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করে বঙ্গবন্ধুকে কবে মুক্তি দেওয়া হয়?
উত্তর: ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি।
৫৩। শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি দেওয়া হয় কবে?
উত্তর: ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি রেসকোর্স ময়দানে (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ।
৫৪। শেখ মুজিবুর রহমানকে বঙ্গবন্ধু উপাধি দেন কে?
উত্তর: তৎকালীন ডাকসুর ভিপি তোফায়েল আহমেদ।
৫৫। বঙ্গবন্ধু কবে ‘বাংলাদেশ’ নামকরণ করেন?
উত্তর: ১৯৬৯ সালের ৫ ডিসেম্বর।
৫৬। বঙ্গবন্ধু কত তারিখে জনসভায় ৬ দফার প্রশ্নে আওয়ামী লীগকে নির্বাচিত করার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান?
উত্তর: ১৯৭০ সালের ৭ জুন রেসকোর্স ময়দানের জনসভায়।
৫৭। ১৭ অক্টোবর ১৯৭০ বঙ্গবন্ধু তাঁর দলের নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে কোন প্রতীক পছন্দ করেন?
উত্তর: নৌকা।
৫৮। বঙ্গবন্ধুকে কবে ‘জাতির জনক’ উপাধি দেওয়া হয়?
উত্তর: ৩ মার্চ ১৯৭১ (উপাধি দেন আ স ম আবদুর রব)।
৫৯। কবে বঙ্গবন্ধু তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণ দেন?
উত্তর: ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ।
৬০। কোথায় বঙ্গবন্ধু তাঁর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ দেন?
উত্তর: রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান)।
৬১। কোন ভাষণে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ডাক দেন?
উত্তর: ৭ মার্চের ভাষণে।
৬২। ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু কয়টি দাবি উপস্থাপন করেন?
উত্তর: ৪টি।
৬৩। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে কী নামে প্রচারিত হতো?
উত্তর: বজ্রকণ্ঠ নামে।
৬৪। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন কবে?
উত্তর: ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে।
৬৫। পাকিস্তান সেনাবাহিনী বঙ্গবন্ধুকে কখন গ্রেপ্তার করে?
উত্তর: ২৬ মার্চ ১৯৭১ (প্রথম প্রহরে)।
৬৬। মুজিবনগর সরকারের রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন?
উত্তর: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
৬৭। পাকিস্তানের ২৪ বছরে বঙ্গবন্ধু কত বছর কারাগারে কাটিয়েছেন?
উত্তর: ১২ বছর।
৬৮। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক কে ছিলেন?
উত্তর: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
৬৯। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ‘জয় মুজিবুর’ কবিতাটি কে লেখেন?
উত্তর: অন্নদাশঙ্কর রায়।
৭০। ‘বঙ্গবন্ধু’ কবিতাটি কার লেখা?
উত্তর: জসীমউদ্দীন (১৬ মার্চ ১৯৭১)।
৭১। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর আন্তর্জাতিক চাপে পাকিস্তান সরকার কবে বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দেয়?
উত্তর: ৮ জানুয়ারি ১৯৭২।
৭২। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে কয়টি দেশ হয়ে বাংলাদেশে আসেন?
উত্তর: দুটি (ইংল্যান্ড ও ভারত)।
৭৩। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান থেকে প্রথমে কোন দেশে যান?
উত্তর: ইংল্যান্ড (লন্ডন)।
৭৪। লন্ডনে কার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর সাক্ষাৎ হয়?
উত্তর: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হিথের সঙ্গে (৯ জানুয়ারি ১৯৭২)।
৭৫। লন্ডন থেকে ঢাকা আসার পথে বঙ্গবন্ধু কোথায় যাত্রাবিরতি করেন?
উত্তর: দিল্লি (ভারত)।
৭৬। বিমানবন্দরে বঙ্গবন্ধুকে কে কে স্বাগত জানান?
উত্তর: ভারতের রাষ্ট্রপতি ভি ভি গিরি ও প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী।
৭৭। বঙ্গবন্ধু কত তারিখে দেশে ফেরেন?
উত্তর: ১০ জানুয়ারি ১৯৭২ (স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস)।
৭৮। বঙ্গবন্ধু কত তারিখে অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারির মাধ্যমে সংসদীয় পদ্ধতির সরকারব্যবস্থা প্রবর্তন করেন?
উত্তর: ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি।
৭৯। বঙ্গবন্ধু প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন কবে?
উত্তর: ১২ জানুয়ারি ১৯৭২।
৮০। বঙ্গবন্ধু কবে ভারত সরকারের আমন্ত্রণে ভারত সফর করেন?
উত্তর: ৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২।
৮১। বঙ্গবন্ধু কবে ‘জুলিও কুরি’ পুরস্কারে ভূষিত হন?
উত্তর: ১০ অক্টোবর ১৯৭২ (পুরস্কারে ভূষিত করে বিশ্ব শান্তি পরিষদ)।
৮২। বঙ্গবন্ধু কবে বাংলাদেশে প্রথম সাধারণ নির্বাচনের তারিখ (৭ মার্চ ১৯৭৩) ঘোষণা করেন?
উত্তর: ৪ নভেম্বর ১৯৭২।
৮৩। কত তারিখে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের প্রথম সংবিধানে স্বাক্ষর করেন?
উত্তর: ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭২।
৮৪। বঙ্গবন্ধু কবে ‘জোটনিরপেক্ষ আন্দোলন’–এর শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের জন্য আলজেরিয়া যান?
উত্তর: ৬ সেপ্টেম্বর ১৯৭৩।
৮৫। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের যে কারাগারে বন্দী ছিলেন?
উত্তর: মিয়ানওয়ালি কারাগার।
৮৬। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তারে পরিচালিত অভিযানের নাম কী?
উত্তর: অপারেশন ‘বিগবার্ড’।
৮৭। বঙ্গবন্ধু কবে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বাংলায় ভাষণ দেন?
উত্তর: ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর (২৯তম অধিবেশনে)।
৮৮। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে বিশ্বের কতটি দেশ বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়?
উত্তর: ১৩০টি।
৮৯। বঙ্গবন্ধুর রচিত কতটি বই প্রকাশ পেয়েছে?
উত্তর: ৩টি (অসমাপ্ত আত্মজীবনী, কারাগারের রোজনামচা ও আমার দেখা নয়াচীন)।

৯০। বঙ্গবন্ধু প্রকাশিত প্রথম বই কোনটি?
উত্তর: অসমাপ্ত আত্মজীবনী (প্রকাশিত হয় জুন ২০১২ সালে)।
৯১। অসমাপ্ত আত্মজীবনী কতটি ভাষায় অনূদিত হয়?
উত্তর: ১৩টি (সর্বশেষ ইতালীয় ভাষায়, অনুবাদক আন্না কোক্কিয়ারেল্লা)
৯২। বঙ্গবন্ধুর প্রকাশিত দ্বিতীয় বই কোনটি?
উত্তর: কারাগারের রোজনামচা (প্রকাশিত হয় ১৭ মার্চ ২০১৭)।
৯৩। কারাগারের রোজনামচা কতটি ভাষায় অনূদিত হয়েছে?
উত্তর: ২টি (সর্বশেষ অসমীয়া ভাষা, অনুবাদ সৌমেন ভারতীয়)।
৯৪। বঙ্গবন্ধুর প্রকাশিত সর্বশেষ বইয়ের নাম কী?
উত্তর: আমার দেখা নয়াচীন (প্রকাশিত হয় ফেব্রুয়ারি বইমেলা ২০২০)।
৯৫। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার লেখা বইয়ের নাম কী?
উত্তর: শেখ মুজিব আমার পিতা।
৯৬। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে মুজিব ভাই বইটি কে লিখেছেন?
উত্তর: এবিএম মূসা।
৯৭। বঙ্গবন্ধুকে কবে সপরিবারে হত্যা করা হয়?
উত্তর: ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট (১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস)।
৯৮। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের আদালতে বিচার শুরু হয় কবে?
উত্তর: ১২ মার্চ ১৯৯৭।
৯৯। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিচার শেষ হয় কবে?
উত্তর: ২০১০ সালের ২৭ জানুয়ারি।
১০০। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের মধ্যে কতজনের ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে?
উত্তর: ৫ জনের।

স্বত্ব © ২০২০ প্রথম আলো

100 Years of Mujib| Learn about the legendary life and philosophy of Bangabandhu, Sheikh Mujibur Rahman.

❤️
10/12/2020

❤️

# প্রকল্পের নাম 'পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প'। # দৈর্ঘ্য ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার। # মূল সেতুর কাজ করছে চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ...

16/11/2020

বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০

মোট জনসংখ্যা- ১৬৬.৫ মিলিয়ন।
জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার- ১.৩৭%।
জনসংখ্যার ঘনত্ব (প্রতিবর্গ কিলোমিটারে)- ১১২৫ জন।
পুরুষ-নারীর অনুপাত- ১০০.২:১০০।
স্থূল জন্মহার (প্রতি ১০০০ জনে)- ১৮.১%।
স্থূল মৃত্যুহার (প্রতি ১০০০ জনে)- ৪.৯%।
শিশু মৃত্যুর হার (প্রতি ১০০০ জনে জীবীত জন্মে)- ২১ জন।
গর্ভ নিরোধক ব্যবহারের হার- ৬৩.৪%।
প্রত্যাশিত গড় আয়ুষ্কাল - ৭২.৬ বছর (পুরুষ- ৭১.১ বছর, মহিলা- ৭৪.২ বছর)।
ডাক্তার ও জনসংখ্যার অনুপাত- ১:১৭২৪।
সুপেয় পানি গ্রহণকারী- ৯৮.১%।
স্বাস্থ্য সম্মত পায়খানা ব্যবহারকারি- ৮১.৫%।
সাক্ষরতার হার (৭ বছর+)- ৭৪.৪% (পুরুষ- ৭৬.৫%, মহিলা- ৭২.৩%)।
দারিদ্র্যের হার- ২০.৫%।
চরম দারিদ্র্যের হার- ১০.৫%।
মাথাপিছু জাতীয় আয়- ২০৬৪ মার্কিন ডলার (১৭৪৮৮৮ টাকা)।
মাথাপিছু জিডিপি- ১৯৭০ মার্কিন ডলার (১৬৬৮৮৮ টাকা)।
মোট জিডিপি- ২৭৯৬৩৭৮ কোটি টাকা।
জিডিপির প্রবৃদ্ধির হার- ৫.২৪%।
মূল্যস্ফীতি- ৫.৬৫%।
মোট দেশজ সঞ্চয়- ২৫.৩১%।
জাতীয় সঞ্চয়- ৩০.১১%।
মোট বিনিয়োগ- ৩১.৭৫%।
মোট রপ্তানি আয়- ৩২৮৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
আমদানি ব্যয়- ৫০৬৯১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
বৈদেশিক মূদ্রার মজুদ (৩০ জুন ২০২০)- ৩৬,০৩৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থ- ১৮,২০৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
মোট শ্রমশক্তি- ৬.৩৫ কোটি।
মোট শ্রমশক্তির শতকরা হার–
কৃষি- ৪০.৬%।
শিল্প- ২০.৪%।
সেবা- ৩৯%।
জিডিপিতে অবদান–
কৃষি- ১৩.৩৫%।
শিল্প- ৩৫.৩৬%।
সেবা- ৫১.৩০%।
মোট সড়ক- ২২০৯৬ কিলোমিটার।
জাতীয় মহাসড়ক- ৩৯০৬ কিলোমিটার।
রেলপথ- ২৯৫৬ কিলোমিটার।
মোট ব্যাংক- ৬০টি।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যক ব্যাংক- ৬টি।
বিশেষায়িত ব্যাংক- ৩টি।
বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক- ৪২টি।
বৈদেশিক ব্যাংক- ৯টি।
ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান- ৩৪টি।।

11/11/2020

বাংলাদেশের ৮ টি বিভাগের জেলাগুলোর নাম মনে রাখার সহজ উপায়ঃ...

A) বরিশাল বিভাগ:
সূত্রঃ পপির বর ঝাল ভালবাসে।
১) প=পটুয়াখালী
২) পি=পিরোজপুর
৩) বর= বরিশাল
৪) বর= বরগুনা
৫) ঝাল= ঝালকাঠি
৬) ভালবাসে= ভোলা
,
B) ঢাকা বিভাগঃ
সূত্রঃ কিগো শরিফের মামু রানা গাজীর টাকা তো ঢাকার সিন্ধুকে।
১) কি= কিশোরগঞ্জ
২) গো= গোপালগঞ্জ
৩) শরি= শরিয়াতপুর
৪) ফের= ফরিদপুর
৫) মা= মাদারীপুর
৬) মা= মানিকগঞ্জ
৭) মু= মুন্সিগঞ্জ
৮) রা= রাজবাড়ি
৯) না= নারায়ণগঞ্জ
১০) গাজীর= গাজীপুর
১১) টাকা= টাঙ্গাইল
১২) ঢাকার = ঢাকা
১৩) সিন্ধুকে= নরসিংদী
,
C) চট্টগ্রাম বিভাগঃ
সূত্রঃ কুমিল্লার ব্রাহ্মন লক্ষীকে চাঁদে নেয়, ফেরনী চকবার আইসক্রীম খায়।
১) কুমিল্লার= কুমিল্লা
২) ব্রাহ্মন = ব্রাহ্মনবাড়িয়া
৩) লক্ষীকে= লক্ষীপুর
৪) চাঁদে= চাঁদপুর
৫) নেয়= নোয়াখালী
৬) ফেরনী= ফেনী
৭) চ= চট্টগ্রাম
৮) ক= কক্সবাজার
৯) বা= বান্দরবন
১০) র= রাঙ্গামাটি
১১) খায়= খাগড়াছড়ি
,
D) রাজশাহী বিভাগঃ
সূত্রঃ চাঁপাবাজ নাসির।
১) চাঁ= চাঁপাই নবাবগঞ্জ
২) পা= পাবনা
৩) বা= বগুড়া
৪) জ= জয়পুরহাট
৫) না= নাটোর
৬) না= নওগা
৭) সি= সিরাজগঞ্জ
৮) র= রাজশাহী
,
E) খুলনা বিভাগঃ
সূত্রঃ মা মেয়ে ঝিয়ে সাত বাঘ খুন করে নড়াইয়া যশোরের ডাঙ্গায় ফেলল।
১) মা= মাগুরা
২) মেয়ে= মেহেরপুর
৩) ঝিয়ে= ঝিনাইদহ
৪) সাত= সাতক্ষীরা
৫) বাঘ= বাঘেরহাট
৬) খুন= খুলনা
৭) করে= কুষ্টিয়া
৮) নড়াইয়া= নড়াইল
৯) যশোরের= যশোর
১০) ডাঙ্গায়= চুয়াডাঙ্গা।
,
F) রংপুর বিভাগঃ
সূত্রঃ পঞ্চ ঠাকুর লাল নীল রংয়ের কুড়িটি গাই দিল।
১) পঞ্চ= পঞ্চগড়
২) ঠাকুর= ঠাকুরগাও
৩) লাল= লালমনিরহাট
৪) নীল= নীলফামারী
৫) রংয়ের= রংপুর
৬) কুড়িটি= কুড়িগ্রাম
৭) গাই= গাইবান্ধা
৮) দিল= দিনাজপুর।
,
G) সিলেট বিভাগঃ
সূত্রঃ হবিগঞ্জের মৌলভীর সুনাম ছিল।
১) হবিগঞ্জের= হবিগঞ্জ
২) মৌলভীর= মৌলভীবাজার
৩) সুনাম= সুনামগঞ্জ
৪) ছিল= সিলেট।
,
H) ময়মনসিংহ বিভাগঃ
সূত্রঃ নেত্রকোনার জাম সেরা।
১) নেত্রকোনার= নেত্রকোনা
২) জা= জামালপুর
৩) ম= ময়মনসিংহ
৪) সেরা= শেরপুর

09/11/2020

প্রাইমারির সহকারী শিক্ষক নিয়োগ
পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ টপিকস-

ইংরেজি- গ্রামারে Right forms of verb, Tense, Preposition, Parts of Speech, Voice, Narration, Spelling, Sentence Correction- এর নিয়ম জানতে হবে এবং গ্রামার বইয়ের উদাহরণ থেকে চর্চা করতে হবে। মুখস্থ করতে হবে Phrase and Idioms, Synonym, Antonym. ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ আসতে পারে। তাই বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন সমাধান করলে ভালো করা সম্ভব।

বাংলা ও ইংরেজির জন্য যেকোন সিরিজের বই (নতুন সংস্করণ) থেকে শুধু মাত্র চ্যাপ্টারের শেষে যুক্ত বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলি সলভ করবেন বিস্তারিত পড়ার সময় নাই। তাছাড়া প্রশ্ন ডিরেক্ট কমন পড়বে অযথা প্রেসার নেবার দরকার কি!

ইংরেজিতে যেকোন সিরিজের বই থেকে পড়লেই চলবে। তবে English For Competitive Exams বইটিতে বিগত সালের প্রশ্ন বেশি থাকায় এটাই বেস্ট বই। Right form of verb, Fill in the blank with appropriate word/preposition (2), Voice Change (1/2), Narration(1), Sentence Correction(2), Spelling (2), Parts of speech Identification (2), Synonym+antonym (3/4), Idioms & Phrase.

বাংলা- সন্ধি(২), বিপরীত শব্দ (২/৩), সমার্থক শব্দ(২), শুদ্ধ বানান (২), এককথায় প্রকাশ (২), সমাস (২), বাগধারা (২), কারক-বিভক্তি, ছদ্মনাম/উপাধি, দ্বিরুক্ত শব্দ, ধ্বনি, বর্ণ, বাক্য (সরল, জটিল, যৌগিক) ও পদ নির্ণয়।

প্রচীন যুগ, মধ্যযুগ থেকে ১ অথবা ২ মার্কস আসতে পারে তবে মধ্যযুগ বেশি গুরুত্বপূর্ণ,আধুনিক যুগের সাহিত্য কর্মের মধ্যে ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপন্যাস/রচনাসমগ্র(১/২ মার্কস)এবং পরিচিত কবি সাহিত্যিকের রচনা বা জন্ম মৃত্যু নিয়ে ১/২ মার্কস আসতে পারে যেগুলো পারার মত।

গণিত- দশমিকের (যোগ, বিয়োগ, গুণ*, ভাগ*), শতকরা, লাভ-ক্ষতি, মুনাফা, ল.সা.গু, গ.সা.গু, ঐকিক নিয়ম (কাজ, খাদ্য, সৈন্য), অনুপাত:সমানুপাত, সংখ্যা পদ্ধতি, বীজগাণিতিক মান নির্ণয়, উৎপাদক নির্ণয়, গড়, মধ্যক, প্রচুরক নির্ণয়, ত্রিভুজক্ষেত্র, বর্গক্ষেত্র, আয়তক্ষেত্রের বেসিক সূত্রের অংকসমূহ, সরলরেখা, ধারা, গাছের উচ্চতা/মিনারের উচ্চতা/মইয়ের দৈর্ঘ্য/সূর্যের উন্নতি কোন ইত্যাদি বিষয়ক অংকসমূহ।

সাধারণ জ্ঞান, দৈনন্দিন বিজ্ঞান ও কম্পিউটার- এই অংশে ভাল করার জন্য খুব বেশি পড়তে হবেনা। সাধারণ জ্ঞান অংশে ১৪/১৫ টার মত প্রশ্ন আসতে পারে তার ভিতর ১০-১২ টাই হবে সালের রিপিট প্রশ্ন।বাকী ২/৩ টা সাম্প্রতিক বিষয়।😊

04/11/2020

#মুদ্রার_নাম_মনে_রাখার_কৌশল !

যে সকল দেশের মুদ্রার নাম “দিনার”

টেকনিক: আজ তিসা ও লিবা কই ডিনার
করবে?
আ=আলজেরিয়া,
জ=জর্ডান,
তি=তিউনিশিয়া,
সা=সার্বিয়া,
লি=লিবিয়া,
বা=বাহরাইন,
ক=কুয়েত,
ই=ইরাক,
ডিনার=দিনার।

যে সকল দেশের মূদ্রার নাম “ডলার”
টেকনিকঃ গনি মাঝির জামাই HSC পাশ
করে BBA পড়তে অস্ট্রেলিয়া গেল
গ- গায়ানা

নি- নিউজিল্যান্ড;
মা- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
ঝি- জিম্বাবুয়ে
জা- জামাইকা
মা- মার্শাল আইল্যান্ড
ই- ইকুয়েডর
H- হংকং
S- সিংগাপুর
C- কানাডা
B- বেলিজ
B- ব্রুনাই
A- এন্টিগুয়া ও বারমুডা,
অস্ট্রেলিয়া-অস্ট্রেলিয়া
গেল- গ্রানাডা।

যে সকল দেশের মূদ্রার নাম ক্রোনা
টেকনিক:– “ডেনমার্কে আসুন”

ডেনমার্কে-ডেনমার্ক
আ- আইসল্যান্ড
সু-সুইডেন
ন-নরওয়ে

যে সকল দেশের মূদ্রার নাম “পাউন্ড”
টেকনিক>>> যুক্তরাজ্যে সিসা
মিলে

যুক্তরাজ্য- যুক্তরাজ্য
সি- সিরিয়া
সা- সাইপ্রাস
মি- মিশর
লে- লেবানন

শিলিং
টেকনিক>>>সোমবারে কেউ তাস
খেলো?

সোম- সোমালিয়া
কে- কেনিয়া
উ- উগান্ডা
তাস- তাঞ্জানিয়া

লিরা
টেকনিক>>>তোর বেটি??

তোর- তুরস্ক
বেটি- ভ্যাটিকান

ইউরো
টেকনিক>>> ABC জাল দিয়ে সানম্যারিনো FISH
ধরে MAMA র কাছে SPAIN পাঠান
A= অস্ট্রিয়া,আয়ারল্যান্ড
B=বেলজিয়াম,ভ্যাটিক্যান
C=সাইপ্রাস
জা=জার্মানি
ল=লুক্সেমবার্গ
দিয়ে
সানম্যারিনো=সানম্যারিনো
F=France,ফিনল্যান্ড
I=Italy
S=Spain
H=Holland
ধরে
M=মোনাকো
A=এস্তোনিয়া
M=মন্টিনিগ্রো,মাল্টা
A=এন্ডোরা
কাছে=কসোভো
S=স্লোভেনিয়া,স্লোভাকিয়া
P=পর্তুগাল
A=Athence(গ্রীস)আয়ারল্যান্ড


রিয়েল
টেকনিক>>> ওমা ইয়েমেন দেখছি
রিয়েলি ইরানের কাতা কম্বল
নিয়ে সউদি যায়।

বি:দ্র: বন্ধনীর ভিতর রাজধানী।
ওমা- ওমান (আম্মান)
ইয়েমেন (সানা)
ইরান(তেহরআন)
কাতা- কাতার(দোহা)
কম্বল -কম্ভডিয়া (নম পেন)
স উদি – স উদি আরব ( রিয়াদ)
মনে রাখুন যে সব দেশের মুদ্রার
নাম

রুপি:
টেকনিক>>> রুপির ভারিতে শ্রী নে পা সিচে
মরে।

ভারিতে-ভারত
শ্রী – শ্রীলংকা
নে- নেপাল
পা- পাকিস্তান
সিচে- সিচেলিস
মরে- মরিসাস

পেসো
টেকনিক>>> আজ কলম্বাস চিলি vs উরুগুয়ের ফুট বল
match দেখবে

আজ=আর্জেন্টিনা
কলম্বাস=কলম্বিয়া
চিলি=চিলি
উরুগুয়ের=উরুগুয়ে
ফুট=ফিলিপাইন
বল=বলিভিয়া
match-মেক্সিকো

03/11/2020

Correct spelling বিগত প্রাইমারী পরীক্ষায় যেগুলো এসেছিল।

1) Achievement (2018,2013,2012,2010)
2) Accelerate (2018,12, 14)
3) Assessment(2010,14)
4) Adulteration (2018,09,13)
5)Acquiescence (2013)
6) Acclamation (2013)
7) Accessible (2005,10,11,13)
8)Agreeable (2012)
9) Agriculture (2012)
10)Ascertain (2012)
11) Accession (2011)
12) Acquaintance (2010)
13) Assignment (2010)
14) Alleviation (2010)
15) Absorb (2010)
16) Accommodation (2007)
17) Bouquet (2006,09,10,15)
18) Bureaucrat (2012,13,15)
19) Brochure (2012)
20) Believable. (2010)
21) Barrier (2010)
22) Belligerent (2009)
23) Committee (2010,15)
24) Catastrophe (09,13,14)
25) Conqueror (09,1314)
26) Collaboration (06,10,11,12 13)
27) Connoisseur (09,13)
28). Commission (08,11,12,13)
29) Contiguous (08,12)
30) Commemorate (2012)
31) Commentary (06, 07,11)
32). Conscientious (2010)
33) Ceiling (2010)
34). Constellation (08,10)
35). Chrysanthemum (2009)
36) Conspicuous (2008)
37) Conquer (2002)
38) Counsil (1990)
39) Diarrhoea (2001,2018)
40) Dysentery (06,08,10,11,14)
41) Exaggerate (2014)
42) Embarrassment (2012,13)
43) Exhilaration ( 2008,10,13)
44) Encyclopedia/Encyclopaedia (2009,11,13)
45) Efflorescence (2008,13)
46) Explanation (2012)
47) Elementary (2010)
48) Exemplary (2009,10)
49) Education (1997)
50) Foreigner (2009,10)
51) Grievance (2008,09,10,12,13)
52) Forfeit (2008,09)
53) Guillotine (2013)
54) Grammatic (2011)
55) Humorous (2018,2013,2012)
56)Heterogeneous (06,09,13)
57) Incandescent.( 2009,13)
58) Indispensable (2011)
59) Jewellery (2010,12,13)
60) Kaleidoscope (2009,13)
61) Lieutenant (06)
62)Misspell (2013)
63) Missionary (09,13)
64). Moustache/mustache ( 2009,13)
65)Psychology (09,11,12)
66) Magnanimous (2010)
67) Occasion (08,09,10,11)
68) Possession (10,12)
69) passenger (2010)
70) professional (2010)
71) personnel ( 2007)
72) Sovereignty (2016)
73) Supersede -(2015)
74) Secretariat (2014)
75) Surveillance (09,13)
76) Sabotage (2013)
77) Satellite (09,10)
78)Sedentary (2012)
79) superstitious (09)
79) Tsunami (2015)
80)Tuition (1995)

Collected

https://youtu.be/K7OogUWHkXA
03/11/2020

https://youtu.be/K7OogUWHkXA

বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তির প্রসঙ্গ এলেই সবার আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের নাম উঠে আসে। আর এই ক্ষমতা...

01/11/2020

অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০

০১। মোট জনসংখ্যা ১৬৬.৫০ মিলিয়ন (২০১৯)
০২। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৩৭%
০৩। জনসংখ্যার ঘনত্ব (প্রতি বর্গকিলোমিটার) ১১২৫ জন
০৪। নারীপুরুষের অনুপাত ১০০:১০০.২
০৫। স্থুল জন্মহার (১০০০ জনে) ১৮.১ জন
০৬। স্থুল মৃত্যুহার (১০০০ জনে) ৪.৯ জন
০৭। প্রতিহাজারে শিশু মৃত্যুর হার (১ বছরের নীচে জীবিত জনে) ২১জন
০৮। গড় আয়ুষ্কাল ৭২.৬ বছর (পুরুষ ৭১.১,মহিলা ৭৪.২)
০৯। ১৭২৪ জন মানুষে ১ জন চিকিৎসক।
১০।সাক্ষরতার হার (৭+ বয়স) ৭৪.৪% (পুরুষ ৭৬.৫,মহিলা ৭২.৩ শতাংশ)
১১। দারিদ্রের হার ২০.৫%,চরম দারিদ্র্যের হার ১০.৫%
১২। জিডিপি ‘র প্রবৃদ্ধির হার ৫.২৪%
১৩। মাথাপিছু আয় ২০৬৪ মার্কিন ডলার,পার ক্যাপিটাল জিডিপি ১৯৭০ ডলার।
১৪। মোট ব্যাংক ৬০ টি
১৫। রাষ্ট্রীয়াত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক ৬ টি
১৬। বিশেষায়িত ব্যাংক ৩ টি
১৭। বেসরকারি ব্যাংক ৪২ টি
১৮। বৈদেশিক ব্যাংক ৯ টি
১৯। মুদ্রাস্ফীতি ৫.৬৫%
২০। বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানি তে শীর্ষ দেশ যুক্তরাষ্ট্র
২১। বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি পণ্য আমদানি করে চীন থেকে
২২। বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি রেমিটেন্স পায় সৌদি আরব থেকে
২৩। রেমিটেন্স প্রাপ্তিতে বাংলাদেশের অবস্থা্ন নবম
২৪।জীবিকাতে নিয়োজিত (কৃষি খাতে ৪০.৬%,ইন্ডাস্ট্রি ২০.৪%,সেবা খাতে ৩৯%)
২৫।সুপেয় পানি পান ৯৮.১%
২৬।পয়ঃনিস্কাশন ব্যবস্থা উন্নতি ৮১.৫%
২৭।সর্বমোট জনসংখ্যা ২০১১ হিসেবে ১৫১.৭ মিলিয়ন।
২৮।বৈদেশিক মুদ্রা আয় ৩২.৮৩০ মিলিয়ন ডলার (২০১৯-২০২০)

05/10/2020

ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে চাচ্ছেন ?
ড্রাইভিং লাইসেন্সের লিখিত পরীক্ষার স্ট্যান্ডার্ড ৮৫টি প্রশ্ন ব্যাংক ও উত্তর নিজে শিখুন এবং অন্যকে শেখার জন্য উৎসাহিত করুন।
=====================================
০১. প্রশ্ন : মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ মোটরযান আইনে মোটরযান অর্থ কোনো যন্ত্রচালিত যান, যার চালিকাশক্তি বাইরের বা ভিতরের কোনো উৎস হতে সরবরাহ হয়ে থাকে।

০২. প্রশ্ন : গাড়ি চালনার আগে করণীয় কাজ কী কী ?
উত্তরঃ ক. গাড়ির হালনাগাদ বৈধ কাগজপত্র (রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট, ট্যাক্সটোকেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ইনসিওরেন্স (বিমা) সার্টিফিকেট, রুট পারমিট ইত্যাদি) গাড়ির সঙ্গে রাখা।
খ. গাড়িতে জ্বালানি আছে কি না পরীক্ষা করা, না থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
গ. রেডিয়েটর ও ব্যাটারিতে পানি আছে কি না পরীক্ষা করা, না থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
ঘ. ব্যাটারি কানেকশন পরীক্ষা করা।
ঙ. লুব/ইঞ্জিন অয়েলের লেবেল ও ঘনত্ব পরীক্ষা করা, কম থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
চ. মাস্টার সিলিন্ডারের ব্রেকফ্লুইড, ব্রেকঅয়েল পরীক্ষা করা, কম থাকলে নেওয়া।
ছ. গাড়ির ইঞ্জিন, লাইটিং সিস্টেম, ব্যাটারি, স্টিয়ারিং ইত্যাদি সঠিকভাবে কাজ করছে কি না, নাট-বোল্ট টাইট আছে কি না অর্থাৎ সার্বিকভাবে মোটরযানটি ত্র“টিমুক্ত আছে কি না পরীক্ষা করা।
জ. ব্রেক ও ক্লাচের কার্যকারিতা পরীক্ষা করা।
ঝ. অগ্নিনির্বাপকযন্ত্র এবং ফাস্টএইড বক্স গাড়িতে রাখা।
ঞ. গাড়ির বাইরের এবং ভিতরের বাতির অবস্থা, চাকা (টায়ার কন্ডিশন/হাওয়া/নাট/এলাইমেন্ট/রোটেশন/স্পেয়ার চাকা) পরীক্ষা করা।

০৩. প্রশ্ন : মোটরযানের মেইনটেনেন্স বা রক্ষণাবেক্ষণ বলতে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ ত্রুটিমুক্ত অবস্থায় একটি গাড়ি হতে দীর্ঘদিন সার্ভিস পাওয়ার জন্য প্রতিদিন গাড়িতে যে-সমস্ত মেরামত কাজ করা হয়, তাকে মোটরযানের মেইনটেনেন্স বলে।

০৪. প্রশ্ন : একটি মোটরযানে প্রতিদিন কী কী মেইনটেনেন্স করতে হয় ?
উত্তরঃ ২ নং প্রশ্নের উত্তরের খ থেকে ঞ পর্যন্ত।

০৫. প্রশ্ন : সার্ভিসিং বলতে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ মোটরযানের ইঞ্জিন ও বিভিন্ন যন্ত্রাংশের কার্যক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য নির্দিষ্ট সময় পরপর যে-কাজগুলো করা হয়, তাকে সার্ভিসিং বলে।

০৬. প্রশ্ন : গাড়ি সার্ভিসিংয়ে কী কী কাজ করা হয় ?
উত্তরঃ ক. ইঞ্জিনের পুরাতন লুবঅয়েল (মবিল) ফেলে দিয়ে নতুন লুবঅয়েল দেওয়া। নতুন লুবঅয়েল দেওয়ার আগে ফ্লাশিং অয়েল দ্বারা ফ্লাশ করা।
খ. ইঞ্জিন ও রেডিয়েটরের পানি ড্রেন আউট করে ডিটারজেন্ট ও ফ্লাশিংগান দিয়ে পরিষ্কার করা, অতঃপর পরিষ্কার পানি দিয়ে পূর্ণ করা।
গ. ভারী মোটরযানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন গ্রিজিং পয়েন্টে গ্রিজগান দিয়ে নতুন গ্রিজ দেওয়া।
ঘ. গাড়ির স্পেয়ার হুইলসহ প্রতিটি চাকাতে পরিমাণমতো হাওয়া দেওয়া।
ঙ. লুবঅয়েল (মবিল) ফিল্টার, ফুয়েল ফিল্টার ও এয়ারক্লিনার পরিবর্তন করা।

০৭. প্রশ্ন : গাড়ি চালনাকালে কী কী কাগজপত্র গাড়ির সঙ্গে রাখতে হয় ?
উত্তরঃ ক. ড্রাইভিং লাইসেন্স, খ. রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট (ব্লু-বুক), গ. ট্যাক্সটোকেন, ঘ. ইনসিওরেন্স সার্টিফিকেট, ঙ.ফিটনেস সার্টিফিকেট (মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়) এবং চ. রুটপারমিট (মোটরসাইকেল এবং চালক ব্যতীত সর্বোচ্চ ৭ আসন বিশিষ্ট ব্যক্তিগত যাত্রীবাহী গাড়ির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।

০৮. প্রশ্ন : রাস্তায় গাড়ির কাগজপত্র কে কে চেক করতে পারেন/কোন কোন ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিগণকে গাড়ির কাগজ দেখাতে বাধ্য ?
উত্তরঃ সার্জেন্ট বা সাব-ইনসপেক্টরের নিচে নয় এমন পুলিশ কর্মকর্তা, মোটরযান পরিদর্শকসহ বিআরটিএর কর্মকর্তা এবং মোবাইলকোর্টের কর্মকর্তা।

০৯. প্রশ্ন : মোটরসাইকেলে হেলমেট পরিধান ও আরোহী বহন সম্পর্কে আইন কী ?
উত্তরঃ মোটরসাইকেলে চালক ব্যতীত ১ জন আরোহী বহন করা যাবে এবং উভয়কেই হেলমেট পরিধান করতে হবে (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১০০)।

১০. প্রশ্ন : সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণ কী কী?
উত্তরঃ ক. অত্যধিক আত্মবিশ্বাস, খ. মাত্রাতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানো, গ. অননুমোদিত ওভারটেকিং এবং ঘ. অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহন।

১১. প্রশ্ন : গাড়ি দুর্ঘটনায় পতিত হলে চালকের করনীয় কী ?
উত্তরঃ আহত ব্যক্তির চিকিৎসা নিশ্চিত করা, প্রয়োজনে নিকটস্থ হাসপাতালে স্থানান্তর করা এবং ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিকটবর্তী থানায় দুর্ঘটনার বিষয়ে রিপোর্ট করা।

১২. প্রশ্ন : আইন অনুযায়ী গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা কত ?
উত্তরঃ হালকা মোটরযান ও মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৭০ মাইল, মাঝারি বা ভারী যাত্রীবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩৫ মাইল এবং মাঝারি বা ভারী মালবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩০ মাইল।

১৩. প্রশ্ন : মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স কী ?
উত্তরঃ সর্বসাধারণের ব্যবহার্য স্থানে মোটরযান চালানোর জন্য লাইসেন্স কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ইস্যুকৃত বৈধ দলিলই মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স।

১৪. প্রশ্নঃ অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে-লাইসেন্স দিয়ে একজন চালক কারো বেতনভোগী কর্মচারী না হয়ে মোটর সাইকেল, হালকা মোটরযান এবং অন্যান্য মোটরযান (পরিবহনযান ব্যতীত) চালাতে পারে, তাকে অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স বলে।

১৫. প্রশ্ন : ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স কত ?
উত্তরঃ পেশাদার চালকের ক্ষেত্রে ২০ বছর এবং অপেশাদার চালকের ক্ষেত্রে ১৮ বছর।

১৬. প্রশ্ন : কোন কোন ব্যক্তি ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে?
উত্তরঃ মৃগীরোগী, উন্মাদ বা পাগল, রাতকানারোগী, কুষ্ঠরোগী, হৃদরোগী, অতিরিক্ত মদ্যপব্যক্তি, বধিরব্যক্তি এবং বাহু বা পা চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে অসুবিধা হয় এমন ব্যক্তি।

১৭. প্রশ্ন : হালকা মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন ৬,০০০ পাউন্ড বা ২,৭২৭ কেজির অধিক নয়, তাকে হালকা মোটরযান বলে।

১৮. প্রশ্ন : মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাইওজন ৬,০০০ পাউন্ড বা ২,৭২৭ কেজির অধিক কিন্তু ১৪,৫০০ পাউন্ড বা ৬,৫৯০ কেজির অধিক নয়, তাকে মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান বলে।

১৯. প্রশ্ন : ভারী মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন ১৪,৫০০ পাউন্ড বা ৬,৫৯০ কেজির অধিক, তাকে ভারী মোটরযান বলে।

২০. প্রশ্ন : প্রাইভেট সার্ভিস মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ ড্রাইভার ব্যতীত আটজনের বেশি যাত্রী বহনের উপযোগী যে-মোটরযান মালিকের পক্ষে তার ব্যবসা সম্পর্কিত কাজে এবং বিনা ভাড়ায় যাত্রী বহনের জন্য ব্যবহৃত হয়, তাকে প্রাইভেট সার্ভিস মোটরযান বলে।

২১. প্র্রশ্নঃ ট্রাফিক সাইন বা রোড সাইন (চিহ্ন) প্রধানত কত প্রকার ও কী কী ?
উত্তরঃ ট্রাফিক সাইন বা চিহ্ন প্রধানত তিন প্রকার। ক. বাধ্যতামূলক, যা প্রধানত বৃত্তাকৃতির হয়,
খ. সতর্কতামূলক, যা প্রধানত ত্রিভুজাকৃতির হয় এবং গ. তথ্যমূলক, যা প্রধানত আয়তক্ষেত্রাকার হয়।

২২. প্রশ্ন : লাল বৃত্তাকার সাইন কী নির্দেশনা প্রদর্শন করে ?
উত্তরঃ নিষেধ বা করা যাবে না বা অবশ্যবর্জনীয় নির্দেশনা প্রদর্শন করে।

২৩. প্রশ্ন : নীল বৃত্তাকার সাইন কী নির্দেশনা প্রদর্শন করে ?
উত্তরঃ করতে হবে বা অবশ্যপালনীয় নির্দেশনা প্রদর্শন করে।

২৪. প্রশ্ন : লাল ত্রিভুজাকৃতির সাইন কী নিদের্শনা প্রদর্শন করে ?
উত্তরঃ সতর্ক হওয়ার নির্দেশনা প্রদর্শন করে।

২৫. প্রশ্ন : নীল রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন ?
উত্তরঃ সাধারণ তথ্যমূলক সাইন।

২৬. প্রশ্ন : সবুজ রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন?
উত্তরঃ পথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন, যা জাতীয় মহাসড়কে ব্যবহৃত হয়।

২৭. প্রশ্ন : কালো বর্ডারের সাদা রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন?
উত্তরঃ এটিও পথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন, যা মহাসড়ক ব্যতীত অন্যান্য সড়কে ব্যবহৃত হয়।

২৮. প্রশ্ন : ট্রাফিক সিগন্যাল বা সংকেত কত প্রকার ও কী কী ?
উত্তরঃ ৩ (তিন) প্রকার। যেমন- ক. বাহুর সংকেত, খ. আলোর সংকেত ও গ. শব্দ সংকেত।

২৯. প্রশ্ন : ট্রাফিক লাইট সিগন্যালের চক্র বা অনুক্রমগুলি কী কী ?
উত্তরঃ লাল-সবুজ-হলুদ এবং পুনরায় লাল।

৩০. প্রশ্ন : লাল, সবুজ ও হলুদ বাতি কী নির্দেশনা প্রদশন করে ?
উত্তরঃ লালবাতি জ্বললে গাড়িকে ‘থামুনলাইন’এর পেছনে থামায়ে অপেক্ষা করতে হবে, সুবজবাতি জ্বললে গাড়ি নিয়ে অগ্রসর হওয়া যাবে এবং হলুদবাতি জ্বললে গাড়িকে থামানোর জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।

৩১. প্রশ্নঃ নিরাপদ দূরত্ব বলতে কী বুঝায়?
উত্তরঃ সামনের গাড়ির সাথে সংঘর্ষ এড়াতে পেছনের গাড়িকে নিরাপদে থামানোর জন্য যে পরিমাণ দূরত্ব বজায় রেখে গাড়ি চালাতে হয় সেই পরিমাণ নিরাপদ দূরত্ব বলে।

৩২. প্রশ্ন : পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চললে নিরাপদ দূরত্ব কত হবে?
উত্তরঃ ২৫ মিটার।

৩৩. প্রশ্ন : পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ মাইল গতিতে গাড়ি চললে নিরাপদ দূরত্ব কত হবে ?
উত্তরঃ ৫০ গজ বা ১৫০ ফুট।

৩৪. প্রশ্ন : লাল বৃত্তে ৫০ কি.মি. লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. অর্থাৎ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে গাড়ি চালানো যাবে না।

৩৫. প্রশ্ন : নীল বৃত্তে ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ সর্বনিম্ন গতিসীমা ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. অর্থাৎ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটারের কম গতিতে গাড়ি চালানো যাবে না।

৩৬. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের মধ্যে হর্ন আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ হর্ন বাজানো নিষেধ।

৩৭. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের ভিতরে একটি বড় বাসের ছবি থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ বড় বাস প্রবেশ নিষেধ।

৩৮. প্রশ্ন : লাল বৃত্তে একজন চলমান মানুষের ছবি আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ পথচারী পারাপার নিষেধ।

৩৯. প্রশ্ন : লাল ত্রিভুজে একজন চলমান মানুষের ছবি আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ সামনে পথচারী পারাপার, তাই সাবধান হতে হবে।

৪০. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের ভিতর একটি লাল ও একটি কালো গাড়ি থাকলে কী বুঝায়?
উত্তরঃ ওভারটেকিং নিষেধ।

৪১. প্রশ্ন : আয়তক্ষেত্রে ‘চ’ লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ পার্কিংয়ের জন্য নির্ধারিত স্থান।

৪২. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে গাড়ির হর্ন বাজানো নিষেধ ?
উত্তরঃ নীরব এলাকায় গাড়ির হর্ন বাজানো নিষেধ। হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত বা অনুরূপ প্রতিষ্ঠানসমূহের চতুর্দিকে ১০০ মিটার পর্যন্ত এলাকা নীরব এলাকা হিসাবে চিহ্নিত।

৪৩. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে ওভারটেক করা নিষেধ ?
উত্তরঃ ক. ওয়ারটেকিং নিষেধ সম্বলিত সাইন থাকে এমন স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্ট ও তার আগে পরে নির্দিষ্ট দূরত্ব, ঘ. সরু রাস্তায়, ঙ. হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়।

৪৪. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে গাড়ি পার্ক করা নিষেধ ?
উত্তরঃ ক. যেখানে পার্কিং নিষেধ বোর্ড আছে এমন স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্টের ওপর, ঘ. সরু রাস্তায়,
ঙ. হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়, চ. পাহাড়ের ঢালে ও ঢালু রাস্তায়, ফুটপাত, পথচারী পারাপার এবং তার আশেপাশে, ছ. বাস স্টপেজ ও তার আশেপাশে এবং জ. রেলক্রসিং ও তার আশেপাশে।

৪৫. প্রশ্ন : গাড়ি রাস্তার কোনপাশ দিয়ে চলাচল করবে ?
উত্তরঃ গাড়ি রাস্তার বামপাশ দিয়ে চলাচল করবে। যে-রাস্তায় একাধিক লেন থাকবে সেখানে বামপাশের লেনে ধীর গতির গাড়ি, আর ডানপাশের লেনে দ্রুত গাতির গাড়ি চলাচল করবে।

৪৬. প্রশ্ন : কখন বামদিক দিয়ে ওভারটেক করা যায় ?
উত্তরঃ যখন সামনের গাড়ি চালক ডানদিকে মোড় নেওয়ার ইচ্ছায় যথাযথ সংকেত দিয়ে রাস্তার মাঝামাঝি স্থানে যেতে থাকবেন তখনই পেছনের গাড়ির চালক বামদিক দিয়ে ওভারটেক করবেন।

৪৭. প্রশ্ন : চলন্ত অবস্থায় সামনের গাড়িকে অনুসরণ করার সময় কী কী বিষয় লক্ষ্য রাখা উচিত ?
উত্তরঃ (ক) সামনের গাড়ির গতি (স্পিড) ও গতিবিধি, (খ) সামনের গাড়ি থামার সংকেত দিচ্ছে কি না, (গ) সামনের গাড়ি ডানে/বামে ঘুরার সংকেত দিচ্ছে কি না, (ঘ) সামনের গাড়ি হতে নিরাপদ দূরত্ব বজায় থাকছে কি না।

৪৮. প্রশ্ন : রাস্তারপাশে সতর্কতামূলক ‘‘স্কুল/শিশু” সাইন বোর্ড থাকলে চালকের করণীয় কী ?
উত্তরঃ (ক) গাড়ির গতি কমিয়ে রাস্তার দু-পাশে ভালোভাবে দেখে-শুনে সতর্কতার সাথে অগ্রসর হতে হবে।
(খ) রাস্তা পারাপারের অপেক্ষায় কোনো শিশু থাকলে তাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।

৪৯. প্রশ্ন : গাড়ির গতি কমানোর জন্য চালক হাত দিয়ে কীভাবে সংকেত দিবেন ?
উত্তরঃ চালক তার ডানহাত গাড়ির জানালা দিয়ে সোজাসুজি বের করে ধীরে ধীরে উপরে-নীচে উঠানামা করাতে থাকবেন।

৫০. প্রশ্ন : লেভেলক্রসিং বা রেলক্রসিং কত প্রকার ও কী কী ?
উত্তরঃ লেভেলক্রসিং বা রেলক্রসিং ২ প্রকার। ক. রক্ষিত রেলক্রসিং বা পাহারাদার নিয়ন্ত্রিত রেলক্রসিং, খ. অরক্ষিত রেলক্রসিং বা পাহারাদারবিহীন রেলক্রসিং।

৫১. প্রশ্নঃ রক্ষিত লেভেলক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
উত্তরঃ গাড়ির গতি কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে আগাতে হবে। যদি রাস্তা বন্ধ থাকে তাহলে গাড়ি থামাতে হবে, আর খোলা থাকলে ডানেবামে ভালোভাবে দেখে অতিক্রম করতে হবে।

৫২. প্রশ্নঃ অরক্ষিত লেভেলক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
উত্তরঃ গাড়ির গতি একদম কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে আগাতে হবে, প্রয়োজনে লেভেলক্রসিংয়ের নিকট থামাতে হবে। এরপর ডানেবামে দেখে নিরাপদ মনে হলে অতিক্রম করতে হবে।

৫৩. প্রশ্ন : বিমানবন্দরের কাছে চালককে সতর্ক থাকতে হবে কেন ?
উত্তরঃ (ক) বিমানের প্রচণ্ড শব্দে গাড়ির চালক হঠাৎ বিচলিত হতে পারেন, (খ) সাধারণ শ্রবণ ক্ষমতার ব্যাঘাত ঘটতে পারে, (গ) বিমানবন্দরে ভিভিআইপি/ভিআইপি বেশি চলাচল করে বিধায় এই বিষয়ে সতর্ক থাকতে হয়।

৫৪. প্রশ্নঃ মোটরসাইকেল চালক ও আরোহীর হেলমেট ব্যবহার করা উচিত কেন ?
উত্তরঃ মানুষের মাথা শরীরের অন্যান্য অঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। এখানে সামান্য আঘাত লাগলেই মানুষের মৃত্যু ঘটতে পারে।
তাই দুর্ঘটনায় মানুষের মাথাকে রক্ষা করার জন্য হেলমেট ব্যবহার করা উচিত।

৫৫. প্রশ্ন : গাড়ির পেছনের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য কতক্ষণ পর পর লুকিং গ্লাস দেখতে হবে ?
উত্তরঃ প্রতিমিনিটে ৬ থেকে ৮ বার।

৫৬. প্রশ্নঃ পাহাড়ি রাস্তায় কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় ?
উত্তরঃ সামনের গাড়ি থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে ১ নং গিয়ারে বা ফার্স্ট গিয়ারে সতর্কতার সাথে ধীরে ধীরে ওপরে উঠতে হবে। পাহাড়ের চূড়ার কাছে গিয়ে আরো ধীরে উঠতে হবে, কারণ চূড়ায় দৃষ্টিসীমা অত্যন্ত সীমিত। নিচে নামার সময় গাড়ির গতি ক্রমে বাড়তে থাকে বিধায় সামনের গাড়ি থেকে বাড়তি দূরত্ব বজায় রেখে নামতে হবে। ওঠা-নামার সময় কোনোক্রমেই ওভারটেকিং করা যাবে না।

৫৭. প্রশ্নঃ বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালনার বিষয়ে কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়?
উত্তরঃ বৃষ্টির সময় রাস্তা পিচ্ছিল থাকায় ব্রেক কম কাজ করে। এই কারণে বাড়তি সতর্কতা হিসাবে ধীর গতিতে (সাধারণ গতির চেয়ে অর্ধেক গতিতে) গাড়ি চালাতে হবে, যাতে ব্রেক প্রয়োগ করে অতি সহজেই গাড়ি থামানো যায়। অর্থাৎ ব্রেক প্রয়োগ করে গাড়ি যাতে অতি সহজেই থামানো বা নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সেইরূপ ধীর গতিতে বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালাতে হবে।

৫৮. প্রশ্ন : ব্রিজে ওঠার পূর্বে একজন চালকের করণীয় কী ?
উত্তরঃ ব্রিজ বিশেষকরে উঁচু ব্রিজের অপরপ্রান্ত থেকে আগত গাড়ি সহজে দৃষ্টিগোচর হয় না বিধায় ব্রিজে ওঠার পূর্বে সতর্কতার সাথে গাড়ির গতি কমিয়ে উঠতে হবে। তাছাড়া, রাস্তার তুলনায় ব্রিজের প্রস্থ অনেক কম হয় বিধায় ব্রিজে কখনো ওভারটেকিং করা যাবে না।

৫৯. প্রশ্ন : পার্শ্বরাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করার সময় কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় ?
উত্তরঃ পার্শ্বরাস্তা বা ছোট রাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করার আগে গাড়ির গতি কমায়ে, প্রয়োজনে থামায়ে, প্রধান রাস্তার গাড়িকে নির্বিঘেœ আগে যেতে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। প্রধান সড়কে গাড়ির গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে সুযোগমত সতর্কতার সাথে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করতে হবে।

৬০. প্রশ্ন : রাস্তার ওপর প্রধানত কী কী ধরনের রোডমার্কিং অঙ্কিত থাকে ?
উত্তরঃ রাস্তার ওপর প্রধানত ০৩ ধরনের রোডমাকিং অঙ্কিত থাকে।
ক. ভাঙালাইন, যা অতিক্রম করা যায়।
খ. একক অখন্ডলাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ, তবে প্রয়োজনবিশেষ অতিক্রম করা যায়।
গ. দ্বৈত অখন্ডলাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ এবং আইনত দণ্ডনীয়। এই ধরনের লাইন দিয়ে ট্রাফিকআইল্যান্ড বা রাস্তার বিভক্তি বুঝায়।

৬১. প্রশ্ন : জেব্রাক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
উত্তরঃ জেব্রাক্রসিংয়ে পথচারীদের অবশ্যই আগে যেতে দিতে হবে এবং পথচারী যখন জেব্রাক্রসিং দিয়ে পারাপার হবে তখন গাড়িকে অবশ্যই তার আগে থামাতে হবে। জেব্রাক্রসিংয়ের ওপর গাড়িকে থামানো যাবে না বা রাখা যাবে না।

৬২. প্রশ্ন : কোন কোন গাড়িকে ওভারটেক করার সুযোগ দিতে হবে ?
উত্তরঃ যে-গাড়ির গতি বেশি, এ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস ইত্যাদি জরুরি সার্ভিস, ভিভিআইপি গাড়ি ইত্যাদিকে।

৬৩. প্রশ্ন : হেড লাইট ফ্ল্যাশিং বা আপার ডিপার ব্যবহারের নিয়ম কী ?
উত্তরঃ শহরের মধ্যে সাধারণত ‘লো-বিম বা ডিপার বা মৃদুবিম’ ব্যবহার করা হয়। রাতে কাছাকাছি গাড়ি না থাকলে অর্থাৎ বেশিদূর পর্যন্ত দেখার জন্য হাইওয়ে ও শহরের বাইরের রাস্তায় ‘হাই বা আপার বা তীক্ষ্ম বিম’ ব্যবহার করা হয়। তবে, বিপরীতদিক থেকে আগত গাড়ি ১৫০ মিটারের মধ্যে চলে আসলে হাইবিম নিভিয়ে লো-বিম জ্বালাতে হবে। অর্থাৎ বিপরীতদিক হতে আগত কোনো গাড়িকে পাস/পার হওয়ার সময় লো-বিম জ্বালাতে হবে।

৬৪. প্রশ্ন : গাড়ির ব্রেক ফেল করলে করণীয় কী ?
উত্তরঃ গাড়ির ব্রেক ফেল করলে প্রথমে অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে নিতে হবে। ম্যানুয়াল গিয়ার গাড়ির ক্ষেত্রে গিয়ার পরিবর্তন করে প্রথমে দ্বিতীয় গিয়ার ও পরে প্রথম গিয়ার ব্যবহার করতে হবে। এর ফলে গাড়ির গতি অনেক কমে যাবে। এই পদ্ধতিতে গাড়ি থামানো সম্ভব না হলে রাস্তার আইল্যান্ড, ডিভাইডার, ফুটপাত বা সুবিধামত অন্যকিছুর সাথে ঠেকিয়ে গাড়ি থামাতে হবে। ঠেকানোর সময় যানমালের ক্ষয়ক্ষতি যেনো না হয় বা কম হয় সেইদিকে সজাগ থাকতে হবে।

৬৫. প্রশ্ন : গাড়ির চাকা ফেটে গেলে করণীয় কী ?
উত্তরঃ গাড়ির চাকা ফেটে গেলে গাড়ি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে। এই সময় গাড়ির চালককে স্টিয়ারিং দৃঢ়ভাবে ধরে রাখতে হবে এবং অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে ক্রমান্বয়ে গতি কমিয়ে আস্তে আস্তে ব্রেক করে গাড়ি থামাতে হবে। চলন্ত অবস্থায় গাড়ির চাকা ফেটে গেলে সাথে সাথে ব্রেক করবেন না। এতে গাড়ি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে।

৬৬. প্রশ্ন : হ্যাজার্ড বা বিপদ সংকেত বাতি কী ?
উত্তরঃ প্রতিটি গাড়ির সামনে ও পিছনে উভয়পাশের কর্ণারে একজোড়া করে মোট দু-জোড়া ইন্ডিকেটর বাতি থাকে। এই চারটি ইন্ডিকেটর বাতি সবগুলো একসাথে জ্বললে এবং নিভলে তাকে হ্যাজার্ড বা বিপদ সংকেত বাতি বলে। বিপজ্জনক মুহূর্তে, গাড়ি বিকল হলে এবং দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় এই বাতিগুলো ব্যবহার করা হয়।

৬৭. প্রশ্ন : গাড়ির ড্যাশবোর্ডে কী কী ইন্সট্রুমেন্ট থাকে ?
উত্তরঃ ক. স্পিডোমিটার- গাড়ি কত বেগে চলছে তা দেখায়।
খ. ওডোমিটার – তৈরির প্রথম থেকে গাড়ি কত কিলোমিটার বা মাইল চলছে তা দেখায়।
গ. ট্রিপমিটার- এক ট্রিপে গাড়ি কত কিলোমিটার/মাইল চলে তা দেখায়।
ঘ. টেম্পারেচার গেজ- ইঞ্জিনের তাপমাত্রা দেখায়।
ঙ. ফুয়েল গেজ- গাড়ির তেলের পরিমাণ দেখায়।

৬৮. প্রশ্ন : গাড়িতে কী কী লাইট থাকে ?
উত্তরঃ ক. হেডলাইট, খ. পার্কলাইট, গ. ব্রেকলাইট, ঘ. রিভার্সলাইট ঙ. ইন্ডিকেটরলাইট, চ. ফগলাইট এবং ছ. নাম্বারপ্লেট লাইট।

৬৯. প্রশ্ন : পাহাড়ি ও ঢাল/চূড়ায় রাস্তায় গাড়ি কোন গিয়ারে চালাতে হয় ?
উত্তরঃ ফার্স্ট গিয়ারে। কারণ ফার্স্ট গিয়ারে গাড়ি চালানোর জন্য ইঞ্জিনের শক্তি বেশি প্রয়োজন হয়।

৭০. প্রশ্ন : গাড়ির সামনে ও পিছনে লাল রঙের ইংরেজি “খ” অক্ষরটি বড় আকারে লেখা থাকলে এরদ্বারা কী বুঝায় ?
উত্তরঃ এটি একটি শিক্ষানবিশ ড্রাইভারচালিত গাড়ি। এই গাড়ি হতে সাবধান থাকতে হবে।

৭১. প্রশ্ন : শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে গাড়ি চালানো বৈধ কী ?
উত্তরঃ ইনসট্রাক্টরের উপস্থিতিতে ডুয়েল সিস্টেম (ডাবল স্টিয়ারিং ও ব্রেক) সম্বলিত গাড়ি নিয়ে সামনে ও পিছনে “খ” লেখা প্রদর্শন করে নির্ধারিত এলাকায় চালানো বৈধ।

৭২. প্রশ্ন : ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলতে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ সাধারণত ইঞ্জিন হতে গাড়ির পেছনের দু-চাকায় পাওয়ার (ক্ষমতা) সরবরাহ হয়ে থাকে। বিশেষ প্রয়োজনে যে-গাড়ির চারটি চাকায় (সামনের ও পিছনের) পাওয়ার সরবরাহ করা হয়, তাকে ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলে।

৭৩. প্রশ্ন : ফোরহুইলড্রাইভ কখন প্রয়োগ করতে হয় ?
উত্তরঃ ভালো রাস্তাতে চলার সময় শুধুমাত্র পেছনের দু-চাকাতে ড্রাইভ দেওয়া হয়। কিন্তু পিচ্ছিল, কর্দমাক্ত রাস্তায় চলার সময় চার চাকাতে ড্রাইভ দিতে হয়।

৭৪. প্রশ্ন : টুলবক্স কী ?
উত্তরঃ টুলবক্স হচ্ছে যন্ত্রপাতির বাক্স, যা গাড়ির সঙ্গে রাখা হয়। মোটরযান জরুরি মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও মালামাল টুলবক্সে রাখা হয়।

৭৫. প্রশ্ন : ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যতীত গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৪ মাস কারাদণ্ড অথবা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৩৮ ধারা)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন।

৭৬. প্রশ্ন : গাড়িতে গাড়িতে নিষিদ্ধ হর্ন কিংবা উচ্চশব্দ উৎপাদনকারী যন্ত্র সংযোজন ও তা ব্যবহার করলে শাস্তি কী ?
উত্তরঃ ১০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৩৯ ধারা)।

৭৭. প্রশ্ন : রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট ও রুটপারমিট ব্যতীত গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী?
উত্তরঃ প্রথমবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড অথবা ২০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড। দ্বিতীয়বার বা পরবর্তী সময়ের জন্য সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদণ্ড অথবা ৫০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৫২ ধারা)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন।

৭৮. প্রশ্ন : মদ্যপ বা মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড বা ১০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড। পরবর্তী সময়ে প্রতিবারের জন্য সর্বোচ্চ ২ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা ১০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড এবং নির্দিষ্ট মেয়াদে ড্রাইভিং লাইসেন্স বাতিল (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪৪ ধারা)।

৭৯. প্রশ্ন : নির্ধারিত গতির চেয়ে অধিক বা দ্রুত গতিতে গাড়ি চালনার শাস্তি কী?
উত্তরঃ প্রথমবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৩০ দিন কারাদণ্ড বা ৩০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড। পরবর্তীতে একই অপরাধ করলে সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড এবং ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্যকারিতা ১ মাসের জন্য স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪২ ধারা)।

৮০. প্রশ্ন : বেপরোয়া ও বিপজ্জনকভাবে গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা এবং যে-কোনো মেয়াদের জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্যকারিতা স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪৩ ধারা)।

৮১. প্রশ্ন : ক্ষতিকর ধোঁয়া নির্গত গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
উত্তরঃ ২০০ টাকা জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫০)।

৮২. প্রশ্ন : নির্ধারিত ওজন সীমার অধিক ওজন বহন করে গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী ?
উত্তরঃ প্রথমবার ১,০০০ পর্যন্ত জরিমানা এবং পরবর্তী সময়ে ৬ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড অথবা ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড (ধারা-১৫৪)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন ।

৮৩. প্রশ্ন : ইনসিওরেন্স বিহীন অবস্থায় গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
উত্তরঃ ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫৫)।

৮৪. প্রশ্ন : প্রকাশ্য সড়কে অথবা প্রকাশ্য স্থানে মোটরযান রেখে মেরামত করলে বা কোনো যন্ত্রাংশ বা দ্রব্য বিক্রয়ের জন্য সড়কে রেখে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে শাস্তি কী ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা জরিমানা। অনুরূপ মোটরযান অথবা খুচরা যন্ত্র বা জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করা যাবে (ধারা-১৫৭)।

৮৫. প্রশ্ন : ফুয়েল গেজের কাজ কী ?
উত্তরঃ ফুয়েল বা জ্বালানি ট্যাংকে কী পরিমাণ জ্বালনি আছে তা ফুয়েল গেজের মাধ্যমে জানা যায়।
Collected

Address

Zirani Bazzar(BKSP), Ashulia, Savar
Dhaka
1345

Opening Hours

Monday 09:00 - 22:00
Tuesday 09:00 - 22:00
Wednesday 09:00 - 22:00
Thursday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 22:00
Sunday 09:00 - 22:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Masum The Presenter posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share