কর্পোরেট ভালোবাসা

কর্পোরেট ভালোবাসা Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from কর্পোরেট ভালোবাসা, Gaming Video Creator, Dhaka.

স্বার্থসিদ্ধির যে ভালোবাসা তাকেই আমরা কর্পোরেট ভালোবাসা হিসাবে বোঝাতে চেয়েছি । বর্তমান জামানা কর্পোরেট ভালোবাসার জামানা ।

কর্পোরেট ভালোবাসার নির্দিষ্ট কোন সীমারেখা কিংবা গণ্ডি নেই ।

ধর্ম ,রাজনীতি , একটি ছেলে ও মেয়ের সম্পর্ক এমনকি আত্মীয় স্বজনের ভিতরেও এই কর্পোরেট ভালোবাসা পরিলক্ষিত হয়ে থাকে ।

কর্পোরেট ভালোবাসা জগতের অদ্ভুত গল্প শুনতে পেজের সাথে থাকুন ।





==>বিঃ দ্রঃ এই পেজের সকল গল্পই কাল্পনিক ভাবে লিখিত । কারো জীবনের সাথে মিলে গেলে সেটি অনাকাঙ্ক্ষিত ও কাকতালীয় মাত্র ।

31/12/2024

😥

31/12/2024

আমি প্রেম করতাম ক্লাস টেনে পড়ুয়া এক মেয়ের সাথে। যার ফোন ছিল না। ধরা পড়ার ভয়ে সে মায়ের ফোন দিয়ে গভীর রাতে কল দিতো। আমরা সারারাত কথা বলতাম।

তাকে ভুলে যাবার অভিনয় করি। কিন্তু মাঝেমধ্যে গভীর রাত হলে তার জন্য হৃদয় হাহাকার করে। কিশোরী এক মেয়ের জীবনের প্রথম স্পর্শ, আবেগ, ভালোবাসা আসলেই ভুলে থাকা সম্ভব না।

এই পেইজ সবসময়ই এইসব তথাকথিত প্রেমের বিপক্ষে ছিল। কিন্তু আমিও তো মানুষ, পেইজের পোস্ট আর গভীর রাতের আবেগ মাঝেমধ্যে এক পাল্লায় মাপা ঠিক না।

সত্য কথা বলেই ফেললাম! 😞

31/12/2024

🙏 হাতজোড় করে অনুরোধ করি আতশবাজি'র আনন্দ নিতে গিয়ে নতুন করে কোন শিশুকে হত্যা করবেন না। পশু পাখিকে একটু রিল্যাক্সে থাকতে দিন। এই পৃথিবীর উপর ওদেরও হক আছে। 🙏

31/12/2024

টিন-এজ মেয়েরা প্রতারক প্রেমিক থেকে সাবধান [সকল মেয়েদের জন্য অবশ্য পাঠ্য ]

মেয়েদেরকে বলছি, বিশেষ করে টিন-এজার মেয়েদের প্রত্যেককে অনুরোধ করে বলছি সাবধান!

ছেলেরা প্রথম দিন সুন্দর করে একটু কথা বলবে। তারপর তোমাকে খুব একটা বিরক্ত করবে না। কয়েক দিন পর স্মার্ট হয়ে এসে আবার দেখা করবে, হাসি দিয়ে মিষ্টি কথা শোনাবে। তারপর আবার দেখা করে তোমার প্রশংসা করবে। এভাবে আস্তে আস্তে তোমার পরিচিত একজন হয়ে উঠবে এবং এত সুন্দর করে যে তোমার সৌন্দর্য্যের গুন গাইবে, তাতে তুমি অভিভূত হয়ে পড়বে।

তোমার বিভিন্ন সমস্যার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনে সমাধানের জন্য দৌড়ে যাবে। মাঝে মাঝেই ফোনে তোমার খোঁজ নেবে।
তুমি আকৃষ্ট হবে, হতে বাধ্য। ডেটিং করবে। নাস্তা খাওয়াবে। তোমাকে সুন্দর সুন্দর উপহার কিনে দিবে। তুমি ভাববে, তার মতো মানুষই হয় না, যেন দেবতা। তুমি নিজেকে ভাগ্যবতী ভাববে।

এদেশের নাটক-সিনেমা তোমাকে প্রেমের মর্মবাণী শেখাবে। কবি-সাহিত্যিকদের লেখনী তোমাকে প্রেমের তাৎপর্য বোঝাবে।
সত্যি, তুমি একজন প্রকৃত প্রেমিকা হয়ে উঠবে।

একজন আদর্শ প্রেমিকার গুণে গুণান্বিত হওয়ার জন্য তুমি উঠেপড়ে লাগবে। এমতাবস্থায় তোমাকে বিয়ের কথা শোনাবে। তুমি একবাক্যে রাজি হয়ে আনন্দিত হবে। তারপর বিয়ের প্রস্ত্ততির জন্য তোমার কাছে কয়েক মাস সময় চেয়ে নেবে।
ভাল, খুবই ভাল, তুমি ঠিকই সময় দেবে। তার কয়েকদিন পর তোমার শরীর স্পর্শ করবে। তারপর আরও কাছাকাছি এবং একপর্যায়ে যৌনতা। মানষিকভাবে যেহেতু জীবন-সঙ্গী হিসেবে মেনেই নিয়েছ

তাই তুমি ইতস্তঃত করলেও কঠিনভাবে বাধা দিবে না।

শুরু হয়ে গেল।

প্রথম থেকে সবকিছুই চলছে অত্যন্ত সুনিপূণভাবে, সুপরিকল্পিতভাবে। এভাবে কিছুদিন চলবে কিন্তু বেশিদিন চালাবে না।
একসময় ঘরের মধ্যে আগে থেকেই গোপনে মোবাইল ফোনের ক্যামেরা চালু করে রাখবে অথবা জানালা বা দরজার ছিদ্র দিয়ে আরেকজনকে দিয়ে দ হাতে বিভিন্ন স্টাইলের চলমান ছবি ক্যামেরাবন্দি করবে।

তারপর কি করবে?

ইন্টারনেটে ছাড়বে ?

অবশ্যই ছাড়বে তবে আগেই না, আরো কাজ আছে। তোমার সেই ভাল মানুষটি তখন একটু ব্যস্ততা দেখিয়ে দূরে দূরে থাকবে।
আর সেই ফাঁকে ক্যামেরাম্যানটি তোমার সাথে যোগাযোগ করে তোমাকে ছবিগুলির কপি দেখাবে, তোমার মাথা বন বন ঘুরবে,
তখন সে তোমাকে আশ্বস্ত করবে, ভয়ের কোনো কারণ নেই সবকিছু গোপন থাকবে, তবে একদিন শুধু সে তোমাকে--- --- চাইবে।
ওদের দু‘জনের মধ্যে যোগাযোগের কথা অস্বীকার করে তোমাকে জানিয়ে দেবে প্রস্তাবে রাজি না হলেই ইন্টারনেট।

বালিকা, তুমি কিন্তু একজন আদর্শ প্রেমিকা হতে চেয়েছিলে। তোমাকে প্রেম শেখানো কবি-সাহিত্যিকরা এখন কোথায়?

এখন তুমি কি করবে?

আত্মহত্যা?

রাবিস! তুমি আত্মহত্যা করলে বা না করলে তাতে কার কি যায় আসে?

প্রতিদিন তোমার মতো কত মেয়েই তো আত্মহত্যা করছে।

তাহলে শেষ পর্যন্ত কি সিদ্ধান্ত নেবে?

ধরে নিলাম ক্যামেরাম্যানের কথায় তুমি রাজি হয়ে গেলে। তারপরও কি তোমার বাঁচার কোনো উপায় আছে? এভাবে আরও কঠিন প্রতারণা করবে। ওই দু‘জনসহ অনেকে মিলে তোমাকে গণধর্ষণ করবে। তারপর ঠিকই তোমার ওই ছবিগুলো ইন্টারনেটে ছাড়বে।
শহর-গ্রামের তের থেকে তেহাত্তুর বছর বয়সের বিকৃত মনের পুরুষেরা মজা করে তোমার ওই ছবিগুলি দেখবে। শুধু দেখবেই না, অপরাধের সবটুকু তোমার মধ্যেই তারা খুঁজে পাবে।

তুমি নষ্টা, তুমি কামদানবী, তুমি পাপিষ্ট, তুমি একজন ভাল ছেলেকে নষ্ট করতে চাচ্ছিলে।

লেখা: ব্লগার সিটিজি৪বিডি

31/12/2024

দিন দিন বিয়ে ব্যবস্থা কঠিন হয়ে যাচ্ছে, ব্যাভিচারের পথ সহজ হয়ে যাচ্ছে।

31/12/2024

যতবার টাকা ধার দিছি, শত্রু হইছি

Celebrating my 13th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉
30/12/2024

Celebrating my 13th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

Big shout out to my newest top fans! 💎 Faruk Ahmed Chowdhury, Nishan Nishu, Razibul Hoque, Sadia Kamal, Anisur Rahman, H...
28/12/2024

Big shout out to my newest top fans! 💎 Faruk Ahmed Chowdhury, Nishan Nishu, Razibul Hoque, Sadia Kamal, Anisur Rahman, Hamza Ahammed, Fatematuz Zohura Munni, Shajid Alauddin, Rubel Ahmed, Aliens Orbo, Borhan Uddin Tushar

28/12/2024

একটা বিষয় আমি বা আমরা প্রায় ভুল করি। আমার ক্ষেত্রেই এটা বেশি হয়। এই ধরেন আজ গ্যাসের চুলাই ঠিক করতে গেছি । কোথা থেকে ঠিক করবো ভাবতে ভাবতে এক যুবক ভাই বেশভূষায় পুরাই ইসলামিক মাইন্ডের। এই বয়সে দাড়ি সেই দাড়িতে আবার মেহেদী লাগানো। আহ্ আমি একজন মুসলিম হিসাবে আমার দায়িত্বের ভিতরেই পড়ে যায় ঐ ভাইয়ের নিকট ঠিক করানো।

চুলার প্রবলেম ছিলো সুইচে। উনি চুলা পুরাটাই পরিষ্কার করে সুইচ মেরামত করে সব ওকে করে দিলো। পরে আমার চুলার বার্নার দুটো পিতলের ছিলো উনি ঐ সামান্য পিতলের লোভ সামলাইতে পারলো না। আমাকে ইনিয়ে বিনিয়ে বোঝাতে লাগলো নতুন বার্নার লাগাই দেই এই দুটো কেমন হয়ে গেছে। আমি বললাম ও দুটো ওরকম একটু কালো দেখাচ্ছে বাট ওগুলো চুলার সাথে দেয়া পিতলের বার্নার। আর আপনি যে পরিবর্তন করবেন কই দেখি?
সে বাহির করলো বাংলা ঢালাই মালের উপর পিতল কালার করা। আমি বললাম এগুলো কি? থার্ড ক্লাস মাল। সে বললো ভাই আমার উপর বিশ্বাস করেন এগুলো পিতলের।

আমি রেতি দিয়ে ঘষা দিতে চাইলাম ও ঘষা দিতে দিবে না। আমি বললাম বার্নারের নীচের দিকে ঘষা দিই? ওর এক কথা ঘষা দেয়া যাবে না, এগুলো পিতল।

কোনটা পিতল, কোনটা ঢালাই লোহা এগুলো যদি না চিনি আমি 😁 যাই হোক ওর পুরা কাজ কর্মই সন্দেহজনক। মনটা খারাপ হয়ে গেলো আমার। শালা ভাবলাম আল্লাহ ওয়ালা লোক পরিশ্রম করে হালাল রুজি করে এর থেকে কাজটা করে নিই।

যাই হোক ওরে জিতিয়ে দিলাম। নে আমার পিতলের বার্নার মেরে দিতে পারলে যদি খুশি থাকিস তো নে। অনেকে হয়তো ভাববে এ কেমন মানুষ ইচ্ছা করে পুঙ্গিমারা খায়? আসলে এটাই আমার শাস্তি। আমি কেনো ভুল বুঝে আবেগে এই দোকানে আসলাম।

আমি অন্য কিসিমের মানুষ। সাংঘাতিক জিদ, অভিমানও বেশি। ওর দুই নাম্বার বার্নার দুটো নিয়ে বললাম আমার পুরাতন বার্নার দিয়ে দাও, যদিও মজা নেয়ার জন্য বলছি। সে আতকে উঠছে শুনে😁

চুলা আমাকে জ্বালিয়ে দেখানোর মাঝেই জোহরের আজান হলো। আমারে বললো ভাই হইছে ঠিক দেখা লাগবে না বিল দেন নামাজের জন্য আবার রেডি হতে হবে।

মনে মনে বললাম মাদার*দ মানুষ ঠকিয়ে ঐ নামাজে কাজ হবে না।

বর্তমানে একটা বিষয়ে খেয়াল করে দেখবেন:

মধু বিক্রি করে হুজুররা বেশি। কারন হিসাবে দেখলাম খাটি মধু সহজে পাওয়া যায় না আজকাল। মানুষ ঐ দু:খে মধুই কেনে না। আমার এলাকায় যত হুজুর আছে সব হুজুরে মধু বেচে। ঐ কারন একটাই মানুষ হুজুরদের থেকে কেনে বেশি। মানুষ ভাববে হুজুর তো আর ভেজাল বেঁচবে না।

অনলাইনে অনেক হুজুর দাড়ি টুপি জুব্বা গায়ে দিয়ে এসে এমন মোশন এমন একটা আবহ তৈরী করে তার পন্য বিক্রির বিজ্ঞাপন দিবে। আপনি তো ভাববেন এতদিন এই জিনিস কেনা দরকার কিন্ত আসল না নকল এই ভয়ে কেনেন নি। আজ আপনার সামনে চকবাজার জামে মসজিদের ইমাম সাহেব সেই পন্য নিয়ে আসছে। আজ কিনে ফেলি।

আর একটা কথা শোনেন এই পোষ্টকে ধর্মীয় কোন লেবেল লাগিয়ে ঝগড়া বাধাবেন না। অনেকের তো আবার চুলকানীর সমস্যা আছে। অল্পতেই চুলকায়। আমার ছেলের মত, হাসের মাংস খেলেই এলার্জিতে ধরে।

মসজিদে আজান হলে সবাই যায় নামাজে। ওর ভিতর চোরও যায়। কেউ যায় নামাজে আল্লাহ পাকের সান্নিধ্য পাওয়ার আশায় কেউ যায় জুতা চুরির উদ্দেশ্যে। সো সব বিষয় ডালে চালে খিচুড়ি পাকানোর চেষ্টা করবেন না।

এর আগে আমি আমার প্রফাইলে আমি একটা পোষ্ট দিছিলাম বহু আগে। আমি বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মাদ (সা:) এর একটি গল্প বলেছিলাম। এক জন মানুষ নবীজীর নিকট ভিক্ষা চাইতে গেছিলো, নবীজী কুঠার কিনে দিছিলেন। নবীজি ভিক্ষাবৃত্তিকে নিরুৎসাহিত করেছেন শ্রম দিয়ে উপার্জন এর কথা বলেছেন। মাদ্রাসার বাচ্চারা কেনো রাস্তায় নেমে ভিক্ষা করবে? বমি বলেছিলাম টাকা যদি রাস্তায় নেমে চাইতেই হবে তাহলে মাদ্রাসার হুজুররা করুক।

এলাকার এক হুজুর মাদ্রাসায় পড়ায় সে ঐ পোষ্টে আমাকে সরাসরি চামড়া ছিলে গাছের সাথে ঝুলিয়ে আগুনে পুড়িয়ে মারার হুৃমকি দিছিলো। আমি কিছুই বলি নি। আল্লাহর কাছে বিচার দিয়ে চুপচাপই ছিলাম। পরে ঐ শয়তানের বাচ্চা মাদ্রাসার এক বাচ্চার সাথে খারাপ কিছু করার অপরাধে মাইর খেয়ে এলাকা থেকে পলাইছিলো।

বিষয়গুলো এমনই হয় বুঝলেন।

আল্লাহপাক আমাদের সকলকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন।

Farhad

27/12/2024

আপনাদেরকে তো সেই রেণুর ঘটনাটা শেয়ার করা হয় নি। আমি তো ভুলেই যাচ্ছিলাম। আজ ফেসবুকে নোটিফিকেশনে আসছে, রেণুর জন্মদিন।
সেই মনে পড়ে গেলো।

Farhad F H Farhad

২০১৭ সালে রেণু আর রেণুর স্বামী খুলনা যশোর এর রাস্তায় রুপদিয়া বাজারের কাছাকাছি বাইক এল্সিডেন্ট করে মারা যায়।

রেণুর মাথার উপর দিয়ে ট্রাকের পিছনের চাকা উঠে গেছিলো। যদিও আমিও দেখি নি, তবে প্রত্যেক্ষদর্শী এক চাচা বলেছিলো মাইয়াডার ঘিলু রাস্তায় পিচের উপর ছিটকে পড়ে ছিলো।

ঘটনা এতটুকু হলে তো হতোই....

মূল ঘটনা তো অন্য জায়গায়। আমরা ১৪০ জন একসাথে চাকরী পেলাম ২০১৪ সালে। রেণুই একমাত্র মেয়ে কলিগ ঐ নিয়োগের। সেই হিসাবে আমাদের সকলের ভিতর রেণুই সকলের প্রিয় ছিলো।

রেণু চাচার বাসায় থেকে মানুষ, বাপ মা কেউ নেই। টিউশুনি করে পড়াশোনা চালিয়েছে। চাচাও খরচ করছে।

রেণুকে ভালোবাসতো তার কলেজের এক ছেলে নোমানী। বাড়ী ঝিনাইদহ জেলার কালিগঞ্জ থানায়। নোমানীর বাপ কৃষক। ছিমছাম পরিবার। গ্রামের আর দশটা গৃহস্থদের যেমন অবস্থা হয় তেমনই।

নোমানীর চাকরী তখনো হয়নি। তবে ভালো কোন চাকরীই হবে আমি জানি। পড়ুয়া ছেলে, পড়াশোনার বিষয়ে এগ্রেসিভ ছেলে।

রেণু, আমি, বাহা উদ্দীন , তুষার কান্তি রায়, নৃপেন (নৃপেন্দ্রনাথ কবিরাজ) আমরা এক বিভাগেই ছিলাম। অফিস শেষ করে খুলনা নিউ মার্কেটে আড্ডা দিয়ে তারপর বাসায় যেতাম। মোমানীকে রেণুই আনতো। সেই সুবাদে নোমানীর সাথেও আমাদের সখ্যতা।

রেণুই বকবক করতো আমরা শুনতাম। কত কথা যে বলতে পারতো বাপরে বাপ। তার কথার সারমর্ম এমনই বাপ নেই মা নেই। চাল নেই চুলা নেই। কি একটা জীবন আল্লাহ ওকে দিছে।

ওর একটা সংসার হবে, বড় সুখের সংসার নাকি। নোমানীকে নিয়ে ওর সুখের সংসারের বকবকানী শুনতে শুনতে কান ঝালাপালা।

তখন জানি কি মাস ছিলো? নিউ মার্কেটের পাশে সুমনের চিকেন ফ্রাই?? সঠিক মনে আছে সেদিন আমরা চিকেন ফ্রাই খাচ্ছিলাম। রেণু বললো শোন আমরা আগামী জুলাই মাসের ১৭ তারিখে বিয়ে করবো। সব ফাইনাল। আর তোদের দুলাভাইকে মোটরসাইকেল যৌতুক দিব। আমার তো আর বাপ মা নেই। আমিই কিনে দিব আমার স্বামীকে।

রেণুদের বাড়ি আইমিন ওর চাচার বাড়ি ছিলো যশোর পালবাড়ী মোড় থেকে খয়েরতলার দিকে।

এপ্রিল মাসের ১৯ তারিখে আমরা সবাই কস্তুরী হোটেল ডাক বাংলায় রাতের খাবার খেলাম। উপলক্ষ্য নোমানীকে বাইক কিনে দিয়েছে রেণু। রেণু বলেছিলো নোমানীর বাইকের শখ। আর কদিন পর বিয়ে, নোমানীকে নিয়েই তো ওর সকল জল্পনা কল্পনা।

শিববাড়ী মোড়ে ওদেরকে ছেড়ে দিলাম তখন রাত ৮ টা বাজে। রেণুকে যশোর খয়েরতলা নামিয়ে দিয়ে নোমানী ঐ একই রাস্তায় চলে যাবে কালিগঞ্জ।

সেদিনের দৃশ্যটা এখনো চোখের সামনে ভাসে আমার। নোমানী বাইক স্টার্ট দিয়ে আগাতে লাগলো। রেনু পিছনে বসা। ২০০ গজ দূরে যাওয়ার পরও রেণু হাত নাড়িয়ে নাড়িয়ে বিদায় জানাচ্ছিলো। ওর মুখে কি প্রশান্তির হাসি।

একটা সংসার হবে, বড় সুখের সংসার। বাপ নাই মা নাই পৃথিবীতে আপন কেউ নেই। নোমানীর সাথে সুখের সংসার।

আমি খবর পেলাম রাত ১২ টায়... যশোর দড়াটানা ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে লোহার স্ট্রেচারে লাশ দুটো ঢাকা ছিলো।

রাত একটায় আমি আর অনিমেষ আমার বাইক নিয়ে যশোর পৌছাই রাত ৩ টার সময়। আমি খুব শক্ত গোছের মানুষ। নির্লিপ্ত ভঙ্গিতে গোল্ড লিফ ধরিয়ে ফুকতেছি, আর নোমানীর বড় ভাই সোহানের সাথে কথা বলতেছি।

রেণুর মাথা নেই... চিড়ে চ্যাপ্টা.... যেখানে ঘিলু থাকে সেখানটা ফাকা.. চোখ একটা বের হয়ে গেছে সম্ভবত রাস্তায় থেকে গেছে। এক মুরুব্বী চাচা বললো আমি আনছি হাসপাতালে। ঘিলু আনতে পারি নি, রাস্তায় ছিটকে গেছিলো পরে সেই ঘিলুর উপর দিয়ে একটা পিকাপের চাকা যাওয়াতে রাস্তায় লেপ্টে গেছে।

আমার চোখের সামনে রেণুর হাসিমাখা মুখটা স্পস্ট আর এ কার লাশ.... ওহ আল্লাহ এ দৃশ্য দেখার মত ছিলো না। আল্লাহপাক যেনো কাউকে না দেখায়।

এদিকে নোমানীর মায়ের বিলাপ... চিৎকার করে করে কেদে কেদে বেহুশের মত হচ্ছে।

অনিমেষের দিকে তাকাতেই বাচ্চা ছেলের মত হাউ মাউ করে আমাকে জড়িয়ে ধরে কান্না শুরু করছে। আরে? এ কি? এ তুই কি মহিলা মানুষ?

আমি যতই ওকে বকা দিই ও ততই ফুপিয়ে ফুপিয়ে হেচকি দিয়ে কাঁদতেছিলো।

আমরা মানুষ যতই যা ভাবি যতই প্লান করি না কেনো? আল্লাহপাক না চাইলে কিছুই হবে না। নসিবে থাকতে হয়। নসিবে না থাকলে হয় না।

শোনেন আপনারা কোন বিষয়ে মনে কষ্ট পুষে রাখবেন না। সব তকদির বুঝলেন। ভাগ্যকে মেনে নিয়ে সামনে এগিয়ে যান। আপনার আমার আমাদের জীবনটা এমনই। এই আছে এই নেই।

বি:দ্র: কর্পোরেট ভালোবাসা পেজে আপনি আপনার ঘটনা গল্প লিখে পাঠিয়ে দিন। পেজ ইনবক্সে অথবা আমাদের মেইলে পাঠান। আমি Farahad F H Farhad আছি কনটিনিউ। আমার অখন্ড অবসর আপনাদের জন্য।

ফুলকপি ১০০ টাকা মন। (শিবগঞ্জ, বগুড়া)পেজে একটি রোড এক্সিডেন্ট শেয়ার করার অপরাধে কর্পোরেট ভালোবাসা পেজের বিরুদ্ধে শাস্তি চ...
27/12/2024

ফুলকপি ১০০ টাকা মন। (শিবগঞ্জ, বগুড়া)

পেজে একটি রোড এক্সিডেন্ট শেয়ার করার অপরাধে কর্পোরেট ভালোবাসা পেজের বিরুদ্ধে শাস্তি চলমান। মনিটাইজেশন সাসপেন্ড এবং পেজের রীচ কমিয়ে দেয়া হয়েছে।

যদি সম্ভব হয় লাইক, কমেন্ট, শেয়ার করে একটু হেল্প কইরেন।

27/12/2024

বগুড়া জেলার মহাস্থানগড় বাংলাদেশের বৃহত্তম সবজির মোকাম গুলির একটি। গত রবিবার মহাস্থানগড় সবজির মোকামে ফুলকপি ১৮০ টাকা মণ বিক্রি হইছে, অনেক কৃষক তো সেটাও পায় নি। পরবর্তীতে রাস্তার পাশে ফেলে দিয়ে বাড়ীতে চলে গেছে।

গত দুদিন থেকে মহাস্থানগড়ে আর ফুলকপি নিচ্ছে না বেপারীরা।

মোকামতলার আশেপাশের গ্রামের কৃষকদের দেখলাম ফুলককি কেটে জমির একপাশে স্তুপ করে রাখতেছে। আইমিন জমি পরিষ্কার করতেছে।

একবিঘা জমিতে (৩৩ শতক) ফুলকপি চাষ করতে কৃষকের আনুমানিক ১৮ হাজার থেকে ২০ হাজার খরচ হইছে। কোন কোন কৃষক ৩-৪-৫-৬৭ বিঘাতেও ফুলকপি চাষ করে ধরা খেয়ে গেছে।

কৃষকরা এই লস কাটিয়ে উঠবে কি করে?

কৃষি অধিদপ্তরের উচিৎ বাংলাদেশে কোন এলাকায় কি ফসল কি পরিমানে চাষাবাদ হবে তার একটা রোডম্যাপ করে দেয়া। তাহলে কৃষক এইভাবে ধরা খাবে না।

কৃষি ব্যাংক ও কৃষি অধিদপ্তরের কাজটা কি?

এক ছোট ভাই কাজটা করতেছিলো। টাকা পাবে পঞ্চাশ নাকি। প্লে স্টোর থেকে এপস নামাতে হবে, নতুন জিমেইল খুলে লগিন করে নিজের ভোটার ...
25/12/2024

এক ছোট ভাই কাজটা করতেছিলো। টাকা পাবে পঞ্চাশ নাকি। প্লে স্টোর থেকে এপস নামাতে হবে, নতুন জিমেইল খুলে লগিন করে নিজের ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে ভেরিফাই করে মাদারবোর্ডকে দিতে হবে😃😁😁

ওরে বাটপার.... আমি চিটারটাকে মেসেজ করে বললাম প্রতি আইডির জন্য আমি তোকে $1 ডলার করে দেব তুই খুলে দে NID দিয়ে।

নিজের মোবাইল নাম্বার ব্যাবহার করে অন্যকে জিমেইল খুলে দিব, পাসওয়ার্ড দিব, আবার ন্যাশনাল আইডি কার্ড দিয়ে ভেরিফাইড একাউন্ট করে দিবে 😁

এর থেকে তেলের বোতল আর লুঙ্গি পড়ে রাস্তায় দাড়িয়ে মানুষ জনকে ডেকে বলা ভালো আয় ভাই মেরে দিয়ে যা 🫢🫢🫢

25/12/2024

**৮ বছরের ভালবাসা ও আজীবনের বিশ্বাসের মৃত্যু **

ভালবাসা টা ছিল মেয়েটার অনেক বিশ্বাস আর ৮ বছরের ত্যাগ এর।
জীবন এর বেশ দুঃসময়ে আরিয়ান এর শাথে ঐশীর পরিচয়।সদ্য সম্পর্ক এর বিচ্ছেদ বেদনায় ঐশী যখন ভঙ্গুর প্রায় ঠিক তখনি আরিয়ান বন্ধুত্তের হাত বাড়ায় ঐশীর দিকে।বন্ধুত্তের সিঁড়ি পার হয়ে বছর না ঘুরতেই দুজনেই জড়ায় ভালবাসার বন্ধনে।
দিন যায় খুব অল্প দিন এর মধ্যেই ঐশী জানতে পারে আগেও আরিয়ান এর একটা সম্পর্ক ছিলো এতে ঐশী কিছু মনে করে না।এরও কিছু দিন পর আবার ঐশী জানতে পারে আরিয়ান এর সাথে সেই মেয়ের শারীরিক সম্পর্কও ছিলো।
এটা জানার পর ঐশী আরিয়ান কে প্রশ্ন করে কেন সেই মেয়েকে আরিয়ান ছেড়ে আসলো।স্বভাব সুলভ ভাবে আরিয়ান সব দায় সেই মেয়েটির ঘাড়ে চাপিয়ে দেয় আর বলে সেটা এখন তার শুধুই অতীত ছাড়া আর কিছু নয়।
ঐশী ও প্রচণ্ড ভালবাসার দুর্বলতায় আরিয়ানকে বিশ্বাস করে।
এ ভাবে আবারো ঐশী আর আরিয়ান এর সম্পর্ক চলতে থাকে।
এর মাঝে আরিয়ান এইচ এস ছি পাশ করে চলে যায় এক বিভাগীয় শহরে।তার পরের বছরই ঐশী ও সেই একই শহরে ভর্তি হয়।

চলতে থাকে তাদের ভালবাসা।
অতপর ভালবাসার কথা বলে আবেগের কথা বলে আরিয়ান ঐশী কে শারীরিক ভাবে চাইতে থাকে।কিন্তু ঐশী পাপের কথা চিন্তা করে আরিয়ানকে বলে বিয়ে ছাড়া তার এমন সম্পর্কে যাওয়া সম্ভব না।আরিয়ান তার পর চুপ হয়ে যায় কিছু দিন এর জন্য।
ভালো ছাত্রী হওয়ার কল্যানে এর মাঝে ঐশী সেই শহর ভালো কিছু টিউশনি পেয়ে যায়।
কিছু দিন পর আরিয়ান ঐশীকে বলে বিয়ে যখন করতেই হবে আজ করাও যা কিছু দিন পরে করাও তাই তো চলো বিয়ে করি।
কিন্তু শর্ত একটাই আরিয়ান প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত বিয়ের কথা টা আরিয়ান এর পরিবার কে জানানো যাবে না।ঐশী ভাবে তার পরা শেষ হওয়া পর্যন্ত আরিয়ান তো কিছু একটা করবে ততো দিন পর্যন্ত না জানালেই বা কি?

অতপর বিয়ে করে তারা।এর কিছুদিন পর ঐশী হোস্টেল ছেড়ে আরিয়ানের সাথে বাসা নিয়ে এক সাথে উঠে যায়।
বাসায় ওঠার পর ঐশী জানতে পারে তার সাথে সম্পর্ক থাকার সময় ও আরিয়ান তার আগের সম্পর্কের মেয়েটার সাথে সম্পর্ক রিমেক করাতে চেষ্টা করেছিলো কিন্তু মেয়েটাই আর ফিরে আশে নি।
এই নিয়ে আরিয়ান কে ঐশী প্রশ্ন করে আরিয়ান ঐশীকে বলে মেয়েটার কাছে ক্ষমা চাওয়ার পর জন্য আরিয়ান যোগাযোগ টা করছিলো।
এর পর আরিয়ান ঐশীর কাছে প্রতিজ্ঞা করে এমনটা আর সে কখনো করবে না।
আরিয়ান ছোট খাটো গায়ক হয়ে উঠেছিলো এর মধ্যেই আর তাই মাঝে মাঝে তার রাতে পোগ্রাম থাকতো।
আরিয়ান ঐশীর কাছে প্রতিজ্ঞা করার পর ঐশী আর আরিয়ানকে কখনো সন্দেহ করে নি।
এ ভাবে ভালই চলছিলো তাদের,ঐশীর টাকায় আরিয়ান এর আয়েশি জীবন।

এর মাঝে ঐশীর ভাই বোন তার কাছে পড়া-লিখার জন্য আসতে চাইলে ঐশী তার পরিবারকে সব কথা বলে আরিয়ানকে মেনে নিতে বাধ্য করে।
এ ভাবেই ৩ বছর কেটে যায় তাদের বিবাহিত জীবনের ঐশীর টাকায়।
এই ৩ বছরের মঝে খুব কমিই আরিয়ান ঐশীকে নিয়ে বেড়াতে গেছে।
অজুহাত ছিলো ঐশীকে সবাই দেখুক টা আরিয়ন সজ্য করতে পারে না।
আরিয়ানকে প্রচন্ড ভালবাসার কারনে তার কোন কথায় ঐশী অমান্য করতো না।
অতপর আরিয়ান চাকরীতে যোগ দিলো।চলতে থাকলো দুই পরিবার এর মাঝে তাদের আনুষ্ঠানিক বিয়ের কথা।

বিয়ের কথা পাকা হওয়ার কিছু দিন এর মাঝে এক দিন ঐশী খেয়াল করলো আরিয়ান আর সেই আগের আরিয়ান নেই।খুব অদ্ভুত কিছু পরিবর্তন এসেছে তার মধ্য।বুঝল ফেসবুক এর কল্যাণে কিছু বান্ধবী জুটেছে আরিয়ানের।
বান্ধবীদের নিয়ে আরিয়ানকে প্রশ্ন করলে সে বলে আরে ওরা তো সুধু ফ্রেন্ড।
কিন্তু আরিয়ান রাত রাত নেট এ পরে থাকে ,মোবাইল এ আসে লক কড।
এর মাঝে ঐশী দেখে আরিয়ানের অজস্র ফেক আইডি।আরিয়াঙ্কে আইডি গুলর বেপারে প্রশ্ন করে লে বলে জাস্ট মজা করার জন্য।

শুধু সরাসরি প্রমান এর অভাবে ঐশী আরিয়ানকে জোর গলায় কিছু বলতে পারে না।
আরিয়ান অফিসের নাম করে শহরের বাইয়ে এক দুই মাশ পর পর দুই তিন দিন রাত কাটাতে শুরু করে।
ঐশী বুঝতে পারে কিন্তু কিছুই বলতে পারে না।
অতপর এক দিন প্রমানও এসে পরে ঐশীর হাতে।প্রমান সহ ঐশী আরিয়ান এর সাথে কথা বল্লে আরিয়ান সব স্বীকার করে আর এও বলে সে এমন আর করবে না।
কিন্তু আরিয়ান এর মাঝে কোন পরিবর্তন দেখা যায় না।এর মাঝে ঐশী জানতে পারে আরিয়ান এর সাথে এক জন এর সম্পর্কের কথা টা শরীর পর্যন্তও গরিয়েছে তাও জানতে পারে।
ওই সম্পর্ক নিয়ে ঐশী যখনই কিছু বলতে যেতো ছলতো ঐশীর উপর পাশবিক নির্যাতন।
এ ভাবেই ১ বছর কেটে যায় আরিয়ানের কোন পরিবর্তন হয় না।
এ ভাবেই এক দিন নির্যাতন এর কথা ঐশীর ভাই বোন জানতে পারে।তারা ঐশীকে আরিয়ানকে ছড়ে আসতে বল্লেও ঐশী ছাড়েতে পারে না ভালবাসার কারনে।
শেষ পর্যন্ত বনের উপর নির্যাতন সয্য করতে না পেরে একদিন আধ মরা ঐশীকে নিয়ে তার ছোট বোন বের হয়ে আসে।

দুরে থেকে ঐশী আরিয়ানকে বেশ কয় এক মাসের সময় দেয় ভালো হয়ে ফেরার জন্য।
কিন্তু আরিয়ান সে সুযোগ টাও হারায়।

এ ভাবেই মৃত্যু হয় এক টা মেয়ের ৮ বছরের ভালবাসা ও আজীবনের বিশ্বাসের।

------------------------
ইনবক্স থেকে --- নাম প্রকাশে এক আপু
------------------------

আপনাদের আছে নাকি কোন গল্প/ঘটনা ??? থাকলে ইনবক্স করুন ।

25/12/2024

একসময় আল্লাহর কাছে নির্দিষ্ট করে চাইতাম। আমাকে এটাই দিও , প্লিজ । না পেলে অভিমান করতাম।
ইদানিং শুধু বলি " যেটা ভালো মাবুদ, সেটাই করো। আত্মা প্রশমিত হোক আমার। "

আল্লাহ কোনোদিনও আমায় নিরাশ করেন নি। আল্লাহর হিসাব দীর্ঘমেয়াদী , স্বল্পমেয়াদী নয়। মানব মস্তিষ্ক তাঁর হিসাব রিড করতে পারবেনা, অসম্ভব।

তাঁর উপর সব ছেড়ে দিয়ে পথ চলায় একটা অন্য প্রশান্তি আছে।❤️

24/12/2024

প্রশ্নটা আমার, উত্তরটা আপনাদের:

ফেসবুক, টিকটকের মাধ্যমে ইদানীং দেখতেছি বড় কনসার্টগুলিতে ছেলে মেয়েদের ফাতরামী। গান শুনতে গেছে ভালো কথা, গান শনবে, হাতে তালি দিবে, পিনিক উঠলে লাফাবে, নাচবে.... সমস্যা তো নাই।

কিন্তু চুম্মাচুম্মি, ডলাডলি, জড়াজড়ি, টিপাটিপি এই গুলান কি?

এর উপর বাংলাদেশের প্রথম সারির সমন্বয়কের পাশে বসে একজনকে তো দেখলাম রীতিমত মালিশ করতে।

কেনো? কেনো? কেনো?

আমরাও জীবনে কম কনসার্টে যাই নি। সেই দিনগুলি সেরকম উন্মাদনায় ভরপুর ছিলো।

আপনার মতামত কি?

23/12/2024

বড় লোকদের একটি বিষয়ে খেয়াল করে দেখবেন:

বড় লোকদের বাসায় স্থায়ী কাজের মেয়ে থাকে যাদের বয়স ১০ থেকে ১৫ এর মধ্যে। ধনীর বাচ্চা কোলে রাখা ফাই ফরমাস খাটাই এদের কাজ।

এই সব কাজের মেয়েদের পোশাক দেখলেই ধনী লোকের পরিচয় পেয়ে যাবেন। এরা কাপড় কেনার সময় কাপড় কেনে বাজারের সব থেকে নিম্নমানের। আবার খাবার দেয় নিজের বাচ্চার ফেলে দেয়া খাবার।

আমি দুদিন ছিলাম এক ধনী আত্মীয়র বাসায়।

নিজের বাচ্চাকে তো বানাইছে জলহস্তির বাচ্চা। অতটুকু কাজের মেয়ের কাজ সারাদিন কোলে রাখা। আমি জলহস্তিটাকে দুবার কোলে নিয়ে বুঝেছি বাচ্চা মেয়েটার কত কষ্ট হয়।

একটু পর পর বাচ্চাকে ফল ফ্রুট এটা সেটা গেলানো হয়। কাজের মেয়েটা এসব কিছুই পায় না। পায় এটো বাসী খাবার। সকালের বেচে যাওয়া ঠান্ডা ভাত দুপুরে, দুপুরের বেচে যাওয় ভাত রাতে।

আমি আর কিছু লিখলাম না। আপনারা অনেকেই জানেন বোঝেন বলেই মনে করি।

শোনেন কাজের মানুষ যদি রাখেন তবে আপনার দায়িত্ব অনেক। নিজে যা খাবেন তাই খাওয়াতে হবে, নিজে যা পড়বেন তাই পড়াতে হবে। এটা আমাদের নবীজীর নির্দেশ।

আল্লাহ মাফ করুন আমাদেরকে।

আজকাল বিয়ে বাড়িতে মানুষ প্রচুর খাবার নষ্ট করে।দশ প্লেট খাও, খাইতে তো না নেই। তবে কেনো অপচয়?অনেকের পেটের ক্ষুধার চেয়ে চোখ...
22/12/2024

আজকাল বিয়ে বাড়িতে মানুষ প্রচুর খাবার নষ্ট করে।

দশ প্লেট খাও, খাইতে তো না নেই। তবে কেনো অপচয়?

অনেকের পেটের ক্ষুধার চেয়ে চোখের ক্ষুধা বেশি।

আমি কখনো কোনদিন জ্ঞাতসারে একটি ভাত নষ্ট করি না। এটা আমার পারিবারিক শিক্ষা।

প্লিজ আপনারা কেউ খাবার অপচয় করবেন না।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কর্পোরেট ভালোবাসা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to কর্পোরেট ভালোবাসা:

Videos

Share