কর্পোরেট ভালোবাসা

কর্পোরেট ভালোবাসা লেখা পাঠাতে মেইল করুনঃ [email protected]

স্বার্থসিদ্ধির যে ভালোবাসা তাকেই আমরা কর্পোরেট ভালোবাসা হিসাবে বোঝাতে চেয়েছি । বর্তমান জামানা কর্পোরেট ভালোবাসার জামানা ।

কর্পোরেট ভালোবাসার নির্দিষ্ট কোন সীমারেখা কিংবা গণ্ডি নেই ।

ধর্ম ,রাজনীতি , একটি ছেলে ও মেয়ের সম্পর্ক এমনকি আত্মীয় স্বজনের ভিতরেও এই কর্পোরেট ভালোবাসা পরিলক্ষিত হয়ে থাকে ।

কর্পোরেট ভালোবাসা জগতের অদ্ভুত গল্প শুনতে পেজের সাথে থাকুন ।





==>বিঃ দ্রঃ এই পেজের সকল গল্পই কাল্পনিক ভাবে লিখিত । কারো জীবনের সাথে মিলে গেলে সেটি অনাকাঙ্ক্ষিত ও কাকতালীয় মাত্র ।

16/12/2024

ভারত আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র..... বাংলাদেশের পতাকা

16/12/2024

আহারে! মানুষের জীবন।

এই মহিলার একটি ছেলে ছিলো, পানিতে ডুবে মারা যায়। তার কিছুদিন পর স্বামী ডিভোর্স দেয়। মহিলা অসহায় হয়ে পড়লে জীবন বাঁচানোর জন্য গার্মেন্টসে কাজ করতো।

সেদিন কাজ শেষে বাসায় ফেরার পথে ছিনতাইকারীরা তাকে মেরে রাস্তার পাশে ফেলে রেখে যায়।

16/12/2024

সাত সকালে বিল থেকে ধরা.... ঘুম থেকে উঠে দেখি ভাগ্নে আনছে... কোটালীপাড়া।

আপনারা এই মাছ পছন্দ করেন??

16/12/2024

হেল্প পোস্টঃ
আমার বয়স ২১বছর ৬মাস,
আমার কি বেবি লোশন মাখার বয়স শেষ হয়ে গেছে!🙂

তাল খেয়ে তালের আটি ফেলে রাখার পর..... এভাবে শুধু আমরা ৯০ দশকের ছেলে মেয়েরাই শেষ স্বাক্ষী হয়ে আছি। এখনকার বাচ্চারা এগুলো ...
16/12/2024

তাল খেয়ে তালের আটি ফেলে রাখার পর..... এভাবে শুধু আমরা ৯০ দশকের ছেলে মেয়েরাই শেষ স্বাক্ষী হয়ে আছি। এখনকার বাচ্চারা এগুলো আর চিনবে না.... খাবে কিভাবে? সেই পরিবেশ তো আর তারা পাচ্ছে না। ফ্লাট বাসায় থাকতে হয়....

15/12/2024

সাত সকালে বরশি ফেলছি বড় মাছ ধরবো বলে। কয়েকবার ফাতনা টুন টুন করে নড়ে উটলো। দিলাম টান, উঠলো এই মহাশয় 😀

15/12/2024

শীতকালে কচি বেগুন এভাবে পুড়িয়ে ভর্তা খেতে মনে হয় অনেকেই পছম্দ করে।

15/12/2024

বিয়ে বাড়ীতে শোল মাছ ভুনা জীবনে এই প্রথম দেখলাম। প্রথমে গলদা চিংড়ী পাতে দিছে তার পর শোল মাছ ভুনা। শোল মাছ ভুনার স্বাদ মনে রাখার মত। স্থান: কোটালীপাড়া, গোপালগঞ্জ।

15/12/2024

মায়াময়ী,

আবার কিছু কিছু রাত খুব সাদাকালো ভাবেই কেটে যায়। নগরের রাস্তায় কিছু এম্বুলেন্সের সাইরেনে প্রান দুমুড়ে মুচড়ে যাচ্ছে সবার কিন্তু কোথায় যেন তবুও পৃথিবী স্থির হয়ে আছে,পান্থপথ সিগনালের ট্রাফিক জ্যাম ছাড়িয়েছে কারওয়ান বাজার অব্দি। পাশেই কোন এক শোরুমে কেউ একজন বড় একটি টিভি কেনার জন্য চোঁখ বুলাচ্ছে। ডানের কোন এক বাড়ির, কোন এক রুমে; কোন এক সাউন্ডবক্স থেকে ভেসে আসছে স্টিভ ভাই' এর গীটারের সাউন্ড,পরের গলিতে বিষন্ন সে ভায়োলিনে বাজছে স্পানিশ রোমান্টিসিজম, দিনের শেষে এ শহর বড্ড দারুন । একই সাথে নিমজ্জিত এবং আলো-অন্ধকারে ঢাকা এ ; ঢাকার শহর। কিছু কিছু রাত কখনো রঙীন হয়ে ওঠে না কারোর। কেউ কেউ এসব কালো রাত্রিগুলকে বুকে জড়িয়ে রেখে ঘুমিয়ে যায় পরদিন জেগে ওঠার জন্য।দিনশেষে এভাবেই ধীরে ধীরে দিশেহারা সবাই মিলিয়ে যায় আলো-আধারে,অন্ধকারে,খুব অন্ধকারে,নীল অন্ধকারে.....

আচ্ছা আমি মাঝে মাঝে অবসাদ নিয়েও ভাবি। অবসাদ,বিষন্নতা, থেমে যাওয়া। অবশ্য এ থেমে যাওয়ার অন্য একটি দিক আছে। থেমে যাওয়াকে মাঝে মাঝে হেরে যাওয়া বলতে হয় আসলে। আমি হেরে গিয়েছিলাম কোন এককালে। নিজের কাছে, আজকাল ! নাকি বহুদিন ধরেই!? জানিনা একদমই... এসব প্রশ্নের উত্তর যার কাছে ছিল সে হারিয়ে গিয়েছে আজ।

সপ্তাহের ৫ দিন অফিস। সকালে যাই, সন্ধ্যায় আসি। এভাবে প্রতিদিনই আমার দিনগুলো পূর্বের তুলনায় আরো অনন্য সাধারন হিসেবে ধরা দেয়/দিচ্ছে আমার চোঁখে। সত্যি বলতে আমার এসব দিন এমন সাধারন ছিল না কখনই।রঙের রঙীনতায় যদি ইতিহাস ঘেটে দেখি আমি কখনো,তখন আমি ময়মনসিংহ এবং ক্যাম্পাসের চেয়ে বেশি কোথাও রঙের এত বৈচিত্র্য খুঁজে পাইনি কোনদিন। আমি চোঁখের সামনে ; হারিয়ে যাওয়া দেখেছি, দেখেছি এক নদী সমান বিষন্নতাদের, কিভাবে দিনের শেষে সূর্য হারায়, কিভাবে চাঁদ জোছনা ছড়ায় প্রচন্ড বেদনাময় কোন রাতে। কি অদ্ভুদ সুন্দর সেসব রাত তাই না, কি বলো! প্রচন্ড ক্লান্ত,শ্রান্ত এ নগরীর সবাই যখন ভয়ানক রকমের হতাশা নিয়ে নতুন ভোরের অপেক্ষায় প্রস্তুতি নেয়,যখন কাক ডাকা ভোরে গলির মুখে রিক্সার বেল বেজে ওঠে, যখন পেপার বিক্রেতা প্রতিটি দালানের ফ্লাটের দরজার নিচ দিয়ে এর আগের দিনের কিছু অতি অপ্রয়োজনীয়-প্রয়োজনীয় খবর পৌছে দেয়, হোটেলের সাটার খোলার শব্দে চারদিকে হাহাকারের জন্ম নেয়, যখন পাতার সমস্ত কোষের নিদ্রাজাগরন ঘটে,?মোঁরগের ডাকে যখন গৃহস্ত গালাগালি করতে করতে দাঁতের মাজন নিয়ে কলপাড়ের দিকে এগোয়, শিয়ালগুলো নতুন আলোর আভা হালকা গায়ে মেখেনিয়েই সারাদিনের জন্য গর্তে লুকানোর জন্যে ছোটে, ঠিক যখন মাঝে মাঝে হটাৎই পুরো অঞ্চল অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়েছিল লোডশেডিং এর জন্য ঠিক তখনই যেন চাঁদের হাসির বাধ ভেঙেছে মনে হল.... সত্যি সেই কি ভয়ানক হাসি, কি ভয়ানক শুন্যতার সেসব হাসিতে কি অদ্ভুদ রকমের যাতনা মিশে থাকে। এই যে এত রকমের রঙের কথা বলছি, এত এত কর্মপরিকল্পনার কথা বলছি, এরা সবাই শুধুমাত্র একটি উপলক্ষ্যকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয় তা কি জানো? সেই উপলক্ষ্যের নাম হল 'তুমি' পক্ষ্যান্তরে প্রকৃতি। । আমরা সবাই প্রকৃতির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় সর্বদাই। আমরা মাঝে মাঝেই ভুলে যাই যে আমরা প্রকৃতিরই অংশ৷ এ জল আমার, এ সবুজ আমার। আমি ওর, ও আমার। আচ্ছা এই যে প্রেম, এই প্রেম কার প্রতি? এ ভালবাসা, এ নিবেদন কার তরে?তাহলে এ সন্ধ্যা,এ সকাল কার তরে? কার জন্য?

বেদনার চাদরে ঢেকে যাওয়া ঠিক কতগুলো সোনালী সন্ধ্যা আমার সামনে দিয়ে পালিয়ে গেল গুনে বলা সম্ভব নয় আসলে। মাঝে দিয়ে কিছু মাস এমন গেল যে, আমি আর মিঞাভাই শুক্রবার বাদে প্রতিদিন বিকেলে ব্রহ্মপুত্রের পাড়ে হাটছি,বসছি, চা-সিগারেট ফুকছি, কথা বলতেছি। আমাদের কথা আর ফুরচ্ছে না। সেসব দিনগুলতে প্রতিদিনই সোনালী বিষন্নতারা বেদনার নীলকে সাথে নিয়ে চোখের পলকে, কিছু মূহুর্তেই পালালো আমাদের ছেড়ে। এটা কল্পনা করলে মনে হল যে হটাৎই আকাশ থেকে চাঁদ টা খসে পরল যেন।

ঐদিন সকালে দেখলে না, যেদিন বসলাম নদীর পাড়ে!? আমার কল্পনায়, নদীর ঐ অংশতে সন্ধ্যা কালের যে সেই নীল আলো, সেই নীল আকাশ আর মাঝে কোন বিদেশি রমনীর সোনালী চুলের মতন আভার মধ্যে দিয়ে কিছু সাদা মেঘ কি সুবিশাল মুক্তি নিয়ে ভেসে যাচ্ছে এক আকাশের বুক থেকে অন্য আকাশের বুকে। আর এভাবেই প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে এসব আলো ছড়িয়ে যায়... সমাজ থেকে সমাজে ছড়িয়ে যায়....শত সহস্র বছরের মধ্যে যে কী গোপন সে সব যোগাযোগ ; সেই যোগাযোগের লাগামহীনতাকে পরিচালনা করে সে আলো।আচ্ছা, দেখেছ এখানের মজার ব্যাপারটা!? কি অদ্ভুদ সেসব যোগাযোগ!

আচ্ছা আজকাল কি মানুষে মানুষে যোগাযোগ কমে গিয়েছে নাকি? কেন কমে গেল? আচ্ছা যোগাযোগ কমে গেলে নাকি মানুষ হারিয়ে যায়, শুনেছি চোঁখের আড়াল হলে নাকি মনের আড়াল হয়ে যায় অনেকেই?! আমি এও বলতে শুনেছি যে, বহুকাল পরে ফিরে এলে নাকি যায়গা অক্ষুন্ন থাকে না আর? আমি প্রায় তিন বছরের বেশি সময় ধরে ; কাউকে একটু আপন মনে হলেই জিজ্ঞেস করতাম, এক বছর সময়টা বহুকাল হয় কি করে? মাত্র 'একটি' বছরকে বহুকাল বানাবার দুঃসাহস কে করল!

আচ্ছা তখন কি হয়? মানুষ কি ফিরে যায়? নাকি ঠায় দাঁড়িয়ে থাকে সেই প্রকৃতিতে?, সেই ভূমিতে?, সেই অস্তিত্বে?,সেই দিনে?,সেই নীলে, সেই ভয়ে, সেই সাহসে,সেই বেদনায়,সেই হতাশায়, সেই সহসায় ; সেই ভরসায়,সেই অন্ধকারে?
যে অন্ধকারে, নিভৃতে ; নিঃশব্দের নির্যাতনে নতুন কোন এক আবহ নীলের দেখা পায় চোঁখদুটো!এটা কি আসলেই সত্যি? এমন সত্যি কি প্রচলিত ছিল বহু শতাব্দী পূর্ব থেকেই?!

শুনেছি ভালবাসারও নাকি স্তর আছে? ভালবাসার প্রতিটি স্তরে স্তরে রহস্য লুকানো এমনটা সবাই বলে! কই আমি তো এমন দেখি না মোটেও নাকি আজকাল দেখি আবার! আমি জানি না! জানতে চাই। উত্তর যার কাছে; সে নেই আমার কাছে! কি এক বিরম্বনা!

খুব গভীর থেকে দেখলে, আমার কাছে ভালবাসা খুবই সহজ। খুব তরল যাকে যেকোন পাত্রে রাখা যায়। আবার সেই একই যায়গা থেকে দেখলে তোমাকে বারবার ভালবাসতে চাওয়াটা খুব স্বাভাবিক... তুমি তো তো প্রকৃতিরই অংশ। তুমিও তো বোকাভোলা কিছু অমিমাংসিত আবদারের মতন, তুমি শীত সকালের নিশিরের বিন্দু বিন্দু জলের মতনই অনিয়মিত প্রবাহমান ,সন্ধ্যার সেই বিষাদের নীলের মতই নীল বর্ণ তোমার যার প্রকাশ আবার হারিয়ে যাওয়ার নীলে-ই , আবার রূপালী জোছনাও তোমার মধ্যে বিরাজমান,তুমি নিজেও তো নদীর মতন শান্ত খুব , প্রচন্ড বেদনার কোন রাতে বয়ে যাওয়া সে বাতাস ; তোমার আক্ষেপকেও বয়ে নিয়ে যায় এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্মে, ঠিক সূর্যকালের নতুন কুড়ির মতন সবুজ তোমার সে চুল, তুমি নিজেই তো কাল, কালান্তর, দশক, শতক, শতাব্দী.........

সেই সমাজের মতন হও বা না হও, তুমি-ই তো সমাজ। এ প্রকৃতিও তো তুমি! যেদিকে মানুষের চোঁখ যাবে সেদিকেই এ প্রকৃতি,এ সমাজ, তুমি, আমি সহ জগতের সব প্রান মিলেমিশে একাকার হয়ে গিয়েছে। সেই প্রকৃতিকে যদি কেউ ভালবাসতে চায়, তবে সে চাওয়াটাও প্রকৃতিরই বিধান হতে পারে বৈকি তবে সে চাওয়াটাও স্বাভাবিক। সেই যায়গা থেকে তোমাকে ভালবাসতে চাওয়া,তোমাকে সুখে দেখতে চাওয়া চাওয়া, মানুষ কে ভালবাসতে চাওয়া, লোকালয় কে ভালবাসতে চাওয়া, নগরকে ভালবাসতে চাওয়া, শতক -সভ্যতাকে,সংগীত,শিল্প-সংস্কৃতিকে ভালবাসতে চাওয়া এবং প্রকৃতিকে ভালবাসতে চাওয়াটা খুব স্বাভাবিক। আর দিনশেষে যা হয় আরকি প্রায় প্রতিদিনই, প্রতিটি ক্ষনে, লোপকূপের মতন ছোট্ট একটু যায়গায় যখন আস্ত একটি মানুষ আটকে যায়! তখন কি হয় জানো? সে ব্যক্তি প্রকৃতিকে ভালবাসার দাবী জানায়, সেই শুন্যতাকে আহবান করে নিজের কাছেই ; যা সে নিজেই।

আর যেমন কোন মানে নেই কিছু আবদারের ; ঠিক তেমনি নেই এই চিঠির কোন মানে। স্বাভাবিকভাবে উচ্চারিত সামান্য তিনটি শব্দের ব্যাখ্যামুলক একটি চিঠি যেখানে প্রকৃতি ও মানুষ মিশে আছে একে অপরের সাথে। অনেক আদর জমে গেল প্রস্থানের এতগুলো বছরে। আচ্ছা চিংড়ি কি এখনো প্রিয় তোমার? বিপীন পার্কের সেই বুলেট চা-টা কি খাওয়া ছেড়ে দিয়েছ এখন?

আহা!প্রকৃতির কি রুপ দেখা যাচ্ছে একদম সবুজের মতন, একদম জলের মতন, সকালের সূর্যের মতন। আমি জানি যে, আমি দূরে সরে যাচ্ছি।কিন্তু ভাবি যে 'তুমি ' নামক কি এক বিশাল 'সভ্যতার' থেকে দূরে সরে যাচ্ছি। তুমি আমার কাছে এমনই বিশাল। এমনই বিশাল পরিব্যপ্তি 'যার' ; আমার চিন্তা ভাবনার কেন্দ্রবিন্দুতে।এখনো প্রতিদিন সন্ধায় হাতিরঝিলে গিয়ে একা একা বসে সবুজ দেখতে দেখতে আমার ব্রহ্মপুত্র নদের কথা খুব মনে হয়। তুমি কি জানো, এখনো পুরো ময়মনসিংহ শহর শুধু তোমার অপেক্ষায় হা করে চেয়ে থাকে আমার দিকে। তুমি চলে যাবার পরে আর যাইনি ঐ শহরে। আমার যেতে ইচ্ছে করে আবার সেই শহরে, যে শহরের প্রতিটি রাস্তায় শুধু আমি আর তুমি মিশে থাকি।

হায়রে! এই প্রেম যদি তোমারে বুঝাইতে পারতাম, দেখাইতে পারতাম একবার।এখনো বারবার মনে হয় পুরো জগতে শুধু তুমি একটা মানুষই আছো!

আর কিছু নাই,আর কেউ নাই!

আমাদের এই সময় গুলো কি অদ্ভুদ ভাবেই না হারায় আমাদের থেকে।বিটোফোনের ছন্দে সে হারায়, অপেরায় সে হারায়,মোজার্টে সে হারায়,নরওয়েজিয়ান ৭০০ বছরের পুরনো বেরোমান্টিক ক্লাসিকালে সে হারায়,কিছু ইতিহাসের নীল নকশায় সে হারায় নয়তবা কিছু ওয়েস্টার্ন কর্ডে ; যেসব টোনে এখনো শতাব্দী পুরনো কিছু শুন্যতারা বসবাস করে চলেছে.......

পাখিদের কিচির-মিচির শুরু হয়েছে বাইরে, আমি বারান্দায় বসে এতক্ষন শুনছিলাম আর লিখলাম তোমাকে। মাঝে মাঝে আমার নিজেকে খুব দোষী মনে হয় জানো! এত এত কথার জন্মদিয়েও সেগুলোকে তোমার কোলে ফিরিয়ে দেয়া হচ্ছে না, আর হবেও না কখনো।

ভোরের অন্ধকারে আর কখনো হাটা হবে না তোমার সাথে,না থাকবে এক কাপ কফি আর গল্প! মায়াময়ী ঐ যে দেখো, অন্ধকারেরা হারাচ্ছে ধীরে ধীরে৷ কেমন করে যেন ধীর স্থির আকাশে কিছু মেঘেদের মতন সে হারায়,হারাক...অন্ধকার তো .... আলো ছাড়া আর কার সাধ্যি ওকে গ্রাস করার....

এখনো ঘোর লাগা নিয়েই কিছু পুরনো প্রিয় গান শুনতে শুনতেই চোঁখ মেলে তাঁকাই। মাঝে মাঝে রাতে খেতেও ভুলে যাই, কেমন বেসামাল কিছু দিন-রাত্তিরের গল্পসমুহের বৃথা কিছু মিথ্যে ভয়ের সাথে বসবাস সুখকে জলাঞ্জলি দিয়ে। দিনগুল কেমন যেন করে আস্তে আস্তে বিভক্ত হয়ে যাচ্ছে। কখনো কখনো মনে হয় প্রিন্স রুবার্টের সেই টুকরোর লেজে কামড়ে দিয়ে ওকে ক্ষেপিয়ে দিয়ে ঠিক যতগুলো ভাগে বিভক্ত করে দেয়া হচ্ছে, আমার সময়গুলও ঠিক সেভাবেই বিভক্ত হয়ে যাচ্ছে।

কিছু পাম গাছের সারির মধ্যতে আবার কিছু হলুদ গোলাপের চারা। ওদিকের পূর্ব দিকের পুরনো ইটের দেয়ালের বুক চিরে রয়ে গিয়েছে কিছু পুরনো সবুজ; নির্জীব শ্যাওলার আস্তরন। ধুলোমাখা সেই পথের মাটি উড়ে যায় বারবার টিনের উপর থেকে কিন্তু সেখানে বৃষ্টির দেখা পাওয়া যায় নি যেন কতকাল। লালরঙা টাইলসের সেই ছোট নীল রাস্তাটা পেরোলেই কিছু বসার চেয়ার আর সামনে ছোট টেবিলটার উপরে ভাজ করে রাখা ডায়েরির মধ্যে একটি ছোট্ট টিস্যুর প্যাকেট ! সেলফের কোনায় হটাৎই 'শেষের কবিতা'র নামটি উকি দেয়।

আর!

কিছু মুহুর্ত,কিছু বৃষ্টিবিলাস, কিছু একত্রতা, কিছু আক্ষেপ আর জনকুড়ি মানুষ নিয়ে সে পুরনো সমাজের লক্ষন রেখা টেনে দেয়া হল ! কেন? কী সে কারন?

থাই গ্লাসের ভেতরের ডান দিকটায় আকাশী রঙের পাতলা কাগজ দিয়ে এটে দেয়া থাকে সবসময়েই। আর বাম দিকে একই প্রকৃতির লাল রঙের কাগজ। এই দুই মিলে দুপুর দু'টার পর থেকে রুমের মধ্যে এক মোহনীয় আলোর ঝলকানি তৈরি করে। এ সময়টার মধ্যে আবার 'রোদবন্যা' ও 'কুসুমবেলা'র বসবাস। তাই এ সময়টায় খুব ভাল ঘুম হয় বন্ধের দিন গুলতে। বাকি দিনগুলো এ সময়টায় আকাশ দেখতে দেখতেই কেটে যায়৷তবুও তো জীবন তো.....

তোমাকে ধন্যবাদ, আমার জীবনে ভালবাসার অনুভুতির জন্ম/ছোঁয়া এসব সবই তোমারই অবদান৷ যদি এ শুন্যতা বারবার আমাকে তোমার কথা মনে করিয়ে দেয়, তাহলে আমি ওদিনের মতই হাসতে হাসতে এসব শুন্যতাকে আহবান করি আমার হৃদয়ে তাঁদের বাসগৃহ স্থাপনের জন্য। কিছু দিন,কিছু সপ্তাহ, কিছু মাস, কিছু বছর ও কিছু কাল না হয় হোক শুন্যতাদের নামে! তাছাড়া ক্ষতি তো নেই কোন। শুন্যতার বেশে তুমিই তো ফিরে আসবে আমার কাছে, এই বা কম কি বলো।

ইতি
তোমারই

ম্যাজিকম্যান
২১.১০.২০২৩
পান্থপথ,ঢাকা।
ইনবক্স থেকে

15/12/2024

এই শয়তানকে থামানোর কি কোন উপায় আছে?

হিরো আলমকে এর বিরুদ্ধে লাগানো যায় না? আমি মনে করি হিরো আলমের এগিয়ে আসা উচিৎ। হিরো আলমকে দিয়ে আমরাও ভারতের বিরুদ্ধে সংবাদ পাঠ করাবো।

তখন বুঝবে আমাদের ঘরে কি কি অস্ত্র আছে।

15/12/2024

আইয়ামে জাহেলিয়াতের যুগে বেডি মানুষের অবস্থান কোথায় ছিলো সেটা সকলেই জানেন।

স্বামীর সেবা যত্নে বেডীগো ঝামেলা মনে হইলেও, পরপুরুষদের হাসি মুখে শরবত, হার্ড ড্রিংকস ঢেলে দেয় হাসি মুখে। আর এই ঢেলে দেয়ার সুযোগ পাওয়ার নাম নিজের পায়ে নাকি দাড়ানো।

15/12/2024

সাংবাদিক মুন্নি সাহার ব্যাংক একাউন্টে ১৩৪ কোটি টাকা।

আপনারাই বলেন সাংবাদিকতা করে এত বিপুল অর্থ ইনকাম করা সম্ভব কিনা?

সাংবাদিকরা হলেন জাতির বিবেক, উনি কি এমন সার্ভিস দিয়েছেন যাতে করে শত কোটি টাকার বাড়ি, শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন?

ভিডিও সংগ্রহ

15/12/2024

আমাদের গোলকীপার আপা....

আমার বউ খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে খুবই উদাসীন। দুইজন মানুষ সংসারে আজকে ৬ পিস মাছ রান্না করেছে তিন বেলা খাওয়ার জন্য কিন্তু সে...
15/12/2024

আমার বউ খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে খুবই উদাসীন। দুইজন মানুষ সংসারে আজকে ৬ পিস মাছ রান্না করেছে তিন বেলা খাওয়ার জন্য কিন্তু সে এক বেলাতেই ৫ পিস খেয়ে নিলো আর দুপুরে আমার জন্যে এক পিস রেখেছে ।এভাবে দিন দিন খাওয়ার ব্যাপারে তার বিবেকহীনতা বেড়েই যাচ্ছে।একটা মুরগী কিনে আনলে সকাল আর দুপুরের মধ্যেই শেষ। ফুচকা চটপটি ২০০ টাকার আনলে তাঁর ৩০ মিনিটেই শেষ করে ফেলে। এখন করনীয় কি বাপের বাড়িতে কি পাঠিয়ে দিবো ?

(ইনবক্স থেকে)

14/12/2024

বাংলাদেশের চিনি কারখানা গুলো বন্ধ করা হইছে ভারতীয় চক্রান্তে। দেশের সকল রাষ্ট্রায়ত্ত চিনি কারখানা গুলি পুনরায় চালু করা হোক অনতিবিলম্বে।

14/12/2024

ভারতীয়দের এত পেট ব্যাথার কারন কি?

কেউ বলতে পারবেন?

14/12/2024

রাত প্রায় সাড়ে দশটা ...... আজ কেন জানি ক্লান্তিটা একটু বেশীই লাগছে। টিউশনিটা শেষ করতে করতে দেরি হয়ে গেল। ফুটপাত ধরে হাঁটছি। বাসে উঠতে ইচ্ছে করছেনা। বাসে উঠলেই দেখতে হয় কর্মব্যাস্ত মানুষের ক্লান্তিমাখা মুখগুলো, তাতে নিজের ক্লান্তিটা মনে হয় আরও বেড়ে যায়। রিক্সায় উঠা যায় তবে মাসের শেষ হওয়ায় এই মুহূর্তে পকেটের অবস্থা করুণ। সকালে পকেটে ছিল ১২০টাকা,সারাদিনের খরচ আর বিকেলে ক্যাম্পাসে নাস্তা করার পর একটা বিশ টাকার নোট, একটা পাঁচ টাকা আর দুটো জাতীয় পাখি দোয়েলের ছবিওয়ালা দুই টাকার নোট মিলিয়ে আছে উনত্রিশ টাকা। এখান থেকে বাসা পর্যন্ত ভাড়া পঁচিশ টাকা, তাই আপাতত রিক্সায় উঠার চিন্তা বাদ। রাস্তার সোডিয়াম বাতির আলোতে হাঁটতে খুব একটা খারাপ লাগেনা। খারাপ লাগলেও কিছু করার নেই, আমি হেঁটে যেতে বাধ্য। হাঁটছি আর ভাবছি নিজের কথা, ভাবতে ভাবতেই একসময় পৌঁছে যাব নিজের গন্তব্যে।

সকালে কবে আরাম করে ঘুমিয়েছি ঠিক মনে করতে পারিনা। একটা কোচিং সেন্টারে ক্লাস নিতে হয় ৭টা থেকে ৮টা। ঘুম থেকে উঠেই দি ছুট, বেশিরভাগ সময়ই বাসা থেকে মুখে কিছু দিয়ে বের হওয়ার সুযোগ হয়না। খালি মুখে বক বক করতে হয়। আর এখনকার নাইন-টেন এর ছেলে-মেয়েগুলো কেমন যেন বাচাল টাইপের। পড়া বুঝলেও ইচ্ছে করেই যেন বিরক্ত করে, একই প্রশ্ন বার বার করে। কেউ কেউ আবার ক্লাসের ফাঁকে প্রেমও করে যা আমার চোখ এড়ায় না। চোখে পড়লেও কিছু বলার নেই। বয়সটাই কেমন যেন রঙিন রঙিন, ওদেরই দোষ কোথায়। কোচিং সেন্টারের পরিচালক শফিক ভাই গত দুই মাসের বেতন দেন নি। দেখা হলেই বলেন, “কিরে, কেমন আছিস? একটু অপেক্ষা কর পেয়ে যাবি”। কেমন করে যেন উনি বুঝে যান আমি মনে মনে টাকা চাইছি। মুখ ফুটে কিছু বলতেও পারিনা, ভার্সিটির বড় ভাই বলে কথা।

এরপর দৌড়াতে হয় বাস ধরার জন্য। খুব কম সময়ই বসার জায়গা পাই। সবচাইতে বেশী বিরক্ত লাগে যখন জ্যাম লাগে। তার উপর মেজাজ খারাপ হয় যখন দেখি জ্যাম লেগে আছে অনেক্ষন ধরে কিন্তু প্রাইভেট কারগুলোর হর্ন কোন কারণ ছাড়াই দশ বিশ সেকেন্ড পর পর জ্যাম না ছাড়া পর্যন্ত অনবরত বাজতে থাকে। টাকায় কেনা ড্রাইভারগুলো এমন খুব একটা করেনা, যারা বেশী করে তারা নিজের গাড়ী নিজেই ড্রাইভ করে। যেন বলতে চায় “রাস্তাটা আমার বাপের টাকায় কেনা, আমার দামী গাড়ীর সামনে থেকে সর, রাস্তা ছাড়”। মাঝে মধ্যে ইচ্ছে করে গাড়ির গ্লাস বাড়ি মেরে ভেঙ্গে দেই আর বলি, “রাস্তাটা কি আসলেই তোর বাপের?”। এই দেখানো বড়লোকগুলোকে আমি ব্যাক্তিগতভাবে ভীষণ ঘৃণা করি। এরা যেন বার বার নিম্নবিত্ত আর মধ্যবিত্তদের মনে করিয়ে দিতে চায় তাদের অবস্থা।

ভার্সিটিতে গিয়েও শান্তি নেই। ক্লাসটেস্ট , ল্যাবটেস্ট , ল্যাব রিপোর্ট হাবিজাবি।এই ইঞ্জিনিয়ারিং স্টুডেন্ট লাইফের অর্ধেকই মনে হয় শেষ হয়ে যায় ল্যাব রিপোর্ট লিখতে লিখতে। একটু এদিক সেদিক হলেই স্যার মুখের উপর ছুড়ে মারেন।ভার্সিটিতেও বড়লোকের ফুটানি দেখানো ছেলে-মেয়ের অভাব নাই। এরা এমন আচরণ করে যেন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সামর্থ্য শুধু ওদের, মধ্যবিত্তরা যেন এখানে কারো দয়ার টাকায় পড়ছে।

বাবার কষ্টার্জিত টাকায় প্রাইভেট ভার্সিটিতে পড়ি। প্রতি সেমিস্টারে কাড়িকাড়ি টাকা ঢালতে হয়। নিজেকে তখন কুলাঙ্গার সন্তানের মত মনে হয়। বাবা’র জীবনের সমস্ত সঞ্চয় নিজের অক্ষমতার কারণে শেষ করছি বলে। অক্ষমতা বললে ভুল হবে পরিস্থিতি মানুষকে মাঝে মাঝে অক্ষম হতে বাধ্য করে।ধ্যাত, বারবার নিজের নামে সাফাই গাইতে ভাল লাগেনা। অবশ্য এই পরিস্থতিই আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছে, এখন মানুষ চিনতে খুব একটা কষ্ট হয়না।

মাঝে মনে প্রশ্ন জাগে, বাবা-মা গুলো এমন হয় কেন? সন্তানের সুখের জন্য সব ত্যাগ স্বীকার করতে নিঃশর্তভাবে প্রস্তুত থাকে সবসময়। এসব কথা মা’কে বললে বলেন, “নিজে যেদিন বাবা হবি সেদিন বুঝবি”।

ক্লাস শেষে বাস ধরতে ধরতে বিকেল গড়িয়ে যায়। বাস থেকে নেমেই ছুটতে হয় টিউশনিতে। মাঝে মধ্যে আমার পৌছতে পাঁচ-দশ মিনিট দেরি হলেও অভিভাবকের ফোন দিতে দেরি হয়না। ছয়মাস আগে একটা টিউশনি পেয়েছিলাম, আমার ইন্টার লাইফ এর এক স্যারের মাধ্যমে। তাই টাকা নিয়ে ওই অভিভাবকদের সাথে কোন আলোচনা করার প্রয়োজনবোধ করিনি। কিন্তু মাস শেষে আমার হাতে একটা এনভেলপ ধরিয়ে দেন, যা আমি ওনার বাসায় খুলে দেখিনি ভদ্রতার খাতিরে। বাসায় এসে দেখলাম সেখানে মাত্র আড়াই হাজার টাকা ছিল, যেখানে ওনার বাসায় যেতেই আমার খরচ হত এক হাজারের মত। তার উপর স্টুডেন্ট ছিল দুই জন। একজন ক্লাস নাইনের আরেকজন ফাইভ এর। মানুষের কমন সেন্স এত নিম্নমানের হয় কিভাবে ? পরদিন থেকে সেখানে আর পড়াতে যাইনি। এরপর থেকে আর কখনোই টাকা’র কথা আলোচনা না করে কোন টিউশনি করাবনা বলে শপথ করি। এখন মোট তিনটা টিউশনি আছে, অবশ্য সামনের এইচ এস সি পরীক্ষার পর একটা চলে যাবে।

আসলে মানুষের জীবনে টাকাই সবকিছু না হলেও সব এর কাছাকাছি। টাকা দিয়ে হয়তো অতীত বদলানো যায়না, কিন্তু বর্তমান আর ভবিষ্যৎ বদলানো যায় খুব সহজেই। আসলে মধ্যবিত্তরা সহজে ছা-পোষা জীবন থেকে কখনো মুক্তি পায়না। যারা বলে টাকা দিয়ে সুখ কেনা যায়না, তারা হয়ত জানে না টাকা দিয়ে সুখ কোথায় পাওয়া যায়,কিভাবে পেতে হয়......।

টাকার কথা মনে হতেই আমার মানিব্যাগের কথা মনে পড়ল। আমাকে দেওয়া মিথিলার শেষ গিফট। তিন বছর আগে দিয়েছিল, যদিও ওটার এখন বেহাল অবস্থা। নতুন আরেকটা কিনব কিনব করেও কেনা হচ্ছেনা। সত্যি বলতে অতীত কিছু মানুষের পিছু ছাড়েনা, আর কিছু মানুষ চাইলেও অতীতের পিছু ছাড়তে পারেনা ......।
সামনের ঝুপড়িমত দোকানটা থেকে গোল্ডলিফ কিনে নিলাম একটা, আশে পাশে মানুষজন খুব একটা নেই। সিগারেট টা ধরাতে ধরাতেই লক্ষ্য করলাম বিশ-ত্রিশ হাত দূরে অন্ধকার টাইপ একটা গলির মুখে ধস্তাধস্তি হচ্ছে। বুঝতে কষ্ট হলনা ছিনতাই হচ্ছে। ওদিকে তাকিয়ে থাকায় দোকানি বলল, “ভাই, কি দেখেন। দেইখা লাভ নাই,এসব প্রায়ই হয় ওই দিকে।” তার বলার নির্লিপ্ততাই প্রমাণ করে আমার সোনার বাংলায় অপরাধ করাটা কতইনা সহজ হয়ে গিয়েছে! ইচ্ছে হচ্ছিল দৌড়ে গিয়ে কিছু একটা করি, পরক্ষনেই ইচ্ছেটা দমন করতে বাধ্য হলাম। বাবা-মা’র একমাত্র ছেলে আমি। শুধু শুধু নিজেকে কর্তব্যপরায়ণ প্রমান করতে গিয়ে পরিবারের ঝামেলা বাড়াতে চাইনা। আমার ভবিষ্যতের উপর পরিবারের ভবিষ্যতও ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এখানেও আমি অক্ষম, আমি যে একটা ভীরু সেটা বুঝতে পারলাম।মধ্যবিত্ত ভাবনা মানুষের সাহসকে কবর দেয়। কেউ যদি অকারণে বা কোন কারণে এসে আমাকে খুনও করে, আমার পরিবারের কিছুই করার থাকবেনা। আমার এই ভাবাভাবির কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই ছিনতাইকারীরা তাদের কাজ সেরে পগারপার হয়ে যেতে দেখলাম।

সামনে পা বাড়ালাম, দেরি হয়ে যাচ্ছে । আগামিকাল ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক্স এর এসাইনমেনট জমা দেওয়ার শেষ তারিখ।

সিগারেটের ধুঁয়ায় শহরটাকে কেমন যেন নেশাগ্রস্থ মনে হল। ইচ্ছে করছে আকাশ চুরি করার মত কোন কিছু করে সবকিছু বদলে দিয়ে ভীরের মাঝে হারিয়ে যেতে। তারপর হারিয়ে যাওয়া পথের ধুলোয় আর কেউ খোঁজ রাখবেনা। পিছুটান থেকে মুক্তি পাওয়ার সাধ উপভোগ করার সুযোগ পাব তখন। মানুষের জীবনের সবচাইতে বড় পিছুটান 'মায়া', খুবই কম সংখ্যক মানুষ এই মায়া ছাড়িয়ে যেতে পারে.........আমি ওই কম সংখ্যক মানুষগুলোর দলে যেতে চাই।
এই মুহূর্তে এহসান রাহী’র একটা গানের কয়েকটা লাইন খুব মনে পড়ছে,
“ব্যাস্ত সবাই এ শহরে অসম্ভবের পিছে
কিসের আশায় অবাক মায়ায়
গান গেয়ে যাস এই শহরে”

#মধ্যবিত্ত ভাবনার আংশিক পোস্টমর্টেম...
মার্চ ১০, ২০১৩... রাত ১২.৫৫মিনিট
_Icarus Er Dana
রি-পোষ্ট

14/12/2024

ঢাকার যাত্রাবাড়ী, গাবতলী, সায়েদাবাদ বাস জ্যামে থাকলে ধীরে চললে মোবাইল হাতে নিয়ে জানালা খুলে বসে থাকবেন না।

যে কোন সময় চিলের মত ছো মেরে মোবাইল, কালের দুল, গলার চেইন টান দিয়ে নিয়ে যেতে পারে।

সাবধান

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কর্পোরেট ভালোবাসা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to কর্পোরেট ভালোবাসা:

Videos

Share