Liton Panna Official

Liton Panna Official আসসালামুয়ালাইকুম। নতুন নতুন ফানি ভিডিও দেখতে পেজ টি ফলো দিয়ে পাশে থাকুন। ধন্যবাদ সবাইকে।
(3)

হেরে যে জেতে, সে নাকি বাজিগর। বিখ্যাত হিন্দি সিনেমার সেই সংলাপ এখানে একেবারেই খাটে না। স্ত্রীকে বাজি রেখে পৌরুষ দেখানোর ...
02/12/2025

হেরে যে জেতে, সে নাকি বাজিগর। বিখ্যাত হিন্দি সিনেমার সেই সংলাপ এখানে একেবারেই খাটে না। স্ত্রীকে বাজি রেখে পৌরুষ দেখানোর নামেই উত্তরপ্রদেশে যে ঘটনা ঘটেছে, তা সমাজকে আরেকবার প্রশ্নের মুখে দাঁড় করায়।

মহাভারতের ‘সভাপর্ব’-এর দ্যূতক্রীড়ার কথা মনে করিয়ে দেয় এই ঘটনা। মহাভারতের কাহিনিতে যুধিষ্ঠির পাশা খেলায় নিজের সবকিছু হারিয়ে শেষে স্ত্রী পাঞ্চালীকেও বাজি রাখেন। সেই অপমান থেকেই শুরু হয়েছিল কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের বীজ।

সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশের এক ব্যক্তি ম'দ্যপ অবস্থায় জুয়াখেলার টেবিলে নিজের স্ত্রীকে বাজি রাখেন। খবরটি জাতীয় স্তরে ছড়িয়ে পড়েছে। ঘটনা যতটা নিন্দনীয়, তার চেয়েও ভয়ের বিষয়—এখনও সমাজের বহু জায়গায় স্ত্রীকে ‘ব্যক্তিগত সম্পত্তি’ হিসেবে বিবেচনা করার প্রবণতা পুরুষতন্ত্রের অংশ হয়ে রয়ে গেছে।

মহাভারতের যুগ পেরিয়ে এসেছে হাজার বছর, কিন্তু নারীকে ‘বস্তু’ ভাবার মানসিকতা আদৌ কি বদলেছে? নাকি এখনও সমাজের নানান স্তরে সেই একই চিত্র—একই মানসিকতা—একই অবমূল্যায়ন?

নিজেদের ম;ল থেকে তৈরি গ্যাসেই করেন রান্না, সুখে দিন কাটাচ্ছেন দম্পতিবেশ কাটছে তাঁদের দিনগুলো। যদিও তাঁদের স্বপ্নের আশিয়া...
02/12/2025

নিজেদের ম;ল থেকে তৈরি গ্যাসেই করেন রান্না, সুখে দিন কাটাচ্ছেন দম্পতি

বেশ কাটছে তাঁদের দিনগুলো। যদিও তাঁদের স্বপ্নের আশিয়ানা এখনও পূর্ণ রূপ পায়নি। কিছু কাজ এখনও বাকি। তবে তাঁরা দিব্যি কাটাচ্ছেন দিনগুলো। একে অপরের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করে, গল্প করে জীবন কাটাচ্ছেন স্বপ্নের মত।

এটাই তো তাঁরা চেয়েছিলেন। শহরের ভিড় থেকে অনেক দূরে যেখানে দূর দূর পর্যন্ত মানুষ থাকেনা, এমন একটা জায়গায় তাঁরা ঘর বাঁধবেন। সেটাই করেও দেখিয়েছেন তাঁরা।

মরুভূমিতে জমি কিনে সেখানে তৈরি করেছেন নিজেদের থাকার বাড়ি। অনেকটা তাঁবুর মত দেখতে। তবে প্রবল গরম থেকে বাঁচতে সেখানে এসি আছে। আছে গরম থেকে ঘরকে রক্ষা করার অন্য উপায়ও।

বাড়ির পুরো বিদ্যুৎটা তাঁরা নিজেরা সোলার প্যানেল বসিয়ে সেখান থেকে পান। মরুভূমিতে এই সূর্যালোকের অবশ্য অভাব নেই। সেই সূর্যালোক থেকে তৈরি বিদ্যুতেই আলো, এসি, পাখা সহ অন্যান্য বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম দিব্যি চলছে। তাঁরা জলের জন্য অতিকায় একটি ট্যাঙ্ক বসিয়েছেন বাড়ির পাশে। সেখানে একবার জল এনে ভরলে অনেকদিন তাঁদের চলে যায়।

গৃহকর্ত্রী হুইটনি এখন ৩৩ বছরের যুবতী। তাঁর স্বামী ২৬ বছরের ট্রেন্ট ও তাঁর ইচ্ছা খুব মিলে যায়। তাঁরা স্থির করেছেন যতটা সম্ভব শহর থেকে দূরে একাকী জীবন কাটাতে।

এমনকি জীবনে বেঁচে থাকার প্রয়োজনগুলোও তাঁরা তাঁদের এই স্বপ্নের আশিয়ানাতেই মিটিয়ে নিতে চান। যেমন আনাজের জন্য তাঁরা বাড়ির পাশেই মরু অঞ্চলেই একটি গ্রিন হাউস বানানোর পরিকল্পনা করেছেন। বাড়িতে রান্নাবান্নার জন্য জ্বালানির প্রয়োজন। সেজন্য তাঁরা নিজেদের ম;ল;কে কাজে লাগাচ্ছেন।

ম;লত্যা;গের পর তা জমিয়ে তার সঙ্গে আনাজপাতির খোসা মিশিয়ে তা পচিয়ে তৈরি করছেন বিশেষ ধরনের গ্যাস। যাতে দিব্যি তাঁদের স্টোভ জ্বলছে। যাতে রান্নাও হচ্ছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের বাসিন্দা এই দম্পতি ২০২০ সালেই ক্যালিফোর্নিয়ার জোসুয়া ট্রি ন্যাশনাল পার্কের জোড়া মরুভূমির শুকনো প্রান্তরে থাকা শুরু করেন। সেখানেই এখনও সুখে দিন কাটাচ্ছেন তাঁরা।

টাকার বিনিময়ে জন্ম, দেশটি হয়ে যাচ্ছে সন্তান তৈরির কারখানাবিবাহিত জীবনের প্রকৃত সুখ তখনই আসে যখন পরিবারে সন্তানের আগমন ঘট...
01/12/2025

টাকার বিনিময়ে জন্ম, দেশটি হয়ে যাচ্ছে সন্তান তৈরির কারখানা

বিবাহিত জীবনের প্রকৃত সুখ তখনই আসে যখন পরিবারে সন্তানের আগমন ঘটে। কিন্তু বিশ্বের অসংখ্য দম্পতি সেই সুখ পায় না। অনেক চেষ্টা করেও তারা সন্তান জন্ম দিতে পারে না, অক্ষম। এক্ষেত্রে তাদের জন্য গন্তব্য হতে পারে ইউক্রেন। পূর্ব ইউরোপের এই দেশটিতে গর্ভ ভাড়া বা সারোগেসি পদ্ধতির মাধ্যমে সন্তান উৎপাদনে অক্ষম দম্পতিরা বাবা-মা হতে পারেন। দেশটি বর্তমানে ‘সন্তান তৈরির কারখানা’ হিসেবেও পরিচিত।

আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউক্রেনে কিছু শর্ত মানার মধ্য দিয়ে বাবা-মা হতে পারবেন সন্তান উৎপাদনে অক্ষম দম্পতিরা। অবশ্য এক্ষেত্রে খরচ করতে হয় বিপুল পরিমাণ অর্থ। গর্ভ ভাড়া দেওয়ার মাধ্যমে সন্তান জন্মদানকে সম্পূর্ণ বাণিজ্যিক ও শিল্প পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছে দেশটি। পরিসংখ্যান বলছে, বিদেশি দম্পতিদের জন্য প্রতিবছর আড়াই থেকে তিন হাজার সন্তানের জন্ম হয় ইউক্রেনে।

বার্তা সংস্থা এএফপির মতে, এই দম্পতিদের এক- তৃতীয়াংশই চীনের বাসিন্দা। মূলত ভারত ও থাইল্যান্ড বিদেশিদের জন্য সন্তান ধারণের বাণিজ্যিক সুবিধা বন্ধ করে দিয়েছে। এই সুযোগে ভাগ্য খুলেছে ইউরোপের দেশটির।

সেখানে সারেগেসির মাধ্যমে অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার ন্যূনতম খরচ ২৫ হাজার ইউরো (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৫ লাখ ১৬ হাজার টাকা)। এই খরচ বেড়ে ৭০ হাজার ইউরো (৭০ লাখ ৪৪ হাজার ৮৬১ টাকা) পর্যন্তও হয়। অবশ্য ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের একটি সারোগেসি ক্লিনিক বলছে, অর্ধেকের ক্ষেত্রে ৩৯ হাজার ৯০০ ইউরোর মধ্যে প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়ে যায়।

ক্লিনিকটির ওয়েবসাইটের তথ্যমতে, দম্পতিরা চাইলে পুত্রসন্তান নিতে পারবেন, আবার কন্যসন্তানও নিতে পারবেন। এক্ষেত্রে খরচ বেশি পড়বে। ছেলে বা মেয়ে বেছে নিতে দু’বার চেষ্টা করতে পারবেন তারা। আবার পছন্দমতো না হওয়া পর্যন্তও চেষ্টা চালিয়ে যেতে পারবে। প্রথমটির মূল্য ৪৯ হাজার ৯০০ ইউরো এবং দ্বিতীয় পদ্ধতির ৬৪ হাজার ৯০০ ইউরো।

এর বাহিরে দম্পতিদের কিছু শর্তও পালন করতে হয়। বিশেষ করে কোনো স’’ৎ’ম’’ৎ’কা’’ৎ’মী দম্পতি এই প্রক্রিয়ায় সন্তান নিতে পারবে না। কেবল বিবাহিত নারী-পুরুষরাই পারবেন। তবে তারা যে সন্তান জন্ম দিতে অক্ষম সেটিরও মেডিকেল কাগজপত্র দেখাতে হবে।

01/12/2025

মেশিন আগের মতো কাজ করে না

বাসর রাতে ঘরে ঢুকতেই মেয়েটি আমার পাশে বসে চুপচাপ তাকিয়ে রইল। তারপর হঠাৎ বলল,— একটু ঘড়ির দিকে তাকাবেন?আমি একটু থমকে গেলা...
01/12/2025

বাসর রাতে ঘরে ঢুকতেই মেয়েটি আমার পাশে বসে চুপচাপ তাকিয়ে রইল। তারপর হঠাৎ বলল,
— একটু ঘড়ির দিকে তাকাবেন?

আমি একটু থমকে গেলাম। এমন প্রশ্নে একটু অস্বস্তিতে পড়লাম। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে বললাম,
— রাত ১২টা ৩০ বাজে।

ও শান্ত গলায় বলল,
— ঠিক এই সময়টায় আমার সব স্বপ্ন শেষ হয়ে গেল।

আমি অবাক হয়ে তাকালাম। বললাম,
— শুনো, আমি কখনো বিয়ে করতে চাইনি। এই বিয়ে আমার মা-বাবার ইচ্ছেতে হয়েছে। আমি এখনো মানসিকভাবে প্রস্তুত না। তোমার প্রতি কোনো রাগ বা অস্বীকার নেই, কিন্তু এখনই কিছু শুরু করার মতো অবস্থায় নেই।

আমার কথা শেষ না হতেই ও আমার পাঞ্জাবির কলার চেপে ধরল। গলায় আগুন, চোখে জল।

— তাহলে বিয়ে করলেন কেন? আমি কি একটা পুতুল? আপনি আপনার মা-বাবার খুশির জন্য আমার স্বপ্নগুলোকে পুড়িয়ে দিলেন?

আমি চুপচাপ শুনছিলাম, বলার মতো কিছু ছিল না। ওর কণ্ঠ এবার একটু শান্ত হল—

— যা হওয়ার হয়েছে। আপনি চাইলে আমাকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করতে হবে না। কিন্তু একসঙ্গে থাকতে হবে। আজ আপনি খাটে ঘুমাতে পারবেন না। ফ্লোরেই থাকবেন।

বলেই বালিশটা ছুঁড়ে দিল মাটিতে।

আমি নিচে শুয়ে পড়লাম। ঘুম আসছিল না, মাথায় চলছিল হাজারটা চিন্তা। মশা কামড়াচ্ছে, শরীর ব্যথা করছে। হঠাৎ ঘুমিয়ে পড়লাম কখন জানি না।

ভোরবেলা জেগে দেখি শরীরে কম্বল, পাশে মশার কয়েল জ্বলছে। মনটা হালকা হয়ে গেল। ভাবলাম, মেয়ে তো একেবারে পাষাণ নয়।

সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি, টেবিলে চা রাখা। নিচে যাব কি না ভাবছি, তখন ও এসে বলল—
— সবাই খেতে বসেছে, আপনি এখনও ঘরে?

তারপর হেসে বলল—
— না হয় খাবারটা রুমেই এনে দিই?

আমি তাকিয়ে থাকলাম। কাল রাতের হিটলারনি মেয়েটা আজ এত মায়াবতী লাগছে! বুঝলাম, আমি ওর প্রেমে পড়ে গেছি।

তাকিয়ে থাকতে থাকতে হঠাৎ একটা ধাক্কা খেলাম, দেখি ও ফ্লোরে পড়ে গেছে। দৌড়ে গিয়ে টেনে তুলতেই বলে,
— কেমন স্বামী আপনি? কোলে তুলে বিছানায় নেবেন না?

আমি ওকে কোলে তুলে বিছানায় রাখলাম। ও শক্ত করে জড়িয়ে ধরল।

— ইচ্ছে করে সারাটা জীবন এভাবেই আপনাকে ধরে রাখি, কিন্তু আপনি তো আমাকে ভালোই বাসেন না…

বলতে বলতে ওর চোখে জল। আমার মনটা কেমন হয়ে গেল। বলতে ইচ্ছে করছিল,
"পাগলী, আমি যে তোমাকেই ভালোবেসে ফেলেছি।"

কিন্তু কিছু বলার আগেই ও ঠেলে দিল আমাকে, দৌড়ে পালাল।

এইভাবে চলতে চলতে দুই বছর কেটে গেল। এখন আমরা একে অপরকে ছাড়া ভাবতেই পারি না। তানিয়া এখন অন্তঃসত্ত্বা। আজই ডেলিভারির তারিখ।

হাসপাতালে দৌড়ে গিয়ে শুনি, কন্যাসন্তান হয়েছে। কিন্তু তানিয়া?

আমি ঘরে ঢুকে দেখি, চোখ বন্ধ করে শুয়ে আছে। আমি ওর গায়ে হাত দিতেই হঠাৎ কানে কামড় দিয়ে বলল,
— ভাবছিলেন একা ফেলে চলে যাবো? আপনি তো এখনও আমার উপর রাগ করে আছেন।

আমি হেসে ওকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলাম।

— রাগ করি, ঝগড়া করি, কিন্তু ভালোবাসি তো শুধুই তোমাকেই, পাগলি।

যুবতীর ৮ কেজি ওজনের বিশাল বুক নিয়ে ৪ বারের পর আবার চাইলোবিরল রোগে আক্রান্ত হয়েছেন ২৩ বছরের যুবতী। যে কারণে তার স্তনের ওজ...
01/12/2025

যুবতীর ৮ কেজি ওজনের বিশাল বুক নিয়ে ৪ বারের পর আবার চাইলো

বিরল রোগে আক্রান্ত হয়েছেন ২৩ বছরের যুবতী। যে কারণে তার স্তনের ওজন ক্রমশ বেড়ে যাচ্ছিল। বাড়তে বাড়তে ওই যুবতীর স্তনের ওজন গিয়ে পৌঁছায় ১১ কেজিতে। বিরল রোগ বাইল্যাটেরাল জেসটেশনাল জাইগ্যানটোমাশিয়ায় আক্রান্ত ওই যুবতী।

শেষে ওই যুবতীর ব্রেস্ট রিডাকশন সার্জারি করতে বাধ্য হলেন চিকিৎসকরা। মাসটেকটমি ও ফ্রি নিপল গ্রাফটিংয়ের মাধ্যমে ২৩ বছরের ওই যুবতীকে ১১ কেজির ‘বোঝা’ থেকে মুক্তি দেন চিকিৎসকরা।

মধ্য প্রাচ্যের বাসিন্দা ওই যুবতী। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ওই যুবতী বিরল বাইল্যাটেরাল জেসটেশনাল জাইগ্যানটোমাশিয়া রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন।

কী এই বাইল্যাটেরাল জেসটেশনাল জাইগ্যানটোমাশিয়া?

এই বাইল্যাটেরাল জেসটেশনাল জাইগ্যানটোমাশিয়ার ফলে গর্ভাবস্থায় অস্বাভাবিকভাবে স্তনের টিস্যুর বৃদ্ধি ঘটে। যার ফলে স্তনের আকার-ওজন বিশাল হয়ে যায়।

ওই যুবতীর ক্ষেত্রেও তেমনটাই হয়েছিল। গর্ভাবস্থায় তার স্তন বৃদ্ধি পেতে পেতে হাঁটুর কাছে পৌঁছে গিয়েছিল। যার জন্য টানা ৫ মিনিটও সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারছিলেন না ওই যুবতী।

গত ৭ মাস ধরে এই ‘যন্ত্রণা’ পাচ্ছিলেন তিনি। যুবতীকে এই ‘যন্ত্রণা’ থেকে মুক্তি দিতে অস্ত্রোপচারের সিদ্ধান্ত নেন চিকিৎসকরা। ফরিদাবাদের এক হাসাপাতালে ১০ ঘণ্টার অস্ত্রোপচারে মেলে সাফল্য। চিকিৎসকরা আরও জানিয়েছেন, ওই যুবতীর মোট ৩ বার গর্ভপাত হয়েছে।

তৃতীয়বার গর্ভাবস্থার সময়ই তিনি বাইল্যাটেরাল জেসটেশনাল জাইগ্যানটোমাশিয়ায় আক্রান্ত হন। ২২ সপ্তাহের মাথায় তৃতীয়বারও গর্ভপাত হয়ে যায়।

কোন বয়সী মেয়েদের চাহিদা সবচেয়ে বেশি, কত বছর বয়স পর্যন্ত থাকেকোন বয়সী মেয়েদের শারীরিক চাহিদা বেশি, জানালেন গবেষকরাএকাধিক ...
01/12/2025

কোন বয়সী মেয়েদের চাহিদা সবচেয়ে বেশি, কত বছর বয়স পর্যন্ত থাকে

কোন বয়সী মেয়েদের শারীরিক চাহিদা বেশি, জানালেন গবেষকরা

একাধিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের গবেষণায় প্রকাশ পেয়েছে, সাধারণত পুরুষদের থেকে নারীদের যৌন চাহিদা অনেক বেশি থাকে। একথা একেবারেই মিথ্যা নয়। কারণ, গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মেয়েরাই শারিরীকভাবে অনেক বেশি চাহিদা নিয়ে জীবন কাটায়।

সম্প্রতি টেক্সাস ইউনিভার্সিটির একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ২৭ থেকে ৪৫ বছর বয়সের নারীদের সাধারণত যৌন চাহিদা বেশি থাকে। বিবাহিত হলে, স্বামীর প্রতি অত্যাধিক কামাসক্ত হয়ে পড়ার বিষয়টিও এই সময়েই বেশি দেখা যায়।

পুরুষদের ক্ষেত্রে কিন্তু বিষয়টি অন্য। গড়ে দেখা গিয়েছে, একজন পুরুষের যৌন জীবন অনেক তাড়াতাড়ি শুরু হয়, আর একজন নারীর যৌন জীবন শুরু হতে হতেই অনেকটা সময় লেগে যায়। ভারতীয় উপমহাদেশে যা সমাজ ব্যবস্থা সেক্ষেত্রে এই কথাটি আরও বেশি প্রযোজ্য। তাই পুরুষের চাহিদাও ফুরিয়ে যায় দ্রুত। কিন্তু নারীর চাহিদা অনেকদিন পর্যন্ত থাকে। এতে কিছুটা সমস্যা বাড়ে মেয়েদের।

অনেক ক্ষেত্রে চাহিদা পূরণের স্বার্থে অনেক নারী এই বয়সের পর পরকীয়াতেও জড়িয়ে পড়েন। তবে সবটাই হয় প্রাকৃতিক নিয়মে। নারী প্রকৃতিই এমনভাবে কাজ করে। তবে সঙ্গীর প্রতি বিশ্বাস রাখা এবং সঙ্গীকে পরিপূর্ণতা প্রদান করা একে-অপরের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

01/12/2025

৩০ বছর না ২৮ বছর

৬০ টাকা নিয়ে শহরে, এখন ৪৫টি কাচ্চি রেস্টুরেন্টের মালিকশাহাবুদ্দীন তালুকদার ২০০১ সালে বাবার দেওয়া ৬০ টাকা নিয়ে বরিশাল থেক...
01/12/2025

৬০ টাকা নিয়ে শহরে, এখন ৪৫টি কাচ্চি রেস্টুরেন্টের মালিক

শাহাবুদ্দীন তালুকদার ২০০১ সালে বাবার দেওয়া ৬০ টাকা নিয়ে বরিশাল থেকে চট্টগ্রাম এসেছিলেন কাজের সন্ধানে। তখন বয়স মাত্র ১৫/১৬ বছর।সেই শাহাবুদ্দীন তালুকদার এখন সমগ্র চট্টগ্রাম বিভাগে প্রসিদ্ধ ৪৫টি কাচ্চি বিরিয়ানির রেস্টুরেন্টের মালিক। তার ছোট অপর এক ভাইকে সাথে নিয়ে সমগ্র চট্টগ্রামে গড়েছেন কাচ্চি বিরিয়ানির সম্রাজ্য।
দুবেলা খাবার খরচের জন্য দৈনিক মাত্র ২৫ টাকার বিনিময়ে চট্টগ্রামের নিউমার্কেটে একটি টেইলারিং শপে কাজ শুরু করেন। সময় পেরিয়েছে মাত্র ২২ বছর।

বর্তমানে ৩৮ বছর বয়সী হাজী শাহাবুদ্দীন তালুকদার তার হার না মানা জীবনের গল্প শুনিয়েছেন রাইজিংবিডির কাছে।

হাজী মো. শাহাবুদ্দীন তালুকদার জানান, তার দেশের বাড়ি বরিশাল জেলার মুলাদি ইউনিয়নে। তার এক এক মামা চট্টগ্রামে টেইলার মাস্টার হিসেবে কাজ করতেন। সেই সুবাদে ১৫/১৬ বছর বয়সে চট্টগ্রামে এসে কোন কাজ শেখা বা কর্মজীবন শুরু করার পরিকল্পনা করেন। ২০০১ সালে তিনি বাবার কাছ থেকে মাত্র ৬০ টাকা নিয়ে চট্টগ্রামে চলে আসেন। চট্টগ্রামে এসে তিনি মামার সহায়তায় চট্টগ্রামের নিউ মার্কেটের সৌদিয়া বোরকা হাউজে নামের একটি দোকানে টেইলারিং কাজ শিখতে শুরু করেন। কোন ধরনের মাসিক বেতন ছাড়া দৈনিক খাবার খরচ বাবদ ২৫ টাকার বিনিময়ে সৌদিয়া বোরকা হাউজে টানা দেড় বছর কাজ শিখেন তিনি। এই দেড় বছর সময়ে শুধুমাত্র আলু ভর্তা আর ডাল দিয়েই ভাত খেয়ে কাটিয়ে দিয়েছেন মাসের পর মাস।

হাজী শাহাবুদ্দীন তালুকদার বলেন, টেইলারিং শপে কাজ শিখতে শিখতেই স্বপ্ন বুনতে শুরু করেছিলাম। আমি ভাবতে শুরু করেছিলাম এই টেইলারিং-এর কাজ দিয়ে আমার কিছুই হবে না। আমাকে নতুন কিছু করতে হবে। দেড় বছর টেইলারিং শপে কাজ শেখার পর একই মার্কেটের ইরানী বোরকা হাউস নামের অপর একটি বোরকার দোকানে মাসিক ২৫০০ টাকা বেতনে চাকরি শুরু করি। এখানে কাজ করতে করতে বেতনও কিছু বৃদ্ধি পায়। কিছু টাকাও সঞ্চয় হয়।

এভাবে টানা ৬ বছর চাকরি করে নিজের কিছু সঞ্চয় আর স্বজনদের কাছ থেকে ধারকর্জ করে ২০০৮ সালে চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ আখতারুজ্জামান সেন্টারে নিজেই একটি বোরকার দোকান শুরু করেন। এর তিন মাসের মাথায় চট্টগ্রামের রিয়াজউদ্দিন বাজার এলাকায় কিং অব পরীস্থান নামক মার্কেটের নিচে একটি ছোট্ট বিরিয়ানির দোকান শুরু করেন। নাম দেন ‘হাজী বিরিয়ানি’। এক লাখ টাকা বিনিয়োগে শুরু করা হাজী বিরিয়ানির এই দোকান রীতিমতো কপাল খুলে দেয় হাজী শাহাবুদ্দীন তালুকদারের।

স্বাদের ভিন্নতা ও খাবারের বৈচিত্রতায় শাহাবুদ্দীনের বিরিয়ানির চাহিদা ক্রমশ বৃদ্ধি পেতে থাকায় ঢাকা থেকে ছোটভাই মিন্টু তালুকদারকেও নিয়ে আসেন চট্টগ্রামে। দুই ভাই মিলে শুরু করেন বিরিয়ানির ব্যবসা। সেই ২০০৮ সালের পর থেকে এই দুই ভাইকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। বছর বছর প্রসিদ্ধ আর সমৃদ্ধ হতে থাকে হাজী শাহাবুদ্দীনের বিরিয়ানির ব্যবসা। বর্তমানে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, নোয়াখালী, কুমিল্লাসহ সমগ্র চট্টগ্রাম বিভাগে হাজী শাহাবুদ্দীন তালুকদার ও হাজী মিন্টু তালুকদারের রয়েছে ৪৫টি কাচ্চি বিরিয়ানির রেস্টুরেন্ট। এর মধ্যে চট্টগ্রাম নগরীতেই আছে ২২টি বিরিয়ানির রেস্টুরেন্ট।

হাজী শাহাবুদ্দীন তালুকদার ও হাজী মিন্টু তালুকদারের মালিকানাধীন মোট ৪টি ব্র্যান্ডে কাচ্চি বিরিয়ানির রেস্টুরেন্ট রয়েছে। এগুলো হলো কাচ্চি ডাইন, কাচ্চির সম্রাট, হাজী বিরিয়ানি, হাজী কাচ্চি ঘর। ৪টি ব্র্যান্ড নামে অর্ধশত রেস্টুরেন্টে কয়েক হাজার মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করে দিয়েছেন এই দুই ভাই।

তাদের রেস্টুরেন্টগুলোতে যেসব খাবার বিক্রি হয় তার মধ্যে অন্যতম হলো কাচ্চি বিরিয়ানি, পোলাও, খিচুড়ি, আখনি বিরিয়ানি ইত্যাদি। এছাড়া বাদাম শরবত, বোরহানি, ফিরনি, জর্দাসহ নানা পদের খাবার রয়েছে রেস্টুরেন্টে।

একেবারে অভিজাত শ্রেণির মানুষদের পাশাপাশি সব শ্রেণিপেশার মানুষের খাবার ও পরিবেশ উপযোগী বিরিয়ানির রেস্টুরেন্ট গড়ে তুলেছেন হাজী শাহাবুদ্দীন তালুকদার। তার রেস্টুরেন্টগুলোতে দৈনিক ২শ থেকে ৩শ ডেক পর্যন্ত বিরিয়ানি তৈরি ও বিক্রি হয়। দিনের খাবার দিনেই বিক্রি হয়। বাসি কোনো খাবার বিক্রি করেন না তারা। বিক্রি অবশিষ্ট থাকলে সেগুলো দান করে দেন। এছাড়া তার প্রতিটি রেস্টুরেন্টের উদ্বোধন শুরু হয় এতিমখানার ছাত্রদের কাচ্চি বিরিয়ানিতে আপ্যায়নের মধ্যে দিয়ে।

তার এই সাফল্যের কারণ জানাতে গিয়ে হাজী শাহাবুদ্দীন তালুকদার বলেন, আমার সততা, কঠোর পরিশ্রম এবং স্বপ্নের প্রতি অবিচল থেকে কাজ করে যাওয়াই আমার শক্তি। আমি রাত-দিন পরিশ্রম করেছি। এখনো করে যাচ্ছি। এই পরিশ্রমের ফলে প্রতিমাসেই দেশের কোন না কোনস্থানে আমার নতুন রেস্টুরেন্ট উদ্বোধন হচ্ছে।

ভবিষ্যত পরিকল্পনা সম্পর্কে তিনি জানান, দেশ ছাড়িয়ে দেশের বাইরেও হাজী বিরিয়ানি, হাজী কাচ্চি ঘর কিংবা কাচ্চির সম্রাটকে নিয়ে যেতে চাই। বর্তমানে দুবাইতে কাচ্চির সম্রাট চালু করার প্রক্রিয়া চলছে বলেও জানান।

ব্যক্তিগত জীবনে দুই ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে তার। দুই ছেলেই মাদ্রাসায় পড়াশোনা করছে। একমাত্র মেয়ে এখনো পড়াশোনা শুরু করেনি।

বিয়ের দেড় মাস পর স্বামী বুঝতে পারলেন তার স্ত্রী পুরুষরাজবাড়ীর গোয়ালন্দে প্রায় দেড়মাস সংসার করার পর স্বামী জানতে পারলো ত...
01/12/2025

বিয়ের দেড় মাস পর স্বামী বুঝতে পারলেন তার স্ত্রী পুরুষ

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে প্রায় দেড়মাস সংসার করার পর স্বামী জানতে পারলো তার স্ত্রী একজন পুরুষ। এ নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গত শুক্রবার (২৫ জুলাই) সন্ধ্যায় বিষয়টি জানাজানি হলে শনিবার তাকে বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

কথিত নববধূর নাম সুমি (ছদ্মনাম)। তার প্রকৃত নাম মো. জামাল (ছদ্মনাম)। তিনি চট্টগ্রামের আমতলা ঈদগাহ বৌবাজার এলাকার বাসিন্দা।

স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্র জানায়, উপজেলার ছোট ভাকলা ইউনিয়নের হাউলি কেউটিল গ্রামের জুয়েলের (ছদ্মনাম) সঙ্গে ফেসবুকে পরিচয় হয় সুমির। দীর্ঘদিন প্রেম করার পর গত ৭ জুন শান্তর বাড়িতে চলে আসেন তিনি। এরপর পরিবারের সম্মতিতে তাদের বিয়ে হয়। তখন থেকে নববধূ হিসেবে জুয়েলের পরিবারে বসবাস করতে থাকেন তিনি।

সম্প্রতি নানান কারণে জুয়েল ও সুমি আচরণে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সন্দেহ তৈরি হয়। শুক্রবার বিকেলে পরিবারের লোকজন ও স্থানীয়রা নিশ্চিত হন নববধূ সুমি একজন পুরুষ। বিষয়টি জানাজানি হলে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।

এ বিষয়ে জুয়েল বলেন, ফেসবুকে সুমির সাথে আমার পরিচয় হয়েছিল একপর্যায়ে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গত ৭ জুন বাড়িতে চলে এলে আমাদের বিয়ে দেওয়া হয়। এ সময় তার জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকায় কাবিন রেজিস্ট্রি হয়নি। বিয়ের পর থেকে তার আচরণ রহস্যজনক ছিল। তার কাছে গেলে বলতো, আমি এখন অসুস্থ। ডাক্তার আপাতত কাছে আসতে নিষেধ করেছেন। শুক্রবার তার আসল পরিচয় উন্মোচিত হয়। সকালে তাকে বাবার বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।

জুয়েলের মা বলেন, একজন পুরুষ পরিবারে বউ হয়ে এতোদিন থাকলেও কেউ টের পাইনি। তার অভিনয়ে কেউ বুঝতে পারিনি সে ছেলে ছিল। সকালে তাকে তার বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছি।

সুমি মোবাইলে বলেন, জুয়েলের সঙ্গে যা করেছি সেটা অন্যায় হয়েছে। এটা করা আমার ঠিক হয়নি। তবে আমার হরমোনজাতীয় শারীরিক সমস্যা রয়েছে। তাই নিজেকে মেয়ে ভাবতে ভালো লাগে।

গোয়ালন্দ উপজেলার ছোট ভাকলা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন বলেন, এ বিষয় নিয়ে কেউ আমার কাছে আসেনি। তবে বিষয়টি পরিষদের এক মেম্বারের মুখ থেকে শুনেছি।

২৫ বছরের মেয়েদের দেবার ইচ্ছা দিনের কোন সময়ে সবচেয়ে বেশি থাকেমেয়েদের সহবাসের চাহিদা দিনের কোন সময়ে সবচেয়ে বেশি থাকেলাইফস্...
01/12/2025

২৫ বছরের মেয়েদের দেবার ইচ্ছা দিনের কোন সময়ে সবচেয়ে বেশি থাকে

মেয়েদের সহবাসের চাহিদা দিনের কোন সময়ে সবচেয়ে বেশি থাকে

লাইফস্টাইল ডেস্ক: মানবদেহের জৈবিক চাহিদা নানা কারণে পরিবর্তিত হতে পারে। নারীদের ক্ষেত্রে সহবাসের ইচ্ছা ও আকাঙ্ক্ষা নির্ভর করে হরমোনের পরিবর্তন, মানসিক অবস্থা, দৈনন্দিন অভ্যাস ও পরিবেশের ওপর। কিন্তু দিনের কোন সময়ে নারীদের এই চাহিদা সবচেয়ে বেশি থাকে? গবেষণা ও বিশেষজ্ঞদের মতামত বলছে, সময়ের সঙ্গে নারীদের যৌন চাহিদার ওঠানামা স্বাভাবিক।

সকালের প্রভাব
অনেক গবেষণা বলছে, সকালে শরীরে অক্সিটোসিন এবং এন্ডোরফিন হরমোনের মাত্রা বেশি থাকে, যা নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে ঘনিষ্ঠতার ইচ্ছা বাড়াতে পারে। তবে নারীদের ক্ষেত্রে বিষয়টি আরও বেশি নির্ভর করে তাদের মানসিক প্রশান্তি ও ঘুমের গুণগত মানের ওপর।

দুপুর ও বিকেলের সময়ে কী ঘটে?
ব্যস্ত কর্মদিবসের মাঝে নারীদের মনোযোগ সাধারণত কাজ বা ব্যক্তিগত দায়িত্বের দিকে বেশি থাকে। ফলে দুপুর বা বিকেলে যৌন চাহিদা তুলনামূলক কম হতে পারে। তবে কিছু গবেষণা ইঙ্গিত দেয়, কর্মক্ষেত্রের চাপ কমে গেলে বা কাজের মাঝে কোনো রোমান্টিক যোগাযোগ হলে এই সময়েও আকাঙ্ক্ষা তৈরি হতে পারে।

রাতেই বেশি চাহিদা?
বেশিরভাগ বিশেষজ্ঞের মতে, নারীদের যৌন চাহিদা সবচেয়ে বেশি হতে পারে রাতে। কারণ দিনের কাজের চাপ কমে যায়, মানসিক ও শারীরিকভাবে তারা আরামদায়ক অবস্থায় থাকে। এ ছাড়া সম্পর্কের গভীরতা বাড়ানোর জন্যও রাতের সময়টি বেশি উপযোগী বলে মনে করা হয়।

হরমোনের প্রভাব ও ব্যক্তিগত পার্থক্য
নারীদের শরীরে মাসিক চক্র অনুযায়ী হরমোনের ওঠানামা হয়, যা তাদের যৌন চাহিদার ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। মাসিকের নির্দিষ্ট কিছু সময়ে (যেমন ডিম্বাণু নির্গমনের সময়) এই চাহিদা স্বাভাবিকভাবেই বৃদ্ধি পেতে পারে।

কোনো নির্দিষ্ট সময় নেই!
তবে গবেষকরা মনে করেন, নির্দিষ্ট সময়ের তুলনায় ব্যক্তির মানসিক অবস্থা, সম্পর্কের গভীরতা এবং দৈনন্দিন জীবনধারা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কিছু নারী সকালের দিকে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন, আবার কেউ রাতের নিরিবিলি পরিবেশে বেশি স্বতঃস্ফূর্ত থাকেন। তাই এটি সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত ব্যাপার।

শেষ কথা
সহবাসের চাহিদা সময়ভেদে পরিবর্তিত হতে পারে, যা সম্পূর্ণ স্বাভাবিক। এটি নির্ভর করে শরীরের হরমোন, দৈনন্দিন অভ্যাস এবং মানসিক অবস্থার ওপর। তাই নিজের এবং সঙ্গীর চাহিদা বোঝা ও পারস্পরিক বোঝাপড়া বাড়ানোই সম্পর্কের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

01/12/2025

দুই তলার ভাবীকে তুমি কি বলছো

Address

Bashabo
Dhaka
DHAKA-1214

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Liton Panna Official posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Liton Panna Official:

Share