30/10/2024
নারীদের জন্ম অন্যের ভোগের জন্য।
লেখাটি পড়তেই গা গিরগির করে উঠলো তাই না ❓
পৃথিবীর আলো, বাতাস,সৌন্দর্য দেখতে হলে মায়ের যৌনাঙ্গ ই একমাত্র রাস্তা, যে রাস্তা হয়ে এই সুন্দর পৃথিবীর বুকে আসা যায়।
মায়ের গোপনাঙ্গ ই একমাত্র পথ জেনে তাকে ছিন্নভিন্ন করে সেই পথ দিয়ে ভুমিষ্ট হয়েছি, অধম পেটের ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য মায়ের বক্ষের স্তনযুগল দখল করেছি, সারা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সুখের জায়গা মায়ের মিষ্টি কোলে আশ্রয় নিয়ে পরম তৃপ্তি লাভ করেছি।
সময়ে অসময়ে পায়খানা করে, বমি করে মায়ের বিশ্রামে ব্যাঘাত ঘটিয়েছি।
একটু বড়ো হয়ে জামা,প্যান্ট কাচা, চুল আঁচড়ে দেওয়া মাকে দিয়েই করিয়েছি।
দিদি যখন একটু বড়ো হলো আমার দায়িত্ব গিয়ে পড়ল দিদির উপর।
যথা সময়ে খাবার খাওয়ানো,স্নান করানো,পোশাক পরানো, পড়তে বসানো, স্কুল দিয়ে আসা।
আবার আমার ভুলের জন্য মা, বাবার কাছে দিদির বকুনি বা কানমলা খাওয়া,সব মিলিয়ে দিদিকে খাটিয়ে আমার অজান্তেই ভোগ করেছি দিদির দায়িত্ব ভরা সময় গুলো।
বাজার যাচ্ছে দেখে জুতোর ফিতে লাগিয়ে আনার জন্য দিদিকে দায়িত্ব দেওয়া।
দিদির কাছথেকে মজাদার খাবার জোর করে কাড়িয়ে খেয়ে নেওয়া।
পায়ের ,গায়ের ব্যাথায় বোনকে দিয়ে পা টেপানো,চুল টেনে দেওয়া। জুতো,জামা,বই,খাতা গুছিয়ে রাখার দায়িত্ব গিয়ে পড়েছিল বোনের উপর।
পরম আরাধ্যা দেবী যিনি, মাথার উপরে যার স্থান স্ব সন্মানে সেখানে তাকে রেখে, মাতৃত্বের জায়গায় বসিয়ে সসন্মানে মাকে ভোগ ই করেছি, মায়ের মাতৃত্ববোধ টাকে ভোগ করেছি।
যে দিদির স্থান মায়ের পর সেই তাকে যথাযোগ্য স্থানে তাকে সসম্মানে রেখে তাঁর কাঁধে চাপিয়ে দেওয়া আমার দায়িত্বের ভার বহন কারি দিদিকে তাঁর ও আমার মনের অগোচরে তাকে খাটানোর মাধ্যমে তাকে ভোগ করেছি।
খুনসুটি করা স্নেহের বোনটিকেও আমার কাজের দায়িত্ব ভার দিয়ে তাকেও ব্যবহার করে ভোগ করেছি তাঁর স্নিগ্ধ ভালোবাসা।
আমাদের ভোগের থেকে বাদ যায়নি ঠাকুমা, দিদিমা তাদের কোলে, কাঁধে চেপে মন ইচ্ছা জ্বালাতন করে তাদের ভালোবাসা ভোগ করেছি।
খেলাধুলায় সঙ্গিনীদের উপস্থিতি তে তাদের সাথে খেলার মজা, তাদের সান্নিধ্য ভোগ করেছি।
বিদ্যালয়ের দিদিমনিদের সু শিক্ষা প্রদান ও জ্ঞানের আলো দানের মধ্যদিয়ে দিদি মনির শিক্ষা ভোগ করেছি।
স্কুলের অনুষ্ঠান মঞ্চে দিদি, বোনদের আলোচনা, আবৃত্তি,অভিনয়, গানের স্বাদ আস্বাদন করেছি, তাদের শিল্পী সুলভ গুনাগুন ভোগ করেছি।
প্রকৃতির অমোঘ বিধানে মেয়েদের রুপে আকৃষ্ট হয়ে তাদের সৌন্দর্য দু নয়ন ভরে ভোগ করেছি যৌবনকালে।
বাসে, ট্রেনে, প্লাটফর্মে, যাওয়া আসার পথে অযাচিত ভাবে নারীদের পাশে এসে কথোপকথন এর মধ্য দিয়ে তাঁর সঙ্গ, সান্নিধ্য ভোগ করেছি, খুশি হয়েছি মনে মনে।
অনেক নারী সঙ্গ উপভোগ করে - মায়ের স্নেহ,সান্ত্বনা, দিদি বোনের উজাড় করা পবিত্র ভালোবাসার মেলবন্ধন এবং রমনী রুপে পেলাম এক স্ত্রীকে।
তাঁকে সারাদিনে কখনও মাতৃ রুপে কখনও পূজনীয়া দিদি রুপে,কখনও স্নেহের বোন রুপে আবার রাতে রমনী রুপে নতুন পৃথিবী সৃষ্টিতে রমন করে ভোগ করেছি তাঁর সারাটি কোমল শরীর।
স্বামী স্ত্রী হয়ে নারী ও পুরুষের এমনতর ভোগের অধিকার ঈশ্বর, প্রকৃতি ও সমাজ দেন।
পরে স্ত্রীর কোল আলো করে এলো লক্ষী রুপি আমার আর এক মা।
আদরে, যতনে, কোলে পিঠে করে অনেক কষ্টে তাকে মানুষ করেছি, সমস্ত পিতৃ স্নেহ তাঁকে উজাড় করে দিয়েছি, তাঁর কৃতিত্বে আদর করে তার কপালে চুমু খেয়ে আশির্বাদের হাত বুলিয়ে দিয়েছি তার মাথায়, সস্নেহে বুকে জড়িয়ে পিতা এবং কন্যার মধ্যে মা ও ছেলের স্নেহের আলিঙ্গনের সুখ লাভ করেছি।
---------------------------------------------------------------------
📢 আপনার নিজস্ব নিউজ পোর্টাল অথবা পত্রিকার ই-পেপার তৈরি করতে চান? 🌐
ওয়েব নিউজ ডিজাইন - আমরা পেশাদারিত্বের সঙ্গে নিউজ পোর্টাল, ই-পেপার এবং অফিসিয়াল ওয়েবসাইট তৈরি ও পরিচালনার সেবা প্রদান করি। এছাড়াও, আপনার ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠানের জন্য সেরা ডিজাইন সেবা পেতে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন!
যোগাযোগ
📞 ০১৯১৫৩৪৪৪১৮ [WhatsApp, Imo], ঢাকা।
🌐 webnewsdesign.com
📧 [email protected]]
---------------------------------------------------------------------
আমার শরীর খারাপে- সময় মতো ওষুধ,জল,খাবার খাইয়ে যত্ন নিয়েছে- সে আমার আর এক মা, রাত জেগে মাথায় জল পট্টি দিয়েছে সে, হাত,পা টিপে দিয়ে কোমল হাত দিয়ে মাথায় স্নেহের পরশ বুলিয়ে দিয়েছে- আমার আর এক মা।
অতঃপর আর এক পুরুষ রুপি স্বামীর হাতে স্বপ্নের নীড় তৈরি করতে যখন তাকে তুলে দিয়েছিলাম তখন পিতৃ দায়িত্ব পালনের সুখ ভোগ করেছি। .............................................
নারী রুপি মায়ের সেবায় ও দিদিদের কাছ থেকে আশির্বাদে- পুণ্য অর্জন হয়।
বোন, ঠাকুমা, দিদিমার থেকে বুক উজাড় করা ভালোবাসায় জীবনে সুন্দর ভাবে আগিয়ে যাওয়া যায়।
চন্দ্র,সূর্য,দেব দেবতা সাক্ষি রেখে যে নারীকে স্ত্রী রুপে পাই তার থেকে ঈশ্বরের আশির্বাদে সৃষ্টি হয় নুতন সংসার, তাঁর মাধ্যমে ভোগ করি এক নতুন জগত।
এই সবের বাইরে- যখনই এক বা একাধিক পুরুষ যেকোনো নারীর স্বাধীনতা নষ্ট করবে, তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে তার সতীত্ব নষ্ট করবে কিংবা কোনো নারীর অবচেতন মনে ভালোবাসার জাল বিছিয়ে ঈশ্বরের দান তার গোপনাঙ্গ অন্যায় ভাবে ব্যবহার করবে এবং বিশ্বাস ঘাতকতা করবে সেই পুরুষ বা পুরুষেরা ঈশ্বর ও প্রকৃতির কষাঘাতে জর্জরিত হয়ে একসময় চরম শাস্তি ভোগ করবে এটাও নিশ্চিত।
লেখা ও ছবি সংগৃহীত: