ওয়েব নিউজ ডিজাইন

ওয়েব নিউজ ডিজাইন Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from ওয়েব নিউজ ডিজাইন, News & Media Website, 89/A (3rd floor), Anarkoli Super Market (behind the Mouchak market), 77/1, Dhaka.
(30)

🌐 ওয়েব নিউজ ডিজাইন 🌐

আমরা বিশেষজ্ঞতা সহকারে নিউজ পোর্টাল, ই-পেপার এবং অফিসিয়াল ওয়েবসাইট তৈরি ও পরিচালনায় কাজ করে থাকি। পাশাপাশি গ্রাফিক্স ডিজাইনেও সমান দক্ষতা প্রদর্শন করে থাকি। 🌐 ওয়েব নিউজ ডিজাইন 🌐

আমরা ওয়েব নিউজ ডিজাইন-এ একান্ত বিশেষজ্ঞের মত সংবাদ পোর্টাল, ই-পেপার এবং অফিসিয়াল ওয়েবসাইট নির্মাণ এবং পরিচালনার ক্ষেত্রে অভিজ্ঞ। আমাদের প্রতিটি প্রকল্পে উচ্চমানের প্রযুক্তি এবং সৃজনশীলতার সংমিশ্রণ ব

্যবহৃত হয়, যা আপনার ডিজিটাল উপস্থিতিকে বিশেষভাবে শক্তিশালী করে তোলে।

আমাদের নিউজ পোর্টাল পরিষেবা ডিজিটাল সংবাদ পরিবেশনে একটি নতুন মাত্রা যোগ করে। আমাদের টিম প্রতিটি পোর্টালকে তথ্য প্রবাহের ক্ষেত্রে সাবলীলতা, পঠনযোগ্যতা এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতার উৎকর্ষ সাধনের জন্য কাস্টমাইজড করে থাকে।

ই-পেপার সেবার মাধ্যমে, আমরা একটি পরিবেশবান্ধব এবং উদ্ভাবনী পদ্ধতিতে সংবাদপত্রের ডিজিটাল সংস্করণ সরবরাহ করি। আমাদের ডিজাইন ও প্রযুক্তি আপনাকে একটি সুবিধাজনক এবং আধুনিক সংবাদ পড়ার অভিজ্ঞতা প্রদান করে।

অফিসিয়াল ওয়েবসাইট তৈরির ক্ষেত্রে, আমরা এমন একটি প্ল্যাটফর্ম নির্মাণ করি যা আপনার ব্যবসার ব্র্যান্ডিংকে উন্নত করে এবং বাজারে আপনার প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানকে সুদৃঢ় করে। আমাদের ওয়েবসাইটগুলো শুধুমাত্র দর্শনীয় নয়, বরং কার্যকারিতা এবং ব্যবহারের সুবিধার জন্যও পরিশীলিত।

অতিরিক্তভাবে, আমাদের গ্রাফিক্স ডিজাইন সেবা আপনার মার্কেটিং প্রচারণাকে আকর্ষণীয় এবং ফলপ্রসূ করে তোলে। আমাদের দক্ষ ডিজাইনাররা অত্যাধুনিক গ্রাফিক্স এবং ভিজ্যুয়াল কনসেপ্ট তৈরি করে, যা আপনার ব্র্যান্ডের সৃজনশীল চিত্র উপস্থাপন করে।

আমরা প্রতিটি প্রকল্পে অবিচ্ছিন্ন উদ্ভাবন, নিখুঁত নকশা এবং শ্রেষ্ঠ প্রযুক্তি নিশ্চিত করে থাকি। ডিজিটাল বিশ্বে একটি শক্তিশালী ও পরিচিত ব্র্যান্ড গঠনে আমাদের সাথে যুক্ত হোন।

31/10/2024

ঢাকা থেকে প্রকাশিত ajkerograbani.com আমাদের করা। এমন পোর্টাল তৈরি করতে যোগাযোগ : ০১৯১৫৩৪৪৪১৮ [WhatsApp, Imo]।

বিস্তারিত কমেন্টে

ড. জোসেফ মার্ফির লেখা "The Power of Your Subconscious Mind" বইটি মানুষের মনস্তত্ত্বের গভীরে গিয়ে আমাদের জীবনে ইতিবাচক প...
31/10/2024

ড. জোসেফ মার্ফির লেখা "The Power of Your Subconscious Mind" বইটি মানুষের মনস্তত্ত্বের গভীরে গিয়ে আমাদের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার ক্ষমতা সম্পর্কে আলোকপাত করে। প্রতিটি অধ্যায় আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, অবচেতন মন কতটা প্রভাবশালী এবং এর শক্তিকে সঠিকভাবে ব্যবহার করলে আমরা আমাদের জীবনকে নিজেদের ইচ্ছেমতো রূপ দিতে পারি। লেখক আমাদের ভাবতে শেখান যে, সাফল্য ও ব্যর্থতা আসলে আমাদের চিন্তা ও বিশ্বাসের ফসল।

বইটির মূল বক্তব্য হলো—অবচেতন মন কখনও ঘুমায় না, এটি সর্বদা কাজ করে। আমরা যদি আমাদের চিন্তা ও বিশ্বাসকে ইতিবাচকভাবে পরিচালনা করতে পারি, তাহলে তা আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলবে। এই বিষয়ে মার্ফি বলেন, "Your subconscious mind never sleeps. It is always on the job."
(তোমার অবচেতন মন কখনও ঘুমায় না। এটি সবসময় কাজ করে।)

মার্ফি আরও ব্যাখ্যা করেন যে, জীবনে সাফল্য পেতে হলে প্রথমেই নিজেকে বিশ্বাস করতে হবে। তিনি বলেন, "Change your thoughts, and you change your destiny."
(তোমার চিন্তা পরিবর্তন করো, তাহলে তোমার ভাগ্যও পরিবর্তিত হবে।)
এই লাইনটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, আমাদের মনের চিন্তাগুলোই আমাদের ভবিষ্যত তৈরি করে। নেতিবাচক চিন্তা আমাদের বাধা দেয়, আর ইতিবাচক চিন্তা আমাদের সাফল্যের পথে এগিয়ে নিয়ে যায়।

বইটির আরেকটি আকর্ষণীয় লাইন হলো, "The only path by which another person can upset you is through your own thought."
(অন্য কেউ তোমাকে কষ্ট দিতে পারে কেবল তোমার নিজস্ব চিন্তার মাধ্যমেই।)
এটি আমাদের বুঝতে সাহায্য করে যে, বাইরের পরিস্থিতি নয় বরং আমাদের নিজস্ব প্রতিক্রিয়াই আমাদের মানসিক অবস্থাকে প্রভাবিত করে। এই উপলব্ধি আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং জীবনকে সহজতর করে তোলে।
---------------------------------------------------------------------

📢 আপনার নিজস্ব নিউজ পোর্টাল অথবা পত্রিকার ই-পেপার তৈরি করতে চান? 🌐

ওয়েব নিউজ ডিজাইন - আমরা পেশাদারিত্বের সঙ্গে নিউজ পোর্টাল, ই-পেপার এবং অফিসিয়াল ওয়েবসাইট তৈরি ও পরিচালনার সেবা প্রদান করি। এছাড়াও, আপনার ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠানের জন্য সেরা ডিজাইন সেবা পেতে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন!

যোগাযোগ
📞 ০১৯১৫৩৪৪৪১৮ [WhatsApp, Imo], ঢাকা।
🌐 webnewsdesign.com
📧 [email protected]]

---------------------------------------------------------------------
বইটি অত্যন্ত সহজ ভাষায় লেখা, যা পাঠককে ভাবতে শেখায় এবং বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে উদ্বুদ্ধ করে। উদাহরণ হিসেবে, অবচেতন মনের সাহায্যে রোগমুক্তির কথা বলা হয়েছে। মার্ফি বলেন, "You can discover the miracle-working power of your subconscious by plainly stating to your subconscious prior to sleep that you wish a certain specific thing to be accomplished."
(তুমি ঘুমানোর আগে অবচেতন মনের কাছে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বললে, তা কাজ করে যায়।)

সব মিলিয়ে, "The Power of Your Subconscious Mind" এমন একটি বই, যা আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার ক্ষমতা রাখে। এটি শুধু আত্মউন্নয়নের জন্য নয়, বরং জীবনের সব স্তরে সাফল্য ও সুখ অর্জনের জন্য অত্যন্ত কার্যকর।

বইটি পড়ার সময় এমন অনেক মুহূর্ত আসে যখন মনে হয়, 'এটা তো আমারই জন্য লেখা!'। এটাই এই বইটির শক্তি—প্রতিটি পাঠক যেন তাদের জীবনের সঙ্গে বইটির মর্মার্থ মিলিয়ে নিতে পারেন। মানুষ সবসময়ই নিজের জীবনকে উন্নত করার উপায় খোঁজে, আর এই বইটি সেই খোঁজেরই একটি নিখুঁত উত্তর। বইটি শুধু পড়ার জন্য নয়, জীবনধারায় প্রয়োগ করার জন্য।

হ্যাপি রিডিং ❤️
©️

প্রায় পাঁচশো বছর পর খুঁজে পাওয়া গেল পর্তুগিজ জাহাজ বম জেসাস'এর অস্তিত্ব। খুঁজে পাওয়া গেল এমন জায়গায় যেখানে তাকে খুঁজে পা...
31/10/2024

প্রায় পাঁচশো বছর পর খুঁজে পাওয়া গেল পর্তুগিজ জাহাজ বম জেসাস'এর অস্তিত্ব। খুঁজে পাওয়া গেল এমন জায়গায় যেখানে তাকে খুঁজে পাবার কোনো সম্ভাবনার কথা কেউ ভাবেনি। ১৫৩৩ সালে লিসবন থেকে যাত্রা করেছিল বম জেসাস। তারপর নিরুদ্দেশ হয়। আর এতো বছর পর তার দেহাবশেষ আবিষ্কার হল নামিবিয়ার মরুভূমিতে। উপকূলের কাছে হীরা খনির অনুসন্ধান অভিযানের সময় নামিবিয়ার মরুভূমিতে খুঁজে পাওয়া গেছিল জাহাজের ধ্বংসাবশেষ। এই আবিষ্কার না হওয়া পর্যন্ত জাহাজটির ভাগ্য বহু শতাব্দী ধরে অজানাই ছিল।
বম জেসাস একটি আকর্ষণীয় এবং অত্যন্ত মূল্যবান প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কার হিসাবে গণ্য হয়েছিল। জাহাজে বেশ কিছু স্প্যানিশ এবং পর্তুগিজ সোনার মুদ্রা খুঁজে পাওয়া গেছে, যা জাহাজটিকে সনাক্ত করতে সহায়তা করেছিল। জাহাজের ধ্বংসাবশেষের আশেপাশে প্রায় দুই হাজার জার্মান তামার ষাঁড় এবং একশোটিরও বেশি হাতির দাঁত পাওয়া গিয়েছিল। বিশেষজ্ঞদের মতে সমস্ত সম্পদের মোট মূল্য প্রায় তেরো মিলিয়ন ডলার।
আফ্রিকার মরুভূমিতে পাঁচশ বছর আগে নিখোঁজ হওয়া একটি জাহাজের সন্ধান পাওয়া যাতে খুঁজে পাওয়া গেছে এতো সম্পদ তা সাম্প্রতিক বছরগুলিতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলির মধ্যে একটি হয়ে উঠেছে। তবে এই জাহাজ যে কীভাবে নামিবিয়ার মরুভুমি পর্যন্ত পৌঁছলো তাই এক রহস্য হয়ে রয়ে গেছে...

---------------------------------------------------------------------

📢 আপনার নিজস্ব নিউজ পোর্টাল অথবা পত্রিকার ই-পেপার তৈরি করতে চান? 🌐

ওয়েব নিউজ ডিজাইন - আমরা পেশাদারিত্বের সঙ্গে নিউজ পোর্টাল, ই-পেপার এবং অফিসিয়াল ওয়েবসাইট তৈরি ও পরিচালনার সেবা প্রদান করি। এছাড়াও, আপনার ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠানের জন্য সেরা ডিজাইন সেবা পেতে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন!

যোগাযোগ

📞 ০১৯১৫৩৪৪৪১৮ [WhatsApp, Imo], ঢাকা।

🌐 webnewsdesign.com

📧 [email protected]]

---------------------------------------------------------------------

তোমার বিপদের সময় কেউ পাশে এসে না দাড়ালে, সাহায্য না করলে রাগ করো না। কারণ, কেউ-ই তোমার সাহায্যের জন্য দায়িত্ব নিয়ে রাখে ...
31/10/2024

তোমার বিপদের সময় কেউ পাশে এসে না দাড়ালে, সাহায্য না করলে রাগ করো না। কারণ, কেউ-ই তোমার সাহায্যের জন্য দায়িত্ব নিয়ে রাখে নাই।

তোমার কঠিন পরিস্থিতির সময় যখন কেউ বুঝেও না বুঝার ভান করে থাকে, তাদের দোষ দিও না। কারণ, কেউ-ই তোমাকে বুঝার জন্য মানুষ হয়ে জন্মায়নি!
---------------------------------------------------------------------

📢 আপনার নিজস্ব নিউজ পোর্টাল অথবা পত্রিকার ই-পেপার তৈরি করতে চান? 🌐

ওয়েব নিউজ ডিজাইন - আমরা পেশাদারিত্বের সঙ্গে নিউজ পোর্টাল, ই-পেপার এবং অফিসিয়াল ওয়েবসাইট তৈরি ও পরিচালনার সেবা প্রদান করি। এছাড়াও, আপনার ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠানের জন্য সেরা ডিজাইন সেবা পেতে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন!

যোগাযোগ
📞 ০১৯১৫৩৪৪৪১৮ [WhatsApp, Imo], ঢাকা।
🌐 webnewsdesign.com
📧 [email protected]]

---------------------------------------------------------------------
তুমি আলাদা, বন্ধুত্ব করা যায় না বলে হিংসা করো না। তোমার জীবনের পথে "ভাল পরিবার, ভাল বন্ধু, সহকর্মী" থাকতেও পারে আর নাও থাকতে পারে। মাঝপথে ছেড়ে যেতেও পারে, মূল বিষয় হচ্ছে নিজের গন্তব্য পর্যন্ত নিজেকে পৌঁছানো।

যত্ন নেয়ার মানুষ পেলে তাদের যত্ন গ্রহণ করো। কেউ-ই কি নেই? তাহলে নিজেকে নিজে যত্ন নাও। ভালবাসার মানুষ থাকলে তার ভালবাসা গ্রহণ করো। ভালবাসে না? তাহলে ক্ষমা করে দাও।

একজনের হৃদয়ের অন্দরমহলে কখন জায়গা করে নেবে সেটা তুমিও বলতে পারবে না। একপক্ষ যতটুকু থাকতে দেবে ততটুকু তোমাকে থাকতে হবে। সন্তুষ্ট অসন্তুষ্ট হওয়া তোমার বিষয়/কাজ! কেউ-ই তোমার অনুভূতিকে জিজ্ঞেস করতে আসবে না!

এসব স্বাভাবিকভাবে ঘটা ঘটনা, অস্বাভাবিকভাবে ক্লিষ্ট মনে থেকো না। নিজেকে নিজে মানসিক প্রশান্তি দিয়ে না রাখলে কেউ-ই তোমাকে মানসিক শান্তি দিতে পারবে না!

[এই লেখাটি সম্ভবত চাইনিজ হতে বার্মিজ অনুবাদ, এটা বেশ কয়েক সপ্তাহ আগে ফেসবুকে বার্মিজ ভার্সনে পড়েছিলাম, এবং ভাল লাগার কারণে সেভ করে রেখেছিলাম। তাই, আজ আমার ফেসবুকের সতীর্থদের জন্য অনুবাদ করে তাদেরও পড়ার, জানার পথকে উন্মুক্ত করে দিলাম]

সকলের মঙ্গল হোক।

31/10/2024
দুই বন্ধু যাচ্ছে মরুভূমি দিয়ে। পথে ঝগড়া বাধল। একপর্যায়ে এক বন্ধু আরেক বন্ধুর মুখে দুম করে ঘুষি মেরে বসল। মার খেয়ে বন্ধু...
31/10/2024

দুই বন্ধু যাচ্ছে মরুভূমি দিয়ে। পথে ঝগড়া বাধল। একপর্যায়ে এক বন্ধু আরেক বন্ধুর মুখে দুম করে ঘুষি মেরে বসল। মার খেয়ে বন্ধুটি মরুভূমির বালুতে লিখল: আজ আমার বন্ধু আমার মুখে ঘুষি মেরেছে।

তারপর তারা আবার ঝগড়া ভুলে সামনে এগোতে লাগল। পথে পড়ল একটি ঝরনা। দুজনে পার হচ্ছে। চড় খাওয়া বন্ধুটি সাঁতার জানত না, সে পাথরে পা হড়কে পড়ে গিয়ে ভেসে যেতে বসেছে। সেই সময় দ্বিতীয় বন্ধুটি জীবন বাজি রেখে তার বন্ধুকে উদ্ধার করল।

চড় খাওয়া বন্ধুটি পাথরের বুকে খোদাই করে লিখল: আজ আমার বন্ধু আমাকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচিয়েছে।

এটা দেখে প্রথম বন্ধুটি জিজ্ঞাসা করল, কিরে, যখন মারলাম তখন লিখলি বালিতে, আর যখন বাঁচালাম তখন লিখলি পাথরে! এর কারণ কি?

তখন দ্বিতীয় বন্ধুটি মৃদু হেসে জবাব দিল, যখন কেউ আমাদের কষ্ট দেয় তখন সেটা বালিতেই লিখতে হয়, যাতে ভালবাসা আর মায়ার বাতাস তা মুছে ফেলতে পারে! কিন্তু যখন কেউ আমাদের সাহায্য করে তা পাথরে খোদাই করতে হয়, যাতে কোনোদিন সেটা আমি মুছে না যায়।

---------------------------------------------------------------------

📢 আপনার নিজস্ব নিউজ পোর্টাল অথবা পত্রিকার ই-পেপার তৈরি করতে চান? 🌐

ওয়েব নিউজ ডিজাইন - আমরা পেশাদারিত্বের সঙ্গে নিউজ পোর্টাল, ই-পেপার এবং অফিসিয়াল ওয়েবসাইট তৈরি ও পরিচালনার সেবা প্রদান করি। এছাড়াও, আপনার ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠানের জন্য সেরা ডিজাইন সেবা পেতে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন!

যোগাযোগ
📞 ০১৯১৫৩৪৪৪১৮ [WhatsApp, Imo], ঢাকা।
🌐 webnewsdesign.com
📧 [email protected]]

---------------------------------------------------------------------

*কি সুন্দর উত্তর!*দুই "জেনারেশন" এর মধ্যে তুলনা.......একজন যুবক তার বাবাকে জিজ্ঞাসা করেছিল: "আপনারা আগে কীভাবে থাকতেন-শী...
31/10/2024

*কি সুন্দর উত্তর!*
দুই "জেনারেশন" এর মধ্যে তুলনা.......

একজন যুবক তার বাবাকে জিজ্ঞাসা করেছিল: "আপনারা আগে কীভাবে থাকতেন-
শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যানবাহন নেই
ওয়াইফাই নেই
কোন ইন্টারনেট নেই
কম্পিউটার নেই
অনলাইন শপিং নেই
টিভি নেই
মোবাইল ফোন নেই?
শপিং মল নেই
মাল্টিপ্লেক্স নেই"

তার বাবা উত্তর দিলেন:
"ঠিক যেমন তোমাদের প্রজন্ম আজকের
সাথে জীবনযাপন করে -

প্রার্থনা নেই
সমবেদনা নেই
সম্মান নেই
কোনো শ্রদ্ধাবোধ নেই
কোন চরিত্র নেই
লজ্জা নেই
বিনয় নেই
সময় পরিকল্পনা নেই
খেলাধুলা নেই
পড়া নেই"
আমরা যারা 1940-1980 সালের মধ্যে জন্মগ্রহণ করেছি তারাই ধন্য। আমাদের জীবন একটি জীবন্ত প্রমাণ:

👉 স্কুলের পর সন্ধ্যা পর্যন্ত খেলতাম। আমরা কখনো টিভি দেখিনি।
👉 আমরা প্রকৃত বন্ধুদের সাথে খেলতাম, ইন্টারনেট বন্ধুদের সাথে নয়।
👉 আমরা যদি কখনও তৃষ্ণার্ত অনুভব করি, আমরা বোতলের জল নয় কলের জল পান করি।
👉 আমরা কখনই অসুস্থ হইনি যদিও আমরা চার বন্ধুর সাথে একই গ্লাস জুস শেয়ার করতাম।
👉 আমাদের কখনই ওজন বাড়েনি যদিও আমরা প্রতিদিন প্রচুর ভাত খেতাম।
👉 খালি পায়ে ঘোরাঘুরি করেও আমাদের পায়ের কিছুই হয়নি।
👉 আমাদের মা ও বাবা কখনোই আমাদের সুস্থ রাখার জন্য কোনো সাপ্লিমেন্ট ব্যবহার করেননি।
👉 আমরা নিজেদের খেলনা তৈরি করতাম এবং সেগুলো দিয়ে খেলতাম।
👉 আমাদের বাবা-মা ধনী ছিলেন না। তারা আমাদের ভালবাসা দিয়েছেন, পার্থিব উপকরণ নয়।
👉 আমাদের কখনই সেলফোন, ডিভিডি, প্লে স্টেশন, এক্সবক্স, ভিডিও গেম, ব্যক্তিগত কম্পিউটার, ইন্টারনেট চ্যাট ছিল না - তবে আমাদের প্রকৃত বন্ধু ছিল।
👉 আমরা আমাদের বন্ধুদের বাড়িতে বিনা আমন্ত্রণে যেতাম এবং তাদের সাথে খাবার উপভোগ করেছি।
👉 আমরা হয়ত কালো এবং সাদা ফটোতে ছিলাম কিন্তু সেই ফটোগুলিতে রঙিন স্মৃতি খুঁজে পেতাম।
👉 আমরা একটি অনন্য এবং, সবচেয়ে বোধগম্য প্রজন্ম, কারণ *আমরা শেষ প্রজন্ম যারা তাদের পিতামাতার কথা শুনেছি*। আর *প্রথম প্রজন্ম যারা তাদের সন্তানদের কথা শুনতে হচ্ছে।*
আমরা একটি *সীমিত* ​​সংস্করণ!

---------------------------------------------------------------------

📢 আপনার নিজস্ব নিউজ পোর্টাল অথবা পত্রিকার ই-পেপার তৈরি করতে চান? 🌐

ওয়েব নিউজ ডিজাইন - আমরা পেশাদারিত্বের সঙ্গে নিউজ পোর্টাল, ই-পেপার এবং অফিসিয়াল ওয়েবসাইট তৈরি ও পরিচালনার সেবা প্রদান করি। এছাড়াও, আপনার ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠানের জন্য সেরা ডিজাইন সেবা পেতে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন!

যোগাযোগ

📞 ০১৯১৫৩৪৪৪১৮ [WhatsApp, Imo], ঢাকা।

🌐 webnewsdesign.com

📧 [email protected]]

---------------------------------------------------------------------

Great Engineering😍💙---------------------------------------------------------------------📢 আপনার নিজস্ব নিউজ পোর্টাল অথবা...
31/10/2024

Great Engineering😍💙

---------------------------------------------------------------------

📢 আপনার নিজস্ব নিউজ পোর্টাল অথবা পত্রিকার ই-পেপার তৈরি করতে চান? 🌐

ওয়েব নিউজ ডিজাইন - আমরা পেশাদারিত্বের সঙ্গে নিউজ পোর্টাল, ই-পেপার এবং অফিসিয়াল ওয়েবসাইট তৈরি ও পরিচালনার সেবা প্রদান করি। এছাড়াও, আপনার ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠানের জন্য সেরা ডিজাইন সেবা পেতে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন!

যোগাযোগ
📞 ০১৯১৫৩৪৪৪১৮ [WhatsApp, Imo], ঢাকা।
🌐 webnewsdesign.com
📧 [email protected]]

---------------------------------------------------------------------

 #ভয়ানক_একটি_গবেষনা'ইউনিভার্স ২৫' বিজ্ঞানের ইতিহাসে অন্যতম ভয়ানক একটি গবেষনা, যেখানে ইদুঁরের কলোনির উপর পরীক্ষানিরীক্ষার...
31/10/2024

#ভয়ানক_একটি_গবেষনা
'ইউনিভার্স ২৫' বিজ্ঞানের ইতিহাসে অন্যতম ভয়ানক একটি গবেষনা, যেখানে ইদুঁরের কলোনির উপর পরীক্ষানিরীক্ষার উপর ভিত্তি করে মানব সভ্যতাকে বোঝার চেষ্টা করেন বিজ্ঞানীরা।
এই 'ইউনিভার্স ২৫' এর চিন্তাটি আসে মার্কিন বিজ্ঞানী জন ক্যালহোনের কাছ থেকে। তিনি একটি 'আদর্শ দুনিয়া' নির্মাণ করেন যেখানে ইঁদুরেরা থাকবে এবং বংশবৃদ্ধি করবে। আরও ভালোভাবে বলতে, ক্যালহোন ইদুরের স্বর্গ নামের একটা বিশেষ পরিবেশ তৈরি করেন, যেখানে অঢেল খাবার, পানি ও থাকার জন্য প্রয়োজনের চেয়ে বেশি জায়গা ছিলো। শুরুতে সেখানে তিনি চার জোড়া ইঁদুর রাখেন, যেগুলা উপযুক্ত পরিবেশে অল্প সময়ের মধ্যে বংশবৃদ্ধি শুরু করে এবং সেটাও বেশ দ্রুত গতিতে।
অবাক করা ব্যাপার হল, ইঁদুরদের সেই স্বর্গে রাখার মাত্র ৩১৫ দিন পরেই বংশবৃদ্ধির হার কমে যায়। যখন ইঁদুরের সংখ্যা ৬০০ তে পৌছালো তখন সেখানে দুটি জাত তৈরি হয় ভালো ও 'বিকৃত' ইঁদুরের। এর পর থেকে দূর্বল ইঁদুর গুলো আক্রমণের শিকার হয় এবং অনেক পুরুষ ইঁদুর 'মানষিকভাবে ভেঙে পড়ে'।
ইঁদুরের স্বর্গে থাকার ফল নারীদের ভেতরে পড়েছিল অন্যভাবে। নারীরা নিজেদের আত্মরক্ষা থেকে সরে আসে এবং তাদের সন্তানদের প্রতি আক্রমনাত্মক হয়ে উঠে। নারী ইদুরদের মাঝে এই আক্রমনাত্মক মনোভাব ক্রমে ক্রমে বৃদ্ধি পায়। এর ফলে শিশু জন্মহার ক্রমেই কমতে শুরু করে এবং বিপরীতে শিশু মৃত্যুহার বেড়ে যায়।
পুরুষদের মাঝে একটি নতুন জাতের ইঁদুরের উৎপত্তি হয় যারা কিনা 'সুন্দরী ইঁদুর'। তারা নারীদের সাথে বংশবৃদ্ধি ও জায়গার জন্য 'লড়াই' কর‍তে অস্বীকৃতি জানায়। তারা স্রেফ খাদ্য ও ঘুম নিয়ে চিন্তিত হয়। একসময় যেয়ে সুন্দরী পুরুষ ও আক্রমণাত্মক নারীরাই সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে।
ক্যালহোনের মতে, মৃত্যুর দুটি ধাপ ছিলো। 'প্রথম মৃত্যু' ও 'দ্বিতীয় মৃত্যু'। শেষটি হচ্ছে জীবনের অর্থহীন হয়ে পড়া! অর্থাৎ বংশবৃদ্ধির ইচ্ছার অভাব তৈরি, সন্তান জন্মদান ও সন্তান প্রতিপালনের প্রতি অনিহা এবং সমাজে নিজের অবস্থান তৈরি করতে এগিয়ে না যাওয়া। সময়ের সাথে সাথে শিশু ইঁদুরদের মাঝে মৃত্যুর হার ১০০% ছুয়ে যায় এবং বংশবৃদ্ধি শূণ্যতে গিয়ে ঠেকে।
ঝুকিপূর্ণ অবস্থায় থাকা ইঁদুর গুলোর মাঝে সমকামী তৈরি হয়, এবং তারা নিজেরাই নিজেদের খেতে শুরু করে (Homosexuality, Cannibalism)। এই বিকৃত মস্তিষ্কদের সংখ্যা দিন দিন বাড়তে থাকে, যদিও সেখানে খাবারের কোনো অভাব ছিলো না, ছিল না বিপরীত লিঙ্গের প্রাণীদের অভাব।
এই গবেষণা শুরুর দুই বছর পর শেষ ইঁদুরটি জন্ম নেয়৷ ১৯৭৩ সালের মধ্যে 'ইউনিভার্স ২৫' প্রজেক্টের শেষ ইঁদুরটি মারা যায়।
জন ক্যালহোন এই পরীক্ষাটি আরো পঁচিশবার করেন, এবং সবগুলো পরীক্ষাতেই একই ফলাফল আসে৷ ক্যালহোনের এই বৈজ্ঞানিক কাজের মাধ্যমে নাগরিক সমাজ ও সভ্যতার অবক্ষয় টের পাওয়া যায় এবং শহুরে জীবন সম্বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ ধারণা পাওয়া যায়।
আমরা আজকের দুনিয়ায় এই একই জিনিসটা দেখছি...।
❝একদিকে দূর্বল, মেয়েলী পুরুষের ছড়াছড়ি– যাদের কোনো উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিগত দক্ষতা কিংবা আত্মরক্ষার সামর্থ্য নেই; আর অন্যদিকে আক্রমনাত্মক পুরুষালী নারী– যারা অতিরিক্ত বদ মেজাজি এবং প্রাকৃতিক মাতৃত্ব-নারীত্ব থেকে দূরে।❞ ❝একদিকে বিশ্বব্যাপী এলজিবিটি, ফ্রি-সেক্স মুভমেন্ট, ভোগবাদের তীব্র উত্থান; অন্যদিকে বিয়ে-পরিবারগঠন, জন্মদান ও সন্তান প্রতিপালনে অনাগ্রহী মানুষের বৃদ্ধি।❞
অর্থাৎ, পৃথিবীব্যাপী Antinatalism, LGBTQ Movement, Free S*x Movement, Feminism, Liberalism, Gender Fluidity Concept ইত্যাদি ওয়েস্টার্ন আইডিওলজি বা পশ্চিমা দর্শনের উত্থান যে বর্তমান ভগ্নপ্রায় বিশ্বব্যবস্থার কফিনে শেষ পেরেক— সেটা বুঝতে আর সুস্থ মস্তিস্কের কারো বেগ পাওয়ার কথা নয়।
~•~
Reference : Universe 25: The Mouse "Utopia" Experiment That Turned Into An Apocalypse,

---------------------------------------------------------------------

📢 আপনার নিজস্ব নিউজ পোর্টাল অথবা পত্রিকার ই-পেপার তৈরি করতে চান? 🌐

ওয়েব নিউজ ডিজাইন - আমরা পেশাদারিত্বের সঙ্গে নিউজ পোর্টাল, ই-পেপার এবং অফিসিয়াল ওয়েবসাইট তৈরি ও পরিচালনার সেবা প্রদান করি। এছাড়াও, আপনার ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠানের জন্য সেরা ডিজাইন সেবা পেতে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন!

যোগাযোগ
📞 ০১৯১৫৩৪৪৪১৮ [WhatsApp, Imo], ঢাকা।
🌐 webnewsdesign.com
📧 [email protected]]

---------------------------------------------------------------------

এমন একটা ফুড কার্ট থেকে মাসে, ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা প্রফিট করা সম্ভব, একজন কারিগর ২০ হাজার,একজন এসিস্ট্যান্ট ১০ হাজার,দো...
31/10/2024

এমন একটা ফুড কার্ট থেকে মাসে, ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা প্রফিট করা সম্ভব,

একজন কারিগর ২০ হাজার,
একজন এসিস্ট্যান্ট ১০ হাজার,
দোকান ভাড়া ১০ হাজার,
একটা কিচেন রুম ৫ হাজার,
দুজনের খাবার ৫ হাজার,

কাচা বাজার ৬০ হাজার,
কমপ্লিট খরচ ৫০ হাজার,
৪ বোতল গ্যাস ৬ হাজার,

মোট খরচ, ১লাখ ১৬ হাজার,
এই খরচে সেইল আসবে ১৮০ হাজার,
---------------------------------------------------------------------

📢 আপনার নিজস্ব নিউজ পোর্টাল অথবা পত্রিকার ই-পেপার তৈরি করতে চান? 🌐

ওয়েব নিউজ ডিজাইন - আমরা পেশাদারিত্বের সঙ্গে নিউজ পোর্টাল, ই-পেপার এবং অফিসিয়াল ওয়েবসাইট তৈরি ও পরিচালনার সেবা প্রদান করি। এছাড়াও, আপনার ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠানের জন্য সেরা ডিজাইন সেবা পেতে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন!

যোগাযোগ

📞 ০১৯১৫৩৪৪৪১৮ [WhatsApp, Imo], ঢাকা।

🌐 webnewsdesign.com

📧 [email protected]]

---------------------------------------------------------------------

এমন অনেক স্ট্রিট ফুড আছে যারা গড়ে ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা সেইল করে,

এটা একটা বেসিক হিসাব খরচ একটু কমবেশি হতে পারে, প্রফিট ও জায়গা ভেদে বাড়তে পারে ভালো সেইল হলে প্রফিট লক্ষ টাকা হতে পারে,

এরকম অনেকেই এরকম ২ টা ৩ টা করে দোকান চালাচ্ছেন,

তবে খাবার গুলো যদি নিজে বানাতে পারেন কারিগর কে সেলারী দিতে নাহয় তাহলে আপনার ইনকাম হবে লক্ষ টাকা,

স্ট্রিট ফুড কোর্স ৫০% ডিসকাউন্ট, অনলাইনে কোর্স হবে।

২০ টা আইটেম শিখানো হবে।
কোর্সের সাথে বিজনেস প্ল্যান দেয়া হবে।

কোর্সের পাশাপাশি বিজনেস আইডিয়ে, ও সাজেশন দিবো যেনো ব্যবসায় উন্নতি করতে পারেন৷

আমার লাইভ বেকারি Bread & Taste

'জিন্সেস করলাম 'লামিয়া তোমার মন খারাপ। নাকি অন্য কোন সমস্যা।'নাহ কোন সমস্যা নেই।তুমি এখানে রেষ্ট নাও আমি তোমার জন্যে ঠান...
31/10/2024

'জিন্সেস করলাম 'লামিয়া তোমার মন খারাপ। নাকি অন্য কোন সমস্যা।

'নাহ কোন সমস্যা নেই।

তুমি এখানে রেষ্ট নাও আমি তোমার জন্যে ঠান্ডা পানি নিয়ে আসতেছি।

'ঠিক আছে।

'এর পরে লামিয়া পানি নিয়ে আসার সময় দেখতে পেলাম খুরিয়ে-খুরিয়ে হাটতেছে।

'আবার বললাম' তোমার পায়ে কী হয়ছে।

'আর কিচ্ছু না।

পায়ে একটু ব্যথা পেয়েছিলাম তাই এমন হয়েছে।

'তাই।

'হ্যাঁ।

'শোন আমার শরীরটা বতর্মান অনেক ক্লান্ত আমি একটু ঘুমাই। এছাড়া বিকাল বেলায় দুজনে ঘুরতে যাবো কিন্তু।

'ঠিক আছে।

'এর পরে হাসিব ৪/৫ঘন্টা ঘুমানোর পরে লামিয়াকে বলে লামিয়া চলো ঘুরতে যবো।

'চলো।

'আরে পাগলি এমনি যাবে। তোমার পছন্দের নীল শারিটা পরো। কপালে কালো একটি টিপ দাও। হাতে পায়ে স্বর্ণের জিনিস পরো।

'হাহহাহা। হাহাহ।

আমি এই সব কোথায় পাবো বলো। আমার তো শুধুমাত্র

একটি শাড়ি একটি জামা।

'মজা করো আমার সঙ্গে।

'তোমার সঙ্গে মজা করবো কেনো। যা সত্যি তাই বলেছি।

'আমিতো ৫/৬মাস পর পর তোমাকে তোমার পছন্দের

শাড়ি কেনার জন্য মায়ের কাছে টাকা পাঠাই। প্রতিমাসে তোমাকে ২হাজার টাকা করে দেই। এছাড়া তোমার স্বর্ণের জিনিস তৈরি করার জন্যে কিছুদিন আগে এক লক্ষ টাকা পাঠাইছি।

'ভালো।

'ভালো মানে কি হ্যা।

তোমাকে যখন বলতাম তখন তো বললতে সব আছে।

'আমি তোমার দেয়া কিচ্ছু আমি পাইনি।

তুমি যাকে দিয়েছো তাকে জিঙ্গেস করতে পারো।

'কথাটি শোনা মাত্রই হাসিব ও মাকে ডাক দিলো। মুহূর্তেই ওর মা রুমে আসলো।

'কী হয়েছে বাবা।

'লামিয়ার শারি কোই। ওর স্বর্ণের জিনিস কোই।

'মা নিশ্চুপ।

'কি হলো মা আমার কথার উত্তর দাও।

'তোমার মা কী উত্তর দিবে। এর থেকে আমি সব

কিছু খুলে বলি! শোন তুমি বিদেশ যাওয়ার পরে তোমার মা এবং তোমার বোন আমাকে অনেক নির্যাতন করেছে যা

বলার মতো না।

সারা বাড়ির কাজ আমাকে দিয়ে করায়। কাজে একটু ভুল

হলে আমাকে থাপ্পড় মারতো। তুমি যেই টাকা আমাকে

পাঠাইতে সেটা তোমার বোন নিতো।

স্বর্ণ কেনার টাকা দিয়ে তোমার বোন। phone কিনেছে।

জানতে চাইলেনা আমার পায়ে কি হয়েছে।

তোমার মা কিছুদিন আগে একটা ইট আমার পায়ে ছুরে মেরেছিলো। তখন থেকে আমি এভাবেই চলে-ফেরা করি। তুমি বলতেনা আমি কেনো তোমার সঙ্গে তেমন কথা বলিনা। আসলে তোমার মা বোন আমাকে কথা বলতেই

দিতো না।

'এই সব কি সত্যি মা।

'মা নিশ্চুপ?

'আমার অন উপস্থিতে তোমরা আমার বউয়ের সঙ্গে

এমন করছো

আমার বউকে কাজের মেয়ের মতো রাখছো ছিইইই,,, মা ছিইইই।

'বাবা আমাকে ক্ষমা করে দে।

'চুপ করো তুমি।

ভাবতেই পারেনি তুমি এতোটা নিছে নামতে পারবে।

'ভাইয়া আমাদের ক্ষমা করে দে।

'কথাটি শোনা মাত্রই হাসিব ওর বোনকে কশে একটি

থাপ্পড় মারে।

'ঠাসসসস। ঠাসসসস। এই রুমের ভিতর থেকে বেরিয়ে যাও তোমরা। তোমাদের সঙ্গে আমি কথা বলতে

চাচ্ছি না বতর্মান।

'মুহূর্তেই দুজনে বেরিয়ে যায়।

'লামিয়া আমাকে ক্ষমা করে দিও।

আমি সত্যি এই সব কিছু জানতাম না।

'আরে ক্ষমা চাইতে হবেনা।

শুধুমাত্র আমাকে কথা দাও তুমি আর কখনো বিদেশ

যাবে না।

'কথা দিচ্ছি কখনো বিদেশ যাবোনা। বাকিটা জীবন তোমার সঙ্গেই থাকবো আমি।

'তাহলে ঠিক আছে।

'চলো মার্কেট যাবো।

তোমার যা যা লাগবে সব কিনে দিবো।

'সত্যিইইই।

'হ্যাঁ সত্যিইইইইইই।

'আসলেই যাদের স্বামী বিদেশ থাকে তারাই বুজে

বাস্তবতা কি।

সমাপ্ত.............. এরই নাম প্রবাস

এই ভাস্কর্যটি দিনে এবং রাতে ভিন্ন অর্থ বহন করে। কাউনাস এন্ড লিথুনিয়া!(এটি মূলত ছায়া)
31/10/2024

এই ভাস্কর্যটি দিনে এবং রাতে ভিন্ন অর্থ বহন করে। কাউনাস এন্ড লিথুনিয়া!
(এটি মূলত ছায়া)

30/10/2024

অস্ট্রেলিয়া থেকে প্রকাশিত bangladoinik.com আমাদের করা। এমন পোর্টাল তৈরি করতে যোগাযোগ : ০১৯১৫৩৪৪৪১৮ [WhatsApp, Imo]।

বিস্তারিত কমেন্টে

 #পতিতালয়ের মেয়েটি যখন খদ্দের থেকে পাঁচশো টাকার নোট নিয়ে ঘৃণার চোখে বলে- এই সমাজ আমাকে বেশ্যা বানিয়েছে! ঠিক তখনই দেশ...
30/10/2024

#পতিতালয়ের মেয়েটি যখন খদ্দের থেকে পাঁচশো টাকার নোট নিয়ে ঘৃণার চোখে বলে- এই সমাজ আমাকে বেশ্যা বানিয়েছে!

ঠিক তখনই দেশের কোন প্রান্তে আরেকটি মেয়ে পরিশ্রম করে ১০০টাকার তিনটে নোট নিয়ে বলে- ধন্যবাদ সমাজকে! এই সমাজ আমাকে কাজ করার সুযোগ দিয়েছে।

রাতের অন্ধকারে সিগারেটের ধোঁয়া উড়িয়ে বেকার ছেলেটি যখন ভাগ্যকে অভিশাপ দিয়ে দেশ ব্যবস্থাকে গালি দেয়!

ঠিক তখনই দেশের কোন প্রান্তে আরেকটি ছেলে সিগারেটের সেলসম্যান হয়ে ঘাম ঝরাচ্ছে! প্রশ্নের বিপরীতে তার জবাব- পরিশ্রমই আমাকে বেকারত্ব থেকে মুক্তি দিয়েছে!

কোন নিষ্ঠুর সকালে কোটিপতি সন্তান যখন বৃদ্ধা মাকে বৃদ্ধাশ্রমে নিয়ে যায়!

ঠিক তখনই একই শহরের অন্য প্রান্তে গরীব ছেলেটি অসুস্থ মায়ের মুখে একটা রুটি তুলে দিতে ঘুরছে দ্বারে দ্বারে এবং মায়ের চিকিৎসার জন্য সবার কাছে হাত পাতছে!প্রশ্নের বিপরীতে তার জবাব- "মা পাশে না থাকলে আমি কিভাবে বাঁচব"?

এই জায়গায় এসে মনীষীদের দুটি উক্তি লিখতে আমার বড্ড ইচ্ছে হয়-

সত্যিকার অর্থে জীবনে কিছু করতে চাইলে; একটা রাস্তা খুঁজে পাবে, আর না করতে চাইলে পাবে শুধুই অজুহাত!পৃথিবীটা ঠিক তেমনি; যেভাবে আমরা দেখি!

সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য রাস্তার অভাব নেই, কিন্তু আমরা সে রাস্তাটা খুঁজে নিতে আগ্রহী নই বরং সব সময় ভাগ্যকে দোষারোপ করি!

কোটিপতি সন্তানটার কাছে মা হয়ত বোঝা! কিন্তু গরীব ছেলেটির কাছে 'মা'ই সব। আর এখানে এসে দ্বিতীয় উক্তিটি একদম মিলে যায়!

ঐ যে....পৃথিবীটা ঠিক তেমনি; যেভাবে আমরা দেখতে চাই!

উদ্যোক্তা হন।পরিশ্রম করুন। ভাগ্য দোষারোপ করে নয়।বরং কর্মের মাধ্যমে ভাগ্য পরিবর্তন করুন। আবার বিজয় হোক কর্মের মাধ্যমে।

মতামত আপনার নিজস্ব !!



---------------------------------------------------------------------

📢 আপনার নিজস্ব নিউজ পোর্টাল অথবা পত্রিকার ই-পেপার তৈরি করতে চান? 🌐

ওয়েব নিউজ ডিজাইন - আমরা পেশাদারিত্বের সঙ্গে নিউজ পোর্টাল, ই-পেপার এবং অফিসিয়াল ওয়েবসাইট তৈরি ও পরিচালনার সেবা প্রদান করি। এছাড়াও, আপনার ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠানের জন্য সেরা ডিজাইন সেবা পেতে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন!

যোগাযোগ
📞 ০১৯১৫৩৪৪৪১৮ [WhatsApp, Imo], ঢাকা।
🌐 webnewsdesign.com
📧 [email protected]]

---------------------------------------------------------------------

সেকালটাই ছিল মজার কাল। সবেতেই মজা। বাড়িতে চোর পড়লেও মজা। চোরেরাও ছিল অন্যরকম। প্রকৃতই অভাবী ভালো মানুষ। পেটের দায়ে চো...
30/10/2024

সেকালটাই ছিল মজার কাল। সবেতেই মজা। বাড়িতে চোর পড়লেও মজা। চোরেরাও ছিল অন্যরকম। প্রকৃতই অভাবী ভালো মানুষ। পেটের দায়ে চোর। ছিচকে চোর। ঘটি, বাটি, গামছা, জামা, লোহার বালতি, তোলা উনুন, কেরোসিন তেলের বোতল, হাতের কাছে যা পাওয়া যায় তাইতেই সন্তুষ্ট। কোনওক্রমে রান্নাঘরে ঢুকতে পারলে সেই মাঝরাতেই হাপুসহুপুস করে খানিক পায়েস খেয়ে নিলে। কোনও ইজ্জত ছিল না তাদের। চরিত্রে আত্মসম্মান বোধটাই অনুপস্থিত। সেকালের চোর ধরা পড়লে গণপিটুনিতে মরত না। ভোর হওয়ার আগেই চড়চাপড় দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হত। সে ছিল শান্তির কাল।

একদিন মাঝরাতে চোর এসেছে! জ্যাঠামশাইয়ের ঘরে। খাটের কাছে গিয়ে ঝুঁকে পড়ে দেখছে, ঘুম কতটা গভীর! জ্যাঠামশাইয়ের ভরাট মুখে অসাধারণ এক জোড়া গোঁফ ছিল, ইংরেজিতে। যাকে বলে, ‘।হ্যান্ডলবার মুস্ট্যাশ।’ গোঁফ জোড়া দেখে চোর মুগ্ধ। আলতো করে টেনেছে। জ্যাঠামশাই ঘুমোতে-ঘুমোতেই বলছেন—আসল, আসল। বিরক্ত না করে ডিবেতে কাশীর জর্দা দেওয়া পান আছে, দুটো খিলি মুখে পুরে চলে যা।

চোর বললে—কত্তা, রাতে খাওয়াই জোটেনি। শুধু-শুধু পান খেয়ে কী করব!

খুব রেগে গিয়ে জ্যাঠামশাই বলছেন—হতচ্ছাড়া! রাতের খাবারটাও জোটাতে পারিস না, চুরি করতে এসেছিস! বালিশের তলা থেকে একটা পাঁচ টাকার নোট বের করে চোরকে দিয়ে বললেন—নে ধর। পুরো ব্যাপারটাই হচ্ছে চোখ বুজিয়ে।

চোর বললে কত্তা, মাথাটা একটু তুলুন না, দেখি বালিশের তলায় আর কী আছে!

জ্যাঠামশাই বললেন—সমান দুভাগ করেছি। বউয়ের তবিল থেকে দশ ঝেড়েছিলুম, তোর পাঁচ আমার পাঁচ। একেবারে ন্যায়বিচার। ওই পাঁচ-ও দিতে পারি যদি আমার পা-দুটো টিপে দিস!

সে আমি দিচ্ছিখন। তোমার ঘরে খাবারদাবার কিচ্ছু নেই?

গাছপাকা দুটো আতা আছে তাকে। খবরদার ঘরের মেঝেতে বিচি ফেলবি না।

রাত আড়াইটের সময় আতা খেয়ে চোর পা টিপতে বসল। আবার জিগ্যেস করল কাল কী এই টাইমে আসব?

দুঃখ মেশানো গলায় জ্যাঠামশাই বললেন—সুখের দিনের আজই শেষ রাত্তির। কাল সকালেই ফিরে আসছেন বাপের বাড়ি থেকে। তুই বরং একটা কাজ করতে পারিস, এক ফাঁকে এসে বলে যেতে পারিস, টাকা দশটা তুই নিয়েছিস।

চোর বলল—মাপ করো কত্তা। মা ঠাকুরুনকে আমরা খুব চিনি। টাকা তুমি ফিরিয়ে নাও।

আর আতা!

কত্তা! সে তো খেয়ে ফেলেছি। এই লাইটারটা কাল চুরি করেছিলুম। তুমি রাখো। যা হয় কোরো।

আর একদিন এক চোর মাঠের ওপর দিয়ে দৌড়োচ্ছে, পেছন-পেছন আমার বলশালী কাকাবাবু ছুটছেন, ব্যায়ামবীর। তার পেছনে আমরা। ওপাশে চোর মুখ ঘুরিয়ে থমকে দাঁড়িয়েছে, এপাশে আমার কাকাবাবু। মাঝখানের ব্যবধান হাত পঞ্চাশ। এতক্ষণ হচ্ছিল দৌড়ের অলিম্পিক। এবার রেস্টলিং। দুজনেই দুজনকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ছে।

চোর বলছে–কী হল! হিম্মত থাকে এসে ধরো।

কাকাবাবু বললেন—হিম্মত থাকে তো তুই আয় না।

চোর বললে—কোনও দিন শুনেছ, চোর এসে সাধ করে ধরা দিচ্ছে! চোর সবসময় পালায়, আর চোর পালালে তোমাদের বুদ্ধি বাড়ে।

- তা পালা, থামলি কেন হঠাৎ! চোর আর ছুঁচো এই দুটোকে আমি ধরি না। আমার ঘেন্না করে। নে নে, ছোট-ছোট।

- আর কত ছুটব! প্রায় এক মাইল হল, সেই গজার মোড় থেকে দৌড় শুরু হয়েছে।

কাকাবাবু বললেন—তুই তো ব্যাটা আচ্ছা অধার্মিক। চোরের ধর্মই হল পালানো।

- এতক্ষণে এটা তো বুঝেছ, আমি তোমার চেয়ে জোরে দৌড়োই। ইচ্ছে করলে পালাতে পারি।

- তা পালাচ্ছিস না কেন?

- কী করে পালাব? তোমাদের বাগানে কৃষ্ণকলির ঝোপে আমার মাল পড়ে আছে যে!

- তোর চোরাই মাল আমাদের বাগানে! নিয়ে যা, নিয়ে যা।

চোর আর কাকাবাবু দুজনে গল্প করতে-করতে ফিরে এলেন, যেন হলায়-গলায় বন্ধু। দাওয়ায় বসে কাকাবাবু বললেন—আয় বোস, একটু জিরিয়ে নেওয়া যাক। দৌড়টা বেশ ভালোই হল কী বল? তামাক সাজতে পারিস?

- তা আর পারি না!

- যা, ওইধারে সব আছে। টিকে, দেশলাই, দুটো-কো, অম্বুরি তামাক। ভালো করে সেজে আন।
---------------------------------------------------------------------

📢 আপনার নিজস্ব নিউজ পোর্টাল অথবা পত্রিকার ই-পেপার তৈরি করতে চান? 🌐

ওয়েব নিউজ ডিজাইন - আমরা পেশাদারিত্বের সঙ্গে নিউজ পোর্টাল, ই-পেপার এবং অফিসিয়াল ওয়েবসাইট তৈরি ও পরিচালনার সেবা প্রদান করি। এছাড়াও, আপনার ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠানের জন্য সেরা ডিজাইন সেবা পেতে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন!

যোগাযোগ
📞 ০১৯১৫৩৪৪৪১৮ [WhatsApp, Imo], ঢাকা।
🌐 webnewsdesign.com
📧 [email protected]]

---------------------------------------------------------------------
দুজনে আয়েস করে তামাক খেতে লাগলেন। ওদিকে ভোর হতে শুরু করেছে। এই চোর কালু কিছুদিনের মধ্যেই কাকাবাবুর ব্যবসায় কাকাবাবুর ডান হাত হয়ে গেলেন। আরামবাগে। কাকাবাবুর বিরাট কাপড়ের আড়ত। কালীবাবু বিশ্বাসী ম্যানেজার। ভীষণ খাঁটিয়ে।

বেশ কিছুদিন পরে কাকাবাবু বললেন কালু, এইবার একটি ভালো মেয়ে দেখে তোর বিয়ে দেবো।

কালু বলল—আবার! ওই চক্করে আর পা দিচ্ছি না।

- সে কী রে! বিয়ে করিছিলি? বউ কোথায়?

- চুরি হয়ে গেছে।

এখন তাই ভাবি, এই হাইটেক যুগে এইরকম সৎ চোর আর দেখতে পাওয়া যাবে না। আর রসিক গৃহস্থ! আমার দাদু, চোরের কাঁঠাল কাঁধে করে চোরের বাড়িতে পৌঁছে দিয়ে এসেছেন !!!!

লেখক-- সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়।
#সংগৃহীত

নারীদের জন্ম অন্যের ভোগের জন্য। লেখাটি পড়তেই গা গিরগির করে উঠলো তাই না ❓পৃথিবীর আলো, বাতাস,সৌন্দর্য দেখতে হলে মায়ের যৌ...
30/10/2024

নারীদের জন্ম অন্যের ভোগের জন্য।
লেখাটি পড়তেই গা গিরগির করে উঠলো তাই না ❓
পৃথিবীর আলো, বাতাস,সৌন্দর্য দেখতে হলে মায়ের যৌনাঙ্গ ই একমাত্র রাস্তা, যে রাস্তা হয়ে এই সুন্দর পৃথিবীর বুকে আসা যায়।

মায়ের গোপনাঙ্গ ই একমাত্র পথ জেনে তাকে ছিন্নভিন্ন করে সেই পথ দিয়ে ভুমিষ্ট হয়েছি, অধম পেটের ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য মায়ের বক্ষের স্তনযুগল দখল করেছি, সারা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সুখের জায়গা মায়ের মিষ্টি কোলে আশ্রয় নিয়ে পরম তৃপ্তি লাভ করেছি।
সময়ে অসময়ে পায়খানা করে, বমি করে মায়ের বিশ্রামে ব্যাঘাত ঘটিয়েছি।

একটু বড়ো হয়ে জামা,প্যান্ট কাচা, চুল আঁচড়ে দেওয়া মাকে দিয়েই করিয়েছি।
দিদি যখন একটু বড়ো হলো আমার দায়িত্ব গিয়ে পড়ল দিদির উপর।
যথা সময়ে খাবার খাওয়ানো,স্নান করানো,পোশাক পরানো, পড়তে বসানো, স্কুল দিয়ে আসা।
আবার আমার ভুলের জন্য মা, বাবার কাছে দিদির বকুনি বা কানমলা খাওয়া,সব মিলিয়ে দিদিকে খাটিয়ে আমার অজান্তেই ভোগ করেছি দিদির দায়িত্ব ভরা সময় গুলো।

বাজার যাচ্ছে দেখে জুতোর ফিতে লাগিয়ে আনার জন্য দিদিকে দায়িত্ব দেওয়া।
দিদির কাছথেকে মজাদার খাবার জোর করে কাড়িয়ে খেয়ে নেওয়া।
পায়ের ,গায়ের ব্যাথায় বোনকে দিয়ে পা টেপানো,চুল টেনে দেওয়া। জুতো,জামা,বই,খাতা গুছিয়ে রাখার দায়িত্ব গিয়ে পড়েছিল বোনের উপর।
পরম আরাধ্যা দেবী যিনি, মাথার উপরে যার স্থান স্ব সন্মানে সেখানে তাকে রেখে, মাতৃত্বের জায়গায় বসিয়ে সসন্মানে মাকে ভোগ ই করেছি, মায়ের মাতৃত্ববোধ টাকে ভোগ করেছি।

যে দিদির স্থান মায়ের পর সেই তাকে যথাযোগ্য স্থানে তাকে সসম্মানে রেখে তাঁর কাঁধে চাপিয়ে দেওয়া আমার দায়িত্বের ভার বহন কারি দিদিকে তাঁর ও আমার মনের অগোচরে তাকে খাটানোর মাধ্যমে তাকে ভোগ করেছি।
খুনসুটি করা স্নেহের বোনটিকেও আমার কাজের দায়িত্ব ভার দিয়ে তাকেও ব্যবহার করে ভোগ করেছি তাঁর স্নিগ্ধ ভালোবাসা।

আমাদের ভোগের থেকে বাদ যায়নি ঠাকুমা, দিদিমা তাদের কোলে, কাঁধে চেপে মন ইচ্ছা জ্বালাতন করে তাদের ভালোবাসা ভোগ করেছি।
খেলাধুলায় সঙ্গিনীদের উপস্থিতি তে তাদের সাথে খেলার মজা, তাদের সান্নিধ্য ভোগ করেছি।
বিদ্যালয়ের দিদিমনিদের সু শিক্ষা প্রদান ও জ্ঞানের আলো দানের মধ্যদিয়ে দিদি মনির শিক্ষা ভোগ করেছি।
স্কুলের অনুষ্ঠান মঞ্চে দিদি, বোনদের আলোচনা, আবৃত্তি,অভিনয়, গানের স্বাদ আস্বাদন করেছি, তাদের শিল্পী সুলভ গুনাগুন ভোগ করেছি।

প্রকৃতির অমোঘ বিধানে মেয়েদের রুপে আকৃষ্ট হয়ে তাদের সৌন্দর্য দু নয়ন ভরে ভোগ করেছি যৌবনকালে।
বাসে, ট্রেনে, প্লাটফর্মে, যাওয়া আসার পথে অযাচিত ভাবে নারীদের পাশে এসে কথোপকথন এর মধ্য দিয়ে তাঁর সঙ্গ, সান্নিধ্য ভোগ করেছি, খুশি হয়েছি মনে মনে।
অনেক নারী সঙ্গ উপভোগ করে - মায়ের স্নেহ,সান্ত্বনা, দিদি বোনের উজাড় করা পবিত্র ভালোবাসার মেলবন্ধন এবং রমনী রুপে পেলাম এক স্ত্রীকে।
তাঁকে সারাদিনে কখনও মাতৃ রুপে কখনও পূজনীয়া দিদি রুপে,কখনও স্নেহের বোন রুপে আবার রাতে রমনী রুপে নতুন পৃথিবী সৃষ্টিতে রমন করে ভোগ করেছি তাঁর সারাটি কোমল শরীর।

স্বামী স্ত্রী হয়ে নারী ও পুরুষের এমনতর ভোগের অধিকার ঈশ্বর, প্রকৃতি ও সমাজ দেন।
পরে স্ত্রীর কোল আলো করে এলো লক্ষী রুপি আমার আর এক মা।
আদরে, যতনে, কোলে পিঠে করে অনেক কষ্টে তাকে মানুষ করেছি, সমস্ত পিতৃ স্নেহ তাঁকে উজাড় করে দিয়েছি, তাঁর কৃতিত্বে আদর করে তার কপালে চুমু খেয়ে আশির্বাদের হাত বুলিয়ে দিয়েছি তার মাথায়, সস্নেহে বুকে জড়িয়ে পিতা এবং কন্যার মধ্যে মা ও ছেলের স্নেহের আলিঙ্গনের সুখ লাভ করেছি।
---------------------------------------------------------------------

📢 আপনার নিজস্ব নিউজ পোর্টাল অথবা পত্রিকার ই-পেপার তৈরি করতে চান? 🌐

ওয়েব নিউজ ডিজাইন - আমরা পেশাদারিত্বের সঙ্গে নিউজ পোর্টাল, ই-পেপার এবং অফিসিয়াল ওয়েবসাইট তৈরি ও পরিচালনার সেবা প্রদান করি। এছাড়াও, আপনার ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠানের জন্য সেরা ডিজাইন সেবা পেতে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন!

যোগাযোগ
📞 ০১৯১৫৩৪৪৪১৮ [WhatsApp, Imo], ঢাকা।
🌐 webnewsdesign.com
📧 [email protected]]

---------------------------------------------------------------------
আমার শরীর খারাপে- সময় মতো ওষুধ,জল,খাবার খাইয়ে যত্ন নিয়েছে- সে আমার আর এক মা, রাত জেগে মাথায় জল পট্টি দিয়েছে সে, হাত,পা টিপে দিয়ে কোমল হাত দিয়ে মাথায় স্নেহের পরশ বুলিয়ে দিয়েছে- আমার আর এক মা।
অতঃপর আর এক পুরুষ রুপি স্বামীর হাতে স্বপ্নের নীড় তৈরি করতে যখন তাকে তুলে দিয়েছিলাম তখন পিতৃ দায়িত্ব পালনের সুখ ভোগ করেছি। .............................................
নারী রুপি মায়ের সেবায় ও দিদিদের কাছ থেকে আশির্বাদে- পুণ্য অর্জন হয়।
বোন, ঠাকুমা, দিদিমার থেকে বুক উজাড় করা ভালোবাসায় জীবনে সুন্দর ভাবে আগিয়ে যাওয়া যায়।
চন্দ্র,সূর্য,দেব দেবতা সাক্ষি রেখে যে নারীকে স্ত্রী রুপে পাই তার থেকে ঈশ্বরের আশির্বাদে সৃষ্টি হয় নুতন সংসার, তাঁর মাধ্যমে ভোগ করি এক নতুন জগত।
এই সবের বাইরে- যখনই এক বা একাধিক পুরুষ যেকোনো নারীর স্বাধীনতা নষ্ট করবে, তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে তার সতীত্ব নষ্ট করবে কিংবা কোনো নারীর অবচেতন মনে ভালোবাসার জাল বিছিয়ে ঈশ্বরের দান তার গোপনাঙ্গ অন্যায় ভাবে ব্যবহার করবে এবং বিশ্বাস ঘাতকতা করবে সেই পুরুষ বা পুরুষেরা ঈশ্বর ও প্রকৃতির কষাঘাতে জর্জরিত হয়ে একসময় চরম শাস্তি ভোগ করবে এটাও নিশ্চিত।

লেখা ও ছবি সংগৃহীত:

যখন মোবাইল ছিল না তখন জগদীশচন্দ্র বসু ছিলেন। যখন ই মেল ছিল না তখন রবীন্দ্রনাথ ছিলেন। যখন ইউ টিউব ছিল না, তখন সত্যজিৎ, মৃ...
30/10/2024

যখন মোবাইল ছিল না তখন জগদীশচন্দ্র বসু ছিলেন।

যখন ই মেল ছিল না তখন রবীন্দ্রনাথ ছিলেন।

যখন ইউ টিউব ছিল না, তখন সত্যজিৎ, মৃণাল, ঋত্বিক ছিলেন।

যখন শুধুই রেডিও ছিল তখন হেমন্ত, দেবব্রত, সুচিত্রা, কণিকা ছিলেন।

যখন হলদিরাম ছিল না, তখন নকুড়, দ্বারিক, পুঁটিরাম ছিলেন।

যখন মেট্রো ছিল না, তখন কবিরা ডবল ডেকারে রাত্রিশাসন করতেন।

যখন ওলা, উবর ছিল না, তখন বিদ্যাসাগর হেঁটে পাড়ি দিতেন দূরের পথ।

যখন সেলফি ছিল না, তখন মানবজমিনের ছবি আঁকতেন লালন ফকির।

যখন ডিজে বক্স ছিল না, তখন জবাকুসুম ভোরে মদনমোহন তর্কালঙ্কার গাইতেন, পাখি সব করে রব।

যখন বহুতল ছিল না, তখন বাংলায় ছিল জসীমউদ্দিনের ধু ধু প্রান্তর।
---------------------------------------------------------------------

📢 আপনার নিজস্ব নিউজ পোর্টাল অথবা পত্রিকার ই-পেপার তৈরি করতে চান? 🌐

ওয়েব নিউজ ডিজাইন - আমরা পেশাদারিত্বের সঙ্গে নিউজ পোর্টাল, ই-পেপার এবং অফিসিয়াল ওয়েবসাইট তৈরি ও পরিচালনার সেবা প্রদান করি। এছাড়াও, আপনার ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠানের জন্য সেরা ডিজাইন সেবা পেতে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন!

যোগাযোগ
📞 ০১৯১৫৩৪৪৪১৮ [WhatsApp, Imo], ঢাকা।
🌐 webnewsdesign.com
📧 [email protected]]

---------------------------------------------------------------------
আমরা তা হলে কীসে এগোলাম? এই যে সভ্যতার বিপুল আয়োজন, এই যে দূরকে নিকট করার হাজার ফিকির, এই যে মোবাইল ফোনেই বিশ্বের বিপুল তরঙ্গ, এর নিট ফল কী?

বিভূতিভূষণ লিখেছেন, যে নদীর জলে আমি প্রথম স্নান করলাম, যে গাছের নীচে বসে আমি হাওয়া খেলাম, সেটাই আমার কাছে নতুন।

কিন্তু এখন তো নতুন কিছু নেই। কোনও বিস্ময় নেই। ইঁদুরের গর্ত, শকুনির ডিম, বীরু রায়ের বটতলা, হরিহরের পুঁটুলি সব আমার মুঠোয়। মুখের কথা ফুটল কি ফুটল না, আমি সব আবিষ্কার করে ফেললাম। আমার মধ্যে কোনও বিস্ময় নেই, আমি কান পেতে দূরের রেলগাড়ির আওয়াজ শুনিনি। সব আমি মোবাইলেই দেখে ফেলেছি। চিলের কান্না, কোকিলের বিরহ, নেড়ি কুকুরের ডাক আমি মোবাইলেই শুনে ফেলেছি। আমার কোনও বিস্ময় নেই। আমি বলতে পারছি না, 'বিস্ময়ে তাই জাগে আমার গান।' আকাশভরা সূর্যতারার নীচে আমি পাগলা দাশু, পাগলা বিশু, পাগলা জগাই কেউ নই।

আমি তা হলে কে?
কে জানে!

উন্নত প্রযুক্তি।

#সংগৃহীত

Address

89/A (3rd Floor), Anarkoli Super Market (behind The Mouchak Market), 77/1
Dhaka
1205

Opening Hours

Monday 09:00 - 05:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Friday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801915344418

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ওয়েব নিউজ ডিজাইন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ওয়েব নিউজ ডিজাইন:

Videos

Share

Nearby media companies


Other News & Media Websites in Dhaka

Show All