AGRO Flix

AGRO Flix Enlightening social fearness

23/09/2024

#চাকরিজীবি
বর্তমান বাংলাদেশে উন্নয়নের প্রতিবন্ধকতার জন্য অযোগ্য দূর্নীতিপরায়ন নেতা যতটা দায়ী, তার চেয়ে বহুগুণ বেশি দায়ী দূর্নীতিবাজ, সুযোগসন্ধানী আমলাবৃন্দ।এসব আমলার উদাহরণ নেট ঘাটলেই পেয়ে যাবেন এবং আমরা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সবাই সাক্ষী।
একবার চাকরিতে জয়েন করলে বহুবিধ অপরাধ করলেও সারাজিবনের জন্য বহাল তবিয়তে থাকবে এটাই তো দূর্নীতিবাজ হওয়ার পিছনে বড় হাতিয়ার।মাঝেমাঝে নামমাত্র ওএসডি করা হয়।
আমি মনে করি, কোন প্রকার চাকরিই জিবনের তরে স্হায়ী হওয়া ঠিক না।চাকরি হবে কন্ট্রাকচুয়াল সেখানে যথাযথ Key performance indicator(KPI) থাকে এবং প্রয়োজনে নবায়ন হবে।
বাংলাদেশের প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান গুলো তো-কোন প্রকার দূর্নীতি ছাড়া চলতেছে তাহলে সরকারীতে এত এত দূর্নীতি কেন??এর পিছনে চাকরী না যাওয়ার ভয়।

একইসাথে সরকারী ও বেসরকারী চাকরিগুলোর মধ্যে সুষম সাম্যাবস্হান তৈরী আশু জরুরী।দেশে সরকারী চাকরীগুলোতে কর্মকর্তা কর্মচারীদের কাজে ফাঁকি দেওয়ার প্রবণতা অপরদিকে বেসরকারী কর্মকর্তা কর্মচারীদের অমানসিক শ্রমের মধ্যে দিয়ে দিনাতিপাত করা খুবই ন্যাক্কারজনক।তাই সুনির্দিস্ট সাম্যাবস্হান আমাদেরকে অনেক বেশি প্রোডাক্টিভ,বেকারত্ম দূরীকরণ ও দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে অনেকটাই কার্যকর।

Send a message to learn more

20/09/2024

বর্তমান মব জাস্টিস কথাটা বেশ শোনা যাচ্ছে। যদিও এটা পূর্ব থেকে চলমান তবে এই শব্দটা নতুনভাবে প্রচলিত হয়েছে মিডিয়া পাড়ায়।আসুন মব জাস্টিস কি,এটা জেনে আসি---

"মব জাস্টিস" বলতে বোঝানো হয় যখন কোনো গোষ্ঠী বা জনতা আইন বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বাইরে নিজেরাই বিচারকার্য করে থাকে। এতে সাধারণত একটি ক্ষুব্ধ বা উত্তেজিত জনতা কাউকে অপরাধী বলে ধরে নিয়ে তাদের শাস্তি প্রদান করে, বিচারব্যবস্থা বা ন্যায়বিচারের কোনো প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে না গিয়ে। এই ধরনের বিচারপ্রক্রিয়া প্রায়ই হিংসাত্মক হয় এবং এতে আইনের শাসন লঙ্ঘিত হয়। মব জাস্টিস প্রায়ই অবিচার ও ভুল দোষারোপের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।।।

তবে মব জাস্টিসে যদি এলাকার জ্ঞানী গুনী ব্যক্তিবর্গ থাকে তখন সুন্দর মিমাংসা ও হয় কোন প্রকার অর্থনৈতিক লেনদেন ও সময় ক্ষেপন না করে।।

#মবজাস্টিস

17/09/2024

বর্তমান রাষ্ট্র কাঠামো নিয়ে প্রচুর কথা হচ্ছে সুশীল,প্রগতিশীল, আস্তিক,নাস্তিক পাড়ায়। ইসলামিস্ট রা সবদাই ইসলামি রাস্ট্রের কথা বলবে এটাই স্বাভাবিক।প্রগতিশীল পাড়ায় অনেকে বলে উঠতেছে রাস্ট্রের আবার ধর্ম হয়?
আচ্ছা ধর্ম শব্দের অর্থ তো ধারণ করা।প্রত্যেক ব্যক্তি বা বস্তুই নির্দিস্ট কিছু রুলস & রেগুলেশন মেনে চলে।একটা রাস্ট্র নির্দিস্ট কিছু মূলনীতির সম্মিলনে একটা কাঠামোতে উপনীত হয় সেটাই তার ধর্ম সেটা হোক ইসলামিক, গণতন্ত্র,সমাজতন্ত্র নতুবা ধর্মনিরপেক্ষতা বা অন্যান্য।বাংলাদেশে অমুসলিমদের সবচেয়ে বেশি নিরাপত্তা ইস্যু নিয়ে ইসলামিক রাজনীতির বাইরের মানুষজন ভয় দেখায়!
আসলে বাস্তবতা কতটা অন্তঃসারশূন্য চলুন দেখা যাক।
আসুন অমুসলিম(হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান বা অন্যান্য) দের নিরাপত্তা ও অধিকার নিয়ে কুরআন এবং হাদীস কি বলা হয়েছে--
ইসলাম অমুসলিমদের সঙ্গে সুবিচার ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের ওপর গুরুত্ব দেয়।
কুরআন ও হাদীসের বর্ণনা উল্লেখ করা হলো:
১. কুরআন:(সুরা আত-তাওবা, আয়াত ৬:)
"আর যদি মুশরিকদের(আল্লাহ ছাড়াও অন্য কারো ইবাদাত করে) কেউ তোমার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করে, তবে তাকে আশ্রয় দাও, যাতে সে আল্লাহর কালাম শুনতে পারে। অতঃপর তাকে তার নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দাও।"

(সূরা আল-মুমতাহিনা, আয়াত ৮:")
"আল্লাহ তোমাদেরকে নিষেধ করেন না, যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে না এবং তোমাদেরকে তোমাদের ঘরবাড়ি থেকে বের করে দেয় না, তাদের প্রতি সদয় হতে এবং ন্যায় বিচার করতে।"

(সূরা আল-হজ্জ, আয়াত ৪০:")..আর যদি আল্লাহ্‌ মানুষের একদলকে অন্য দল দিয়ে প্রতিহত না করতেন, তবে অবশ্যই (বিভিন্ন উপাসনালয়), ইহুদি উপাসনালয়, খ্রিস্টান উপাসনালয়, মসজিদ ধ্বংসপ্রাপ্ত হতো—যেখানে আল্লাহর নাম অধিক স্মরণ করা হয়।"
এই আয়াত দ্বারা বোঝানো হয় যে, ইসলাম শুধু মুসলমানদের মসজিদের সুরক্ষার ওপরই নয়, বরং অন্যান্য ধর্মের উপাসনালয়েরও সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে।
(সুরা আন-নিসা, আয়াত ৭৫:")..
আর কেন তোমরা সেইসব দুর্বল, নির্যাতিত পুরুষ, নারী ও শিশুদের জন্য যুদ্ধ করবে না, যারা বলে, 'হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদের এ জনপদ থেকে বের করে নাও, যার অধিবাসীরা যালিম; এবং তোমার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য একজন অভিভাবক প্রেরণ করো, এবং তোমার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য একজন সাহায্যকারী প্রেরণ করো।'

এই আয়াতের মাধ্যমে ইসলামের নীতির অংশ হিসাবে সকলের, বিশেষ করে দুর্বল ও অবহেলিতদের রক্ষা করার তাগিদ দেওয়া হয়েছে।

কুরআনে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, ধর্মীয় বিষয়ে কোনও ধরনের জবরদস্তি নেই।
(সুরা আল-বাকারাহ, আয়াত ২৫৬:)
"ধর্মে কোন জবরদস্তি নেই।"
এই আয়াতের মাধ্যমে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে, কারও ওপর ধর্ম পরিবর্তনের জন্য বল প্রয়োগ করা যাবে না। প্রত্যেকের স্বাধীনতা রয়েছে তার ধর্ম মেনে চলবে।

চলুন,কিছু হাদীস নিয়ে আলোচনা করি।

-সুনান আবু দাউদ-এর একটি হাদীসে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:"
"যে ব্যক্তি কোন ধিম্মিকে (অমুসলিম নাগরিক) অন্যায়ভাবে কষ্ট দেয়, কিয়ামতের দিন আমি তার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবো।"

সাহিহ বুখারী-তে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
"যে ব্যক্তি একটি চুক্তিবদ্ধ অমুসলিমকে হত্যা করবে, সে জান্নাতের সুঘ্রাণও পাবে না:"যে ব্যক্তি একজন মুআহিদ (চুক্তিবদ্ধ অমুসলিম) এর প্রতি অন্যায় আচরণ করবে, তার সম্পদ দখল করবে, তার ক্ষমতা বহির্ভূত কাজ করতে বাধ্য করবে, অথবা তার সম্মতি ব্যতীত তার থেকে কিছু নিয়ে নিবে, কিয়ামতের দিন আমি(মুহম্মদ সা.) তার পক্ষ থেকে অভিযোগ করবো।"

এই হাদীসের মাধ্যমে অমুসলিমদের সম্পদ, অধিকার এবং সম্মান রক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।

অমুসলিমদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক অধিকার:
ইসলামী শাসনে অমুসলিমরা ধিম্মি বা চুক্তিবদ্ধ নাগরিক হিসেবে গণ্য হতো, যারা মুসলিম রাষ্ট্রের সুরক্ষা ও সুযোগ-সুবিধা ভোগ করত। তাদের সম্পত্তির অধিকার, ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা, এবং অন্যান্য নাগরিক সুবিধা লাভের সুযোগ ছিল।ধিম্মিরা ইসলামি শাসনের অধীনে তাদের সম্পত্তির মালিকানায় অধিকারী থাকত এবং সম্পত্তির উত্তরাধিকার লাভ করতে পারত। ইসলামি রাষ্ট্রে তারা তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারত এবং তাদের আয় বা সম্পত্তি রক্ষা করা হতো।
উমর ইবনে খত্তাব (রা.)-এর শাসনকাল:
উমর ইবনে খত্তাব (রা.) তার শাসনামলে ধিম্মিদের সুরক্ষা নিশ্চিত করেছিলেন এবং তাদের অধিকার রক্ষায় নানা পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। তার বিখ্যাত চুক্তি, যাকে "উমর চুক্তি" বলা হয়, ধিম্মিদের অধিকার, নিরাপত্তা ও ধর্মীয় স্বাধীনতা সংরক্ষণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
আন্দালুস (স্পেনের মুসলিম শাসন):
মুসলিম শাসকদের অধীনে আন্দালুসে (স্পেন) মুসলমান, খ্রিস্টান, ও ইহুদিরা শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থান করেছিল। এই সময়কালে তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, উপাসনালয় এবং সামাজিক জীবন সমৃদ্ধ হয়েছিল।
অটোমান সাম্রাজ্য:
অটোমান সাম্রাজ্যে খ্রিস্টান ও ইহুদিরা "মিলেট" নামে পৃথক সম্প্রদায়ের আওতায় তাদের নিজস্ব বিচারব্যবস্থা ও ধর্মীয় কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারত। তাদের সম্পত্তির অধিকার এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা সংরক্ষিত ছিল।
আল্লাহ ও নবী (সা.) এর এত এত উক্তির বাহিরে এমন কোন দৃষ্টান্ত সব ধর্মের মানুষের সহাবস্থানের ক্ষেত্রে সম্ভব কি না- আপনারা জাজ করবেন।।

আজকে যারা সেকুলারিজম বা রাষ্ট্রের ধর্ম হয় কি না এসব বুলি আওড়াচ্ছেন -- আপনাদের এমন কোন হৃদয়স্পর্শী বাক্য আছে কি না যা মানুষকে একতাবদ্ধ করতে পারে অথবা সৃষ্টির সাথে স্রষ্টার সংযোগ ঘটাতে পারে। আপনারা তো সকালে বলেন একটা রাতে আবার সেটা ভুল প্রমানিত করে নতুনরুপে সঙ্গায়ন করেন।মুসলিমরা সর্বদাই তার স্রষ্টার কথা মানতে দায়বদ্ধ।তবে,আমাদের দেশে প্রাকটিসিং মুসলিমের বেশ অভাব যার প্রধান কারণ অজ্ঞতা।

04/09/2024

একটা বিড়ালছানাকে ছোটবেলায় মায়ের আদর বঞ্চিত করে , কোন ধনীক শ্রেণী পোষ মানায় বড় করে তোলে।এরপর যখন বিড়ালছানাটা আস্তে আস্তে বড় হয়ে ধনীক শ্রেনীর নিত্যদিনের আনন্দের খোরাক হয় একইসাথে এই বিড়ালছানা টাও খেয়েদেয়ে মোটাতাজা হয়ে এতটাই প্রভুভক্ত হয়ে যায় যে,তাকে জোরপূর্বক মায়ের আদর থেকে বঞ্চিত করে স্রেফ দাস বানানোর পর ও সে অতীতের কথা ভুলে গিয়ে বর্তমানেই অধিকতর স্বাধীন মনে করে।

#সাম্প্রতিক

29/08/2024

দেশে এত এত ধানের জাত থাকলেও কৃষক পর্যায়ে অল্প কয়েকটা ধানের জাত কেন?

শিখনফল:

১.শস্যের জাত কি?
২.বাংলাদেশে শস্য জাত উৎপাদনের প্রতিষ্ঠান গুলো কি কি?
৩.শস্যর ভ্যারাইটি ও কালটিভার বলতে কি বুঝি?
৪.কৃষক পর্যায়ে কোন প্রতিষ্ঠান গুলো বীজ বিতরণ করে?
৫.কিভাবে প্রান্তিক পর্যায়ে কৃষকদের কাছে উন্নডমানের বীজ পৌছানো যায়?
৬.কৃষকরা শুধুমাত্র গুটিকয়েক জাতের ধানই চাষ করে কেন?






29/08/2024

বন্যার্ত কৃষকদের চারা উপহার দেবে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।







শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খামার বিভাগ বন্যা পরবর্তী কৃষি পূর্ণবাসনে সহয়তা করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষন...
27/08/2024

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খামার বিভাগ বন্যা পরবর্তী কৃষি পূর্ণবাসনে সহয়তা করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষনা মাঠে ধানের চারা উৎপাদন করার জন্য বীজতলা তৈরীর কাজ পুরোদমে এগিয়ে নিচ্ছে ।

এ বীজতলায় আমন ধানের বিভিন্ন জাতের বীজ যেমন, BRRI Dhan 75, BRRI Dhan 23, BINA Dhan 17 বপন করা হবে। ভোর ৭:৪৫ এ মাঠের এ সুন্দর দৃশ্য সত্যিই প্রশংসনীয়।

তাছাড়া সবজি ফসলের চারা উৎপাদনের কাজ ও এগিয়ে চলছে। বাণিজ্য মেলায় মাঠে ব্যাপক আকারে বিভিন্ন সবজির চারা উৎপাদন করা হবে।

শেকৃবির এ মহতী উদ্দ্যোগ কে স্বাগত জানাই ।

আমরা সবাই বন্যা দুর্গত মানুষের পাশে দাড়াই।

কৃষি ও কৃষকরের পাশে আমরা কৃষিবিদ -বিশ্বস্হ আস্হার প্রতীক







17/08/2024

আগামীর আকাঙ্খিত বাংলাদেশ গঠনে আমাদের করণীয়....

09/08/2024

খরিফ -২ সিজনে শুধুমাত্র ধান চাষ হয় কেন???

শিখনফল:
১.খরিফ -২ সিজন কি?
২.খরিফ-২ তে কেন আমন ধান চাষ হয়
৩.অন্যান্য শস্য চাষে কি সমস্যা
৪.ধানের পরিবর্তে কি কি শস্য হতে পারে
৫.আবহাওয়ার প্রভাব।




03/08/2024

A certain tribal Life with agriculture

13/07/2024

According to APJ Abdul Kalam,

“- If you fail, never give up because

F.A.I.L. means "first Attempt In Learning"



11/07/2024

কোটা সংস্কার সময়ের দাবী।





10/07/2024

জাতীয় বৃক্ষমেলা-২০২৪

শিখনফল:
১.বৃক্ষমেলা কি?
২.জাতীয় বৃক্ষমেলার অবস্হান
৩.বৃক্ষমেলার বর্তমান অবস্হা
৪.বৃক্ষমেলায় প্রাপ্ত গাছগাছালি
৫.বৃক্ষমেলায় জনসমাবেশ
৬.কর্তৃপক্ষ ও জনসাধারণের করণীয়






**বাংলাদেশে বৃক্ষমেলার ইতিহাস***কৃষিবিদ-মাজেদুল ইসলামবৃক্ষরোপণের ইতিহাস প্রাচীনকাল থেকে শুরু করে আধুনিক যুগ পর্যন্ত বিস্...
10/07/2024

**বাংলাদেশে বৃক্ষমেলার ইতিহাস***

কৃষিবিদ-মাজেদুল ইসলাম

বৃক্ষরোপণের ইতিহাস প্রাচীনকাল থেকে শুরু করে আধুনিক যুগ পর্যন্ত বিস্তৃত। বর্তমান সময়ে পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বৃক্ষরোপণের গুরুত্ব আরো বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৯৯০-এর দশকে বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী পরিবেশগত সমস্যা বেড়ে যায়, যেমন বনভূমি উজাড়, মাটির ক্ষয়, এবং জলবায়ু পরিবর্তন। এই সমস্যা মোকাবেলার জন্য বৃক্ষরোপণের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করা হয়। বাংলাদেশের জাতীয় বৃক্ষমেলার যাত্রা শুরু হয় তৎকালীন সরকার প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার হাত ধরে ১৯৯৩ সালে। এর প্রধান উদ্দেশ্য ছিল পরিবেশ সংরক্ষণ, বৃক্ষরোপণ এবং বৃক্ষের যত্ন নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করা। বাংলাদেশের জাতীয় বৃক্ষমেলা একটি বাৎসরিক অনুষ্ঠান যা দেশের সবুজায়ন ও পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য উদযাপিত হয়। এই মেলা সাধারণত জুন মাসে শুরু হয় এবং এক মাসব্যাপী চলে। জাতীয় বৃক্ষমেলার মূল উদ্দেশ্য হলো বৃক্ষরোপণ, বৃক্ষের যত্ন ও পরিবেশ সুরক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
প্রতি বছর প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতি বৃক্ষমেলার উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর সক্রিয় অংশগ্রহণ থাকে। মেলায় বিভিন্ন ধরনের বৃক্ষের চারা, ফলজ, বনজ ও ঔষধি গাছের চারা প্রদর্শিত ও বিক্রয় করা হয়। বৃক্ষরোপণ ও সঠিকভাবে বৃক্ষের যত্ন নেওয়ার মাধ্যমে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করা হয়। এটি মাটির ক্ষয় রোধ করে এবং জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।বৃক্ষ কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করে এবং অক্সিজেন সরবরাহ করে, যা বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাব কমাতে সহায়ক।বৃক্ষ থেকে প্রাপ্ত ফল, কাঠ এবং ঔষধি উপাদান দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে অবদান রাখে। এটি স্থানীয় কৃষকদের আয় বৃদ্ধিতেও সহায়ক। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, এনজিও, স্কুল, কলেজ এবং সাধারণ জনগণ বৃক্ষমেলায় অংশগ্রহণ করে। মেলায় বিভিন্ন কর্মশালা, সেমিনার এবং বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।বিগত বছরগুলোতে জাতীয় বৃক্ষমেলা বাংলাদেশের সবুজায়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে। ভবিষ্যতে আরো বৃহত্তর পরিসরে এই মেলা আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে দেশের প্রত্যেকটি অঞ্চলে সবুজায়ন নিশ্চিত করা যায়।জাতীয় বৃক্ষমেলা পরিবেশ সংরক্ষণ ও উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। এটি দেশের জনগণকে বৃক্ষরোপণ ও বৃক্ষের যত্ন সম্পর্কে সচেতন করে এবং একটি সবুজ ও সুস্থ বাংলাদেশের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপান্তরিত করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।সুতরাং জলবায়ু পরিবর্তনের এ যুগে বৈশ্বিক উষ্ণতা প্রতিরোধে বেশি বেশি বৃক্ষমেলার আয়োজন ও বৃক্ষরোপণ করার প্রত্যয়ে আমাদের সানন্দে অংশগ্রহণ করতে হবে।






****অর্কিড***অর্কিড ফুল তার সৌন্দর্য, বৈচিত্র্য, এবং সুগন্ধের জন্য বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়। এর Family name- Orchidaceae। এর ...
09/07/2024

****অর্কিড***

অর্কিড ফুল তার সৌন্দর্য, বৈচিত্র্য, এবং সুগন্ধের জন্য বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়। এর Family name- Orchidaceae। এর বৈজ্ঞানিক নাম -Phalaenopsis sp. অর্কিডের প্রজাতি সংখ্যা ২৫,০০০ এর বেশি এবং এসব প্রজাতি বিভিন্ন রঙ, আকার ও আকারে পাওয়া যায়। অর্কিড ফুল মূলত উষ্ণমণ্ডলীয় এবং উপক্রান্তীয় অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণে দেখা যায়।

অর্কিডের বৈশিষ্ট্য

প্রকারভেদ: অর্কিডের প্রজাতিগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু হলো: ফ্যালেনপ্সিস, ডেনড্রোবিয়াম, ক্যাটলেয়া, এবং ভ্যান্ডা।

রূপ: অর্কিড ফুলের রূপ এবং গঠন খুব বৈচিত্র্যময়। ফুলগুলো সাধারণত তিনটি সেপাল এবং তিনটি পেটালের সংমিশ্রণ থাকে, যার মধ্যে একটি পেটাল "লিপ" নামে পরিচিত, যা পরাগায়নে সাহায্য করে।

বাস্তুতন্ত্র: অর্কিড প্রায় সব ধরনের পরিবেশে জন্মাতে পারে, তবে এরা প্রধানত উষ্ণ এবং আর্দ্র আবহাওয়া পছন্দ করে। এদের অনেক প্রজাতি এপিফাইটিক, মানে তারা অন্যান্য গাছের উপরে বেড়ে ওঠে।

পরাগায়ন: অর্কিডের পরাগায়ন প্রক্রিয়া খুবই জটিল এবং বৈচিত্র্যময়। বিভিন্ন প্রজাতি বিভিন্ন ধরণের পতঙ্গ, পাখি বা বাতাসের মাধ্যমে পরাগায়ন সম্পন্ন করে।

অর্কিড চাষ

অর্কিড চাষ করতে হলে কিছু বিষয়ের উপর বিশেষ গুরুত্ব দিতে হয়। যেমন:

আলো: অর্কিড প্রচুর আলো পছন্দ করে কিন্তু সরাসরি রোদ নয়। ফিল্টার করা আলোতে এরা ভালো বেড়ে ওঠে।

জল প্রদান: অর্কিডের জন্য নিয়মিত জল প্রদান গুরুত্বপূর্ণ, তবে অতিরিক্ত জল এদের শিকড়কে পঁচিয়ে দিতে পারে।

আর্দ্রতা: অর্কিড উষ্ণ এবং আর্দ্র পরিবেশ পছন্দ করে, তাই নিয়মিত মিস্টিং (ছিটানো জল) করা দরকার।

সার: অর্কিডের জন্য সঠিক মাত্রায় সার প্রয়োগ করতে হয়, বিশেষ করে ফুল আসার সময়।

ঔষধি ও অর্থনৈতিক গুরুত্ব

অর্কিডের বিভিন্ন প্রজাতি ঔষধি গুণাবলীর জন্যও পরিচিত। যেমন, ভ্যানিলা অর্কিড থেকে ভ্যানিলা নির্যাস প্রস্তুত করা হয়, যা খাদ্য শিল্পে ব্যাপক ব্যবহৃত হয়।

সংরক্ষণ

অনেক অর্কিড প্রজাতি বর্তমানে বিপন্ন অবস্থায় রয়েছে। অতিরিক্ত সংগ্রহ এবং বনাঞ্চল ধ্বংসের ফলে এদের সংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে। তাই অর্কিড সংরক্ষণে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরি।

অর্কিডের সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্য শুধু আমাদের চোখের আনন্দই বাড়ায় না, বরং এটি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।


#অর্কিড


07/07/2024

কোটা -----সংস্কার।।।।


#কোটাসংস্কার




06/07/2024

ধৈঞ্চা গাছ পরিচিতি

শিখনফল:
১.ধৈঞ্চা গাছের ধরন
২.ধৈঞ্চা গাছকে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে মজা নেওয়া হয় কেন?
৩.র্যাগিংয়ের মূখ্য বস্তু ধৈঞ্চা
৪.সবুজ সার হিসেবে ধৈঞ্চার প্রয়োজনীয়তা
৫.কোন সময় ধৈঞ্চা গাছ জমিতে বপন করবেন
৬.ধৈঞ্চা গাছের বহুমুখী ব্যবহার ও সহজলভ্যতা




04/07/2024

ড্রাগন ফল পরিচিতি

শিফনফল:
১.ড্রাগন ফলের উৎপত্তি ও বিভিন্ন নাম
২.ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি
৩.এর পুস্টিগুণ
৪.কতভাবে খাওয়া যায়?
৫.বাজার ব্যবস্হাপনা ইত্যাদি



01/07/2024

এক কৃষক দম্পত্তির ট্রাজেডিক গল্প..

#খরা


কাঁঠাল: বাংলাদেশে একটি পুষ্টিকর ও সুস্বাদু ফলকাঁঠাল English Name-Jackfruit(বৈজ্ঞানিক নাম: Artocarpus heterophyllus) বাংল...
29/06/2024

কাঁঠাল: বাংলাদেশে একটি পুষ্টিকর ও সুস্বাদু ফল

কাঁঠাল
English Name-Jackfruit
(বৈজ্ঞানিক নাম: Artocarpus heterophyllus)
বাংলাদেশের জাতীয় ফল। এটি একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর ফল, যা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণে উৎপাদিত হয়। কাঁঠাল গ্রীষ্মকালীন ফল এবং প্রধানত জুন থেকে আগস্ট মাসে পাওয়া যায়।

পুষ্টিগুণ

কাঁঠালে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে:

কার্বোহাইড্রেট: প্রচুর শক্তি প্রদান করে।

ভিটামিন সি: রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

ভিটামিন এ: চোখের স্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়ক।

পটাশিয়াম: রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

ফাইবার: পরিপাকতন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ।

ব্যবহার

কাঁঠাল বিভিন্নভাবে খাওয়া হয়:

কাঁচা কাঁঠাল: তরকারি ও বিভিন্ন রেসিপিতে ব্যবহৃত হয়।

পাকা কাঁঠাল: সরাসরি ফল হিসেবে খাওয়া হয়।

কাঁঠালের বিচি: ভাজা বা রান্না করে খাওয়া যায়।

চাষাবাদ

কাঁঠাল গাছ একটি বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ। এর চাষাবাদ করতে হলে উর্বর ও সুনিষ্কাশিত মাটির প্রয়োজন। সাধারণত বীজের মাধ্যমে কাঁঠাল গাছের চারা তৈরি করা হয়। এছাড়াও কলম পদ্ধতি ব্যবহার করেও চারা তৈরি করা যায়।

আর্থ-সামাজিক গুরুত্ব

কাঁঠাল বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি দেশের কৃষকদের জন্য একটি লাভজনক ফসল। কাঁঠালের বাণিজ্যিক চাষাবাদ করে কৃষকরা ভালো লাভ করতে পারেন।

কাঁঠাল বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ ফল। এর পুষ্টিগুণ, বিভিন্ন ব্যবহার ও অর্থনৈতিক গুরুত্বের জন্য এটি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে কাঁঠালের উপস্থিতি দেখা যায় এবং এটি আমাদের খাদ্যাভ্যাসের একটি অপরিহার্য অংশ।


২০০৬ সালে তখনও নিয়মিত আফগানিস্তানে বো*ম ফেলছে আমেরিকা-ইংল্যান্ড। যু*দ্ধবিধ্বস্ত দেশটিতে কোনো মাঠও ছিলো না নিজেদের খেলার ...
26/06/2024

২০০৬ সালে তখনও নিয়মিত আফগানিস্তানে বো*ম ফেলছে আমেরিকা-ইংল্যান্ড। যু*দ্ধবিধ্বস্ত দেশটিতে কোনো মাঠও ছিলো না নিজেদের খেলার জন্য। কোচ তাজ মালিককে সাথে নিয়ে নওরোজ-শাপুর-হামিদ-করিম সাদিক-শেনওয়ারি-আসগররা তখন খেলতে আসতেন এভাবেই, কাবুলিওয়ালার বেশে আর মাথায় একটা নীল টুপি পরে!

আজ তারা উঠে গেল বিশ্বকাপ সেমিফাইনালেই! সবচেয়ে বেশি খুশি হয়ত হয়েছেন ওই তাজ মালিকই।

অভিনন্দন!

26/06/2024

বাদাম চাষের দিকে ঝুকছে চাষীরা..

শিখনফল:
১.বাদাম চাষের জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ
২.বাদাম ফলনের সময়সীমা
৩.বাদাম চাষে খরচ ও বাজার
৪.বাদামের রোগ
৫.বাদাম চাষে চাষীদের কি লাভ?
৬.কৃষকদের হেল্পিং হ্যান্ড ইস্যু.
৭.সরকারের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ

#বাদাম


15/06/2024

দিন দিন পাট চাষ কমে যাচ্ছে কেন????

শিখনফল-
১.পাট চাষ কমার কারণ কি?
২.পাটের সিজন & শস্যের স্থায়িত্বকাল
৩.পাট চাষে প্রয়োজনীয় উপকরণ
৪.পাট চাষে প্রয়োজনীয় সমস্যা
৫.পাটকল বন্ধ হওয়ার উপক্রম কেন..
৬.পাট চাষ পুনরুদ্ধারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ..



#পাটচাষবন্ধহচ্ছে


গ্রামবাংলা...❤️
11/06/2024

গ্রামবাংলা...❤️

ভূট্টা: একটা সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদনভূট্টা (Zea mays) হল বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খাদ্যশস্য। এটি প্রধানত মার্কিন যুক্তরাষ...
07/06/2024

ভূট্টা: একটা সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদন

ভূট্টা (Zea mays) হল বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খাদ্যশস্য। এটি প্রধানত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ব্রাজিল, মেক্সিকো এবং আর্জেন্টিনায় উৎপাদিত হয়। এটি শুধু খাদ্যশস্য হিসেবেই নয়, পশুখাদ্য, শিল্প উপাদান এবং জ্বালানি উৎপাদনের মাধ্যম হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।তবে বাংলাদেশে ভূট্টার উৎপাদন ও ব্যবহার ক্রমান্বয়ে ইর্ষনীয় ভাবে বাড়ছে।চাষের দিক দিয়ে ধানের পর পরই এখন ভূট্টার অবস্হান।এমনকি চাষী ভাইরা ভূট্টা চাষে অনেকটাই খুশি।

উৎপাদন ও চাষাবাদ

ভূট্টার চাষাবাদ প্রধানত উষ্ণ ও উষ্ণমণ্ডলীয় অঞ্চলে হয়। এর জন্য উর্বর মাটি ও পর্যাপ্ত জল নিষ্কাশনের ব্যবস্থা থাকা জরুরি। ভুট্টা বপনের সময়, সঠিক সার ও কীটনাশকের ব্যবহার, এবং ফসল কাটার সময় পর্যন্ত নিয়মিত পর্যবেক্ষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

মাটি ও জলবায়ু: ভূট্টা উর্বর দোআঁশ বা বেলে দোআঁশ মাটিতে ভালো হয়। আদর্শ তাপমাত্রা ২১-২৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস।

বপন: বপনের সময় প্রতি হেক্টরে প্রায় ২০-৩০ কেজি বীজ প্রয়োজন হয়।

সার প্রয়োগ: ভালো ফলনের জন্য নাইট্রোজেন, ফসফরাস এবং পটাশের সুষম ব্যবহার প্রয়োজন।

সেচ ব্যবস্থা: গাছের বৃদ্ধির সময় পর্যাপ্ত পরিমাণে সেচ দিতে হবে।

ব্যবহার ও গুরুত্ব

ভূট্টার বিভিন্ন অংশ বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়। যেমন:

খাদ্য: ভুট্টার দানা বিভিন্ন খাদ্য পদার্থে ব্যবহার হয়। যেমন- কর্নফ্লেকস, কর্নসিরাপ, পপকর্ন ইত্যাদি।

পশুখাদ্য: ভূট্টা গবাদিপশুর খাদ্য হিসেবে ব্যবহার হয়।

শিল্প ও বাণিজ্যিক পণ্য: কর্নস্টার্চ, কর্ন অয়েল, বায়োফুয়েল ইত্যাদি।

অর্থনৈতিক গুরুত্ব

বিশ্বব্যাপী ভূট্টার বাণিজ্যিক চাহিদা প্রচুর। এটি বিভিন্ন দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। উদাহরণস্বরূপ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কৃষি অর্থনীতির একটি বড় অংশই ভুট্টা চাষের উপর নির্ভরশীল।

পরিবেশগত প্রভাব

ভূট্টা চাষের কিছু পরিবেশগত প্রভাব রয়েছে। অতিরিক্ত সার ব্যবহারের ফলে মাটির উর্বরতা কমতে পারে এবং জল দূষিত হতে পারে। সঠিক কৃষি পদ্ধতি মেনে চললে এসব সমস্যার সমাধান করা সম্ভব।

চ্যালেঞ্জ ও সমাধান

ভূট্টা চাষের ক্ষেত্রে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে যেমন- কীটপতঙ্গের আক্রমণ, জলবায়ু পরিবর্তন, এবং রোগবালাই। এগুলির মোকাবিলায় উন্নত বীজ, সঠিক কৃষি পদ্ধতি এবং প্রযুক্তির ব্যবহার করতে হবে।

সুতরাং আমরা বলতে পারি,
ভূট্টা একটি বহুমুখী ফসল যা খাদ্য, পশুখাদ্য এবং শিল্প উপাদানে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এর সঠিক চাষাবাদ ও ব্যবস্থাপনা দেশের অর্থনীতি এবং খাদ্য নিরাপত্তার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।বাংলাদেশের অর্থীনীতিতে ভূট্টার চাষ বেশ লাভজনক।

Address

AGARGAON
Dhaka
1207

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when AGRO Flix posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to AGRO Flix:

Videos

Share

Nearby media companies