SaminTube Multimedia

26/11/2024

বর্তমান সময়ে যারা কক্সবাজারে ঘুরতে যাবেন নিরাপত্তার জন্য তারা অবশ্যই এই বিষয়গুলো জেনে যাবেন:

১. বাস থেকে নামার পর নিজেদের ইচ্ছামতো অটোতে উঠবেন, অবশ্যই গন্তব্যস্থল উল্লেখ করে ভাড়া ঠিক করে উঠবেন। অটোওয়ালাদের কথামতো অটো নিলে ওরা আপনাকে উনাদের নির্ধারিত হোটেলে নিয়ে যাবে।

২. সম্ভব হলে আগেই হোটেল বুকিং দিয়ে যাবেন। তবে বুকিং দেওয়ার আগে ভাড়া ঠিক করে নিবেন। যারা কক্সবাজার এসে হোটেল ঠিক করতে চান তারা অবশ্যই অটো চালকের কথায় কোনো হোটেলে যাবেন না। নিজেরা যাচাই করে, রুম দেখে ভাড়া ঠিক করে হোটেলে উঠবেন।

৩. হোটেলে উঠার সময় অবশ্যই এনআইডি কার্ড বা জন্ম নিবন্ধন কার্ড সাথে আনবেন এবং হোটেলে কপি জমা দিবেন।

৪. বীচে নামার সময় মূল্যবান জিনিসপত্র হোটেলে রেখে আসাই উত্তম।

৫. বীচে বসে কোনো ম্যাসেজ বয়কে দিয়ে ম্যাসেজ করাবেন না, ম্যাসেজ বয় দেখলে কিটকটের দায়িত্বে থাকা কর্মীকে সরিয়ে দিতে বলবেন অথবা ট্যুরিস্ট পুলিশকে জানাবেন। (ম্যাসেজের আড়ালে তারা আপনার মোবাইল, মানিব্যাগ নিয়ে যেতে পারে), ট্যুরিস্ট পুলিশ ম্যাসেজ বয়দের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রেখেছে।

৬. কোনো ভিক্ষুক, তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ বিরক্ত করলে ট্যুরিস্ট পুলিশকে অবহিত করুন।

৭. বীচ থেকে ভ্রাম্যমাণ হকার উচ্ছেদে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। শীঘ্রই ভ্রাম্যমাণ হকার মুক্ত করা হবে। আপনারা ভ্রাম্যমাণ হকার থেকে কেনাকাটা থেকে বিরত থাকুন।

৮. ফটোগ্রাফার থেকে ছবি তোলার ক্ষেত্রে আগে থেকেই দরদাম ঠিক করে নিতে হবে। সম্ভব হলে তার লাইসেন্স আছে কিনা সেটা যাচাই করে নিবেন এবং মোবাইল নম্বর ও ফটোগ্রাফারের ছবি তুলে রাখবেন।

৯. বীচবাইক, ওয়াটার বাইকে চড়ার ক্ষেত্রে তাদের রেট নির্ধারণ করে দেয়া আছে, যাচাই করে, দাম ঠিক করে উঠবেন।

১০. পানিতে নামার ক্ষেত্রে যেখানে লাইফ গার্ড রয়েছে তার আশেপাশে নামার চেষ্টা করবেন।

১১. কোনো ধরনের হয়রানি হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে ট্যুরিস্ট পুলিশের সহায়তা নিবেন।

১২. হোটেলে খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে মূল্য তালিকা দেখে নিবেন।

১৩. স্ট্রিট ফুড খাওয়ার ক্ষেত্রে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে।

১৪. কক্সবাজার বীচ এলাকা ও এর আশপাশ নিরাপদ। তবে সন্ধ্যার পর ঝাউবন ও অন্ধকারাচ্ছন্ন এলাকায় না যাওয়াই উত্তম।

১৫. জোয়ার-ভাটার সময় দেখে নিন। ভাটার সময় পানিতে নামবেন না। লাল পতাকা দেখলে বীচে গোসল পরিহার করুন।

১৬. যে কোনো আইনি সহায়তা ও হয়রানি প্রতিরোধে যোগাযোগ করুন:
*ডিউটি অফিসার- 01320159087
*এএসপি- 01320159209

21/11/2024

কুয়েতের ধর্ম মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘১৩তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতা ২০২৪’ এ বিশ্বের ৭৪টি দেশের হাফেজদের হারিয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছেন বাংলাদেশের কৃতী সন্তান হাফেজ আনাস মাহফুজ। ছিগারুল হুফফাজ গ্রুপ (৮-১২ বছর বয়স) এ প্রথম স্থান অর্জন করেছেন তিনি। এই প্রতিযোগিতায় কেরাত গ্রুপে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছেন দেশের উদীয়মান ক্বারী আবু জর গিফারী।

গত ১৪ নভেম্বর থেকে প্রতিযোগিতা শুরু হয়। কুয়েতের ক্রাউন প্লাজায় আয়োজিত এই প্রতিযোগিতায় তিনটি গ্রুপে অংশ নিয়েছিলেন বাংলাদেশের প্রতিযোগীরা। ঢাকার মারকাযুল ফয়জিল কুরআন আল ইসলামীর শিক্ষার্থী হাফেজ আনাস মাহফুজ। তার গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জে। তিনি ২০২৩ সালে জাতীয় হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় (পিএইচপি কুরআনের আলোয়) তৃতীয় স্থান অর্জন করেছিলেন। এর আগেও এ মাদরাসার ছাত্র মুয়াজ মাহমুদ এবং সালেহ আহমেদ তাকরিম বিশ্ব কুরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন। কেরাত গ্রুপে তৃতীয় স্থান অর্জনকারী ক্বারী আবু জর গিফারী বাংলাদেশের কেরাত চর্চায় নতুন অধ্যায় তৈরি করেছেন। তার পারফরম্যান্স বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের পরিচিতি আরো উজ্জ্বল করেছে।

গত বৃহস্পতিবার কুয়েতের ধর্ম মন্ত্রণালয় আয়োজিত ১৩তম বিশ্ব কুরআন প্রতিযোগিতা শুরু হয়।

15/11/2024

মজার মজার সব রেসিপির আপডেট মিস করতে না চাইলে Sonali's Cooking পেইজে লাইক & ফলো দিয়ে রাখুন।

13/11/2024

বাসা-বাড়িতে মশা তাড়ানোর সহজ উপায়:

ডেঙ্গুর ভয়াবহতা দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। এই নিয়ে অভিভাবকদের দুশ্চিন্তার শেষ নেই! কোনোভাবেই তাদের যেনো মশা না কামড়ায়, সেদিকে খুব খেয়াল রাখতে হবে। মশার থেকে বাঁচতে অনেকেই নানা উপায় অবলম্বন করছেন। গরম এবং শীতের সময় মশার উপদ্রব বেড়ে যায়। মশার কামড়ে অনেক সময় চুলকানি, ফুসকুড়ি এবং অন্যান্য সমস্যা দেখা দেয়। এছাড়াও, মশার কামড় থেকে ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু, জিকা ভাইরাস ইত্যাদি রোগ ছড়াতে পারে। তাই বাসা-বাড়িতে মশা তাড়ানোর জন্য কিছু সহজ উপায় জানা জরুরি। মশার কামড় থেকে বাঁচার সহজ উপায়।

09/11/2024

বাংলাদেশের বর্তমান জনসংখ্যা ৪০ কোটি ছাড়িয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন, বিশ্ব জরিপ সংস্থার মুখপাত্র সাইয়্যিদ মুহম্মদ আকতার ই-কামাল। ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিলো প্রায় ১৭ কোটি। বিগত ২৭ বছরে জনসংখ্যার একই হিসাব দেওয়া হচ্ছে। এর পেছনে কাজ করছে বিভিন্ন এনজিও। বাংলাদেশের জনসংখ্যার নতুন এই চিত্র প্রকাশ করে বিশ্ব জরিপ সংস্থা।

পাকিস্তান আমলে মোট জনসংখ্যা ছিলো ৯ কোটি। তখনকার হিসাবে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিলো ৫ কোটি। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর জনসংখ্যা হয় সাড়ে সাত কোটি। (স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম আদমশুমারি ১৯৭৪ অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিলো ৭ কোটি ৬৪ লাখ)।

১৯৭৭ সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যা হয় ৯ কোটি। ১৯৮২ সালে ১১ কোটি, ১৯৯১ সালে ১৬ কোটি, ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যা হয় ১৭ কোটি।

১৯৬৯ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত তৎকালীন ২৭ বছরের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সোয়া তিন গুণেরও (৩.২৬ গুণ) বেশি। তাহলে ১৯৯৬ থেকে ২০২৪ সালের এই ২৮ বছরেও জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ৩/৪ গুণ বাড়ার কথা। কারণ পূর্বের চেয়ে গড় আয়ু বেড়েছে। বর্তমানে ৪০ কোটি জনসংখ্যা ধরলে সেটা আড়াই গুণেরও কম (২.৩৫ গুণ) ধরা হয়। কাজেই বাস্তবতা হচ্ছে- বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ৪০ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। আর সোয়া তিন গুণ হিসাব করলে জনসংখ্যা হয় প্রায় ৫৫ কোটি।

24/10/2024

ঘূর্ণিঝড়ের মতো বিপদ-আপদ মহান আল্লাহ তাআলা আমাদের পরীক্ষার জন্য পাঠান। বিপদ-আপদে আল্লাহ তাআলাকে আমরা কতটুকু স্মরণ করছি তাই এখানে মুখ্য। এছাড়া দুনিয়াতে সৃষ্ট যতো বিপদ-আপদ তা আমাদের কর্মেরই ফল। আল্লাহ তাআলা বলেছেন,

ظَهَرَ الْفَسَادُ فِيْ الْبَرِّ وَالْبَحْرِ بِمَا كَسَبَتْ أَيْدِيْ النَّاسِ لِيُذِيْقَهُمْ بَعْضَ الَّذِيْ عَمِلُوْا لَعَلَّهُمْ يَرْجِعُوْنَ

অর্থ:
মানুষের কৃতকর্মের কারণেই জলে-স্থলে বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়ে। আর তা এ কারণেই যে, আল্লাহ্ তাআলা এরই মাধ্যমে বান্দাহ্কে তার কিছু কৃতকর্মের স্বাদ আস্বাদন করান যাতে তারা (সঠিক পথে) ফিরে আসে। (রূম : ৪১)

ঘূর্ণিঝড়ের দুআ:
আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত রয়েছে, আল্লাহর রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তীব্র বাতাস ও ঝড়ের সময় পড়তেন,

اللَّهُمَّ إِنِّي أَسأَلك خَيرهَا وَخير مَا فِيهَا وَخير مَا أرْسلت بِهِ وَأَعُوذ بك من شَرها وَشر مَا فِيهَا وَشر مَا أرْسلت بِهِ

উচ্চারণ:
আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা খাইরাহা ও খাইরা মা ফীহা ওয়া খাইরা মা উরসিলাত বিহি ওয়া আউজুবিকা শাররাহা ওয়া শাররা মা ফীহা ওয়া শাররা মা উরসিলাত বিহি।

অর্থ:
হে আল্লাহ্‌! আমি আপনার কাছে এর কল্যাণ চাই, এর মধ্যে যে কল্যাণ আছে সেটা চাই এবং যে কল্যাণ দিয়ে এটাকে পাঠানো হয়ে তা চাই এবং আমি আপনার কাছে এর অনিষ্ট থেকে আশ্রয় চাই, এর মধ্যে যে অনিষ্ট অন্তর্ভুক্ত আছে তা থেকে আশ্রয় চাই এবং যে অনিষ্টসহ এটাকে পাঠানো হয়েছে তা থেকে আশ্রয় চাই। (সহিহ মুসলিম)

আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত আল্লাহর রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বজ্রধ্বনি ও মেঘের গর্জন শুনলে বলতেন,

اللَّهُمَّ لاَ تَقْتُلْنَا بِغَضَبِكَ وَلاَ تُهْلِكْنَا بِعَذَابِكَ وَعَافِنَا قَبْلَ ذَلِكَ

উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা লা তাকতুলনা বিগাদাবিকা ওয়ালা তুহলিকনা বিআযাবিকা, ওয়া আফিনা কাবলা যা-লিকা।

অর্থ: হে আল্লাহ আপনার গজব দিয়ে আমাদের মেরে ফেলবেন না, আপনার শাস্তি দিয়ে আমাদের নিশ্চিহ্ন করবেন না, তার আগেই আমাদের ক্ষমা করে দিন। (সুনানে তিরমিজি)

ঘূর্ণিঝড়সহ যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শেখানো এই দুটি দুয়া আমরা পড়তে পারি।

ঝড়ের সময় তওবা-ইস্তিগফার করা:
তওবা-ইস্তিগফারের মাধ্যমে বিপদাপদ থেকে রক্ষা মেলে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আপনি তাদের মাঝে থাকাবস্থায় কিছুতেই আল্লাহ তাদের শাস্তি দিবেন না। আর তারা ক্ষমা প্রার্থনা করা অবস্থায়ও তাদের শাস্তি দিবেন না।’ (সুরা আনফাল, হাদিস : ৩৩)

ঘূর্ণিঝড় হলে নিরাপদ স্থান বা আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়া:
ঝড়-তুফান বা ঘূর্ণিঝড়ের সময় ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা ছেড়ে নিরাপদ স্থান বা আশ্রয়কেন্দ্রে গিয়ে আল্লাহর উপর ভরসা করতে হবে।

আনাস ইবনে মালেক (রা.) বলেন, ‘এক ব্যক্তি রাসুলুল্লাহকে (সা.) জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল! আমি কীভাবে আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করবো? আমার উটনিটি ছেড়ে দিয়ে নাকি বেঁধে রেখে?’

রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, প্রথমে তোমার উটনিটি বাঁধ, এরপর আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করো। (তিরমিজি ২৫১৭)

ঝড়-তুফানের সময় কি আজান দেয়া যাবে:
আমাদের দেশে প্রচলিত ঝড়ের সময় আজান দেয়ার বিষয়টি প্রমাণিত নয়, যদিও যথাস্থানে আজান দেয়া ইসলামের অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি নিদর্শন।

হাদিসের উদ্ধৃতি দিয়ে যে কথাটির প্রচলন তার কোনো ভিত্তি নেই বরং এরূপ সময়ে নামাজে দাঁড়িয়ে, সিজদায় আল্লাহর কাছে দোয়া করাই মুমিনের কাজ। (দারুল উলুম দেওবন্দের ফতোয়া, নম্বর : ১৬২৭৬৪)

22/10/2024

ঈদ ও পূজায় ছুটি বাড়িয়ে ২০২৫ সালের বিভিন্ন রকমের ছুটির বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে ১২ দিনের সাধারণ ছুটি ও ১৪ দিনের নির্বাহী আদেশের সরকারি ছুটির তারিখ প্রকাশ করা হয়েছে। ২৬ দিনের এই ছুটির মধ্যে সাপ্তাহিক ছুটি পড়েছে ৯ দিন।

এছাড়া মুসলিম পর্বে ৫ দিনের ঐচ্ছিক ছুটি, হিন্দু পর্বে ৯ দিনের ঐচ্ছিক ছুটি, খ্রিস্টান পর্বে ৮ দিনের ঐচ্ছিক ছুটি, বৌদ্ধ পর্বে ৭ দিনের ঐচ্ছিক ছুটি এবং ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জন্য ২ দিনের ঐচ্ছিক ছুটি রয়েছে।

সাধারণ ছুটি ও নির্বাহী আদেশের ছুটির সঙ্গে একজন কর্মচারী নিজ নিজ ধর্ম অনুযায়ী অনধিক ৩ দিনের ঐচ্ছিক ছুটি মিলিয়ে ভোগ করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে পরিকল্পনা মাফিক আগেই ছুটির অনুমোদন নিতে হবে। উপদেষ্টা পরিষদ গত ১৭ অক্টোবর ঈদুল ফিতরে ৫ দিন, ঈদুল আজহায় ৬ দিন এবং দুর্গাপূজায় ২ দিন ছুটির অনুমোদন দেয়। এবার প্রজ্ঞাপন জারি করে বছরব্যাপী ছুটির তালিকা প্রকাশ করা হলো। আগে দুই ঈদে ৩ দিন করে এবং দুর্গাপূজায় ১ দিন করে সরকারি ছুটি ছিলো।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, আগামী বছরের ৩১ মার্চ সোমবার ঈদুল ফিতর এবং ৭ জুন শনিবার ঈদুল আজহায় ১ দিন করে সাধারণ ছুটি। এর সাথে ঈদুল ফিতরের আগের ২ দিন ও পরের ২ দিন (২৯ ও ৩০ মার্চ এবং ১ ও ২ এপ্রিল) নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। আর ঈদুল আজহার আগের ২ দিন ও পরের ৩ দিন (৫ ও ৬ জুন এবং ৮, ৯ ও ১০ জুন) নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া দুর্গাপূজায় বিজয় দশমীর দিন ২ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সাধারণ ছুটি এবং আগের দিন ১ অক্টোবর বুধবার নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি রয়েছে।

যেসব অফিসের সময়সূচি ও ছুটি তাদের নিজস্ব আইন-কানুন দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে বা যেসব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের চাকরি সরকার থেকে অত্যাবশ্যক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে, সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান নিজস্ব আইনকানুন অনুযায়ী জনস্বার্থ বিবেচনা করে এই ছুটি ষোষণা করবে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।

13/10/2024

প্রতিদিন ৫ ওয়াক্তের নামাজ
মোট কতো রাকাত!👇👇

05/10/2024

★জীবনে চলার পথে কথাগুলো কাজে লাগবে★

30/09/2024

২০২৫ সালে, প্রথম রোজা ০১ মার্চ।

27/08/2024

23/08/2024

বন্যা কবলিত এলাকায় সহায়তার জন্য এই নম্বরগুলোতে যোগাযোগ করুন। মহান আল্লাহ সবাইকে সুস্থ রাখুন, আমিন।

21/08/2024

বন্যায় সতর্কতা ও করণীয়।

18/08/2024

বিশ্বব্যাপী ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়েছে ভাইরাসজনিত সংক্রামক ব্যাধি, এমপক্স। সংক্রমণ রোধে চলছে ব্যাপক তোড়জোড়। কন্টাক্ট ট্রেসিং, আইসোলেশনের পাশাপাশি বিমানবন্দরে জোরদার করা হয়েছে নিরাপত্তা। এমপক্স প্রতিরোধে দ্রুত ভ্যাকসিন তৈরি ও তা আফ্রিকাসহ বিভিন্ন দেশে পাঠানোর তাগিদ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

সংক্রামক ও ভাইরাসজনিত রোগটি আফ্রিকা মহাদেশ ছাপিয়ে, এশিয়া ও ইউরোপেও ছড়িয়ে পড়েছে। ক্রমেই বেড়ে চলেছে প্রাণহানির সংখ্যা। ঘাতক ভাইরাসে, আক্রান্তের সংখ্যা নাগালের বাইরে চলে যাওয়ায় বিশ্বজুড়ে 'জনস্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা' জারি করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

এমপক্সের লক্ষণ দেখা দিলে ১৬২৬৩ অথবা ১০৬৫৫ নম্বরে যোগাযোগের পরামর্শ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের।

18/08/2024

বর্তমান পরিস্থিতিতে বিপদে পড়লে সেনাবাহিনীর সহায়তা পেতে যেসব নম্বরে যোগাযোগ করবেন: