H A Billal Hossain

H A Billal Hossain Former President, Bangladesh Students League International Unit.

28/12/2024

দেশ নিয়ে ইউনুস ও উগ্রবাদীদের আসল খেলা শুরু

ভোটারের বয়স ১৭ করতে ইউনুসের সুপারিশ দুরভিসন্ধিমূলক। তারা ছাত্রদের ভোটার বানিয়ে আগামী নির্বাচনে ক্ষমতায় আসতে চায়। অপরদিকে, সব আসামিকে খালাস দিয়ে বিএনপিকে খুশি রাখা হচ্ছে, যাতে বিএনপি সংস্কার করে এবং নির্বাচনে অংশ নেয়। কিন্তু ভোট হবে কারচুপির মাধ্যমে।

এদিকে, পাকিস্তানি সেনারা বাংলাদেশ সেনাদের ট্রেনিং দিতে আসছে। আসলে এটি ট্রেনিং নয়, তারা বাংলাদেশের অলিগলি চিনতে আসছে। সামনে গৃহযুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে।

পাকিস্তানের জাহাজে করে বিস্ফোরক এসেছে বলে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে, যদিও এখনও প্রকাশযোগ্য প্রমাণ মেলেনি।

দেশকে বাঁচাতে হবে। এদের উদ্দেশ্য পরিষ্কার।

28/12/2024

রাজধানীর রেললাইন থেকে আরেক সমন্বয়কের মরদেহ উদ্ধার।
😏 হ্যালো পিও 💞

28/12/2024

একটি স্বাভাবিক দিনের শুরুতে, এক বাবা বাইকের পেছনে তার স্ত্রী ও সাত বছরের সন্তানকে নিয়ে রওনা দেন। মাওয়া টোল প্লাজায় পৌঁছে টাকা দেওয়ার সময় তার ছেলেটি স্নেহভরা কণ্ঠে বলে, “বাবা, আমি টাকা দিব।” সন্তানের সেই ছোট্ট আবদারে বাবা সস্নেহে তার হাতে টাকা তুলে দেন। মুহূর্তটি ছিল আনন্দে ভরা, পরিবারের সঙ্গে কাটানো আরেকটি ছোট্ট স্মৃতি।

কিন্তু ঠিক সেই মুহূর্তেই একটি দ্রুতগামী বাস পেছন থেকে ছুটে এসে তাদের পুরো পৃথিবীকে অন্ধকার করে দেয়। বাসের ধাক্কায় স্ত্রী ও সন্তান ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারায়। ভাগ্যক্রমে বাবা বেঁচে যান, কিন্তু তার চোখের সামনে ঘটে যায় এক অকল্পনীয় ট্র্যাজেডি।

ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে বাবা থেমে থেমে বলেন, “আমি দেখলাম, আমার সন্তানের মাথার ওপর দিয়ে বাসের চাকা চলে গেছে। তার ছোট্ট চোখ দুটো বেরিয়ে এসেছে। আর আমার স্ত্রীকে চাকার সাথে টেনে নিয়ে গেল বাসটি। আমি কিছুই করতে পারিনি।”

এই মর্মান্তিক ঘটনার বেদনা কোনো শব্দে প্রকাশ করা সম্ভব নয়। একজন স্বামী ও বাবার কাছে এই ক্ষতি এমন এক দুঃখের স্মৃতি, যা তার সারা জীবন বয়ে বেড়াতে হবে। এই ঘটনার শিক্ষা একটাই—আমাদের সবার উচিত রাস্তায় আরও সতর্ক থাকা, যেন আর কোনো পরিবার এমন হৃদয়বিদারক দুর্ঘটনার শিকার না হয়।

দিন শেষে সত্যেরই জয় হয়।গত ১৫ বছর ধরে সজীব ওয়াজেদ জয় ওয়াশিংটনে বসে আওয়ামী লীগ বিরোধী বাইডেন প্রশাসনের প্রতিটি পদক্ষেপের ব...
28/12/2024

দিন শেষে সত্যেরই জয় হয়।

গত ১৫ বছর ধরে সজীব ওয়াজেদ জয় ওয়াশিংটনে বসে আওয়ামী লীগ বিরোধী বাইডেন প্রশাসনের প্রতিটি পদক্ষেপের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিয়েছেন এবং সময় সময় কঠোর সমালোচনা করেছেন। তার যদি বিন্দুমাত্র দুর্বলতা থাকতো, তাহলে বহু আগেই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হতো।

আমেরিকার প্রশাসনের কাছে সজীব ওয়াজেদ জয়ের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনের প্রতিটি তথ্য, যেন এক বিশদ CT স্ক্যান রিপোর্টের মতো, সবসময় আপডেট থাকে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার পরিবারের কোনো সদস্যের যদি সামান্যতম দুর্নীতির ছাপ থাকতো, তা আমেরিকার প্রশাসনের নজর এড়ানোর সুযোগ ছিল না।

শেখ হাসিনা গত ১৫.৫ বছর ধরে আমেরিকার সঙ্গে চোখে চোখ রেখে সাহসিকতার সঙ্গে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন। যদি নিজের বা পরিবারের দুর্বলতা থাকতো, তাহলে এটি কোনোভাবেই সম্ভব হতো না।

৫০০০ মিলিয়ন ডলার পাচারের গল্প মাঠে মারা যাওয়ার পর এখন নতুন করে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের আরেকটি গল্প ছড়ানো হয়েছে। এই গল্পের উৎস সেই একই ভুয়া অনলাইন পোর্টাল “গ্লোবাল ডিফেন্স কর্পস,” যা এর আগে ভিত্তিহীন কল্পকাহিনী ছড়িয়েছে। এবার তারা এফবিআইকে জড়িয়ে কাহিনী তৈরি করেছে, যেখানে বাংলাদেশ বা শেখ হাসিনা ও সজীব ওয়াজেদ জয়ের কোনো নামই উল্লেখ নেই।

দুদক চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত বলার মতো কিছু নেই। যদি এফবিআই আসলেই ৩০০ মিলিয়ন ডলার নিয়ে তথ্য দিত, তাহলে দুদকই সবার আগে বিশাল সংবাদ সম্মেলন করে তা জানাত। অন্যদিকে, এফবিআই গত ১৫ বছর ধরে যদি তথ্য সংগ্রহ করেই থাকে, তাহলে এতদিনে প্রমাণসহ সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিত।

আমাদের দুর্ভাগ্য হলো, কিছু মানুষ উদ্দেশ্যমূলকভাবে বিভ্রান্তিকর ও ভিত্তিহীন তথ্য ছড়িয়ে যাচ্ছে। কারণ এদেশে এমন কিছু শ্রেণি রয়েছে, যারা শেখ হাসিনা বা আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে যা-ই বলা হোক, তা-ই বিশ্বাস করতে প্রস্তুত। এদের সঙ্গে আরও একটি শ্রেণি রয়েছে যারা হুজুগে মাতাল হয়ে বিভ্রান্তি ছড়ায়।

তবে, এসব অপপ্রচারের মুখে আমাদের সাহস হারানো চলবে না। জীবনের অংশ হিসেবেই এগুলো মোকাবিলা করতে হবে। কারণ, দিন শেষে সত্যেরই জয় হয়।

28/12/2024

নড়াইল সদর ইউপি নারী সদস্য বাসনা মল্লিক’কে ধর্ষণ করে হত‍্যাঃ প্রথমে ধর্ষণ করে নড়াইল জেলা সমন্বয়ক পরে ছাত্রদলের নেতা কর্মীরা॥
ভিডিও ধারন করেছে স্থানীয় ইউনিয়ন শিবির এর সদস‍্য সাদ্দাম জিন্নাহ

শেখ হাসিনা ফিরবেই;বাংলাদেশ জাগবেই
27/12/2024

শেখ হাসিনা ফিরবেই;
বাংলাদেশ জাগবেই

হেলিকপ্টার দিয়ে শীতবস্ত্র বিতরণ: প্রয়োজন নাকি প্রহসন?- সম্প্রতি শীতবস্ত্র বিতরণের নামে মাত্র ৯ কিলোমিটার রাস্তা পাড়ি দিত...
27/12/2024

হেলিকপ্টার দিয়ে শীতবস্ত্র বিতরণ: প্রয়োজন নাকি প্রহসন?

- সম্প্রতি শীতবস্ত্র বিতরণের নামে মাত্র ৯ কিলোমিটার রাস্তা পাড়ি দিতে হেলিকপ্টার ব্যবহার করার ঘটনা আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। ৬ দিনে ২৮ বার হেলিকপ্টারে যাতায়াতের বিষয়টি অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।

- হিংসা হয় না, কিন্তু হিসাব চাইঃ অনেকে বলবেন, “আপনাদের হিংসা হয় কেন?”
না, হিংসা হয় না। বরং প্রশ্ন জাগে—৯ কিলোমিটার রাস্তা পাড়ি দেওয়ার জন্য হেলিকপ্টার ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা কী? উনি চাইলে রকেটেও যেতে পারতেন, আমাদের তাতে আপত্তি নেই। কিন্তু গণসেবার নামে এমন অপচয় এবং বিলাসিতা কর আদায়ের টাকা দিয়ে করা হচ্ছে কি না, সেই হিসাব আমরা চাই।

- ব্যয়ের বিশ্লেষণঃ হেলিকপ্টারে ৬ দিনে ২৮ বার যাতায়াতের খরচ কত? এই খরচ দিয়ে মোট কত টাকার শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে?
যদি যাতায়াতের খরচই শীতবস্ত্রের চেয়ে বেশি হয়, তাহলে এর নৈতিকতা কোথায়? গণসেবার নামে জনগণের করের অর্থ এভাবে অপচয় করা কতটা যুক্তিসঙ্গত?

- শীতবস্ত্র বিতরণ নিঃসন্দেহে একটি মানবিক উদ্যোগ, তবে এর পেছনের উদ্দেশ্য এবং কার্যপদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তোলাই স্বাভাবিক। বিলাসিতা যদি সেবার মূল উদ্দেশ্যকে ম্লান করে দেয়, তাহলে সেই সেবা জনগণের জন্য নয়, বরং আত্মপ্রচার এবং রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির একটি হাতিয়ার হয়ে দাঁড়ায়।

ইউনূস ও আজহারীর নবী মুহাম্মদ (সাঃ) ও খাদিজাকে (রাঃ) নিয়ে কটুক্তি প্রসঙ্গেবাংলাদেশের বিদ্যমান সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩ ...
27/12/2024

ইউনূস ও আজহারীর নবী মুহাম্মদ (সাঃ) ও খাদিজাকে (রাঃ) নিয়ে কটুক্তি প্রসঙ্গে

বাংলাদেশের বিদ্যমান সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩ অনুযায়ী, কোনো ওয়েবসাইট বা ইলেকট্রনিক মাধ্যমে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানলে দুই বছরের কারাদণ্ড ও জরিমানার বিধান রয়েছে।

ইসলামী আইনে, নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এবং ইসলাম নিয়ে কটূক্তির জন্য কঠোর শাস্তির বিধান রয়েছে। ইসলামের প্রাথমিক যুগে যারা নবীকে (সাঃ) কষ্ট দিয়েছিল বা বিদ্রুপ করেছিল, তাদের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হতো।

বাংলাদেশ সৃষ্টির পর থেকে ইসলাম ও নবীকে (সাঃ) কটাক্ষ করার অজুহাতে বহু মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। অনেককে ইসলামবিরোধী আখ্যা দিয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছে। কট্টরপন্থী ইসলামপন্থী দলগুলো এ বিষয়ে নিয়মিত ওয়াজ, মিছিল ও সভা-সমাবেশ করে থাকে।

কুরআন ও হাদিসে নির্দেশনা
• সুরা তাওবা ও সুরা আহযাব-এ বলা হয়েছে, যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলকে (সাঃ) কষ্ট দেয়, তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।
• সুরা মায়েদা-তে বলা হয়েছে, যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে দুশমনি করে এবং পৃথিবীতে অশান্তি সৃষ্টি করে, তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, শূলিবিদ্ধ করে হত্যা, হাত-পা বিপরীত দিক থেকে কেটে ফেলা বা নির্বাসন।
• বিভিন্ন হাদিসে রাসুল (সাঃ)-এর বিরুদ্ধে কটূক্তিকারীদের শাতিমে রাসুল হিসেবে গণ্য করে তাদের হত্যা করার বিধান উল্লেখ রয়েছে।

মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তব্য ও বিতর্ক

নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ মুহাম্মদ ইউনূস, যিনি ক্ষুদ্রঋণ ব্যবস্থার জনক, সম্প্রতি বিতর্কে জড়িয়েছেন। ২০১০ সালে একটি আন্তর্জাতিক সভায় তিনি নারী উদ্যোক্তাদের উৎসাহ দিতে গিয়ে হাস্যরসের মাধ্যমে নবী মুহাম্মদ (সাঃ) ও খাদিজা (রাঃ)-এর বিয়ের উদাহরণ দেন।

ইংরেজিতে তিনি বলেছিলেন:

“ইসলামের নবী একজন নারী ব্যবসায়ীকে বিয়ে করেছিলেন। তিনি প্রথমে তার অধীনে কাজ করেন এবং পরে তাকে বিয়ে করেন। ভালো মুসলিম হতে হলে আপনাকে মহানবীর পদাঙ্ক অনুসরণ করতে হবে। একজন নারী ব্যবসায়ীকে বিয়ে করতে হবে। আপনি যদি খুঁজে না পান, আমাদের কাছে এমন অনেক নারী আছে।”

এই বক্তব্য ফেসবুকে ভাইরাল হওয়ার পর ব্যাপক সমালোচনা হয়। তবে অনেকেই হামলা বা হয়রানির ভয়ে তার বিরুদ্ধে মামলা করতে সাহস করেননি।

আজহারীর বিতর্কিত মন্তব্য

জামায়াতে ইসলামীর নেতা মিজানুর রহমান আজহারী নবী মুহাম্মদ (সাঃ) ও খাদিজা (রাঃ)-এর সম্পর্ক নিয়ে তাচ্ছিল্যপূর্ণ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন:

“২৫ বছরের নবী ৪০ বছরের এক বৃদ্ধা নারীকে বিয়ে করলেন। সেই নারী দুইবার তালাকপ্রাপ্ত এবং অনেকগুলো সন্তান জন্ম দিয়েছিলেন। নবী (সাঃ) তাগড়া যুবক হওয়া সত্ত্বেও বিধবা ও প্রৌঢ়াকে বিয়ে করলেন।”

এই ধরনের ন্যাক্কারজনক মন্তব্য সত্ত্বেও রাষ্ট্র বা আলেম সমাজ থেকে তার বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

মুহাম্মদ ইউনূস ও আজহারীর বক্তব্য ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনেছে। তবে এই বিষয়ে ইসলামী দলের ভিন্ন ভিন্ন অবস্থান ও রাজনৈতিক সুবিধাবাদ প্রমাণ করে যে, তারা নিজেদের প্রয়োজনে ধর্মকে ব্যবহার করে। একই সঙ্গে সাধারণ ধর্মপ্রাণ মানুষের প্রতিক্রিয়াও তাদের দ্বিধা-দ্বন্দ্ব ও নিরাপত্তাহীনতার প্রতিফলন।

শেখ হাসিনা ফিরবেই;বাংলাদেশ জাগবেই
26/12/2024

শেখ হাসিনা ফিরবেই;
বাংলাদেশ জাগবেই



26/12/2024

সচিবালয়ের আগুন: পরিকল্পিত নাকি কাকতালীয়?

গতকালের সচিবালয়ের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা নিয়ে আমরা সবাই শঙ্কিত। তবে ঘটনাপ্রবাহ যেভাবে ঘটেছে, তা সাধারণ কোনো দুর্ঘটনার চেয়ে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের দিকে ইঙ্গিত করে। কিছু প্রশ্ন আমাদের সবার মনেই জাগছে:

১. দ্রুততার বিষয়টি কতটা স্বাভাবিক?আগুন লাগার ২ মিনিটের মধ্যেই ফায়ার সার্ভিসে খবর দেওয়া হলো এবং খবর পাওয়ার ২ মিনিটের মাথায় ফায়ার সার্ভিস কাজ শুরু করল। বাংলাদেশের মতো দেশে, যেখানে ট্রাফিক জ্যাম একটি সাধারণ বিষয়, সেখানে এত দ্রুত সাড়া দেওয়াটা কতটা বাস্তবসম্মত?

২. সচিবালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় আগুন লাগল কীভাবে?এমন একটি জায়গা যেখানে ২৪ ঘণ্টা কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং মনিটরিং থাকে, সেখানে এমন একটি বড় দুর্ঘটনা ঘটার কারণ কী?

৩. উপদেষ্টার ব্রিফিং এবং সময়ের অমিল:ফায়ার সার্ভিসের দ্রুত উপস্থিতি এবং মাননীয় উপদেষ্টার আত্মবিশ্বাসী বক্তব্য কি ইঙ্গিত দেয় যে এটি আগে থেকেই পরিকল্পিত?

এই আগুনের পেছনে কারা ছিল?
এটি পরিকল্পিত নাকি দুর্ঘটনা?
আমরা সাধারণ জনগণ সচেতন এবং এ ধরনের ঘটনা যেন আর কখনো না ঘটে, তার জন্য সোচ্চার থাকব।তথ্য, জবাবদিহিতা, এবং ন্যায়বিচার চাই।আমাদের কণ্ঠই সত্যকে প্রকাশ করবে। #সচিবালয়_আগুন #পরিকল্পিত_নাকি_দুর্ঘটনা

“দাল মে কুছ কালা হ্যায়” — গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রকাশে বিলম্ব হলেই সন্দেহের মেঘ ঘনিয়ে ওঠে।সম্প্রতি ড. মুহাম্মদ ইউনুসের সঙ্গ...
26/12/2024

“দাল মে কুছ কালা হ্যায়” — গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রকাশে বিলম্ব হলেই সন্দেহের মেঘ ঘনিয়ে ওঠে।

সম্প্রতি ড. মুহাম্মদ ইউনুসের সঙ্গে বাইডেন প্রশাসনের শীর্ষ ব্যক্তি, প্রেসিডেন্টের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভানের ফোনালাপ নিয়ে এমনই এক চিত্র ফুটে উঠেছে। এই ফোন কলের খবরটি ৩৬ ঘণ্টা বিলম্বে এবং একেবারে সাদামাটা উপস্থাপিত হয়েছে। অথচ ড. ইউনুস যিনি “সাদা চামড়ার পূজারী” হিসেবে পরিচিত, বিদেশি কোনো ছোটখাটো কর্মকর্তার ফোনেও আমাদের মিডিয়ায় ঝড় ওঠে। তাহলে এমন একজন প্রভাবশালী ব্যক্তির ফোন পাওয়ার পরও কোনো উচ্ছ্বাসের অভাব কেন?

কারণ খুব স্পষ্ট—সেই ফোন কলে সুসংবাদ ছিল না, বরং ছিল একের পর এক দুঃসংবাদ।
হোয়াইট হাউস থেকে ফোনালাপের কিছু তথ্য প্রকাশ হওয়ার পরই আমাদের মিডিয়া বাধ্য হয়ে খবরটি প্রকাশ করেছে। কিন্তু সেটিও ছিল খুবই সাধারণভাবে। এমন গুরুত্বপূর্ণ ফোনালাপ নিয়ে এতটা নিষ্প্রভ উপস্থাপনা সুলিভানের মতো উচ্চপদস্থ ব্যক্তির জন্য মোটেও স্বাভাবিক নয়।

কী ছিল সেই ফোনালাপে?
বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায়, ফোনালাপে মানবাধিকার লঙ্ঘন, আইনশৃঙ্খলার অবনতি, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা, সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা, মিডিয়ার স্বাধীনতা এবং রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাড়তে থাকা অসন্তোষের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। বাইডেন প্রশাসনে এসব অভিযোগের পাহাড় জমেছে এবং ভবিষ্যতে এসব নিয়ে আরও কঠোর মনোভাব গ্রহণ করা হতে পারে। ট্রাম্প প্রশাসন হয়তো এই বিষয়ে আগের মতো নমনীয় থাকবে না।

এই কঠিন বার্তা ইউনুস সাহেবের জন্য মোটেও সুখকর ছিল না। বরং তাকে সতর্ক করা হয়েছে পরিস্থিতি বুঝে ব্যবস্থা নিতে। তবে সমস্যাটা এখানেই—ড. ইউনুস এবং তার পরিষদ ইতোমধ্যেই এত জটিল পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছেন যে, এখান থেকে বের হয়ে আসার কোনো পথ খোলা নেই।

এটি একমুখী পথ। যা-ই আসুক, তা মেনে নিতে হবে। আর কোনো উপায় নেই।
তাই এই ফোনালাপের সংবাদ দেরিতে এবং শিথিলভাবে প্রকাশ করার পেছনে ছিল সেই তিক্ত বাস্তবতা। আসলে, যে তথ্য কারো জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে, তা কেউই সহজে প্রকাশ করতে চায় না। কিন্তু আন্তর্জাতিক মহলের চাপ এবং হোয়াইট হাউসের তথ্য প্রকাশ বাধ্য করল আমাদের মিডিয়াকে।

সামনে কী অপেক্ষা করছে, তা কেবল সময়ই বলতে পারবে। তবে এতটুকু নিশ্চিত, এই পথ খুবই কঠিন এবং এর ফলাফল একপাক্ষিক হবে।

26/12/2024

গত চার মাসের লুটপাট লুকাতেই এই নাটক.

জামায়াতে ইসলামী ২০২৪ সালে তাদের বিজয়ের মাধ্যমে নতুন করে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এসেছে। ১৯৭১ সালে পরাজিত হলেও, দীর্ঘ ৫৩ ব...
26/12/2024

জামায়াতে ইসলামী ২০২৪ সালে তাদের বিজয়ের মাধ্যমে নতুন করে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এসেছে। ১৯৭১ সালে পরাজিত হলেও, দীর্ঘ ৫৩ বছর পরে তারা তাদের আদর্শ প্রতিষ্ঠার এক নতুন অধ্যায়ে প্রবেশ করেছে। তবে এই আন্দোলন এবং বিজয়ের পেছনে বহুমুখী সমর্থন ও সমন্বয়ের বিষয়টি বিতর্কের সৃষ্টি করেছে।

বিএনপি শুরুতে দাবি করেছিল যে তারা এই আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিল। কিন্তু পরিস্থিতি বদলে যাওয়ার পর এবং বিশেষত যখন প্রমাণ মিলতে থাকে যে এই আন্দোলন আমেরিকা ও পাকিস্তানের প্রত্যক্ষ ইন্ধনে পরিচালিত হয়েছে, তখন তারা নিজেদের অবস্থান থেকে সরে আসতে শুরু করে। বিএনপির সাম্প্রতিক বক্তব্যে তারা এখন দাবি করছে যে এই আন্দোলনের সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই আন্দোলনের মাধ্যমে পাকিস্তান ১৯৭১ সালে তাদের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিয়েছে জামায়াতে ইসলামীর মাধ্যমে। এটি একটি সুপরিকল্পিত কৌশল ছিল, যেখানে পাকিস্তানের আদর্শ ও স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। এ কারণে বিএনপির মতো দলগুলোও এখন নিজেদের এ আন্দোলন থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করছে।

এই ঘটনাপ্রবাহ থেকে বোঝা যায়, জামায়াতে ইসলামী যে বিজয় অর্জন করেছে, তা মূলত আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক রাজনীতির জটিল সমীকরণের ফল। ইতিহাস এই অধ্যায়কে কেমনভাবে মূল্যায়ন করবে, তা সময়ই বলে দেবে। ২০২৪ এ যদিও বাংলাদেশ ও জনগণের পতন হয়েছে কিন্তু জামায়াত পাকিস্তান আমেরিকারই জয় হয়েছে।

26/12/2024

বাললাল এর স্বাধীনতা-
- সব কিছুকেই ধ্বংস করে দিচ্ছে

26/12/2024

🚨🇧🇩 Leicester City midfielder Hamza Choudhury has switched allegiance to Bangladesh!

"I'm so happy everything is over the line and I can't wait to be playing for Bangladesh.", said Choudhury! ✨

সচিবালয়ে আগুন নেভাতে গিয়ে এক দমকলকর্মীর মৃত্যু হয়েছে। তার নাম সোহানুর রহমান নয়ন। ফায়ার সার্ভিসের একটি ট্রাক তাকে চা...
26/12/2024

সচিবালয়ে আগুন নেভাতে গিয়ে এক দমকলকর্মীর মৃত্যু হয়েছে। তার নাম সোহানুর রহমান নয়ন। ফায়ার সার্ভিসের একটি ট্রাক তাকে চাপা দিয়েছে বলে জানা গেছে। নয়ন ছিলেন ফ্রন্টলাইন ফায়ার ফাইটারদের একজন যারা আগুন নেভানোর জন্য সচিবালয়ে প্রবেশ করছিলেন।

রহস্যজনকভাবে নয়ন আহত হওয়ার স্থানের কাছেই সমন্বয় কর্মকর্তা হাসিবুল ইসলামকে দেখা যায়। হাসিবুল সেই একই সমন্বয়কারী যিনি এর আগে একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলের টকশোতে বলেছিলেন যে তিনি মেট্রোতে আগুন লাগিয়েছেন।

Address

Dhaka
8022

Telephone

+8801711428772

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when H A Billal Hossain posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to H A Billal Hossain:

Videos

Share