Dhallywood Now - ঢালিউড বক্সঅফিস

Dhallywood Now - ঢালিউড বক্সঅফিস ALL NEW RELEASE, UPDATES OF ACTOR N ACTRESS, FRESH SURPRISING NEWS, BOX OFFICE RECORDS
ONLY AT Dhal

যখন প্রথম নেদারল্যান্ডস আসি তখন বাংলাদেশ বিমান ব্রাসেলস থেকে দুবাই হয়ে ঢাকা যেত। আমরা কেউ কেউ ছিলাম যারা তখন শুধু বিমানে...
02/07/2024

যখন প্রথম নেদারল্যান্ডস আসি তখন বাংলাদেশ বিমান ব্রাসেলস থেকে দুবাই হয়ে ঢাকা যেত। আমরা কেউ কেউ ছিলাম যারা তখন শুধু বিমানেই যাতায়াত করতাম। অনেকেই ছিলেন যারা বাংলাদেশ বিমানের সার্ভিস ভাল না, কোয়ালিটি ভাল না, তাদের স্ট্যান্ডার্ডের না, রুচির না বলে বৃটিশ এয়ারওয়েজ কিংবা কে এল এমে যাতায়াত করতেন আর আমরা কত কিপটা, কীভাবে বাংলাদেশ বিমান দিয়ে ফ্লাই করতে পারি ভেবে চোখ কপালে তুলে ফেলতেন।

যাহোক, এখন এই তিন এয়ারলাইন্সই এখান থেকে বন্ধ। আমার জানা মতে, বাংলাদেশ বিমান তাদের বোয়িং জিঞ্জিরা থেকে বানায় আনত না, এমেরিকার যে কোম্পানি বোয়িং বানায় সে কোম্পানি থেকেই অন্যরা যেভাবে কেনে তেমন তারাও কেনে।

এই যে রুচিশীল গোষ্ঠী, তারা নিজের দেশের বিমানকে কোনো কন্ট্রিবিউট করবে না কিন্তু আশা করবে ইংলিশ ইকোনোমির সমান রেজাল্ট/সার্ভিস। একটা রুগ্ন, দরিদ্র অর্থনীতি সিনেমার জসিমের মত নিজে নিজে রাস্তায় দৌড়ে পরীক্ষায় ফার্স্ট ক্লাশ পেয়ে এসে ডাকবে, ‘মা, মা আমি ফার্স্ট ক্লাশ পেয়েছি’—তারপর তাদের রুচি, বাংলাদেশকে কনসিডার করার কথা ভাববে।

স্বাধীনতার ৫৩ বছরে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র রিমোট দেশগুলোতেও যাওয়া শুরু হয়েছে। ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল কিংবা ব্যাক্তিগত উদ্যোগ ছাড়া মুভি আগে এদিকে অন্তত আসত না। স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় নেদারল্যান্ডস মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিল না, আজকের নেদারল্যান্ডসে বাংলাদেশিরা নিজেদের এই অবস্থানে এনেছে—ডাচ মেইন স্ট্রিম, ডাচ মার্কেট বাংলাদেশের মত ক্ষুদ্র রাষ্ট্রকে নিয়েও ভাবছে। অথচ "বাংলাদেশ বিমানের" রোগিরা সেই একই ভ্যানতারা পিটিয়ে যাচ্ছে,— মুভি রুচিশীল না, আমার পয়সা অনেক দামি। লোকে তার দামি পয়সা হলিউডের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিকে দিতে পারে, যেন তারা আরো ভাল টেকনোলজি, ক্যামেরা কিনে রাবিশ গল্প বানালেও আপত্তি নেই, মুভিটা যে ইংলিশে!

টম ক্রুজ গাঁজাখুরি কাজ করলেও রুচি অন্তত টিকে থাকবে, শাকিব খান করলে রুচি ধুলোয় মিশে যাবে। উঠে আসবার জন্য দেশের ফিল্ম ইন্ড্রাস্ট্রিকে কোনো সুযোগ দেবে না, পয়সা দেবে অন্যকে কিন্তু আশা করবে দেশের চলচ্চিত্র নির্মাতারা হাওয়া থেকে পাওয়া দিয়ে রুচিশীল স্ট্যান্ডার্ড জিনিস একদিন না একদিন নিয়ে আসবে!

একটা উন্নত বিশ্বের মার্কেটে একটা তৃতীয় বিশ্বের প্রোডাক্ট পেনিট্রেট করা কতো কঠিন সে বিষয় নিয়ে কারো মাথাব্যথা আছে কিনা সন্দেহ। আমরা যদি এগিয়ে না আসি, রুচি ধুয়ে ডাল খাই তবে রুচিশীল প্রোডাক্ট আপনি-আপনি তৈরি হয়ে গ্লোবাল/আন্তর্জাতিক মার্কেটে ঘুরে বেড়াবে। কী আশা! এরা আসলে সেই নব্য রাজাকার গোষ্ঠী যাদের কনট্রিবিউশন দেশ ও জাতির জন্যে শূন্য। নিজের দেশকে কোনো সুযোগ দিতে এরা নারাজ। কথায় কথায় মানুষকে, রিকশাওয়ালা, গার্মেন্টেসের মেয়ে বলে অপমান করা এরোগেন্ট গোষ্ঠী এরা।

এদের করুণা করতেও করুণা হয়। দেশপ্রেম শিখতে হয় ভারতীয়দের থেকে আর স্বজাতিপ্রেম দক্ষিন ভারতীয়দের থেকে। কখনো ট্রাকের হেল্পার হিসেবে কাজ করা রজনীকান্ত এখন ওদের থালাইভা। ওনাকে এজন্যে শিল্পোন্নত সিনেমা করার দরকার হয়নি কখনোই। সাধারণ মানুষের জন্যেই সিনেমা করে আজ এই পর্যায়ে চলে এসেছেন যে মানুষ তার ছবি বাড়িতে টাংগিয়ে পূজা করে।

একটা সময় যতটা সম্ভব নিজের এবং মেয়ের জামা কাপড় এইচ এন্ড এম থেকে কিনেছি। "মেড ইন বাংলাদেশ" এই স্টিকারটার কারণে। কাপড় পরার আগে একশো বার স্টিকারে হাত বোলাতাম। কেউ যদি বলতো, জামাটা সুন্দর, সাথে সাথে মুখ থেকে বের হয়ে যেতো, মেড ইন বাংলাদেশ।

রুচিতে, কুরুচিতে, বিমানে, কাপড়ে, সুন্দরবনে সব এন্ড সবকিছুতে হৃদয়ে বাংলাদেশ।

তানবিরা হোসেইন।

**একবার এক অনুষ্ঠানে শাকিবকে জিজ্ঞাসা করলো, আপনার একটা গুন বলেন।****তিনি বলেন, "আমি ভালো কাজটা একদম ভালোভাবে করতে চাই।**...
31/05/2024

**একবার এক অনুষ্ঠানে শাকিবকে জিজ্ঞাসা করলো, আপনার একটা গুন বলেন।**
**তিনি বলেন, "আমি ভালো কাজটা একদম ভালোভাবে করতে চাই।**

আসলেই, যেটা আসলেই ভালো কাজ, শাকিব সেটাতে সময়মতো সেটে আসেন, জিম করেন, ভালো অভিনয় করেন। সর্বস্ব দেন।

যে খারাপ সে যেন আর না আসে, তারও ব্যবস্থা করে দেন!

**আমার চোখে শাকিবের যত গুন-**

১. যেকোন কঠিন পরিস্থিতিতে চুপ থাকা।

২. কাউকে তেল না দেয়া, কারো নিন্দে না করা।

৩.কোনো নায়িকা,প্রযোজক, পরিচালকের উপর নির্ভর না থাকা।

৪. এওয়ার্ড অনুষ্ঠানে তেমন না যাওয়া।

৫. সোশাল মিডিয়াতে তেমন না থাকা।

৬. ইন্টারভিউ দেয়ার জন্য বা শেয়ার করার জন্য পাগল না থাকা।

৭. অশ্লীলতায় নিজেকে তেমনভাবে না জড়ানো।

৮. চলচ্চিত্রের দুঃসময়ে সিনিয়রদের মতো পেছনের রাস্তা দিয়ে পালিয়ে না যাওয়া।

৯. হাল ছেড়ে না দেয়ার মানসিকতা।

১০. নাটক, ওটিটিতে না জড়ানো। বিজ্ঞাপনও কম করা।

১১. চলচ্চিত্রের দুঃসময়ে প্রযোজনা করা।

১২.আফসোস না করা।

১৩. সবার কথা কানে না নেয়া।

শাকিবের গুণের শেষ নেই। দেখতে ভালো, হাইট ভালো, চোখ সুন্দর, চুল সুন্দর, আর অভিনয় তো পুরাই লা জবাব।

**শাকিবের প্রতি পরামর্শ-**

১. সুযোগসন্ধানীদের ঝেটিয়ে বিদায় করা। যেমন-ইকবাল, অপু, বুবলী

২. কোনো বায়োপিক করা।

৩. একবার সিক্স প্যাক করা।

৪. নাচনির্ভর একটা সিনেমা করা।

৫. জাজের সাথে সুসম্পর্ক ফিরিয়ে আনা।

৬. ভারত থেকে জয়দীপ মূখার্জি, দেশের আশিকুর, ইফতেখার, রাজীব এদের সিনেমায় নিয়মিত করা।

৭. প্রডিউস করে শুধু নায়িকা না, অন্য নায়কও আনা।

৮.ভবিষ্যতে রাফীর এসিস্ট্যান্ট দের সুযোগ দেয়া।

৯. বলিউড থেকে সম্ভব হলে ডিরেক্টর আনা।

১০. সিনেমায় হলিউড লেভেলের টাচ আনা।

শুভকামনা সুপারস্টার।

সুপারস্টারের রজত জয়ন্তী 🎉From Ananta Bhalobasha to TOOFAN : ⭐ Star of all STARS Shakib Khan on 25 years in Dhallywood.
28/05/2024

সুপারস্টারের রজত জয়ন্তী 🎉

From Ananta Bhalobasha to TOOFAN : ⭐ Star of all STARS Shakib Khan on 25 years in Dhallywood.

Create buzz & celebrate your Eid-ul-Fitr with   . . 💥 ,  ,  ,  .
23/03/2024

Create buzz & celebrate your Eid-ul-Fitr with . . 💥

, , , .

সোহানী হোসেন মানে সিনেমা মুক্তির অনিশ্চয়তা!২০১৪ সালের ১৬ নভেম্বর বিএফডিসিতে ‘সত্তা’ ছবির শুটিং শুরু হয়েছিল। কিছুদিন শু...
29/01/2024

সোহানী হোসেন মানে সিনেমা মুক্তির অনিশ্চয়তা!

২০১৪ সালের ১৬ নভেম্বর বিএফডিসিতে ‘সত্তা’ ছবির শুটিং শুরু হয়েছিল। কিছুদিন শুটিং এরপর শাকিবের সঙ্গে আর শিডিউল মেলানো যায়নি বলে বারবার পিছিয়ে গিয়েছিল ছবির কাজ। তারপর ২০১৬ সালের ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে কক্সবাজারে টানা দুই সপ্তাহ শুটিং করে ‘সত্তা’ ছবিতে নিজেদের অংশের কাজ শেষ করেন শাকিব ও পাওলি।

২০১৭ সালে জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে ছাড়পত্রের জন্য ছবিটি সেন্সর বোর্ডে জমা দেন পরিচালক হাসিবুর রেজা কল্লোল। ১৫ দিনের মাথায় পেয়ে গেলেন ছবির মুক্তি দেওয়ার কাঙ্ক্ষিত সেই সনদপত্র। ৭ এপ্রিল আলোর মুখ দেখেছিল সত্তা সিনেমাটি।

২০২১ সালের মার্চে জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে পাবনায় শুরু হয়েছিল ‘অন্তরাত্মা’ সিনেমার শুটিং। পুরো মার্চ জুড়ে টানা শুটিং করে সিনেমার সম্পূর্ণ কাজ শেষ হয়। ঈদকে টার্গেট করে নির্মিত হয়েছিল সিনেমাটি। কিন্তু করোনার কারণে সিনেমা মুক্তির তারিখ পিছিয়ে যায়।

সিনেমাটির শুটিং শেষ হয়েছে প্রায় তিন বছর হল। কিন্তু অজানা কারণে এখনও মুক্তি পাচ্ছে না সিনেমাটি। এ নিয়ে শাকিব ভক্তরা হতাশ। গুঞ্জন ছিল গত বছর কুরবানির ঈদে ‘অন্তরাত্মা’ সিনেমাটি মুক্তি দেওয়ার। কিন্তু শেষ মুহূর্তে ছবির প্রযোজনা সংস্থা পিছিয়ে যায়। এই এই করে ৩ বছরেও ছবিটি আলোর মুখ দেখছে না।

বেশ কয়েকবার সিনেমাটি মুক্তি দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছেন সিনেমার পরিচালক ওয়াজেদ আলী সুমন। স্বয়ং শাকিব খান একাধিকবার ছবিটি নিজ উদ্যোগে মুক্তির পরিকল্পনা নিয়েছিলেন। কিন্তু প্রযোজক ছবিটি মুক্তি দেওয়ার বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।

সত্তা মুক্তি পেয়েছিল প্রায় তিন বছর পর। অন্তরাত্মাও তিন বছর হয়ে গেছে, জানিনা আর কতদিন পরে সিনেমাটি আলোর মুখ দেখবে। বিষয়টা এমন হয়ে দাঁড়িয়েছে সিনেমার প্রযোজক সোহানি হোসেন মানে সিনেমা মুক্তির অনিশ্চয়তা।

গোটা দুনিয়ার কোথাও টাকার মানের উপরে নির্ভর করে হাইয়েস্ট গ্রোসিং মুভির নাম্বারিং হয় না।যদি হতো, তবে হলিউডের টাইটানিককে সর...
18/07/2023

গোটা দুনিয়ার কোথাও টাকার মানের উপরে নির্ভর করে হাইয়েস্ট গ্রোসিং মুভির নাম্বারিং হয় না।

যদি হতো, তবে হলিউডের টাইটানিককে সরিয়ে অ্যাভাটার ১ নম্বর হতো না। বলিউডেও পাঠান কোনোভাবেই শীর্ষে আসতে পারতো না। ১৯৬০ সালে মুক্তি পাওয়া মুঘল-ই-আযমই সারাজীবন নাম্বার ওয়ান থাকতো।

ওপার বাংলায় তথা টলিউডেও বেদের মেয়ে জোসনার জায়গা চিরকালই অটুট থাকতো, দেবের সিনেমা কি আর ১ নাম্বার জায়গা দখল করতে পারতো?

হাইয়েস্ট গ্রোসিংয়ের ক্ষেত্রে টাকার মান না, কাউন্ট হয় কেবলই টাকার অংক(পরিমাণ/সংখ্যা)। দুনিয়া জুড়ে এটাই নিয়ম।

ঢালিউডে বেদের মেয়ে জোসনাকে সরিয়ে « প্রিয়তমা » হাইয়েস্ট গ্রোসিং মুভি হবে, Shakib Khan এর প্রিয়তমাকে সরিয়ে ভবিষ্যতে অন্য কেউ হবে; এটাই হওয়া উচিত বটে। তবুও বাংলা সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে ‘বেদের মেয়ে জোসনা’র ইতিহাস থাকবে।

07/07/2023

ইন্ডাস্ট্রিতে ২২ বছরে শাকিব খানের ২২ টি ইউনিক রেকর্ড:১. ঢালিউডে সবচেয়ে বেশি বর্ষসেরা গ্রোসার সিনেমা দেবার রেকর্ড। ২. অল ...
07/07/2023

ইন্ডাস্ট্রিতে ২২ বছরে শাকিব খানের ২২ টি ইউনিক রেকর্ড:

১. ঢালিউডে সবচেয়ে বেশি বর্ষসেরা গ্রোসার সিনেমা দেবার রেকর্ড।

২. অল টাইম হিট লিস্ট কাউন্টে শীর্ষ ৫ এর একজন শাকিব খান। গত ৩০ বছরে অভিষেক হওয়া তারকাদের ভিতর একমাত্র তিনিই এই লিস্টে ঢুকতে পেরেছেন।

৩. সবচেয়ে বেশি ওপেনিং রেকর্ড।

৪. বাংলাদেশের অভিনেতাদের ভিতর সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিকের রেকর্ড।

৫. দুই বাংলা মিলিয়ে লীড রোলে এক্টিভ স্টারদের ভিতরে সবচেয়ে বেশি ব্যবসাসফল ও হিট সিনেমা তার দখলে। ধারে কাছেও আর কেউ নেই।

৬. দুই বাংলা মিলিয়ে শাকিব খানের সিনেমার গানের ভিউজ সবচেয়ে বেশি।

৭. গত ২২ বছরে সবচেয়ে বেশি মেরিল প্রথম আলো পুরষ্কার (৮ বার) এবং জাতীয় পুরষ্কার জয়ী অভিনেতা (৪ বার)

৮. বাংলা সিনেমার ইতিহাসে সবচেয়ে লীড রোলে বেশি ঈদ রিলিজ হয়েছে শাকিব খানের সিনেমা। তার ৯৪ টি সিনেমা ঈদে মুক্তি পেয়েছে।

৯. বাংলাদেশী তারকাদের ভিতর ঈদে সবচেয়ে বেশি ব্যবসাসফল ও হিট সিনেমা দিয়েছেন শাকিব।

১০. বাংলাদেশী তারকাদের ভিতর সবচেয়ে বেশি ঈদ ক্ল্যাশ উইনার শাকিব।

১১. আলমগীর শাবানা জুটির পর বাংলাদেশে হিরো - হিরোইন হিসাবে তৃতীয় সর্বচ্চ সংখ্যক সিনেমা দেওয়া জুটি শাকিব - অপু। (৭১ সিনেমা)

১২. শাকিব - মিশা ; হিরো - ভিলেন জুটি হিসাবে ১২৬ টি সিনেমা করেছে যা ঢাকাই সিনেমায় সর্বচ্চ।

১৩. সবচেয়ে কম সময়ে বেশি হিট স্কোর করা বাংলাদেশের সেরা তিন নায়ক - ইলিয়াস কাঞ্চন, ওয়াসিম দের সাথে এই জেনারেশনে শাকিব আছেন।

১৪. বাংলাদেশের সিনে তারকাদের ভিতর সবচেয়ে সুদর্শন অভিনেতা।

১৫. সবচেয়ে লংটাইম নাম্বার ওয়ান স্থানে অবস্থান।

১৬. এক ঈদে সর্বচ্চ ৫ টি ব্যবসাসফল সিনেমা দিয়ে অল টাইম রেকর্ড।

১৭. গত দুই দশকে সবচেয়ে বেশি TRP Rating তার সিনেমায় ওঠে।

১৮. বাংলাদেশী অভিনেতা হয়ে ভারতে কাজ করে সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক নিয়েছেন শাকিব খান।

১৯. গত দশকের সবচেয়ে বড় হিট নবাব যা শাকিব খানের।

২০. ইলিয়াস কাঞ্চনের পর এক ক্যালেন্ডার ইয়ারে সবচেয়ে বেশি ব্যবসাসফল সিনেমা দেবার রেকর্ড শাকিব খানের।

২১. বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ব্রান্ড ভ্যালু ও সম্পদশালী সিনে এক্টর।

২২. বাংলাদেশি সিনেমার অভিনেতাদে ভিতর সবচেয়ে বেশি সোশ্যাল মিডিয়া ফলোয়ার শাকিব খানের।

'অন্য' শাকিবে 'অনন্য' সম্ভাবনা... অনেক আগে কৌতূহল থেকেই শাকিব খানের সিনেমা দেখতে শুরু করেছিলাম। পরপর বেশ কয়েকটা।  সেই কৌ...
07/07/2023

'অন্য' শাকিবে 'অনন্য' সম্ভাবনা...

অনেক আগে কৌতূহল থেকেই শাকিব খানের সিনেমা দেখতে শুরু করেছিলাম। পরপর বেশ কয়েকটা। সেই কৌতূহলের কারণ তার অভিনয় নিয়ে নানাবিধ তির্যক মন্তব্য, অদ্ভুত সব ভাইরাল সংলাপ এবং গল্প নিয়ে চারপাশের তুমুল হাস্যরস ও সমালোচনা। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, সেই সময়ের সিনেমা দেখেও আমার মনে হচ্ছিল, তিনি ভালো অভিনেতা। তার কেবল এই সময়ের সিনেমার ভাষা, গল্প ও ন্যারেটিভ সম্পর্কে সচেতন - এমন পরিচালক দরকার। পরে সুভা ও সত্তা দেখে সেই ভাবনা আরও পোক্ত হয়েছে।

অন্য সকল শিল্প মাধ্যমের তুলনায় সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সবচেয়ে বেশি বদলায় সিনেমায় গল্প বলার ধরন। কারণ, এই ধরনের সঙ্গে সিনেমার প্রেজেন্টেশন বা ভাষা জড়িত। আর এই প্রেজেন্টেশন ওতোপ্রোতোভাবে জড়িত প্রযুক্তির সঙ্গে। ফলে প্রযুক্তি বদলালে তা যেমন মানুষের সামগ্রিক জীবন ব্যবস্থায় ম্যাসিভ পরিবর্তন ঘটায়। নতুন নতুন গল্প তৈরি করে। তেমনি তা সিনেমার গল্প (সিনেমা যেহেতু সময়/জীবনকে ধারণ করে) ও গল্প বলার ধরনকেও অনিবার্যভাবে প্রভাবিত করে।

কিন্তু প্রযুক্তি নিজেতো আর গল্প বলতে পারে না। একটা ক্যামেরা কখনো ছবি তুলতে পারে না, যদি না তাতে কেউ ক্লিক করেন। ভালো ছবি ওঠাতে পারে না যদি না কেউ তাতে প্রোপার লাইট, কম্পোজিশন ঠিক না করে দেন। তা যত দামি ক্যামেরাই হোক না কেন। অর্থাৎ ভালো ছবির জন্য ভালো ক্যামেরার চেয়েও ভালো ফটোগ্রাফার বেশি দরকার। একইভাবে সিনেমার প্রযুক্তিও যতই উন্নত হোক না কেন, সে নিজে নিজে কখনো সময়ের টেক্সচার বা সমকালকে ধরতে পারে না, যদি না তা যারা ব্যবহার করেন, তারা তা ধরতে না পারে।

এই জায়গাটিতেই সম্ভবত সংকটটা রয়ে গিয়েছিল। নাহলে দামি ক্যামেরা ও উন্নত প্রযুক্তির সকল অনুষঙ্গ থাকার পরও আমাদের এফডিসি কেন্দ্রিক পরিচালকদের 'বাণিজ্যিক' সিনেমায় সময়ের গল্প, সমকালীন জীবন ও ভাষা এবং আধুনিক উপস্থাপনা বছরের পর বছর অনুপস্থিত থাকত না!

সেই জায়গাটিতে সম্ভবত পরিবর্তন আসছে। এমন নয় যে 'প্রিয়তমা' নামের চলচ্চিত্রটি দেখে আমি সীমাহীন মুগ্ধ হয়েছি, কিংবা এর গল্প আমাকে বিপুল বিস্ময় উপহার দিয়েছে! কিন্তু এই সিনেমা আমাকে এই বার্তা দিয়েছে যে বাংলা চলচ্চিত্রের এই সময়ের সবচেয়ে বড় সুপারস্টার কে নিয়ে যে ধরনের 'ক্রিটিসিজম' (অভিনেতা হিসেবে) হয়, তা তার প্রাপ্য নয়। বরং উল্টোটাই হওয়ার কথা ছিল। সকল শ্রেণীর দর্শকের কাছ থেকেই শ্রদ্ধা না হলেও অন্তত সমীহ তার প্রাপ্য ছিল। তাহলে সেটি তিনি কেন পেলেন না?

এই দায় সম্ভবত যতটা না তার, তারচেয়েও অনেক বেশি সেই ক্যামেরার পেছনে থাকা মানুষদের। এখানে একটু উল্লেখ করতে চাই, শৈশবে আমাদের কাছে যারা বাংলা সিনেমার হিরো ছিলেন (আমি সঙ্গতকারণেই নাম উল্লেখ করছি না) , এখন, আজকাল সেইসব নায়কদের সিনেমা দেখে হয়তো আমরা অনেকেই হাসাহাসি করি, ঠাট্টা মশকরা করি। এমনকি ফেসবুকেও প্রায়শই তাদের সে সময়ের সিনেমার বা গানের নানান ক্লিপ নিয়ে তুমুল ট্রল করতে দেখা যায়। বিষয়টা কি এমন যে সেসব সিনেমা আদতেই এখন যেমন মনে হয়, তখনও তেমনই মনে হতো? নাকি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের সিনেমা দেখার চোখ বদলেছে? হয়তো তা-ই। কারণ বিশ্বব্যাপী সিনেমার ভাষা ও গল্পের ধরন পাল্টেছে। একইসঙ্গে খুব সহজেই সেসব দেখার সুযোগও হচ্ছে সবার। ফলে তুলনার জায়গাও তৈরি হচ্ছে। দৃষ্টিভঙ্গি বদলেছে। কিন্তু তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের এফডিসি কেন্দ্রিক 'বাণিজ্যিক' সিনেমার পরিচালকরা কতটা বদলেছেন?

'মেইনস্ট্রিম চলচ্চিত্রের' পরিচালকরা যদি নিজেদের নবায়ন না করে সেই পুরনো ধ্যান ধারণা , গল্প, সংলাপ নিয়েই বছরের পর বছর একই ফর্মুলায় ছবি তৈরি করে যান, তবে তা কীভাবে অভিনেতাদের পরিবর্তন নিশ্চিত করবে?

একটা নাম উল্লেখ করি। পশ্চিমবঙ্গের প্রখ্যাত অভিনেতা প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জির তৎকালীন অনেক 'বাণিজ্যিক'' ধারার ছবি দেখলে এখনও আমি মেলাতে পারি না যে এই এখনকার প্রসেনজিৎ আর তখনকার প্রসেনজিৎ ,মূলত একই অভিনেতা! আকাশ পাতাল তফাৎ। কারণ? কারণ, গল্প বদলেছে, সিনেমার ন্যারেটিভ পাল্টেছে, পরিচালকদের ধ্যান ধারনা পাল্টেছে। ফলে তিনিও পাল্টেছেন।

'প্রিয়তমা' সিনেমা দেখে এসে ধান ভানতে যেন শিবের গীত গাইছি। কেন গাইছি, তা এবার বলছি। একটি 'বাণিজ্যিক' সিনেমা হিসেবে প্রিয়তমায় যে অভিনেতা শাকিব খানকে আমি দেখেছি, তাকে আমার ঠিক অতোটাই সম্ভাবনাময় মনে হয়েছে। এ যেন সেই লাউড এক্টিং ছেড়ে সংযত, পরিমিত , অন্য এক শাকিব খান। এই শাকিবে সম্ভাবনা অপার। তবে সেই সম্ভাবনার সলতে-তে আগুন জ্বালাতে হবে আমাদের পরিচালকদের। দুর্দান্ত সব গল্প ও চরিত্রে তাকে কাস্ট করতে হবে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, তাহলেই তাকে নিয়ে যে সব আক্ষেপ , যেসব সমালোচনা তা মুগ্ধতার ফুল হয়ে ফুটবে।

তবে, আর্ট ফিল্ম নয়, আমি যেন বাণিজ্যিক সিনেমার শাকিবকেই দেখতে চাই। এমন 'নায়কোচিত' নায়ক তো আর নেই আমাদের! যিনি পর্দায় এলেই দর্শক তুমুল করতালিতে ফেটে পড়েন, হুইস্যালে হুইস্যালে কানে তব্দা লেগে যায়! যতক্ষণ স্ক্রিনে থাকেন, ততক্ষণ যেন আলোর উৎস হয়ে থাকেন। এই শাকিব খুব দরকারি ও দামি এক 'প্রোডাক্ট'। তাকে যথাযথ ব্যবহার করতে পারলে তা হবে আমাদের চলচ্চিত্রের জন্যই বিশাল বড় এক জ্বালানি , শক্ত শক্তি।

'প্রিয়তমা' সিনেমার গল্প, ট্রিটমেন্ট নিয়ে অনেক আক্ষেপ বা অবজারভেশন আমার আছে। তবে শেষ ত্রিশ মিনিট হলের আর সবার মতোই আর্দ্র হয়ে উঠেছিল আমার চোখও। শাকিব খান যেন তার সামর্থ্যের সবটুকু দেখিয়েছেন চূড়ান্ত দক্ষতায়। এই শাকিব খান অফুরন্ত এক সম্ভাবনার নাম। সেই সম্ভাবনার বৃক্ষ পত্রপল্লবে সুশোভিত করার দায়িত্ব হয়তো নির্মাতাদেরই। সেটি না হলে তা আমাদের সিনেমার জন্য দুর্ভাগ্যই হবে।

এই ঈদের অন্য ছবিগুলো নিয়েও নানান অব্জার্ভেশন আমার ছিল। কিন্তু দীর্ঘকাল পর সিনেমার এই দারুণ নবজাগরণের সময়ে আমি ইতিবাচকই থাকতে চাই। কারণ, আমি চাই, মানুষ সিনেমা দেখুক। যত বেশি মানুষ সিনেমা দেখবে, তত বেশি নির্মাতা তৈরি হবে, সিনেমা হল তৈরি হবে। প্রযোজকরা আগ্রহী হয়ে উঠবেন, ভালো সিনেমা ও শিল্পী তৈরি হবে।

এই সিনেমায়ই যেমন ইধিকা পাল নামের অচেনা মেয়েটির অভিনয় দেখে মুগ্ধ হয়েছি। তিনি যেন মায়া ছড়িয়েছেন স্নিগ্ধ কবিতার মতো অভিনয়ে, অভিব্যক্তিতে। যতক্ষণ স্ক্রিনে ছিলেন, যেন বেলীফুলের সুবাসে সুবাসিত ছিল চারপাশ।

সোমেশ্বর অলির লেখা ও প্রিন্স মাহমুদের সুরে, 'রোদের মতো মাখছি গো' আমার কাছে এই ঈদের সেরা গান। এই গান অনেকদিন থাকবে। সিনেমার গানে বেশি বেশি এমন গুণী মানুষদের দেখতে চাই। শহীদুজ্জামান সেলিম ও লুৎফর রহমান জর্জ অসাধারণ। তাদের দুজনের সংলাপগুলো শতভাগ উপভোগ করেছি।

আর শাকিবের ওই কবিতার মতো মিষ্টি সংলাপ (আমি কোনো রাজপুত্র নই, কোনো রাজ্যও নেই আমার.... কিন্তু...) ও অভিব্যক্তিটুকু কী সুন্দর!

আর পরিচালক হিমেল আশরাফ এই স্বল্প সময়ে যা করেছেন, তা একপ্রকার অসাধ্য সাধন। তার কাছ থেকে সময় নিয়ে করা আরও অনেক কাজের দাবি রইল।

পরিশেষে , 'অন্য' এই শাকিবে 'অনন্য' সম্ভাবনার যে আলো দেখলাম, সেই আলোয় উদ্ভাসিত হতে দেখতে চাই আগামীর দিন, সিনেমা রঙিন...

পুরোনো স্মৃতিবঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে - নায়ক বনাম ভিলেন ! ফুটবল প্রীতি ম্যাচ"র আয়োজন করেছিলএই ম্যাচের ক্যাপ্টেন ছিলো` মান্ন...
29/05/2023

পুরোনো স্মৃতি

বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে - নায়ক বনাম ভিলেন ! ফুটবল প্রীতি ম্যাচ"র আয়োজন করেছিল

এই ম্যাচের ক্যাপ্টেন ছিলো` মান্না ও ডিপজল

মান্না, রুবেল` আমিন খান, ডিপজল` আনোয়ারা! অঞ্জনা" আরও অনেকে

মিস্টার শাকিব খান, আপনি কি সবসময় সজ্ঞানে কথা বলেন নাকি অজ্ঞানেও মাঝেমাঝে কথা বলেন: বুবলি
10/05/2023

মিস্টার শাকিব খান, আপনি কি সবসময় সজ্ঞানে কথা বলেন নাকি অজ্ঞানেও মাঝেমাঝে কথা বলেন: বুবলি

❛হিন্দি সিনেমায় অরা ঠিকঠাক কাপড়চুপড় পরে না। ওইসব আমগো সংস্কৃতি না❜ : বাংলাদেশে পাঠান মুক্তি প্রসঙ্গে ডিপজল।
10/05/2023

❛হিন্দি সিনেমায় অরা ঠিকঠাক কাপড়চুপড় পরে না। ওইসব আমগো সংস্কৃতি না❜ : বাংলাদেশে পাঠান মুক্তি প্রসঙ্গে ডিপজল।

বুবলীকে আমার সঙ্গে আর অনস্ক্রিন–অফস্ক্রিন কোথাও দেখা যাবে না : শাকিব খান
10/05/2023

বুবলীকে আমার সঙ্গে আর অনস্ক্রিন–অফস্ক্রিন কোথাও দেখা যাবে না : শাকিব খান

'সত্তা' সিনেমায় পাওলি ছিলেন দুর্দান্ত,শাকিব খান নিজেকে ভেঙেছে, মেকাপহীন, গালভর্তি দাড়ি, ঢুলু ঢুলু চোখ।'সত্তা' দেখার পর ...
02/03/2023

'সত্তা' সিনেমায় পাওলি ছিলেন দুর্দান্ত,শাকিব খান নিজেকে ভেঙেছে, মেকাপহীন, গালভর্তি দাড়ি, ঢুলু ঢুলু চোখ।

'সত্তা' দেখার পর একই সাথে শাকিবের উপরে ভালোলাগা আসে আর রাগও আসে।

এরকম অভিনয় জানা একজন মানুষ যখন ‘পাঙ্কু জামাই এর মতো সিনেমা করেন, তখন অনেক আফসোস হয় প্রতিভার নিদারুণ অপচয় দেখলে।

'আজকের পত্রিকা'য় শাকিব খান,''আমি যখন অভিনয় শুরু করি, তখন নায়ক হিসেবে টপ ফর্মে ও ছিলেন মান্না ভাই, রুবেল ভাই, ফেরদৌস, ...
01/03/2023

'আজকের পত্রিকা'য় শাকিব খান,
''আমি যখন অভিনয় শুরু করি, তখন নায়ক হিসেবে টপ ফর্মে ও ছিলেন মান্না ভাই, রুবেল ভাই, ফেরদৌস, রিয়াজ, শাকিল। তখন সত্যিকার অর্থেই অন্ধকার দেখছিলাম। মনে হচ্ছিল, এখানে বোধ হয় আমার কিছু হবে না। তারপরও আমি ভেঙে পড়িনি। ধীরে চলো নীতি নিয়ে এগিয়ে গেছি।''

জিরো থেকে হিরো হওয়ার স্ট্রাগল আজকে আপনাকে এই জায়গায় এনেছে!
এত স্টার সুপারস্টারদের ভিড়েও সেই ২০০৪ সাল থেকেই আপনার ক্রেজ শুরু হয়-
অশ্লীলতার যুগেও টানা এই দুই বছর রাত দিন এক করে ২০০৬ সালে নাম্বার ওয়ান পজিশনে আসেন, এমনকি পারিশ্রমিকের দিক দিয়েও এগিয়ে ছিলেন সব সুপারস্টারদের উপরে!👍

নব্বই দশকের জনপ্রিয় জুটি শাবনূর ও সালমান শাহ ❤️
24/08/2022

নব্বই দশকের জনপ্রিয় জুটি শাবনূর ও সালমান শাহ ❤️

Address

147/A, Monipuripara, Airport Road, Tejgaon
Dhaka
1215

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dhallywood Now - ঢালিউড বক্সঅফিস posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category