Shine through Tazrimin

Shine through Tazrimin Mehedi artist...
Makeup artist....
beauty blogger.. Brand promoter ♥️🫰
(5)

22/11/2024

বছরটা শেষ হোক
এমনভাবে কামব্যাক করবো যে সবাই চমকে যাবে
আবার নাও করতে পারি।
দেখি কি করি 😌

অথচ কত রকম কথা দিয়ে পোস্ট করা হয়েছে।পুরো একটা জেনারেশনএই ছেলেকে  ভুল বুঝেছে 🙂💔
16/11/2024

অথচ কত রকম কথা দিয়ে পোস্ট করা হয়েছে।
পুরো একটা জেনারেশন
এই ছেলেকে ভুল বুঝেছে 🙂💔

আমি একবার ইরানের একটি এলাকায় গিয়ে ছিলাম। সেখানে দেখলাম কারোর ঘরে ফ্রিজ নেই। আমি যে ঘরে মেহমান হয়ে ছিলাম তাদের কে জিজ্ঞেস...
16/11/2024

আমি একবার ইরানের একটি এলাকায় গিয়ে ছিলাম। সেখানে দেখলাম কারোর ঘরে ফ্রিজ নেই। আমি যে ঘরে মেহমান হয়ে ছিলাম তাদের কে জিজ্ঞেস করলে তারা বললো, আমরা ঘরে ফ্রিজ থাকাকে গুনাহ মনে করি।

#জিজ্ঞেস_করলাম, কেনও...?

আমি কথাটি শুনে আশ্চর্য হয়ে গেলাম। অতঃপর আমাকে বলতে লাগলেন, শাহে ইরানের শাসনকালে রাষ্ট্র জনগণকে ফ্রিজ কিনতে উৎসাহ দিতেন। স্বল্পমূল্যে কিস্তিতে ফ্রিজ, টিভি, অনেক কিছু মিলতো। মানুষও ব্যাপকহারে ফ্রিজ কিনলো।

কিছুদিন পর আমরা বুঝতে পারলাম যে, আমাদের হৃদয় সংকীর্ণ হয়ে গিয়েছে। অতিরিক্ত খাবারগুলো অনাহারীকে না বিলিয়ে #ফ্রিজে রেখে দিতে অভ্যস্ত হয়ে গেলাম। আগে অতিরিক্ত খাবার অভাবীদের মধ্যে দান করে দিতাম বা প্রতিবেশীর ঘরে পাঠিয়ে দিতাম, তারাও আমাদের ঘরে পাঠাতেন।

কিন্তু #ফ্রিজ ওই দান আর প্রীতির ধারাবাহিকতা বন্ধ করে দিলো। পরে একদিন আমাদের জামে মসজিদের ইমাম সাহেব পুরুষ-মহিলা সকলকে জুম্মার দিন হাজির হতে বললেন। এরপর তিনি সামাজিক বন্ধন ও প্রীতি নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করে ফ্রিজকে হারাম ঘোষণা করলেন।

আমরা সমগ্র এলাকাবাসী ফ্রিজ বিক্রি করে ফেললাম।
#আলহামদুলিল্লাহ, আবার আমাদের সেই পরিবেশ ফিরে আসলো। এরপর থেকে আজ পর্যন্ত আমাদের এলাকায় আর ফ্রিজ প্রবেশ করে নি...!!

আমি জিজ্ঞেস করলাম, এতে ফায়দা আর কি হলো...?

বললেন, সবচেয়ে বড় যে ফায়দাটা হয়েছে তা হলো, আমাদের এলাকায় কেউ এখন ক্ষুধার্ত থাকে না, অনাহারে কেউ রাত কাটায় না।

#পাকিস্তানের_জনপ্রিয়_লেখক...

(মির্জা জাহানজাবের)

একটি আর্টিকেল থেকে সংগৃহিত।

শীতকাল এসে গেছে 😝😝
12/11/2024

শীতকাল এসে গেছে 😝😝

সে আমাকে মেকআপ ছাড়াও দেখেছে,অগোছালো চুল,চোখ ফোলা,শুষ্ক ঠোঁট, কখনো মুখে ব্রণ,কখনো চোখে-মুখে কালো দাগ।~সারাদিন কাজে বিপর্য...
09/11/2024

সে আমাকে মেকআপ ছাড়াও দেখেছে,অগোছালো চুল,চোখ ফোলা,শুষ্ক ঠোঁট,
কখনো মুখে ব্রণ,কখনো চোখে-মুখে কালো দাগ।

~সারাদিন কাজে বিপর্যস্ত-বিদস্ত-ক্লান্ত-অগোছালো
আমাকে দেখেও নির্দ্বিধায় বলেছে---

❤️"you are most beautiful girl"❤️

08/11/2024

একজন মেচিউর মানুষ কখনো প্রতিদিন ফেসবুকে পোস্ট করে না।
শুভ সকাল ☕

07/11/2024

সবসময় মাটির নিচে তাকিয়ে কথা বলা উচিৎ, যেন উপর দিকে থুথু ফেললে সেইটা নিজের গায়েই এসে না লাগে "
এমন কোনো ব্যবহার করা উচিৎ না যাতে অন্য কাওকে হেয় করা হয়।

06/11/2024
সঠিক কথা
31/10/2024

সঠিক কথা

me - Anda 🙃
30/10/2024

me - Anda 🙃

~শিশু ইয়াসীন হত্যার বিচার চাই~ছবির ছেলেটি আমার ভাগ্নে।ওর অফিশিয়াল নাম সৈয়দ আল ইয়াসীন।বয়স-১৪ বছর।  আমাদের পরিবারের সদস্যর...
27/10/2024

~শিশু ইয়াসীন হত্যার বিচার চাই~

ছবির ছেলেটি আমার ভাগ্নে।ওর অফিশিয়াল নাম সৈয়দ আল ইয়াসীন।বয়স-১৪ বছর। আমাদের পরিবারের সদস্যরা ওকে ডাকতাম জুনায়ীন বলে।আমার বাবা এবং মায়ের দিকের পরিবারের কেউই কখনো মাদ্রাসায় পড়েনি। তাই সবার ইচ্ছেতেই পবিত্র আল কুরআনের হাফেজ হওয়া এবং ইলমে দ্বীন পরিপূর্ণভাবে অর্জনের জন্যে ইয়াসীনকে মাদ্রাসায় ভর্তি করানো হয়।সবকিছু ঠিকঠাক চলছিল।ইয়াসীনের স্বপ্ন ছিল দ্বীনি শিক্ষা লাভে সে দেশের বাইরে পড়াশোনা করতে যাবে।

ইয়াসীন বানারিপাড়া উপজেলার আউয়ার দারুল উলুম মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের ছাত্র।ইয়াসীন ২৮ পাড়ার হাফেজ।গত জুলাই মাসে ইয়াসীন এই মাদ্রাসায় ভর্তি হয়।এর আগে অন্য একটি মাদ্রাসা থেকে ২৪ পাড়া হেফজ করে।ঘটনার দিন ১৭ অক্টোবর ওর মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল আব্দুর রব ওর মাকে বিকেল পাঁচটার পরে ফোন দিয়ে জানায় ইয়াসীনকে পাওয়া যাচ্ছে না, ইয়াসীন তার নানাবাড়ি গিয়েছে।ওর মা আমাদের বাড়িতে ফোন দিলে জানতে পায় ইয়াসীন নানাবাড়িতে যায়নি।এরপর হুজুরকে ফোন দিলে বলে ইয়াসীন ঢাকা গিয়েছে। ( ইয়াসীনের বাসা ঢাকায়)।আব্দুর রব সন্ধ্যার আগে আগে ফোন দেয়ায় ঘটনাস্থলে ওই রাতে পৌছানো সম্ভব হয় না।আমরা অস্থির হয়ে সকল আত্মীয়স্বজনের বাসায় কল দিয়ে জানতে পাই ইয়াসীন কারো বাসায় যায়নি।উল্লেখ্য ও অত্যন্ত নিরীহ ও শান্ত প্রকৃতির বাচ্চা।ও কখনোই কাউকে না বলে দূরে কোথাও যেত না।

পরদিন ১৮ অক্টোবর আমার বোন আমরা ঘটনাস্থলে পৌছানোর আগে আব্দুর রব হুজুরকে ফোন দিয়ে মাদ্রাসার আশেপাশে বারবার ভালোভাবে খুঁজতে বলে এবং মাইকিং করতে বলে যে ইয়াসীনকে পাওয়া যাচ্ছে না।আমিও আব্দুর রবের সাথে কথা বলি।সে বারবার বলে ইয়াসীন ঢাকা গিয়েছে,আমরা যেন ঢাকায় খুঁজি।না পাওয়া গেলে ইয়াসীনকে অন্য হুজুর দিয়ে চালান দিয়ে খুঁজে এনে দেবে।আমি তার ভুজুংভাজুং শুনে রেগে যাই যে ইয়াসীনের খেয়াল সে ঠিকঠাক রাখেনি কেন।আব্দুর রব বারবার মিস গাইড করতেছিল যাতে আমরা ইয়াসীনকে মাদ্রাসার আশেপাশে না খুঁজি যাতে ওর লাশ না পাওয়া যায়।এরপরেই ইয়াসীনের কাজিনরা ঘটনাস্থলে পৌছে জানতে পারে একটি লাশ ভেসে উঠেছে নদীতে এবং লাশ দেখে সনাক্ত করে ওটা ইয়াসীনের লাশ।স্থানীয় চৌকিদারের ফোনে বানারীপাড়া থানার ওসি,এসআই গিয়ে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে ময়নাতদন্তে পাঠায়।আমাদের পুরো পরিবার ইয়াসীনের আকস্মিক মৃত্যুতে স্তব্ধ হয়ে যায়,শোকে মূহ্যমান হয়ে যায়।ইয়াসীনের দাফনের পর আমরা স্পটে গিয়ে জানতে পারি ইয়াসীনকে পাওয়া যাচ্ছেনা,এটা মাদ্রাসার আশেপাশের কেউ জানতো না লাশ না পাওয়া পর্যন্ত। মাদ্রাসার ছাত্রদের ভাষ্যমতে ঘটনার দিন আহম্মদ হুজুরের নের্তৃত্বে মাদ্রাসার ছাত্ররা মাটি আনে উঠোনে।ইয়াসীন অত্যন্ত সৌখিন পরিবেশে বেড়ে উঠেছে,ও কখনোই এইসব শ্রমমূলক কাজ করেনি।তাই ক্লান্ত হয়ে পাকা ঘরের মেঝেতে বসে পড়লে রায়হান পাষন্ড তাকে এলোপাথাড়ি পিটাতে থাকে এবং এক পর্যায়ে ওর বুকে,চোখেমুখে সজোরে বারবার লাথি মারলে ইয়াসীন দেয়ালে ধাক্কা খেয়ে পড়ে যায় এবং সেখানে অজ্ঞান হয়ে যায়।লাশের ছবিতে ওর মাথা ফুলে আছে।কমেন্টে ছবি যুক্ত করে দিয়েছি।এরপর ইয়াসীনকে কাঁথা দিয়ে পেঁচিয়ে আব্দুর রব,রায়হান, আহম্মদ হুজুর সহ আরো অনেকে গুদাম ঘরে রাখে এবং রাতে ইয়াসীনের লাশ গুম করার উদ্দেশ্য নদীতে ফেলে দেয়। ইয়াসীনের লাশের ছবি মোবাইলে দেখে ওই ছাত্র পুরো ঘটনা এলাকাবাসীকে জানিয়ে দেয়।

আমাদের পরিবারের সবার চোখের মনি,অতি আদরের ধন,কলিজার টুকরা,কুরআনের পাখি ইয়াসীনকে সুপরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে।এই হত্যার নেপথ্যের কারণ সুরাহা হোক এবং শিশু ইয়াসীনকে নির্মমভাবে হত্যা এবং হত্যা শেষে লাশ গুম করার চেষ্টার জন্যে সংশ্লিষ্ট প্রত্যেকের ফাঁসি চাই।বানারীপাড়ার সৈয়দকাঠি ইউনিয়নে খোঁজ নিলেই পুরো ঘটনা যে কেউ জানতে পারবেন।এলাকাবাসীরা মানববন্ধন করেছে,তারা সবাই শিশু ইয়াসীন হত্যার বিচার চায়।

[সজল চোখে ক্ষতবিক্ষত,রক্তাক্ত হৃদয়ে লেখাটি লিখলাম।আঙুল থেমে যাচ্ছিল বারবার,কিন্তু লিখতে যে আমাকে হবেই,তাই গত তিন দিন আগে লেখাটি শুরু করে আজ শেষ করতে পেরেছি।জীবনে বহু হত্যার বিচার চেয়ে পোস্ট দিয়েছি।কখনোই ভাবিনি সন্তানতুল্য প্রাণাধিক প্রিয় জুনায়ীন বাবার হত্যার বিচার চাওয়ার জন্যে ফেসবুকে পোস্ট দিতে হবে।ইয়াসীনের হত্যাকারীরা ঘটনা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্যে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে।কখনোই নিজের কোনো লেখা কাউকে শেয়ার দেয়ার অনুরোধ জানাইনি,এই পোস্টটি আপনাদের চোখে পড়লে কাইন্ডলি শেয়ার দিবেন,ভারাক্রান্ত হৃদয়ে বিনীতভাবে আপনাদের কাছে দাবি জানাচ্ছি।]

🥲
26/10/2024

🥲






25/10/2024

earrings collection নিয়ে লাইভে আসবো ৭.৩০ এ
সবাই জয়েন হয়ে যাবেন 🥰

🥰💯.
24/10/2024

🥰
💯.

.
23/10/2024

.

Address

232 Wasa Road, Mirpur Shewrapara.
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shine through Tazrimin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Nearby media companies