সব কিছু এখানেই

সব কিছু এখানেই 🌳
(2)

27/02/2022

ব্রিটিশ, আমেরিকা বলছেন ইউক্রেনের পাশে দাঁড়িয়ে যুদ্ধের ময়দানে যুদ্ধ করতে রাজি নয় তার দেশ 😀

প্রতিপক্ষ রাশিয়া হওয়ায় তথাকথিত ক্ষমতাশীল পশ্চিমা দেশগুলো অসহায়ত্ব দেখাচ্ছে, সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করছে, রাশিয়ার জায়গায় যদি মধ্যপ্রাচ্যের কোনো দুর্বল মুসলিম রাষ্ট্র হতো, তবে এত সময় যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সহ পশ্চিমারা নিজেদেরই সৃষ্টিকর্তা দাবি করতো।

এত সহজে রাশিয়ার বিরোধিতা করার দুঃসাহস কোন দেশ দেখাবেনা, কারণ পরিসংখ্যান বলছে সবচেয়ে বেশি পারমাণবিক অস্ত্র এবং অন্যান্য অস্ত্র মজুদ রয়েছে রাশিয়ার। রাশিয়ার সাথে যদি অন্য কোন শক্তিশালী দেশ দাঙ্গা বাধায় তবে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে।

চীন পরিষ্কার বলে দিয়েছে রাশিয়ার পাশে আছে তারা। বেলারুশ অস্ত্র নিয়ে রাশিয়ার পাশে চলে এসেছে। উত্তর কোরিয়া শীঘ্রই রাশিয়ার সাথে যোগ দিবে।

এত দিন ধরে পুতিন যে ইউক্রেনকে ন্যাটোতে যোগ না দিতে নিষেধ করছিলো, তখন কই ছিলো এই দালাল। পুরো পৃথিবী পশ্চিমা এবং আমেরিকার হাতের পুতুল হয়ে যেতে পারে না, তাই পুতিনের উদ্যোগকে অনেকে স্বাগত জানিয়েছে।

আমি ইউক্রেনের জনসাধারণের কান্না দেখে মোটেও বিচলিত নই, কারন আমি ফিলিস্তিন, ইরাক, আফগানিস্তান, সিরিয়া, মিয়ানমার, লিবিয়ান বৃদ্ধ যুবক নারী এবং, শিশুদের বিবস্ত্র আহাজারি দেখে দেখেই বড় হয়েছি।😢😢

যুদ্ধ নয়, আলোচনার মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা হোক।
================

26/02/2022

যে কোনো যুদ্ধই দুঃখের - ধ্বংসের !! তাই আমাদের সকলের প্রার্থনা , যেভাবেই হোক যুদ্ধের সমাপ্তি !! পৃথিবীব্যাপী সমস্ত শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষেরা এটাই কামনা করুন !!
" রাজায় রাজায় যুদ্ধ হয় ...
উলু খাগড়ার প্রাণ যায় " !!
যুদ্ধ মানে কিছু শক্তিশালী মানুষের ক্ষমতা ও দম্ভ প্রদর্শন এবং অসংখ্য নিরীহ মানুষের প্রাণ নাশ !!
এটাই কি সভ্যতা ? এর মানেই কি অগ্রগতি ? নাহ , কখনোই না !! মানুষকে ভালোবেসে যে প্রশান্তি পাওয়া যায় সেটা যুদ্ধ জয়ে সম্ভব নয় !!
বিশ্বের সকল অধিবাসীরা একযোগে এই যুদ্ধের সমাপ্তি প্রার্থনা করুন !!
ঈশ্বর সর্বশক্তিমান - তিনি আমাদের সবাইকে সুবুদ্ধি দিন !! 🙏🙏❤️🙏🙏

25/02/2022

বাংলাদেশে যে কয়েকজন বিখ্যাত বিজ্ঞানী আছেন তাদের মধ্যে একজন হলেন জামাল নজরুল ইসলাম। বাংলাদেশী বিজ্ঞানী জামাল নজরুল ইসলামের লিখা বই অক্সফোর্ড, ক্যামব্রিজের মতো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয়। উনার গবেষণা আইনস্টাইন-পরবর্তী মহাবিশ্ব গবেষণায় বিরাট অবদান রেখেছে। ২০০১ সালে যখন পৃথিবী ধ্বং* স হবার একটা গুজব ছড়িয়ে পড়ে, তখন উনি গণিত দিয়ে মিথ্যা প্রমাণ করেছিলেন। বিলাসববহুল অতি দামি চাকরি ছেড়ে দেশের টানে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গণিত বিভাগে যোগ দিলেন মাসিক তিন হাজার টাকা বেতনে ! তিনি ছিলেন স্টিফেন হকিংয়ের মতো বিখ্যাত বিজ্ঞানীদের বন্ধু ও আধুনিক কোয়ান্টাম তত্ত্বের জনক নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী পল ডিরাকের ছাত্র! ১৯৩৯ সালের আজকের এই দিনে ঝিনাইদহে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। শুভ জন্মদিন। কিন্তু আমরা কজন-ই বা চিনি উনাকে? 🖤
দারুণ সব তথ্য পাবেন এই পেইজে:

24/02/2022

আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
-
১। যুক্তরাষ্ট্রে রাশিয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল?
–২০১৪ সালে
২। ভারতের নাগরিকত্ব আইন পাস হয়?
–২০১৯ সালে
৩। যুক্তরাষ্ট্রের ঠান্ডা বা শীতল যুদ্ধ শেষ হয়েছিল?
–১৯৯১ সালে
৪। ইরান থেকে তেল আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল?
–যুক্তরাষ্ট্র
৫। টেসলার প্রতিষ্ঠাতা?
–ইলন মাস্ক
৬। মিউনিখ শহরটি?
–জার্মানিতে
৭। বর্তমান মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট?
–কমলা হ্যারিস
৮। ন্যাটোর বর্তমান প্রধান?
–জেনস স্টোলেনবার্গ
৯। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট?
–ভলোদিমির জেলেনস্কি
১০। ই কমার্স প্রতিষ্ঠান আলিবাবা?
–চীনের
১১। বিশ্ব সামাজিক ন্যায় বিচার দিবস?
–২০ ফেব্রুয়ারি
১২। ব্রিটিশ রানী রাজপ্রাসাদের নাম?
–ক্লারেন্স হাউস
১২। বর্তমান ব্রিটিশ রানী সিংহাসনে আরোহন করেছিলেন?
–১৯৫২ সালে
১৩। ওয়াল্ড ইকোনমিক ফোরামের উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশ?
–৩৪ তম
১৪। ইসরায়েলকে বর্নবাদী দেশ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে?
–অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।
১৫। ইরান, যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, চীন, ফ্রান্স, জার্মানি, রাশিয়ার মধ্যে পরমাণু চুক্তি হয়েছিল?
–২০১৫ সালে।
১৬। কোয়াড জোট গঠন করা হয়েছিল?
–২০০৭ সালে।
১৭। কোয়াড ও অকাস জোট গঠনে মূল ভূমিকা পালন করে?
–যুক্তরাষ্ট্র
১৮। কোয়াড ও অকাস জোট গঠনের মূল উদ্দেশ্য?
–চীনকে প্রতিহত করা।
১৯। দ. আফ্রিকার অবিসংবাদিত নেতা ডেসমন্ড টুটু মারা যান?
–২৬ ডিসেম্বর ২০২১ সালে
২০। দ. আফ্রিকার যে শহর সোনার খনির শহর নামে পরিচিত?
–ক্লার্কসডর্পে।
২১। দ. আফ্রিকার অবিসংবাদিত নেতা ডেসমন্ড টুটু মারা যান?
–২৬ ডিসেম্বর ২০২১ সালে
২২) দ. আফ্রিকার যে শহর সোনার খনির শহর নামে পরিচিত?
–ক্লার্কসডর্পে।
২৩। ইউক্রেন ইস্যুতে চরম উত্তেজনা বাড়ছে?
–যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে
২৪। ইউরোপীয় ইউনিয়নের বর্তমান প্রেসিডেন্ট?
–উরসুলা ভন ডার লিয়েন
২৫) জার্মানির বর্তমান চ্যান্সেলর?
–ওলাফ শলৎজে
২৬। ইসরায়েলের তৈরি গুপ্তচরবৃত্তির? সফটওয়্যারের নাম
–পেগাসাস
২৭) মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের নাম?
–পেন্টাগন
২৮) রাশিয়া ইউক্রেনের কাছ থেকে ক্রিমিয়া দখল করে?
–২০১৪ সালে
২৯। ৩ বাল্টিক রাষ্ট্রের নাম?
–লিথুনিয়া, লাটভিয়া ও এস্তোনিয়া
৩০। উ. কোরিয়ার উপর জাতিসংঘ নিষেজ্ঞা জারি করে?
–২০০৬ সালে
৩১। ইসরায়েলের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী?
–নাফতালি বেনেট

24/02/2022

পৃথিবীতে কোন কিছুই success নয়

এক মৃত ব্যক্তির পকেট থেকে পাওয়া চিঠি :

যখন জন্মালাম বাবা মা ভাবলো এটা তাদের success,
যখন হাটতে শিখলাম মনে হল এটাই success,
যখন কথা বলতে শিখলাম মনে হল এটাই success,

ভুল ভাঙল,

এরপর স্কুলে গেলাম,শিখলাম first হওয়াটা success,
এরপর বুঝলাম না আসলে মাধ্যমিকে স্টার পাওয়াটা success,
ভুল ভাঙল,বুঝলাম উচ্চমাধ্যমিকে এই রেসাল্টটা ধরে রাখাই success,

এখানেই শেষ নয়,

এরপর বুঝলাম ভালো সাবজেক্ট নিয়ে ভালো কলেজে চান্স পাওয়াটাই success,

পরে বুঝলাম না কলেজ শেষে চাকরী পাওয়াটা success,
এরপর বুঝলাম না,নিজের টাকায় একটা ফ্ল্যাট কেনাটা success,
সেটাও নয়,নিজের টাকায় এরপর গাড়ি কেনাটাই আসল success,

আবার ভুল ভাঙল,

এরপর দেখলাম বিয়ে করে সংসার করাটাই success,

বছর ঘুরলো,দেখলাম আসলে বিয়ে করে বংশধর এনে তাকে বড় করাটাই success,
ছেলে হলে সে প্রতিষ্ঠিত হওয়াটাই success,মেয়ে হলে ভালো বাড়িতে বিয়ে দেওয়াটাই success,

এরপর এলো রিটায়ারমেন্ট, সারা জীবনের জমানো টাকার সঠিক utilization ই success...

এরপর যখন সবাই মিলে কবরে শুইয়ে দিল,তখন বুঝলাম পৃথিবীতে কোন কিছুই success নয় ,

পুরো টাই competition, যার মুলে আকাশ ছোঁয়া আকাঙ্ক্ষা, যা কখনো পূর্ণ হয়না।
,,,,,,,,😭,,,,,,,,,,

24/02/2022

১০ লক্ষ টাকা ঘুষ দিয়ে ৩০ হাজার টাকা উপার্জন করা ছেলেটাকে আজকের সমাজে সবাই বলে, "হ্যাঁ ছেলেটা প্রতিষ্ঠিত হয়ে নিজের পায়ে দাঁড়িয়েছে। "

কিন্তু ৩ লক্ষ টাকা পুঁজি নিয়ে ব্যবসা করার পর ,যেই ছেলেটা সমপরিমাণ টাকা উপার্জন করে অর্থাৎ ৩০ হাজার টাকা উপার্জন করা ছেলেটাকে আজকের এ সমাজ বলে, ছেলেটা এখানো দাঁড়াতে পারলো না শেষ পর্যন্ত ......."ব্যবসা"।

যে ছেলেটা তার উপার্জন শুরুই করে হারাম দিয়ে, সেই সমাজ তাকে করে পুরস্কৃত।
আর যেই ছেলেটা তার উপার্জন শুরু করে হালাল দিয়ে, সেই সমাজ তাকে করে তিরস্কার।
বর্তমান সমাজ হারামকে মূল্যায়ন করে, হালালকে নয়।

অথচ "ইবাদত কবুলের পূর্ব শর্তই হল হালাল উপার্জন।
Copy

23/02/2022

• হুজুর সংখ্যা বেড়ে গেছে 🍁
বেড়েছে পাঞ্জাবি ওয়ালা
লোক দেখানো বুজুর্গ বেড়েছে
বাড়েনি আল্লাহ ওয়ালা।

বোরকা ওয়ালী দেখা যাচ্ছে 🍁
রাস্তা ঘাটে কত
পর্দা পুশিদার বালাই নেই
ফ্যাসন হচ্ছে শত।

মসজিদ গুলো হচ্ছে বিশাল 🍁

টাইলসফিড অট্টালিকা
নামাজীতো বাড়ছে না ভাই
ঈমানের দুর্বলতা।

• প্রোফাইলে দেখো হুজুরের 🍁

নাই কোন অভাব
অনেকেই মেয়েদের ইনবক্সে
করবে আবার প্রভাব।

•আইডিতে নাম হুজুরের বৌ হবো 🍁

স্বপ্নে হুজুর, হুজুর হবে সঙ্গি
পোস্ট দেখলে মাথা ঘুরে
নায়িকা শাবনুরের ভঙ্গি।

• স্টোরিতে হিন্দি গানের মেলা 🍁

আইডির নাম পর্দাওয়ালী
কিভাবে তুমি আপলোড দাও
উন্মুক্ত চুলের কৃঞ্চকলি

• অভিনয়ে ভদ্র না হয়ে 🍁

আসলে চেষ্টা করো
বিপদগামীর পথটা ছেড়ে
সত্যের হাতটা ধরো।🤝
🥰🥰🥰

21/02/2022

দুইটা গল্পঃ

১। ইয়াহু নামমাত্র দামে গুগলকে কিনে ফেলার প্রস্তাব পেলেও কিনেনি।
২। নোকিয়া এন্ড্রোয়েডকে কিনার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলো।

শিক্ষণীয়ঃ
১। সময়ের সাথে নিজেকে আপডেট রাখুন, নয়তো আপনি অচলের হিসেবে নাম লেখাবেন।
২। কোন রিস্ক না নেওয়াটা হচ্ছে বড়ো রিস্ক। নতুন রিস্ক গ্রহণ করুন এবং সব সময় আপডেট থাকুন।

আরো দুইটা গল্পঃ
১। গুগল দুইটা সম্ভাবনাময়ী প্রজেক্ট ইউটিউব এবং এন্ড্রোয়েডকে কিনে নিয়েছে।
২। ফেসবুকে কিনে নিয়েছে ইন্সট্রাগ্রাম এবং হোয়াটসএপকে।

শিক্ষণীয়ঃ
১। শত্রুকে ঘৃণা না করে তার সাথে সংযুক্ত হয়ে আরো শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করুন।
২। দ্রুত এগিয়ে যান এবং শত্রুকে প্রতিহত করার চেষ্টা করুন।

আরো দুইটা গল্পঃ
১। বারাক ওবামা একজন আইসক্রিম বিক্রেতা ছিলেন।
২। এলন মাস্ক ছিলেন একজন লকার রুম গার্ড।

শিক্ষণীয়ঃ
১। ব্যাক্তিকে তার পূর্বের কাজের মাধ্যমে যাচাই করবেন না।
২। আপনার বর্তমান অবস্থা আপনার ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করতে পারে না। ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে আপনার চেষ্টা এবং পরিশ্রম।

আরো দুইটা গল্পঃ
১। কর্নেল স্যান্ডার্‌স ৬৫ বছর বয়সে KFC প্রতিষ্ঠা করেন।
২। জ্যাক মা কেএফসিতে চাকুরির আবেদন করেও কম যোগ্যতা সম্পন্ন মনে করায় চাকুরি পাননি।

শিক্ষণীয়ঃ
১। বয়স শুধু একটি সংখ্যা মাত্র, আপনি যে কোন বয়সেই সফল হতে পারেন।
২। কখনো হার মানবেন না। তারাই হেরে যায় যারা মেনে নেয়।

শেষ দুইটা গল্পঃ
১। Ferrari এর মালিক একজন ট্রাক্টর তৈরি করার কারিগরকে অপমান করেছিলেন।
২। সেই ট্রাক্টর তৈরি করার কারিগর Lamborghini প্রতিষ্ঠা করেন।

শিক্ষণীয়ঃ
১। কাউকে অবজ্ঞা করবেন না।
২। সফলতা হচ্ছে সর্বোত্তম প্রতিশোধ।

আপনি যে কোন বয়সেই সফল হতে পারেন। এর জন্য কোন বয়স কিংবা কোন ব্যাকগ্রাউন্ড বাধ্যতামূলক নয়।

লিখা: সাইবার ৭১
দারুণ সব তথ্য পাবেন এই পেইজে

20/02/2022

🔹কিছু অবাক করা সাইকোলজিক্যাল হ্যাক!

◾ আপনার ফোনের পাসওয়ার্ড হিসেবে আপনার জীবনের লক্ষ্যটিকে ব্যবহার করুন, এতে করে মস্তিষ্ককে বারবার আপনার লক্ষ্যটি মনে করিয়ে দেয়া যায়!

◾মানি ব্যাগে বাচ্চাদের ছবি ব্যবহার করুন, খোয়া গেলে ফেরত পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।

◾কাউকে জন্মদিনে কি উপহার দেবেন ভেবে পাচ্ছেন না? আপনি কি উপহার দিতে চলেছেন তাকে তা গেস করতে বলুন। কি উপহার পেলে সে খুশি হতো তা জেনে যাবেন!

◾ আপনার শিক্ষক/প্রফেসরের রাজনৈতিক আইডিওলজি ভালোভাবে খেয়াল করুন। প্রবন্ধ লেখার সময় একে আপনার পক্ষে কাজে লাগাতে পারবেন।

◾ খালি পেটে মুদি দোকানে যাবেন না। আপনি ঐ সকল জিনিস কিনে ফেলবেন যা আপনার প্রয়োজন নেই।

◾খালি পেটে পরীক্ষা দিতে পারেন। ক্ষুধা ফোকাস করতে সহায়তা করে!

◾অংক কষার সময় চকোলেট খেতে পারেন, চকোলেট খেলে মস্তিষ্ক আরো সক্রিয় হয়ে ওঠে।

◾বিছানার পাশে কাগজ ও কলম রাখুন। সেরা আইডিয়াগুলো ঘুমোবার সময়ই মাথায় আসে!

সংগ্রহ

20/02/2022

🗣:- শিহ্মানিয় পোস্ট

এক স্বর্ণকারের মৃত্যুর পর তার পরিবারটা বেশ সংকটে পড়ে গেলো। খাদ্য-বস্ত্রে দেখা দিল চরম অভাব।
স্বর্ণকারের বিধবা স্ত্রী তার বড় ছেলেকে একটা হীরের হার দিয়ে বললো--এটা তোমার কাকার দোকানে নিয়ে যাও সে যেন এটা বেচে কিছু টাকার ব্যবস্থা করে দেয়

ছেলেটা হারটি নিয়ে কাকার কাছে গেল। কাকা হারটা ভালো করে পরীক্ষা করে বললো- বেটা, তোমার মাকে গিয়ে বলবে যে এখন বাজার খুবই মন্দা, কয়েকদিন পর বিক্রি করলে ভাল দাম পাওয়া যাবে। কাকা কিছু টাকা ছেলেটিকে দিয়ে বললেন--আপাতত এটা নিয়ে যাও আর কাল থেকে তুমি প্রতিদিন দোকানে আসবে আমি কোন ১দিন ভাল খদ্দোর পেলেই যেন তুমি দৌড়ে হার নিয়ে আসতে পার তাই সারাদিন থাকবে।

পরের দিন থেকে ছেলেটা রোজ দোকানে যেতে লাগলো।সময়ের সাথে সাথে সেখানে সোনা-রুপা-হীরে কাজ শিখতে আরম্ভ করলো।
ভাল শিক্ষার ফলে অল্প দিনেই খুব নামি জহুরত বনে গেল। দূর দূরান্ত থেকে লোক তার কাছে সোনাদানা বানাতে ও পরীক্ষা করাতে আসত। খুবই প্রসংশীত হচ্ছিল তার কাজ।

একদিন ছেলেটির কাকা বললো-- তোমার মাকে গিয়ে বলবে যে এখন বাজারের অবস্থা বেশ ভালো, তাই সেই হারটা যেন তোমার হাতে দিয়ে দেন। এখন এটা বিক্রি করলে ভালো দাম পাওয়া যাবে।

ছেলেটি ঘরে গিয়ে মায়ের কাছ থেকে হারটি নিয়ে পরীক্ষা করে দেখলো যে এটা একটা নকল হীরের হার। তাই সে হারটা আর কাকার কাছে না নিয়ে বাড়িতেই. রেখে দিলো।

কাকা জিজ্ঞেস করলো-- হারটি এনেছো ?ছেলেটি বললো-- না কাকা পরীক্ষা করে দেখলাম এটা একটা নকল হার।

তখন কাকা বললো- তুমি যেদিন আমার কাছে হারটি প্রথম নিয়ে এসেছিলে সেদিন আমি দেখেই বুঝে নিয়েছিলাম যে এটা নকল, কিন্তু তখন যদি আমি তোমাকে এই কথাটা বলে দিতাম, তাহলে তোমরা হয়তো ভাবতে যে আজ আমাদের মন্দা সময় বলেই কাকা আমাদের আসল জিনিষকে নকল বলছে।

আজ যখন এ ব্যাপারে তোমার পুরো জ্ঞান হয়ে গেছে, তখন তুমি নিজেই বলছো এটা নকল হার।
এই দুনিয়াতে প্রকৃত জ্ঞান ছাড়া তুমি যা কিছু দেখছো যা কিছু ভাবছো সবটাই এই হারের মতই নকল, মিথ্যে।

জ্ঞান ছাড়া কোন জিনিসের বিচার সম্ভব নয়। আর এই ভ্রমের শিকার হয়েই অনেক সম্পর্ক শেষ হয়ে যায়। তোমাদের সাথে আমার সেই সম্পর্কটা নষ্ট হোক আমি তা চাইনি।।
Copy

20/02/2022

জীবনে হাসি খুশি থাকার জন্য কিছু কিছু বিষয় ত্যাগ করবেন...
১... কোনো বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা ত্যাগ করবে...

২..... অতীত নিয়ে ভাবা বন্ধ করতে হবে....

৩.... কারো উপর বেশি নিভ'র হয়ে পড়ার অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে...

৪... সবাইকে খুশি রাখার চেষ্টা বন্ধ করে নিজেকে খুশি রাখার চেষ্টা করবে....

৫.... অন্যর সাথে কখনোই নিজেকে তুলনা করবে না। নিজের সাথে নিজেকে তুলনা করবে....

৬... অতিরিক্ত রেগে যাওয়া কৃপণতা ত্যাগ করবে....

৭... অল্পতে ভেঙ্গে পড়া বাদ দিবে..... জীবনে অনেক সময় অনেক সমস্যা আসে সমস্যা ধ'য্য ধরে মোকাবেলার সাহসিকতা রাখবে.....

৮...সাফল্যতা অজ'নের জন্য আলসেমি বাদ দিবে। ঘুম আর সাফল্য এক সাথে পাবে না তাই যে কোনো একটা গ্রহণ করতে হবে.....

৯..... অন্যর কথা শুনে বা বিশ্বাস করে কখনো কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে না। যতো সময় তার প্রমান নিজে না পাবে....

১০.... অতিরিক্ত সন্দেহ করার অভ্যাস বাদ দিতে হবে.....
Collected

20/02/2022

🔹ছেলেদের সম্পর্কে ৬ টি সাইকোলজিক্যাল তথ্য:

◾১) ছেলেরা নিজেদের কেমন দেখাচ্ছে তা নিয়ে অনেক চিন্তিত থাকেন:

মেয়েরা ভাবেন ‘কেমন দেখাচ্ছে, কি পোশাক পড়ব’ এগুলো নিয়ে ছেলেরা একেবারেই ভাবেন না। বরং যা হাতের কাছে পান তা পরেই একেবারে যেমন ছিলেন তেমন ভাবেই দেখা করতে চলে আসেন। বিষয়টি কিন্তু একেবারেই ভুল। মেয়েদের মতো ছেলেরাও নিজেদের লুকস নিয়ে বেশ চিন্তিত থাকেন। এছাড়াও ছেলেরা মেয়েদের মতো ডায়েট না করলেও নিজেদের বডি নিয়ে বেশ চিন্তিত থাকেন।

◾২) ছেলেরা মানসিক ভাবেই প্রতিযোগী হিসেবে গড়ে উঠে:

সামান্য বিষয় নিয়ে প্রতিযোগী মনোভাব এবং জিততেই হবে এই ধরণের ব্যাপারটি ছেলেদের মধ্যে আপনাআপনিই তৈরি হয়ে যায়। বলা হয়, ছেলেরা জন্মগত ভাবেই প্রতিযোগী ও জেতার মানসিকতা নিয়ে বড় হতে থাকেন।

◾৩) শুধুমাত্র শারীরিক আকর্ষণ ছেলেদের মনে ভালোবাসার সৃষ্টি করে না:

অনেকেই মনে করেন ছেলেরা শুধুমাত্র মেয়েদের শারীরিক বিষয়ে আকর্ষণ বোধ করলেই তাকে ভালোবেসে ফেলেন। বিষয়টি সম্পূর্ণ ভুল, কারণ সাধারণভাবে এবং স্বাভাবিক ছেলেরা কখনোই ভালোবাসার জন্য শুধুমাত্র শারীরিক আকর্ষণকে প্রাধান্য দেন না। তারা সমঝোতা, তাকে বুঝতে পারা এবং বাস্তবের সাথে মিলিত সকল বিহসয় বিবেচনা করে ভালোবাসেন।

◾৪) ছেলেরা আত্মসম্মানকে ভালোবাসার চাইতেও বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকেন:

ভালোবাসার মূল্য ছেলেদের কাছে রয়েছে কিন্তু তারা ভালোবাসার চাইতেও বেশি প্রাধান্য দেন আত্মসম্মানকে। ছেলেরা সবসময়েই নিজের সঙ্গীর কাছ থেকে সম্মান আশা করেন। তাদের মাপকাঠিতে সম্মান ভালোবাসার চাইতেও উপরে থাকে। একারণে অনেক সময় ভুল বুঝাবুঝির সৃষ্টি হয়, কিন্তু তবুও তারা এভাবেই চিন্তা করেন।

◾৫) ছেলেরাও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগে থাকেন:

মেয়েরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগে ছেলেদের কাছে আশ্রয় নিয়ে থাকেন। এই নিরাপত্তা মানসিকভাবে কাজ করেন। কিন্তু এমন ভাবার কোনো কারণ নেই যে ছেলেরা একেবারেই নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন না। নিজেদের একটু অসহায়ভাবে ছেলেরাও খুঁজে পান। আর তখনই ছেলেরা মেয়েদের কাছে মানসিক আশ্রয় খুঁজে থাকেন।

◾৬) ছেলেরা রোমান্স অনেক পছন্দ করেন যদিও তারা তা প্রকাশ করতে ভয় পান:

ছেলেরা খুব রোম্যান্টিক হয়ে থাকেন। কিন্তু তা সবসময় সঠিক ভাবে উপস্থাপন এবং প্রকাশ করতে পারেন না। কারণ তারা দ্বিধায় থাকেন ‘যদি অতিরিক্ত হয়ে যায়, কিংবা তিনি যদি কিছু ভুল করে ফেলেন অথবা তাকে নিয়ে যদি সঙ্গী মজা করেন’।
আরো দারুণ সব তথ্য পাবেন এই পেইজে।

19/02/2022

🔹তুর্কীরা তাদের সন্তানদের যে কারণে সিংহ-বাঘের সাথে তুলনা না দিয়ে নেকড়ের সাথে তুলনা দেয়!--

◾১- নেকড়েকে আরবিতে "ইবনে আল-বার" বলা হয় যার অর্থ "ভাল ছেলে" কারণ যখন তার বাবা-মা বৃদ্ধ হয়, তখন তারা তাদের জন্য শিকার করে এবং তাদের যত্ন নেয়।

◾২-"নেকড়ে" কখনো তার স্বাধীনতার সাথে আপোষ করে না এবং কারও দাস হয় না, যখন সিংহ সহ প্রতিটি প্রাণীকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বস করা যায়, কিন্তু নেকড়েকে করা যায়না।

◾৩-নেকড়ে কখনো মৃত খাবার খায় না এবং পুরুষ নেকড়ে মহিলা নেকড়ের দিকে তাকায় না। তারা এত বিশ্বস্ত যে পুরুষ নেকড়ে তার একমাত্র স্ত্রী নেকড়ে ব্যতিত অন্য কারো সাথে সম্পর্ক করেনা। এবং স্ত্রী নেকড়েও তার অংশীদার নেকড়ের প্রতি অনুগত থাকে।।

সংগ্রহে :

17/02/2022

# যেসব কাজ করলে মনোবল দৃঢ় হয়

সফল হতে চাইলেই তো আর সফল হওয়া যায় না। তবে সফল হতে গেলে যেটা সবার আগে প্রয়োজন তা হলো মানসিকভাবে শক্ত হওয়া।

পরিস্থিতি যে সব সময় আপনার অনুকূল হবে তা কিন্তু নয়। পরিস্থিতি আপনার প্রতিকূলেও যেতে পারে, এটা অবশ্যই মাথায় রাখা দরকার। সেই কথা মাথায় রেখেই যেকোনো নতুন কাজ করা উচিত।

তবে মানসিকভাবে শক্ত হওয়ার জন্য নিজের মনকেই সবার আগে স্থির করতে হবে। কিন্তু অনেকেই মনের জোড় না বাড়িয়ে নিজের ভাগ্যকেই দোষারোপ করতে থাকেন। ভাগ্যকে দোষারোপ না করে নিজের মনের জোর বাড়াতে চেষ্টা করুন।

এবার দেখে নিন কীভাবে নিজের মনের জোর বাড়িয়ে সফলতাকে আপনার সঙ্গী করবেন…

১. নিজের প্রতি দুঃখিত না হওয়া

নিজের প্রতি কখনোই দুঃখিত বোধ করবেন না। নিজেকে আহারে, বলার কোনও দরকার নেই এতে আপনার সময়ই নষ্ট হবে। আখেরে আপনার কোনো লাভ হবে না। সেখান থেকে উঠে দাঁড়ান। কাজে দেবে।

২. লক্ষ্যে স্থির হওয়া

আপনার পাশে যদি কেউ না দাঁড়ায় তাহলে ভয় পাবেন না। নিজেই নিজের সব থেকে বড় লাঠি হয়ে দাঁড়ান। যদি কেউ আপনার সঙ্গে চলতে না চায় তাহলে একাই চলুন। সাফল্য পাওয়ার পর কারোর প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করতে হবে না।

৩. পরিবর্তনকে ভয় না পাওয়া

আপনার রোজকার জীবনে যদি কোনও পরিবর্তন ঘটে তাহলে ভয় পাবেন না। জানবেন, সব পরিবর্তন আপনার প্রতি এক একটা চ্যালেঞ্জ। তাই ভয় না পেয়ে পরিবর্তনকে আপন করে নিন।

৪. পছন্দ না হওয়া কাজ না করা

ধরুন এমন কাজ যা আপনার ঠিক পছন্দ নয়। তাই আপনি ঠিক পারবেন না। এমনকি আপনার মনে কাজের প্রতি অতটা আত্মবিশ্বাস নেই। তখন সেই কাজ না করাই ভালো। যে কাজ আপনি মন থেকে ভালোবাসেন সেই কাজ করুন।

৫. অন্যের কথার গুরুত্ব না দেওয়া

কে কী বলল তাতে আপনার কী! কারোর কথায় গুরুত্ব দেওয়া ছেড়ে দিন। নিজের জীবন কীভাবে কাটাবেন, কী কাজ করে ভালো থাকবেন, তা একান্ত আপনার সিদ্ধান্ত। আপনার জীবনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব অন্য কারোর হাতে কখনোই দেবেন না।

৬. ভাগ্যকে দোষারোপ না করা

কী হয়নি তা নিয়ে বেশি ভাবনা-চিন্তা করার দরকার নেই। কী হতে পারে, সেই নিয়ে ভাবনা-চিন্তা করুন। তাতে আপনার সময়ও বাঁচবে এবং নিজের মনোবলও বাড়বে।

৭. একই ভুল বারবার না করা

একই ভুল বারবার করার কোনও মানেই হয় না। বারবার একই ভুল করতে থাকলে আস্তে আস্তে নিজের মনোবল ভেঙে যাবে। তাই একই ভুল বারবার না করে ধীরে সুস্থে কাজ করুন।

৮. অন্যের খুশিতে খুশি হওয়া

অন্যের খুশিতে খুশি হওয়ার চেষ্টা করুন। মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো রাখুন। দেখবেন আপনার সাফল্যতে এবং খারাপ সময় অনেকের সঙ্গ পাবেন। তবে যদি অন্যের খুশিতে খুশি না হন, তাহলে আপনি ভেঙে পড়বেন।

৯. প্রথমবার সফল হতে না পেরে ভেঙে পড়া

যদি প্রথমবার সফল হতে না পারেন, তাহলে আবার চেষ্টা করুন। দেখুন, চেষ্টা না করলে কেউই কখনও সফল হতে পারে না। তাই প্রথমবার যদি কোনোভাবে সফল হতে না পারেন, তাহলে ভেঙে না পড়ে, শক্ত হয়ে উঠে দাঁড়ান।

১০. একাকীত্বকে ভয় না পাওয়া।

আপনার সঙ্গে কেউ না থাকলেও একাকীত্বকে ভয় পাবেন না। যদি খারাপ সময় কেউ আপনার পাশে দাঁড়াতে না চায় তাহলে ক্ষতি কী। একাই পরিস্থিতির মোকাবিলা করুন। দেখবেন, এতে আপনার মন যেভাবে শক্ত হবে তা কখনোই ভাঙা যাবে না।

১১. ধীর স্থিরভাবে কাজ করা

যখন পরিস্থিতি আপনার অনুকূল না হবে, তখন ধীর স্থিরভাবে কাজ করুন। তাড়াহুড়ো করে কাজ করলে কিছুই হবে না। অনেক ভুল হয়ে যাবে। তাই পরিস্থিতি আপনার প্রতিকূল হলে মাথা ঠান্ডা রেখে কাজ করুন।

১২. কাজের পর নিজেকে জাহির না করা

আপনি আপনার লক্ষ্যে স্থির থাকুন। যাতে কেউ না আপনাকে লক্ষ্যভ্রষ্ট করতে পারে। সফল হওয়ার পর নিজেকে জাহির করবেন না। কারণ, নিজের ঢাক নিজে না পেটানোই ভালো। এতটা আপনার নিজের পক্ষেও খুব একটা ভালো হবে না।

#

17/02/2022

চির তরুন থাকার টিপস্ঃ
ডাঃ- দেবী শেঠী

১. খুব ধীরে ধীরে চেষ্টা করতে করতে কয়েক মাসের
মধ্যে সকালে ঘুম থেকে উঠে চার গ্লাস পানি
খাওয়ার অভ্যাস করুন। এর পর বাথরুমে যান।
২. বাথরুম থেকে ফিরে এসে আরও এক গ্লাস পানি
খান এবং তার পর খান দুধ ছাড়া খুব হালকা এক
কাপ চা। আপনার ওজন বেশি হলে চিনি খাওয়া ছেড়ে
দিন। চা কখনোই অতিরিক্ত গরম খাবেন না।
৩. সারা দিনে ৮ থেকে ১২ গ্লাস বাড়তি পানি
খাবেন।
৪. পানি খাওয়ার নাম হচ্ছে হাইড্রোথেরাপি রা
জলচিকিৎসা। মূলত এটি হচ্ছে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার
বছরের প্রাচীন ভারতীয় চিকিৎসা। আধুনিক
বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে- ঘুম থেকে
উঠে ধীরে ধীরে চার গ্লাস পানি খাওয়ার অভ্যাস
করলে প্রায় ৩৬ ধরণের রোগ হয় না এবং হলেও
সেরে যায়।
৫. অপর পক্ষে, দুধহীন এবং দুধ-চিনি-হীন হালকা
গরম চা হচ্ছে আড়াই হাজার বছর আগের একটি
চায়নিজ হারবাল মেডিসিন । সেকালে এই চা দিয়ে
হার্ট, ব্লাড প্রেসার (উচ্চ রক্তচাপ) ও পেটের
নানা রকম রোগের চিকিৎসা করা হতো। আবার
আধুনিক বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে- চায়ে
রয়েছে অ্যান্টিঅিডেন্ট, যা ক্যান্সার প্রতিরোধে
নিশ্চিত অবদান রাখে। এ ছাড়াও অন্য বহুগুণ
রয়েছে চায়ে। তবে যে চা-টা প্রক্রিয়াজাত হয়নি, সে
চায়ের গুণাগুণই অপেক্ষাকৃত ভালো।
৬. ভিটামিন সি একটি বৈপ্লবিক খাদ্যপ্রাণ এর
গুণাগুণ অসংখ্য। জানা গেছে, দিনে ১ হাজার
মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খেলে মানুষ চির তরুণ থাকে।
তবে ট্যাবলেট খেলে কিছুই উপকার পাওয়া যায় না।
প্রতিদিনই কমবেশী খেতে হবে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ
তাজা ফলমূল। ভিটামিন সিও ক্যান্সার ঠেকাতে
সাহায্য করে। আমলকি, সব ধরনের লেবু, টমেটো,
কমলা, পেয়ারা, নানা রকর টক স্বাদের ফলে
বিভিন্ন মাত্রায় ভিটামিন সি রয়েছে।
৭. ধূমপানসহ সকল ধরণের নেশা জাতীয় অভ্যাস
ত্যাগ করুণ। কারণ নেশা মানুষকে সকল দিক দিয়ে
ধ্বংস করে দেয়।
৮. রেডমিট অর্থাৎ গরু, মহিষ, খাসি, ভেড়া
ইত্যাদির মাংস খাওয়া ছেড়ে দিতে হবে। ফার্মের
মুরগিও চলবে না। শুধু চর্বিহীন বাচ্চা মুরগির মাংস
খাওয়া চলতে পারে।
৯. প্রচুর পরিমাণে আধা-সেদ্ধ শাক-সবজি,
তরিতরকারি এবং খুব অল্প পরিমাণে ভাত-রুটি
খাওয়া উচিত।
ভাজাভুজি খাবেন না। অতিরিক্ত তেল, চর্বি, ঘি,
মাখন খাবেন না। মসলার বিভিন্ন ভেষজ গুণ আছে,
তবুও রান্নায় খুব বেশি মসলা ব্যবহার করবেন না।
১০. সালাদ হিসাবে প্রতিদিন বেশি করে খাবেন
কাঁচা লেটুস পাতা, পুদিনা পাতা, টমেটো ইত্যাদি।
১১. বিধিনিষেধ না থাকলে সকালে খালি পেটে এক
চামচ মধু খাবেন।
১২. ছোট-বড় সব ধরনের মাছ খাবেন। সমুদ্রের
মাছ খাওয়া অভ্যাস করতে পারলে তো খুবই ভালো।
কেননা, এটা মহৌষধ। গাদা-গাদা মাছের কাটা খাওয়া
ঠিক নয়। ওতে পাকস্থলিতে পাথর হতে পারে।
১৩. সূর্যমূখী ফুলের বীজ হচ্ছে হার্টের ভেষজ
ওষুধ। রান্নায় সূর্যমূখী তেল ব্যবহার করলে
হার্টের সুরক্ষা যেমন হয়, তেমনি হার্টের অসুখ
থাকলে তা সারাতে সাহায্য করে।
১৪. প্রতিদিন অল্প একটু টক দই খাওয়ার অভ্যাস
করুন। টক দই উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে আনতে
সাহায্য করে ।

ডা. দেবী শেঠী

13/02/2022

বিবি আছিয়ার মৃত্যু
(ফেরাউন পত্নী)

বিবি আছিয়ার মৃত্যু
ফেরআউন গভীর রাতে বন্ধু হামানকে নিয়ে আছিয়ার বালাখানার দরজার সামনে দাড়িয়ে দেখে,আছিয়া এক মনে মাওলাহ পাকের জিকির করছে আর কাদছে।
তখন হামান বলে,আমি শেষ বারের মত আপনাকে অনুরোধ করছি।জাহাপনাকে একবার খোদা বলে স্বীকার করে নিয়ে আপনার মহামূল্যবান জীবনটা রক্ষা করুন।
আছিয়া বলল,সামান্য জীবন রক্ষার জন্য আমি মিথ্যা কে সত্য বলে মেনে নিতে পারব না।আমার আল্লাহ পাকের পবিত্রতা রক্ষার জন্য আমি সাতটি সন্তান বিসর্জন দিয়েছি,এখন এই তুচ্ছ প্রাণের জন্য কিসের মায়া।
ফেরআউন বলল,আছিয়া তুমি আমাকে একবার খোদা বলে স্বীকার কর।নইলে তোমাকে এই দুনিয়া থেকে চিরতরে বিদায় করে দিব।
আছিয়া বলল,মানুষ কখনও খোদা হতে পারে না। অন্তরের অন্তস্থলে যেই আল্লাহর মুহব্বত আমি জাগায় দিয়েছি ঐ আল্লাহকে বাদ দিয়ে আমি তোমাকে আল্লাহ বলতে রাজি নই।আমার আল্লাহ পাক ভরে এত বড় সূর্য পূর্ব দিকে উদয় করে সন্ধ্যায় পশ্চিম দিকে অস্ত করে দেয়।তুমি পারলে সূর্যটাকে পশ্চিম দিকে উদয় করে আর পূর্ব দিকে অস্ত করে দেখাও, ইহা শুনে ফেরাউন হামানকে বলল,মন্ত্রী সাহেব!
আমি আর এই অবাধ্য নারীর কোন কথাই সহ্য করতে পারছি না।আপনি একটা পেষণ যন্ত্র নিয়ে আসুন,একটি মজবুত পেষণ যন্ত্র আনা হলো।
আছিয়ার দুই হাতে পেরাগ মারলো, তারপরে একটা তক্তায় হাজার হাজার পেরাগ মেরে তক্তাতাটে চিৎ করে দিলো,পেরাগগুলো খাড়া হয়ে গেল।তার উপর আছিয়াকে শোয়ায়ে দিয়ে তাকে চারিদিক দিয়ে পিটাইবার হুকুম দিলো,জল্লাদ চারদিক দিয়ে পিটাইতে লাগলো।
আছিয়া শুধু আল্লাহ্ আল্লাহ জিকির করতে লাগলো।এবার আছিয়াকে পেষণ যন্ত্রের ভেতরে আবদ্ধ করে পেষণ যন্ত্র কষাতে লাগলো। নারীর কোমল দেহ!আছিয়ার দেহের মাংস ফেটে রক্ত পড়তে লাগলো।ফেরাউন বলল,একে আমি তিলে তিলে শেষ করবো।জল্লাদকে হুকুম করলো আছিয়ার মাথা ছুরি চালাবার জন্য।জল্লাদ যখন আছিয়ার মাথার ছুরি বসাই,তখন ফেরআউন আছিয়ার কানের কাছে গিয়ে বলে আছিয়া তুমি আমার প্রথম স্ত্রী,তোমাকে আমার রাজত্বের অর্ধেক দিয়ে দিব। তুমি গোপনে আমার কানে একবার খোদা বলো,তোমার খোদায় যেনো না শুনে।
আছিয়া বলে,আল্লাহ পাক মায়ের পেটে সাতটা পর্দার নিচে সন্তানের রূহ পৌঁছান এবং সে কোন হালে আছেন দেখেন।আল্লাহ না দেখার,না শোনার জায়গা এই দুনিয়াতে নেই।
ফেরআউন হুকুম দিল,হে জল্লাদ আছিয়ার মাথায় ছুরি লাগাও।যখন জল্লাদ ছুরি চালায় দিলো ঝপ ঝপ করে রক্ত পড়তে লাগল।তখন আছিয়ার ঠোঁট নড়তে লাগলো।আল্লাহ ডাক দিয়ে বলে ও ফেরেস্তারা আমার!আছিয়া কি বলে শোনো।আছিয়া বলতে লাগলো মাবুদগো আমাকে এমন একটা ঘর দাও বাহির হবার সময়ও তোমায় দেখি,ঘরে ঢোকার সময়ও যেনো তোমায় দেখি,এই সময় আসমান কাদে,জমিন কাদে,ফেরেস্তা কাদে।
আছিয়া বলে,আল্লাহগো তোমার জান্নাত চাইনা, ইমান ভিক্ষা চাই।আমার আল্লাহ বলে,হে আছিয়া সুসংবাদ শুনে নাও। তোমাকে আমার আরশেরপাশে জায়গা দিব।কঠোর যন্ত্রণায় ছটফট করতে করতে ক্ষীণ কন্ঠে উচ্চারণ করল (লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ)তিনি শাহাদাত বরণ করল।

30/01/2022

বাংলাদেশের ৩৮ তম বিসিএস :
বুয়েট- ৮২ জন ;
কুয়েট - ৬৪ জন ;
রুয়েট - ৫৯ জন ও
চুয়েট - ৫৫ জন প্রশাসন ক্যাডারে চাকরিতে প্রবেশ করেছেন।
এঁরা সবাই দেশের প্রথম সারির প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে চাকরি না করে আমলা হলেন। তাদেরকে প্রকৌশলী বানাতে সরকারের খরচ হয়েছে ১৫-২০ লক্ষ টাকা। আর আমলা বানানোর পড়ােলেখার জন্য সমাজ বিজ্ঞান পড়তে হয়, যা পড়াতে খরচ হয় মাত্র ২-৩ লক্ষ টাকা। এত বেশি টাকা খরচ করে বিশেষায়িত পড়া পড়িয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ কাজে লাগানো জাতির জন্য ভালো লক্ষণ না।
ইঞ্জিনিয়ারগণ একটা দেশের সফলতার বড় শক্তি,
ইঞ্জিনিয়ার মানেই দক্ষ দেশ ও দক্ষ জনশক্তি গঠনের প্রধান চালিকাশক্তি।
যেই দেশে যত দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার, সেই দেশ ঠিক ততটাই সফল এবং স্বয়ংসম্পূর্ণ।
" চীনকে কে উন্নত এবং ধনী করেছে ?
সেই দেশের ইঞ্জিনিয়ারগণ।
" জাপানকে কে উন্নত এবং ধনী করেছে?
সেই দেশের ইইঞ্জিনিয়ারগণ।
" তাইওয়ানকে কে উন্নত এবং ধনী করেছে?
সেই দেশের ইঞ্জিনিয়ারগণ।
" হংকংকে কে উন্নত এবং ধনী করেছে?
সেই দেশের ইঞ্জিনিয়ারগণ।
" সিঙ্গাপুরকে কে উন্নত এবং ধনী করেছে?
সেই দেশের ইঞ্জিনিয়ারগণ।
" দক্ষিণ কোরিয়াকে কে উন্নত এবং ধনী করেছে?
সেই দেশের ইঞ্জিনিয়ারগণ ।
" মালয়েশিয়াকে কে উন্নত এবং ধনী করেছে?
সেই দেশের ইঞ্জিনিয়ারগণ।
এমনকি ভারতের তামিল নাড়ু কর্ণাটক প্রদেশকেও উন্নত এবং এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় অবদান সেই দেশের ইঞ্জিনিয়ারগণের ।
পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি (লোক সংখ্যার দিক দিয়ে) ইঞ্জিনিয়ার চীনে। অর্থাৎ পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ইঞ্জিনিয়ার চীনে।
ফলাফল: পৃথিবীর মধ্যে এক নম্বর স্বয়ংসম্পূর্ণ দেশ চীন।
পৃথিবীর মধ্যে জনসংখ্যার (%) হারের দিক দিয়ে বেশি ইঞ্জিনিয়ার জাপানে,
জাপানের প্রতি ২০ জনের একজন ইঞ্জিনিয়ার ।
ফলাফল : পৃথিবীর প্রথম সারির স্বয়ংসম্পূর্ণ দেশগুলোর একটি জাপান।
তাছাড়া পৃথিবীর প্রথম সারির উন্নত এবং ধনী দেশগুলোর একটিও তারা।
কিন্ত আমাদের দেশের ইঞ্জিনিয়ারগণ আর ইঞ্জিনিয়ার হতে চায় না, তারা চায় আমলা হতে।
তারা ইঞ্জিনিয়ার হয়ে কোথায় বাংলাদেশকে ওই চীন, জাপান, তাইওয়ান, হংকং, সিঙ্গাপুর, কোরিয়া,মালয়েশিয়ার মত এগিয়ে নেবে, তা না করে আমাদের ইঞ্জিনিয়ারগণ আমলা হয়ে ঘুষ খেয়ে ধনী হয়ে তারপরে অবসর নিয়ে শেষমেশ কানাডা লন্ডনে চলে যাবেন।
তারা অধিকাংশই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে আমলা হতে চায়, কিন্ত ইঞ্জিনিয়ার হতে চায় না ! এ যেন ব্রেইন ড্রেনেজ।
নেপালিয়ন যদি এখন বেঁচে থাকতেন তাহলে তিনি বাংলাদেশের পরিস্থিতি দেখে বলতেন আমাকে একটা বিসিএস দাও, আমি তোমাকে একটা ধ্বজভঙ্গ আমলাতান্ত্রিক দুর্নীতিবাজ দেশ এবং জাতি দেব।
এই দেশে, বিদেশ থেকে গ্রাজুয়েশন এবং পিএইচডি করা ৪/৫ বছর অভিজ্ঞতা থাকা সম্পুর্ণ মানুষের চেয়ে
অনার্স পাশ করে ২ বছর ধরে মুখস্ত বিদ্যায় পারদর্শী বিসিএস পাশ করা ব্যাক্তির সম্মান বেশি ।
তারাই দেশের বড় বড় আমলা এবং রাঘববোয়াল।
সেজন্য এই দেশের অধিকাংশ ইঞ্জিনিয়াররা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে ইঞ্জিনিয়ার হতে চায় না, তারা বই মুখস্থ করে আমলা হতে চায়।
আজ আমরা একটা পরনির্ভরশীল জাতি।
৯২ % পণ্যেই বিদেশ থেকে আমদানী করতে হয়।
সামান্য একটা হাইওয়ে রাস্তা করতে বিদেশীদের সাহায্য নিতে হয়।
একটা উন্নতমানের ভালো বিল্ডিং, কালভার্ট, ব্রীজ এর এ্যালিভেশন নকশা আর্কিটেকচার করতে বিদেশীদের সাহায্য নিতে হয়।
মাটি পরীক্ষা করতে, পানি পরীক্ষা করতে আমরা বিদেশীদের কাছে সাহায্যের জন্য হাত পাতি।
কারণ, আমরা দিন শেষে মুখস্ত বিদ্যায় বিসিএস পাশ করা জাতি।
আমরা বিসিএস জাতি।
আমরা ইন্জিনিয়ারিং পড়ে আমলা হতে চাওয়া বিসিএস ধারী জাতি।
হ্যাঁ, আমরা বিসিএস পাশ করা আমলাতন্ত্র নির্ভর জাতি।

© ইঞ্জিনিয়ার সাইদ শামীম

30/01/2022

একটি শিক্ষনীয় গল্প..... 😊

একজন লোক একটি সুন্দরী মেয়েকে বিয়ে করলেন। উনি উনার স্ত্রী কে খুব ভালবাসতেন, হটাৎ উনার স্ত্রীর চর্মরোগ হয়, ধীরে ধীরে স্ত্রী সৌন্দর্য হারাতে শুরু করে।

একদিন স্বামী স্ত্রী বেড়াতে গেলে ফেরার সময় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে দৃষ্টিশক্তি হারান স্বামী।তবে তাদের বিবাহিত জীবন যথারীতি চলতে থাকে,কিন্তু দিন যেতে না যেতেই স্ত্রীর সৌন্দর্য হারিয়ে ফেলেছেন, অন্ধ স্বামী এটা জানতেন না এবং তাদের বিবাহিত জীবনে কোন পার্থক্য ছিল না।

স্বামী স্ত্রী কে ভালবাসতে থাকেন এবং স্ত্রীও স্বামী কে খুব ভালবাসতেন, একদিন হটাৎ স্ত্রী মারা গেলেন।

স্ত্রী মৃত্যু স্বামী একটি বড় দুঃখ নিয়ে এসেছিলো, স্বামী উনার সমস্ত শেষকৃত্য সম্পন্ন করে সেই শহর ছেড়ে চলে যেতে চাইলেন।

পেছন থেকে একজন ডেকে বললেন, “এখন একা একা হাঁটবেন কী করে?এই সমস্ত দিন আপনাকে আপনার স্ত্রী সাহায্য করতেন।"

তিনি উত্তর দিলেন, “আমি অন্ধ নই..!
আমি অভিনয় করছিলাম কারণ তিনি যদি জানতেন যে আমি একটি রোগের কারণে তার ত্বকের অবস্থা দেখতে পাচ্ছি, তবে এটি তার রোগের চেয়ে বেশি ব্যথা করত।

আমি কেবল তার সৌন্দর্যের জন্য তাকে ভালবাসিনি, তবে আমি তার যত্নশীল এবং প্রেমময় প্রকৃতির প্রেমে পড়েছি, তাই আমি অন্ধ হওয়ার ভান করলাম, আমি শুধু ওকে খুশি রাখতে চেয়েছিলাম।"

( সৌন্দর্য সময়ের সাথে বিবর্ণ হবে, কিন্তু হৃদয় এবং আত্মা সব সময় একই থাকবে, মানুষটিকে বাহিরে থেকে নয়, অন্তর থেকে ভালোবাসুন। )❤️

আপনি কি শিক্ষা গ্রহন করলেন????🙂
জানাবেন প্লিজ??

30/01/2022

একজন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় ফেল করেছেন। তার শিক্ষক হতাশ ও রাগান্বিত হয়ে শিক্ষার্থীর বাবাকে ফোন করেছেন। ফেসবুকের কল্যাণে সেই কথোপকথন ভাইরাল হয়েছে। কে এই কথোপকথন লিখেছেন, জানি না। জানলে শেয়ারের আগেই তার প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করতে পারতাম। ভাইরাল কথোপকথন এর প্রাসঙ্গিকতা ও উপযোগিতা বিবেচনা করে আমিও শেয়ার করলাম।

📞📞📞📞📞📞📞📞📞📞📞📞📞📞📞📞

-আপনি কি খালেদ আলম ?
- জ্বি, বলছি।
-ফাহাদ আলম কি আপনার ছেলে?
-জ্বি, আপনি কে বলছেন?
-আমি আপনার ছেলের ইউনিভার্সিটি থেকে বলছি। মাহবুবুল হক। হেড অফ ডিপার্টমেন্ট।

-ও, আচ্ছা। কেমন আছেন, স্যার?
- জ্বি, ভালো। আপনার ছেলে সম্পর্কে কিছু কথা বলার ছিল। ও তো কিছুদিন আগে থার্ড সেমিস্টার শেষ করেছে। সেমিস্টার ফাইনালের রেজাল্ট প্রকাশ হয়েছে দুই দিন আগে। আপনার ছেলে দুই কোর্সে ফেল করেছে। আপনাকে কি বলেছে?
- জ্বি, বলেছে।

-আমাদের ইউনিভার্সিটিতে কিছু নিয়ম-কানুন আছে। ফেল করলে আমরা ছাত্রদের আবারও পরীক্ষায় বসে পাস করার সুযোগ দেই। এরপরও ফেল করলে ইউনিভার্সিটিতে রাখার নিয়ম নেই।
-তা এসব আমাকে কেন বলছেন?

থতমত খেয়ে গেলেন ও প্রান্তের ব্যক্তি।
-না, মানে, আমি বলছিলাম আপনার ছেলে ফেল করেছে। আপনার কি উচিত না তার পড়াশোনার প্রতি খেয়াল রাখা?
-আমাকেই যদি তার পড়াশোনার দায়ভার নিতে হয়, তাহলে আপনি কী জন্যে আছেন?
-না, মানে আমি বলছিলাম আপনি কাউন্সেলিং করতে পারেন, বোঝাতে পারেন।
-অবশ্যই আমি তার সাথে কথা বলতে পারি। কিন্তু শিক্ষক হিসেবে আপনি কি তার সাথে কথা বলেছেন?
-মানে? বুঝলাম না!
-আমি বলতে চাইছি, আমার ছেলে যে ফেল করল, গলদটা কোথায় বোঝার চেষ্টা করেছেন কি? দোষ পুরোটা কি ওর একার? আপনার কোনও দায়ভার নেই?

-কী বলতে চাইছেন আপনি?
-দেখুন, স্যার, খুব স্পষ্ট আর সহজ ভাষায় বলছি। এভাবে ছাত্রের ব্যর্থতায় সরাসরি মা-বাবাকে তলব করার আগে আপনাদের পাঁচবার ভাবা উচিত। পড়াশোনার জন্য ছেলেকে পাঠিয়েছি আপনাদের কাছে। তাকে পড়াতে না পারার, পড়ালেখার প্রতি আগ্রহ তৈরি করতে না পারার, সফলতার পথ দেখাতে না পারার ব্যর্থতাটুকু পুরোপুরি আপনাদের। বাবা-মা কোনও শিক্ষক নন যে এসব পালন করবেন। এ দায়িত্বটুকু পালনের ভার আপনাদের উপরে দেয়া হয়েছে। কই, বেতন তো ঠিকই নেন। ছাত্রের সফলতারও ভাগ চান। তাহলে ব্যর্থতার ভার কেন শুধু ছাত্র আর মা-বাবার ওপরে চাপবে?

-আমি আসলে ওভাবে বুঝাতে চাইনি।
-কোনওভাবেই বোঝানোর দরকার পড়ত না, যদি যথাযথ শিক্ষকের দায়িত্ব আপনারা পালন করতে পারতেন।
-আমি রাখছি।
- দাড়ান । আপনার বাবার ফোন নম্বরটা পাঠিয়ে দেন।
-মানে? কেন?
-ব্যর্থ ছাত্রের পিতাকে ফোন করে যে দায়িত্ব আপনি পালন করেছেন, ব্যর্থ শিক্ষকের বাবাকে ফোন করে আমিও একই দায়িত্ব পালন করতে চাই!

#সংগৃহীত

29/01/2022

একজন স্ত্রী ১৭ বৎসর ঘর-সংসার করার পর স্বামীর সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেন, "পুরুষগণ আল্লাহ প্রদত্ত এক অশেষ নেয়ামত"।
কেননা,
তারা স্বীয় যৌবনকে নিজ স্ত্রী-সন্তানদের জন্য কুরবান করে দেয়। তাদের উপর ভর করেই আমরা জীবনের সুখ-শান্তি ও অপার সৌন্দর্য উপভোগ করে থাকি।
পুরুষ জাতি তো এমন এক স্বত্বা, যারা স্বীয় সন্তানদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎের জন্য সর্বাত্মক পরিশ্রম করে থাকেন।
কিন্তু এমন কঠোর পরিশ্রম আর কুরবানী সত্যেও আমরা তাদের জীবনকে বিষিয়ে তুলি একরাশ হতাশা আর দুঃখ-কষ্ট দিয়ে।
যদি তারা একটু ফ্রেশ ও স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য বাহিরে যায় তাহলে বলি, 'বে-পরওয়াহ'
যদি ঘরে বসে থাকে তাহলে বলি, অলস ও অকর্মণ্য!
যদি সন্তানদের ভুলের জন্য শাসন করে তাহলে বলি, নির্দয় ও হিংস্র!
যদি স্ত্রীকে চাকরী করা থেকে বারণ করে তাহলে বলি, সেকেলে বা অনাধুনিক!
যদি মায়ের সাথে সুসম্পর্ক রাখে তাহলে বলি, 'মা পাগল'
যদি স্ত্রীর সাথে প্রেমময় আচরণ করে তাহলে বলি, বৌ পাগল!
এতদসত্যেও একজন পুরুষ পৃথিবীর এমন বীর, যে তার সন্তানদেরকে সর্বক্ষেত্রে নিজের চেয়েও সুখি দেখতে চায়।
একজন পিতা এমন এক রোবট, যিনি তার সন্তানদের থেকে সর্বদিক থেকে নৈরাশ হওয়ার পরেও তাদের মনপ্রাণ উজাড় করে ভালোবাসে এবং সর্বদা তাদের মঙ্গলের জন্য দুআ করে।
একজন বাবা তো এমন এক মহাপুরুষ , যিনি স্বীয় সন্তানদের সকল কষ্ট সহ্য করেনেন। তখনও, যখন সন্তান বাবার পায়ের উপর পা রেখে চলতে শিখে এবং তখনও, যখন বড় হয়ে বাবার বুকের উপর পা রেখে চলে যায়।
একজন বাবা পৃথিবীর এমন এক নেয়ামত, যিনি সারাজীবনের কষ্টার্জিত মহামূল্যবান সম্পদগুলো অকাতরে সন্তানদেরকে দিয়ে দেন।
যদি মা সন্তানদেরকে ৯ মাস পেটে ধারণ করে থাকেন; তবে বাবা সারাজীবন স্বীয় ব্রেইনের মধ্যে ধারণ করে চলতে থাকেন।
পৃথিবীটা ততক্ষণই সু্ন্দর ও উপভোগ্য মনে হয় যতক্ষণ 'বাবা' নামক সত্বার ছায়া মাথার উপর বিরাজমান থাকে।
তাই বেঁচে থাকলে বাবাদের কদর করুন। চলে গেলে তাঁদের জন্য দু'হাত তুলে দু'আ করুন।
আল্লাহ তা'আলা সকলের মা-বাবাকে সুখে-শান্তিতে রাখুক।
আমীন।
#

ভালো লাগলে রিকোয়েস্ট বা ফলো করে পাশে থাকুন সাথে ছোট একটি টেক্সট দিয়ে জানাবেন কেমন লাগলো।

Address

Dhaka
2101

Telephone

+8801712996515

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সব কিছু এখানেই posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to সব কিছু এখানেই:

Videos

Share

Nearby media companies


Other Media/News Companies in Dhaka

Show All