মাসিক ইসলামী পয়গাম

মাসিক ইসলামী পয়গাম সত্তের সঙ্গে প্রতিক্ষণ
সততার সঙ্গে জীবন
সাফল্লের উচ্চতম আসন
শুধু কল্যাণের বাহন
(9)

03/03/2020

প্রভাবিত না হয়ে প্রভাবক হোন

বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ধোঁয়াটে। দুর্বোধ্যও। তবে সমস্যা সংকটের ধরন একেবারে নতুন নয়। এমন পরিস্থিতি অতীতে আরো কয়েকবার সংকট ঘনীভূত করতে সাহায্য করেছে। একটি রাষ্ট্রের বা জাতির জীবনে এমন সময় প্রতিদিন না আসলেও বার বার আসে। এই পরিস্থিতিতে সিদ্ধান্ত নিতে হয় ভেবেচিন্তে। ঠান্ডা মাথায় এবং ভবিষ্যৎ ক্রিয়া-প্রক্রিয়া পরিমাপ করে। বর্তমান পরিস্থিতির জন্মদাতা রাজনীতিবিদরা। তাদের উসকানি দিয়েছে বিদেশি অনুচররা। একই কারণে না বুঝে লাফাচ্ছে এক শ্রেণির অবুঝ লোক। এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় বস্তুবাদী ভাবনা ও ক্ষমতার রাজনীতির উদর থেকে। কেউ চায় ক্ষমতা আগলে রাখতে। কেউ চায় দখলে নিতে। এর সাথে অনেকেই চায় সুবিধা হাতিয়ে নিতে কিংবা একটু আধটু উচ্ছিষ্ট ভোগ করতে। অতীতে এমন অপরিচ্ছন্ন ক্ষমতার রাজনীতির সাথে আলেম-ওলামা পির-মাশায়েখ নিজেদের সম্পৃক্ত করতেন না। তারা নিজস্ব পথ রচনা করতেন। জাতিকে নির্দেশনা দেওয়ার মতো করে কিছু বলতেন। তাঁদের মতাবলম্বীরা একটি পথ খুঁজে পেতেন। জাতিও ভরসা বা আশ্রয় খুঁজবার উপায় পেয়ে যেতেন।

দেশের মানুষ ইসলাম, ইসলামি দল এবং আলেম-ওলামাকে একাকার করে ভাবেন। ইসলামের নামে ক্ষুদ্র স্বার্থবাদীর জন্ম হতে পারে এবং ইসলামকে ব্যবসা ও রাজনীতির হাতিয়ার বানাতে পারে এ ধারণা জনগণ শুনতেও কষ্টবোধ করে। জনগণের কষ্টের কথা ভুলেই কিছু ইসলামপন্থি দল, মুফতি, পির প্রায়ই জনগণকে এমন কষ্টে নিক্ষেপ করেন। কারণ রাজনীতিতে ধর্ম-ব্যবসা বেড়েছে।

বই : মাসিক রহমত-এর সম্পাদকীয় সংকলন
প্রিয় অপ্রিয়
লেখক : Manzur Ahmad
প্রকাশক : পড়প্রকাশ Poroprokash
মুদ্রিত মূল্য : ৪০০ টাকা।
অনলাইন প্রাপ্তিস্থান: রকমারি; লিঙ্ক -https://bit.ly/2x45tA1

08/01/2020
12/12/2019

বেশি দিন নয়, মাত্র পাঁচ বছর আগেও বাংলাদেশের জ্ঞানী-গুণী বোদ্ধা চিন্তক বিশ্লেষক পড়ুয়া লিখিয়ে—সকলেরই মাসশেষের অপেক্ষা কাটতো যার আগ্রহে, সে ছিলো মাসিক রহমত। তাই তো এই পাঁচ বছরেও সর্বমহলের আক্ষেপ দেখা যায় সমানে- রহমতের জন্য।
১৯৯১ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত বিশেষ করে পত্রিকাপাঠকের সংখ্যাধিক্য ছিলো রহমত ঘিরে। রহমত একটি অপরাজেয় পত্রিকা। রহমত এখনও বেঁচে আছে কোটি মানুষের হৃদয়ে। এই ভালোবাসা এবং জনপ্রিয়তার মূলে যে প্রধান কেন্দ্র নির্দেশ করা যায়, তা হলো পালাবদলের হাত ধরে রহমতের প্রতি পত্রিকাটির প্রধান প্রতিপালক—সম্পাদকদের হৃদয়িক পরিচর্যা।
সম্পাদক তিনিই হতে পারেন, যিনি পৃথিবীর প্রেক্ষাপটে সব্যসাচী হতে পারেন। যিনি জ্ঞানে, পাণ্ডিত্যে, বুদ্ধিতে, বিশ্লেষণে, উদ্যোগে, প্রতিরোধে, অর্জনে, বিসর্জনে, কৌশলে, সৌজন্যে, পাঠে, লেখায়, অভিজ্ঞতায়, উপলব্ধিতে একজন পরিপক্ব ও সর্ববৃন্তের পদচারী হতে পারেন। যিনি পরিকল্পনা গ্রহণ করতে পারেন। যিনি বর্তমানকে সামলে নিয়ে ভবিষ্যতের কথা বলতে পারেন। যিনি অগুনতি পাঠকের সামনে বর্তমানের ভাষায় ভবিষ্যতের শ্বেতপত্র প্রকাশ করতে পারেন। এজন্যই একজন সম্পাদক হয়ে থাকেন অন্তর-দৃষ্টিসম্পন্ন। একজন সম্পাদকের কলামগুলো হয়ে থাকে জীবন্ত, সর্বকালে সব প্রেক্ষাপটেই প্রাসঙ্গিক।
রহমতের সম্পাদকীয়গুলো তেমনই। এক-দেড় দশক আগের প্রদত্ত দূরদৃষ্টিসম্পন্ন প্রতিটি ধারাভাষ্যের ভেতরই এই ঝড়ঝঞ্ঝাপূর্ণ সময়ের তীব্র স্রোত, হৈ-হল্লা এবং তর্কপ্রতর্কের একটি স্থানিক ধারাপাত ফুটে আছে। যারা সম্পাদক এ যুগে এবং ভবিষ্যতে, যারা বিভিন্ন অঙ্কের ফল মিলাতে আগ্রহী এখন এবং আগামীতে, তাদের জন্য রহমতের সম্পাদকীয়গুলো কতটুকু গুরুত্ব বহন করে, তা পাঠ করলেই কেবল বুঝার সাধ্য হবে।

২০০০ সালের ডিসেম্বর থেকে রহমতের সম্পাদক ছিলেন প্রবল জীবনদৃষ্টিসম্পন্ন মানুষ মুহতারাম মনযূর আহমাদ।
মনযূর আহমাদ একজন প্রাজ্ঞ ও প্রথিতযশা সম্পাদক। জীবনের দীর্ঘ সময় তিনি সম্পাদনার কলম দিয়ে পৃথিবীকে পর্যবেক্ষণ করেছেন। ঊনিশশ একানব্বই থেকে এক দশক সময় জাগো মুজাহিদ পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক, দুই হাজারের ডিসেম্বর থেকে দেড় দশক রহমত পত্রিকার সম্পাদক—উভয় মিলিয়ে ১৯৮৫ থেকে শুরু হয়ে চলমান প্রায় পঁয়ত্রিশ বছরের কর্মজীবনে পঁচিশটি বছরই কাটিয়েছেন এই ডেস্কে!
মনযূর আহমাদের জীবন শুরু হয়েছিল পিরোজপুর জেলার ইন্দুরকানী থানায়, নলবুনিয়ার বৌডুবী এলাকায়, ১৯৬৫ সালে। শৈশব-কৈশোরে পড়াশোনা করেছেন নিজ এলাকা বৌডুবীতে এবং পার্শ্ববর্তী বাদুরা মাদরাসায়। পরিণত পড়াশোনার জন্য গিয়েছেন গোপালগঞ্জের কাজুলিয়া মাদরাসায় এবং গওহরডাঙ্গা মাদরাসায়। প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনায় সমাপ্তি দিয়েছেন হাটহাজারী মাদরাসায়, ১৯৮৩-৮৪ শিক্ষাবর্ষে।
১৯৮৫ থেকেই শুরু হয় তার জীবন প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম। ঢাকায় তার প্রথম আগমন ঢালকানগরের ছাপড়া মসজিদে। ভাগ্য পরীক্ষার প্রথমপর্বে এখানে তার হাত ধরেন অভিন্ন পথের সহযাত্রী মরহুম মাওলানা সাখাওয়াত হোসাইন। এখানে থেকে তিনি বাংলাদেশের ইসলামি আধুনিক রেনেসাঁর অগ্রদূত মাওলানা মুহিউদ্দীন খানের একান্ত সান্নিধ্য অর্জন করেন এবং যুগের কিংবদন্তি অধ্যাপক আখতার ফারূকের কাছ থেকে প্রেরণা পেয়ে কলমচর্চার সূচনা করেন। সেই কলম শানিত হয় অধ্যাপক আখতার ফারূকেরই সুদীর্ঘ সংস্পর্শে।
তার লেখালেখির প্রথম কীর্তি বিখ্যাত তাফসিরে ইবনে কাসিরের আংশিক অনুবাদ। এরপর চলতে থাকে তার কলম, অনবরত, আজ পর্যন্ত। তার ইদানীংকালের কীর্তি হল বিখ্যাত হুজ্জাতুল্লাহিল বালিগাহ-এর ব্যাখ্যাগ্রন্থ রহমাতুল্লাহিল ওয়াসিয়াহ-এর অনুবাদ। এর মাঝে তিনি লিখেছেন অনেক—অনুবাদ, ইতিহাস, প্রবন্ধ। সেসবের কিছু প্রকাশিত, কিছু প্রকাশিতব্য। কিছু নামে, কিছু বেনামে।
তবে এসব কীর্তির চেয়ে তার বড়ো পরিচয়—তিনি একজন সফল সম্পাদক। অন্তরালোকসম্পন্ন সম্পাদক। শুধু পত্রিকারই নন, প্রতিষ্ঠিত অনেক তরুণ লেখকের জীবনেরও সম্পাদক তিনি। সেক্ষেত্রে তিনি একজন পিতৃসত্তাবান সম্পাদক হিসেবেই তাঁর পরিচয় উজ্জ্বল করেছেন। যার স্বীকৃতি প্রতিষ্ঠিত সকল লেখক তাদের নৈকষ্য আড্ডায় খুবই স্বাচ্ছন্দ্যে গর্বভরেই দিয়ে থাকেন।
মনযূর আহমাদকে সর্ববিচারে বলা যায় চেতনা ও শিল্পমগ্ন তারুণ্যের মুখপাত্র। জীবনের নানা ব্যস্ততার ফাঁকেও তিনি একজন মজলিশি মানুষ। তার মজলিশি স্বভাবে রয়েছে রসালাপ, রয়েছে তিক্ত তুখোড় বাস্তবতায় অনায়াস সমালোচনার শিল্প। জীবনের বেলাভূমিতে তিনি এখন বৈচিত্র্যময় অভিজ্ঞতার পটভূমিতে দাঁড়িয়ে এক ধরনের অতিন্দ্রিয় সময় কাটাচ্ছেন—যা তার কাছে গেলে, একটু বসলে, খানিক আলাপ করলে বুঝা যায়।
আল্লাহ তাকে কবুল করুন। তার সকল কীর্তি ও প্রচেষ্টা কবুল করুন। জীবনকে তার জন্য সহজ করে দিন।

-আশরাফুল হক
শিক্ষক, লেখক।

আল্লাহ মাফ করুনআমি জ্ঞানী ও প্রাজ্ঞ লোক নই। বিদ্যানও নই। সময়ের সাথে সমান তালে চলার মত সময় সচেতনও নই। এলেম-কালামেও শূন্য।...
24/11/2019

আল্লাহ মাফ করুন

আমি জ্ঞানী ও প্রাজ্ঞ লোক নই। বিদ্যানও নই। সময়ের সাথে সমান তালে চলার মত সময় সচেতনও নই। এলেম-কালামেও শূন্য। তরতর করে ঝরঝরে লিখতে পারি এমনও নই। যা লিখি তা লেখা নয়, দায় শোধ মাত্র। লিখতে পারি না একথাই সত্য। আসলে আমি লেখক নই। লেখক হওয়ার প্রচণ্ড ইচ্ছা বুকে চেপে ধরে পরিণতি না ভেবে যে ঢাকায় এসে উঠেছিলাম তা শুধু আবেগ। সেই আবেগ এখনো আপ্লুত করে। আশাহত করে। সাহসী করে। বিধ্বস্ত করে। স্বপ্ন সাজিয়ে তোলে। দুঃস্বপ্ন শিহরিত করে। চোখের তারায় আলোরা নেচে নেচে ওঠে। সেই আলো বিদ্যুৎ হয়ে ভয় ধরিয়ে প্রকম্পিত করে। অস্তিত্ব নাড়িয়ে দেয়। সটান দাঁড়ানোর আগে আবার আঘাত আসে। আহত হই। কেউ হাত ধরে। কেউ মানে মানে কেটে পড়ে। কেউ প্রবোধ দেয়। কেউ নতুন শক্তিতে পথ চলার সবক শোনায়।

যারা আপন ছিলেন তারাও কারণে-অকারণে এখন অনেক অনেক দূরে দূরে। হয়তো তাদের যুক্তিতে আমি অভিযুক্ত। হয়তো আমি ভুল করেছি কোনও। তবে তা যে ভুল করে ভুল করা নয় তার প্রমাণ, আমি এখনো তাদেরই একজন। তাদের কথা বড় বেশি মনে পড়ে। তাদের অনেকে এখন পরপারে। অনেকে সহজ দৃষ্টির অন্তরালে। রহমত-এর প্রতিটি ছত্রে তাদের শ্রম ও সাধনা একাকার হয়ে আছে।
আমি তাদের সব কথায় সায় দিতে ব্যর্থ ছিলাম বলে তারা আমাকে অভিযুক্ত করতেই পারেন। সংসারে কত মতেরই তো লোক থাকে। প্রত্যেকের আলাদা জীবন ও জীবনপন্থা থাকে। পথ ও পরিকল্পনা থাকে। রুচির ভিন্নতা তো জীবনেরই বাস্তবতা। এ কারণে প্রতিপক্ষ ভাবা উচিত নয়। আমাদের জীবন-মরণ আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নিবেদিত—এই আমাদের ঐক্যের প্রধানতম রজ্জু ও সূত্র। চিন্তার ভিন্নতা ও বৈচিত্র তো জীবনেরই সৌন্দর্য!

তবে পাঠক আমাদের ভালোবেসে ছিলো। আপন করে নিয়েছিলো। অকৃত্রিম হৃদয়ে আপন মনে করত। তাদের ভনিতামুক্ত ভালোবাসা ও উদার হৃদ্যতা আমাদের ১৯৯১ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত দুস্তর পথ মাড়াতে প্রচণ্ড শক্তি যোগিয়েছিলো। আমরা কতদিন ঠিকানহীন ছিলাম। কিন্তু পাঠকের ভালোবাসার দাবি আমাদের রহমত-শূন্য থাকার সুযোগ দেয়নি। কত পাঠক যে এজন্য নিগ্রিহিত হয়েছে, অপমান-অপদস্তির শিকার হয়েছে, সহায়-সম্বল হারিয়েছে, ক্রোধের বহ্নিতে জ্বলেছে, তবু তারা রহমত বুকে আগলে রেখেছে। ঠিক যেভাবে পরান আগলে রাখে।

এই যে চেতনা, এই যে স্বার্থহীনতা, এই যে চিন্তার একতা, এই যে পথের অভিন্নতা, এই যে আদর্শিক সমতা, যা সবকিছু ছাড়িয়ে ও ছাপিয়ে একটা ছায়া ও ছাউনির নিচে এনে একত্র করিয়েছে; আমাদের এক কণ্ঠে বলতে শিখিয়েছে, সাহসের সাথে সত্য উচ্চারণের শৈলী রপ্ত করিয়েছে, চিন্তার দীনতা দূর করে অগ্রগামী হওয়ার প্রেরণা জাগিয়েছে, এর পেছনে রহমত-এর যে প্রচ্ছন্ন ও পরোক্ষ যত্ন ও উদার অভিভাবকত্ব ক্রিয়াশীল ছিলো তা আজও অনেকে দ্বিধাহীন চিত্তে স্বীকার করবে। দল-মত ছাপিয়ে চিন্তার উচ্চতা নির্মাণে রহমত সবসময় তার আপোষহীন অবস্থানে অনঢ় থাকার চেষ্টা করেছে। এটি ছিলো রহতম-এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য। সে কখনো তার এই বৈশিষ্ট্যের উজ্জ্বল্য হারিয়েছে এই অভিযোগ কারো মুখে উচ্চারিত হতে শুনিনি।

পাঠকের ভালোবাসা যে কত শক্তিমান তার প্রমাণ মাসিক রহমত ও তার পূর্ব-ধারাবাহিকতা। তা না হলে এর পঁচিশ বছর পাঠকের সাথে থাকার কথা কল্পনা করাও যেত না। তাই কেউ আমাদের হারাতে পারেনি, যতদিন না আমরা নিজেরা হারিয়ে গিয়েছি।
রহমত এখন শুধু স্মৃতি। স্মৃতির যাতনা বড় অসহনীয়। জীবনের গল্পগুলো বর্ণের রূপ নিতে মুখিয়ে আছে জানি কেন!
আনন্দ ও বেদনা, আশা ও হতাশা, কর্মমুখরতা ও ঝুঁকি-ঝামেলা, সাফল্য ও ব্যর্থতা—কত কী নিয়ে যে জীবনের পথপরিক্রমা—ঠিক যেমন মানুষের বিচিত্র চেহারা!

জীবনের এখন পড়ন্ত বিকেল। বয়স গড় আয়ুর কাছাকাছি। উনষাট বছর এই পৃথিবীর একজন প্রত্যক্ষ সাক্ষী এবং একজন আসামী। যা আয় ও অর্জন তা পঁচিশ ভ্যুলিয়ামে মলাটবদ্ধ। এর একটি পৃষ্ঠাও যদি আল্লাহর পছন্দ হয়, তাই আমার ও আমাদের উপার্জন। এতটুকুই সম্বল।

কেন জীবনের স্বর্ণসময়গুলো এর জন্য বিলিয়ে দিয়েছিলাম তা সবচেয়ে আল্লাহ ভালো জানেন। নিজের নিয়াতের শুদ্ধতা ও অশুদ্ধতা নিয়ে একটি শব্দ উচ্চারণ করতে প্রবৃত্তি হয় না। কারণ, জীবনে কাজ বলতে যা করেছি তা প্রতি মাসে পাঠকের হাতে তুলে দিয়েছি। মুদ্রিত হরফের সেই আমলনামা এখনো বিলীন হয়ে যায়নি। এর একাংশ আবারো পাঠকের হাতে তুলে দিচ্ছি। তা যতটা না পড়ার জন্য তার চেয়ে বড় কথা এর সংরক্ষণ। কিছু স্মৃতি ও কতক সময় মালাটবদ্ধ করে রাখার চেষ্টা মাত্র। রহতম-এর লক্ষ লক্ষ পাঠক ও শুভানুধ্যায়ীর জন্য এই প্রিয় অপ্রিয় উৎসর্গ করা হলো। আশাকরি, প্রত্যেকে একটি কপি সংগ্রহ করবেন স্মৃতি সংরক্ষণের জন্য হলেও।
আমার সম্পাদকীয়, কথাটি বড় স্পর্ধিত। আল্লাহ মাফ করুন। এক সময় অনেকে এই কলামটি সখ করে পড়েছেন। এবার ত্রুটি ধরিয়ে দেয়ার জন্য আবার পড়ুন। কেননা সেই সময়ের কনিষ্ট পাঠকও এখন পরিণত বয়সে উপনীত। আশাকরি প্রিয় অপ্রিয় পাঠ করে আমরা নতুন কোন উদ্যোগ নিতে উৎসাহিত হব। আমি ও আমার মত যারা তারা হব এখন পাঠক। এগিয়ে আসুন একজন সম্পাদক ও আয়োজক!

পড়প্রকাশ কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ। প্রীতিঘন ভালোবাসা এর ব্যবস্থাপক হাবিবুল্লাহ মহোদয়ের জন্য। নবিন এই প্রকাশনাটির উত্তরোত্তর সফলতা কাম্য।
আল্লাহ আমাদের সকলকে ইহ-পরকালে চূড়ান্ত সাফল্য ও কল্যাণ দান করুন।

মনযূর আহমাদ

প্রকাশনায় : পড়প্রকাশ Poroprokash
ইসলামী টাওয়ার (প্রথমতলা) দোকান নং ১৬। ১১/১ বাংলাবাজার, ঢাকা-১১০০
যোগাযোগ : 01511808900
মুদ্রিত মূল্য : ৩৮০ ৳

মাসিক ইসলামী পয়গাম এপ্রিল সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছে। ইতোমধ্যেই বিভিন্ন লাইব্রেরিতে পৌঁছে গেছে।  আলহামদুলিল্লাহ। আমাদের সকল গ...
30/03/2019

মাসিক ইসলামী পয়গাম এপ্রিল সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছে। ইতোমধ্যেই বিভিন্ন লাইব্রেরিতে পৌঁছে গেছে। আলহামদুলিল্লাহ।

আমাদের সকল গ্রাহক ও এজেন্টগণ শীঘ্রই হাতে পত্রিকা পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।

যে সকল পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী গত মাসে নতুন গ্রাহক ও এজেন্ট হয়েছেন তাদেরকে প্রথমেই শুভকামনা জানাই। সেইসাথে দুঃখজনক ব্যাপারটিও বলে রাখি। গত মাসে আমাদের স্টক থেকে সকল পত্রিকা ফুরিয়ে গেছে। আমাদের হাতে পত্রিকা ফেরত এসেছে মাসান্তে। তাই সম্মানিত সদস্যগণের কাছে পাঠানো সম্ভব হয়নি। আমরা এ মাসে আপনাদের ঠিকানায় পত্রিকা পাঠিয়ে দিচ্ছি। অনাকাঙ্ক্ষিত বিলম্বের জন্য পত্রিকা কর্তৃপক্ষ ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টি আকাঙ্ক্ষা করে।

এ সংখ্যার লেখকসূচি জানিয়ে দেওয়া হবে।

—আলোকে আলোকে অগ্রযাত্রা তোমাদের সবখানে—তুমি লিখবে। আমরা ছাপাবো। নিজেকে প্রকাশ করবে। জগত দেখবে।এই আয়োজন শুধুই কিপ বন্ধুদে...
10/03/2019

—আলোকে আলোকে অগ্রযাত্রা তোমাদের সবখানে—

তুমি লিখবে। আমরা ছাপাবো। নিজেকে প্রকাশ করবে। জগত দেখবে।

এই আয়োজন শুধুই কিপ বন্ধুদের জন্য। তাই পাঠানো লেখার শুরুতে তোমার নাম ও সদস্য নম্বর দিতে হবে। তার উপরে একপাশে লিখবে বিভাগের নাম।

কিপের সদস্যরা যে ঠিকানায় লেখা পাঠাবে-

ক. মাসিক ইসলামী পয়গাম পেইজটির ইনবক্সে

খ. [email protected]

গ. Salahuddin Ahsan এর ইনবক্সে।

ঘ. অথবা এই পোস্টের কমেন্টে।

ঙ. ডাকযোগে। এ-ফোর সাইজের কাগজে পরিপাটি অক্ষর বিন্যাসে লিখবে। শুরুতে নাম ও সদস্য নম্বর। শেষে পূর্ণ ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর। আমাদের ডাকঠিকানা হলো-
সম্পাদক,
মাসিক ইসলামী পয়গাম
ইসলামিয়া কুতুবখানা, ৩০/৩২ নর্থব্রুক হল রোড, বাংলাবাজার ঢাকা-১১০০।

কিশোর পয়গাম (কিপ) এর লেখা ও লেখকসূচি।প্রিয় কিপ বন্ধুরা! প্রিয় মাসিক ম্যাগাজিন ইসলামী পয়গামের কিশোর আয়োজন 'কিশোর পয়গাম' ক...
09/03/2019

কিশোর পয়গাম (কিপ) এর লেখা ও লেখকসূচি।

প্রিয় কিপ বন্ধুরা! প্রিয় মাসিক ম্যাগাজিন ইসলামী পয়গামের কিশোর আয়োজন 'কিশোর পয়গাম' কেমন লাগছে তোমাদের? আমরা চেষ্টা করছি এর মাধ্যমে তোমাদেরকে সাহিত্যের পথে আলোর পথ দেখাতে। লেখালেখির কলাকুশল, আলোকিত মানুষের গল্প ও জীবনগাথা, শিল্প ও সাহিত্য মননের বিষয়ভিত্তিক প্রবন্ধ। চমৎকার গল্প ও ধারাবাহিক উপন্যাস— আরও কতো আয়োজন! আমরা চাই আলোকিত পাঠকসমাজ, জ্ঞানী ও সমৃদ্ধ একটি দল তৈরী হোক যারা সমাজে উঁচু আসনে সমাসীন থাকবে। শুদ্ধ সাহিত্য চর্চায় উন্নীত হবে। তোমরা আমাদের সেই আলোকযাত্রার নিয়মিত সঙ্গী। আমাদের প্রেরণা।

তাহলে এবার দেখে নাও এবারের আয়োজনে কারা লিখেছেন। কী বিষয়ে লিখেছেন।

» সম্পাদকীয়; তোমার হাতে আলোর প্রদীপ

» বিশেষ প্রবন্ধ; সাজ্জাদ আকবর
[জাযিরাতুল আরবে কী বার্তা দিয়ে গেলেন খ্রিস্টীয় পোপ]

» লেখালেখি; মুহাম্মদ ওয়াহিদুর রহমান
[নির্মম সমালোচনা মহৎ রচনার পথিকৃৎ]

» বইপড়া; যাইনুল আরিফীন
[আমাদের আল মাহমুদ]

» ধারাবাহিক উপন্যাস; অনুবাদ: সালাহউদ্দীন আহসান
কিশোর রহস্য উপন্যাস [জিনের প্রাসাদ]

» চিঠিপত্র;

» গল্প; রাকিবুল হাসান
[মুক্তি]

» ফিচার; ইরফানউদ্দীন
[আনতারার স্মরণসভায় যেমন ছিলেন কবি আল মাহমুদ]

» টুকরো সংবাদ;
[অপ্রতিরোধ্য তালেবানের ১৭ বছর
সরে দাঁড়ানোর চেষ্টায় আমেরিকা]

» ডায়েরি; মুহাম্মদ শাহিদুর রহমান
[ইয়েমেনের সংকট: সৌদির বিপর্যয়]

» প্রতিযোগিতার আসর

ইসলামী পয়গামে লেখা আহ্বান ···অনেক বন্ধুরাই আমাদের সঙ্গে ইনবক্সে ফোনালাপে কিংবা সরাসরি একটা আব্দার জানাচ্ছেন, প্রিয় মাসিক...
07/03/2019

ইসলামী পয়গামে লেখা আহ্বান ···

অনেক বন্ধুরাই আমাদের সঙ্গে ইনবক্সে ফোনালাপে কিংবা সরাসরি একটা আব্দার জানাচ্ছেন, প্রিয় মাসিক ইসলামী পয়গামে আমিও একটু লিখতে চাই। তাদের জন্য আজ একটি মিষ্টি সংবাদ—আপনিও এখন লিখতে পারেন ইসলামী পয়গামে। খুব যত্ন করে গুছিয়ে আপনার চমৎকার লেখাটি আমাদের বরাবর পাঠিয়ে দিন। আমরা ছাপাতে চেষ্টা করবো—ইনশাআল্লাহ।

কী লিখবেন? কোন বিষয়ে লিখবেন সে এখতেয়ার আপনার হাতেই। তবু কিছু বিভাগ দিয়ে দিচ্ছি—

প্রতিবেদন।
প্রবন্ধ-রচনা-কলাম।
মৌলিক গল্প।
স্মরণ-মণীষা।
আন্তর্জাতিক বিশ্লেষণ।
সমসাময়িক বিষয়ের পর্যালোচনা।
ছড়া-কবিতা।
রম্যরচনা।
গদ্য কার্টুন।
ফিচার।
ভ্রমণকাহিনি।
মুক্তগদ্য।
ইতিহাসের পাতা থেকে।..
এছাড়াও আপনার মত করে যে-কোনো লেখা পাঠাতে পারেন। তবে মার্জিত ও সুন্দর লেখাটি পাঠাবেন। লেখার পর বারবার সম্পাদনা করে পরিপাটি করে নিবেন।
..

পাঠাবেন যেভাবে—

ক.
মাসিক ইসলামী পয়গাম পেইজটির ইনবক্সে।

খ.
এই পোস্টের কমেন্টে।

গ.
[email protected] -এ

ঘ.
ডাকযোগে। নিচের ঠিকানায়।
সম্পাদক,
মাসিক ইসলামী পয়গাম।
ইসলামিয়া কুতুবখানা, ৩০/৩২ নর্থব্রুক হল রোড, বাংলাবাজার, ঢাকা-১১০০

ঙ.
সালাহউদ্দীন আহসান (Salahuddin Ahsan) -এর ইনবক্সে

যে-কোনো এক মাধ্যমে পাঠাবেন।

যারা লিখে খামে পাঠাবেন তারা অবশ্যই এ-ফোর সাইজ কাগজে পরিপাটি অক্ষর বিন্যাসে কালো কালিতে লিখে পাঠাবেন। কাগজের চারপাশে এক ইঞ্চি বরাবর ফাঁকা রাখবেন।

শুদ্ধ সাহিত্য ও কল্যাণচিন্তার মোড়ক উন্মোচিত হোক আমাদের সকল কলম সৈনিকের উন্মুক্ত পদচারণায়। সহজতর হয়ে উঠুক নিজের লেখকস্বত্তাকে উদ্ভাসিত করার প্রয়াস—ইসলামী পয়গাম সে-কথাই ভাবে। সকলের প্রতি শুভকামনা রইলো।

06/03/2019

ইসলামী পয়গাম মার্চ-২০১৯ সংখ্যায় প্রকাশিত লেখা ও লেখক সূচি।

পুনশ্চঃ
এখানে ইসলামী পয়গাম মূল অংশের সূচি প্রদত্ত হলো। কিশোর পয়গামের সূচি পরবর্তী পোস্টে দেওয়া হবে। অপেক্ষা...

> সম্পাদকীয়; Manzur Ahmad
[মৃত্যুর ফেরেস্তা এসে যদি দেয় যাওয়ার তাকিদ...
ভালোমন্দ যা ঘটুক মেনে নেবো এ আমার ঈদ]

> কালামুল্লাহ; আবু মুহাম্মদ
[ভেবে দেখা উচিত, আজকের মুসলিমরাও এমন রোগের শিকার কিনা!]

> জীবন পাথেয়; আবুল হাসান আলী নদভি রাহ.
[ধর্ম-বিমুখতা ও ধর্ম-ত্যাগের ফেতনা প্রতিরোধের পন্থা]
অনুবাদ- ফাহাদ আব্দুল্লাহ।

> অপ্রকাশিত সাক্ষাৎকার; কবি আল মাহমুদ
[জন্মগত বিশ্বাস ও আলোর পথেই যাত্রা করেছি আমি]
বিন্যাস- সালাহউদ্দীন আহসান

> আমরা যাদের উত্তরসূরী; মুফতি আবু সাআদ
[খলিফায়ে রাশেদ উসমান ইবনে আফফান রা.]

> দিনলিপি; Ashraful Haq
[বড়ো মাদরাসা ছোট মাদরাসা]

> বিশ্লেষণ; আবদুস সাত্তার আইনী
[বিশ্বায়নের চ্যালেঞ্জ]

> আন্তর্জাতিক; হামিদ মীর
[অবিনাশী পর্বতমালা, অবিনাশী আফগান]
অনুবাদ- ইমতিয়াজ বিন মাহতাব।

> অনুবাদ গল্প; আলি তানতাবি রাহ.
[আল হামদুলিল্লাহ আলা কুল্লিহাল]
অনুবাদ- ইমরান হোসাইন নাঈম

> প্রশ্নোত্তর; মুফতি মুজিবুর রহমান।

> প্রচ্ছদ করেছেন; সিদ্দিক মামুন.....

এই চমৎকার আয়োজনটি আপনাদের হাতে পৌঁছা কতোটা আবশ্যক বুঝতেই পারছেন। সংখ্যাটি সংগ্রহ করুন খুব দ্রুত। যদি প্রতিমাসের শুরুতে নিশ্চিন্তে আপনার ঠিকানায় প্রিয় পত্রিকা ইসলামী পয়গাম পেতে চান তাহলে গ্রাহক বা এজেন্ট হোন। যত দ্রুত সম্ভব।

তাছাড়া এমনিতেও পেতে পারেন। পাশের লাইব্রেরি বা এজেন্টের কাছে খোঁজ নিন। অথবা সাধারণ সংগ্রহের জন্যও আমাদেরকে আপনার ঠিকানা ও নম্বর ইনবক্স করুন। আমরা পাঠিয়ে দিবো। ইনশাআল্লাহ।

আরও বিস্তারিত পড়ুন নীচে...

দেশের যে-কোনো প্রান্ত থেকে আপনি যদি নিয়মিত ঘরে বসে আপনার প্রিয় মাসিক ইসলামী পয়গাম হাতের নাগালে পেতে চান তাহলে দুটি নিয়ম রয়েছে আপনার জন্য।
১. গ্রাহক
২. এজেন্সি

গ্রাহক হওয়ার জন্য জরুরি নির্দেশনা-

—আপনি যে কোনো সময় গ্রাহক হতে পারবেন।
—ডাক খরচ কর্তৃপক্ষ বহন করবে।
—সর্বনিম্ন ৬ মাসের গ্রাহক হওয়ার সহজ সুযোগ।
— ৬ মাসের গ্রাহক ফি ৯০ টাকা সাধারণ ডাকে। রেজিঃ ডাকে ১২০ টাকা এবং ১ বছরের গ্রাহক ফি সাধারণ ডাকে ১৮০ টাকা এবং রেজিঃ ডাকে ২৪০ টাকা।
— টাকা বিকাশে/সরাসরি অফিসে/মানি অর্ডারেও পরিশোধ করার এখতেয়ার আছে।
বিকাশ নম্বরঃ 01854 252 701
বা, 01799 792 040

এজেন্সি বিষয়ক নির্দেশনা-

—৫ কপিরও এজেন্সি দেওয়া হয়।
—১০ কপির এজেন্সি হলে ১ টি কপি সৌজন্য (ফ্রি)।
—অর্ডার পেলে পত্রিকা ডাকযোগে পাঠানো হয়।
—এজেন্সির জন্য অগ্রিম টাকা পাঠাতে হবে না।
—মাসের যে কোনো দিন পত্রিকার সংখ্যা বাড়ানোর অবারিত সুযোগ।
—কমিশন দেওয়া হয় ৩০%। ৫০ কপি নিলে ৪০% কমিশন।
—ডাকখরচ কর্তৃপক্ষের দায়ে।

প্রিয় ইসলামী পয়গাম পাঠক!আপনাদের প্রিয় মাসিক ইসলামী পয়গাম ইতোমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। সম্মানিত এজেন্ট ও গ্রা...
05/03/2019

প্রিয় ইসলামী পয়গাম পাঠক!
আপনাদের প্রিয় মাসিক ইসলামী পয়গাম ইতোমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ।

সম্মানিত এজেন্ট ও গ্রাহকদের হাতে পৌঁছে যাবে শীঘ্রই। আর সাধারণ পাঠকগণ আপনার সংখ্যাটি সংগ্রহ করার জন্য পাশের লাইব্রেরিতে যোগাযোগ করুন। তাদের কাছে না পৌঁছলে আমাদের বরাবর নোটিশ করতে পারেন। সেজন্য আমাদের ইনবক্স আপনাদের জন্য অবারিত আছে। তথ্য অনুযায়ী আমরা পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করবো। ইনশাআল্লাহ।

আর যারা খুব সহজে ঘরে বসে পেতে চান আপনার প্রিয় পত্রিকাটি তারা হয়ে যান আমাদের সম্মানিত গ্রাহক ও এজেন্ট প্যানেলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ইনবক্সে।

সকলের প্রতি শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল। ভালো থাকুন। ভালো রাখুন চারপাশ।

ইসলামী পয়গাম টুইটারে অফিসিয়াল অ্যাকাউন্ট খুলেছে। আলহামদুলিল্লাহ। ফেসবুক পাতার মতো আমরা টুইটারেও সরব থাকছি। আমাদের সুহৃদ ...
04/03/2019

ইসলামী পয়গাম টুইটারে অফিসিয়াল অ্যাকাউন্ট খুলেছে। আলহামদুলিল্লাহ। ফেসবুক পাতার মতো আমরা টুইটারেও সরব থাকছি। আমাদের সুহৃদ পাঠক অনুরাগী ও শুভাকাঙ্ক্ষী সকলের অবগতির জন্য নিচে টুইটার লিংক প্রদর্শিত হলো। আমাদের ফলো করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

“ইসলামী পয়গাম মার্চ ২০১৯ সংখ্যা প্রাকাশিত হয়েছে। আজ বিভিন্ন পত্রিকা স্টল ও লাইব্রেরিতে পৌঁছে গেছে। আলহামদুলি...

মাসিক ইসলামী পয়গাম মার্চ ২০১৯-এ আসছে সদ্যপ্রয়াত কবি আল মাহমুদের অপ্রকাশিত সাক্ষাৎকার। চোখ রাখুন এবারের সংখ্যায়।
27/02/2019

মাসিক ইসলামী পয়গাম মার্চ ২০১৯-এ আসছে সদ্যপ্রয়াত কবি আল মাহমুদের অপ্রকাশিত সাক্ষাৎকার।

চোখ রাখুন এবারের সংখ্যায়।

06/02/2019
ইসলামি পয়গাম এখন বাজারে.....পাওয়া যাচ্ছে : ইসলামিয়া কুতুবখানা, ৩০/৩২ নর্থব্রুক হল রোড, বাংলাবাজার, ঢাকা-১১০০। এ ছাড়া অনল...
02/10/2018

ইসলামি পয়গাম এখন বাজারে.....
পাওয়া যাচ্ছে :
ইসলামিয়া কুতুবখানা, ৩০/৩২ নর্থব্রুক হল রোড, বাংলাবাজার, ঢাকা-১১০০। এ ছাড়া অনলাইনেও আপনার চাহিদার কথা জানিয়ে অর্ডার করতে পারেন।
যোগাযোগ : ০১৯৬৭১৯৭৯৯৮
বিকাশ : ০১৭৮৭-৩৭৭৩৭৮ (পার্সোনাল)

30/09/2018

ইসলামী পয়গাম কীভাবে সংগ্রহ করবেন...................................
সরাসরি আমাদের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করে অর্ডার করতে পারেন। আমরা আপনার ঠিকানায় পত্রিকা পাঠিয়ে দেব।
যোগাযোগ : ০১৯৬৭১৯৭৯৯৮
বিকাশ : ০১৭৮৭-৩৭৭৩৭৮ (পার্সোনাল)

এ ছাড়া, পদ্ধতি 1 : গ্রাহক হয়ে যেতে পারেন। সে ক্ষেত্রে-
মাসের যে কোনও সময় গ্রাহক হওয়া যায়।
ডাক খরচ কর্তৃপক্ষ বহন করে।
সর্বনিম্ন ৬ মাসের গ্রাহক করা হয়।
৬ মাসের গ্রাহক ফি ৯০ টাকা, ১ বছরের ১৮০ টাকা।
টাকা সরাসরি অফিসে এসে/বিকাশে/মানি অর্ডারে পাঠানো যাবে।

পদ্ধতি 2 : এজেন্ট হয়ে যেতে পারেন। সে ক্ষেত্রে-
সর্বনিম্ন পাচঁ কপির এজেন্সি দেওয়া হয়
প্রতি ১০ কপিতে ১ কপি সৌজন্য দেওয়া হয়
অর্ডার পেলে পত্রিকা ডাকযোগে পাঠানো হয়
এজেন্সির জন্য অগ্রিম টাকা পাঠাতে হয় না
মাসের যে কোনো দিনে পত্রিকার সংখ্যা বৃদ্ধি করা যায়
৩৩% কমিশন দেওয়া হয়
ডাক খরচ কর্তৃপক্ষ বহন করে

যোগাযোগ : ০১৯৬৭১৯৭৯৯৮
বিকাশ : ০১৭৮৭-৩৭৭৩৭৮ (পার্সোনাল)

মাসিক ইসলামী পয়গাম অক্টোবর সংখ্যা ২০১৮• • কী থাকছে এই সংখ্যায়—• ছোটগল্পগল্পটা এক যুবকের৷ বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষক সে...
29/09/2018

মাসিক ইসলামী পয়গাম অক্টোবর সংখ্যা ২০১৮
• • কী থাকছে এই সংখ্যায়—

• ছোটগল্প
গল্পটা এক যুবকের৷ বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষক সে৷ চব্বিশও পেরোয়নি তার বয়স৷ নির্জন ও একাকী স্বভাবের এই ছেলেটি তার কিতাবাদি ও খাতাপত্র নিয়েই সতত ব্যস্ত থাকে। কিন্তু একদিন হঠাৎই বদলে গেল সব। ঝড় উঠল তার মনে। এলোমেলো হয়ে গেল তার জীবন। অনবদ্য গল্প ‘জীবনের অপর পিঠ’। মূল ড. শায়েখ আলী তানতাবী।

• প্রবন্ধ
‘পৃথিবীর প্রতিটি আবর্তন একটি নতুন ভোর নিয়ে আসে। এমন পথ নিয়ে আসে, যার মধ্যে কোনও থেমে থাকা নেই। এই সত্যটা অনুধাবন করা এবং তার আগপাছ ভেবে দেখা প্রতিটি মানুষের জন্য বুদ্ধিদীপ্ত সিদ্ধান্ত। সময় তরবারির মতো, তুমি যদি তাকে না কাটো তাহলে সে তোমাকে কেটে দেবে।’
সময়যাপন, সময় নিয়ন্ত্রণ, সময়ের সঠিক ব্যবহারের নির্দেশনাসহ সময়ের বহুমাত্রিক বিশ্লেষণ করেছেন কাজী আবুল কালাম সিদ্দীক।

• বক্তৃতা
‘শুধু তাবলিগে নয়, দ্বীনের সব বিভাগে সংশোধন দরকার’— তাবলিগের চলমান সংকটসহ বিশ্বে ইসলাম ও ইসলামিস্টদের বিপন্ন দশার কারণ ও প্রতিকার বাতলেছেন দারুল উলূম দেওবন্দের শাইখুল হাদীস মুফতি সাঈদ আহমাদ পালনপুরী।

• গবেষণা
শরীয়তের দৃষ্টিতে গ্রন্থস্বত্ব সংরক্ষণ ও বেচাকেনা। বর্ণনামূলক পদ্ধতি অবলম্বনে রচিত দীর্ঘ গবেষণা প্রবন্ধ। তথ্যবহুল ও প্রামাণ্য প্রবন্ধটি লিখেছেন মুফতী মুহিউদ্দীন কাসেমী।

• সাক্ষাৎকার
আগামী নির্বাচন এককভাবে করার পেছনে কোন শক্তি তাদের সাহস জোগাচ্ছে? সুদূর বা অদূর ভবিষ্যতে কখনো ক্ষমতায় গেলে কোন পলিসিতে পরিচালনা করবে দেশ? তখন টিকে থাকার প্রশ্নটি কি আদৌ এড়িয়ে যেতে পারবেন? সময়তাড়িত এসব প্রশ্নের উত্তর নিয়ে ইসলামী পয়গামের মুখোমুখি চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম।

• রাজনৈতিক বিশ্লেষণ
‘কেন গণমুখী হতে পারে না এখনো ইসলামি রাজনীতি’ শিরোনামের রচনায় ইসলামি রাজনীতি নিয়ে নির্মোহ মূল্যায়ন করেছেন আফরোজা হক।

• আন্তর্জাতিক
সিরিয়ার ইদলিব সংকটের চুলচেরা বিশ্লেষণ। অনেক অজানা তথ্যের সঙ্গে আছে সিরিয়া সংকটের সমাধানসূত্রও। রচনা নোমান বিন আরমান।

• কিশোর রহস্য উপন্যাস
পাকিস্তানের জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক ইশতিয়াক আহমাদের রহস্য উপন্যাস ‘জিনের প্রাসাদ’। পাতায় পাতায় রহস্য। এ সংখ্যা থেকে ধারাবাহিক ছাপা হচ্ছে শুধু ইসলামী পয়গামে।

এক্সক্লুসিভ নানা টুকরো খবর, ছোটদের জন্য ৩ রকম প্রতিযোগিতা, জীবনধারা, সাধারণ জ্ঞান, জানা-অজানা ও প্রশ্নোত্তরসহ নিয়মিত সব আয়োজন।
প্রতি মাসে ৩টি বিভাগে মোট ৯ জন পাচ্ছেন আকর্ষণীয় সব পুরস্কার।

ইসলামী পয়গাম সেপ্টেম্বর সংখ্যা ২০১৮..........................• • কী আছে এ সংখ্যায় : • মুসলমানকে কাফের আখ্যায়িত করা : ইসল...
05/09/2018

ইসলামী পয়গাম সেপ্টেম্বর সংখ্যা ২০১৮..........................
• • কী আছে এ সংখ্যায় :
• মুসলমানকে কাফের আখ্যায়িত করা : ইসলাম কী বলে? : সারগর্ভ প্রবন্ধ লিখেছেন
আবদুস সাত্তার আইনী
• মুহাম্মদপুর ঈদগাহ মাঠে প্রদত্ত আল্লামা শাহ আহমদ শফীর বক্তৃতা। তাৎপর্যপূর্ণ এ বক্তৃতাটির অনুলিখন করেছেন আ ফ ম আকরাম হোসাইন
• আরব নিউজে প্রদত্ত পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের উঠে আসার গল্প; ‘ইমরান খান : ইসলামের পথে যাত্রা’।
• খবরের খবর : ‘বাংলাদেশে লিভ-টুগেদার বৈধকরণ, একজন ইহুদী এজেন্টের টেস্ট কেস’। এ রচনায় আছে চমকে দেওয়া সব তথ্য।
• বিদেশি গল্প : ড. শায়েখ আলী তানতাবী’র অনবদ্য গল্প ‘শামের পর্বতমালায়’।
• সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যম থেকে সংগৃহীত নির্বাচিত মন্তব্য নিয়ে বিশেষ আয়োজন ‘অল্প কথা’।
• বিদেশি প্রবন্ধের অনুবাদ ‘ খ্রিস্টধর্মের স্বরূপ ও ইতিহাসের দায়’।
• এক অজানা ইতিহাসের বিস্ময়কর দুয়ার খুলে দিয়েছে ‘মোহসিনিয়া মাদরাসা যেভাবে হলো কবি নজরুল কলেজ’ শিরোনামের রচনা।
• এ ছাড়া দরসে হাদীস, কালামুল্লাহ, জীবনধারা, ছোটদের পাতা ‘কিশোর পয়গাম’, প্রতিযোগিতার আসর : রচনা, ছড়া ও সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগিতাসহ নিয়মিত সব আয়োজন।
প্রতি মাসে ৩টি বিভাগে মোট ৯ জন পাচ্ছেন আকর্ষণীয় সব পুরস্কার।..
ইসলামী পয়গাম পড়–ন।
অন্যকে পড়তে উৎসাহিত করুন।
সঙ্গে থাকুন।

ইসলামি পয়গাম সেপ্টেম্বর ২০১৮ সংখ্যা........এ মাস থেকে ইসলামি পয়গাম রেজিস্টার্ড পত্রিকা হিসেবে বাজারে আসছে। রেজি. নং ডিএ ...
04/09/2018

ইসলামি পয়গাম সেপ্টেম্বর ২০১৮ সংখ্যা........
এ মাস থেকে ইসলামি পয়গাম রেজিস্টার্ড পত্রিকা হিসেবে বাজারে আসছে।
রেজি. নং ডিএ 6468

30/08/2018

অনুপ্রেরণার গল্প....
---------------------------------------------------

একবার একটা লঞ্চ দূর্ঘটনায় পড়লো। লঞ্চের এক দম্পত্তি একটা লাইফবোট পেল। কিন্তু স্বামী বুঝে ফেললো সেখানে একজনের বেশি উঠতে পারবে না। লোকটা তার স্ত্রীকে পিছনে ঠেলে দিয়ে নিজে লাফিয়ে উঠে পড়লো। ডুবন্ত লঞ্চে দাঁড়িয়ে থেকে ওই নারী স্বামীর উদ্দেশ্যে একটাই মাত্র বাক্য চিৎকার করে বলেছিলো।!
শিক্ষক এটুকু বলে থামলেন, চারদিকে তাকিয়ে ছাত্রদের প্রতিক্রিয়া বুঝতে চাইলেন, “তোমাদের কি মনে হয়? কি বলেছিলো সেই নারী!”!
---“তুমি একটা ইতর, স্বার্থপর। আমি কি অন্ধই না ছিলাম!” অধিকাংশ ছাত্রই এ ধরনের জবাব দিলো।!
শিক্ষক খেয়াল করলেন একটা ছেলে পুরোটা সময় ধরেই চুপ, তার মতামত জানতে চাইলে সে বললো, “স্যার, আমার বিশ্বাস, ওই নারী বলেছিলেন, আমাদের বাচ্চাটার যত্ন নিও, ওকে দেখে রেখ।”!
বিস্মিত হয়ে শিক্ষক জিজ্ঞাসা করলেন, “তুমি এই গল্প আগে শুনেছ, তাই না!”!
ছেলেটি মাথা নেড়ে জবাব দিলো, “আমার মা'ও অসুখে মারা যাওয়ার পূর্বমূহূর্তে বাবাকে একথাই বলেছিলেন।”!
শিক্ষক একমত হলেন, তুমিই ঠিক।!
লঞ্চটা ডুবে গেলো এবং বাড়ি ফিরে লোকটা একাকি মেয়েকে যত্ন করে বড় করলেন।!
লোকটি মারা যাওয়ার বেশ কয়েক বছর পরে তাদের কন্যা বাবার একটি ডায়েরি পেল। সেখানে সে আবিষ্কার করলো, লঞ্চযাত্রায় যাওয়ার আগেই মায়ের দুরারোগ্য অসুখ ধরা পড়েছিলো, চরম মূহূর্তে তার বাবা তাই বাঁচার একমাত্র উপায়ের সদ্ব্যবহার করেছেন।!
ডায়েরিতে তার বাবা লিখেছেন, “আমারও তোমার সাথে সাগরের তলে ডুবে যেতে ইচ্ছে হচ্ছিলো, কিন্তু শুধু মেয়ের কথা ভেবে তোমাকে একাই সাগর তলে চিরদিনের জন্য ছেড়ে আসতে হলো।”!
গল্প শেষ হলো, ক্লাস একদম চুপ।!.......শিক্ষক বুঝলেন, ছাত্রেরা গল্পের শিক্ষাটা ধরতে পেরেছে। ভালো এবং মন্দ, পৃথিবীর সব কিছুর পেছনেই অনেক জটিল সমীকরণ আছে যা সব সময় বোঝা যায় না।!
আমাদের কখনোই শুধুমাত্র ''চোখের দেখা'' দেখেই কোনো কিছু সম্পর্কে যাচাই করা উচিত নয়; অন্যকে না বুঝেই বিচার করে ফেলাটা বোকামি।

হজে মধুর ঘটনা...............পবিত্র হজ শুধু একটি ধর্মীয় দায়িত্বই নয়, এটি বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আসা লাখ লাখ মুসলিমের এ...
29/08/2018

হজে মধুর ঘটনা...............
পবিত্র হজ শুধু একটি ধর্মীয় দায়িত্বই নয়, এটি বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আসা লাখ লাখ মুসলিমের এক অপূর্ব মিলনমেলাও বটে। এ মিলনমেলায় ঘটে যায় এমনসব ঘটনা, যা শুনলেও মন ভরে ওঠে অন্য রকম আনন্দে। এবারের হজে ঘটে যাওয়া অনেক ঘটনা থেকে তেমনই দু’টি ঘটনা নিচে তুলে ধরা হলো :

আরাফা ময়দানে সন্তান প্রসব
জর্দান থেকে হজে গিয়েছিলেন হাজি মোহাম্মদ ও তার স্ত্রী। হজের নিয়ম অনুসারে যে দিন তাদের আরাফাতের ময়দানে রাত কাটানোর কথা, সেদিনই প্রসব বেদনা উঠল তার স্ত্রীর। দ্রুত তাকে নেয়া হলো আরাফাতে অবস্থিত জাবাল আল-রাহমা জেনারেল হাসপাতালে। সেখানে জন্ম হলো সুস্থ সুন্দর একটি ছেলেশিশুর।

হাসপাতালের জেনারেল সার্জারি বিভাগের প্রধান ডা: ওয়াদ্দাহ আবদুল সাত্তার নিজে বের হয়ে এসে শিশুর বাবাকে সুসংবাদটি দিলেন। খবর শুনে আবেগে আপ্লুত হাজী মোহাম্মদ। তিনি ভাবতেও পারেননি পবিত্র হজ পালনের সময় সন্তানের বাবা হবেন। তিনি ডাক্তারের কাছে তার নাম জানতে চাইলেন। যখনই শুনলেন ডাক্তারের নাম ওয়াদ্দাহ, বললেন, আমার ছেলের নামও তাহলে হবে ওয়াদ্দাহ।

হাজী সাহেবের কথা শুনে ডাক্তার সাহেবও অবাক! বললেন, এটা আমার জন্য চমৎকার একটা উপহার। আমি এমনটা ভাবতেও পারিনি। আমার সত্যিই অসম্ভব খুশি লাগছে।

এ দিকে প্রসূতি মা যাতে হজ সম্পন্ন করতে পারেন দ্রুত সে ব্যবস্থা নেয় সৌদি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। তারা প্রসূতি মাকে আরাফা ময়দান থেকে রাতযাপনের সুবিধার্থে মুজদালিফায় নিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে মিনায়ও নেয়া হয়। স্ত্রীর প্রতি এত যতœ নেয়া দেখেও আপ্লুত হাজী মোহাম্মদ।

১৫ বছর পর ভাইবোনের দেখা
ইসরায়েলি দমন-পীড়ন থেকে বাঁচতে আজ থেকে ৩০ বছর আগে পরিবারের সাথে প্যালেস্টাইন ছেড়ে লেবানন চলে গিয়েছিলেন দুই ভাইবোন মূসা ও লতিফা। ভাইটির বয়স তখন দুই বছর মাত্র। এ সময় লতিফা চলে যান মিসর। তারপর মাঝে একবার দেখেছিলেন ভাইকে। আর এবার সৌদি বাদশার বদান্যতায় ফিরে পেলেন ভাইকে। এ সময় কাঁদতে কাঁদতে ভাইকে জড়িয়ে ধরেন তিনি।

18/08/2018

আগস্ট সংখ্যা সীমিতসংখ্যক রয়েছে। সংগ্রহ করতে চাইলে যোগাযোগ করুন।

আগস্ট সংখ্যা বাজারে। ফুরিয়ে যাবার আগে আপনার কপি সংগ্রহ করুন।..... ২৪০ টাকা ১ বছর, ১২০ টাকায় ৬ মাসের ইসলামি পয়গাম আমরা আপ...
12/08/2018

আগস্ট সংখ্যা বাজারে। ফুরিয়ে যাবার আগে আপনার কপি সংগ্রহ করুন।.....
২৪০ টাকা ১ বছর, ১২০ টাকায় ৬ মাসের ইসলামি পয়গাম আমরা আপনার ঠিকানায় পৌঁছে দেব। গ্রাহক হোন। এজেন্টদের জন্য সুযোগসুবিধা আরও বেশি। ...
সব ধরনের যোগাযোগ : 01967-197 998
(ক্যালিগ্রাফির ছবিটি দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য।)

11/08/2018

পাঁচটি প্রশ্নের জবাব না দেওয়া পযর্ন্ত হাশরের মাঠে কেউ এক পা-ও সম্মুখে অগ্রসর হতে পারবে না।..…….....................................................................
(১) জীবনের দিনগুলো সে কি কাজে ব্যয় করেছে
(২) সে তার যৌবন কি কাজে ব্যয় করেছে
(৩) সে তার ধন-সমপদ কোন পন্থায় উপার্জন করেছে
(৪) সে তার উপার্জিত অর্থ কোন পথে ব্যয় করেছে
(৫) অর্জিত এলেম অনুযায়ী কতটুকু আমল করেছে।(বোখারী)

Address

Patla Khan Lane
Dhaka
01100

Telephone

+8801799792040

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মাসিক ইসলামী পয়গাম posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to মাসিক ইসলামী পয়গাম:

Share

Our Story

সত্যের সঙ্গে প্রতিক্ষণ সততার সঙ্গে জীবন সাফল্যের উচ্চতম আসন শুধু কল্যাণের বাহন

Nearby media companies


Other Media/News Companies in Dhaka

Show All