Roast Ahlul Bida'h

Roast Ahlul Bida'h বিদ'আতিদের মুখোশ উন্মোচন
করাই একনিষ্ঠ লক্ষ্য!

☠️
25/12/2024

☠️

🥸
24/12/2024

🥸

▌শাইখ আল-আলবানী রহিমাহুল্লাহ,حُبُّ الْوَطَنِ مِنَ الإِيْمَانِ‘‘দেশপ্রেম ঈমানের অংশ।’’এই হাদিস সম্পর্কে বলেন, ‘এটি মাওদু ...
18/12/2024

▌শাইখ আল-আলবানী রহিমাহুল্লাহ,

حُبُّ الْوَطَنِ مِنَ الإِيْمَانِ

‘‘দেশপ্রেম ঈমানের অংশ।’’

এই হাদিস সম্পর্কে বলেন, ‘এটি মাওদু [বানোয়াট]।’

এবং এর অর্থও সঠিক নয়, যেহেতু [নিজের] দেশকে ভালবাসা আসলে নিজেকে, নিজের সম্পদকে ভালবাসা এবং এর মতই।

একজন ব্যক্তির মধ্যে এর সবই স্বাভাবিক - তার প্রতি [এই] ভালবাসার জন্য তাকে প্রশংসিত করা হয় না, এবং এটি ঈমানের প্রয়োজনীয়তা থেকে নয়।

সকল মানুষের মধ্যেই এই ভালবাসার মিল রয়েছে। [দেশের প্রতি ভালবাসার] ক্ষেত্রে ঈমানদার এবং কাফেরদের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই।

No Compromise With Ahlul Bida'h
11/12/2024

No Compromise With Ahlul Bida'h

10/12/2024

Shiakh Dr.Rabee

09/12/2024
08/12/2024

আল্লাহর শরীয়া আইনের যারা বিরোধীতা করে

🎙️ প্রফেসর ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

প্রশ্নঃ- জামাআতুত তাহরীরের বক্তব্য অনুসারে এই যুগে মুসলিমদের উপরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ওয়াজিব কর্ম হলো খিলাফত প্রতিষ্ঠা ক...
27/11/2024

প্রশ্নঃ- জামাআতুত তাহরীরের বক্তব্য অনুসারে এই যুগে মুসলিমদের উপরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ওয়াজিব কর্ম হলো খিলাফত প্রতিষ্ঠা করা। এটা কি সঠিক নাকি তাওহীদ ও অন্যান্য ইলমের প্রতি গুরুত্বারোপ করার বিষয়টি সহীহ?

জবাব: এটা রাফেযী পন্থী শীআদের একটি ভ্রান্ত প্রবণতা। শায়খুল ইসলাম ইবনু তায়মিয়্যাহ স্বীয় মূল্যবান গ্রন্থ মিনহাজুস সুন্নাতে এই মতকে খণ্ডন করেছেন। শায়খুল ইসলাম ইবনু তায়মিয়্যাহ এইভাবে এটাকে খণ্ডন করেছেন যে, আল্লাহ তা'আলা সর্বপ্রথম যেই বিষয়টিকে ওয়াজিব করেছেন তা হলো তাওহীদ। যেহেতু নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মুআয বিন জাবালকে বলেছেন, তুমি অচিরেই আহলুল কিতাবের একটি সম্প্রদায়ের নিকট গমন করবে। তাদের প্রতি যেনো তোমার প্রথম দাওয়াত হয়- 'আল্লাহ ছাড়া আর কোনো হক ইলাহ নেই' এই মর্মে সাক্ষ্য প্রদান করা।

মহান রব স্বীয় পবিত্র কিতাবে বলেছেন,

وَمَا خَلَقْتُ الْجِنَّ وَالْإِنسَ إِلَّا لِيَعْبُدُونِ * مَا أُرِيدُ مِنْهُم مِّن رِزْقٍ وَمَا أُرِيدُ أَن يُطْعِمُونِ * إِنَّ اللَّهَ هُوَ الرَّزَّاقُ ذُو الْقُوَّةِ الْمَتِينُ.

"আমি জিন ও মানব জাতিকে সৃষ্টি করেছি শুধুমাত্র আমার ইবাদতের জন্য। আমি তাদের নিকট কোনো রিযক কামনা করি না এবং তারা আমাকে আহার করাবে - এটাও তাদের কাছে কামনা করি না। নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলাই একমাত্র - রিযক্বদাতা মহাশক্তিধর চূড়ান্ত ক্ষমতার অধিকারী" [সূরা আয যারিআত, আয়াত ৫৬- ৫৮]

সুতরাং প্রথম ওয়াজিব হলো তাওহীদ। আর ইসলামী খিলাফত কীভাবে প্রতিষ্ঠিত হবে, যেখানে আমাদের মাঝে ধর্মনিরপেক্ষবাদী, বাথ মতবাদী, নুসায়রীয়, সুফী, শীআপন্থী, মডার্নিজম এবং অধিকাংশ দল এমন মূর্খ, যদি তাদেরকে নেশা সেবন করা থেকে বাঁধা দেওয়া হয় তাহলে তারা ইমামকে জবেহ করার চেষ্টা করবে। তারা বলবে, তুমি একজন কঠোর লোক। আমরা তোমার নেতৃত্বের কারণে মদ থেকে বঞ্চিত হয়েছি।

সুতরাং মুসলিমগণ এটার উপযুক্ত নন। মুসলিমদের উপরে ওয়াজিব হলো তাওহীদের মাধ্যমে কর্ম শুরু করা। আর নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রথম অবস্থায় মানুষদেরকে বলতেন,

يَا أَيُّهَا النَّاسُ، قُولُوا: لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ تُفْلِحُوا

হে লোকসকল! তোমরা বলো, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ, তাহলে তোমরা সফল হয়ে যাবে।

আরো বলতেন,

مَنْ يُؤْوِينِي؟ مَنْ يَنْصُرُنِي حَتَّى أبلغ رسالة ربي

'হে লোকসকল! তোমাদের মাঝে এমন কে আছে, যে আমাকে আশ্রয় দিতে পারবে? আমাকে সাহায্য করতে পারবে? যাতে করে আমি আমার রবের বার্তা পৌঁছে দিতে পারি'। আর যখন তুমি নবীগণের সীরাত পাঠ করবে, তখন দেখতে পাবে, তারা সর্বপ্রথম যে কর্ম দ্বারা তাদের কার্যক্রম শুরু করতেন, তা হলো তাওহীদের আহ্বান। যেটা সূরা আল আরাফে ও অন্যান্য সূরায় বর্ণিত হয়েছে: তারা তাওহীদের পথে দাওয়াতের মাধ্যমে তাদের কার্যক্রম শুরু করতেন।

সুতরাং আমি বলি, এটা শীআদের রাফেযী সম্প্রদায়ের মতবাদ, যা পরিহার করা ওয়াজিব। আমি ভাইদেরকে এই নসীহত করছি যে, তারা যেনো আকীদার দাওয়াতের মাধ্যমে তাদের কার্যক্রম শুরু করে। এরপরে যখন মুসলিমদের সক্ষমতা প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবে, তখন তারা জি-হাদ কায়েম করবে। খিলাফতের দাওয়াতের ক্ষেত্রে তারা জিহাদ ও খিলাফতের দাওয়াত কায়েম করতে পারবে না। হে মিসকীন! তুমি তো ব্রিটেন অথবা আমেরিকার সমর্থনে দাঁড়িয়ে আছ। যারা তোমাকে এক মুহূর্তেই গিলে ফেলতে পারে। আর তুমি কিনা নিজেকে নেতৃত্বের পথে আহবান করার দায়িত্বে নিয়োজিত করছ। তুমি আকীদার পথে আহবান করছ। আবার শিষ্টাচার ও ইসলামী নৈতিক বিষয়াদির দিকেও আহবান করছ।

আর যখন মানুষ বাতিলের মোকাবেলা করতে সক্ষম হবে এবং কমপক্ষে শতকরা পঞ্চাশ অথবা শতকরা চল্লিশজন এমন হবে, যারা সরল পথে প্রতিষ্ঠিত এবং শত্রুদের মুখোমুখি হতে সক্ষম এবং সাহাবীগণ যেসকল বিষয়ের উপরে ধৈর্যধারণে সক্ষম হয়েছেন, সেসকল বিষয়ে তারা ধৈর্যধারণে সক্ষম হবে, তখন আর কোনো বাঁধা থাকবে না। অন্যথায় স্বয়ং মহান রব আল্লাহ তা'আলা সাহাবীগণকে মক্কায় থাকাকালে জিহাদের অনুমতি দেননি। যুদ্ধের সক্ষমতা ও শক্তি অর্জিত না হওয়া দ্বারা উ পর্যন্ত তাদেরকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। আল্লাহ তা'আলা বলেন,

أُذِنَ لِلَّذِينَ يُقَاتَلُونَ بِأَنَّهُمْ ظُلِمُوا وَإِنَّ اللَّهَ عَلَى نَصْرِهِمْ لَقَدِيرٌ

যাদের সাথে যুদ্ধ শুরু করা হয়েছে তাদেরকে (যুদ্ধের) অনুমতি দেওয়া হলো এই কারণে যে, তারা জুলমের শিকার হয়েছে। নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা তাদেরকে সাহায্য করতে সক্ষম। [সূরা আল হাজ্জ, আয়াত ৩৯]

এরপরে তারা নিজেদের আত্মরক্ষা এবং ইসলামের আত্মরক্ষায় সক্ষম হওয়ার পরে তাদেরকে অনুমতি দিয়েছেন। অথচ ইতোপূর্বে তাদের কোনো কোনো সদস্যকে প্রহার করা হয়েছে। যেমন আবু বকরকে প্রহার করা হয়েছে। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে প্রহার করা হয়েছে। আম্মার বিন ইয়াসিরকে প্রহার করা হয়েছে। সুমাইয়্যাকে হত্যা করা হয়েছে। আম্মারের পিতাকে হত্যা করা হয়েছে। আব্দুল্লাহ বিন মাস'ঊদকে হত্যা করা হয়েছে। বহু সংখ্যক সাহাবাকে প্রহার করা হয়েছে। তাদেরকে কষ্ট দেওয়া হয়েছে। এরপরেও তারা ধৈর্য্যধারণ করেছেন। এরপরে এক পর্যায়ে তাদেরকে আল্লাহ তা'আলা জিহাদের অনুমতি দিয়েছেন। আল্লাহই একমাত্র আশ্রয়স্থল।

[ইসলামী রাজনীতি বিষয়ক ফতোয়া, পৃষ্ঠা ৫৯-৬১, ইমাম মুকবিল বিন হাদী আল-ওয়াদিঈ, মাকতাবাতুস সুন্নাহ]

❐ আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,«يُنْظَرُ أَعْلَى بِنَاءٍ فِيْ الْقَرْيَةِ ، فَيُرْ...
23/11/2024

❐ আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,

«يُنْظَرُ أَعْلَى بِنَاءٍ فِيْ الْقَرْيَةِ ، فَيُرْمَى اللُّوْطِيُّ مِنْهَا مُنَكَّساً، ثُمَّ يُتْبَعُ بِالْحِجَارَةِ»

“সমকামীকে মহল্লার সর্বোচ্চ প্রাসাদের ছাদ থেকে উপুড় করে নিক্ষেপ করা হবে। অতঃপর তার উপর পাথর মারা হবে।”

📚 [ইবনে আবী শাইবাহ, হাদীসং ২৮৩২৮; বায়হাক্বী: ৮/২৩২]

••• পুংমৈথুনকারী ও মৈথুনকৃত ব্যক্তি উভয়কেই প্রকৃত ইসলাম ধর্ম একই প্রকারের পাপী বলে গণ্য করে। তাই উভয়েরই একই শাস্তি, আর তা হলো উভয়কে হত্যা করা। এই বিষয়ে সমস্ত সাহাবী এক মত, তাই এই বিষয়ে তাঁদের মধ্যে কোনো মতভেদ নেই। তবে কি পদ্ধতিতে তাদেরকে হত্যা করতে হবে, এই বিষয়ে মুসলিম শাসক বা তাঁর প্রতিনিধি যে পদ্ধতি অবলম্বন করবেন সেই পদ্ধতি গ্রহণযোগ্য। সুতরাং তিনি উভয়কেই তরবারীর আঘাতে তাদের শিরচ্ছেদ করতে পারেন। অথবা তাদের উভয়ের প্রতি পাথর নিক্ষেপ করে তাদেরকে হত্যা করতে পারেন। কিংবা তাদেরকে উঁচু জায়গা থেকে ফেলে দিয়েও তাদেরকে হত্যা করতে পারেন। অথবা তাদের উপরে দেয়াল ইত্যাদি ফেলে দিয়েও তাদেরকে হত্যা করতে পারেন।

শাইখুল ইসলাম ইবন তাইমিয়্যাহ (رحمه الله) বলেছেন:আর অনুরূপভাবে, আশ-শামে (পূর্ব-ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল) ইসলামের সূচনালগ্নে দুনি...
23/11/2024

শাইখুল ইসলাম ইবন তাইমিয়্যাহ (رحمه الله) বলেছেন:

আর অনুরূপভাবে, আশ-শামে (পূর্ব-ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল) ইসলামের সূচনালগ্নে দুনিয়াবি জীবন ও দ্বীনের ক্ষেত্রে সুখকর অবস্থা বিরাজমান ছিল।
অতঃপর ফিতান (দুঃখ-দুর্দশা) সংঘটিত হয় এবং সার্বভৌমত্ব তাদের হাত থেকে ফসকে যায়।
এরপর মুনাফিকিন, যানাদিকাহ, ও ক্রুসেডাররা তাদের সীমালঙ্ঘনের মাধ্যমে তাদের (শামের লোকদের) ওপর আধিপত্য লাভ করে এবং তারা বাইতুল মাকদিস (জেরুজালেম) ও কাব্‌র আল-খালিল (হেবরনের টোম্ব) জয় করে নেয়, এবং সেখানে যে দালানগুলো ছিল, সেগুলোকে গির্জায় রূপান্তর করে।
তারপর মুসলিমরা তাদের দ্বীনের পরিশুদ্ধি ঘটায়, তাই আল্লাহ তাদেরকে সম্মানিত করেন এবং তাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে সাহায্য করেন, যখন তারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের (ﷺ) আনুগত্য করে এবং তাদের ওপর তাঁদের রবের নাযিলকৃত বিষয়ের অনুসরণ করে।
আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আনুগত্য হলো সুখের কেন্দ্র, এবং সুখ একে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়।
[মাজমু আল-ফাতাওয়া: ২৭/৪৩৭]

সোর্স: San Diego Salafi Dawah

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং আল্লাহর নামের সাথে “আশেক (عاشق)” শব্দটি ব্যবহার করা যাবে না।আশেক শব্দটি ...
23/11/2024

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং আল্লাহর নামের সাথে “আশেক (عاشق)” শব্দটি ব্যবহার করা যাবে না।
আশেক শব্দটি এসেছে “ইশক (عشق)” থেকে যার অর্থ—এমন ভালোবাসা যে ভালোবাসায় যৌনতা থাকে। যেমন : স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যেকার ভালোবাসা।

আরবী ভাষায় “ইশক (عشق)” শব্দটি যৌনতাযুক্ত ভালোবাসা ছাড়া অন্য কোনো অর্থে ব্যবহৃত হয় না।

ইবনুল জাওযী রহিমাহুল্লাহ বলেন,
আরবি ভাষার পন্ডিতগণের মতে “ইশক (عشق)” শব্দটি শুধুমাত্র যৌন প্রসঙ্গে ব্যবহৃত হয়।

সূত্র : ইসলামকিউ.ইনফো

How to destroy so cold sufism? -Directed by Imam Shafi
18/10/2024

How to destroy so cold sufism?
-Directed by Imam Shafi

08/10/2024

গনতন্ত্র ছাড়া সবই ত্যাগ করতে পারি!

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Roast Ahlul Bida'h posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share