Rezaul Karim Adib

Rezaul Karim Adib A Proud Web Developer, Freelancer, Search On Google it - "Rezaul Karim Adib"

https://rezaulkarim.me
(1)

22/10/2024
তারিখ: ০৫.০৮.২৪প্রিয় বাংলাদেশ,আমার প্রিয় জনগণ,বিষয়: পদত্যাগপত্র—ভারতে পালি_য়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তপ্রিয় দেশবাসী,আমি, শেখ হাস...
22/10/2024

তারিখ: ০৫.০৮.২৪
প্রিয় বাংলাদেশ,
আমার প্রিয় জনগণ,

বিষয়: পদত্যাগপত্র—ভারতে পালি_য়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত

প্রিয় দেশবাসী,

আমি, শেখ হাসিনা, আপনার অতি পরিচিত নেতা, যার নাম শুনলেই অনেকে ভয়ে কাঁপেন এবং অনেকেই পালাবার পথ খোঁজেন। তবে এবার আমি নিজেই পালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি—দেশের বাইরে, জনতার চোখের আড়ালে, এবং আমার শাসনের ভার আমার কাঁধ থেকে সরিয়ে নিয়ে, নিজেকে "পালি_য়ে যাওয়া নেত্রী" হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

আমি বুঝতে পেরেছি যে গণতন্ত্র, জনগণের অধিকার, এবং সুষ্ঠু নির্বাচন—এই সব কিছুর প্রতি আপনাদের আগ্রহ অনেক বেশি, আর আমার সেগুলোর প্রতি আগ্রহ তুলনামূলকভাবে কম। তাই আমি মনে করছি, জনগণের দাবির সম্মুখীন না হয়ে পালি_য়ে বাঁচার মধ্যেই শান্তি আছে। ২০২৪ সালের গণ_হত্যাকারী, ভোট চো_র, গু_ম-খুনের সৃষ্টিকর্তা হিসেবে আমি যেসব ‘কীর্তি’ গড়েছি, সেগুলোর ভার আর বহন করতে পারছি না। জনগণ আমাকে গণভবন থেকে বের হয়ে যাওয়ার জন্য মাত্র ৪৫ মিনিট সময় দিয়েছে। আমার সাথে বেঈমানি করে এমন জনগণের সামনে দাঁড়িয়ে থাকার সাহস আমার আর নেই। তাই আমি আনুষ্ঠানিকভাবে পদ_ত্যাগ করছি।

আমার শাসনামলে অনেক কিছুই ‘দুর্দান্ত’ হয়েছে—গণ_হত্যা, হেফা_জত কর্মী হ_ত্যা, অসংখ্য আলেম-উলামার ফাঁ_সি, নির্দোষ মানুষের ওপর জেল-জুলুম নির্যাতন, সাধারণ মানুষকে জা_মায়াত-শিবির ট্যাগ দেওয়া, এবং যাকে-তাকে রাজাকারের বাচ্চা বানিয়ে দেওয়া। অথচ, সেই ‘রাজাকার’-এর বাচ্চারাই আজ আমার পতন ঘটিয়েছে! হায় রে ভাগ্য!

নাস্তি_কদের সাপোর্ট করে, তাদের কাছে ঠাঁই দিয়ে, ভা_রতের প্রতি স্বামী স্ত্রীর মতো সম্পর্ক করে, ধ_র্মপ্রাণ মানুষদের প্রতি ঘৃণা করে অত্যাচার করতে গিয়ে, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ব্যবসা করে যে উন্নয়ন করেছি, তা সত্যিই নজিরবিহীন। কিন্তু এত কিছুর পরেও জনগণ আমাকে ভালোবাসে না। তারা মনে করে আমি সৈরা_চার, এবং তাদের মতে আমি প্রতিশোধ নিতে চাই পুরো দেশের মানুষের ওপর!

টাকা পাচার, দুর্নীতি, দেশ বিক্রি করে দেওয়া ভা_রতের কাছে, এবং ক্ষমতা ধরে রাখতে যত কিছু করা সম্ভব, আমি সবই করেছি। এখন আমি ভারতে পালিয়ে যাচ্ছি, যেখানে কোনো রা_জাকার নেই, কোনো মিছিল নেই—শুধু আমার জন্য একটু শান্তি। জনগণের মুখোমুখি না হয়ে, আর কোনো শিবিরের সমালোচনা না শুনে আরাম করে বেঁচে থাকাটাই এখন আমার লক্ষ্য। আমি রাজাকারদের সাথে আর থাকতে চাই না!

আমি উপলব্ধি করেছি, আর কিছু করার সামর্থ্য নেই। তাই, আমি আমার দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নিচ্ছি এবং ভা_রতে বসে ভাবছি কীভাবে ‘বাংলাদেশে’ অশান্তি সৃষ্টি করা যায়।

সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে আমি আমার পদ_ত্যাগপত্র জমা দিচ্ছি।

আপনাদের কর্মীদের রেখে পালি_য়ে যাওয়া নেত্রী।

বিনীত,
শেখ হাসিনা
(পালি_য়ে যাওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী)

Follow My ID: রেজাউল করিম আদীব

16/10/2024

১৫ বছরে শরীয়তপুরে আওয়ামিলীগ যা করে গেছে;

"ছিহঃ ছেলে শিবির করে! এমন ছেলে আমার জন্য ঠিক করতে পারলা?" ফাইজা জেদের স্বরে মাকে বলল।"আমি কি জানি ছেলে শিবির করে? জানলে ...
15/10/2024

"ছিহঃ ছেলে শিবির করে! এমন ছেলে আমার জন্য ঠিক করতে পারলা?" ফাইজা জেদের স্বরে মাকে বলল।

"আমি কি জানি ছেলে শিবির করে? জানলে কি তোর জন্য এই ছেলের প্রস্তাব আনতাম?" মায়ের উত্তর

"তোর খালুর অফিসে কাজ করে ছেলেটা। খুব ভালো বেতনের সেলারি ড্র করে। শিবিরের বিষয়টাতো মাত্র কিছুক্ষণ আগে জানলাম।"

"তাহলে বিয়েটা ক্যান্সেল করে দেও।" ফাইজার উত্তর।

"বিয়ে হচ্ছে কে বলেছে? ছেলে পক্ষ তোকে দেখতে আসছে। আমরা বলব পরে জানাব। এভাবে ক্যান্সেল করে দিব।"

"আসাটা ঠেকিয়ে দেও তাহলে।"

"ওরা অলরেডি রাস্তায়। আর কিছুক্ষণের মধ্যে বাসায় চলে আসবে। এখন নিষেধ করলে তোর খালুর মান ইজ্জত কি কিছু থাকবে বল? তার চেয়ে আসুক, চলে যাক।"

"ঠিক আছে মা। যদি ওরা আমাকে পছন্দ করে তাহলে কিন্তু মুখের উপরই না করে দিবা। আমি কোন শিবির টিবিরকে বিয়ে করতে পারব না।" ফাইজার গলার স্বর আরো বেড়ে গেল।
---
পাত্রপক্ষ বাসায় ঢুকল। ফাইজার মা ভেবেছিল পাত্রের মা হয়তো বোরখা পরে আসবে, মুখ ছাড়া আর কিছুই দেখা যাবে না। হাত মোজা পা মোজা পরবে। কিন্তু বাস্তবে পাত্রের মা ফাইজার মায়ের মতই আধুনিক। পোষাক আসাকে বোঝা যায় না এই মহিলার ছেলে শিবির।

ফাইজার মেজাজ অনেক গরম। সে কিছুতেই পাত্রপক্ষের সামনে যাবে না। মায়ের জোরাজোরিতে অবশেষে সে পাত্রপক্ষের সামনে গেল। তবে ইচ্ছা করেই একটু ছোট পোষাক পরে গেল। শর্ট হাতা জামা আর উঁচু প্লাজো। ফাইজার গায়ের রঙ অনেক ফর্সা। প্লাজো পরা পা দেখলে যেকোনো ছেলের মাথা নস্ট হয়ে যায়। ফাইজা ইচ্ছা করেই সবচেয়ে উঁচু প্লাজোটা পরল যাতে পাত্রপক্ষ ক্ষেপে যায়। যেহেতু শিবির তাহলে পাত্রপক্ষ থেকেই বিয়েটা ক্যান্সেল করে দিবে।
----
ফাইজার যে অবস্থা পাত্র সোহেলেরও সেইম অবস্থা। সোহেল কিছুতেই পাত্রী দেখতে আসতে চায় নাই। সোহেলের ইচ্ছা ইসলামী ছাত্রীসংস্থা করে এমন মেয়েকে বিয়ে করবে। কিন্তু পাত্রীর খালু মানে ফাইজার খালু সোহেলের অফিসের বস। উনি যেভাবে পাত্রীর বর্ণনা দিয়েছেন তাতে পাত্রীকে এক নজর দেখতে সমস্যা নেই। তার কথা শুনে মনে হয়ছে মেয়ে খুব পর্দানশীল। যদি মেয়েটাকে ভালো লেগে যায়!

এছাড়া সোহেলের বাবা আর ফাইজার খালু একে অপরকে অনেকদিন ধরে চিনেন। তাই বাবার দিকে চেয়ে পাত্রী দেখতে এসেছে। সবাইকে খুশি রাখা আর কী!
---
রুম আলো করে ফাইজা পাত্রপক্ষের সামনে এলো। ফাইজা এমনিতেই অনেক সুন্দরী। তার উপরে আজকে শর্ট ড্রেস পরেছে। যদিও এই ড্রেসটা এই প্রোগ্রামে বেমানান কিন্তু ফাইজার সৌন্দর্য্য ভালো করে দেখা যাচ্ছে। গায়ের কালারের সাথে ড্রেসটাও ম্যাচিং করেছে।

পাত্র সোহেল একবার ফাইজার দিকে তাকিয়ে সাথে সাথে চোখ নিচের দিকে নামালো। বিয়ের জন্য পাত্রী দেখা জায়েজ, মানে এক্ষেত্রে গোনাহ হয় না। কিন্তু সোহেল একবারই ফাইজার মুখের দিকে তাকালো।
ফাইজা বিষয়টা খেয়াল করে মনে মনে হাসল। এই বেটা দেখি ভালোই লাজুক। বাবা মায়ের সামনে অভিনয় করছে না তো!
---
বিয়েটা আর হলো না। দুই পক্ষই 'পরে জানাবে' বলে বিয়েটা ভেঙ্গে দিল মানে বিয়ের কথা বার্তা আর আগালো না।

২ মাস পরে পূজার ছুটিতে সোহেল ধানমন্ডি দিয়ে কোথাও হেঁটে যাচ্ছিল। বলা নেই কওয়া নেই হঠাৎ বৃষ্টিপাত শুরু হলো। সে একটা রেস্টুরেন্টের সামনে দাঁড়াল। এখানে দাঁড়ালে বৃষ্টি থেকে রেহাই পাওয়া যায়। বৃষ্টি আরো বেরে গেলো। সোহেল বৃষ্টিতে ভিজে যাচ্ছে। সে রেস্টুরেন্টের ভিতরে ঢুকল। এটা একটা কফি শপ। এখানে শুধু শুধু বসে থাকা যাবে না। সে একটা কফির অর্ডার দিল। এমন সময় দরজার দিয়ে ফাইজা ঢুকল। ঢুকেই সোহেলকে খেয়াল না করে সোহেলের টেবিলের অপজিট চেয়ারে বসে পড়ল। দু'জন হঠাৎ মুখোমুখি চোখাচোখি হয়ে গেল। অপ্রস্তুত সোহেল সালাম দিল। ফাইজার আজ অবশ্য মার্জিত পোষাক (পর্দা করা না)।

ফাইজাই প্রথম প্রশ্ন করল "কেমন আছেন?"

সোহেল লাজুক ভঙ্গিতে উত্তর দিল "আলহামদুলিল্লাহ। আপনি?"

"এইত ভালোই আছি। আপনি তো শিবির করেন। আমি সামনে বসে থাকলে সমস্যা হবে না তো?"

রেস্টুরেন্টে আর কোনো চেয়ার খালি নাই। সবাই বৃষ্টির কারণে আটকা পড়েছে। "আপত্তি থাকবে কেন? চা খাবেন নাকি কফি খাবেন? এদের কফিটা বেশ ভালোই মনে হচ্ছে।"

ফাইজার কফিও চলে আসল। বৃষ্টি থামার কোনো লক্ষনই নেই।

হঠাৎ ফাইজা একটা প্রশ্ন করল "একটা প্রশ্ন করি মাইন্ড করবেন না কিন্তু। সেদিন আমাকে রিজেক্ট করার কারণ কি আমার পোষাক ছিল?"

জবাবে সোহেল হাসল "আসলে আমি চেয়েছিলাম আমার আদর্শকে ধারন করে এমন একজনকে জীবন সঙ্গী করার। অবশ্য সবাই রেডিমেইড জীবনসঙ্গী পায় না। আমি গড়ে নিতে পারব আশা করি। তবে রেডিমেইড হলে ভালো হয়।"

"বুঝেছি, আপনি হুজুর টাইপের মেয়ে খুঁজছেন। আসলে আমার আপনাকে বিয়ে করার ইচ্ছা ছিল না। আমি ভেবেছিলাম আমি আপনাদের প্রস্তাব রিজেক্ট করব। আমাকে দেখার পরে ভেবেছিলাম আপনারা প্রস্তাব দিবেন কিন্তু প্রস্তাব দিলেন না। তাতে আমি খুবই অপমানিত হয়েছিলাম। ভেবেছিলাম আপনারা প্রস্তাব দিবেন আর আমি রিজেক্ট করব। কিন্তু আপনারাই আমাকে রিজেক্ট করলেন, তাই খুব রাগ হয়েছিল আপনার উপর।"

"সরি, আপনি এত কস্ট পাবেন জানলে আমি সরাসরি কল দিয়ে ব্যাখ্যা করতাম। আমার বাবা মা কেউ আমার সিদ্ধান্তে খুশি ছিল না। আর পাত্রী হিসেবে আপনি অবশ্যই সেরা। আপনাকে বিয়ের জন্য অনেকেই এক পায়ে খাড়া থাকবে। আপনি অনেক সুন্দরী। এছাড়া সুন্দর সুন্দর করে কথা বলেন। পাত্রী হিসেবে আপনি মেক্সিমাম ছেলের ১ নম্বর চয়েজে থাকবেন।" সোহেলের কথা শুনে ফাইজার মনে প্রশ্ন জাগল।

"কীভাবে বুঝলেন আমি অনেক সুন্দরী। ছবি দেখে? আপনি তো আমাকে এক পলক দেখেই সেই যে নিচের দিকে তাকালেন আর মাথা তুললেনই না।" ফাইজার অভিযোগ।

"আপনি আসলেই সুন্দর। আমি সবার সামনে আপনার মুখের দিকে বেশিক্ষন তাকিয়ে থাকতে পারিনি, লজ্জা লেগেছে। কিন্তু পায়ের দিকে তাকিয়েছি। আপনার পা অনেক সুন্দর।" সোহেলের কন্ঠে লজ্জা।

"তাই নাকি?" ফাইজা মনে মনে ভাবল ছেলেটা ফুট ফেটিশ নাকি? অবশ্য তা পা অনেক সুন্দর। নিয়মিত পেডিকিউর করে, স্কিনের পেছনে সে বছরে যে টাকা খরচ করে তা দিয়ে অনেকের এক মাস অনায়াসে চলে যেত। এবার ফাইজা সোহেলের দিকে ঝুকে রহস্যময় ভঙ্গিতে বলল "আপনি তাহলে তখন আমার পায়ের দিকে তাকিয়ে ছিলেন?"

সোহেল আরো লজ্জিত হয়ে বলল "জ্বী"

"তা কী দেখলেন?" ফাইজা নীচু স্বরে রহস্যময় ভঙ্গিতে বলল।

"আপনার পা অনেক সুন্দর, আপনার নখগুলোও অনেক সুন্দর। সবচেয়ে বেশি সুন্দর আপনার পায়ের রগগুলো। ফর্সা হবার কারণে রগের রক্ত চলাচল দেখা যায়।" সোহেল আরো লজ্জিত সূরে বলল।

গল্পের নাম- রগরগা

কপি পোস্ট : Syful Islam

09/10/2024

বাংলাদেশে রাজনীতির প্রেক্ষাপটে দলগুলো দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতা পাল্টে পাল্টে আসছে। বিএনপি ও আওয়ামী লীগ দেশের দুটি প্রধান রাজনৈতিক দল, যাদের মধ্যে ক্ষমতার জন্য দ্বন্দ্ব বহু বছর ধরে চলে আসছে। বিএনপি প্রায়শই নিজেদেরকে পরিবর্তনের প্রতীক হিসেবে উপস্থাপন করে, বিশেষ করে যখন তারা ক্ষমতার বাইরে থাকে। অনেক সময় বিএনপি দাবি করে যে তারা ক্ষমতায় আসলে দেশের সংস্কার ও উন্নয়ন নিয়ে কাজ করবে।

তবে, জনগণ প্রায়ই প্রতিটি রাজনৈতিক দল থেকে বাস্তব সংস্কারের প্রতিশ্রুতি শোনে, কিন্তু বাস্তবায়নের অভাবের কারণে তাদের হতাশ হতে হয়। একটি দল ক্ষমতার বাইরে থাকাকালীন নিজেদের সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দিয়ে থাকে, কিন্তু ক্ষমতায় আসার পর প্রায়শই সেই প্রতিশ্রুতিগুলো পূরণে ব্যর্থ হয়।
এটা গুরুত্বপূর্ণ যে শুধু অপেক্ষা নয়, রাজনৈতিক দলগুলোকে জনগণের আস্থা অর্জন করতে হবে তাদের আচরণ ও নীতি পরিবর্তনের মাধ্যমে। জনগণ তাদের কাছ থেকে সত্যিকার অর্থে পরিবর্তন চায়, যা রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত এবং কাজের মাধ্যমে প্রতিফলিত হতে হবে।

রাজনীতিতে টিকে থাকা এবং জনসমর্থন পাওয়ার জন্য ন্যায়, সততা এবং জনগণের কল্যাণকে অগ্রাধিকার দিতে হবে, শুধু ক্ষমতার লোভ থেকে নয়।

07/09/2024

""সবই বুঝি তবু অবুঝের মতো
তোমায় খুঁজি নিয়ে হারানোর ক্ষত"" 🖤 🖤

রেজাউল করিম আদীব

24/08/2024

আপনারা কেউ ক্যামেরা চালাবেন না ❤️
জামায়াতে ইসলামী যেভাবে তাদের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে এটা অনেক বেশি প্রশংসার দাবি রাখে!!

এই দুঃসময়ে দল মত নির্বিশেষে দেশের সবাইকে এগিয়ে আসা উচিত!!

24/08/2024

সুশীল's expectation from Dr. Yunus right now:

Address

Dhaka
8000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rezaul Karim Adib posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share