Gaming Verse

Gaming Verse ★彡[ᴅɪꜱᴄᴏᴠᴇʀ ᴀ ɴᴇᴡ ᴅɪᴍᴇɴꜱɪᴏɴ ᴏꜰ ɢᴀᴍɪɴɢ ᴡɪᴛʜ ɢᴀᴍɪɴɢ ᴠᴇʀꜱᴇ .]彡★

25/12/2024

"পুরুষ মানুষ—একটি ভাবনা"

পুরুষ মানুষ, একটি শব্দ যা সমাজে অনেক দায়িত্ব, প্রত্যাশা এবং পরিচয়ের ভার বহন করে। পরিবার, সমাজ বা কর্মক্ষেত্রে, তারা সবসময় শক্তিশালী এবং নির্ভীক থাকার প্রতীক হিসেবে পরিচিত। কিন্তু এই শক্তির আড়ালেও থাকে অনুভূতি, আবেগ এবং সীমাহীন সংগ্রামের গল্প।

পুরুষরা কখনো কখনো তাদের স্বপ্ন আর চাওয়াগুলো পরিবারের জন্য ত্যাগ করে। সমাজে প্রতিষ্ঠিত হতে তারা দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রম করে যায়।

পরিবারের মেরুদণ্ড হিসেবে তাদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। বাবার চরিত্রে, ভাইয়ের মতো সুরক্ষক হয়ে বা স্বামী হিসেবে সঙ্গীর পাশে দাঁড়িয়ে, তারা চুপচাপ তাদের দায়িত্ব পালন করে যায়।

প্রায়ই বলা হয়, "পুরুষ মানুষ কাঁদে না।" কিন্তু সত্য হলো, তারা কাঁদে, শুধু অশ্রুগুলো লুকিয়ে রাখে। কারণ তারা জানে, তাদের দুর্বলতা প্রকাশ করলে হয়তো অন্যরা আরও বেশি দুর্বল হয়ে যাবে।

সমাজ পুরুষের কাছ থেকে সবসময় সাহসী, দায়িত্বশীল এবং নির্ভরযোগ্য হওয়ার প্রত্যাশা করে। কিন্তু আমরা কি কখনো তাদের মনের ভেতরটা বোঝার চেষ্টা করি?

"আমাদের দায়িত্ব"

পুরুষরাও মানুষ। তাদের নিজেদের জন্য সময়, সমর্থন এবং ভালোবাসার প্রয়োজন। আমাদের উচিত তাদের প্রচেষ্টা এবং আবেগকে সম্মান করা, তাদের সংগ্রামের গল্পগুলো শুনে বোঝার চেষ্টা করা।

আসুন, পুরুষ মানুষের প্রতি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি আরও মানবিক করি। তারা শুধু দায়িত্বের বোঝা বহন করার জন্য নয়, ভালোবাসা ও সমর্থনেরও যোগ্য।

আপনারা কী ভাবছেন? মন্তব্যে শেয়ার করুন।

22/12/2024

গাবতলী বাস টার্মিনালে বসে আছি বাসের অপেক্ষায়

20/12/2024
18/12/2024
17/12/2024
16/12/2024

বিকেল বেলা একটু সময় গল্প আর পেঁয়াজু। শুভ সন্ধ্যা প্রিয় বন্ধুরা।

13/12/2024

জুম্মা আমাদের জন্য একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ দিন। আল্লাহ তাআলা এই দিনকে সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন হিসেবে ঘোষণা করেছেন। এ দিনটি শুধুমাত্র ইবাদত-বন্দেগির জন্য নয়, বরং এটি মুমিনদের জন্য এক বিশাল নিয়ামত ও রহমতের দিন।
হাদিসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ (স.) বলেছেন, "সূর্য উদিত হওয়া দিনগুলোর মধ্যে জুম্মার দিন সর্বোত্তম। এই দিনে আদম (আ.) সৃষ্টি হয়েছিলেন, এই দিনে তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হয়েছিল এবং এই দিনেই তাকে জান্নাত থেকে পৃথিবীতে নামানো হয়েছিল।" (মুসলিম শরীফ)
কুরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন,
> "হে ঈমানদারগণ! জুম্মার দিনের নামাজের আজান হলে তোমরা আল্লাহর স্মরণে ধাবিত হও এবং ব্যবসা-বাণিজ্য ত্যাগ করো।" (সূরা আল-জুমু’আ, আয়াত: ৯)
রাসূলুল্লাহ (স.) আরো বলেছেন, "যে ব্যক্তি জুম্মার দিন গোসল করে, পবিত্র হয়ে নামাজে যায় এবং ইমামের খুতবা মনোযোগ দিয়ে শোনে, তার আগের জুম্মা থেকে বর্তমান জুম্মার মধ্যবর্তী ছোট গুনাহগুলো মাফ করে দেওয়া হয়।" (বুখারি ও মুসলিম)

জুম্মা দিন আমাদের জীবনে একটি বিশেষ নেয়ামত। এ দিনের প্রতিটি মুহূর্তে আল্লাহর রহমত বর্ষিত হয়। তাই আমাদের উচিত এই দিনের ফজিলতকে কাজে লাগিয়ে বেশি বেশি ইবাদত করা এবং আল্লাহর কাছে নিজেদের গুনাহ মাফ ও জান্নাতের দোয়া চাওয়া। আল্লাহ আমাদের সবার জুম্মার দিন কবুল করুন। আমিন।
জুম্মা মুবারাক

Good morning everyone . Wish a great day today 💖💖💖💖.
11/12/2024

Good morning everyone . Wish a great day today 💖💖💖💖.

06/12/2024

পুরুষ মানুষ—সমাজে তাঁকে অনেক পরিচয়ে ডাকা হয়। বাবা, ভাই, স্বামী, সন্তান—এগুলো শুধু সম্পর্কের নাম নয়, প্রতিটিই দায়িত্বের আরেকটি নাম। এককভাবে পুরুষ মানুষের জীবনের দিকে তাকালে আমরা দেখতে পাই, তাঁর পুরোটা জীবন যেন এক অবিরাম সংগ্রামের কাহিনি। আর এই সংগ্রামের প্রধান উদ্দেশ্য একটাই—পরিবারের সুখ, স্বাচ্ছন্দ্য ও সুরক্ষা নিশ্চিত করা।

পুরুষ মানুষের জন্ম থেকেই তাঁর জীবনের পথটা কণ্টকাকীর্ণ। ছোটবেলা থেকেই তাঁকে শেখানো হয়, পুরুষ মানেই দায়িত্ববান, পুরুষ মানেই শক্তিশালী। জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে তাঁকে নিজের স্বপ্ন, চাওয়া-পাওয়া অনেক সময় দমিয়ে রাখতে হয়। হয়তো তিনি নিজের জন্য কিছু করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু পরিবারের প্রয়োজনের কাছে নিজের ইচ্ছা জলাঞ্জলি দিতে হয়েছে।

একজন পুরুষ যখন সংসারের দায়িত্ব নেয়, তখন তাঁর চিন্তা-ভাবনার কেন্দ্রে থাকে তাঁর পরিবার। সন্তানের ভবিষ্যৎ, স্ত্রীর সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য, বাবা-মায়ের চিকিৎসা—এসবই তাঁর জীবনের প্রধান লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায়। নিজের চাহিদা বা ইচ্ছা তাঁর কাছে দ্বিতীয় অবস্থানে চলে যায়।

তবুও এই ত্যাগের কথা কেউ খুব একটা বলে না। পুরুষ মানুষ কাঁদে না, কষ্ট প্রকাশ করে না—এটাই যেন সমাজের অলিখিত নিয়ম। কিন্তু বাস্তবতা হলো, তিনিও মানুষ। তাঁরও অনুভূতি আছে, কষ্ট আছে। হয়তো তাঁকে হাসিমুখে দেখে আমরা বুঝি না, তাঁর অন্তরে কী ঝড় বয়ে যাচ্ছে।

তবে এই দায়িত্ব পালনের মধ্যেও একজন পুরুষ প্রকৃত আনন্দ খুঁজে পান। পরিবারের মুখে হাসি দেখলে, সন্তানের সফলতা দেখলে, স্ত্রীর প্রশান্তি অনুভব করলে তাঁর পরিশ্রম সার্থক হয়। কারণ পুরুষ মানুষ কখনো নিজের জন্য বাঁচে না—তাঁর জীবনের অর্থই হলো পরিবারকে সুখী রাখা।

বন্ধুরা কেমন আছেন? সবাইকে শীতের সকালের শুভেচ্ছা। শুভ সকাল প্রিয় বন্ধুরা।
04/12/2024

বন্ধুরা কেমন আছেন? সবাইকে শীতের সকালের শুভেচ্ছা। শুভ সকাল প্রিয় বন্ধুরা।

23/11/2024

Please follow My New page.

★彡[ɪ ᴀᴍ ꜱɪᴍᴘʟᴇ ᴄʀᴇᴀᴛɪᴏɴ ᴏꜰ ᴀʟᴍɪɢʜᴛʏ ᴀʟʟᴀʜ .]彡★

23/11/2024

বাধ্য হয়ে শহরের বাড়িতে মাকে ডাকতে হলো। ডব্লিউ বি সি এস অফিসার বউ এবার আর বাগরা দিল না। প্রয়োজনটা তার বেশি। ছেলের দীর্ঘমেয়াদি ট্রিটমেন্ট দরকার। পাশে একজন থাকা ম্যান্ডেটরি। অনেকগুলো কাজের মেয়ে চেঞ্জ করে দেখেছে। মনের মত হয়নি। শেষমেষ যখন প্রস্তাবটা দিলাম তখন আর না করেনি মৌ।
ছেলেটাকে নিয়ে আমরা হাঁপিয়ে উঠেছিলাম। দু'মাসে তিনবার চেন্নাই গেছি। একবার কলকাতা নার্সিংহোমে ভর্তি করেছি। শেষমেষ রোগ ধরা পড়েছে। তবে সময় লাগবে সারতে।
আমার মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি। ১২-১৩ ঘন্টা কাজ করতে হয়। মৌ কাজের সূত্রে বিভিন্ন জায়গায় দৌড়ে বেড়ায়। ওর অনেক দায়িত্ব। ফলে মাকে আর না আনলেই নয়। যদিও মৌ গ্রামের বাড়ির কাউকে প্রায় দেখতে পারে না। ওখানকার কেউ নাকি হ্যান্ডসাম নয়। তার ওপর সব চাষা।
মূল সমস্যা হলো মাকে এনে রাখবো কোথায়! ৩ বেডরুমের ফ্ল্যাট। একটায় ছেলে থাকে একটায় মৌ থাকে আর একটায় আমি।
আমার অভ্যাস আটটায় খেয়ে দশটায় ঘুমানো। ছেলের অভ্যাস ১০ টায় খেয়ে ১২ টায় ঘুমানো। মৌয়ের অভ্যাস ১২ টায় খেয়ে দুটোয় ঘুমোনো। ঘন্টা খানিক বই না পড়লে নাকি মৌ ঘুমোতে পারেনা।
শরীর খারাপ হলেও ছেলে কারো সঙ্গেই বেড শেয়ার করবে না। ঘরে কাউকে থাকতেও দেবে না। মৌয়ের ঘুমও ভালো না। মুখে কেমন এক প্রকার শব্দ করে। উত্তরে মাথা দিয়ে শুলে দক্ষিণে চলে যায় আপনা আপনি।
বাকি রইলাম আমি। আমার ঘরে ছাড়া আর জায়গা কোথায়? মা বেটাকে এক ঘরেই থাকতে হবে। মাকে ডাইনিংয়ে রাখা শোভনীয় নয়।
কিন্তু প্রবলেম অন্য জায়গায়। মা যদি দেখে আমি স্ত্রীর সঙ্গে থাকি না, মারাত্মক হাঙ্গামা হবে। চড় থাপ্পর দেয়ার অভ্যাস এখনো মায়ের যায়নি। কখন মেরে বসবে সেটাও একটা চিন্তা।
মাকে এখনো ভয় করি। কিছুদিন আগেই বড়দাকে তার ছেলে মেয়ের সামনে স্ত্রীর সামনে চড়িয়ে দিয়েছে। মা মারাত্মক রাগী মানুষ। শেষ পর্যন্ত কপালে কি আছে কি জানি!
মৌ ব্যাপারটা জানে। এই নিয়ে অনেক কথাও শুনিয়েছে আমাকে। সেও আপাতত টেনশানে আছে। অন্য উপায় নেই বলে চুপ করে আছে। দিন দশকের মধ্যেই কুরুক্ষেত্র বাধবে আন্দাজ করা যাচ্ছে।
মা যেদিন আসার কথা সেদিন এলোনা। ডেট পিছিয়ে দিল। পরের ডেটে আসবো আসবো করেও এলোনা। তৃতীয়বার নাকি ট্রেন ফেল করেছে।
এদিন মৌ এসে আমার ঘরে মাকে খানিক তুলোধোনা করে শেষে বলল, দেখলে কাজের সময় পাওয়া যায় না। দেখবে, ঠিক আসবে না। বিপদ দেখেছে না!
মৌয়ের কথা মিলল না। পরের দিনই মা হাজির। সঙ্গে গোটা তিনেক ব্যাগ। কোন প্রকার আগাম সংবাদ না দিয়েই।
মা এসেই রাতের রান্না করলো। শুধুমাত্র মাছের ঝোল আর আলু ভাজা। সে খাবার খেয়ে মৌ ছেলে অনেক খুশি। সত্যিই অসাধারণ রান্না হয়েছিল আজ।
একদিন দেখি মা মৌকে জিজ্ঞেস করছে, তোরা আলাদা থাকিস কেন! ব্যাটা মানুষ খুব খারাপ! পেছনে লেগে থাকবি। চোখে চোখে রাখবি। একা ঘরে কখন কার সঙ্গে ফষ্টিনষ্টি গল্প করবে ঠিক আছে?
আরেকদিন দেখি বলছে তৃষিত নষ্ট হয়ে গেছে। নিশ্চয়ই ডাইনির পাল্লায় পড়েছে। ওর পকেটে দু'রকম সিগারেট দেখেছি। নিশ্চিত দু'জন দু'রকম সিগারেট খায়।
দিন কয়েকের মধ্যেই মৌয়ের কান একেবারে বিষিয়ে তুললো মা। আমি ভয়ে কিছু বলতেও পারি না। ঠাস করে কখন চড়িয়ে দেবে ঠিক নেই।
মেয়েদের সন্দেহবাদিক মন। এলোমেলো হতে সময় লাগে না। মাকে এনে কপাল ভালোই পুড়লো। এখন শুধু ওয়েট কখন মৌ ঝাঁপিয়ে পড়ে।
মৌ বুদ্ধিমতি মেয়ে। একদিন রাতে দেখি লোটা কম্বল নিয়ে আমার ঘরে হাজির। শুধু হাজির নয়, আমার দিকে তাকিয়ে আবার হাসছে।
এই হাসিটাই হারিয়ে গেছিল মৌ এর জীবন থেকে। আমার জীবন থেকে। বিসিএস অফিসার বলে ওর একটা অহংকার আছে। সে কারণে হাসবেন্ড হিসেবে আমার সেনসেক্স কোনদিনই উপরে ওঠেনি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শুধু নেমেছে।
এখন রাত দশটা। মৌ আমার পাশেই শুয়ে শুয়ে বই পড়ছে। এত সকাল সকাল অনেকদিন দিন ওকে খেতে দেখিনি। বিছানায় শুয়ে বই পড়তে দেখিনি। মুহূর্তে মনটা ভালো হয়ে গেল।
ঠিক এ সময় মা একটা বই হাতে এল। একটু দাঁড়িয়ে থেকে একটু ভেবে মৌমের হাত থেকে ওর বইটা কেড়ে নিয়ে নিজেরটা দিয়ে বলল, শরৎচন্দ্রের দত্তা। পড়ে দেখ।
কি আশ্চর্য কান্ড! মৌ বইটা পেয়ে এত খুশি হল কল্পনার অতীত। অনেকক্ষণ শ্বাশুড়ির দিকে তাকিয়ে থেকে আশ্চর্য হয়ে প্রশ্ন করল, আপনি বই পড়েন?
মা এই প্রশ্নের কোন উত্তর দিল না। একবার শুধু হাসলো। পরক্ষণেই অত্যন্ত দৃঢ় কন্ঠে বলল, এক বাড়িতে এক ছাতের তলায় তিনজনার তিনটে ফ্যামিলি!
মায়ের কথা শেষ হবার আগেই দেখি ছেলে হাজির। হাতে বালিশ। এসেই বলল, ঠাকুমা বলছে তোমাদের মাঝে শুলে অসুখ তাড়াতাড়ি সেরে যাবে। আমি এ ঘরে থাকবো। এতদিন তোমরা বলনি কেন!
কি আশ্চর্য কান্ড! কত চেষ্টা করে আমি আমার ঘরে আনতে পারিনি ছেলেকে। মৌ নিজের কাছে নিতে পারেনি। আমার এত আনন্দ হল যে চোখ দিয়ে ঝর ঝর করে জল পড়তে লাগলো। কতো দিন পর মনে হল আমরা একটা ফ্যামিলি।
অনেকক্ষণ হলো মা চলে গেছে অন্য ঘরে। ছেলে আমার বুকে মাথা দিয়ে শুয়ে। চেয়ে দেখি মৌ হাতের বই খানি পাশে রেখে চোখের জল মুছছে। তারপর হঠাৎই হাউ হাউ করে কাঁদতে কাঁদতে বলল, জানো! তোমার মা আর একটা মা রেখে গেল এ ঘরে। আর একটা মা।🥺❤️
🖊
সংগৃহীত লেখা।



Address

Alamdanga, Chuadanga, Khulna
Dhaka
‎7210

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Gaming Verse posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share