RFB WORLD

RFB WORLD যে তোমার সামনে দোষ ধরে সেই প্রকৃত
বন্ধু, আর যে সামনে প্রশংসা করে সেই শত্রু।

পোলাপান ফাজলামো কমাই করনা 🤣🤣
12/01/2025

পোলাপান ফাজলামো কমাই করনা 🤣🤣

বাংলাদেশের মানুষ যখন জেগে ওঠে তখন সৈনিক জনতা কাধে কাধ মিলিয়ে শত্রুর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়
09/01/2025

বাংলাদেশের মানুষ যখন জেগে ওঠে তখন সৈনিক জনতা কাধে কাধ মিলিয়ে শত্রুর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়

07/01/2025

আজকে সবাই ফেসবুকে পোস্ট করতেছেন ফেলানী হত্যার ১৪ বছর পূর্তি উপলক্ষে। অথচ হত্যার বিচার এখনো করা হয়নি!
আমার মতে ফেলানী হত্যার বিচারে #মোদিকে দায়ী করে সরাসরি গ্রেফতারি পরোয়ানা জারী করা উচিত তার বিরুদ্ধে ।

যাহ শালা সব বরবাদ হুগিয়া
07/01/2025

যাহ শালা সব বরবাদ হুগিয়া

06/01/2025

আমার মতে,
মেজর ডালিমকে এ মুহূর্তে দেশে এনে বিচার করা উচিত, কেন তারা মুজিবের দু'মেয়েকে বাঁচিয়ে রেখে বাংলাদেশের মানুষকে এক অভিশাপের মধ্যে রেখে ছিল।

আহারে আপা না থাকা যে কিয়াক্টা অবস্থা তাদের 😂😂
04/01/2025

আহারে আপা না থাকা যে কিয়াক্টা অবস্থা তাদের 😂😂

ধৈর্যের শিকল ভেঙ্গেআমরা শীঘ্রই আসবো,প্রত্যেকটি মূর্তি ভাঙবো,হৃদয়ের গভীরে জমে থাকা কষ্ট মুক্ত হবে।মিথ্যার দুর্গ ধ্বংস করে...
01/01/2025

ধৈর্যের শিকল ভেঙ্গে
আমরা শীঘ্রই আসবো,
প্রত্যেকটি মূর্তি ভাঙবো,
হৃদয়ের গভীরে জমে থাকা কষ্ট মুক্ত হবে।
মিথ্যার দুর্গ ধ্বংস করে,
তাওহিদের পতাকা উঁচিয়ে দাঁড়াবো।

তোমরা অপেক্ষা করো, আমরা শীঘ্রই আসবো।

অন্ধকারে, আলোর ছটা আমরা আনবো,
অবিশ্বাসী হৃদয়ে ঈমানের সুর তুলবো।

তোমরা অপেক্ষা করো, আমরা শীঘ্রই আসবো।

অন্যায়ের চক্র যতই ঘুরুক,
ইমানের শক্তিতে তা থামিয়ে দেবো।
প্রতিটি অশ্রু যেন হয়ে উঠবে শক্তি,
আল্লাহর দয়া ও ক্ষমতায় আমরা সব জয়ী হবো।

তোমরা অপেক্ষা করো, আমরা শীঘ্রই আসবো।

01/01/2025

প্রথম আলোকে দেওয়া ইন্টারভিউতে আর্মি চিফ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন।

আমার কাছে সবচে সিগনিফিক্যান্ট লেগেছে, উনি যখন বললেন, প্রধানমন্ত্রী আর রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার ভারসাম্য দরকার। এবং সেনাবাহিনীকে রাষ্ট্রপতির অধীনে দেওয়া যেতে পারে।

অর্থাৎ বোঝা গেল, সংবিধানের বড় ধরণের সংস্কারে তার মত আছে।

দ্বিতীয়ত, নির্বাচনের সময় সরকার যেটা বলেছে, সেটা ঠিক আছে বলে উল্লেখ করেছেন। মানে আগে আগে ইলেকশনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলো হইচই করলেও উনি সরকারের মতোই কিছুটা দেরিতেই নির্বাচন চান।

ভারতের সাথে সম্পর্ক নিয়েও চমৎকার কথা বলেছেন। স্পষ্ট বলেছেন, সীমান্তে হত্যা বন্ধ হতে হবে। ন্যায্যতার ভিত্তিতে সম্পর্ক হতে হবে।

তবে সবচে বেশি কথা বলেছেন সংস্কার নিয়ে। এই প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে মতপার্থক্য বিষয়ে বলেছেন, দলগুলোতে ভালো রাজনীতিবিদও আছে।

এবং শেষে যাইয়া বলেছেন, ইউনূস সরকারকে সফল করতে সব রকম সাপোর্ট নিয়ে সেনাবাহিনী পাশে থাকবে।

তবে সাথে এও বলেছেন, রাজনীতিবিদদের বিকল্প রাজনীতিবিদরাই। এখানে সেনাবাহিনীর কোন ধরণের রাজনীতি করার সুযোগ নাই।

মানে নির্বাচন আগাইয়া নেওয়ার যে দাবি বিএনপি আর জামায়াত করছে, সেটা কানে নেওয়া হচ্ছে না। প্রধানমন্ত্রী আর রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার ভারসাম্য আসছে। সংবিধানে বড় ধরণের সংস্কারের পরেই ২০২৬ এ নির্বাচন হবে।

30/12/2024

৩১ ডিসেম্বর ছাত্ররা একটা র‍্যাডিক্যাল ডিসিশন নেওয়ার প্রিপারেশন নিচ্ছিলো।

পুরো ব্যাপারটাই ছিলো একটা আল্টিমেটামের মতো। সরকার যদি এইটাকে এনডোর্স না করতো, তাহলে ৩১ ডিসেম্বর থেকে আমাদের দেশে দুইটা সংবিধান থাকতো।

এই র‌্যাডিকেল মুভ নেওয়া ছাড়া আর কোন উপাৎও ছিলো না। কারণ, সরকারের গড়িমসি ভাব। প্রোক্লেমেশন কখনোই কোন পার্টি ঘোষণা করতে পারে না। এইটা সরকারের কাছে থেকেই আসতে হয়।

বাট এই সরকার সেইটা করতে পারেনি বা চায়নি। তাহলে বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাঁধবে কে? এই কাজটাই করেছে ছাত্ররা। নিজেরাই প্রোক্লেমেশন ঘোষণা করে দিয়েছে।

সরকারে থাকা উপদেষ্টারাও উপস্থিত থাকতেন।

এবং সরকার এইটাকে এনডোর্স না করলে সরকারের পক্ষে টিকে থাকা মুশকিল হতো।

যাই হোক, শেষ পর্যন্ত সরকার জিনিসটাকে এনডোর্স করেছে, সকল রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে বসে প্রোক্লেমেশন দিতে চেয়েছে, এইটা একটা বড় এচিভমেন্টই।

বাট এই যে সরকারকে সবকিছুই ঠেলে ঠেলে করানো লাগে, ইভেন মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়ে চাপে ফেলে করাতে হয়, এই ব্যাপারটা হতাশার।

তারপরও বেটার লেট দ্যান নেভার।

আপাতত ৩১ ডিসেম্বরের এই ঘোষণা যে কারণে দেওয়া হয়েছিল, সেইটা এচিভ করা গেল। ডক্টর ইউনূস নিজে উপস্থিত থাকবেন, তিন বাহিনীর হেড থাকবেন এবং প্রোক্লেমেশনের ঘোষণা দেবেন, এনডোর্স করবেন, এইটা হিউজ ব্যাপার।

যতদূর শুনেছি, ৭২ এর সংবিধান তথা মুজিববাদ বাতিল হতে যাচ্ছে চিরতরে। ৩১ ডিসেম্বরের আল্টিমেটাম শুধু সরকার না, রাজনৈতিক দলগুলোকেও বাধ্য করলো এই প্রোক্লেমেশনে যুক্ত হতে।

এইটা জাতীয় ঐক্যের একটা দলিল হোক। জাস্ট সবগুলো দল মিলে আওয়ামীলীগকে আর রাজনীতি করতে না দেওয়া আর মুজিবের ফ্যাসিবাদী সংবিধানের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলেই আমাদের এই জুলাই বিপ্লব অনেকখানি সফল হয়ে যাবে।

তবে ছাত্রনেতাদের কাছে অনুরোধ করি, সরকারের উপর থেকে চাপ সরানো যাবে না। আপনাদের এই কৌশলটা কাজে দিয়েছে, বাট এই চাপটা প্রোক্লেমেশনের আগ পর্যন্ত অব্যাহত রাখেন।

অবশ্যই সেকেন্ড রিপাবলিকের ঘোষণা সেখানে থাকতে হবে।ম্যাগনাকার্টার মতো চুক্তিতে সকল রাজনৈতিক দল সাইন করবে। মানুষের ভাত আর ভোটের অধিকার, নিরাপত্তার অধিকার আর মতপ্রকাশের স্বাধীনতার নিশ্চিত করতে ভবিষ্যতের সব সরকার বাধ্য থাকবে। কোন সরকার ক্রসফায়ার দেওয়ার চেষ্টা করলে সাথে সাথে সেই সরকার ক্ষমতায় থাকার অধিকার হারাবে, এই চুক্তিতে যেন সব রাজনৈতিক দল সাইন করে।

আপনাদের যে লক্ষ্য ছিলো, সেইটা এচিভ করার জন্য আপনাদের অভিনন্দন। বাট শেষপর্যন্ত চাপ না ধরে রাখতে পারলে প্রোক্লেমেশনকে পুরোপুরি কাজে লাগাতে পারবেন না।

৩১ শে ডিসেম্বরের আল্টিমেটাম আমলে নেওয়ার জন্য সরকারকে ধন্যবাদ।

৮ আগস্ট এই জাতির ভীষণ অন্ধকার সময়ে ডক্টর ইউনূস ক্ষমতা নিয়েছিলেন।

আশা করি, এই অভাগা দেশটার সেকেন্ড রিপাবলিকের পথে যাত্রাটাও ডক্টর ইউনূসের হাত ধরেই সেদিন শুরু হবে।

ইনকিলাব জিন্দাবাদ।

🤣🤣🤣
30/12/2024

🤣🤣🤣

28/12/2024

৩১ ডিসেম্বর যদি আপনার কাছে নাটক মনে হয়, তাহলে হাজার হাজার বিপ্লবীর প্রাণ আপনার কাছে "নাটক"।

১৫ আগস্টের বিপ্লব কেন ব্যর্থ হলো? কেন ৪০ বছর পর এসে আগস্টের বিপ্লবীদের সন্ত্রাসী বলে ফাঁসি দেওয়া গেল?

কারণ, এই বিপ্লবের কোন ঘোষণাপত্র ছিলো না।

এই জুলাই বিপ্লবের পর আমার একমাত্র দাবি ছিলো, একটা প্রোক্লেমেশন। একটা স্বীকৃতি। বিপ্লবের স্বীকৃতি।

প্রোক্লেমেশন জিনিসটা কী? ঘোষণাপত্র বললে একটু গম্ভীর গম্ভীর লাগে। আমি বরং বলি, স্বপ্ন পত্র। যেই স্বপ্ন নিয়ে আমরা গুলির সামনে বুক পেতে দিয়েছিলাম, সেই স্বপ্নেরই একটা লিখিত রূপ আমরা ৩১ ডিসেম্বর পাবো।

আমরা শুধু ক্ষমতা পরিবর্তনের জন্য আন্দোলন করেছি? না। ডক্টর ইউনূস বলেছিলেন, আগামীর বাংলাদেশের সংবিধান দেয়ালে দেয়ালে লেখা হয়ে গেছে।

সেই এলোমেলো কালির দেয়াল লিখনের একটা সাজানো রূপ ৩১ তারিখে আসবে।

এইটা বাংলাদেশ সরকার এনডোর্স করবে। এই দেশের জং ধরা সংবিধান, পুরাতন আইন, ধ্বজভঙ্গ আদালত বা দৈত্যাকার আমলাতন্ত্র ছুড়ে ফেলে নতুন বাংলাদেশের ঘোষণা আসবে ৩১ ডিসেম্বর। শুরু হবে আমাদের আরেক লড়াই। যে লড়াই এর নাম বাংলাদেশ ২.০।

যারা শুধুমাত্র এক দলের বদলে আরেক দল চেয়েছিলেন, এক জমিদারের বদলে আরেক জমিদারের জন্য অপেক্ষা করছেন, তাদের কাছে এইসব কিছুই নাটক মনে হতেই পারে।

বাট আমরা যারা "লাখো শহীদের রক্তে কেনা, দেশটা কারো বাপের না" স্লোগান বুকে নিয়ে রাজপথে নেমেছিলাম, চোখের সামনে ভাইকে মরতে দেখেছি, আমাদের জন্য এই প্রোক্লেমেশনটা অধীর আগ্রহের।

এই প্রোক্লেমেশন জুলাই বিপ্লবকে বিপ্লব বলে স্বীকৃতি দেবে। বিপ্লবীদের ফাঁসির দড়ি থেকে বাঁচার রাস্তা করে দেবে। এই জঙে ধরা, পুরনো, ঘুনে খাওয়া দেশটাকে ভেঙে ফেলে এক নতুন পিপলস রিপাবলিক অব বাংলাদেশ হওয়ার পথে এগিয়ে দেবে একধাপ।

৩১ শে ডিসেম্বরের পক্ষে থাকুন। নতুন বাংলাদেশের পক্ষে থাকুন।

জুলাই মাস জুড়ে দেয়ালে দেয়ালে লিখে দেওয়া স্লোগানগুলোকে এবার সংবিধানে খোদাই করে দেওয়া হোক। যাতে এই জুলাই এর পর আর রক্তাক্ত জুলাই এ আর কোন আবু সাঈদকে পুলিশ গুলি না করতে পারে কোনদিন।

ইনকিলাব জিন্দাবাদ।

28/12/2024

এটা মুজিববাদের কবরের ঘোষণা।

Hasnat Abdullah

28/12/2024

গোটা বাংলাদেশকে জানিয়ে দিন, ৩১ ডিসেম্বর শহীদ মিনার থেকে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র আসছে..

পোলাপান খুব দুষ্ট 🤣🤣
28/12/2024

পোলাপান খুব দুষ্ট 🤣🤣

26/12/2024

যেহেতু আপনারা তাদেরকে দৌঁড়ের উপর রাখেন নাই, তাই এখন তারাই আপনাদেরকে দৌঁড়ের উপর রাখবে৷

26/12/2024

স্বৈরাচার পতন পরবর্তী বিপ্লবী সরকার আসা মানে স্বৈরাচারের দোসরদের অবস্থা খারাপ। হাজার হাজার আমলার চাকরি চলে যাবে,হাজার হাজার পুলিশের চাকরি চলে যাবে,আর্মিতে শতশত মানুষ চাকরি হারাবে ,সেই পলিটিকাল পার্টির হাজার হাজার লোককে জেলে ভরা হবে।
যেখানে স্বৈরাচারের চিহ্ন থাকবে তা উপড়ে ফেলা হবে। এটাই নিয়ম।

২০১৬ সালে এরদোগান ব্যর্থ অভ্যুত্থানের পর ১.৫ লাখ মানুষকে চাকরিচ্যুত করে এবং ৫০ হাজার জনকে গ্রেফতার করে।

কিন্তু আমাদের বিপ্লব পরবর্তী অতিরিক্ত সুশীল সরকার স্বৈরাচার আমলের ১০০ জনকেও চাকরিচ্যুত করে নাই,১০০০ জনকেও গ্রেফতার করে নাই।
সমণ্বয়করা প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ইউনুস সাহেবকে বসাইছে ঠিক আছে তার টিমমেট হিসেবে কিছু বিপ্লবী মানুষ দিতো? দিছে সবগুলা নপুংসককে।

সব বাটপার এবং অযোগ্য লোক দিয়ে উপদেষ্টামন্ডল বানাইছে,যারা চারমাসেও দেশে কোন কন্ট্রোল আনতে পারে নাই।
এই সরকার নিজে তো ডুববে ডুববেই ,পুরো দেশ নিয়ে ডুববে। দেশে একটা ম্যাসাকার বাধায় দিয়ে এরা চলে যাবে বিদেশ। ইউনুস সাহেবকে আম্রিকা রেসকিউ করবে কিন্তু আমাদের কে রেসকিউ করবে?
ছাত্রনেতা ও ক্ষমতাবান জনতারা আগে এই সরকারকে সংস্কার করেন নাইলে আম-ছালা সব যাবে এবং সবার আগে পিঠের চামড়া আপনাদের যাবে।

- Sadiqur Rahman Sadab

24/12/2024

যুবলীগ নেতার বাড়ি থেকে নারীর পুড়ে যাওয়া লাশ পাওয়া গেছে।

৫ আগস্ট ছাত্রলীগ করা এক পুলিশ অফিসার শহীদদের লাশ ভ্যানে তুলে পুড়িয়ে দিয়েছিলো।

আজ চার মাস পর ওরা আবার লাশ পোড়াচ্ছে।

ওদের গলায় জুতার মালা দিলে সরকার, বিএনপি, জামায়াত সবাই খুব রাগ করে। আর ওরা এখনও বাংলাদেশের লাশ পুড়াইতেই আছে।

যারা ভাবছেন আওয়ামীলীগ ভালো হয়ে যাবে, আওয়ামীলীগের শুভবুদ্ধির উদয় হবে, তারা ভুল ভাবছেন।

১৯৭২-৭৫ আওয়ামীলীগ ৪০ হাজার খুন করেছে। আর্মি অফিসারের বৌকে ধর্ষণ করে হত্যা করেছে। এরপর মুজিব ফোন করে সেই ধর্ষককে জেল থেকে বের করে এনেছে।

৯৬-০১ পর্যন্ত জাহাঙ্গীরনগরে মানিক ধর্ষণের সেঞ্চুরি করেছে।

২০১৮ তে বিএনপিতে ভোট দেওয়ার অপরাধে নোয়াখালীতে এক মহিলাকে গণ ধর্ষণ করেছিলো।

এরপর এই যে, এখন লাশ পোড়াইতেছে।

ওদিকে ভারত আর আওয়ামীলীগের আমলে এমপি হওয়া রুমিন ফারহানা বলছেন, আওয়ামীলীগ ছাড়া ইলেকশন হলে নাকি ঐক্য থাকবে না। দেশে নাকি শান্তি আসবে না।

জামায়াত বা নাগরিক কমিটি কেউই এখন পর্যন্ত আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের ব্যাপারে শক্ত অবস্থান নেয়নি। গুড়ের ভাগ সবাইই চায়।

বারবার আওয়ামীলীগকে আপনারা পুনর্বাসন করবেন, আর আওয়ামীলীগ আমাদের লাশ পোড়াবৃ, আমাদের মা বোনকে ধর্ষণ করবে, আর আপনারা ঐটা নিয়ে রাজনীতি করবেন, এই তো?

এই ভয়ঙ্কর রাজনীতি বন্ধ করেন। ১৯৭২-৭৫ এর খুন ধর্ষণ আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ করার জন্য যথেষ্ট ছিলো।

তখন নিষিদ্ধ না করার ফলাফল হলো এই যে গত ১৫ বছরে কমপক্ষে ২০ হাজার মানুষের প্রাণ।

২০ হাজার শহীদও যদি আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধের জন্য যথেষ্ট না হয়, ভ্যানে পোড়া লাশ বা ঘরে পোড়া লাশও যদি আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের জন্য যথেষ্ট না হয়, এই হায়েনাদের হাত থেকে রক্ষা পেতে হলে বাংলাদেশের মানুষকে আর কত প্রাণ কুরবানি দিতে হবে?

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when RFB WORLD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to RFB WORLD:

Videos

Share

Babu

Babu Bhai