Tanha's Diary

Tanha's Diary Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Tanha's Diary, Digital creator, Dhaka.
(4)

29/09/2024

যে গুলি করে সে আঘাত পায় না,
জাকে গুলি করা হয় সে আহত হয়।

06/07/2024
22/06/2024

মাঝে মাঝে মনে হয়,,আমি মানুষ না, আমি একটা মোমবাতি।
সময়ের সাথে সাথে যে শুধু পুড়ছে,,পুড়ে পুড়ে আলো বিলাচ্ছে। অথচ ফুরিয়ে যাওয়া ছাড়া সেই আলো
তার নিজের কোনো উপকারে আসছে না।

জীবন্ত লাশগুলোর কান্না বুঝিগভীর রাতেই প্রকাশ পায়-এ শহরে কতো আত্মাহীন শরীর আছে,গলিতে গলিতে কতো ধূসর অনুভূতি আছে,মেঘাচ্ছন্...
20/06/2024

জীবন্ত লাশগুলোর কান্না বুঝি
গভীর রাতেই প্রকাশ পায়-
এ শহরে কতো আত্মাহীন শরীর আছে,
গলিতে গলিতে কতো ধূসর অনুভূতি আছে,
মেঘাচ্ছন্ন আকাশের নিচে কতো
জীবন্ত লুকানো আর্তনাদ আছে,
ঝড়া পাতার মতো শুষ্ক হয়ে যাওয়া
কতো অভিযোগ আছে,
অপ্রয়োজনীয় তাচ্ছিল্যের সূরে গাঁথা
কতো অভিমান আছে,
তারপরও
প্রকৃতি নিত্যদিনের মতো হাসতে ভোলে না-
ওই লাশগুলোকে বাঁচাতে ভোলে না!

31/05/2024

এক গ্রামে একজন কৃষক ছিলেন.. তিনি দুধ থেকে দই ও মাখন তৈরি করে বিক্রি করতেন। একদিন কৃষকের স্ত্রী মাখন তৈরি করে কৃষককে দিলেন বিক্রি করতে। কৃষক তা বিক্রি করার জন্য গ্রাম থেকে শহরের উদ্দেশ্যে রওনা হলেন। মাখনগুলো গোল-গোল রোল আকৃতিতে রাখা ছিল। যার প্রত্যেকটির ওজন ছিল ১ কেজি করে। শহরে পৌঁছে কৃষক প্রতিবারের ন্যায় পূর্ব নির্ধারিত দোকানে মাখনগুলো দিয়ে পরিবর্তে চা চিনি তেল ও তার সংসারের প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি নিয়ে আসতেন।

আজ কৃষক চলে যাওয়ার পরে দোকানদার মাখনের রোলগুলো একটা একটা করে ফ্রিজে রাখার সময় ভাবলেন মাখনের ওজন সঠিক আছে কিনা আজ একবার পরীক্ষা করে দেখা যাক। মাখনের রোলগুলো ওজন করতেই উনি দেখলেন মাখনের ওজন আসলে ১ কেজি নয় তা প্রতিটা আছে ৯০০ গ্রাম করে।

পরের সপ্তাহে আবার কৃষক উক্ত দোকানে মাখন বিক্রি করতে গেলেন। দোকানের সামনে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে দোকানদার কৃষকের উদ্দেশ্যে চিৎকার করে বলতে লাগলেন.. 'বেরিয়ে যাও আমার দোকান থেকে। এবার থেকে কোন বেঈমান চিটিংবাজের সাথে ব্যাবসা করবো না। আমার দোকানে আর কোনদিন পা রাখবে না। ৯০০ গ্রাম মাখন ১ কেজি বলে বিক্রি করা লোকটার মুখ আমি দেখতে চাইনা।”

কৃষক বিনম্রভাবে কম্পিত স্বরে দোকানদারকে বললেন- ”দাদা! দয়া করে রাগ করবেন না। আসলে আমি খুবই গরীব মানুষ.. দাড়িপাল্লার বাটখারা কেনার মতো পয়সা আমার নেই.. তাই আপনার থেকে প্রতিবার যে এক কেজি করে চিনি নিয়ে যেতাম.. সেটাই দাড়িপাল্লার একপাশে রেখে অন্য পাশে মাখনের রোল মেপে নিয়ে আসতাম।”

শিক্ষণীয় বিষয়:

আপনি অপরকে যেটা দেবেন.. সেটাই পরে আবার আপনার কাছে ফিরে আসবে..তা সেটা সম্মান হোক বা অপমান / ঘৃণা... কাউকে ঠকাতে চাইলে আপনিও অবশ্যই ঠকবেন!!

30/03/2024

জীবনে একটা সময়ের পর আপনার আর হারিয়ে যাওয়া মানুষটাকে ফিরে পেতে ইচ্ছে করবে না। আপনি তখন বুঝে যাবেন যে মানুষটা হারিয়ে যায় সে আর কখনোই ফিরে আসে না। আর ফিরে আসলেও সে মানুষটাকে আর পূর্বের মতো ভালোবাসা যায় না। বিশ্বাস করা যায় না। প্রতিবার মনে হয় যদি আবার হারিয়ে যায়।
জীবনে একটা সময়ের পর আপনার আর কারও জন্য কাঁদতে ইচ্ছে করবে না। আপনি তখন সব কিছু সহ্য করে হাসতে শিখে যাবেন। আপনি তখন বুঝে যাবেন চোখের জল দিয়ে কাউকে আটকে রাখা যায় না। কিংবা চোখের জল দিয়ে কাউকে ফিরিয়েও আনা যায় না। চোখের জলের মূল্যটা সবাই দিতে পারে না। তাই আপনি তখন কাউকে পাওয়া- না পাওয়ার কষ্ট ভুলে হাসতে শিখে যাবেন।
জীবনে একটা সময়ের পর আর কারও কাছে বার বার অবহেলিত হয়েও একটুখানি ভালোবাসা চাইতে ইচ্ছে করবে না। আপনি তখন নিজেকে সম্মান দিতে শিখে যাবেন। আপনার তখন মনে হবে ভালোবেসে বার বার কারও কাছে অবহেলিত হওয়ার চেয়ে আত্নসম্মান নিয়ে জীবনের পথে একা থাকাটা অনেক ভালো এবং অনেক বেশি সম্মানের।
জীবনে একটা সময়ের পর আপনি আর ভালোবাসার জন্য পারফেক্ট কাউকে খুঁজবেন না। আপনি খুঁজবেন একটা ভাঙাচোরা মানুষকে। যে মানুষটাকে আপনি আপনার মতো করে গড়ে তুলবেন। আপনি খুঁজবেন একটা অপূর্ণ মানুষকে। যে মানুষটাকে আপনি আপনার ভালোবাসা দিয়ে পূণ্য করে তুলবেন। আপনি খুঁজবেন এমন একটা মানুষকে যার জীবনে অভাব আছে; ভালোবাসার অভাব। আপনি তাকে গভীর ভালোবেসে তার সেই অভাবটাকে পূণ্য করে দিতে চাইবেন। আপনি খুঁজবেন একটা ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মানুষকে, যে আপনাকে সম্মান করতে জানবে।
সত্যিই সময়ের সাথে সাথে অনেক কিছুই বদলে যায়। 'আমি তোমাকে ছাড়া বাঁচব না; ম*রে যাবে' টাইপ এই পাগলামী গুলো একদিন বন্ধ হয়ে যায়। আপনি তখন বুঝে যাবেন- জীবনে কেউ কাউকে ছাড়া ম*রে যায় না। বেঁচে থাকে এবং খুব ভালো ভাবেই বেঁচে থাকে।

লেখক - মেহেদী হাসান শুভ্র

স্ত্রীকে ভালো রাখার মানেই ভালো খাবার আর বাসস্থান নয়। তার আত্মিক শান্তিটা খুবই জরুরী। সবাই বিলাসিতায় সুখী হয়না। একজন স্বা...
24/03/2024

স্ত্রীকে ভালো রাখার মানেই ভালো খাবার আর বাসস্থান নয়। তার আত্মিক শান্তিটা খুবই জরুরী। সবাই বিলাসিতায় সুখী হয়না। একজন স্বামী মানে যার হাত ধরে তার স্ত্রী সব ছেড়ে আজীবন কাটিয়ে দিবে, যার ফলে তার সর্বগুণ থাকা প্রয়োজন। অথচ সমাজ স্ত্রীর পেছনে লেগে থাকে তাকে জ্যাজ করতে।
আপনি জানেননা আপনার স্ত্রীর ত্যাগের গল্প, আপনার চোখে সে সর্বসুখী। এরকম হলে সমস্যা আপনার চোখের,সাথে অন্তরেরও। আপনি আসলে তাকে উপলব্ধি করতে পারেননা। একটা স্বামী শুধু জীবন সঙ্গীই নয়,বরং বাবা মায়ের স্নেহেরও অংশীদার, স্ত্রীর উত্তম বন্ধু। অথচ আপনার মধ্যে ইগো কাজ করে।
স্ত্রীর উপদেশ যদি শুনতে শরীর জ্বলে তাহলে বুঝে নিন শয়তান আপনাকে অহংকারে কাবু করে ফেলেছে।

স্ত্রীর প্রতি যেমন স্বামীর কর্তৃত্ব রয়েছে তদ্রুপ স্বামীর প্রতিও স্ত্রীর পূর্ণ হক্ব রয়েছে।সংসার জীবনে কলহ আসবেই কিন্তু সেই কলহে জবান দিয়ে যেন এমন কিছু বের যেন নাহয় যেটা সাংসারিক জীবটায় বিষাদ করে দেয়।জীবন কেটে যাবে কিন্তু জবানের কষ্টের ঘাঁ কোনো মলমেই শুকাবে না।

স্ত্রী অনুভুতি গুলো তার হয়ে ভাবলে বুঝতেন তাকে।বিশ্বাস করুন জগতের সব নারীই ভালোবাসা, আদর ও আহ্লাদের কাঙাল। এসব দিয়েই প্রতিটি নারীকে সহজেই কাবু করা যায়।

আপনি একটু ভাবুন,স্ত্রীর পরিবার থেকে কেউ আপনার বিরুদ্ধে কিছু বললে আপনি মারাত্মক চটে যাবেন।হয়তো কোনোদিন শ্বশুর বাড়ি পা রাখবেননা। অথচ প্রতিনিয়ত আপনার স্ত্রীর সাথে এটায় হয়ে চলে। যেখানে আপনিই পারেননা ফ্যামিলি ছাড়া কাউকে আপন করতে সেখানে তার ওপর কিভাবে চাপিয়ে দেন?

মেয়ে বলে? মেয়ে বলে কি মানুষ না? আপনিও যেই মায়ের সন্তান সেও মায়েরই সন্তান বরং বাবার রাজকুমারিও। আচ্ছা কোন আইনে লেখা একটা মেয়েকে এসব সহ্য করতেই হবে? না রাষ্ট্রীয় আইন আর না ইসলামিক শরিয়াহ্।শরিয়তের দৃষ্টিতে নারীরা এহসান করে। না করলে বাধ্য নয়। স্ত্রীকে সম্মান দিতে শিখুন। কেননা আল্লাহ্ র কাছে ঐ ব্যক্তিই উত্তম যে তার স্ত্রীর নিকট উত্তম। আমার কথা না হাদিসের কথা।

একজন স্বামীকে খুব বেশিই সাপোর্টিভ হতে হয়। উত্তম জীবনসঙ্গী না পেলে জীবনটা এতো বেশি তিক্ত হয়!!!
এটাও ঠিক সবার নসীবে সব জোটেনা।থাকনা অপূর্ণ, চলুক এভাবেই!!
এইতো কয়টা দিন, মৃত্যু আসলেই তো সব শেষ
দুনিয়ায় কস্টের বিনিময়ে আমার আল্লাহর কাছে সুখ চেয়ে নেবো পরকালে।

20/03/2024

আমি দোয়া করি আল্লাহ আমাকে পাথরের মতো শক্ত করে দেক। 🤲

03/03/2024

ছোট বেলা থেকে শুনে এসেছি স্ত্রীকে মাথায় তোলা যাবে না, তাকে রাখতে হবে পায়ের নিচে, তাকে অধিক প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না। ছোট বেলা শুনে নয় শুধু দেখেও এসেছি। আমার বাবা আমার মাকে ঠিক এভাবেই রাখতেন পায়ের নিচে। বাবা মাকে দেখতে দেখতেই প্রাপ্ত বয়সে উপনীত হলাম। আমিও বিয়ে করলাম, বউ আনলাম ঘরে। বউটা আমার বড়ই হাস্যউজ্জ্বৌল, চঞ্চল, এবং অভিমানী ছিল। কিন্তু আমি আমার ছোট বেলা থেকে শেখানো বুলিগুলো ভুলতে পারিনি। বিয়ের প্রথম দিকে বউটা যখন খিলখিলিয়ে হেসে উঠতো। আমি তখন শক্ত কন্ঠে রোধ করেছি তার খিলখিল হাসির প্রতিধ্বনিকে। বলেছি,

-"মেয়ে মানুষের আবার এত হাসাহাসি কিসের? আমার বাড়িতে এভাবে উচ্চস্বরে হাসাহাসি চলবে না। এটা ভদ্রবাড়ি।"

ধীরে ধীরে বউয়ের হাসি বন্ধ হলো। তবে বন্ধ হলো না অভিমান। আমার থেকে অধিক ভালোবাসা পাওয়ার লোভে সে কারনে অকারণে অভিমান দেখাতো আমার সাথে। হয়তো ভাবতো আমি তাকে ভালোবাসা দিয়ে কিছু আহ্লাদি বাক্য আওড়িয়ে তার অভিমান ভাঙাবো। কিন্তু অভিমান ভাঙানো তো দূরে থাক আমি উল্টো রাগ দেখাতাম তার উপর। তখন যদি বউও রেগে বা অভিমান করে কিছু বলতে আসতো দুই চারটা চড় থাপ্পর মেরে দমন করতাম তাকে। শক্ত কন্ঠে বলে দিতাম,

-"এসব রং ঢং বাবার বাড়িতে যত চালানোর চালিয়েছো তবে আমার বাড়িতে চলবে না। ঢং বাদ দিয়ে কাজ করো।"

বউটা আমার ধীরে ধীরে অভিমানও ছেড়ে দিল। আগে যখন সারাদিন পর অফিস থেকে বাড়িতে ফিরতাম বউটা তার সারাদিনের কাজ কর্মের গল্প জুড়ে দিতো আমার সাথে। কোথায় কি হয়েছে, কি বলেছে, কিংবা সারাদিন সে কি করেছে কতশত গল্প। তার এত কথা শুনে আমি বিরক্ত অনুভব করতাম ভীষন। মনে হতো সারাদিন অফিসে এত পরিশ্রম করে বাসায় এসেছি কি এর এত বকবক শুনতে? আমি ধমকে উঠতাম তাকে। কঠিন কন্ঠে বলতাম,

-"আমার মাথা খেয়ো না তো। মুখ বন্ধ করে সংসার সামলাও।"

বউটা তার মুখ বন্ধ করে দিল। আর তার গল্পের ঝুড়ি নিয়ে আমার নিকট বসলো না সে। কেমন নীরব, নির্জীব হয়ে পড়লো ঠিক আমার মায়ের মতো। এখন আর সহজে তার ওষ্ঠে হাসি দেখা যায় যায় না, অভিমান করতে দেখা যায় না, গল্পও করতে দেখা যায় না। বউটার সেই চঞ্চলতা হারিয়ে গেল যেন। কেমন সারাদিন নীরবভাবে সাংসারিক কাজগুলো সামলে যায় সে। যার হাসিতে একদিন আমার ঘরটা আলোকিত হতো আজ তার নীরবতার আমার বাড়িটাও কেমন নির্জীব আকার ধারণ করেছে। অমিও ধীরে ধীরে মিস করতে শুরু করলাম বউয়ের আগের সেই চঞ্চলতা, খিলখিল হাসির ধ্বনি, অভিমান। আমি উপলব্ধি করলাম নিজের ভুলটা। অনুশোচনায় দগ্ধ দগ্ধ হলাম। এখন মাঝে মাঝে খুব ইচ্ছে হয় বউটার খিলখিল হাসি আবার দেখাতে, ইচ্ছে হয় কেউ আমার সাথে অভিমান করুক ঝগড়া করুক আমার জীবনের একঘেয়েমিতা গুলো কাটিয়ে দিক। মাঝে মাঝে খুব ইচ্ছে হয় আমি অফিস থেকে ফিরলে কেউ তার গল্পের ঝুড়ি নিয়ে বসে আমার সারাদিনের ক্লান্তিগুলো মুছে দিক। কিন্তু বউটা যে আমার নীরব হয়ে গেছে। ভিতরে ভিতরে অনুশোচনা তবে ভুগতে ভুগতে বউকে কিছুদিন আগে জিজ্ঞেস করেই বসলাম,

-"এখন আর তুমি হাসো না কেন?"

বউ শক্ত কন্ঠে জবাব দিল,

-"ভদ্র বাড়ির বউদের হাসতে বারন।"

আমার ভিতর থেকে চাপা দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে এলো। উত্তর দিতে পারলম না কোনো। কারন বউয়ের বলা এই কথাটা তো একসময় আমিই বলেছি। একটা সময় দেখলাম আমি কোনো অন্যায় করলেও বউ আর কিছুই বলে না। নীরবে সবটা সহ্য করে যায়। হয়তো অন্যায়টা আমার তবুও বউয়ের নীরবতায় দগ্ধ হয় আমার হৃদয়। একটা সময় আর সহ্য করতে না পেরে বউকে জিজ্ঞেস করলাম,

-"তুমি আমার সাথে অভিমান করো না কেন?"

বউ দীর্ঘশ্বাস ফেলে উত্তর দিল,

-"অভিমান আপন মানুষদের সাথে করা যায়।"

আমার কিঞ্চিৎ খারাপ লাগলো। খারাপ লাগা থেকেই আবার জিজ্ঞেস করলাম,

-"আমি তোমার আপন নই?"

বউ তাকালো আমার পানে। মলিন হেসে বলল,

-"বাহ্যিক দৃষ্টিতে আপন হওয়া গেলেও কি ভিতর থেকে আপন হওয়া যায়?"

আমার পানে ছোঁড়া বউয়ের এমন বাক্যটা যেন হৃদয় ভেদ করলো আমার। আমি তো সত্যিই মেয়েটার আপন হতে পারিনি, তাকে বুঝিনি। সবসময় সমাজের চিরচেনা নিয়মের রক্ষায় উঠেপড়ে লেগে ছিলাম। তবে জীবনের এই মোড়ে এসে আমি একটা কথা বেশ উপলব্ধি করতে পেরেছি নারী যতক্ষণ আপনার সাথে রাগ করবে, অভিমান করবে, কিংবা ঝগড়া করবে ততক্ষণ তার ভালোবাসা আপনার। যখনই সে নীরব হয়ে পড়বে তার ভালোসাও ফিকে হয়ে যাবে। একজন নারীর রাগ, অভিমান কিংবা ঝগড়া যতটা ভয়ংকর তার থেকে বহুগুণ ভয়ংকর তার নীরবতা।

#নারীর_নীরবতা
#অনুগল্প

এই তিনটি কাজ করে আমি প্রতিনিয়ত বাঁশ খাচ্ছি।😢
23/02/2024

এই তিনটি কাজ করে আমি প্রতিনিয়ত বাঁশ খাচ্ছি।😢

সত্যি কি জবাব দেয়?
05/02/2024

সত্যি কি জবাব দেয়?

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tanha's Diary posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Tanha's Diary:

Videos

Share