MD. Foyez Ahmed Dewan

MD. Foyez Ahmed Dewan আমি আল্লাহ এবং তার সমস্ত নবী রাসূলদের I am Muslim

আছি কীর্তনখোলার ১০ লঞ্চের ৩০০৯ নাম্বার কেবীনে।গন্তব্য আমার রুহের ডাক্তার বাড়ি প্রাণের চরমোনাই।দোয়া চাই সকল ভালোবাসার ম...
21/11/2023

আছি কীর্তনখোলার ১০ লঞ্চের ৩০০৯ নাম্বার কেবীনে।
গন্তব্য আমার রুহের ডাক্তার বাড়ি প্রাণের চরমোনাই।
দোয়া চাই সকল ভালোবাসার মানুষের কাছে।
আল্লাহ সুস্থতার সহিত গন্তব্যে পৌঁছানোর তৌফিক দান করুন।
আমিন

16/10/2023

সৌদির রিলায় খোর মাদখালী আহালে খবিসরা ইসলাম ও মুসলমানদের প্রকাশ্য শত্রু।
বাংলাদেশ থেকে আহালে খবিস হটাও মুসলমানদের ঈমান বাঁচাও।

17/09/2023

ফেসবুকে ইসলামী পোস্ট দেওয়ায় তানজিম হাসান সাকিবের বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছে শাহবাগী লু*ইচ্চারা এবং ভারতীয় রাজাকারেরা।

17/09/2023

ভার্সিটির ফ্রি মিক্সিং আড্ডায় অভ্যস্ত মেয়েকে বিয়ে করলে আর যাই হোক সন্তানের জন্য একজন লজ্জাশীলা মা দিতে পারবেন না।

তাইলে এক মাত্র সাকিব আল হাসান ই শাহবাগী ! লিটন সৈম্যরাও ধর্ম প্রচারক !?শাহবাগের কলা বিজ্ঞানীদের গোপনাঙ্গে জ্বলন শুরু হয়...
17/09/2023

তাইলে এক মাত্র সাকিব আল হাসান ই শাহবাগী ! লিটন সৈম্যরাও ধর্ম প্রচারক !?
শাহবাগের কলা বিজ্ঞানীদের গোপনাঙ্গে জ্বলন শুরু হয়েছে।
আল্লাহ প্রিয় ভাই Tanzim Hasan Sakib কে শাহবাগের কলা বিজ্ঞানীদের চক্রান্ত থেকে হেফাজত করুন।
আমিন

আমাদের জানা মনে, আপনি একজন স্মার্ট, পরিশীলিত, উচ্চ শিক্ষিত, প্র্যাকটিসিং মুসলিম।আপনার ব্যাপারে আমাদের সবারই ধারণা পজিটিভ...
16/09/2023

আমাদের জানা মনে,
আপনি একজন স্মার্ট, পরিশীলিত, উচ্চ শিক্ষিত,
প্র্যাকটিসিং মুসলিম।
আপনার ব্যাপারে আমাদের সবারই ধারণা পজিটিভ।
আপনি বিভিন্ন আলোচনায় ইসলাম প্রাক্টিস করেন বলে বহুবার বলেছেন। তাছাড়া, আপনার উচ্চারণ, বাচনভঙ্গি ও আ্যটিটিউড সেই ইঙ্গিতই দেয়। সম্প্রতি মাসজিদে বিয়ের আকদের আয়োজন তারই প্রকৃষ্ট উদাহরণ।

আজ আপনি যাকে বিয়ে করেছেন গতকালও তিনি ছিলেন আপনার সহকর্মী। আজ তিনি আপনার ওয়াইফ, আপনার অর্ধেক দ্বীন, আপনার জীবনের পথ চলার সাথী, আলহামদুলিল্লাহ।

আপনি তাকে প্রত্যাশিতভাবেই অর্ধাঙ্গিনী হিসেবে পেয়েছেন। মানুষের প্রত্যাশাও তাই ছিল। ইং শা আল্লাহ, আল্লাহ হয়তো আপনার জন্য উপযুক্তটাই নির্ধারণ করে দিয়েছেন।

আপনাদের জন্য অনেক শুভকামনা রইলো।
দোয়া রইলো আপনাদের জন্য।
আল্লাহ আপনাদের দাম্পত্যজীবনকে
বারাকাহপূর্ণ করুন, আমীন।
بارك الله لك وبارك عليك وجمع بينكما في خير.

[অর্ধাঙ্গিনী]
গতকাল পর্যন্ত আপনার আজকের অর্ধাঙ্গিনীর
পর্দার খেলাফ যত আমল ছিলো,
সেগুলোর সব দায়ভার তাঁর নিজের,
এবং অভিভাবক হিসেবে তাঁর পিতা ও ভাইদের।

এখন তিনি আপনার স্ত্রী, আপনার অর্ধাঙ্গিনী হয়েছেন।
এমুহূর্তে তার পর্দার দায়ভার আপনার, এবং তার পর্দাহীন চলাফেরার পারলৌকিক দায় আপনাকে নিতে হবে। হাদিসের পরিভাষায় যাকে বলা হয়েছে দাইয়্যুস। রাসুল সাঃ বলেছেন, দাইয়্যুস কখনো জান্নাতে যাবে না।

তাঁর ব্যাপারে গতকাল পর্যন্ত আপনাকে
আল্লাহর কাছে কোনো জবাবদিহি করা লাগতো না,
কিন্তু আজ..?
আজ তার পর্দাহীনতার গুনাহের দায়ভার
আপনাকেও নিতে হবে।

আপনি আপনার স্ত্রীকে ইসলামী ড্রেসকোডের মধ্যে রাখলে
তিনি মানুষের বদনজর থেকে বাঁচবেন,
আপনি বাঁচবেন গুনাহের দহন থেকে।
আর আপনারা হাজার হাজার যুবকের অনুপ্রেরণার বাতিঘর হওয়ায় আপনাদের অনুসরণে হাজার হাজার স্টুডেন্ট ইসলামী ড্রেসকোড পরিপালনে অনুপ্রাণিত হবে। আধুনিক যুগজামানা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এর প্রেক্ষাপটে, হয়তো হাজারো আলেম ওয়াজ করে যতটুকু প্রভাব ফেলতে পারবেন, আপনারা এক দম্পতি মিলে সে কাজটি তার চেয়ে অনেক বেশী ও অনেক সহজে করতে পারতেন। পাশাপাশি সাদাকাহ জারিয়াহ এর বিশাল প্রাপ্তি আপনাদের একাউন্টে জমা হতো।

কতইনা উত্তম হতো, যদি এই কথাগুলো বোনটির কাছে,
ভাইটির কাছে পৌছাতো, যদি তারা এমনটি আমল করতেন। আমরাও মন ভরে দোয়া করতাম, এবং গর্ব করে বলতে পারতাম, উদাহারন হিসাবে দেখাতে পারতাম আমাদেরও প্রিয় একটি হিজাবী দম্পতি আছে।

আবু রায়হানের দিন শেষ আফসারীর বাংলাদেশ...!!!এখানে কবিরা নিরব থাকবে,কারণ আফসারী তাদের দলের লোক....!!😄😄😄😄
15/09/2023

আবু রায়হানের দিন শেষ আফসারীর বাংলাদেশ...
!!!
এখানে কবিরা নিরব থাকবে,কারণ আফসারী তাদের দলের লোক....!!
😄😄😄😄

11/09/2023

রিজার্ভ কমে ২১ বিলিয়নের
ঘরে।
দেশ কিছুদিন পর জয় বাংলা হবে।
নিউজ লিংক কমেন্টে

02/09/2023

দাদাদের আজকে মনে হয় রক্ষা নেই..!!
শাহিন,নাসিম,হারিসরা খেয়ে দিচ্ছে দাদাদের..!!
এটা বাংলাদেশে না পাকিস্তান ব্রো পাকিস্তান..!!

20/05/2023

আপনি বা আপনারা কেন হাতপাখায় ভোট দিবেন??
আপনাদের প্রশ্নের উত্তর আছে এই ভিডিওটিতে।

20/05/2023

আমাদের বিদ্যুৎ বিল তো বকেয়া নাই,তাহলে কয়লার টাকা বকেয়া কেন?
কয়লার অভাবে বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ হচ্ছে কেন?

12/04/2023

আল-আকসায় এই রমজান শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত অমুসলিমদের প্রবেশে নিষেধ।
আলহামদুলিল্লাহ!

19/09/2022

অনেকের ভাষায় আমরা মূর্খ।
গ্যাজুয়েট হলেও তাদের কাছে আমরা মূর্খ।
ডক্টর আ.ফ.ম খালিদ হোসেন,আল্লামা ওবায়দুর রহমান খান নদভী,আল্লামা ওবায়দুর রহমান মাহবুব,মুফতি মিজানুর রহমান সাঈদ,ডঃ মোস্তাক আহম্মেদ,মুফতি ওমর ফারুক সন্দ্বীপী সহ দেশ সেরা আলেমরা তাদের কাছে কিছুই না।
যতই বড় পীর,বুজুর্গ,মুফতি মুহাদ্দিস হোক না কেন,চরমোনাই করলেই তিনি মূর্খ উপাধি পাবেন।

যাদের নাম বললাম তাদের বাহিরে মুফতি আব্দুল মালেক,মুফতি দেলোয়ার হোসাইন,মাওলানা নুরুল ইসলাম অলিপুরী,মুফতি মুস্তাকুন্নবী সহ দেশের শীর্ষ কোন আলেম চরমোনাই কে বাতিল বলে ঘোষণা দিছে??
উত্তর আছে সৎ ভাইদের কাছে??

তাই সৎ ভাইদের বলবো ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চার মত লাফালাফি না করে নিজে আমলের দিকে তাকান।

10/08/2022

একটা সুন্দর মোনাজাত!❣️

ইয়া আল্লাহ!! আমি জানিনা অতীতে কতটা পাপ করেছি, কতো ভুল করেছি জেনে না-জেনে, কত মানুষকে কষ্ট দিয়েছি, কত ওয়াক্ত নামাজ কাজা করেছি, কার কার নামে গীবত করেছি, কার কার নামে সমালোচনা করেছি, কত কি দেখে হিংসা করেছি! আসতাগফিরুল্লাহ্।

ইয়া আল্লাহ!! আপনি এখন আমাকে এমনভাবে তৈরি - করুন, যাতে এসব থেকে আস্তে আস্তে মুক্তি পেতে পারি। আমাকে আলোর পথ দেখান, আমার মনে ইসলামের প্রেম বাড়িয়ে দিন। আমার মনে আল্লাহ ও তার রাসুলের প্রতি ভালবাসা এনে দিন। ইসলামকে জানার ইচ্ছা বাড়িয়ে দিন।

ইয়া আল্লাহ!! কোনো বিপদ আসার আগেই আমাকে তা থেকে রক্ষা করুন। আমাকে বদনজর থেকে রক্ষা করুন। আমাকে পাপ থেকে দূরে থাকার তৌফিক দান করুন।

ইয়া আল্লাহ, আমার ঈমান বৃদ্ধি করে দিন, আমার মনকে নরম বানিয়ে দিন, আমাকে বেশি বেশি তওবা করার তৌফিক দিন। আমাকে হেদায়েত দান করুন।

আমীন।🤍

22/04/2022

বাহাসে কওমীর আলেমদের বিজয়💙

তারাবীহ নামাজ ৮ নাকি ২০ রাকাআত?
আহলে হাদিস বনাম কওমী।
এখানে উপস্থিত আছেন মুফতী শামছুদ্দোহা আশরাফী হাফিজাহুল্লাহ সহ আরও অন্যান্য উলামায়ে কেরাম।

বিঃদ্রঃ ভিডিওটা অনেক আগের।
এমন সমাধান একটা বিষয় নিয়ে যারা তারাবীহ নামাজকে ৮ রাকাআত বানাতে চায়, তারা নিশ্চয়ই জাতিকে ধোকা দেওয়ার পায়তারা করছে।

31/12/2021

মূলপাতা
সকল সংখ্যা
বিভাগ
লেখকবৃন্দ
আপনার জিজ্ঞাসা
পরিচিতি
যোগাযোগ
বর্ষ: ০৪, সংখ্যা: ১১
যিলহজ্ব ১৪২৯ || ডিসেম্বর ২০০৮
যুগের জিজ্ঞাসা
নির্বাচন ও ভোট : ইসলামী দৃষ্টিকোণ
মুফতি আবুল হাসান মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ



নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষিত হয়েছে। ডিসেম্বরের শেষের দিকে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। দু’বছর রাষ্ট্রপতি কর্তৃক মনোনীত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে দেশ পরিচালিত হওয়ার পর জনগণের ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়ে আবার তা পরিচালনা করবে নির্বাচিত সরকার। ১৯৯১ সনে আমাদের দেশে সংসদীয় গণতন্ত্র চালু হয়েছে। গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থায় নির্বাচন একটি অপরিহার্য বিষয়। রাষ্ট্রে্র নাগরিকগণ ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে তাদের পছন্দের ব্যক্তিকে বাছাই করার সুযোগ পায়। নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করে। প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় দল ও প্রার্থীদের জন্য ভোট হচ্ছে ক্ষমতায় যাওয়ার মোক্ষম হাতিয়ার। ভিআইপি মর্যাদা হাসিল করা, আধিপত্য অর্জন করা, জনগণকে শোষণ করার একটি মাধ্যম হিসাবে বিবেচনা করা হয় নির্বাচনকে। আর অনেক ভোটারের দৃষ্টিতেই ভোটের গুরুত্ব থাকে খুবই সামান্য। এলাকার উন্নয়ন কাজ-কর্ম যার দ্বারা বেশি হবে বলে মনে করে সাধারণত তাকেই মানুষ ভোট দিয়ে থাকে। এমনকি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্ষেত্রেও রাস্তা-ঘাট ও ব্রীজ ইত্যাদি বিষয়ও মুখ্য হয়ে উঠে। অথচ ইসলামের দৃষ্টিতে এ ভোটের গুরুত্ব অপরিসীম। ইসলামে কাউকে ভোট দেওয়ার অর্থ খুবই ব্যাপক এবং সুদূর প্রসারী।

সে আলোচনার আগে প্রচলিত গণতান্ত্রিক সমাজের নির্বাচন পরিস্থিতির দিকে একবার চোখ বুলিয়ে নেয়া যাক। বর্তমানে প্রায় সকল দেশেই ভোট হচ্ছে আধিপত্যকামী, পুঁজিপতি, বংশগত রাজনীতিক, গডফাদার ও ক্ষমতালোভীদের একটি খেলা। এটি এমন একটি খেলা, যেখানে প্রতারণা ও মিথ্যা হচ্ছে বড় উপাদান। যেমন :

পারিবারিক রাজনীতি, অন্যকে গালমন্দ করা, গীবত-শেকায়েত করা, নিজের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হওয়া, নেতা-নেত্রীর অন্ধ আনুগত্য, একে-অন্যের কোনো ভালই স্বীকার করতে না চাওয়া, নিজের অবাস্তব ও মিথ্যা অবদানের প্রচারণা, মিথ্যা অপবাদ-মিথ্যা প্রতিশ্রুতি, শুধুমাত্র ক্ষমতার লোভে আদর্শিক কোনো মিল না থাকা সত্ত্বেও জোটবদ্ধ হওয়া ও আদর্শিক শত্রুকেও জোটে নেওয়া, মনোনয়ন না পেলে রাতারাতি এত দিনের শত্রুকে বন্ধু বানিয়ে দলবদল করা, মনোনয়ন বাণিজ্য, অর্থ, পদবী ও রাষ্ট্রীয় সুবিধার প্রলোভন দেখিয়ে ভোট কেনা-বেচা এবং ভোটের পর হর্সট্রেডিং ইত্যাদি বিষয় যে প্রচলিত গণতন্ত্রের সমার্থক তা সম্ভবত ব্যাখ্যা করে বুঝানোর প্রয়োজন নেই। অবশ্য এত কিছুর পরে ভোট পেলেও আমাদের মতো দেশে ক্ষমতায় যাওয়া বা ক্ষমতায় থাকার বিষয়টি সম্পূর্ণই নির্ভর করে বিদেশী প্রভূদের ইচ্ছা-অনিচ্ছার উপর। বেশি ভোট পাওয়া দল যদি তাদের অপছন্দের হয় তবে যে কোনো সামান্য অজুহাতেই সে দলকে ক্ষমতা থেকে দূরে রাখা বা নামিয়ে দেওয়া অনেকটা সুনিশ্চিত।

প্রিয় পাঠক! এটাই গণতন্ত্রের একটি সামান্য খোলামেলা পরিচয়। এই গণতন্ত্রই হয়ে গেছে এত গুরুত্বপূর্ণ যে, তা যেন ঈমান-আকীদার মতো অপরিহার্য এবং এর যেন কোনো বিকল্প নেই। গণতন্ত্র নিয়ে অনেক কিছুই বলার মতো আছে। রাষ্ট্রবিজ্ঞানীদের দৃষ্টিতে গণতন্ত্রের বিশ্লেষণ এবং ইসলামের খেলাফত ও শুরাপদ্ধতির বৈশিষ্ট্য এবং এ দু’টির তুলনামূলক উপস্থাপনের বিষয়টি অন্যদিনের জন্য থাক। আজ সংক্ষেপে শুধু এতটুকু বলা জরুরি মনে হচ্ছে যে, প্রচলিত গণতন্ত্র ও ইসলামের খেলাফত পদ্ধতি মৌলিক নীতিমালা ও আদর্শ-উদ্দেশ্যের দিক থেকে সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী দু’টি ব্যবস্থা। ইসলামী শাসনব্যবস্থায় ক্ষমতা কখনও মুখ্য উদ্দেশ্য নয়, আর ক্ষমতাশীলদের যাচ্ছেতাই করার কোনোই সুযোগ নেই। সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে মনগড়া যে কোনো আইন তৈরি করা, বিরোধীদের দমন-পীড়ন, জনগণকে নিজেদের গোলামের মতো ভেবে যে কোনো আইন অথবা করের বোঝা তাদের ঘাড়ের উপর চাপিয়ে দেওয়ার সুযোগ ইসলামে নেই।

অন্যদিকে বর্তমান পদ্ধতির মতো চিহ্নিত সন্ত্রাসী, গডফাদার, দুর্নীতিবাজ, ঘুষখোর, রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠনকারী, মিথ্যাবাদী, ধর্মের প্রতি উদাসীন, খোদাদ্রোহী ব্যক্তিদের প্রার্থী হওয়া বা ক্ষমতায় বসার কোনো সুযোগ ইসলামে নেই। যদিও গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ভালো লোকদের প্রার্থী হওয়া বা নির্বাচিত হওয়ার আইনগত বাধা নেই, কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে সম্পূর্ণ ভিন্ন। হাতে গোনা সামান্য কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া বর্তমানে নির্বাচন হচ্ছে টাকার বিনিময়ে আধিপত্য ও প্রভাব-প্রতিপত্তির খেলা। সুতরাং এ ব্যবস্থায় যে শান্তি বা কল্যাণের আশা করা যায় না এবং এ পদ্ধতিতে সৎ, যোগ্য, নিষ্ঠাবান লোকজনের সরকার গঠিত হওয়া যে অনেকটা অসম্ভব তা বুঝিয়ে বলার দরকার আছে বলে মনে হয় না। তবুও পশ্চিমা গণতন্ত্র ও নির্বাচনই বর্তমানে আমাদের কাছে তিক্ত বাস্তবতা। ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় আমরা এখন সে পদ্ধতির অনুসারী। আমাদের গুনাহ-অপকর্ম, দ্বীন-শরীয়তের প্রতি উদাসীনতা, সাধারণ মুসলমানদের মধ্যে ধর্মীয় জ্ঞানের অনুপস্থিতি এবং তাদের কাছে দ্বীন পৌঁছে দেওয়া ও সহীহ মানসিকতা তৈরি করার ব্যাপারে আমাদের আলেমসমাজ ও ধর্মীয় ব্যক্তিদের ব্যর্থতা আমাদেরকে এ অধঃপতনে নামিয়েছে। যে পর্যন্ত সাধারণ লোকজনের একটি বিশাল অংশকে দ্বীনি শিক্ষা ও আদর্শে উদ্বুদ্ধ করে তাদের মধ্যে ইতিবাচক মানসিকতার সৃষ্টি না করা যাবে এবং চিন্তা ও বুদ্ধি বিকাশের মাধ্যমে গণজারণ ও বিপ্লবের সূচনা না করা যাবে সে পর্যন্ত আমাদেরকে গণতন্ত্রের এই তেতো শরবত পান করেই যেতে হবে। সুতরাং আসন্ন নির্বাচনের দিন ভোট দেওয়ার আগে ইসলামের দৃষ্টিতে এর গুরুত্ব ও হাকীকত জেনে নেওয়া দরকার।

ভোট কী?

হযরত মুফতী মুহাম্মাদ শফী রাহ. এ সংক্রান্ত একটি পুস্তিকায় লিখেছেন যে,ইসলামের দৃষ্টিতে ভোট হচ্ছে তিনটি বিষয়ের সমষ্টি। ১. সাক্ষ্য প্রদান ২. সুপারিশ ও ৩. প্রতিনিধিত্বের অথরিটি প্রদান।

কুরআন-সুন্নাহ সম্পর্কে ওয়াকিফহাল সকলেরই জানা রয়েছে যে, শরীয়তে উপরোক্ত তিনটি বিষয়ের গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ, কোনো ব্যক্তিকে রাষ্ট্রীয় নীতিমালা তৈরির এবং রাষ্ট্র্পরিচালনার জন্য প্রতিনিধিত্বের সনদ দেওয়ার মানে হচ্ছে প্রতিনিধিত্ব দানকারী (ভোটার) তার ভবিষ্যত সকল কার্যকলাপের দায়িত্ব নিজ কাঁধে নিচ্ছে। এমনিভাবে সুপারিশের বিষয়টিও প্রনিধানযোগ্য। কুরআনুল কারীমের ভাষায় ‘যে ভালো সুপারিশ করবে সে তার নেকীর ভাগী হবে। আর যে মন্দ সুপারিশ করবে সেও মন্দের হিস্যা পাবে।’ -সূরা নিসা, আয়াত ৮৫

ভোট ও সাক্ষ্য

ভোটের মধ্যে যে তিনটি (সাক্ষ্য প্রদান, সুপারিশ, প্রতিনিধিত্বের সনদপ্রদান) বিষয় রয়েছে এর মধ্যে ‘শাহাদত’ বা সাক্ষ্যের বিষয়টি মৌলিক। অর্থাৎ কাউকে ভোট দেওয়ার অর্থ হল, তার ব্যাপারে এ সাক্ষ্য প্রদান করা যে, লোকটি ভালো এবং যোগ্য। এখন যদি যথাযথ জায়গায় সীল দিয়ে এ সাক্ষ্য প্রদান করা হয় তবে সে হবে সত্য সাক্ষী অন্যথায় হবে মিথ্যা সাক্ষী। আর মিথ্যা সাক্ষ্য যে কত বড় কবীরা গুনাহ ও হারাম কাজ তা কি কারো অজানা রয়েছে? অবশ্য বর্তমান বে-দ্বীনি ও বস্ত্তবাদিতার যুগে অনেকের কাছেই মিথ্যা কোনো বিষয়ই নয়। কথায়, লিখায়, ক্ষমতায়, আদালতে, বই-মিডিয়ায়, বক্তৃতা-ভাষণে সব জায়গাতেই মিথ্যার সয়লাব। অথচ মানবতার মুক্তির দূত রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কঠিন ভাষায় মিথ্যা ও মিথ্যা সাক্ষ্যের নিন্দা করেছেন। সহীহ বুখারীর একটি বর্ণনায় হযরত আবু বকর রা. বলেন যে, রাসূলুল্লাহ একদা এক জায়গায় হেলান দিয়ে বসা অবস্থায় তিন তিনবার সাহাবীদেরকে জিজ্ঞাসা করলেন, আমি কি তোমাদেরকে কবীরা গুনাহগুলোর মধ্যে বড় কবীরা গুনাহের কথা বলব? সাহাবীগণ হ্যাঁ সূচক উত্তর দেওয়ার পর তিনি বললেন, আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক করা, পিতা-মাতার অবাধ্যতা (এ দুটি কথা বলার পর তিনি সোজা হয়ে বসলেন) এবং বললেন, শুনে নাও! মিথ্যা সাক্ষ্য অনেক বড় কবীরা গুনাহ।

সুনানে তিরমিযীর একটি হাদীসে মিথ্যা সাক্ষ্যকে শিরকের সমান অপরাধ বলা হয়েছে। সু-বিখ্যাত হাদীস বিশারদ শামসুদ্দীন যাহাবী রাহ. মিথ্যা সাক্ষ্যকে চারটি বড় গুনাহের সমষ্টি বলে আখ্যা দিয়েছেন। সেগুলো হচ্ছে : নিজে মিথ্যা ও অপবাদ আরোপ করছে ২) যার বিরুদ্ধে সাক্ষী দিচ্ছে তার উপর যুলুম করছে ৩) যার পক্ষে মিথ্যা সাক্ষ্য দিচ্ছে তার উপরও প্রকৃতপক্ষে যুলুম করছে কারণ, সে যা কিছু পাওয়ার যোগ্য ছিল না এ ব্যক্তি মিথ্যা সাÿÿ্যর মাধ্যমে তাকে এর অধিকারী করে তুলছে এবং এভাবে তাকে করছে জাহান্নামী ৪) মিথ্যা সাক্ষ্যদাতার একটি হালাল কাজকে হারাম বানিয়ে নেওয়া।

মিথ্যা ও অবাস্তব সাক্ষ্যের ক্ষতি ও খেসারত বলে শেষ করার মতো নয়। হকদার অধিকার থেকে বঞ্চিত হওয়া, অযোগ্য ও অপদার্থের উত্থান, দুর্নীতিবাজ ও শোষকশ্রেণীর লোকদের ক্ষমতায়ন- এসবই মিথ্যা সাক্ষ্যের ক্ষতি। এর কারণে ইনসাফপছন্দ এবং যোগ্য ও সৎ-আমানতদার ব্যক্তিগণ নিরবতা পালন করে রাষ্ট্র ও জনগণের খেদমত থেকে নিজেদেরকে দূরে রাখতে বাধ্য হন।

ভোট অবশ্যই দিতে হবে

উপরোক্ত আলোচনা পড়ে প্রশ্ন আসতে পারে যে, তা হলে তো বর্তমান সমাজে অধিকাংশ আসনের লোকদের ভোট দেওয়াই সম্ভব হবে না। কারণ, এমন লোক তো পাওয়া যাবে না, যার সপক্ষে সাক্ষ্য প্রদান করা যায় এবং এ কারণে অনেকে ভোট দেওয়া থেকে বিরতও থাকেন, এমনকি বহু লোক ভোটার হতেও আগ্রহী হন না। সাধারণ বিবেচনায় এ চিন্তা যুক্তিযুক্ত মনে হলেও এক্ষেত্রে কিন্তু মুদ্রার ভিন্ন পিঠও রয়েছে। তা হচ্ছে, মন্দের ভালো বা তুলনামূলক কম ক্ষতিকে বেছে নেওয়া এবং অধিক ক্ষতি থেকে বাঁচার চেষ্টা করা। বর্তমানে ভোটকে এ দৃষ্টিকোণ থেকেই বিবেচনায় আনতে হবে এবং ভোটের মাধ্যমে অধিক ÿতি থেকে বাঁচার চেষ্টা করতে হবে। কোনো আসনে একজন লোককেও যদি সাক্ষ্য ও ভোট দেওয়ার উপযুক্ত মনে না হয় তবে তাদের মধ্যে যে জন নীতি-নৈতিকতা, চিন্তা-চেতনা ও কাজে-কর্মে অন্য প্রার্থীর তুলনায় কম খারাপ তাকেই ভোট দিতে হবে। কারো ব্যাপারে যদি খোদাদ্রোহিতা, ইসলাম-দুশমনী, রাষ্ট্র্ ও জনগণের স্বার্থ-বিরোধী হওয়ার সুস্পষ্ট আলামত থাকে তবে ঐ অসৎ ব্যক্তির বিজয় ঠেকানোর চেষ্টা করতে হবে ভোটারাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে।

মোটকথা, গণতন্ত্র ও বর্তমান নির্বাচন পদ্ধতির যতই ত্রুটি থাকুক এর কারণে ভোট দানে বিরত থাকা সমীচীন হবে না; বরং বুদ্ধি-বিবেচনা খরচ করে, ভেবে-চিন্তে ভোটারাধিকার প্রয়োগ করতে হবে ভাল-মন্দের ভালো অথবা অন্তত কম মন্দের পক্ষে। এ ক্ষেত্রে শরীয়তের দৃষ্টিতে কাউকে ভোটদানের অর্থ হবে, এ সাক্ষ্য দেওয়া যে, লোকটি তার প্রতিদ্বন্দ্বিদের তুলনায় কিছুটা হলেও ভালো। #





প্রসঙ্গসমূহ:
দ্বীনিয়াত

ইসলামী রাষ্ট্র-ব্যবস্থা


advertisement
প্রসঙ্গসমূহ »
ঈমান-আকাইদনামায-সালাততাহারাতরমযান প্রসঙ্গহজ্জ্বযাকাতমুয়ামালাত-লেনদেনতাসাওউফ-আত্মশুদ্ধিইসলামী অর্থনীতিদাওয়াত ও তাবলীগশেয়ার ব্যবসাশবে বরাতশবে মিরাজঈদনারী অধিকারবিদআতসীরাতসিয়ামসফরনামাপর্দা ও হিজাব
আরও »

সাম্প্রতিক সংখ্যা »
ডিসেম্বর ২০২১
নভেম্বর ২০২১
অক্টোবর ২০২১
সেপ্টেম্বর ২০২১
আগস্ট ২০২১
জুলাই ২০২১

কপিরাইট © ২০১৯ মাসিক আলকাউসার । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ।
৩০/১২, পল্লবী, মিরপুর-১২, ঢাকা-১২১৬, ফোন: ৮০৫০৪১৮, ফ্যাক্স: ৮০৩৪৫০৮, মোবাইল: ০১৯৮৪ ৯৯ ৮৮ ২২, ইমেইল: [email protected]

27/12/2021

নৌকার জন্য দোয়া করবেন 😂😂😂

10/12/2021

বন্ধুরা সবাই ইসলামী পোস্ট করেন।

10/12/2021

বন্ধুরা এড করেন সবাই।

২৫ টাকার ভাড়া নাকি ৪৫ টাকা হইসে ঢাকা সিটিতে। এটা মাত্র একটা রুটের চিত্র। অন্যান্য রুটে আরো বেশিও হইসে। দূরপাল্লার ব্যাপা...
08/11/2021

২৫ টাকার ভাড়া নাকি ৪৫ টাকা হইসে ঢাকা সিটিতে। এটা মাত্র একটা রুটের চিত্র। অন্যান্য রুটে আরো বেশিও হইসে। দূরপাল্লার ব্যাপারটা তো আরো ভয়াবহ।

একটু কল্পনা করুন তো, একজন চাকরিজীবী মাসে যেই বেতন পায় তার কতো শতাংশ শুধু বাসা ভাড়াতেই যাবে?

তাছাড়া এই তেলের মূল্যবৃদ্ধির ফলে নিত্যপ্রয়োজনীয় সকল জিনিসের দামই আকাশছোঁয়া হবে। ফলে যাদের কাছে কোটি কোটি টাকা নেই, নিম্নমধ্যবিত্ত কিংবা মধ্যবিত্তদের অবস্থা একদমই শেষ।

সন্তানের পড়াশোনা, ঘরের বাজার, চিকিৎসা এমনকি পোষাক এসবের সবকিছুই এখন আর হাতের নাগালে থাকবে না।

চারদিকে এখন শুধুই হাহাকার দেখতে হবে। এভাবে একটি রাষ্ট্র চলতে পারে না।

প্রিয় মানুষ।
20/10/2021

প্রিয় মানুষ।

20/10/2021

সব গুলাই শয়তানের অনুসারী।

20/10/2021
20/10/2021
শেষ বিদায়ের পন্য
20/10/2021

শেষ বিদায়ের পন্য

ধন্যবাদ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশকে। রাজনীতিতে প্লাস পয়েন্ট পেতে এমনটি ঘটনার পর পরেই করা উচিত ছিলো।তাহলে জিয়া আল হায়দার ভা...
19/10/2021

ধন্যবাদ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশকে।
রাজনীতিতে প্লাস পয়েন্ট পেতে এমনটি ঘটনার পর পরেই করা উচিত ছিলো।
তাহলে জিয়া আল হায়দার ভাই এর সমালোচকদের এ বিষয় নিয়ে আলোকপাত করতে হয় না।

16/10/2021
16/10/2021

ফেনী পুলিশ সুপার মুসুল্লিদের সাথে কথা বলা অবস্থায় একদল অতর্কিত ভাবে লাঠিসোটা ও ইট পাটকেল দিয়ে মুসুল্লিদের উপর হামলা করে....

– লাইভে দৈনিক ফেনী প্রত্যের এর সাংবাদিক

আজ শনিবার হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ এর নেতৃত্বে সারা বাংলাদেশের বিকাল চারটা থেকে তাদের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। সেই আলোকে তারা ফেনী শহর মন্দিরে, যেটি ফেনী বড় মসজিদের অপর পাশে অবস্থিত সেখানে তিনটা থেকে অবস্থান করে অবস্থান করার পর তার বিকেল ৪টা ৪০ মিনিটে তারা বিক্ষোভ মিছিল বের করে। ( বক্তব্যঃ সভাপতি ফেনী হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ)

এদিকে ফেনী বড় মসজিদের বাদ আসর অর্থাৎ ৪টা ২০ মিনিটে স্থানীয় ইসলামপ্রিয় তৌহিদী জনতা আসর নামাজের পর কোরআন অবমাননার প্রতিবাদে মসজিদের সামনে অবস্থান করতে থাকে। অপরদিকে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের নেতৃত্বে মিছিল বের হয় সেখানে মুসল্লিদের বক্তব্য অনুযায়ী তারা অকথ্য ভাষায় উশৃংখল মূলক বক্তব্য স্লোগান দিচ্ছিল এতে করে মুসল্লিরা স্লোগান দিয়ে উঠে তখনি সেখানকার পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। তারপর ওখানে প্রশাসন এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করে।

ফেনীর সমাচার ও শ্রেণীর দৈনিক পত্র সাংবাদিকদের মাধ্যমে তাদের পেইজের লাইভ ভিডিও মাধ্যমে আমরা দেখতে পেয়েছি পরিস্থিতি উত্তপ্ত হওয়ার পর পুলিশ বিকাল থেকেই সন্ধ্যা পর্যন্ত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখেন। মাগরিবের পরে যখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আসে পুরোপুরি তখন ফেনী জেলা পুলিশ সুপার মহোদয় অবস্থানরত মুসুল্লিদের সাথে মতবিনিময় করতে ছিলেন ঠিক তখনই কে বা কারা ওখানে লাঠিসঁটা ও ইটপাটকেল ছুড়ে মুসলিমদের উপর অতর্কিত হামলা করে। আমরা নিম্ন ভিডিওতে সরাসরি সাংবাদিকদের থেকে শুনতে পাচ্ছি এবং আমরা ভিডিও দেখতে পাচ্ছি

যেহেতু পাশাপাশি মন্দির ও একটি মসজিদে অবস্থান করতেছে সেজন্য সেখানে বিকেল থেকে উত্তেজনা তৈরি হয় পুলিশ আসার পর থেকেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করে এবং সন্ধার পরে আমরা দেখতে পাই অতর্কিতভাবে কে বা কারা এ পুলিশ মহোদয়ের সামনেই মুসলিমদের উপর আক্রমণ করে এবং শেষ পর্যন্ত আমরা দেখতে পাই যে পুলিশ সেখানে পুলিশের সাথে দুর্বৃত্তদের দাওয়া পাল্টা দাওয়া সৃষ্টি হয় সেখানে পুলিশ গুলাগুলি করে এবং আমরা পরবর্তী অবস্থা দেখতে পাচ্ছি। আমরা বলতে চাই যে যারা অতর্কিত হামলা করেছে পরিস্থিতি উত্তপ্ত করেছে এবং পুলিশ বিষয়টি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার পর যারা হামলা করেছে তাদেরকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হোক এবং আমরা একটা দাবি করতে চাই যে যারা পূজামণ্ডপে ধর্ম অবমাননা এবং যারা মন্দিরে হামলা করেছে তাদের আইনের আয়োতায় করতে হবে।

নোটঃ আজকে ফেনী সম্পূর্ণ ঘটনা ফেনী দৈনিক সমাচার ও ফেনী দৈনিক ফেনী প্রত্যেয় পেইজে লাইভ করা হয় সেখান থেকে বক্তব্যটি সংগ্রজ করা হয়েছে।

Address

নার্সারি গলি
Dhaka

Telephone

+8801626967108

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MD. Foyez Ahmed Dewan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to MD. Foyez Ahmed Dewan:

Videos

Share


Other Digital creator in Dhaka

Show All

You may also like