ছাত্রবার্তা-Chatrabarta

ছাত্রবার্তা-Chatrabarta পড়ুন, জানুন, ভাবুন।
(1)

লেখা আহ্বান- ছাত্রবার্তাজানুয়ারি ২০২৪ (বর্ষ: ২৫, সংখ্যা: ০১)______________প্রিয় লেখকবৃন্দ,আপনাদের প্রিয় ম্যাগাজিন 'মাসিক...
17/12/2023

লেখা আহ্বান- ছাত্রবার্তা
জানুয়ারি ২০২৪ (বর্ষ: ২৫, সংখ্যা: ০১)
______________

প্রিয় লেখকবৃন্দ,
আপনাদের প্রিয় ম্যাগাজিন 'মাসিক ছাত্রবার্তা' জানুয়ারি ২০২৪ সংখ্যার লেখা আপনাদের কাছ থেকে আহ্বান করা হচ্ছে।

আপনাদের পছন্দের বিষয়ে আপনার লেখা পাঠিয়ে দিন আমাদের ঠিকানায়:
[email protected]
লেখা জমা নেওয়ার শেষ তারিখ -
২৪ ডিসেম্বর, ২০২৩ইংরেজি, রবিবার, রাত ১১:৫৯ পর্যন্ত।

ছাত্রবার্তা ডিসেম্বর সংখ্যা পাওয়া যাচ্ছে।
07/12/2023

ছাত্রবার্তা ডিসেম্বর সংখ্যা পাওয়া যাচ্ছে।

ছাত্রবার্তা ডিসেম্বর সংখ্যা শীঘ্রই প্রকাশিত হচ্ছে।আপনার অর্ডার নিশ্চিত করতে যোগাযোগ করুন 01607-577555
30/11/2023

ছাত্রবার্তা ডিসেম্বর সংখ্যা শীঘ্রই প্রকাশিত হচ্ছে।
আপনার অর্ডার নিশ্চিত করতে যোগাযোগ করুন 01607-577555

ছাত্রবার্তা ডিসেম্বর'২৩ সংখ্যার লেখা আহ্বান______________প্রিয় লেখকবৃন্দ,আপনাদের প্রিয় ম্যাগাজিন 'মাসিক ছাত্রবার্তা' ডিস...
08/11/2023

ছাত্রবার্তা ডিসেম্বর'২৩ সংখ্যার লেখা আহ্বান
______________
প্রিয় লেখকবৃন্দ,
আপনাদের প্রিয় ম্যাগাজিন 'মাসিক ছাত্রবার্তা' ডিসেম্বর'২৩ সংখ্যার লেখা আপনাদের কাছ থেকে আহ্বান করা হচ্ছে।
আপনাদের পছন্দের বিষয়ে আপনার লেখা পাঠিয়ে দিন আমাদের ঠিকানায়:
[email protected]
লেখা জমা নেওয়ার শেষ তারিখ -
১৭ই নভেম্বর'২৩, শুক্রবার, রাত ১১:৫৯ পর্যন্ত।

ছাত্রবার্তা পৌছে যাচ্ছে শুভাকাঙ্ক্ষীদের হাতে।ছবিতে বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ সোহেল মো. ফখরুদ-দীন, বইসই-Boisoi প্রকাশনির স্বত্তাধ...
05/11/2023

ছাত্রবার্তা পৌছে যাচ্ছে শুভাকাঙ্ক্ষীদের হাতে।

ছবিতে বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ সোহেল মো. ফখরুদ-দীন, বইসই-Boisoi প্রকাশনির স্বত্তাধিকারি ইমরান হুসাইন তুষার, সামাজিক সংগঠন জুইফুল এর প্রতিষ্ঠাতা জিএম মামুনুর রশিদ, ইসলামি আলোচক মুহাম্মদ ইব্রাহিম।

ছাত্রবার্তা নভেম্বর ২০২৩ সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছে।এবারের সংখ্যার অন্যতম আকর্ষণ কুইজ প্রতিযোগিতা।বিজয়ীর জন্য থাকছে আকর্ষণীয় ...
05/11/2023

ছাত্রবার্তা নভেম্বর ২০২৩ সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছে।

এবারের সংখ্যার অন্যতম আকর্ষণ কুইজ প্রতিযোগিতা।
বিজয়ীর জন্য থাকছে আকর্ষণীয় ট্যাব।
নভেম্বর সংখ্যার বিভিন্ন প্রবন্ধের উপর ভিত্তি করে কুইজ সাজানো হয়েছে।
বিজয়ী হওয়ার প্রত্যাশায় আজই আপনার কপি সংগ্রহ করুন।

কুইজের নিয়মাবলী:
পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। উত্তর পাঠানোর শেষ তারিখ: ৩০ নভেম্বর ২০২৩। নভেম্বর ২০২৩ থেকে ফেব্রুয়ারি ২০২৪ পর্যন্ত চার সংখ্যায় সর্বোচ্চ সঠিক উত্তরদাতাদের মধ্য হতে একজন বিজয়ী নির্ধারণ করা হবে। প্রথম স্থান অধিকারীর জন্য পুরষ্কার হিসেবে থাকছে একটি আকর্ষণীয় ট্যাব ও উপহার সামগ্রী। বিজয়ী ঘোষণার তারিখ: ২৬ মার্চ ২০২৪ ইংরেজি
প্রতিটি প্রশ্নের সঠিক উত্তর প্রদানপূর্বক ছাত্রবার্তার পুস্তক নং (প্রতিযোগিতা পেইজের নিন্মাংশে উল্লেখিত পুস্তক নং), শিক্ষার্থীর নাম, পিতার নাম, মোবাইল নং, ঠিকানা, জমা দিতে হবে।

প্রয়োজনে যোগাযোগ
Email : [email protected]
Phone : 01607577555

বি.দ্রঃ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য ছাত্রবার্তার হার্ডকপি অবশ্যই সংগ্রহ করতে হবে। প্রতিটি বইয়ে স্বতন্ত্র পুস্তক নং দেওয়া আছে পুরষ্কার গ্রহণের সময় নভেম্বর'২৩ হতে ফেব্রুয়ারি'২৪ পর্যন্ত চারটি সংখ্যা অবশ্যই নিয়ে আসতে হবে।প্রতি মাসে আমাদের ফেইসবুক পেইজে বিজয়ী ঘোষণা করা হবে, এবং চার মাস অন্তর অন্তর সর্বোচ্চ সংখ্যক বিজয়ী নির্বাচন করে পুরষ্কৃত করা হবে।

'মাসিক ছাত্রবার্তা' নভেম্বর সংখ্যার চাহিদা প্রসঙ্গে _________প্রিয় সেনানী সহযোদ্ধাবৃন্দ,আসসালামু আলাইকুম আপনাদের সকলের প...
24/10/2023

'মাসিক ছাত্রবার্তা' নভেম্বর সংখ্যার চাহিদা প্রসঙ্গে
_________

প্রিয় সেনানী সহযোদ্ধাবৃন্দ,
আসসালামু আলাইকুম

আপনাদের সকলের পছন্দের মাসিক সাময়িকী 'ছাত্রবার্তা'র নভেম্বর সংখ্যা আগামী ২৯/১০/২০২৩ হাতে আসছে, ইন শা আল্লাহ। আগামী ২৭/১০/২০২৩ তারিখের মধ্যে স্ব-স্ব চাহিদা জানানোর জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে।

হাদিয়া মূল্য মাত্র ২০/-

সালামান্তে-

তারিফ হোসেন
সম্পাদক, ছাত্রবার্তা
প্রয়োজনে- 01607-577555

মাসিক ছাত্রবার্তা-Chatrabarta ডিসেম্বর সংখ্যা।নিজে পড়ুন অন্যকে উপহার দিন।
06/12/2022

মাসিক ছাত্রবার্তা-Chatrabarta ডিসেম্বর সংখ্যা।
নিজে পড়ুন অন্যকে উপহার দিন।

06/11/2022

এইচ এস সি, আলিম/সমমান সকল পরীক্ষার্থীদের জন্য রইল দোয়া এবং শুভ কামনা।
@ছাত্রবার্তা-Chatrabarta

ছাত্রবার্তা নভেম্বর-ডিসেম্বর সংখ্যার জন্য লেখা আহ্বানপাঠিয়ে দিন 'sahityosena@gmail.com' এ____________প্রিয় সেনানী,সঙ্গত ...
05/11/2022

ছাত্রবার্তা নভেম্বর-ডিসেম্বর সংখ্যার জন্য লেখা আহ্বান
পাঠিয়ে দিন '[email protected]' এ
____________

প্রিয় সেনানী,
সঙ্গত কারণবশত একমাসের বিরতির পর আবারো আপনাদের সকলের অত্যন্ত পছন্দের ম্যাগাজিন 'মাসিক ছাত্রবার্তা'র নভেম্বর-ডিসেম্বর সংখ্যার জন্য লেখা আহ্বান করা হচ্ছে। ছবিতে উল্লেখকৃত বিষয়ে আপনার বা আপনার পরিচিতদের লেখা পাঠিয়ে দিন আমাদের সাহিত্য-সম্বন্ধীয় মেইল ঠিকানা '[email protected]' এ।

লেখা sutonny mj ফরম্যাটে word file-এ পাঠানোর অনুরোধ রইলো।

এবারের সংখ্যায় লেখা পাঠানোর শেষ সময় ১৯শে নভেম্বর'২২, রাত ১১.৫৯মিনিট পর্যন্ত।

প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন পোস্টারে উল্লিখিত নম্বরসমূহে।

@ছাত্রবার্তা-Chatrabarta

উদ্ভাবন কী উচ্চবিত্ত ও উচ্চশিক্ষিতদের মধ্যে সীমাবদ্ধ:শুধুমাত্র ধনী এবং উচ্চশিক্ষিতরা উদ্ভাবন করতে পারে এই ধারণা অমূলক। এ...
24/10/2022

উদ্ভাবন কী উচ্চবিত্ত ও উচ্চশিক্ষিতদের মধ্যে সীমাবদ্ধ:

শুধুমাত্র ধনী এবং উচ্চশিক্ষিতরা উদ্ভাবন করতে পারে এই ধারণা অমূলক। এখনো উদ্ভাবনের সময় আসেনি; এজন্য গবেষকরা আছে; কিংবা অনেক টাকা প্রয়োজন এই ধরনের ধারণা সঠিক নয়। যে কেউ উদ্ভাবন করতে পারে তারমধ্যে আপনিও অন্তর্ভুক্ত। উদ্ভাবনের জন্য একটি সঠিক চিন্তা দরকার। সেই চিন্তাকে একটি ধারণা এ পরিণত করতে হবে। সেই ধারণার উপর কাজ করে উদ্ভাবন করা সম্ভব। কোন বিষয়ের উদ্ভাবনের জন্য এর
আগে কি কি কাজ হয়েছে সে সম্পর্কে অনুসন্ধান করে ভালো ধারণা পাওয়া যাবে।
স্কুলটির কথা ভাবুন। স্কুলের সভাপতি তিনি স্কুলের গণ্ডির বাইরে লেখাপড়া করেননি। এমন অনেক স্কুল আছে যেখানকার সভাপতি উচ্চশিক্ষিত উচ্চবিত্ত কিংবা গবেষক। এই স্কুলটি নিঃসন্দেহে অন্য অনেক স্কুলের চেয়ে ভাল মানের। শিক্ষাকে আমাদের কালচারের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে,
শিক্ষাকে স্থানীয় চাহিদার সাথে সংগতি রেখে খাপ খাওয়াতে হবে। কে এই কাজ করতে পারেন?
এই কাজের জন্য উপযুক্ত ব্যক্তি আপনি। যিনি এই পরিবেশে আছেন। তাই আমি শিক্ষাকে সংজ্ঞায়িত করেছি 'জীবনের জন্য সাধারণ প্রস্তুতি' হিসেবে।
সাধারণ প্রস্তুতির জন্য উদ্ভাবন দরকার। কারণ পৃথিবী সতত পরিবর্তনশীল। পৃথিবী থেকে ডাইনোসর উধাও হয়ে গেছে কিন্তু তেলাপোকা এখনো টিকে আছে। বড় মানে টিকে থাকা না, সম্পদ মানেই সুন্দর থাকা না। উদ্ভাবনী বুদ্ধি দিয়ে পরিপার্শ্ব পরিবর্তন করে সুন্দর জীবন গড়তে হয়। তারই নাম শিক্ষা। উদ্ভাবন শিক্ষার অবিচ্ছেদ্য অনুসঙ্গ।

Mushahid Mojumder- তরুণ বিজ্ঞানী
Founder
Udvaboni Biggan Club

মাসিক ছাত্রবার্তা মিলাদুন্নবী সংখ্যা।
09/10/2022

মাসিক ছাত্রবার্তা মিলাদুন্নবী সংখ্যা।

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) উপলক্ষ্যে সারাবিশ্বে জশনে জুলুস পালিত।
09/10/2022

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) উপলক্ষ্যে সারাবিশ্বে জশনে জুলুস পালিত।

08/10/2022

প্রতিভা এমন জিনিস, এ যাকে স্পর্শ করে তাকে সজীব করে।

অনুপ্রেরণা.... সেই আদি আমল থেকে কচ্ছপ আর খরগোশের গল্প আমরা সবাই জানি। কিন্তু মজার বিষয় হল আমরা ১ম অধ্যায়টাই বেশি শুনেছ...
04/10/2022

অনুপ্রেরণা....
সেই আদি আমল থেকে কচ্ছপ আর খরগোশের গল্প আমরা সবাই জানি। কিন্তু মজার বিষয় হল আমরা ১ম অধ্যায়টাই বেশি শুনেছি। কিন্তু এই গল্পের আরো ৩ টি অধ্যায় আছে। যা হয়তো আমরা কেউ শুনেছি, কেউ শুনিনি।

১ম অধ্যায়ঃ এই অধ্যায়ে খরগোশ ঘুমিয়ে যায়, আর কচ্ছপ জিতে যায়। প্রথমবার হেরে যাওয়ার পর খরগোশ বিশ্লেষণ করে দেখল তার পরাজয়ের মূল কারণ 'অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস।' তার মানে অতি আত্মবিশ্বাস যে কারো জন্যই ক্ষতিকর। আর কচ্ছপ বুঝল, লেগে থাকলে সাফল্য আসবেই!

২য় অধ্যায়ঃ হেরে যাওয়ার পর এবার খরগোশ আবারো কচ্ছপকে দৌড় প্রতিযোগিতায় চ্যালেঞ্জ করল আর কচ্ছপও রাজী হল। এবার খরগোশ না ঘুমিয়ে দৌড় শেষ করল এবং জয়ী হল। খরগোশ বুঝল, মন দিয়ে নিজের সামর্থের পুরোটা দিয়ে কাজ করলে দ্রুত সফল হওয়া যায়। আর কচ্ছপ বুঝল, ধীর স্থিরভাবে চলা ভালো, তবে কাজে উপযুক্ত গতি না থাকলে প্রতিযোগীতামূলক পরিবেশে জয়ী হওয়া অসম্ভব!

৩য় অধ্যায়ঃ কচ্ছপ এবার খরগোশকে আরেকবার দৌড় প্রতিযোগিতার আমন্ত্রন জানালো। খরগোশও নির্দ্বিধায় রাজী হয়ে গেল। তখন কচ্ছপ বলল, "একই রাস্তায় আমরা ২ বার দৌড়েছি, এবার অন্য রাস্তায় হোক।" খরগোশও রাজী। অতএব নতুন রাস্তায় দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হল। যথারীতি খরগোশ জোরে দৌড় শুরু করে দিল। কচ্ছপও তার পিছন পিছন আসতে শুরু করল। কচ্ছপ যখন খরগোশ এর কাছে পৌঁছাল, দেখল খরগোশ দাঁড়িয়ে আছে, কিন্তু দৌড়ের শেষ সীমানায় যেতে পারেনি। কারন দৌড়ের শেষ সীমানার আগে একটি খাল আছে। কচ্ছপ খরগোশ এর দিকে একবার তাকালো, তারপর তার সামনে দিয়ে পানিতে নেমে খাল পার হয়ে দৌড়ের শেষ সীমানায় পৌছে প্রতিযোগিতা জিতে গেল। খরগোশ বুঝল, শুধু নিজের শক্তির উপর নির্ভর করলেই হবে না, পরিস্থিতি আর বাস্তবতা অনুধাবন করাও ভীষণ প্রয়োজনীয়! আর কচ্ছপ বুঝল, প্রথমে প্রতিযোগীর দূর্বলতা খুজে বের করতে হবে, তারপর সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা করতে হবে।

গল্প কিন্তু এখানেই শেষ নয়

চতুর্থ অধ্যায়ঃ এবার খরগোশ কচ্ছপকে আরেকটি দৌড় প্রতিযোগিতার জন্য আহবান জানালো এই একই রাস্তায়। কচ্ছপ ও রাজী। কিন্তু এবার তারা ঠিক করল, প্রতিযোগী হিসেবে নয়, বরং এবারের দৌড়টা তারা দৌড়াবে সহযোগী হিসেবে!
শুরু হল প্রতিযোগিতা। খরগোশ কচ্ছপকে পিঠে তুলে দৌড়ে খালের সামনে গিয়ে থামলো। এবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠ থেকে নেমে খরগোশকে নিজের পিঠে নিয়ে খাল পার হল। তারপর আবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠে উঠে বাকী দৌড় শেষ করল আর এবার তার দু'জনই একসাথে জয়ী হল।

আমরা শিখলাম, ব্যক্তিগত দক্ষতা থাকা খুবই ভালো। কিন্তু দলবদ্ধ হয়ে একে অপরের দক্ষতাকে কাজে লাগাতে পারলেই আসে সত্যিকারের সাফল্য যেখানে সবাই বিজয়ীর হাসি হাসতে পারে।

- Collected

ছাত্রবার্তা-Chatrabarta রবিউল আউয়াল সংখ্যার প্রচ্ছদ ডিজাইন 💞💞💞ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই অর্ডার করুন ।নিজে পড়ুন, অন্যকে উপহার দি...
03/10/2022

ছাত্রবার্তা-Chatrabarta রবিউল আউয়াল সংখ্যার প্রচ্ছদ ডিজাইন 💞💞💞
ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই অর্ডার করুন ।
নিজে পড়ুন, অন্যকে উপহার দিন ।
ডিজাইন- Mohammad Humair Kaisan

১১১টি দেশের হাফেজদের সাথে প্রতিযোগিতা করে ৩য় হয়েছেন বাংলাদেশের তাকরিম।এর আগে, আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে প্...
22/09/2022

১১১টি দেশের হাফেজদের সাথে প্রতিযোগিতা করে ৩য় হয়েছেন বাংলাদেশের তাকরিম।
এর আগে, আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছিলেন বাংলাদেশের এই হাফেজ

Congratulations 🇧🇩FIFA International Friendly 🏆FT: Bangladesh 1-0 Cambodia
22/09/2022

Congratulations 🇧🇩
FIFA International Friendly 🏆
FT: Bangladesh 1-0 Cambodia

সৌদি আরবের মাটির নিচে ৩ লক্ষ ২৩ হাজার কেজি স্বর্ণ!
22/09/2022

সৌদি আরবের মাটির নিচে ৩ লক্ষ ২৩ হাজার কেজি স্বর্ণ!

21/09/2022

আখেরি চাহার সম্বাহ হলো মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি স্মারক দিবস।
১১ হিজরির শুরুতে রাসূলুল্লাহ (দ.) গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। ক্রমেই তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। তিনি এতটাই অসুস্থ হয়ে পড়েন যে, নামাজের ইমামতি পর্যন্ত করতে পারছিলেন না। ২৮ সফর বুধবার মহানবি (দ.) সুস্থ হয়ে ওঠেন। দিনটি ছিল সফর মাসের শেষ বুধবার।
এই দিন কিছুটা সুস্থবোধ করায় রাসুলুল্লাহ (দ.) গোসল করেন এবং শেষবারের মতো নামাজে ইমামতি করেন। মদীনাবাসী এই খবরে আনন্দ-খুশিতে আত্মহারা হয়ে গেলেন এবং দলে দলে এসে নবি (দ.) কে একনজর দেখে গেলেন।
সকলে তাদের সাধ্যমতো দান-সাদকা করলেন, শুকরিয়া নামাজ আদায় ও দোয়া করলেন। রাসূল (দ.)’র রোগমুক্তিতে সাহাবীরা এতটাই খুশি হয়েছিলেন যে, তাদের কেউ দাস মুক্ত করে দিলেন, কেউবা অর্থ বা উট দান করলেন। যেমন: আবু বকর সিদ্দিক (রা.) ৫ হাজার দিরহাম, উমর (রা.) ৭ হাজার দিরহাম, ওসমান (রা.) ১০ হাজার দিরহাম, আলী (রা.) ৩ হাজার দিরহাম এবং আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা.) ১০০ উট দান করেন।

আমার ছেলে সেনাকর্মী হবে!!!মুহাম্মদ আবদুল্লাহ আল্ জাবের সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনা========================...
20/09/2022

আমার ছেলে সেনাকর্মী হবে!!!
মুহাম্মদ আবদুল্লাহ আল্ জাবের
সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনা
===============================
নতুন রংয়ের আঁচড়, চারদিক ব্যানার পেস্টুনে ছেঁয়ে গেছে , রং-বেরঙ্গের তুলিতে ফুটিয়ে তোলা নানান নকশায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এক নব বধুর সাজে সজ্জিত হয়ে উঠে প্রতিবছর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা উপলক্ষে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জিরো পয়েন্ট মউয়ের দোকানে বসে চবি সেনানীদের নিয়ে কলম-কার্ড বিতরণ শেষে মিছিল করার জন্য অপেক্ষা করছিলাম। এই ফাঁকে একটু গলায় শাণ দেওয়ার জন্য চা-চক্রে বসলাম।আমার পাশে বসা এক ভদ্রলোক চায়ের কাপে চুমুক দিচ্ছিলেন আর কান খাড়া শুনছিলেন আমাদের সাংগঠনিক কথাবার্তা।পরনে পুলিশের পোষাক, বুকের উপর কালো অক্ষরে চকচক করছিল মামুন।
আমাদের কথার ফাঁকে তার কৌতুহল মিটাতে প্রশ্ন ছুঁড়লেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রসেনা আছে ?
আমি বললাম , হ্যাঁ আছে ভাই।আমরা তো বিভিন্ন সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করি এখানে ।
উনার ভিতরটা যেন আনন্দের ঢেউ খেলে গেল ।
-মাশাআল্লাহ, আমরা তো একই পরিবারের, একই মতাদর্শের , শুনে খুব খুশি লাগছে ।
-আপনার বাড়ি কোথায়, ভাই ?
-বাড়ি কুমিল্লা , আলী আকবর রেজভী হুজুরের মুরিদ আমি, কড়া সুন্নী,নবীর পাগল।
-উনার কথাগুলো শুনে ভিতরটায় এক শীতলতা অনুভব করলাম, আমার চোখে-মুখে তার ছাপ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে!
বললাম ,মাশাআল্লাহ!
-আমার চোখের ভাষা হয়ত উনি বুঝতে পারলেন।এই মিলন মতাদর্শের ,আক্বিদার,বিশ্বাসের , এই মিলন প্রেমের, এই মিলন নবীর ভালোবাসায়, এই মিলন নবী প্রেমিকদের।আনন্দ, উচ্ছ্বাসের প্রবল ঢেউ তিনি যেন আর সংবরণ করতে পারছিলেন না, পাচ্ছিলেন না মনের মানুষগুলোর জন্য ভালোবাসা প্রকাশের ভাষা।অত্যন্ত আকুতি ও মিনতির স্বরে বললেন,
ভাই, কিছু মনে না করলে আপনাদের চা খাওয়ানোর একটু সুযোগ দিবেন।
উনার বলার ধরণেই আমি অভিভূত হয়ে পড়ি, অপরিচিত একজন মানুষ মুহূর্তেই এত ভালোবাসার সৌরভ ছড়াতে পারে।
আমার চেহেরায় হাসির রেখা স্পষ্ট ,ভিতরটা ও এক স্বর্গীয় আনন্দে যেন খিলখিল করে হেসে উঠছে ।
বললাম আপনার আন্তরিকতা আমাদের মুগ্ধ করেছে, ভাই ।ভালোবাসার , হৃদ্যতার, মমতা মাখানো এমন আবদার ,না করার কোন উপায় নেই।
-হ্যাঁ, ভাই অবশ্যই।
চা খাওয়ানোর কথা ছিল, যাওয়ার সময় আন্তরিকতার আরো একটি চিহ্ন রেখে গেলেন।
নাস্তার বিল সহ দিয়ে দিলেন।ডাক দিয়ে বলেন, নাস্তার বিলসহ দিয়ে দিছি অপূর্ণ লাগছে , অতৃপ্তি বোধ হচ্ছে।
উনার তাড়া আছে , দ্রুত ছুটছেন ডিউটির দিকে ।একটু দাঁড় করালাম, আমাদের কার্ড ও কলম উনার হাতে তুলে দিলাম জন জন করে বিদায় নিচ্ছিলেন ।আর বলছিলেন , দোয়া করবেন। আমার একটি সন্তান আছে যেন ,ছাত্রসেনার জন্য কাজ করতে পারে ,জামেয়ায় পড়ানোর নিয়ত করেছি ।
ভরসা দিয়ে বললাম , ইনশাআল্লাহ, আপনার সন্তানকে আল্লাহ সুন্নীয়তের মুজাহিদ হিসেবে কবুল করবেন।
এই ব্যানারের প্রতি প্রতিটি সুন্নী জনতার সুপ্ত প্রেম কাজ করে।কিছু স্বার্থান্বেশী মহল আপন স্বার্থ সিদ্ধির জন্য , স্বীয় ঢোল পিটানোর জন্য , ব্যাক্তিগত কিছু অনুরক্ত সৃষ্টির জন্য ইসলামী ভাবাদর্শ থেকে বিচ্যুত হয়ে আমাদের সেনাকর্মীদের ব্যবহার করছে।যারা ছুটে এসেছিল নবী প্রেম ধারণ করে , তাদের আজ ওরা অমুক-তমুকের প্রীতি শিখায় , যারা ছুটে এসেছিল এক বুক আশা নিয়ে সুন্নী মতাদর্শ ভিত্তিক ইসলামী সমাজ প্রতিষ্টার স্বপ্ন নিয়ে , তাদেরকে সিঁড়ি বানিয়ে আজ অনেকেই স্বীয় পদ-পদবী নিশ্চিত করতে ব্যবহার করছে।
ধিক্ ধিক্ ! তাদের তরে ।
তোমার সেই লালায়িত মনোভাব নিয়ে নবীর সামনে দাঁড়াবে কেমন !
ছাত্রসেনার কর্মীদের মাঝে আদর্শ থাকা চায়, তাদের হিংসা-বিদ্বেষ থাকতে নেই , তাদের লক্ষ্য একটাই সুন্নীয়ত ভিত্তিক ইসলামী সমাজ প্রতিষ্ঠা।আমাদের ভিতর প্রতিযোগিতা থাকবে দ্বীনের পথে সর্বোচ্চ দেওয়ার ,তবে প্রতিহিংসা মুক্ত হবে এই প্রতিযোগিতা।
ব্যক্তিস্বার্থকে উজাড় করে দিয়ে একমাত্র নবীর আদর্শ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে যারা এই পবিত্র ব্যানারে কাজ করতে পারে তারাই আমাদের প্রকৃত সম্পদ , তারাই আমাদের নিবেদিত কর্মী , আমরা স্বপ্ন বুনি তাদের নিয়ে , আমরা ভরসা পায় তাদের দিয়ে ।
চরম ফিতনার ছড়াছড়ি, এমন ক্রান্তিলঘ্নে ছাত্রসেনার প্রতি মামুন রেজভীর মমত্ব আমার হৃদয় জুড়ে দিয়েছে।
মামুন রেজভীরা আজ ও এই ব্যনারের প্রতি মমতা দেখায় কারণ এখনো এই ব্যানারে রয়েছে একঝাঁক নবীর সৈনিক, যারা নবীর জন্য গড়ে আর নবীর পক্ষে লড়ে । এই সৈনিকরাই এই ব্যানার পাহাড়া দিবে, এগিয়ে আসুক এমন প্রাণের সেনাকর্মী।
যেন প্রতিটি বাবা স্বপ্ন বুনে আমার আদরের সন্তানটা সেনাকর্মী হবে, সুন্নীয়তের তরে নিজেকে সঁপে দিবে ।

ছাত্রবার্তা-সেপ্টেম্বর সংখ্যা

অভিনন্দন, চ্যাম্পিয়ন 🇧🇩 🏆🏆নেপালকে ৩-১ গোলে হারিয়ে সাফের শিরোপা জিতলো বাংলাদেশ নারী ফুটবল টিম।
19/09/2022

অভিনন্দন,
চ্যাম্পিয়ন 🇧🇩 🏆🏆
নেপালকে ৩-১ গোলে হারিয়ে সাফের শিরোপা জিতলো বাংলাদেশ নারী ফুটবল টিম।

ছাত্রবার্তা মিলাদুন্নবী (দ.) সংখ্যায় লেখা পাঠানোর আজকেই শেষ দিন।
19/09/2022

ছাত্রবার্তা মিলাদুন্নবী (দ.) সংখ্যায় লেখা পাঠানোর আজকেই শেষ দিন।

প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারে ইসলামি দৃষ্টিকোণ।নিশ্চয়ই নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের সৃজনে ও রাত-দিনের পালাক্রমে আগমন ও প্রস্থানে বহু ...
18/09/2022

প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারে ইসলামি দৃষ্টিকোণ।

নিশ্চয়ই নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের সৃজনে ও রাত-দিনের পালাক্রমে আগমন ও প্রস্থানে বহু নিদর্শন আছে ওইসব বুদ্ধিমানের জন্য যারা দাঁড়িয়ে, বসে ও শুয়ে (সর্বাবস্থায়) আল্লাহকে স্মরণ করে এবং আকাশমন্ডল ও পৃথিবীর সৃষ্টি সম্পর্কে চিন্তা করে (এবং তা লক্ষ্য করে বলে ওঠে) হে আমাদের প্রতিপালক! আপনি এসব উদ্দেশ্যহীনভাবে সৃষ্টি করেননি। আপনি অনর্থক কাজ থেকে পবিত্র (আলে ইমরান : ১৯০-১৯১)।

উল্লিখিত আয়াতের মাধ্যমে প্রতীয়মান যে, মানুষ জগতের যা কিছু দ্বারা উপকার লাভ করে তা সবই আল্লাহ তায়ালার দান। এর প্রত্যেকটি জিনিস আল্লাহ তায়ালার তাওহিদের নিদর্শন। এখন প্রযুক্তির যুগ। প্রযুক্তির কল্যাণে গোটা বিশ্বই এখন একটি গ্রামে পরিণত হয়েছে। মুহূর্তে এক দেশের খবর চলে আসে অন্য দেশে। হাজার হাজার মাইল দূরে অবস্থানরত মানুষের সাথে কথা বলা যায় অনায়াসে।

পৃথিবীর এই তাবৎ আবিষ্কার, প্রযুক্তির এই সব উন্নয়ন সবই ইসলাম ও মুসলিমদের জন্য মহান আল্লাহ প্রদত্ত বিশেষ নিয়ামত। যার শুকরিয়া আদায় করা প্রতিটি বান্দার জন্য আবশ্যক। কেননা আল্লাহ বলেন, ‘যদি তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার করো, তাহলে আমি অবশ্যই তোমাদেরকে বেশি বেশি করে দেবো। আর যদি অকৃতজ্ঞ হও, তাহলে (মনে রেখো) নিশ্চয়ই আমার শাস্তি অত্যন্ত কঠোর’ (সূরা ইবরাহিম : ৭)।

মানুষের প্রত্যেক কথা ও কাজ আল্লাহর দরবারে হিসাব দিতে হবে। না জেনে অনুমাননির্ভর মন্তব্য করা জঘন্য পাপ। সোশ্যাল মিডিয়ায় সবচেয়ে বেশি হচ্ছে এই জঘন্য পাপ। কারণ কেউ কাউকে অপছন্দ করলে তার কমেন্ট ঘরে এসে অপবাদ ও ধারণাপ্রসূত মন্তব্য করাটাই যেন দৈনন্দিন রুটিনে পরিণত হয়েছে। মানুষ রুটিন করেই কমেন্ট করে যাচ্ছে অন্যের পোস্টে। তবে কমেন্টের অধিকাংশই ধারণাপ্রসূত। অনেকেই আবার হাসির ছলেও মিথ্যা বানোয়াট মন্তব্য করে দেয় যা আরও মারাত্মক। কারণ হাসির ছলেও মিথ্যা অপবাদ দেওয়া কবিরা গুনাহের শামিল।

কুরআনে আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন, ‘হে মুমিনগণ! তোমরা অনেক ধারণা থেকে বেঁচে থাক। নিশ্চয় কতক ধারণা গোনাহ এবং গোপনীয় বিষয় সন্ধান করো না। তোমাদের কেউ যেন কারও পশ্চাতে নিন্দা না করে। তোমাদের কেউ কি তার মৃত ভ্রাতার মাংস ভক্ষণ করা পছন্দ করবে? বস্তুত তোমরা তো একে ঘৃণাই করো। আল্লাহকে ভয় করো। নিশ্চয় আল্লাহ তওবা কবুলকারী, পরম দয়ালু।’ (সূরা হুজরাত : ১২)।

প্রযুক্তির সহজ ব্যবহারের সুযোগ নিয়ে অনলাইনে মিথ্যা ছড়িয়ে দিচ্ছে অনেকেই। অশ্লীলতা, বেহায়াপনা, নগ্নতাকে উসকে দিচ্ছে। এ ক্ষেত্রে ফেসবুককে দাওয়াতের মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করে ইসলামের প্রচার-প্রসারে ভূমিকা পালন করতে পারেন। কুরআনের সাথে আধুনিক বিজ্ঞানের আবিষ্কৃত তত্ত্বগুলো যে সামঞ্জস্যপূর্ণ তা প্রচারে আলেমদেরই এগিয়ে আসতে হবে।

আমাদের আলেম সমাজেরই দায়িত্ব প্রযুক্তির এই দিকহারা জাহাজের পাল টেনে ধরার। সেই সাথে মানুষকে তার সঠিক ব্যবহার শিক্ষা দেয়া। ইসলামের খেদমতে প্রযুক্তিকে কিভাবে আরো শক্তিশালী করা যায়, তা নিয়ে কার্যকর পরিকল্পনা গ্রহণ করা জরুরি। কারণ এখন মানুষ প্রযুক্তিনির্ভর। অফিস-আদালত, বই-পুস্তক, দোকান-পাঠ সবই এখন হাতের মুঠোয়। কিন্তু প্রযুক্তির এই উৎকর্ষতা যেন আমাদের ধ্বংসের কারণ না হয়।

আমরা মুসলমান। আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে, সবকিছুর একদিন হিসাব আল্লাহর দরবারে দিতে হবে। আমরা ছোট-বড় যে কোনো কাজ করি না কেন সবকিছু আল্লাহর দরবারে লেখা থাকে। আমাদের মুখে উচ্চারিত সব কথাই আল্লাহ তাঁর ফেরেশতাদের মধ্যমে লিপিবদ্ধ করে রাখেন। কুরআনে কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘মানুষ যে কথাই উচ্চারণ করে তা লিপিবদ্ধ করার জন্য তৎপর প্রহরী তার সঙ্গেই রয়েছে।’ (সূরা কাফ : ১৮)।

যারা সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয় তাদের মারাত্মক রোগ হলো তারা কাউকে অপছন্দ করলে তার ভিডিও, অডিও ক্লিপ বা ছবি বিকৃতভাবে শেয়ার করেন যাচাই-বাছাই ছাড়াই। না জেনে না শুনে গুজব ছড়িয়ে দেন অনায়াসে। অথচ যে কোনো খবর যাচাই-বাছাই ছাড়া শেয়ার বা প্রচার করা অত্যন্ত নিকৃষ্ট কাজ।

কুরআনে এ ব্যাপারে বর্ণিত হয়েছে, ‘হে মুমিনগণ! যদি কোনো পাপাচারী ব্যক্তি তোমাদের কাছে কোনো সংবাদ আনয়ন করে, তবে তোমরা পরীক্ষা করে দেখবে, যাতে অজ্ঞতাবশত তোমরা কোনো সম্প্রদায়ের ক্ষতিসাধনে প্রবৃত্ত না হও এবং পরে নিজেদের কৃতকর্মের জন্য অনুতপ্ত না হও।’ (সূরা হুজুরাত : ০৬)।

হাদিসে এসেছে, আবু হুরাইরা (রা.) হতে বর্ণিত, নবি (সা.) বলেছেন, মানুষের মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে, সে যা কিছু শোনে (বিনা বিচারে) তা-ই বর্ণনা করে।
-আর টিভি নিউজ

শালীন পোশাকেই সভ্যতার বাহনমানুষ সভ্য জীব। আর সভ্যতার অন্যতম পরিচায়ক হচ্ছে শালীনতা। সভ্য জীব হিসেবে মানুষের অন্যতম অনুষঙ্...
18/09/2022

শালীন পোশাকেই সভ্যতার বাহন

মানুষ সভ্য জীব। আর সভ্যতার অন্যতম পরিচায়ক হচ্ছে শালীনতা। সভ্য জীব হিসেবে মানুষের অন্যতম অনুষঙ্গ হচ্ছে পোশাক-পরিচ্ছদ। শুধু লজ্জা নিবারণই নয়, মানুষের আভিজাত্য, রুচি, ব্যক্তিত্ব, সংস্কৃতির পরিচয় ও সামাজিক অবস্থান বহন করে পোশাক। বিশ্বায়নের যুগে অবাধ তথ্য প্রবাহের কারণে, তারুণ্যে ভরপুর অনেকেই উচিত আর অনুচিত তফাৎ করতে পারে না।

বর্তমানে ফ্যাশন নাম দিয়ে শুরু হয়েছে অধিক মুনাফা হাতানোর ব্যবসা। বণিক শ্রেণির সর্বগ্রাসী লোভের সবচেয়ে নির্মম শিকার নারীসমাজ। নারীদেরকে কত সূক্ষ্মভাবে যে প্রতারিত করা হচ্ছে, হতভাগা নারী তা আঁচই করতে পারছে না। অথচ, অশালীনতা সবদিক থেকে অকল্যাণকর। যে পোশাক শালীনতার উদ্দেশ্য পূরণে ব্যর্থ, তা যেন শরিয়তের দৃষ্টিতে পোশাকই নয়!

আল্লাহ তা’আলা বলেন, ‘হে আদম সন্তান, আমি তোমাদের জন্য অবতীর্ণ করেছি পোশাক, যা তোমাদের লজ্জাস্থান আবৃত করে এবং সৌন্দর্য দান করে (সুরা আরাফ: ২৬)।’

অন্যত্র ইরশাদ হয়েছে, ‘মুমিন নারীদের বলো, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত করে ও তাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করে। তারা যেন যা সাধারণত প্রকাশ থাকে তা ছাড়া তাদের আবরণ প্রদর্শন না করে (সুরা নুর: ৩১)।’

আল্লাহ তা’আলা আরও ইরশাদ করেন, ‘হে নবী, স্ত্রী, কন্যা ও মুমিন নারীদের বলো, তারা যেন তাদের চাদরের কিছু অংশ নিজেদের ওপর টেনে দেয়। এতে তাদের চেনা সহজতর হবে, ফলে তাদের উত্ত্যক্ত করা হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু (সুরা আহজাব: ৫৯)।’

যে পোশাক আদিম মানুষকে সভ্যতায় উন্নীত করেছে, আধুনিক ফ্যাশনের নামে তার ডিজাইন যদি আদিমতাকেই উসকে দেয়, তা কোনোভাবে রুচিশীল, মার্জিত পোশাক বলে বিবেচিত হতে পারে না। মনে রাখতে হবে পোশাক শুধু জীবনে নয়, মরণেও থাকবে। নবি করিম (সা.) বলেন, যখন তোমাদের কেউ তার মুসলিম ভাইকে কাফন দেবে, সে যেন ভালো কাপড় দিয়ে কাফনের ব্যবস্থা করে (মুসলিম: ২০৭৪)।

মডেল এবং টিভি সিরিয়ালে দেখা অর্ধশরীর আবৃত করার মতো নারীদের বাহারি পোশাক বাজারজাত করে পোশাক কোম্পানিগুলো। উঠতি ছেলেমেয়েদের এসব পোশাকের প্রতি থাকে বাড়তি আগ্রহ। অথচ, রাসুলুল্লাহ (সা.) এসব পোশাক না পরার ইঙ্গিত দিয়ে বলেন, ‘যে ব্যক্তি খ্যাতি লাভের জন্য পোশাক পরে, আল্লাহ তা’আলা কেয়ামতের দিন তাকে লাঞ্ছনার পোশাক পরাবেন। অতঃপর তাকে অগ্নিদগ্ধ করা হবে (আবু দাউদ: ৪০২৯)।’

ইসলামের দৃষ্টিতে শরীর ও শরীরের অবয়ব প্রকাশ পায়— এমন পাতলা কাপড় পরিধান করাও নিষেধ। হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, ‘এমন নারী যারা পোশাক পরিধান করেও উলঙ্গ, যে নিজেও পথভ্রষ্ট এবং অন্যকে পথভ্রষ্ট করে, তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে না এবং জান্নাতের ঘ্রাণও পাবে না। অথচ জান্নাতের ঘ্রাণ পাঁচশো বছরের দূরত্ব থেকে পাওয়া যায় (মুয়াত্তা মালিক: ১৬৬১)।’

ইসলাম নারীদের সুন্দর, রুচিশীল ও আরামদায়ক পোশাক পরিধান করতে বলে। অর্ধ উলঙ্গ কখনও সুন্দর ও শালীনতা হতে পারে না। বরং পোশাকের সৌন্দর্য বাড়াতে কারুকাজ ও নকশা দিতে উৎসাহিত করে ইসলাম। আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘তিনি রাসুলুল্লাহ (স.)-এর মেয়ে উম্মে কুলসুমের গায়ে হালকা নকশা করা রেশমি চাদর দেখেছেন (সহিহ বোখারি: ৫৮৪২)।’

-আর টিভি নিউজ

মাদরাসায় হিন্দু অধ্যক্ষ নিয়োগ; ধর্মীয় অনূভুতিতে আঘাত -এম সাইফুল ইসলাম নেজামী আলকাদেরী বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দ...
17/09/2022

মাদরাসায় হিন্দু অধ্যক্ষ নিয়োগ; ধর্মীয় অনূভুতিতে আঘাত

-এম সাইফুল ইসলাম নেজামী আলকাদেরী

বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। ধর্মীয় সহাবস্থানে এ দেশ বিশ্বে রোলমডেল। স্ব-স্ব ধর্ম তাঁদের নিজস্ব ধর্মীয় কৃষ্টি-সংস্কৃতি স্বাধীনভাবে পালন করার নাম ধর্মীয় স্বাধীনতা। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৩য় ভাগে ধর্মীয় স্বাধীনতার ব্যাখ্যা দেওয়া আছে। প্রত্যেক ধর্মের উপাসনালয় ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের প্রধান হবেন স্ব-স্ব ধর্মের বিজ্ঞ অভিজ্ঞ ব্যক্তিবর্গ। ধর্মীয় নীতি ও রাষ্ট্রীয় নিয়মের সমন্বয়ে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে প্রধান নিয়োগের বিধান রইছে। ইসলাম ধর্মভিত্তিক প্রতিষ্ঠানে আলেম, হিন্দু ধর্মভিত্তিক প্রতিষ্ঠানে পুরোহিত, গির্জায় ফাদার; এমনটা হওয়া স্বাভাবিক।

ঢাকেশ্বরী মন্দিরে কোন আলেম সুপ্রিম অথোরিটি হওয়াটা যেমন চরম অন্যায় ঠিক একইভাবে গির্জার ফাদার হিন্দু ধর্মাবলম্বী কাউকে নিয়মের দোহাই দিয়ে নিয়োগ দিলে সেটাও ধর্মীয় অনুভূতিতে চরম আঘাত। এক ধর্মের মানুষ অন্য ধর্মের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব চাওয়া, করতে দেওয়া, করার জন্য উৎসাহ দেওয়া ধর্মীয় ও রাষ্ট্রীয় অপরাধ। এটা পাগলও বুঝে। সবার জানা একটি বিষয়কে না-জানার ভান করে; ধর্মীয় নীতিকে উপেক্ষা করে, টাঙ্গাইল দারুল উলুম কামিল মাদরাসায় একজন হিন্দু ধর্মাবলম্বী শিক্ষককে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নিয়োগ দেওয়া ধর্মীয় অনুভূতিতে চরম আঘাত ও গভীর ষড়যন্ত্রের আভাস। একটি কামিল মাদরাসায় একাধিক বিজ্ঞ অভিজ্ঞ মুফতি, মুহাদ্দিস, মুফাসসির, প্রভাষক থাকেন। শুধুমাত্র জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে ইসলাম অন্যতম সম্মানিত ও গুরুত্বপূর্ণ স্থান মাদরাসার অধ্যক্ষ ভিন্ন ধর্মাবলম্বী শিক্ষককে নিয়োগ দেওয়া মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের জনগণ মেনে নেবেন না। মাদরাসা মানে নিছক কোন ইট-পাথরে গড়া দালান নয়; বরং কুরআন-সুন্নাহ'র আলোকে জ্ঞান-বিজ্ঞান সমৃদ্ধ জীবন গঠনের অন্যতম পাঠশালা হলো মাদরাসা।

নৈতিকতাসম্পন্ন সুনাগরিক সৃষ্টির অন্যতম সূতিকাগার হলো মাদরাসা। সে মাদরাসার প্রধান একজন যোগ্য আলেম হবেন এটাই স্বাভাবিক। নিয়ম, নীতি, সংবিধান মানুষের কল্যাণে রচিত হয়েছে। যে নিয়ম মানতে গেলে মানুষের ধর্মীয় অনূভুতিতে আঘাত হানবে, দেশের সংবিধান বিরোধী হবে; সে নিয়মের পরিবর্তন পরিমার্জিন করা কর্তৃপক্ষের দায়িত্বের মধ্যে পরে। টাঙ্গাইল দারুল উলুম কামিল মাদরাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নিয়োগ কমিটির উচিৎ ছিল একজন আলেমকে অধ্যক্ষ নিয়োগ দেওয়া। এ মাদরাসায় জ্যেষ্ঠ শিক্ষক গোপাল চন্দ্র বসাককে নিয়োগ দিয়ে নিয়োগ কমিটি একদিকে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছে, অন্যদিকে জনগণের চোখে সরকারের কার্যক্রমকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

শিক্ষাব্যবস্থার প্রধান ও নীতি নির্ধারণী পরিষদে সর্বদাই ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের অগ্রাধিকারের বিষয়টি অপরিবর্তিত রয়েছে। তারপরও টাঙ্গাইল দারুল উলুম কামিল মাদরাসায় হিন্দু ধর্মের বাংলা শিক্ষককে ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপালের দায়িত্ব প্রদান করা বাংলাদেশে বিরাজমান সাম্প্রদায়িক-সম্প্রীতির সুন্দর পরিবশেকে ঘোলাটে করার গভীর ষড়যন্ত্র বলে মনে করছি। এ দেশের মানুষ ধর্ম সচেতন। ধার্মিক মানুষ মাত্রই এ বিষয়টি মেনে নিতে পারবে না। এমনকি সচেতন হিন্দু সম্প্রদায়ও বিষয়টি ভালো চোখে দেখছেন না। হিন্দু অধ্যক্ষ নিয়োগ বিষয়টি সর্বত্রে নিন্দার ঝর তুলেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ হীন সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে সারা বিশ্বের ধর্মপ্রাণ মানুষ।

বাংলাদেশ দণ্ডবিধি আইনের ২৯৫ক ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি স্বেচ্ছাপ্রণোদিত হয়ে বাংলাদেশের যে কোনো নাগরিকের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার অসদুদ্দেশ্যে লিখিত বা মৌখিক বক্তব্য দ্বারা কিংবা দৃশ্যমান অঙ্গভঙ্গি দ্বারা সংশ্লিষ্ট ধর্মটিকে বা কারো ধর্মীয় বিশ্বাসের প্রতি অবমাননা করে বা অবমাননার চেষ্টা করে, সে ক্ষেত্রে সেই ব্যক্তিকে দুই বছর পর্যন্ত মেয়াদের কারাদণ্ড অথবা অর্থদণ্ড কিংবা উভয়দণ্ডে দণ্ডিত করা যেতে পারে।

টাঙ্গাইল দারুল উলুম কামিল মাদরাসার ঘটনায় দেশ নয় শুধু বিশ্বের কোটি মুসলমানের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে। এক্ষেত্রে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা নির্ধারণ করবেন নিয়োগ কমিটির শাস্তি কি হবে। মানুষের কল্যাণে, দেশের প্রয়োজনে বাংলাদেশের পবিত্র সংবিধান যদি ১৭ বার সংশোধন করা যায় তাহলে জনগণের কল্যাণে কোন নিয়মের দোহাই দিয়ে এক ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে ভিন্ন ধর্মাবলম্বী কেউ প্রধান হতে না পারার বিধান প্রনয়নের আহবান জানাচ্ছি। সেটা হোক মুসলিম ধর্মের, হিন্দু ধর্মের, বৌদ্ধ কিংবা খ্রিস্টান ধর্মের। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী, দেশপ্রেম লালনকারী একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমি চাই, মহান মুক্তিযুদ্ধে এক সাগর রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের পবিত্র মাতৃভূমি যেন নিরাপদ ও নিষ্কলুষ থাকে।

লেখক: কলামিস্ট ও ইসলামী বক্তা
সাবেক সম্পাদক: মাসিক ছাত্রবার্তা

17/09/2022

হাত নেই, তবুও থেমে নেই জীবন সংগ্রাম।
পায়ে লিখে এসএসসি পরীক্ষা।

Address

Dream Abul Hossain Tower (3rd Floor), Motijheel
Dhaka
1000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ছাত্রবার্তা-Chatrabarta posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ছাত্রবার্তা-Chatrabarta:

Share

Category



You may also like