Allah Please Help The Muslim-Ummah

Allah  Please  Help  The  Muslim-Ummah "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ"

16/07/2024

রাত তিন টায় উঠবেন। উত্তম রূপে অযু করবেন, সুন্দর একটা জামা পড়বেন, চুলটা আঁচড়ে নিবেন, একটু সুগন্ধি ব্যবহার করতে পারেন। এই সাজ শুধুমাত্র মহান আল্লাহর জন্য।

এরপর জায়নামাজ বিছিয়ে দুই চার রাকাত তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করবেন, মনের সব কথা ওনাকে বলবেন। সবাই ঘুমাচ্ছে, শুধু আপনি আর আল্লাহ সবচেয়ে সুন্দর একটা মুহূর্ত।

বিশ্বাস করুন, সত্যিকারের ভালোবাসা কি, আপনি তখন অনুভব করতে পারবেন। 💚🌸

পরিবর্তন টা হোক একমাত্র আল্লাহ তায়ালার জন্য।🌸

জীবনের সৌন্দর্য এইখানেই।🥰🌼

28/06/2024

রাসূল ﷺ ইরশাদ করেন— জান্নাতের প্রাসাদগুলো এমন হবে যে, এর ভিতর থেকে বাইরের সবকিছু দেখা যাবে এবং বাইরে থেকে ভিতরের সবকিছু দেখা যাবে। এক বেদুঈন উঠে দাঁড়িয়ে প্রশ্ন করল, হে আল্লাহর রাসূল ﷺ ! এসব প্রাসাদ কাদের জন্য? তিনি বললেন— যারা উত্তম ও সুমধুর কথা বলে, ক্ষুধার্তকে খাবার দেয়, প্রায়ই রোযা রাখে এবং লোকেরা রাতে ঘুমিয়ে থাকাবস্থায় জাগ্রত থেকে আল্লাহ তা’আলার জন্য নামায আদায় করে তাদের জন্য। [সুনান আত তিরমিজী : ২৫২৭]

26/04/2024

#দেড় হাজার বছর আগে রাসূলুল্লাহ (সা.) জানিয়েছেন ৭ টি বৈশিষ্ট্য ইহুদি মেয়েদের মধ্যে আছে আর এই সাতটি বৈশিষ্ট্য যদি কোন মুসলিম মেয়েদের মধ্যে থাকে তবে তাদের হাশর হবে ঐ সকল ইহুদি মেয়েদের সাথে। সেই সাতটি বৈশিষ্ট্য হলো :

১. #আন্নানা- এর অর্থ হলো বেশি বেশি চাই জিনিসপত্র অনেক আছে তবুও তবুও অনেক চাই স্বামীকে বলে শুধু আমার জন্য দাও। নিজের মা-বাবা ভাই-বোন এদের জন্য কোন কিছু দিও না,

২. #মান্নানা- এর অর্থ হল স্বামীকে শুধু সব সময় সকল ক্ষেত্রে খোটা দেয় অর্থাৎ খোটা দেওয়া এই স্বভাব ইহুদী মেয়েদের,

৩. #হান্নানা- হান্নানা এর অর্থ হচ্ছে স্বামীর খেদমত না করা ,উল্টো আরো স্বামীকে দিয়ে খেদমত করিয়ে নেয়া। হযরত খাদিজাতুল কুবরা আল্লাহর নিকট থেকে সালাম পাওয়ার একমাত্র কারণ ছিল স্বামীর খেদমত করা।

৪. #কান্নানা- স্বামীকে মাঝে মাঝে বলে তুমি আমারে চেনো? আমি অমুকের মেয়ে, তমুকের মেয়ে, চেয়ারম্যানের মেয়ে ইত্যাদি ইত্যাদি। স্বামীর সামনে নিজেকে বড় করে দেখানো, স্বামীকে ছোট মনে করা এটা ইহুদি মেয়েদের গুণ।

৫. #হাত্তকা্হ- হাত্তকাহ শব্দের অর্থ স্বামীর পছন্দের গুরুত্ব না দেওয়া। স্বামী যদি দুই টাকার জিনিসও আপনাকে দেয় তবে তা আপনাকে আলহামদুলিল্লাহ ভালো গ্রহণ করতে হবে। পরে মন ভালো হলে আরেকটা জিনিস আবদার করে নিয়ে নিবেন, স্বামীর মনে দুঃখ দেওয়া যাবে না।

৬. #শাত্তকা্হ- এর অর্থ হচ্ছে স্বামীকে হারাম ইনকাম করতে বাধ্য করা। স্বামীর হালাল ইনকামে আপনাকে সন্তুষ্ট থাকতে হবে। যদি আপনার কারণে আপনার স্বামী হারাম ইনকাম করে তাহলে স্বামীর সাথে আপনাকেও জাহান্নামে যেতে হবে।

৭. #বার্রকা্হ- এ অর্থ স্বামীকে মাঝে মাঝে ধরে মারা। অর্থাৎ স্বামীর গায়ে হাত তোলা এটা ইহুদি মেয়েদের স্বভাব।

#উপরোক্ত এই সাতটি গুন যেই মেয়েদের মধ্যে থাকবে তারা নামায, রোযা এবং পর্দা করলেও তাদের হাশর কিন্তু হবে ইহুদি মেয়েদের সাথে। আল্লাহ আমাদের মুসলিম মেয়েদের হাদীসটি আমল করার তৌফিক দান করুক।
আমিন....
-ইমাম গাজ্জালী( রহঃ)

25/04/2024
 # এরাও কিন্তু  #সংসদে_দাড়িয়ে দাম্ভিক গলায় বলতে পারতো, এতোবছর তোমরা খেয়েছো, এখন আমরা খাবো, বেশী কথা বললে লাল ঘোড়া দ...
13/01/2024

# এরাও কিন্তু #সংসদে_দাড়িয়ে দাম্ভিক গলায় বলতে পারতো, এতোবছর তোমরা খেয়েছো, এখন আমরা খাবো, বেশী কথা বললে লাল ঘোড়া দাবড়ায়ে দিবো।
# এরাও কিন্তু বলতে পারতো ২০ বছর যুদ্ধ করে পৃথিবীর সুপারপাওয়ার কে পরাজিত করেছি, আমাকে আজীবন ভাতা দিতে হবে, আমার বউকে দিতে, বাচ্চাকে দিতে হবে, নাতিপুতিদেরও দিতে হবে।
# এরাও কিন্তু বলতে পারতো আমার উত্তরসূরি প্রত্যেককে বিশেষ কোটায় চাকুরী দিতে হবে।
>> কিন্তু না! এরা তা বলেনি, কারন এরা যুদ্ধ করেছে জাতির জন্যে, ধর্মের জন্যে, আত্মমর্যাদা রক্ষার জন্যে।তাই বছর না ঘুরতেই এদের মুদ্রার মান দক্ষিন এশিয়ার শীর্ষে। বৃদ্ধির হারে সারা বিশ্বে শীর্ষে।
ছবি:
আমেরিকা ও ন্যাটোর বিরুদ্ধে দীর্ঘ ২০ বছর যুদ্ধ করে বিজয়ী হওয়া ইমারতে ইসলামীয়ার বীর মুক্তিযোদ্ধা ছাত্র ভাইয়ের কলা বিক্রি করে সাদামাটা জীবন-যাপন করা!
আল্লাহ্‌র প্রতি ভয় থাকলেই না মানুষ নিজেদের সংশোধন করে কিন্ত এই নেতৃত্ব স্থানে যারা আছেন তাদের কথা বার্তাই প্রমাণ করে না আছে এদের জনগনের প্রতি দায়বদ্ধতা আর না আছে নিজেদের কাজের জবাবদিহিতা।
সবাই কবে যে বুঝবে!!!

02/12/2023

‘যখন অবৈধ উপায়ে সম্পদ অর্জিত হবে। কাউকে বিশ্বাস করে সম্পদ গচ্ছিত রাখলে তা আত্মসাৎ করা হবে। জাকাতকে মনে করা হবে জরিমানা হিসেবে। ধর্মীয় শিক্ষা ছাড়া বিদ্যা অর্জন করা হবে। পুরুষ তার স্ত্রীর বাধ্যগত হয়ে মায়ের সঙ্গে বিরূপ আচরণ করবে। বন্ধুকে কাছে টেনে নিয়ে বাবাকে দূরে সরিয়ে দেবে। মসজিদে শোরগোল (কথাবার্তা) হবে। সবচেয়ে দুর্বল ব্যক্তি সমাজের শাসক হবে। সে সময় তোমরা অপেক্ষা করো—রক্তিম বর্ণের ঝড়ের, ভূকম্পনের, ভূমিধসের, লিঙ্গ পরিবর্তন, পাথর বৃষ্টির এবং সুতো ছেঁড়া (তাসবিহ) দানার ন্যায় একটির পর একটি নিদর্শনগুলোর জন্য।’ (তিরমিজি, ১৪৪৭)

29/11/2023

আচ্ছা, আমরা কি ধীরে ধীরে মেধা-শূন্য জাতিতে পরিনত হচ্ছি ? তবে এই কথা সত্য যে ,মেধা শূন্য জাতির ওপর কর্তৃত্ব করা অনেক সহজ। মেধা শূন্য জাতি থেকে অবশ্য শক্তিশালী তোষামোদকারী,দেশপ্রেমহীন জাতি হিসাবে পরিচিত লাভ করা যায় । তবে কথিত মেধাবীরা আবার চোর ও দুর্নীতিবাজ ।
সোনার বাংলা কে শুনবে তোমার আর্তনাদ।
Allah Please Help The Muslim-Ummah

৩৫০ বছরের রহস্যময় ঝাউদিয়া শাহী মসজিদের তথ্য জানুনকুষ্টিয়ার ঝাউদিয়া শাহী মসজিদ নির্মাণের ইতিহাস নিয়ে রয়েছে নানামত ও রহস্য...
19/11/2023

৩৫০ বছরের রহস্যময় ঝাউদিয়া শাহী মসজিদের তথ্য জানুন

কুষ্টিয়ার ঝাউদিয়া শাহী মসজিদ নির্মাণের ইতিহাস নিয়ে রয়েছে নানামত ও রহস্যময় ইতিহাস। কেউ বলেন মোঘল আমলে নির্মাণ করা হয়েছিল এটি, আবার লোকমুখে প্রচলিত, অলৌকিক উপায়ে মাটি ফুঁড়ে তৈরি হয়েছিল এই ঝাউদিয়া শাহী মসজিদ। বই-পুস্তক এবং ইতিহাসের পাতাতেও এই মসজিদ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু পাওয়া যায় না। বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের কাছেও এ সংক্রান্ত কোনো নথিপত্র নেই।

কুষ্টিয়া শহর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, ঝিনাইদহ ও কুষ্টিয়া জেলার মধ্যবর্তী স্থানে ঝাউদিয়া গ্রামে অবস্থিত ইতিহাসের সাক্ষী অনিন্দ্য সুন্দর ঝাউদিয়া মসজিদ।

স্থানীয় অনেকেই বলেন, ‘বহু বছর আগে মসজিদটি অলৌকিকভাবে মাটি ফুঁড়ে উপরে উঠে আসে। সেই থেকে এই মসজিদে ইবাদত-বন্দেগি করে আসছেন স্থানীয় ধর্মপ্রাণ মানুষজন।’
আবার অন্য একটি পক্ষ দাবি করেন, ‘ইরাক থেকে প্রায় ১১শ’ বছর আগে শাহ সুফি আদারি মিয়া ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া ও বাগেরহাট অঞ্চলে ইসলাম ধর্ম প্রচার করতে আসেন। ঝিনাইদহ ও কুষ্টিয়ার মধ্যবর্তী ঝাউদিয়া গ্রামে তিনি বসতি স্থাপন করেন। তিনিই এই মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন। আদারি মিয়ার মৃত্যুর পর মসজিদ সংলগ্ন এলাকাতেই তাঁকে কবর দেওয়া হয়।

ঝাউদিয়া মসজিদের প্রবেশ মুখে লেখা আছে ‘এটির বড় পরিচয় মানুষের তৈরি এবং এটা প্রতিষ্ঠিত হয় মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের শাসনামলে’। কিন্তু ওই সময় কে এই মসজিদ নির্মাণ করেছিল সে বিষয়ের কোনো উল্লেখ নেই। স্থানীয় সচেতন ব্যক্তিরাও এ সম্পর্কে কিছু বলতে পারেন না।

ইতিহাসবিদদের মতে মসজিদের নির্মাণ কাল বিষয়ে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য মতো হচ্ছে, মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের আমলে এ মসজিদ নির্মিত হয়েছিল। কারণ মোগল আমলে নির্মিত অন্যান্য স্থাপনার সঙ্গে এই মসজিদের নির্মাণশৈলীতে অনেক সামঞ্জস্য লক্ষ্য করা যায়। মোঘল স্থাপত্যরীতি অনুসরণ করে ঝাউদিয়া শাহী মসজিদ নির্মিত। মোঘল আমলের অধিকাংশ স্থাপনার মতো এ মসজিদেও লাল জাফরি ইট ব্যবহৃত হয়েছে। সম্রাট আওরঙ্গজেবের শাসনকাল হিসাব করলে এ মসজিদের বয়স আনুমানিক ৩৫০ বছর।

ঝাউদিয়া শাহী মসজিদে সুদৃশ্য ৫টি গম্বুজ রয়েছে। চারকোণায় আছে চারটি নান্দনিক মিনার এবং ভেতরে প্রবেশ দরজাতেও দু’টি মিনার রয়েছে। এটি অপূর্ব শৈল্পিক কারুকার্য সংবলিত একটি স্থাপনা যা সহজেই মুগ্ধ করে সকলকে।
মসজিদের বাহিরের সৌন্দর্য রক্ষনাবেক্ষনের অভাবে কিছুটা ম্লান হলেও ভিতরে চোখ ধাঁধানো নকশার তেমন কোন ক্ষতি হয় নাই। ভেতরাংশে সূক্ষ্ম কারুকাজ পারস্যের মুরাকামি নকশা (murakami design) দ্বারা প্রভাবিত। সূক্ষ্ম এই নকশা দারুণ নান্দনিক সৌন্দর্যের সৃষ্টি করেছে মসজিদের ভিতরে। মসজিদের মিহরাব, দেওয়াল এবং গম্বুজের ভেতরের অংশে জ্যামিতিক নকশার সাথে ফুল ও লতাপাতার চমৎকার নকশা আঁকা আছে।

মসজিদটি আয়তাকার ও ভেতরে ৩ সারিতে একসঙ্গে প্রায় ১০০জনের নামাজ আদায় করতে পারে। আরও বেশি মানুষের নামাজ আদায়ের জন্য মসজিদটির বাহিরে উপরের দিকে ত্রিপল দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে। যার ফলে মসজিদের সৌন্দর্যের অনেকটাই ঢাকা পরে গেছে।
প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের ১৯৬৯ সালে মসজিদটিকে নথিভুক্ত করেন। বর্তমানে এ মসজিদটি প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সম্পত্তি। ঐতিহ্যবাহী এ মসজিদটি দর্শনে প্রতিদিনই শত শত ভ্রমণ পিপাসুদের আগমন ঘটে ঝাউদিয়া গ্রামে।
কুষ্টিয়া চৌড়হাস মোড় থেকে বাস অথবা সিএনজিতে করে ঝাউদিয়া বাজার যেতে হবে। ঝাউদিয়া বাজারের কালিতলা মোড় থেকে ঝাউদিয়া-মাছপাড়া রোডে ভ্যান বা অটোতে ১০ মিনিটেই পৌঁছে যেতে পারবেন ঝাউদিয়া শাহী মসজিদ প্রাঙ্গণে।

18/11/2023

একজন বাঙালি মুসলিম হিসাবে আমাদের যে সত্য টা জানা উচিত।

ভাই গিরিশ চন্দ্র সেন কোরআন মাজিদের প্রথম বাংলা অনুবাদক নন,তিনি ছিলেন প্রকাশক।

একটি ভুল প্রচারের নিরসন।

সর্বপ্রথম ১৮০৮ সালে বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদ করেন মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া।

এরপর বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ করেন মৌলভী নাঈমুদ্দীন ১৮৩৬ সালে।

গিরিশ চন্দ্র সেন শুধু উক্ত অনুবাদকে পুস্তক আকারে সন্নিবেশ করেছেন, গিরিশ চন্দ্র হচ্ছেন প্রকাশক। তাও অনেক পরে, ১৮৮৬ সালে।

সুতরাং কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশ চন্দ্র নন, বরং মৌলভী নাঈমুদ্দীনই পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের প্রথম বাংলা অনুবাদক।

আর মাওলানা আমীরুদ্দীন বসুনিয়া হলেন বাংলা ভাষায় প্রথম কুরআন শরীফের আংশিক অনুবাদক।

গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্ম ১৮৩৫ সালে এবং মৃত্যু ১৯১০ সালে। গিরিশ চন্দ্রের জন্মেরও আগে অর্থাৎ ১৮০৮ সালে কুরআন শরীফের বাংলায় অনুবাদের কাজ শুরু করেন মাওলানা আমীর উদ্দীন বসুনিয়া।

এরপর গিরিশ চন্দ্র সেনের জন্মের একবছর পরই অর্থাৎ ১৮৩৬ সনে মৌলভী নাঈমুদ্দীন পূর্ণাঙ্গ কুরআন শরীফের বাংলা অনুবাদ সম্পন্ন করেন।

আরবি জানেননা,আরবি ব্যাকরণ জানেননা,
এমন ব্যাক্তি কুরআন অনুবাদ করেছে এমন প্রচার মুর্খতা।

বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত আছে যে, ভাই গিরীশ চন্দ্র সেন আল কুরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক। এ প্রচারণার কিছু কারণ ছিল। বৃটিশ আমলে এদেশে ব্রাহ্মধর্মের একটা জোয়ার এসেছিল।

গোঁড়া হিন্দু গিরীশ চন্দ্র সেন এক সময় হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ব্রহ্মধর্ম গ্রহণ করেন। ব্রাহ্মধর্ম এ দেশে ছিল একটি নতুন ধর্মমত।

তাই এ ধর্মমত আপামর জনসাধারণের মধ্যে প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র নিজে উদ্যোগী হলেন।

কিন্তু অর্থকড়ির তো প্রয়োজন। সেটা আসবে কোথেকে! তিনি ফারসী ভাষায় পন্ডিত ছিলেন।

মুসলমানদের পকেট থেকে টাকা বের করার জন্য বেশকিছু ইসলামী বই রচনা করলেন এবং সেই সাথে পবিত্র আল কুরআনের প্রকাশ করলেন প্রকাশক হয়ে। মুসলমানরা এ বই কিনলোও প্রচুর। ফলে বাংলা ভাষাভাষী যারাই কুরআন শরীফের বঙ্গানুবাদ হাতে পেতে চাইলো তাদের হাতে পৌঁছে গেল তার প্রকাশিত কুরআন শরীফ।

এ ব্যাপারে তাঁকে ব্রাহ্মসমাজ হিন্দু ব্যক্তিবর্গ এমন কি বৃটিশরাও যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। ফলে মানুষ মনে করেছে পবিত্র কুরআন শরীফের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হচ্ছেন ভাই গিরীশ চন্দ্র সেন।

আসলে পবিত্র কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী যে মৌলবী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন সে কথা অল্প কিছু লোক জানলেও ব্যাপকভাবে প্রচার করার সুযোগ আসেনি।

গিরীশ চন্দ্র কুরআনের অনুবাদ বিক্রি করে যে অর্থ লাভ করতেন তা ব্যয় করতেন ব্রহ্মধর্ম প্রচার কাজে। ফলে ব্রাহ্মধর্ম প্রচারের মিশনের সাথে কুরআন বিক্রয়ের একটা গভীর সম্পর্ক ছিল।

মৌলবী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন ছিলেন একজন মুসলমান। তিনি স্বত:প্রণোদিত হয়ে আল কুরআনের বঙ্গানুবাদ করেছিলেন। তা প্রচারের জন্য গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো কোনো মিশন ছিল না। যার কারণে তার প্রচার প্রসার ছিল সীমিত।

এমনি করেই আল কুরআনের প্রথম বঙ্গানুবাদকারী হয়েও মৌলবী মোহাম্মদ নঈমউদ্দীন ভাই গিরীশ চন্দ্র সেনের মতো প্রচার পেতে পারেন নাই।

তথ্যসুত্রঃ
ইন্টারনেট ও অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন মিডিয়া।

১. দৈনিক সংগ্রামঃ ২১ শে জুলাই,২০১৮.

২. দৈনিক ঢাকা পোস্টঃ ৭ই সেপ্টেম্বর,২০১৮.

৩. জিব্রাইলের ডানাঃ ১লা মার্চ,২০০৯.

৪. বিডি আল কোরআনঃ ৪ঠা এপ্রিল,২০১৩.

৫. সাইবার মোজাহিদঃ জানুয়ারি,২০১৮.

৬. মাসিক মদিনাঃ আগস্ট,২০০৪.
প্রশ্নোত্তর পর্ব,পৃষ্ঠাঃ ৪৭.

10/11/2023

শত যাতনার ভিড়ে এক টুকরো স্বস্তির আশ্বাস..

রাসূল (ﷺ) ইরশাদ করেন— আমার উম্মতের একটি দল সত্যের ওপর বিজয়ী থাকবে। শত্রুর মনে পরাক্রমশালী থাকবে। (প্রাকৃতিক বিপর্যয়/দুর্ভিক্ষ ছাড়া) কোনো বিরোধী পক্ষ তাদের কিছুই করতে পারবে না। আল্লাহর হুকুম তথা কিয়ামত পর্যন্ত তারা এমনই থাকবে।

সাহাবায়ে কিরাম জিজ্ঞাসা করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসূল! তারা কোথায় থাকবেন?’ রাসুল (ﷺ) বললেন, ‘তারা বায়তুল মাকদিস এবং এই অঞ্চলের আশেপাশে অবস্থান করবে।’ [মুসনাদে আহমাদ : ২১২৮৬]

08/11/2023

ঘুম ভাঙলে সকাল,
আর না ভাঙলে পরকাল।
(সংগৃহীত)
May Allah forgive us all from all sorts of sins that we made in our lifetime. 🤲🤲🤲

ফিলিস্তিনিতে শিশু হত্যার মাধ্যমে ইসরাইল তার ভবিষ্যত নিরাপত্তার নিশ্চিত করতে চাইছে কিন্ত মনে রাখতে হবে শিশু হত্যা নমরুদ ফ...
02/11/2023

ফিলিস্তিনিতে শিশু হত্যার মাধ্যমে ইসরাইল তার ভবিষ্যত নিরাপত্তার নিশ্চিত করতে চাইছে কিন্ত মনে রাখতে হবে শিশু হত্যা নমরুদ ফেরাঊন ও করেছিল তাতে কি ঈব্রাহিম ও মুসা (আ:) কে পৃথিবীতে আগমন আটকাতে পেরেছিল ? না তাদের সাম্রাজ্যের ধংস রোধ করতে পেরেছিল। পারে নাই ,কারন আল্লাহ উত্তম পরিকল্পনা কারী। ইসরাইলের ধংস যাদের হাতে সুনিশ্চিত ,তাদের কে এই নির্মম ভাবে হত্যা করেও শেষ রক্ষা হবে না জালিমদের। কে জানে মহান রব কি পরিকল্পনা করে রেখেছেন।

15/10/2023

হজরত আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, একদা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আমার কাছে আসলেন সে সময় আমি কাঁদছিলাম, রাসূল (ﷺ) বললেন, তুমি কাঁদছ কেন? আমি বললামঃ হে নবী! আমি দাজ্জালের কথা ভেবে কান্না করতেছি।
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেনঃ দাজ্জাল আমার জীবনে আবির্ভূত হলে আমি তোমার পক্ষ থেকে তার জন্য যথেষ্ট, আর যদি সে আমার পরে আসে, মনে রেখো তোমার রব অন্ধ নন।
তার আবির্ভাব ইসফাহান এলাকার "ইয়াহুদিয়া" থেকে হবে এবং সে ভ্রমণ করতে করতে মদীনায় আসবে এবং একপাশে শিবির স্থাপন করবে। তখন মদীনার সাতটি দরজা থাকবে এবং প্রতিটি দরজায় দু'জন করে ফেরেশতা নিযুক্ত করা হবে। মদীনার অসৎ লোকেরা বেরিয়ে আসবে এবং তার কাছে যাবে। অতঃপর সে সিরিয়ার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হবে এবং ফিলিস্তিনের একটি শহর বাব লুদের কাছে পৌঁছাবে, তারপর ঈসা (আঃ) অবতরণ করবেন এবং তাকে হত্যা করবে। এরপর তিনি চল্লিশ বছর বেঁচে থাকবেন। পৃথিবী একজন ন্যায়পরায়ণ শাসক এবং ন্যায় বিচারক হিসেবে। ( আল মুসনাদ - ইমাম আহমদ হাদীস নং: ২৩৩৭১)

14/10/2023

সবাইকে পড়ার অনুরোধ করছি।
১৬ টি কুফরি বাক্য যা আমরা নিয়মিত বলে থাকি।

১. আল্লাহও লাগে ইল্লাও লাগে।
২.তোর মুখে ফুল চন্দন পড়ুক। (ফুল চন্দন হিন্দুদের পূজা করার সামগ্রী)
৩.কষ্ট করলে কেষ্ট মেলে (কেষ্ট হিন্দু দেবির নাম, তাকে পাবার জন্য কষ্ট করছেন?)
৪.মহাভারত কি অশুদ্ধ হয়ে গেল?
(মহাভারত একটি উপন্যাস, যা সবসময় অশুদ্ধ)
৫.মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত।
(এটি ইসলামের নামে কটুক্তি করা)
৬.লক্ষী ছেলে, লক্ষী মেয়ে লক্ষী স্ত্রী বলা। (হিন্দুদের দেব-দেবির নাম লক্ষী তাই ইসলামে এটি হারাম)
৭.কোন ওষুধকে জীবন রক্ষাকারী বলা। (জন্ম-মৃত্যু একমাত্র আল্লাহর হাতে)
৮.দুনিয়াতে কাউকে শাহেনসা বলা।
(এর অর্থ রাজাদের রাজাধীকার)
৯.নির্মল চরিত্র বোঝাতে ধোয়া তুলসি পাতা বলা। (এটি অনইসলামিক পরিভাষা যা হারাম)
১০.ইয়া খাজাবাবা, ইয়া গাউস, ইয়া কুতুব ইত্যাদি বলা। (এটি শির্ক, ইসলামের সবচেয়ে বড় পাপ)

১১.ইয়া আলি, ইয়া রাসূল (সঃ) বলে ডাকা
( মানে দোয়া করা অর্থে, আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে কিছু চাওয়া) (আল্লাহ ছাড়া পৃথিবীর কারোর কাছে কিছু পার্থনা করা শির্ক)
১২.বিসমিল্লায় গলদ বলা।
(এটি সরাসরি কুফরি)
১৩. মৃত্যুর সাথে পান্জালড়া বলা।
(কুফরি বাক্য, তাই সাবধান)
১৪. মধ্যযুগ বর্বরতা বলা।
(মধ্যযুগ ছিল ইসলামের স্বর্ণযুগ)
১৫. মন ঠিক থাকলে পর্দা লাগে না
( ইসলাম ধংশকারি মতাবদ)
১৬. নামাজ না পরলে ঈমান ঠিক আছে বলা
( ইসলাম থেকে বের করার মূলনীতি)

তাই মুসলিম ভাই ও বোনেরা যখন কথা বলবেন খুব সাবধানে কথা বলবেন

আর এসব কথা ভুলেও মুখে আনবেন না,,,প্লিজ,আল্লাহ তায়ালা আমাদের সঠিক বুঝদান করুন ।
(আমীন )।

মুসলিম উম্মাহ ফিলিস্তিন দের পক্ষে একটা বিবৃতি দিয়ে দায়িত্ব শেষ করেছে অথচ কাফের মুশরিক কতটা ঐক্যবদ্ধ আমার আপনার চিন্তার...
14/10/2023

মুসলিম উম্মাহ ফিলিস্তিন দের পক্ষে একটা বিবৃতি দিয়ে দায়িত্ব শেষ করেছে অথচ কাফের মুশরিক কতটা ঐক্যবদ্ধ আমার আপনার চিন্তার বাইরে।তারা এতদ্রুত বিমান বাহি রনতরি পাঠিয়েছে যাহা মুসলিম দেশ গুলোর বিবৃতি দেওয়ার পূর্বেই, তারা তাদের দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রীকে পাঠিয়েছে পরিস্থিতি বুঝতে এবং তাদের সাহায্য অব্যাহত থাকবে সেই message টাও দিয়ে গেছে।অথচ মিশর নির্যাতিত ফিলিস্তিনী মুসলিমদের তাদের দেশে আশ্রয় দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
মুসলিম বীরের জাতি এইটা শুধুমাত্র ইতিহাস এইটা আমি কোন মুসলিম দেশ কিংবা কোন মুসলিম জনগোষ্ঠীর মাঝে খুজে পাই না শুধুমাত্র আফগানিস্তান ও ফিলিস্তিনি মুসলিম ছাড়া। তথাকথিত প্রতিটি মুসলিম রাষ্ট্র তারা তাদের নিজস্ব দেশের ক্ষমতা আরাম আয়েশ কি ভাবে টিকিয়ে রাখা যাই তাই নিয়ে পশ্চিমা ও এমেরিকার পা চাটাই ব্যস্ত ,তারা ভুলেই গেছে মুসলিম হিসাবে তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব কর্তব্য। আল্লাহর সাহায্য এর আশায় আমরা বসে আছি কিন্ত বুঝি না আল্লাহর সাহায্য কখন আসবে ,আমাদের মনে রাখতে হবে বদরে যুদ্ধে 313 জন সাহাবি নিয়ে নবী করিম (সা:) প্রথম বদর প্রান্তে গিয়েছিল তারপরে মহান আল্লাহ্‌র কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন ,তারপরে আল্লাহ তাকে সম্মানিত বিজয় দান করেছিলেন। ঠিক তদ্রুপ আমাদেরকেও এমন ভাবে আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা চাইতে হবে ।কিন্ত আমরা এসি রুমে বসে চিকেন ফ্রাই চাবাতে চাবাতে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইতেছি যার ফল দিনে দিনে মুসলিম উম্মাহ নির্যাতিত ও অপমানিত হচ্ছে, কি ভুল বলেছি ? না একদমই না ইরাক,লিবিয়া,সিরিয়া এই দেশ গুলো দেখেন উওর পেয়ে যাবেন।
হিটলার 60 লক্ষ ইহুদীদের নিধন করে জঙ্গি হয় নাই কিন্ত ফিলিস্তিনিরা তাদের বসত ভিটা রক্ষার জন্য আন্দোলন করলে তারা জঙ্গি হয়ে যাই অথচ প্রতি 5 মিনিটে একজন করে ফিলিস্তিন শহিদ হচ্ছেন।
হায় রে মুসলিম উম্মাহ আর কত ঘুমাবা, জাগার সময় কি হয় নাই? মসজিদুল আল আকসা তোমাদের ডাকে শুনতে কি পাও না?
আজ মুসলিম উম্মাহা যদি ঐক্যবদ্ধ হতে পারে আল্লাহর সাহায্য অবশ্যই আসবে ,নিশ্চয়ই আসবে । ইনশাআল্লাহ।

আরবে একটা কথা প্রচলিত আছে, ফিলি`স্তিনের মায়েরা সন্তানকে দুইবার বহন করে-  ১. পেটে (নবজাতক হিসেবে)২. কাঁধে। (শহীদ হিসেবে)ম...
14/10/2023

আরবে একটা কথা প্রচলিত আছে, ফিলি`স্তিনের মায়েরা সন্তানকে দুইবার বহন করে-
১. পেটে (নবজাতক হিসেবে)
২. কাঁধে। (শহীদ হিসেবে)
মুসলিম উম্মাহার ঐক্যবদ্ধ হওয়া এখন শুধুই মাত্র সময়ের দাবি।

Address

Dhaka
1229

Telephone

+8801799665982

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Allah Please Help The Muslim-Ummah posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category