বই- শামায়েলে তিরমিজি 🖤
#ashrafiabookhouse #reelsvideo #reelsviral #islamic #books #reels #bookmark #reelsfb #book #bookstore
দৈব চয়নে ১জনকে হাদিয়া দেয়া হবে বলা হয়েছিল অই পোস্টের রেজাল্ট
বিজয়ী হয়েছেন @عبد الله
প্লিজ ইনবক্সে আপনার নাম ঠিকানা ফোন নাম্বার দিবেন।
দৈব চয়নে ১জনকে হাদিয়া দেয়া হবে বলা হয়েছিল অই পোস্টের রেজাল্ট
বিজয়ী হয়েছেন @Sabrana Akter Fite
প্লিজ ইনবক্সে আপনার নাম ঠিকানা ফোন নাম্বার দিবেন।
ইসলাম ও মানবাধিকার । আল্লামা মুফতী তাকী উসমানী (দা.বা.)
।। ইসলাম ও মানবাধিকার ।।
মানবাধিকার। পশ্চিমাদের মুখরোচক এক শ্লোগান। নিজেদের পাপ ঢাকার বিরাট হাতিয়ার। যারা মুখে মানবাধিকারের বুলি আওড়ায় অথচ তাদের স্বার্থান্বেষী আগ্রাসী মানবাধিকারের মরণ ছোবলে আজ বিশ্ব মানবতা মৃত্যুকাতর। আসলে মানবাধিকারের সঠিক ব্যাখ্যা ও মাপকাঠি যেমন তাদের কাছে নেই তেমনি এর ধারে কাছেও তারা নেই।
তাহলে যদি প্রশ্নো করা হয়, যে মানবাধীকার বলতে কি বুঝায়- মানুষের পূর্ণ মুক্ত স্বাধীনতা নাকি শর্তসাপেক্ষ স্বাধীনতা? তাদের মতে, পূর্ণ মুক্ত স্বাধীনতা হতে পারবে না কারন সবার আলাদা আলাদা মুক্তচিন্তা রয়েছে, তাহলে শর্তসাপেক্ষ স্বাধীনতা ।
এখন প্রশ্নো হলো, সে শর্ত কিসের ভিত্তিতে আরোপ করা হবে এবং কে আরোপ করবে? সুতরাং বর্তমানে মানবাধীকারের অযুহাতে পশ্চিমারা ভিত্তিহীন ও কুরুচিপূর্ণ স্বার্থান্বেষী আগ্রাসী মানবাধিকারের সামাজিক ও আন্তর্জাতিক
উমর (রাঃ) ও ছয়জন ইমামের জীবনকর্ম সিরিজ- ৭টি বই
।। জীবন কর্ম সিরিজ (৭ টি বই) ।।
যে কোনো মানুষকে উন্নত হতে হলে তার কাছে থাকা উচিত আদর্শ ও প্রেরণা। এই আদর্শ ও প্রেরণা যদি মনীষীদের জীবনী ও কর্ম হয় তাহলে মানুষের জীবনে হারাবার কিছু থাকে না। যে জাতি তার গুণী ব্যক্তিদের মূল্যায়ন করে না, সে জাতি বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে না। সত্যি বলতে আমাদের বাঙালী মুসলমানের ক্ষেত্রে কথাটি হাড়ে হাড়ে সত্যি। আধুনিকতার মোহ মায়ায় জড়িয়ে আজ আমাদের অবস্থা এমন যে, আমাদের পূর্বসুরী গুণী ব্যক্তিদের অনুসরণ করা তো দূরের কথা তাদের জীবনী ও কর্মপদ্ধতি, প্রচেষ্ঠা-মেহনত সম্পর্কে জানার বা অনুসরণ করার অগ্রহটুকুও রাখি না। ফলে, বর্তমান প্রজন্মে মিডিয়া সহজলভ্য হওয়ায় অনেকেই ঠুনকো স্বার্থের কারণে কাউকে বা অহেতুক বিরাট বিশাল করে দেখানো হচ্ছে আবার কাউকে খাটো করতে করতে একেবারে মুছে ফেলার চেষ্টা চলছে। কিন্তু বাস্তবে এর কোনটিই সত্
।। মনের অসুখ ।।
লেখকের কথা থেকে...
মানবজীবনের সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক তিনটি বস্তু হলো হিংসা, অহংকার ও গীবত। অথচ এ তিনটি রোগোই আমাদের মধ্যে খুব সহজে বিরাজমান। চলতে ফিরতে বলতে জানা অজানায় বিভিন্নভাবে এই ব্যধিতে আমরা আক্রান্ত হয়ে পড়ি। এগুলো এমন খারাপ অভ্যাস যা মানুষের নৈতিক চরিত্র তো ধ্বংস করেই তার সঙ্গে ধর্মীয় অনুভূতিগুলোকেও ধ্বংস করে দেয়। যাদের মাঝে এই বদ-অভ্যাসগুলো রয়েছে তাদের জীবন কখনই সুখের হয় না । এসকল ক্ষতিকারক বিষয়গুলোর ব্যাপারে কুরআন-হাদীস এ অসংখ্য হুশিয়ারি ও দিকনির্দেশনা মূলক আলোচনা রয়েছে । কিন্তু আফসোস আমরা তা জানার চেষ্টা করি না যার ফলে আমাদের ব্যাক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে পারিবারিক,সামাজিক,রাষ্ট্রীয় কোথাও সুখ-শান্তি নেই । এ সকল সমস্যার সমাধান পেতে ইলিয়াস হাসানের লেখা “মনের অসুখ” বইটি সংগ্রহ করুন ।
বই- মনের অসুখ (হিংসা। গীবত। অহংকার)
লেখক-
বই হাতে পাওয়া একজন ভাইয়ের আনন্দঘন মুহূর্ত
প্রিয় বোন তুমিও ভাবো । ইলিয়াস হাসানের সাড়া জাগানো সিরিজ
ইলিয়াস হাসানের সাড়া জাগানো সিরিজ 'প্রিয় বোন তুমিও ভাবো (১-৪)
নারী তুমি সুন্দর....!!!
তুমি স্নিগ্ধ।
তুমি অপরূপ।
আল্লাহ তায়ালা অপূর্ব মাধুর্যে তোমাকে সৃষ্টি করেছেন। তোমার চলনে বলনে, তোমার কাজে-কর্মে রয়েছে মায়া মমতা ও স্নিগ্ধতা। তুমি গড়তে পারো। তুমি ধ্বংস করতে পারো। তোমার বুকে আছে ভালবাসার নীলপদ্ম। জলেভেজা গোলাপ তুমি। তোমাকে দিয়ে পৃথিবী এতো সুন্দর, এতো মায়াময়, এতো মধুরমত।
তুমি ছাড়া পৃথিবী অপূর্ণ।
তুমি মা.....!!!
তুমি বোন।
তুমি জীবনসঙ্গীনী।
তোমাকে ছাড়া পুরুষ অপূর্ণাঙ্গ। যুগে যুগে তোমার প্রেরণা, তোমার ভালবাসা বুকে নিয়ে পুরুষ করেছে বিশ্ব জয়। আবার তোমার কারণেই ধ্বংস হয়েছে কতো নামিদামি বালাখানা। ধ্বংস হয়েছে কতো স্বপ্নের প্রাসাদ। তছনছ হয়েছে কত সুন্দর শহর-নগর। তুমি আগুন জ্বালাতে পারো স্বপ্নের পৃথিবীতে। আবার তুমিই ফুল ফোটাতে পারো মরা কাননে। তুমি পারো পুরুষ জীবনে
।। ডাকছে তোমায় জান্নাত ।।
বই থেকে কিছু অংশ……….
জান্নাত নামের একটি শান্তির আবাস গড়ে যেখানে অনন্তকাল স্থায়ী শান্তি ভোগ করবে। এই জান্নাত সম্পর্কে সবার অবগতি অবশ্যক। কেননা মৃত্যুর পর মানুষ দুটি আবাসের যেকোন একটিতে অবশ্যই অবস্থান করবে তথা সেখানে তার বাসস্থানে হবে। সুতরাং এ আবাসে যেহেতু দুটি তাই একটি থেকে দূরে থাকলে অপরটিতে অবস্থান অনিবার্য হয়ে পড়বে। অতএব, জাহান্নামের ভয়াবহ আজাব ও বিভিন্ন আজাবে ও বিভীষিকার কথা চিন্তা করে অন্তরে ভয় সৃষ্টি করা এবং তার পাশাপাশি জান্নাতের অপার সুখ ও চিরস্থায়ী শান্তির কথা অন্তরে জাগ্রত করে আশান্বিত হওয়া নিজেদের কর্তব্য। কেননা, দুনিয়া হলো পরিক্ষার হল এখানে সবাই আমার পরিক্ষার্থী এখানে সবাই যেমন পরিক্ষা দিবে রেজাল্টও ঠিক সেরকম পাবে। তাই রেজাল্টের কথা চিন্তা করে সকলে ভালো করে পরে আর আমরা দুনিয়াতে পরিক্ষা দিচ্ছে
।। হায়াতুল হায়াওয়ান ।।
এই 'হায়াতুল হায়াওয়ান' গ্রন্থে ১০৬৯টি প্রাণীর জীবনকথা আলোচিত হয়েছে। এই গ্রন্থটিতে যে সকল প্রাণীর বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে, তার সংখ্যা হল ৭৩১টি। তবে একই স্বভাব ও ধরনের বিভিন্ন প্রাণীর আলোচনাও তাতে করা হয়েছে।
'হায়াতুল হায়াওয়ান' গ্রন্থ পাঠকারীদের ২টি বিষয়ে সতর্ক থাকা খুবই জরুরি।
প্রথমতঃ- 'হায়াতুল হায়াওয়ান' কোন এমন কিতাব নয় যার উপর হাদীস,ফিক্বাহ এবং ইসলামী জ্ঞান শাখার বুনিয়াদ স্থাপন করা যায়। আর এটা ইলমে শরীয়তের প্রমাণাদিও বের করা যায় না। এজন্য রেওয়ায়েত ও মাস'আলা সমূহের বিষয়ে প্রামাণ্য ও অপ্রামাণ্য সম্পর্কে অভিমত ব্যাক্ত করা নিস্প্রয়োজন। কারণ এটা শরীয়তের দলীলভিত্তিক গ্রন্থ নয়।
দ্বিতীয়তঃ- এর লেখার ধরণ ও প্রকৃতি এ কথারই ঈঙ্গিত করে যে, গ্রন্থে নিজের চেষ্টা ও পরিশ্রমের দ্বারা বিভিন্ন প্রাণী সম্পর্কে যা কিছু তথ্য বিশ্লেষণ সংগ্রহ করতে
।। আল্লাহকে ভালোবাসো ।।
বইটি কেন পড়বেন ?
আল্লাহকে পেতে হলে প্রতিটি মানুষের প্রথমেই দরকার আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা। ঈমানের ভিত্তিতে মহান আল্লাহর সঙ্গে বান্দার সম্পর্ক ও ভালোবাসা তৈরি হয়। যার প্রতি ভালোবাসা তৈরি হয়, তার চাওয়া-পাওয়া অগ্রাধিকার পায়। আল্লাহকে ভালোবাসার উপায় ও পরিণাম সম্পর্কে আল্লাহ বলেন, মনে রেখো, যারা আল্লাহর বন্ধু, তাদের কোনো ভয়-ভীতি নেই, তারা চিন্তিতও হবে না। যারা ঈমান এনেছে এবং তাকওয়া অবলম্বন করেছে, তাদের জন্য সুসংবাদ পার্থিব জীবনে ও পরকালীন জীবনে। আল্লাহর কথার কখনো হেরফের হয় না। এটাই হলো মহা সফলতা। (সুরা ইউনুস, আয়াত ৬২-৬৪)
আল্লাহর দৃষ্টিতে সব মানুষই সমান। তার কাছে তারাই বেশি সম্মানিত যারা পরহেজগার এবং আল্লাহভীরু। এক্ষেত্রে আর্থিক সামর্থ্য, ক্ষমতা বা অন্য কিছু বিবেচনায় আসবে না। মানবজাতির শ্রেষ্ঠত্বের বর্ণনা ও তার কারণ উল্লেখ করে আল
।। উমর রা.এর জীবনকর্ম ও শাসন পদ্ধতি ।।
উমর (রা.) ছিলেন বিশ্বসভ্যতার ইতিহাসে এক বিস্ময়কর ব্যক্তিত্ব। রাষ্ট্র ও প্রশাসন ব্যবস্থার ইতিহাসে তাঁর প্রবর্তিত শাসন ব্যবস্থা এক অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। তাঁর প্রবর্তিত শাসন ব্যবস্থা ছিল (১৩-২৩/৬৩৪-৪৪) মানব জাতির ইতিহাসে সর্বোত্তম জনকল্যাণমূলক শাসন ব্যবস্থা। প্রায় দেড় সহস্র বছর পূর্বে তিনি শাসন সংস্কার করে একটা আধুনিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের (১৩-২৩হি./৬৩৪ ৬৪৪খ্রি.) পূর্ণাঙ্গ মডেল উপস্থাপন করেন।
উমর (রা.) এমন একটি উচ্চস্তরের আদর্শ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, যার প্রভাবে গাটা মুসলিম জাতির প্রত্যেকটি মানুষ পূত-পবিত্র অন্তর, আদর্শবাদী ও নিষ্ঠাবান চরিত্র, ভক্তি, ধৈৰ্য্য ও আত্ম-মর্যাদার এক একটি জীবন্তমূর্তিতে পরিণত হয়েছিল। ইতিহাসের দর্পণে আমাদের মানব চক্ষের সম্মুখে তখনকার সমাজ জীবনের যে নকশাটি ভেসে ওঠে, তার প্রত্যেক