Mehedy Bhai

Mehedy Bhai Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Mehedy Bhai, Digital creator, Basundhara r/a, Dhaka.

18/04/2024

নম্বর প্লেটের বিন্যাস:
গাড়ির নম্বর প্লেট দুটি অংশে বিভক্ত:
প্রথম অংশ:
এটিতে একটি বা দুটি বর্ণ থাকে যা গাড়ির ধরন নির্দেশ করে।

কিছু উদাহরণ:
ক: ৮০০ সিসি প্রাইভেটকার
খ: ১০০০-১৩০০ সিসি প্রাইভেটকার
গ: ১৫০০-১৮০০ সিসি প্রাইভেটকার
চ: মাইক্রোবাস
জ: বাস (মিনি)
হ: ৮০-১২৫ সিসি মোটরবাইক
ল: ১৩৫-২০০ সিসি মোটরবাইক
ঘ -jeep Gari
ন--pickup
থ-cng
প--taxi cab
ড--truck
ম-- pickup (delivery)
ট--bus (big)
ঝ-Bus (coaster)
হ-80-125 cc motorbike
টি-Truck (big)
ল - 135-200 cc motorbike
ঠ - Double cabin pickup
ই-Truck (vault)

দ্বিতীয় অংশ:
এটিতে একটি সংখ্যা এবং একটি বর্ণ থাকে যা গাড়ির নির্দিষ্ট সনাক্তকরণ নম্বর।
নম্বর প্লেটের রঙ:

সাদা: ব্যক্তিগত যানবাহন
হলুদ: বাণিজ্যিক যানবাহন
কালো: সরকারি যানবাহন
লাল:
রাষ্ট্রপতি,
প্রধানমন্ত্রী,
স্পীকার,
বিচারপতি এবং
অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের গাড়ি

বাম পাশ থেকে➪︎১ম জন-টাকা উপার্জন করতে করতে পৃথিবীর সৌন্দর্য দেখতে পাচ্ছে না।➪︎২য় জন-শুধু শিক্ষা  অর্জন করতে করতে পরিপূর্...
29/01/2024

বাম পাশ থেকে
➪︎১ম জন-টাকা উপার্জন করতে করতে পৃথিবীর সৌন্দর্য দেখতে পাচ্ছে না।
➪︎২য় জন-শুধু শিক্ষা অর্জন করতে করতে পরিপূর্ণ সুন্দরটা দেখতেছে না।
➪︎৩য় জন-শিক্ষা ও অর্থ উপার্জন দুটো একসাথে করতেছে তাই পৃথিবীর আসল সৌন্দর্য্য উপভোগ করতেছে।
➪︎৪র্থ জন- শিক্ষা এবং অর্থ কিছু না থাকাতে পুরো পৃথিবী তার জন্য অন্ধের মতো।

এটাই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বাস্তবতা।

বান্দরবানের রুমার বগালেক সড়কে চাঁদের গাড়ী খাদে পড়ে ২ নারী পর্যটক নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরো ১০ পর্যটক। শনিবার (২০...
20/01/2024

বান্দরবানের রুমার বগালেক সড়কে চাঁদের গাড়ী খাদে পড়ে ২ নারী পর্যটক নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরো ১০ পর্যটক। শনিবার (২০ জানুয়ারী) সকালে কেওক্রাডং থেকে বগালেক আসার পথে দার্জিলিং পাড়া এলাকায় এ দূর্ঘটনা ঘটে। নিহত পর্যটকরা হলেন ফিরোজা খাতুন (৫০) ও কলেজ পড়ুয়া জয়নব (২৪)। তারা উভয়ই ঢাকার বাসিন্দা বলে জানা গেছে।
আহ্ জীবন 😭😭

খুবই ভালো উদ্যোগ 👏👏
16/01/2024

খুবই ভালো উদ্যোগ 👏👏

"বিশ্বাস করুন, কাস্টমার কখনই ফিরে আসে না!"স্যাম ওয়ালটন। বিশ্বের বৃহত্তম রিটেইল চেইন ওয়াল-মার্টের প্রতিষ্ঠাতা। একবার তি...
16/01/2024

"বিশ্বাস করুন, কাস্টমার কখনই ফিরে আসে না!"

স্যাম ওয়ালটন।
বিশ্বের বৃহত্তম রিটেইল চেইন ওয়াল-মার্টের প্রতিষ্ঠাতা।

একবার তিনি তার প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের জন্য
সেলস ও কাস্টমার সার্ভিসের ওপর
একটি ট্রেনিং করাচ্ছিলেন।

ট্রেনিং এ তার শুরুর কথাগুলো ছিলো এরকম:

"আমি সেই লোক
যে রেস্টুরেন্টে গিয়ে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করে,
কখন ওয়েটার অন্য কাজ বাদ দিয়ে
আমার অর্ডার নিতে আসবে
তার জন্য।

আমি সেই লোক
যে দোকানে যেয়ে চুপচাপ অপেক্ষা করে,
কখন সেলসম্যানরা তাদের পার্সোনাল কথা শেষ করে
একটু আমার দিকে নজর দিবে
তার জন্য।

আমি সেই লোক
যে পেট্রোল পাম্পে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করে
কখন তারা সংবাদপত্র পড়া শেষ করে
আমাকে সময় দিতে পারবে
তার জন্য।

আমি সেই ব্যক্তি
যে কিনা আর্জেন্ট সার্ভিস পাবার জন্য
কাস্টমার কেয়ারে বারবার অনুরোধ করবার পরেও
কয়েক সপ্তাহ পার হবার পর
সেটা পান।

আপনি নিশ্চয় ভাবছেন
আমি একজন
শান্ত, ধৈর্যশীল আর নির্ঝঞ্ঝাট মানুষ!

না, আপনি ভুল।

আমি সেই কাস্টমার
যে কখনই ফিরে আসে না!

আমাকে ফিরিয়ে আনার জন্য
আপনার কোম্পানির
নানারকম চটকদার বিজ্ঞাপনের পেছনে
কোটি কোটি টাকা খরচ করা দেখলে
আমার হাসি পায়।

কারণ
আমি যখন প্রথম আপনার ওখানে গিয়েছিলাম,

আপনার উচিত ছিল
আমার সাথে একটু হেসে কথা বলা
আমার প্রয়োজন কি সেটা বোঝার চেষ্টা করা
একটু আন্তরিকতা দেখানো।

There is only one boss: THE CUSTOMER.

এবং সে কোম্পানির প্রেসিডেন্ট থেকে শুরু করে দারোয়ান পর্যন্ত
সবাইকে ফায়ার করতে পারে
তার টাকা
'অন্যত্র' খরচ করার মাধ্যমে।"

Want to be SUCCESSFUL?
Have better CUSTOMER SERVICE than anyone else.

অনুবাদ কার্টেসি: মোর্শেদ

ফ্রিতে মানুষকে পানি সরবরাহ করার একটা বিজনেস মডেল।আইডিয়া খুবই সিম্পল। বোতলে বিজ্ঞাপন দেয়া হবে। বিজ্ঞাপনের জন্য টাকা নেয়া ...
13/01/2024

ফ্রিতে মানুষকে পানি সরবরাহ করার একটা বিজনেস মডেল।

আইডিয়া খুবই সিম্পল। বোতলে বিজ্ঞাপন দেয়া হবে। বিজ্ঞাপনের জন্য টাকা নেয়া হবে। সেই টাকা দিয়ে বিজ্ঞাপনসহ পানির বোতল প্রস্তুত করে মানুষকে দেয়া হবে। মানুষ ফ্রিতে পানি পাবে, আর বিজনেস পাবে প্রচারণা।🤔🤔

Introducing Magna Water first time in Bangladesh.
Changing Lives, One Sip at a Time!👏

10/01/2024

ভালো ছিলো সার্ভিস টা 😀😀

আগামী ১০ই জানুয়ারী হতে চালু হতে যাওয়া ৮১৫/৮১৬ পর্যটক এক্সপ্রেস এর বিস্তারিত সকল তথ্য...... 😍 √ নামঃ পর্যটক এক্সপ্রেস। √ ...
10/01/2024

আগামী ১০ই জানুয়ারী হতে চালু হতে যাওয়া ৮১৫/৮১৬ পর্যটক এক্সপ্রেস এর বিস্তারিত সকল তথ্য...... 😍

√ নামঃ পর্যটক এক্সপ্রেস।
√ ট্রেন কোডঃ ৮১৫/৮১৬।
√ রুটঃ কক্সবাজার- ঢাকা।
√ সার্ভিসঃ ননস্টপ।
√ পরিসেবাঃ ব্র‍্যান্ড নিউ কোরিয়ান লাল-সবুজ স্নিগ্ধা ও শোভন চেয়ার কোচ৷
√ সাপ্তাহিক বন্ধঃ রবিবার।

√ সময়সূচিঃ

> ৮১৫ আপ পর্যটক এক্সপ্রেস কক্সবাজার থেকে ছাড়বে রাত ০৮ টায় ➡️ চট্টগ্রাম পৌঁছাবে রাত ১০.৫০ মিনিটে ➡️ চট্টগ্রাম থেকে ছাড়বে রাত ১১.১৫ মিনিটে ➡️ ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশন পৌঁছাবে রাত ৩.৫০ মিনিটে ➡️ ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশন ছাড়বে রাত ৩.৫৩ মিনিটে ➡️ ঢাকা পৌঁছাবে রাত ৪.৩০ মিনিটে।

> ৮১৬ ডাউন পর্যটক ঢাকা থেকে ছাড়বে সকাল ৬.১৫ মিনিটে ➡️ বিমানবন্দর স্টেশন পৌঁছাবে সকাল ৬.৩৮ মিনিটে ➡️ বিমানবন্দর স্টেশন ছাড়বে সকাল ৬.৪৩ মিনিটে ➡️ চট্টগ্রাম পৌঁছাবে সকাল ১১.২০ মিনিটে ➡️ চট্টগ্রাম ছাড়বে সকাল ১১.৪০ মিনিটে ➡️ কক্সবাজার পৌঁছাবে দুপুর ০৩ টায়।

√ ঢাকা- কক্সবাজার রুটের চূড়ান্ত ভাড়া.....

> শোভন চেয়ার- ৬৯৫ টাকা, স্নিগ্ধা- ১৩২৫ টাকা।

√ চট্টগ্রাম- কক্সবাজার রুটের চূড়ান্ত ভাড়া.....

> শোভন চেয়ার- ২৫০ টাকা, স্নিগ্ধা- ৪৭০ টাকা।

√ বিস্তারিত সিটপ্লানঃ

> শোভন চেয়ারে উইন্ডো/জানালা নম্বর সমূহঃ ০১, ০২, ০৪, ০৫, ০৮, ০৯, ১২, ১৩, ১৬, ১৭, ২০, ২১, ২৪, ২৫, ২৮, (২৯, ৩২, ৩৩, ৩৬), ৩৭, ৩৯, ৪১, ৪৪, ৪৫, ৪৭, ৪৯, ৫১, ৫৩, ৫৬, ৫৭, ৫৯, ৬০৷ () টেবিল সিট।

> স্নিগ্ধা শ্রেণীর উইন্ডো/জানালা নম্বর সমূহঃ ০১, ০৩, ০৪, ০৭, ০৮, ১১, ১২, ১৫, ১৬, ১৯, ২০, ২৩, (২৪, ২৭, ২৮, ৩১) ৩২, ৩৫, ৩৬, ৩৯, ৪০, ৪৩, ৪৪, ৪৭, ৪৮, ৫১, ৫২, ৫৪, ৫৫। () টেবিল সিট৷

> ৮১৫ঃ কক্সবাজার- চট্টগ্রাম ৬০ থেকে ৩৬ যাত্রামুখী। চট্টগ্রাম- ঢাকা ১-৩৫ যাত্রামুখী৷
> ৮১৬ঃ ঢাকা- চট্টগ্রাম ৬০-৩৬ যাত্রামুখী। চট্টগ্রাম- কক্সবাজার ১- ৩৫ যাত্রামুখী।

√ এসি কেবিন কোচ বর্তমানে পাহাড়তলী ওয়ার্কশপে কমিশনিং হচ্ছে। এরপর ট্রায়াল হবে। এরপরে ইনশাআল্লাহ শীঘ্রই এই ট্রেনের সাথে এসি কেবিন যুক্ত হবে।

√ অন্যান্য ট্রেনের ন্যায় এই ট্রেনেরও ১০০% টিকেট অনলাইন এবং কাউন্টার এর জন্য উন্মুক্ত। তাই চাপের এই পর্যটন মৌসুমে কাউন্টার এর চেয়ে বরং অনলাইনে টিকেট প্রাপ্যতা বেশি থাকবে।

ধন্যবাদ সকলকে। 😊😌

অনলাইনে রেজিষ্ট্রেশন এবং টিকেট সংগ্রহ করার নিয়মঃ 👇

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=314028908065700&id=100083757796601&mibextid=RtaFA8

সিটপ্ল্যান ছবিতে দেখুনঃ 👇

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=314490701352854&id=100083757796601&mibextid=RtaFA8

C

খুবই চমৎকার গল্প 👌👌কোন এক দেশে অভাব অনটন লেগেই থাকতো। রাজা ভাবলো, দেশের মানুষ কমাতে হবে। তবেই অভাব থেকে রক্ষা পাওয়া যাব...
06/01/2024

খুবই চমৎকার গল্প 👌👌
কোন এক দেশে অভাব অনটন লেগেই থাকতো। রাজা ভাবলো, দেশের মানুষ কমাতে হবে। তবেই অভাব থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। রাজা এক অদ্ভুত আইন জারি করলো, যে সব বুড়ো বাবা-মা কাজ করতে পারে না, কেবল শুয়ে বসে খায়, তাদেরকে বনে ফেলে আসতে হবে। কি আর করা যায়, আইন না মানলে যে প্রাণ যায়। তাই লোকজন তাদের বুড়ো বাবা-মাকে পাহাড়ের ধারে বনে ফেলে আসতো। বুড়ো- বুড়িরা সেখানে না খেয়ে মরতো, কিংবা যেতো বাঘের পেটে।

বুড়ো-বুড়িদের বনবাসে না পঠিয়ে উপায় ছিলনা। প্রহরীরা ঘুরে ঘুরে দেখতো কারা আইন অমান্য করেছে। বুড়ো- বুড়িকে বসিয়ে খাওয়ানো হচ্ছে জানতে পারলেই, প্রহরীরা বাড়ির কর্তাকে ধরে নিয়ে যেতো। তার মাথাটা কেটে ফেলতো ঘ্যাচাং করে। বুড়ো-বুড়িকেতো বনবাসে পাঠাতোই।

একটি ছেলে তার বাপকে খুব ভালোবাসতো। বাপও তার ছেলেকে প্রাণের চেয়ে বেশী ভালবাসতো। তবুও রাজার ভয়ে বাপকে বনবাসে যেতে হবে। কারণ সে কাজ করতে পারেনা। গায়ে শক্তি নেই, লাঠি ভর দিয়ে হাঁটে। ছেলে কাঁদতে কাঁদতে বাপকে কাধে নিলো। তারপর চললো বনের দিকে। বাপের মনেও নানা চিন্তা। নিজে মরে গেলেও, ছেলে কেমন করে বেঁচে থাকবে–এই চিন্তায় তার কান্না পেলো।

ছেলে হাঁটছে বাপকে কাঁধে নিয়ে। বাপ গাছের ছোট ডাল ভেঙে পথে ফেলছে। ছেলে যাতে ঠিকভাবে বাড়ি ফিরতে পারে, বাপ তাই ভাঙ্গা ডাল ফেলে পথের চিহ্‌ রাখছে। পথেতো বাঘ ভালুকের অভাব নেই। ছেলের যদি বিপদ ঘটে | বাপ ছেলের হাতে তুলে দিলো একটি কচি ডাল। বললোঃ বাবা, আমি সারা পথে এ রকম ডাল ফেলে এসেছি। তুমি সে সব ভাঙ্গা ডাল দেখে বাড়ি যেয়ো। অন্য পথে গেলে বাঘের কবলে পড়বে।

বাপ তাকে এত ভালবাসে–এ কথা ভাবতেই ছেলের আরো কান্না পেলো। সে থমকে দাঁড়ালো। বললোঃ বাবা, আমি তোমাকে ফেলে বাড়ি যাবো না। তোমাকে নিয়েই বাড়ি যাবো। আমি রাজার আইনকে ভয় পাই না। বাপ বললোঃ বাবা, তোর যে ক্ষতি হবে। ছেলে বললোঃ বাবা, তোমাকে ছাড়া আমি বাঁচবো না৷ ছেলের মনের জোর দেখে বাপ আর কিছু বলতে পরলোনা। ছেলের কাঁধে চড়ে বাড়ি ফিরে এলো।

ছেলে বাড়ির পেছনে একটা বড় গর্ত তৈরি করে বাপকে সেখানে লুকিয়ে রাখলো। পাড়ার লোকেরা যাতে জানতে না পারে, সে জন্য সে গোপনে বাপকে খাবার দিতে লাগলো। ছেলে যা রোজগার করে, সামান্যই নিজে খায়। বাপ কেমন করে সুখে থাকবে, এই তার চিন্তা। সে বাপকে কোন দিন পোলাও কোরমা, কোন দিন দুধ ছানা খেতে দিলো। কোনদিন দূরের বাজার থেকে নিয়ে এলো আপেল আঙ্গুর। খেতে দিলো বাপকে। এ ভাবে ছেলের হৃদয়ের ছোঁয়া পেয়ে গুহার মধ্যে থেকেও বাপের মনে হলো, সে স্বর্গে বাস করছে।

একদিন রাজার ঢাকীরা ঢাক পিটিয়ে ঘোষণা করলোঃ ছাই দিয়ে দড়ি বানাতে পারলে পাঁচ হাজার টাকা পুরস্কার দেয়া হবে। দেশের যত লোক শত চেষ্টা করেও ছাই দিয়ে দড়ি বানাতে পারলোনা।

ছেলে বাপের কাছে গিয়ে বললোঃ বাবা, রাজা ছাইয়ের দড়ি চেয়েছে। পাঁচ হাজার টাকা পুরস্কার দেবে। এই দড়ি কেমন করে বানানো যায়? বাপ কতক্ষণ ভাবলো। তারপর বললোঃ একটা লম্বা কাঠের এ মাথা ও মাথায় একটা দড়ি টান করে বেঁধে নাও। তারপর দড়িটা পুরে ছাই করে ফেলো। দেখবে ছাইয়ের দড়ি হয়েছে। ছেলে বাপের বুদ্ধিমত তাই করলো। সুন্দর পাকানো ছাই এর দড়ি হয়ে গেলো। ছেলে দেখালো রাজাকে। রাজা খুশী হয়ে গেলো। ছেলেকে পুরস্কার দিতে চাইলো। ছেলে বললোঃ মহারাজ, আপনার আশির্বাদই যথেষ্ট, আমি টাকা চাইনা।

কিছুদিন পর রাজার ঢাকীরা আবার ঢোল পিটিয়ে ঘোষণা করলোঃ রাজবাড়িতে দশ হাত লব্বা একটা কাঠ আছে। এই কাঠের কোন্টি আগা, কোনটি গোড়া যে বলতে পারবে, তাকে দেয়া হবে দশ হাজার টাকা পুরস্কার। পুরস্কারের লোভে লাখ লাখ লোক গিয়ে হাজির হলো রাজবাড়িতে। সবাই দেখলো কাঠখানা। কেউ হাত দিয়ে ওজন করে দেখলো, কেউ টোকা দিয়ে দেখলো। কেউবা দেখলো গন্ধ শুঁকে। কেউবা বললো যে এটা আগা, কেউবা বললো, ওটা গোড়া। কিন্তু.কেউ প্রমাণ দিতে পারলোনা রাজাও প্রমাণ না পেয়ে খুশী হলোনা।

ছেলে বাপকে খুলে বললো সব কথা। বাপ বললোঃ এটাতো সহজ বাবা। কাঠটা পানিতে নামিয়ে দাও। যে মাথা ডুবুডুবু দেখবে সেটাই গোড়া, যে মাথা উঁচু সেটা আগা।

বাপের বুদ্ধি নিয়ে ছেলে গেলো রাজবাড়িতে। গিয়ে দেখলো, লাখ লাখ লোক কাঠখানা নিয়ে টানাটানি করছে। কেউ বলছে, আমার কথা ঠিক, কেউবা বলছে, তোমার নয়, আমার কথা ঠিক। ছেলে রাজার লোকদের বললোঃ আসল জবাব আমি দিতে পারি। প্রমাণও দিতে পরি।

সবাই বল্‌লোঃ দেখাও দেখি কোনটা আগা, কোনটা গোড়া। ছেলে কাঠখানা নিয়ে দীঘির পানিতে ফেললো। কাঠের একদিক উঁচু, অন্যদিক নীচু দেখা গেলো। ছেলে সহজেই বলে দিলো কোনটি আগা আর কোনটি গোড়া। লাখ লাখ লোক বিশ্মিত হলো। রাজাতো মহাখুশী। রাজা ছেলেকে দশ হাজার টাকা পুরস্কার দিতে চাইলো।

ছেলে বললোঃ মহারাজ, আমি টাকা চাইনা । আপনার আশির্বাদই আমার পুরস্কার।

ছেলেটির লোভ নেই দেখে রাজা ভারী খুশী হলো। আবার একদিন ঢাকীরা ঢাক পিটিয়ে ঘোষণা করলোঃ এমন ঢোল কে বানাতে পারে, যা না বাজালেও বাজবে। যে বানাতে পারবে, তাকে বিশ হাজার টাকা পুরস্কার। মোটা পুরস্কার। মেতে উঠলো সারা দেশ। হাজার হাজার ঢোল এলো রাজবাড়িতে। ঢোল এলো মোটা, লম্বা, খাটো, ঢাউস — নানা রকমের। ঢোল যাতে বিনা বাজনায় বাজে, সে জন্যে ঢোলের সঙ্গে জুড়ে দেয়া হলো নানা কলকাঠি। কিন্তু কারুর ঢোলই রাজার পছন্দ হল না। কারণ এসব ঢোল বিনা বাজনায় বাজেনা।

ছেলে বাপকে খুলে বললো সব কিছু। বাপ তাকে চামড়া কিনে আনতে বললো। গাছ থেকে মৌমাছিসহ চাক ভেঙ্গে আনতে বললো। ছেলে বাপের কথা মত কাজ করলো। বাপ মাটির ঢোল বানিয়ে তার মধ্যে হাজার হাজার মৌমাছি ঢুকিয়ে দিলো। চামড়া দিয়ে বন্ধ করে দিলো ঢোলের মুখ। ছেলে ঢোল নিয়ে ছুটে গেলো রাজবাড়িতে।

রাজার হাতে ঢোল তুলে দিয়ে বললোঃ মহারাজ, এই আমার ঢোল নিন। বাজনা ছাড়াই বাজে।

আসলে হাজার হাজার মৌমাছি গুণ্‌ গুণ করে গান গাইছিল আর ঢোলের চামড়ায় আঘাত করছিল। তাই ভেতরে কেমন একটা ঝম্‌ ঝম্‌ শব্দ হচ্ছিল। শুনে মনে হলো, বিনা বাজনায় ঢোল বাজছে। রাজা এই ঢোল দেখেতো মহাখুশী। সে ছেলকে চিনতে পারলো। ছেলেকে আগের পুরস্কারসহ চল্লিশ হাজার টাকা দিতে চাইলো। ছেলে তা নিতে চাইলোনা।

বললোঃ আমি টাকা চাইনা । আপনার আশির্বাদই আমার পুরস্কার।

রাজা ছেলেটিকে কাছে ডেকে নিয়ে জিজ্ঞেস করলোঃ তুমিতো পর পর তিনটি রহস্যের সমাধান দিলে। তুমি এত বুদ্ধি কোথায় পেলে?

ছেলে বললোঃ মহারাজ, আপনি অভয় দিলে বলতে পরি।

রাজা বললোঃ তুমি নিশ্চিন্তে বলতে পারো।

ছেলে বললোঃ তিনটি রহস্যেরই সমাধান দিয়েছেন আমার বাবা। তার কাছ থেকে বুদ্ধি নিয়েই আমি সমাধানগুলো আপনার কাছে হাজির করেছি। ছেলে বাপকে বনবাসে না দিয়ে কি করে ফিরিয়ে আনলো, গুহায় রাখলো, সে কথা খুলে বললো রাজাকে। রাজা একটুও রাগ করল না। বুঝতে পারলো মানুষ বুড়ো হলে হলে জ্ঞানী হয়। অনেক বুদ্ধির অধিকারী হয়। বুড়োদের জ্ঞানবুদ্ধি সমাজের উপকারে আসে। তারা না থাকলে সমাজ অচল হয়ে পড়ে।

রাজা এবার আইন জারি করলোঃ বুড়ো বাপ-মাকে বনবাসে পাঠানো যাবে না। রাজা ছেলেকে দু’লাখ টাকা পুরস্কার দিলো। ছেলে তার বাপকে গুহা থেকে বের করে আনলো। মহা সুখে বসবাস করতে লাগলো। দেশের অন্যসব লোকও বুড়ো বাপ-মাকে নিয়ে নিশ্চিন্তে বসবাস করতে লাগলো

05/01/2024

বাবা থাকাটাই বড় ব্যাপার। সবচেয়ে বড় শক্তি ও ছায়া । যার নাই সে বুঝে

02/01/2024

যে পাঁচটি লক্ষন দেখে বুঝবেন আপনার গাড়ির ইঞ্জিন ভাল নেই :

একটি গাড়ি চলতে সবথেকে বেশী গুরুত্বপূর্ণ হলো ইঞ্জিন। আর ইঞ্জিনে কোন গুরুতর সমস্যা থাকলে আপনি আগে থেকেই খেয়াল করতে পারবেন। আগে থেকেই জানুন খারাপ ইঞ্জিন ও এর সমস্যা । সমস্যা অল্প থাকতেই সেরে ফেলুন, তা নাহলে ঘটতে পারে সমূহ বিপদ । আজকে আমরা সে বিষয়গুলো নিয়েই আলোচনা করব যে, ঠিক কোন ৫ টি বিষয় দেখে আপনি নিশ্চিত হবেন যে, আপনার গাড়ির ইঞ্জিন ভাল নেই।

👉 ধোঁয়াঃ
গাড়ি থেকে যখন ধোঁয়া বের হয় তখন কখনোই সেটা কোন ভালো লক্ষন হিসেবে ধরা হয় না। অনেক সময় লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন গাড়ির পেছন দিক থেকে এক্সহোস্ট পাইপ দিয়ে ধোঁয়া বের হচ্ছে । এসব ধোয়ার আবার নির্দিষ্ট রং থাকে । ধোয়ার রং দেখে আপনি বুঝতে পারবেন ঠিক কোন সমস্যা আপনার ইঞ্জিনের হচ্ছে ।

👉 নীল রংয়ের ধোঁয়াঃ
নীল রংয়ের ধোঁয়া বের হওয়ার অর্থ হচ্ছে ইঞ্জিনের ভেতর থেকে তেল অন্য কোন ভাবে বের হচ্ছে এবং জ্বালানির সাথে পুড়ছে। আর এই জ্বালানি পোড়ার ব্যপার বন্ধ করতে সব সময় আপনার ক্র্যান কেসে ইঞ্জিন অয়েল দিয়ে রাখতে হবে। তবে সবথেকে বেশী ভালো হয় যদি আপনি আপনার গাড়িটি কোন মেকানিকের কাছে নিয়ে যান আর গাড়ির নির্দিষ্ট লিকেজ সারিয়ে তোলেন।

👉 সাদা রংয়ের ধোঁয়াঃ
পানি ঘনীভূত বা জমাট বেঁধে ফুয়েলের সরবরাহের স্থানে সাথে মিশে যায়। কার কুলিং সিস্টেমে অ্যান্টি ফ্রিজ জাতীয় পদার্থ যোগ করলে পানি বা অন্য কোন তরল ঢালার আগ পর্যন্ত গাড়িকে গরম হওয়া থেকে রক্ষা করবে । কিন্তু তবুও সবথেকে ভাল বুদ্ধি হলো কোন ভালো সার্ভিস সেন্টার থেকে সমস্যা গুলো সারিয়ে নেয়া। আর যদি গাড়ির হুডের নিচ থেকে ধোঁয়া বের হয় তাহলে বুঝতে হবে আপনার গাড়ির ইঞ্জিন অতিরিক্ত গরম হয়ে গিয়েছে । আর আপনি গাড়ির টেলপাইপ থেকে বের হওয়া সাদা বর্ণের ধোঁয়া আগে লক্ষ্যই করেন নি। গাড়ি অতিরিক্ত গরম হলে, সাধারণত টেইল পাইপ থেকে আগে ধোঁয়া বের হয় পরে গাড়ির হুডের নিচ থেকে ধোঁয়া বের হয় । ইঞ্জিনের এমন অতিরিক্ত গরম হওয়ার আরেকটি মুখ্য কারণ হচ্ছে , ইঞ্জিনে একেবারেই কোন কুল্যান্ট জাতীয় তরল না ঢালা বা ঢালতে ভুলে যাওয়া।

👉 খারাপ ইঞ্জিন ও বিচ্ছিরি গন্ধঃ
গাড়ি ঠিকভাবে চালাতে চাইলে কীভাবে গাড়ির পার্টসগুলো যত্নে রাখতে হয় সেটা জানতে হবে । গাড়ির পার্টসগুলো বিশেষ ভাবে যত্নে রাখলে গাড়ির ভেতরে বাজে গন্ধ থাকেনা । কিন্তু খারাপ ইঞ্জিন ও এর গন্ধ পুরাই অন্যরকম। গাড়ির ভেতরে বসে কিছু খেলে বাজে গন্ধের সৃষ্টি হতে পারে। সেটা এক জিনিস আর গাড়ির হুডের নিচে গ্যাসোলিন, পেট্রোল এবং অনেক ধরনের ধাতব পদার্থের গন্ধ সেটা অন্য জিনিস। এই ধরনের গন্ধ এক হতে পারে আপনার গাড়ির তেল অথবা কুল্যান্ট লিক করছে , আরেক হতে পারে এক্সহস্ট গ্যাস লিক হয়ে আপনার গাড়ির ইন্টেরিওরে মারাত্মক প্রভাব ফেলছে। গাড়ি এবং ট্রাকে অনেক ধরনের টক্সিক গ্যাস থাকে যেমন- কার্বন মনোক্সাইড । এসব গ্যাসও মারাত্মক দুরগন্ধের কারণ হতে পারে। আর আপনি যদি গাড়ি থেকে বের হয়েও এমন গন্ধ পেতে থাকেন তাহলে অবশ্যই গাড়ি দ্রুত সারানোর ব্যবস্থা করুন। হুডির নিচ থেকে অনেক সময় রাবার পোড়ার গন্ধ আসতে পারে । ড্রাইভ বেল্ট অথবা অন্যান্য পার্টসের বেল্ট যদি নষ্ট বা ছিঁড়ে যায় তখন এমন বাজে গন্ধ ছড়াতে পারে। রাবারের বেল্টের ভেতর যে তরল পদার্থ থাকে সেগুলো পুড়ে বা গরম হয়ে এমন গন্ধ হতে পারে।

👉 ঘড়ঘড় শব্দঃ
ছোটখাটো ক্লিক বা টিক শব্দ খুবই সাধারণ । কিন্তু যদি ইঞ্জিন মোটর স্টার্ট করার সাথে সাথে কোন অদ্ভুত শব্দ পান তাহলে নিশ্চই ব্যাপারটা যথেষ্ট বিরক্তিকর। আর এমন শব্দ নিয়ে গাড়ি চালাতে ভয়ও করার কথা। আর এমন শব্দ যদি আপনার গিয়ারের মধ্যবর্তী জায়গা থেকে সবসময় আসতে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার গাড়ির ট্রান্সমিশন পাল্টানো বা মেরামত করার প্রয়োজন। আর ব্যাপারটি অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। আর যদি আপনি ম্যানুয়াল ট্রান্সমিশনে গাড়িটি চালান তাহলে তো দ্রুত পার্টস মেরামতের জন্য বিশেষজ্ঞের উপদেশ প্রয়োজন।

👉 অস্বাভাবিক নড়াচড়াঃ
গাড়িতে কোন রকম অস্বাভাবিক নড়াচড়া, হঠাৎ থেমে যাওয়া ইত্যাদি লক্ষ্য করলে সাথে সাথে বুঝে নেবেন গাড়িতে খারাপ ইঞ্জিন জনিত সমস্যা রয়েছে । গাড়ি যদি থেমে থেমে পপিং এন্ড রকিং (একটি ডান্স মুভের নাম) মুডে থাকে তাহলে তো ব্যাপক সমস্যা । এ ধরনের সমস্যা হয় মূলত নষ্ট স্পার্ক প্লাগ , জ্বালানি পাইপে ময়লা অথবা গাড়ির প্রধান নিয়ন্ত্রণ পার্টসে কোন সমস্যা ইত্যাদি কারনে। আর এসব সমস্যায় সবশেষে আপনি যা করতে পারেন সেটা হলো গাড়ির এক্সেলেটরে চাপ দিয়ে গাড়িকে একটু সময় দিন যাতে গাড়ি নিজে এই সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারে। আর যদি অনেক প্রেশার দিয়ে গাড়ির এক্সেলেটর প্রয়োগ করার পরও গতি না বাড়ে তাহলে অবশ্যই কোন অভিজ্ঞ মেকানিকের শরনাপন্ন হোন।

👉 ওয়ার্নিং লাইট / লাল বাতিঃ
গাড়ি চালানো শেখার সময় আপনাকে গাড়ির লাইট নিয়ে মোটামোটি একটি পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করে নিতে হবে। গাড়ির কোন লাইট কি কাজে জ্বলে সেগুলো খুব ভালোভাবে জেনে নেবেন আর সবসময় লক্ষ্য রাখবেন গাড়ি থেকে নামার সময় কোন লাইট জ্বলে রয়েছে কিনা। গাড়ির স্টার্ট নেওয়ার সময় যদি অনেকবার লাইটগুলো জ্বলে আবার নিভে তাহলে বুঝে নিতে হবে গাড়ির কম্পিউটার চেক করে নিচ্ছে কোথাও কোন সমস্যা রয়েছে কিনা। একে একে যখন সব লাইট বন্ধ হয়ে যাবে তখন বুঝবেন এবার আপনার গাড়িটি সঠিকভাবে চলার জন্য তৈরি । আর যদি সবশেষে কোন একটা লাইট জ্বলে থাকে তাহলে বুঝতে হবে আপনার গাড়িতে খারাপ ইঞ্জিন সম্পর্কিত সমস্যা রয়েছে। এখন সমস্যা বড় না ছোট সেটা নির্ভর করে কোন লাইটটি জ্বলে রয়েছে তার উপর। লাইটগুলো সাধারণত সেন্সরের সাথে সংযুক্ত থাকে । সেন্সর হচ্ছে গাড়ির ব্রেইনের মত কাজ করে। কোন কারনে গাড়ির ইঞ্জিনে বা অন্য কোথাও সমস্যা থাকলে গাড়ির কম্পিউটার সেন্সরের মাধ্যমে লাইট জ্বালিয়ে আপনাকে সতর্ক বার্তা পাঠাবে।

👉 সাধারণত তিনটি সমস্যায় লাইটগুলো জ্বলবেঃ
তেলের পরিমান কমে গেলে
তেলের প্রেশার কম থাকলে
চেক ইঞ্জিন লাইট

লাইট বিভিন্ন অর্থ বোঝাতে পারে । আপনি যদি গ্যাস ক্যাপের স্ক্রু শক্ত করে সংযুক্ত না করেন, তাহলে জ্বলে থাকতে পারে চেক ইঞ্জিন লাইট। এখন এরকম কোন সমস্যা চেক করতে আপনি স্ক্যানার টুল ব্যবহার করতে পারেন । স্ক্যানার টুল দেখতে অনেকটা ক্যালকুলেটরের মত। স্ক্যানার টুল আপনি আপনার গাড়ির সংযোগ পোর্টে সংযুক্ত করে নেবেন। আর সংযুক্ত করার পর গাড়ির প্রধান নিয়ন্ত্রক পার্টসের মাধ্যমে এই স্ক্যানার টুল আপনাকে জানিয়ে দেবে ঠিক কি সমস্যার কারনে আপনার গাড়ির ওয়ার্নিং লাইট বা লালবাতি জ্বলে রয়েছে।

গাড়ির সম্পর্কে আরো তথ্য জানতে হলে আমার পেইজটাকে ফলো করুন।

- কালকে রাতে আপনাদের করা আনন্দে হাজারো প্রাণ এইভাবেই শেষ হয়ে গিয়েছে!'💔
01/01/2024

- কালকে রাতে আপনাদের করা আনন্দে হাজারো প্রাণ এইভাবেই শেষ হয়ে গিয়েছে!'💔

17/12/2023

বাবাকে এক ছেলের জিজ্ঞাসা...
-বাবা, সফল জীবন কাকে বলে?
-আমার সাথে চল, আজ ঘুড়ি উড়াবো।
বাবা ঘুড়ি ওড়ানো শুরু করলেন। ছেলে মনযোগ দিয়ে দেখছে। আকাশে ঘুড়ি বেশ কিছু ওপরে উঠার পর বাবা বললেন এই দেখো ঘুড়িটা অতো উচুতেও কেমন বাতাসে ভেসে আছে। তোমার কি মনে হয়না এই সূতার টানের কারণে ঘুড়িটা আরোও উপরে যেতে পারছেনা?

-তা ঠিক, সূতো না থাকলে ওটা আরও উপরে যেতে পারতো!
বাবা আলগোছে সূতোটা কেটে দিলেন। ঘুড়িটা সূতার টান মুক্ত হয়েই প্রথমে কিছুটা উপরে গেল। কিন্তু একটু পরেই নিচের দিকে নামতে নামতে অদৃশ্য হয়ে গেল।

এবার বাবা ছেলেকে জীবনের দর্শন শুনাচ্ছেন ...
শোনো, জীবনে আমরা যে উচ্চতায় আছি বা থাকি সেখান থেকে প্রায় মনে হয় ঘুড়ির সূতার মত কিছু কিছু বন্ধন আমাদের আরও উপরে যেতে বাধা দেয় যেমন;
ঘর, পরিবার, অনুশাসন, সন্তান, মা বাবা। আর আমরাও সেইসব বাঁধন থেকে কখনো কখনো মুক্ত হতে চাই। বাস্তবে ঐ বন্ধনগুলোই আমাদের উঁচুতে টিকিয়ে রাখে, স্থির রাখে, নিচে পড়ে যেতে দেয় না। ঐ বন্ধন না থাকলে আমরা হয়তো ক্ষণিকের জন্য কিছুটা উপরে যেতে পারি, কিন্তু অল্পসময়েই আমাদেরও পতন হবে ঐ বিনে সূতোর ঘুড়ির মতই!

জীবনে তুমি যদি উঁচুতে টিকে থাকতে চাও তবে কখনোই ঐ বন্ধন ছিড়বে না। সুতা আর ঘুড়ির মিলিত বন্ধন যেমন আকাশে ঘুড়িকে দেয় ভারসাম্য, তেমন সামাজিক, পারিবারিক বন্ধনও আমাদের জীবনের উচ্চতায় টিকে থাকার ভারসাম্য দেয়। আর এটাই প্রকৃত সফল জীবন !!

C

★৩য় ব্যাক্তি হতে সাবধান.......  #প্রেক্ষাপট_১উচ্চ বেতনে চাকুরি করা এক যুবক আরেক গরীব যুবককে প্রশ্ন করলো,- তুমি কোথায় চা...
10/12/2023

★৩য় ব্যাক্তি হতে সাবধান.......

#প্রেক্ষাপট_১

উচ্চ বেতনে চাকুরি করা এক যুবক আরেক গরীব যুবককে প্রশ্ন করলো,
- তুমি কোথায় চাকুরি করো?
- একটা কোম্পানিতে ।
- স্যালারি কতো?
- ১০০০০ টাকা।
- মোটে দশ হাজার? চলো কিভাবে? তোমার মালিক তোমার প্রতি অবিচার করছে। তুমি যেই ছেলে তোমার যা যোগ্যতা,তাতে হেসেখেলেই তুমি অনেক টাকা বেতন পেতে পারো।
যুবকের মেজাজ খাট্টা হয়ে গেলো। নিজের কাজের প্রতি ও বসের প্রতি
বেজায় রুষ্ট হয়ে উঠলো। পরদিন গিয়ে সরাসরি বসকে বেতন বাড়ানোর কথা। জানালো। কথা কাটাকাটি হওয়ার একপর্যায়ে বস তাকে চাকরিচ্যুত করলো।
এখন যুবকটি বেকার।

#প্রেক্ষাপট_২

- তোমার প্রথম সন্তান হলো বুঝি?
- জ্বি।
- তোমার স্বামী এ উপলক্ষ্যে তোমাকে কিছু দেয় নি? উপহার, টাকা বা এ জাতীয় কিছু?
- না। কেন দিবে? এ তো আমাদেরই সন্তান! উপহার বা টাকা দিতে হবে কেন?
- কেন তোমাকে হাত খরচার জন্যেও তো দু’চার পয়সা দিতে পারে। তার কাছে কি তোমার কোনও মূল্য নেই? তুমি চাকরানি?
স্ত্রীর মনে ধরলো কথাটা।
সারাদিন কথাটা ভাবতে ভাবতে মনটা বিষিয়ে উঠলো। সত্যিই তো! আমাকে একটা টাকাও কখনো ছোঁয়ায় না! রাতে কর্মক্লান্ত স্বামী ঘরে ফিরলো।

স্ত্রীর মুখ দিয়ে বোমা বিস্ফোরিত হলো। রেগে গেলো দু’জনে, কথা কাটাকাটি ঝগড়া আর ঝগড়া। পরে হাতাহাতি, শেষ পর্যন্ত তালাকে গিয়ে গড়ালো।

#প্রেক্ষাপট_৩

- এই বৃদ্ধ বয়েসে কষ্ট করছেন? ছেলে ঢাকায় থাকে,বড় চাকুরি করে শুনেছি। মস্ত বড় ফ্ল্যাটে বউ-বাচ্চা নিয়ে থাকে। আপনাদের দু’জনকে সাথে নিয়ে যেতে পারে না? আপনাদের দেখতেও তো আসে না!
- না না, ছেলে আমার খুবই ব্যস্ত। টাকা পাঠায় তো। ফোনে ও খোঁজ-খবর নেয় নিয়মিত।
- কী এমন ব্যস্ততা তার শুনি? নিজের জন্মদাতা-জন্মদাত্রীকে দেখতে আসার সময় হয় না?
- সারাদিন অফিস-বাসা করতে করতেই তো তার সবটা সময় চলে যায়!
- আপনি খোঁজ নিয়েছেন? সে ঢাকায় বাড়ি-গাড়ি হাঁকিয়ে বেড়াচ্ছে।
আর আপনারা অজপাড়াগাঁয়ে ধুঁকছেন?
বৃদ্ধ বাবা বাসায় এসে স্ত্রীকে খুলে বললো।
স্ত্রীও বাধা দিল,
- আপনি ভুল শুনেছেন। সে আসলেই ব্যস্ত।
- নাহ,সেকি কি মিথ্যা বলতে পারে ?
আহা রে! কাকে বুকের রক্ত পানি করে বড় করলাম। এটা ভেবেই করে বসলেন ব্রেইন স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাক!

# এবার_আসি_মূলকথায়

-কিছু নিরীহ-অযাচিত প্রশ্ন আমাদের সুখী জীবনকে ক্ষণিকের মধ্যেই দুঃখী করে দিতে সক্ষম।

-আমাদের সমাজে ছদ্মবেশী দরদীরা নিরন্তর শান্ত জীবনে অশান্তির দাবানল জ্বালিয়ে দেয়।
-ছদ্মবেশী ডাইন/ডাইনীগুলো নিজের থেকে কিন্তু আপনাকে কিছুই দিবেনা। কিন্তু অন্যের থেকে অবৈধভাবে আদায় করার পদ্ধতি শিখিয়ে দিয়ে আপনাকে জিতিয়ে দেয়ার নামে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিবে।

❌ জীবনে ৩য় ব্যাক্তি কে প্রবেশ করার সুযোগ দেবেন না। আর যদিও কোন ভাবে ঢুকে যায় তাহলে যথা সম্ভব তার কথা কানে তুলবেন না। ৩য় ব্যাক্তি হতে সাবধান।

হুজুর -মাংস আপনার হাড্ডি আমার" বলা বাবা মায়ের শাসনের জন্য আমরা মানুষ হয়েছি। "আমার ছেলেকে ধমকানোর আপনি কে?" বলা অভিভাবকদে...
09/12/2023

হুজুর -মাংস আপনার হাড্ডি আমার" বলা বাবা মায়ের শাসনের জন্য আমরা মানুষ হয়েছি।
"আমার ছেলেকে ধমকানোর আপনি কে?" বলা অভিভাবকদের কারণে একটা বেয়াদব জেনারেশন বেড়ে উঠছে।

কথাটা কতটুকু সঠিক???

07/12/2023

Mind-blowing game 👏

শিক্ষক ক্লাসে ঢুকে ব্লাকবোর্ডে একটা লম্বা দাগ টানলেন;--------------------­------------------এবার সবাইকে উদ্দেশ্য করে জান...
06/12/2023

শিক্ষক ক্লাসে ঢুকে ব্লাকবোর্ডে একটা লম্বা দাগ টানলেন;
--------------------­------------------
এবার সবাইকে উদ্দেশ্য করে জানতে চাইলেন:
-আচ্ছা তোমাদের মধ্যে কে আছো যে এই দাগটিকে ছোট করতে পারবে?
কিন্তু শর্ত হচ্ছে একে মুছতে পারবে না।
-ছাত্ররা সবাই অপারগতা প্রকাশ করলো। কারণ, মোছা ছাড়া দাগটিকে ছোট করার আর কোনো পদ্ধতি তাদের মাথায় আসছে না!
-এবার শিক্ষক দাগটির নীচে আরেকটি দাগ টানলেন, যা আগেরটির চেয়ে একটু বড়;
--------------------­--------------------­--------------------­,
ব্যস, আগের দাগটি মোছা ছাড়াই ছোট হয়ে গেলো!
শিক্ষক:
-বুঝতে পারলে তোমরা?
কাউকে ছোট করতে বা হারাতে হলে তাকে স্পর্শ না করেও পারা যায়। নিজেকে বড় করো, ক্যারিয়ার গড়ো, তাহলে অন্যের সমালোচনা-দুর্ণাম করে তাকে ছোট করতে হবে না, তুমি বড় হলে এমনিতেই সে ছোট হয়ে যাবে!!!

22/11/2023

🥲🥲🥲

প্লেন ল্যান্ড করেছে। যাত্রীরা সবাই নেমে গেছে। পাইলট হোটেলে পৌঁছেছেন। উড়োজাহাজ পরিচ্ছন্ন কর্মী এসেছেন- পুরো প্লেন পরিষ্কা...
18/11/2023

প্লেন ল্যান্ড করেছে। যাত্রীরা সবাই নেমে গেছে। পাইলট হোটেলে পৌঁছেছেন। উড়োজাহাজ পরিচ্ছন্ন কর্মী এসেছেন- পুরো প্লেন পরিষ্কার করতে।পরিষ্কার করতে করতে তিনি পাইলটের ককপিটে আসেন। দেখেন-সেখানে একটা বই। বইয়ের উপরে লিখাঃ
কিভাবে পাইলট হতে হয় (ভলিউম ১)

উৎফুল্ল পরিচ্ছন্ন কর্মী - বইয়ের প্রথম পাতা উল্টান। সেখানে লিখা - লাল বোতামে টিপুন- প্লেনের ইঞ্জিন চালু হবে।

তিনি তাই করলেন- লাল বোতামে চাপ দেয়ার সাথে সাথে ইন্জিন চালু হয়ে গেলো।

পরের পাতায় লিখা- উড়োজাহাজকে সামনে অগ্রসর করাতে চাইলে এবার এই নীল বোতাম টিপুন। তিনি আর অপেক্ষা না করে তাই করলেন। সাথে সাথে উড়োজাহাজ সামনে এগোতে লাগলো।

তারপরের পাতায় লিখাঃ গ্রাউন্ড থেকে শূণ্যে উড়াতে চাইলে এবার সবুজ বোতাম টিপুন।

পরিচ্ছন্ন কর্মী অবাক- প্লেন শূণ্যে উড়া শুরু করেছে। উপরে ওঠছে তো ওঠছে।

তার আনন্দের সীমা নেই। এতো সহজেই প্লেন আকাশে উড়ানো যায়। প্রায় বিশ মিনিট তিনি আকাশে উড়লেন। এবার নামার পালা।

বইয়ের পরের পাতা উল্টালেন। সেখানে লিখাঃ প্লেন কিভাবে নীচে ল্যান্ড করাতে হয় সেটা শিখতে চাইলে (ভলিউম ২) বইটি কিনুন এবং আমাদের ফ্লাইট লার্ণিং কোর্সে ভর্তি হয়ে যান।

সারমর্ম : অল্প বিদ্যায় পারদর্শিতা আপনাকে হয়তো সাময়িক সময়ের জন্য আকাশে উড়াতে পারে, কিন্তু একসময় ঠিক নিচে নামবে, জীবিত অথবা মৃত, না হয় কেটে ছিড়ে!!!
C

“ মামা ভ‌বিষ‌্যৎ প্রজন্মের অবস্থা খুবই খারাপ!!সাম‌নে আমাদের খুব বিপদ। মামা সারা‌দি‌নে প্রচুর ছাত্রছাত্রী আমার রিকশায় উ‌ঠ...
18/11/2023

“ মামা ভ‌বিষ‌্যৎ প্রজন্মের অবস্থা খুবই খারাপ!!

সাম‌নে আমাদের খুব বিপদ। মামা সারা‌দি‌নে প্রচুর ছাত্রছাত্রী আমার রিকশায় উ‌ঠে। রিকশায় ব‌সে তারা এত এত খারাপ ভাষায় এবং অশ্লীল বিষয় নি‌য়ে মোবাই‌লে কথা ব‌লে যে, শুন‌তে আমারই লজ্জা লা‌গে। তারা একবারও ভা‌বে না যে, তাদের কথাগু‌লো আমার কান পর্যন্ত আস‌ছে। রিকশা চালা‌লেও তো আ‌মি তা‌দের বাবার বয়সী। কেউ কেউ তুই ক‌রে কথা ব‌লে। দাম না ক‌রে রিকশায় উ‌ঠে ব‌লে:–টানো। গন্ত‌ব্যে যাওয়ার পর স‌ঠিক ভাড়া চাই‌লেও অ‌নেক কম টাকা দি‌য়ে চ‌লে যায়। নি‌তে না চাই‌লে দৌ‌ড়ে মার‌তে আসে। মাঝে মা‌ঝে ছোট ছোট ছে‌লে মে‌য়েরা থাপ্পড় মা‌রে! ” বল‌তেই কান্না ক‌রে দি‌লেন দিনাজপু‌রের বিরামপুর থে‌কে রিকশা চালা‌তে আ‌সা মন্তাজ আলী। জানা‌লেন, তা‌দের এমন কাণ্ড দে‌খে এখন নি‌জের সন্তানকে নি‌য়ে ভয় পা‌চ্ছেন তি‌নি। গতকাল মন্তাজ আলীর রিকশায় চ‌ড়ে মোহাম্মদপুর জে‌নেভা ক‌্যা‌ম্পে যাওয়ার সময় তার স‌ঙ্গে আলাপকা‌লে তি‌নি এসব ক‌ষ্টের কথা ব‌লেন।

©সংগৃহীত

31/10/2023
29/10/2023

Fantastic cow 🐄 👏

🥵🥵
28/10/2023

🥵🥵

😂😂
22/10/2023

😂😂

কক্সবাজার রুটের ট্রেনের সম্ভাব্য সময়সূচী। 1.♦️ঢাকা কক্সবাজার ♦️ঢাকা ছেড়ে যাবে রাত ১১ঃ১৫ টায়কক্সবাজার পৌঁছাবে ৭.১৫ টায...
20/10/2023

কক্সবাজার রুটের ট্রেনের সম্ভাব্য সময়সূচী।

1.♦️ঢাকা কক্সবাজার ♦️
ঢাকা ছেড়ে যাবে রাত ১১ঃ১৫ টায়
কক্সবাজার পৌঁছাবে ৭.১৫ টায়।
ট্রেনের নাম, কোরিয়ান কোচ।

2.♦️ঢাকা কক্সবাজার♦️
ঢাকা ছেড়ে যাবে ৭.৪৫ টায়
কক্সবাজার পৌঁছাবে বিকেল ৪ টায়
ট্রেনের নাম মহানগর প্রভাতী

3.♦️ঢাকা কক্সবাজার♦️
ঢাকা ছেড়ে যাবে সকাল ১০ টায়
কক্সবাজার পৌঁছাবে সন্ধ্যা ৬.৩০ টায়
ট্রেনের নাম ট্যুরিস্ট কোচ।

4.♦️সিলেট কক্সবাজার♦️
সিলেট ছেড়ে যাবে ৭.৩০
কক্সবাজার পৌঁছাবে বিকেল ৫ টায়
ট্রেনের নাম ঠিক করা হয়নি।

5.♦️চাঁদপুর কক্সবাজার♦️
টাইমটেবিল ঠিক করা হয়নি
ট্রেনের নাম মেঘনা এক্সপ্রেস 🔥

6.♦️ চট্টগ্রাম কক্সবাজার♦️
চট্টগ্রাম ছেড়ে যাবে সকাল ৬.৩০ টায়
কক্সবাজার পৌঁছাবে সকাল ১০ টায়
ট্রেনের নাম চট্টলা এক্সপ্রেস 🔥

7.♦️চট্টগ্রাম কক্সবাজার♦️
চট্টগ্রাম ছেড়ে যাবে দুপুর ৩.১৫
কক্সবাজার পৌছাবে সন্ধ্যা ৭ টায়
ট্রেনের নাম চট্রলা এক্সপ্রেস 🔥

8.♦️চট্টগ্রাম কক্সবাজার ♦️
চট্টগ্রাম ছেড়ে যাবে সন্ধ্যা ৭:৩০
কক্সবাজার পৌঁছাবে রাত ১১ টায়
ট্রেনের নাম দোহাজারী কমিউটার।

9.♦️চট্টগ্রাম কক্সবাজার ♦️
চট্টগ্রাম ছেড়ে যাবে সকাল ৯.৩০ টায়
কক্সবাজার পৌছাবে দুপুর ১ টায়
ট্রেনের নাম কক্সবাজার কমিউটার

10.♦️কক্সবাজার ঢাকা♦️
কক্সবাজার ছেড়ে যাবে দুপুর ১.০০ টায়
ঢাকা পৌঁছাবে রাত ৯.০০ টায়
আপাতত কোরিয়ান কোচ।

11.♦️কক্সবাজার ঢাকা♦️
কক্সবাজার ছেড়ে যাবে রাত ৮ঃ৪৫ টায়
ঢাকা পৌঁছাবে সকাল ৬টায়
ট্রেনের নাম তূর্না এক্সপ্রেস 🔥

12.♦️কক্সবাজার ঢাকা♦️
কক্সবাজার ছেড়ে যাবে রাত ১০ টায়
ঢাকা পৌঁছাবে সকাল ৭ টায়
আপাতত টুরিস্ট কোচ।

13.♦️কক্সবাজার চট্টগ্রাম♦️
কক্সবাজার ছেড়ে যাবে সকাল ১০ঃ৩০
চট্টগ্রাম পৌঁছাবে দুপুর ২.৩০ টায়
ট্রেনের নাম চট্রলা এক্সপ্রেস 🔥

14.♦️কক্সবাজার চট্টগ্রাম♦️
কক্সবাজার ছেড়ে যাবে সন্ধ্যা ৭:৩০ টায়
চট্টগ্রাম পৌঁছাবে রাত ১১ টায়
ট্রেনের নাম চট্টলা এক্সপ্রেস

15.♦️কক্সবাজার সিলেট♦️
কক্সবাজার ছেড়ে যাবে রাত ৮ টায়
সিলেট পৌঁছাবে সকাল ৫.৩০
টায় ট্রেনের নাম ঠিক করা হয়নি।

16.♦️কক্সবাজার চাঁদপুর♦️
টাইম টেবিল করা হয়নি
ট্রেনের নাম মেঘনা এক্সপ্রেস 🔥

17.♦️কক্সবাজার চট্টগ্রাম♦️
কক্সবাজার ছেড়ে যাবে সকাল ৫ টায়
চট্টগ্রাম পৌঁছাবে ৮.৫০ টায়
ট্রেনের নাম দোহাজারী কমিউটার

18.♦️কক্সবাজার চট্টগ্রাম♦️
কক্সবাজার ছেড়ে যাবে দুপুর ১ঃ৩০
চট্টগ্রাম পৌঁছাবে বিকাল ৫ টায়
ট্রেনের নাম কক্সবাজার কমিউটার।
Copy

Address

Basundhara R/a
Dhaka

Telephone

+8801892728029

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mehedy Bhai posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mehedy Bhai:

Videos

Share

Nearby media companies


Other Digital creator in Dhaka

Show All