22/03/2024
সমরেশ মজুমদার সাহিত্য পুরষ্কার –২০২৪ এ ভূষিত হয়েছেন নন্দিত কথাসাহিত্যিক, অক্ষর বুনন অন্যতম একজন লেখক সেলিনা হোসেন ম্যাম।
ম্যামের এই অর্জনে অক্ষর বুনন পরিবারের পক্ষ থেকে আন্তরিক অভিনন্দন এবং শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Aksar bunan.com-অক্ষর বুনন.কম, Publisher, ৩৮, বাংলাবাজার (২য় তলা ), ঢাকা-১১০০, Dhaka.
সমরেশ মজুমদার সাহিত্য পুরষ্কার –২০২৪ এ ভূষিত হয়েছেন নন্দিত কথাসাহিত্যিক, অক্ষর বুনন অন্যতম একজন লেখক সেলিনা হোসেন ম্যাম।
ম্যামের এই অর্জনে অক্ষর বুনন পরিবারের পক্ষ থেকে আন্তরিক অভিনন্দন এবং শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
এই বই গুলো অক্ষর বুনন থেকে প্রকাশ করা হয়েছ।
যারা এই বইগুলো সংগ্রহ করতে আগ্রহী
তারা অমর একুশে বই মেলা ২০২৪ স্টল নং>৬২৪ এসে সংগ্রহ করতে পারেন।
গ্রামের ছেলেমেয়েদের খেলার সাথির অভাব হয়।
না, তবুও কেউ কেউ হয়ে ওঠে বিশেষ খেলার
সাথি। কারো কারো মধ্যে গভীর বন্ধুত্ব হয়ে
ওঠে। গ্রাম্য পরিবেশে সবাই সবার বন্ধু হয়।
কিন্তু সব ছেলেমেয়ের লেখাপড়া কিংবা
খেলাধুলার সুযোগ থাকে না। কেউ কেউ বাবা-
মা'র কড়া শাসনে বড় হয়। কেউ আবার
দারিদ্র্যতার কারণে সুযোগ পায় না। কেউ কেউ
আবার অকালেই ঝরে পড়ে।
এ গল্পের মূল চরিত্র সৌরভ ও তারই পাড়ার
ভিন্নধর্মাবলম্বী মেয়েটির সাথে গভীর বন্ধুত্ব গড়ে
ওঠে। দুজনের মধ্যে বাল্যপ্রেম গড়ে ওঠে।
এটাকে প্রেম বলাও ঠিক হবে না, তবে গভীর
বন্ধুত্ব হয়। উভয়ের বাবা-মা এ বিষয় নিয়ে
তেমন কোনো বিভাজন দেখতে পাই না। তাই
তাদের বন্ধুত্ব দিন দিন বাড়তে থাকে। কিন্তু এক
পর্যায়ে প্রতিবেশি মেয়েটির অকাল মৃত্যু ঘটে।
বন্ধুর এ বিয়োগ ব্যথা সৌরভকে খুবই ব্যথিত
করে তোলে। মনে পড়ে দুজনের বউ বউ খেলার
কথা। খেলার ছলে মেয়েটি সৌরভের বউ হয়,
কিন্তু তার অকাল মৃত্যু সৌরভকে একা করে
দেয়।
সর্বপরি এ বইটি পড়তে পড়তে পাঠকের হৃদয়
ভিন্ন জগতে নিয়ে যাবে বলে আমার বিশ্বাস!
মানুষের মনের মধ্যে বসবাস করে জিন-পরী।
বিষয়টা কিশোর বয়সের ছেলেমেয়েদের মনের
মধ্যে কল্পনার সাথে মিশে থাকে। বিশেষ করে
শিশু-কিশোর বয়সে ছেলেমেয়েরা জিন-পরীকে
কল্পনা করতে খুবই পছন্দ করে।
এই গল্পের মূল চরিত্রের ছেলেটির হৃদয়ের সাথে
স্বর্ণপরী মিশে থাকে। দিনি দিন দশ-বারো
বছরের একটি ছেলের সাথে স্বর্ণপরীর বিশেষ
সম্পর্ক গড়ে ওঠে। স্বর্ণপরী নানাভাবে ছেলেটিকে
সাহায্য করে।
এক পর্যায়ে ছেলেটির সাথে স্বর্ণপরীর ঘনিষ্ঠ
বন্ধুত্ব তৈরি হয়। স্বর্ণপরী সব সময় ছেলেটির
সাথে থাকে না, মাঝে মাঝে দূরে কোথাও চলে
যায়। সে সময় ছেলেটি ভীষণ কষ্টে থাকে
স্বর্ণপরীকে না পেয়ে। স্বর্ণপরীকে না দেখলে
ছেলেটির ভালো লাগে না।
ছেলেটি স্বর্ণপরীকে দেখতে পেলেও অন্য কেউ
তাকে দেখতে পায় না। ছেলেটি অন্য
ছেলেমেয়ের মতো খেলাধুলা করে না, এমনকি
সে বেশি কথাও বলে না, শুধুমাত্র স্বর্ণপরীর
সাথেই তার গভীর সম্পর্ক।
অত্যন্ত আকর্ষণীয় ও মনোমুগ্ধকর এ কাহিনি শুরু
করলে শেষ না করে উঠতেই মন চাইবে না
প্রতিটি মানুষেরই একটি আলাদা জগৎ
থাকে। সেটি হচ্ছে কল্পনার জগৎ। সেই
কল্পনার জগৎটা যার যত বড়, তার
পৃথিবীটাও তত বড়। তাই, প্রত্যেক
মানুষেরই এই কল্পিত জগৎটাকে সুন্দর করে
গড়ে তোলার জন্য বইয়ের সাথে বন্ধুত্ব
স্থাপন করতে হয়।
প্রতিটি আবিস্কার কল্পনার জগৎ থেকে
আসে। বিজ্ঞান যেখানে সেখানে ছড়িয়ে-
ছিটিয়ে থাকতে পারে, সেখান থেকে কোনো
কিছুর আবিষ্কারই হচ্ছে বিজ্ঞান। বিজ্ঞান
মস্তিষ্ক মানুষের কল্পনায় জেগে থাকে
আবিষ্কার, সেই আবিষ্কারের উদ্ভাবন থেকেই
এই বইয়ের গল্পগুলোর সৃষ্টি।
গল্পগুলো সেই কল্পনার জগৎ সৃষ্টিতে
অনুপ্রাণীত করবে এবং বইয়ের প্রতিটি গল্প
পাঠকের হৃদয় স্পর্শ করবে বলে আমার
বিশ্বাস।
গল্পকাররা বিভিন্ন শ্রেণির ছোটগল্প রচনা করে
থাকেন। তার মধ্যে গোয়েন্দা গল্প হচ্ছে
মানুষের বিশেষ চরিত্রনির্ভর। কোনো
মূল্যবান জিনিস হারিয়ে গেলে অথবা চুরি
গেলে, মানুষ বিশেষ এক শ্রেণির মানুষের
স্মরণাপন্ন হয়, সেই মানুষগুলোকে গোয়েন্দা
বলা হয়। কিন্তু গোয়েন্দাগীরি সকল মানুষের
দ্বারা সম্ভব। কারণ সকলের দৃষ্টি প্রখর হয়
বিশেষ সেই গোয়েন্দা দৃষ্টিসম্পন্ন
মানুষের সাহায্যে হারিয়ে যাওয়া বা চুরি
যাওয়া জিনিসের তথ্য বের করাই হচ্ছে
গোয়েন্দাদের কাজ
না
মানুষে মানুষে হানাহানি, একে অন্যকে
ক্ষতি করা, এমনকি একে অন্যকে খুন
কিংবা রক্তপাত ঘটাতে পারে। এসকল কাজ
মানুষ খুবই গোপনীয়ভাবে ও হিংস্রতার সাথে
করে বলে তাকে সহজে খুঁজে বের করা যায়
না, সে কারণেই মানুষ গোয়েন্দাদের সাহায্য
নিয়ে থাকে।
এই বইয়ের প্রতিটি গল্প কোনো না কোনো
ঘটনার প্রেক্ষিত রচিত। অসম্ভব ভালো এই
গল্পগুলো বর্তমান সময়ের শ্রেষ্ঠ লেখকদের
রচিত। গল্পগুলো পড়তে সকলেরই ভালো
লাগবে বলে আমি মনে করি।
বাঙালি জাতীয়তাবাদ, বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু
একই গ্রন্থির অভিধা। বাঙালি কওমের স্বরাজ,
মা-মাটির সার্বভৌম সত্তার স্থপতি বঙ্গবন্ধু। দুই
হাজার বছরের নিগড় ভেঙে তাঁর অভ্যুদয়।
নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের সূর্যতাপস ও
কিংবদন্তি মহাপুরুষ। সাধারণ মানুষ তথা কৃষক
কুলের রাখালরাজা। তাঁর ইতিবৃত্ত বিশ্বজোড়া
হিমালয়সম খ্যাতির শিখর। ভাষা ও জাতিসত্তা
বিনির্মাণের মহানায়ক। আমারে সৌভাগ্য আমরা
তার সারথি ছিলাম এবং তার সরণিই ছিল
নির্দেশিত পথ । আমাদের পৃথিবী মুজিবময় এবং
চিরকালে অবিস্মরণীয়। এই গ্রন্থটিতে বাংলা
একাডেমির ফেলো ও বঙ্গবন্ধু গবেষক বিশিষ্ট
সাহিত্যিক খালেক বিন জয়েনউদ্দীন মুজিব
জীবনের খণ্ড খণ্ড ছবি এঁকেছেন। পরিণত
বয়সের চিন্তা-চেতনা এবং মুজিব সন্দর্শণের
অনুভূতি প্রকাশ করেছেন। গ্রন্থটি সকলের কাছে
সমাদৃত হবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
শেখ রাসেল বিশ্বের অধিকারহারা শিশুসমাজের
প্রতিনিধি এবং বাংলার আকাশের উজ্জ্বল নক্ষত্র।
ঊনিশশো পঁচাত্তরে পরিবারের অন্যদের সাথে
জীবনদান করে বাংলার মাটিকে উর্বর ও শক্ত
করেছে রাসেল।
রাসেলের দশ বছর দশমাসের জীবনটা ছিল
নানা ঘটনায় আকীর্ণ। খুনিরা তার জীবনের
স্বপ্নকে সফল করতে দেয়নি। দেশি-বিদেশি
ষড়যন্ত্রকারী ও দেশি চিহ্নিত ব্যক্তিদের আমরা
জানি। রাসেলকে নিয়ে শত শত গ্রন্থ রচিত
হয়েছে, কিন্তু একক কিশোর জীবনী কেউ প্রণয়ন
করেননি।
অসুস্থ শরীর নিয়ে রাসেল প্রিয় সাহিত্যিক খালেক
বিন জয়েনউদ্দীন এই গ্রন্থটি রচনা করেছেন
গ্রন্থটিতে তিনি নানা ঘটনা বিধৃত করেছেন।
আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস- বইটি পাঠকদের কাছে
সমাদৃত হবে এবং আমাদের শিশু-কিশোর ভাইবোনেরা
উপকৃত হবে।
১৯৭১!
বাংলাদেশের জন্মসাল। কেমন করে জন্ম
হয়েছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে নানা অনুসঙ্গে
লিখেছেন ইতিহাসবিদরা। সঙ্গে সঙ্গে সাড়ে
সাতকোটি বাঙালির অন্তহীন বিধপ্ত বিপন্ন
বিদ্রুপাত্তক পরিস্থিতির আখ্যানও রচনা করেছেন।
অনেক কথাশিল্পী। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের
নয় মাসে পাকিস্তানী হায়েনা সৈন্যদের বর্বর
আক্রমন হত্যা ধর্ষণ লুণ্ঠনের ঘটনা হাজার বছর
ধরে লিখলেও শেষ হবে না।
তবুও বাংলার একজন কথাকীর হিসেবে
মুক্তিযুদ্ধের গল্প বইয়ের গল্পগুলোতে সেই সময়,
এই সময় ও দুই সময়ের মধ্যেবর্তী সময়ের
বিচিত্র আখ্যান উপস্থাপন করা হয়েছে
অধিকাংশ গল্প রক্তাক্ত বাংলার জমিনে কোনো না
কোনোভাবে ঘটেছে, পাকিস্তানী হায়েনা ও এই
দেশের নিকৃষ্ট দালাল জামাতে ইসলামী মুসলীম
লীগের সমর্থকেরা সেই রক্তাপুত ঘটনার সঙ্গে
ছিল।
কয়েকটা গল্পে রাজাকার
আলবদরদের ক্ষমতার দাপট নিপুণ দক্ষতায়
আঁকা হয়েছে।
কথাশিল্পী মনি হায়দারের মুক্তিযুদ্ধের বাইশটি
গল্পের ক্যানভাসে মুক্তিযুদ্ধ ভাস্বর হয়ে
রক্তগোলাপের আদিম মমতায় ফুটে উঠেছে।
পড়তে পড়তে পাঠক উপস্থিত হবেন, একাত্তরের
রক্তমাখা প্রান্তরে হাতে পায়ে মুখে চেতনায়
জড়িয়ে যাবে বাঙালির আর্তি ও আর্তনাদ,
মিছিল, শ্লোগান, গেরিলাদের ছোটাছুটি,
রাজাকারদের পলায়ন পর পায়ের আওয়াজ...
মইন খোঁজে জীবনের অর্থ, ভাবে—
সবই স্রষ্টার অনুগ্রহ। জীবন হারিয়ে
রেখা খোঁজে বিকল্প জীবন। অনিক
স্রষ্টায় বিশ্বাস করে না, কিন্তু
ভালোবাসায় কি বিশ্বাস করে? তাদের
ভিন্ন গল্পের গভীরে কি একটি অভিন্ন
গল্প, দিগন্তরেখার মতো? আকাশ
আর পৃথিবী কি মেশে দিগন্তরেখায়, না
কি আলাদা হয়ে গড়ে আকাশ আর
পৃথিবী? এমন কিছু প্রশ্নের উত্তর
খোঁজার চেষ্টা করেছেন লেখক এই
গল্পে, যদিও লেখক বিশ্বাস করেন।
গল্পের চেয়ে উত্তর বড়ো নয়।
মুহম্মদ নূরুল হুদা বাংলা কবিতার কুশলী
কারুকৃৎ। খণ্ডকবিতা, দীর্ঘকবিতাসহ কাব্য
সাহিত্যের নানা আঙ্গিকে অর্ধশতাব্দীকালাধিক
তিনি চিরনতনের, চিরসুন্দরের আবাহন করে
চলেছেন। তাঁর কবিতায় ব্যক্তি মানমানবীর
হৃদয়ানুভূতি থেকে শুরু করে বাঙালি জাতিগোষ্ঠীর
সমষ্টি-সংবেদ ভাস্বর হয়েছে অনুর্গম আঙ্গিকে।
গ্রিম পক্তি মুহম্মদ নূরুল হুদার কবিতাজমিনের
ব্যতিক্রমী শস্য ।
সবটি পঙ্ক্তিতে গাঁথা এই মালা কাব্যবোদ্ধাদের
উপহার দেয় কবির ভবনের বিচিত্রবর্ণ
আলোছায়া
এখানে কখনও কবি ভালোবাসার প্রান্ত করাটা
বিস্তৃত করেছেন, কখনও আবার সমাজ প্রদেশ
মানুষের প্রশ্নে খোলা ময়দানে এসে দাঁড়িয়েে
এই বইভুক্ত পক্তিচ্ছে-পাঠে মনে হয় ঝিরিঝিরি
নদী বয়ে চলেছে উত্তাল মহাসমুদ্রের পানে। শান্ত
সুরের আবহ মিশেছে জননন্দনের তুমুল কলরেছে
কিন্তু শৈল্পিক সুষমাকে কোনওভাবে ব্যাহত না
করে।
'প্রিয় পক্তি' পড়তে পড়তে কবির মতো আমরাও
উচ্চারণ করতে থাকি যেন নিত্য-অনিতাবোধের
এমন পক্তিঃ
বুকঝিম এক ভালোবাসা
সৈয়দ শামসুল হক বাংলা সাহিত্যের অসাধারণ
কথাশিল্পী। বিষয়বৈচিত্র্য, ভাষাসৌন্দর্য এবং
আঙ্গিক-ব্যঞ্জনায় অনন্য তাঁর উপন্যাসের ভুবন।
সাহিত্যচর্চায় তিনি সবসময় বাংলার মাটি ও
মানুষকে প্রাধান্যে রৈখেছেন। বিশ্বের
সর্বসাম্প্রতিক শিল্পধারায় স্নাত হয়েও সৈয়দ হক
সর্বদা সাহিত্যের উপাদান অন্বেষণ করেছেন
আমাদের দেশীয় ইতিহাস-ঐতিহ্যের গহনে-
গভীরে। এর সাক্ষ্য সৈয়দ শামসুল হকের
যুগান্তকারী দীর্ঘগল্প 'রক্তগোলাপ' থেকে 'বুকঝিম
এক ভালোবাসা' উপন্যাস পর্যন্ত বিস্তৃত।
'বুকঝিম এক ভালোবাসা' উপন্যাসের পটচিত্র
হিসেবে কাজ করেছে মৈমনসিংহ গীতিকা'।
উপন্যাসের ভাববস্তুতে 'মৈমনসিংহ গীতিকা'-র
ছায়া থাকলেও সৈয়দ শামসুল হকের কুশলী
করতলে তা হয়ে ওঠেছে সম্পূর্ণ নতুন সৃষ্টি।
বুকঝিম এক ভালোবাসা বাংলাদেশে ও
ভারতে মঞ্চনাটকের বিষয় হয়েছে। দুই বাংলার
দর্শকসাধারণের বিপুল ভালোবাসায় আদৃত
সৈয়দ হকের এই উপন্যাসের কাহিনী।
পাঠকপাঠিকা, উপন্যাসটির পাঠে নিশ্চয়ই পাঠক
উপলব্ধি করবেন বাংলার হারিয়ে যাওয়া লোক-
আখ্যানের কালোত্তীর্ণ শক্তি।
মাধবী এসেই বলে যাই
আনোয়ারা
খণ্ডিত ব্রিজের মতো নত মুখে তোমার প্রতিই
নীরবে দাঁড়িয়ে আছি: আমার অন্ধতা ছাড়া আর
কিছুই পারি নি দিতে ভীষণ তোমার প্রয়োজনে,
উপেক্ষা করো না তবু, রানী-তোমার অনুপস্থিতি
করুণ বেদনাময় বড় বেশি মারাত্মক বাজে
বুকের ভিতরে কী যে ক্রন্দনের মত্ত কলরোলে।
সুন্দর সাম্পানে চড়ে মাধবী এসেই বলে-যাই
রফিক আজাদ
মানুষও কি বৃক্ষবিশেষ হয়ে ওঠে কখনো! নইলে
শেকড়ছেড়ার কথা আসে কী করে! শেকড়শূন্য
হয়ে কেমন করে বাঁচে মানববৃক্ষ!
মানুষমাত্রই থিতু হয়ে দাঁড়াতে চায়। মাথার
উপরে উদার আকাশ, চারপাশে আদিগন্ত সবুজ
মাঠ কিংবা এক ফালি উধাও নদী এবং পায়ের
তলে সরস শক্ত মাটি -- এইসব মিলিয়ে মানুষের
দাঁড়াবার আয়োজন। এই শ্যামল কোমল মাটির
বুকে কত না বিচিত্র শেকড় ছড়িয়ে জীবনরস
আহরণ, এই রোদবৃষ্টিতে পুড়ে-ভিজে উর্ধ্বমুখী
ডালপালা মেলে ফুলে-ফলে ভরিয়ে তোলার স্বপ্ন
নিয়েই বেঁচে থাকে মানববৃক্ষ। অথচ এই দেশে
এই সময়ে সেই মানববৃক্ষ কতভাবেই যে
শেকড়বাকড় উপড়ে হয়ে চলেছে উন্মুল উদ্বাস্তু
ঠিকানাহীন, কে বলবে সেই কথা !
সাম্প্রদায়িকতার বিষাক্ত কীট ধারালো দাঁতে
বিরামহীন কেটে চলেছে সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যের
মহীরূহ এবং তার শেকড়বাকড়। থেকে থেকে
রাজনৈতিক ঝড়ঝাপটা এসে সুনামির মতো
আছড়ে পড়ে এই চরাচরে। তখন সম্প্রীতির
অতি প্রাচীন বটবৃক্ষও কেঁপে ওঠে, দুলে ওঠে।
অতপর শেকড়ছেঁড়া বৃক্ষেরা উৎপাটিত হয়
জন্মমাটি থেকে। আর চির পুরাতন শোষণের
থাবা তো নিরন্তর উন্মুল করেই চলেছে শোষিত
নিপীড়িত নিম্নবিত্তের ব্যাপক মানবগোষ্ঠীকে। এ
গ্রন্থের প্রতিটি গল্পে পাওয়া যাবে এইসব
আঁকিবুকি।
শেকড়ছেঁড়া মানুষজনের মুখ ও মানচিত্রের
প্রচ্ছদ৷ চারু পিন্টু
বইটি বাস্তবতার উপর ভিত্তি করে
বেশীরভাগ কবিতা লেখা হয়েছে এবং
কল্পনার উপর ভিত্তি করে কিছু কবিতা
ও ছড়া লেখা হয়েছে।
সম্মানিত পাঠকবৃন্দ বহু সাবধানতা
অবলম্বন করার পরেও ছোটো খাটো
কিছু ভুল-ত্রুটি থাকতে, পারে 1
অনুগ্রহ করে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে
দেখবেন
আবদুস সেলিম অনুদিত
অক্ষর বুনন প্রকাশনী দেশ-বিদেশের
সেরা এবং বৈচিত্র্যপূর্ণ সাহিত্য পাঠকদের
হাতে তুলে দেওয়ার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ।
সেই প্রয়াস থেকেই সাতটি দেশের একুশ
জন কবির তেত্রিশটি কবিতার অনুবাদ
নিয়ে প্রকাশিত হচ্ছে এই কাব্যগ্রন্থ শব্দ
ও বোধের কৃবিতা। জর্মন, রুশ, চিলিও
বা হিস্পানি, ফরাসি ও জাপানি ভাষায়
লিখিত কবিতার সাথে আছে ইংরেজ ও
মার্কিন কবিতার বাংলা অনুবাদ।
ভিন্ন ভিন্ন সমাজ, দেশ, দ্রোহ,
প্রতিদিনের জীবন, ব্যক্তিজীবনের চিন্তার
বিচক্ষণ এবং সর্বোপরি প্রেম প্রতিফলিত
হয়েছে কবিতাগুলোর মধ্য দিয়ে। এই
অনুবাদ পাঠককে পৃথিবীর মানুষের
জীবন, পাহাড়-নদী-সমুদ্রঘেরা নিসর্গ
আর রাজনীতি-শাসিত মানুষগুলোর
প্রতিবাদী চেতনার সাথে পরিচয় করিয়ে
দেবে। এখানে
কোনো কবিতাই
ক্রমানুসারে বা পরিকল্পিতভাবে অনুবাদ
করা হয়নি। সবটাই অনুবাদক আবেগের
বশবর্তী হয়ে করেছেন। ফলশ্রুতিতে
কবিতার ছন্দ নিয়ে সময় নষ্ট হয়নি।
বিদেশি কবি ও আন্তর্জাতিক কবিতা
বিষয়ে উৎসুক পাঠকেরা এ বইয়ের
কবিদের সঙ্গে বাংলা ভাষার কবিদের
রচনার একটি তুলনামূলক বিচারের
সুযোগ পাবেন নিঃসন্দেহে।
প্রচ্ছদ: মোস্তাফিজ কারিগর
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মনে করতেন গৌতম বুদ্ধই
পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানুষ। অনেকে বুদ্ধকে
দেবতাজ্ঞানে পূজা করলেও রবীন্দ্রনাথ তাকে
মানুষজ্ঞানেই ভক্তি করেছেন। তাঁর বিবেচনায়
গৌতম বুদ্ধ কতটা গুরুত্বপূর্ণ, কী কারণে গ্রাহ্য
এসব প্রশ্নর জবাব খোঁজার চেষ্টা রয়েছে এই
গ্রন্থে। রবীন্দ্রনাথের চেতনায় বৌদ্ধসংস্কৃতি
কতটা প্রভাব বিস্তার করেছিল, এই সংস্কৃতির
কী কী অনুষঙ্গ যুক্ত হয়েছিল তাঁর চেতনায়,
নির্মোহ
তার অনপুঙ্খ বিবরণ দিতে চেষ্টা করা হয়েছে
রবীন্দ্রসাহিত্যে
বৌদ্ধপ্রসঙ্গ কতটুকু প্রযুক্ত হয়েছে তারও
অনুসন্ধান রয়েছে এখানে। এই সকল
প্রেক্ষাপটের ভিত্তিতে রবীন্দ্রসাহিত্যে
বৌদ্ধআখ্যান কীভাবে এসেছে, রবীন্দ্রনাথ
কতটা গ্রহণ করেছেন, কতটা নবনির্মাণ
করেছে, তারই ভাষ্য এই গ্রন্থ। কিছু দুষ্প্রাপ্য
আলোকচিত্র এই গ্রন্থের গ্রহণযোগ্যতা
বাড়িয়েছে। রবীন্দ্রনাথের প্রতি গবেষকের
ব্যাক্তিগত অনুরাগ এবং অধ্যয়নের প্রতিশ্রুতির
স্মারক এই গ্রন্থ। এটি যে পূর্ণাঙ্গ গবেষণাগ্রন্থ
সেই দাবি না করেও বলা যায় যে, এই গ্রন্থে
বাংলাদেশের রবীন্দ্রগবেষণায় একটি নতুন
দৃষ্টিকোণের প্রকাশ ঘটেছে। বইটি পাঠকপ্রিয়
ঐতিহাসিক বস্তুবাদ হচ্ছে সমাজ
বিকাশের মার্কসবাদী তত্ত্বের মূল-
দিকগুলোর ব্যাখ্যা। এই বইতে সমাজ
বিজ্ঞানের এই বিশেষ দিকটি আলোচিত
হয়েছে সংক্ষেপে।
লেখক সহজ ভাষায় বিখ্যাত রুল
সমাজবিদ মার্টিন সিদোরভের হোয়াট
ইজ' হিস্টোরিকাল মেটেরিয়ালিজম
(রুশ:স্তো তাকোই ইসতোরিচেসসকি
মেটেরিয়ালিজম) গ্রন্থের অনুসরণে বিভিন্ন
সামাজিক-আর্থনীতিক বিন্যাসের গঠন
তাদের বিকাশের বিভিন্ন দিক, বিভিন্ন
শ্রেণি ও শ্রেণিসংগ্রাম সম্পৰ্কীয় মার্কসীয়
তত্ত্ব, রাষ্ট্র ও তার স্বরূপ, বিপ্লব ও তার
আনুষঙ্গিক তত্ত্ব, সমাজ-চেতনার গঠন ও
প্রকৃতি ইত্যাদি আলোচনা করেছেন।
ইতিহাস সম্পর্কে বস্তুবাদী ধারণার
উপাদানগুলোর সঙ্গে পরিচিতি পেতে
হলে এ বইটি সহায়ক হবে।
এই গল্পটাই সেই মানুষের শৈশব
কৈশোরের স্মৃতিময় গীতিময় প্রীতিময়
এক কল্পজগৎ গল্পে গল্পে সমাজের কৃষ্টি,
কালচার ও পরিবেশ প্রকৃতির মতো
অসাধ্য সাধনে হেময়ী মায়ের মুখে হাসি।
ফোটাতে পিতার গৌরব অক্ষুন্ন রাখতে
ছোট্টমনি বোনটি লালটুকটুক আদুরে সুখ
ভবিষ্যতে বইপড়ি জীবন গড়ি স্বপ্নে
হারাইচলো “শিকারী ও লোভী মানুষের
লোভের আগুন থেকে বাঁচাই আমাদের
মানবিক মূল্যবোধ সংবেদনশীল এই
জগতকে শিশুর বাসযোগ্য হোক বাহান্নের
অঙ্গীকারের এই দেশ, একাত্তরের
চেতনার এই প্রিয় মাতৃভূমি প্রানন্ত নরম
কোমল ভালোবাসার প্রিয় জগৎ
বিনির্মানের কথপোকথনই এই গল্পটাই।
সেই।
‘ধনু বিল’ যাকে আগে বলা হতো 'জোঁকের
খামার’-এই উপন্যাসিকার একটি রূপক
চরিত্র। এর কোনো ব্যাপ্তি নেই, নেই সময়ের
সীমা। যুগ যুগ ধরে চলমান শোষণ ও নারী
নির্যাতনের রূপক গল্প এটি। তবু মানুষ
পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখে, উত্থানের স্বপ্ন দেখে।
শোষণ ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার
একটি স্বপ্নময় গল্প।
মজিদ মাহমুদ সম-সাময়িককালে বাংলা ভাষার
'মাহফুজামঙ্গল' ‘বল-উপাখ্যান',
অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কবি হিসেবে বিবেচিত।
কাহিনি'সহ বেশ কিছু জনপ্রিয় কাব্যগ্রন্থেরও
রচয়িতা তিনি। বাংলা কবিতার ঐতিহ্য পথ
অস্বীকার না করেও তার কবিতা ইতিহাস ও
চেতনার অংশ হয়ে ওঠে।
মিথের জগতের সঙ্গে যুক্ত হয়ে চিরন্তন সময়
কবিতা-কথাসাহিত্যের পাশাপাশি তিনি গবেষণা
'ও মননশীল প্রবন্ধ রচনার মাধ্যমে সমকালীন
বাংলা সাহিত্যের বিদগ্ধ পাঠক-সমাজের দৃষ্টি
আকর্ষণ করেছেন। মুক্তবুদ্ধির চর্চা, বিষয়ের
গভীরে যাওয়ার মতা, প্রশ্ন উত্থাপন ও যুৎসই
অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য।
ব্যাখ্যা হাজির করার দক্ষতা তার রচনার
তার রচনা কমনওয়েলথ ফাউন্ডেশন, ইন্ডিয়ান
রিভিউ, সিঙ্গাপুর আনবাউন্ড-সহ দেশি-বিদেশি
স্বনামখ্যাত জার্নাল ও পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত
হয়ে থাকে। ইংরেজি ছাড়াও ফরাসি, চায়না ও
হিন্দি ভাষায় তার বই অনূদিত হয়েছে। সম্প্রতি
তার উপন্যাস 'মেমোরিয়াল কাব' এর অনুবাদ
প্রকাশের জন্য আমেরিকার অন্যতম বিখ্যাত
প্রকাশনা সংস্থা গভিবয়ের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে।
ইতোমধ্যে তার ২০টি কাব্যগ্রন্থ ২০টি প্রবন্ধ
গ্রন্থসহ ৫৭টি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে
তিনি ১৯৮৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা
বিভাগ থেকে প্রথম শ্রেণিতে এম.এ ডিগ্রি লাভ
করেন। তার জন্ম ১৯৬৬ সালের ১৬ এপ্রিল
পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার চর গড়গড়ি
গ্রামে এক মুক্তিযোদ্ধা পরিবারে। পিতা কেরামত
আলী বিশ্বাস, যা সানোয়ারা বেগম।
তার উল্লেখযোগ্য কবিতার বই: মাহফুজ মঙ্গল
আপেল কাহিনি,
(১৯৮৯), গোষ্ঠের দিকে, বুল
ধাত্রী-কিনিকের জন্ম,
দেওয়ান-ই-মজিদ, সিংহ ও গর্দভের কবিতা,
গ্রমকুট, কাটাপড়া মানুষ গুঁড়িখানার গান,
যুগলপদ, প্রভৃতি।
প্রচ্ছদ : মোস্তাফিজ কারিগর
স্মৃতি অমলিন
রামেন্দু মজুমদার
অনেক গুণী মানুষের প্রয়াণের পর
আমি তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন
করে কিছু লেখা লিখেছি। সেগুলো
নিয়ে আগে একটা বই বেরিয়েছিল –
‘ভুলি কেমনে'। এবার সে বই থেকে
কয়েকটি ও তার সাথে আরও কিছু
লেখা যোগ করে এ বইতে দেয়া
হল। মোট ৩০ জনের স্মৃতিচারণ
রয়েছে এখানে।
নির্বাচিত
পাঁচটি উপন্যাস
কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের
জলোচ্ছ্বাস (১৯৭২), জ্যোস্নায়
সূর্যজ্বালা (১৯৭৩), হাঙর নদী
গ্রেনেড (১৯৭৬), মগ্ন চৈতন্যে শিস
(১৯৭৯) ও যাপিত জীবন (১৯৮১)
উপন্যাস নিয়ে G সংকলন।
উপন্যাসগুলো বহুল পঠিত এবং
পাঠকসমাজে সমাদৃত। প্রথম
প্রকাশের পর একাধিকবার পুনর্মুদ্রিত
এবং বিভিন্ন সংকলনগ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত
হয়েছে। কোনো কোনোটি একাধিক
ভাষায় অনূদিত হয়েছে এবং দেশ-
বিদেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের
পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত। হাঙর নদী
গ্রেনেড উপন্যাস অবলম্বনে চলচ্চিত্র
নির্মিত হয়েছে। প্রথমবারের মতো
এই পাঁচটি উপন্যাস একত্রে সংকলিত
হলো।
সত্তর দশকের শেষার্ধে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও
সনদ নিয়ে যে তরুণের কাব্যযাত্রী তিনি
আজ পরিণত পর্যায়ে আবহমান বাংলা
কবিতার ধারায় একজন গরুত্বপূর্ণ প্রকৃত
মৌলিক কবি: আসাদ মান্নান।
কবি শামসুর রাহমানসহ বিদগ্ধ পাঠকের
ভাষায় আসাদ মান্নান এক স্বতন্ত্র কণ্ঠের
কবি। তার সনেট সিকোয়েন্স সৈয়দ
পড়েছিল।
বংশের ফুল' প্রকাশের পর বেশ সাড়া
‘তোমার কীর্তন মূলত
সৈয়দ বংশের ফুল’-এর সম্প্রাসারিত ও
পরিণত রূপ। কবিতার রসজ্ঞ পাঠক
নিঃসন্দেহে স্বীকার করবেন, 'তোমার
কীর্তন' দিয়ে আসাদ মান্নান আবহমান
বাংলা কবিতায় একটি স্থায়ী উজ্জল স্বতন্ত্র
আসন দখল করেছেন। সেই আসনে
বসতে পারেন এমন কবি বাংলা ভাষায়
ক'জনই বা আছেন ? তা শুধু বলতে
পারেন কবিতার একজন সত্যিকার
নির্মোহ পাঠক 1 আর হ্যাঁ, আসাদ
মান্নানের একটি কবিতা পাঠের অভিজ্ঞতা
যিনি পেয়েছেন তাঁকে অবশ্যই তার
পরবর্তী কবিতার জন্য অপেক্ষায় থাকতে
হয়; যদি তিনি যথার্থ কবি ও কবিতাকে
চিনেন, যদি তাঁর রসবোধ খুব উঁচুমানের
হয়ে থাকে।
এ কবি বিশ্বাস করেন : কবিতা লেখা যায়
না, কবিতাকে ধারণ করতে হয় - এসব
করতে হয়। 'তোমার কীর্তন' -এর
কবিতাগুলোকে লেখা হয় নি প্রসব করা
হয়েছে। এরা সবে শিশু, এরা আয়ুষ্মান
হবে -এদের লালনের পালনের দায়িত্ব
নেবেন অনাগত অগণিত পাঠক। ...জয়
শুধু কবিতার, জয় হোক পাঠকের।
অনেক ভাবনা অস্তিত্বে আসে। আসে অনেক প্রশ্ন, অনেক উত্তর। সবকিছুই অস্পষ্ট সীমানার রহস্যময় অবয়বে। ছুঁতে পারি, ধরতে পারি না। এসব নিয়েই একটা গল্প লিখেছি - প্রচলিত নিয়মে অনেকেই বলবে উপন্যাস।
আমার সব ভাবনা, প্রশ্ন আর উত্তরের মতো ব্যাপারটা আমার কাছে জীবনের অবয়বহীন রহস্যময় গল্প মনে হয়।
চিন্তা ছাড়ুন সুখে থাকুন
একজন কাস্টমারের বই পাওয়ার অনুভূতির বর্ণনা
৩৮, বাংলাবাজার (২য় তলা ), ঢাকা-১১০০
Dhaka
1100
Monday | 10:00 - 12:00 |
Tuesday | 10:00 - 12:00 |
Wednesday | 10:00 - 12:00 |
Thursday | 10:00 - 12:00 |
Saturday | 10:00 - 12:00 |
Sunday | 10:00 - 12:00 |
Be the first to know and let us send you an email when Aksar bunan.com-অক্ষর বুনন.কম posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Send a message to Aksar bunan.com-অক্ষর বুনন.কম:
বইমই প্রকাশনী - Boimoi prokashoni
BanglabazarIsamoti Prokashoni-ইছামতি প্রকাশনী
Banglabazarসংহতি প্রকাশন-Samhati Publications
Rose View Plaza