Raud News

Raud News Raud News is the most read newspaper in Bangladesh. The online portal of Raud News is the most visited Bengali website in the world.

বেঙ্গল লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানির আমন্ত্রণে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মধুখালী প্রেসক্লাবের সম্মানিত সভাপতি মনিরুজ...
01/11/2024

বেঙ্গল লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানির আমন্ত্রণে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মধুখালী প্রেসক্লাবের সম্মানিত সভাপতি মনিরুজ্জামান মুন্নু ভাই ও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মধুখালি প্রেসক্লাবের সম্মানিত সাধারণ সম্পাদক মেহেদি হাসান পলাশ ভাই।
Raud News

29/09/2023

মুখ দিয়ে লিখে স্নাতকোত্তর পাস, করছেন চাকরিও

ঠাকুরগাঁও জেলার রাণীশংকৈল থানার সাবেক অফিসার ইনচার্জ এবং বর্তমানে চুয়াডাঙ্গা জেলা বিশেষ শাখার পুলিশ ইন্সপেক্টর এস এম জাহ...
29/09/2023

ঠাকুরগাঁও জেলার রাণীশংকৈল থানার সাবেক অফিসার ইনচার্জ এবং বর্তমানে চুয়াডাঙ্গা জেলা বিশেষ শাখার পুলিশ ইন্সপেক্টর এস এম জাহিদ ইকবাল আজ সকাল ০৭:৪০ ঘটিকায় চট্টগ্রাামের “মিরেশ্বরাই কমলদহ” এলাকায় সড়ক দূর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। এ সময় দূর্ঘটনায় পুলিশ পরিদর্শক জাহিদ ইকবালের পরিবারের পাঁচ জন আহত হয়েছেন।”ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন"। জানা গেছে, ২০০৫ সালে বাংলাদেশ পুলিশে ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর পদে যোগদান করেন জাহিদ ইকবাল। বিভিন্ন থানায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। সবশেষ চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের বিশেষ শাখায় (ডিএসবি) পরিদর্শক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার স্ত্রী কুষ্টিয়া জেলা পুলিশের পরিদর্শক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। অবশ্য তিনি ওই মাইক্রোবাসে ছিলেন না। তার অকাল মৃত্যুতে আট গভীরভাবে শোক প্রকাশ করছি এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। তার পরিবারের গুরুতর আহত সদস্যদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।হে আল্লাহ মরহুমকে জান্নাতুল ফেরদৌসের মেহমান হিসেবে কবুল করুন। আমীন।

অচেনা নাম্বার থেকে একটি মেসেজ,' তোমার বয়ফ্রেন্ড আজ তোমাকে গ নধ*র্ষ*ণ করতে যাচ্ছে। নিজেকে বাঁচাতে হলে বাড়ি থেকে বের হয়...
10/06/2023

অচেনা নাম্বার থেকে একটি মেসেজ,' তোমার বয়ফ্রেন্ড আজ তোমাকে গ নধ*র্ষ*ণ করতে যাচ্ছে। নিজেকে বাঁচাতে হলে বাড়ি থেকে বের হয়ো না।'

অহনা সাজগোজ করছিল বয়ফ্রেন্ডের সাথে দেখা করতে যাবে বলে। তখনি মোবাইলের স্ক্রিনে ভেসে উঠে মেসেজটি। সেটাকে উপেক্ষা করে আবারো সাজায় মনোনিবেশ করে। হয়তো কেউ দুষ্টামি করছে তার সাথে, সে ভেবেই তৈরি হয়ে নেয়।

বের হতেই আবার মোবাইলে মেসেজ আসে,' তারা এগারো জন। গ নধ*র্ষ*ণ থেকে নিজেকে বাঁচাতে এখনি সিদ্ধান্ত বদলাও। না হয় তোমার সম্মান নয় কেবল তুমিও বেঁচে ফিরতে পারবে না।'

অহনার রাগ হয় অচেনা সেই লোকের উপর, যে কিনা ভয় দেখাচ্ছে। মোবাইলটাকে সাইলেন্ট করে দেখা করতে যায় বয়ফ্রেন্ড অর্ণবের সাথে।

পার্কে পৌঁছাতেই অর্ণব বলল,' চলো এক জায়গায় যাব।'

' কোথায়?'

' আমার সাথে চলো।'

অহনা কথা না বাড়িয়ে অর্ণবের সাথে চলতে থাকে। পৌঁছে যায় নিজের এলাকা থেকে কিছু দূরে একটি জঙ্গলে। সুনসান নীরবতায় ভয় পায় অহনা। অর্ণবের শার্ট খামচে ধরে বলে,' এ তুমি কোথায় নিয়ে এলে আমায়?'

'‌আর একটু বেবি। কিছুক্ষণ পর‌ই দেখতে পাবে আসল মজা।'

' এটাতো জঙ্গল। এখানে কি এমন করবে তুমি?‌ বড় কোনো সারপ্রাইজ কি আছে?'

' হ্যাঁ, গেলেই দেখবে। অনেক বড় সারপ্রাইজ।'

তারা পৌঁছে যায় একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে‌। চারিদিকে কেমন বিদঘুটে অন্ধকার। পঁচা গন্ধ আসছে অনেকটা। সিড়ি বেয়ে উপরে উঠল। উপরটা পরিপাটি তবে একখানা ভাঙা আয়না আর বিছানা ছাড়া আর কিছুই চোখে পরছে না। অহনা বলল,' এখানে কি? কিছুতো নেই। আমরা এখানে কেন এলাম? আমার ভয় করছে অর্ণব। প্লীজ চলো বাড়ি চলে যাই।'

' একটু পর চমক দেখবে সবুর করো।'

দেখতে পেল একে একে দশজন তরুণ প্রবেশ করল। অহনার আচমকা অচেনা মেসেজের কথা মনে হয়। সেও বলেছিল এগারো জন লোক তাকে গনধর্ষণ করবে। বুকটা ধ্বক করে উঠল তার।
' অর্ণব, এরা কারা?'

' এরা আমার বন্ধু। মজা হবে আজ।'

'আমি বাড়ি যাব। আর এক মুহূর্তও এখানে না। তুমি গেলে চলো না হয় আমি একা গেলাম।'

একজন লোক এগিয়ে আসে অহনার দিকে,' কোথায় যাচ্ছ সোনা? তোমার জন্য‌ইতো আমরা এখানে এলাম। তুমি গেলে মজা করব কার সাথে?'

বলেই শয়তানি হাসিতে ফেঁটে পড়ল তারা। অর্ণব‌ও হাসছে। নিজেকে খুব অসহায় মনে হতে লাগল অহনার। বার বার মনে আসছে অচেনা মানবের কথা। যদি তার কথা শুনে না আসত, তাহলে এতো কিছু ঘটত না।

অর্ণবসহ এগারো জন পুরুষ অহনার দিকে এগিয়ে আসছে। অহনা নিজের হাতের ফোনটার দিকে তাকায়। রাগের বশে অফ করে রেখেছিল। তারাতাড়ি অন করতেই অর্ণব তার হাত থেকে মোবাইলটা নিয়ে বিছানায় ছুড়ে মারে। পরক্ষণেই এগারোজন এগিয়ে আসে আরো কাছে। অহনাকে বিছানায় ধাক্কা মেরে ফেলে দেয়। অহনা পিঠের নিচে মোবাঈলের অস্তিত্ব টের পায়। মোবাইল অন করতেই দেখতে পায় একটি মেসেজ,' তোমার পেছনে, বিছানার পাশে একটি স্প্রে আছে। সবার মুখে স্প্রে করো। আমি ব্যবস্থা নিচ্ছি।'

অহনা কোনো কিছু না ভেবে আশেপাশে তাকায়। সত্যি সত্যি একটি স্প্রে দেখতে পায়। হাতে নিয়েই তাদের চোখে মুখে স্প্রে করে। তারাহুড়ো হয়ে ঘরটি থেকে বেরিয়ে যেতেই অর্ণব ওর হাত ধরে ফেলে,' কোথায় যাচ্ছিস? তোকে ভোগ না করে এখান থেকে ছাড়বো না। পালাতে পারবে না।'

অহনা অর্ণবের হাতে কামড় বসায়। ব্যথার চোটে অর্ণব তাকে ছেড়ে দেয়। সিড়ি দিয়ে নামতেই আরেকজন ওর হাত টেনে ধরে। টেনে আবার উপরে নিয়ে যায়। ঠাসস করে একটা চড় বসিয়ে দেয়। অহনা ছিটকে পড়ে বিছানায়। চিৎকার করেও লাভ নেই এখানে। এই পরিত্যক্ত জায়গায় কেউ শুনবে না তার আর্তনাদ। পশুগলো পুনরায় ঝাঁপিয়ে পরতেই পুলিশ এসে হাজির হয়।
পুলিশ দেখে সবাই ভয়ে পালাতে থাকে। অর্ণবের মুখ থেকে বেরিয়ে আসে,' শা/লার পুলিশ খবর দিল কোন মা*?'

পুলিশ সবাইকে ধরে নেয়। অহনা বেঁচে যায়। একজন এস‌আই অহনার কাছে এসে বলল,' ভাগ্য করে এমন হাজবেন্ড পেয়েছেন। আজকালকার হাজবেন্ড ওয়াইফের মনের মিল থাকে না কখনো। আপনার স্বামীতো অফিস থেকেই আমাদের কল করে বলল, তার নাকি আপনাকে মনে পড়ছে, কলটাও ধরছেন না। ওনার মনে হচ্ছিল আপনি বিপদে আছেন। আমাদের বলল, আপনাকে তারাতাড়ি উদ্ধার করতে। কিন্তু উনি আমাদের সাথে আসলেন না। বেষ্ট অফ লাক, এমন স্বামী পেয়েছেন আপনি। এখন আপনি চলে যান। আপনি নিরাপদ, আমাদের গাড়ি আপনাকে বাড়ি পৌঁছে দেবে।'

অহনা মাথা নাড়িয়ে সম্মতি জানায়। মনে মনে ভাবতে থাকে। কে সেই ব্যক্তি, যে নিজেকে অহনার স্বামী পরিচয় দিল? কেন সে সাহায্য করছে? তাকে চিনল‌ই বা কি করে? অনেক প্রশ্ন মনে হতে থাকল।
অহনা ছুটে গেল সেই এস‌আই এর কাছে।
'স্যার, আপনি কি সেই লোকের নাম্বার দিতে পারবেন, যে আপনাকে বলেছিল আমাকে সাহায্য করতে?'

ইন্সপেক্টর অবাক হয়,' আপনার স্বামীর নাম্বার আপনার মনে নেই?'

অহনা আমতা আমতা করে বলল,' আসলে সে নতুন সিম নিয়েছে। নাম্বারটা আমার মনে নেই। আপনি এখন দিলে উপকৃত হতাম। না হয় বাড়ি গিয়ে তাকে জানাবো কি করে?'

ইন্সপেক্টর নাম্বার দিয়ে দেয় অহনাকে। নিজেও কল করে সেই অপরিচিত লোককে। আশ্চর্য ব্যাপার! ফোন বন্ধ বলছে। কয়েকবার ট্রাই করেও কোনো উপায় হয় না।
ইন্সপেক্টর বললেন,' বাড়ি গিয়ে ওনাকে খবর দিয়ে দেবেন। আমাদের এখানে কল লাগছে না।'

' জ্বী স্যার।'

অহনা বাড়ি গিয়েই দেখে এটা সেই নাম্বার, যে নাম্বার থেকে মেসেজ এসেছিল। কল করে, কিন্তু বন্ধ বলছে। এক পর্যায়ে বিরক্ত হয়ে রেখে দেয়। কিন্তু মনে খটকা রয়ে গেল।

অহনা বিছানায় গা এলিয়ে দিতেই আবার মেসেজ আসে। ফোন ধরে দেখে সেই অজানা নাম্বার থেকে মেসেজ,' দক্ষিণের জানালাটা বন্ধ করো। বাতাস ব‌ইছে খুব। ঠান্ডা লেগে যাবে।'

অহনা সাথে সাথেই নাম্বারটায় কল করে। বলতে না বলতেই আবার ফোন বন্ধ বলছে। অহনা তারাতাড়ি বাইরে যায়‌। চারিদিকে নিরবতা, কেউ নেই কোথাও। তাহলে সেই অপরিচিত লোক জানল কিভাবে তার জানালা খোলা? উত্তর ছাড়া হাজারো প্রশ্ন ঘুরপাক খায় অহনার মাথায়।

বিকেলে উঠে ওয়াশরুমে গোসল করতে যেতেই আয়নায় দেখতে পায়.....

#গল্পঃছায়া_মানব
সাথী ইসলাম
#পর্ব_১
চলবে ইনশা'আল্লাহ.....

সময়ের সঠিক তথ্য অনুসন্ধান
।।। রাউদ নিউজ।।।

সোডিয়াম সাইক্লামেট নামের যৌগ যা 'ঘন চিনি' নামে পরিচিত বা‌লাদেশে। এই যৌগ চিনির চেয়ে ৫০ গুণ বেশি মিষ্টি। অর্থাৎ, ১ কেজি ...
03/06/2023

সোডিয়াম সাইক্লামেট নামের যৌগ যা 'ঘন চিনি' নামে পরিচিত বা‌লাদেশে। এই যৌগ চিনির চেয়ে ৫০ গুণ বেশি মিষ্টি। অর্থাৎ, ১ কেজি চিনি যতটা মিষ্টি স্বাদ আনতে পারে, মাত্র ২০ গ্রাম সোডিয়াম সাইক্লামেটের পক্ষেই খাবারকে ততটা মিষ্টি করে তোলা সম্ভব। কিন্তু এই সোডিয়াম সাইক্লামেট ভয়ঙ্কর বিষাক্ত।
দুঃখজনক হলেও সত্য যে বাজারের বেশিরভাগ মিষ্টি জাতীয় খাবার এখন এই ঘনচিনি ব্যাবহার করে তৈরী হচ্ছে এবং আমরা মহা সুখে তা খেয়ে যাচ্ছি,সবচেয়ে ভয়ের ব্যাপার হলো এই যে অধিকাংশ মানুষ এই ব্যাপারে প্রায় কিছুই জানেনা 😣😞😓
।।। সময়ের সঠিক তথ্য অনুসন্ধান।।।
।।। রাউদ নিউজ।।।

কাজি সিরাজুল ইসলাম গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ। মধুখালি, ফরিদপুর। এসেম্বলি ক্লাশ ৯ টা ৪৫ছুটি ৫ টা।  সরকারি নির্দেশ মোতাবেক অত...
02/06/2023

কাজি সিরাজুল ইসলাম গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ।
মধুখালি, ফরিদপুর।
এসেম্বলি ক্লাশ ৯ টা ৪৫
ছুটি ৫ টা। সরকারি নির্দেশ মোতাবেক অতিরিক্ত ১ ঘন্টা ক্লাশ নেওয়া হচ্ছে এই স্কুলে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য শিক্ষকদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ।
সরকারি নির্দেশনা শতভাগ বাস্তবায়ন করে এই প্রতিষ্ঠান।
স্মার্ট অয়েবপোর্টাল। স্কুল ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার। স্মার্ট ডিজিটাল হাজিরা অনলাইন মনিটরিং।
www.ksigsc.edu.bd
উপজেলা নিরবাহি অফিসার আশিকুর রহমান চৌধুরী স্যার এর নেতৃত্বে স্কুলের অধ্যক্ষ মোল্যা আবুসাইদ স্যার এবং বিজ্ঞান শিক্ষক মনিরুল ইসলাম স্যার স্কুলটিকে শতভাগ ডিজিটাল এর আওতায় নিয়ে এসেছে।
স্কুলটিতে সকল ধরনের ডিজিটাল টেকনোলজি প্রভাইড করছে সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রাউদ সফটওয়্যার সলিউশন্স।
যেকোন প্রতিষ্ঠানের সফটওয়্যার, ওয়েবসাইট, ডিজিটাল হাজিরার সহজ সমাধান দিচ্ছে রাউদ।
যোগাযোগ: ০১৭১৫২২৪২৩৯
।।। রাউদ নিউজ।।।
সময়ের সঠিক তথ্য অনুসন্ধান

অবাক হলাম যখন ফার্মেসি থেকে স্যানিটারি ন্যাপকিন এর বদলে মেয়েটি কনডম কিনলো!আমি প্রয়োজনীয় ওষুধ কিনে মেয়েটার পিছু নিলাম। খা...
29/05/2023

অবাক হলাম যখন ফার্মেসি থেকে স্যানিটারি ন্যাপকিন এর বদলে মেয়েটি কনডম কিনলো!
আমি প্রয়োজনীয় ওষুধ কিনে মেয়েটার পিছু নিলাম। খানিকটা ইতস্তত বোধ করলেও কৌতূহল মেটাতে তাকে ডাক দিলাম।
"আপু শুনছেন?"
"জ্বি ভাইয়া বলেন?"
"একটা ব্যক্তিগত প্রশ্ন করবো?"
মেয়েটা হেসে জবাব দিলো,
" আমি জানি আপনি কি জিজ্ঞাসা করবেন।"
একটু লজ্জা পেয়ে মাথা নিচু করে রইলাম।
মেয়েটা নিজের থেকেই বললো,
"আমার বাবা অথর্ব। সড়ক দুর্ঘটনায় দুটি পা হারিয়ে ঘরের এক কোণে পড়ে আছেন। মা টুকটাক সেলাই জানেন। কিন্তু তা দিয়ে কি সংসার চলে? ছোট দুটো ভাই বোন আছে। ওদের পড়ার খরচ, দৈনন্দিন জীবনের খরচ, অনেক ভেবে চিন্তে আমি চাকরি খুঁজতে থাকি। কোনোমতে অনার্সটা শেষ করি। একটা চাকরিও পেয়ে যাই। তবে সমস্যা হলো অফিস থেকে বাড়ি ফিরতে বেশ রাত হয়ে যায়। সেদিন আমার এক কলিগ অফিস শেষে বাড়ি ফেরার পথে একদল জানোয়ারের কাছে ধর্ষিত হয়। হতে পারে, সেই জানোয়ারদের পরবর্তী শিকার আমি। তাই, প্রটেকশন নিয়ে রাখছি সাথে। ওই যে বলে না? ধর্ষণ যখন সুনিশ্চিত তা উপভোগ করাই শ্রেয়?"
আমি বললাম,
" আপু দেশে আইন বলে কিছু আছে।"
সে তড়িঘড়ি করে বলে উঠলো,
"ভাগ্যিস মনে করিয়ে দিলেন! বলতে ভুলে গেছিলাম, আমার কলিগ পুলিশের কাছেও গিয়েছিলো। শুনেছি, উনিও কুপ্রস্তাব দিয়ে বসেছেন। বাপ মরা মেয়ে। পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের কথা ভেবে গলায় দড়িও দিতে পারছে না।"
আমি বাকরুদ্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে রইলাম। মেয়েটি শান্ত গলায় বললো,
"কখনো যদি আমার এরকম পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয় তবে আমি উপভোগই করবো। কারন এই সুশীল সমাজ ধর্ষককে নয়, ধর্ষিতাকে অপরাধীর চোখে দেখে। আর আমি তো সমাজের নিয়ম অমান্য করে চলি। চাকরি করি, রাত করে বাড়ি ফিরি। এ জাতীয় মেয়েরাই ধর্ষণের শিকার হয়। এদের জন্য সমাজ ধর্ষককে দায়ী করবে না। আমার ওপর আমার মা-বাবার ভালো থাকা আর আমার ভাই-বোনের ভবিষ্যৎ নির্ভর করে আছে। আমাকে যে আরো অনেক দিন বাঁচতে হবে ভাই! ভালো থাকবেন।"

লক্ষ্য করলাম মেয়েটার চোখের কোণায় জল চিকচিক করছে। সে মলিন হেসে নিজ গন্তব্যের উদ্দেশ্যে যাত্রা করলো। আমি ঝাপসা চোখে তাঁকিয়ে রইলাম তার প্রস্থানের পথে।

ধর্ষিতা
লিখাঃ Atia_Adiba

সবচেয়ে বড় অভাগা হলেন কবি কাজী নজরুল ইসলাম। তার চার বছরের শিশু বুলবুল যে রাতে মা/রা গিয়ে ছিল, সে রাতে তার পকেটে একটা ক...
29/05/2023

সবচেয়ে বড় অভাগা হলেন কবি কাজী নজরুল ইসলাম। তার চার বছরের শিশু বুলবুল যে রাতে মা/রা গিয়ে ছিল, সে রাতে তার পকেটে একটা কানাকড়িও ছিল না।

অথচ কাফন,দাফন,গাড়িতে করে দেহ নেওয়া ও গোরস্থানে জমি কেনার জন্য দরকার ১৫০ টাকা, সে সময়ের ১৫০ টাকা মানে অনেক টাকা। এত টাকা কোথায় পাবে। বিভিন্ন লাইব্রেরীতে লোক পাঠানো হল। না, টাকার তেমন ব্যবস্থা হয়নি। শুধুমাত্র ডি. এম লাইব্রেরি দিয়েছিল ৩৫ টাকা। আরো অনেক টাকা বাকি। টাকা আবশ্যক।

ঘরে দেহ রেখে কবি গেলেন এক প্রকাশকের কাছে। প্রকাশক শর্ত দিল। এই মুহূর্তে কবিতা লিখে দিতে হবে। তারপর টাকা..

কবি মনের নীরব কান্না, যাতনা লিখে দিলেন কবিতায়.....

"ঘুমিয়ে গেছে শান্ত হয়ে
আমার গানের বুলবুলি
করুন চোখে চেয়ে আছে
সাঁঝের ঝরা ফুলগুলি"...

একজন সন্তান হারা পিতার কি নিদারুণ কষ্ট :)
সংগৃহীত।

28/05/2023

একটা জিনিস খেয়াল করে দেখলাম, ম্যাট্রিমনিয়াল সাইট/পেইজ/গ্রুপ গুলোয় মেয়েদের "পাত্র চাই" বিজ্ঞাপনের সংখ্যা ছেলেদের "পাত্রী চাই" বিজ্ঞাপনের চেয়ে সংখ্যায় কয়েকগুণ বেশী (কমপক্ষে পাঁচ গুণ। সেকুলার টাইপ গ্রুপগুলায় এই পরিমাণ আরও বেশী)।

বিবাহ করতে ইচ্ছুক অসংখ্য নারী পাত্র খুঁজছে, কিন্তু পাত্র নেই। অনেকে বলছেন পাত্র নেই কথাটা ভুল, বরং বিবাহযোগ্য পাত্রের অভাব। তাই যদি হবে তবে তথাকথিত বিবাহ অযোগ্য পাত্ররা বিয়ের জন্য পাত্রী খুঁজছে না কেন? নাকি যাদেরকে তারা বিবাহ অযোগ্য পাত্র বলছে, সেই পাত্ররা হয় অলরেডি বিয়ে করে ফেলেছে অথবা পাত্রীরাই তাদেরকে খুঁজে নিচ্ছে বলে তাদের আর আগ বাড়িয়ে পাত্রী খোঁজার প্রয়োজন হচ্ছে না? আরও কিছু কারণ থাকতে পারে। যেমন -

১. নারী-পুরুষের সংখ্যার অনুপাত - [যদিও দাবি করা হয় পুরুষ-নারীর সংখ্যা প্রায় সমান, কিন্তু অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে নারীর সংখ্যা পুরুষের চেয়ে অনেক বেশী]

২. বর্তমান প্রেক্ষাপটে নারীদের তুলনায় বিবাহে পুরুষদের আগ্রহ কম [পুরুষবিদ্বেষী আইন-কানুন, সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থা ইত্যাদির কারণে হতে পারে]

৩. বিয়ের ক্ষেত্রে পুরুষদের চাহিদার পরিবর্তন [পুরুষেরা এখন আর সোকল্ড স্বাধীন-এম্পাওয়ার্ড নারীদের বিয়ে করতে আগ্রহী হচ্ছে না]

৪. নারীবাদের আগ্রাসন [অধিকাংশ মেয়ে নারীবাদী হয়ে যাওয়ায় পুরুষেরা এদেরকে বিয়ে করতে আগ্রহী হচ্ছে না]

এছাড়া আর কি কি কারণ থাকতে পারে বলে মনে করেন?

দল বহিষ্কার করেছে, বউ তালাক দিয়েছে, সুসময়ের পাখিরা হারিয়ে গেছে, কিন্তু এই বুড়া বয়সে মা' সব সময় পাশে ছিল। মা কখনো হ...
28/05/2023

দল বহিষ্কার করেছে, বউ তালাক দিয়েছে, সুসময়ের পাখিরা হারিয়ে গেছে, কিন্তু এই বুড়া বয়সে মা' সব সময় পাশে ছিল। মা কখনো হারিয়ে যায় না।। মায়েরা সব সময় আগলে রাখে গভীর মমতা দিয়ে।।

জীবনের চরম সংকট কালে প্রিয়তমা স্ত্রী ছেড়ে গেলেও পাশে থেকে রাজত্ব ছিনিয়ে এনে দিলো "মা❤️ আবারো প্রমাণিত হলো, একজন পুরুষের সফলতার পিছনে ছলনাময়ী নারী নয়🖤 মায়ের হাত'ই আসল শক্তি✊
ভালোবাসা অবিরাম এমন মায়ের জন্য।

ইট ভাঙার মেশিনে চড়ে অন্য শ্রমিকদের সঙ্গে কাজে যাচ্ছিলেন নির্মাণশ্রমিক সাবিনা। ক্লান্ত সাবিনার কোলে ঘুমিয়ে গেছে তার শিশুক...
28/05/2023

ইট ভাঙার মেশিনে চড়ে অন্য শ্রমিকদের সঙ্গে কাজে যাচ্ছিলেন নির্মাণশ্রমিক সাবিনা। ক্লান্ত সাবিনার কোলে ঘুমিয়ে গেছে তার শিশুকন্যা পারভীন। এভাবে যাতায়াত যে ঝুঁকিপূর্ণ, তা হয়তো শ্রমিকদেরও অজানা নয়। তারপরও জীবিকার তাগিদে এভাবে ঝুঁকি নিয়েই যাতায়াত করেন তারা।
নির্মাণশ্রমিকদের এই দলটি ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থেকে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান যাওয়ার পথে ছবিটি তুলেছেন দ্য ডেইলি স্টারের আলোকচিত্রী এমরান হোসেন।

27/05/2023

যেই ছেলে ১৩ টাকার বেনসন কিনে বন্ধু'দের সামনে অহংকারের ধোঁয়া ছাড়তো...সেই ছেলে এখন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মানুষের কাছে দোয়া চায়...!!

মাসের ৫ তারিখের মধ্যে ভাড়া দিতে না পারলে,বাড়ী ছেড়ে দেয়ার হুমকি দিতেন যেই হাজীসাহেব..উনি আজকে শ্বশুরবাড়ীতে আশ্রয় নিয়েছেন ব্যাংক নিলামের শিকার হয়ে...!!

এক সময়কার নামকরা বিউটি সোপ কসকো আজ টয়লেটে ব্যবহৃত হচ্ছে।

পূর্ব পুরুষ হতে প্রজন্ম প্রজন্ম ধরে যারা আপনার বাড়িতে কাজ করে পেটের জ্বালা মিটাত তাদের সন্তানেরা আজ আপনার বংশধরদের ভিটেছাড়া করতে চায়!!

সময় খুব'ই নির্মম,খুব'ই অমানবিক আবার মাঝে মাঝে খুব'ই রোমান্টিক! কখন কি উপহার নিয়ে দাঁড়িয়ে যাবে আপনার সামনে,আপনি টেরই পাবেন না...!!

সময় কখনোই স্থির নয়, সব-সময় আপনার নয়, সারাজীবন আপনার পক্ষেও নয় আবার বিপক্ষেও নয়! সুতরাং এই সময়'কে সুযোগ দম্ভ, প্রতিশোধপরায়ন, হতাশ কিংবা আনন্দিত হবার কিছুই নাই,অহংকার কিংবা দাম্ভিকতারও কিছুই নাই...

চিরকাল কারো সমান নাহি যায়। আপনার এই কষ্টের সময়ও একদিন ফুরিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। শুধু ধৈর্য্য দরে সময়ের সদ ব্যাবহার করে আল্লাহর উপর ভরসা রেখে পরিশ্রম করাই আমাদের কাজ।
"আল্লাহু আকবার "

সময়ের সঠিক সত্য অনুসন্ধান
৷৷৷৷৷৷ রাউদ নিউজ।।।।।।।

Collected.

'বাইসাইকেল ধীরে ধীরে মেরে ফেলছে পৃথিবীকে!'===================≠==============কথাটি একজন ব্যাংকারের। তিনি যখন বিষয়টি ডিটেই...
05/05/2023

'বাইসাইকেল ধীরে ধীরে মেরে ফেলছে পৃথিবীকে!'
===================≠==============
কথাটি একজন ব্যাংকারের। তিনি যখন বিষয়টি ডিটেইলসে বলেন, বড় বড় অর্থনীতিবিদরাও তাতে চিন্তার খোরাক পেয়েছেন। আরবান সাইক্লিং ইনস্টিটিউট ব্যাংকার বলেন, একজন সাইক্লিস্ট দেশের অর্থনীতির জন্যে দুর্যোগ স্বরূপ। তিনি গাড়ি কিনেন না। ফলে গাড়ি কেনার জন্য ধারও করতে হয় না তাকে। একজন সাইকেল ব্যবহারকারী ইন্সুরেন্স করেন না। জ্বালানী কিনেন না, তাকে এমনকি গাড়ি মেরামত বাবদও কোনো খরচ করতে হয় না।
ব্যাংকার আরো বলেছেন, যিনি সাইকেল চালিয়ে অভ্যস্ত, তাকে পার্কিং করার জন্যে কোনো পয়সা দিতে হয় না। সাইকেলের কারণে বড় ধরনের কোনো দুর্ঘটনার ঘটে না, ফলে হাসপাতালও রোগী পায় না।
সাইকেল চালানো মানুষ বহুলেইনের রাস্তাও ব্যবহার করে না। এমনকি লোকটি মোটাও হয় না সাইকেল চালানোর কারণে।
ব্যাংকার বলছেন, অর্থনীতির জন্যে স্বাস্থ্যবান মানুষ মোটেও উপকারী বা প্রয়োজনীয় নয়। তাদের ডাক্তার দেখাতে হয় না। হাসপাতালে যেতে হয় না। ওষুধই কিনতে হয় না। তারা দেশের জিডিপিতে কোনো অবদান রাখে না।
অন্যদিকে, ম্যাকডোনাল্ডসের একটা নতুন শপ হওয়া মানে কিছু লোকের চাকরি হওয়া। পাশাপাশি কমপক্ষে ৩০ জনের আয়ের সুযোগ করে দেয় নতুন দোকানটি। তারা হলেন ১০ জন হার্টের ডাক্তার, ১০ জন ডেন্টিস্ট এবং ১০ জন ডায়েটিশিয়ান ও পুষ্টিবিদ।
সুতরাং ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন, সাইকেল কিনবেন নাকি ম্যাকডোনাল্ডসের দোকান? আর যারা পায়ে হাঁটে, তারা সবচেয়ে খারাপ। কারণ তারা একটি সাইকেলও কেনে না!

যশোর টু কলিকাতা রোডের ইতিহাসঃ( জমিদার কালি পোদ্দারের রোড)•••••••••••••••••••••••যশোর রোডের ইতিহাস ছায়ার আর মায়ার যশোর থ...
01/05/2023

যশোর টু কলিকাতা রোডের ইতিহাসঃ
( জমিদার কালি পোদ্দারের রোড)
•••••••••••••••••••••••

যশোর রোডের ইতিহাস ছায়ার আর মায়ার
যশোর থেকে নদীয়ার গঙ্গাঘাট পর্যন্ত ৮০ কি. মি. সড়কের ১৬৮ বছর আগে রোপিত প্রবীণ রেইন্ট্রি বৃক্ষগুলো ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। রেইন্ট্রির ছায়া আর ফুল এখনো অনেককে আবেগাপ্লুত করে।
সত্যিকারের গল্প হচ্ছে, যশোরের জমিদার কালী পোদ্দারের মা গঙ্গাস্নানের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছিলেন। কিন্তু কালী পোদ্দার কৃপণ জমিদার। এ কারণে বজরার মাঝি কালীর মাকে বজরায় উঠতে দেয়নি। মাঝি বলেছে, 'তোমাকে নিলে কড়ি পাওয়া যাবে না।' মা মন খারাপ করে বাড়ি ফিরে এ কথা কালী পোদ্দারকে জানান।
কালী আবেগতাড়িত হন। তিনি মা গঙ্গাস্নানে যাবেন এ জন্য সড়ক নির্মাণের ব্রত গ্রহণ করেন। ১৮৪০ সালে যশোর শহরের বকচর থেকে ভারতের নদীয়ার গঙ্গাঘাট পর্যন্ত সড়ক নির্মাণের কাজ শুরু করেন। হাজার হাজার শ্রমিক রাত-দিন কাজ করে ১৮৪২ সালে সড়ক নির্মাণের কাজ শেষ করেন। সে সময় সড়ক নির্মাণে দুই লাখ ৫৮ হাজার কড়ি ব্যয় হয়েছিল। এরপর মা ছায়ায় ছায়ায় গঙ্গাস্নানে যাবেন এ জন্য রাস্তার দুই ধারে কালীবাবু বিদেশ থেকে এনে অতিবর্ধনশীল রেইন্ট্রি বৃক্ষের চারা রোপণ করেন। সেই বৃক্ষগুলো যশোর-বেনাপোল রোডকে এখনো ছায়া দিচ্ছে। যশোর থেকে কলকাতা কালীবাবুর এই রাস্তার নাম 'যশোর রোড'।
_______
তথ্য সংগ্রহঃ এনামুল মনি।
#ইতিহাস #যশোর #কালীবাবু #যশোররোড

মহিলাদের চেয়ে পুরুষের লজ্জা বেশী!একবার কলেজে বন্ধু বান্ধবীরা মিলে এক আড্ডায় আমি বলেছিলাম, "মহিলাদের চেয়ে পুরুষের লজ্জা...
28/04/2023

মহিলাদের চেয়ে পুরুষের লজ্জা বেশী!

একবার কলেজে বন্ধু বান্ধবীরা মিলে এক আড্ডায় আমি বলেছিলাম, "মহিলাদের চেয়ে পুরুষের লজ্জা বেশী।"
কথাটা শেষ করতে না করতেই আমার এক বান্ধবী উঠে দাঁড়ালেন। প্রতিবাদের সুরে বললেন, 'এই যে মিস্টার আপনার কথাটা মানতে পারলাম না। পুরুষ মানুষের আবার লজ্জা দেখলেন কোথায়?
ওরা তো বেশরম- বেলাজ!'
আমি তখন তাকে বললাম , "ম্যাডাম আপনি কি কোন দিন আপনার পুরুষ বন্ধুদের পেট-পিঠ দেখেছেন?"
ম্যাডাম তৎক্ষণাৎ আমার দিকে ভ্রু কুচকে তাকালেন।
বললেন তার মানে..?
আমি তখন তাকে বললাম, "দেহ প্রদর্শন করা নির্লজ্জতা। কিন্তু এই কাজটা সাধারণত পুরুষেরা করে না। আপনার যদি কখনো ইচ্ছে হয়, আপনার কোন পুরুষ বন্ধুর পেট কিংবা পিঠ দেখবেন, তাহলে তাকে ডেকে বলতে হবে ভাই আপনার শার্ট কিংবা পাঞ্জাবীটা একটু উপরে তুলুন তো, আমি আপনার পেট কিংবা পিঠ তা একটু দেখব। সেই ভাই তখন নির্ঘাত আপনাকে পাগল মনে করবে। আর আপনাদের পেট-পিঠ কতভাবে কত এ্যাংগেলে কত শত পুরুষ দেখছে তার কি কোন হিসাব আছে?
পুরুষেরা পেট/পিঠ বের করা পোষাক পরে বাইরে কিংবা অফিস-আদালতে যাবে না, এটা তাদের স্বাভাবিক লজ্জা। যা থাকা উচিত ছিল মেয়েদের। অথচ মেয়েরা কিভাবে গলাটা আর একটু বড় করে কাঁধ এবং বুকের উপরি অংশ বের করা যাবে, কিভাবে জামার হাতার উপরি অংশ কেটে মাসেল দেখানো যাবে- সেই
চেষ্টা করে।
লজ্জাহীনতা মেয়েদের অস্থিমজ্জায় এমনভাবে ঢুকে গেছে যে, এ বিষয়টাকে তারা লজ্জার বিষয় বলে মনেই করে না!

"বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি কে?বিশ্বের শীর্ষ ধনী বিল গেটসকে কেউ একজন জিজ্ঞাসা করেছিলেন, পৃথিবীতে আপনার চেয়ে ধনী আর কি ...
28/04/2023

"বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি কে?

বিশ্বের শীর্ষ ধনী বিল গেটসকে কেউ একজন জিজ্ঞাসা করেছিলেন, পৃথিবীতে আপনার চেয়ে ধনী আর কি কেউ আছে?
বিল গেটস বলেছিলেন "হ্যাঁ এমন একজন আছেন যিনি আমার চেয়েও ধনী।

এরপরে তিনি একটি গল্পের কথা বর্ণনা করলেন।
“এমন এক সময় ছিল যখন আমি ধনী কিংবা বিখ্যাত ছিলাম না। একদিন আমি নিউইয়র্কের বিমানবন্দরে গিয়েছিলাম। তখন আমি একজন সংবাদপত্র বিক্রেতাকে দেখেছিলাম। আমি তার থেকে একটি সংবাদপত্র কিনতে চেয়েছিলাম কিন্তু আমার কাছে ভাংতি পয়সা অথবা খুচরা পয়সা ছিল না। তাই আমি কেনার ধারণাটি ছেড়ে সেটা বিক্রেতার কাছে ফিরিয়ে দিয়েছিলাম। আমি তাকে আমার কাছে যথেষ্ট অর্থ না থাকার কথা বলেছিলাম। সে বিক্রেতা আমাকে বলেছিলেন "এটা আমি আপনাকে ফ্রী তে দিচ্ছি।" তার অনুরোধে আমি পত্রিকাটি নিয়েছিলাম।

“কাকতালীয়ভাবে, দুই থেকে তিন মাস পরে আমি একই বিমানবন্দরে আবার অবতরণ করেছিলাম এবং সেদিনও পত্রিকা কেনার জন্য আমার কাছে ভাংতি ছিল না। বিক্রেতা আবার পত্রিকাটি আমাকে ফ্রী তে অফার করেছিলেন। আমি সেটা প্রত্যাখ্যান করেছিলাম এবং বলেছিলাম যে আমি এটি নিতে পারবো না। কারণ আজও আমার কাছে যথেষ্ট অর্থ নেই। তিনি বলেছিলেন "আপনি পত্রিকাটি নিতে পারেন, আমি এটা আমার লাভ থেকে ভাগ করে দিচ্ছি। এতে আমার কোন ক্ষতি হবে না"। আমি পত্রিকাটি নিয়েছিলাম।

১৯ বছর পরে আমি বিখ্যাত এবং মানুষের কাছে পরিচিত হয়ে উঠি। হঠাৎ করে মনে পরলো সেই বিক্রেতার কথা। আমি তার সন্ধান শুরু করি এবং প্রায় দেড় মাস অনুসন্ধানের পরে আমি তাকে খুঁজে পেয়েছিলাম। আমি তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম "আপনি কি আমাকে চেনেন? তিনি বলেছিলেন "হ্যাঁ আপনি বিল গেটস"। আমি তাকে আবার জিজ্ঞাসা করেছিলাম "আপনার মনে আছে আপনি আমাকে বিনা মূল্যে একটি পত্রিকা দিয়েছিলেন? বিক্রেতা বললেন "হ্যাঁ মনে আছে"। "আপনাকে দুই বার আমি পত্রিকা দিয়েছিলাম।"

আমি বলেছিলাম "সে সময় আপনি আমাকে যে সাহায্যটা করেছিলেন তা আমি আজ ফিরিয়ে দিতে চাই। আপনি আপনার জীবনে কি চান বলুন, আমি সেটা পূরণ করবো ’'
বিক্রেতা বললেন "স্যার, আপনি কি করে মনে করেন যে এটা করে আপনি আমার সাহায্যের সাথে মেলাতে পারবেন?"

আমি জিজ্ঞেস করলাম কেন?
তিনি বলেছিলেন" আমি যখন দরিদ্র সংবাদপত্রের বিক্রেতা ছিলাম, তখন আপনাকে সাহায্য করেছিলাম আর আপনি আমাকে সাহায্য করার চেষ্টা করছেন তখনই যখন আপনি বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধনী ব্যক্তি হয়ে উঠলেন। তাহলে কীভাবে আপনার সাহায্য আমার সাহায্যের সাথে মিলে?"

বিল গেটস বলেছিলেন "আমি সেদিন বুঝতে পেরেছিলাম যে সংবাদপত্রের বিক্রেতা আমার চেয়ে বেশি ধনী ছিলেন। কারণ তিনি কাউকে সাহায্য করার জন্য ধনী হওয়ার অপেক্ষা করেন নি।"

আমাদের বুঝতে হবে, সত্যিকারের ধনী ব্যক্তি হলো তারা যাদের প্রচুর অর্থের চেয়েও ধনী একটি মন আছে। দামী একটি মন থাকা, প্রচুর অর্থের চেয়েও প্রয়োজনীয়।"

Address

10/3/5 Toyenbee Circular Road , Motijheel
Dhaka
1000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Raud News posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Raud News:

Videos

Share