Nayon on the Sea

21/05/2023

সুন্দরীকে নিজেই নতুন করে সাজালাম 🫢🏍️

14/05/2021

পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা রইল আপনার ও আপনার পরিবারের সবার জন্য
ঈদ মোবারক |

17/04/2021

#অক্সিজেন_সিলিন্ডার_ফুল_সেট_ভাড়া_ক্রয়_ও_রিফিল_চাচ্ছেন_?

🔘 অক্সিজেন সংক্রান্ত যেকোন সাপোর্টের জন্য কল করুন: 01712 586678

🔘 অক্সিজেন সিলিন্ডার (ফুল সেট) ভাড়া ও বিক্রয়, সাথে পাচ্ছেন, অক্সিজেন রিফিল ।

✅ ঢাকার যে কোন স্থানে ২ ঘন্টার মধ্যে হোম ডেলিভারি।
✅ ২৪/৭ অক্সিজেন সংক্রান্ত সকল সাপোর্ট দিয়ে থাকি।
✅ মাসিক ও ১৫ দিন, ১০দিন ভাড়া দেয়া হয়।
✅ অক্সিজেন শেষ হলেই রিফিল করে দেয়া হয়।
✅ সুলভ মুল্যে ফুল সেটআপ বিক্রিয় করা হয়।
✅ দক্ষ টেকনিশিয়ার বাসায় গিয়ে সব কিছু বুঝিয়ে দিবে।
✅ অক্সিজেন সিলিন্ডার সংক্রান্ত সকল মেইটেনেইস সার্ভিস।

🔘 চিকিৎসা সেবায় অক্সিজেন থেরাপী অন্যতম একটি চিকিৎসা ব্যবস্থা।

🔘 শুধু মাত্র করোনায় আক্রান্ত্রদের জন্য নয় , বার্ধক্য জনিত সকল রোগ, ফুসফুসে জটিলতা সহ শ্বাসকষ্ঠ, প্রেগনেন্সি টাইম, কিডনি ডায়ালাইসিস সহ জটিল রোগের চিকিৎসায় অক্সিজেন সাপোর্ট প্রয়োজন হয়।

💢 #অক্সিজেন_সিলিন্ডার_ফুল_সেট_যা_থাকছে :‌
◑ ২০০০ লিটার প্রেসারের অক্সিজেন সহ সিলিন্ডার ,
◑ ফ্লো-মিটার,
◑ নজেল ক্যানোলা/মাস্ক
◑ ট্রলি
◑ ধারণ ক্ষমতাঃ ১.৩৬ ঘনমিটার।
◑ ব্যবহারের সময়ঃ সর্বনিম্ন গতিতে ১৫০০ মিনিট

💢এছাড়াও আমরা যে সেবা দিয়ে থাকি :

✅ হসপিটাল অ্যাটেন্ডেন্ট সার্ভিস।
✅ বৃদ্ধ ও অসুস্থ ব্যাক্তির বাসায় নার্সিং কেয়ার
✅ স্ট্রোক রোগীর কেয়ার
✅ ডিমেনশিয়া রোগীর কেয়ার,
✅ পোস্ট অপারেটিভ রোগীর কেয়ার,
✅ মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যাক্তির কেয়ার,
✅ থেরাপি হোম সার্ভিস।
✅ ন্যানি ও বেবিসিটার সার্ভিস।
✅আমাদের আছে প্রশিক্ষিত দক্ষ সেবক-সেবিকা, ডিপ্লোমা নার্স, ফিজিওথেরাপিষ্ট, বেবি কেয়ার গিভার।

m.me/bandhonhomecare.

Bandhon Home Care BD

📞 01712586678

আপনার প্রোয়জনে - আপনার পাশে- আমরা আছি, আপনার সাথে।
ঘরে থাকুন, সুস্থ থাকুন।

14/08/2020

জেনে রাখুন এবং সতর্ক থাকুন

লাইক দিন এবং শেয়ার করুন আমাদের সঙ্গে থাকুন!

24/05/2020

21/05/2020

★কামরাঙ্গার পুষ্টিগুণ★

(১) আঁশ জাতীয় উপাদান ও পানির পরিমাণ বেশি থাকায় এবং ক্যালোরির পরিমাণ কম থাকায় কামরাঙ্গা নিয়মিত খেলে তা শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে।

(২) কামরাঙ্গা রুচি ও হজমশক্তি বাড়ায়। পেটের ব্যথায় কামরাঙ্গা খুব উপকারি। কামরাঙ্গায় আছে এলজিক এসিড। এটি অন্ত্রের ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।

(৩) কামরাঙ্গা পুড়িয়ে ভর্তা করে খেলে ঠাণ্ডাজনিত সমস্যা থেকে মুক্তি মেলে। দীর্ঘদিনের জমাট সর্দি বের করে দিয়ে কাশি উপশম করে। শুকনো কামরাঙ্গা জ্বরের জন্য খুব উপকারি।

(৪) কামরাঙ্গা পাতা ও ডগার গুঁড়া খেলে জলবসন্ত ও বক্রকৃমি নিরাময় হয়। কৃমির সমস্যা সমাধানে কামরাঙ্গা ফলও উপকারি। কামরাঙ্গার রসের সঙ্গে নিমপাতা মিশিয়ে খেলে কৃমি দূর হয়।

(৫) দুই গ্রাম পরিমাণ শুকনো কামরাঙ্গার গুঁড়া পানির সঙ্গে রোজ একবার করে খেলে অর্শ রোগে উপকার পাওয়া যায়। আর বাতের ব্যথায়ও কামরাঙ্গা বেশ উপকারী।

20/05/2020

জেনে রাখুন এবং সতর্ক থাকুন

লাইক দিন এবং শেয়ার করুন আমাদের সঙ্গে থাকুন!

21/04/2020

ঘাড়,কোমর ও হাটু ব্যথা রোগীদের জন্য পরামশ...

১. মেরুদণ্ড ও ঘাড় বাকা করে (নীচু হয়ে)কোন কাজ করবেন না।
২. যে কোন একদিকে কাত হয়ে হাতে ভর দিয়ে উঠবেন।
৩. পিড়া বা মোড়ায় না বসে পিঠে সাপোট দিয়ে চেয়ারে বসবেন।
৪. হাটু ভাজ করে বসা উচিত নয়।
৫. ফোমের বিছানায় ( নরম বিছানায়) শোয়া নিষেধ।
৬. চেয়ার টেবিলে বসে ভাত খাবেন।
৭. নিদেশ মত নিয়মিত ব্যায়াম করবেন।
৮. দাড়িয়ে রান্না করবেন,প্রয়োজনে চেয়ারে বসে রান্না করবেন।
৯. অাক্রান্ত স্থানে অল্প গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে শেক দিবেন।
১০. কোন জিনিস তোলার সময় সোজা হয়ে বসে তুলবেন।
১১. ঝরনায় অথবা সোজা হয়ে বসে গোসল করবেন।
১২. উপর হয়ে শোবেন না,শুয়ে টিভি দেখবেন না।
১৩. বোতল হাতে ঘাড় বাকা করে পানি পান করবেন না।
১৪. যাত্রার সময় সামনের অথবা মাঝা মাঝি অাসনে বসুন।
১৫. হাই হিল যুক্ত জুতা পরবেন না।
১৬. দীঘক্ষন হাটা বা দৌড়ানো ঠিক না।
১৭. শোবার সময় এক টি পাতলা বালিশ দ্বারা ঘাড়ে সাপোট দিয়ে ঘুমাবেন।
১৮. ব্যাথা বেশি থাকা অবস্থায় কোন প্রকার ব্যায়াম করবেন না।
১৯. মোটা ব্যক্তির শরীরের ওজন কমাতে হবে।
২০. কোন প্রকার মালিশ করবেন না।
২১. ঝুকিপূন যানবাহন বা রাস্তা ব্যবহার করবেন না।
২২. সিড়িতে বেয়ে ওঠার সময় ধীরেধীরে সোজা হয়ে হাতল বেয়ে উঠবেন।
২৩. হাটার সময় নিদেশ মত লাঠি ব্যবহার করবেন।
২৪. কলার বা করসেট বেল্ট দেওয়া হলে ভ্রমনের সময় অবশ্যই ব্যবহার করবেন, তবে গোসল, খাওয়া, ব্যায়াম করা সময়খুলে রাখবেন।
২৫. উ পদেশ মত ফিজিক্যাল থেরাপি নিবেন।

21/04/2020

পায়ের কি দাঁত আছে যে কামড়াবে? কিন্তু অনেকেই এ কথা বলে থাকেন।

পা বেশি কামড়ায় রাতে ঘুমানোর সময় বা অনেকক্ষণ হাঁটাহাঁটি করলে। চিকিৎসকেরা একে বলেন মাসল ক্র্যাম্প হওয়া। কিন্তু কেনই বা হয় এই মাসল ক্র্যাম্প?
সাধারণত রক্তে লবণের ঘাটতি হলে বা মাংসপেশিতে রক্তপ্রবাহ কমে গেলে পা কামড়াতে পারে। ডায়াবেটিক রোগী ও ধূমপায়ীদের পা কামড়ায় পায়ে রক্ত চলাচলে বিঘ্ন ঘটার কারণে। শিশুরা অনেক ছোটাছুটি করে বলে তাদের পায়ের পেশিতে রক্তপ্রবাহে টান পড়তে পারে। কিন্তু খানিক বিশ্রাম নিলেই তা সেরে যাবে। অনেকক্ষণ রোদে বা গরমে হাঁটাহাঁটি করলে লবণে ঘাটতি হয়। ফলে পা কামড়ায়।
তবে পা কামড়ানো হতে পারে কোনো মাংসপেশি বা স্নায়ু জটিলতার লক্ষণ, যেমন মায়োপ্যাথি বা ডিসটোনিয়া-জাতীয় জটিল রোগের উপসর্গ। কিছু ওষুধেরও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে এটি। আপনি ডাইউরেটিক, সালবিউটামল, ল্যাসিডিপিন, টেলমিসারটান বা থাইরক্সিন-জাতীয় ওষুধ সেবন করছেন কি না খেয়াল করুন। তবে বেশির ভাগ পা কামড়ানোর কারণ সাময়িক। বিচলিত হওয়ার মতো মোটেও নয়। যথেষ্ট বিশ্রাম, প্রচুর তরল পান, রাতের বেলা পায়ের কিছু প্যাসিভ এক্সারসাইজ বা পরোক্ষ ব্যায়াম এবং কখনো কখনো কুইনিন সালফেট-জাতীয় ওষুধই এর প্রতিকার।

সুত্র: অক্সফোর্ড হ্যান্ডবুক অব মেডিসিন।

21/04/2020

কালোজিরা ও মধু দিয়ে সেমিসলিডস বানাবেন কিভাবে?
তার আগে চলুন কিছু অহেতুক আলোচনা করি।
Black Cumin (কালোজিরা)
বৈজ্ঞানিক নাম Nigella Sativa L.
এর ব্যবহারিক অংশ, বীজ ও বীজের তেল।
এতে রাসায়নিক উপাদান হিসেবে রয়েছে, এসেনসিয়াল অয়েল (৪০%), ফ্যাটি এসিড, এমাইনো এসিড, স্যাপোনিন, খনিজ উপাদান।
Dos থেরাপি হিসেবে কালোজিরার রঙের সাথে আমাদের চোখের মণির রংয়ের যথেষ্ট মিল রয়েছে। সাম্প্রতিক গবেষণায় সময়ের গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে কালোজিরার তেল চোখের জন্য উপকারী। [Books: Herbal in primary treatment 062]
কালোজিরাতে বিভিন্ন প্রকার রোগ জীবাণু সংক্রমণ প্রতিরোধে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে হজম শক্তি হ্রাস (Dyspepsia), পেট ফাঁপা (Temphanities), চর্মরোগ (Diseases of skin), ব্যথা, সর্দি-কাশি (Cough, Asthma), মায়েদের বুকের দুধ স্বল্পতায়, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে, শ্বাসকষ্ট নিয়ন্ত্রণে কালোজিরার তেল হিস্টামিনের এন্টাগোনিষ্ট হিসেবে কাজ করে। ফলে ব্রঙ্কাস সংকোচন প্রতিহত হয় এবং সংকুচিত হয়ে যাওয়া ব্রংকাসের প্রসারণ ঘটায়। অনিয়মিত ঋতুস্রাব বা অধিক ঋতুস্রাবের চাপের জন্য বেশ কার্যকর।
বাদকব্যাথা (Dysmenorrhea) যাদের জনন গ্রন্থিতে রক্তবহ স্রোতের সমস্যা জনিত বাধকতা দেখা দেয় তাদের জন্য কালোজিরার গুড়ো বেশ উপকারী, ২০০ মিলি গ্রাম পাউডার মাত্রায় সকাল-সন্ধ্যায় দুবেলা কুসুম গরম পানির সাথে খেতে পারলে ইনশাআল্লাহ সুস্থতা আসবে আশা করা যায়। এরদ্বারা জনন গ্রন্থির ক্রিয়া শক্তি ফিরে আসবে, মাথায় সর্দি বসে গেলে কালোজিরা বেশ উপকার।
কালোজিরাতে আছে, এন্টিমাইক্রোবিয়াল (Antimicrobial) বা বিভিন্ন জীবাণু প্রতিরোধী ক্ষমতা। কালোজিরা তেল এবং এর নির্যাস বিভিন্ন ড্রাগে প্রতিরোধক্ষম (multiple drug resistant) ব্যাকটেরিয়া যেমন, সিউডোমোনাস, ই.কোলি, স্টেফাইলোকক্কাস (Pseudomonas aeroginosa, E.coli, Candida albicans and Staphylococcus aureus) প্রভৃতি প্রতিরোধ করতে পারে!
সেমিসলিডস বানাবেন যেভাবে।
৫০০গ্রাম কালোজিরা নিন। সেগুলো রৌদ্রে শুকিয়ে, গুড়ো করে ছাকুনি করে নিন। ছাকুনি করলে সেটা খেতে ভালই লাগে। কালোজিরার গুড়োর সাথে ৫০০ গ্রাম মধু নিন। একটি পরিস্কার পাত্রে দুই চামচ কালোজিরা পাউডার দুই চামচ মধু মিশাতে থাকুন। এভাবে সম্পূর্ণ মিশিয়ে নিন, একসময় আঠালো বা অর্ধ কাঠিন্য ভাব চলে আসলে রেখে দিন।
সেবন বিধি:
৬-১২ বছর, ১/২ চামচ দিনে একবার।
১২-৩০ বছর, এক চামচ পরিমাণ সকাল-সন্ধ্যা খান।
৩০-শের উর্ধ্বে ১.৫০ চামচ পরিমাণ সকাল, দুপুর,সন্ধ্যা খান।
হাতের তালুতে নিয়ে ২-৩ মিনিট ধরে চেটে খান। চেটে খাওয়া সুন্নত এবং এটি শ্বাসনালীতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। ইন শা আল্লাহ।
সবাই ভাল থাকুন-ভাল রাখতে সহায়তা করুন, সুস্থ্য থাকুন। করোনাভাইরাসের ভয়াল থাবায় বিশ্ব আজকে কাঙ্গাল। এখনো কোন প্রতিষেধক আবিষ্কার সম্ভব হয়নি, প্রতিদিন লাশের স্তুপ জমা হচ্ছে। তাই ঘরেই থাকুন, ঘরেই থাকুন, ঘরেই থাকুন। নিজের পরিবারকে ভালবাসার দাবি সত্য হলে আপনি ঘরে থাকুন। সর্বপরি তাওবা করুন, আল্লাহর কাছে আশ্রয়, সাহায্য, নিরাপত্তা কামনা করুন।

08/04/2020

জেনে রাখুন এবং সতর্ক থাকুন

লাইক দিন এবং শেয়ার করুন আমাদের সঙ্গে থাকুন

06/04/2020

জেনে রাখুন এবং সতর্ক থাকুন


লাইক দিন এবং শেয়ার করুন আমাদের সঙ্গে থাকুন

03/04/2020

https://bbc.in/2R9m6S5

বাংলাদেশে আরও পাঁচজনের মধ্যে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এনিয়ে বাংলাদেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ৬১ জন....

03/04/2020

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে, নিজের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে যা যা করবেনঃ

১. ধূমপান বাদ দিন।
২. অ্যালকোহল পান করবেন না।
৩. প্রতিদিন গোসল করুন। সম্ভব হলে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল সাবান কিংবা বডিওয়াস (ডেটল, লাইফবয়) ব্যবহার করুন।
৪. ঠাণ্ডা-জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকুন যেমন : আইসক্রিম, কোল্ড ড্রিঙ্কস, জুস।
৫. ভিটামিন সি যুক্ত খাবার/ফল খান। যেমন : অরেঞ্জ জুস, লেবু।
৬. সূর্যের আলো ত্বকে নিন। (ভিটামিন ডি)
৭. ঘনঘন হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধুয়ে নিন।
৮. ভালভাবে সেদ্ধ করা খাবার খান। যেমন : ডিম, মুরগির মাংস।
৯. অ্যাজমা, ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
১০. আদা চা, তুলশী চা, মধু ইত্যাদি পান করুন।
১১. ইয়োগা বা ব্যায়াম করুন।

করোনা ভাইরাস দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে সক্ষম। এটা সবাইকে আক্রমণ করতে পারলেও সবার মৃত্যু ঘটাতে পারবে না। আপনার শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা আপনাকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচাতে পারে। তাই আক্রান্ত হওয়ার আগেই সতর্ক হোন। জনসমাগম এড়িয়ে চলুন, বাসায় থাকুন। লেখাটি কপি-পেস্ট করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন।



পরামর্শঃ
Dr. Tamanna Tabassum
MBBS (DMC), FCPS ( Medicine)

28/03/2020

ধিক্কার জানাই এমন শিক্ষার। আমরা আজ লজ্জিত। সুশিক্ষিত মানুষের পার্থক্য এটাই...ক্ষমতার অপব্যবহার করা ঠিক না।

28/03/2020

সর্ব সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে #মাননীয়_প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন।
সবাই লইক দিন ও শেয়ার করুন যেন বড় কম্পানি গুলো সদয় হন বা কেও উদ্দোগী হয়,

আমরা নিজ জায়গা থেকে সবাই সচেতন হয় এবং সহযোগিতা করি অসহায় মানুষের!

করোনাভাইরাস আল্লাহর রহমতে চলে যাবে!
ইনশাআল্লাহ!!

22/03/2020

ভাইরাস বিস্তারের কারণ :-
১) হাঁচি ও কাশির মাধ্যমে
২) আক্রান্ত ব্যক্তিকে স্পর্শ করলে
৩) ভাইরাস আছে এমন কোন কিছু স্পর্শ করে হাত না ধুয়ে মুখে, নাকে বা চোখে লাগালে
৪) পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার মাধ্যমে।

প্রাথমিক উপসর্গসমূহ:-
১। জ্বর
২। কাশি
৩। মাথাব্যথা
৪। গলাব্যথা
৫। অজ্ঞান হয়ে যাওয়া।

সংক্রমিত হওয়ার ১৪ দিনের মধ্যে এ রোগের উপসর্গ দেখা দেয়।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয় :-
১। ভাল করে সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে।
২। হাঁচি-কাশি দেয়ার সময় মুখ ঢেকে রাখতে হবে
৩। হাঁচি-কাশি দেয়ার সময় টিস্যু ব্যবহার করতে হবে এবং ব্যবহার শেষে তা আগুনে পুড়িয়ে ফেলতে হবে
৪। ঠান্ডা বা ক আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শ থেকে সতর্ক থাকতে হবে
৫। মাংস ডিম খুব ভালভাবে সিদ্ধ করতে হবে
৬। বন্যপ্রাণী বা গৃহপালিত পশুকে খালি হাতে স্পর্শ করা যাবে না
৭। মুখে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে
৮। পরিষ্কার -পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে
৯। কাঁচা খেজুরের রস খাওয়া হতে বিরত থাকতে হবে

18/03/2020

জেনে রাখুন এবং সতর্ক থাকুন
লাইক দিন এবং শেয়ার করুন আমাদের সঙ্গে থাকুন

09/03/2020

সবাই জানি তবুও জেনে রাখুন
সচেতন হই এবং সুস্থ থাকি!
সাবার জেনে রাখা দরকার

ছবিগুলো রেখে দিন কাজে লাগবে
পেইজে লাইক দিন এবং শেয়ার করুন

10/02/2020

সাবার জেনে রাখা দরকার

ছবিগুলো রেখে দিন কাজে লাগবে
পেইজে লাইক দিন এবং শেয়ার করুন

30/01/2020

সাবার জেনে রাখা দরকার

পেইজে লাইক দিন এবং শেয়ার করুন

30/01/2020

#জানতে_হবে।
আবহাওয়া পরিবর্তনের পাশাপাশি, ধুলাবালি, ময়লায় বায়ুবাহিত নানা রোগ বাসা বাঁধছে আমাদের শরীরে। এই সময় সব থেকে বেশি যে জিনিসটি ব্যবহৃত হচ্ছে তা হল, সার্জিকাল মাস্ক। নামমাত্র মূল্যে (প্রতিটি ৫ টাকা) যেকোন ফার্মেসি, সুপারসপ, মুদি দোকান এমনকি ফুটপাতেও বিক্রি হচ্ছে এই মাস্ক। কিন্তু এই মাস্ক এর যথাযথ ব্যবহার অনেকেই না জানায়, আমরা মাস্ক ব্যবহার করছি ঠিকই কিন্তু রোগ জীবানুর হাত থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারছি না।

সার্জিকাল মাস্ক এর দুটি অংশ আছে, একটি নীল অন্যটি সাদা। (মূল ফিল্টারটি এই দুই লেয়ারের মাঝে অবস্থিত) আপনি যদি জ্বর সর্দি কাশি ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত হন এবং তাহলে নীল রঙের অংশটি বাইরে দিকে রেখে সাদা অংশটি ভিতরের দিকে রেখে মাস্ক পরিধান করুন। অন্যদিকে, যদি আপনি রোগমুক্ত ব্যক্তি হয়ে থাকেন, এবং বাইরের ধুলাবালি ও রোগ জীবানু আপনার শরীরে প্রবেশে বাঁধা দিতে চান, তাহলে সাদা অংশটি বাইরে এবং নীল অংশটি ভিতরে দিকে দিয়ে পরিধান করুন।

প্রত্যেক ক্ষেত্রেই নাকের অস্থি সংলগ্ন অংশে ‍সুরক্ষা বেল্টটি ভালোভাবে চেপে দিন। আর মনে রাখবেন, একটি মাস্ক একবারই ব্যবহার করবেন এবং ব্যবহার শেষে যেখানে সেখানে না ফেলে রোগ জীবানু যেন না ছড়ায় সেই মত কাগজের প্যাকেটে মুড়ে ডাস্টবিনে ফেলে দিন।

সকলের কাছে পোস্টটি শেয়ার করুন। ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। আনন্দে থাকুন।

26/01/2020

জেনে রাখুন সবাই

19/01/2020

# ভিজ্যুয়াল হিউম্যান অ্যানাটমি। & শরীরের তথ্য
মানবজীবনের একটি সংক্ষিপ্তসার *
↓↓
1: হাড়ের সংখ্যা * 206 *
2: পেশী সংখ্যা * 639 *
3: কিডনি সংখ্যা * 2 *
4: দুধের দাঁত সংখ্যা * 20 *
5: পাঁজরের সংখ্যা * 24 (12 জোড়া) *
6: হার্ট চেম্বারের সংখ্যা * 4 *
7: বৃহত্তম ধমনী * এওরটা *
8: সাধারণ রক্তচাপ * 120 / 80mmHg *
9: রক্তের পিএইচ * 7.4 *
10: মেরুদণ্ডে মেরুদণ্ডের সংখ্যা * 33 *
11: ঘাড়ে ভার্টেব্রির সংখ্যা * 7 *
12: মধ্য কানে হাড় সংখ্যা * 6 *
13: মুখের হাড় সংখ্যা * 14 *
14: খুলিতে হাড়ের সংখ্যা * 22 *
15: বুকে * 25 * হাড়ের সংখ্যা
16: অস্ত্রগুলিতে হাড়ের সংখ্যা * 6 *
17: মানব বাহুতে পেশীগুলির সংখ্যা * 72 *
18: হার্টে পাম্পের সংখ্যা * 2 *
19: বৃহত্তম অঙ্গ * ত্বক *
20: বৃহত্তম গ্রন্থি * লিভার *
21: বৃহত্তম সেল * মহিলা ওভুম *
22: ক্ষুদ্রতম কোষ * পুরুষ শুক্রাণু *
23: ক্ষুদ্রতম হাড় * স্টেপস *
24: প্রথম প্রতিস্থাপন অঙ্গ * কিডনি *
25: ছোট অন্ত্রের দৈর্ঘ্য * 7 মি *
26: বৃহত অন্ত্রের গড় দৈর্ঘ্য * 1.5 মি *
27: নতুন জন্ম নেওয়া শিশুর গড় ওজন * ২.6 কেজি *
২৮: এক মিনিটে নাড়ির হার * 72 বার *
29: সাধারণ শরীরের তাপমাত্রা * 37 ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড (98.4 ফা °) *
30: গড় রক্তের পরিমাণ * 4 থেকে 5 লিটার *
31: আরবিসি এর আয়ু * 120 দিন *
32: ডাব্লুবিসি এর আয়ু * 10 থেকে 15 দিন *
33: গর্ভাবস্থা সময়কাল * 280 দিন (40 সপ্তাহ) *
34: মানব পায়ে হাড় সংখ্যা * 33 *
35: প্রতিটি কব্জিতে হাড়ের সংখ্যা * 8 *
36: হাতে হাড় সংখ্যা * 27 *
37: বৃহত্তম এন্ডোক্রাইন গ্রন্থি * থাইরয়েড *
38: বৃহত্তম লিম্ফ্যাটিক অর্গান * প্লীহা *
39: ব্রেন * সেরিব্রাম * এর বৃহত্তম অংশ
40: বৃহত্তম ও শক্তিশালী হাড় * ফেমুর *
41: সবচেয়ে ছোট পেশী * স্ট্যাপিডিয়াস (মধ্য কানের) *
41: ক্রোমোসোমের সংখ্যা * 46 (23 জোড়া) *
42: নতুন জন্মানো শিশুর হাড়ের সংখ্যা * 306 *
43: রক্তের সান্দ্রতা * 4.5 থেকে 5.5 *
44: ইউনিভার্সাল ডোনার ব্লাড গ্রুপ * ও *
45: ইউনিভার্সাল প্রাপক রক্ত গ্রুপ * এবি *
46: বৃহত্তম ডাব্লুবিসি * মনোকাইট *
47: ক্ষুদ্রতম ডাব্লুবিসি * লিম্ফোসাইট *
48: * পলিসিটেমিয়া * নামে পরিচিত আরবিসি সংখ্যা বাড়ান
49: শরীরের ব্লাড ব্যাংক * প্লীহা *
50: নিউ নিউক্লিটেড ব্লাড সেল হ'ল * আরবিসি *
51: আরবিসি * বোন ম্যারো * উত্পাদিত
52: জীবনের নদী বলা হয় * রক্ত *
53: সাধারণ রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা * 100mg / dl *
54: রক্তের তরল অংশ হ'ল রক্তরস *

31/12/2019

Happy New Year 2020 |
May this new year all your dreams turn into reality and all your efforts into great achievements.

23/10/2019

জেনে রাখা দরকার। পাকস্হলীতে কোন খাবার হজম হতে কতোক্ষণ সময় লাগে তা জেনে নিন

18/10/2019

Respective Pains and Health Problems..

16/09/2019

06/09/2019

একটু ভালো থাকার জন্য

30/08/2019

জেনে রাখা দরকার