12/04/2021
কোভিড-১৯ এর উপসর্গ বা লক্ষণ গুলো কি কি?
১। জ্বর
২। কাশি
৩। তীব্র মাথাব্যথা
৪। ঘ্রান শক্তি লোপ পাওয়া
৫। শ্বাস কষ্ট
৬। অস্বাভাবিক দুর্বল লাগা বা কাজে আগ্রহ হারানো।
৭। ডায়রিয়া
৮। স্কিনের বিভিন্ন জায়গায় ঘা হওয়া।
আইসোলেশনের প্রয়োজনীয় জিনিস :
১. ইলেক্ট্রিক কেটলি
২. কাপ, গ্লাস, প্লেইট
৩. টি ব্যাগ
৪. ছুরি
৫. মিনারেল ওয়াটার, ১/২লি: ও ৫ লি: সাইজ
৬. মধু
৭. কালিজিরা
৮. আদা
৯. চিনি
১০. লবঙ্গ
১১. লেবু
১২. লবণ
১৩ মাল্টা, কমলা, আপেল/সিজোনাল ফ্রুটস
১৪. প্লাস্টিক / পলি ব্যাগ
১৫. স্যান্ডেল
১৬. টিস্যু
১৭. হাদিস, কুরআন, সাহিত্য বই
১৮ মোবাইল, চার্জার , ল্যাপটপ, মাল্টিপ্লাগ
১৯. এক্সট্রা কাপড়, টাওয়েল,
২০. সাবান –ডিটারজেন্ট
২১. সিভিট ফোরট ট্যাব্লেট, ভিটামিন ডি।
২২. প্যারাসিটামল, এন্টিহিস্টামিন, ইনহেলার, পিপিআই, Zinc tablet (pep-2)
২৩. ভিনেগার– গারগল করার জন্য
২৪. এরোসল
২৫. শুকনো খাবার– মুড়ি, চিড়া, কলা, খেজুর
২৬. আয়না, কাচি
২৭. mask, gloves, hand sanitizer
২৮. মগ, বালতি
২৯. pulseoxymeter
৩০. খাবার স্যালাইন ১০ প্যাকেট।
আইসোলেশনে থাকা অবস্থায় সাধারণ চিকিৎসা :
জ্বরের জন্য:
Tab. Napa extend 1+1+1
কাশির জন্য: Tab. Fenadin 120 mg 0+0+1 15 days
Tab. Monas 10 mg (যারা শ্বাস কষ্টের জন্য পূর্বে থেকে খেয়ে আসছেন) 0+0+1 15 days
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য :
Tab. Vasco / ceevit 1+0+1 15 days
Tab. Xinc/ Pep 1+0+1 15 days
Cap. Vital D 20000 IU 0+0+1 5 days
সাধারণ কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ অভ্যেস যা আইসোলেশনে করে উপকার পাওয়া যাবে:
১। হালকা গরম পানিতে লবন দিয়ে গড়্গড়া করা। হালকা গরম ভিনেগার দিয়েও গড়্গড়া করা যায় দিনে ৩-৪ বার
২। আদা, রং চা চিনি ছাড়া প্রয়োজন মত।
৩। গরম পানির ভাব নেয়া দিনে ২-৩ বার।
৪। মধু, লেবুর হালকা গরম পানি পান করা।
৫। অতিরিক্ত গরম পানি অনেক সময় গলার ক্ষতি করতে পারে। সেক্ষেত্রে হালকা কাশিতে রক্ত আসতে পারে।
৬। ব্রিদিং এক্সারসাইজ করা, বড় করে শ্বাস নিয়ে ৫ সেকেন্ড ধরে রাখা, এরপর ছাড়া। এভাবে ৫ বার শ্বাস নিয়ে ৬ষ্ঠ বারে শ্বাস নিয়ে দুটি কাশি দেয়া এভাবে দিনে ৪-৫ বার করার অভ্যাস করা।
৭। ঘরের সাধারন ব্যায়াম করা। অধিকক্ষণ শুয়ে না থাকা।
৮। সাহস রাখা, আশাহত না হওয়া, বেশি বেশি এবাদত করা বা নামাজ পড়া। কোরআন তেলাওয়াত করা।
কোভিড আক্রান্ত হলে প্রথমেই যে বিষয়টি আমাদের মাথায় রাখতে হবে। সাহস হারানো যাবে না। আপনি আমি জানি যে আক্রান্তের খুবই সামান্য ৫-৭% হাসপাতালে যাওয়া লাগে। আর তাদের মধ্যে ১-২% আইসিইউ এর দরকার হতে পারে। সাহস রাখুন।
(সংগৃহীত)