শেষ চেষ্টা

শেষ চেষ্টা Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from শেষ চেষ্টা, Video Creator, Dhaka.
(2)

হারামে ভরপুর এই সোশ্যাল মিডিয়ায় একটা সুন্দরতম হালাল পেইজ উপহার দেওয়ার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টায়।

- তাই পেইজটি'কে লাইক, ফলো করুন,
ভালো কিছু শেয়ার করুন আপনার বন্ধুদের সাথে।🙂 "জাযাকাল্লাহু খাইরান" "আলহামদুলিল্লাহ""
ইসলামের সঠিক তথ্য সবার মাঝে ছড়িয়ে
দেওয়াই এই পেইজটির মূল উদ্দেশ্য।

"'আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক'"
মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন।

কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে
যতজন তাঁর

অনুসরণ করবে প্রত্যেকের
সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে,
তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবের
কমতি হবে না। [ সহীহ্ মুসলিম : ২৬৭৪ ]

"পেইজটিকে লাইক ফলো করে সাপোর্ট করুন"
"আমার প্রিয় দ্বীনি ভাই ও বোনেরা"

21/12/2024

আমিন

21/12/2024

জীবন এই একটা বন্ধুর অভাব ফিল করি.!

21/12/2024

ইন'শা'আল্লাহ্ 🙂

20/12/2024

ভয়ংকর একটি আয়াত।

যদিও এই ভিডিওটা কাল্পনিক
বাস্তবতা আরো ভয়াবহ ভয়ংকর হবে জাহান্নামের আযাব।

20/12/2024

তুমি ভয় পেও না, আল্লাহ আছেন।

19/12/2024

শুক্রবার দুরুদ পাঠের দিন.!❤️
বেশি বেশি দুরুদ পড়ুন।

19/12/2024

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন আমিন 🤲

19/12/2024

নারীদের যে কারণে প্রতি সেকেন্ডে
১ টি করে কবিরা গুনাহ হয়,আর ঔ গুনাহের ভাগ তার বাবা,মা,স্বামীর আমল নামায় জমা হয়।
ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার (রাহিমাহুল্লাহ)

ইসলামি শরিয়তে নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য গায়রে মাহরামের সঙ্গে পর্দা করা ফরজ। পর্দার সঙ্গে মাহরাম ও গায়রে মাহরামের সম্পর্কের বিষয়টি জড়িত। নারী-পুরুষ পরস্পর যাদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ বৈধ তারা মাহরাম। আর যেসব নারী-পুরুষের দেখা-সাক্ষাৎ বৈধ নয় বরং হারাম, বাধ্যতামূলক পর্দা করতে হয়; তারা গায়রে মাহরাম। তাহলে নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য মাহরাম এবং গায়রে মাহরাম কারা?আলাদা আলাদাভাবে নারীর মাহরাম-গায়রে মাহরাম এবং পুরুষের মাহরাম ও গায়রে মাহরমদের পরিচিতি তুলে ধরা হলো-পুরুষের জন্য মাহরাম : পুরুষরা যেসব নারীর সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করতে পারবেন; তারা হলেন-১. দাদি২. মা/দুধ মা৩. বোন/দুধ বোন৪. শাশুড়ি৫. স্ত্রী৬. মেয়ে/দুধ মেয়ে/সৎ মেয়ে৭. ছেলে/দুধ ছেলের স্ত্রী৮. ফুপু৯. খালা১০. ভাই/বোনের মেয়ে (ভাতিজি/ভাগ্নি)১১. নানিপুরুষের জন্য গায়রে মাহরাম : পুরুষরা যেসব নারীর সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করতে পারবেন না; তারা হলেন-১. মায়ের খালাতো/চাচাতো/মামাতো/ফুপাতো বোন২. চাচাতো বোন৩. ভাবি৪. বাবার খালাতো/চাচাতো/মামাতো/ফুপাতো বোন৫. চাচি৬. ফুপাতো বোন৭. খালাতো বোন৮. মামাতো বোন৯. শ্যালক/শ্যালিকার মেয়ে (স্ত্রীর (ভাতিজি/ভাগ্নি) ভাই-বোনের মেয়ে)১০. শ্বশুর/শাশুড়ির বোন (ফুফু শাশুড়ি/খালাশ শাশুড়ি)১১. শ্যালিকা (স্ত্রীর বোন)১২. মামি১৩. স্ত্রীর খালাতো/চাচাতো/মামাতো/ফুপাতো বোন১৪. স্ত্রীর ভাবি১৫. মেয়ের ননদ১৬. ছেলে/মেয়ের শাশুড়ি, নারীর জন্য মাহরাম : নারীরা যেসব পুরুষের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করতে পারবেন, তারা হলেন-১. দাদা২. বাবা৩. ভাই৪. শ্বশুর৫. স্বামী৬. ছেলে৭. নাতি৮. চাচা৯. ভাই/বোনের ছেলে (ভাতিজা/ভাগিনা)১০. নানা১১. মামানারীর জন্য গায়ের মাহরাম : নারীরা যেসব পুরুষের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করতে পারবেন না; তারা হলেন-১. মায়ের খালাতো/চাচাতো/মামাতো/ফুপাতো ভাই২. চাচাতো ভাই৩. দুলাভাই (বোনের স্বামী)৪. বাবার খালাতো/চাচাতো/মামাতো/ফুপাতো ভাই৫. ফুফুর স্বামী (ফুফা)৬. ফুফাতো ভাই৭. খালাতো ভাই৮. মামাতো ভাই৯. ননদের ছেলে১০. শ্বশুর/শাশুড়ির ভাই (চাচা শ্বশুড়/মামা শ্বশুড়)১১. দেবর/ভাসুর (স্বামীর ছোট ও বড় ভাই)১২. ননদের স্বামী (স্বামীর ছোট বোনের স্বামী)১৩. স্বামীর খালাতো/চাচাতো/মামাতো/ফুফাতো ভাই১৪. স্বামীর দুলাভাই (স্বামীর বড় বোনের স্বামী)১৫. ছেলের শ্যালক (ছেলের স্ত্রীর ছোট ভাই)১৬. ছেলে/মেয়ের শ্বশুর১৭. খালার স্বামী (খালু) তবে উপরে উল্লেখিত এসব নারী-পুরুষের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ বৈধ ও হারাম হওয়ার ব্যাপারে কোরআনুল কারিমের একটি আয়াতে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তাহলো-حُرِّمَتۡ عَلَیۡکُمۡ اُمَّهٰتُکُمۡ وَ بَنٰتُکُمۡ وَ اَخَوٰتُکُمۡ وَ عَمّٰتُکُمۡ وَ خٰلٰتُکُمۡ وَ بَنٰتُ الۡاَخِ وَ بَنٰتُ الۡاُخۡتِ وَ اُمَّهٰتُکُمُ الّٰتِیۡۤ اَرۡضَعۡنَکُمۡ وَ اَخَوٰتُکُمۡ مِّنَ الرَّضَاعَۃِ وَ اُمَّهٰتُ نِسَآئِکُمۡ وَ رَبَآئِبُکُمُ الّٰتِیۡ فِیۡ حُجُوۡرِکُمۡ مِّنۡ نِّسَآئِکُمُ الّٰتِیۡ دَخَلۡتُمۡ بِهِنَّ ۫ فَاِنۡ لَّمۡ تَکُوۡنُوۡا دَخَلۡتُمۡ بِهِنَّ فَلَا جُنَاحَ عَلَیۡکُمۡ ۫ وَ حَلَآئِلُ اَبۡنَآئِکُمُ الَّذِیۡنَ مِنۡ اَصۡلَابِکُمۡ ۙ وَ اَنۡ تَجۡمَعُوۡا بَیۡنَ الۡاُخۡتَیۡنِ اِلَّا مَا قَدۡ سَلَفَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ کَانَ غَفُوۡرًا رَّحِیۡمًاতোমাদের উপর হারাম করা হয়েছে তোমাদের মাতাদেরকে, তোমাদের মেয়েদেরকে, তোমাদের বোনদেরকে, তোমাদের ফুফুদেরকে, তোমাদের খালাদেরকে, ভাতিজিদেরকে, ভাগ্নীদেরকে, তোমাদের সে সব মাকে যারা তোমাদেরকে দুধপান করিয়েছে, তোমাদের দুধবোনদেরকে, তোমাদের শ্বাশুড়ীদেরকে, তোমরা যেসব স্ত্রীর সাথে মিলিত হয়েছ সেসব স্ত্রীর অপর স্বামী থেকে যেসব কন্যা তোমাদের কোলে রয়েছে তাদেরকে, আর যদি তোমরা তাদের সঙ্গে মিলিত না হয়ে থাক তবে তোমাদের উপর কোনো পাপ নেই এবং তোমাদের ঔরসজাত পুত্রদের স্ত্রীদেরকে এবং দুই বোনকে একত্র (বিয়ে) করা (তোমাদের উপর হারাম করা হয়েছে)। তবে অতীতে যা হয়ে গেছে তা ভিন্ন কথা। নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ (সুরা নিসা : আয়াত ২৩) পর্দা না করার শাস্তি সম্পর্কিত হাদিস : ﴾হে নবী আপনি আপনার স্ত্রী, কন্যা ও মু’মিন নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের জিলবাবের একাংশ নিজেদের উপর টেনে দেয়। এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে। ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। আর আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’~সূরা আহযাবঃ ৫৯ । হযরত আব্দুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে রাসূলুল্লাহ (স.) বলেন, নারী পর্দাবৃত থাকার বস্তু। যখন সে পর্দাহীন হয়ে বের হয় তখন (মানব) শয়তান তার দিকে চোখ তুলে তাকায়। (তিরমিযী: ১১৭৩) হযরত আব্দুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে রাসূলুল্লাহ (স.) বলেন, নারী পর্দাবৃত থাকার বস্তু। যখন সে পর্দাহীন হয়ে বের হয় তখন (মানব) শয়তান তার দিকে চোখ তুলে তাকায়।-(তিরমিযী) ﴾এবং তোমরা স্বগৃহে অবস্থান করবে; প্রাচীন জাহেলী যুগের মতো নিজেদেরকে প্রদর্শন করে বেড়াবে না। তোমরা স্বলাত কায়েম করবে ও যাকাত প্রদান করবে এবং আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের অনুগত থাকবে। হে নবীর পরিবার! আল্লাহ্ শুধু চান তোমাদের হতে অপবিত্রতা দূর করতে এবং তোমাদেরকে সম্পূর্ণ রূপে পবিত্র করতে। [সূরা আল-আহযাব: ৩৩].হযরত আলী (রা.) বর্ণনা করেন, একদা তিনি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নিকটে ছিলেন। তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (সাহাবীদের উদ্দেশ্যে) বললেন, মহিলাদের জন্য সর্বোত্তম বিষয় কোনটি? তারা চুপ হয়ে গেলেন। (কেউ বলতে পারলেন না) অতপর আমি ফিরে এসে ফাতেমা (রা.) কে জিজ্ঞাসা করলাম, মহিলাদের জন্য সর্বোত্তম বিষয় কোনটি ? তিনি বললেন, কোনো পরপুরুষ তাকে দেখবে না (অর্থাৎ নারী পর্দাবৃত থাকবে)। তারপর আমি ঐ বিষয়টি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নিকট উল্লেখ করলাম। তিনি বললেন, নিশ্চয় ফাতেমা আমার অংশ, সে সত্য বলেছে)। (মুসনাদুল বাযযার: ৫২৬) মহান আল্লাহ্‌ বলেছেন, ‘ আপনি নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে অবনত রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাযত করে ও নিজেদের দেহ-সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে, কেবল সেসব অংশ ছাড়া যা আপনা আপনি প্রকাশিত হয়ে পড়ে।আর যেন তারা তাদের মাথার কাপড় দিয়ে বুকের ওপরটা ঢেকে রাখে এবং তারা যেন তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে শুধুমাত্র তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভাই, ভ্রাতুষ্পুত্র, ভগ্নিপুত্র,নিজ অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ ও বালক যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ তারা ব্যতীত।আর তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণ না করে। হে মুমিন লোকেরা ! তোমরা সকলে মিলে আল্লাহর নিকট তওবা কর, আশা করা যায় তোমরা কল্যাণ লাভ করবে।’ (সূরা আন-নূরঃ ৩১) ﴾হে নবী আপনি আপনার স্ত্রী, কন্যা ও মু’মিন নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের জিলবাবের একাংশ নিজেদের উপর টেনে দেয়। এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে। ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। আর আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ (সূরা আহযাব: ৫৯) মাহরাম আত্মীয়ের অনুপস্থিতিতে অন্য লোকেরা (আত্মীয় হলেও) কোন মেয়ের সাথে একাকী সাক্ষাত করতে ও তার কাছে নির্জনে বসতে পারে না। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ “যেসব নারীর স্বামী বাইরে গেছে তাদের কাছে যেয়ো না। কারণ শয়তান তোমাদের মধ্য থেকে প্রত্যেকের রক্ত ধারায় আবর্তন করছে।” [তিরমিযীঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেছেনঃ “যে ব্যক্তি আল্লাহ ও আখেরাতের দিনের প্রতি ঈমান রাখে সে যেন কখনো কোন মেয়ের সাথে নির্জনে সাক্ষাৎ না করে যতক্ষণ না ঐ মেয়ের কোন মাহরাম তার সাথে থাকে। কারণ সে সময় তৃতীয়জন থাকে শয়তান।” [মুসনাদে আহমাদ ১/১৮] রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,“দু’ শ্রেণীর মানুষ জাহান্নামী হবেঃ-১/ যারা গরুর লেজের মত একধার মোটা এবং একধার চিকন লাঠি দ্বারা মানুষকে মারধুর করবে, ২/ সেইসব নারী, যারা পোষাক পরার পরও উলংগ, অর্থাৎ যারা পাতলা টাইটফিট ছোটো খাটো পোশাক পরিধান করে বেপর্দা হয়ে শরির এবং তার উচু নিচু দেখিয়ে চলে, এবং যারা মাথায় উটের কুজের মত উচু করে চুলের খোপা বাধে, এবং যারা পর পুরুষকে নিজের দিকে আকৃষ্ট করে এবং নিজেরাও পর পুরুষের দিকে আকৃষ্ট হয়, তারা জান্নাতে যাবেনা এবং জান্নাতের সুঘ্রাণও পাবে না, যা বহুদূর থেকে পাওয়া যায়।''[সহীহ মুসলিম হাদিস ২১২৭,মুসনাদে আহমাদ, হাদীস ৮৬৬৫].(২)রাসুল (সাঃ) বলেছেন,“তিন শ্রেণীর মানুষের উপর জান্নাত হারাম অর্থাৎ এই তিন শ্রেণীর মানুষ কখনোই জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না।প্রথম শ্রেণী হলোঃ- যারা কোনো প্রকার নেশাদারদ্রব্য পান বা গ্রহণ করে।দ্বিতীয় শ্রেণী হলোঃ- যে বা যারা পিতা-মাতার অবাধ্য, এই শ্রেণীভূক্ত মানুষরাও জান্নাতে যাবে না।তৃতীয় শ্রেণী হলোঃ- দাইউস।ঐ দাইউস ব্যক্তি, যে তার পরিবারে পর্দা প্রথা চালু রাখেনি।পরিবারের সদ্যসের মাঝে বেপর্দা ছিলো, বেহায়াপনা ছিলো, কিন্তু সে বাধা প্রদান করেনি।পরিবারের কর্তা হিসেবে বেপর্দা-বেহায়াপনা বন্ধ না করার কারনে সে এই শাস্তি পাবে।”(মুসনাদে আহমাদ ২/৬৯).(৩)আর সুগন্ধি আকর্ষণের এমন একটি মাধ্যম যা দৃষ্টি-অবনত ব্যাক্তিকেও আকৃষ্ট করে।সুতরাং এ বিষয়ে কতটা সতর্ক থাকা দরকার তা নিজেরাই ভেবে দেখি।হাদীসে এসেছে, ‘‘প্রত্যেক চোখ যিনা করে।আর কোন নারী যদি সুগন্ধি ব্যবহার করে কোন পুরুষের মজলিশের পাশ দিয়ে যায়,তাহলে সে নারী নযরের যিনা বা সরাসরি যিনাকারি হিসেবে গণ্য হবে।”(জামে তিরমিযী, হাদীস ২৭৮৬).(৪)রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,“কোনো পুরুষ কোনো নারীর সাথে নির্জনে মিলিত হলে, নিঃসন্দেহে তাদের তৃতীয়জন হয় শয়তান।(অর্থাৎ তখন শয়তান তাদের মনে কুমন্ত্রণা দেয়)।”(জামে তিরমিযী হাদীস ১১৭১).(৫)রাসুল (সঃ) ইরশাদ করেন,“খবরদার তোমরা বেগানা স্ত্রীলোকের ঘরে প্রবেশ করো না।জনৈক সাহাবী জিজ্ঞাসা করেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ (সঃ), স্বামীর ভাইদের (ভাসুর, দেবর, বেয়াই ইত্যাদি) সম্পর্কে কি বলেন?তখন রাসুল (সঃ) ইরশাদ করেন, তারা তো স্ত্রীর জন্য মৃত্যুর সমতুল্য। অর্থাৎ মানুষ যেমব মৃত্যু থেকে বেচে থাকার চেষ্টা করে, ঠিক তেমনি দেবর ভাশুর বিয়াই ইত্যাদি থেকে বেচে থাকতে হবে, নাহলে সে মরেই যাবে, মানে মহা বিপদ হবে। যা সমাজের দিকে দৃষ্টি দিলেই দেখা যায়। (তিরমিজিঃ ১/২২০).(৬)উম্মুল মুমিনীন উম্মে সালামা (রাঃ) বর্ণনা করেন, “আমি এবং মাইমুনা (রাঃ) রাসুল (সঃ) এর কাছে উপস্থিত ছিলাম। এমন সময় অন্ধ সাহাবী ইবনে উম্মে মাখতুম (রাঃ) সেখানে আসতে লাগলেন। তখন রাসুল (সাঃ) বললেন, তোমরা তার থেকে পর্দা করো, আড়ালে চলে যাও। আমি বললাম ইয়া রাসুলুল্লাহ তিনি তো অন্ধ,তিনি তো আমাদের দেখতে পাচ্ছেন না।তখন রাসুল (সাঃ) বল্লেন, তোমরা তো অন্ধ নয়,?তোমরা তো তাকে দেখতে পাচ্ছো।(আবু দাউদ ২/৫৬৮) তবে নারীরা প্রোয়োজনে পর পুরুষকে দেখতে পারে, কিন্তু পুরুষ দেখতে পারেনা। / সহীহ বোখারী /.(৭)রাসুল (সঃ) বলেন, “নারী হল গোপনীয় জিনিস। অর্থাৎ তাকে পর পুরুষ থেকে ঢেকে রাখতে হয়, যখন সে ঘর থেকে বেপর্দা হয়ে বের হয়, তখন শয়তান তার দিকে দৃষ্টি উচু করে তাকায়। অর্থাৎ শয়তান তখন যিনা করার জন্য শুপারিস করে (তিরমিযি ১/২২২).(৮)রাসুল (সঃ) বলেন, “আমার পরে নারী ফিতনা (পরীক্ষা) পুরুষদের সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ করবে।”(বুখারি ও মুসলিম).(৯)ভ্রু প্লাক করা ও পরচুলা পরা হারাম!!বর্তমান সময়ের ফ্যাশন, হে বোনেরা সাবধান, অনেকেই ভ্রু প্লাক করে থাকেন এবং নানা রঙের নানা ধরনের পরচুলাও ব্যাবহার করে থাকেন।অথচ যারা এমন করেন, রাসুল (সাঃ) তাদেরকে অভিশাপ দিয়েছেন।কাজেই বোনেরা আল্লাহর ভয়ে এই ধরনের গর্হিত কাজ থেকে বিরত থাকুন।* আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, তিনি বলেন, 'আল্লাহর অভিশাপ হোক সেই সব নারীদের উপর, যারা শরিরে উল্কি উৎকীর্ণ করে এবং যারা করায়, এবং অভিসাপ সেইসব নারীদের উপর, যারা ভ্রু চেঁছে সরু (প্লাক) করে, যারা সুন্দর্যের জন্য দাঁতের মাঝে ফাঁক সৃষ্টি করে, যারা আল্লাহর সৃষ্টির মধ্যে পরিবর্তন আনে।' জনৈক মহিলা এ ব্যাপারে তার (ইবনে মাসউদের) প্রতিবাদ করলে তিনি বলেন, 'আমি কি তাকে অভিসপ্ত করব না, যাকে আল্লাহর রাসুল (সাঃ) অভিসপ্ত করেছেন এবং তা আল্লাহর কিতাবে আছে?আল্লাহ বলেছেন, "রাসুল যে বিধান তোমাদেরকে দিয়েছেন তা গ্রহন কর, আর যা থেকে নিষেধ করেছেন, তা থেকে বিরত থাক।”(সূরা হাশরঃ ৭)* ইবনে উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত, “রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, যে মহিলা পরচুলা লাগিয়ে দেয় এবং যে পরচুলা লাগাতে বলে, আর যে মহিলা অঙ্গ প্রত্যঙ্গে উল্কি উৎকীর্ণ করে ও উল্কি উৎকীর্ণ করতে বলে, তাদেরকে অভিশাপ করেছেন।”[সহীহ বুখারির ৫৫০৭ থেকে ৫৫২৪ নং হাদিস দেখুন] পরচুলা বলে তাকে, যা মাথায় অন্যের বা বারতি চুল লাগানো হয়।.(১০)রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “নারীরা হচ্ছে চাদর, এবং যদি সে ঘড়ের বাইরে যায়, তবে শয়তান খুশি হয় (তাকে বিভ্রান্ত করতে পারবে বলে)।সে (নারী) আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারে না, যতটা সে ঘড়ে থেকে করতে পারতো।”[ইবনে হিব্বান ও ইবনে আবী খুযাইমাহ, আলবানী এটিকে সহীহ বলেছেন, সিলসিলা আস সহীহাহ ২৬৮৮]এবং তিনি নবী (সাঃ) নারীদেরকে মসজিদে সালাত আদায়ের ব্যাপারে বলেছিলেন যে, “তাদের জন্য ঘড়ই উত্তম। / আবু দাউদ ৫৬৭ /তবে নারীরা মসজিদে যেতে চাইলে বাধা দিতে নিষেদ করেছেন। .(১১)রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “আমি পুরুষের জন্য নারীর চেয়ে বড় আর কোন ফিতনাহ রেখে যাচ্ছিনা।আর, বনী ইসরাইলের প্রথম ফিতনাই ছিলো নারী। সুতরাং লোকদের উচিত তাদের পরিবারকে ফিতনাহ এবং ফিতনাহর উপকরণ থেকে দুরে রাখা।”[ফতোয়ায়ে আল-মার'আহ আল মুসলিমাহ ২/৯৮১].(১২)আবু হুরায়ররা (রাদিআল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, "মহান আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি যে নারী ঈমান রাখে, তার মাহরামের সঙ্গ ছাড়া একাকিনী এক দিন এক রাতের দূরের পথে সফর করা বৈধ নয়।’’ (মাহরাম হচ্ছে তারা, যাদের সাথে চিরদনের জন্য বিবাহ হারাম, এবং যাদের সামনে পুরো শরির ঢেকে পর্দা করতে হয়না) [সহীহ বুখারীঃ হাদীস ১০৮৮, সহীহ মুসলিমঃ ১৩৩৯, জামে তিরমিযীঃ হাদীস ১০৭০, সুনানে আবু দাউদঃ হাদীস ১৭২৩, ইবনে মাজাহঃ হাদীস ২৮৯৯, মুসনাদে আহমদঃ হাদীস ৭১৮১, ৭৩৬৬, ৮২৮৪, ৮৩৫৯, ৯১৮৫, ৯৩৭৪, ৯৮৪৮, ১০০২৯, ১০১৯৭, মুওয়াত্তা মালিকঃ হাদীস ১৮৩৩] বোনদের জন্য ১১ টি হাদিস :-১.দেবর মৃত্যু সমতুল্য। (মৃত্যু থেকে মানুষ যেভাবে পলায়ন বা সতর্কতা অবলম্বন করে এক্ষেত্রে তাই করতে হবে) (বুখারী শরীফ ৫২৩২, মুসলিম শরীফ ২১৭২, তিরমিযী শরীফ ১১৭১)২.কোনো পুরুষ কোনো নারীর সাথে নির্জনে মিলিত হলে নিঃসন্দেহে তাদের তৃতীয়জন হয় শয়তান। (তিরমিযী শরীফ ১১৭১)৩.তোমরা সেই মহিলাদের নিকট গমন করো না যাদের স্বামীরা বিদেশে আছে। কারণ, শয়তান তোমাদের রক্ত শিরায় প্রবাহিত হয়। (তিরমিযী শরীফ ১১৭২)৪.কোন অবৈধ নারীকে স্পর্শ করার চেয়ে মাথায় লোহার পেরেক পুঁতে যাওয়া ভালো।(আস-সিলসিলাতুস সহীহাহ ২২৬)৫.রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “দুই শ্রেণীর মানুষ জাহান্নামের অধিবাসী যাদেরকে আমি দেখিনি। তারা ভবিষ্যতে আসবে। প্রথম শ্রেণী হবে একদল অত্যাচারী, যাদের সঙ্গে থাকবে গরুর লেজের মত চাবুক যার দ্বারা তারা লোকদেরকে প্রহার করবে। আর দ্বিতীয় শ্রেণী হল সে নারীর দল, যারা কাপড় পরিধান করবে কিন্তু তবুও তারা উলঙ্গ অবস্থায় থাকবে, নিজেরা অন্যদের প্রতি আকৃষ্ট এবং অন্যদেরকেও তাদের প্রতি আকৃষ্ট করবে, যাদের মস্তক (খোঁপা বাধার কারণে) উটের হেলে যাওয়া কুঁজের মত হবে। তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে না। তার গন্ধও পাবে না। অথচ জান্নাতের সুগন্ধ বহু দূরবর্তী স্থান থেকেও পাওয়া যাবে।” (মুসলিম শরীফ ২১২৮ )৬.রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদের বাহিরে দেখতে পান যে, নারীরা রাস্তায় পুরুষের সাথে মিশে গেছেন। তখন আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নারীদের বলেন, তোমরা অপেক্ষা কর, কারণ, তোমাদের জন্য রাস্তার মাঝে হাটা উচিত নয়, তোমাদের জন্য হল রাস্তার পাশ। এ কথা শোনে নারী দেয়াল ঘেঁসে হাটা শুরু করে তখন দেখা গেল তাদের অনেকের কাপড় দেয়ালের সাথে মিশে যেত। (আবু দাউদ শরীফ ৫২৭২)৭.কোন মহিলা যেন মাহরাম পুরুষ ছাড়া একাকিনী সফর না করে, তার নিকট যেন মাহরাম ছাড়া কোনো বেগানা পুরুষ প্রবেশ না করে, এ কথা শোনে এক ব্যক্তি জিজ্ঞাসা করলেন, হে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমি অমুক অমুক যুদ্ধে অংশগ্রহণ করার জন্য সৈন্য দলে নাম লিখিয়েছি অথচ আমার স্ত্রী হজ্জের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিয়েছেন এখন আমি কি করব? রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে উত্তর দিলেন তুমি তার সাথে বের হও। (বুখারী শরীফ ১৮৬২)৮.নারী গোপন জিনিস, সুতরাং যখন সে(বাড়ি হতে) বের হয়, তখন শয়তান তাকে পুরুষের দৃষ্টিতে রমণীয় করে দেখায়। (তিরমিযী শরীফ ১১৩৭)৯.রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে নিষেধ করেছেন যে, “আমরা যেন মহিলাদের নিকট তাদের স্বামীদের বিনা অনুমতিতে গমন না করি।” (তিরমিযী ২৭৭৯)১০.প্রত্যেক চক্ষুই ব্যভিচারী। আর নারী যদি সুগন্ধি ব্যবহার করে কোনো (পুরুষের) মজলিসের পাশ দিয়ে পার হয়ে যায় তাহলে সে এক বেশ্যা। এমন কি এই অবস্থায় নামাযের জন্য যেতেও নিষিদ্ধ। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “যে মহিলা সেন্ট ব্যবহার করে মসজিদে যায়, সেই মহিলার গোসল না করা পর্যন্ত কোনো নামায কবুল হবে না।” (সহীহ আল-জামে আস-সগীর আযযিয়াদাতুহ ২৭০)১১.নারীদের বেশ ধারী পুরুষের উপর অভিশাপ এবং পুরুষদের বেশ ধারিণী নারীদের উপর আল্লাহর অভিশাপ। (ইবনে মাজাহ শরীফ ১৯০৪)

18/12/2024

এই পেইজটি ফলো করুন

18/12/2024

সুরা ফাতিহা পড়ে,
যে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে রোগের শেফা চাইবে, আল্লাহ তাকে ওই রোগ থেকে শেফা দান করবেন।
(বুখারী ২২৭৬)

18/12/2024

এই ফোনের ওজন কম।📱📵
এই ফোনের গুনাহের জবাব দেওয়া অনেক কঠিন হবে।

18/12/2024

নামাজ পড়তেই থাকুন, পরিস্থিতি যাই হোক নামাজ ছাড়া যাবে না।

18/12/2024

যখন রুহ দেহ থেকে বের হবে,
প্রিয়জনরা আমাকে একা রেখে চলে আসবে অন্ধকারাচ্ছন্ন কবরে।
সাথে রয়ে যাবে শুধু'ই আমার রব।

18/12/2024

হে আল্লাহ গাজা অধিবাসীর যোগাযোগ কারো সাথে না থাকলেও আপনার সাথে তো আছে। সুতরাং আপনিই তাদের জন্য যথেষ্ট হয়ে যান।

কথা : তানজিল আরেফিন আদনান হাফিঃ

17/12/2024

কি সুন্দরভাবে কথাগুলো বুঝিয়েছেন। মাশা-আল্লাহ🤲
🎙️ শায়েখ আহমাদুল্লাহ

17/12/2024

কত বোকা
সেই ব্যক্তি জানে না তার মৃত্যু কখন হানা দেবে, অথচ সে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত নয়!
কথা : সংগৃহীত

শেষ পর্যন্ত তার দাদাও ইসরাইলের থাবা থেকে বাঁচতে পারলো না।😢ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।                 আরবি ...
17/12/2024

শেষ পর্যন্ত তার দাদাও ইসরাইলের থাবা থেকে বাঁচতে পারলো না।😢
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
আরবি : (إِنَّا لِلَّٰهِ وَإِنَّا إِلَيْهِ رَاجِعُونَ‎)

17/12/2024

প্রতিটি হৃদয়ের হাহাকার, কবে আসবে আগলে নিতে,
ফেতনার পৃথিবীতে একজন জীবনসঙ্গী দ্বীনদার।
~ লেখা : আদিব সালেহ

Address

Dhaka

Telephone

01623184093

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when শেষ চেষ্টা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to শেষ চেষ্টা:

Share

Category