ORFE BOOKS

ORFE BOOKS Book Shop

জীবন গল্পের মতো হয় না,আবার মাঝে মাঝে জীবন গল্পের চেয়েও গল্পময়।শিল্পী তার শব্দের বুননে একে যায় গল্পের রং,আর জীবনের বেলায় ...
10/06/2024

জীবন গল্পের মতো হয় না,আবার মাঝে মাঝে জীবন গল্পের চেয়েও গল্পময়।শিল্পী তার শব্দের বুননে একে যায় গল্পের রং,আর জীবনের বেলায় সাক্ষাৎ শিল্পীই যেন রং হয়ে ওঠেন গল্পের।
ঢেউয়ের উত্থান আর পতনের মতো জীবনের গতিবিধিও ভীষণ চঞ্চল।কোথাও তার ভরা বর্ষা,কোথাও কাঠফাটা রোদ্দুরে তার বেদম তৃষ্ণা।কোথাও সে সারি সারি ঝাউ-পলাশ আর বাবলা গাছের বন,কোথাও যেন সে পায়ের তলায় কড়কড়ে উত্তপ্ত বালুর ধু-ধু মরুভূমি !কখনো তার চোখভরা বিষ্ময়,আকস্মিকতায় ভীষণ আহত!
জীবনের দুটো তীর__এক তীরে সার্থকতায় হাসে,অন্য তীরে কেউ হয়তো জীবনে বিলীন হওয়ার মাঝেই খুজে নেয় সুখ,কেউ সুখ খুজে পায় অনন্ত জীবনের স্রোতে অবগাহনে।জীবন একটাই __কিন্তু কী ভীষন আলাদা তার বয়ে চলার ধরন!
একটা জীবন ভিন্ন ভিন্ন স্রোতে,ভিন্ন ভিন্ন রূপে আমাদের চোখে ধরা দেয়।অথবা কখনো কখনো আমরাও তার সুনিপুন শিল্পীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হই।কিছু গল্প নিয়ে তৈরি হয়েছে জীবনের একটি প্রতিচ্ছবি।সেই প্রতিচ্ছবিতে দেখা যাচ্ছে জীবনের অনেক গুলো রূপ অনেক গুলো বাঁকা জীবন মেলে ধরেছে তার অগুনতি ডালপালা।

বই:জীবন যেখানে যেমন
লেখক:আরিফ আজাদ

#জীবনযেখানেযেমন

চলো বাংলাদেশ, চলো বিশ্ব উঠানে. চলো বাংলাদেশ, চলো বিজয়ের টানে.,,,,অভিনন্দনশ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভ সূচনা বাংলাদে...
08/06/2024

চলো বাংলাদেশ, চলো বিশ্ব উঠানে.
চলো বাংলাদেশ, চলো বিজয়ের টানে.

,,,,অভিনন্দন
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভ সূচনা বাংলাদেশের।
চলো বাংলাদেশ পারবে তুমিও,,,💪💪💪🇧🇩🫵🫵

বইটি পড়ার পর জ্যামে-আটকে-থাকা বাসে বসেও আপনি টের পাবেন—কুরআন আপনার সাথে কথা বলছে। অলস দুপুরে পুকুর-ঘাটে বসেও আপনি অনুভব ...
01/06/2024

বইটি পড়ার পর জ্যামে-আটকে-থাকা বাসে বসেও আপনি টের পাবেন—কুরআন আপনার সাথে কথা বলছে। অলস দুপুরে পুকুর-ঘাটে বসেও আপনি অনুভব করবেন—কে যেন আপনার কানে কানে কুরআনের কথা শুনিয়ে যাচ্ছে। জীবনের সাথে যদি কুরআনকে একাকার করে ফেলতে চান, যদি জীবনটা সাজাতে চান কুরআনের ছন্দ-সূত্র বা মূলনীতি মেনে, তাহলে আর এক পলকও দেরি নয়। খাটের কোণায় একটি সোনালি আলোর ল্যাম্প জ্বেলে, বালিশে হেলান দিয়ে ডুব দিন ‘জেগে ওঠো আবার’-এর রহস্য-অরণ্যে—সেথায় কখনো মেঘ, কখনো রোদ্দুর, আর কখনো-বা জোছনা ফোটে।
❑ বই সম্পর্কিত তথ্য:
বইয়ের নাম : জেগে ওঠো আবার
লেখক : ড. মিজানুর রহমান আজহারি
নিরীক্ষণ : সত্যায়ন সাহিত্য সংসদ
প্রকাশনী : সত্যায়ন প্রকাশন
#জেগেওঠোআবার

সবাই পৃথিবীর সেরা হতে চায়। তবে সেরা হওয়ার উপায় অনেকেই জানে না। সেরা হওয়ার প্রথম শর্তই হচ্ছে আদব-আখলাক সুন্দর হওয়া। আদব-আ...
30/05/2024

সবাই পৃথিবীর সেরা হতে চায়। তবে সেরা হওয়ার উপায় অনেকেই জানে না। সেরা হওয়ার প্রথম শর্তই হচ্ছে আদব-আখলাক সুন্দর হওয়া। আদব-আখলাক সুন্দর হলে সবাই উপকৃত হয়। ব্যক্তি যেমন শান্তিতে থাকে, তেমনি শান্তিতে থাকে তার পরিবার। আর এর সৌন্দর্য ছড়িয়ে পড়ে পুরো সমাজে।
তুমি কি নবিজির প্রিয় হতে চাও? কিয়ামাতের দিন প্রিয় নবিজির কাছাকাছি থাকতে চাও? যেদিন সবাই পেরেশান থাকবে, সেদিন নবিজির কাছাকাছি থাকতে হলে আদব-আখলাক সুন্দর হওয়া চাই। প্রিয় নবিজি বলেছেন, “তোমাদের মধ্যে যার স্বভাব-চরিত্র সবচেয়ে সুন্দর হবে, কিয়ামাতের দিন সে আমার সবচেয়ে প্রিয় হবে এবং আমার সবচেয়ে কাছে থাকবে।”
আদব-আখলাক শেখার সবচেয়ে ভালো সময় শৈশবকাল। বড় হয়ে শেখা অনেক কঠিন। তাই বড়দের উচিত ছোটদের উত্তম আদব-আখলাক শিক্ষা দেওয়া। সুন্দর আদব-আখলাক গঠনের উদ্দেশ্যেই বহুদিনের প্রচেষ্টায় আমরা নিয়ে এসেছি ‘ছোটদের আদব সিরিজ’ এবং ‘ছোটদের আখলাক সিরিজ’। দুটি সিরিজের মোট বারোটি বই। যেখানে গল্পে গল্পে আদব ও আখলাকের বিভিন্ন দিক ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। ছোটদের উপযোগী করে সহজ সাবলীল ভাষায় উপস্থাপন করা হয়েছে অসংখ্য গল্প। গল্পগুলো বেছে নেওয়া হয়েছে কুরআন, হাদীস ও সীরাতের বিশুদ্ধ কিতাব থেকে। সাথে প্রতিটি পৃষ্ঠাতেই রয়েছে আকর্ষণীয় কারুকাজের রঙিন রঙিন ছবি; যা মুহূর্তেই শিশুদের মন কেড়ে নেবে।
আদব সিরিজের বইগুলো—
১. সালাম ও সাক্ষাতের আদব
২. ইলম শেখার আদব
৩. আল্লাহর সাথে আদব
৪. পোশাক ও পবিত্রতার আদব
৫. ঘুম ও খাওয়ার আদব
৬. খেলাধুলা ও আনন্দ করার আদব
আখলাক সিরিজের বইগুলো—
১. ক্ষমাশীল হই
২. দয়ালু হই
৩. মুখলিস হই
৪. অনুগত হই
৫. লজ্জাশীল হই
৬. সহযোগী হই
আদব সিরিজ ও আখলাক সিরিজ দুটির বৈশিষ্ট্য :
✅ প্রতিটি সিরিজে রয়েছে ছয়টি করে বই।
✅ প্রতিটি বইয়ে আছে ২৪ পৃষ্ঠা।
✅ প্রতি পৃষ্ঠায় আছে মনকাড়া সব রঙ্গিন ছবি ও দৃশ্য। তাই শিশুরা বিরক্ত হবে না।
✅ বারোটি বইয়ের মোট ২৮৮ পৃষ্ঠায় পাবেন শত শত শিক্ষণীয় গল্প ও ঘটনা।
✅ প্রতিটি গল্পই নেওয়া হয়েছে কুরআন, হাদীস ও সীরাতের বিশুদ্ধ কিতাব থেকে।
✅ ফলে আপনার শিশু অনুপ্রাণিত হবে বিশুদ্ধ ইসলামি শিক্ষার আলোকে।
✅ পুরো সিরিজ দুটো সাজানো হয়েছে শিশুতোষ মন-মানসিকতার কথা মাথায় রেখে। তাই কোথাও জটিল শব্দ বা বড় বাক্য ব্যবহার করা হয়নি। সহজ সাবলীল করার চেষ্টা করা হয়েছে।
✅ আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, যে শিশুরা নিজে থেকে এখনো বই পড়তে পারে না—মানে যাদের বয়স ছয় বছরের কম—তারাও এই বইগুলো দেখতে ও শুনতে খুব পছন্দ করবে।
✅ একটি সুন্দর গল্পই বদলে দিতে পারে আপনার শিশুর ভাবনার জগৎ।
✅ আপনার শিশুর আদব-আখলাক যেন সুন্দর হয় সে উদ্দেশ্যেই সাজানো হয়েছে প্রতিটি পৃষ্ঠা, প্রতিটি গল্প।
✅ ছোটরা গল্প পড়তে পড়তেই জেনে যাবে শত শত বিশুদ্ধ হাদীস।
বইয়ের নাম- ছোটদের আদব সিরিজ ও ছোটদের আখলাক সিরিজ একত্রে
লেখক : হোসাইন-এ-তানভীর
সম্পাদক : ডা. শামসুল আরেফীন, আসিফ আদনান
শারঈ সম্পাদক : শাইখ আব্দুল হাই মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ, আবদুল্লাহ আল মাসউদ
উৎস নির্দেশ : আসাদ আফরোজ
প্রকাশনী- সত্যায়ন প্রকাশন

জুমার দিনের ফজিলত ও বিশেষ আমল।অপ্রাপ্তি নয়, প্রাপ্তির সংখ্যাই ঈমানদারের জীবনে বেশি। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘তোমরা যদি (নিজে...
24/05/2024

জুমার দিনের ফজিলত ও বিশেষ আমল।

অপ্রাপ্তি নয়, প্রাপ্তির সংখ্যাই ঈমানদারের জীবনে বেশি। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘তোমরা যদি (নিজেদের জীবনে) আল্লাহর নেয়ামত গণনা করো, তবে গুনে শেষ করতে পারবে না।’ কিন্তু আমরা জীবনের অপ্রাপ্তিগুলো নিয়ে পড়ে থাকি বলে প্রাপ্তির শুকরিয়া আদায় করতে পারি না। ফলে অশান্তি আমাদের জীবন থেকে যায় না।
দ্বীনি এবং দুনিয়াবি এমন অনেক বিষয় আছে, উম্মতে মোহাম্মদী হিসেবে যা একমাত্র আমরাই পেয়েছি। অন্য নবীর উম্মতরা পাননি। তন্মধ্যে একটি হলো জুমার দিন। হাদিস শরিফে এই দিনের অনেক ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। যেমন:

জুমার দিন শুধু এই উম্মতের বৈশিষ্ট্য : হজরত আবু হুরায়রা রা: থেকে বর্ণিত, নবীজী সা: বলেন, আমাদের পূর্ববর্তী উম্মতকে জুমার দিন সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা অজ্ঞ রেখেছেন। ইহুদিদের ফজিলতপূর্ণ দিবস ছিল শনিবার। খ্রিষ্টানদের ছিল রোববার। অতঃপর আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে দুনিয়ায় পাঠালেন এবং জুমার দিনের ফজিলত দান করলেন। সিরিয়ালে শনি ও রোববারকে শুক্রবারের পরে রাখলেন। দুনিয়ার এই সিরিয়ালের মতো কেয়ামতের দিনও ইহুদি খ্রিষ্টানরা মুসলমানদের পরে থাকবে। আমরা উম্মত হিসেবে সবার শেষে এলেও কেয়ামতের দিন সব সৃষ্টির আগে থাকব (মুসলিম-১৪৭৩)।

জুমার দিন দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ দিন : হজরত আবু হুরায়রা রা: থেকে বর্ণিত, নবীজী সা: বলেছেন, পৃথিবীর যত দিন সূর্য উদিত হবে তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ দিন হলো শুক্রবার। এ দিনে আদম আ:-কে সৃষ্টি করা হয়েছে এবং জান্নাতে প্রবেশ করানো হয়েছে। এ দিনেই তাঁকে জান্নাত থেকে বের করা হয়েছিল। সর্বশেষ কেয়ামত সংঘটিত হবে শুক্রবার দিনে (মুসলিম-৮৫৪)।

সপ্তাহের সেরা দিন : রাসূলুল্লাহ সা: বলেন, জুমার দিন দিবসসমূহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ এবং তা আল্লাহর নিকট অধিক সম্মানিত (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১০৮৪)।

গুনাহ মাফের দিন : রাসূলুল্লাহ সা: বলেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করে উত্তম পোশাক পরিধান করবে এবং সুগন্ধি ব্যবহার করবে, যদি তার নিকট থাকে। তারপর জুমার নামাজে আসে এবং অন্য মুসল্লিদের গায়ের ওপর দিয়ে টপকে সামনের দিকে না যায়। নির্ধারিত নামাজ আদায় করে। তারপর ইমাম খুতবার জন্য বের হওয়ার পর থেকে সালাম পর্যন্ত চুপ করে থাকে। তাহলে তার এই আমল পূর্ববর্তী জুমার দিন থেকে পরের জুমা পর্যন্ত সব সগিরা গুনাহের জন্য কাফ্ফারা হবে (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৪৩)।

প্রতি কদমে এক বছরের নেকি লাভ : নবীজী সা: ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিনে উত্তমরূপে গোসল করে আগে আগে মসজিদে যায় এবং বাহনে না চড়ে হেঁটে যায়। ইমামের কাছাকাছি বসে মনোযোগ দিয়ে ইমামের আলোচনা শোনে, অনর্থক কাজ না করে, তবে তার প্রতি কদমের বিনিময়ে আল্লাহ তায়ালা এক বছর সিয়াম ও কিয়ামের সাওয়াব দান করেন (তিরমিজি-হাদিস : ৪৫৬)।

শুক্রবার মুসলমানদের ঈদের দিন : রাসূলুল্লাহ সা: ইরশাদ করেন, এই দিন অর্থাৎ জুমার দিনকে আল্লাহ তায়ালা মুসলমানদের জন্য ঈদের দিন বানিয়েছেন (সহিহ ইবনে মাজাহ-৯০৮)।

কবরের আজাব থেকে নাজাত : হাদিস শরিফে এরশাদ হয়েছে, কোনো মুসলমান শুক্রবারে রাতে কিংবা দিনে ইন্তেকাল করলে আল্লাহ তায়ালা তাকে কবরের আজাব থেকে রক্ষা করবেন (তিরমিজি-১০৭৪)।
ফজিলতপূর্ণ এই দিনের বিশেষ কিছু আমলের কথা হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে। এখানে কয়েকটি আমলের কথা উল্লেখ করা হলো।
১. প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতে আদায় করা ফজিলতপূর্ণ। এর মধ্যে শুক্রবারে ফজরের নামাজ জামাতে আদায় করা বেশি ফজিলতপূর্ণ। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আল্লাহর কাছে সর্বশ্রেষ্ঠ নামাজ হলো শুক্রবারের ফজরের নামাজ। যা জামাতের সাথে আদায় করা হয় (সিলসিলাতুস সহিহা-৪/৯১)। ২. গোসল করা। ৩. উত্তম পোশাক পরিধান করা। ৪. সুগন্ধি ব্যবহার করা। ৫. আগে আগে মসজিদে যাওয়া : এই দিনের গুরুত্বপূর্ণ আমল হচ্ছে আগে আগে মসজিদে যাওয়া। আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন, ‘হে মুমিনগণ! জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে দ্রুত ছুটে যাও এবং বেচাকেনা বন্ধ করো। এটা তোমাদের জন্য উত্তম যদি তোমরা বোঝো’ (সূরা জুমা, আয়াত : ৯)।

রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন, জুমার দিন মসজিদের দরজায় ফেরেশতারা অবস্থান করেন এবং ক্রমানুসারে আগে আগমনকারীদের নাম লিখতে থাকেন। যে সবার আগে আসে সে ওই ব্যক্তির মতো যে একটি মোটাতাজা উট কোরবানি করে। এরপর যে আসে সে ওই ব্যক্তি যে একটি গাভী কোরবানি করে। এরপর আগমনকারী ব্যক্তি মুরগি দানকারীর মতো। তারপর ইমাম যখন বের হন তখন ফেরেশতাগণ তাদের লেখা বন্ধ করে দেন এবং মনোযোগসহকারে খুতবা শুনতে থাকেন (বুখারি, হাদিস : ৯২৯)।

৬. সূরা কাহাফ তেলাওয়াত করা : আবু সাঈদ খুদরি রা: থেকে বর্ণিত, রাসূল সা: বলেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সূরা কাহফ পাঠ করবে, তার জন্য দুই জুমা পর্যন্ত নূর উজ্জ্বল করা হবে (আমালুল ইয়াওমী ওয়াল লাইল, হাদিস : ৯৫২)।

৭. বেশি বেশি দরুদ শরিফ পাঠ করা : এই দিনের আরেকটি আমল হচ্ছে নবীজীর ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করা। এই মর্মে রাসূল সা: বলেন, তোমরা এই দিনে আমার ওপর অধিক পরিমাণে দরুদ পাঠ করো। কেননা তোমাদের দরুদ আমার সম্মুখে পেশ করা হয়ে থাকে (আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৭)।

৮. মসজিদে এসে জিকির, তেলাওয়াত ও ইবাদত ভিন্ন অপ্রয়োজনীয় অন্য কোনো কথা না বলা : হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, নবীজী সা: বলেছেন, জুমার নামাজের খুতবার সময় তুমি যদি তোমার সাথিকে চুপ থাকতে বলো, তবে এটাও তোমার অনর্থক কাজ হবে (বুখারি-হাদিস : ৯০৬)।

৯. বিশেষ করে দোয়ার গুরুত্ব দেয়া : জুমার দিনের গুরুত্বপূর্ণ বিশেষ একটি আমল হচ্ছে দোয়ার প্রতি মনোনিবেশ করা। জাবের ইবনে আবদুল্লাহ রা: থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সা: বলেন, জুমার দিনের ১২ ঘণ্টার মধ্যে একটি বিশেষ মুহূর্ত এমন আছে যে, তখন কোনো মুসলমান আল্লাহর নিকট যে দোয়া করবে আল্লাহ তা কবুল করেন (আবু দাউদ, হাদিস : ১০৪৮)। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে আমল করার তাওফিক দান করুন।

লেখক : মুহাদ্দিস, জামেয়া রাহমানিয়া দারুল ইসলাম, দক্ষিণ কাজলা, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা।

ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মা ।
12/05/2024

ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মা ।

সন্তানের ইন্টারনেট ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে আনবেন কিভাবে?আপনার সন্তান ইন্টারনেটে এমন কিছু দেখছে না তো! যা তার মানসিক বিকাশকে ব...
10/05/2024

সন্তানের ইন্টারনেট ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে আনবেন কিভাবে?
আপনার সন্তান ইন্টারনেটে এমন কিছু দেখছে না তো! যা তার মানসিক বিকাশকে বাধাগ্রস্ত করছে।
শিশুদের ইন্টারনেট ব্যবহার নিরাপদ করতে বাবা-মাকে মূলত দুটি জিনিস নজরদারিতে রাখতে হবে। এর মধ্যে একটি হচ্ছে-শিশুরা ইন্টারনেট ব্যবহার করতে গিয়ে কোনো ধরনের বিপদে পড়ছে কিনা। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে-তারা কোনো আসক্তিতে জড়িয়ে পড়ছে কিনা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একটু সচেতন হলেই শিশুদের জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করা যায় বা তাদের ইন্টারনেট ব্যবহারে নজরদারি করা যায়। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক সে সম্পর্কে-
০১ঃ প্যারেন্টাল কন্ট্রোল ব্যবহার করুন।
> প্যারেন্টাল কন্ট্রোল ই-মেইল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করুন। শিশুদের যদি কোনো ডিভাইস দেয়া হয়, তা হলে সেটিতে প্যারেন্টাল কন্ট্রোল ই-মেইল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করাটাই নিরাপদ। গুগলে একটা প্যারেন্টাল কন্ট্রোল সিস্টেম আছে, যা ব্যবহার করে শিশু কী দেখছে তার ওপর নজরদারি করা সম্ভব।
০২ঃ অ্যাপ ইনস্টল।
> কিছু গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপ ইনস্টল করুন। প্যারেন্টাল সেফ ব্রাউজার একটি অ্যাপ আছে। এটি যদি শিশুর ডিভাইসে ইনস্টল করা হয় এটি ব্যবহার করে কোনঅ ধরনের অ্যাডাল্ট কন্টেন্ট দেখতে পারবে না শিশু। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শিশুদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই নিরাপত্তাবিষয়ক কিছু অ্যাপ ইনস্টল করা উচিত।
০৩ঃ চাইল্ড ভার্সন ব্যবহার করুন।
> চাইল্ড ভার্সন অপশনটি ব্যবহার করুন। ফেসবুক ও মেসেঞ্জারের ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের চাইল্ড ভার্সন আছে। সে ক্ষেত্রে শিশুদের একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে দেয়া যায়, যেটি তারা ব্যবহার করলেও অভিভাবকদের সুপারভাইস করার সুযোগ থাকে।
০৪ঃ সেফ ইন্টারনেটে।
> ইন্টারনেট সংযোগ নেয়ার সময় সচেতন হোন। কোম্পানির কাছ থেকে ইন্টারনেট সংযোগটি নেয়া হচ্ছে তা শিশুর জন্য সেফ ইন্টারনেটের ফিচারটি আছে কিনা সেটি যাচাই করে নিন।
০৫ঃ সময় বেঁধে দিন।
> শিশুর ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য সময় বেঁধে দিন। শিশুদের ইন্টারনেট ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনতে হলে ইন্টারনেট সংযোগ বাসায় কখন কখন থাকবে আর কখন থাকবে না, সেটির একটি নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করে দিতে হবে।
০৬ঃ শিশুকে সময় দিন।
> শিশুর সঙ্গে আপনিও অংশ নিন। ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় আপনিও শিশুর সঙ্গে বসুন। শিক্ষামূলক বিভিন্ন চ্যানেল ও ওয়েবসাইট রয়েছে। তাদেরকে সেগুলো দেখতে উৎসাহিত করুন। নতুন কিছু শিখতে বা তৈরি করতে তাদেরকে আগ্রহী করে তুলুন।
০৭ঃ ইন্টারনেট ব্যবহারে নিজেও সতর্ক হোন।
> আপনি কী দেখছেন সে বিষয়েও সতর্ক হোন। বাড়ির বাবা-মা বা প্রাপ্তবয়স্ক সদস্যরা যদি ওই ওয়াইফাই সংযোগ ব্যবহার করে আপত্তিকর কিছু সার্চ করে বা দেখে, তা হলে সেগুলো ওই আইপি অ্যাড্রেসেই জমা হয়। ওই ইন্টারনেট ব্যবহার করে যদি বাড়ির শিশু বা অপ্রাপ্তবয়স্ক সদস্যরাও কিছু ব্রাউজ করে তা হলে ওই জিনিস বা কন্টেন্টগুলো তাদেরও সামনে চলে আসে। তাই সতর্ক হোন।


04/05/2024
বাংলা সাহিত্যের অন্যতম পাঠক প্রিয় লেখক আরিফ আজাদের নতুন বই এর প্রি-অর্ডারবিকেলের শেষাশেষি। সবুজে ছাওয়া পুকুরঘাট।আপনিওখান...
03/05/2024

বাংলা সাহিত্যের অন্যতম পাঠক প্রিয় লেখক আরিফ আজাদের নতুন বই এর প্রি-অর্ডার
বিকেলের শেষাশেষি। সবুজে ছাওয়া পুকুরঘাট।আপনিওখানেবসেআছেনআনমনে।চারিপাশে বইছে ঝিরঝিরে বাতাস। সব মিলিয়ে এক স্নিগ্ধ পরিবেশ। অদ্ভুত সুন্দরভাবে কেটে যাচ্ছে সময়টুকু।
এমন মোহনীয় সময়ে হঠাৎ বেজে উঠল মোবাইলটা। নিতান্ত অনিচ্ছায় ফোন রিসিভ করেই শুনলেন আপনার ছোটভাই বাইক অ্যাকসিডেন্ট করেছে কিছুক্ষণ আগে। তাকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে সদর হাসপাতালে। এটুকু খবর দিয়েই কেটে গেল কলটা।শান্ত, নিস্তরঙ্গ সময়টা মুহূর্তেই পালটে গেল আতঙ্কিত অস্থিরতায়।
এভাবেই পালটে যায় সময়, বদলে যায় মুহূর্তগুলো। স্থিরতা রূপ নেয় অস্থিরতায়।
আসলে এ দুনিয়াটাই অস্থিরতায় ভরপুর। অস্থিরতায়-ভরা এই দুনিয়ার সাথে যদি কেউ তাল মেলাতে চায়, তাহলে সে নিজেও তাতে ডুবে যায়। এভাবে সে ছিটকে পড়ে আল্লাহর রশি থেকে।
এজন্য মুমিনদেরকে আল্লাহ তা-আলা বারবার সবর করতে বলেছেন। আল্লাহর রশিকে আঁকড়ে ধরে থাকতে বলেছেন। যেন সে এই রশি ধরে চিরস্থায়ী জান্নাতে যেতে পারে। কেননা স্থিরতা কেবলই জান্নাতে।
অথচ দুনিয়ার এ অস্থিরতার জীবন ফুরিয়ে গেলে মানুষ সেদিন আফসোস করবে—হায়! স্থিরতার এ জীবনের জন্য আমি যদি আগে কিছু পাঠাতাম..! হ্যাঁ, সেই আফসোস এড়াবার জন্যই আজ আমরা কিছু কথা বলছি। কী করা দরকার তা মনে করিয়ে দিচ্ছি। যেন চারপাশের মরীচিকাকে খুব রঙিন, আলো ঝলমলে কিছু মনে না হয়। হায়াতের দিন ফুরোলে যেন আফসোস করতে না হয়।
বাংলা সাহিত্যের অন্যতম পাঠকপ্রিয় লেখক আরিফ আজাদ আমাদের যাপিত জীবনের গল্পগুলো নিবিড়ভাবে উপলব্ধি করে তাঁর এ বইতে উপস্থাপন করেছেন। প্রতিদিনকার জীবনে ঘটে যাওয়া যেসব ঘটনা আমরা খেয়ালই করিনা, সে কথা গুলোই গভীর জীবনবোধের মিশেলে লেখক চমৎকারভাবে এখানে ফুটিয়ে তুলেছেন। নির্দ্বিধায় বলা যায়—প্রতিটি গল্প আপনাকে নাড়িয়ে দেবে।আর দেখাবে, কীভাবে আমাদের জীবনকে আমরা হেলায় কাটিয়ে দিচ্ছি; অসতর্কতায়-অস্থিরতায় নষ্ট করে ফেলছি।
প্রি-অর্ডার করুন:


اللهم اهد قلبي وسدّد لساني واسلل سخيمة قلبي"আল্লাহুম্মাহদি কলবি ওয়াছাদ্দিদ লিসানি ওয়াছলুল ছাখীমাতা ক্বলবি"হে আল্লাহ! আ...
02/05/2024

اللهم اهد قلبي وسدّد لساني واسلل سخيمة قلبي
"আল্লাহুম্মাহদি কলবি ওয়াছাদ্দিদ লিসানি ওয়াছলুল ছাখীমাতা ক্বলবি"

হে আল্লাহ! আমার অন্তরকে সুপথ দেখান! আমার জবানকে সংযত করুন! আমার হৃদয়ের ব্যাধি দূর করুন!

বইটি পড়ার পর জ্যামে-আটকে-থাকা বাসে বসেও আপনি টের পাবেন—কুরআন আপনার সাথে কথা বলছে। অলস দুপুরে পুকুর-ঘাটে বসেও আপনি অনুভব ...
02/05/2024

বইটি পড়ার পর জ্যামে-আটকে-থাকা বাসে বসেও আপনি টের পাবেন—কুরআন আপনার সাথে কথা বলছে। অলস দুপুরে পুকুর-ঘাটে বসেও আপনি অনুভব করবেন—কে যেন আপনার কানে কানে কুরআনের কথা শুনিয়ে যাচ্ছে। জীবনের সাথে যদি কুরআনকে একাকার করে ফেলতে চান, যদি জীবনটা সাজাতে চান কুরআনের ছন্দ-সূত্র বা মূলনীতি মেনে, তাহলে আর এক পলকও দেরি নয়। খাটের কোণায় একটি সোনালি আলোর ল্যাম্প জ্বেলে, বালিশে হেলান দিয়ে ডুব দিন ‘জেগে ওঠো আবার’-এর রহস্য-অরণ্যে—সেথায় কখনো মেঘ, কখনো রোদ্দুর, আর কখনো-বা জোছনা ফোটে।

❑ বই সম্পর্কিত তথ্য:
বইয়ের নাম : জেগে ওঠো আবার
লেখক : ড. মিজানুর রহমান আজহারি
নিরীক্ষণ : সত্যায়ন সাহিত্য সংসদ
প্রকাশনী : সত্যায়ন প্রকাশন

#জেগেওঠোআবার

সবাই পৃথিবীর সেরা হতে চায়। তবে সেরা হওয়ার উপায় অনেকেই জানে না। সেরা হওয়ার প্রথম শর্তই হচ্ছে আদব-আখলাক সুন্দর হওয়া। আদব-আ...
01/05/2024

সবাই পৃথিবীর সেরা হতে চায়। তবে সেরা হওয়ার উপায় অনেকেই জানে না। সেরা হওয়ার প্রথম শর্তই হচ্ছে আদব-আখলাক সুন্দর হওয়া। আদব-আখলাক সুন্দর হলে সবাই উপকৃত হয়। ব্যক্তি যেমন শান্তিতে থাকে, তেমনি শান্তিতে থাকে তার পরিবার। আর এর সৌন্দর্য ছড়িয়ে পড়ে পুরো সমাজে।

তুমি কি নবিজির প্রিয় হতে চাও? কিয়ামাতের দিন প্রিয় নবিজির কাছাকাছি থাকতে চাও? যেদিন সবাই পেরেশান থাকবে, সেদিন নবিজির কাছাকাছি থাকতে হলে আদব-আখলাক সুন্দর হওয়া চাই। প্রিয় নবিজি বলেছেন, “তোমাদের মধ্যে যার স্বভাব-চরিত্র সবচেয়ে সুন্দর হবে, কিয়ামাতের দিন সে আমার সবচেয়ে প্রিয় হবে এবং আমার সবচেয়ে কাছে থাকবে।”

আদব-আখলাক শেখার সবচেয়ে ভালো সময় শৈশবকাল। বড় হয়ে শেখা অনেক কঠিন। তাই বড়দের উচিত ছোটদের উত্তম আদব-আখলাক শিক্ষা দেওয়া। সুন্দর আদব-আখলাক গঠনের উদ্দেশ্যেই বহুদিনের প্রচেষ্টায় আমরা নিয়ে এসেছি ‘ছোটদের আদব সিরিজ’ এবং ‘ছোটদের আখলাক সিরিজ’। দুটি সিরিজের মোট বারোটি বই। যেখানে গল্পে গল্পে আদব ও আখলাকের বিভিন্ন দিক ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। ছোটদের উপযোগী করে সহজ সাবলীল ভাষায় উপস্থাপন করা হয়েছে অসংখ্য গল্প। গল্পগুলো বেছে নেওয়া হয়েছে কুরআন, হাদীস ও সীরাতের বিশুদ্ধ কিতাব থেকে। সাথে প্রতিটি পৃষ্ঠাতেই রয়েছে আকর্ষণীয় কারুকাজের রঙিন রঙিন ছবি; যা মুহূর্তেই শিশুদের মন কেড়ে নেবে।

আদব সিরিজের বইগুলো—
১. সালাম ও সাক্ষাতের আদব
২. ইলম শেখার আদব
৩. আল্লাহর সাথে আদব
৪. পোশাক ও পবিত্রতার আদব
৫. ঘুম ও খাওয়ার আদব
৬. খেলাধুলা ও আনন্দ করার আদব

আখলাক সিরিজের বইগুলো—
১. ক্ষমাশীল হই
২. দয়ালু হই
৩. মুখলিস হই
৪. অনুগত হই
৫. লজ্জাশীল হই
৬. সহযোগী হই
আদব সিরিজ ও আখলাক সিরিজ দুটির বৈশিষ্ট্য :
✅ প্রতিটি সিরিজে রয়েছে ছয়টি করে বই।
✅ প্রতিটি বইয়ে আছে ২৪ পৃষ্ঠা।
✅ প্রতি পৃষ্ঠায় আছে মনকাড়া সব রঙ্গিন ছবি ও দৃশ্য। তাই শিশুরা বিরক্ত হবে না।
✅ বারোটি বইয়ের মোট ২৮৮ পৃষ্ঠায় পাবেন শত শত শিক্ষণীয় গল্প ও ঘটনা।
✅ প্রতিটি গল্পই নেওয়া হয়েছে কুরআন, হাদীস ও সীরাতের বিশুদ্ধ কিতাব থেকে।
✅ ফলে আপনার শিশু অনুপ্রাণিত হবে বিশুদ্ধ ইসলামি শিক্ষার আলোকে।
✅ পুরো সিরিজ দুটো সাজানো হয়েছে শিশুতোষ মন-মানসিকতার কথা মাথায় রেখে। তাই কোথাও জটিল শব্দ বা বড় বাক্য ব্যবহার করা হয়নি। সহজ সাবলীল করার চেষ্টা করা হয়েছে।
✅ আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, যে শিশুরা নিজে থেকে এখনো বই পড়তে পারে না—মানে যাদের বয়স ছয় বছরের কম—তারাও এই বইগুলো দেখতে ও শুনতে খুব পছন্দ করবে।
✅ একটি সুন্দর গল্পই বদলে দিতে পারে আপনার শিশুর ভাবনার জগৎ।
✅ আপনার শিশুর আদব-আখলাক যেন সুন্দর হয় সে উদ্দেশ্যেই সাজানো হয়েছে প্রতিটি পৃষ্ঠা, প্রতিটি গল্প।
✅ ছোটরা গল্প পড়তে পড়তেই জেনে যাবে শত শত বিশুদ্ধ হাদীস।

বইয়ের নাম- ছোটদের আদব সিরিজ ও ছোটদের আখলাক সিরিজ একত্রে
লেখক : হোসাইন-এ-তানভীর
সম্পাদক : ডা. শামসুল আরেফীন, আসিফ আদনান
শারঈ সম্পাদক : শাইখ আব্দুল হাই মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ, আবদুল্লাহ আল মাসউদ
উৎস নির্দেশ : আসাদ আফরোজ
প্রকাশনী- সত্যায়ন প্রকাশন

যখনই মনে হবে, 'জীবন হ্যামস্টার হুইলের মধ্যে আটকে আছে, সামনে আগাচ্ছে না কিংবা আগাতে পারছি না,' তখনই বুঝবেন, আপনার নিজের স...
01/05/2024

যখনই মনে হবে, 'জীবন হ্যামস্টার হুইলের মধ্যে আটকে আছে, সামনে আগাচ্ছে না কিংবা আগাতে পারছি না,' তখনই বুঝবেন, আপনার নিজের সাথে নিজের বোঝাপড়ায় ঘাটতি আছে এবং এই না আগানোর জন্য মূলত আপনিই দায়ী। জীবন ঠিকই আগাচ্ছে এবং সময় শেষ হয়ে যাচ্ছে, কিন্তু আপনি সেটা ধরতে পারছেন না। পহেলা মে, ২০২৪ আপনার জীবনে দ্বিতীয়বার আর আসবে না। পরের বছর হবে ২০২৫। ১০০ বছর পরে ২১২৪ সাল। আজকের দিনটির দিকে তাকান এবং সেটিকে কাজে লাগান। নিজেকে ব্যস্ত করুন। পেশাগত কাজ দিয়ে, পারিবারিক কাজ দিয়ে, সামাজিক কাজ দিয়ে, পড়ালেখা দিয়ে, সৃজনশীল কোন কিছু চেষ্টা করা দিয়ে, নতুন আয়ের পথ খোলার চেষ্টা দিয়ে। সময় কোথা দিয়ে পার হয়ে যাবে টেরই পাবেন না। একটু নিজের সাথে নিজে স্থির হয়ে বসুন। দেখবেন করবার মতো এবং নিজেকে গড়বার মতো হাজারটা জিনিস আছে চারপাশে। জীবনে একটাই এবং সেটা একমুখী যাত্রা। সেটাকে অর্থপূর্ণ করে তোলার দায়িত্ব আপনার।

আজ মহান মে দিবস। বিশ্বব্যাপী শ্রমজীবী মানুষের আন্দোলন-সংগ্রামের স্বীকৃতির দিন। শ্রমিকদের দাবির প্রতি সম্মান জানিয়ে প্রতি...
01/05/2024

আজ মহান মে দিবস। বিশ্বব্যাপী শ্রমজীবী মানুষের আন্দোলন-সংগ্রামের স্বীকৃতির দিন। শ্রমিকদের দাবির প্রতি সম্মান জানিয়ে প্রতিবছর ১ মে সারা বিশ্বে দিবসটি পালন করা হয়। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও গুরুত্বের সঙ্গে দিবসটি পালন করা হচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে আজ সরকারি ছুটি। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য-‘শ্রমিক-মালিক গড়ব দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ।’

আল-বাক্বারাহ,:আয়াত: ২৬৮,اَلشَّیْطٰنُ یَعِدُكُمُ الْفَقْرَ وَ یَاْمُرُكُمْ بِالْفَحْشَآءِۚ وَ اللّٰهُ یَعِدُكُمْ مَّغْفِر...
30/04/2024

আল-বাক্বারাহ,:আয়াত: ২৬৮,

اَلشَّیْطٰنُ یَعِدُكُمُ الْفَقْرَ وَ یَاْمُرُكُمْ بِالْفَحْشَآءِۚ وَ اللّٰهُ یَعِدُكُمْ مَّغْفِرَةً مِّنْهُ وَ فَضْلًاؕ وَ اللّٰهُ وَاسِعٌ عَلِیْمٌۖۙ

শয়তান তোমাদের দারিদ্রের ভয় দেখায় এবং লজ্জাকর কর্মনীতি অবলম্বন করতে প্রলুব্ধ করে কিন্তু আল্লাহ‌ তোমাদেরকে তাঁর ক্ষমা ও অনুগ্রহের আশ্বাস দেন। আল্লাহ‌ বড়ই উদারহস্ত ও মহাজ্ঞানী।

কোকা কোলার দিন শেষ, পামির কোলার বাংলাদেশ।।
29/04/2024

কোকা কোলার দিন শেষ, পামির কোলার বাংলাদেশ।।

আল-বাক্বারাহ,:আয়াত: ২৫৪,یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْۤا اَنْفِقُوْا مِمَّا رَزَقْنٰكُمْ مِّنْ قَبْلِ اَنْ یَّاْتِیَ یَ...
29/04/2024

আল-বাক্বারাহ,:আয়াত: ২৫৪,

یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْۤا اَنْفِقُوْا مِمَّا رَزَقْنٰكُمْ مِّنْ قَبْلِ اَنْ یَّاْتِیَ یَوْمٌ لَّا بَیْعٌ فِیْهِ وَ لَا خُلَّةٌ وَّ لَا شَفَاعَةٌؕ وَ الْكٰفِرُوْنَ هُمُ الظّٰلِمُوْنَ

হে ঈমানদারগণ! আমি তোমাদের যা কিছু ধন-সম্পদ দিয়েছি তা থেকে ব্যয় করো, সেই দিনটি আসার আগে, যেদিন কেনাবেচা চলবে না, বন্ধুত্ব কাজে লাগবে না এবং কারো কোন সুপারিশও কাজে আসবে না। আর জালেম আসলে সেই ব্যক্তি যে কুফরী নীতি অবলম্বন করে।

এই গরমে প্রতিদিন কতটুকু পানি পান করবেন?সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে পানির বিকল্প নেই। সুস্বাস্থ্য, অধিক কর্মদক্ষতা, ভালো ত্বক, ...
27/04/2024

এই গরমে প্রতিদিন কতটুকু পানি পান করবেন?
সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে পানির বিকল্প নেই। সুস্বাস্থ্য, অধিক কর্মদক্ষতা, ভালো ত্বক, ওজন কমানো এবং ক্যান্সার প্রতিরোধে খাবারের পানির বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে । সময়ের ব্যবধানে এখন মানুষের বিশুদ্ধ পানি পানের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। এই চাহিদা থেকেই হয়তো একদিন বিশুদ্ধ পানির জন্য পৃথিবীবাসীর যুদ্ধে লিপ্ত হওয়াটা কোনো অসম্ভব ব্যাপার না। পানি পান করাটা যতটা জরুরি ঠিক ততটা জরুরি পরিমিত পরিমাণ পানি পান করা। পানি পান করা উপকারী বলেই যদি আপনি মাত্রাতিরিক্ত পানি পান সেটা ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে এটা কিন্তু আপনাকে মনে রাখতে হবে।
পরিমিত পানি পানের ক্ষেতে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ হচ্ছে প্রতিদিন ২৪০ মিলিলিটার মাপের ৮ গ্লাস পানি পান করা উচিত, যা কিনা গড়ে দুই লিটারের মতো হতে পারে। পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশুদ্ধ পানি পানের সুবিধার জন্য সঙ্গে পানির বোতল বহনের পরামর্শ দিয়েছেন শিক্ষার্থীদের। তাছাড়াও অফিসে কাজের ফাঁকে পানি পানের ব্যবস্থা থাকা জরুরি।
পরিমিত পানি পান করা নিয়ে সচেতনতা তৈরি হলেও আসলে সঠিক পরিমাণ পানি পানের হিসেবটা কিন্তু বহু বছর আগেই করে আসছেন পশ্চিমা বিশ্বের চিকিৎসকরা। একটি জরিপে এ দেখা যায়, একজন নারীর প্রতি এক হাজার ক্যালরির জন্য শরীরে এক লিটার পানি প্রবেশ করা প্রয়োজন। একইভাবে ২ হাজার ক্যালরি পরিমাণ খাবার গ্রহণ করলে দুই লিটার পানি এবং ২৫০০ ক্যালরি খাবারের জন্য আড়াই লিটার পানি প্রবেশ করা অত্যাবশ্যক। এক্ষেত্রে এর পুরোটা যে সরাসরি পানি পানের মাধ্যমে হতে হবে তেমন নয়, যেসব ফলমূল এবং সবজিতে প্রচুর পানি আছে সেগুলোও পানির বিকল্প উৎস হতে পারে।
পুষ্টি বিষয়ক একটি বই ‘নিউট্রেশন ফর গুড হেলথ’ বইয়ে তারা লেখা হয় একজন সুস্থ ব্যক্তির প্রতিদিন গড়ে ৬ থেকে ৮ গ্লাস পানি পান করা উচিত। এবং একই সাথে বলা হয়- এই ৬ থেকে ৮ লিটার পানির মধ্যে সবজি, কোমল পানীয়ও অন্তর্ভুক্ত। গবেষকরা বলেন, পান করা এই পানি শরীর থেকে ঘাম, মূত্র এবং নি:শ্বাসের সঙ্গে বের হয়ে আসে। আমাদের শরীরের পানির পরিমাণ ১ থেকে ২ শতাংশ কমে গেলে পানিশূন্যতা দেখা দেয়। তাই পরিমিত পানি পান করুন সুস্থ থাকুন, পানি পান করা জরুরি কিন্তু অতিরিক্ত নয় এটা অবশ্যই মনে রাখবেন।

26/04/2024

♦️♦️ সোনামনিদের হাতের লেখা শিখা ও্র সুন্দর করার সমাধান♦️♦️
আপনার সোনামনির হাতের লেখা শিখাতে এবং সুন্দর করতে আমরা নিয়ে এসেছি ম্যাজিক হ্যান্ডরাইটিং প্র‍্যাক্টিস বুক।
👉ডিজিটাল ম্যাজিক বুক এর বৈশিষ্টঃ
✅ লেখার পর ৫-৬ মিনিট পর বইয়ের পাতার লেখা আপনা-আপনি মুছে যাবে। তাই বার বার একই জায়গায় লিখা যাবে।
✅বইয়ের পৃষ্ঠার বর্ণমালা ও ছবি গুলো খাঁজ কাটা বা খোদাই করা আছে যেনো শিশুরা বর্ণমালা ও ছবির উপর হাত ঘুরিয়ে হাতের লেখা শিখতে পারে এবং সুন্দর করতে পারে।
✅একটি সেট এ রয়েছে 5 টি বই এবং একটি কলম ও 5 টি শীস এবং একটি কলম ধরার গ্রিফার।
📙যে বইগুলো থাকবে --
👉 #বাংলা স্বরবর্ন # #বাংলা_ব্যান্জনবর্ন #ইংরেজী_আলফাবেট #সংখ্যা_ও_নাম্বার সহ মোট 5 টি বই ।
👉বাংলা স্বরবর্ণ,ব্যঞ্জনবর্ণ,ইংরেজী বড় হাতের ছোট হাতের ABC এবং গণিত ১-১০০ ইংরেজী নাম্বার 1-100 সহ সকল কিছুই পাবেন।
📩📩প্যাকেজটি অর্ডার করতে এখনই মেসেজ বাটনে ক্লিক করুন অথবা কল করুন
☎️01319-434611 ( WhatsApp Available )


বদনজর ও রোগব্যাধি থেকে হিফাযতের দোয়াأَعُوْذُ بِكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّةِ مِنْ كُلِّ شَيْطَانٍ وَهَامَّةٍ، وَمِنْ كُ...
25/04/2024

বদনজর ও রোগব্যাধি থেকে হিফাযতের দোয়া

أَعُوْذُ بِكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّةِ مِنْ كُلِّ شَيْطَانٍ وَهَامَّةٍ، وَمِنْ كُلِّ عَيْنٍ لَّامَّةٍ

আ‘উযু বিকালিমা-তিল্লা-হিত তা-ম্মাতি মিন কুল্লি শাইত্বা-নিওঁ ওয়া হা-ম্মাহ, ওয়া মিন কুল্লি ‘আইনিল লা-স্মাহ

আমি আশ্রয় গ্রহণ করছি আল্লাহ্র পরিপূর্ণ বাক্যসমূহের, সকল শয়তান থেকে, সকল ক্ষতিকারক পোকামাকড় ও প্রাণী থেকে এবং সকল ক্ষতিকারক দৃষ্টি থেকে।

রেফারেন্স: বুখারীঃ ৩৩৭১

♦️♦️ সোনামনিদের হাতের লেখা শিখা ও্র সুন্দর করার সমাধান♦️♦️আপনার সোনামনির হাতের লেখা শিখাতে এবং সুন্দর করতে আমরা নিয়ে এসে...
24/04/2024

♦️♦️ সোনামনিদের হাতের লেখা শিখা ও্র সুন্দর করার সমাধান♦️♦️
আপনার সোনামনির হাতের লেখা শিখাতে এবং সুন্দর করতে আমরা নিয়ে এসেছি ম্যাজিক হ্যান্ডরাইটিং প্র‍্যাক্টিস বুক।
👉ডিজিটাল ম্যাজিক বুক এর বৈশিষ্টঃ
✅ লেখার পর ৫-৬ মিনিট পর বইয়ের পাতার লেখা আপনা-আপনি মুছে যাবে। তাই বার বার একই জায়গায় লিখা যাবে।
✅বইয়ের পৃষ্ঠার বর্ণমালা ও ছবি গুলো খাঁজ কাটা বা খোদাই করা আছে যেনো শিশুরা বর্ণমালা ও ছবির উপর হাত ঘুরিয়ে হাতের লেখা শিখতে পারে এবং সুন্দর করতে পারে।
✅একটি সেট এ রয়েছে 5 টি বই এবং একটি কলম ও 5 টি শীস এবং একটি কলম ধরার গ্রিফার।
📙যে বইগুলো থাকবে --
👉 #বাংলা স্বরবর্ন # #বাংলা_ব্যান্জনবর্ন #ইংরেজী_আলফাবেট #সংখ্যা_ও_নাম্বার সহ মোট 5 টি বই ।
👉বাংলা স্বরবর্ণ,ব্যঞ্জনবর্ণ,ইংরেজী বড় হাতের ছোট হাতের ABC এবং গণিত ১-১০০ ইংরেজী নাম্বার 1-100 সহ সকল কিছুই পাবেন।
📩📩প্যাকেজটি অর্ডার করতে এখনই মেসেজ বাটনে ক্লিক করুন অথবা কল করুন
☎️01319-434611 ( WhatsApp Available )

কেন বই পড়বেন ?ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ার আগে সময় কাটানোর অন্যতম মাধ্যম ছিল বই। তখন অনেকেরই নিয়মিত বই পড়ার অভ্যাস ছিল। অথচ, ...
23/04/2024

কেন বই পড়বেন ?

ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ার আগে সময় কাটানোর অন্যতম মাধ্যম ছিল বই। তখন অনেকেরই নিয়মিত বই পড়ার অভ্যাস ছিল। অথচ, বর্তমানে আমরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এতটাই আসক্ত হয়ে পড়েছি যে, বই পড়ার বিষয়টি খুব কমই চিন্তা করি।

এ কথা খুবই পরিচিত যে, নিয়মিত বই পড়ার অনেক উপকারিতা আছে। তাই এটি নতুন করে মনে করিয়ে দেওয়ার কিছু নেই। কিন্তু, নিয়মিত বই পড়ার অনেক সুবিধা আছে। এখানে তেমন কয়েকটি সুবিধার কথা তুলে ধরা হলো। যেগুলো যে কাউকে বই পড়ার প্রতি আগ্রহী করে তুলতে পারে।

মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা ‍বৃদ্ধি

প্রতিদিন বই পড়লে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ে এবং আরও সক্রিয় হয়। বই পড়ার উপকারিতা জানতে অসংখ্য গবেষণা হয়েছে। একটি গবেষণা অনুসারে, বই পড়ার অন্যতম প্রধান সুবিধা হলো- আলঝাইমার ও ডিমেনশিয়ার মতো মানসিক রোগের প্রক্রিয়া ধীর করে। এর কারণ বই পড়লে মস্তিষ্ক উদ্দীপিত হয় এবং ব্রেন সচল থাকে। একজন মানুষকে সুস্থ থাকতে শরীরের প্রতিটি অংশের ব্যায়াম প্রয়োজন। মস্তিষ্কের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। নিয়মিত বই পড়লে মস্তিষ্কের ব্যায়াম হয় এবং মস্তিষ্ককে স্বাস্থ্যকর ও সুস্থ রাখে।

চাপ কমানোর ভালো অভ্যাস

মানসিক চাপ কমানোর দারুণ একটি উপায় নিয়মিত বই পড়ার অভ্যাস। সাধারণত আমরা প্রতিদিনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকি। যা আমাদের মানসিক চাপ বাড়ায়। এ থেকে মুক্তি পেতে বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন। তাহলে মস্তিষ্ক দুশ্চিন্তা মুক্ত হবে। যেমন- কেউ যখন একটি ভালো গল্প পড়েন, তখন তার সব মানসিক চাপ দূরে সরে যায়। একইসঙ্গে মস্তিষ্ককে শান্ত করে। আর মস্তিষ্ক শান্ত থাকলে মানসিক চাপ কমে যায়। এছাড়া, নিয়মিত বই পড়লে বিভিন্ন সমস্যার পরামর্শ বা সমাধান পাওয়া যায়।

শব্দভাণ্ডার বৃদ্ধি

বই পড়া কেন গুরুত্বপূর্ণ তা নিয়ে যদি এখনো নিশ্চিত না হন, তাহলে এই বিষয়টি আপনাকে আগ্রহী করতে পারে। নিয়মিত পড়লে শব্দভাণ্ডার সমৃদ্ধ হয়। যেকোনো ধরণের বই শব্দভাণ্ডার বাড়াতে সহায়ক। আর সমৃদ্ধ শব্দভাণ্ডার ভাষার ওপর দক্ষতা ও নিয়ন্ত্রণ বাড়ায়। ভাষা দক্ষতা নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সহায়ক। আবার প্রতিদিন বিভিন্ন বই পড়লে নতুন নতুন ভাষা শেখা যায়।

স্মৃতিশক্তি উন্নত করে

আগেই বলেছি নিয়মিত পড়া মস্তিষ্কের জন্য খুব ভালো একটি ব্যায়াম। কেউ যদি কাল্পনিক গল্পের বই পড়ে তাহলে তার মস্তিষ্ক বিভিন্ন চরিত্রের নাম এবং বিভিন্ন বিষয় মনে রাখতে বাধ্য হয়। ফলে, গল্পের প্লট বা ইতিহাস আমাদের স্মৃতিশক্তি উন্নত করে। প্রতিদিন বই পড়ার সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, মস্তিষ্ক সুপার শক্তিশালী হয়ে ওঠে। এর অন্যতম কারণ আমাদের মস্তিষ্কের প্রচুর তথ্য ধরে রাখার সক্ষমতা আছে। বই পড়লে এই ক্ষমতা আরও বাড়ে। তাই বই পড়ার অভ্যাস আমাদের স্মৃতিশক্তিকে শক্তিশালী করে

চিন্তার দক্ষতা বাড়ায়

প্রতিদিন বই পড়ার আশ্চর্যজনক সুবিধাগুলোর একটি- আমাদের চিন্তার দক্ষতা উন্নত করে। রহস্য উপন্যাস পড়ার অভ্যাস চিন্তার দক্ষতা বিকাশে ভূমিকা রাখে। আর চিন্তার দক্ষতা উন্নত হলে যেকোনো সমস্যা সমাধান সহজ হয়। আবার কোনো উপন্যাস পড়ার সময় আমাদের মন ভবিষ্যদ্বাণী বা অনুমান করতে বাধ্য হয়। এতে কল্পনা শক্তি বাড়ে। তাই বই পড়ার অভ্যাস মস্তিষ্ককে স্মার্ট করে ও চিন্তার দক্ষতা বাড়ায়। যা আমাদের ব্যক্তিগত ও পেশাদার জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।

লেখার দক্ষতা বৃদ্ধি

বেশি বেশি পড়ার অভ্যাস থাকলে স্বাভাবিকভাবেই তার লেখার দক্ষতা ভালো হয়। যেহেতু নিয়মিত পড়ার মাধ্যমে শব্দভাণ্ডার ও কল্পনাশক্তি উন্নত হয়। তাই, একজন ভালো পাঠক একজন ভালো লেখক হয়ে ওঠেন। এখানে শুধু কল্পকাহিনী, বই, উপন্যাস লেখার কথা বলা হচ্ছে না। নিয়মিত বই পড়ার অভ্যাস ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে কিছু লেখার দক্ষতাকেও উন্নত করে। তাই যত বেশি বই পড়া হবে, লেখার দক্ষতা তত উন্নত হবে।

প্রশান্তি

প্রতিদিনের কোলাহল থেকে দূরে যেতে আমরা প্রায়ই ভ্রমণ পরিকল্পনা করি। উদ্দেশ্য থাকে একাকীত্বে কিছুটা সময় কাটানো। তবে, ভ্রমণের পরিকল্পনা যথেষ্ট ব্যয়বহুল। অথচ, একটি বই পড়ে একই ধরনের প্রশান্তি পাওয়া সম্ভব। যারা উচ্চ রক্তচাপ বা উদ্বেগে ভুগছেন তারা পড়ার মাধ্যমে প্রশান্তি পেতে পারেন। আর মোটিভেশনাল বা আধ্যাত্মিক বই পড়লে আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ে।

বিনোদনের মাধ্যম

আমরা সিনেমা ও গান শুনতে টাকা খরচ করি, কিন্তু কেন? বিনোদনের জন্য, তাই না? তাহলে কেন বিনোদনের জন্য বই পড়া যাবে না? জানলে হয়তো অবাক হবেন যে, আমাদের প্রিয় কিছু চলচ্চিত্র বা টিভি সিরিজ বিখ্যাত উপন্যাস বা সেগুলো অবলম্বনে নির্মিত হয়েছে। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো- বই পড়লে খরচ অনেক কম হয় এবং দীর্ঘসময়ের জন্য বিনোদন পাওয়া যায়। আমাদের আশপাশে অনেকে গ্রন্থাগার আছে। সেখানে যে কোনো বিষয়ের ওপর বই পাওয়া যায়। চাইলে সেখানে থেকে বই সংগ্রহ করে পড়তে পারেন। যদি লাইব্রেরিতে যেতে না পারেন তাহলে অনলাইন প্লাটফর্মগুলোতে বিনামূল্যে অসংখ্য ই-বুক পাওয়া যায়। সেখানে থেকে বই সংগ্রহ করে সহজে বই পড়া সম্ভব।
স্বাস্থ্যগত সুবিধা থেকে শুরু করে স্মার্টনেস- বই পড়ার এমন অসংখ্য সুবিধা আছে। যেগুলো আমাদের নিয়মিত বই পড়তে উৎসাহিত করে। এছাড়া নিয়মিত বই পড়লে বিভিন্ন বিষয়ে জানার পরিধি বাড়ে। কিন্তু, বই পড়া শুরু না করলে বিষয়টি কারো কাছে বিরক্তিকর মনে হতে পারে। কিন্তু, একবার শুরু করলে এটা অভ্যাসে পরিণত হবে।

সকালে ও সন্ধ্যায় সাইয়েদুল ইস্তিগফার পড়ুন। সাইয়েদুল ইস্তিগফার অর্থ শ্রেষ্ঠ ইস্তিগফার। রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি এ ইস...
23/04/2024

সকালে ও সন্ধ্যায় সাইয়েদুল ইস্তিগফার পড়ুন। সাইয়েদুল ইস্তিগফার অর্থ শ্রেষ্ঠ ইস্তিগফার। রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি এ ইস্তিগফার সকালে পড়ে সন্ধ্যার আগে মারা যায় বা সন্ধ্যায় পড়ে সকাল হওয়ার আগে মারা যায়, তাহলে সে জান্নাতে যাবে। (সহিহ বুখারি)

সাইয়েদুল ইস্তিগফার হলো,
اللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّي لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ خَلَقْتَنِي وَأَنَا عَبْدُكَ وَأَنَا عَلَى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ أَبُوءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَيَّ وَأَبُوءُ لَكَ بِذَنْبِي فَاغْفِرْ لِي فَإِنَّهُ لَا يَغْفِرُ الذُّنُوبَ إِلَّا أَنْتَ

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা আনতা রাব্বি লা ইলাহা ইল্লা আনতা খালাক্কতানি ওয়া আনা আবদুকা ওয়া আনা আলা আহদিকা ওয়া ওয়াদিকা মাসতাতাতু আউজুবিকা মিন শাররি মা সানাতু আবুউলাকা বিনি’মাতিকা আলাইয়্যা ওয়া আবুউলাকা বিজাম্বি ফাগফিরলি ফা-ইন্নাহু লা ইয়াগফিরুজ জুনুবা ইল্লা আনতা।

অনুবাদ: হে আল্লাহ! আপনি আমার রব। আপনি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই। আপনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন এবং আমি আপনার বান্দা। আমি যথাসাধ্য আপনার সঙ্গে প্রতিজ্ঞা ও অঙ্গীকারের উপর আছি। আমি আমার সব কৃতকর্মের কুফল থেকে আপনার কাছে আশ্রয় চাই। আপনি আমাকে যে নেয়ামত দিয়েছেন তা স্বীকার করছি। আর আমার কৃত গোনাহের কথাও স্বীকার করছি। আপনি আমাকে ক্ষমা করে দিন। কারন আপনি ছাড়া কেউ গোনাহ ক্ষমা করতে পারবে না।

আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে সাইয়েদুল ইস্তিগফার মুখস্থ করার এবং বেশি বেশি পাঠ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

প্রচণ্ড গরমে সবাই দিশেহারা। বাড়ির বাইরে পা রাখলেই সূর্যের রোদ যেন ঝলসে দিচ্ছে। শরীর থেকেই ঝরনার মতো বেরোচ্ছে ঘাম। এই পর...
22/04/2024

প্রচণ্ড গরমে সবাই দিশেহারা। বাড়ির বাইরে পা রাখলেই সূর্যের রোদ যেন ঝলসে দিচ্ছে। শরীর থেকেই ঝরনার মতো বেরোচ্ছে ঘাম। এই পরিস্থিতিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান না করলে শরীরে একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে গরম আবহাওয়ায় দিনে ঠিক কতটুকু পানি পান করা উচিত?

তবে পুষ্টিবিদদের মতে, পানি পানের পরিমাণ কমিয়ে দিলে শরীরে বহু সমস্যা দেখা দিতে পারে। ডিহাইড্রেশনের কারণে কিডনিতে পাথর, দেহের তাপমাত্রার ভারসাম্য হারিয়ে ফেলাসহ নানা জটিল অসুখে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

💧পর্যাপ্ত পানি পান করা জরুরি কেন? 💧

এ বিষয়ে পুষ্টিবিদ জানান, পানির অপর নাম জীবন। রক্ত তৈরি থেকে শুরু করে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ কাজ নিয়মিত করে পানি। এছাড়া শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, হজমে সাহায্য করে, মেটাবলিজম বা বিপাককে ত্বরান্বিত করে পানি। এমনকি পানি শরীর থেকে খারাপ পদার্থ বের করে দেয় ও জয়েন্টকে পিচ্ছিল রাখতে সাহায্য করে। তাই গরমে পর্যাপ্ত পানি পান করা জরুরি।

💦 একজন ব্যক্তির কতটুকু পানি পান করা জরুরি তা নির্ভর করে তার পেশা, ওজন, উচ্চতা ইত্যাদির উপর। তবে সাধারণ হিসেবে বলা যেতে পারে দিনে ৩-৪ লিটার পানি পান করা আবশ্যক।

💦 একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারী বা পুরুষের এই পরিমাণ পানি অবশ্যই পান করতে হবে। তবেই এই গরমে শরীরকে সুস্থ রাখতে পারবেন। শরীরে পানির ঘাটতিতে প্রাণহানীর ঝুঁকিও তৈরি হতে পারে।

💦 যারা দিনের বেশিরভাগ সময় বাইরে কাটান, তাদের উচিত বেশি পরিমাণে পানি পান করা। এজন্য সঙ্গে পানির বোতল রাখুন। যখনই তৃষ্ণা পাবে পানি পান করুন। গলা ও জিভ শুকিয়ে আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন না।

💦 খুব গরমে দুপুরের দিকে না বের না হওয়াই ভালো। একান্তই বাইরে যেতে হলে টুপি, ছাতা সঙ্গে রাখুন। আর পানির বোতলও সঙ্গে রাখুন। আর যারা এসিতে থাকেন, তারাও নিয়ম করে পানি পান করুন। এতেই শরীর হাইড্রেট থাকবে।

یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اسۡتَعِیۡنُوۡا بِالصَّبۡرِ وَ الصَّلٰوۃِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ مَعَ الصّٰبِرِیۡنَ ﴿۱۵۳﴾হে মুমি...
22/04/2024

یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اسۡتَعِیۡنُوۡا بِالصَّبۡرِ وَ الصَّلٰوۃِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ مَعَ الصّٰبِرِیۡنَ ﴿۱۵۳﴾

হে মুমিনগণ, ধৈর্য ও সালাতের মাধ্যমে সাহায্য চাও। নিশ্চয় আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে আছেন।
(সূরা: বাকারা, আয়াত: ১৫৩)

‘সবর’ শব্দের অর্থ হচ্ছে সংযম অবলম্বন ও নফস্ এর উপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ লাভ। কুরআন ও হাদীসের পরিভাষায় ‘সবর’-এর তিনটি শাখা রয়েছে। (এক) নফসকে হারাম এবং না-জায়েয বিষয়াদি থেকে বিরত রাখা (দুই) ইবাদাত ও আনুগত্যে বাধ্য করা এবং (তিন) যেকোন বিপদ ও সংকটে ধৈর্যধারণ করা। অর্থাৎ যেসব বিপদ-আপদ এসে উপস্থিত হয়, সেগুলোকে আল্লাহর বিধান বলে মেনে নেয়া এবং এর বিনিময়ে আল্লাহর তরফ থেকে প্রতিদান প্রাপ্তির আশা রাখা। [ইবনে কাসীর]।

‘সবর’-এর উপরোক্ত তিনটি শাখাই প্রত্যেক মুসলিমের অবশ্যপালনীয় কর্তব্য। সাধারণ মানুষের ধারণা সাধারণতঃ তৃতীয় শাখাকেই সবর হিসেবে গণ্য করা হয়। প্রথম দুটি শাখা এ ক্ষেত্রে সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ, সে ব্যাপারে মোটেও লক্ষ্য করা হয় না। এমনকি এ দু’টি বিষয়ও যে ‘সবর’-এর অন্তর্ভুক্ত এ ধারণাও যেন অনেকের নেই। কুরআন হাদীসের পরিভাষায় ধৈর্যধারণকারী বা সাবের সে সমস্ত লোককেই বলা হয়, যারা উপরোক্ত তিন প্রকারেই সবর অবলম্বন করে।

সালাত এবং ‘সবর’-এর মাধ্যমে যাবতীয় সংকটের প্রতিকার হওয়ার কারণ এই যে, এ দু'পস্থায়ই আল্লাহ্ তা'আলার প্রকৃত সান্নিধ্য লাভ হয়। আল্লাহ সবরকারীদের সাথে আছেন বাক্যের দ্বারা এদিকে ইঙ্গিত করা হয়েছে যে, সালাত আদায়কারী এবং সবরকারীগণের আল্লাহর সান্নিধ্য লাভ হয়। মহান আল্লাহ আরশের উপর থেকেও তাঁর বান্দাদের সাথে থাকার অর্থ দুটি। প্রথম. সাধারন অর্থে সাথে থাকা। যা সমস্ত মানুষের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আর তা হচ্ছে, সবাই মহান আল্লাহর জ্ঞানের ভিতরে থাকা। মহান আল্লাহর যত সৃষ্টি সবার যাবতীয় অবস্থা তাঁর গোচরিভূত।

তিনি ভাল করেই জানেন কে কোথায় কোন অবস্থায় কোন কাজে লিপ্ত। দ্বিতীয় প্রকার সাথে থাকা বিশেষ অর্থে। যা কেবলমাত্র তাঁর নেককার, সবরকারী, ইহসানকারী, মুত্তাকীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আর সেটি হচ্ছে, সাহায্য-সহযোগিতা করা। মহান আল্লাহর পক্ষে কারও সাথে থাকার অর্থ কখনো এটা হতে পারে না যে, তিনি তার সাথে চলাফেরা করছেন বা কোন কিছুর ভিতরে প্রবেশ করে আছেন। অথবা তার সাথে লেগে আছেন। কারণ; মহান আল্লাহ তাঁর আরশের উপর রয়েছেন। তিনি স্রষ্টা হিসেবে সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা।

Address

13/B, BTI Primer Plaza, North Badda, Gulshan
Dhaka
1212

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ORFE BOOKS posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ORFE BOOKS:

Videos

Share

Nearby media companies