Sarcasm with Hunt

Sarcasm with Hunt Nothing too much serious

State of mind!
09/05/2024

State of mind!

প্রাচীন মিশরে পাতলা কোমরের মেয়ের খুব কদর ছিল। যে মেয়ে যত স্লিম, তাকে তত আকর্ষণীয় ধরা হত।কিন্তু এসব পাতলা কোমরের মেয়েরা য...
07/09/2023

প্রাচীন মিশরে পাতলা কোমরের মেয়ের খুব কদর ছিল। যে মেয়ে যত স্লিম, তাকে তত আকর্ষণীয় ধরা হত।
কিন্তু এসব পাতলা কোমরের মেয়েরা যখন বিয়ে করতো, তখন তারা বেছে বেছে মোটা ভুঁড়িওয়ালাদেরই বিয়ে করতো।
কারণ সেসময়ে ভাবা হত, ধনীরা গরীবদের চেয়ে ভাল মন্দ খায় । তাই মোটা লোকরা আর্থিকভাবে সচ্ছল ও ধনবান হয়।
তখন দেখা যেত, অনেক পুরুষই কৃত্রিমভাবে মোটা হওয়ার চেষ্টা করত। আবার মাথায় টাকওয়ালা পুরুষদের ভাবা হত মহাজ্ঞানী । তাদেরও বেশ কদর ছিল।
মধ্যযুগে এসে মোটা মেয়েদের কদর খুব বেড়ে যায়। কারণ তাদের ধনী-অভিজাত পরিবারের ভাবা হত। কারণ, একগাদা দাসী থাকার কারণে তাদের কোন কাজই করতে হতো না। ফলে কাজ না করার জন্য মোটা হয়ে যেত, সেটাই ছিল আভিজাত্যের প্রতীক।
আসলে সৌন্দর্যের সংজ্ঞা যুগ ভেদে একেক রকম।
আজ সারা বিশ্বে প্রচার করা হচ্ছে মেয়েদের জন্য ফর্সা মানেই সুন্দর, জিরো ফিগার মানেই আকর্ষণীয়। এই জন্য দু'বেলা হাফ প্লেট ভাত খেয়ে দুর্বল শরীর নিয়ে হলেও ফিগার জিরো মেইনটেইন করায় ব্যস্ত সবাই।
অথচ আগের যুগে জিরো ফিগারের মেয়ে দেখলে লোকে নির্ঘাত ভাবতো, মেয়েটা নিশ্চয় কাঙ্গাল পরিবারের। না খেতে পেয়ে এমন শুকিয়ে গেছে।
এগুলো আসলে কিছুই না। সবই কর্পোরেট ব্যবসা। মোটা বা চিকন, কালো বা ফর্সা- কোনটা ফ্যাশন এটা নির্ধারণ করে কর্পোরেট ব্যবসায়ীরা। তারাই তাদের প্রয়োজনে বিভিন্ন সময়ে সৌন্দর্যের বিভিন্ন সংজ্ঞা দেয়, আর আমরা সেই অনুযায়ী সুন্দর হওয়ার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ি।
ফোর্বস ম্যগাজিন অনুযায়ী বিশ্বে প্রতিবছর কসমেটিক ব্যবসা হয় প্রায় ২৭০ বিলিয়ন ডলার
(১ বিলিয়ন= ১০০ কোটি)!!!
এর মধ্যে L'oreal এবং Maybelline কোম্পানি সবচেয়ে বেশি ব্যবসা করে। সৌন্দর্যের বিষয় নিয়ে মাথা ঘামায় দুধরনের মানুষেরা।

এক:- কর্পোরেট ব্যবসায়ীরা, ব্যবসায়িক স্বার্থে।

দুই:- যাদের নিজস্ব কোন যোগ্যতা নেই, তাই সৌন্দর্যকেই এরা যোগ্যতা মনে করে।

তবে, আমার কাছে যদি সৌন্দর্যের সংজ্ঞা চাওয়া হয়, তবে আমি বলবো যোগ্যতাই মানুষের আসল সৌন্দর্য।
এরপরেও যারা নিজেদের সুন্দর ভাবে না, তারা নিজের সৌন্দর্য বাড়ানোর চেষ্টা বাদ দিয়ে যোগ্যতা বাড়ানোর চেষ্টা করা উচিত। যোগ্য মানুষ দেখতে যেমনি হোক না কেন, তাদের দেখতে কিন্তু সুন্দরই লাগে।
জীবনের এক পর্যায়ে এসে এটাই একমাত্র বাস্তব সৌন্দর্য হয়ে দাঁড়ায়।

১২০ বছর ধরে জ্বলছে এই বাতিএকটি বাতি ১২০ বছর ধরে জ্বলছে! শুনতে অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার লি...
27/01/2023

১২০ বছর ধরে জ্বলছে এই বাতি
একটি বাতি ১২০ বছর ধরে জ্বলছে! শুনতে অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার লিভারমোর ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে থাকা একটি বাতি ১২০ বছর ধরে নিরবচ্ছিন্নভাবে জ্বলছে। কার্বন ফিলামেন্টের তৈরি বাতিটি (লাইট বাল্ব) মাঝখানে কেবল লোডশেডিংয়ের কারণে বন্ধ হয়েছিল।
১৯০১ সালে ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের গ্যারেজের দরজার পেছনে লাগানো হয়েছিল বাতিটি। সুনির্দিষ্ট তারিখ জানা না গেলেও বাতিটি লাগানোর উদ্দেশ্য ছিল, অন্ধকারে গ্যারেজে থাকা দমকল কর্মীদের সরঞ্জাম দ্রুত খুঁজে পাওয়া। তবে মজার বিষয় হচ্ছে, ধীরে ধীরে বাতিটি দমকল কর্মীদের কাছে শুভ কামনার প্রতীক হয়ে উঠে। আর তাই আগুন নেভানোর সরঞ্জাম নিয়ে অভিযানে যাওয়ার আগে দমকল কর্মীরা বাতিটি দোলাত।
লিভারমোরের ওই ফায়ার স্টেশনের অবসরপ্রাপ্ত উপপ্রধান টম ব্র্যামেল বলেন, ‘হ্যাঁ, এটি একটি বাতি মাত্র। এটি দেখতে বাতি ছাড়া কিছু নয়। এই বাতি দমকল কর্মীদের ১২০ বছরের ইতিহাসের কথা বলে। এটি সপ্তাহের ৭ দিন ২৪ ঘণ্টা কাজ করছে।’
১৯৭২ সালে সবচেয়ে প্রাচীনতম বাতির স্বীকৃতি হিসেবে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসেও নাম লিখিয়েছে বাতিটি। পরে ১৯৭৬ সালে বাতিটি লিভারমোরেরই আরেকটি ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে স্থানান্তর করা হয়। ব্যাটারি ব্যাকআপ সংযোগ থাকায় এটি নিরবচ্ছিন্নভাবে এখনো জ্বলছে। এমনকি বিদ্যুৎ চলে গেলেও।
ঐতিহাসিক বাতিটি দেখতে প্রতিদিনই ফায়ার সার্ভিস স্টেশনটিতে জার্মানি, জাপান, কানাডাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যটকেরা আসছেন।
Source: প্রথম আলো

প্রাচীন যুগে চীনারা যখন শান্তিতে বসবাস করার সিদ্ধান্ত নিল তখন তারা গ্রেট ওয়াল নির্মাণ করলো। চীনারা ভেবেছিল এটার উচ্চতার...
22/01/2023

প্রাচীন যুগে চীনারা যখন শান্তিতে বসবাস করার সিদ্ধান্ত নিল তখন তারা গ্রেট ওয়াল নির্মাণ করলো। চীনারা ভেবেছিল এটার উচ্চতার জন্য কেউ টপকে তাদের আক্রমণ করতে পারবে না।
গ্রেট ওয়াল নির্মাণের প্রথম একশো বছরের মধ্যেই চীনারা তিন বার আক্রান্ত হয়। আশ্চর্যের বিষয় কোনোবারই আক্রমণকারীদের দেওয়াল টপকানোর বা ভাঙার প্রয়োজন হয় নাই। কারণ প্রত্যেকবারই আক্রমণকারীরা দেওয়াল পাহারারত রক্ষীদের উৎকোচ দিয়ে সামনের গেট দিয়ে ঢুকে গেছে। চীনারা অনেক পরিশ্রম করে মজবুত দেওয়াল তৈরি করেছিল। কিন্তু তারা দেওয়াল পাহারা দেওয়া রক্ষীদের চরিত্র মজবুত করার জন্য কোন পরিশ্রমই করেনি।

তাহলে দেখা যাচ্ছে দেওয়াল মজবুত করার থেকে চরিত্র মজবুত করার প্রশ্নটিই আগে আসে। শুধু দেওয়াল মজবুত করার ফলাফল শূন্য।

তাই অনেক আগেই একজন প্রাচ‍্যদেশীয় দার্শনিক বলে গেছেন তুমি যদি কোন সভ্যতা ধ্বংস করতে চাও তাহলে তিনটি কাজ কর-

(ক) যে জাতিকে পদানত করতে চাও তার পারিবারিক গঠন আগে ধ্বংস করো। পারিবারিক গঠন ধ্বংস করতে হলে সংসারে মায়ের ভূমিকাকে খাটো করে দেখাও যাতে সে গৃহবধূ পরিচয় দিতে লজ্জাবোধ করে।

(খ) শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দাও। এটা করতে হলে শিক্ষককে প্রাধান্য দিও না। সমাজে তার অবস্থান নিচু করে দেখাও যাতে তার ছাত্ররাই তাকে উপহাস করে।

(গ) তরুণ সমাজ যেন অনুসরণ করার মত কোন রোল মডেল না পায়। তাই তাদের জ্ঞানীদের নানাভাবে অপমান কর। রোল মডেলদের নামে অসংখ্য মিথ্যা কুৎসা রটাও যাতে তরুণ সমাজ তাদের অনুসরণ করতে দ্বিধাবোধ করে।
Golam Sarwar
সরওয়ার স্যার
নারায়াণকুল ভান্ডারী বাজার টিচার্স লেন সরওয়ার স্যারের বাড়ী

প্রায় ৩২,০০০ বছর আগে এক কাঠবিড়াল একটি silene stenophylla চারাগাছের বীজ শুদ্ধ একটি তাজা শাখা খেয়েছিল। গাছটি আজ বিলুপ্ত । ...
19/01/2023

প্রায় ৩২,০০০ বছর আগে এক কাঠবিড়াল একটি silene stenophylla চারাগাছের বীজ শুদ্ধ একটি তাজা শাখা খেয়েছিল।
গাছটি আজ বিলুপ্ত । খাবার পুরো হজম হওয়ার আগেই তুষারপাতে তার মৃত্যু হয় এবং দেহটি চিরতুষার অঞ্চলের এক স্থানে চাপা পরে । ৩২,০০০ বছর পর এখন পরিবেশ উষ্ণ হয়ে চিরতুষার অঞ্চল থেকেও বরফ সরে যাওয়ায় কাঠবিড়ালের অবিকৃত দেহটি আবিস্কৃত হয় । বিজ্ঞানীরা তার পেট থেকে হজম না হওয়া বীজ সংগ্রহ করে সযত্নে রোপন করেন ।
এই তার গাছ, যাতে ফুল এসেছে যা বয়ে এনেছে পৃথিবী থেকে ৩২,০০০ বছর আগের হারিয়ে যাওয়া সুবাস।

পৃথ্বী সেনের ওয়াল থেকে সংগৃহীত

পরিবার সবার আগে ❤️তারপর প্রয়োজন। কিন্তু দুটোই দরকার।প্রয়োজন একটু কমিয়ে নিলে, পরিবারকে নিয়ে বসবাস করা সম্ভব।ধরেন,  আপনি অ...
14/01/2023

পরিবার সবার আগে ❤️
তারপর প্রয়োজন। কিন্তু দুটোই দরকার।

প্রয়োজন একটু কমিয়ে নিলে, পরিবারকে নিয়ে বসবাস করা সম্ভব।

ধরেন, আপনি অনেক দামি খাবার খাবেন একা, ১/২ দিন ভালো লাগলেও, পরে আর লাগবে নাহ, হয়তো কখনোই ভালো লাগবে না৷
অথচ, মাঝারি মানের বা সাধারন খাবার ও আপনি সবার সাথে খেলে তৃপ্তি পাবেন৷

৭৬ ইন্চি টিভি পড়ে থাকবে, চালানোর ইচ্ছে হবে না। গাড়ি থাকবে গ্যারেজে ঘুরতে ইচ্ছা হবে না৷
দামি জামা কাপড় পরবেন কিন্তু,,,নিজেকে সুন্দর দেখাবে এটা-সেটা করলে সেই ইচ্ছা আর হবে নাহ৷ ল্যাক্সারি রুমে ঘুমাবেন, কথা বলার মানুষ খুবই কম।

ধরেন,বছরে ১ কোটি টাকা বেতন থাকতে হবে দুবাই, আর ২৪ লাখ টাকা বেতন থাকতে হবে নিজ দেশে। ঐ ২৪ লাখ ই সঠিক সিদ্ধান্ত। ইকোনমি ইমোশন বোঝে না৷ তেমনি আপনার ১ কোটি ২৪ লাখের মধ্য লাভের ডিফারেন্স বুঝবে না৷ আপনাকে বুঝাবে, কত লস করলেন৷ কিন্তু ১ কোটি কামানো আপনাকে কেউ ই চিনবে না সেখানে, পিপিলিকার মতোই সেখানে থাকবেন আপনি,,নিজের জন্য ছাড়া কেউ উপকারে আসবে নাহ আপনার দ্বারা।

জীবনে উন্নতি করবেন, ভাল জীবন জাপন ও শিক্ষার জন্য সূদূরে যাবেন, অবশ্যই। কিন্তু যদি দ্বায়িত্ব থেকে থাকে আপনার উপর, ততদূরে যান, যতদূর প্রিয়জনদের নেওয়া সম্ভব।

২৫-৪৫ =২০ বিশটা বছর পর রিয়ালাইজ করলে বুঝতে পারবেন, যা মিস করে গেসেন র ফিরে পাবেন নাহ৷ চাইলেও র ফেরানো সম্ভব না,যারা আপনাকে ভালোবেসে বড় করেছেন তাদের জন্য র রিটার্ন দাওয়ার সুযোগ পেলেন না।
নিজের করা সম্পদ নিজে খেতে আর পারবেন নাহ, রেখে যেতে হবে, পরের জেনারেশন এর জন্য,,, তখন থেমে যাবেন?? পারবেন নাহ,, আপনার উচ্চাকান্খা র চেয়ে বড় আপনার ভবিষ্যৎ প্রজন্মের উচ্চাকান্খা।।। আপনি সেখানে সাপ্লায়ার। দাওয়া বন্ধ করলেই আপনি খারাপ হয়ে যাবেন৷ আপনার রেখে যাওয়া সপ্ন ১ নিমিষেই সবাই বিক্রি করে চলে যাবে, তাদের ব্যাক্তিগত জগতে।।

সন্তান কে সুশিক্ষা যেমন দিবেন ------------------তেমনি পাশাপাশি সামাজিক,,পারিবারিক,,মানবিক,,নৌতিক,, আচার ব্যাবহার ও ধর্মীয় শিক্ষা অবশ্যই দিন৷

নাহ হলে শিক্ষিত বানালেও খুব একটা লাভ হবে নাহ।।।

পাশাপাশি নিজের সম্পদ ও ইনকাম নিজে ও আপনার পরিবার নিয়ে উপভোগ করে, সেইফটি রেখে,,সমাজের কাজে ব্যায় করে,,,, তারপর অবশিষ্ট রাখতে পারেন ফিউচার জেনারেশন এর জন্য।

সোসাইল মিডিয়াতে সবাই ভালো ভালো জিনিস দেয়, এটা গুড।।। পজিটিভ ভাইব দেয়।
তবে এর একটি ডার্ক সাইড আছে,,সবার ভালো দেখে নিজের ভেতর অজান্তেই চাহিদা ও আফসোস তৈরি করে ফেলি। নিজের অবস্হান বুঝেই আপনাকে আপনার চাহিদা তৈরি করতে হবে৷ আর এটা হয়,,,জখন হয় আপনি পরিবার থেকে বেশী দূরে থাকেন।

কারন পরিবার একটা ব্যাস্ততম প্রতিষ্ঠান, এখানে ২৪ ঘন্টা এতো হাসি,খুশি, খুনসুটি, সমস্যা লেগে থাকে,, নিজের কাজের পর এর এই সব করতে করতে সময় ই পাওয়া টাফ।

যার দ্বারা ইনফ্লুয়েন্স হচ্ছেন, তার পারিবারিক চাপ নেয় বলেই, সোস্যাল মিডিয়াতে তিনি সময় দেন। শহূরে একা জীবন ভালো লাগে না বলেই এই ডিজিটাল মাধ্যমে বিজি রেখেছেন নিজেদের।

আপনাকে তার মতো হতে হলে, আলাদা ভাবে চিন্তা করতে হবে। একা একা চিন্তা করতে হবে৷
এসবের লাইফ লেইন্থ ৫/৬; বছর,,তারপর?

কিন্তু একা কখোনো সুখ পাবেন না। ভাগ করে করার মতো যে সুখ পাবেন। দাওয়ার মধ্যে যে সুখ পাবেন৷ সবার উপস্থিতি জিনিস টাই হ্যাপিনেছ।

পরিবার ছাড়া --আপনি যেটাই করেন না কেনো!!! লং রানে আপনার ই লস৷

(((এক্সেপশন আলাদা বিষয়)))

চাহিদা ---টা পারিবারিক চাহিদার সামান্য উপরে রাখুন। পরিবারে থেকে বেশী করতে পারলে সেটাও করুন। কারন তারপরই সমাজে কিছু করতে পারবেন।

পরিবার --হলো অস্তিত্ব।।। ও শেষ ঠিকানা। মারা গেলেও অন্য সমাজ,, অন্য পারিবার নেবে না। আপনার প্রিয়জনরা ছাড়া।

14/01/2023

Hello people

14/01/2023

কত মানুষ—
প্রেম হারালো,
ঘর হারলো,
নিজেকে হারিয়ে ফেলে
কত স্বপ্ন নিভেই গেলো ।
কত মানুষ—
উদাস হয়ে,
পথ হারিয়ে চলেই গেলো;
মরে গিয়ে কত জনের
নামনিশানা মুছেই গেলো ।

এইসব ভাবতে গেলেই—
শহর জুড়ে হন্যে হয়ে;
বিষন্নতার মিছিল নিয়ে
ঋদয় জুড়ে রাত্তি নামে ।
তখন তোমার জন্য আমার
পরাণ পুড়ে
পরাণ পুড়ে
আমার ভীষণ
একলা লাগে ।

আমি তখন ঘর পালিয়ে—
তোমার কাছে যাবো বলে
মুহুর্ত সব জমাই বুকে
অস্তিত্বে্র সংকট নিয়ে—
স্বপ্ন বিকোই হাটে-ঘাটে
তোমার কাছে যাবো বলে;
আমার ভীষণ খাঁখাঁ লাগে—
একলা লাগে,
একলা লাগে...

Welp, this street lamp looks absolutely terrifying.
14/01/2023

Welp, this street lamp looks absolutely terrifying.

তাইলে ঠিক আছে
11/10/2022

তাইলে ঠিক আছে

29/07/2022

ভালোবাসি বলা খুব সোজা,
সত্যিই কি তুমি আমার হৃদয়ে ভালোবাসো ?
নাকি পুরোটাই আমাকে পেতে চাও ?

৭০ দশকে মিরপুর ২ নাম্বারে জার্মান টেকনিক্যাল এর সামনের রাস্তা।খুব সম্ভবত স্বাধীনতার আগের বা ঠিক পরপরই এই রকম ছিল মিরপুরে...
15/07/2022

৭০ দশকে মিরপুর ২ নাম্বারে জার্মান টেকনিক্যাল এর সামনের রাস্তা।

খুব সম্ভবত স্বাধীনতার আগের বা ঠিক পরপরই এই রকম ছিল মিরপুরের এই রাস্তাটি।মিরপুর ১ নম্বর গোল চক্কর থেকে ১০ নং গোল চক্কর রাস্তাটি খুবই নিরিবিলি ছিলো।এই জার্মান টেকনিক্যালের ক্যাম্পাসে অনেক বিদেশী শিক্ষকরা তাদের পরিবার নিয়ে থাকতো।খুব সুন্দর পরিবেশ ছিল তখন।আবার কাছেই ছিলো টি.এন্ড.টি অফিস।

"আগামীকাল আপনি মৃত্যুবরণ করবেন, খবরটি পেলে কি করবেন?"একটা ভাইভা বোর্ডের প্রশ্ন ছিল।  জবাব টা এই ছিল.. "বেছে বেছে আমার শত...
06/07/2022

"আগামীকাল আপনি মৃত্যুবরণ করবেন, খবরটি পেলে কি করবেন?"
একটা ভাইভা বোর্ডের প্রশ্ন ছিল।
জবাব টা এই ছিল.. "বেছে বেছে আমার শত্রুদের সাথে সাক্ষাত করব।"
জবাব শুনে তিনি অবাক হয়ে ব্যাখ্যা চাইলেন।।
কারন হিসেবে বলেছিলাম, "যারা আমার আপন মানুষ তাদের সাথে আর মায়া বাড়ানোর মানে হয় না, এতে তাদের আর আমার কষ্ট বাড়বে, বরং আমার প্রতি যাদের ক্ষোভ তাদের সাথে একটু ভালো সম্পর্ক করে গেলে তারাও হয়তো আমার জন্য শুভ কামনা করবে।"
জ্বি, ব্যাপারটা গুরুত্বপূর্ণ।
আপনার সব কাজ যেন আপনদের জন্য না হয়, কিছু কাজ শত্রুর কথা ভেবেও করবেন, তাতে আপনার ই লাভ হবে।
লোকটা আপনার লেখায় বানান ভুল ধরে সে লোকটা আপনার লেখার প্রশংসাকারীর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তাকে আনফ্রেন্ড না করলে লাভ আপনার ই। তার ভয়ে সঠিক
বানান লিখুন....
প্রতিটা অর্জনের পেছনে শত্রু থাকলে সেটা দ্রুত পাওয়া যায়, তবে সেটা কঠিন বটে.... তবে মনে রাখবেন আপনার শত্রুরা আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ, তাদেরকে ভালোবাসুন....
একটা মানুষ যখন আপনাকে গালি দেয় তখন সে গালির মেসেজটা সেন্ড করেই আপনার কাছ থেকেও একটা গালি শোনার অপেক্ষা করে....
আপনি গালি দিয়ে দিলেন তো শেষ, ব্যাপারটা নোংরা হল
সে সফল হল.... আর যদি....
হ্যাঁ, আর যদি গালির জবাবে হাসি মুখে তার জন্য দোয়া সেন্ড করেন আপনার সম্পর্কে সে ভিন্নভাবে ভাববে,
বিশ্বাস করুন সে আপনাকে নতুন করে দেখবে....
Do Something Different!
তর্কে জয়লাভ করা মানেই বিজয়
নয়। কখনো কখনো অন্যের যুক্তি সুন্দর ভাবে মেনে নেয়াই বিজয়...
আমি কিছু লিখলে সহমত কমেন্টের চেয়ে কেউ যৌক্তিক দ্বিমত দিলে বেশি খুশি হই.....
ফার্স্ট হওয়া মানেই সফলতা নয়, সুখী হওয়া মানেই সফলতা।
আপনি কিসে সুখী সেটা না খুঁজেই শুধু ফার্স্ট হতে দৌড় দিবেন না।
নিজেকে আবিষ্কার করুন.....
সবাইকে ভালোবাসুন, দিন শেষে আপনার শত্রু আপনাকে নিয়ে ভাবতে বসে যাবে, এটা পরীক্ষিত।
প্রত্যেক শত্রু ই আপনার জন্য এক একটা
সতর্কতা। আর সতর্কতা সফলতার জন্য দরকারী!!!!
কেউ নেতার চাচা বলে পাওয়ার দেখালে সেখানে আপনি নেতার মামা পরিচয় না দিয়ে তাকে সালাম দিয়ে চলে আসুন, আপনি ছোট হবেন না বড় হবেন...
আসুন ভালো থাকি, ভালো রাখি.....
সফলতা মানেই সিজিপিএ কিংবা বিসিএস ক্যাডার নয়।
আপনাদের জানাশুনা অনেককেই পাবেন যাদের জীবন সম্পর্কে জ্ঞাণ অসম্পূর্ন কিন্তু ঠিকই বিসিএস ক্যাডার হয়ে গেছে।
নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখবেন।

06/07/2022
😅😅
04/07/2022

😅😅

আট দফা দাবি
03/07/2022

আট দফা দাবি

আছেন নাকি এমন কোন এলিয়েন...
02/07/2022

আছেন নাকি এমন কোন এলিয়েন...

02/07/2022

শিক্ষার শেষ নেই।
১. স্ত্রীর পাশে ১-মিনিট বসুন, বুঝতে পারবেন জীবন বড় কঠিন।
২. মাতালের কাছে ১০- মিনিট বসুন, বুঝতে পারবেন জীবন খুব সহজ।
৩. সাধুদের সাথে ৩-মিনিট বসুন, আপনার সবকিছু দান করে অবসর নিতে ইচ্ছে করবে।
৪. রাজনীতিবিদের সাথে ৪-মিনিট বসুন, বুঝবেন আপনার পড়াশুনা সব বেকার, অনর্থক।
৫. একজন জীবন বীমা এজেন্টের সাথে ৫-১০ মিনিট বসুন, বুঝবেন বেঁচে থাকার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।
৬. একজন ব্যবসায়ীর সাথে ৬-মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনার উপার্জন কিছুই না।
৭. একজন বিজ্ঞানীর সাথে ৭-মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনার মধ্যে খারাপটা আপনার অজ্ঞতার কারণে।
৮. একজন ভালো শিক্ষকের সাথে ৮-মিনিট বসুন, আপনি একজন ছাত্র হয়ে ফিরে আসতে চাইবেন।
৯. একজন কৃষক বা শ্রমিকের সাথে ৯-মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনি কঠোর পরিশ্রম করেন না।
১০. একজন সৈনিকের সাথে ১০-মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনার কাজ এবং ত্যাগ অত্যন্ত ঘৃণ্য।
১১. কবরস্থানে ১০/১১ মিনিটের জন্য যান মনে হবে জীবনের সবকিছু তুচ্ছ মায়া, হাল ছেড়ে দেই।
১২. একজন ইতিবাচক মনোভাব সম্পন্ন ভালো, উদার মনের প্রকৃত বন্ধুর সাথে ১০-মিনিট বসুন, মনে হবে আপনার জীবন স্বর্গের চেয়েও সুন্দর ।
Copied

কিন্তু ঢাকা-শহরের তারে ড্রোন আটকে গেলে কী হবে?
02/07/2022

কিন্তু ঢাকা-শহরের তারে ড্রোন আটকে গেলে কী হবে?

True
30/06/2022

True

টিউশনিতে গেলাম, পড়াচ্ছি।স্টুডেন্টের পুঁচকে ছোট ভাই এসেছে হাতে চকোলেট নিয়ে। এসে আমাকে বলছে, কাও, এটা তুমি কাও।😳 কয়েকবার ন...
30/06/2022

টিউশনিতে গেলাম, পড়াচ্ছি।
স্টুডেন্টের পুঁচকে ছোট ভাই এসেছে হাতে চকোলেট নিয়ে। এসে আমাকে বলছে, কাও, এটা তুমি কাও।
😳 কয়েকবার না করলাম। তা-ও শোনে না। পুঁচকেটা চকোলেট আমার মুখে লাগিয়ে আবারও বলছে, ‘কাও’। আমার মুখ মেখে যাচ্ছে। বাধ্য হয়ে হাঁ করে খেয়ে নিলাম। না খেলে মুখ নোংরা করে ফেলত, আমি শিওর।
চকোলেট চিবচ্ছি আর পড়া দেখিয়ে দিচ্ছি। খাওয়া শেষ।
পুঁচকের মুখের দিকে চেয়ে দেখি, ওর চোখের জল টলমল করছে। পুঁচকেটা দুই হাত দিয়ে আমার মুখ ফাঁকা করার চেষ্টা করছে। কি বিরক্তিকর অবস্থা! না খেলেও জ্বালা, খেয়েছি তাতেও জ্বালা।
নিজেই হাঁ করলাম। ও মুখের ভেতরে তাকিয়ে দেখে, চকোলেট নেই। মানে খেয়ে ফেলছি। ওর বুঝতে দেরি ভ্যাএএএএ করে কান্না করতে দেরি নেই।
পাশের ঘর থেকে স্টুডেন্টের মা বলছে, ‘কি হয়েছে রে রাজু (আমার ছাত্র)? বিজু কাঁদে কেন?’ স্টুডেন্ট ডাইরেক্ট বলে দিয়েছে, ‘স্যার বিজুর চকোলেট খেয়ে ফেলেছে।
এই কথা শুনে মনে হলও চকোলেট না, আমি বিষ খেয়েছি।
কি লজ্জার ব্যাপার। স্টুডেন্টের ঠাকুমা এসে পুঁচকেটাকে নিয়ে গেল। কান্নার শব্দ বেড়েই যাচ্ছে। স্টুডেন্টের দাদু-দিদিমা পাশের ঘরে গিয়ে জিজ্ঞেস করছে, ‘কি হয়েছে দাদা ভাই?’ স্টুডেন্টের ঠাকুমা বলে দিল, ‘বিজুর চকোলেট স্যার খেয়ে ফেলেছে।
এই কথা শুনে নিজেকে তখন ফাঁসির আসামি মনে হচ্ছিল।
এরপর এসেছে স্টুডেন্টের কলেজ-পড়ুয়া পিসি। সে-ও জেনে গেল, ‘বিজুর চকোলেট স্যার খেয়ে ফেলেছে।’
নিজেকে তখন বিরাট মাপের অপরাধী মনে হতে লাগল।
এরপর এসেছে কাজের মহিলা। সে-ও জেনে গেল, ‘স্যার বিজুর চকোলেট খেয়ে ফেলেছে।’ কাজের মহিলা তো বলেই ফেলল, ‘কাইন্দো না বাবু, স্যারকে মাইর দিমু’।
এই কথা শুনে ওই বাড়িতে থাকতেও পারছিলাম না, বের হতেও পারছিলাম না।
কাজের মহিলা বিজুকে কোলে নিয়ে দোকানে যাচ্ছে। বিজু তখনো কাঁদছে। রাস্তায় কেউ জিজ্ঞেস করবে, বিজু কাঁদে ক্যানো? কাজের মহিলা বলবে, স্যার বিজুর চকোলেট খেয়ে ফেলেছে।
আরো লোকের সঙ্গে পথে দেখা হবে, তারাও জানতে চাইবে, বিজু কাঁদে ক্যানো? এভাবে সারা এলাকা জেনে যাবে, ‘স্যার বিজুর চকোলেট খেয়ে ফেলেছে। 😟
পরিশেষে :-আবদারে অন্ধ হয়ে পুঁচকেদের ফাঁদে পড়লেই বেকায়দা 😕

আইনস্টাইনের যিনি ড্রাইভার ছিলেন,তিনি একবার আইনস্টাইনকে বললেন-- "স্যার, আপনি প্রতিটি সভায় যে ভাষণ দেন সেগুলো শুনে শুনে আ...
30/06/2022

আইনস্টাইনের যিনি ড্রাইভার ছিলেন,
তিনি একবার আইনস্টাইনকে বললেন-- "স্যার, আপনি প্রতিটি সভায় যে ভাষণ দেন সেগুলো শুনে শুনে আমার মুখস্থ হয়ে গেছে।"
আইনস্টাইন তো অবাক!!!
উনি বললেন-- "বেশ, এর পরের মিটিংএ যেখানে যাবো তারা আমাকে চেনেন না, তুমি ওখানে আমার হয়ে ভাষণ দিয়ে দিও। আর আমি ড্রাইভার হয়ে বসে থাকব।"
যেমনি বলা তেমনি কাজ। পরের দিন সভায় তো ড্রাইভার উঠে গেলেন স্টেজে। হুবহু আইনস্টাইন এর ভাষণ গড় গড় করে বলে গেলেন।
উপস্থিত বিদ্বজ্জনেরা তুমুল করতালি দিলেন।
এরপর তারা ড্রাইভারকে আইনস্টাইন ভেবেই গাড়িতে পৌঁছে দিতে এলেন।
সেই সময়ে একজন অধ্যাপক ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করলেন-- "স্যার, ঐ আপেক্ষিক তত্ত্বের যে সংজ্ঞাটা বললেন, সেটা আরেকবার সংক্ষেপে বুঝিয়ে দেবেন?"
আসল আইনস্টাইন দেখলেন এ তো মহাবিপদ! এবার ড্রাইভার ধরা পড়ে যাবে। কিন্তু তিনি ড্রাইভারের উত্তর শুনে তাজ্জব বনে গেলেন।
ড্রাইভার উত্তর দিলো-- "এই সহজ জিনিসটা আপনার মাথায় ঢোকেনি? আমার ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করুন, সে বুঝিয়ে দেবে।"
বিঃদ্রঃ- জ্ঞানী ব্যাক্তিদের সাথে চলাফেরা করলে আপনিও জ্ঞানী হয়ে উঠবেন। আপনি যেমন মানুষের সাথে মিশবেন তেমনই আপনার চরিত্র গড়ে উঠবে।
এই জন্যই বলে--
"সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস।
অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ।"

আপনি জানলে অবাক হবেন.......সাগরদিঘি বাংলায় গেলে ২৭ কিলোমিটার আর ইংলিশে গেলে ৭২ কিলোমিটার 🚙!!
30/06/2022

আপনি জানলে অবাক হবেন.......
সাগরদিঘি বাংলায় গেলে ২৭ কিলোমিটার আর ইংলিশে গেলে ৭২ কিলোমিটার 🚙!!

Let's have a Cup of coffee
30/06/2022

Let's have a Cup of coffee

কি করা যায় ?
30/06/2022

কি করা যায় ?

হাজব্যান্ড আর বস নিয়ে একটা টুকলি ভাইরাল হয়েছে নিউজফিডে। সেটাকে চারটা থ্রেড বানালাম। অনেকগুলো মাথায় আসতেছে, বাট এতগুলো বা...
28/06/2022

হাজব্যান্ড আর বস নিয়ে একটা টুকলি ভাইরাল হয়েছে নিউজফিডে। সেটাকে চারটা থ্রেড বানালাম। অনেকগুলো মাথায় আসতেছে, বাট এতগুলো বানানোর টাইম নেই। পড়লেই চোখের সামনে অনেক হিজাবি ফেমিনিস্ট শায়খায় ছবি ভেসে উঠবে।
ফার্স্ট থ্রেডঃ
মুরিদাঃ আপা, উনি কথায় কথায় আমাকে অপমান করেন।
হিজাবি ফেমিনিস্টঃ ডিভোর্স দিয়ে দাও বোন। এতটা কম্প্রোমাইজ করে তো সারাজীবন চলতে পারবা না।
মুরিদাঃ হাজব্যান্ডের কথা বলছি না আপা, অফিসের বসের কথা বলছি।
হিজাবি ফেমিনিস্টঃ ধৈর্য ধরো বোন। নিশ্চয় আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে থাকেন। ক্যারিয়ারে আগাতে গেলে একটু কম্প্রোমাইজ তো করতেই হয়।
সেকেন্ড থ্রেডঃ
মুরিদাঃ আপা, উনি খুব কমান্ডিং।
হিজাবি ফেমিনিস্টঃ ডিভোর্স দিয়ে দাও বোন। প্রটেক্ট করার কথা আছে যদিও, কিন্তু কুরআন হাদিসের কোথাও নেই পুরুষ নারীদের কন্ট্রোল করবে। তুমি তো আল্লাহর খলিফা, পুরুষের দাসী না যে কমান্ড ফলো করে জীবন কাটায়ে দিবা।
মুরিদাঃ হাজব্যান্ডের কথা বলছি না আপা, বলছি অফিসের বসের কথা।
হিজাবি ফেমিনিস্টঃ কষ্ট করে মানায়ে নাও বোন। অফিসের ডেকোরাম মেইনটেইন করার জন্য বসদের তো একটু কমান্ডিং হওয়াই লাগে।
থার্ড থ্রেডঃ
মুরিদাঃ আপা, উনি আমার উপর অনেক কাজের প্রেসার দিয়ে রাখে।
হিজাবি ফেমিনিস্টঃ খাদেমা রাখতে বলো অথবা ডিভোর্স দিয়ে দাও বোন। তুমি তো কাজের বুয়া না। ইসলাম বলছে স্বামীর বাপ মায়ের খেদমত করতে তুমি বাধ্য না। এভাবে দাসীর মত জীবন কাটায়ে দিও না বোন, তুমি তো আল্লাহর খলিফা।
মুরিদাঃ হাজব্যান্ডের কথা বলছি না আপা, বলছি অফিসের বসের কথা।
হিজাবি ফেমিনিস্টঃ এখনই তো কাজের সময় বোন। একটু প্রেসার না নিলে ক্যারিয়ারকে এনরিচ করবা কিভাবে?
ফোর্থ থ্রেডঃ
মুরিদাঃ সহকর্মীদের সাথে একটু গল্প করলে, হাসাহাসি করলেই বকা দেয়।
হিজাবি ফেমিনিস্টঃ ডিভোর্স দিয়ে দাও বোন। এরকম মিসোজিনিস্ট স্বামীর ঘর করার মানে হয় না। বন্ধু বান্ধবী তো থাকবেই, ফ্রেন্ড ইজ ফ্রেন্ড। ছেলে মেয়ে দেখে বন্ধুত্ব হয় না।
মুরিদাঃ হাজব্যান্ডের কথা বলছি না আপা , বসের কথা বলছি।
হিজাবি ফেমিনিস্টঃ অফিস কি আড্ডা দেবার জায়গা বোন? তোমার ক্যারিয়ারের ভাল তোমাকেই তো বুঝতে হবে৷ তোমার বস তোমার ভালর জন্যই বকা দেয়।
Collected from: Mehedi Hasan

আর বার বার বলার পরেও, মেনে না নিয়ে ব্লক করে দেয় যারা,তাদের প্রেমিকা বলে🐣
20/06/2022

আর বার বার বলার পরেও, মেনে না নিয়ে ব্লক করে দেয় যারা,তাদের প্রেমিকা বলে🐣

বিলুর ছোটবেলা থেকেই ভয় যে তার খাটের নিচে বোধহয় কেউ লুকিয়ে আছে।শেষ পর্যন্ত এক মনোবিদের কাছে গেল সে।- "স্যার, আমার একটা সম...
17/06/2022

বিলুর ছোটবেলা থেকেই ভয় যে তার খাটের নিচে বোধহয় কেউ লুকিয়ে আছে।
শেষ পর্যন্ত এক মনোবিদের কাছে গেল সে।
- "স্যার, আমার একটা সমস্যা আছে। যখনই শুতে যাই, আমার মনে হয় কেউ যেন আমার খাটের তলায় লুকিয়ে রয়েছে। ভয়ে ঘুম হয় না। মনে হয় আমি পাগল হয়ে যাব!"
মনোবিদ বললেন "চিন্তার কোনও কারণ নেই, সব ঠিক হয়ে যাবে। শুধু একটু সময় লাগবে।"
- "কত সময় লাগবে"?
"তা ধরুন বছর খানেক। আপনি সপ্তাহে তিনদিন করে আমার কাছে আসবেন, আমরা শুধু কথা বলব। দেখবেন ধীরে ধীরে আপনার ভয় হাওয়ায় মিলিয়ে যাচ্ছে।"
- "স্যার, আপনার ফি কত?"
"২০০০ টাকা প্রতি সেশন।"
বিলু নমস্কার জানিয়ে চলে এলো। 🙏
এর ছয় মাস পরে একদিন রাস্তায় বিলুর সঙ্গে সেই মনোবিদের হঠাৎ দেখা।
"কি ব্যাপার, আপনি আর এলেন না কেন?"
বিলু বলল "প্রতি দর্শনে ২০০০ টাকাটা অনেক বেশী মনে হল। বছরের শেষে সেটা লাখ টাকায় দাঁড়িয়ে যেত। আমার এক বন্ধু মাত্র একটা বার্গার পারিশ্রমিক নিয়ে আমার ভয় সারিয়ে দিয়েছে।"
মনোবিদ বেশ ক্ষুন্ন হয়েই বললেন, "আচ্ছা? তা কিভাবে সারালেন তিনি আপনার রোগ?"
"সহজ রাস্তা। পুরো বার্গার টা শেষ করে ও আমাকে বললো, খাট বেঁচে দিয়ে মেঝেতে তোষক পেতে শুতে।" 😄

Address

Mirpur
Dhaka

Telephone

+8801616237676

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sarcasm with Hunt posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sarcasm with Hunt:

Share

Nearby media companies


Other Digital creator in Dhaka

Show All