Knowledge Entertainment BD

Knowledge Entertainment BD We newcomers on Youtube. Our Channel has premiered on 4/09/2020 recently.Now, we need 1000 subscribe

16/09/2023

Best

16/09/2023
01/01/2022

.......

    for  ......... ♥
03/10/2021

for ......... ♥

আমাদের সকলেরই এমন বিনয়ী হওয়া উচিত........ https://youtu.be/GqoG4U3EDp4
14/09/2021

আমাদের সকলেরই এমন বিনয়ী হওয়া উচিত........
https://youtu.be/GqoG4U3EDp4

Presenting Bangla Waz "" by Abrarul Haque Asif। Watch Islamic bangla waz mahfil and get any kind of life solution from Islamic waz. Islam is the complete cod...

16/08/2021

♦ পরিমনি বনাম বাংলাদেশ ক্রিকেট (ফানি নিউজ)
♦ Porimoni VS Bangladesh Cricket (Funny News)

#পরিমনি VS

|♦| এ দোয়াটি জিলহজ মাসের ৯ম-১৩ তম দিনের ওয়াজিব দোয়া | |♦|♦| তাই এই ওয়াজিব আমল থেকে যাতে কেউই বাদ না যায় সেজন্য বেশি থ...
19/07/2021

|♦| এ দোয়াটি জিলহজ মাসের ৯ম-১৩ তম দিনের ওয়াজিব দোয়া | |♦
|♦| তাই এই ওয়াজিব আমল থেকে যাতে কেউই বাদ না যায় সেজন্য বেশি থেকে বেশি মানুষের কাছে শেয়ার করে এই আমলটি পৌঁছে দিতে সাহায্য করি।

|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||

| ♦ | This prayer is obligatory prayer on the 9th-13th day of Jilhaj month |
| ♦ | So I help to reach this obligatory period by sharing it with as many people as possible so that no one is left out.

|♦| নিবিড় পল্লী থেকে আসা বনেদী শহরবাসীর জীবনের গল্প। ♦|নিবিড় সেই পল্লী জীবন, যেখানে ছিল না চলাচলের ভাল রাস্তাঘাট, পথে পথ...
25/06/2021

|♦| নিবিড় পল্লী থেকে আসা বনেদী শহরবাসীর জীবনের গল্প। ♦|

নিবিড় সেই পল্লী জীবন, যেখানে ছিল না চলাচলের ভাল রাস্তাঘাট, পথে পথে বাঁশের সাঁকো আর ফেরি নৌকায় পারাপার হয়ে যেত হয়েছে উপজেলা, জেলা শহরে, সেও বহুদূরের পথ। দিনব্যাপী হাঁটা ছাড়া আর কোন বাহন বলতে নৌকাই ছিল যেখানে অবলম্বন, তবে সেটাও বর্ষাকালের জন্য। সে দিনটা ছিল ১৯৭৯ইং সালের ২৮শে আগষ্ট মঙ্গলবার সকাল ৯ টায় ঢাকায় আসার উদ্দেশ্য যাত্রা করেছিলেন আজকের এই শহরবাসী লোকটি। তিনি সেই দিন বাড়ী থেকে আসার সময় স্যান্ডেল হাতে লুঙ্গি পড়ে ক্ষেতের আইল ধরে সুদূর ১৫ কিলোমিটার পথ হেটে জেলা শহর নেত্রকোনায় পৌঁছান। দিন গড়িয়ে রাত হয়ে আসলে মোহনগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা ময়মনসিংহগামী ট্রেনে চড়ে ময়মনসিংহ জংশন স্টেশনে পৌঁছান। তারপর অপেক্ষা বাহাদুরাবাদ ঘাট থেকে ছেড়ে আসা এইটডাউন লোকাল ট্রেনের জন্য। সেই এইটডাউন লোকাল ট্রেন রাত সাড়ে তিনটায় ময়মনসিংহ জংশন স্টেশন থেকে ছেড়ে ঢাকায় কমলাপুর স্টেশনে পৌঁছায় তখন সময় সকাল সাড়ে আটটা। ঘুমকাতুরে ও সারাদিনের ক্লান্তি ও অবসাদে তিনি পৌঁছালেন উত্তর শাহজাহানপুর রেলওয়ে কলোনীর ৬নং বিল্ডিং-এ। রেলওয়ে কলোনীর ৬নং বিল্ডিং-এ তখন সাবলেট হিসেবে তাঁর চাচাতো ভাই সপরিবারে থাকতেন।

১৯৭৮ইং সনের মে মাসের কোন এক তারিখে জীবনে প্রথমবার ঢাকায় এসেছিলেন বেড়াতে, সেই সময়ে ভাবী বলেছিলেন ডিগ্রী পরীক্ষার পর যেন ঢাকায় চলে আসেন। ছেলে-মেয়েদের গাইড করা তথা পড়াশোনায় সাহায্যে করার জন্য বড় ভাবী তাঁকে ঢাকায় আসতে বলেছিলেন। তাই তিনি কথা রাখলেন এবং আসলেনও কিন্তু, সমস্যা হ'লো রাতে শুতে হবে বারান্দায় সে যাই হউক, মশারী নেই, মশার কামড় খেতে হবে, আপত্তি দেয়ায় ভাবী অনেক খোঁজাখুঁজির পর একটা মশারী যোগার করলেন সেটাও ছিল কয়েক জায়গায় ছেঁড়া। তবে ঘুমের ঘোরে মশার কামড় খেয়ে শরীরটা একদম জ্বালাপালা হয়ে গিয়েছিল। সেই ভাই-ভাবীর পরিবারে ৯মাস থাকার পর নিজ চেষ্টায় চলে যান সিদ্ধেশ্বরী মহল্লায়, কিন্তু শাহজাহানপুর মহল্লার মায়া ছাড়তে পারেননি, তাই পুনরায় চলে আসেন শাহজাহানপুরে। আর এই শাহাজাহানপুরের একটি স্মৃতি মনে পড়ে, রাতের খাবারের ব্যবস্থা হয়নি। সময় তখন বারোটা, হোটেলগুলোও বন্ধ করার প্রস্তুতি নিচ্ছে, তাই শহীদবাগ মহল্লায় মেছে থাকা সরকারি জগন্নাথ কলেজের ছাত্রের নিকট দুই টাকা হাওলাত চেয়ে না পেয়ে সেই ছাত্রের রুমমেইটের নিকট থেকে দুই টাকা ও নিজের কাছ থাকা এক টাকা চার আনা, এই মোট তিন টাকা চার আনা দিয়ে শহীদবাগ হোটেল সে রাতের খাবার সম্পন্ন করলেন। তখন টাকা রোজগারের একটাই পথ সে হ'লো বাসায় বাসায় গিয়ে ছাত্র-ছাত্র‍ী প্রাইভেট পড়ানো। আজকের এই বনেদী শহরবাসী লোকটির জন্ম ১৯৫৩ইং সনের মে মাসে, তখন ছিল পবিত্র রমজান মাস ফজরের নামাজের সময়টাই ছিল জন্মক্ষণ। তাঁর মা তাকে শোনাতেন তাঁর জন্ম রমজান মাসে হওয়ায় সারা রমজান মায়ের আর রোজা রাখা হয়নি। মা এখন কবরবাসী মা'র এই কথাটি প্রায়ই মনে পড়ে, তিনি আবেগাপ্লুত হয়ে যান, কারণ ১৯৫৮ইং সনের নভেম্বর মাসে বাবা মারা যাওয়ার পর থেকেই তাঁদের চার ভাইবোনকে নিয়ে সংসারের দায়ভার পড়লো মায়ের কাঁধে৷ যদিও পিতার রেখে যাওয়া চাষের জমি ছিল ১৮বিঘা, কিন্তু বর্গা চাষীদের নিকট থেকে ফসল বুঝে নেয়া, সেও অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়েছে৷ তাই মাকে সংসার চালাতে গিয়ে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে, এই ভেবে তিনি দীর্ঘশ্বাস ফেলেন৷ লেখাপড়া শুরু হয়েছিল নানা বাড়ীতে বাল্যশিক্ষা দিয়ে, পরবর্তীকালে বড় ভাইয়ের সাথে সুসং দূর্গাপুর এলাকায় সুনাম খ্যাতি সম্পন্ন 'মৌ' মাদ্রাসায়। কিন্তু মাদ্রাসা শিক্ষকের কঠোর শাসনের কারণে সে যাত্রায় মাদ্রাসায় লেখাপড়া পাঠ চুকিয়ে বাড়ী এসে, পাশের গ্রামের প্রাইমারী স্কুলে ১৯৬৪ইং সনে দ্বিতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন। তারপর থেকে আর পিছনে তাকাতে হয়নি, কিন্তু ঐ সময়কার সমাজ সভ্যতায় দাদাজান ছিলেন গদীনিশিন পীর সাহেব এবং বাবা ছিলেন ময়মনসিংহ জজকোর্টের জুরি বোর্ডের মেম্বার এবং নিজ বাড়ীর প্রাঙ্গনে অবস্থিত সাড়ে তিনশত বছরের পুরানো এবং কয়েকটি গ্রামের একমাত্র মসজিদটির ঈমাম। বড় চাচা ছিলেন নেত্রকোনা আঞ্জুমান গভঃ হাই স্কুলের হেড মাওলানা এবং মেঝো চাচা ছিলেন দাদাজানের দেয়া খেলাফত প্র‍াপ্ত গদীনিশিন পীর সাহেব। দাদাজান যদিও বেঁচে নেই তবুও পারিবারিক ঐতিহ্যের কারণে মাদ্রাসা শিক্ষাই ছিল তাঁর প্রাথমিক গুরুত্ব।

১৯৬৭ইং সনে প্র‍াইমারী স্কলারশীপ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করায় মেধাবী হিসেবে জ্ঞাতি পাওয়ায় তাঁকে নিকটবর্তী কোন হাই স্কুলে ভর্তি না করে পাশের উপজেলার খ্যাতি সম্পন্ন সি.কে.পি ইনস্টিটিউশন বারহাট্টায় ভর্তি করা হয়। তাঁকে ৬ষ্ঠ শ্র‍েণীতে ভর্তি কালীন সময়ে অনিবার্য কারণে জন্ম ১৯৫৭ইং সন লিখতে হয়েছে। ১৯৭০ইং সনে ৮ম শ্র‍েণীতেও জুনিয়র স্কলারশিপ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করারও সুযোগ হাত ছাড়া হয়নি। ১৯৭৩ইং সনে এস,এস,সি এবং নেত্রকোনা কলেজ থেকে ১৯৭৫ইং সনে এইচ,এস,সি ও ১৯৭৮ইং সনে স্নাতক পাশের পর ১৯৮১ইং সনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত তৎকালীন সরকারী জগন্নাথ কলেজ থেকে রাষ্ট্র বিজ্ঞানে এম,এস,এস ডিগ্রী অর্জন করেন (তবে সেশন জোটের কারনে ১৯৮৩ ইং সালে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়)। ইত্যবসরে সরকারী চাকুরীর বয়স ২৭ বছর অতিক্রম করায় বিভিন্ন পত্রিকায় চাকুরী করা শুরু করেন। কিন্তু ১৯৮৩ইং সনের ৩০ নভেম্বরে ঢাকায় শাহজাহানপুর নিবাসী জনৈক বাড়ীওয়ালার মেয়ের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এ বিয়ের ঘটক হিসেবে তখন দায়িত্ব পালন করেন তৎকালীন সময়ে কমলাপুর স্টেশনের সদ্য অবসরপ্রাপ্ত স্টেশন মাস্টার মহোদয়।

তিনি ১৯৮৬ইং সনে ব্র‍্যাক-আরডিপিতে প্রোগ্র‍াম অর্গানাইজার পদে চাকুরীতে যোগদান করেন এবং ১৯৯০ইং সন থেকে ১৯৯৩ইং সনে পর্যন্ত অত্র‍ ব্র‍্যাক-আরডিপির ব্র‍াঞ্চ ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন৷ পরবর্তীকালে এনজিও বিষয়ক কনসালটেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে এলএল.বি-তে ভর্তি হয়ে সফলতার সাথে এলএল.বি পাশ করেন। তিনি ৩ (তিন) সন্তানের জনক এক মেয়ে ও দুই ছেলে। মেয়ে ও ছেলেরা লেখাপড়ায় ভাল ফলাফল করেছে এবং মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেছে। দীর্ঘদিন তিনি শাহজাহানপুর ও খিলগাঁও মহল্লায় ভাড়া বাড়ীতে বসবাস করেছেন, বর্তমানে পূর্ব নন্দীপাড়ায় নিজস্ব বাড়ীতে বসবাস করছেন। তিনি নিজে এখন আর গ্রামের বাড়ীতে যাওয়ার সময় করতে পারেন না বা সময় হয় না। এদিকে ছেলে-মেয়েও দাদার বাড়ীতে যাওয়ার খুব একটা তাগিদ অনুভব করে না। তাই বলছি যে, এভাবেই দিনে দিনে সৃষ্টি হয়েছে আজকের এ তথা কথিত বনেদী শহরবাসীর সংখ্যা। নিবিড় পল্লী থেকে আসা বিশাল এ জনগোষ্ঠী গড়ে তুলেছে ঘনবসতি এ প্রাণের শহর ঢাকায়। পিতা-মাতার ভিটে-মাটির জন্য তাঁদের আর মন পোড়ায় না, সে সাথে গ্রামীণ জনপদেও কেবলই বিরাজ করছে গভীর শূন্যতা এবং শূন্যতা।

© ♦-খন্দকার হাবিবুর রহমান♦

24/06/2021

♦| জমি নিয়ে মারামারি ।। বগুরার সাম্প্রতিক ভাইরাল ঘটনা ।। The Fight About The Land।। .....................................................................
♦| বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের বগুড়া জেলায় অবস্থিত সোনাতলা ইউনিয়নে এবছর ২০২১ সালের জুন মাসের ১১ তারিখ শুক্রবার সকাল ১১ টায় জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে গ্রামের দুই পরিবারের মধ্যে এই সংঘর্ষের ঘটনাটি সংঘটিত হয়। ||♦

♦| ভিডিও এবং তথ্য সংগ্রাহকের কৃতিত্বঃ আব রাজ্জাক ফেসবুক একাউন্ট।

♦ তাকে সময় দিচ্ছেন তো???♦ তারা বেশি কিছু চায়না, ৷৷    শুধু একটু সময় দিন |♥|আমার বিয়ের ১৯ দিন আগে আমি প্রথম চাকরি পাই। ...
17/06/2021

♦ তাকে সময় দিচ্ছেন তো???
♦ তারা বেশি কিছু চায়না,
৷৷ শুধু একটু সময় দিন |♥|

আমার বিয়ের ১৯ দিন আগে আমি প্রথম চাকরি পাই। মাত্র ১৯ দিন আগে। প্রেম করেছিলাম আপনাদের ভাবীর সাথে। এক সাথেই পড়াশোনা করতাম। আমার হয়ত বিয়ের জন্য সঠিক সময় হয় নাই কিন্তু আপনাদের ভাবীর তখন বিয়ের জন্য পারফেক্ট সময় ছিলো। তাই চাকরিটা পেয়েই বিয়ের সিদ্ধান্ত নিলাম। আব্বা আম্মাও বেশ সাপোর্ট দিলো। তবে আমার বেতন একটা সংসার টানার জন্য যথেষ্ট ছিলো না। একদমই না। তাই আমি একটু দুশ্চিন্তায় ছিলাম বিয়ের ব্যাপারে ।

যাই হোক নতুন অফিসে কেউ সিগারেট খেতেও আমাকে ডাক দিতো না। নতুন হিসেবে অফিসে আমাকে তেমন কেউ পাত্তাই দিত না। আমিই সেধে সেধে গিয়ে কথা বলতাম।অফিস শেষে মোটামুটি সবাইকে দেখতাম নিচে দাঁড়িয়ে সিগারেট খায়। গল্প করে। কিন্তু একজন সিনিয়ির স্যারকে কখনো দাড়াতে দেখতাম না। অফিস ছুটির পর দেখতাম সে ডানে বামে না দেখে সোজা বাসার দিকে হাঁটা দিতো।
একদিন খেয়াল করলাম আমাদের এক সিনিয়র ভাই তাকে সিগারেট খেতে ডাকছে। ঐ স্যার আসলেন না। একতা ভদ্রতা মূলক হাসি দিয়ে দুঃখিত বলে চলে গেলেন।

উনি চলে যাওয়ার সাথে সাথে বাকিরা বলে উঠলে “ এমন বৌ পাগলা বেডা জীবনেও দেখি নাই” কথাটা আমার কাছে কিছুটা আপত্তিকরই মনে হলো। নতুন তাই শুধু শুনলাম কোনো কথা বললাম না।
তার দুদিন পর অফিসের সবাই শুক্রবারে প্লান করলো ঘুরতে যাবে । স্যারকে আমন্ত্রণ জানানো হলো আর সে সেদিনও বলল

“না রে ভাই সম্ভব না। আপনাদের ভাবীর জন্মদিন গেলো মঙ্গলবার । অফিসের কারনে সেদিন দেরী করে বাসায় ফিরেছি। কাল একটু ঘুরতে যাবো।”
সেদিন আমার কাছে বেশ ইন্টারেস্টিং লাগলো। আমার পাশের টেবিলে বসা লোকটা বলল
- উনারে যে কে ডাকতে যায়। জানে যে উনি যাবে না হুদাই মুখের শব্দ অপচয় করে।

সেদিন একটু সাহস করে কথা বললাম আমি।
- স্যার খুব পরিবারের প্রতি দুর্বল। তাই না?
- আরে ধুর মিয়া কিসের দুর্বল? আমাদের কি বৌ সংসার নাই নাকি? তার মত এমন বৌ পাগল না আমরা।

একটা চা বিড়ি খায় না। কেমন যেনো নিরামিষ টাইপ।
- অনেকেই তো খায় না।
- আরে মিয়া আগে খাইতো। বিয়ার পর থেকে খায় না। আগে আমাদের সাথে এদিক সেদিক ঘুরতেও যাইতো বিয়ের পর থেকে কিছুই করে না। বেটি মাইনসের মতন ঢং করে। গা টা জ্বলে এগুলা দেখলে।

আমি আর কিছু বললাম না। তার কয়দিনপর আমার বিয়ের কার্ড নিয়ে রফিক স্যারের কাছে গেলাম। স্যার খুব অমায়িক মানুষ। আমাকে দেখে এত সিনিয়র মানুষ উঠে হাত মিলিয়ে শুভেচ্ছা জানালেন। আমাকে তার ডেস্কে বসিয়ে বললেন

- নতুন জীবন শুরু করছেন। নিজেও ভালো থাকেন,তাকেও ভালো রাখেন।
- জ্বী স্যার। স্যার আমি আপনাকে পরিবারবর্গ দাওয়াত করেছি। আমি জানি আপনি ম্যাডামকে ছাড়া কোথাও যান না। তাই ...............

- হা হা, (হাসি দিয়ে) না বিষয়টা এমন না। তাকে ছাড়াও চলাফেরা করি কিন্তু সেটা খুব কম। এই অফিসে আমাকে অনেকে বৌ পাগলা বলে। সেটা আমি জানি কিন্তু খারাপ লাগে না। কখনো উত্তরও দেই না।
- জ্বী স্যার।

- শুনো । সবাই যখন প্রতিদিন ১০০ টাকার সিগারেট খায় আমি তখন ঐ ১০০ টাকা দিয়ে প্রতিদিন তোমাদের ম্যাডামের জন্য টুকিটাকি কিছু কিনে বাসায় ফিরি। মেয়ে মানুষ এসব খুব পছন্দ করে। মাঝে মাঝে ১০০ টাকাও খরচ হয় না। ১০ টাকার ফুল নিলেই খুশি। আমি চাইলেই রাত করে বাসায় ফিরতে পারি। সবার সাথে আড্ডা দিতে পারি।

কিন্তু যেদিন থেকে ভাবছি কেউ আমার জন্য সকাল থেকে অপেক্ষায় আছে। শুধু ঘরের কাজ করার জন্য বিয়ে করি নাই। তারও ইচ্ছা করে আমার সাথে সারাদিনের অত শত গল্প করতে। সে শুধু আমার সাথে রাতে ঘুমানোর কোন প্রোডাক্ট না , সেদিন থেকে আমি তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরে গিয়েছি। তাকে সময় দিয়েছি। আমি চাইলেই বাইরে একা ঘুরতে যেতে পারি। সে আমাকে মানা করবে না এমনকি আমাকে সে ই মাঝে মাঝে ঘুরতে যেতে বলে তাকে রেখে। আমিই আসি না। আচ্ছা ইফতি বলেন তো তার কি আমার সাথে ঘুরতে ইচ্ছা হতে পারে না? সব শখ কি শুধুই পুরুষ মানুষের?

এই মেয়েগুলারও ইচ্ছা করে ...বুঝছেন? আমাকে বৌ পাগল বললে আমি একদমই রাগ হই না। তাছাড়া যেই মানুষ আমার সাথে মৃত্যুর আগে পর্যন্ত থাকবে তার জন্য পাগল হওয়া আমি যৌক্তিক মনে করি । বন্ধু কলিগ কেউই মরার সময় মুখে পানি দিবে না। যে দিবে সে হলো স্ত্রী। যে আমাকে ভালো রাখার চেষ্টা করবে সে হলো আমার স্ত্রী।

তাই তাকে ভালো রাখাটা আমার কাছে মূখ্যম। আমি তাকে ভালো রাখতে পারি বলে সে সারাদিন আমার ঘরকে ভালো রাখে। আমার বাবা মা কে ভালো রাখেন। পারিবারিক দিক দিয়ে আমি সুখী।

কয়েক মিনিটের জন্য আমি স্তব্ধ হয়ে তাকিয়ে রইলাম। লোকটার দিকে ভালো মত তাকালে বুঝা যায় সে আসলেও ভালো আছেন। আর এই ভাল রাখাটা খুব সহজ প্রক্রিয়া। আমি স্যার কে ধন্যবাদ বলে বের হয়ে আসার সময় স্যার বললেন

- ইফতি আমি আশা করি একদিন আপনার সুখে থাকার গল্পও কেউ গভীর মনোযোগ দিয়ে শুনবে , শিখবে আর সে নিজেও ভালো থাকার চেষ্টা করবে।
আমি সেদিন স্যারের কথা শুনে রুম থেকে বের হয়ে কেঁদে ফেললাম। অনেক শক্তি পেলাম। অল্প বেতন পেয়েও সাংসারিক জীবনে সুখে থাকার উপায় শিখলাম। বিয়ের ভয়টা কেটে গেলো।

আসলেও ভাই সারাদিন অফিস করে যদি স্ত্রীর গোমড়া মুখ দেখেন তাহলে তো ফাস্ট্রেশনে ভুগবেনই। একটা পুরুষ মানুষ কে শারীরিক আর মানসিক ভাবে সুস্থ রাখতে তার স্ত্রী ই যথেষ্ঠ। যে সুস্থ রাখবে তাকে আগে ভালো রাখা উচিৎ ...

আমি নিজেও ৬ বছর ধরে এভাবেই চলে আসছি। ভালো ও আছি। দিনশেষে যখন তনুর মুখের হাসি দেখি এমনেই ক্লান্তি হারিয়ে যায়। আমি ভালো আছি। আমরা ভালো আছি। বেতন অল্প হলেও শান্তির কোন কমতি শুরু থেকেই ছিলো না। এখনো নাই।

ইফতির কথা শেষ হওয়ার পর মিজান সাহেব বললেন “ আমার জন্য দোয়া কইরেন যাতে আমিও কোনদিন এমন করে কাউকে ভালো থাকার গল্পটা বলতে পারি” ...।। মিজান সাহেব ইমোশনাল হয়ে গেলেন।
ইফতি হেসে রফিক স্যারের কথা মনে করলেন।

অনেকদিন হলো স্যারের কোন খোঁজ নেওয়া হয় না। আজই একটা ফোন করবে ইফতি। অফিস ছুটি এখন বাসায় যাওয়ার পালা। বিয়ের পর থেকে সে ও সিগারেটটা ছেড়েই দিলো। সে ও এখন তনুর জন্য ফেরার সময় কিছু না কিছু নিয়ে যায়। আজ সে নিবে “জিলাপী” ...... সেটা দেখে নিশ্চয়ইই তনু দৌড়ে এসে বলবে “ তুমি কেমনে জানো আমার আজকে জিলাপী খেতে ইচ্ছা করছে ?” .
..........................♥|সংগৃহীত|♥........….......…...

♦রিজিক♦♦রিজিকের সর্বনিম্ন স্তর: টাকা, পয়সা, অর্থ,  সম্পদ।সর্বোচ্চ স্তর: শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা।সর্বোত্তম স্তর: পুণ্যবা...
08/06/2021

♦রিজিক♦♦

রিজিকের সর্বনিম্ন স্তর: টাকা, পয়সা, অর্থ, সম্পদ।

সর্বোচ্চ স্তর: শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা।

সর্বোত্তম স্তর: পুণ্যবান স্ত্রী ও পরিশুদ্ধ নেক সন্তান।

পরিপূর্ণ স্তর: মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি।

রিজিক খুব গভীর একটি বিষয় যদি আমরা বুঝতে পারি।

আমি পুরো জীবনে কত টাকা আয় করবো সেটা লিখিত, কে আমার জীবনসঙ্গী হবে সেটা লিখিত, কবে কোথায় মারা যাবো সেটা লিখিত।

আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, আমি কতগুলো দানা ভাত দুনিয়াতে খেয়ে তারপর মারা যাবো সেটা লিখিত। একটি দানাও কম না, একটিও বেশি না।

ধরেন এটা লিখিত যে আমি সারাজীবনে ১ কোটি টাকা আয় করবো, এই সিদ্ধান্ত আল্লাহ্‌ তায়ালা নিয়েছেন।

আমি হালাল উপায়ে আয় করবো না হারাম উপায়ে আয় করবো সেই সিদ্ধান্ত আমার।

যদি ধৈর্য ধারণ করি, আল্লাহ্‌ তায়ালার কাছে চাই, তাহলে হালাল উপায়েও ঐ ১ কোটি আয় করেই আমি মারা যাবো, হারাম উপায়ে হলেও ঐ ১ কোটিই... নাথিং মোর, নাথিং লেস!

আমি যেই ফলটি আজকে ঢাকা বসে খাচ্ছি, সেটা হয়তো ইতালি কিংবা থাইল্যান্ড থেকে ইমপোর্ট করা। ঐ গাছে যখন মুকুল হয়েছে তখনই এটা নির্ধারিত যে সেটি আমার কাছে পৌঁছাবে। এর মধ্যে কত পাখি ওই ফলের উপর বসেছে, কত মানুষ এই ফলটি পাড়তে গেছে, দোকানে অনেকে এই ফলটি নেড়েচেড়ে রেখে গেছে, পছন্দ হয় নি, কিনে নি।

এই সব ঘটনার কারণ একটাই, ফলটি আমার রিজিকে লিখিত। যতক্ষণ না আমি কিনতে যাচ্ছি, ততক্ষণ সেটা ওখানেই থাকবে।

এর মধ্যে আমি মারা যেতে পারতাম, অন্য কোথাও চলে যেতে পারতাম, কিন্তু না। রিজিকে যেহেতু লিখিত আমি এই ফলটি না খেয়ে মারা যাবো না।

রিজিক জিনিসটা এতোটাই শক্তিশালী!
কিংবা যেই আত্মীয় কিংবা বন্ধু-বান্ধব আমার বাসায় আসছে, সে আসলে আমার খাবার খাচ্ছে না। এটা তারই রিজিক, শুধুমাত্র আল্লাহ্‌ তায়ালা আমার মাধ্যমে তার কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন। হতে পারে এর মধ্যে আমাদের জন্য মঙ্গল রয়েছে।

আলহামদুলিল্লাহ্‌...
কেউ কারওটা খাচ্ছে না, যে যার রিজিকের ভাগই খাচ্ছে।

আমরা হালাল না হারাম উপায়ে খাচ্ছি সেটা নির্ভর করছে আমি আল্লাহ্‌ তায়ালার উপর কতটুকু তাওয়াক্কাল আছি, কতটুকু ভরসা করে আছি।

মহান আল্লাহ্‌ তায়ালা আমাদের সঠিক পথ ও রিজিক এর তৌফিক দান করুন।
(আমিন)

-(সংগৃহীত)-
কৃতজ্ঞতা স্বীকার -
® Rima Chaudhury (All Rights Reserve)

মসজিদের দায়িত্বে থাকা একজন খাদেমের জীবনকথা♦ খন্দকার হাবিবুর রহমান।♦দাম্ভিকতা, অহংকার, বংশগৌরব, উচ্চ পদমর্যাদা ও ধনদৌলতের...
04/06/2021

মসজিদের দায়িত্বে থাকা একজন খাদেমের জীবনকথা

♦ খন্দকার হাবিবুর রহমান।♦

দাম্ভিকতা, অহংকার, বংশগৌরব, উচ্চ পদমর্যাদা ও ধনদৌলতের বাহাদুরী কোনটাই ইসলামী জীবন বিধান সমর্থন করে না। পবিত্র কোরআনুল কারীমের সূরা ইয়াসীনের ৭৭নং আয়াতের অনুবাদ, "মানুষ কি দেখে না, আমি তাকে সৃষ্টি করিয়াছি শুক্রবিন্দু হইতে অথচ সে পরে সাজে প্রকাশ্য বিতর্ককারী" কাজেই আমাদের জীবন পরিচালিত হবে একমাত্র আল্লাহ প্রদত্ত পবিত্র কোরআনুল কারিমের আলোকে। ভূমিকায় যে কথাগুলো বলছি তার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে গত কয়েকবছর যাবৎ লক্ষ্য করছিলাম আমাদের পূর্ব নন্দীপাড়া বাইতুল মোকাদ্দাস জামে মসজিদ (লাল মসজিদ) - এর বর্তমান সেক্র‍েটারী হিসেবে দায়িত্বে থাকা আলহাজ্ব মুহাম্মদ নূরুল ইসলাম সরকার সাহেবের কথা। তিনি ১লা জানুয়ারি ১৯৫৬ইং সনে কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি উপজেলা বর্তমানে তিতাস উপজেলাধীন পোড়াকান্দী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি মরহুম সমশের আলী সরকার ও মাতা মরহুমা রেজিয়া খাতুনের একমাত্র ছেলে। তিনি ১৯৭৩ইং সনে এস,এস,সি পরীক্ষা শেষে ঢাকায় চলে আসেন, প্রথমে সরকারী তিতুমীর কলেজ ও পরে ঢাকা পলিটেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট থেকে সম্মানজনক লেখাপড়া শেষে ১৭ই মে ১৯৭৮ইং সনে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে চাকুরীতে যোগদান করেন। চাকুরী শেষে বিগত ১লা জানুয়ারি ২০১৬ ইং সনে চুড়ান্ত অবসর গ্রহণ করেন। ১৯৮৫ ইং সনে পূর্ব নন্দীপাড়া ব্যাংক কলোনীতে এক খন্ড জায়গা ক্র‍য় করে "সরকার ভিলা" নামে বাড়ী নির্মাণ করে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯৯৫ ইং সনে যখন মসজিদের স্থাপনা হিসেবে টিন-শেড তৈরী করা হয়, তখন থেকেই বিভিন্ন ভাবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। ১৯৯৮ ইং সনের ভয়াল বন্যার সময়ও মসজিদের ভিতর যখন কোমড় পানি তখনও মাইকের তারের কানেকশন বাসায় নিয়ে সেখান থেকেই তিনি আযান দিতেন। বর্তমানে ঘুম খাওয়া-নাওয়া বাদে দিনের পুরো সময়টুকুই অত্র‍ মসজিদের খেদমতে কেটে যায়। প্রথম দিন আমার নজর পড়লো মসজিদে বিদ্যুৎ নেই, তাই তখনকার সময়ে উপদেষ্টা পদে থাকা এই নূরুল ইসলাম সরকার সাহেব চেক করে দেখলেন কাট-আউট প্রবলেম সুতরাং সারাতে হবে, তাই তিনি নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে তা সারালেন। কিন্তু বর্তমান সেক্র‍েটারী পদে থাকাকালীন সময়ে প্রতিনিয়তই দেখি খাদেম অনুপস্থিত থাকলে তিনি নিজেই খাদেমের দায়িত্ব পালন করছেন। মোয়াজ্জিন অনুপস্থিত সেক্ষেত্রেও আযান ও একামত দেয়ার দায়িত্ব নিজেই পালন করছেন। তবে এ বছর অর্থাৎ ২০২১ইং সালে ঈদ-উল-ফিতরে অনিবার্য কারণে ঈমাম ও মোয়াজ্জিন সাহেবগণের ছুটি এক সাথে দেয়ার কারণে ঈমামতিও করতে হয়েছে। ক্যাশিয়ার সাহেব দায়িত্ব পালন করা কালেও সকল প্রকার টাকা-পয়সা গ্রহণ-বিতরনের ক্ষেত্র‍ে তাকে সার্বক্ষণিক সাহায্য ও সহযোগিতা করার মধ্যে তিনি কোন প্রকার অবহেলা করেন না। মসজিদের নির্মাণ সামগ্রী ক্র‍য় করা, শ্রমিকের কার্যক্র‍ম সার্বক্ষণিক তদারকি করা এ ক্ষেত্র‍েও যথেষ্ট সাবলীল ভূমিকা পালনে প্রশংসা দাবীদার বটে। উল্লেখিত বিষয়ের আলোকে আমি বলতে চাচ্ছি যে, কিভাবে প্রকৃত খাদেম হওয়া যায় সে বিষয়টি নিরুপনের বৈশিষ্ট্য সমূহ চিহ্নিত করার প্র‍য়াস চালাচ্ছি মাত্র। কারণ আল্লাহর ওয়াস্তে নিজের জীবন-মানকে বিলিয়ে দেয়ার মধ্যে আনন্দ পাওয়া যায়। আল্লাহ পাকের সন্তুষ্টি লাভের আশায় এবং পরকালের জিন্দেগী সুখময় ও শান্তিপূর্ণ হবে এই দৃঢ় বিশ্বাস লালনে ব্র‍তী হওয়া একান্তই আবশ্যক। তাই পরকালের জিন্দেগী সুখময় ও শান্তিপূর্ণ করতে দুনিয়ার আরাম-আয়েশ পরিত্যাগ করা ছাড়া আর কোন বিকল্প নেই। কাজেই বলছিলাম যে, দাম্ভিকতা, অংহকার, বংশ গৌরব, উচ্চ পদমর্যাদা ও ধন-দৌলতের বাহাদুরী দুনিয়ার ক্ষণস্থায়ী জিন্দেগী কাজে আসলেও পরকালের জিন্দেগীর জন্য কেবলই অসার এবং শাস্তির কারণও বটে। তাই বলছি যে, মসজিদের দায়িত্বে থাকা আলহাজ্ব নূরুল ইসলাম সরকারের জীবন কথা থেকে আমাদের শিক্ষণীয় বিষয় অহংকার, বংশ গৌরব আর উচ্চ পদমর্যাদা এর কোনটাই আমাদের হৃদয়ে ধারণ, লালন ও বাস্তবে সামাজিক আচার-অনুষ্ঠানে দেখানো উচিত হবে না। এরূপ পাপ কাজ থেকে আমাদের বিরত থাকাই মুসলিম মিল্লাতের কান্ডারী হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মত হিসেবে পরিচিতি লাভের মূল আর্দশ ও কর্তব্য। আমরা যা কিছু করব তা যেন পরকালীন জিন্দিগীর পাথেয় হিসেবে ডান হাতে আমল-নামা হাসিলের জন্য আশা করতে পারি। আমরা আমাদের জীবনের চূড়ান্ত পরিণতি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল বটে অর্থাৎ পবিত্র কোরআনুল মাজিদে সূরা আল- ইমরান- এর ১৮৫ নং আয়াতের অনুবাদ " প্রত্যেক প্রাণীই মরণের স্বাদ ভোগ করবে; (অতপর) তোমাদের (জীবনভর) কামাইয়ের প্রতিফল কেয়ামতের দিন আদায় করে দেয়া হবে, যাকে (জাহান্নামের) আগুন থেকে বাঁচিয়ে দেয়া হবে এবং জান্নাতে প্র‍বেশ করানো হবে; সে-ই হবে সফল ব্যাক্তি। (মনে রেখো), এই পার্থিব জীবন (কিছু বাহ্যিক) ছলনার মাল-সামানা ছাড়া আর কিছুই নয়। পরিশেষে আমি বলতে চাই নিত্যপাঠ্য সপ্তবাক্য পবিত্র কোরআনে পাকের সূরা ফাতিহার ৬নং আয়াতের অনুবাদ " যাহাদিগকে পুরস্কৃত করিয়াছে তাদের পথে এবং ৭নং আয়াতের অনুবাদ "যারা অভিশপ্ত ও পথভ্রষ্ট তাদের পথে নহে" আ-মীন। উল্লেখিত আয়াতগুলো আমাদের জীবন চলার পথে দুনিয়া ও আখেরাতের কামিয়াবী হাসিলের একমাত্র উপায় হিসেবে ভূমিকা রাখবে বলে মনে প্র‍াণে বিশ্বাস করি। এইমর্মে তাবৎ বিশ্বের মসজিদ সমূহে খেদমতে থাকা সকল ব্যক্তির পরকালীন জিন্দিগীর পাথেয় হিসেবে তাঁদের ডান হাতে আমল-নামা নসিবের জন্য মহান আল্লাহপাকের কাছে ফরিয়াদ জানাই।

13/05/2021

ঈদ মোবারক ! ঈদ মোবারক !! ঈদ মোবারক !!!

This song is dedicated for the festival of

13/05/2021

গানের কথাঃ কেমন করে ঘুমাও তুমি?.

11/05/2021

ছোট্ট কুঁড়ে ঘরের রেস্তোরা (কুঁড়েঘর বিলাস)*!!!
আসসালামু আলাইকুম, ......।।

24/04/2021

আশাহত জীবনের গেঁড়াকলে
খন্দকার হাবিবুর রহমান

আমাদের জীবনে প্রতিটি পরতে পরতে সামাজিক রীতিনীতি ও তৎ সময়কার সরকারের রাষ্ট্রীয় বিধি-বিধান আষ্ঠে-পিষ্ঠে প্রবাহমান। ইচ্ছায় হউক আর অনিচ্ছায় হউক আমাদেরকে মেনে চলতে হবেই। তবে মানবিক বিকাশ ও লালন কেবলমাত্র‍ ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা পরিবার কেন্দ্রীক হওয়ার কথা নয়। সর্বস্তরের মানুষ, জাতী, ধর্ম, গোত্র ও বর্ণ ভেদে সকলের মধ্যে মানবিক মূলবোধ থাকতে হবে। কিন্তু পরিতাপের বিষয় এই মানবিক মূল্যবোধের অবক্ষয় দারুণভাবে আমাদেরকে আহত করছে। প্রতিনিয়তই ঘটছে অমানবিক হৃদয় বিদারক মর্মস্পর্শী ঘটনা। যার করুণ দৃশ্য ভুলতে চাইলেও ভোলা যায় না। বিবেকবান ব্যাক্তিগন এ সমস্ত ঘটনা ও করুন দৃশ্যাবলী নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে বলতে শুনি এ সময়ে আমাদের বেঁচে থাকাই পাপ। কারণ এ সকল হৃদয় বিদারক ঘটনার প্রতিবাদ করার কোন উপায় উল্লেখিত বিবেকবান বুদ্ধিজীবী বা বয়োবৃদ্ধ ব্যক্তিবর্গের নেই। তাই নিজেদের অসহায়ত্বের কথা বিবেচনায় নিজেদেরকেই পাপী মনে করছে। আমিও বর্তমানে এরূপ বিবেকবান ব্যক্তিবর্গের দলভুক্ত বটে। তবে বর্তমানে কোভিড-১৯ -এর মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউ চলাকালীন সময়ে যেখানে আমাদের দেশে ১৯-০৪-২০২১ ইং তারিখে ২৪ ঘন্টায় মৃত্যুর সংখ্যা ১১২জনের দাঁড়িয়েছে৷
ঠিক এসময়ে ও সমাজ ও সর্বস্তরের দায়িত্ববান ব্যক্তিবর্গের মধ্যে মানবিক মূল্যবোধের কোন বাস্তবতা পরিলক্ষিত হচ্ছে না। বিপদগ্র‍স্থ মানুষ, অসহায় মানুষজন কোন প্রকার সহযোগিতা পাচ্ছে না। কেবলি আহাজারী, কর্মহীন মানুষ, ক্ষুধায় আহার মিলছে না, ছিটে-ফোঁটা সাহায্য সেওতো বিশাল জনগোষ্ঠীর জন্য খুবই অপ্র‍তুল।

পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা সম্মানবোধ সেও আজ ভূলন্ঠিত হচ্ছে। রাস্তায় দেখি সিনিয়র মহিলা চিকিৎসক, মেজিস্ট্র‍েট ও পুলিশ বাকবিতন্ডা হচ্ছে যা শালীনতা বর্জিত। শ্রমজীবী মানুষ পেটের তাগিদে রাস্তায় কাজের তালাশে এসে নির্বিচারে পুলিশের হাতে লাঠিপেটা খাচ্ছে। চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে শ্রমিকদের ইফতার ও নামাজের দাবীর প্রতিবাদে নির্বিচারে পুলিশের গুলিতে নিহত-আহত হয়েছে অনেক শ্রমিজীবী মানুষ। তারাবী নামাজ আদায়ে প্রশাসনিক বিধিবিধানে বাধাগ্রস্ত মুসুল্লিগণের প্রতিবাদ মিসিল। কঠোর লকডাউন চলাকালীন সময়েও হেফাজত নেতাকর্মীদের গ্রেফতার প্রতিবাদ মিছিল এ পবিত্র‍ মাহে রমজানের তাৎপর্যকেও ম্লান করে দিয়েছে। শিশুকালে পবিত্র রমজানে যে ধর্মীয় ভাব-গাম্ভীরর্যের সাথে রোজা পালন, তারাবীর নামাজ আদায়, জিকির-আসকার তছবী-তাহলিল, দান-খয়রাত, যাকাত-ফেতরা প্রদান ও আল্লাহর দরবারে কায়মনোবাক্যে মোনাজাত ইত্যাদির মাধ্যমে পবিত্রার স্তব স্তুতি ঘরে ঘরে, পাড়া মহল্লায় দেখা যেত-শোনা যেত এখন কেবলই তা স্মৃতি। শুনেছি বা ইতিহাস কথা বলে প্রতি ১০০(একশত) বছর পর পর মহামারী দেখা দেয়, যা আমরা মনে করি আল্লাহর গজব। আমাদেরকে আল্লাহর হুকম পালনে উদ্বুদ্ধ করার জন্যেও শত বছর পর এইরূপ আসমানী বালা বা গজব নাজিল হয়। তাই মুসলমান হিসেবে আমাদের বিশ্বাস করতে হবে যেখানে আল্লাহর হুকুমের ব্যত্যয় ঘটে সেখানেই আসমানী গজব আসে। এইরূপ কোরানেপাকে উল্লেখ রয়েছে - " তোমারা নিশ্চয়ই অনুভব করোনা আমি তোমাদেরকে ভয় প্রদর্শন করি, কিছু ক্ষুধা দিয়ে জানে-মালে ও ফলাদিতে ক্ষয় সাধন করে" - অনুবাদ (আল-কুরানের সূরা- বাকারা ১৫৪নং আয়াত)। সুতরাং তাবৎ বিশ্ববাসী তথা আমাদের দেশের সকল শ্রেনীর ও পেশার মানুষকে কোভিড-১৯ কে সরাসরি আল্লাহর গজব হিসেবে মেনে নিয়ে তওবা এস্তেগফার ও আল্লাহর নিকট কায়মনোবাক্যে কান্না জড়িত কন্ঠে ক্ষমা চাওয়া একান্তই সময়ের দাবী। আল্লাহর গজব এই বিষয়টি ছোট বড় কারোরিই অস্বীকার করার উপায় নেই। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা এবং আমাদের দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয় তথা আইইডিসিআর অর্থ্যাৎ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সকল নির্দেশনা পালন করা অবশ্যই বাধ্যতামূলক ভাবে কার্যকর করতে হবে। যুগে যুগে মহামারী দেখা দিলেও সাবধনতার কমতি ছিলনা। ভ্যাক্সিন গ্রহণ, মাস্ক পরা, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা এবং সাবান দিয়ে ২০ সেকেন্ড হাত ধূয়া এটা অভ্যাসে পরিণত করা, জীবন চলার পথে যেন ব্যত্যয় না ঘটে। কিন্তু, কর্মহীন জনগোষ্ঠীর কর্মের সংস্থান করা একান্তই আবশ্যক তাই স্বাস্থ্য বিধি মেনে কর্মকৌশল গ্রহণ করা একান্ত আবশ্যক। জীবন-জীবিকার তাগিদে সদাসয় সরকার ও সর্বস্তরের ব্যবসায়ী বৃন্দের উচিত কর্মসংস্থানের কৌশল পত্র গ্রহণের ব্যবস্থা করা। আশাহত জীবনের গেঁড়াকল থেকে মুক্তির উপায় হচ্ছে কর্মসংস্থান করা এবং কর্মসংস্থান করা। নচেৎ অন্যায়- অপরাধ মাথা চাড়া দিয়ে উঠলে শান্তি বিনষ্ট হবে- অরাজকতার ভয়াল থাবা দেশ ও জাতিকে চরম দূর্ভোগে নিপতিত করবে।

23/04/2021

Please review our official page of the channel.

14/04/2021

৷৷৷৷।।। আকর্ষণীয় মূল্যে জমি বিক্রয়!!!
**রাজউক অনুমোদিত ৯ তলা ফাউন্ডেশন **
জমির পরিমানঃ ৭.২ শতাংশ (৪.৭৫ কাঠা)
যোগাযোগঃ +৮৮ ০১৮৩২৮২৬৬৬২ (হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর)

৷৷৷৷৷৷৷৷ ৷৷৷  "ফিরে চলো সেই কুঁড়েঘরে"৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷  রচনাঃ খন্দকার হাবিবুর রহমান  মুদ্রন ও সম্পাদনায়ঃ খন্দকার সানোয়ার জাহ...
26/02/2021

৷৷৷৷৷৷৷৷ ৷৷৷ "ফিরে চলো সেই কুঁড়েঘরে"৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷

রচনাঃ খন্দকার হাবিবুর রহমান
মুদ্রন ও সম্পাদনায়ঃ খন্দকার সানোয়ার জাহান

সময়ের পরিক্রমায় আমরা অনেক দূর এগিয়েছি, সভ্যতা ও জীবন চলার গতিও বেড়েছে। জীবনটাও অনেকটা যান্ত্রিকতায় পূর্ণতা পেয়েছে। আর এ ফাঁকে আমরা আরাম খুঁজছি, কিসে আরাম পাওয়া যায়, শান্তি পাওয়া যায়। কিন্তু আমরা ভুলে গেছি, আমাদের শৈশবের গ্রামীণ পরিবেশে বেড়ে ওঠা কুঁড়েঘরের ঘরবসতি সেই সাথে প্রকৃতির অমোঘ নিয়মের ফ্রেমে ছয় ঋতুর পালাবদলের শান্তি আর আনন্দের ছোঁয়া। স্মৃতিগুলো উঁকিঝুঁকি দিচ্ছে এ কারণে যে আমার নিকট প্রতিবেশী সিদ্দিকুর রহমান সাহেব বাড়ির আঙ্গিনার মাঝামাঝি জায়গায় একটা কুঁড়েঘর নির্মাণ করছেন। আজ প্রায় দু'মাস খাটাখাটনির পর কুঁড়েঘরটি পরিপূর্ণ অবয়ব পেয়েছে। আমি কেবল দু'চোখ ভরে দেখে আনন্দ পাই, কিন্তু সরকার সাহেব নিমগ্ন চিত্তে কুঁড়েঘরটির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করতে ব্যস্ত রয়েছেন। আমি আর সরকার সাহেব পরস্পরের নিকট প্রতিবেশী, দুজন বয়সের ক্ষেত্রেও খুব কাছাকাছি। দু'জনেই একসময় নিবিড় পল্লীতে বেড়ে ওঠা। আমার গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা উপজেলার বিষমপুর গ্রামে আর সরকার সাহেবের বাড়ি কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার উপজেলার নবীপুর গ্রামে। এখানে বিষমপুর এবং নবীপুর এই দুই পুরের মধ্যে মিল রয়েছে। তাছাড়া সরকার সাহেবের তিন ছেলেমেয়ে এবং মেয়ে বড়, আমার ছেলেমেয়েও তিনজন। এক্ষেত্রেও আমার মেয়ে বড় এবং যথাযথ মিল রয়েছে। তবে সরকার সাহেবের কুঁড়েঘর নির্মাণে যে অভিজ্ঞতা পোষণ করেন সে ক্ষেত্রে আমার অনেকটা অপারগতা রয়েছে। বলতে দ্বিধা নেই যে, অতি নিপুন কারিগর হিসেবে ছাউনির কাজটা অতি দক্ষতার সাথে সম্পন্ন করেছেন। এই ছাউনির কাজে কিভাবে এতটা অভিজ্ঞতা লাভ করলেন তা জানার জন্য অপেক্ষায় আছি।

বলছিলাম সেকালের গ্রামীণ জীবনের দৃশ্যপট, সামাজিক রীতিনীতি, আচার- অনুষ্ঠান, সভ্যতা ও সাধারণ মানুষের সরলতা ও পরস্পরের মধ্যে মেলবন্ধন এর কথা। দেশের অধিকাংশ মানুষের ঘর বসতি ছিল কুঁড়েঘরের। কিন্তু মনের মধ্যে কোনও কুটিলতা ছিল না। একে অন্যের প্রতি ছিল ভ্রাতৃত্ববোধ। সকালে বা বিকেলে কোন সময় কারো বাড়িতে গেলে সেটা যদি খাওয়ার সময় হত তবে না খেয়ে আসা যেত না। আর এমনিতে পান অথবা তামাকের আপ্যায়ন ছিল খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু আমাদের সময় পার করে বর্তমানে যা দেখছি এখন আর অজপাড়া গাঁ নেই। এখন প্রায় সব গ্রামেই পাকা রাস্তা চলে গেছে বহুদূর পর্যন্ত জেলা শহরে। আর বাড়ি বাড়ি বিদ্যুতের বাতি জ্বলছে, একই সাথে ঘরে ঘরে চলছে টিভি, ফ্রিজ,ভিসিআর, ডিভিডিসহ বৈদ্যুতিক নানাবিধ সরঞ্জামাদি। শহর ও গ্রামের ভোগ বিলাসের মধ্যে যেন কোন তফাৎ নেই। বদলে গেছি কেবল আমরা, আমাদের প্রজন্ম। এখন আর কুঁড়েঘরের বসতি খুব একটা নেই বললেই চলে। কেবল দিনমজুর খেটে খাওয়া মানুষের কাছে হয়তো কুঁড়েঘর এর বসতি চোখে পড়বে। তবে সেই গ্রামীণ জীবনের সরলতা, আন্তরিকতা এবং সামাজিক বন্ধন আজ নেই বললেই চলে। কারণ এখন সকলের মধ্যে আর্থিক স্বচ্ছলতা এসে গেছে একই সাথে হিংসা, পরশ্রীকাতরতা এবং অর্থ-সম্পদ বৃদ্ধির প্রতিযোগিতা চলে এসেছে। ফলে সামাজিক দ্বন্দ্ব- সংঘাত ও প্রতিহিংসা। পরস্পরের মধ্যে আন্তরিক ভাববিনিময় কেবল ই লৌকিকতা। বিশ্বাস ভালবাসা শব্দটি যেন বর্তমানে গ্রামীণ সমাজ থেকে চলে গেছে। কারণ হিসেবে বলা যায় গ্রামীণ জীবনেও ইটের পর ইটের গাঁথুনি দিয়ে তৈরি হচ্ছে পাকা, আধাপাকা বাড়িঘর, দালানকোঠা। কাজেই শহরের আবহাওয়া এখন জীবনযাত্রায় অর্থাৎ গ্রামীণ জীবনেও ঢুকে গেছে। তাই বলি কি, আসুন আমরা ফিরে যাই গ্রামীণ সহজ-সরল জীবনে শান্তির খোঁজে আর কন্ঠে মিলাই এ সুরঃ "ফিরে চলো সেই কুঁড়েঘরে, যেথায় রয়েছে অনাবিল শান্তি ও সুখ।।

---_-----------------------সমাপ্ত--------------------------
তথ্য সংক্ষেপঃ
চিত্র সংযুক্তিঃ এই সেই কুঁড়েঘর এবং ভিতরে বসে আছেন এর নির্মাতা মোঃ সিদ্দিকুর রহমান সরকার এবং পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ছোট্ট সেই ছেলে তার সহযোগী মোঃ সাইদ।
চিত্রগ্রাহকঃ কে.এস. জাহান
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ খন্দকার হাবিবুর রহমান
যোগাযোগঃ ০১৭১৮-৮৯৪০৩৪ (তথ্য জানার জন্য)**

This video is dedicated to all the  people of Bengal. So , all of the Bengali people please subscribe our channel.Our of...
25/02/2021

This video is dedicated to all the people of Bengal. So , all of the Bengali people please subscribe our channel.
Our official YouTube link:
https://youtu.be/O2vLP7gGjmc

,,......,........................................................Son...

22/02/2021

বহুল আলোচিত নাসির-তামিমার বিয়ের বিষয়টি নিয়ে করা এই ভিডিওটি সকলকে দেখবার জন্য শেয়ার করা হল আমাদের চ্যানেল থেকে।

সুপ্রিয় দর্শক বৃন্দ, আমাদের অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেলের সম্প্রতি প্রকাশিত কে.এস জাহান এর কভার করা "আমার মত এত সুখী" গানট...
20/02/2021

সুপ্রিয় দর্শক বৃন্দ,
আমাদের অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেলের সম্প্রতি প্রকাশিত কে.এস জাহান এর কভার করা "আমার মত এত সুখী" গানটির সম্পূর্ণ অংশ এর ইউটিউব লিংক আপনাদের জন্য নিচে দেওয়া হল।

বিঃদ্রঃ আশা করি ভালো লাগলে অবশ্যই আমাদের চ্যানেলটিকে সচল রাখতে অনুপ্রেরণা যোগাবেন যাতে করে আমরা আরও আপনাদের জন্য সুন্দর সুন্দর গান উপহার দিতে পারি আর সেজন্য চ্যানেলটিকে সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সাথেই থাকবেন এবং বন্ধুদের সাথে ও পরিবারের কাছে এই ভিডিওটি বেশি থেকে বেশি পরিমাণে শেয়ার করবেন।

ধন্যবাদান্তে
নলেজ এন্টারটেইনমেন্ট বিডি
এর কর্তৃপক্ষ

ইউটিউব এর লিংকঃ https://youtu.be/O2vLP7gGjmc

,,......,........................................................Son...

19/02/2021

গানটির অল্প কিছু অংশ আপনাদের মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে ছাড়লাম ভালো লাগলে পুরো ভিডিওটি প্রকাশ করব, আপনারা আপনাদের মন্তব্য পেশ করুন.....

18/02/2021

আপনাদের উদ্দেশ্যে আবার আরো একটি ভালোলাগা গান আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি, পুরো গানটি শুনতে অবশ্যই আমাদের ইউটিউব অফিশিয়াল চ্যানেলটিকে সাবস্ক্রাইব করবেন এবং সেখান থেকে এর পুরো ভিডিওসহ গানটি দেখবার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হলো।

বিঃদ্র- পরবর্তীতে ভিডিওটি আপলোড করা হলে তার লিংক শেয়ার করা হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত পেজটিকে ফলো বাটনে ক্লিক করে আমার সাথে থাকবেন। এবং বেল আইকন এ ক্লিক করে রাখবেন যাতে পরবর্তী নোটিফিকেশনের আমাদের ভিডিওটি আসামাত্র আপনার কাছে তথ্য পৌঁছে যেতে পারে।

ধন্যবাদান্তে
নলেজ এন্টারটেইনমেন্ট বিডি
কর্তৃপক্ষ

সাম্প্রতিক সোশ্যাল মিডিয়ার সাইবার ক্রাইম বিষয়ক একটি বিশেষ নাটক। নাটকটি সমাজের সচেতনতামূলক ও শিক্ষামূলক একটি অংশ হিসেবে...
16/02/2021

সাম্প্রতিক সোশ্যাল মিডিয়ার সাইবার ক্রাইম বিষয়ক একটি বিশেষ নাটক। নাটকটি সমাজের সচেতনতামূলক ও শিক্ষামূলক একটি অংশ হিসেবে সবাই সম্পূর্ণ দেখি এবং এর মূল বিষয়টি অনুধাবন করার চেষ্টা করি।

নাটকটি সবাই বেশি থেকে বেশি পরিমাণে শেয়ার করি। এটি আমাদের চ্যানেলের প্রোডাকশন না হলেও এই নাটকে আমাদের বাংলাদেশের সামাজিক প্রেক্ষাপটের এমন কিছু বিষয়বস্তু উঠে এসেছে যা সকলের কাছে পৌঁছে দেয়া দরকার, আর সেজন্যই আমাদের এই চ্যানেলের পেজ থেকে নাটকটিকে জনসচেতনতার স্বার্থে নাটকটি কে সকলকে শেয়ার করবার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা গেল।

বি.দ্রঃ সোশ্যাল মিডিয়ার সাইবার ক্রাইম-এর সাম্প্রতিক এ বিষয়টি শিক্ষামূলক প্রচারের একটি অংশ হিসেবে আমাদের এ কার্যক্রম অন্য কোনো উদ্দেশ্যে নয়।

অনুরোধক্রমে
নলেজ এন্টারটেইনমেন্ট বিডি
এর কর্তৃপক্ষ

Presenting Bengali Drama "Viral Girl” Directed by Kajal Arefin Ome and Produced by Turn Communications. Star Cast Mehazabien Chowdhury, Manoj Pramanik and ma...

Address

Dhaka
1219

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Knowledge Entertainment BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Knowledge Entertainment BD:

Videos

Share

Category

Nearby media companies