Firoz Freelancing Corner

Firoz Freelancing Corner Digital Marketers, Content creators, Affiliate marketing, Positive Thinkers

ফুলকে ভালোবাসতে ছিড়তে হয়নাগাছেই তার আসল সৌন্দর্য ফুটে ওঠে
30/05/2024

ফুলকে ভালোবাসতে ছিড়তে হয়না
গাছেই তার আসল সৌন্দর্য ফুটে ওঠে

ফুল হচ্ছে প্রকৃতির উপহার তাকে ছিড়ে ভালোবাসা প্রকাশ করার দরকার নাই
20/05/2024

ফুল হচ্ছে প্রকৃতির উপহার
তাকে ছিড়ে ভালোবাসা প্রকাশ করার দরকার নাই

19/05/2024

সম্পত্তির জন্য ভাই বোনের মধুর সম্পর্ক নষ্ট করবেন না. এই মিথ্যা পৃথিবীতে ভাই বোনের সম্পর্কের চেয়ে সম্পদ বড় নয়.

আমার ভালোবাসা তোোমার অহংকারের কাছে চূর্ণ বিচূর্ণ -আশিক
07/05/2024

আমার ভালোবাসা তোোমার অহংকারের কাছে চূর্ণ বিচূর্ণ
-আশিক

20/07/2023
অসহায় এক হিরো
17/07/2023

অসহায় এক হিরো

ভালো লাগছে বস
27/04/2023

ভালো লাগছে বস

10/03/2023

চোখের দেখা আর দেখার চোখ সম্পূর্ণ আলাদা

1st webinar done! SEO and Amazon affiliate
27/01/2023

1st webinar done! SEO and Amazon affiliate

প্রিয় মুখের প্রিয় কমিউনিটি
25/01/2023

প্রিয় মুখের প্রিয় কমিউনিটি

প্রতিমাসে USA অ্যান্ড UK  থেকে 10 Million মানুষ ফাইবার লিখে সার্চ করে Google লে। ফাইবারে নতুন বায়ার গুলো কিভাবে আসে?অনেক...
22/01/2023

প্রতিমাসে USA অ্যান্ড UK থেকে 10 Million মানুষ ফাইবার লিখে সার্চ করে Google লে।
ফাইবারে নতুন বায়ার গুলো কিভাবে আসে?
অনেক ভাবেই আসতে পারে। যেমনঃ ফেসবুক থেকে, গুগল থেকে, লিংকডইন থেকে অথবা কেও তাকে ফাইবারের কথা বলছে।
আমরা তাদেরকে কিভাবে Direct আমারদের গিগে অথবা আমাদের প্রোফাইলে নিয়ে আসতে পারি?
মনে করেন তাদের একজন ডিজিটাল মার্কেটার প্রয়োজন। তারা Google সার্চ করলো "Best Digital Marketer"
Google কি করবে?
কিছু Blog/Website সার্চ Result নিয়ে আসে দিবে। এরপর সে ওই blog বা Website গুলতে যাবে। তারপর সে হয়তো ফাইবারে যাবে অথবা কোন agency তে যাবে কাজ দেওয়ার জন্য।
আপনি কিভাবে আপনার গিগে তাকে নিয়ে আসবেন?
আপনাকে Blog লিখতে হবে অথবা একটা website থাকতে হবে। website না থাকলেও LinkedIn এ Blog/Article লিখে আপনার গিগকে লিঙ্ক করে দিলে নতুন বায়ার সরাসরি আপনার গিগে যাবে।
promise affiliate marketing

Group Champion BD Tigress!
18/01/2023

Group Champion BD Tigress!

ডাবল সেঞ্চুরি করে সবাইকে ছাড়িয়ে গেলেন শুভমান গিল!   আধুনিক ক্রিকেটে সময়ের সাথে সাথে পাল্লা দিয়ে রান করছেন ব্যাটসম্যানরা।...
18/01/2023

ডাবল সেঞ্চুরি করে সবাইকে ছাড়িয়ে গেলেন শুভমান গিল!

আধুনিক ক্রিকেটে সময়ের সাথে সাথে পাল্লা দিয়ে রান করছেন ব্যাটসম্যানরা। সংক্ষিপ্ত ফর্মেটে খেলে ফেলছেন লম্বা লম্বা ইনিংস। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত ফর্মেটেও পাল্লা দিয়ে রান তোলেন ব্যাটসম্যানরা। হাফ সেঞ্চুরি/ সেঞ্চুরি ছাপিয়ে ডাবল সেঞ্চুরি করে ফেলছেন হরহামেশাই। গত ১ মাসের ব্যবধানে দুটি ডাবল সেঞ্চুরি দেখেছে ক্রিকেট বিশ্ব। দুটো সেঞ্চুরিই এসেছে ভারতীয় তরুন ব্যাটসম্যানদের থেকে। গত মাসে বাংলাদেশের বিপক্ষে ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন ইশান কিশান, আজ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন শুভমান গিল। ডাবল সেঞ্চুরি করে সবাইকে ছাড়িয়ে গেলেন শুভমান গিল।

ওয়ানডে ক্রিকেট ইতিহাসে ৮ জন ব্যাটসম্যান মিলে ১০ টি ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন। ইতিহাসের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরিটি করেন শচীন টেন্ডুলকার ২০১০ সালে। ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ ৩ টি ডাবল সেঞ্চুরি করেন রোহিত শর্মা। ইতিহাসের সর্বকনিষ্ট খেলোয়াড় হিসেবে ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন শুভমান গিল।

ওয়ানডেতে দ্রুততম ডাবল সেঞ্চুরি (২০০) করা ব্যাটসম্যান ঃ
১। শুভমান গিল - ২৩ বছর ১৩২ দিন বয়সে ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন শুভমান গিল। ২০৮(১৪৯)

২। ইশান কিশান ঃ ২৪ বছর ১৪৫ দিন বয়সে ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন ইশান কিশান। ২১০(১৩১)

৩। রোহিত শর্মা - ২৬ বছর ১৮৮ দিন বয়সে ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন রোহিত শর্মা ২০৯(১৫৮)

৪। ফকর জামান - ২৮ বছর ১০১ দিন বয়সে ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন ফকর জামান। ২১০*(১৫৬)

৫। মার্টিন গাপটিল - ২৮ বছর ১৭২ দিন বয়সে ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন মাড়টিন ২৩৭*(১৬৩)

এদিন আরও একটি রেকর্ড গড়েন শুভমান গিল। ওয়ানডে ক্রিকেটে দ্বিতীয় দ্রুততম ব্যাটসম্যান হিসেবে ১০০০ রান করেন শুভমান।

ওয়ানডে ক্রিকেট ইতিহাসের দ্রততায় ১০০০ রান করা ব্যাটসম্যান!

১। ফকর জামান- ইনিংস ১৮
২। শুভমান গিল - ইনিংস ১৯
৩। ইমাম-উল হক- ইনিংস ১৯
৪। ভিভ রিচার্ডসন - ইনিংস ২১
৪। কেভিন পিটারসন- ইনিংস ২১

ওয়ানডেতে ভারতের হয়েও দ্রুততম ১০০০ রান করেছেন শুভমান গিল।

১। শুভমান গিল- ইনিংস ১৯
২। বিরাট কোহলি - ইনিংস ২৪
৩। শিখর ধাওয়ান - ইনিংস ২৪
৪। নভজোৎ সিধু- ইনিংস ২৫
৫। শ্রেয়াস আইয়ার - ইনিংস ২৫।

অভিনন্দন জুনিয়র বাঘিনীদের! প্রথম বারের মতো আয়োজিত হচ্ছে অনূর্ধ্ব ১৯ নারী বিশ্বকাপ ( টি টোয়েন্টি) । প্রথম আসরেই অংশ নিচ্ছ...
14/01/2023

অভিনন্দন জুনিয়র বাঘিনীদের!

প্রথম বারের মতো আয়োজিত হচ্ছে অনূর্ধ্ব ১৯ নারী বিশ্বকাপ ( টি টোয়েন্টি) । প্রথম আসরেই অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব ১৯ নারী দল। আসরের প্রথম ম্যাচেই বাজিমাত করলো বাংলাদেশ। অস্ট্রেলিয়া অনূর্ধ্ব ১৯ নারী দলকে ৭ উইকেটে হারালো বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব ১৯ নারী দল!

১৩১ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে ১৩ ওভার শেষে ৩ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিল ৭৯ রান। সোই মুহুর্তে ৪২ বলে প্রয়োজন ছিল ৫২ রান। তখন মনে মনে ভাবছিলাম বড়দের মতো হয় কিনা - কেননা জয়ের আশা জাগিয়েও পরাজয়ের স্বাদ পাওয়ার ঘঠনা কম নয় বাংলাদেশ ক্রিকেটে। তবে শেষদিকে এসে দারুন ফিনিশিং করে দলকে জয় এনে দেন সুমাইয়া আক্তার ৩১(২৫) এবং স্বর্না আক্তার ২৩(১৮)।

অস্ট্রেলিয়া অনূর্ধ্ব ১৯- ১৩০/৫ (২০)
বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব ১৯- ১৩২/৩(১৮)

হালকা করে ক্রাশ খেয়ে গেলাম
13/01/2023

হালকা করে ক্রাশ খেয়ে গেলাম

13/01/2023

আমরা যারা দেখতে খুব একটা আকর্ষণীয় হই না, মেধা থাকে মিডিওকোর লেভেলের এবং আর্থিক সক্ষমতা থাকে টানাপোড়েনের মধ্যে, আমাদের মধ্যে না কিছু বিষয় খুব কমন থাকে!!

আমরা দেখতে এত সাধারণ হই যে, কেউ কখনো দ্বিতীয়বার ঘুরে তাকায় না। আমরা রাস্তার ধারে নাকেমুখে তরমুজ মাখিয়ে খেলেও যেমন কারো চোখে পড়ি না, তেমনি কোন প্রোগ্রামের গেইটে সেজেগুজে রিকশা থেকে নামলেও কেউ পাত্তা দেয় না।

আমরা কখনো কোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় টপ করি না। স্কুল কলেজে টপের দুই ধাপ নীচে থেকে থেকে পরিবার পরিজনের এক্সপেকটেশন বাড়াই শুধু। এরপর প্রতিযোগিতার আসল সমুদ্রে নামার পরে এক্সপেকটেশনের চাপে টুপ করে ডুবে হারিয়ে যাই। কিংবা মরে গিয়ে পেট উপরে জাগিয়ে ভেসে উঠি, বিষ ঢালা পুকুরের বোয়াল মাছের মত।

আমাদের আর্থিক সক্ষমতার গল্পগুলো হয় খুবই পীড়াদায়ক। ছোটবেলায় যখন আমাদের ২০ টাকার পেটিস খাওয়ার শখ হয়, তখন আমাদের কাছে থাকে ১৬ টাকা। মাঝবয়সে যখন আমাদের ২০ হাজার টাকার বাসায় থাকতে ইচ্ছে করে, তখন আমাদের কাছে থাকে ১৬ হাজার টাকা। শেষ বয়সে যখন ২০ লাখ টাকার গাড়িতে চড়তে ইচ্ছে করে, আমাদের ব্যাঙ্কে থাকে ১৬ লাখ।

এরকম দুই বা চারের ছোট্ট ফাঁকগুলো গলে বেরিয়ে যায় আমাদের সব স্বপ্ন, সাধ, আহ্লাদগুলো!!

আমরা কখনো গান গাইতে পারি না, কবিতা আবৃত্তি পারি না, ছবি আঁকতে পারি না, বিতর্ক পারি না, গল্পের জমজমাট আসরের মধ্যমণি হতে পারি না। এরপর একদিন আমরা হুট করে আবিষ্কার করে বসি, উপরওয়ালা আমাদেরকে কোন ধরণের বাড়তি গুণ দিয়ে পৃথিবীতে পাঠান নি।

তিনি আমাদেরকে পাঠিয়েছেন শুধু অন্যের গিফটেড কাজ দেখে মুগ্ধ হয়ে হাততালি দিয়ে যাওয়ার জন্য, হাততালি পাওয়ার জন্য নয়!!

আমরা ভীড় তৈরী করি, কিন্তু কখনো ভীড়ের কারণ হতে পারি না। আমরা অন্যকে নিয়ে স্বপ্ন দেখি, কিন্তু নিজে কখনো কারো স্বপ্নের কারণ হতে পারি না। আমরা সবাইকে এপ্রিশিয়েট করে চলি, কিন্তু নিজেরা কখনো এপ্রিসিয়েশন পাই না।

ভীড় থেকে নিজেকে আলাদা করার চেষ্টা আমরা যারা করি, আমরা সবসময় হেরে যাই। দুটো হাততালি পাওয়ার আশায় আমরা হয়ে উঠি পিপল প্লিজার। ব্যতিক্রম কিছু হতে চেয়ে আমরা সবসময়ই হয়ে উঠি কাছের মানুষের উপহাসের পাত্র।

যাকে মুগ্ধ করতে চাই, তার চোখে দেখি করুণা। যার কাছে প্রায়োরিটি চাই, তার কাছে পাই অবহেলা। যাদের পায়ে দুনিয়াটা এনে দিতে চাই, তারা বলে, ইউ আর নট এনাফ!!

আমাদের কপালে দিনশেষে থাকলে শুধু মারই থাকে, পিঠ চাপড়ানোর মত।

১০জানুয়ারি ২০০৫ আজকের দিনে সাদা পোশাকে  রঙিন স্বাদ পেয়েছিল বাংলাদেশ। টেস্ট জয়ের দেড়যুগ পূর্ণ হলো - লেখা ১০-১-২০২০! রঙিন ...
10/01/2023

১০জানুয়ারি ২০০৫ আজকের দিনে সাদা পোশাকে রঙিন স্বাদ পেয়েছিল বাংলাদেশ।

টেস্ট জয়ের দেড়যুগ পূর্ণ হলো - লেখা ১০-১-২০২০!

রঙিন পোসাকে নয়! রিয়েল ক্রিকেটারদের কাছে অনিন্দ সুন্দর টেস্ট জয়। ৫ দিনের লড়াই শেষে ক্লান্ত শরীরে রোমাঞ্চকর মুহুর্তের স্বাক্ষী হতে পারা কতোটা আনন্দের, সেই জয়ের অনুভুতিটুকু কেবল একজন টেস্ট জয়ী খেলোয়ার বলতে পারে। শুধু খেলোয়ার কেন ক্রিকেটে অভিজাত ফর্মেটের জয়কে উপভোগ করেন একজন সাধরন ক্রিকেট প্রেমিও। আর সেই জয়টি যদি হয়ে দেশের প্রথম জয়, তাহলে তো মোস্ট স্পেশাল।

২০০০ সালের ২৬ জুন ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) দশম পূর্ণাঙ্গ সদস্য হিসেবে টেস্ট খেলার মর্যাদা লাভ করে বাংলাদেশ। একই বছরের নভেম্বরে ভারতের বিপক্ষে প্রথম টেস্ট খেলা বাংলাদেশকে টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর প্রথম জয় পেতে অপেক্ষা করতে হয় চার বছরেরও বেশি সময়। খেলতে হয়েছিল ৩৪ টি টেস্ট ম্যাচ। বাংলাদেশকে টেস্ট স্টাটাস দেওয়ার পর অনেক ক্রিকেট বোর্ডই অসন্তোষ প্রকাশ করেছিল। কেউ কেউ বাংলাদেশকে গ্রহন করেছিল খুশির সাথে।

সব ধরনের ক্রিকেটে মাত্র ২-৩ টা জয় নিয়ে জখন টেস্টে অভিসেক হলো, তখন সবার কাছে হাস্যকর মনে হলেও অভিসেক ইনিংসেই তা ভুল প্রমান করল বাংলাদেশ। ভারতের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসেই খেলেছিলেন ৪০০+ দলীয় রানের ইনিংস। মাত্র ৫ ম্যাচের অভিজ্ঞতা নিয়ে ৬ষ্ঠ ম্যাচেই পেয়েছিল ম্যাচ ড্রয়ের স্বাদ। যা করতে পারে নি বড় বড় অনেক দলও। যখন সামনে আগানোর সময় ঠিক সেই সময় কে জানত এই টিমটাই নিজেদের ইতিহাসের বাজে ক্রিকেট খেলবে। টানা ২১ ম্যাচে হারের লজ্জ্বার রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশ। যা এখনও টিকে আছে। ৩৪ ম্যাচে মাত্র ৩ টি ড্র, জয় সেতো সোনার হরিন!

টেস্টে অধরা সে জয়টি অবশেষে ধরা দেয় ঠিক ১৮ বছর আগে আজকের এই দিনে। ২০০৫ সালের ১০ জানুয়ারি। চট্টগ্রামের এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে সফরকারী জিম্বাবুয়েকে ২২৬ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়ে সাদা পোশাকে জয়ের স্বাদ পায় বাংলাদেশ। নিজেদের ক্রিকেট ইতিহাসে ১১৯ ম্যাচে মাত্র ১৪ টি ম্যাচ জিতেছে বাংলাদেশ ১৬ ম্যাচ ড্র এবং ৮৯ টি ম্যাচ হেরেছে বাংলাদেশ। সেদিনের সেই জয়টি রানের ব্যাবধানে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জয়।

রৌদ্রোজ্জ্বল দিনে ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বাংলাদেশ দলনেতা হাবিবুল বাশার। ইনিংসের শুরু করতে আসেন জাভেদ ওমর বেলিম এবংনাফিস ইকবাল। ১১০বলে ৩৩ রান করে দলীয় ৯১ রানে জাবেদ ওমর আউট হলে ভাঙে ৯১ রানের এক দূর্দান্ত জুটি। এরপর একে একে প্রতিরোধ গড়েন বাকি সব ব্যাটসম্যানরা। নাফিস ইকবাল ৫৬( ১১২) হাবিবুল বাশার ৯৪( ১২৮), মোহাম্মদ আশরাফুল ১৯(৬২),রাজিন সালেহ ৮৯(, ১৮২), আফতাব আহমেদ ৬(১৬) মোহাম্মদ রফিক ৬৯ (৯৮) খালেদ মাসুদ পাইলট ৪৯(১২০) মাশরাফি বিন মর্তুজা ৪৮(৪৪), তাপস বৈষ্যয় ৬(১২) প্রথম ইনিংসে ১৪৯.৩ ওভারে ৪৮৮ রানে অলআউট হয়েছিল বাংলাদেশ। দীর্ঘদিন ধরে এটিই ছিল বাংলাদেশের সর্বোচ্চ দলীয় রান।

৪৮৯ রানের লীডের বিপরীতে খেলতে নেমে মাশরাফি-তাপসের পেস আক্রমণ ও রফিকের স্পিনের জবাব খুঁজতে পারে নি জিম্বাবুয়ে। ১৫২ রান তুলতেই ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলে জিম্বাবুয়ে। তারপর জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক তাতেন্ডা তাইবু ৯২ এবং এলটন চিকম্বুরা ৭১ রানের অসাধারন দুটি ইনিংস খেলে দলকে ফলোয়ন থেকে নিরাপদে নিয়ে জান। প্রথম ইনিংসে ১৩১.৪ ওভারে ৩১২ রান করে অলআউট হয় জিম্বাবুয়ে। বাংলাদেশের হয়ে বল হাতে মোহাম্মদ রফিক ৪১.৪-১৯-৬৫-৫। মাশরাফি ৩১-১২-৫৯- ৩। তাপস বৈশ্য ২৪-৫-৮৭-১ উইকেট নিয়েছিলেন। বাংলাদেশ লিড পায় ১৭৬ রান।

দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমেই সেই আগের রুপে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েবাংলাদেশ। দ্বিতীয় ইনিংসে এল্টন চিকুম্বুরার ৫ উইকেট ফাকি দিয়ে হাফ সেঞ্চুরি করেন হাবিবুল বাশার ৫৫(৮০) আর কেউ তেমন সুবিধা না করতে পরায় ৫১.১ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ২০৪ রান করে ইনিংস ঘোষনা করে বাংলাদেশ। জিম্বাবুয়ের লক্ষ্য দাড়ায় ৩৮১ রান।

৩৮১ রানের লক্ষ্য নিয়ে ব্যাট করতে নেমেই শুরুতেই বিপাকে পরে জিম্বাবুয়ে। তাপসের বৈশ্যার বোলিং তোপে ৩.৪ ওভারে-২ রানে তুলেই ২ উইকেট উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে। পরের গল্প মাশরাফি এবং এনামুল হক জুনিয়র এর।। ১৪৫ রানে ৯ উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে।শেষ উইকেটে জিম্বাবুয়ে যোগ করেছে আরও ৯ রান। ম্যাচ জিততে জিম্বাবুয়ের দরকার ২২৭ রান।

অধীর আগ্রহ নিয়ে চট্টগ্রাম এম এ আজিজ স্টেডিয়ামের দিকে তাকিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট প্রেমিরা। ম্যাচের ৬৫ তম ওভারে বল হাতে আসলেন এনামুল হক জুনিয়র। প্রথম বল ঠেকিয়ে দিলেন ক্রিস এমফুপু। ২ বলে এল সেই মহেন্দ্রক্ষন। তখনই, হ্যাঁ ঠিক তখনই এল সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। এনামুল হক জুনিয়রের বলে সিলি পয়েন্টে ক্রিস এমফুপুর ক্যাচ ধরে মোহাম্মদ আশরাফুল দিলেন ভোঁ-দৌড়! মুহূর্তেই এম এ আজিজ স্টেডিয়াম পরিণত হলো উত্সবের মঞ্চে। সেকেন্ডের ভগ্নাংশে উত্সবের রং ছড়িয়ে পড়ল গোটা দেশে। পাঁচ বছর দুই মাস, ৩১ পরাজয়, ৩টি ড্র আর অসংখ্য বিনিদ্র রাতের পর আরাধ্য জয়! বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয়!

বল হাতে ২২.২ ওভার করে ৫ মিডেন দিয়ে ৪৫ রান দিয়ে একাই ৬ উইকেট নিয়ে জিম্বাবুয়েকে ১৫৪ রানে গুটিয়ে দেন এনামুল। অপর প্রান্তে ১৭ ওভার বল করে ৪৫ রান দিয়ে দুই উইকেট নেন মাশরাফি বিন মর্তুজা। তাপস এর বোলিং ফিগার ১০-৬-২০-২।

জয় শেষে পুরো মাঠে দৌড়ে আর নিজেদের মাঝে আলিঙ্গন করে জয়োদযাপনে করেন টাইগার খেলোয়াররা। এ যে সাদা পোশাকের রঙিন জয়।

Address

Dhaka
1340

Telephone

+8801775436508

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Firoz Freelancing Corner posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Firoz Freelancing Corner:

Videos

Share