Islamic Zone ইসলামিক জোন

Islamic Zone ইসলামিক জোন The unity of God is at the core of the religion of Muslims.

They also believe that their Holy Book is perfect, unaltered and the last word of God to the human race, which will continue and be effective until the Day of Resurrection.

20/01/2024

আল-ক্ববিদ্ব'القابض
অর্থঃ নিয়ন্ত্রণকারী, সরল পথ প্রদর্শনকারী
✸ Al-Qabid
- The One who constricts the sustenance.
- The Contractor, The Restrainer, the Recipient.

20/01/2024

আল-আ'লীমالعليم
অর্থঃ সর্বজ্ঞ, মহাজ্ঞানী
✸ Al-'Alim
- The Knowledgeable; The One nothing is absent from His knowledge.
- The all Knowing, the Omniscient

আল-‘আলীম (মহাজ্ঞানী)[1]

আল-খাবীর, আল-‘আলীম হলেন, যিনি প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য, গোপনীয়-রহস্যময়, ঘোষিত-অঘোষিত, অত্যাবশ্যকীয়-অনত্যবশ্যকীয়, সম্ভব-অসম্ভব, ঊর্ধ্বজগত-নিম্নজগত, অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যৎ ইত্যাদি সবকিছুই তিনি বেষ্টন করে রেখেছেন ও তিনি জ্ঞাত আছেন। তাঁর কাছে কোন কিছুই গোপন নয়।[2] তিনি মহাজ্ঞানী, সর্বজ্ঞ। তিনি তাঁর জ্ঞান দ্বারা অত্যাবশ্যকীয়, সম্ভাব্য, অসম্ভব্য সব কিছুই বেষ্টন করে রেখেছেন। তিনি তাঁর নিজের সম্পর্কে, তাঁর পবিত্রতম গুণাবলী সম্পর্কে ও তাঁর মহান সিফাত সম্পর্কে জ্ঞাত আছেন। এগুলোর অস্তিত্ব বিরাজমান থাকা হলো ওয়াজিব তথা অত্যাবশ্যকীয়। তিনি অত্যাবশ্যকীয়-না হওয়া জিনিসগুলোও অবগত। তিনি জানেন যে, এগুলো অস্তিত্বে আসলে কী হত। যেমন তিনি বলেছেন,

﴿لَوۡ كَانَ فِيهِمَآ ءَالِهَةٌ إِلَّا ٱللَّهُ لَفَسَدَتَا٢٢﴾ [الانبياء: ٢٢]

“যদি আসমান ও জমিনে আল্লাহ ছাড়া বহু ইলাহ থাকত তবে উভয়ই ধ্বংস হয়ে যেত।” [সূরা আল-আম্বিয়া, আয়াত: ২২]

﴿مَا ٱتَّخَذَ ٱللَّهُ مِن وَلَدٖ وَمَا كَانَ مَعَهُۥ مِنۡ إِلَٰهٍۚ إِذٗا لَّذَهَبَ كُلُّ إِلَٰهِۢ بِمَا خَلَقَ وَلَعَلَا بَعۡضُهُمۡ عَلَىٰ بَعۡضٖۚ سُبۡحَٰنَ ٱللَّهِ عَمَّا يَصِفُونَ ٩١ ﴾ [المؤمنون : ٩١]

“আল্লাহ কোন সন্তান গ্রহণ করেন নি, তাঁর সাথে অন্য কোন ইলাহও নেই। (যদি থাকত) তবে প্রত্যেক ইলাহ নিজের সৃষ্টিকে নিয়ে পৃথক হয়ে যেত এবং একে অন্যের উপর প্রাধান্য বিস্তার করত; তারা যা বর্ণনা করে তা থেকে আল্লাহ কত পবিত্র!” [সূরা আল-মুমিনূন, আয়াত: ৯১]

সুতরাং আয়াতে উল্লিখিত অত্যাবশ্যকীয় নিষিদ্ধ জিনিস সম্পর্কে তিনি জানেন। যদি ধরে নেওয়া হয় যে, সেগুলো অস্তিত্বে আসলে কী হতো, তিনি তাও জানেন। আল্লাহ সম্ভাব্য জিনিস সম্পর্কে জ্ঞাত আছেন। সম্ভাব্য বলতে বুঝায় যেসব জিনিসের অস্তিত্ব হওয়া ও না হওয়া উভয়টিই সম্ভব। তিনি যেগুলো অস্তিত্বে বিদ্যমান হওয়া চেয়েছেন, সেগুলো হয়েছে। আর তিনি যেগুলো অস্তিত্বে আসা চান নি, সেগুলো হয় নি। তিনি ঊর্ধ্বজগতের ও নিম্নজগতের সব কিছুই অবগত আছেন। তাঁর ইলম থেকে কোন স্থান, কাল কোন কিছুই বাদ পড়ে না। তিনি গায়েব (অদৃশ্য), উপস্থিত, বর্তমান, যাহির, বাতিন, স্পষ্ট ও অস্পষ্ট সব কিছুই জানেন। আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,

﴿وَٱعۡلَمُوٓاْ أَنَّ ٱللَّهَ بِكُلِّ شَيۡءٍ عَلِيمٞ٢٣١﴾ [البقرة: ٢٣١]

“এবং জেনে রাখ যে, নিশ্চয় আল্লাহ সব বিষয় সম্পর্কে সুপরিজ্ঞাত।” [সূরা আল-বাকারা, আয়াত: ২৩১]

আল্লাহর ইলমে সব কিছু বেষ্টন করে রাখা ও তাঁর জ্ঞানের সূক্ষ্ম ও বিস্তারিত আলোচনা সম্পর্কে অসংখ্য আয়াত ও হাদীস রয়েছে, যা গননা করা অসম্ভব। আসমান ও জামিনে তাঁর ইলমের বাইরে একটি সরিষা কণা বা তারচেয়েও ক্ষুদ্র কোন কিছু গোপন থাকে না। ছোট-বড় কোন কিছুই তাঁর অগোচরে থাকে না এবং তিনি কিছুই ভুলে যান না।[3] আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,

﴿وَمَا تَسۡقُطُ مِن وَرَقَةٍ إِلَّا يَعۡلَمُهَا وَلَا حَبَّةٖ فِي ظُلُمَٰتِ ٱلۡأَرۡضِ وَلَا رَطۡبٖ وَلَا يَابِسٍ إِلَّا فِي كِتَٰبٖ مُّبِينٖ٥٩﴾ [الانعام: ٥٩]

“আর কোন পাতা ঝরে না; কিন্তু তিনি তা জানেন এবং জমিনের অন্ধকারে কোন দানা পড়ে না, না কোন ভেজা এবং না কোন শুষ্ক কিছু; কিন্তু রয়েছে সুস্পষ্ট কিতাবে।” [সূরা আল-আন'আম, আয়াত: ৫৯]

আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,

﴿يَعۡلَمُ ٱلسِّرَّ وَأَخۡفَى٧﴾ [طه: ٧]

“তিনি গোপন ও অতি গোপন বিষয় জানেন।” [সূরা ত্বা-হা, আয়াত: ৭]

সৃষ্টিকুলের জ্ঞান এত ব্যাপক ও বিচিত্র হওয়া সত্ত্বেও আল্লাহর অপরিসীম জ্ঞনের দিকে সম্পৃক্ত করলে তা কিছুই মনে হবে না, তা নিতান্তই নগন্য, যেমনিভাবে সৃষ্টিজগতের কুদরত আল্লারহ কুরতের সাথে কোন ভাবেই সম্পৃক্ত ও তুলনা করা যায় না। তারা যা জানে ও জানে না, তারা যা কিছু করতে পারে ও পারে না তাঁর ইলম সব কিছুই অবগত আছে। এমনিভাবে তাঁর ইলম ঊর্ধ্বজগত, নিম্নজগত, এর মধ্যকার সমস্ত সৃষ্টি, এদের মূল অস্তিত্ব, গুণাবলী, কর্ম ও যাবতীয় সবকিছু তিনি তাঁর ইলমের দ্বারা বেষ্টন করে রেখেছেন। সৃষ্টিলগ্ন থেকে যা কিছু হয়েছে, সৃষ্টির শেষ পর্যন্ত যা কিছু হবে, যা কিছুর অস্তিত্ব হয় নি; যদি হতো তাহলে তা কীভাবে হতো, শরী‘আত প্রযোজ্যদের (মুকাল্লিফ) যাবতীয় অবস্থা, মৃত্যুর পরে তাদের পরিণতি, আবার তাদের পুনরায় জীবিত করার পরের অবস্থা ইত্যাদি সম্পর্কে তিনি অবগত আছেন। তাদের ভালো-মন্দ যাবতীয় কর্মসমূহ, এসব কাজের প্রতিদান, চিরস্থায়ী আবাস স্থানে[4] (জান্নাত বা জাহান্নামে) তাদের পরিণতি কী হবে তা সব কিছুই তিনি জানেন। অত:এব, নিজের কল্যাণকামী একজন মুমিনের উচিত আল্লাহর নামসূহ, সিফাতসমূহ, তাঁর মহত্ব ও পবিত্রতা জানতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা করা। এ মাস’আলাকে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ, সর্বোচ্চ ফলপ্রসূ ও অগ্রাধিকার প্রাপ্ত মাস’আলা হিসেবে গ্রহণ করা উচিত, যাতে তারা পূর্ণরূপরে কল্যাণের অধিকারী হয়ে সফলকাম হয়।

যেমন, বান্দা আল্লাহর আল-‘আলীম নামটি নিয়ে চিন্তা-গবেষণা করলে সে জানতে পারবে যে, তার সমস্ত অস্তিত্ব জুড়ে ও সব ধরণের ব্যাপারে আল্লাহর জ্ঞান বিদ্যমান। ফলে আল্লাহ অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎতের সব ব্যাপারে জানেন, স্পষ্ট-অস্পষ্ট, নগন্য-মূল্যবান ও ছোট-বড় সবই জ্ঞাত আছেন। তিনি বস্তুর যাহির, বাতিন, দৃশ্য ও অদৃশ্য সব কিছুই জানেন। সৃষ্টিকুল যা কিছু জানে ও যা কিছু জানে না সব কিছুই তাঁর কাছে দৃশ্যমান। তিনি অত্যাবশ্যকীয় ভাবে হওয়া বা যে সব বস্তু হওয়া অসম্ভব বা যা কিছু হওয়া সম্ভব এমন যাবতীয় জিনিস তিনি জ্ঞাত আছেন। তিনি যেমন জমিনের নিচের সব কিছু জানেন তেমনি আসমানের উপরেরও সব কিছু জ্ঞাত। তিনি বস্তুর ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর অংশ, বস্তুর অন্তর্নিহিত যাবতীয় অদৃশ্য অংশ, বিশ্বে সংঘটিত গোপনীয় জিনিস ও সংঘটিতব্য যাবতীয় জিনিস সম্পর্কে অবগত। তাঁর ইলম সব সময় সব বস্তুকে বেষ্টন করে রেখেছে। তাঁর কাছে কোন কিছুই গোপন নয় এবং তিনি কিছুই ভুলে যান না। নিম্নোক্ত আয়াতে কারীমাগুলো বারবার তিলাওয়াত করলে তাঁর জ্ঞান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে।

﴿وَٱللَّهُ بِكُلِّ شَيۡءٍ عَلِيمٞ٢٨٢﴾ [البقرة: ٢٨٢]

“আর আল্লাহ সব বিষয়ে সম্যক জ্ঞানী।” [সূরা আল-বাকারা, আয়াত: ২৮২]

﴿إِنَّ ٱللَّهَ عَلِيمُۢ بِذَاتِ ٱلصُّدُورِ١١٩﴾ [ال عمران: ١١٩]

“নিশ্চয় আল্লাহ অন্তরের গোপন বিষয় সম্পর্কে পূর্ণ জ্ঞাত।” [সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ১১৯]

﴿يَعۡلَمُ مَا فِي ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلۡأَرۡضِ وَيَعۡلَمُ مَا تُسِرُّونَ وَمَا تُعۡلِنُونَۚ وَٱللَّهُ عَلِيمُۢ بِذَاتِ ٱلصُّدُورِ٤﴾ [التغابن : ٤]

“আসমানসমূহ ও জমিনে যা কিছু আছে তিনি তা জানেন এবং তিনি জানেন যা তোমরা গোপন কর এবং যা তোমরা প্রকাশ কর। আল্লাহ অন্তরসমূহে যা কিছু আছে সে বিষয়ে সম্যক জ্ঞাত।” [সূরা আত-তাগাবুন, আয়াত: ৪]

﴿وَإِن تَجۡهَرۡ بِٱلۡقَوۡلِ فَإِنَّهُۥ يَعۡلَمُ ٱلسِّرَّ وَأَخۡفَى٧﴾ [طه: ٧]

“আর যদি তুমি উচ্চস্বরে কথা বল তবে তিনি গোপন ও অতি গোপন বিষয় জানেন।” [সূরা ত্বা-হা, আয়াত: ৭]

﴿سَوَآءٞ مِّنكُم مَّنۡ أَسَرَّ ٱلۡقَوۡلَ وَمَن جَهَرَ بِهِۦ وَمَنۡ هُوَ مُسۡتَخۡفِۢ بِٱلَّيۡلِ وَسَارِبُۢ بِٱلنَّهَارِ١٠﴾ [الرعد: ١٠]

“তোমাদের মধ্যে কেউ কথা গোপন রাখুক বা প্রকাশ করুক। আর রাতে লুকিয়ে করুক বা দিনে প্রকাশ্যে করুক, সবই তাঁর নিকট সমান।” [সূরা আর-রাদ, আয়াত: ১০]

﴿أَلَمۡ تَعۡلَمۡ أَنَّ ٱللَّهَ يَعۡلَمُ مَا فِي ٱلسَّمَآءِ وَٱلۡأَرۡضِۚ إِنَّ ذَٰلِكَ فِي كِتَٰبٍۚ إِنَّ ذَٰلِكَ عَلَى ٱللَّهِ يَسِيرٞ٧٠﴾ [الحج : ٧٠]

“তুমি কি জান না যে, আসমান ও জমিনে যা কিছু রয়েছে, আল্লাহ তা জানেন? নিশ্চয় তা একটি কিতাবে রয়েছে। অবশ্যই এটা আল্লাহর জন্য খুবই সহজ।” [সূরা আল-হাজ্জ, আয়াত: ৭০]

﴿إِنَّ ٱللَّهَ لَا يَخۡفَىٰ عَلَيۡهِ شَيۡءٞ فِي ٱلۡأَرۡضِ وَلَا فِي ٱلسَّمَآءِ٥ هُوَ ٱلَّذِي يُصَوِّرُكُمۡ فِي ٱلۡأَرۡحَامِ كَيۡفَ يَشَآءُۚ لَآ إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ ٱلۡعَزِيزُ ٱلۡحَكِيمُ٦﴾ [ال عمران: ٥، ٦]

“নিশ্চয় আল্লাহ, তাঁর নিকট গোপন থাকে না কোন কিছু জমিনে এবং না আসমানে। তিনিই মাতৃগর্ভে তোমাদেরকে আকৃতি দান করেন যেভাবে তিনি চান। তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই; তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।” [সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ৫-৬]

﴿إِنَّ ٱللَّهَ عِندَهُۥ عِلۡمُ ٱلسَّاعَةِ وَيُنَزِّلُ ٱلۡغَيۡثَ وَيَعۡلَمُ مَا فِي ٱلۡأَرۡحَامِۖ وَمَا تَدۡرِي نَفۡسٞ مَّاذَا تَكۡسِبُ غَدٗاۖ وَمَا تَدۡرِي نَفۡسُۢ بِأَيِّ أَرۡضٖ تَمُوتُۚ إِنَّ ٱللَّهَ عَلِيمٌ خَبِيرُۢ ٣٤﴾ [لقمان: ٣٤]

“নিশ্চয় আল্লাহর নিকট কিয়ামতের জ্ঞান রয়েছে। আর তিনি বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং জরায়ূতে যা আছে, তা তিনি জানেন। আর কেউ জানে না আগামীকাল সে কী অর্জন করবে এবং কেউ জানে না কোন্ স্থানে সে মারা যাবে। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সম্যক অবহিত।” [সূরা লুকমান, আয়াত: ৩৪]

﴿وَعِندَهُۥ مَفَاتِحُ ٱلۡغَيۡبِ لَا يَعۡلَمُهَآ إِلَّا هُوَۚ وَيَعۡلَمُ مَا فِي ٱلۡبَرِّ وَٱلۡبَحۡرِۚ وَمَا تَسۡقُطُ مِن وَرَقَةٍ إِلَّا يَعۡلَمُهَا وَلَا حَبَّةٖ فِي ظُلُمَٰتِ ٱلۡأَرۡضِ وَلَا رَطۡبٖ وَلَا يَابِسٍ إِلَّا فِي كِتَٰبٖ مُّبِينٖ٥٩﴾ [الانعام: ٥٩]

“আর তাঁর কাছে রয়েছে গায়েবের চাবিসমূহ, তিনি ছাড়া এ বিষয়ে কেউ জানে না এবং তিনি অবগত রয়েছেন স্থলে ও সমুদ্রে যা কিছু আছে। আর কোন পাতা ঝরে না; কিন্তু তিনি তা জানেন এবং জমিনের অন্ধকারে কোন দানা পড়ে না, না কোন ভেজা এবং না কোন শুষ্ক কিছু; কিন্তু সব কিছু রয়েছে সুস্পষ্ট কিতাবে।” [সূরা আল-আন‘আম, আয়াত: ৫৯]

﴿أَلَمۡ تَرَ أَنَّ ٱللَّهَ أَنزَلَ مِنَ ٱلسَّمَآءِ مَآءٗ فَتُصۡبِحُ ٱلۡأَرۡضُ مُخۡضَرَّةًۚ إِنَّ ٱللَّهَ لَطِيفٌ خَبِيرٞ٦٣﴾ [الحج : ٦٣]

“তুমি কি লক্ষ্য কর না যে, আল্লাহ আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেন, যার ফলে জমিন সবুজ-শ্যামল হয়ে উঠে। নিশ্চয় আল্লাহ স্নেহপরায়ণ, সর্ববিষয়ে সম্যকজ্ঞাত।” [সূরা আল-হাজ্জ, আয়াত: ৬৩]

﴿عَٰلِمُ ٱلۡغَيۡبِ فَلَا يُظۡهِرُ عَلَىٰ غَيۡبِهِۦٓ أَحَدًا٢٦ إِلَّا مَنِ ٱرۡتَضَىٰ مِن رَّسُولٖ٢٧﴾ [الجن: ٢٦، ٢٧]

“তিনি অদৃশ্যের জ্ঞানী, আর তিনি তাঁর অদৃশ্যের জ্ঞান কারো কাছে প্রকাশ করেন না। তবে তাঁর মনোনীত রাসূল ছাড়া।” [সূরা আল-জিন, আয়াত: ২৬-২৭]

আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,

﴿يَعۡلَمُ مَا يَلِجُ فِي ٱلۡأَرۡضِ وَمَا يَخۡرُجُ مِنۡهَا وَمَا يَنزِلُ مِنَ ٱلسَّمَآءِ وَمَا يَعۡرُجُ فِيهَا٢﴾ [سبا: ٢]

“তিনি জানেন জমিনে যা প্রবেশ করে এবং তা থেকে যা বের হয়; আর আসমান থেকে যা নাযিল হয় এবং তাতে যা উঠে[5]। আর তিনি পরম দয়ালু, অতিশয় ক্ষমাশীল।” [সূরা সাবা’ আয়াত: ২]

﴿وَلَوۡ أَنَّمَا فِي ٱلۡأَرۡضِ مِن شَجَرَةٍ أَقۡلَٰمٞ وَٱلۡبَحۡرُ يَمُدُّهُۥ مِنۢ بَعۡدِهِۦ سَبۡعَةُ أَبۡحُرٖ مَّا نَفِدَتۡ كَلِمَٰتُ ٱللَّهِۚ إِنَّ ٱللَّهَ عَزِيزٌ حَكِيمٞ٢٧﴾ [لقمان: ٢٧]

“আর জমিনে যত গাছ আছে তা যদি কলম হয়, আর সমুদ্র (হয় কালি), তার সাথে কালিতে পরিণত হয় আরো সাত সমুদ্র, তবুও আল্লাহর বাণীসমূহ শেষ হবে না। নিশ্চয় আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।” [সূরা লুকমান, আয়াত: ২৭]

﴿وَٱللَّهُ خَبِيرُۢ بِمَا تَعۡمَلُونَ١٣﴾ [المجادلة: ١٣]

“তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে সম্যক অবগত।” [সূরা আল-মুজাদালা, আয়াত: ১৩]

﴿أَلَمۡ تَرَ أَنَّ ٱللَّهَ يَعۡلَمُ مَا فِي ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَمَا فِي ٱلۡأَرۡضِۖ مَا يَكُونُ مِن نَّجۡوَىٰ ثَلَٰثَةٍ إِلَّا هُوَ رَابِعُهُمۡ وَلَا خَمۡسَةٍ إِلَّا هُوَ سَادِسُهُمۡ وَلَآ أَدۡنَىٰ مِن ذَٰلِكَ وَلَآ أَكۡثَرَ إِلَّا هُوَ مَعَهُمۡ أَيۡنَ مَا كَانُواْۖ ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُواْ يَوۡمَ ٱلۡقِيَٰمَةِۚ إِنَّ ٱللَّهَ بِكُلِّ شَيۡءٍ عَلِيمٌ٧﴾ [المجادلة: ٧]

“তুমি কি লক্ষ্য করনি যে, আসমানসমূহ ও জমিনে যা কিছু আছে নিশ্চয় আল্লাহ তা জানেন? তিন জনের কোন গোপন পরামর্শ হয় না যাতে চতুর্থজন হিসেবে আল্লাহ থাকেন না, আর পাঁচ জনেরও হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি থাকেন না। এর চেয়ে কম হোক কিংবা বেশি হোক, তিনি তো তাদের সঙ্গেই আছেন, তারা যেখানেই থাকুক না কেন। তারপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে তাদের কৃতকর্ম সম্পর্কে জানিয়ে দেবেন। নিশ্চয় আল্লাহ সব বিষয়ে সম্যক অবগত।” [সূরা আল-মুজাদালা, আয়াত: ৭]

﴿فَلَا تَعۡلَمُ نَفۡسٞ مَّآ أُخۡفِيَ لَهُم مِّن قُرَّةِ أَعۡيُنٖ جَزَآءَۢ بِمَا كَانُواْ يَعۡمَلُونَ١٧﴾ [السجدة : ١٧]

“অতঃপর কোন ব্যক্তি জানে না তাদের জন্য চোখ জুড়ানো কী জিনিস লুকিয়ে রাখা হয়েছে, তারা যা করত, তার বিনিময়স্বরূপ।” [সূরা আস-সাজদাহ, আয়াত: ১৭]

উপরোক্ত আয়াতগুলো ছাড়াও আরো অনেক আয়াত রয়েছে যেগুলো আল্লাহর আল-‘আলীম তথা মহাজ্ঞানী ও সর্বজ্ঞ হওয়া প্রমাণ করে। এসব আয়াতের কিছু আয়াত নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করলেই একজন সূক্ষ্ম দৃষ্টিমান মুমিনের জন্য আল্লাহর সর্ব বিষয়ে বেষ্টিত জ্ঞান, তাঁর পূর্ণ বড়ত্ব ও সুউচ্চ কুদরত সম্পর্কে জানা যথেষ্ট। তিনিই মহান রব, মহান মালিক।[6]

[1] এ নামের দলিল হচ্ছে আল্লাহর নিম্নোক্ত বাণী,

﴿إِنَّ ٱللَّهَ عَلِيمٌ خَبِيرُۢ٣٤﴾ [لقمان: ٣٤]

“নিশ্চয় আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সম্যক অবহিত।” [সূরা লুকমান, আয়াত: ৩৪]

19/01/2024

আল ফাত্তাহ الفتاح
অর্থঃ বিজয়দানকারী, শ্রেষ্ঠ ফয়সালাকারী, প্রারম্ভকারী
✸ Al-Fattah
- The One who opens for His slaves the closed worldly and religious matters.
- The Opener, the Reveler

আল-ফাত্তাহ (শ্রেষ্ঠ ফয়সালাকারী, প্রারম্ভকারী, বিজয়দানকারী)[1]

আল-ফাত্তাহ হলেন যিনি তাঁর আহকামুশ শর‘ঈয়্যাহ, আহকামুল কাদরীয়্যাহ ও আহকামুল জাযায়ের দ্বারা বান্দার মাধ্যে ফয়সালা করেন, যিনি তাঁর স্নেহে ও ভালোবাসায় সাদিকীনদের চক্ষু খুলে দেন, তাঁকে চিনতে, ভালোবাসতে ও তাঁর সমীপে আকুতি-বিনয়ী হতে তাদের অন্তরসমূহ খুলে দেন, তিনি তাঁর রহমত ও নানা ধরণের রিযিকের দরজা খুলে দেন, তাদের জন্য দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ লাভের উপায়সমূহ বলে দেন।[2]

আল্লাহর ফয়সালা দুধরণের:

প্রথমত: তাঁর দীনি (শরী‘আতের বিধানের মাধ্যমে) ও জাযায়ী (প্রতিদান দানের মাধ্যমে) হুকুমে ফয়সালা করা।

দ্বিতীয়ত: তাঁর কাদরী হুকুম তথা তাকদীরে ইতিপূর্বে যা লিপিবদ্ধ করে রেখেছেন সে অনুসারে ফয়সালা করা।

তাঁর দীনি হুকুমের দ্বারা ফয়সালা বলতে বুঝায়, নবী-রাসূলদের মাধ্যমে মুকাল্লিফদের প্রয়োজনীয় যেসব বিধান শরী‘আতে বিধিবদ্ধ করেছেন সেসব বিধানে ফয়সালা এবং তারা সেসব সরল-সঠিক পথে সুদৃঢ় ভাবে চলত। আর জাযায়ী হুকুমের দ্বারা ফয়সালা বলতে বুঝায়, তাঁর নবী-রাসূল ও তাদের বিরোধীদের মধ্যে, তাঁর প্রিয়জন (অলীদের) ও তাদের শত্রুদের মধ্যে যেসব বিরোধ ছিল তিনি তাঁর নবী-রাসূল ও তাদের অনুসারীদেরকে সাহায্য করে সম্মানিত করেছেন ও বিজয় দান করেছেন; পক্ষান্তরে তাদের বিরোধী শত্রুদেরকে লাঞ্ছিত-অপমানিত ও পরাজিত করেছেন। এমনিভাবে কিয়ামতের দিনে তাঁর মহাফয়সালা এবং সে দিন সৃষ্টিকুলের প্রত্যেক আমলকারীকে তাদের আমল অনুযায়ী ফয়সালা করবেন।

অন্যদিকে তাঁর কাদরী হুকুম বলতে বুঝায়, তিনি বান্দার ভাগ্যে ভালো-মন্দ, কল্যাণ-অকল্যাণ, উপকার-ক্ষতি ও দান-বারণ যা কিছু নির্ধারণ করে রেখেছেন সে অনুসারে ফয়সালা করা। আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,

﴿مَّا يَفۡتَحِ ٱللَّهُ لِلنَّاسِ مِن رَّحۡمَةٖ فَلَا مُمۡسِكَ لَهَاۖ وَمَا يُمۡسِكۡ فَلَا مُرۡسِلَ لَهُۥ مِنۢ بَعۡدِهِۦۚ وَهُوَ ٱلۡعَزِيزُ ٱلۡحَكِيمُ٢﴾ [فاطر: ٢]

“আল্লাহ মানুষের জন্য যে রহমত উন্মুক্ত করে দেন তা আটকে রাখার কেউ নেই। আর তিনি যা আটকে রাখেন, তারপর তা ছাড়াবার কেউ নেই। আর তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।” [সূরা ফাতির, আয়াত: ২] অত:এব, রাব্বুল আলামীন হলেন শ্রেষ্ঠ ফয়সালাকারী ও সম্যক পরিজ্ঞাত। তিনি তাঁর বাধ্য বান্দাদেরকে তাঁর দান ও সম্মানের ভাণ্ডার থেকে দান করে ফয়সালা করবেন, আর তাঁর শত্রুদেরকে অপমানিত ও শাস্তি দিয়ে ফয়সালা করবেন। এটিই তাঁর দয়া ও ন্যায় পরায়নতা।[3]

[1] এ নামের দলিল হলো আল্লাহর নিম্নোক্ত বাণী,

﴿قُلۡ يَجۡمَعُ بَيۡنَنَا رَبُّنَا ثُمَّ يَفۡتَحُ بَيۡنَنَا بِٱلۡحَقِّ وَهُوَ ٱلۡفَتَّاحُ ٱلۡعَلِيمُ٢٦﴾ [سبا: ٢٦]

“বলুন, আমাদের রব আমাদেরকে একত্র করবেন। তারপর তিনি আমাদের মধ্যে সঠিকভাবে ফয়সালা করবেন। আর তিনিই শ্রেষ্ঠ ফয়সালাকারী ও সম্যক পরিজ্ঞাত।” [সূরা সাবা’, আয়াত : ২৬]

19/01/2024

আর-রজ্জাক্ব الرزاق
অর্থঃ রিযিকদাতা
✸ Ar-Razzaq
- The Provider, the Sustainer

তিনি সমস্ত সৃষ্টির রিযিকদাতা। ঊর্ধ্বজগত ও নিম্নজগতের এমন কোন সৃষ্টি নেই যে তাঁর রিযিক ভোগ করে না। সকলেই তাঁর দয়ার সাগরে ডুবে আছে।[1]

আল্লাহর রিযিক দু’ধরণের;

আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,

﴿ إِنَّ ٱللَّهَ هُوَ ٱلرَّزَّاقُ٥٨﴾ [الذاريات: ٥٨]

“নিশ্চয় আল্লাহই রিযিকদাতা।” [সূরা আয-যারিয়াত, আয়াত: ৫৮]

আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেছেন,

﴿وَمَا مِن دَآبَّةٖ فِي ٱلۡأَرۡضِ إِلَّا عَلَى ٱللَّهِ رِزۡقُهَا٦﴾ [هود: ٦]

“আর জমিনে বিচরণকারী প্রতিটি প্রাণীর রিযিকের দায়িত্ব আল্লাহরই।” [সূরা হূদ, আয়াত: ৬][2]

প্রথমত: অর্জনকৃত উপকারী রিযিক, যা বান্দাকে সর্বোচ্চ লক্ষ্য-উদ্দেশ্যে পৌঁছায়। আর তাহলো তিনি নবী-রাসূলদের মাধ্যমে হিদায়েত ও নসীহত প্রদান করেছেন। এগুলো আবার দু’ধরণের।

প্রথম প্রকার: উপকারী ইলম ও সঠিক ঈমানের মাধ্যমে অন্তরের রিযিক। কেননা উপকারী ইলম ও সঠিক আক্বীদা অর্জন ব্যতীত ব্যক্তির অন্তর সংশোধন হয় না এবং তার সফলতাও আসে না। অত:পর উত্তম চরিত্রে চরিত্রবান হতে হয় এবং অসচ্চরিত্রের যাবতীয় দোষ মুক্ত হতে হয়। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যা নিয়ে আগমন করেছেন তা উপরোক্ত দুটি বিষয়ে পরিপূর্ণ যথার্থ। তাঁর পদ্ধতি ব্যতীত কোন পথ খোলা নেই।

দ্বিতীয় প্রকার: আল্লাহ তাঁর বান্দাকে হালাল রিযিকের দ্বারা হারাম থেকে মুক্ত রাখবেন এবং তাঁর দয়ায় তিনি ব্যতীত অন্য কারো থেকে মুখাপেক্ষীহীন রাখবেন।

প্রথম প্রকার হলো সর্বশ্রেষ্ঠ ও মহৎ উদ্দেশ্য আর দ্বিতীয় এ প্রকার প্রথম প্রকারের মাধ্যম। আল্লাহ কোন বান্দাকে উপকারী ইলম, সহীহ ঈমান, হালাল রিযিক ও আল্লাহর বণ্টনে তুষ্টতা দান করলে সে তার যাবতীয় ব্যাপার পূর্ণ করল এবং দুনিয়া ও আখিরাতের সব অবস্থা দৃঢ়তার সাথে সঠিক করল। এ প্রকারের রিযিকের ব্যাপারেই রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাদীসে প্রশংসা করেছেন এবং অনেক উপকারী দো‘আয় এ ব্যাপারে দো‘আ করা হয়েছে।

দ্বিতীয়ত: স্রষ্টা জল-স্থলের ভালো-খারাপ সব ধরণের মানুষ ও অন্যান্য সকল প্রাণীর কাছে তাদের জীবিকা নির্বাহের খাদ্য পৌঁছে দেন। তাদের সে খাবার কখনও হালাল থেকে হতে পারে আবার কখনও হারাম থেকে হতে পারে। এ কারণেই আলেমদের মধ্যে মতানৈক্য পরিলক্ষিত হয়েছে যে, হারাম খাদ্যকে রিযিক বলা হবে কি-না? এটিকে যদি প্রথম প্রকারের সাধারণ রিযিকের অন্তর্ভূক্ত করা হয়, যা এমনিতেই আসে না; বরং অর্জন করতে হয়, তাহলে এতে হারাম অন্তর্ভুক্ত হবে না। কেননা বান্দা যখন আল্লাহর কাছে রিযিকের প্রার্থনা করে তখন সে দীনের উপকারী ইলম ব্যতীত অন্য কিছু প্রার্থনা করে না। এটিই হচ্ছে প্রথম প্রকারের রিযিক। আর এখানে রিযিক দ্বারা সাধারণ রিযিক উদ্দেশ্য হলে –দ্বিতীয় প্রকারের রিযিক- এতে হারাম রিযিকও অন্তর্ভুক্ত হবে। জমিনের বুকে সকল প্রাণীর রিযিকের দায়িত্ব আল্লাহর। নি‘আমত ও রহমতের ব্যাপারেও রিযিকের অনুরূপ কথা বলা যায়।[3]

[1] তাওদীহুল কাফিয়া আশ-শাফিয়া, পৃ. ১২৮।

[2] আল-হাক্বুল ওয়াদিহ আল-মুবীন, পৃ. ৮৫।

[3] তাওদীহুল কাফিয়া আশ-শাফিয়া, পৃ. ১২৮-১২৯; আল-হাক্কুল ওয়াদিহ আল-মুবীন, পৃ. ৮৫; আত-তাফসীর, ৫/৬২৬।

18/01/2024

আল-ওয়াহ্হাব الوهاب
অর্থঃ সবকিছু দানকারী, দানশীল, স্থাপনাকারী
✸ Al-Wahhab
- The One who is Generous in giving plenty without any return.
- The Donor, the Bestower

18/01/2024

আল-ক্বাহার القهار
অর্থঃ কঠোর, মহাপ্রতাবশালী, দমনকারী
✸ Al-Qahhar
- The Subduer who has the perfect Power and is not unable over anything.
- The Almighty, the Dominant

17/01/2024

আল-গফ্ফার الغفار
অর্থঃ পরম ক্ষমাশীল, অতি ক্ষমাশীল
✸ Al-Ghaffar
- The One who forgives the sins of His slaves time and time again.
- The Forgiving, the Forgiver

17/01/2024

আল-মুছউইর المصور
অর্থঃ আকৃতি-দানকারী
✸ Al-Musawwir
- The One who forms His creatures in different pictures.
- The Fashioner
- The Organizer, the Designer

16/01/2024

আল-বারী البارئ
অর্থঃ সঠিকভাবে সৃষ্টিকারী
✸ Al-Bari'
- The Creator who has the Power to turn the entities.
- The Artificer, the Creator

16/01/2024

আল-খালিক্বالخالق
অর্থঃ সৃষ্টিকর্তা, সৃষ্টিকারী
✸ Al-Khaliq
- The One who brings everything from non-existence to existence.
- The Creator, the Maker

15/01/2024

আল-মুতাকাব্বিইর المتكبر
অর্থঃ নিরঙ্কুশ শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারী, সর্বশ্রেষ্ঠ, গৌরবান্বিত, অহংকারী
✸ Al-Mutakabbir
- The One who is clear from the attributes of the creatures and from resembling them.
- The Haughty, the Majestic
- The Imperious

15/01/2024

আল-জাব্বারالجبار
অর্থঃ দুর্নিবার, মহাপ্রতাপশালী, অতীব মহিমান্বিত
✸ Al-Jabbar
- The One that nothing happens in His Dominion except that which He willed.
- The all Compelling

14/01/2024

আল-মুহাইমিন المهيمن
অর্থঃ পরিপূর্ন রক্ষণাবেক্ষণকারী, রক্ষক, অভিভাবক, প্রতিপালনকারী
✸ Al-Muhaymin
- The One who witnesses the saying and deeds of His creatures.
- The Protector
- The vigilant, the controller

14/01/2024

আল-আ'জীজالعزيز
অর্থঃ পরাক্রমশালী, অপরাজেয়, সর্বাধিক সম্মানিত, মহাসম্মানিত
✸ Al-'Aziz
- The Defeater who is not defeated.
- The Mighty
- The Almighty, the powerful

14/01/2024

আল-মু'মিনالمؤمن
অর্থঃ নিরাপত্তা ও ঈমান দানকারী, জামিনদার, সত্য ঘোষণাকারী
✸ Al-Mu'min
- The One who witnessed for Himself that no one is God but Him. And He witnessed for His believers that they are truthful in their belief that no one is God but Him.
- The One with Faith
- The Faithful, The Trusted

13/01/2024

আস-সালামالسلام
অর্থঃ নিরাপত্তা-দানকারী, শান্তি-দানকারী, ত্রাণকর্তা, দোষমুক্ত
✸ As-Salam
- The One who is free from every imperfection.
- The Peace, The Tranquility

13/01/2024

আল-কুদ্দুসالقدوس
অর্থঃ নিষ্কলুষ, অতি পবিত্র
✸ Al-Quddus
- The One who is pure from any imperfection and clear from children and adversaries.
- The Holy one

12/01/2024

আল-মালিকالملك
অর্থঃ সর্বকর্তৃত্বময়, অধিপতি, মালিক
✸ Al-Malik
- The One with the complete Dominion, the One Whose Dominion is clear from imperfection.
- The King, the Monarch

Address

Dhaka
1200

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Islamic Zone ইসলামিক জোন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Islamic Zone ইসলামিক জোন:

Videos

Share

Category