ফকির

ফকির Hello Dear,
Assalamu-Alaikum
Welcome to My Page “"
Like, Comment, Share & Follow.

বিভিন্ন প্রাকৃতিক গাছে গুণাবলী
14/01/2025

বিভিন্ন প্রাকৃতিক গাছে গুণাবলী

09/05/2024

পাক পাঞ্জাতনের তথ্য

সৃষ্টির গোড়াতে আহম্মদী নূর হতে পাক পাঞ্জাতনের বাকি চার সদস্যর প্রকাশ।
আমাদের মধ্যে অনেক নব্য তরিকা পন্থী বা যারা এখনও তরিকা গ্রহণ করেন নাই কিন্তু তরিকা গ্রহণ করার অপেক্ষায় আছেন তারা অনেক সময় ইনবক্সে এই ধরণের প্রশ্ন করে থাকেন যে,ভাই আল্লাহর নূরে রাসুল সৃষ্টি সেটা বুঝলাম!
কিন্তু পাক পাঞ্জাতনের বাকি চার সদস্য হযরত মা ফাতেমা(আ:),মাওলা আলী (আ:),মাওলা ইমাম হাসান(আ:) ও মাওলা ইমাম হুসাইন(আ:)আদিতে কিভাবে রাসুলের নূর থেকে পয়দা হলেন?সে ব্যপারে কিছুটা ধারণা জানতে চাই।
তাই পোষ্টটি এই ধরণের জ্ঞান প্রত্যাশীদের জন্য।

এর বাহিরে অন্য কাহারও যদি পোষ্টটি গ্রহণ যোগ্য না হয়,তাহলে তাদের প্রতি বিণিত অনুরোধ কোন বাজে মন্তব্য করতে পারবেন না।
আহাম্মদী নূর সৃষ্টির পর পাঁচটি পর্যায়ে এসে “পাক পাঞ্জাতন” রুপ প্রকাশ হয়। যেমন:-
প্রথমে ছিলেন : আল্লাহর নূর!!!
দ্বিতীয়তে ছিলেন : আহম্মদী নূর!!!
তৃতীয়তে ছিলেন : ময়নার গলার হার!!!
চতুর্থতে ছিলেন : সেতারা রুপ (সুরা নজম)!!!
পঞ্চমেতে ছিলেন : ময়ূরিণী!!!
এই পাঁচটি অবস্থা মোতাশাবেহাত তথা রহস্যময় হিসাবে গোপন বিষয়।
এই গোপন বিষয়টি বিভিন্ন নামে থাকলেও মূলতত্ব সবার এক।

আল্লাহপাক যখন নিজ নূর হতে আহম্মদী নূর সৃষ্টি করলেন,তখন তাকে ময়ূর সূরতের আকৃতিদান করে আহম্মদী বালাখানায় “সাজারাতুল ইয়াকীন”গাছের ডালে বসে রাখলেন।
ময়ুর রুপী আহম্মদী নূরের মাথার তাজ হলেন মাওলা আলী(আ:),গলার হার মা খাতুনে জান্নাত ফাতেমা জাহুরা (আ:),কানের দুল হলেন ইমাম হাসান ও হুসাইন (আ:)।
এপর ময়ূর “সাজারাতুল ইয়াকীন বৃক্ষের ডালে বসে সত্তর হাজার বছর দুই ঠোঁট “আলহামদুলিল্লাহ”নাম জপ করতে লাগলেন।

এরপর হায়া সরম/ ইরফান নামের একটি আয়না বা দর্পণ ময়ূরের সামনে আনা হলো।
সেই আয়নাতে ময়ূর পাঁচটি সূরত দেখে ছিলো।এই পাঁচটি সূরতই ছিলো পাক পাঞ্জাতনের সূরত।
কাহারও মতে,বেলায়েতে আহম্মদী বালাখানায় পাক পাঞ্জাতন মোহাম্মদী ফুল রুপে ছিলেন।
হাকিকতে আহম্মদী নূর হতে পাক পাঞ্জাতনের বিকাশ হওয়ার ধারাটি এরুপ ছিলো।
আল্লাহপাক নূরে আহম্মদীকে প্রকাশ করে তার প্রতি এশকের মহব্বতের নজরে তাওয়াজ্জুহ দিলেন।

অর্থাৎ আল্লাহপাক নূরে আহম্মদীর প্রতি তার নিজের সমস্ত মহব্বত বা ভালবাসা বিলিয়ে দিলেন।
ইহার ফলে আহম্মদী নূরে আল্লাহর তাওয়াজ্জুহর কারণে এক ধরণের কম্পন সৃষ্টি হলো।
ইহাতে আহম্মদী নূরের ডান পার্শ্বের এক অংশ বিচ্ছিন্ন হয়ে কাঁপতে থাকলো।
আল্লাহপাক তখন ঐ বিচ্ছিন্ন অংশের প্রতি রহমতের দৃষ্টি দিলেন,তাতে নারী জাতির স্বরুপ প্রকাশ হলো।আর উনিই হলেন নবীর বেটি হযরত ফাতেমা জাহুরা (আ:)।
এবার আল্লাহপাক দ্বিতীয়বার আহম্মদী নূরের প্রতি তাওয়াজ্জুহ প্রদাণ করলেন এবং কম্পন সৃষ্টি হলো,তখন আর একটি অংশ বাম দিক হতে বিচ্ছিন্ন হলো এবং প্রথম অংশের জোড়া হিসাবে একটি পুরুষ আকৃতি প্রকাশ হলো।
উনিই হলেন,বেলায়েতের বাদশা আমিরুল মোমিনীন হযরত আলী (আ:)।

এরপর আল্লাহপাক তৃতীয়বার তার তাওয়াজ্জুহ প্রদাণ করলেন,ইহার ফলে আরও একটি অংশ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে যায় এবং তা দুইভাগ হয়ে দুইটি আকৃতি প্রকাশ পায়।
প্রথম ভাগ দ্বারা যে আকৃতি প্রকাশ পায় তা মাথা হতে নাভী পর্যন্ত ছিলো সম্পূর্ণ রাসুলাল্লাহ(সা:) এর আকৃতির অবয়ব।
আর ইনিই হলেন,হযরত মা ফাতেমা জাহুরা (আ:) ও হযরত আলী (আ:) এর পরম আদরের সন্তান হযরত ইমাম হাসান(আ:)।
অপরদিকে,দ্বিতীয় ভাগটি দ্বারা যে আকৃতি প্রকাশ পায় তার নাভী থেকে পা পর্যন্ত ছিলো সম্পূর্ণ রাসুলাল্লাহ(সা:) এর আকৃতির অবয়ব।আর ইনিই হলেন হযরত মা ফাতেমা জাহুরা (আ:) ও হযরত আলী (আ:) এর দুই নয়নের মনি হযরত ইমাম হোসাইন(আ:)।

এই জন্য মহানবী রাসুলাল্লাহ (সা:) বলেছেন:” ফাতেমা মিন্নী ওয়া আনা মিনাল ফাতেমা” অর্থাৎ ফাতেমা আমা হতে এবং আমি ফাতেমা হতে।
”আনা ওয়া আলীউন নূরীন মিন ওয়াহিদ” অর্থাৎ আমি এবং আলী একই নূরের দু’খন্ড।
”আলী মিন্নী ওয়া আনা মিনাল আলী”অর্থাৎ আলী আমা হতে এবং আমি আলী হতে।
” হাসান মিন্নী ওয়া আনা মিনাল হাসান অর্থাৎ হাসান আমা হতে এবং আমি হাসান হতে।

”হুসাইন মিন্নী ওয়া আনা মিনাল হুসাইন”অর্থাৎ হুসাইন আমা হতে এবং আমি হুসাইন হতে।
তাই মাওলা হযরত আলী(আ:) এর সত্যতা প্রকাশ করে বলেছেন:- হাসান হলেন মাথা হতে বক্ষ পর্যন্ত রাসুলাল্লাহ(সা:) এর অবয়ব।
আর হুসাইন হলেন,নাভী হতে পা পর্যন্ত রাসুলাল্লাহ(সা:) এর অবয়ব-তিরিমিজি ও মেশকাত শরীফের ১১ তম খন্ড।======

আসা ছাড়তে নেউঝড়ে পড়া ফল থেকেও নতুন গাছের জন্ম হয় ।
28/03/2024

আসা ছাড়তে নেউ
ঝড়ে পড়া ফল থেকেও নতুন গাছের জন্ম হয় ।

24/03/2024

❝জান দি দি হুয়ি উসি কি থি,
হক তো য়ে হ্যায় কি হক আদা না হুয়া ❞

অর্থাৎ,
যে প্রাণ দিলাম তোমায় সে তো তোমারই দেওয়া
আসল কথা এই-তোমাকে কিছুই দেওয়া হলো না"

-মির্জা গালিব

28/02/2024

দুনিয়াতে সবচেয়ে বড় অভাগা হলেন কবি কাজী নজরুল ইসলাম। তার চার বছরের শিশু বুলবুল যে রাতে মা/ রা গিয়ে ছিল, সে রাতে তার পকেটে একটা কানাকড়িও ছিল না।

অথচ কাফন,দাফন,গাড়িতে করে দেহ নেওয়া ও গোরস্থানে জমি কেনার জন্য দরকার ১৫০ টাকা, সে সময়ের ১৫০ টাকা মানে অনেক টাকা। এত টাকা কোথায় পাবে। বিভিন্ন লাইব্রেরীতে লোক পাঠানো হল। না, টাকার তেমন ব্যবস্থা হয়নি। শুধুমাত্র ডি. এম লাইব্রেরি দিয়েছিল ৩৫ টাকা। আরো অনেক টাকা বাকি। টাকা আবশ্যক।

ঘরে দেহ রেখে কবি গেলেন এক প্রকাশকের কাছে। প্রকাশক শর্ত দিল- এই মুহূর্তে কবিতা লিখে দিতে হবে। তারপর টাকা..

কবি মনের নীরব কান্না, যাতনা লিখে দিলেন কবিতায়.....

"ঘুমিয়ে গেছে শান্ত হয়ে
আমার গানের বুলবুলি
করুন চোখে চেয়ে আছে
সাঁঝের ঝরা ফুলগুলি"...

একজন সন্তান হারা পিতার কি নিদারুণ কষ্ট

সংগ্রহীত

আল্লাহর অলিদেরও বায়াত গ্রহণ করতে হয়েছে।তাহলে মোল্লাদের কি হলো তারা অলিদের থেকেও বড় বিদ‍্যান হয়ে গেছে নাকি।বড় পীর হযরত আ...
22/01/2024

আল্লাহর অলিদেরও বায়াত গ্রহণ করতে হয়েছে।
তাহলে মোল্লাদের কি হলো তারা অলিদের থেকেও বড় বিদ‍্যান হয়ে গেছে নাকি।

বড় পীর হযরত আব্দুল কাদের জিলানী (রহঃ) ছাহেব
মাতৃ গর্ভে থেকে ১৮ পারা কোরআন শরীফের হাফেজ হয়ে দুনিয়াতে ভূমিষ্ঠ হয়েছেন, জাহেরী এলেমও শিক্ষা করেছেন।
তিনি কেন হযরত শেখ আবু ছাইদ মাখজুমী (রহঃ) নিকট বায়াত হয়েছেন, এছাড়া

হযরত খাজা গরীব নেওয়াজ মঈন উদ্দিন চিশতী (রহঃ) তিনিও রুহানি জগত থেকেই অলি ছিলেন
হযরত খাজা ওসমান হারুনী (রহঃ) - এর নিকট

হযরত খাজা কুতুবউদ্দিন বখতিয়ার কাকী (রহঃ)
হযরত খাজা মঈনউদ্দিন চিশতী (রহঃ) নিকট

হযরত খাজা শেখ ফরীদ (রহঃ)
হযরত খাজা বখতিয়ার কাকী (রহঃ) - এর নিকট
হযরত খাজা নিজাম উদ্দিন চিশতী (রহঃ)
হযরত খাজা শেখ ফরীদ (রহঃ) - এর নিকট

এছাড়া হযরত খাজা শাহ জালাল (রহঃ)
হযরত খাজা সৈয়দ আহমদ কবীর সাহেবের নিকট
হযরত খাজা বায়েজীদ বুস্তামী (রহঃ)
হযরত খাজা আবু আলী সিন্দি (রহঃ) সাহেবের নিকট

হযরত খাজা মোজাদ্দেদ আল ফেসানী (রহঃ)
হযরত খাজা বাকী বিল্লাহ(রহঃ) নিকট
হযরত খাজা বাহাউদ্দিন জাকারিয়া (রহঃ)
হযরত খাজা আমীর সৈয়দ কুনান বুখারীর(র:) নিকট

হযরত ইমাম শাহ চন্দ্রপুরী (রহ:)
হযরত এনায়েতপুরী (রহ:) এর নিকট

হযরত ইমাম গাজ্জালী (রহঃ)
হযর)ত শেখ আবু আলী ফারমাবাদী (রহঃ) - এর নিকট
এমন কি জগৎ বিখ্যাত মাওলানা জালাল উদ্দিন রুমী
(রহঃ)
শামস তাবরীজ(রহঃ) এর নিকট বায়াত গ্রহণ করেছেন।

পৃথিবীতে এমন কোনো অলি আল্লাহ বা পীর নেই যিনি
বায়াত গ্রহণ ছাড়া কামেল অলি হয়েছেন।
এমন কি শেখ ফরিদ উদ্দিন চিশতী (রহঃ) ৩৬ বৎসর এবাদত বন্দেগী করেও হযরত খাজা বখতিয়ার কাকী (রহঃ) এর নিকট বায়াত গ্রহণ পূর্বক ২৪ বৎসর তার খেদমত করে কামেল অলি হয়েছেন।

যদি বায়াত গ্রহণ ছাড়া চলতো তবে তার মতো লোকের তো আর পীর ধরার দরকার ছিল না।
খোদা দর্শনের জন্য বায়াত গ্রহণ করা একান্ত প্রয়োজন। যিনি প্রকৃত অলি আল্লাহ তাঁর কাছে বায়াত গ্ৰহণ করতে হবে।

এজন্য জগত শ্রেষ্ঠ মাওলানা হযরত জালালউদ্দিন রুমী (রহঃ) বলেছেন : - "এক জামানা ছোহবতে বা আউলিয়া বেহেস্তের ছদসালে তায়াতে বেরিয়া"।

অর্থাৎ কিছুকাল কোনো অলির সহিত বসা ১০০ বৎসর
বেরিয়া এবাদতের চেয়ে শ্রেষ্ঠ।

21/12/2023

ফকির (আরবি : الفقير) হল একটি ইসলামি পরিভাষা, যা ঐতিহ্যগতভাবে সে সকল সুফি মুসলিম তপস্বীদের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়, যারা তাদের পার্থিব সম্পদ ত্যাগ করে এবং আল্লাহর উপাসনায় নিজেদের জীবন উৎসর্গ করে। তারা অগত্যা সমস্ত সম্পর্ক ত্যাগ করে এবং দারিদ্র্যের শপথ নেয়। তাদের কেউ বাস্তবে দরিদ্র হতে পারে এবং কেউ ধনীও হতে পারে, তবে অস্থায়ী পার্থিব জীবনের উপকরণসমূহ আল্লাহর প্রতি তাদের অবিচ্ছিন্ন উৎসর্গ থেকে বিরত হয় না।

04/07/2023

এক খৃষ্টান বাদশাহ চারটি প্রশ্ন

লিখে ওমর (রাঃ) এঁর কাছে
পাঠালেন এবং
আসমানী কিতাবের আলোকে
উত্তর চাইলেন।
১ম প্রশ্নঃ একই মায়ের পেট হতে
দু'টি বাচ্চা একই দিনে একই সময় জন্ম
গ্রহন করেছে
এবং একই দিনে ইন্তেকাল করেছে
তবে তাদের একজন অপরজন থেকে
১০০ বছরের বড় ছিলো। তারা দুইজন
কে? কিভাবে তা হয়েছে?
২য় প্রশ্নঃ পৃথিবীর কোন্ স্থানে
সূর্যের আলো শুধুমাত্র একবার
পড়েছে।
কেয়ামত পর্যন্ত আর কখনো সূর্যের
আলো সেখানে পড়বে না?.
৩য় প্রশ্নঃ সে কয়েদী কে, যার
কয়েদ খানায় শ্বাস নেওয়ার
অনুমতি নেই আর সে শ্বাস নেওয়া
ছাড়াই জীবিত থাকে?
৪র্থ প্রশ্নঃ সেটি কোন কবর, যার
বাসিন্দা জীবিত ছিল এবং কবর ও
জীবিত ছিল আর সে কবর তার
বাসিন্দাকে নিয়ে ঘোরাফেরা
করেছে এবং কবর থেকেতার
বাসিন্দা জীবিত বের হয়ে
দীর্ঘকাল পৃথিবীতে জীবিত
ছিল?
হযরত ওমর (রাঃ) হযরত আব্দুল্লাহ
ইবনে আব্বাস (রাঃ) কে ডাকলেন
এবংউত্তর গুলো লিখে দিতে
বললেন। ইবনে আব্বাস (রাঃ)
উত্তরগুলো লেখেন
১ম উত্তরঃ দুই ভাই ছিলেন হযরত
ওযায়ের (আঃ) এবং ওযায়েয
(আঃ). তারা একই দিনে জন্ম এবং
একই দিনেইন্তেকাল করা সত্বেও
ওযায়েয (আঃ) ওযায়ের (আঃ)
থেকে ১০০ বছরের বড় হওয়ার কারন
হল, মানুষকে আল্লাহ তায়ালা মৃত্যুর
পর আবার কিভাবে জীবিত করবেন?
হযরত ওযায়ের (আঃ) তা দেখতে
চেয়েছিলেন। ফলে আল্লাহ
তাকে ১০০ বছর যাবত মৃত্যু অবস্থায়
রাখেন এরপর তাঁকে জীবিত করেন।
যার কারনে দুই ভাইয়ের বয়সের
মাঝে ১০০ বছর ব্যবধান হয়ে যায়।
২য় উত্তরঃ হযরত মুসা (আঃ) এর
মু'জিযার কারনে বাহরে কুলযুম তথা
লোহিত সাগরের উপর রাস্তা হয়ে
যায় আর সেখানে সূর্যের আলো
পৃথিবীর ইতিহাসে একবার
পড়েছে এবং কেয়ামত পর্যন্ত আর
পড়বে না।.
৩য় উত্তরঃ যে কয়েদী শ্বাস
নেওয়া ছাড়া জীবিত থাকে, সে
কয়েদী হল মায়ের পেটের বাচ্চা,
যে নিজ মায়ের পেটে কয়েদ
(বন্দী) থাকে।.
৪র্থ উত্তরঃ যে কবরের বাসিন্দা
জীবিত এবংকবর ও জীবিত ছিলো,
সে কবরের বাসিন্দা হল হযরত ইউনুস
(আঃ) আর কবর হল ইউনুস (আঃ) যে
মাছের পেটেছিলেন সে মাছ। আর
মাছটি ইউনুস (আঃ) কে নিয়ে
ঘোরাফেরাকরেছে।
মাছের পেট থেকে বের হয়ে
আসার পর ইউনুস (আঃ) অনেক দিন
জীবিত ছিলেন। এরপর ইন্তেকাল
করেন।

সংগ্রহীত

30/06/2023

একদিন হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) হযরত আলী (রাঃ) কে বলেছিল "ঘুমাতে যাওয়ার আগে ৫টি কাজ প্রতিরাতে করবে"
১..৪ হাজার দিনার সদকা করবে।
২..একটি কুরআন খতম করবে।
৩..জান্নাতের মূল্য পরিশোধ করবে।
৪..দুজন ব্যক্তি যদি দুজনের উপর রাগ করে থাকে তাইলে সেই রাগ ভাঙ্গিয়ে তাদেরকে খুশি করে তুলবে।
৫..একবার হজ্জ করবে, তারপর ঘুমাতে যাবে।
হযরত আলী (রাঃ) তখন বললেন "হে রাসূলুল্লাহ! এটা তো মনে হচ্ছে অসম্ভব,আমি এই পাঁচটি কাজ কিভাবে করতে পারবো?
তখন হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বললেন:

১.সূরা ফাতিহা ৪বার পড়লেই চার হাজার দিনার সদকা করার সমপরিমাণ সাওয়াব পাবে"

২.সূরা ইখলাস ৩বার পড়লে একটি কুরআন খতমের সাওয়াব পাবে"

৩.তিনবার যেকোনো একটি দরুদ শরীফ পড়বে, তাহলে জান্নাতের মুল্য পরিশোধ করার সমপরিমাণ সাওয়াব পাওয়া যাবে। যেমন সবচেয়ে ছোট দরুদ শরীফ হচ্ছে "সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম"

৪.যেকোনো ইস্তাগফার বা আস্তাগফিরুল্লাহ ১০বার পাঠ করলে দুজন অখুশি মানুষকে খুশি করার সমপরিমাণ সাওয়াব পাবে"

৫.সর্বশেষ কালেমা শাহাদত চারবার পাঠ করলে একটি হজ্জ সমপরিমাণ সাওয়াব পাওয়া যাবে"

সুবাহানাল্লাহ

আমরা যদি সারাদিন এর ব্যস্ততা সরিয়ে আল্লাহ্ তায়ালা কে দুই ঘণ্টা সময় দেই মন থেকে আমাদের আল্লাহ্ বেশি কিছু চাই না আমাদের থেকে
আমাদের আল্লাহর একটাই চাওয়া তোমরা তোমাদের কিছু টা সময় আমাকে দাও আমি তোমাদের আমার সব টা দিয়ে দিবো হে আমার বান্দারা

আল্লাহ্ তায়ালা আমাদের সবাইকে বোঝার জন্য উত্তম তৌফিক দান করুন আমীন।

মুসলমানদের জন্য শবে বরাত বা লাইলাতুল বরাত হচ্ছে হিজরি শাবান মাসের ১৪ ও ১৫ তারিখের মধ্যবর্তী গুরুত্বপূর্ণ রাত। এই রাতকে ভ...
07/03/2023

মুসলমানদের জন্য শবে বরাত বা লাইলাতুল বরাত হচ্ছে হিজরি শাবান মাসের ১৪ ও ১৫ তারিখের মধ্যবর্তী গুরুত্বপূর্ণ রাত। এই রাতকে ভাগ্যরজনী বলা হয়ে থাকে। শাবান মাস শেষে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতরের আনন্দ বার্তা নিয়ে শুরু হয় সিয়াম সাধনার মাস পবিত্র রমজান।

18/02/2023

হে আমার ইমানদার বান্দাগণ ।

18/02/2023

বিজ্ঞাপন

17/02/2023
13/02/2023

ইমাম ইবনু হাম্বল
#সুফিকথা #সুফিবাংলা

Address

Rampura
Dhaka
1219

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ফকির posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ফকির:

Videos

Share