Md Azim Uddin

Md Azim Uddin This page will help to know about BNP's all activists, news & information.

আজকের সেরা ছবি 💞💕💞বিজিবি সব কিছু শিক্ষার্থীদের দহলে। আলহামদুলিল্লাহ
19/07/2024

আজকের সেরা ছবি 💞💕💞
বিজিবি সব কিছু শিক্ষার্থীদের দহলে।
আলহামদুলিল্লাহ

Shame of Bangladesh government
19/07/2024

Shame of Bangladesh government

ঢাকায় কেউ জরুরী ভাবে বাহির  হতে চাইলে সময় নিয়ে বের হন, আর সবচেয়ে ভালো বের না হয়ে শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ান। আপাতত ঢাকা ...
19/07/2024

ঢাকায় কেউ জরুরী ভাবে বাহির হতে চাইলে সময় নিয়ে বের হন, আর সবচেয়ে ভালো বের না হয়ে শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ান।

আপাতত ঢাকা ব্লকড
কাকলি টু মহাখালী -- ফুল ব্লকড।
নিকুঞ্জ টু এয়ারপোর্ট -- ব্লকড
এক্সপ্রেস ওয়ে ও ব্লকড।
মিরপুর ১০,১৪, শিয়াল বাড়ি মোড় -- ব্লকড।
বাসাবো, বৌদ্ধ মন্দির-- ব্লকড।
মালিবাগ চৌধুরীপাড়া রোড -- ফুল ব্লকড।
মতিঝিল -- ব্লকড।
ধানমন্ডি ২৭, সাইন্সল্যাবের মোড়, নিউ মার্কেট -- ব্লকড।
নতুন বাজার, টু রামপুরা-- ব্লকড।
উত্তরা ব্লক ব্যারিকেড জসিম উদ্দিনএভিনিউ টু আজমপুর।
শনির আখড়া ব্লকড

তোমাকে  দেখার আছে নেটওয়ার্ক বন্ধ করে  শান্তিতে বসে আছো সময় মতো জবাব টা পাবে ইনশাআল্লাহ ✊✊✊
19/07/2024

তোমাকে দেখার আছে নেটওয়ার্ক বন্ধ করে
শান্তিতে বসে আছো সময় মতো জবাব টা
পাবে ইনশাআল্লাহ ✊✊✊

আজকে আমরা শান্তিপূর্ণ কোটা বিরোধী আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে যে নৃশংস হামলার সাক্ষী হয়েছি তার প্রধান স্থপতি হলেন ছাত্রলীগে...
16/07/2024

আজকে আমরা শান্তিপূর্ণ কোটা বিরোধী আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে যে নৃশংস হামলার সাক্ষী হয়েছি তার প্রধান স্থপতি হলেন ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন এবং শেখ ওয়ালী আসিফ এনান।

দুপুর ১টার দিকে সাদ্দাম গণমাধ্যমকে বলেন, কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীরা একটি রেড লাইন অতিক্রম করেছে এবং তিনি তাদের রাজনৈতিকভাবে মোকাবেলা করবেন।

এর পরপরই তার নির্দেশে গণহত্যা চালাতে প্রস্তুত ছাত্রলীগের গুণ্ডারা নিরস্ত্র, অহিংস ছাত্রদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। ওই দুই ব্যক্তি হত্যাকাণ্ডের তদারকি করেন।

আজ, সাদ্দাম ও আনান জেনারেল টিক্কা খান এবং ইয়াহিয়া খান হয়েছিলেন, 1971 সালের বাংলাদেশ গণহত্যার স্থপতি।

এই দুই বর্বর সাদ্দাম এবং এনানকে মনে রাখবেন - তারা ইতিহাসে জঘন্য বর্বর হিসাবে নামবে। আমি আশা করি , , , এবং ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করবে — এবং সাদ্দাম ও এনাননের বিরুদ্ধে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে।

ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন!গতকাল এই বক্তব্য দেওয়া শিক্ষার্থী আজ সত্যি নিহ*ত😭         #বাংলাদেশ_কোটা_আন্দোলন ...
16/07/2024

ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন!
গতকাল এই বক্তব্য দেওয়া শিক্ষার্থী আজ সত্যি নিহ*ত😭
#বাংলাদেশ_কোটা_আন্দোলন #কোটা_আন্দোলন_২০২৪ #কোটা_সংস্কার_চাই

14/07/2024
11/05/2024

দুর্নীতির অভিযোগ পিছু ছাড়ছে না যে আওয়ামী লীগ নেতাদের:
টানা তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের কল্যাণ এবং দুর্নীতিমুক্ত দেশ গড়তে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েছে। এজন্য দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) শক্তিশালী করা, জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম জোরদার এবং আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে দুর্নীতির পরিধি ক্রমান্বয়ে শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনার পরিকল্পনা আছে সরকারের।

দুদক এখন শক্তিশালী একটি সংস্থা। সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে বিভিন্ন দফতরে প্রতিনিয়ত তাৎক্ষণিক অভিযান পরিচালনায় সক্ষম দুদকের এনফোর্সমেন্ট টিম। ফলে দুর্নীতির প্রবণতা কমে এসেছে বিভিন্ন দফতরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দফতরে দুর্নীতির মাত্রাও ক্রমান্বয়ে কমছে।

দলমত নির্বিশেষে অনিয়ম-দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ও মামলা দায়ের অব্যাহত আছে। দুদকের মামলা পিছু ছাড়ছে না সরকারে থাকা আওয়ামী লীগ নেতাদেরও।

২০১৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ ঘোষিত ‘সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ’ শীর্ষক নির্বাচনী ইশতেহারের ২১টি বিশেষ অঙ্গীকারের মধ্যে ছিল ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স’। তারই আলোকে দলমত নির্বিশেষে সব দুর্নীতির বিরদ্ধে শক্ত অবস্থানে দুদক।

Advertisement

সরকারি ও বিরোধী দলের নেতারা অনেকেই দুর্নীতি মামলার আসামি। কারও মামলার বিচার চলছে, কারও বিরদ্ধে দণ্ডও ঘোষণা করা হয়েছে। তাদের মধ্যে কেউ জেলের ভেতরে আবার কেউ জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। খালাসও পেয়েছেন অনেকে।

এরইমধ্যে সরকারদলীয় সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া দুর্নীতি মামলার দণ্ডের পর হাইকোর্টের রায়ে তাকে খালাস দেওয়া হয়। ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা হয়েছে। খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে গত ২৭ নভেম্বর দুদকের পক্ষ থেকে আপিল বিভাগে অন রেকর্ড অ্যাডভোকেট শাহানারা বেগম এই আবেদন দাখিল করেন।

আরও পড়ুন: দুর্নীতির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা মায়াকে খালাসের রায় প্রকাশ

এদিকে এমপি হাজী মোহাম্মদ সেলিমের বিরুদ্ধে ১০ বছরের দণ্ড বহাল থাকলেও তিন বছরের সাজা থেকে তাকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট। হাজী সেলিম যে তিন বছরের সাজা থেকে খালাস পেয়েছিলেন সেই অংশের বিষয়ে আপিল আবেদন করেছে দুদক। এদিকে দুদকের মামলায় হাজী সেলিমকে জামিন দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। গত বছরের ৬ ডিসেম্বর প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দে

হাজী সেলিমের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এম সাঈদ আহমেদ রাজা জানিয়েছেন, আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তার জামিন মঞ্জুর করে আদেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

গত ৬ ডিসেম্বর প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ দুর্নীতির মামলায় ১০ বছরের দণ্ডপ্রাপ্ত সংসদ সদস্য হাজী মোহাম্মদ সেলিমকে জামিন দেন। একইসঙ্গে দণ্ডের বিরুদ্ধে তাকে আপিলের অনুমতি দেওয়া হয়। এরপর নতুন বছরের ১৭ জানুয়ারি জামিনে মুক্ত হন

এছাড়া আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি একেএমএ আউয়ালের বিরুদ্ধে ২০২০ সালের ৩০ ডিসেম্বর দুদকের উপ-পরিচালক আলী আকবর বাদী হয়ে সংস্থাটির ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ দুটি মামলা দায়ের করেন।

অন্যদিকে, সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে দুদকের দায়ের করা মামলায় তিন বছরের সাজার রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন কক্সবাজার-৪ আসনের সরকারদলীয় সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি। আর যে অংশে তাকে খালাস দেওয়া হয়েছে সেটিতে আপিল আবেদন করেছে দুদক।

এর মধ্যে হাজী মো. সেলিমের বিরুদ্ধে করা দুদকের আপিল উচ্চ আদালতে নিষ্পত্তির অপেক্ষায়। এ দণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে হাজী সেলিমও আবেদন করেছেন। একেএম আওয়ালের জামিন বাতিলের বিষয়ে করা দুদকের রিভিশন এবং মামলা নিয়ে করা আবেদন হাইকোর্টে শুনানির জন্য রয়েছে।

এছাড়া সাবেক মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন মায়ার দণ্ড থেকে খালাস দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে দুদকের করা আপিল এবং এমপি বদির দণ্ড থেকে খালাস চেয়ে বদির পক্ষের আপিল ও দুদকের যে অভিযোগ থেকে রায়ে খালাস দেওয়া হয়েছে ওই অংশের বিষয়ে করা আপিলের শুনানি অপেক্ষায় বলে জানান সংশ্লিষ্ট আইনজীবীরা।

আওয়ামী লীগ নেতাদের দুর্নীতি মামলার বিষয়ে দুদক ও সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান জাগো নিউজকে বলেন, নিশ্চয়ই এখানে কারও প্রতি কোনো সিমপ্যাথি (অনুকম্পা) নেই। কাউকে পলিটিসাইজ করা হচ্ছে না। যার বিরুদ্ধে দুর্নীতির গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে তার বিরুদ্ধে দুদক আইনানুগভাবে নিজের এখতিয়ারের মধ্যে থেকে কাজ করছে।

তিনি বলেন, কাজেই এখানে কে বিএনপি কে আওয়ামী লীগ, কে জামায়াত এবং কে জাতীয় পার্টি এটা দেখার এখতিয়ার আমাদের নেই। দুদক সেটা দেখেও না। এ ছাড়া রাজনৈতিক বিবেচনায় দুদক কোনো মামলা করে না।

তিনি আরও বলেন, সাবেক মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বিষয়ে আপিল আবেদন করা হয়েছে। তার বিষয়ে করা আপিল আবেদনের গ্রাউন্ড ওনাকে যে পয়েন্টে খালাস দেওয়া হয়েছে, আমরা মনে করি সে পয়েন্টে খালাস দেওয়া উচিত হয়নি। কারণ খালাস কী পয়েন্টে ডিসকাশন করতে হবে, সেটা রিমান্ডে পাঠিয়েছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। আপিল বিভাগ বলেছিলেন কীভাবে মামলাটি নিষ্পত্তি করতে হবে।

দুদকের এই আইনজীবী বলেন, আপিল বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী আপিলটি নিষ্পত্তি হয়নি। কারণ এভিডেন্স থাকা সত্ত্বেও আমাদের আরগুমেন্ট (যুক্তিতর্ক) বিবেচনায় নেওয়া হয়নি। আমাদের যুক্তিতর্ক বিবেচনায় না নিয়ে মামলার রায় ঘোষণা করেছেন আদালত, সেজন্য আমরা আপিল করেছি। আমরা আশাবাদী এই মামলায় আপিল বিভাগে জয় লাভ করতে পারবো।

হাজী সেলিমের আপিলের বিষয়ে দুদকের আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম বলেন, ২৬ ধারায় তাকে খালাস দেওয়া হয়েছে, ওই ধারাটি চ্যালেঞ্জ করেছি। আর হাজী সেলিমের পক্ষ থেকে আপিল আবেদন (লিভ টু আপিল) শুনানির জন্য আছে।

সাবেক সংসদ সদস্য একেএম আব্দুল আউয়ালের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘দেখুন উনাকে একই দিন দুটি ভিন্ন মামলায় দুই ঘণ্টার ব্যবধানে বিচারিক আদালত থেকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আমরা মনে করি এটা অন্যায় হয়েছে এবং যে বিচারক ওনাকে জামিন দিয়েছেন তার জামিন দেওয়ার এখতিয়ারও নেই। সেটাকে আমরা চ্যালেঞ্জ করেছি, আমরা দুটো রিভিশন দায়ের করেছি হাইকোর্টে। রিভিশন দুটো শুনানির জন্যে রয়েছে এবং সঙ্গে সঙ্গে মামলাটিও শুনানির জন্য লিস্টে আছে।’

তিনি বলেন, সাবেক এমপি বদিকে মাত্র তিন বছরের সাজা দিয়েছিলেন আদালত। সেই সঙ্গে ২৭ ধারায় তাকে খালাস দেওয়া হয়েছিল। ২৭ ধারায় খালাস কেন দেওয়া হলো তার বিরুদ্ধে ওই পোরশানটুকু আপিল করেছি।

দুদকের মামলায় ১৩ বছরের সাজা থেকে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াকে খালাস দিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছে দুদক। গত ২৭ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ আপিল আবেদন করা হয়।

দুদকের সিনিয়র আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান এ প্রসঙ্গে বলেন, সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া দুর্নীতির মামলায় ১৩ বছরের দণ্ড থেকে খালাস দিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেছে দুদক। কারণ আপিল বিভাগের রায়ের নির্দেশনা অনুসরণ করে রায় দেননি হাইকোট।

দুদকের মামলায় ১০ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত সরকারদলীয় সংসদ সদস্য হাজী মোহাম্মদ সেলিমের দণ্ড থেকে খালাস চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে আপিল আবেদন করেন তার পক্ষের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সাঈদ আহমেদ রাজা। ওই আপিল শুনানির অপেক্ষায়।

এর আগে ২০০৭ সালের ২৪ অক্টোবর হাজী সেলিমের বিরুদ্ধে লালবাগ থানায় অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে দুদক। এ মামলায় ২০০৮ সালের ২৭ এপ্রিল তাকে দুই ধারায় ১৩ বছরের কারাদণ্ড দেন বিচারিক আদালত।

২০০৯ সালের ২৫ অক্টোবর এ রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন হাজী সেলিম। এরপর ২০১১ সালের ২ জানুয়ারি হাইকোর্ট তার সাজা বাতিল করে রায় দেন।

পরে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে দুদক। শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ১২ জানুয়ারি রায় বাতিল করে পুনরায় শুনানির নির্দেশ দেন আপিল বিভাগ।

সে অনুসারে শুনানি শেষে ২০২১ সালের ৯ মার্চ হাইকোর্টের বিচারপতি মো. মঈনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হকের সমন্বয়ে গঠিত ভার্চুয়াল বেঞ্চ রায় দেন। রায়ে ১০ বছরের দণ্ড বহাল থাকলেও তিন বছরের সাজা থেকে খালাস পান হাজী সেলিম। একইসঙ্গে রায় পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে তাকে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়।

২০২২ সালের ৯ মার্চ এ রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশিত হয়। রায়ে ৩০ দিনের মধ্যে তাকে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়। এসময়ের মধ্যে আত্মসমর্পণ না করলে তার জামিন বাতিল করে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।

এরইমধ্যে ৩০ এপ্রিল সন্ধ্যায় থাইল্যান্ডের উদ্দেশে দেশ ছাড়েন হাজী সেলিম। আদালতের দণ্ড মাথায় নিয়ে হাজি সেলিম দেশ ছাড়ায় বিষয়টি বিতর্কের জন্ম দেয়। এরপর ৫ মে দুপুর সোয়া ১২টার দিকে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে তিনি দেশে ফেরেন। ফিরেই লালবাগে নিজ নির্বাচনী এলাকার স্থানীয় এক বাসিন্দার জানাজায় অংশ নেন। পরে আজিমপুর কবরস্থানে গিয়ে স্ত্রীর কবর জিয়ারত করেন।

এরপর ২২ মে হাইকোর্টের রায় অনুসারে আত্মসমর্পণ করার পর ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭ এর বিচারক শহিদুল ইসলাম তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এ সময় আসামিপক্ষের আইনজীবীরা তাকে কারাগারে ডিভিশন ও সুচিকিৎসার আবেদন করেন। বিচারক কারাবিধি অনুযায়ী জেল কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। গত বছরের ২৪ মে আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় দণ্ডের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেন। একই সঙ্গে জামিন আবেদনও করেছিলেন হাজী সেলিম।

২০২২ সালের ৬ ডিসেম্বর প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ দুর্নীতির মামলায় ১০ বছরের দণ্ডপ্রাপ্ত সংসদ সদস্য হাজী মোহাম্মদ সেলিমকে জামিন দেন। একইসঙ্গে ১০ বছর দণ্ডের বিরুদ্ধে হাজী সেলিমকে আপিলের অনুমতি দেওয়া হয়। এরপর ২০২৩ সালের ১৭ জানুয়ারি জামিনে মুক্ত হন হাজী সেলিম।

দুদকের মামলায় পিরোজপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) একেএমএ আউয়ালকে নিম্ন আদালতের দেওয়া জামিন কেন বাতিল করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০২০ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের সমন্বয়ে গঠিত ভার্চুয়াল বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।

আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। আউয়াল দম্পতির পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শেখ আওসাফুর রহমান।

একেএম আমিন উদ্দিন মানিক বলেন, তিন মামলায় তাদের জামিন কেন বাতিল করা হবে না এই মর্মে তিন সপ্তাহের রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান জানান, মোট তিনটি মামলার মধ্যে একেএমএ আউয়ালকে তিনটিতেই আসামি করা হয়েছে। এ তিন মামলায় ২০২০ সালের ৭ জানুয়ারি তারা হাজির হয়ে জামিন আবেদনের পর আট সপ্তাহের আগাম জামিন দেন হাইকোর্ট। পরে ওই বছরের ৩ মার্চ তারা পিরোজপুর আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। ওইদিন শুনানি শেষে জেলা ও দায়রা জজ মো. আব্দুল মান্নান জামিন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পরবর্তীকালে তাদের ডিভিশন দিতে আবেদন করেন আইনজীবীরা। আদালত সেটি মঞ্জুর করেন।

এর মধ্যে জেলা জজকে বদলি করা হয়। বিকেলে ফের জামিন আবেদনের পর বিচারক নাহিদ নাসরিন তাদের জামিন মঞ্জুর করেন। এ আদেশের বিরুদ্ধে রিভিশন করে দুজনের জামিন বাতিল চেয়ে দুদকের পক্ষে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়। ওই আবেদনের ওপর জারি করা রুল শুনানির অপেক্ষায়।

২০১৯ সালের ৩০ ডিসেম্বর দুদকের উপ-পরিচালক মো. আলী আকবর দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় বরিশালে তিনটি মামলা করেন। তিনটিতে সাবেক এমপি আউয়াল ও একটিতে তার স্ত্রী লায়লা পারভীনকেও আসামি করা হয়।

সম্পদের তথ্য গোপনের মামলায় তিন বছরের সাজার রায়ের বিরুদ্ধে আপিল আবেদন করেছেন কক্সবাজার-৪ আসনের সরকারদলীয় সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি। হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় ২০১৬ সালের ১৫ নভেম্বর এই আবেদন দায়ের করা হয়। আপিলে নিম্ন আদালতে সাজার রায়ের বাতিলের পাশাপাশি বদিকে জামিন দেওয়ার আবেদন জানানো হয়েছে।

একই বছরের ২ নভেম্বর সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে কক্সবাজার ৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনের তৎকালীন সরকারদলীয় সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদিকে তিন বছরের কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকা জরিমানার আদেশ দিয়েছেন আদালত। জরিমানা অনাদায়ে আরও তিন মাস কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তবে বদির বিরুদ্ধে প্রায় ১১ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের অভিযোগ থাকলেও আদালত এই অভিযোগে তাকে কোনো দণ্ড দেননি। সেখানে তাকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

দুর্নীতি দমন কমিশনের উপ-পরিচালক মো. আব্দুস সোবহান ২০১৪ সালের ২১ আগস্ট ঢাকার রমনা থানায় তৎকালীন এমপি বদির বিরুদ্ধে এ মামলা করেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, এমপি বদি আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন সম্পদ অর্জনের পাশাপাশি অবৈধভাবে অর্জিত সম্পদের বৈধতা দেখাতে কম মূল্যে সম্পদ ক্রয় করে বেশি মূল্যে বিক্রির মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন। দুদকের উপ-পরিচালক মনজিল মোরসেদ ২০১৫ সালের ৭ মে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে বদির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

অভিযোগপত্রে বদির ৬ কোটি ৩৩ লাখ ৯৪২ টাকার অবৈধ সম্পদের তথ্য তুলে ধরা হয়। বলা হয়, তিনি দুদকের কাছে ৩ কোটি ৯৯ লাখ ৫৩ হাজার ২৭ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। ২০০০ সালে বদির সম্পদের পরিমাণ ছিল মাত্র ৪৯ লাখ ৭৯ হাজার টাকা। ২০১৩ সালে তিনি যে আয়কর বিবরণী দাখিল করেন এতে দেখা যায়, তার সম্পদের পরিমাণ ১৬ কোটি ৬ লাখ ৯৬ হাজার টাকা।

এদিকে রায়ের পর ২০১৬ সালের ১৭ নভেম্বর অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় কারাদণ্ডপ্রাপ্ত কক্সবাজার-৪ আসনের তৎকালীন সংসদ সদস্য (এমপি) আবদুর রহমান বদির খালাসের বিরুদ্ধে আপিল করে দুদক। দুদকের আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ আপিল করেন।

এ বিষয়ে খুরশীদ আলম খান বলেন, সাবেক এমপি বদির বিরুদ্ধে দুদক দুটি মামলা করেছিল। জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় তিন বছরের সাজা হয়েছে তার। কিন্তু অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় তাকে খালাস দিয়েছিলেন বিচারিক আদালত। খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা

10/05/2024

রাজবন্দীর নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ আজ

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা-নিঃশর্ত মুক্তি, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং সকল রাজবন্দীর নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে বিএনপির সমাবেশ আজ শুক্রবার।

শুক্রবার বিকেল ৩টায় নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সামনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে এ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হবে।

এর আগে, বৃহস্পতিবার বিকেলে ডিএমপি থেকে সমাবেশ করার অনুমতি পেয়েছে দলটি।

জানা গেছে, সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।

সভাপতিত্ব করবেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম ও সঞ্চালনায় থাকবেন দলটির ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনু।

উল্লেখ্য, গত বছরের ২৮ অক্টোবরের মহা সমাবেশ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ও বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষে পণ্ড হওয়ার পর। নয়া পল্টনে চলতি বছরের ২৫ মার্চে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ ও ১ মে শ্রমিক সমাবেশ করেছে দলটি।

09/05/2024

Our leader

29/04/2024

দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান নিম্নলিখিত ১৯ দফা কর্মসূচি প্রণয়ন করেছিলেনঃ

১। সর্বোতভাবে দেশের স্বাধীনতা, অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা।

২। শাসনতন্ত্রের চারটি মূলনীতি অর্থাৎ সর্বশক্তিমান আল্লাহর প্রতি পূর্ণ বিশ্বাস ও আস্থা, গণতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক ন্যায়বিচারের সমাজতন্ত্র জাতীয় জীবনের সর্বস্তরে প্রতিফলন করা।

৩। সর্ব উপায়ে নিজেদেরকে একটি আত্বনির্ভরশীল জাতি হিসেবে গড়ে তোলা।

৪। প্রশাসনের সর্বস্তরে, উন্নয়ন কার্যক্রম এবং আইন-শৃংখলা রক্ষার ব্যাপারে জনসাধারনের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।

৫। সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে কৃষি উন্নয়নের মাধ্যমে গ্রামীণ তথা জাতীয় অর্থনীতিকে জোরদার করা।

৬। দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পুর্ণ করা এবং কেউ যেন ভুখা না থাকে তার ব্যবস্থা করা।

৭। দেশে কাপড়ের উৎপাদন বাড়িয়ে সকলের জন্য অন্তত মোটা কাপড় সরবরাহ নিশ্চিত করা।

৮। কোন নাগরিক গৃহহীন না থাকে তার যথাসম্ভব ব্যবস্থা করা।

৯। দেশকে নিরক্ষরতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করা ।

১০। সকল দেশবাসীর জন্য ন্যূনতম চিকিৎসার বন্দোবস্ত করা।

১১। সমাজে নারীর যথাযোগ্য মর্যাদা প্রতষ্ঠা করা এবং যুব সমাজকে সুসঙ্গহত করে জাতি গঠনে উদ্বুদ্ধ করা।

১২। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বেসরকারী খাতে প্রয়োজনীয় উৎসাহ দান।

১৩। শ্রমিকদের অবস্থার উন্নতি সাধন এবং উৎপাদন বৃদ্ধির স্বার্থে সুস্থ শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক গড়ে তোলা।

১৪। সরকারি চাকুরীজীবিদের মধ্যে জনসেবা ও দেশ গঠনের মনোবৃত্তিতে উৎসাহিত করা এবং তাদের আর্থিক অবস্থার উন্নয়ন করা।

১৫। জনসংখ্যা বিস্ফোরন রোধ করা।

১৬। সকল বিদেশী রাষ্ট্রের সাথে সমতার ভিত্তিতে বন্ধুত্ব গড়ে তোলা এবং মুসলিম দেশগুলির সাথে সম্পর্ক জোরদার করা।

১৭। প্রশাসন এবং উন্নয়ন ব্যবস্থা বিকেন্দ্রীকরণ এবং স্থানীয় সরকাররে শক্তিশালী করা।

১৮। দুর্নীতিমুক্ত ন্যায়নীতিভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা কায়েম করা।

১৯। ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে সকল নাগরিকের অধিকার পূর্ন সংরক্ষণ করা এবং জাতীয় ঐক্য এবং সংহতি সুদৃঢ় করা

Address

New Super Market
Dhaka
1205

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md Azim Uddin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Nearby media companies