Nexa Advertising

13/04/2024

সম্রাট আওরঙ্গজেব ৪৯ বছর ধরে ভারত শাসন করেছেন। তাঁর সাম্রাজ্যের আয়তন ছিল ৪০ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার। বলতে গেলে, ভারতবর্ষের প্রায় সম্পূর্ণ এলাকা ছিল তার রাজ্যের অন্তর্ভূক্ত। প্রজার সংখ্যা ছিল ১৫ কোটি ৮০ লক্ষ।

আওরঙ্গজেব বছরে রাজস্ব আদায় করতেন ৪৫০ মিলিয়ন ইউ এস ডলার। ঐ সময়ে ফ্রান্সের সম্রাট ছিলেন চতুর্দশ লুই। লুই এর চেয়ে আওরঙ্গজেব এর রাজ্যে দশগুণ বেশি রাজস্ব আদায় হত।

তাঁর অধীনে ভারতবর্ষের অর্থনীতি ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অর্থনীতি। ১৭০০ সালে তিনি ভারতবর্ষের অর্থনীতিকে ৯০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করেন। ভারতবর্ষের জিডিপি ছিল পুরো পৃথিবীর জিডিপির চার ভাগের এক ভাগ।

১৭০৭ সালে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপ্রধান আওরঙ্গজেব ৮৮ বছর বয়সে নিজের সম্পত্তির একটা উইল তৈরী করলেন। মৃত্যুর পরে উইলে দেখা গেল- তাঁর কাছে ১৪ রুপি আর নিজ হাতে বোনা কিছু টুপি আছে। এগুলো বিক্রি করে তাঁর জানাযা আর দাফনে খরচ করতে বলেছেন। আর সারাজীবন কুরআন শরীফ কপি করে ৩০০ রূপি জমিয়েছেন। এই টাকাগুলো
গরীবদের মাঝে দান করে দিতে বলেছেন।

দরবার আর রাজকোষে খোঁজ নিয়ে দেখা গেল- উইলের বাইরে সম্রাটের কোথাও কোনো সম্পদ নেই।

-সংগৃহীত

03/04/2024

লন্ডন-কলকাতা- লন্ডন ( London-Calcutta-London ) বাস সার্ভিস........

এটা ছিলো বিশ্বের দীর্ঘতম বাস রুট। 1957 সাল থেকে 1976 সাল পর্যন্ত চালু ছিলো এই রুট। আলবার্ট ট্রাভেল নামে একটা কোম্পানী এটা পরিচালনা করতো। এই রুটের মোট দুরুত্ব ছিলো প্রায় 32669 K.M।

কোলকাতা থেকে লন্ডন পৌছাতে সময় লাগতো প্রায় ৫০ দিন। যাত্রার সময় বাসটির রুট ছিলো ইংল্যান্ড থেকে বেলজিয়াম এবং সেখান থেকে পশ্চিম জার্মানি , অস্ট্রিয়া , যুগোস্লাভিয়া , বুলগেরিয়া , তুরস্ক , ইরান , আফগানিস্তান , পাকিস্তান এবং উত্তর পশ্চিম ভারত হয়ে নয়াদিল্লি , আগ্রা , এলাহাবাদ এবং বেনারস হয়ে কলকাতায় পৌঁছাতো ।

থাকা খাওয়াসহ বাসের টিকেটের মূল্য ছিলো 145 পাউন্ড।

এই বাসে ঘুমানোর জন্য বাঙ্কার, খাবারের জন্য ছিলো সুসজ্জিত কিচেন। যাত্রাপথে তাজমহলসহ বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখার জন্য বিরতি দেওয়া হতো। এছাড়া ও শপিং করার জন্য ভিয়েনা, ইস্তানবুল, কাবুল ও তেহেরানে বিরতী দেওয়া হতো।

বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না 🥰

16/03/2024

এই ধরনের প্রতিবাদের রেজাল্ট ইতিমধ্যে বাজারে পড়তে শুরু করেছে। প্রথম রমজানে সাউথ কোরিয়ান কমলা নামে পরিচিত কমলা ৩৬০ থেকে ৩৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে যেটা আজকে ২০০ টাকায় নেমে এসেছে। দাম বাড়লে পরিমাণে খুবই কম কিনুন অথবা কয়েকদিন কেনা বন্ধ রাখুন।

এদেশের পরহেজগার ব্যবসায়ীরা দেখবেন রমজানের পরে পোকা ধরা পচা খেজুর সামান্য দামে বিক্রি করবে আর তরমুজ বুড়িগঙ্গায় ফেলবে। তবুও এই পরেরেজগার সুন্নতি ব্যবসায়ীরা রোজাদারদেরকে সুলভ মূল্যে খেতে দিবে না।

হোক অভিনব প্রতিবাদ।

25/09/2023

এই ঐতিহাসিক ছবিটা তোলা হয়েছিল ১৯৬৯ সালে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলের সামনে। অন্বেষা ছিল তখনকার বিখ্যাত ম্যাগাজিন, যার প্রথম সংখ্যার প্রচ্ছদ এটি। ছবিটির সর্বডানে আমার মরহুম পিতা। উনারা সবাই পরবর্তীতে দেশে বিদেশে স্ব স্ব ক্ষেত্রে সুপ্রতিষ্ঠিত।

ছবিটিতে সে সময়ের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সম্পর্কে একটা ধারণা পাওয়া যেতে পারে। পুরানো এলবাম ঘাটতে যেয়ে ছবিটি চোখে পড়ল।

-Wakil Rahman

22/09/2023

১৯৮৮ সালের বন্যার সময় ঢাকার শ্যামলী হলের সামনের ছবি।

Captured from google.

30/07/2023

বাটা একটা সময় প্রা‌ণের ভয় দে‌খাইয়া পাদুকা বি‌ক্রয় করতো!

বঙ্গ দে‌শে র‌ঙ্গের কম‌তি ছিল না কোনকা‌লেই।

১৯৪০ সা‌লে জুতা প্রস্তুতকারক কোম্পা‌নি বাটার বিজ্ঞাপন।

27/07/2023

26/07/2023

২০০৯ সালে ঐ পাইলট যে হেলিকপ্টার চালাতো এবং ঐ ক্যামেরাম্যান যে ভিডিও ধারন করতো। মাত্র ১০ বছরের ব্যবধানে ২০১৯ সালে প্রযুক্তির উন্নয়নের কারণে তারা চাকরি হারিয়েছে।

আপনি ২০২৩ সালে যে চাকরি করছেন। হয়তো ২০৩০ সালে সে চাকরির জন্য কোন মানুষের প্রয়োজন পড়বে না।

তাই চাকরিজীবী নয় ব্যবসায়ী হয়ে উঠুন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে কাজে লাগান।

🔹 পজিটিভ থাকুন, পজিটিভ চিন্তা করুন, পজিটিভ চিন্তা ভাবনা নিজেকে সফলতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।

26/07/2023

- আপনার পরিবার জানে না যে আপনি আপনার দৈনন্দিন জীবনে বা আপনার চাকরি/ব্যবসায় কতটা অসুবিধা এবং চাপের মধ্য দিয়ে যান।

- এবং আপনার কাজ জানে না আপনার জীবন এবং আপনার বাড়ির পরিস্থিতি কেমন।

- আপনার বন্ধু, প্রিয়জন এবং প্রিয়জনরা আপনার উপরে থাকা নতুন এবং পুরানো দায়িত্বগুলির আকার বুঝতে পারবে না।

- আপনার সঙ্গী সর্বদা আপনার কাছ থেকে ভালবাসা ও সমর্থনের জন্য অপেক্ষা করছে এবং আপনি যে চাপের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন তার সাথে যতই কথা বলুন এবং ব্যাখ্যা করুন না কেন তা তিনি কখনই বুঝতে পারবেন না।

সর্বশেষে, আপনি নিজেকে ছাড়া কেউ আপনাকে অনুভব করে না.. আপনি কিসের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন তা কেউ বুঝবে না এবং প্রশংসাও করবে না।

এই জন্যই জীবন রহস্যময় এবং সুন্দর।

তাই চালিয়ে যান.. সংগ্রাম করুন.. এবং বাঁচুন..

কারণ আল্লাহ সর্বোত্তম সহায় 🤲
আল্লাহ ব্যতীত তোমাদের কোন অভিভাবক নেই, সাহায্যকারীও নেই। {(সূরাঃ আল-আনকাবূত)আয়াতঃ ২২} 🤍

27/05/2023

একটি ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত এমডি অবসরের ৫ বছর পর তার শহরের একটি শাখায় এসেছিলেন টাকা তুলতে।কেউ তাকে সালাম দিলো না, এগিয়ে এলো না, কারণ কেউ তাকে চিনতে পারেনি। ব্যাংকটিতে যারা কাজ করছেন সবাই নতুন।

তিনি নিজেকে ঐ ব্যাংকের সাবেক এমডি হিসেবে পরিচয় দেন।পরিচয় পাওয়ার পর একজন অফিসার তাকে চা অফার করেন এবং কৌতূহলবশত জিজ্ঞেস করেন, "অবসরের পর আপনার দিনকাল কেমন যাচ্ছে?”

সাবেক এমডি বলেন,"প্রথম ২/১ বছর খুব খারাপ লেগেছে।নতুন পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে কষ্ট হয়েছে।এখন আমি বুঝতে পেরেছি, দাবা খেলা শেষ হওয়ার পরে রাজা এবং সৈনিকদের একই বাক্সে রাখা হয়। পদ, পদবী, উপাধি, শান-শাওকাত সবই অস্থায়ী। মানুষের ভালোবাসাটা স্থায়ী, বিনয় ও সদাচরণ দিয়ে যা অর্জন করতে হয়।”

সময় যার যার জীবনের হিসেব বুঝিয়ে দেয়! এই সত্যটা সময় থাকতে আমরা বুঝতে চাই না!

©️সংগৃহীত

24/05/2023

নগরায়ন এর প্রভাব পরতে শুরু করেছে। আদৌ ঠিক করা সম্ভব কিনা জানি না কিন্তু চেষটা তো করতে হবে। এখন পর্যন্ত আমরা নিজেদের পরবর্তী প্রজন্মের জন্য শুধু টাকা পয়সার কথাই চিন্তা করেছি আর কিছু ভাবিনি। অথচ টাকা পয়সা নিয়ে সুন্দর জীবনটা তো প্রকৃতির মাঝেই কাটবে সেটা আমাদের মাথায় আসে না। এখন অন্তত নিজেরা যাতে একটু ভালো ভাবে দিন পার করতে পারি তার জন্য সচেতন হতে হবে।
নগরায়ন যেহেতু অপরিহার্য সেটা হতে হবে পরিকল্পিত। সবুজায়ন এবং নগরায়ন পাশাপাশি রেখে পরিকল্পনা করতে হবে।
এই কাজ একা কেউ পারবে না। সবাইকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। নয়তো গরমে ছায়া দেয়া গাছকে এই গরমের কারনেই বাচানো যাবে না। মানুষের কথা আর কি বলার আছে!!

23/05/2023

বৃষ্টির আগের ধুলাবালি মাখা গন্ধ টা কার কার ভালো লাগে? আমার তো খুব রুম স্প্রের মতো ফিল হয়।😁

কে কোন জায়গা থেকে কেমন পরিবেশে আছেন? কমেন্টে শেয়ার করুন ☺️

23/05/2023

আসুন জেনে নিই ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার নামকরণের ইতিহাসঃ

★গেন্ডারিয়া
ইংরেজি শব্দ Grand Area থেকে এসেছে, এখানে আগেরদিনের অভিজাত ধনী ব্যাক্তিগন থাকত।

★ভুতের গলিঃ
এখানে বৃটিশ একজন লোক থাকতেন নাম ছিল Mr. boot, তার নাম থেকে বুটের গলি, পরবর্তীকালে ভুতের গলি নাম হয়েছে।

★মহাখালিঃ
মহা কালী নামের এক মন্দীরের নাম থেকে হয়েছে বর্তমানের মহাখালী।

★ইন্দিরা রোডঃ
এককালে এ এলাকায় "দ্বিজদাস বাবু" নামে এক বিত্তশালী ব্যক্তির বাসাস্থান, অট্টলিকার পাশের সড়কটি নিজেই নির্মাণ করে বড় কন্যা "ইন্দিরা" নামেই নামকরণ।

★পিলখানাঃ
ইংরেজ শাসনামলে প্রচুর হাতি ব্যবহার করা হোতো । বন্য হাতিকে পোষ মানানো হোতো যেসব জায়গায়, তাকে বলা হোতো পিলখানা । বর্তমান "পিলখানা" ছিলো সর্ববৃহৎ।

★এলিফ্যানট রোডঃ
পিলখানা হতে হাতিগুলোকে নিয়ে যাওয়া হতো "হাতির ঝিল"এ গোসল করাতে, তারপর "রমনা পার্ক"এ রোঁদ পোহাতো । সন্ধ্যের আগেই হাতির দল পিলখানায় চলে আসতো । যাতায়াতের রাস্তাটির নামকরণ সেই কারণে এলিফ্যান্ট রোড। পথের মাঝে ছোট্ট একটি কাঠের পুল ছিলো, যার নামকরণ হোলো "হাতির পুল"।

★কাকরাইলঃ🏇
ঊনিশ শতকের শেষ দশকে ঢাকার কমিশনার ছিলেন মিঃ ককরেল । নতুন শহর তৈরী করে নামকরণ হোলো "কাকরাইল"।

★রমনা পার্কঃ🤼 অত্র এলাকায় বিশাল ধনী রম নাথ বাবু মন্দির তৈরী করেছিলো "রমনা কালী মন্দির" । মন্দির সংলগ্ন ছিলো ফুলের বাগান আর খেলাধুলার পার্ক । পরবর্তীতে সৃষ্টি হয় "রমনা পার্ক"।

★গোপীবাগঃ
গোপীনাগ নামক এক ধনী ব্যবসায়ী ছিলেন । নিজ খরচে "গোপীনাথ জিউর মন্দির" তৈরী করেন । পাশেই ছিলো হাজারো ফুলের বাগান "গোপীবাগ"।

★টিকাটুলিঃ
হুক্কার প্রচলন ছিলো। হুক্কার টিকার কারখানা ছিলো যেথায় সেটাই "টিকাটুলি"।

★তোপখানাঃ
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর গোলন্দাজ বাহিনীর অবস্থান ছিল এখানে।

★পুরানা পল্টন, নয়া পল্টনঃ
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর ঢাকাস্থ সেনানিবাসে এক প্ল্যাটুন সেনাবাহিনী ছিল, প্ল্যাটুন থেকে নামকরন হয় পল্টন। পরবর্তীতে আগাখানিরা এই পল্টনকে দুইভাগে ভাগ করেন, নয়া পল্টন ছিল আবাসিক এলাকা আর পুরানো পল্টন ছিল বানিজ্যিক এলাকা ।

★বায়তুল মোকারম নামঃ
১৯৫০-৬০ দিকে প্রেসিডেন্ট আয়ুবের সরকারের পরিকল্পনা পুরানো ঢাকা-নতুন ঢাকার যোগাযোগ রাস্তার । তাতে আগাখানীদের অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান,আবাসিক বাড়িঘর চলে যায় । আগাখানীদের নেতা আব্দুল লতিফ বাওয়ানী (বাওয়ানী জুট মিলের মালিক) সরকারকে প্রস্তাব দিলো, তারা নিজ খরচে এশিয়ার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মসজিদ তৈরী করবে । এটা একটা বিরাট পুকুর ছিল "পল্টন পুকুর", এই পুকুরে একসময় ব্রিটিশ সৈন্যরা গোসল কোরতো । ১৯৬৮ সনে মসজিদ ও মার্কেট প্রতিষ্ঠিত হয় ।

★ধানমন্ডিঃ
এখানে এককালে বড় একটি হাট বোসতো । হাটটি ধান ও অন্যান্য শস্য বিক্রির জন্য বিখ্যাত ছিল।

★পরীবাগঃ
পরীবানু নামে নবাব আহসানউল্লাহর এক মেয়ে ছিল । সম্ভবত পরীবানুর নামে এখানে একটি বড় বাগান করেছিলেন আহসানউল্লাহ ।
পাগলাপুলঃ ১৭ শতকে এখানে একটি নদী ছিল, নাম – পাগলা । মীর জুমলা নদীর উপর সুন্দর একটি পুল তৈরি করেছিলেন । অনেকেই সেই দৃষ্টিনন্দন পুল দেখতে আসত । সেখান থেকেই জায়গার নাম "পাগলাপুল"।

★ফার্মগেটঃ
কৃষি উন্নয়ন, কৃষি ও পশুপালন গবেষণার জন্য বৃটিশ সরকার এখানে একটি ফার্ম বা খামার তৈরি করেছিল । সেই ফার্মের প্রধান ফটক বা গেট থেকে এলাকার নাম হোলো ফার্মগেট।

★শ্যামলীঃ
১৯৫৭ সালে সমাজকর্মী আব্দুল গণি হায়দারসহ বেশ কিছু ব্যক্তি এ এলাকায় বাড়ি করেন । এখানে যেহেতু প্রচুর গাছপালা ছিল তাই সবাই মিলে আলোচনা করে এলাকার নাম রাখেন শ্যামলী।

★সূত্রাপুরঃ
কাঠের কাজ যারা করতেন তাদের বলা হত সূত্রধর । এ এলাকায় এককালে অনেক শূত্রধর পরিবারের বসবাস ছিলো । সেই থেকেই জায়গার নাম হোলো সূত্রাপুর।

19/05/2023

🎉 Welcome to the World of Digital Marketing! 🌐

We're thrilled to have you here, where we'll explore the endless possibilities of growing your online presence and achieving your marketing goals.

At Nexa Advertising we're passionate about helping individuals and businesses like yours leverage the power of digital marketing to drive success. Whether you're a seasoned marketer or just starting out, this page is your hub for valuable insights and strategies.

Get ready to dive into a world of search engine optimization (SEO), social media marketing, content creation, email campaigns, and more. We'll provide you with expert tips, industry trends, and innovative ideas to stay ahead of the game.

But it's not just about us sharing our knowledge. We're excited to hear from you too! Feel free to share your experiences, ask questions, and engage with our vibrant community of digital marketing enthusiasts. Together, we can learn, grow, and achieve greatness.

Stay tuned for regular updates, exciting case studies, and actionable advice that will empower you to reach new heights in your digital marketing journey. We're here to support you every step of the way.

So, let's embark on this incredible adventure together! Join us as we unlock the true potential of digital marketing and unlock boundless opportunities for success.