10/03/2024
যিনি নিজের জানাজা নিজেই পড়েছেন,
বিখ্যাত অলী হযরত বাকি বিল্লাহ (রহঃ) এর ঘটনা।
যিনি বিখ্যাত অলী মুজাদ্দেদ আল ফেসানির পীর।
বাকি বিল্লাহ (রহঃ) কোমরে অনেকদিন ধরে বাতের ব্যাথা।
প্রধান খাদেম তেল গরম করে কোমরে মালিশ করে দেন প্রায়ই।
বাকি বিল্লাহ (রহঃ) প্রতি বৃহস্হতিবার একটি নির্দিষ্ট সময়ে আম জনতার সঙ্গে দেখা দিতেন,,
এবং সুখ দুঃখের কথা শুনতেন।
একদিন এক লোক এসে বাকি বিল্লাহ (রহঃ) এর কাছে অভিযোগ করলেন যে,,
তার কোমরে পুরাতন বাতের বেদনা,,
অনেক রকম চিকিৎসা, ঝাঁড় ফুঁক করেও কিছুতেই কিছু হলোনা তাই এসেছেন।
বাকি বিল্লাহ (রহঃ) শুনে বললেন যে, এটা তো কোন রোগই না।
তুমি এক পাত্র পানি নিয়ে আস,,
আমি ফুঁক দিয়ে দেই।
পানি আনা হলো এবং ফুঁক দেবার পর বাকি বিল্লাহ (রহঃ) লোকটিকে পরের বৃহস্হতিবার এসে জানাতে বলেন।
লোকটি সেই কথা মোতাবেক এসে হুজুর কে সম্পূর্ণ রোগমুক্তির কথাটি জানালেন।
লোকটি যখন রোগমুক্তির কথাটি জানাচ্ছেন তখনও প্রধান খাদেম হুজুরের কোমরে গরম তেল মেখে মালিশ করছেন।
খাদেম এহেন কথা শুনে মনের অজান্তে বলে ফেললেন, বুঝলামনা ফকিরি কি,,
বাকি বিল্লাহ (রহঃ) খাদেমর মুখে এ রকম কথা শুনে বললেন, তুই ফকিরি দেখতে চাস না শিখতে চাস?
খাদেম বললো, বাবা আমি ফকিরি দেখতে চাই। বাকি বিল্লাহ (রহঃ) বললেন যে, আমার পর্দা নেবার পর একজন মাওলানা ঘোড়ায় চড়ে, মুখে নেকাপ মুখোশ লাগিয়ে জানাজা পড়তে আসবেন।
জানাজা শেষে সেই মাওলানাকে অনুসরন করবি এবং নির্জন স্থানে আসলেই মাওলানাকে ফকিরি দেখাবার কথাটি বলবি।
বাবা বাকি বিল্লাহ (রহঃ) পর্দা নেবার পর সেই কথা মতো সব কিছুই গটলো এবং নির্জন স্থানে এসে ফকিরি দেখাবার কথাটি বললে,,
মাওলানা মুখের নেকাব উঠাতেই খাদেম বললেন, বাবা আপনি, তা হলে ওটা কে?
ওটা বাকি বিল্লাহর লাশ মোবারক।
একি বিস্ময়কর দৃশ্য দেখছি, খাদেমের কথা শুনে বাবা বাকি বিল্লাহ (রহঃ) বললেন, তুই ফকিরি হাসেল করতে চাস নি, বরং দেখতে চেয়েছিলি।
ইতিহাস নয় সুফিবাদের রহস্য!
থেকে তুলে ধরলাম......
বূক্ষ তোমার নাম কি ফলেই পরিচয়
(ভাই পড়লে মনযোগ দিয়ে পুরটাই পড়বেন)
যে বড় যাত্রী ১২বৎসর আগে নদীত ডুবে মারা গেল,,
বড়পীর আব্দুল কাদের জীলানী(রহঃ),,
অবার পুনরায় জীবিত করলেন!!!
একি......১২বৎসর আগে আল্লাহতালা যাদের মৃত্যু দিলেন,,
১২বৎসর পর বড় পীর (রহ),
তাদের জীবিত করলেন।!!!
বড় পীরের এতো ক্ষমতা?????
আমাদের অলি আল্লাহ্ বিরোধী বড় বড় হুজুরদের মাথাই এসব আসে না
খাজা ময়নুদ্দীন চিশতি(রহঃ),,
উনার আদেশে আনা সাগরের সমস্ত পানি,,
এক ঘটির মধ্যে ঢুকিয়ে পড়ল।
এমন কি মায়ের স্তনের দুধ,গাভির ওলানের দুধ শূন্য হয়ে পড়ল।
আবার খাজাবাবা যখন আদেশ দিলেন তখন যে যার জায়গায় ফিরে গেল!!!
একি........খাজা সাহেব(রহঃ) এতো ক্ষমতা!
যে দুধ,পানি আল্লাহ্তালা রিজিক হিসাবে পাঠিয়েছেন,,,
খাজাবাবা তা কেড়ে নিলেন?
অলি আল্লাহ বিরোধী বড় বড় হুজুরদের মাথায় এসব ঢোকেনা
রাজা যাদুকর কালাপাহাড় থেকে নিরাশ হয়ে যাদুকর জয়পালকে ডাকলেন।
যাদুকর খাজাবাবাকে ভীত ও মনোবল দূর্বল করার জন্য যাদু বিদ্যার দ্বারা শূন্যের উপরে উঠলেন।
খাজাবাবা তাকে উপর হতে নিচে নামিয়ে আনার জন্য তিনার জুতামোবারকে নির্দেশ দিলেন,,
উভয় জুতামোবারক পাখির ন্যায় উড়ে গিয়ে,,
জয়পালের উভই গালে জুতা মারতে মারতে খাজাবাবার নিকট হাজির করলো।
একি........খাজাবাবার জুতাও দেখি আকাশে ওড়ে, আবার মারার জন্য গালটায় বেছে নিল!!!!!!! জুতার এতো ক্ষমতা???????
এতে জয়পাল মুসলমান হলো কিন্তু অলি আল্লাহ্ বিরোধী বড় বড় হুজুরা জুতার কথা ভুলেই গেল
পৃথ্বিরাজের কন্যা বান্ধবিদের নিয়ে,,
আওলিয়াগনের দরবারে গিয়ে দেখলেন,,
খাজাবাবা কুরআন তেলাওয়াত করছেন,,,
খাজাবাবা একটু বুজতে পারলেন মনেহয় কেউ আসছেন,,
তাই সামান্য একটু দৃষ্টিপাত করলেন,,
এসামান্য দৃষ্টি মেয়েটির উপর পড়ার সঙ্গে সঙ্গে মেয়েটি ৩০ পারা কুরআনের হাফেজ হয়ে গেল।
একি.......খাজাবাবার একটু সামান্য দৃষ্টিতে হিন্দু মেয়ে কুরআনের হাফেজ হয়ে গেল।
খাজাবাবার সামান্য দৃষ্টির এতো ক্ষমতা!!!!!!!!!!
আমাদের অলি আল্লাহ্ বিরোধী বড় বড় হুজুরদের মাথাই এসব ঢোকেনা
হযরত শাহ্জালাল(রহঃ),,
৩৬০ জন সঙ্গি নিয়ে জায়নামাজ বিছিয়ে,,
সুরমা নদী পার হয়ে
বিনা যুদ্ধে সিলেট জয় করেছিলেন।
একি......জায়নামাজও দেখি পানির উপরে ভাসে,,
আবার মানুষও পাড় করে!!!!!!
ইমাম সৈয়দ আবুল ফজল সুলতান আহমদ চন্দ্র পুরী(রহঃ),,
অন্ধের চক্ষু ভালো করে দিয়েছিলেন!!
সুফি সম্রাট হুজুর কেবলাজান,,
সড়ক দূ্র্ঘটনায় মুরীদ সন্তানকে দূর্ঘটনা কবলিত গাড়ির ভিতর থেকে জীবিত বের করে এনেছিলেন (কোনটা রেখে কোনটা বলি)
আলি আল্লাহ বিরোধী বড় বড় হুজুরদের কাছে এসব অজস্র ঘটনা কিছুই না,,
এর থেকেও তিনারা অনেক বেশী পাড়েন......ফতুয়া মারতে (আঙ্গুর ফল টক এই জাতীয় আর কি)
আসলে এ পৃথিবীর কোন মানুষের পক্ষে এ রকম অলৌকিক ঘটনা ঘটানো সম্ভব নয়।
যদি না মহান আল্লাহ্তালার খাস রহমত থাকে।
আল্লাহ এবং আল্লাহর অলি বন্ধু এতটাই নিকটে থাকেন যে,,
তিনার বন্ধু কোন কিছু চাওয়া মাত্র তা সংঙ্গে সংঙ্গে কবুল করে নেন।
যদি আল্লাহ্তালা তিনাদের উপর অসন্তুষ্ট থাকতেন তবে কি এ সব অলৌকিক ঘটনা ঘটানো সম্ভব হতো??????? কখনই না।
অলি আল্লাহ বিরোধী বড় বড় হুজুরা একটা অলৌকিক ঘটনা ঘটিয়ে দেখান না, কেমন পাড়েন????এ বিদ্যা কি আপনাদের কাছে আছে?????
এ বিদ্যা আপনাদের কাছে নাই বলেইত অলী-আল্লাহর উপরে আপনাদের এতো চুলকানি, এলার্জি।
তবে শোনেন এ বিদ্যা অর্জন করেই আমার দয়াল দরদী নবীজী ,,
শাহাদাৎ আঙ্গুলী মোবারকের ইশারায় চাঁদকে
দ্বিখন্ডিত করেছিলেন।
★হযরত মুসা(আঃ)আল্লাহর সাথে কথা বলেছিলেন
★হযরত ঈব্রাহীম(আঃ) আগুনে নিক্ষিপ্ত হরে বেচে ছিলেন
★হযরত সোলাইমান(আঃ)আকাশ পথে উড়ে বেরাইতেন
★হযরত ঈসা(আঃ)মৃত্যুকে জীবিত করেছিলেন। বহুত...
আমাদের উপমহাদেশেত কোন নবীরাসুল আসেন নাই,,
বড় বড় হুজুরদের কাছে জানতে চাই, আপনাদের পূর্ব পুরুষগন কার কাছে মুসলমান হয়েছিলেন?
যার সূত্র ধরে আজ আপনারা নিজেকে মুসলমান দাবি করেন (মজার ব্যাপার)
আপনাদের মত হুজুরা এ পৃথিবী থেকে চলে গেছেন আজ তাদের নাম নিশানাও নেই,,
কিন্তু মহান রাব্বুল আলামিন তিনার বন্ধুদের মর্যাদা এ পৃথিবীতে উজ্জল নক্ষত্রের ন্যায় জ্বালিয়ে রেখেছেন, এবং রাখবেন।
ভালো লাগলে লাইক, কমেন্ট, ও বেশি বেশি শেয়ার করুন।