Exploit X

Exploit X Hi

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আমাদের যত চাওয়া পাওয়া🤦‍♂️সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের আশির্বাদে আমাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হয়েছে ...
19/11/2022

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আমাদের যত চাওয়া পাওয়া🤦‍♂️

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের আশির্বাদে আমাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হয়েছে অস্বিকার করা যায় না। কিন্তু এইটাও চিন্তা করতে হবে আল্লাহ তায়ালার সাথে যোগাযোগ করার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের প্রয়োজন হয় না। নামাজের মাধ্যমে আমরা আল্লাহ তায়ালার সবচেয়ে নিকটে যেতে পারি।

বর্তমানে আমাদের সমাজে এমন অনেকেই আছি যারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কল্যাণে ভুলেই গেছে কোথায় কি চাইতে হয় ,কে কি দেওয়ার সামর্থ্য রাখে।আমরা এতটাই নির্বোধ ও বিবেক-বুদ্ধিহীন হয়ে গেছি যেখানে একজন অমুসলিমের হাতে তৈরি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে আমাদের চাওয়া গুলো আল্লাহ তায়ালার নিকট তুলে ধরি।আল্লাহ আমাদের ডাক সব জায়গায় থেকে শুনেন কিন্তু ফেইসবুকে আমরা আল্লাহ তায়ালাকে ডাকছি যেই ফেইসবুক আমাদের তথ্য চুরি করে টিকে আছে।একজন মুসলমান হয়ে ২রাকাত নামাজ পরে আল্লাহ তায়ালার নিকট কিছু চাওয়ার সময় আমাদের থাকে না। ফেইসবুকে একটা পোস্ট করে দিলাম আর ভাবলাম আল্লাহ তায়ালার নিকট আনুগত্য হয়ে গেছে। এইসব ভণ্ডামি বাদ দেন।

বিশেষ করে শুক্রবার দিন অনেকেই পোস্ট দিয়ে দেই আল্লাহ শুক্রবার জুমার উছিলায় আমাদের ক্ষমা করে , সবার মনের আশা পূরণ করুন , কারো শরীর ভালো না থাকলে সবাই আমার , বাবা-মা,ভাই-বোন,দাদা-দাদির জন্য দোয়া করবেন ইত্যাদি আরো কতো কি।শত্রু-মিত্র নিয়েই আমাদের সমাজ। কেউ আপনার ভালো চায় আবার কেউ চায় না।আল্লাহ তায়ালা তো আছেন আমাদের ডাক শোনার জন্য। সর্বোত্তম আল্লাহ তায়ালার নিকট চাওয়া। তিনি আমাদের কখনই খারাপ চাইবে না।

তাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আর আধুনিকতার ছোয়ায় নিজেকে বিবেক-বুদ্ধিহীন হিসাবে পরিচিত করবেন না।কোথায় কি চাইতে হয় চিন্তা করুন। আর অবশ্যই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে ইসলামের প্রচার-প্রচারণায় কাজে লাগান।

এই পোস্টের মাধ্যমে কেউ কষ্ট পেলে অবশ্যই ক্ষমা প্রার্থী।
ক্ষমা ইসলামের সৌন্দর্য।
আসসালামু আলাইকুম

মুসলিম বিশ্বের হতাশা OIC!!Organisation of Islamic Cooperation(OIC) অর্থাৎ ইসলামিক সহযোগী সংস্থা।ওআইসির সদস্যদেশ ৫৭টি। জা...
02/11/2022

মুসলিম বিশ্বের হতাশা OIC!!

Organisation of Islamic Cooperation(OIC) অর্থাৎ ইসলামিক সহযোগী সংস্থা।ওআইসির সদস্যদেশ ৫৭টি। জাতিসংঘের পর সবচেয়ে বড় জোট এটি।প্রায় ২০০ কোটি মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে এ জোট যা পৃথিবীর ২৪.৫৬ শতাংশ। প্রতিবছর এর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের দেখা হচ্ছে, তিন বছর পরপর রাষ্ট্রপ্রধানদের সম্মেলন হচ্ছে; যদিও এসব দেখা–সাক্ষাতের বাস্তব অবদান টের পাওয়া যাচ্ছে সামান্যই। জেনারেল কাশেম সোলাইমানি নিহত হওয়ার পর পুরো মধ্যপ্রাচ্য যখন ছদ্মযুদ্ধের বড় রণাঙ্গন হয়ে উঠেছে, তখনো ওআইসিকে অকার্যকরই দেখা যাচ্ছে। ��ওআইসির সদস্যদেশগুলোর মধ্যে ৫৩টি মুসলিমপ্রধান। এই ধর্মীয় সম্প্রদায়ের ন্যায্য স্বার্থ দেখা এবং তাদের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানো সংস্থাটির প্রধান এক গঠনতান্ত্রিক লক্ষ্য। কিন্তু সে রকম কোনো ভূমিকা বেশ বিরল। সংস্থাটি একদিকে অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়াতে ব্যর্থ, অন্যদিকে সম্প্রদায়ের ভেতরে শিয়া-সুন্নি দূরত্ব বাড়াতেও ভূমিকা রেখেছে। সোলাইমানির মৃত্যুর পর যা চূড়ান্ত এক উচ্চতায় পৌঁছেছে। ইউরোপ-আমেরিকায় কৃত্রিম ‘ইসলাম-ভীতি’র প্রকোপ কমাতেও কিছু করতে পারেনি ওআইসি।

ইসরায়েল নয়, ওআইসি নিজেই যেন একঘরে�বহু ধনী দেশ রয়েছে ওআইসিতে। বহু দরিদ্র দেশও আছে। কিছু দেশে আছে বিস্তর পুঁজি। কিছু দেশে আছে শ্রমের অফুরান জোগান। দুয়ের সমন্বয়ে অবিশ্বাস্য এক বিকাশ ঘটতে পারত ওআইসিভুক্ত জনপদে কিন্তু ঘটেছে উল্টোটা। বিশ্বের ২ কোটি ৬০ লাখ শরণার্থীর ৮০ ভাগই মুসলমান এবং বৈশ্বিক শরণার্থীর ৯০ লাখই ওআইসিভুক্ত দেশ সিরিয়া ও আফগানিস্তান থেকে সৃষ্ট।
নিজ নিজ বসতিতে টিকে থাকা মুসলমানরাও অনেকে সুখে নেই। সম্পদশালী অনেক দেশ জোটে থাকার পরও ওআইসিভুক্ত সমগ্র জনসংখ্যার ২৫ ভাগ এখনো নিরাপদ খাওয়ার পানি ও প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবাবঞ্চিত। বিশ্ব জনসংখ্যার প্রায় চার ভাগের এক ভাগ হলেও তারা বৈশ্বিক জিডিপির মাত্র ৭ থেকে ৮ শতাংশ হিস্যাধারী। আন্তর্জাতিক মানব উন্নয়ন সূচকের ওপরের দিকে ওআইসিভুক্ত দেশের নাম পাওয়া যায় না। অন্তত প্রথম ৩০টিতে নেই। বিশ্বে দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকা মানুষের হার প্রতি দশজনে একজন হলেও ওআইসিভুক্ত দেশে সেটা প্রতি পাঁচজনে একজন। বৈশ্বিক মানের শিক্ষা, গবেষণা, উদ্ভাবনী সংস্থা গড়তেও ওআইসি সামর্থ্যের সামান্যই ব্যবহার করেছে। যদিও বিশ্বের জ্বালানি সম্পদের ৭০ ভাগই এই দেশগুলোতে রয়েছে।

জোটভুক্ত দেশগুলোতে যুদ্ধ ও আগ্রাসন থামাতেও ওআইসি অকার্যকর প্রমাণিত হয়েছে। সৌদি অবরোধে দুর্ভিক্ষপীড়িত ইয়েমেন তার বড় সাক্ষী। ওআইসির নেতারা যে ‘উম্মাহ’র মানুষকে নিরাপদ রাখতে পারেননি, তা–ই নয়, অনেক সময় নিজেদেরও রক্ষা করতে পারেননি। সাদ্দাম হোসেন ও গাদ্দাফির করুণ পরিণতি এর বড় প্রমাণ। সাদ্দাম যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে ইরানের বিরুদ্ধে লড়েছেন। আবার ইরান আফগানিস্তানে তালেবানবিরোধী অভিযানে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র ছিল।
গাদ্দাফির লিবিয়া আজও ওয়াইসির ‘ঐক্যবদ্ধ মুসলমান বিশ্বে’র ধারণার চরম পরিহাস হয়ে আছে। জোটের একেক সদস্যদেশ সেখানকার বিবদমান একেক শক্তিকে মদদ দিচ্ছে। কাশ্মীর থেকে ইয়েমেন, আফগানিস্তান থেকে সোমালিয়া পর্যন্ত মুসলমানদের বিপন্ন দশায় ওয়াইসি কখনোই সংঘবদ্ধ হয়ে ভরসা হয়ে দাঁড়াতে পারছে না।ওআইসির ব্যর্থতার সবচেয়ে জীবন্ত চিহ্ন ফিলিস্তিনিদের রাজনৈতিক ও মানবিক দুর্দশা এবং সেই দুর্দশায় জোটভুক্ত অধিকাংশ দেশের উদাসীন থাকা। ১৯৬৯-এ ইসরায়েলের হাত থেকে আল-আকসা মসজিদের নিরাপত্তাকে উপলক্ষ করেই ওআইসির জন্ম। অথচ এখন অনেক ওআইসিভুক্ত দেশ ইসরায়েলের মিত্র। ইসরায়েলকে একঘরে করার পরিবর্তে ওআইসি এখন বিশ্ব পরিসরে অনেকখানি তাৎপর্যহীন সংস্থায় পরিণত হয়ে গেছে।গাজা অবরোধে ইসরায়েলের অন্যতম সহযোগী মিসর।

লক্ষ্য হাসিলে প্রধান বাধা সংকীর্ণ জাতীয়তাবাদী স্বার্থ�ওআইসিভুক্ত সব দেশেরই রয়েছে নীতিগত নানা স্ববিরোধিতা। কাশ্মীর নিয়ে ওআইসিকে সোচ্চার করতে চায় পাকিস্তান। যে দেশ নিজে আবার চীনের উইঘুর মুসলমানদের বিষয়ে নীরব থাকার পক্ষপাতী। আরব আমিরাত ও সৌদিদের প্রভাবেই ওআইসির পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের ৪৬তম সম্মেলনের চূড়ান্ত ঘোষণায় কাশ্মীর প্রসঙ্গ অন্তর্ভুক্ত ছিল না। বিকল্প হিসেবে এই বিষয়ে পৃথকভাবে একটা সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় কেবল।
ইসলামি বিশ্বের সব বিষয়েই ওআইসিতে অভ্যন্তরীণ বিরোধ থাকে। যে কারণে এই জোট লেবাননে ইসরায়েলের আগ্রাসন ঠেকাতে পারে না। একইভাবে রুখতে পারেনি আফগানিস্তানে রুশ কিংবা আমেরিকার অভিযান। আরাকান রোহিঙ্গাদের নিপীড়ন থামাতেও ওআইসির আরও বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখার সুযোগ ছিল।
ওআইসির লক্ষ্য হাসিলে প্রধান বাধা সদস্যদেশগুলোর সংকীর্ণ জাতীয়তাবাদী স্বার্থ। এক দেশ অপর দেশের মুসলমানদের বিরুদ্ধে অবরোধ আরোপের মতো একাধিক দৃষ্টান্ত আছে। শাসকদের এ রকম অবস্থানের কারণে ওআইসিভুক্ত দেশগুলোর মুসলমানরাও বহু ক্ষেত্রে পরস্পরের বিরুদ্ধে জাতিঘৃণায় লিপ্ত। পরস্পরের বিবাদ কমাতে ওআইসিতে অভ্যন্তরীণ কোনো সালিসি কাঠামোও নেই। সৌদি আরব-ইরান কিংবা আফগানিস্তান-পাকিস্তানের মতো অনেক সদস্যরাষ্ট্রের আন্তসম্পর্কে জেঁকে বসে আছে পুরোনো তিক্ততা। সাধারণ মুসলমানরা নয়, কয়েকটি দেশের নেতারাই সেই বিভেদ বাড়িয়েছেন এবং ওআইসি তার প্ল্যাটফর্ম ছিল।
আরব বসন্তের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি ওআইসি�সদস্যদেশগুলোর রাজনৈতিক দূরত্ব আড়াল করে এগোতে গিয়ে ওআইসি বিপুল ব্যয়ে অর্থনৈতিক কিছু কর্মসূচি নেয় বিভিন্ন সময়। রাজনৈতিক ঐক্য, অঙ্গীকার ও দক্ষতার ঘাটতিতে সেসবও সম্প্রদায়গত উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখেনি। এটা আবার রাজনৈতিক সুশাসনের অভাবে ঘটেছে।

ওআইসিভুক্ত অনেক দেশে ন্যূনতম নির্বাচনী ব্যবস্থাও নেই। ফলে শাসক ও নাগরিকদের মধ্যে গণতান্ত্রিক সম্পর্ক দুর্বল। রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা না থাকায় অনেক দেশে শাসকদের মধে্য বুদ্ধিবৃত্তিক দারিদ্র্যও প্রবল। কিন্তু স্বৈরতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতায় থাকতে সমস্যা হচ্ছে না তাতে। আরব বসন্তে তরুণেরা মুসলিমপ্রধান দেশগুলোতে শাসনতান্ত্রিক পরিবর্তনের যে আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করেছিলেন, সেটাকে উৎসাহিত করতে ব্যর্থ হয়েছে ওআইসি। মিসরে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে যখন ২০১৩ সালে সামরিক অভ্যুত্থান ঘটে, তখন দেখা যায় ওআইসিভুক্ত গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলো সেই সরকারকে সমর্থন দিচ্ছে। তৃণমূল থেকে উঠে আসা পরিবর্তনের তাগিদের সঙ্গে তাল মেলাতে ব্যর্থতার খেসারত হিসেবেই আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে ওআইসি প্রভাব হারিয়ে ফেলেছে।

এমনও মত রয়েছে, ওআইসির কারণে শক্তিধর অমুসলিমপ্রধান দেশগুলোর সুবিধাই হয়েছে মুসলমানদের অসহায় অবস্থায় ফেলতে। এই জোটের মুরব্বি দেশগুলোর শাসক পরিবারগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্কের সূত্রে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল আরব বিশ্বে তাদের অনেক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে পেরেছে নির্বিঘ্নে। বাগদাদ বিমানবন্দরে সর্বশেষ ড্রোন হামলা তার বিধ্বংসী এক দৃষ্টান্ত।

ওআইসি উম্মাহর কণ্ঠস্বর হতে পারছে না�ওআইসি উম্মাহ ধারণার একটা আধুনিক সংস্করণ হিসেবে দাঁড়াবে বলে ধারণা করেছিলেন অনেকে। অতীত একক ইতিহাসের ওপর দাঁড়িয়ে পুরো সম্প্রদায়কে ঐক্যবদ্ধ রাখা এবং পাশাপাশি বসবাসকারী অন্য সম্প্রদায়কে নিয়ে কমনওয়েলথধর্মী সংস্থা হওয়ার কথা ওআইসির। সেটা হয়নি। গত বছরের হিসাবে দেখা গেছে, ওআইসিভুক্ত দেশগুলো তাদের বাণিজ্যের মাত্র ৯ ভাগ করে থাকে নিজেদের মধ্যে। আসিয়ান বা আফ্রিকান ইউনিয়নের সঙ্গে মেলে না এই চিত্র।

৫০ বছর যেকোনো সংস্থার জন্য অনেক সময়। কিন্তু ওআইসি কেবল বুড়োই হয়নি; কতটা প্রয়োজনীয় আছে, সে প্রশ্নও উঠেছে। ওআইসির সদর দপ্তর থেকে অতি নিকটের দেশ ইয়েমেন। প্রতিদিন ইয়েমেনিদের রক্তের দাগ লাগছে এই সংস্থার গায়েও। অথচ মদিনা সনদে ‘একজন মুসলমানের হাতে অপর মুসলমানের হত্যা নিষিদ্ধ’ করা হয়েছিল।

সুতরাং বলাই যায় , ওআইসির কারনে শক্তিধর অমুসলিম দেশগুলোর সুবিধাই হয়েছে মুসলিমদের অসুবিধায় ফেলতে।

আজকের মতো এ পর্যন্তই
আসসালামু আলাইকুম

পশ্চিমা বিশ্বের ভণ্ডামি!!বর্তমানে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ চলছে। সেখানে পশ্চিমা বিশ্ব তথা আমেরিকা ও তার পা-চাটা দেশ গুলো রাশ...
15/10/2022

পশ্চিমা বিশ্বের ভণ্ডামি!!

বর্তমানে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ চলছে। সেখানে পশ্চিমা বিশ্ব তথা আমেরিকা ও তার পা-চাটা দেশ গুলো রাশিয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান খুবই স্পষ্ট।ইউক্রেনকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে ট্যাংক,সাজুয়াযান,দূরপাল্লার মিসাইল,আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা,যুদ্ধ বিমান,গোয়েন্দা সহায়তা ইত্যাদি আরো অনেক সহায়তা দিয়ে আসছে।যুক্তরাষ্ট্র প্রকাশ্যে এপর্যন্ত প্রায় ১৮.৩ বিলিয়ন ডলারের সামরিক সহায়তা্র দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।আর ইউরোপীয় দেশ গুলোর মিলে ফেব্রুয়ারী-জুন পর্যন্ত প্রায় ৪.১ বিলিয়ন ডলারের সামরিম সহায়তার ঘোষণা দিয়েছে ।

এখন আসি আসল কথায়,এতখন এত কথা বলার একটাই কারণ পশ্চিমা বিশ্ব ইউক্রেনকে রাশিয়া যুদ্ধে যতটা সহায়তা করেছে আমাদের মুসলিম দেশ আফগানিস্তান,ফিলিস্তিন,সিরিয়া,জর্ডান,লেবানন,ইরাক ইত্যাদি দেশের বেলায় উল্টো।ফিলিস্তিনে প্রতিদিনই ইজরাইলের বর্বর বাহিনী হামলা করছে।বেসামরিক নাগরিকের প্রাণহানি হচ্ছে।কিন্তু একদিকে ইউক্রেনে আক্রমণের কারণে রাশিয়াকে যেভাবে পুরো পৃথিবী থেকে একঘরে করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে।ফিলিস্তিনে ইজরাইলের অবৈধ হামলার বেলায় পুরো উল্টো চিত্র।

ইজরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য ফিলিস্তিনকে ভাগ করে দেয়ার মূল কারিগর পশ্চিমা বিশ্ব-ই।পশ্চিমারা বরাবরই ইজরাইলের অবৈধ দখলদারিত্বে নিরব থেকেছে।সর্বদা ইজরাইলকে সমর্থন ও শক্তি সঞ্চয় করেছে।ফিলিস্তিনে কোনো প্রকার সামরিক সহায়তা তো আসেই নি বরং ফিলিস্তিনকে জঙ্গি রাষ্ট্র হিসাবে আক্ষা দিয়েছে।ইজরাইলি বাহিনীর হামলায় এপর্যন্ত ফিলিস্তিনের ৪০ হাজারেরও (সংখ্যাটা কম/বেশি হতে পারে) বেশি প্রাণহানি হয়েছে।অথচ পশ্চিমা বিশ্ব তথা আমেরিকা ও তার পা-চাটা ইউরোপীয় ইউনিয়ন , নেটো ,জাতিসংঘ ইজরাইলকে কোনো প্রকার নিষেধাজ্ঞা দেয় নি।

তাছাড়া যুক্তরাষ্ট্র জেরুজালেমকে ইজরাইলের রাজধানী হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে অনেক আগেই।সম্প্রতি ইয়াহুদীবাদী যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস ব্রিটিশ দূতাবাস জেরুজালেমে সরানোর পরিকল্পনা করছে।বর্তমানে একই সময়ে ইউক্রেন-রাশিয়া ও ফিলিস্তিন-ইজরাইল সংঘাত চলছে।কিন্তু ইউক্রেনের জন্য যা করছে আর ফিলিস্তিনের উপর পশ্চিমাদের মনোভাব তো আমাদের কাছে স্পষ্টই।

আজকের মতো এইপর্যন্তই
আসসালামু আলাইকুম

19/01/2022

Address

Daudkandi
3516

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Exploit X posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share



You may also like