Choti Golpo Points

Choti Golpo Points Please Like + Follow Golpo Points Page. Thank You �.

13/04/2024

"নানির বাড়ি মধুর হাড়ি" [চটি গল্প ]
#পর্ব - ০২ শেষ
Atik Ahmed Niloy

নিরাকে স্কুলে যেতে দেখে আমি বের হলাম। আমাকে আসতে দেখে নানী খুব খুশি হলো।
বললো, “কিরে, তোর তো রাতে আসার কথা”।
আমি বললাম, “ভাল্লাগছিল না, তোমাকে দেখতে ইচ্ছে হলো, তাই চলে এলাম”।
নানী মিষ্টি হেসে চোখ মটকে বললো, “ওওওও তাই বল, তা শুধু দেখতেই ইচ্ছে হলো না আর কিছু?”
- আমি হাসলাম।
নানী বললো, “চল ঘরে যাই, আমারও ভাল্লাগছে না, শরীরটা কামড়াচ্ছে, একটু ম্যা/সেজ করে দিবি?”

আমরা ঘরে এসে বসলাম, নানী জিজ্ঞেস করলো, “বাইরের গেট বন্ধ করেছিস তো?” আমি জানালাম যে আমি আসার সময় গেট লক করে এসেছি। নানী খিক খিক করে হাসতে হাসতে বললো, “পাকা খেলোয়ার”। ঘরের জানালাগুলো খোলা থাকায় প্রচুর আলো। নানী বিছানায় বসে এক পা উপরে তুলে দিয়ে গা থেকে শাড়ির আঁচল ফেলে দিয়ে বললো, “আয়না শরীরটা একটু দলাই মলাই করে দে, খুব কামড়াচ্ছে”।
ব্লা/উজের মধ্যে নানীর মা/ইগুলো ফাটফাট করছিল, আমি এগিয়ে গিয়ে মাই ধরে টিপতে লাগলাম।
নানী বললো, “ব্লা/উজ খুলে নে, গাধা”।
আমি ফটাফট ব্লা/উজের বোতামগুলো খুলে ফেললাম, ভিতরে ব্র ছিল, সেটাও হুক খুলে ফেলে দিলাম। দিনের আলোতে মনে হলো মা/ই দুটো যেন হাসছে।
কী সুন্দর, নাদুসনুদুস, সুগোল, সুডৌল, নিরেট। নি/পল দুটো কালো কুচকুচে আর নি/পলের গোড়ার চারদিকের বৃত্তটা অনেক চওড়া। এতো বড় বড় মা/ই কিন্তু তবুও বেশি হেলেনি, সামান্য একটু নুইয়ে সগর্বে বু/কের উপরে দাঁড়িয়ে আছে। এরকম মা/ই না ধরে থাকা যায়না, আমিও পারলাম না, হামলে পরে টিপতে লাগলাম আর কামড়াতে লাগলাম, নি/পল" চু/ষতে লাগলাম।
সুখের আতিশয্যে নানী আমার গাল টিপে দিয়ে বললো, “উমমমমমমম দুস্টু একটা”।
খুব ভালো লাগলো নানীর সেই মিষ্টি আদর। আমি বেশ কিছুক্ষণ ধরে নানীর মা/ই দুটো নিয়ে খেলা করলাম, নানীকে পা মোচড়াতে দেখে বুঝলাম নানীর ভুদায় র/সের নদী বইছে, কুটকুটাচ্ছে।
আমি নানীর পে/টিকোটের ফিতার গিট খুলে দিলে নানী নিজেই সেটা খুলে ফেলে দিল।
নানীকে ঠেলে বি/ছানায় শুইয়ে দিয়ে আমি ওর পা দুটো ফাঁ/ক করতেই এক অভুতপূর্ব দৃশ্য দেখতে পেলাম! কী সুন্দর নানীর ভু/দা, বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছিল যে এতো সুন্দর একটা ভু/দা আমি রাতে চু/দেছি এবং এখনও আমার নাগালের মধ্যে, আমি ইচ্ছে করলেই ওটা চু/দতে পারি, চাটতে পারি, কামড়াতে পারি, যা ইচ্ছে তাই করতে পারি। বড় কমলার মোটা কোয়ার মত পুরু দুটো ঠোঁ/ট, চেরাটা গভীর, একটা বা/লেরও অস্তিত্ব নেই, একেবারে ঝকঝকে পরিষ্কার, ঠিক ৮/৯ বছর বয়সী মেয়েদের ভু/দার মতো।

চেরার মাঝখানে কালো দুমড়ানো মুচড়ানো অনেকখানি চামড়ার পুটলী, নানীর ক্লি/টোরিস। আমি ক্লি/টোরিসের ডগা ধরে টেনে লম্বা করলাম, প্রায় দেড় ইঞ্চি।নিজেকে সামলানো কঠিন হয়ে উঠলো, হামলে পড়লাম ভু/দার উপর। তারপর চাটতে লাগলাম,
লম্বা ক্লি/টোরিসটা মুখে নিয়ে চু/ষতে লাগলাম, ক্লি/টোরিসের দুই ডানার মাঝখানে জিভ দিয়ে চাটতে লাগলাম। আনন্দে পাগল হয়ে গেল নানী, বললো, “উহুহুহুহুহুহু নানারে এ কি সুখ দিলি রে, আমি জীবনেও এরকম সুখ পাই নাই রে নানা।
তুই আমার জীবনে না আসলে তো জানতেই পারতাম না যে গু/দও মানুষ চাটে এ জিনিস চাটাতে এতো মজা। তোর নানা তো ওসব জানেই না, জানলেও মনে হয় চাটতো না, শা/লা বুইড়ার আবার যা ঘিন্না। নানারে আমার গু/দের মধ্যে কিটকিট করে কামড়াচ্ছে রে নান, দে ফুটোর মধ্যে জিভ ঢু/কায়ে দে, ওহোহোহোহোহোহো আহাহাহাহাহাহাহ উহুহুহুহুহুহুহু ইসসসসসরে কি মজা রে ওহোহোহোহোহোহো”।
ভু/দা চাটতে চাটতে এমন হয়ে গেল যে ৫ মিনিটের বেশি নানী টিকতে পারলো না। আমার মাথা চেপে ধরে কোমড় উপর দিকে ঠেলে আমার মুখের সাথে ভু/দা ঘষাতে লাগলো আর দুই রান দিয়ে আমার মাথা এমন জোরে চেপে ধরলো মনে হলো মাথাটা ভেঙেই ফেলবে। তারপর ঝাঁকি মেরে মেরে র/স খসিয়ে দিল।

র/স খসার পর নানী এতো খুশি হলো যা বলার মতো নয়। বললো, “নানা রে তুইতো একটা যাদুকর রে, শুধু মুখ দিয়েই চরম তৃপ্তি দিলি, যা তোর নানা ধো/ন দিয়েও করতে পারে না। তুই না থাকলে তো আমি জানতেই পারতাম না এতো মজাও দুনিয়ায় আছে, আয় আমিও তোর ধো/ন চুষে দেই”।

নানী আমার ধো/ন চেপে ধরে চু/ষতে লাগলো, আমি নানীর ভু/দা হাত দিয়ে আদর করে দিতে লাগলাম।
৫/১০ মিনিট পরেই নানীর ভু/দায় রস আসতে শুরু করলো। আরো ২/৩ মিনিট পরে নানী বললো, “আয় নানা, এবার মন ভরে চো/দ", চু/দে" চু/দে আবার রস নামায়ে দে”।
আমি নানীকে চিতি করে শুইয়ে চু/দতে লাগলাম। তারপর উপুড় করে কুকুর চো/দা "চু/দলাম, কাত করে চু/দলাম, খাটের কিনারে নিয়ে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে চু/দলাম। নানী বললো,
“বাবারে বাবা, এতো কায়দাও তুই জানিস, তোর নানা তো সারা জীবন ঐ এক চিত করেই আমাক চু/দলো”।
আমি আরো জোরে জোরে চু/দতে লাগলাম আর মা/ই চটকাতে লাগলাম।
প্রায় ২৫ মিনিট চু/দার পর নানী আবার র/স খসালো এবং রাতের মতোই আমাকে নানীর ভু/দার মধ্যে মা/ল ঢালতে বললো,
আমি নানীর ভু/দার গর্তে মা/ল দিয়ে ভরে দিলাম। নানী বললো, “জানিস নানা, একজনের উপর আমার খুব হিংসে হতিছে”।
আমি অবাক হয়ে হেসে বললাম, “সেটা আবার কে?” নানী খিলখিল করে হেসে বললো, “কেন? যে মাগী তোর বউ হবি, সে। ইশশশ কি সৌভাগ্য রে তার, সারাডা জীবন তোর কাছ থেকে মজা লুটবে, আমার সহ্য হতিছে না। ইশশ আমি যদি তোর বউ হয়া জন্মাতাম!”
আমি বললাম, “ভাবছো কেন নানী, আমি তো আছি, তোমারে চু/দে এতো মজা পাইছি, তুমি যখন ডাকবা তখনই আমি এসে তোমাকে চু/দে যাবো”। নানী বললো, “হ্যাঁ, নানা,
এই লাকী (নানীর নাম লাকী) তোর কেনা বাঁদী হয়্যা গেল আজ থাইকা। তোর যখন ইচ্ছে হবি তখনই আসবি, আমার এ সারা দেহ আজ থাইকা তোর সম্পত্তি”।

এর পরে ঐ ৭ রাত তো নানীকে চু/দলামই, তার পর থেকে প্রায়ই দিনের বেলায় যখন নানা আর নিরা বাইরে চলে যেত আমি গিয়ে নানীকে চু/দে আসতাম।

নানা যখনই কোন কারনে রাত্রে থাকতো না, নানী আমাকে ডাকতো রাত্রে তার বাসায় থাকার জন্য, সেই রাতে কম করে হলেও দুই বার চু/দতাম। এভাবেই চলছিল। এদিকে নিরার সাথেও আমার বেশ জমে উঠেছিল।
ওর মা/ই উঠছে না দেখে আমি টিপে টিপে সুপারির মতো বানিয়েছি, ওর ভু/দাটাও দারুন ঠিক নানীর মতো, তবে ক্লি/টোরিস বাইরে থেকে দেখা যায় না। তাতে ভু/দাটা আরো সুন্দর লাগে, লম্বা চেরাটা পুরো দেখা যায়। কিন্তু ওর ভু/দার ফুটো ছোট থাকায় ওকে চু/দতে পারি না, শুধু ভু/দার উপরে ঘষে ঘষে মা/ল আউট করি। ওদের বাসায় যে রাতে থাকি সে রাতে নানীকে চু/দি বলে ওর দিকে আগ্রহ থাকে না।
নিরা যে রুমে থাকে সে রুম থেকে বাইরে বাথরুমে যেতে হলে নানীর রুম দিয়ে যেতে হয়। নিরা মরার মত ঘুমায় বলে আমারা কখনো সাবধান থাকি না। কিন্তু এক রাতে দূর্ঘটনা ঘটে গেল।

একবার নানা না থাকায় রাতে আমি নানীর বাসায় থাকলাম। তখন প্রায় মাঝ রাত। আমি লাইট অন করে ধুমসে নানীকে চু/দছি, নিরার সম্ভবত প্রচন্ড প্রশাবের বেগ পেয়ে ঘুম ভেঙে যায়। বাথরুমে যাওয়ার জন্য নানীর ঘরে ঢুকেই তো দেখে আমি ওর মা-কে চু/দছি। হঠাৎ করে আমাদের ঐ অবস্থায় দেখে ও আর নিজেকে সামলাতে পারলো না, বললো, “সে কি মামা, মা তোমরা কি করতেছো?”

নানী তো কারেন্টের শক খাওয়ার মতো লাফ দিয়ে উঠে সরে বসে শাড়ি দিয়ে নিজের উ/লঙ্গ শরীর ঢাকার চেষ্টা করলো, আমি চুপ করে বসে রইলাম।

নিরা আর কিছু না বলে বাথরুমে গিয়ে মুতে এসে আবার নিজের রুমে গিয়ে শুয়ে পড়লো। নানী তো ভয়েই অস্থির, বারবার শুধু একই কথা বলছিল, “মেয়ে যদি ওর বাবাকে বলে দেয়, এই বয়সে কেলেঙ্কারীর আর শেষ থাকবে না”। আমি নানীকে দুশ্চিন্তা না করতে বললাম, “তুমি কিস্যু ভেবোনা, নিরা কাউকে কিছু বলবে না, সে ব্যবস্থা আমি করবো”।

নানী আমার হাত চেপে ধরে বললো, “পারবি?” আমি অভয় দিয়ে বললাম, “অবশ্যই পারবো, ও নিয়ে তুমি একদম ভেবো না, এ তো আমার বাঁ হাতের খেল”। নানী আশ্বস্ত হলো কিন্তু নিশ্চিন্ত হতে পারলো না।

প্রতি বিকেলে নিরা খেলতে না যেয়ে আমার বাসায় আমার রুমে যায় মজা করতে। পরদিনই নিরা আমার রুমে এলে আমি বললাম, “রাতে যা দেখেছিস, খবরদার কাউকে বলবি না”।

নিরা খিক করে হেসে বললো, “ধুর মামা, আমার কি মাথা খারাপ? তয় মা যে তোমার সাথে হি হি হি। মামা, আমি কবে মা’র মতো তোমারটা আমার গু/দে নিতে পারবো? বলো না, আমার না খুব শখ, জানো আমি প্রায়ই আঙুল দিয়ে দিয়ে আমার গু/দের ফুটো বড় করার চেষ্টা করি কিন্তু ব্যাথা লাগে”।

আমি বললাম, “তুই খামোখা ভাবছিস, আরেকটু বড়ো হ, তোর ভু/দার ফুটো এমনিতেই আমার ধো/ন গিলতে পারবে”। নিরা বলে, “সত্যি বলছো?”

আমি মাথা নেড়ে ওকে সায় দেই। কিন্তু নিরা এক অদ্ভুত প্রস্তাব দিয়ে বসে, বলে, “কিন্তু মামা, এর পর থেকে যখনই তুমি আমাদের বাসায় রাতে থাকবে আমাকে মা’র সাথে শোয়ার ব্যবস্থা করে দেবে আর যখন মা’কে চু/দবে আমার ঘুম ভাঙিয়ে দেবে, তুমি কেমন করে মা’কে করো তা আমি দেখবো”।
- আমাকে রাজি হতেই হয়।

পরের বার যখন আবার নানীর বাসায় রাত কাটানোর সুযোগ হলো তখন আমার শেখানো মত নিরা নানীর কাজে জিদ ধরলো যে ও নানীর সাথে শোবে।

নানী যদিও চাচ্ছিল না কিন্তু আমি নানীকে বললাম “থাকুক না, সমস্যা কি?” নানী রাজি হয়ে গেল, কারন সে জানে আমি সব পারি, নিরা কাউকে কিছু বলেনি দেখে আমার উপরে নানীর পুরো ভরসা। রাতে যখন নিরা ঘুমিয়ে কাদা তখন আমরা 'চু/দা-চু/দি' শুরু করলাম।

নানীকে নিরার কাছাকাছি নিরার দিকে মাথা দিয়ে শোয়ালাম যাতে সে কিছু টের না পায়। তারপর আমি নিরার কচি বাতাবী লেবুর মতো মা/ই ধরে চটকালাম যাতে ওর ঘুম ভাঙে।

নিরা জেগে উঠলো কিন্তু নানীকে সেটা বুঝতে দিল না। আমি নিরার ভু/দায় আঙুল দিতে দিতে নানীকে চু/দলাম। নিরা পুরো 'চু/দা-চু/দির দৃশ্য দেখলো। এরপর থেকে প্রতিবারই নিরা দর্শক হিসেবে থাকতো আর একজন দর্শকের সামনে নানীকে চু/দতে অন্যরকম মজা পেতাম আমি। তোমরা বুঝতেই পারছো যে নিরাকে চু/দা ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র।

------• সমাপ্ত •------

10/04/2024

"নানির বাড়ি মধুর হাড়ি" [ চটি গল্প ]
#পর্ব - ০১
Atik Ahmed Niloy

শোভার সাথে আমার সম্পর্ক বেশ শিথিল হয়ে এসেছিল, তাছাড়া নানান পারিপার্শ্বিক চাপে মেয়েটা হতাশ হয়ে পড়েছিল। ফলে হঠাৎ করেই ও আত্মহত্যা করে বসলো।

তারপর চলে গেল বেশ কিছু দিন। ইতিমধ্যে ঐ বাড়ির ছোট মেয়ে নিরার সাথে আমার গোপন একটা সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। তখন নিরার বয়স অনেক কম ছিল, চু/দার যোগ্য হয়ে ওঠেনি, তাই ও শুধু আমার ধো/ন নাড়তো আর আমি ওর ভু/দা নাড়তাম। এরই মধ্যে ঘটে গেল অন্য এক ঘটনা।

নিরার সাথে আমার আরো ঘটনা আছে সেটা পরে বলবো, তার আগে বিশেষ ঘটনাটা বলি।

একদিন নানী আমাদের বাসায় এসে আমার আম্মাকে অনুরোধ করলো যে আমাকে উনাদের বাসায় কয়েকটা রাত কাটানোর অনুমতি দিতে হবে।

কারনটা অতি সাধারন, শিক্ষকদের একটা ৫ দিনের ওয়ার্কশপ হবে ঢাকায়, নানাকে সেই ওয়ার্কশপে অংশ নিতে ঢাকা যেতে হবে।সেখান থেকে নানা যাবেন আভার শ্বশুরবাড়ি।

আভা তখন ৮ মাসের গর্ভবর্তী, তাই ওকে নিয়ে আসবেন (আভা অবশ্য বলেছিল বাচ্চাটা নাকি আমার)। বাড়িতে নানী এবং নিরা ছাড়া কোন পুরুষ মানুষ নেই।

তাই রাতে নিরপত্তার জন্য একজন পুরুষ থাকা দরকার। তাছাড়া নানীর খুব ভুতের ভয় আছে, রাতে একা থাকতে খুব ভয় পায়। সেজন্যে আমি যদি ঐ কয়টা রাত নানীর বাসায় কাটাই তাহলে খুব সুবিধা হয়।

আমার আম্মা নানীর অসহায়ত্বের কথা ভেবে রাজি হয়ে গেলেন।সেদিন বিকেল থেকেই আকাশে মেঘের আনাগোনা শুরু হয়ে গেল এবং সন্ধ্যার অনেক আগেই চারিদিক অন্ধকার হয়ে গেল।

সন্ধ্যার পরপরই টিপটিপ বৃষ্টি শুরু হলো। আম্মা বললেন, “বৃষ্টি বাড়তে পারে, তুমি এখনই চলে যাও”। আমি আভাদের বাড়ি গিয়ে দেখলাম সবগুলো দরজা জানালা বন্ধ।

আমি দরজার কড়া নেড়ে নানীকে দরজা খুলতে বললাম। নানীকে খুব ফ্রেস দেখাচ্ছিল।মনে হয় সন্ধ্যার পর গোসল করেছে। শুনেছি নানীর খুব ছোটবেলায় বিয়ে হয়েছিল, তখন তার বয়স মাত্র ১৪, ১৬ বছরে আভার জন্ম।

সে হিসেবে নানীর বয়স তখন ৩৪-৩৫ এর বেশি নয়। নানী একটু বেঁটে, প্রায় ৫ ফুট আর একটু স্বাস্থ্যবতী। আগে নাকি অনেক চিকন ছিল।
নানীর গায়ের রং হালকা শ্যামলা কিন্তু দেখতে খুব সুন্দর। তিন মেয়ের মা হওয়া সত্ত্বেও যে কোন পুরুষের কা/মনার আগুন জ্বালানোর মতো সম্পদ তার ছিল।

বড় বড় লোভনীয় মা/ইগুলো শাড়ির উপর দিয়েও বেশ দেখা যেত।৩৮-৩২-৪২ ফিগারের নানীকে লাল পাড়ওয়ালা সবুজ শাড়িতে দারুন লাগছিল। সেই সাথে নানীর ঘন কালো কোঁকড়ানো চুলে বাড়তি আক/র্ষন যোগাচ্ছিল।

সত্যি কথা বলতে কি, হঠাৎ করে নানীকে চো/দার খুব লোভ লাগলো আমার। এতদিন এই পরিবারের সাথে আমার উঠাবসা কিন্তু এর আগে কোনদিন নানীকে এমনভাবে দেখিনি আমি।

আমি সবকিছু ভুলে নানীর দিকে অপলক তাকিয়ে থাকলাম কয়েক সেকেন্ড। নানী সেটা খেয়াল করলো এবং ঠাট্টা করে বললো, “কি নানা, অমন করে তাকিয়ে আছিস কেন? ভিমরতি ধরলো নাকি তোর আবার?” আমি লজ্জা পেলাম, হেসে ভিতরে ঢুকলাম।

তখন সাড়ে আটটা বাজে, নিরা ওর রুমে পড়ছিল, আমি আর নানী টিভি দেখছিলাম, একটা প্রেমের নাটক হচ্ছিল। নাটকটা আমার খুব ভাল লাগছিল। বাইরে প্রচন্ড বৃষ্টি শুরু হয়ে গেছে, টিনের চালে বৃষ্টির শব্দের জন্য টিভির শব্দ তেমন শোনা যাচ্ছিল না।

নানী আমার সাথে ইয়ার্কি করে বললো, “কি নানা, এতো মন দিয়ে প্রেমের নাটক দেখছিস, আছে নাকি কেউ তোর মনের মানুষ, ভালবাসিস কাউকে?”

আমি মাথা নেড়ে হেসে বললাম, “ না নানী, এখনো তেমন কাউকে পাইনি, থাকলে তো তোমাকে বলবোই”। নানী হেসে বললো, “বলিস কি নানা, তোর মতন এমন হ্যান্ডসাম ছেলের লাভার নেই, মেয়েরা তোকে পেলে তো গিলে খাওয়ার কথা।

এইতো ন/ষ্টামী করার বয়স, এখন না করলে আর করবি কবে? এখনি তো চুরি করে করে মধু খাওয়ার সময়”। এ কথা বলে নানী খিলখিল করে হাসতে লাগলো।

নানীর আচার আচরণ আমার কাছে খুব রহস্যজনক মনে হলো, অন্য দিনের তুলনায় নানীকে আজ অন্যরকম লাগছিল। সাধারনত নেশা টেশা করলে মানুষ এমন করে কিন্তু নানী তো নেশা করেনি, তাহলে?
এরই মধ্যে নিরা এসে বললো যে ওর খুব ঘুম পাচ্ছে, খাবার চাইলো। নানী ওকে টেবিল থেকে খাবার নিয়ে খেয়ে শুয়ে পড়তে বললো।

প্রায় দশটার দিকে নানী আমাকে রাতের খাবার খেয়ে নিতে বললো। খেতে খেতে আমরা গল্প করতে লাগলাম। নানী তার ছোটবেলার এবং বিয়ের গল্প বলছিল।
নানী বলছিল, “জানিস নানা, আমার তখন কতোই আর বয়স, এই ধর তের কি চৌদ্দ, তখনো আমি পুতুল আর রান্না রান্না খেলি। তোর নানা আমাকে একদিন রাস্তায় কুতকুত খেলা দেখে পছন্দ করে ফেললো আর আমার আব্বার কাছে বিয়ের প্রস্তাব পাঠালো। তোর নানা তো দেখতে খুব সুন্দর ছিল, আব্বা এক কথায় রাজি হয়ে গেল।

কিন্তু আমি তখনো বিয়ে যে কি জিনিস তাই-ই বুঝতাম না”।নানী খিলখিল করে হাসতে লাগলো আর তারপর আরো খোলামেলাভাবে তার আর নানার গো/পন কাহিনীগুলোও বলতে লাগলো।

নানী আবার শুরু করলো, “বাসর ঘরে সে কী বিশ্রি কান্ড, হিহিহি হিহিহি হিহিহি, তোর নানা তো আমাকে আ/দর টাদর করার জন্য কাছে টানতেছে আর আমি ভয়ে গুটিশুটি হয়ে ছিলাম, একটু পর এক দৌড়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলাম। পরে আমার দাদী আমাকে অনেক বুঝিয়ে আবার রেখে গেলেন। এইসব দেখে যা হোক তোর নানা সে রাতে আর বেশি কিছু করলো না।

কিন্তু পরের রাতে তোর নানা আমাকে জড়িয়ে চুমু টুমু খেলো, তারপর আমার সেই ছোট ছোট মা/ইগুলো কিছুক্ষণ টিপলো, প্রথমে ব্যথা লাগলেও পরে বেশ ভালো লাগছিল, তাই আমি আর ব্লা/উজ খুলতে মানা করলাম না।

কিন্তু পরে যেই আমার শাড়ি টেনে উপরে তুলে ভু/দা বের করে ফেলল, আমি তো দিলাম এক কামড়”। এটুকু বলেই নানী জোরে জোরে খিলখিল করে হাসতে লাগলো।
আমি নানীকে বললাম, “নানী অতো জোরে হেসো না, নিরা আবার কিছু মনে করতে পারে, ছোট মানুষ কি বুঝতে কি বুঝবে, শেষে কাউকে বলে দিলে আবার কে কি বলে তার ঠিক আছে”।

নানী বললো, “ওকে নিয়ে তুই ভাবিস না, ও আমার মেয়ে, আমি ওকে চিনি, একবার ঘুমালে সকাল হওয়ার আগে কানের কাছে বোমা ফাটলেও কিচ্ছু টের পাবেনা”।
খাওয়া শেষ করে আমরা আবার টিভি রুমে গেলাম, বাইরে তখন প্রচন্ড শব্দে বিজলী চমকাতে শুরু করলো, সেইসাথে ঝড়ো হাওয়া। হঠাৎ কারেন্ট চলে গেল, পুরো ঘর অন্ধকার হয়ে গেল।
নানী বললো, “নানা দেখতো শোকেসের উপরে মোমবাতি আর ম্যাচ আছে,
আমি মোমবাতি জ্বালালাম। তারপর আমরা বিভিন্ন বিষয়ে অনেকক্ষন গল্প করলাম।

আবহাওয়া আরো খারাপের দিকে যাচ্ছিল সেইসাথে গুমোট গরম পড়তে লাগলো, বুঝতে পারলাম রাতে প্রচন্ড ঝড় হওয়ার সম্ভাবনা আছে। টিনের চালে চটরপটর করে বৃষ্টির শব্দ শোনা যাচ্ছিল। খুব গরম লাগায় আমি শার্ট খুলে ফেললাম, গেঞ্জি পড়ার অভ্যাস নেই আমার, ফলে আমার পরনে কেবল লুঙ্গি ছাড়া আর কিছু থাকলো না। নানী আমাকে একটা হাতপাখা এনে দিল।

কিছুক্ষণ পর নানীও বললো, “সত্যিই তো রে নানা, খুব গরম পড়তেছে, উফ্ গায়ে কাপড় রাখাই সম্ভব হচ্ছে না, শরীর পুড়ে যাচ্ছে”। এ কথা বলে নানী আমার সামনেই শাড়ি আড়াল করে গা থেকে ব্লা/উজ খুলে ফেলল।

ব্লা/উজ খোলার পর আমি একটা লাল রঙের ব্র দেখতে পেলাম। নানী যখন হাতপাখা দিয়ে বাতাস নিচ্ছিল, নানীর বড় বড় মা/ইগুলো শাড়ির উপর দিয়েই ফুটে উঠছিল।

আধঘন্টা পর নানী বললো, “নাহ্, কারেন্ট মনে হয় শীঘ্রী আসবে না, চল শুয়ে পড়ি”।

নানী আমার শোবার ঘর দেখিয়ে দিল, নানীর রুমের লাগোয়া রুমে নানী আমার থাকার ব্যবস্থা করেছে।আমাকে ঘর দেখিয়ে দিয়ে নানী একটা টর্চলাইট নিয়ে বাইরে গেল। নানী বাসার বাথরুমটা উঠোনের ওপাশে বেশ একটু দুরে।

আমি আমার বিছানা ঝাড়লাম, তারপর মশারী টাঙালাম। শোয়ার আগে আমার দাঁত ব্রাশ অভ্যাস, তাই আমি ব্রাশে পেস্ট লাগিয়ে দাঁত মাজার জন্য বাইরে যাওয়ার জন্য প্রস্থুত হচ্ছিলাম।

এমন সময় হঠাৎ একটা প্রচন্ড চিৎকার কানে এলো। আমি দরজার দিয়ে বাইরে দৌড় দিলাম, দেখলাম নানী চিৎকার করতে করতে দৌড়ে আমার দিকেই আসছে, বলছে, “ভুত, ভুত, বাঁচাও, বাঁচাও, ভুত!” নানী হাঁফাতে হাঁফাতে দৌড়াচ্ছিল, ঘরের কাছাকাছি আসতে না আসতেই নানী পড়ে যেতে লাগলো, আমি ছুটে গিয়ে ধরে ফেললাম।

নানী আমাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে একইভাবে চিৎকার করতে লাগলো আর থরথর করে কাঁপতে লাগলো।আমি নানীকে একটা ঝাঁকি দিয়ে শান্ত হতে বললাম।

নানী আমার দিকে তাকালো এবং আমাকে চিনতে পেরে আরো শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো। আমার খুব অস্বস্তি লাগছিল, কারন নানীর বড় বড় নরম মা/ইগুলো আমার বুকের সাথে পিষ্ট হচ্ছিল। আমি নানীকে ধরে ওর রুমে নিয়ে গেলাম। বিছানায় বসিয়ে আমিও পাশে বসে বললাম, “নানী, ভয় পাচ্ছ কেনো?

এই যে দেখো, আমি। হ্যাঁ আমি, শক্ত হও, দেখো পৃথিবীতে ভুত বলে কিছু নেই, আমার মনে হয় বিজলীর আলোয় তুমি অন্য কিছু দেখে ভুত ভেবে ভয় পেয়েছো। ঠিক আছে, তুমি এখানে বসো, আমি গিয়ে দেখে আসি ব্যপারটা কি”।

এখানে বলে রাখা দরকার যে, আমি ছোটবেলা থেকেই ভুত-টুত বিশ্বাস করি না,
অমাবশ্যার রাতে শ্মশান থেকে মড়া মানুষের খুলি নিয়ে আসার অভিজ্ঞতাও আমার আছে।আমার কথা শুলে নানী আচমকা আমার হাত চেপে ধরে চিৎকার করে বললো, “না, না, যাসনে, ভুত তোকে খেয়ে ফেলবে, আমি দেখেছি এই এতো বড় বড় দাঁত, সাদা শাড়ি পড়ে কলের পাড়ে দাঁড়ায়ে আছে, ইয়া লম্বা! যা তাড়াতাড়ি দরজা বন্ধ কর, আমার কাছে বসে থাক, আমার খুব ভয় করতেছে”। সত্যি সত্যি নানী ভয়ে ঠকঠক করে কাঁপতে লাগলো।

আমি আর কি করবো, উঠে গিয়ে দরজার সিটকিনি লাগিয়ে এসে নানীর কাছে বসলাম। তখন আমি খেয়াল করলাম যে নানীর গায়ে কেবল শা/ড়ি ছাড়া আর কিছু নেই, ব্র-টা কখন খুলে ফেলেছে বলতে পারবো না। শাড়ি সরে গিয়ে এপাশের মা/ইয়ের অনেকখানি বেড়িয়ে পড়েছে।

কি সুন্দর গোল, নাদুস-নুদুস, ফোলা ফোলা মা/ই। আবার আমি অস্বস্তি বোধ করতে লাগলাম, কারন ইতিমধ্যে নানীর দুই মেয়েকে আমি চু/দেছি, বড়টা বেড়াতে এলে এখনও চু/দি আর ছোটটার সাথেও সম্পর্ক চলছে, ওর ভু/দা আমার ধো/ন গেলার মত পরিপক্ক হলেই ওটাকেও চু/দবো। সুতরাং এই অবস্থায় ঐ তিন মেয়ের মায়ের দিকে কুনজরে তাকানো একটা বড় পাপ।

আমি আবার নানীর পাশে বসলাম। মোমবাতি ফুরিয়ে আসছিল, আমি নানীকে শুয়ে পড়তে বললাম। কিন্তু নানী শুতে চাচ্ছিল না, ভয়ে থরথর করে কাঁপছিল। আমার হাত চেপে ধরে রেখে বললো, “না নানা, তুই যাসনে, আমি একা একা ঘুমাতে পারবো না, আমার খুব ভয় করতেছে, ওই ভুতটা..ভুতটা যদি ঘরে ঢোকে?” কি করবো ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলাম না।

শেষে নানীকে বললাম, “ঠিক আছে নানী, তুমি শোও আমি তোমাকে পাহাড়া দিচ্ছি, আমি যাচ্ছি না, এখানে বসে বসে আমি সারা রাত জেগে তোমাকে পাহাড়া দিবো, তুমি ঘুমাও”।

তখন সে বিশ্বাস করলো এবং দুইটা পা বিছানার উপরে তুলে শুয়ে পড়লো। যখন শোয়ার জন্য কাত হলো তখন নানীর একটা মা/ই পুরো আলগা হয়ে গেল, আমি বড় নিরেট গোল মা/ইয়ের কালো বৃত্তের মধ্যে বড় জামের মত প্রায় পৌনে একইঞ্চি লম্বা, মোটা, কয়েরী রঙের নি/পলও দেখতে পেলাম। শোয়ার পরে নানী শাড়ি দিয়ে মা/ইটা ঢেকে নিল।

আমার বুকটা ঢিবঢিব করতে লাগলো, ।তো সুন্দর মা/ইয়ের "নি/পল "চু/ষতে খুব ইচ্ছে হলো কিন্তু অনেক কষ্টে সে ইচ্ছেটা দমন করলাম। আমি একটা চাদর নিয়ে নানীর গায়ে দিয়ে দিলাম।

আস্তে আস্তে এক সময় মোমবাতিটা ফুড়িয়ে নিভে গেল আর পুরো ঘর অন্ধকার হয়ে গেল।আমার রুমেরটাও নিভে গেছে। ঘরটা এতো অন্ধকার যে নিজের হাতও দেখা যাচ্ছিল না।

বাইরে তুমুল ঝড় বাতাস হচ্ছিল, বিজলীও চমকাচ্ছিল অনবরত। নানী ঘুমাচ্ছিল, আমি নানীর গাঢ় ঘুমের গভীর শ্বাসের শব্দ শুনতে পাচ্ছিলাম। একটু একটু নাকও ডাকছিল। হঠাৎ করেই টিনের চালে মুষলধারে বৃষ্টির ফোঁটা পড়তে লাগলো, সেইসাথে শোঁ শোঁ শব্দে ঝড় হতে লাগলো। বৃষ্টির আর ঝড়ের শব্দে নানীর ঘুম ভেঙে গেল।

আমি নানীর পায়ের কাছে বসা ছিলাম, নানী হাত দিয়ে আমাকে ছুঁয়ে শান্ত কন্ঠে বললো, “আরে নানা, তুই এখনও জেগে বসে আছিস? তোর তো শরীর খারাপ করবে, রাত জাগিস না, শুয়ে পড়, এখানে আমার এপাশে এসে শুয়ে পড়, আয়”। নানী দেয়ালের দিকে সরে গিয়ে আমার শোয়ার জন্য জায়গা করে দিল। সত্যি ঘুমে আমার চোখ খুলে রাখা কঠিন হয়ে উঠেছিল।

আমি আর দেরি না করে একটা বালিশ নিয়ে নানীর পাশে শুয়ে পড়লাম। দুচনের মাঝখানে মাত্র ছয় ইঞ্চি দূরত্ব রইলো। আমার ঘুম এসে গিয়েছিল, ঝড়ো বাতাসে সম্ভবত একটা গাছের ডাল ভেঙে টিনের চালের উপরে পড়ে বিকট শব্দ হওয়ায় আমার ঘুম ভেঙে গেল। নানীও জেগে উঠে আবার চিৎকার শুরু করে দিল, “ভুত, ভুত, ঐ যে চালের উপর নাচতেছে, ওরে মারে, ভুত”।

নানী আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার আরো কাছে এগিয়ে এলো। আমি বললাম, “নানী, ঘুমাও তো, ভুত টুত কিছু নেই, আমি আছি তো তোমার পাশে, ভয় নেই, ঘুমাও”।

নানী তখন আমাকে পুরো জড়িয়ে ধরে কাঁপতে কাঁপতে বলতে লাগলো, “না নানা, ভুত, ঐ যে আসতেছে, তোকে খেয়ে ফেলবে, আয় আয় চাদরের ভিতরে আয়, ভুত তোকে মেরে ফেলবে, ওহ ওহ আমার খুব ভয় করতেছে, আমাক মেরে ফেলবে, তোকেও মেরে ফেলবে, আজ আমাদের দুজনকেই খেয়ে ফেলবে”।

নানী হাত দিয়ে চাদর উঁচু করে আমার গায়ের উপরে দিয়ে ঢেকে দিল এবং আবার আমাকে জড়িয়ে ধরলো। নানীর শরীরের সাথে আমার শরীর লেপ্টে গেল। চাদরের নিচে নানীর শাড়ি গায়ে ছিল না, আমিও খালি গায়ে, ফলে নানীর বড় বড় নরম মা/ইদুটো আমার বুকের সাথে লেপ্টে ঘষাঘষি করতে লাগলো।

নানী আমাকে শক্ত করে বুকের সাথে চেপে ধরে কাঁপছিল, ওর গরম নিশ্বাস আমার মুখের উপর পড়ছিল। যদিও আমি কিছুই দেখতে পাচ্ছিলাম না, কিন্তু নানীর মা/ইগুলোর পুরো চাপ আমার বুকের সাথে অনুভব করছিলাম।

ফলে আমার ভিতরের শয়তানটা জেগে উঠতে লাগলো আর আমার সাড়ে সাত ইঞ্চি মো/টা "ধো/নটা ক্রমে ক্রমে শক্ত লোহার রডের মত দাঁড়িয়ে গেল। যেহেতু আমি আর নানী দুজনেই কাত হয়ে মুখোমুখি জড়াজড়ি করে ছিলাম, আমার খাড়ানো ধোন নানীর উরুর সাথে চেপে রইলো।

কিছুক্ষনের মধ্যেই নানীর ভয় কমে এলো এবং বাস্তব পরিস্থিতির মুখোমুখি হলো। নিজর মা/ইদুটো আমার বুকের সাথে লেপ্টে রয়েছে আর আমার খাড়ানো ধোন যে নানীর উ/রুর সাথে লেগে আছে, তিন মেয়ের মায়ের অভিজ্ঞতায় সেটা সে ঠিকই টের পেলো। ফলে নানী নিজেই উত্তেজিত হয়ে উঠলো আর যৌ/ন উত্তেজনায় ওর নি/পলগুলো শক্ত হয়ে গেল।

তারপর আমি বুঝতে পারলাম যে নানীর মধ্যে প/রকীয়ার ভুতটা চেপে বসেছে এবং এখন সে আমাকে দিয়ে চু/দাতে চায়। কারন, নানী আমাকে আরেকটু জোরে চেপে ধরে মা/ইগুলো আমার বুকের সাথে ঘ/ষাতে লাগলো।

একটা পা উঁচু করে তুলতেই আমার খাড়ানো প্রচন্ড শক্ত ধো/নটা তিড়িং করে গিয়ে নানীর ভু/দার সাথে লাগলো, তখন নানী আবার পা নামিয়ে আমার ধো/নটা দুই উ/রু দিয়ে চেপে ধরলো। নানীর নিঃশ্বাস আরো গরম হয়ে উঠলো এবং মুখ এগিয়ে এনে আমার গালে চুক করে একটা চু/মু দিল।

আমার দিক থেকে কোন সাড়া না পাওয়াতে এবারে সে নিজের জিভ বের করে আমার ঠোঁ/টে "ঘ/ষাতে লাগলো। আমি তবুও সাড়া না দিয়ে ঘুমানোর ভান করে রইলাম। কিন্তু নানী আমাকে ছাড়লো না, “আমার কানের লতি কামড়ে ধরে ফিসফিস করে বললো, “এই নানা ঘুমাচ্ছিস নাকি?” তবুও আমি নড়লামও না কোন জবাবও দিলাম না। তখন নানী আমার গায়ে একটা ঝাঁকি দিয়ে আবারো একই প্রশ্ন করলো। তখন আমি শুধু একটা শব্দ করলাম, “উঁউউউউউউ”।

তখন নানী আমার মাথা ধরে টেনে নিয়ে এর দুই মা/ইয়ের মধ্যে ঠেসে ধরলো। আমি আমার গালে নরম কোমল পেলব মা/ইয়ের স্পর্শ পাচ্ছিলাম। তখন ভাবলাম, আমার পক্ষে এই দূর্ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব নয়। কারন আমরা দুজনেই এমন একটা পর্যায়ে রয়েছি যে সেখান থেকে ফেরা সত্যিই খুব কঠিন, সুতরাং চু/দতে যখন হবেই তখন মজা করে চু/দাই ভাল।

নানীর বড় বড় নরম মা/ইয়ের মধ্যে মুখ চেপে ধরাতে আমার শ্বাস বন্ধ হয়ে আসছিল। শ্বাস নেওয়ার জন্য মাথা নাড়াতে হলো। নানী তখন এক হাতে আমার মাথা ধরে আর এক হাত দিয়ে নিজের মা/ই চেপে ধরে মা/ইয়ের মোটা নি/পলটা আমার ঠোঁ/টের সাথে চেপে ধরে বললো, “নে নানা দু*দু খা, আমার দু/দুটা একটু চু/ষে দে”।

আমি মুখ হাঁ করে নি/পলটা মুখে নিয়ে চুঁ চুঁ করে বাচ্চাদের মত করে চু/ষতে লাগলাম।নানী ডানদিকে কাত হয়ে শুয়ে ছিল আর তার বাম মা/ইয়ের "নি/পল আমি চু/ষছিলাম।

নানীর ডানদিকের মা/ইটা আমার বাম গালের নিচে নরম বালিশের মত লাগছিল। আমি বাম নি/পলটা ছেড়ে দিয়ে নানীর ডান মা;ইয়ের "নি/পল "চু/ষতে লাগলাম আর ডান হাত দিয়ে বাম মা/ইটা ধরে টিপতে লাগলাম। নানী আমার উত্তেজনা দেখে খুব খুশি হয়ে বললো, “ওফ নানা, টেপ, আরো জোরে জোরে টেপ, আমার খুব মজা লাগতেছে”।

এরপর নানী গা থেকে চাদরটা খুলে ফেলে দিয়ে কোমড়াটা আরেকটু এগিয়ে এনে নিজের বাম পা আমার কোমড়ের উপর তুলে দিল। এতে নানীর দুই উরুর মাঝখানে ফাঁ/ক হয়ে গেল। আমার ধো/নটা প্রচন্ড শক্ত হয়ে উর্ধ্বমুখী হয়ে ছিল, ফলে ধো/নটা নানীর ভু/দার সাথে চেপে বসেছিল।

নানী নিজের কোমড় একটু আগুপিছু করাতে নানীর ভু/দার সাথে আমার ধো/ন ঘষা লাগতে লাগলো। তখনো আমার পরনে লুঙ্গি ছিল আর ধো/নটা লুঙ্গি দিয়ে ঢাকা ছিল। নানী আমার পেটের কাছে হাত নিয়ে লুঙ্গির গিটটা খুলে দিল, তারপর নিজের হাঁটু উপর দিকে সোজা করে লুঙ্গি টেনে ফাঁকা করে নিচের দিকে নামিয়ে দিল, এতে আমার ধো/ন "উ/লঙ্গ হয়ে গেল।

নানী তখন আমার ধো/নটা চেপে ধরলো, লম্বা আর মোটা পরখ করে বললো, “ওরে মা! নানা ইটা কি তোর ধন না হাতির ধো/ন, এতো বড় আর এতো মুটা”। নানী হাত দিয়ে আমার নাভি থেকে শুরু করে অ/ন্ডকোষ পর্যন্ত পরখ করলো, ধো/নের গোড়ায় বালগুলো টেনে দেখলো, আদর করলো।

আমি তখনও নানীর মা/ই টিপছি আর নি/পল" চু/ষছি, কামড়াচ্ছি। নানী তারপর একটু কোমড় পিছিয়ে নিয়ে আমার ধো/নের মাথা নিজের ভু/দার চেরা বরাবর ঘষালো, নানীর ভু/দায় কোন বাল নেই, কোন খসখসে ধারও নেই, আমি তখন ভেবেছিলাম আজই বাল কামিয়েছে সে।

কিন্তু পরে জেনেছি, কিশোরী বয়সে যখন বাল গজানো শুরু করেছে, তখন থেকেই আম গাছের আঠা দিয়ে কিভাবে যেন সদ্য গজানো বা/লগুলো উঠিয়ে ফেলেছে। পরে একসময় পুরো বা;লই গোড়াসহ উঠে গেছে এবং জীবনেও আর কোন বা/ল গজায়নি, তাই তাকে বা/ল কামাতে হয়না, পুরো ভু/দা এমনিতেই লোমহীন, ঝকঝকে পরিষ্কার, একেবারে বাচ্চা মেয়েদের মত। মনে মনে নানীর বা/লবিহীন চকচকে ভু/দাটা দেখার প্রচন্ড ইচ্ছে হলো।

নানী আমার ধো/নের মাথা নিজের ভু/দার সাথে ঘষাচ্ছিল। আমি নানীর ভু/দার মোটা মাংসল ঠোঁ/ট আর ক্লি/টোরিসের স্পর্শ চিনতে পারলাম। তারপর নানী নিচের দিকে নিজের ভু/দার ফুটোর মুখে আমার ধো/নের মাথা চেপে ধরলো, জায়গাটা ভেজা আর সাঙঘাতিক পিছলা।
তারপর নিজের কোমড় সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে এলো, ফলে আমার ধো/নটা পকপক করে নানীর ভু/দার পিছলা ফুটোর মধ্যে ঢুকে যেতে লাগলো। কিন্তু ওভাবে পুরো ধো/নটা ঢুকলো না। তখন নানী বললো, “মা গো মা, কত বড় আর মোটা রে তোর লাঠি, জানটা জুড়ায়ে গেল, কিন্তু সবটাতো ঢোকে নাই, দে নারে নানা, ঠেলা দিয়ে পুরোটা ঢোকা”।

আমি নানীকে একটা ঠেলা দিয়ে নানীর পা ধরে টেনে আরো ফাঁ/ক করে ধো/নের গোড়া পর্যন্ত নানীর ভু/দার মধ্যে ডুকিয়ে দিলাম। তখন নানী বললো, উহফ একেবারে খাপে খাপ মিলে গেছে। দ্যাখ নানা তোর ধো/ন আমার গু/দের মধ্যি কি টাইট হয়্যা সেট হয়্যা গেছে। দে নানা এইবার মনের সুখে ইচ্ছেমত ঠা/পা”।

আমি নানীকে আরেকটু ঠেলা দিয়ে চিৎ করে নিয়ে দুই পা দুইদিকে সরিয়ে পা ফাঁ/ক করে নিয়ে ঠা/পানো শুরু করলাম। প্রতিবার আমার ধো/ন গলা পর্যন্ত টেনে বের করে পকাৎ করে ঠেলা দিয়ে গোড়া পর্যন্ত ঢুকিয়ে দিচ্ছিলাম নানীর ভু/দার মধ্যে। নানীর ভু/দা ঢিলাও নয় আবার বেশি টাইটও নয়, আমি মনের সুখে ঠা/পাতে লাগলাম আর নানী পাগলের মতো আবোল*তাবোল বকে যেতে লাগলো। নানী বলছিল, “ওহ নানাগো তোর এতো বড়ো ধো/নডা আমার গু/দের মদ্যি এমন টাইট হইছে খুব মজা লাগতিছে।

তোর নানারডা তো তোরডার অর্ধেকও হবে না। সে যে তার ধো/ন আমার গু/দের মদ্যি কখন ঢুকায় আর কয়েক মিনিট খলবল করি কখন বার করে কিস্যু বুঝতি পারিনে। একে তো এতটুকুন একখেন ধো/ন, তার উপরে আবার ঠাপাতিও পারে না। ঠা/পাবি কি করে, বয়স তো আমার ডবল, দেখিসনে বু/ড়া হয়্যা চুল দাড়ি সব পাকে গেছে। জীবনে চু/দে আমার গু/দের পানি বাইর করতে পারলো না জন্যিই তো ছেলের মা হতি পারলেম না, সবগুলান হলো মাইয়া।
নানা চো/দ, ভাল করে চু/দে আমার গু/দের সব পানি বাইর করে দে, তারপর তোর বী/জ ঢাইলে দে, আমার একটা ছেলের মা হওয়ার খুব শখ, দে, তুই আমার পে/টে একটা ছেলে দে”।

নানী কথাও বলছিল সেই সাথে উহ আহ ওহ ইশ করছিল,
বললো, “ওরে নানা রে তোর ধো/নের" ঠা/প কি মজা রে, আমার জ/রায়ুর মুখে যেয়ে ধাক্কা দিচ্ছে, মনে হচ্ছে মরে যাই, চু/দতি "চু/দতি আমাক মাইরে ফেলা। আমার গু/দডা ফাটায়ে দে, র*ক্ত বাইর করে দে,

দে নানা আরো জোরে জোরে টাপ দে, চু/দে ফেদা বাইর করে দে, কতদিন আমার গু/দের "র/স খসেনা রে ইইইইইইসসসস,
একটুও মজা দিতে পারেনা শা*লার বুইড়া, মেজাজটা সবসময় তিরিক্ষে হয়্যা থাকে।
শা*লার বুইড়ার এমনিতেই এতটুকুন শালিকের ধো/ন, তার উপরে চু/দতেও পারেনা, ধো/ন ঢুকায়ে ১০/১২ ডা ঠা/প দিয়ে গু/দের কামুড় তুলে দিয়েই পুচুৎ পুচুৎ করে ফ্যাদা ঢালে দেয়।
উহ উহ উহ আহ আহ কীইইইই মজা, ঠা/পা নানা জোরে জোরে ঠাপা ওহ ওহ ওহ ওহ, গুদের সব পুকা খসায়ে দে…”।
আমিও নানীকে চেপে ধরে মা/ই টিপতে টিপতে সমানে গায়ের সব শক্তি দিয়ে হেঁইয়ো হেঁইয়ো করে ঠা/পাচ্ছিলাম। আমার তখন শুধু একটাই লক্ষ্য, অতৃপ্ত এক মা/গীকে" চু/দে তৃপ্তি দেয়া।

কিছুক্ষন পর নানী প্রচন্ড জোরে কোমড় তোলা দিতে লাগলো, পরে “নানাগো, দে আরো জোরে দে, ওহ ওহ আহ আহ আমার র/স খসে যাচ্ছে, ইইইইইইইই ম/রে যাচ্ছি গো নানা, আআআহোহহোহোওওওও” করতে করতে উপর দিকে কোমড় বাঁকা করে কয়েকটা ঝাঁকি দিয়ে শান্ত হয়ে গেল। নানীর অ/র্গাজম অর্থাৎ রা/গমোচন হয়ে গেল।
পাগলের মত আমাকে চু/মু খেতে লাগলো, কী যে খুশি লাগছিল তাকে সেটা আর কি বলবো। একটু পরে আমি আবার চু/দতে শুরু করলাম এবং মা/ই টিপতে টিপতে দুই মিনিট চু/দে আমার মা/ল আউটের সময় হলে নানী আমাকে উঠতে দিল না, দুই পা দিয়ে আমার কোমড় আঁকড়ে ধরে রাখলো আর আমাকে ওর ভু/দার মধ্যেই মা/ল আউট করতে বলল। নানী সিরিয়াস, সত্যি ওর একটা ছেলে চাই।
আমাকে বললো যে, ওর মাত্র ৭/৮ দিন আগে মা/সিক শেষ হয়েছে, সুতরাং এই ৭ দিন ওকে সমানে চু/দে পেট বাধিয়ে দিতে হবে। খুশিতে আমার নাচতে ইচ্ছে করছিল। সত্যি সত্যি আমি নানীর ভু/দার মধ্যেই মা/ল আউট করলাম। তারপর আমরা বাথরুম থেকে মুতে এসে ন্যাং/টো হয়ে চাদর মুড়ি দিয়ে জড়াজড়ি করে শুয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম।
পরদিন ঘুম ভাঙতে ভাঙতে বেলা হয়ে গেল, প্রায় সাড়ে ৯টার দিকে ঘুম থেকে উঠে আমি তাড়াহুড়া করে বাসায় গেলাম, নাহলে আম্মু বকবে। বাসায় নাস্তা করে বাইরে যাবো ভাবছিলাম, কিন্তু নানীর বালবিহীন ভু/দা দেখে দিনের বেলায় একবার চো/দার খুব ইচ্ছে হচ্ছিল। তাই ইতস্তত করছিলাম,

আম্মা জিজ্ঞেস করলো, কোথাও যাবো কিনা, বললাম “হ্যাঁ, একটু বাইরে যাবো, দুপুরে এসে খাবো”।
আমি বাইরে চোখ রাখলাম কখন নিরা স্কুল যায়, নিরাকে স্কুলে যেতে দেখে আমি বের হলাম। আমাকে আসতে দেখে নানী খুব খুশি হলো।
বললো, “কিরে, তোর তো রাতে আসার কথা”।
আমি বললাম, “ভাল্লাগছিল না, তোমাকে দেখতে ইচ্ছে হলো, তাই চলে এলাম”।
নানী মিষ্টি হেসে চোখ মটকে বললো, “ওওওও তাই বল, তা শুধু দেখতেই ইচ্ছে হলো না আর কিছু?”
- আমি হাসলাম।
নানী বললো, “চল ঘরে যাই, আমারও ভাল্লাগছে না, শরীরটা কামড়াচ্ছে, একটু ম্যা/সেজ করে দিবি?”

চলবে.....

21/02/2024

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Sushanta Saha, নির্জন দুপুর, মো আনোয়ার হোসেন, Zunayed Evan, Ostir Ajob Ovimani, কেউ না আমি, Md Likee, Sukanta Das, Siful Islam, নীলিমা আক্তার নিলা, রিমঝিম বৃষ্টি, তাসনিয়া প্যরিস, ভালো বাসি, Hasan Tarik, Bhuiyan Kawsar, Rohan Raj, মুন্নি আক্তার, Anonto Chowdhiry, Rakibul Sk, Tabassum Tuba, Mohshin Khan, Rahnuma Aktar, Fahim AL Monaim, Ifad Rahman, Sudip Mukherjee, প্রবাসের গল্প, Md Sahin, Mst Mira, শুন্য জীবন, Sumona Akther, হ্যালো বন্ধু, Sawan Das, Afroja Jannat, Zibon Ahammad, Alex Niloy Chowdhury, Doctors Roy, Bangla Coti Golpo, অচেনা পথিক, আশার আলো, মা ছেলের ভালোবাসা

টেলিগ্রাম এ golpopointsofficial লিখে সার্চ দেও just wow
21/02/2024

টেলিগ্রাম এ golpopointsofficial লিখে সার্চ দেও

just wow

14/02/2024

কামদিবস নাকি ভালোবাসা দিবস !! [ চটি গল্প ]
পর্ব - ৩ ও শেষ
Atik Ahmed Niloy
–––

বাসায় সবাই থাকার কারনে হগ ডে তে কিছু করতে পারিনি। আজ ১৪ই ফেব্রুয়ারী, ভ্যালেন্টাইন ডে বা প্রেম দিবস, ভালবাসার দিন। ভাগ্য আমার সহায় হল। ঝর্ণার আমাদের বাড়ি আসার সময় সম্পূর্ণ বাড়ি ফাঁকা অর্থাৎ আমি এবং ঝর্ণা ব্যাতীত বাড়িতে আর কেউ নেই। ঝর্ণার যৌ/বনে উদলানো শরী/র দেখে আমার জীভ ও ধ/নের গোড়া রসা/লো হয়ে গেল। আমি ঝর্ণার কোমর ধরে আমার শোবার ঘরে নিয়ে গেলাম।

আমার ছটফটানি দেখে ঝর্ণা কামু/কি চউনি দিয়ে বলল, “দাদা, বাড়িতে কেউ নেই নাকি? তাহলে তো আজ ফাটাফাটি কেস হবে, গো! প্রেম দিবসে আমাদের ভালবাসাটা চুড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে যাবে!”

আমি ঝর্ণার মা/ই ধরে নিজের কাছে টেনে নিয়ে খূব আদর করে বললাম, “হ্যাঁ ঝর্ণা, আজ বাড়িতে কেউ নেই। সেজন্য আজ তোমার এবং আমার উল/ঙ্গ মিলন হবে! এসো, আমি তোমার শালোওয়ার কু/র্তা খুলে দি!”

ঝর্ণা মুচকি হেসে বলল, “না দাদা, আমার শালোওয়ার খো/লার আগে তোমায় নিজের পায়জামা ও গেঞ্জি খু/লে আমার সামনে উ/লঙ্গ হয়ে দাঁড়াতে হবে। আমি তোমার জিনিষটা হাতে নিয়ে দেখব সেটা কত ব/ড় এবং কতটা শ/ক্ত, এবং সেটা আমি আদৌ সহ্য করতে পারবো কি না। তারপর তোমায় আমার জিনিষগুলোয় হাত দিতে দেবো।”

যদিও এতদিন ধরে আমি ঝর্ণার সামনে উল;ঙ্গ হয়ে তাকে আমার যন্ত্রটা দেখানোর জন্য ছটফট করেছি, তা সত্বেও প্রথমবার ঝর্ণার সামনে সব খুলে দাঁড়াতে কেমন যেন লাগছিল। অবশ্য আমি ন্যাং/টো হতেই ঝর্ণা আমার ঠা/টানো কলাটা হাতের মুঠোয় নিয়ে ঢাকা গুটিয়ে দিয়ে ডগার সামনের অংশ জীভ দিয়ে চেটে বেশ কয়েকটা চু/মু খেল।
ঝর্ণা পাছা দুলিয়ে বলল, “এতদিন জানতাম আমাদের মত ঘরের পুরুষদেরই বা/ড়া এত বিশাল হয়, বড় ঘরের ছেলেদের বা/ড়া খূব একটা বড় হয়না। কিন্তু তোমার বা/ড়াটা তো দেখছি বিশাল বড়, গো! আমার গু/দে এই বা/ড়া ঢুকলে তো খূবই মজা লাগবে!”

আমি ঝর্ণার সমস্ত পোষাক খুলে তাকে একদম ন্যাং/টো করে দিলাম তারপর তার সামনে বসে মায়াবিনী যুবতীর উল/ঙ্গ সৌন্দর্য উপভোগ করতে লাগলাম ….

মাত্র ২৪ বছর বয়সেই ঝর্ণা শরীরটা খূবই ড্যাবকা বানিয়ে ফেলেছে! দু/ধে ভর্তি হবার কারণে বেশ বড় হলেও দুটো মা/ইয়েরই গঠন খূবই সুন্দর, বিন্দুমাত্র ঝূল নেই এবং অসম আকারেরও নয়! যার অর্থ হল ঝর্ণা তার দুটো মা/ই বাচ্ছাকে দিয়ে সমান ভাবে চুষিয়েছে এবং বাবলুকে দিয়ে সমান ভাবে টিপিয়েছে। মেদহীন পেট, সরু কোমর, চারিপাশ ঘন কালো বা/লের জঙ্গলে মোড়া গোলাপি গু/দ ঝর্ণার সৌন্দর্য আরো যেন বাড়িয়ে তুলেছে! ঝর্ণার মত বৌয়েদের গু/দ ঘন কালো বা/লে ঘিরে থাকাটাই স্বাভাবিক, কারণ সারাদিন অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বা/ল কামিয়ে রাখার বিলাসিতা তাদর পক্ষে কখনই সম্ভব নয়, এবং কাজের বৌয়েদের ঘন কালো বা/লে ঢাকা গু/দ মারতে আমার খূব মজা লাগে।

গু/দের গোলাপি ফাটলটা যথেষ্টই চওড়া। বোঝাই যাচ্ছে বাবলু মদের নেশায় চুর হয়ে গু/দটা নিয়মিত ভাবে ভালই ব্যাবহার করেছে এবং করছে। তাছাড়া মাত্র কয়েক মাস আগেই গু/দ দিয়ে একটা বাচ্ছা বের করাটাও ফাটলের বড় হওয়ার আর একটা কারণ। ঝর্ণার ক্লি/ট টা' উত্তে/জনায় বেশ ফুলে আছে, পাপড়িগুলো খুবই পাতলা এবং নরম।

গু/দের ভীতর দিয়ে মুত মেশানো বেশ ঝাঁঝালো অথচ মনমোহক গন্ধ বেরুচ্ছে। ঝর্ণার পা/ছাটা বেশ বড়, স্পঞ্জের মত নরম, বলের মত গোল এবং অত্যন্ত লো/ভনীয়!
পা/ছার মাঝে স্থিত পোঁ/দের 'গর্ত/টা একদম গোল অথচ ঝর্ণার শারীরিক গঠন হিসাবে ছোটই বলা যায়, এবং সেটা স্পষ্ট ইঙ্গিত করছে যে বাবলু ঝর্ণার পোঁ/দ মারতে একটুও পছন্দ করেনা। সেজন্যই গু/দটা এত বড় হলেও পোঁ/দটা এখনও অবধি অব্যাবহৃতই পড়ে আছে। পোঁ/দের গন্ধটাও খূবই উত্তে/জক।

ঝর্ণার লোমহীন ভারী দা/বনগুলো ওর শরীরের কা/মুক ভাবটা আরো বাড়িয়ে তুলেছে। মনেই হচ্ছেনা এগুলো কোনও ২৪ বছরের মেয়ের দাব/না! এই রকমর পেলব দাব/না সাধারণতঃ ৩০ বছরের মেয়েদের, যারা অন্ততঃ পাঁচ বছর ধরে নিয়মিত চো/দন খাচ্ছে, দেখা যায়!

আমি ঝর্ণার পা দুটো আমার কোলে তুলে নিয়ে পায়ে হাত বুলিয়ে দিতে লাগলাম। ঝর্ণা একটু আড়ষ্ট হয়েই বলল, “ছিঃ ছিঃ দাদা তুমি আমার চেয়ে বয়সে বড়, তুমি আমার পায়ে হাত দিচ্ছ কেন? না না, তুমি হাত সরিয়ে নাও।”

আমি ঝর্ণার পায়ের পাতার মাঝে আমার বা/ড়া চেপে ধরে বললাম, “ঝর্ণা তোমায় বললাম না, প্রেমিক প্রেমিকার মধ্যে কেউ ছোট বা বড় হয়না, তাহলে ভালবাসাটাই থাকবেনা। তোমার সুন্দর পা দুটো আমায় তোমার দিকে ভীষণ আক/র্ষিত করছে, তাই আমি তোমার পা দিয়ে আমার ঠাটানো বা/ড়া চেপে ধরেই তোমায় প্রেম নিবেদন করছি।”

কিছুক্ষণ বাদে আমি ঝর্ণার দু/ধ ভর্তি মা/ই টিপে ধরলাম। আমার হাতের চাপে মা/ই 'থেকে দু/ধ বেরিয়ে এল। আমি বোঁ/টা মুখে নিতেই আমার মুখে টপটপ করে দু/ধ পড়তে লাগল। ঝর্ণার মা/ই থেকে বেরুনো তাজা দু/ধ খেতে আমার খূব মজা লাগছিল। তবে আমি ভাবলাম আমি এইভাবে দু/ধ খেয়ে নিলে ঝর্ণার বাচ্ছাটা অভুক্ত থেকে যাবে।

আমার ধারণাটা নস্যাৎ করে ঝর্ণা বলল, “আমার বাড়ি ফিরতে ফিরতে প্রায় দুটো বেজে যায় সেজন্য আমার শাশুড়ি বাচ্ছাকে বোতলের দু/ধ খাইয়ে রাখে। অতএব তুমি আমার দু/ধ খেলেও বাচ্ছার দু/ধের কোনও অভাব হবেনা। তাছাড়া ততক্ষণে আমার মা/ইয়ের মধ্যে আবার দু/ধ জমে যাবে। তুমি যতক্ষণ ইচ্ছে আমার মা/ই" চু/ষে' দু*ধ খেতে পারো।
তোমাকে দু,/ধ খাওয়াতে আমারও খূব ম/জা লাগছে। তুমি আমার বাচ্ছা ছেলেটার মতই মা/ই চুষছো!”

আমি নিশ্চিন্ত হয়ে ঝর্ণার দু;ধ খেতে আরম্ভ করলাম। আমি পালা করে দুটো মা/ই সমান ভাবে চু/ষছিলাম যাতে কোনও মা/ইয়ে জমে থাকা দু/ধ নষ্ট না হয়। বেশ খানিকক্ষণ দু/ধ খাবার পর আমি মা/ই থেকে মুখ নামিয়ে নাভিতে মুখ ঠেকিয়ে তল/পেট হয়ে শ্রোণি এলাকায় গজিয়ে থাকা কালো বালের গু/চ্ছে মুখ দিলাম। গু/দ থেকে বের হওয়া কাম/রসে ভিজে সপসপে হয়ে থাকার জন্য ঝর্ণার বা/লের গুচ্ছ আমার হাওয়া মেঠাই মনে হল।

মুখটা আর একটু নামাতেই আপেলের ফালির মত চেরা ঝর্ণা রানীর গু/দের গোলাপি ফাটলে আমার মুখ ঠেকে গেল। নিজের ক্লি/টে আমার ঠোঁ/টের ছোঁওয়া লাগতেই ঝর্ণা কেঁপে উঠল। মুহুর্তের মধ্যে ঝর্ণার গু/দ অনেক বেশী র/সালো হয়ে গেল এবং ঝাঁঝটাও অনেক বেড়ে গেল।

উত্তে/জনার ফলে কাঁপা কাঁপা গলায় ঝর্ণা আমায় বলল, “দাদা, আজ সকালে তোমার বাড়ি আসার আগে আমি ভাল করে সাবান মেখে আমার গু/দ ধুয়েছি। গতকাল রাতেও বাবলু আমায় চু/দেছিল ঠিকই, কিন্তু ভাল করে ধুইবার ফলে তুমি এই মুহর্তে আমার গু/দে কোনও রকম বী/র্যের গন্ধ পাবেনা। তুমি নির্দ্বিধায় আমার গু/দে জীভ ঢুকিয়ে র/স খেতে পারো।”

আমি বললাম, “না ঝর্ণা, আমি জানি যে আমি একটা বিবাহিতা মেয়ের গু/দে মুখ দিচ্ছি, তাই সেখানে বী/র্যের গন্ধ থাকাটাই স্বাভাবিক এবং তার জন্য তোমার গু/দ চাটতে আমার একটুও দ্বিধা নেই। একটু বাদেই তো তোমার গু/দ থেকে আমার বী/র্যের গন্ধ বেরুবে। রাত্রিবেলায় হয়ত বাবলু সেখানে মু/খ দেবে এবং গু/দে অন্য রকমের গন্ধ পেয়ে চমকে উঠবে।”

ঝর্ণা তাচ্ছিল্যের হাসি হেসে বলল, “দুর, মা/লের নেশায় সে বোকচো/দা নতুন রকমের গন্ধ বুঝতেই পারবেনা। নেশার ঘোরে তার ল্যাওড়াটা আমার গু/দে ভচভচ করে বেশ কয়েকটা ঠা/প মেরে হড়হড় করে বেশ খানিকটা মা/ল ফেলে কেলিয়ে গিয়ে পোঁদ উল্টে ঘুমিয়ে পড়বে!”

ঝর্ণার মুখে কাঁচা খি/স্তি শুনতে আমার খূব ভাল লাগছিল। আমি ভাবলাম ভ্যালেন্টাইন দিবস উদযাপন করার জন্য আর দেরী করে লাভ নেই। সেজন্য আমি ঝর্ণাকে খাটের উপর শুইয়ে দিয়ে তার দুটো পায়ের মাঝে দাঁড়িয়ে আমার ছাল গোটানো লকলকে বা/ড়ার ডগাটা গু/দের মুখে ঠেকিয়ে একটু চাপ দিলাম। আমার অত লম্বা জিনিষটা মুহুর্তের মধ্যে ঝর্ণার গু/দে অদৃশ্য হয়ে গেল।

ঝর্ণার গু/দে আমার বা/ড়াটা যে অত সহজে ঢুকে যাবে, আমি আন্দাজই করতে পারিনি। কিন্তু পরমুহুর্তেই ঝর্ণা জাঁতাকলের মত গু/দের ভীতর আমার আখাম্বা মা/লটা চেপে ধরে নিংড়াতে লাগল। ছুঁড়িটা চো/দাতে কি অসাধারণ অনুভবী হয়ে গেছে! ভালবাসার দিনে ঝর্ণা আমায় কি যে সুখ দিচ্ছিল আমি বোঝাতে পারছিনা!

ভ্যালেন্টাইন দিবসে বাড়ির কাজের মেয়েকে ভ্যালেন্টাইন বানিয়ে তার সাথে ফুর্তি করার যে কি মজা, আমি সেদিনই জানলাম! আমার বা/লের সাথে ঝর্ণার বা/ল খূব ঘষা খাচ্ছিল। সেদিন আমি উপলব্ধি করতে পারলাম বা/ল কামানো গু/দের চেয়ে ঘন বালে ভর্তি গু/দ মারতে বেশী মজা লাগে! ঝর্ণা মুচকি হেসে আমায় বলল, “দাদা, তুমি আমায় ঠা/পানোর সাথে সাথে আমার মা/ইগুলো 'চু/ষতে থাকো। তাজা গরম দু/ধ খেয়ে শক্তি সঞ্চয় করার ফলে তুমি আমায় নতুন উদ্যমে ঠা/পাতে পারবে!

ঝর্ণার মা/ইগুলো চুষতে চুষতে ঠা/পাতে লাগলাম। ঝর্ণা নিজেও উত্তেজিত হয়ে ‘আঃহ, আঃহ’ করতে লাগল। কোনও দুধারু বৌয়ের দু/ধ খেতে খেতে তাকে ঠা/পানোর এটাই আমার প্রথম অভিজ্ঞতা ছিল।

কা/মুকি ঝর্ণার সাথে প্রথম মিলনে আমি বেশীক্ষণ লড়তেই পারিনি। চো/দনে অভিজ্ঞ ঝর্ণা আমার বা/ড়ায় এমন চাপ দিল, যে ১০ মিনিটের মধ্যেই হুড়হুড় করে আমার /মাল বেরিয়ে ওর গু/দে ভরে গেল।

ঝর্ণা আমার মাথায় হাত বুলিয়ে হেসে বলল, “দাদা, আমার মত কা/মুকি মেয়ের সাথে প্রথম বার দশ মিনিট যুদ্ধ করেছ, সেটাই যঠেষ্ট। আমি ঘরের কাজ করে ফেলি, ততক্ষণ তুমি একটু বিশ্রাম করে বিচিতে নতুন করে মা/ল জমিয়ে নাও। কাজের শেষে তুমি আমায় আবার চু/দে দেবে। তুমি যাতে এই সময় আমার শরীর দেখতে পাও তাই আমি উ/লঙ্গ হয়েই ঘরের কাজ করছি।”

ঝর্ণা উ/লঙ্গ হয়েই ঘরের কাজ করতে থাকল এবং আমি তার মা/ই এবং পোঁ/দের দুলুনি দেখতে লাগলাম। ভ্যালেন্টাইন ডে তে ভ্যালেন্টাইন কাজের মেয়েটির উ/লঙ্গ চো/দনের পর উ/লঙ্গ বিচরণ দেখে আমার মন আনন্দে ভরে গেল। ঝর্ণা যখনই আমার সামনে দাঁড়িয়ে বা হেঁট হয়ে কোনও কাজ করছিল, আমি সাথে সাথেই তার পোঁ/দে হাত বুলিয়ে অথবা বা/ড়ার ডগা ঠেকিয়ে দিচ্ছিলাম।

ঘন্টা খানেক ধরে কাজ করার পর ঝর্ণা আমার মুখের সামনে দু/ধে উদলানো মা/ইদুটো দুলিয়ে বলল, “কি গো দাদা, তোমার বা/ড়ার কি খবর? বিচিতে আবার মা/ল জমে গেছে ত? আমি কি গু/দ ফাঁক করবো?”

আমি ঝর্ণার মা/ইগুলো ধরে নিজের কাছে টেনে নিয়ে বললাম, “অবশ্যই সোনা, প্রথম বারটা তো শুধু তরজা হয়েছিল। এইবার তো আসল অনুষ্ঠান হবে! এইবার তুমি দেখবে আমি একটানা কতক্ষণ ধরে তোমার গু/দে ঠাপ মারবো! আমি বিছানায় শুয়ে পড়ছি, তুমি আমার দাবনার উপর বসে আমার শক্ত জিনিষটা তোমার আসল গর্তে ঢু/কিয়ে নাও। তারপর দেখো আমি তোমায় কত জোরে ঠা/পাই!”

ঝর্ণা আমার বা/ড়া চটকে বলল, “দাদা, একটু অপেক্ষা করো, আগে আমি তোমার এই সুন্দর জিনিষটা মুখে নিয়ে চু/ষে দেখি। বিয়ের পর প্রথম দিকে আমি বাবলুর বা/ড়া অনেকবারই চু/ষেছি, কিন্তু সে যখন থেকে ম/দ গিলে তাড়াহুড়ো করে আমার উপরে উঠে ঠা/প মেরে মা/ল বের করে ঘুমিয়ে পড়া আরম্ভ করেছে, ওর বা/ড়া 'চু/ষতে আমার আর ভাল লাগেনা। তোমার বা/ড়াটাকে আমি খূব মন দিয়ে চু/ষবো।”

আমি ঝর্ণার মুখের সামনে আমার ঠা/টিয়ে থাকা ৭” লম্বা বা/ড়া দোলাতে লাগলাম। ঝর্ণা আমার সামনে হাঁটু গেড়ে বসে নিজের নরম হাতের মুঠোয় আমার বা/ড়া ধরে ললীপপের মত চু/ষতে লাগল। ঝর্ণার মত ড্যাবকা মা/ইওয়ালী' কা/মুকি মেয়ে আমার সামনে হাঁটু গেড়ে বসে আমার বা/ড়া চুষছে সেজন্য আমি খূবই গর্বিত বোধ করছিলাম।

একটু বাদেই আমার বা/ড়ার ডগাটা খূব রসা/লো হয়ে গেল। আমার বা/ড়া থেকে বেরুনো র/স খেতে ঝর্ণা খূব মজা পাচ্ছিল, এবং সেটা তার চোখ মুখ দেখেই বোঝা যাচ্ছিল।
অভিজ্ঞ ঝর্ণার বা/ড়া চোষার ফলে আমি ছটফট করে উঠলাম এবং তাকে নিজের উপর বসানোর বদলে তাকে হাঁটুর ভরে সামনের দিকে হেঁট করিয়ে দিলাম যাতে তার পোঁ/দের ফাটলটা আমার বা/ড়ার সোজাসুজি এসে যায়। ঝর্ণার যৌ/বনে উদলানো পোঁ/দ দেখে আমর মুখে জল এসে গেল এবং আমি তার /পোঁদে নাক ঠেকিয়ে মিষ্টি গন্ধ শুঁকলাম তারপর ঐ অবস্থাতেই তার গু/দের মুখে বা/ড়ার ডগা ঠেকিয়ে জোরে ঠেলা দিলাম।

ঝর্ণার রসা/লো' গু/দে আমার বা/ড়া খূবই মসৃণ ভাবে প্রবেশ করল এবং খূবই সহজ ভাবে বার বার আসা যাওয়া করতে লাগল। পিছন দিয়ে চো/দার ফলে আমার বা/ড়া ঝর্ণার গু/দের অনেক গভীরে ঢুকে জরা/য়ুর মুখে টোকা মারতে লাগল, যার ফলে চরম উত্তে/জনায় ঝর্ণার চোখ মুখ লাল হয়ে গেল। ঝর্ণার লোমহীন মসৃণ পে/লব দাবনার সাথে আমার বিচিগুলো ধাক্কা খাবার ফলে আমার কামোত্তে/জনা খুব বেড়ে যাচ্ছিল।

আমি লক্ষ করলাম এই ভাবে ঠা/প মারার ফলে ঝর্ণার দু/ধে ভর্তি মা/ইগুলো খূব দুলছে। ভারী মা/ই ঝাঁকুনি খাবার ফলে ঝর্ণার অসুবিধা হয় সেজন্য আমি আমার দুহাত বাড়িয়ে মা/ইগুলো ধরে রাখলাম। শত ইচ্ছে থাকলেও ঝর্ণার মা/ইগুলো টেপার উপায় ছিলনা কারণ টিপলেই হু হু করে দু/ধ বেরিয়ে আসত।

আমি ডগি আসনেই পনের মিনিট ধরে ঝর্ণাকে রা/ম' চো/দন দিলাম। এর মধ্যে ঝর্ণা বেশ কয়েকবার জল খসিয়ে ফেলল। কা/মুকি ঝর্ণার সাথে একটানা এতক্ষণ যুদ্ধ করে আমি একটু ক্লান্ত বোধ করছিলাম তাই মা/ল বের করার জন্য ঝর্ণার অনুমতি চাইলাম।

ঝর্ণা চাইছিলনা আমি এত তাড়াতাড়ি মা/ল বের করে দিই, তাই তার অনরোধে আমি ওকে সামনের দিকে ঘুরিয়ে বিছানায় শুইয়ে তার দুটো পা আমার কো/মরের উপর তুলে পুনরায় ঠা/পাতে আরম্ভ করলাম। এই কয়েক মুহুর্তের ফাঁক পেয়ে আমি আবার নতুন উদ্যমে ঝর্ণাকে চু/দতে লাগলাম।

আরো প্রায় দশ মিনিট ধরে ঠা/প মারার পর ঝর্ণার অনুরোধে আমি তার গু/দ থেকে বা/ড়া বের করে পেট, মা/ই ও মুখে হড়হড় করে অনেকটা গাঢ় সা/দা গরম মা/ল ফেলে দিলাম। ঝর্ণার মা/ই ও মুখে আমার বী/র্য মাখামাখি হয়ে গেল।

ঝর্ণা নিজের চোখের উপর থেকে বী/র্য সরাতে সরাতে বলল, “ইস দাদা, তুমি না যা তা! এটা কিরকম দুষ্টুমি করলে বলো তো? তুমি তো গু/দ থেকে বা/ড়া বের করে আমার মুখেই ঢুকিয়ে দিলে পারতে, তাহলে আমি তোমার সমস্ত বী/র্যটাই খেয়ে নিতাম! ভ্যালেন্টাইন দিবসে প্রেমিকের চো/দন খাওয়ার পর মুখ ভর্তি বী/র্য খাওয়ার আমার একটা সম্পূর্ণ নতুন অভিজ্ঞতা হত!”

––· সমাপ্ত ·––

Address

Cumilla

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Choti Golpo Points posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category



You may also like