10/04/2024
"নানির বাড়ি মধুর হাড়ি" [ চটি গল্প ]
#পর্ব - ০১
Atik Ahmed Niloy
•
শোভার সাথে আমার সম্পর্ক বেশ শিথিল হয়ে এসেছিল, তাছাড়া নানান পারিপার্শ্বিক চাপে মেয়েটা হতাশ হয়ে পড়েছিল। ফলে হঠাৎ করেই ও আত্মহত্যা করে বসলো।
তারপর চলে গেল বেশ কিছু দিন। ইতিমধ্যে ঐ বাড়ির ছোট মেয়ে নিরার সাথে আমার গোপন একটা সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। তখন নিরার বয়স অনেক কম ছিল, চু/দার যোগ্য হয়ে ওঠেনি, তাই ও শুধু আমার ধো/ন নাড়তো আর আমি ওর ভু/দা নাড়তাম। এরই মধ্যে ঘটে গেল অন্য এক ঘটনা।
নিরার সাথে আমার আরো ঘটনা আছে সেটা পরে বলবো, তার আগে বিশেষ ঘটনাটা বলি।
একদিন নানী আমাদের বাসায় এসে আমার আম্মাকে অনুরোধ করলো যে আমাকে উনাদের বাসায় কয়েকটা রাত কাটানোর অনুমতি দিতে হবে।
কারনটা অতি সাধারন, শিক্ষকদের একটা ৫ দিনের ওয়ার্কশপ হবে ঢাকায়, নানাকে সেই ওয়ার্কশপে অংশ নিতে ঢাকা যেতে হবে।সেখান থেকে নানা যাবেন আভার শ্বশুরবাড়ি।
আভা তখন ৮ মাসের গর্ভবর্তী, তাই ওকে নিয়ে আসবেন (আভা অবশ্য বলেছিল বাচ্চাটা নাকি আমার)। বাড়িতে নানী এবং নিরা ছাড়া কোন পুরুষ মানুষ নেই।
তাই রাতে নিরপত্তার জন্য একজন পুরুষ থাকা দরকার। তাছাড়া নানীর খুব ভুতের ভয় আছে, রাতে একা থাকতে খুব ভয় পায়। সেজন্যে আমি যদি ঐ কয়টা রাত নানীর বাসায় কাটাই তাহলে খুব সুবিধা হয়।
আমার আম্মা নানীর অসহায়ত্বের কথা ভেবে রাজি হয়ে গেলেন।সেদিন বিকেল থেকেই আকাশে মেঘের আনাগোনা শুরু হয়ে গেল এবং সন্ধ্যার অনেক আগেই চারিদিক অন্ধকার হয়ে গেল।
সন্ধ্যার পরপরই টিপটিপ বৃষ্টি শুরু হলো। আম্মা বললেন, “বৃষ্টি বাড়তে পারে, তুমি এখনই চলে যাও”। আমি আভাদের বাড়ি গিয়ে দেখলাম সবগুলো দরজা জানালা বন্ধ।
আমি দরজার কড়া নেড়ে নানীকে দরজা খুলতে বললাম। নানীকে খুব ফ্রেস দেখাচ্ছিল।মনে হয় সন্ধ্যার পর গোসল করেছে। শুনেছি নানীর খুব ছোটবেলায় বিয়ে হয়েছিল, তখন তার বয়স মাত্র ১৪, ১৬ বছরে আভার জন্ম।
সে হিসেবে নানীর বয়স তখন ৩৪-৩৫ এর বেশি নয়। নানী একটু বেঁটে, প্রায় ৫ ফুট আর একটু স্বাস্থ্যবতী। আগে নাকি অনেক চিকন ছিল।
নানীর গায়ের রং হালকা শ্যামলা কিন্তু দেখতে খুব সুন্দর। তিন মেয়ের মা হওয়া সত্ত্বেও যে কোন পুরুষের কা/মনার আগুন জ্বালানোর মতো সম্পদ তার ছিল।
বড় বড় লোভনীয় মা/ইগুলো শাড়ির উপর দিয়েও বেশ দেখা যেত।৩৮-৩২-৪২ ফিগারের নানীকে লাল পাড়ওয়ালা সবুজ শাড়িতে দারুন লাগছিল। সেই সাথে নানীর ঘন কালো কোঁকড়ানো চুলে বাড়তি আক/র্ষন যোগাচ্ছিল।
সত্যি কথা বলতে কি, হঠাৎ করে নানীকে চো/দার খুব লোভ লাগলো আমার। এতদিন এই পরিবারের সাথে আমার উঠাবসা কিন্তু এর আগে কোনদিন নানীকে এমনভাবে দেখিনি আমি।
আমি সবকিছু ভুলে নানীর দিকে অপলক তাকিয়ে থাকলাম কয়েক সেকেন্ড। নানী সেটা খেয়াল করলো এবং ঠাট্টা করে বললো, “কি নানা, অমন করে তাকিয়ে আছিস কেন? ভিমরতি ধরলো নাকি তোর আবার?” আমি লজ্জা পেলাম, হেসে ভিতরে ঢুকলাম।
তখন সাড়ে আটটা বাজে, নিরা ওর রুমে পড়ছিল, আমি আর নানী টিভি দেখছিলাম, একটা প্রেমের নাটক হচ্ছিল। নাটকটা আমার খুব ভাল লাগছিল। বাইরে প্রচন্ড বৃষ্টি শুরু হয়ে গেছে, টিনের চালে বৃষ্টির শব্দের জন্য টিভির শব্দ তেমন শোনা যাচ্ছিল না।
নানী আমার সাথে ইয়ার্কি করে বললো, “কি নানা, এতো মন দিয়ে প্রেমের নাটক দেখছিস, আছে নাকি কেউ তোর মনের মানুষ, ভালবাসিস কাউকে?”
আমি মাথা নেড়ে হেসে বললাম, “ না নানী, এখনো তেমন কাউকে পাইনি, থাকলে তো তোমাকে বলবোই”। নানী হেসে বললো, “বলিস কি নানা, তোর মতন এমন হ্যান্ডসাম ছেলের লাভার নেই, মেয়েরা তোকে পেলে তো গিলে খাওয়ার কথা।
এইতো ন/ষ্টামী করার বয়স, এখন না করলে আর করবি কবে? এখনি তো চুরি করে করে মধু খাওয়ার সময়”। এ কথা বলে নানী খিলখিল করে হাসতে লাগলো।
নানীর আচার আচরণ আমার কাছে খুব রহস্যজনক মনে হলো, অন্য দিনের তুলনায় নানীকে আজ অন্যরকম লাগছিল। সাধারনত নেশা টেশা করলে মানুষ এমন করে কিন্তু নানী তো নেশা করেনি, তাহলে?
এরই মধ্যে নিরা এসে বললো যে ওর খুব ঘুম পাচ্ছে, খাবার চাইলো। নানী ওকে টেবিল থেকে খাবার নিয়ে খেয়ে শুয়ে পড়তে বললো।
প্রায় দশটার দিকে নানী আমাকে রাতের খাবার খেয়ে নিতে বললো। খেতে খেতে আমরা গল্প করতে লাগলাম। নানী তার ছোটবেলার এবং বিয়ের গল্প বলছিল।
নানী বলছিল, “জানিস নানা, আমার তখন কতোই আর বয়স, এই ধর তের কি চৌদ্দ, তখনো আমি পুতুল আর রান্না রান্না খেলি। তোর নানা আমাকে একদিন রাস্তায় কুতকুত খেলা দেখে পছন্দ করে ফেললো আর আমার আব্বার কাছে বিয়ের প্রস্তাব পাঠালো। তোর নানা তো দেখতে খুব সুন্দর ছিল, আব্বা এক কথায় রাজি হয়ে গেল।
কিন্তু আমি তখনো বিয়ে যে কি জিনিস তাই-ই বুঝতাম না”।নানী খিলখিল করে হাসতে লাগলো আর তারপর আরো খোলামেলাভাবে তার আর নানার গো/পন কাহিনীগুলোও বলতে লাগলো।
নানী আবার শুরু করলো, “বাসর ঘরে সে কী বিশ্রি কান্ড, হিহিহি হিহিহি হিহিহি, তোর নানা তো আমাকে আ/দর টাদর করার জন্য কাছে টানতেছে আর আমি ভয়ে গুটিশুটি হয়ে ছিলাম, একটু পর এক দৌড়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলাম। পরে আমার দাদী আমাকে অনেক বুঝিয়ে আবার রেখে গেলেন। এইসব দেখে যা হোক তোর নানা সে রাতে আর বেশি কিছু করলো না।
কিন্তু পরের রাতে তোর নানা আমাকে জড়িয়ে চুমু টুমু খেলো, তারপর আমার সেই ছোট ছোট মা/ইগুলো কিছুক্ষণ টিপলো, প্রথমে ব্যথা লাগলেও পরে বেশ ভালো লাগছিল, তাই আমি আর ব্লা/উজ খুলতে মানা করলাম না।
কিন্তু পরে যেই আমার শাড়ি টেনে উপরে তুলে ভু/দা বের করে ফেলল, আমি তো দিলাম এক কামড়”। এটুকু বলেই নানী জোরে জোরে খিলখিল করে হাসতে লাগলো।
আমি নানীকে বললাম, “নানী অতো জোরে হেসো না, নিরা আবার কিছু মনে করতে পারে, ছোট মানুষ কি বুঝতে কি বুঝবে, শেষে কাউকে বলে দিলে আবার কে কি বলে তার ঠিক আছে”।
নানী বললো, “ওকে নিয়ে তুই ভাবিস না, ও আমার মেয়ে, আমি ওকে চিনি, একবার ঘুমালে সকাল হওয়ার আগে কানের কাছে বোমা ফাটলেও কিচ্ছু টের পাবেনা”।
খাওয়া শেষ করে আমরা আবার টিভি রুমে গেলাম, বাইরে তখন প্রচন্ড শব্দে বিজলী চমকাতে শুরু করলো, সেইসাথে ঝড়ো হাওয়া। হঠাৎ কারেন্ট চলে গেল, পুরো ঘর অন্ধকার হয়ে গেল।
নানী বললো, “নানা দেখতো শোকেসের উপরে মোমবাতি আর ম্যাচ আছে,
আমি মোমবাতি জ্বালালাম। তারপর আমরা বিভিন্ন বিষয়ে অনেকক্ষন গল্প করলাম।
আবহাওয়া আরো খারাপের দিকে যাচ্ছিল সেইসাথে গুমোট গরম পড়তে লাগলো, বুঝতে পারলাম রাতে প্রচন্ড ঝড় হওয়ার সম্ভাবনা আছে। টিনের চালে চটরপটর করে বৃষ্টির শব্দ শোনা যাচ্ছিল। খুব গরম লাগায় আমি শার্ট খুলে ফেললাম, গেঞ্জি পড়ার অভ্যাস নেই আমার, ফলে আমার পরনে কেবল লুঙ্গি ছাড়া আর কিছু থাকলো না। নানী আমাকে একটা হাতপাখা এনে দিল।
কিছুক্ষণ পর নানীও বললো, “সত্যিই তো রে নানা, খুব গরম পড়তেছে, উফ্ গায়ে কাপড় রাখাই সম্ভব হচ্ছে না, শরীর পুড়ে যাচ্ছে”। এ কথা বলে নানী আমার সামনেই শাড়ি আড়াল করে গা থেকে ব্লা/উজ খুলে ফেলল।
ব্লা/উজ খোলার পর আমি একটা লাল রঙের ব্র দেখতে পেলাম। নানী যখন হাতপাখা দিয়ে বাতাস নিচ্ছিল, নানীর বড় বড় মা/ইগুলো শাড়ির উপর দিয়েই ফুটে উঠছিল।
আধঘন্টা পর নানী বললো, “নাহ্, কারেন্ট মনে হয় শীঘ্রী আসবে না, চল শুয়ে পড়ি”।
নানী আমার শোবার ঘর দেখিয়ে দিল, নানীর রুমের লাগোয়া রুমে নানী আমার থাকার ব্যবস্থা করেছে।আমাকে ঘর দেখিয়ে দিয়ে নানী একটা টর্চলাইট নিয়ে বাইরে গেল। নানী বাসার বাথরুমটা উঠোনের ওপাশে বেশ একটু দুরে।
আমি আমার বিছানা ঝাড়লাম, তারপর মশারী টাঙালাম। শোয়ার আগে আমার দাঁত ব্রাশ অভ্যাস, তাই আমি ব্রাশে পেস্ট লাগিয়ে দাঁত মাজার জন্য বাইরে যাওয়ার জন্য প্রস্থুত হচ্ছিলাম।
এমন সময় হঠাৎ একটা প্রচন্ড চিৎকার কানে এলো। আমি দরজার দিয়ে বাইরে দৌড় দিলাম, দেখলাম নানী চিৎকার করতে করতে দৌড়ে আমার দিকেই আসছে, বলছে, “ভুত, ভুত, বাঁচাও, বাঁচাও, ভুত!” নানী হাঁফাতে হাঁফাতে দৌড়াচ্ছিল, ঘরের কাছাকাছি আসতে না আসতেই নানী পড়ে যেতে লাগলো, আমি ছুটে গিয়ে ধরে ফেললাম।
নানী আমাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে একইভাবে চিৎকার করতে লাগলো আর থরথর করে কাঁপতে লাগলো।আমি নানীকে একটা ঝাঁকি দিয়ে শান্ত হতে বললাম।
নানী আমার দিকে তাকালো এবং আমাকে চিনতে পেরে আরো শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো। আমার খুব অস্বস্তি লাগছিল, কারন নানীর বড় বড় নরম মা/ইগুলো আমার বুকের সাথে পিষ্ট হচ্ছিল। আমি নানীকে ধরে ওর রুমে নিয়ে গেলাম। বিছানায় বসিয়ে আমিও পাশে বসে বললাম, “নানী, ভয় পাচ্ছ কেনো?
এই যে দেখো, আমি। হ্যাঁ আমি, শক্ত হও, দেখো পৃথিবীতে ভুত বলে কিছু নেই, আমার মনে হয় বিজলীর আলোয় তুমি অন্য কিছু দেখে ভুত ভেবে ভয় পেয়েছো। ঠিক আছে, তুমি এখানে বসো, আমি গিয়ে দেখে আসি ব্যপারটা কি”।
এখানে বলে রাখা দরকার যে, আমি ছোটবেলা থেকেই ভুত-টুত বিশ্বাস করি না,
অমাবশ্যার রাতে শ্মশান থেকে মড়া মানুষের খুলি নিয়ে আসার অভিজ্ঞতাও আমার আছে।আমার কথা শুলে নানী আচমকা আমার হাত চেপে ধরে চিৎকার করে বললো, “না, না, যাসনে, ভুত তোকে খেয়ে ফেলবে, আমি দেখেছি এই এতো বড় বড় দাঁত, সাদা শাড়ি পড়ে কলের পাড়ে দাঁড়ায়ে আছে, ইয়া লম্বা! যা তাড়াতাড়ি দরজা বন্ধ কর, আমার কাছে বসে থাক, আমার খুব ভয় করতেছে”। সত্যি সত্যি নানী ভয়ে ঠকঠক করে কাঁপতে লাগলো।
আমি আর কি করবো, উঠে গিয়ে দরজার সিটকিনি লাগিয়ে এসে নানীর কাছে বসলাম। তখন আমি খেয়াল করলাম যে নানীর গায়ে কেবল শা/ড়ি ছাড়া আর কিছু নেই, ব্র-টা কখন খুলে ফেলেছে বলতে পারবো না। শাড়ি সরে গিয়ে এপাশের মা/ইয়ের অনেকখানি বেড়িয়ে পড়েছে।
কি সুন্দর গোল, নাদুস-নুদুস, ফোলা ফোলা মা/ই। আবার আমি অস্বস্তি বোধ করতে লাগলাম, কারন ইতিমধ্যে নানীর দুই মেয়েকে আমি চু/দেছি, বড়টা বেড়াতে এলে এখনও চু/দি আর ছোটটার সাথেও সম্পর্ক চলছে, ওর ভু/দা আমার ধো/ন গেলার মত পরিপক্ক হলেই ওটাকেও চু/দবো। সুতরাং এই অবস্থায় ঐ তিন মেয়ের মায়ের দিকে কুনজরে তাকানো একটা বড় পাপ।
আমি আবার নানীর পাশে বসলাম। মোমবাতি ফুরিয়ে আসছিল, আমি নানীকে শুয়ে পড়তে বললাম। কিন্তু নানী শুতে চাচ্ছিল না, ভয়ে থরথর করে কাঁপছিল। আমার হাত চেপে ধরে রেখে বললো, “না নানা, তুই যাসনে, আমি একা একা ঘুমাতে পারবো না, আমার খুব ভয় করতেছে, ওই ভুতটা..ভুতটা যদি ঘরে ঢোকে?” কি করবো ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলাম না।
শেষে নানীকে বললাম, “ঠিক আছে নানী, তুমি শোও আমি তোমাকে পাহাড়া দিচ্ছি, আমি যাচ্ছি না, এখানে বসে বসে আমি সারা রাত জেগে তোমাকে পাহাড়া দিবো, তুমি ঘুমাও”।
তখন সে বিশ্বাস করলো এবং দুইটা পা বিছানার উপরে তুলে শুয়ে পড়লো। যখন শোয়ার জন্য কাত হলো তখন নানীর একটা মা/ই পুরো আলগা হয়ে গেল, আমি বড় নিরেট গোল মা/ইয়ের কালো বৃত্তের মধ্যে বড় জামের মত প্রায় পৌনে একইঞ্চি লম্বা, মোটা, কয়েরী রঙের নি/পলও দেখতে পেলাম। শোয়ার পরে নানী শাড়ি দিয়ে মা/ইটা ঢেকে নিল।
আমার বুকটা ঢিবঢিব করতে লাগলো, ।তো সুন্দর মা/ইয়ের "নি/পল "চু/ষতে খুব ইচ্ছে হলো কিন্তু অনেক কষ্টে সে ইচ্ছেটা দমন করলাম। আমি একটা চাদর নিয়ে নানীর গায়ে দিয়ে দিলাম।
আস্তে আস্তে এক সময় মোমবাতিটা ফুড়িয়ে নিভে গেল আর পুরো ঘর অন্ধকার হয়ে গেল।আমার রুমেরটাও নিভে গেছে। ঘরটা এতো অন্ধকার যে নিজের হাতও দেখা যাচ্ছিল না।
বাইরে তুমুল ঝড় বাতাস হচ্ছিল, বিজলীও চমকাচ্ছিল অনবরত। নানী ঘুমাচ্ছিল, আমি নানীর গাঢ় ঘুমের গভীর শ্বাসের শব্দ শুনতে পাচ্ছিলাম। একটু একটু নাকও ডাকছিল। হঠাৎ করেই টিনের চালে মুষলধারে বৃষ্টির ফোঁটা পড়তে লাগলো, সেইসাথে শোঁ শোঁ শব্দে ঝড় হতে লাগলো। বৃষ্টির আর ঝড়ের শব্দে নানীর ঘুম ভেঙে গেল।
আমি নানীর পায়ের কাছে বসা ছিলাম, নানী হাত দিয়ে আমাকে ছুঁয়ে শান্ত কন্ঠে বললো, “আরে নানা, তুই এখনও জেগে বসে আছিস? তোর তো শরীর খারাপ করবে, রাত জাগিস না, শুয়ে পড়, এখানে আমার এপাশে এসে শুয়ে পড়, আয়”। নানী দেয়ালের দিকে সরে গিয়ে আমার শোয়ার জন্য জায়গা করে দিল। সত্যি ঘুমে আমার চোখ খুলে রাখা কঠিন হয়ে উঠেছিল।
আমি আর দেরি না করে একটা বালিশ নিয়ে নানীর পাশে শুয়ে পড়লাম। দুচনের মাঝখানে মাত্র ছয় ইঞ্চি দূরত্ব রইলো। আমার ঘুম এসে গিয়েছিল, ঝড়ো বাতাসে সম্ভবত একটা গাছের ডাল ভেঙে টিনের চালের উপরে পড়ে বিকট শব্দ হওয়ায় আমার ঘুম ভেঙে গেল। নানীও জেগে উঠে আবার চিৎকার শুরু করে দিল, “ভুত, ভুত, ঐ যে চালের উপর নাচতেছে, ওরে মারে, ভুত”।
নানী আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার আরো কাছে এগিয়ে এলো। আমি বললাম, “নানী, ঘুমাও তো, ভুত টুত কিছু নেই, আমি আছি তো তোমার পাশে, ভয় নেই, ঘুমাও”।
নানী তখন আমাকে পুরো জড়িয়ে ধরে কাঁপতে কাঁপতে বলতে লাগলো, “না নানা, ভুত, ঐ যে আসতেছে, তোকে খেয়ে ফেলবে, আয় আয় চাদরের ভিতরে আয়, ভুত তোকে মেরে ফেলবে, ওহ ওহ আমার খুব ভয় করতেছে, আমাক মেরে ফেলবে, তোকেও মেরে ফেলবে, আজ আমাদের দুজনকেই খেয়ে ফেলবে”।
নানী হাত দিয়ে চাদর উঁচু করে আমার গায়ের উপরে দিয়ে ঢেকে দিল এবং আবার আমাকে জড়িয়ে ধরলো। নানীর শরীরের সাথে আমার শরীর লেপ্টে গেল। চাদরের নিচে নানীর শাড়ি গায়ে ছিল না, আমিও খালি গায়ে, ফলে নানীর বড় বড় নরম মা/ইদুটো আমার বুকের সাথে লেপ্টে ঘষাঘষি করতে লাগলো।
নানী আমাকে শক্ত করে বুকের সাথে চেপে ধরে কাঁপছিল, ওর গরম নিশ্বাস আমার মুখের উপর পড়ছিল। যদিও আমি কিছুই দেখতে পাচ্ছিলাম না, কিন্তু নানীর মা/ইগুলোর পুরো চাপ আমার বুকের সাথে অনুভব করছিলাম।
ফলে আমার ভিতরের শয়তানটা জেগে উঠতে লাগলো আর আমার সাড়ে সাত ইঞ্চি মো/টা "ধো/নটা ক্রমে ক্রমে শক্ত লোহার রডের মত দাঁড়িয়ে গেল। যেহেতু আমি আর নানী দুজনেই কাত হয়ে মুখোমুখি জড়াজড়ি করে ছিলাম, আমার খাড়ানো ধোন নানীর উরুর সাথে চেপে রইলো।
কিছুক্ষনের মধ্যেই নানীর ভয় কমে এলো এবং বাস্তব পরিস্থিতির মুখোমুখি হলো। নিজর মা/ইদুটো আমার বুকের সাথে লেপ্টে রয়েছে আর আমার খাড়ানো ধোন যে নানীর উ/রুর সাথে লেগে আছে, তিন মেয়ের মায়ের অভিজ্ঞতায় সেটা সে ঠিকই টের পেলো। ফলে নানী নিজেই উত্তেজিত হয়ে উঠলো আর যৌ/ন উত্তেজনায় ওর নি/পলগুলো শক্ত হয়ে গেল।
তারপর আমি বুঝতে পারলাম যে নানীর মধ্যে প/রকীয়ার ভুতটা চেপে বসেছে এবং এখন সে আমাকে দিয়ে চু/দাতে চায়। কারন, নানী আমাকে আরেকটু জোরে চেপে ধরে মা/ইগুলো আমার বুকের সাথে ঘ/ষাতে লাগলো।
একটা পা উঁচু করে তুলতেই আমার খাড়ানো প্রচন্ড শক্ত ধো/নটা তিড়িং করে গিয়ে নানীর ভু/দার সাথে লাগলো, তখন নানী আবার পা নামিয়ে আমার ধো/নটা দুই উ/রু দিয়ে চেপে ধরলো। নানীর নিঃশ্বাস আরো গরম হয়ে উঠলো এবং মুখ এগিয়ে এনে আমার গালে চুক করে একটা চু/মু দিল।
আমার দিক থেকে কোন সাড়া না পাওয়াতে এবারে সে নিজের জিভ বের করে আমার ঠোঁ/টে "ঘ/ষাতে লাগলো। আমি তবুও সাড়া না দিয়ে ঘুমানোর ভান করে রইলাম। কিন্তু নানী আমাকে ছাড়লো না, “আমার কানের লতি কামড়ে ধরে ফিসফিস করে বললো, “এই নানা ঘুমাচ্ছিস নাকি?” তবুও আমি নড়লামও না কোন জবাবও দিলাম না। তখন নানী আমার গায়ে একটা ঝাঁকি দিয়ে আবারো একই প্রশ্ন করলো। তখন আমি শুধু একটা শব্দ করলাম, “উঁউউউউউউ”।
তখন নানী আমার মাথা ধরে টেনে নিয়ে এর দুই মা/ইয়ের মধ্যে ঠেসে ধরলো। আমি আমার গালে নরম কোমল পেলব মা/ইয়ের স্পর্শ পাচ্ছিলাম। তখন ভাবলাম, আমার পক্ষে এই দূর্ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব নয়। কারন আমরা দুজনেই এমন একটা পর্যায়ে রয়েছি যে সেখান থেকে ফেরা সত্যিই খুব কঠিন, সুতরাং চু/দতে যখন হবেই তখন মজা করে চু/দাই ভাল।
নানীর বড় বড় নরম মা/ইয়ের মধ্যে মুখ চেপে ধরাতে আমার শ্বাস বন্ধ হয়ে আসছিল। শ্বাস নেওয়ার জন্য মাথা নাড়াতে হলো। নানী তখন এক হাতে আমার মাথা ধরে আর এক হাত দিয়ে নিজের মা/ই চেপে ধরে মা/ইয়ের মোটা নি/পলটা আমার ঠোঁ/টের সাথে চেপে ধরে বললো, “নে নানা দু*দু খা, আমার দু/দুটা একটু চু/ষে দে”।
আমি মুখ হাঁ করে নি/পলটা মুখে নিয়ে চুঁ চুঁ করে বাচ্চাদের মত করে চু/ষতে লাগলাম।নানী ডানদিকে কাত হয়ে শুয়ে ছিল আর তার বাম মা/ইয়ের "নি/পল আমি চু/ষছিলাম।
নানীর ডানদিকের মা/ইটা আমার বাম গালের নিচে নরম বালিশের মত লাগছিল। আমি বাম নি/পলটা ছেড়ে দিয়ে নানীর ডান মা;ইয়ের "নি/পল "চু/ষতে লাগলাম আর ডান হাত দিয়ে বাম মা/ইটা ধরে টিপতে লাগলাম। নানী আমার উত্তেজনা দেখে খুব খুশি হয়ে বললো, “ওফ নানা, টেপ, আরো জোরে জোরে টেপ, আমার খুব মজা লাগতেছে”।
এরপর নানী গা থেকে চাদরটা খুলে ফেলে দিয়ে কোমড়াটা আরেকটু এগিয়ে এনে নিজের বাম পা আমার কোমড়ের উপর তুলে দিল। এতে নানীর দুই উরুর মাঝখানে ফাঁ/ক হয়ে গেল। আমার ধো/নটা প্রচন্ড শক্ত হয়ে উর্ধ্বমুখী হয়ে ছিল, ফলে ধো/নটা নানীর ভু/দার সাথে চেপে বসেছিল।
নানী নিজের কোমড় একটু আগুপিছু করাতে নানীর ভু/দার সাথে আমার ধো/ন ঘষা লাগতে লাগলো। তখনো আমার পরনে লুঙ্গি ছিল আর ধো/নটা লুঙ্গি দিয়ে ঢাকা ছিল। নানী আমার পেটের কাছে হাত নিয়ে লুঙ্গির গিটটা খুলে দিল, তারপর নিজের হাঁটু উপর দিকে সোজা করে লুঙ্গি টেনে ফাঁকা করে নিচের দিকে নামিয়ে দিল, এতে আমার ধো/ন "উ/লঙ্গ হয়ে গেল।
নানী তখন আমার ধো/নটা চেপে ধরলো, লম্বা আর মোটা পরখ করে বললো, “ওরে মা! নানা ইটা কি তোর ধন না হাতির ধো/ন, এতো বড় আর এতো মুটা”। নানী হাত দিয়ে আমার নাভি থেকে শুরু করে অ/ন্ডকোষ পর্যন্ত পরখ করলো, ধো/নের গোড়ায় বালগুলো টেনে দেখলো, আদর করলো।
আমি তখনও নানীর মা/ই টিপছি আর নি/পল" চু/ষছি, কামড়াচ্ছি। নানী তারপর একটু কোমড় পিছিয়ে নিয়ে আমার ধো/নের মাথা নিজের ভু/দার চেরা বরাবর ঘষালো, নানীর ভু/দায় কোন বাল নেই, কোন খসখসে ধারও নেই, আমি তখন ভেবেছিলাম আজই বাল কামিয়েছে সে।
কিন্তু পরে জেনেছি, কিশোরী বয়সে যখন বাল গজানো শুরু করেছে, তখন থেকেই আম গাছের আঠা দিয়ে কিভাবে যেন সদ্য গজানো বা/লগুলো উঠিয়ে ফেলেছে। পরে একসময় পুরো বা;লই গোড়াসহ উঠে গেছে এবং জীবনেও আর কোন বা/ল গজায়নি, তাই তাকে বা/ল কামাতে হয়না, পুরো ভু/দা এমনিতেই লোমহীন, ঝকঝকে পরিষ্কার, একেবারে বাচ্চা মেয়েদের মত। মনে মনে নানীর বা/লবিহীন চকচকে ভু/দাটা দেখার প্রচন্ড ইচ্ছে হলো।
নানী আমার ধো/নের মাথা নিজের ভু/দার সাথে ঘষাচ্ছিল। আমি নানীর ভু/দার মোটা মাংসল ঠোঁ/ট আর ক্লি/টোরিসের স্পর্শ চিনতে পারলাম। তারপর নানী নিচের দিকে নিজের ভু/দার ফুটোর মুখে আমার ধো/নের মাথা চেপে ধরলো, জায়গাটা ভেজা আর সাঙঘাতিক পিছলা।
তারপর নিজের কোমড় সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে এলো, ফলে আমার ধো/নটা পকপক করে নানীর ভু/দার পিছলা ফুটোর মধ্যে ঢুকে যেতে লাগলো। কিন্তু ওভাবে পুরো ধো/নটা ঢুকলো না। তখন নানী বললো, “মা গো মা, কত বড় আর মোটা রে তোর লাঠি, জানটা জুড়ায়ে গেল, কিন্তু সবটাতো ঢোকে নাই, দে নারে নানা, ঠেলা দিয়ে পুরোটা ঢোকা”।
আমি নানীকে একটা ঠেলা দিয়ে নানীর পা ধরে টেনে আরো ফাঁ/ক করে ধো/নের গোড়া পর্যন্ত নানীর ভু/দার মধ্যে ডুকিয়ে দিলাম। তখন নানী বললো, উহফ একেবারে খাপে খাপ মিলে গেছে। দ্যাখ নানা তোর ধো/ন আমার গু/দের মধ্যি কি টাইট হয়্যা সেট হয়্যা গেছে। দে নানা এইবার মনের সুখে ইচ্ছেমত ঠা/পা”।
আমি নানীকে আরেকটু ঠেলা দিয়ে চিৎ করে নিয়ে দুই পা দুইদিকে সরিয়ে পা ফাঁ/ক করে নিয়ে ঠা/পানো শুরু করলাম। প্রতিবার আমার ধো/ন গলা পর্যন্ত টেনে বের করে পকাৎ করে ঠেলা দিয়ে গোড়া পর্যন্ত ঢুকিয়ে দিচ্ছিলাম নানীর ভু/দার মধ্যে। নানীর ভু/দা ঢিলাও নয় আবার বেশি টাইটও নয়, আমি মনের সুখে ঠা/পাতে লাগলাম আর নানী পাগলের মতো আবোল*তাবোল বকে যেতে লাগলো। নানী বলছিল, “ওহ নানাগো তোর এতো বড়ো ধো/নডা আমার গু/দের মদ্যি এমন টাইট হইছে খুব মজা লাগতিছে।
তোর নানারডা তো তোরডার অর্ধেকও হবে না। সে যে তার ধো/ন আমার গু/দের মদ্যি কখন ঢুকায় আর কয়েক মিনিট খলবল করি কখন বার করে কিস্যু বুঝতি পারিনে। একে তো এতটুকুন একখেন ধো/ন, তার উপরে আবার ঠাপাতিও পারে না। ঠা/পাবি কি করে, বয়স তো আমার ডবল, দেখিসনে বু/ড়া হয়্যা চুল দাড়ি সব পাকে গেছে। জীবনে চু/দে আমার গু/দের পানি বাইর করতে পারলো না জন্যিই তো ছেলের মা হতি পারলেম না, সবগুলান হলো মাইয়া।
নানা চো/দ, ভাল করে চু/দে আমার গু/দের সব পানি বাইর করে দে, তারপর তোর বী/জ ঢাইলে দে, আমার একটা ছেলের মা হওয়ার খুব শখ, দে, তুই আমার পে/টে একটা ছেলে দে”।
নানী কথাও বলছিল সেই সাথে উহ আহ ওহ ইশ করছিল,
বললো, “ওরে নানা রে তোর ধো/নের" ঠা/প কি মজা রে, আমার জ/রায়ুর মুখে যেয়ে ধাক্কা দিচ্ছে, মনে হচ্ছে মরে যাই, চু/দতি "চু/দতি আমাক মাইরে ফেলা। আমার গু/দডা ফাটায়ে দে, র*ক্ত বাইর করে দে,
দে নানা আরো জোরে জোরে টাপ দে, চু/দে ফেদা বাইর করে দে, কতদিন আমার গু/দের "র/স খসেনা রে ইইইইইইসসসস,
একটুও মজা দিতে পারেনা শা*লার বুইড়া, মেজাজটা সবসময় তিরিক্ষে হয়্যা থাকে।
শা*লার বুইড়ার এমনিতেই এতটুকুন শালিকের ধো/ন, তার উপরে চু/দতেও পারেনা, ধো/ন ঢুকায়ে ১০/১২ ডা ঠা/প দিয়ে গু/দের কামুড় তুলে দিয়েই পুচুৎ পুচুৎ করে ফ্যাদা ঢালে দেয়।
উহ উহ উহ আহ আহ কীইইইই মজা, ঠা/পা নানা জোরে জোরে ঠাপা ওহ ওহ ওহ ওহ, গুদের সব পুকা খসায়ে দে…”।
আমিও নানীকে চেপে ধরে মা/ই টিপতে টিপতে সমানে গায়ের সব শক্তি দিয়ে হেঁইয়ো হেঁইয়ো করে ঠা/পাচ্ছিলাম। আমার তখন শুধু একটাই লক্ষ্য, অতৃপ্ত এক মা/গীকে" চু/দে তৃপ্তি দেয়া।
কিছুক্ষন পর নানী প্রচন্ড জোরে কোমড় তোলা দিতে লাগলো, পরে “নানাগো, দে আরো জোরে দে, ওহ ওহ আহ আহ আমার র/স খসে যাচ্ছে, ইইইইইইইই ম/রে যাচ্ছি গো নানা, আআআহোহহোহোওওওও” করতে করতে উপর দিকে কোমড় বাঁকা করে কয়েকটা ঝাঁকি দিয়ে শান্ত হয়ে গেল। নানীর অ/র্গাজম অর্থাৎ রা/গমোচন হয়ে গেল।
পাগলের মত আমাকে চু/মু খেতে লাগলো, কী যে খুশি লাগছিল তাকে সেটা আর কি বলবো। একটু পরে আমি আবার চু/দতে শুরু করলাম এবং মা/ই টিপতে টিপতে দুই মিনিট চু/দে আমার মা/ল আউটের সময় হলে নানী আমাকে উঠতে দিল না, দুই পা দিয়ে আমার কোমড় আঁকড়ে ধরে রাখলো আর আমাকে ওর ভু/দার মধ্যেই মা/ল আউট করতে বলল। নানী সিরিয়াস, সত্যি ওর একটা ছেলে চাই।
আমাকে বললো যে, ওর মাত্র ৭/৮ দিন আগে মা/সিক শেষ হয়েছে, সুতরাং এই ৭ দিন ওকে সমানে চু/দে পেট বাধিয়ে দিতে হবে। খুশিতে আমার নাচতে ইচ্ছে করছিল। সত্যি সত্যি আমি নানীর ভু/দার মধ্যেই মা/ল আউট করলাম। তারপর আমরা বাথরুম থেকে মুতে এসে ন্যাং/টো হয়ে চাদর মুড়ি দিয়ে জড়াজড়ি করে শুয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম।
পরদিন ঘুম ভাঙতে ভাঙতে বেলা হয়ে গেল, প্রায় সাড়ে ৯টার দিকে ঘুম থেকে উঠে আমি তাড়াহুড়া করে বাসায় গেলাম, নাহলে আম্মু বকবে। বাসায় নাস্তা করে বাইরে যাবো ভাবছিলাম, কিন্তু নানীর বালবিহীন ভু/দা দেখে দিনের বেলায় একবার চো/দার খুব ইচ্ছে হচ্ছিল। তাই ইতস্তত করছিলাম,
আম্মা জিজ্ঞেস করলো, কোথাও যাবো কিনা, বললাম “হ্যাঁ, একটু বাইরে যাবো, দুপুরে এসে খাবো”।
আমি বাইরে চোখ রাখলাম কখন নিরা স্কুল যায়, নিরাকে স্কুলে যেতে দেখে আমি বের হলাম। আমাকে আসতে দেখে নানী খুব খুশি হলো।
বললো, “কিরে, তোর তো রাতে আসার কথা”।
আমি বললাম, “ভাল্লাগছিল না, তোমাকে দেখতে ইচ্ছে হলো, তাই চলে এলাম”।
নানী মিষ্টি হেসে চোখ মটকে বললো, “ওওওও তাই বল, তা শুধু দেখতেই ইচ্ছে হলো না আর কিছু?”
- আমি হাসলাম।
নানী বললো, “চল ঘরে যাই, আমারও ভাল্লাগছে না, শরীরটা কামড়াচ্ছে, একটু ম্যা/সেজ করে দিবি?”
চলবে.....