I Love Allah

I Love Allah প্রচার করো, যদি একটি আয়াতও হয়.!
সহিহ বুখারী - ৩৪৬১

13/02/2025

নাউজুবিল্লাহ 🥺 wait for last....

12/02/2025

১ :প্রচলিত শবে বরাত সম্পর্কে দেওবন্দীদের ইমাম 'ইউসূফ বানুরী দেওবন্দী হানাফী (রহঃ) বলেন, (ولم أقف على حديث مسند مرفوع صحيح في فضلها.) “শবে বরাতের (১৫ই শাবান) ফযীলত সম্পর্কে মুত্তাসিল, মারফু ও এ সম্পর্কে কোন সহীহ হাদীস আমি পাই নি।” (মারেফুস সুনান ; সুনান আত-তিরমিজির ব্যাখা, ৫/৪১৯)

২:হানাফি ভাইদের শাইখুল ইসলাম আল্লামা জাস্টিস তাকি উসমানি (হাফিঃ) বলেন,

شب برات کی فضیلت میں بہت کی روایت مروی ہیں جن میں سے بیشتر علامہ سیوطی نے الدر المنشور میں جمع کردی ہیں ، یہ تمام روایات سند ضعیف ہیں

“শবে বরাতের ফযীলতে বহু বর্ণনা রয়েছে, যেগুলোর বেশিরভাগ আল্লামা সুয়ূতী 'আদ-দুররুল মানসুর'-এ জমা করেছেন। এই সমস্ত বর্ণনাগুলো সনদের দিক থেকে দুর্বল।”

📖 দরসে তিরমিজি, ২/৬১৫-৬১৬

৩:📑 তাবেঈ এবং তাবে-তাবেঈগণ 'শবে বরাত' (মধ্য শা'বানের রাত্রি) কে বিশেষ কিছু মনে করতেন না।

حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ وَضَّاحٍ قَالَ: نا هَارُونُ بْنُ سَعِيدٍ قَالَ: نا ابْنُ وَهْبٍ قَالَ: نا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ , قَالَ: «لَمْ أُدْرِكْ أَحَدًا مِنْ مَشْيَخَتِنَا وَلَا فُقَهَائِنَا يَلْتَفِتُونَ إِلَى لَيْلَةِ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ , وَلَمْ نُدْرِكْ أَحَدًا مِنْهُمْ يَذْكُرُ حَدِيثَ مَكْحُولٍ , وَلَا يَرَى لَهَا فَضْلًا عَلَى مَا سِوَاهَا مِنَ اللَّيَالِي

“তাবে-তাবেঈ আব্দুর রহমান বিন যায়েদ বিন আসলাম (১৮২ হিজরী) বলেন: 'আমি আমাদের (মদীনার) ফকীহগণকে এবং উস্তাদগণকে দেখেছি, তাদের কেউই মধ্য শা'বানের রাতের প্রতি কোনরূপ ভ্রুক্ষেপ করতেন না। তাদের কাউকেই আমরা মাকহুলের হাদীস বর্ণনা করতে শুনি নি। তারা কেউই বছরের অন্য সাধারণ রাতগুলোর উপর এই রাতের বিশেষ ফযীলত বা মর্যাদা আছে বলে মনে করতেন না। তিনি বলেন...(মদীনার) ফকীহগণ এ রাতে কোন ইবাদত করতেন না।”

📖 ইবনু ওয়াদ্দাহ, আল-বিদউ ওয়ান নাহউ আনহা, পৃষ্ঠা ৯২ ; সানাদ হাসান

৪:‎حَدَّثَنَا الْحَسَنُ بْنُ عَلِيٍّ الْخَلاَّلُ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، أَنْبَأَنَا ابْنُ أَبِي سَبْرَةَ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ بْنِ مُحَمَّدٍ، عَنْ مُعَاوِيَةَ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ جَعْفَرٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ "‏ إِذَا كَانَتْ لَيْلَةُ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ فَقُومُوا لَيْلَهَا وَصُومُوا يَوْمَهَا ‏.‏ فَإِنَّ اللَّهَ يَنْزِلُ فِيهَا لِغُرُوبِ الشَّمْسِ إِلَى سَمَاءِ الدُّنْيَا فَيَقُولُ أَلاَ مِنْ مُسْتَغْفِرٍ فَأَغْفِرَ لَهُ أَلاَ مُسْتَرْزِقٌ فَأَرْزُقَهُ أَلاَ مُبْتَلًى فَأُعَافِيَهُ أَلاَ كَذَا أَلاَ كَذَا حَتَّى يَطْلُعَ الْفَجْرُ ‏"‏ ‏.‏

আলী বিন আবূ তালিব (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, যখন মধ্য শাবানের রাত আসে তখন তোমরা এ রাতে দাঁড়িয়ে সালাত পড় এবং এর দিনে সওম রাখ। কেননা এ দিন সূর্য অস্তমিত হওয়ার পর আল্লাহ পৃথিবীর নিকটতম আকাশে নেমে আসেন এবং বলেন, কে আছো আমার নিকট ক্ষমাপ্রার্থী, আমি তাকে ক্ষমা করবো। কে আছো রিযিকপ্রার্থী আমি তাকে রিযিক দান করবো। কে আছো রোগমুক্তি প্রার্থনাকারী, আমি তাকে নিরাময় দান করবো। কে আছ এই প্রার্থনাকারী। ফজরের সময় হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত (তিনি এভাবে আহবান করেন)। [১৩৮৮]

তাহকীক আলবানী : দঈফ জিদ্দান অথবা মাওযু।

ফুটনোট: [১৩৮৮] নাই তাহক্বীক্ব আলবানী: যঈফ জিদ্দান অথবা মাওযু। তাখরীজ আলবানী: মিশকাত ১৩০৮ মাওযূ, যঈফ তারগীব ৬৩২ মাওযূ, যাঈফা ২১৩২ মাওযূ, মিশকাত ১৩০৮, যঈফাহ ২১৩২। উক্ত হাদিসের রাবী (আবু বকর বিন আবদুল্লাহ বিন মুহাম্মাদ) বিন আবু সাবরাহ সম্পর্কে ইমামগণ বলেন, তিনি দুর্বল। ২. ইবরাহীম বিন মুহাম্মাদ সম্পর্কে ইবনু হিব্বান সিকাহ বললেও অন্যত্রে তিনি বলেন, তিনি হাদিস বর্ণনায় ভুল করেন। ইমাম যাহাবী তাকে সত্যবাদী বলেছেন।

সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৩৮৮
হাদিসের মান: জাল হাদিস

09/02/2025

রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেনঃ ‘যে ব্যক্তির দুই স্ত্রী রয়েছে, সে যদি এদের মধ্যে ব্যবহারের ক্ষেত্রে পূর্ণ সমতা ও ইনসাফ করতে না পারে, তবে কিয়ামতের ময়দানে সে এমনভাবে উঠবে যে, তার শরীরের এক পার্শ্ব অবশ হয়ে থাকবে’। [আবু দাউদঃ ২১৩৩, তিরমিযীঃ ১১৪১, ইবন মাজাহঃ ১৯৬৯, আহমাদঃ ২/৪৭১]

স্বামী দ্বিতীয় স্ত্রী কে নিয়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা.খবর পেয়ে প্রথমে স্ত্রী রেল স্টেশনে হাজির.
তারপর দ্বিতীয় স্ত্রীর সামনেই প্রথম স্ত্রী কে ট্রেন থেকে ফে!লে দেওয়ার দৃশ্য

বিশেষ দৃষ্টি স্বামী চট্টগ্রামের একটি মাদ্রাসায় চাকরি করেন

সোর্স -বাকলিয়া টিভি

02/02/2025

বক্তা খোঁজে টাকা, কমিটি খোঁজে শ্রোতা, আর শ্রোতা খোঁজে সুর, এই জাতির ভেতরে কেমনে আসবে হেদায়তের নূর!!!

01/02/2025

এই জমিনে গণতন্ত্রের বৈধতা বেড়েছে কতিপয় আলিমদের জন্য! তা না হলে এই কুফরীতন্ত্র বহু আগেই ধুলিস্যাৎ হয়ে যেতো!

01/02/2025

মসজিদে দাওয়াতি কাজ নাই, দ্বীনচর্চার ব‌্যাবস্থা নাই, দ্বীনি দারস নাই। শীত আসলে বছরে একদিন মাহফিল করে জাতির কি উপকার হবে?

31/01/2025

জামাতের আমিরের কুফরি বক্তব্যের রদ

যদি কেউ এই বিশ্বাস রাখে যে মানবতা ধর্মের ঊর্ধ্বে, অর্থাৎ ইসলামের বিধান, আল্লাহর নির্দেশনা, এবং নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর শিক্ষা থেকে মানবতাকে বড় মনে করে—তাহলে এটি স্পষ্ট কুফরি (অবিশ্বাস) হয়ে যাবে।

1. আল্লাহর দ্বীন সবার উপরে:
ইসলাম আমাদের শিখিয়েছে যে আল্লাহ ও তাঁর বিধানের চেয়ে বড় কিছু নেই। আল্লাহ তাআলা বলেন:
"যে কেউ ইসলাম ব্যতীত অন্য কোনো দ্বীন (ধর্ম ও জীবনব্যবস্থা) অনুসরণ করবে, তা কখনোই গ্রহণ করা হবে না এবং সে আখিরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে।" (সুরা আল-ইমরান: ৮৫)

2.মানবতার প্রকৃত সংজ্ঞা ইসলাম নির্ধারণ করে:
ইসলামই আসল মানবতা শেখায়। আল্লাহর বিধানই প্রকৃত ন্যায়বিচার ও মানবাধিকারের ভিত্তি। যদি কেউ মানবতার নামে ইসলামের বিধানকে নিচে নামিয়ে দেয়, তাহলে সে আসলে মানবতার প্রকৃত সংজ্ঞাই অস্বীকার করছে।

3. ইসলামের বাইরে মানবতা অর্থহীন:
যদি কেউ মনে করে, "ধর্মের চেয়ে মানবতা বড়," তাহলে সে প্রকৃতপক্ষে আল্লাহর বিধানকে অগ্রাহ্য করছে, যা স্পষ্টতই কুফরি। কারণ, আল্লাহর বিধানই চূড়ান্ত এবং পরিপূর্ণ।

যদি কেউ মনে-প্রাণে বিশ্বাস করে যে মানবতা ইসলামের ঊর্ধ্বে, তাহলে সে তাগুতের অনুসরণ করছে, এবং এটি ইসলাম থেকে বেরিয়ে যাওয়ার শামিল হতে পারে (নাউজুবিল্লাহ)। তাই এ ধরনের ভুল বিশ্বাস থেকে বেঁচে থাকা জরুরি।

তবে, যদি কেউ বুঝতে না পেরে বা সাধারণভাবে বলে থাকে, তাহলে তাকে বুঝিয়ে বলা উচিত যে আসল মানবতা ইসলামের মধ্যেই রয়েছে, কারণ ইসলামই প্রকৃত ন্যায়বিচার, দয়া ও কল্যাণের শিক্ষা দেয়।

-- যারা নায়ক নায়িকা; অভিনয় শিল্পের কাজ করে, তাদের কাউকে যদি একটা পরিবার চালানোর দায়িত্ব দেওয়া হয় তাহলে কি তারা পার...
29/01/2025

-- যারা নায়ক নায়িকা; অভিনয় শিল্পের কাজ করে, তাদের কাউকে যদি একটা পরিবার চালানোর দায়িত্ব দেওয়া হয় তাহলে কি তারা পারবে ? তাদের বোঝ জ্ঞানের যে অবস্থা!

-- কিংবা ধরুন পরীমণির যে আদর্শ! যদি তা সমাজের 2% ছেলে-মেয়ে কিংবা 1% ছেলে-মেয়ে অনুসরণ করে তাহলে ঐ সমাজের অবস্থা কি হবে এবং আদালত গুলোতে মামলার জট কি পরিমাণ বাড়বে বলে আপনার ধারণা ?

-- কেনো এই নায়িকা শ্রেণীর মেয়েদের সামাজিক এবং সাংসারিক দৃষ্টিকোণ থেকে কোনো মূল্য বা মর্যাদা সমাজে নেই ? কেনো তাদের মূল্য বা মর্যাদা শুধুই একটা ভোগ্য পণ্যের মত হবে ? কসমেটিকস্ পণ্যের মতো হবে ?

-- মানুষের বাস্তব জীবন জীবিকা এবং সামাজিক ও সাংসারিক দৃষ্টিকোণ থেকে এই নায়ক নায়িকা শ্রেণীর মানুষের মূলত দের পয়সারও মূল্য নেই সমাজে! কিন্তু কেনো ?

-- নায়িকা শ্রেণীর মেয়েদের যে মূল্য সমাজে রয়েছে তা শুধুই একটা ভোগ্য-পণ্যের মতো; কসমেটিকস্ পণ্যের মতো!

-- নায়ক নায়িকাদের চিন্তা-চেতনা হলো এক জিনিস, আর মানুষের জীবন-জীবিকা এবং জীবনের বাস্তবতা হলো আরেক জিনিস !

-- তাদের দ্বারা না দেশ বা সমাজের কোনো উন্নয়ন হয় ! আর না দেশের অভাবী, ঋণগ্রস্ত, ক্ষুধার্ত মানুষের ভালো কিছু হয়!

-- আমি যখন নায়ক নায়িকাদের টিভি টকশো দেখি, তখন আমার কাছে বেশ লজ্জা লাগে ! টকশোতে দেখা যায় তারা খালি হাসে আর হাসে । মনে হয় যেনো কখন, কোথায় এবং কতটুকু হাসতে হবে এই সাধারণ জ্ঞানটুকুও এদের জানা নেই !

-- কেনো তারা জীবনের শেষ বয়সে গিয়ে চিকিৎসার জন্য সন্তান কিংবা আত্মীয়-স্বজনের কাছ থেকে কোনো সহযোগিতা পায় না ? উল্টো সরকার থেকে টাকা নিয়ে, সহযোগিতা নিয়ে চিকিৎসা নিতে হয় কেনো ?

-- আবার অনেক সময় নায়ক নায়িকা সংক্রান্ত খবরে প্রচুর কমেন্ট পড়তে দেখা যায়। অর্থাৎ আমি বলতে চাচ্ছি এদেশে পাগলের সংখ্যা প্রচুর বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরা আসলে জানেও না কোনটাকে খবর বলে আর কোনটাকে খবর বলে না। এসব পোস্টে যদি আপনি কমেন্ট করার প্রয়োজন মনে করেন তাহলে আমি আপনাকে পাগল মনে করি।

-- মূলত সবকিছুই যেন ভুল দিকে এগোচ্ছে। যেখানে নায়িকারা নিজেদের দেহকে ব্যবহার করে সেলিব্রেটি অর্জন করার কারণে এদের সামাজিক এবং সাংসারিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেড় পয়সারও মূল্য নেই; সেখানে অনেক মেয়ে নায়িকাদের মতোই নিজের দেহকে ব্যবহার করেই সেলিব্রিটি অর্জন করতে চাচ্ছে।

-- নায়িকা শ্রেণীর মেয়েদের পথ যদি সমাজের সব নারীরা অনুসরণ করে তবে সমাজে তাদের মূল্য বা মর্যাদা একটা ভোগ্য পণ্যের মতো হয়ে পড়বে! তখন এইসব মেয়েদের ভবিষ্যতের দায়িত্ব কারা নিবে ?

-- তাছাড়া আমি তো মূর্খ না! কেনো আমি নায়ক নায়িকা শ্রেণীর মানুষকে সেলিব্রিটি মনে করবো ? যেহেতু মানুষের বাস্তব জীবন জীবিকা এবং সামাজিক ও সাংসারিক দৃষ্টিকোণ থেকে এদের দেড় পয়সারও মূল্য নেই সমাজে!

-- অভিনেতা অভিনেত্রী শ্রেণীর মানুষ গুলোকে আমার কাছে পৃথিবীর ইতিহাসের সবচাইতে বেকুব এবং অবুঝ শ্রেণীর মানুষ বলে মনে হয় !!

-- আমি তো মূর্খ না যে আমি নায়ক নায়িকা শ্রেণীর মানুষকে সেলিব্রিটি মনে করবো ? যেহেতু মানুষের বাস্তব জীবন জীবিকা এবং সামাজিক ও সাংসারিক দৃষ্টিকোণ থেকে এদের দেড় পয়সারও মূল্য নেই সমাজে!

-- তাদের বিষয়টা ভাবলে আমার কাছে পচন্ড লজ্জা এবং আশ্চর্য লাগে ! মনেহয় তারা যেনো দুনিয়ার মানুষের জীবন জীবিকা এবং জীবনের বাস্তবতা সম্পর্কে কিছুই জানে না ।

-- বেশিরভাগ নায়ক নায়িকাদের‌ই বিয়ের পর ডিভোর্স হয় । কারো কারো একাধিকবার বিয়ে হয়েছে, আবার একাধিকবার ডিভোর্স হয়েছে ।

-- এখন আবার বাংলাদেশের টিভি চ্যানেলগুলোতে দেখছি, বাংলাদেশের অনেক অভিনেতা-অভিনেত্রীদের বাসায় বিভিন্ন ব্রান্ডের মদ, ফেন্সিডিল, ইয়াবা এবং বিভিন্ন নেশাজাতীয় দ্রব্য পাওয়া যাচ্ছে এবং বহু অশ্লীল কর্মকান্ডে তথ্য‌ও বেরিয়ে আসছে ।

-- তারা ক্যামেরার সামনে আসে অভিনয় করতে, মানুষকে হাসাতে, বিনোদন দিতে । তারপর ধীরে ধীরে ক্যামেরার পেছনে যায় আরো কিছু পেতে, ভোগ করতে !

-- তারপর তারা জীবন বাস্তবতায় ফেঁসে যায় । ডিভোর্স হয়, গলায় ফাঁস লাগায় । আত্মহত্যা করে ইত্যাদি ইত্যাদি ।

-- সুতরাং যারা অভিনয় জগতে কাজ করে তাদের দ্বারা সমাজের অভাবী, ঋণগ্রস্থ, ক্ষুধার্ত, অসহায় মানুষের কি উপকারে আসবে ?? তাদের দ্বারা না দেশের কোনো উন্নয়ন হবে, আর না ক্ষুধার্ত মানুষের পেটে খাবার আসবে !!

-- উল্টো তাদের কারণেই সমাজের মানুষের মধ্যে অসভ্যতা, অশালীনতা, এবং অশ্লীলতা বৃদ্ধি পেয়ে থাকে ।

-- তারা না বুঝে মানুষের জীবন জীবিকা বা দুনিয়ার জীবনের বাস্তবতা !! আর না বুঝে ধর্মের বৈজ্ঞানিক বাস্তবতা !! অর্থাৎ এরা দুনিয়ার বাস্তবতাও বুঝে না, আবার ধর্মও বোঝে না।

-- এজন্যই অভিনেতা অভিনেত্রী শ্রেণীর মানুষ গুলোকে আমার কাছে পৃথিবীর ইতিহাসের সবচাইতে বেকুব এবং অবুঝ শ্রেণীর মানুষ বলে মনে হয়।

-- চাইলে লেখাটি কপি পোস্ট করতে পারেন।

⚠️ জামাত ইসলামিদের মুখোশ উন্মোচন!! জামাত ইসলাম কি আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের অন্তর্ভুক্ত? https://m.facebook.com/story....
29/01/2025

⚠️ জামাত ইসলামিদের মুখোশ উন্মোচন!!

জামাত ইসলাম কি আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের অন্তর্ভুক্ত?
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=134309732437209&id=100075745472336

জামাত ইসলামিদের সাথে সালাফিদের আক্বীগত পার্থক্যঃ https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=134299995771516&id=100075745472336

জামাতিরা কেন সালাফি সেজেছেঃ https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=134299472438235&id=100075745472336

জামাত ইসলাম ও মওদুদীর বিভ্রান্তি পর্বঃ ১
https://www.facebook.com/100075745472336/videos/232412805700821/

জামাত ইসলাম ও মওদুদীর বিভ্রান্তি পর্বঃ ২
https://www.facebook.com/100075745472336/videos/305335191471335/

জামাত ইসলাম ও মওদুদীর বিভ্রান্তি পর্বঃ৩
https://youtu.be/i_4sX2jm20Q

জামাত ইসলাম ও মওদুদীর বিভ্রান্তি পর্বঃ ৪
https://youtu.be/H57gkYITtl4

জামাত ইসলাম ও মওদুদীর বিভ্রান্তি পর্বঃ৫
https://youtu.be/rMQg2XyiLwM

জামাত ইসলাম ও মওদুদীর বিভ্রান্তি পর্বঃ ৬
https://youtu.be/EVdsP_AbSvc

জামাত ইসলাম ও মওদুদীর বিভ্রান্তি পর্বঃ ৭
https://youtu.be/0IPY892WSfM

জামাত ইসলাম ও মওদুদীর বিভ্রান্তি পর্বঃ ৮
https://youtu.be/j5LEmERC7iY

আহলে হাদীছ আলেমদের দৃষ্টিতে মওদূদীঃ PDF link 👇
https://shottanneshi.com/ahle-hadith-alemder-drishtite-maududi-saheb/

আল্লাহর মনোনীত ইসলাম বনাম মওদুদী পন্থী জামাত শিবিরের ইসলামঃ https://www.facebook.com/groups/islamic.information.org/permalink/325285009537332/

জামায়াতে ইসলামি আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের অন্তর্ভুক্ত নয়।
- আল্লামাহ নাসির উদ্দীন আল-বানীঃ https://www.facebook.com/groups/islamic.information.org/permalink/325478369517996/

ইখওয়ানুল মুসলিমীন (মুসলিম ব্রাদারহুড ও জামায়াতে ইসলামী) সন্ত্রাসী সংগঠন।
-সৌদি আরবের সর্বোচ্চো ফতোয়া বোর্ডঃ https://www.facebook.com/groups/islamic.information.org/permalink/325577832841383/

মওদুদী ফিতনাঃ https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=134780375723478&id=100075745472336

জামাত ইসলামিদের প্রতিষ্ঠানে ছেলে-মেয়েদের পড়াশোনা করানো যাবে নাঃ https://youtu.be/hpC-AWUN9vw

মওলানা মুওদুদীর আক্বীদাগত বিভ্রান্তিঃ https://youtu.be/hrnfNi0qHJo

প্রকৃতপক্ষে খারেজী, ইখওয়ানী, জামাত ইসলামিরাই মানুষেকে জঙ্গিবাদ-উগ্রবাদিতার দিকে ঠেলে দিচ্ছেঃ https://www.facebook.com/100075745472336/posts/135970365604479/

ভ্রান্তির বেড়াজালে ইক্বামতে দ্বীনঃ PDF link👇
https://kutib-fi-pdf.site/saba_dharanera-cw_14_bn_bhraantir_berraajaale_islaam_881.html

বিদ্রঃ জামাত ইসলাম একটি ভ্রান্ত ফিরকা। এই ভ্রান্ত ফিরকা থেকে সবাই সাবধান হোন। এরা কখনোই আহলে হাদীছ বা সালাফিদের বন্ধু নয় বরং চরম শত্রু।
জামাতিদের মানহাজ হলো খারেজী ও শিয়া প্রেমি মানহাজ।

🔥ইমাম ইবনে তাইমিয়ার উপর চরম মিথ্যারোপ এবং তার জবাবঃ1️⃣ শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনে তাইমিয়ার বিরুদ্ধে যত অভিযোগ ছিল, তার সবগুল...
29/01/2025

🔥ইমাম ইবনে তাইমিয়ার উপর চরম মিথ্যারোপ এবং তার জবাবঃ

1️⃣ শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনে তাইমিয়ার বিরুদ্ধে যত অভিযোগ ছিল, তার সবগুলোই ছিল মিথ্যা ও বানোয়াট। সমকালীন স্বার্থান্বেষী মহল, এক শ্রেণীর সুফী সম্প্রদায়, কালামশাস্ত্রবিদ এবং বিদআতীরা শত্রুতার বশবতী হয়ে মনের জ্বালা মেটানোর জন্য এবং পার্থিব ফায়দা হাসিল করার জন্যই অভিযোগগুলো করেছিল। হকপন্থীদের বিরুদ্ধে বাতিলপন্থীদের মিথ্যা অভিযোগ নতুন কিছু নয়। আজও চলছে সেই ধারাবাহিকতা। কিন্তু বিরোধী ও বিদআতীরা তাঁর উপর যেসব মিথ্যারোপ করেছে, তার মধ্যে আশ্চর্যজনক হলো বিখ্যাত পর্যটক ইবনে বতুতার মিথ্যাচার। তিনি লিখেছেন, আমি ৭২৬ হিজরীর রামাযান মাসের নয় তারিখ বৃহস্পতিবার দিন দামেস্ক শহরে পৌঁছলাম। তখন দামেস্ক শহরে হাম্বলী আলেমদের মধ্যে তকীউদ্দীন ইবনে তাইমীয়া ছিলেন অন্যতম। তিনি বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলতেন, তবে তার মস্তিস্কে কিছু সমস্যা ছিল!! দামেস্কবাসীরা তাঁকে খুব সম্মান করতো। তিনি জামে উমুবীর মিম্বারে লোকদেরকে উপদেশ দিতেন। পরের দিন (জুমআর দিন) আমি মসজিদে গিয়ে দেখি, তিনি আলোচনা করছেন। সেদিন তাঁর আলোচনার মধ্যে এইও ছিল যে, তিনি বলে যাচ্ছিলেন,إن الله ينزل إلى سماء الدنيا كنزولي هذا নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন আমার এই নামার মতই। এই কথা বলে তিনি মিম্বারের সিঁড়িসমূহের একটি সিঁড়িতে নেমে আসলেন। তখন মালেকী মাজহাবের ফকীহ ইবনে যাহরা তার বিরোধীতা করলেন। এতে জনগণ উত্তেজিত হয়ে মালেকী ফকীহকে প্রচুর মারপিট করলো। মারপিটের কারণে ফকীহর মাথার পাগড়ী পড়ে গেল......। এই ছিল ইবনে বতুতার মিথ্যাচার।
ইবনে বতুতার এই কথা যে মিথ্যা, তার প্রমাণ হলো, সে উল্লেখ করেছে, ৭২৬ হিজরীর রামাযান মাসের নয় তারিখে দামেস্কে প্রবেশ করল। ঐতিহাসিকদের ঐক্যমতে শাইখুল ইসলাম তখন দামেস্কের কারাগারে বন্ধী ছিলেন। নির্ভরযোগ্য আলেমগণ উল্লেখ করেছেন, শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনে তাইমীয়া ৭২৬ হিজরীর শাবান মাসে কারাগারে প্রবেশ করেছেন। আর ৭২৮ হিজরী সালের যুলকাদ মাসে লাশ হয়ে সেখান থেকে বের হয়েছেন।

(তাবাকাতুল হানাবেলা, বেদায়া ওয়ান নেহায়া)

2️⃣ লক্ষ্য করুন এই মিথ্যুকের প্রতি। সে বলছে যে, রামাযান মাসের কোন এক জুমআর দিন ইমামকে জামে উমুবীর মিম্বারে আলোচনা করতে দেখল। এখন প্রশ্ন হলো জামে উমুবীর মিম্বার কি কারাগারে স্থানান্তর করা হয়েছিল? বিশাল জামে উমুবী কি উপস্থিত সকল মানুষসহ কারাগারে প্রবেশ করেছিল? যাতে করে ইমাম সেখানে ভাষণ দিতে পারেন?
এখন কথা হলো, যারা বলে ইমাম ইবনে তাইমীয়া আল্লাহর সিফাতকে মানুষের সিফাতের সাথে তুলনা করেছেন এবং তিনি ছিলেন মুশাবেবহা সম্প্রদায়ের অন্তর্ভূক্ত তারা কি ইবনে বতুতার সেই মিথ্যা তথ্যের উপর নির্ভর করেছে?
আসল কথা হলো ইমাম কখনোই আল্লাহর কোন সিফাতকে মানুষের সিফাতের সাথে তুলনা করেন নি; বরং তিনি মুশাবেবহাসহ অন্যান্য সকল বাতিল ফির্কার জোরালো প্রতিবাদ করেছেন। তার লেখনীগুলোই এর উজ্জল প্রমাণ। তিনি কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে আল্লাহর সিফাত সাব্যস্ত করেছেন এবং বলেছেন তাঁর সুউচ্চ সিফাতগুলো সৃষ্টির সিফাতের মত নয়। দুনিয়ার আকাশে তাঁর নেমে আসা মাখলুকের নামার মত নয়। তাঁর বড়ত্ব ও মর্যাদার শানে যেভাবে নেমে আসা শোভনীয়, তিনি সেভাবেই নেমে আসেন। এটিই আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের আকীদাহ। আকীদাহ আল ওয়াসেতীয়ার বহু স্থানে তিনি এই মূলনীতিটি সাব্যস্ত করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, لَيْسَ كَمِثْلِهِ شَيْءٌ وَهُوَ السَّمِيعُ الْبَصِيرُ তাঁর সদৃশ কোন কিছুই নেই। তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বদ্রষ্টা।

[শরহুল আকীদাহ আল-ওয়াসেতীয়া]

3️⃣ প্রথমতঃ ইমাম ইবন তাইমিয়া হেদায়েতের ইমামদের মধ্যে যারা কোরান ও সুন্নাহ এবং পূর্বসূরীদের অনুসারী, এবং তাঁর লেখাগুলি এর সাক্ষ্য দেয়, পণ্ডিতরা তাঁর প্রশংসা করেন, তাঁর সুপারিশ করেন এবং তাঁর প্রতিরূপ এবং নৃতাত্ত্বিকতার অভিযোগ থেকে খালাস করেন এবং তাঁর বিরোধীরা তাদের বিরুদ্ধে অপবাদ দেয় এমন অন্যান্য মিথ্যা অভিযোগ থেকে।

★আল-হাফিজ ইবনে হাজারের কথা বিবেচনা করুন, আল্লাহ তার প্রতি রহম করুনঃ

"শেখ ইমাম ইবনে তাইমিয়ার খ্যাতি সূর্যের চেয়েও বেশি বিখ্যাত, এবং তাঁর সময়ে "ইসলামের শেখ" হিসাবে তাঁর ডাকনামটি আজও বিশুদ্ধ ভাষায় রয়ে গেছে এবং এটি গতকালের মতো আগামীকালও অব্যাহত রয়েছে, এবং কেউ অস্বীকার করে না তারা ছাড়া যারা এর পরিধি সম্পর্কে অজ্ঞ, বা ন্যায্যতা এড়িয়ে চলে ...

যদি শেখ ইবনে তাইমিয়ার কোন গুণ না থাকত, তার বিখ্যাত ছাত্র, শেখ শামস আল-দীন ইবনে কাইয়িম আল-জাওযিয়াহ, ব্যাপক উপকারী বইয়ের লেখক, যা থেকে একমত এবং দ্বিমত উভয়েই উপকৃত হতেন, তবে এটি একটি দুর্দান্ত কাজ হবে। তার মর্যাদার মাহাত্ম্যের ইঙ্গিত। তখন কিভাবে, যখন বিজ্ঞানে তার অগ্রগতি এবং যা বলা ও বোঝা যায় তার শ্রেষ্ঠত্ব তার সময়ের ইমামগণ, হাম্বলী ছাড়াও শাফেয়ী ও অন্যান্যদের দ্বারা প্রমাণিত হয়েছিল।

★মোল্লা আলী আল-কারী বলেন, “এবং যে কেউ নাদিম আল-বারী, শেখ আবদুল্লাহ আল-আনসারী আল-হাম্বলির দ্বারা ওয়াকারদের ঘরের ব্যাখ্যা পাঠ করে, সর্বশক্তিমান আল্লাহ তার স্পষ্ট পবিত্রতা দান করুন। গোপন, এবং সে সময়কার সুফিদের মতে তিনি ইসলামের শাইখ, সর্বসম্মতিক্রমে = এটা তার কাছে স্পষ্ট হয়ে যাবে যে তারা সুন্নাহ এবং সম্প্রদায়ের লোক এবং এমনকি এই জাতির থেকেও ছিল।"

দ্বিতীয়তঃ ইবনে তাইমিয়া, আল্লাহ তার উপর রহম করুন, সিংহাসনে আরোহন প্রমাণ করেছেন, যেমনটি কুরআন দ্বারা প্রমাণিত এবং পূর্বসূরিদের দ্বারা সর্বসম্মতভাবে সম্মত, এবং তিনি তাদের কথার অর্থ বর্ণনা করেছেন এবং এটি হল উচ্চতা এবং উচ্চতা।

তাদের কারো কারো কাছ থেকে এটাও বর্ণিত হয়েছে যে, এটিকে বসা বা বসা বলে ব্যাখ্যা করা হয়েছে এবং সেই বসাকে সুন্নাতে উল্লেখ করা হয়েছে এবং হাদীসটি একদল গৃহীত হয়েছে।

ইস্তিওয়া-এর ব্যাখ্যা সম্পর্কে আমরা নিশ্চিত ছিলাম না, আল্লাহ তাঁর উপর বসা এবং বসা হিসাবে রহম করুন, তবে তিনি স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন যে এই সম্পর্কিত বর্ণনা থেকে যা বর্ণিত হয়েছে তা বসাকে বোঝায়, যা সৃষ্ট প্রাণীদের বসার মতো নয়।

তিনি বলেন: "যদি এটা জানা যায় যে ফেরেশতা এবং মানুষের আত্মা যা বর্ণনা করা হয়েছে যেমন নড়াচড়া, আরোহণ, অবতরণ ইত্যাদি, মানুষের চলাফেরার অনুরূপ নয়। দেহ এবং অন্যান্য জিনিস যা আমরা এই পৃথিবীতে দৃশ্যের সাথে সাক্ষ্য দিই, এবং তাদের মধ্যে যা সম্ভব তা মানুষের দেহে সম্ভব নয়, তবে এটিই প্রভুর সাথে বর্ণনা করা হয়েছে , এবং দেহের বংশধরের অনুরূপ হওয়া থেকে অনেক দূরে, বরং এর বংশধর ফেরেশতাদের বংশধর এবং আদম সন্তানদের আত্মার অনুরূপ নয়, এমনকি যদি তা তার চেয়েও কাছাকাছি হয়।

[সূত্র: ইসলাম প্রশ্নোত্তর ওয়েবসাইট]

4️⃣ একটি ক্যাসেটের শিরোনাম হলো উপদেশ দিয়ে কোন লাভ/উপকার নেই উক্ত ক্যাসেটে শায়খ মুহাম্মাদ আল জামী বলেন; যারা দাবী করেন যে, অধিকাংশ যুবক আমাদের হাতে থাকা আকীদার বই থেকে বিমুখ হচ্ছে এটা একটা অপবাদ যা ইবনে বতুতার অপবাদের সাথে মিলপূর্ণ। ইবনে বতুতা ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রহ.) কে না দেখা সত্ত্বেও তার উপর অপবাদ আরোপ করেছিল। ইবনে বতুতা দাবি করেছে যে, একদা সে দামেষ্কে প্রবেশ করে ইবন তাইমীয়া (রহ.) কে জুমুআর খুতবা প্রদান করতে দেখলো। অতঃপর ইমাম মিম্বারের সিঁড়ি থেকে নেমে বললেন আমি যেভাবে মিম্বর থেকে অবতরণ করলাম/নীচে নামলাম আমাদের প্রতিপালকও এভাবে অবতরণ করেন।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর একদল আলিমকে নিয়োজিত রেখেছেন যারা ইবনে বতুতার অপবাদকে ঐতিহাসিক মিথ্যাচার বলে সাব্যস্ত করেছেন।

শায়খুল ইসলামের জীবনী তে প্রমাণ করেছেন যে ইবনে তাইমীয়া ও ইবনে বতুতার মাঝে কখনো সাাৎ ঘটেনি। ইবনে বতুতা কখনো ইবনে তাইমীয়া (রহ.) কে দেখেনি। সে যখন বাগদাদ ভ্রমণ করে তখন ইবনে তাইমীয়া (রহ.) কারারুদ্ধ ছিলেন এবং অন্তরীণ অবস্থাতেই ইনতিকাল করেছেন। এই অপবাদ লেখকেরা ছড়িয়েছে। আকীদা সম্পর্কে আরোপিত বর্তমানের অপবাদগুলো খণ্ডন ও মূলোৎপাটন করা প্রয়োজন।

[বাহজাতুল বাইতার হায়াতু শায়খিল ইসলাম]

✍️ ইমরান খান।

29/01/2025

সাহাবীদের উপর চরম পর্যায়ের মিথ্যাচার মওদুদী গংদের। ক্ষমতার লোভে তারা অন্ধ হয়ে গেছে। এই উপমহাদেশে সাহাবী বিদ্বেষী কাজ শিয়ারা যে ছক একে ছিলো তা বাস্তবায়ন করছে জামায়াতি গং। তারা পবিত্র কুরআন ও সহি হাদিস অত্যন্ত কৌশলে অপব্যাখ্যা করে ঠান্ডা মাথায় মুসলিম জাতিকে ধ্বংস করতেছে।
একবার চিন্তা করুন কতটা গদি পাগল হলে সাহাবীদের উপর এমন কুফুরী গনতন্ত্র করার তকমা দিতে পারে। খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন এ বিষয়ের উপর পবিত্র কোরআন ও সহীহ সুন্নাহর আলোকে -

শাইখ মতিউর রহমান মাদানী হাফেজাহুল্লা।

28/01/2025

বাংলাদেশে কারা প্রথম ইসলাম নিয়ে এসেছে?

25/01/2025

◼️ গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, এবং ধর্মনিরপেক্ষতা, জাতীয়তাবাদ এগুলো কুফরি মতবাদ ⚠️⚠️⚠️ এগুলোতে বিশ্বাস করলে ব্যক্তি কা/ফে*র হয়ে যাবে৷ ⚠️⚠️⚠️

◼️ বাংলাদেশের বর্তমান সংবিধানের ৪টি মূলনীতি কুফরি ⚠️⚠️⚠️ সংস্কার অত্যাবশ্যক ✅

🎤 শাইখ ড. আবু বকর মুহাম্মাদ জাকারিয়া (হাফিজাহুল্লাহ্)
📚পিএইচডি, মদীনা ইউনিভার্সিটি, সৌদি আরব 🇸🇦
📚প্রফেসর, আল-ফিকহ বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া, বাংলাদেশ 🇧🇩

🔰পথভ্রষ্ট দা’ঈদের কীভাবে চিনবেন?👈পথভ্রষ্ট দা’ঈদের চেনার কিছু আলামতঃ১- মিম্বরে বা ভাষণে কেঁদে ফেলা। এর মাধ্যমে তার উদ্দেশ...
24/01/2025

🔰পথভ্রষ্ট দা’ঈদের কীভাবে চিনবেন?👈

পথভ্রষ্ট দা’ঈদের চেনার কিছু আলামতঃ
১- মিম্বরে বা ভাষণে কেঁদে ফেলা। এর মাধ্যমে তার উদ্দেশ্য সাধারণ ভালো মুসলিমদের নিজের দিকে টানা।
২- নন মাহরাম মহিলাদের সাথে যত্র তত্র টেলিভিশন এর স্ক্রীনে অবাধ অবস্থান।
৩- বিদআত ও বিদআতীদের থেকে সাবধান না করা।
৪- দলীল বিহীন মতের প্রতি গোঁড়ামী, দলীল বিহীন মতামতের প্রতি অযাচিত সম্মান প্রদর্শন, আলেমদেরকে ভুল-ত্রুটির উর্ধ্বে মনে করা।
৫- শাসকদের দোষ-ত্রুটি অন্বেষনে লেগে থাকা।
৬- শির্ক ও মুশরিকদের থেকে সাবধান না করা।
৭- তাওহীদ ও বিশুদ্ধ আকীদার প্রচার ও প্রসার না করা।
৮- কিসসা কাহিনী ও বানোয়াট বর্ণনা প্রচারে রত থাকা।
৯- ফাতওয়া দেয়ার সময় কুরআন ও সুন্নাহর উপর বিবেক কিংবা রায়কে প্রাধান্য প্রদান করা।
১০- কথা ও আলোচনার মাঝে এক্ট বা রিয়েক্টের বন্যা বইয়ে দিয়ে সাধারণ মানুষদের নিজেদের দিকে টেনে দলভারী করার চেষ্টায় রত থাকা।
১১- আলেমদেরকে বিভিন্ন উপাধীতে ভুষিত করা। যেমন, মাদখালী, জামী, ওহাবী, দরবারী আলেম, সরকারী আলেম, রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা আলেম, ইয়াহূদীদের দালাল, দেহবাদী, তাইমী, ইত্যাদি।

প্রফেসর ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া [হাফিঃ]

24/01/2025

◼️ আলী হাসান উসামা, রেজাউল করিম আবরার, ইলিয়াস গুম্মান, লুৎফর রহমান ফরায়েজী, বেলাল বিন আলী এই সমস্ত বাতিল আকিদাপন্থিদের মুখোশ উন্মোচন এবং সতর্কবাণী ⚠️⚠️⚠️

🎤 শাইখ ড. আবু বকর মুহাম্মাদ জাকারিয়া (হাফিজাহুল্লাহ্)
📚পিএইচডি, মদীনা ইউনিভার্সিটি, সৌদি আরব 🇸🇦
📚প্রফেসর, আল-ফিকহ বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া, বাংলাদেশ 🇧🇩

▌আপনার ছেলে-মেয়েদেরকে দেওবন্দী মাদ্রাসায় পড়ানোর ব্যাপারে সাবধান‼️বিসমিল্লাহ-হির রহ'মানীর রহী'ম।আলহা'মদুলিল্লাহ। ওয়াস-সাল...
23/01/2025

▌আপনার ছেলে-মেয়েদেরকে দেওবন্দী মাদ্রাসায় পড়ানোর ব্যাপারে সাবধান‼️

বিসমিল্লাহ-হির রহ'মানীর রহী'ম।
আলহা'মদুলিল্লাহ। ওয়াস-সালাতু ওয়াস-সালামু আ'লা রাসুলিল্লাহ। আম্মা বাআ'দ।

=> দেওবন্দ কি?
ভারতের "উত্তরপ্রদেশ" এর অন্তর্গত একটি জেলার নাম হচ্ছে "সাহারানপুর"। এই সাহারানপুর জেলার "দেওবন্দ" নামক একটি স্থানে ১৮৬৬ সনে "মুহাম্মদ কাসিম নানুতুবী" নামক একজন সূফী একটি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন, যার নাম হচ্ছে "দারুল উলুম দেওবন্দ"। এই মাদ্রাসাটিকে সংক্ষেপে সবাই "দেওবন্দ মাদ্রাসা" নামে চেনে।

=> দেওবন্দী কারা?
দারুল উলুম দেওবন্দ বা দেওবন্দ মাদ্রাসার আলেম, এই মাদ্রাসা থেকে পড়াশোনা করা ছাত্ররা এবং এই মাদ্রাসায় পড়াশোনা করেনি কিন্তু এই মাদ্রাসার আলেমদের আক্বীদা ও মানহাজের অনুসারী এমন সবাই এই মাদ্রাসার সাথে সম্পর্কযুক্ত করে নিজেদেরকে "দেওবন্দী" বলে পরিচয় দেয়। তাদের অনেকে আবার দেওবন্দ মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ কাসিম নানুতুবীর নামের সাথে সম্পর্কযুক্ত করে "কাসিমী" বলে পরিচয় দেয়। যেমন, বর্তমান যুগে মদীনা ইসলামিক ইউনিভার্সিটি থেকে পড়াশোনা করা অনেক তালিবুল ইলমরা নিজেদের নামের সাথে "মাদানী" লক্বব গ্রহণ করছে, ঠিক তেমনি একটা লক্বব হচ্ছে দেওবন্দী বা কাসিমী।

=> দেওবন্দী আলেম কারা?
দেওবন্দ মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রথম প্রিন্সিপাল হচ্ছে মুহাম্মদ কাসিম নানুতুবী। তার সাথে ছিলেন আরো কিছু সূফী ব্যক্তি; যেমন রশীদ আহমদ গাংগোহী এবং তাদের শিষ্য আশরাফ আলী থানভী। মূলত, এই তিনজন হচ্ছে দেওবন্দীদের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় নেতা।

এছাড়া পরবর্তী যুগের অন্যান্য দেওবন্দী আলেমদের মধ্যে রয়েছেঃ
১. খলিল আহমাদ সাহারানপুরী
২. শফি আহমাদ উষমানী (মারেফুল ক্বুরআনের লেখক)
৩. আনোয়ার শাহ কাশমিরী
৪. হুসাইন আহমদ মাদানী
৫. ইলিয়াস কান্ধলভী (তাবলীগ জামাতের প্রতিষ্ঠাতা)
৬. শাব্বির উষমানী

=> দেওবন্দী আলেমদের "মহাগুরু"
দেওবন্দ মাদ্রাসার একেবারে শুরু যেই তিনজনের হাত ধরে, মুহাম্মাদ কাসিম নানুতুবী, রশীদ আহমাদ গাংগোহী এবং আশরাফ আলী থানভী - এই তিনজন দেওবন্দী বড় আলেমের "মুর্শিদ" বা আধ্যাত্মিক গুরুর নাম হচ্ছে "হাজী এমদাদুল্লাহ মুহাজের মাক্কী", যার জন্ম ১৮১৭ এবং মৃত্যু হয়েছিলো ১৮৯৯ সনে। যতটুকু জানা যায় তার পড়াশোনা হচ্ছে ততকালীন মক্তবের মাত্র "তিসিরী জামাত" বা তৃতীয় ক্লাস পর্যন্ত। এরপর তিনি ১৪-১৮ বছর বয়স পর্যন্ত বিভিন্ন সূফী পীরের হাতে বাইয়াত করে তাদের মুরীদ হন এবং তাদের থেকে সূফীবাদের অনেক শিরক এবং বিদআ'তের শিক্ষা লাভ করেন। পরবর্তীতে তিনি ইংরেজ সরকার কর্তৃক ভারত থেকে বিতাড়িত হয়ে মক্কায় আশ্রয় গ্রহণ করেন। সেই থেকে তিনি তার নামের সাথে "মুহাজির" এবং "মাক্কী" লক্বব ব্যবহার করা আরম্ভ করেন। যাই হোক, পরবর্তীতে তিনি ভারত, পাকিস্থান, আফগানিস্থান, বাংলাদেশ থেকে সূফীবাদে বিশ্বাসী এমন লোকেরা যখন হজ্জ/উমরা করতে মক্কায় যেত তাদের মাঝে তিনি শিরক এবং বিদআ'ত প্রচার করতেন।

=> হাজী এমদাদুল্লাহর শিরকী আক্বীদা
হাজী এমদাদুল্লাহ মুহাজের মাক্কী মানুষকে সূফী মতবাদ এবং তাদের বিদআ'তী যিকির শিক্ষা দেওয়ার জন্য একটা বই লিখেন, যার নাম হচ্ছে "যিয়াউল ক্বুলুব" (হৃদয়ের আলো)। এই বইয়ে বিভিন্ন সূফী তরীকার যেমন নকশবন্দী, চিশতীয়া, কাদেরীয়া তরীকার আক্বীদাহ এবং আমল বয়ান করা হয়েছে। এই বইয়ের পাতায় পাতায় ইসলাম সাথে সাংঘর্ষিক কথা-বার্তা, ক্বুরআন ও হাদীসের অপব্যাখ্যা দিয়ে ভরপুর, যার বর্ণনা পাতার পর পাতা লিখেও শেষ করা যাবেনা। তার মধ্যে যেই বিষয়গুলো প্রকাশ্য শিরক অথবা কুফুরী এবং যা তাওহীদ সম্পর্কে জ্ঞান রাখে এমন একজন সাধারণ মানুষও বুঝতে পারবে, তার কিছু নমুনা আমি তুলে ধরছি। যিয়াউল ক্বুলুব বইটা বাংলাদেশে একাধিক প্রকাশনী অনুবাদ করে ছাপিয়েছে। আমাদের এখানে যেই পৃষ্ঠা নাম্বার দেওয়া হয়েছে সেটা "শান্তিধারা প্রকাশনী" থেকে ছাপানো। অনুবাদ করেছেন দেশের বিশিষ্ট "নাস্তিক বান্ধব" আলেম জনাব "ফরিদ উদ্দীন মাসঊদ (আল্লাহ তাকে হেদায়েত করুন)।
______________________________
যিয়াউল ক্বুলুব বইয়ের কিছু অংশ

(১) তৃতীয় মুরাক্বাবাঃ
"তাওহীদে যাতি" হইল বিশ্ব জগতের সকল কিছুকে আল্লাহ বলিয়া ধারণা করা আর আল্লাহ ব্যতীত অন্য কিছুর কোন অস্তিত্ব নাই বলিয়া মনে করা। (পৃষ্ঠা-৬২)।

(২) কাশফে কুবুর বা কবরের অবস্থা সম্পর্কে অবগত হওয়ার যিকিরঃ
প্রথমে ২১ বার "ইয়া রব্ব" বলিবে। পরে আকাশের দিকে "ইয়া রুহ", কবরে "ইয়া রুহ" এবং দিলে "ইয়া রুহুররুহ"-এর জরব লাগাইবে। জাগরণেই হোক বা নিদ্রায় ইন শা আল্লাহ সে কবরের মৃত ব্যক্তির অবস্থা সম্পর্কে অবহিত হইতে পারবে।
পৃষ্ঠা-৬৩।

(৩) বেলায়াতে আখছছে সালিক (সূফী তরীকা অবলম্বনকারী ব্যক্তি) স্বীয় মরতবা, গুণাবলী এবং পূর্ণতাকে আল্লাহর পূর্ণতা ও গুণাবলীর প্রকাশ বলিয়া ধারণা করে। কোন কিছুতেই সে আল্লাহর প্রকাশ ভিন্ন আর কিছু প্রত্যক্ষ করেনা এবং কেবল তাহারই পবিত্রতা সে বর্ণনা করে।
পৃষ্ঠা: ৭৩-৭৪।

(৪) অসুস্থতা বিদূরণ পদ্ধতিঃ
পীর ও মুর্শিদ সকল প্রকার চিন্তা ও ধারণা হইতে নিজেকে পাক করিয়া মুরীদ যে অসুস্থতায় ভুগিতেছে নিজেকে সেই সেই রোগে আক্রান্ত বলিয়া খেয়াল করিবেন। ইহাতে ঐ রোগ মুরীদের শরীর হইতে তাহার দিকে চলিয়া আসিবে। মানুষের মধ্যে ইহা আল্লাহ তাআলার গুণাবলীর একটি অত্যাশ্চর্য প্রতিরূপ।
পৃষ্ঠা-৭৭।

(৫) ভবিষ্যত ঘটনা সম্পর্কে অবহিত হওয়ার পদ্ধতিঃ
সকল ধরণের ভাবনা হইতে দিলকে খালি করিয়া আল্লাহর দরবারে দুয়া করিবে, হে আল্লাহ, হে আলীম, হে খবীর, হে মুবীন এই ঘটনা সম্পর্কে আমাকে অবহিত করুন। ইহার পর সকল ধরণের খেয়াল হইতে যদি মুক্ত দেখিতে পায় এবং পিপাসার্ত ব্যক্তির যেমন পানির তীব্র আগ্রহ থাকে এই ঘটনাটি জানার জন্য যদি সে এই ধরণের তীব্র আগ্রহ অনুভব করে তবে সে ক্ষণে ক্ষণে স্বীয় রূহকে মালা-এ-আলা (উর্ধ জগত) অবস্থা ভেদে মালা-এ-আসফাল (অধঃজগত) এর দিকে পূর্ণ হিম্মতের সহিত ধ্যানস্থ রাখিতে প্রয়াস পাইবে। ইহাতে গায়েবী আওয়াজের মাধ্যমে বা প্রত্যক্ষভাবে দেখিতে পাইয়া বা স্বপ্নে এই ঘটনা সম্পর্কে 'আল্লাহ চাহেনত' সে অবহিত হইতে সক্ষম হইবে।
পৃষ্ঠাঃ ৭৮-৭৯।
______________________________
নাউযু বিল্লাহি মিন যালিক! একমাত্র বোকা কিংবা ফাসেক্ব লোক ছাড়া অন্য কেউই এই সমস্ত শিরকী/কুফুরী কথা বিশ্বাস করবে না।

=> বাংলাদেশের দেওবন্দী আলেমদের গুরু, কথিত আল্লামাহ আহমদ শফী সাহেবের গোমরাহীর বিবরণঃ
https://m.facebook.com/Back.to.Allah.bangla/posts/1839082552791150

=> আমাদের দেশের অধিকাংশ কওমী মাদ্রাসাগুলো এবং অনেক মসজিদের ইমাম উপরোক্ত দেওবন্দী আলেমদের ভক্ত অনুসারী। অনেকে জ্ঞানের অভাবে দেওবন্দী আলেমদের প্রচারিত শিরক ও বিদাতকে হক্ক বা "ইসলাম" বলে মনে করে। দেওবন্দী আকীদাহ প্রচারকারী মসজিদ এবং মাদ্রাসা থেকে আপনারা সাবধান থাকবেন। কারণ, আপনার সন্তানকে ইসলাম শিখানোর আড়ালে তারা দেওবন্দী মতবাদ শিক্ষা দিবে। আল্লাহ আমাদেরকে শিরক ও বিদআ'ত থেকে হেফাজত করুন, আমিন।
____________________________________________
© তোমরা তোমাদের পালনকর্তার অভিমূখী হও এবং তাঁর আজ্ঞাবহ হও

23/01/2025

যে যত বেশি ভাইরাল, সে তত বড় আলেম।
এটা ভুল হলেও বেশিরভাগ মানুষ এটাই মনে করে বর্তমান বাংলাদেশে...

23/01/2025

লক্ষ টাকার বক্তা আমির হামজার এখনো পর্যন্ত কোরআনের আয়াত সম্পর্কে জ্ঞান নাই, মিজানের পাল্লা সম্পর্কে একটা বাচ্চাও জানে কিন্তু সেটি উনি অস্বীকার করছেন

Address

Cox's Bazar

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when I Love Allah posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category