F eelings - অনুভূতি ツ

F eelings - অনুভূতি ツ হাসি, কান্না, দুঃখ, আবেগ এবং ভালবাসার অ?

05/12/2022

বোরখা পড়ে গার্লফ্রেন্ডের বাসায় গিয়েছিলাম তার রাগ ভাঙ্গানোর জন্য.!🙂

এখন তার ভাই নাকি আমারে ছাড়া বাঁ'চ'বে না.!😑

05/12/2022

- পাশের রুম থেকে বউকে মেসেজ দিয়েছে বাচ্চা ঘুমালে মেসেজ দিও🙂

- মেসেজের রিপ্লাই আসছে আম্মু ঘুমাচ্ছে আমি মোবাইল টিপতেছি.!🤣

04/12/2022

পাএ পক্ষ দেখতে এসেছিল আমার বান্ধবী ওদের সামনে আসসালামু আলাইকুম ইয়া আহলাল কবুর বলে ফেলেছে🙂

20/11/2022

🤣🤣🤣

19/11/2022

-কে বলেছে তোমাকে ভালোবেসে কিছুই পাইনি? -
এই যে এত অস্থিরতা, এত একাকিত্ব,সেকেন্ডে সেকেন্ডে দীর্ঘশ্বাস এসবই তো তোমারই কারণে। তোমাকে ভালোবেসে আমার প্রাপ্তির খাতা শূন্য এটা ডাহা মিথ্যা কথা। তোমাকে ভালোবেসে পেয়েছি হাজার বছরের বিরহ নিয়ে বেঁচে থাকার শক্তি।তোমাকে বিশ্বাস করে ঠকেছি এটা যারা বলে,তারা ভুলই বলে বৈকি! তুমি বিশ্বাস ভেঙ্গে না দিলে যে আমি জানতামই না, পৃথিবীতে কাউকে অন্ধের মতো বিশ্বাস করতে নেই। মানুষকে ঘৃণা করতে পারা,এ তো তোমার থেকেই দিব্যি শিখে নিয়েছি। এখন কাউকে বিশ্বাস করার আগে শতবার ভেবে নেই। এই যে এত চতুরতা;এইসব তো তোমার থেকেই শিখেছি। তোমার শূন্যতা অনুভব করতে গিয়ে আমি ভালোবাসতে শিখেছি নিঃসঙ্গ চাঁদকে, ভালোবাসতে শিখেছি মেঘকে। সন্ধ্যা নামলেই যে পাখিটা সঙ্গী হারিয়ে নীড়ে ফেরার পথ ভুলে আকাশে উড়তে থাকে, সেই আহত পাখিটার ব্যথা অনুভব করতে শিখেছি। তোমাকে ভালোবেসে হয়তো তোমাকে পাওয়া হয়নি ঠিকই, কিন্তু এই যে তোমাকে না পাওয়ার যন্ত্রণায়, তোমাকে একটু স্পর্শ করার বাসনায়, অপেক্ষায় আর অবহেলায় পড়ে থেকে থেকে মানসিক ভাবে খুন হওয়ার পরও নিঃশ্বাস নিতে পারছি,এটাকে কি বেঁচে থাকা বলে না?

আমার মনটা বাপু বড়ই দরাজ, সবসময়, সবদিকে। বাড়িতে অতিথি এলে চাট্টি ভাত ডাল না খাইয়ে কিছুতেই ছাড়ি না।আরে না না... শুধুই কি ড...
18/11/2022

আমার মনটা বাপু বড়ই দরাজ, সবসময়, সবদিকে। বাড়িতে অতিথি এলে চাট্টি ভাত ডাল না খাইয়ে কিছুতেই ছাড়ি না।

আরে না না... শুধুই কি ডাল ভাত খাওয়ানো যায় নাকি? সাথে শাক, ফুলকপির তরকারি, মাছ ভাজাও থাকে৷

আপনাদের সকলের নেমন্তন্ন রইলো 🙏🏽

22/10/2022

– স্যার আপনাকে একটা কথা বলি?
– হুম বলো…
– আগে বলুন রাগ করবেন না?
– আচ্ছা ঠিক আছে।
– আমার সাথে একটু শপিংমলে যাবেন?

প্লিজ স্যার না করবেন’না। না করলে আমি কষ্ট পাব। না করার কোনো অপশন নেই! কারন দুইটা টিউশনি করিয়েই আমার লেখাপড়ার খরচ চলে। তাই আইরিনের কথামতো রাজি হয়ে গেলাম।

– আচ্ছা চলো…..
– আপনি খুব ভালো স্যার।

অবাক করার বিষয় হলো আইরিন আজকে যা কিনছে সব ছেলেদের পোশাক, তাও আবার আমার শরীরের মাপ অনুযায়ী। একবার জিজ্ঞেস করেছিলাম, – আমার শরীরের মাপ কেন?

– পরে বলবো।শপিংমল থেকে বের হয়ে একটা রিকশা নিলাম! আইরিনকে তার বাসায় নামিয়ে দিয়ে আমি মেসে চলে যাব। আমার পাশেই বসে আছে মেয়েটি। রিকশা যখন একটা ব্রিজের মাঝ বরাবর গেল! তখন আইরিন বলে উঠলো,

– মামা রিকশা থামান। আমি বললাম,
– এখানে আবার কি?
– স্যার ব্রিজের উপর থেকে নদীর পানি দেখবো।
– ওহ্ আচ্ছা। রিকশা থেকে নেমে কিছুদূর যাওয়ার পর, আইরিন বললো,
– স্যার আপনার হাতটা একটু ধরতে পারি?

আমি বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে গেলাম! মেয়েটা আমার হাত ধরে হাটছে! দক্ষিণের ধমকা এসে মাঝেমধ্যে ওর চুলগুলোকে এলোমেলো করে দিচ্ছে! আমি নিরব হয়ে ভাবছি, একটা মেয়ে এতোটা সুন্দর হয় কি করে! সত্যিই তুলনা হয় না। কিছুক্ষণের জন্য ভুলেই গিয়েছিলাম, আমরা যে, ছাত্রী আর শিক্ষক। প্রায় ১০মিনিট পর আদিবা বললো,

– স্যার আপনার জন্য! (শপিংব্যাগ’গুলো হাতে দিতে দিতে)। আমি অবাক হয়ে বললাম,
– কেন???
– গিফট্!
– আমি তোমার উপহার নিবো কেন?
– নিতে পারেন না কেন?
– কারন আমি তোমার শিক্ষক আর তুমি আমার ছাত্রী!
– এতে কি মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যাবে!?
– না, তবুও সম্ভব না।
– তাইলে ওই যে নদীটা দেখছেন, ওখানে ফেলে দিন।

ফেললাম না! ভাবছিলাম, যাওয়ার সময় আদিবাকে শপিংগুলো দিয়ে দিব। এই ভেবে রিকশার দিকে হেটে যাচ্ছি! এমন সময় আইরিন বলে উঠলো, – স্যার সকালে যখন আপনি আমাকে পড়াতে আসেন! তখন আপনাকে দেখে আমার খুব খারাপ লাগে! একটা শার্ট প্রতিদিন পড়ে আসেন! জুতাগুলো সেই প্রথম থেকেই দেখছি হঠাৎ মেয়েটাকে থামিয়ে দিয়ে বললাম! – ওহ্ তাহলে এজন্যেই তুমি আমাকে করুণা করছো?! দেখো তোমার ইচ্ছে না হলে আমার কাছে পড়োনা! কিন্তু আমাকে অপমান করার কোনো অধিকার তোমার নেই!!!

এবার মেয়েটা কেঁদে দিলো! কান্নাজড়ানো কন্ঠে বললো, – না স্যার! আপনাকে অপমান করার কোনো ইচ্ছা আমার নেই। কিন্তু আপনার জন্য আমার বান্ধবীরা আমাকে অপমান করে!!! কিছুদিন আগে মারিয়া বললো, তোর
স্যার সবসময় গেঁয়ো বেশে থাকে! একটু গোছালো করতে পারিস না?!!! কিন্তু আমি কোনো জবাব দিতে পারিনি! আপনাকে অতিরিক্ত টাকাও দিতে পারিনি! জানি, রাগ করবেন! কারন আপনার ব্যাক্তিত্ববোধ একটু বেশীই। অপেক্ষায় ছিলাম কোনদিন আপনার জন্মদিন আসবে! আমি সেদিন আপনাকে গিফট দিবো। আর আজ সেই দিনটা! ভাবছিলাম বাসায় যখন নামিয়ে দিবেন, তখন উইশ করে চমকে দিব!! কিন্তু আপনি থমকে গেলাম!!! একটা মেয়ে আমাকে এত গুরুত্ব দেয়! আর আমি তাকে অপমান করলাম! ছিঃ

– সরি আইরিন! আমাকে মাপ করে দাও।
– না হবে না। আমি যাই…..
– শপিংগুলো দিবা না?
– না! নিতে হবে না! মেয়েটা চলে যাচ্ছে! এমন সময় সাহস করে পিছন থেকে হাতে ধরে ফেললাম!!!
– তাও হবে না! বুকে জড়িয়ে ধরতে হবে!
– তুমি এতো দুষ্টু?!!! (ধমক দিয়ে বললাম)
– আপনার সাথে করবোনা তো কার সাথে করবো?!
– মানে?
– মানে আপনি আমার ভবিষ্যৎ বর। – কে বলছে?
– আমার আব্বু আর আম্মু যখন কথা বলছিলো তখন আমি লুকিয়ে থেকে সব শুনছিলাম।
– কি বলছিলো?
– আপনি খুব ভালো! আপনার সাথে আমার বিয়ে দিবে! তাই ভাবলাম প্রেমের কাজটা বিয়ের আগেই সেরে নিই!!!
– তুমি এতো পাকনা হলে কোনদিন থেকে?
– জানিনা! এবার জড়িয়ে ধরুন বলছি। (একটু ধমক দিয়ে)
– না আমি পারবো না।
– তাহলে আমি শিখিয়ে দিই?
– হুম দাও……

অতঃপর বুকের মাঝখানে উষ্ণতা অনুভব করলাম! কেউ যেন পাজর মেলে আমাকে জড়িয়ে ধরছে!!! এমন সময় রুমমেট দিলো ডাক!

– কিরে দোস্ত তুই কোলবালিশের সাথে এমন করতেছিস কেন?!!!

এটাই হলো বেচেলারদের সপ্ন

স্যার i love u

21/10/2022

মাঝরাতে নিরার ম্যাসেজ আসলো, 'তোর বাসার সামনে দাঁড়ায় আছি‌। নামবি একটু?'
আমি লিখলাম, 'বাড়ি যা নিরা। কোন পরনারীর জন্য আমি নামবো না নিচে।'
নিরার রিপ্লাই এলো, 'পরনারী হবো কেন? প্রেম করার সময় তো বউ বলে ডাকতি।'
'সেটা যখন প্রেম ছিলো, তখন। এখন তো প্রেম নাই। তুই চলে যা। আমার বউ আছে, বাচ্চা আছে‌। তুই আসলে সংসার ভাঙবে আমার।'
'তোর সংসার ভাঙতে আসি নাই। প্লিজ, একবার নাম।'
ম্যাসেঞ্জারের টুংটাং শব্দে আমার বউ টুম্পা জেগে উঠে, 'কারে ম্যাসেজ করো রাত্রে বেলা?'
আমি ভয় পেয়ে বলি, 'কই, কাউরে না তো।'
টুম্পা হঠাৎ করে আমার মোবাইলটা কেড়ে নেয়। এরপর চোখ বুলায়ে বলে, 'আসলেই তো। কেউ তো ম্যাসেজ দেয় নাই। কিসের শব্দ হচ্ছিলো?'
'কিছুর না। একটা ভিডিও দেখছিলাম। ঐটার শব্দ।'
'ধুর। প্রতিরাতে একই জিনিস। এইসব ঢং রাইখা ঘুমাও তো। সকালে অফিস আছে।'
টুম্পা ঘুমায়। নিরার ম্যাসেজ আসে। আমি দেখেও দেখি না। নিরা আর যাই করুক, ঘরে ঢুকতে পারবে না‌। দোয়া পড়ে বন্ধক রাখা ঘর।

আজ থেকে দশবছর আগে, নিরার প্রেগন্যান্ট হবার ঘটনা চাপা দিতে ওরে মেরে মাটিতে পুঁতে দিয়েছিলাম। এরপর থেকে এই দশ বছর ধরে প্রতিরাতে, নিরার নাম্বার থেকে ম্যাসেজ আসে আমার মোবাইলে।ওর মোবাইলটা ওর লাশের সাথেই পোঁতা হয়েছিলো। নিরা প্রতিরাতে আমারে দেখতে চায়, বাসার বাইরে আসতে বলে। আর আমি সন্ধ্যার পর নামি না বাড়ির বাইরে। প্রচন্ড ভয়ে কুঁকড়ে থাকি বাসার ভিতর, প্রচন্ড আতঙ্কে।

গল্প- প্রতিশোধ
লেখা- সোয়েব বাশার
তারিখ- ২০/১০/২২

21/10/2022

মাঝরাত্তিরে মাঝে মাঝে উদ্ভট ইচ্ছে হয়। লিস্টের কারো সাথে চুটিয়ে গল্প করার ইচ্ছে করে। কিন্তু সবাই তখন গভীর ঘুমে মগ্ন। কেউ জেগে নেই।

রাত যত বাড়ে নিঃসঙ্গতা ততই কাবু করে। কথা বলার এক অদ্ভুত ইচ্ছে জেগে ওঠে। একাকিত্ব ভীষণভাবে নাড়া দিয়ে ওঠে। নিউজফিড,ভিডিওস তখন বিরক্ত লাগে।চ্যাটলিস্টে কত মানুষ কারো কারো পাশে সবুজ বাতিও জ্বলছে অথচ কোথাও কেউ নেই।

একটা নির্দিষ্ট মানুষ থাকলে খুব বেশি ক্ষতি হতো না।অন্তত যেকোনো সময় বলা যেতো "আমার ভীষণ গল্প করতে ইচ্ছে করছে, গল্প করবে?"

21/10/2022

‘তুমি দিব্যি ছিলে, একটা সাপ এসে তোমাকে ছোবল দিল – এটা হল সম্বন্ধ করে বিয়ে, আর সাপটা দিব্যি ছিল, তুমি তার লেজে পা দিয়ে ছোবল খেলে – এটা হল প্রেম করে বিয়ে। '''

বিয়ে নিয়ে বিখ্যাত মণীষীদের কিছু উক্তি:-

-যদি ভাল স্ত্রী পাও, তা হলে তোমার নিজের লাভ। কারন তখন তুমি সুখী হতে পারবে।কিন্তু যদি খারাপ স্ত্রী পাও তা হলে দেশের লাভ, কারন তখন তুমি দার্শনিক হতে পারবে।। -গ্রিক মতবাদ

-মেয়েরা বিয়ের আগে কান্নাকাটি করে আর ছেলেরা বিয়ের পর।-পোলিশ প্রবাদ

--স্ত্রীর সঙ্গে বীরত্ব করে লাভ কি? আঘাত করলেও কষ্ট, আঘাত পেলেও কষ্ট।-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

-বিয়েটা একটা রোমাঞ্ছকর উপন্যাস, যার প্রথম পরিচ্ছেদেই নায়কের মৃত্যু হয়ে থাকে।। -সেক্সপিয়র

#কিছু আধুনিক দার্শনিকের মতামত।অবশ্য ধারণা করা হয়, তারা বিয়ের পরই দার্শনিকের তকমা পেয়েছেন।

-ছেলেটি বলেছিল মেয়েটির জন্য সে নরক পযন্ত যেতে রাজী। ঈশ্বর তাকে সেই সুযোগ করে দিয়েছেন। তাদের বিয়ে হয়েছে।

- সুখি দাম্পত্য জীবনের জন্য একজন পুরুষের উচিত তার মুখ বন্ধ রাখা আর চেকবই খোলা রাখা।

-একজন পুরুষের শেষ কথা কি হওয়া উচিত? “ঠিক আছে, কিনে ফেলো”।

-স্বামী হিসেবে প্রত্নতত্ত্ববিদরাই সবচেয়ে আদর্শ। পুরনো জিনিসের প্রতিই তাদের আগ্রহ বেশি।

-বিয়ে করার একটা সুবিধা হচ্ছে, তোমার ভুল-ত্রূটিগুলো আর তোমার কষ্ট করে মনে রাখার দরকার নেই। একটি কাজ দুজনের করার অর্থ কি?

~সংগৃহীত

17/10/2022

তাড়াতাড়ি মর 🤣

: হ্যালো, আসসালামু আলাইকুম। কে বলছেন? : তুমি যে মেয়েটার সাথে রিলেশনে আছো আমি তার আম্মু বলছি। : ও সারিকার আম্মু? : না। : ...
14/10/2022

: হ্যালো, আসসালামু আলাইকুম। কে বলছেন?
: তুমি যে মেয়েটার সাথে রিলেশনে আছো আমি তার আম্মু বলছি।
: ও সারিকার আম্মু?
: না।
: জান্নাতের?
: উহু।
: তাহলে ফারিয়ার?
: তাও না।
: তাহলে নিশ্চয়ই মৌ এর??
: থাক বাবা চেনা লাগবে না। শুধু এটুকু কথা বলতেই তোমার কাছে ফোন দিলাম যে তোমার গার্লফ্রেন্ডের বিয়ে ঠিক করে ফেলেছি এক বিসিএস ক্যাডারের সাথে।
তুমি ওকে আজ থেকে ভুলে যাও সুমন।
: আন্টি আমি সুমন না।
: ও মেহেদি?
: না আন্টি, তাও না।
: ও বুঝেছি। নিশান?
: জ্বি না আন্টি।
: তাহলে নিশ্চয়ই ফাহিম?
: থাক আন্টি, চেনা লাগবে না।

14/10/2022

সিলেট থেকে ঢাকা যাওয়ার বাসে উঠেছি। আমার সিট নাম্বার ফোর ডি। জানালার পাশের সিট। জার্নিতে আমার পছন্দ সিট হলো ফোর বা ফাইভ সিরিয়ালের জানালার পাশের সিট।

বাসে বসে আছি। বাস ছাড়তে আর সময় লাগবে। দশ মিনিট অপেক্ষা করে বাস ছেড়ে দিলো। আমার পাশের সিটটা এখনো ফাঁকা! মনে হয় সামনের কোনো স্টেশন থেকে উঠবে।

যা ভেবেছিলাম তাই হলো। কয়েকটা স্টেশনে পার হওয়ার পর একটা মেয়ে উঠল। আমার কাছে এসে বলল, "ভাইয়া জানালার পাশের সিটটায় বসা যাবে?"

আমি মেয়েটার দিকে তাকালাম। কালো রংয়ের একটা বোরকা পরেছে। মুখটা বের করা। কী সুন্দর দেখতে! তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছে করে!

এমন সুন্দরী মেয়ের অনুরোধ উপেক্ষা করা যায়? যায় না। আমি সিটটা ছেড়ে দিলাম।

"ধন্যবাদ ভাইয়া।" বলে মিষ্টি হাসি দিলো। বাঃ! হাসিটা তো দারুণ!

মেয়েটার নাম জানা হলো সুইটি। কথা বলে কম। কথা বলার সময় স্বর একটু কেমন জানি লাগে। মেয়েটা খুব ভালো! অল্প সময়ে আমাদের ভালো বন্ধুত্ব হয়ে গেল।
মেয়েটার বাড়ি সিলেট। পড়াশোনা করে ঢাকায়। হলে থাকে।

অল্প সময়ে আমরা নিজেদের মোটামুটি সবকিছু জেনে ফেললাম।

বাসের বিরতি দিলো ব্রাহ্মণবাড়িয়া এসে। উজানভাটি নামে একটা রেস্টুরেন্টে।

আমি সুইটি কে বললাম, "নামবেন না?"

একটু হেসে প্রথমে না বলল। অনুরোধ করায় পরে রাজি হলো।

দুইজনে নিচে নামলাম। রেস্টুরেন্টটা ভালোই। হালকা খাওয়া-দাওয়া করলাম। খাবারের বিলটা আমিই দিলাম।

একটা সেলফি তুলে ফেসবুকে পোস্ট দিলাম। বন্ধুদের জ্বালানোর জন্য। এমন সুন্দরী একটা মেয়ের সাথে সম্পর্কে জড়াচ্ছি।

বিরতির পর আবার বাস ছাড়ল। উজানভাটি রেস্টুরেন্টের পরেই আশুগঞ্জ। আশুগঞ্জ ব্রিজটা দেখতে বেশ সুন্দর।

ব্রিজটা পার হওয়ার পরই বাসটা থেমে গেল। কয়েকজন পুলিশ উঠে বললেন, "সবাই নামেন বাস চেক করা হবে।"

পাশের যাত্রী বলল," মনে হয় কোনো ইনফরমেশন পাইছে।"

আমি আর সুইটি একসাথে নিচে নামলাম। একে একে সবাইকে জিজ্ঞেসবাদ করছে। কয়েকজন বাসে উঠে জিনিসপত্র চেক করছে।

সুইটি কে নাম-টাম জিজ্ঞেস করল। আমাকে বলল, "আপনার পরিচিত?"

"হ্যাঁ।"

একজন মহিলা পুলিশ সুইটি কে চেক করা শুরু করল। অনেকেই এ সব ভিডিও করছে। আচমকা পুলিশ সুইটির বোরকা খুলতে বলল। একটা করে কাপড় অনাবৃত হচ্ছে আর সুইটির আদল পরিবর্তন হচ্ছে।

জানা গেল সুইটি মেয়ে না ছেলে! ওর দেহের মধ্যে মাদক পাওয়া গেল।

পুলিশ অফিসার আমাকে বললেন, "আপনারা একসাথে না?"

"না স্যার।"

"আপনি না বললেন পরিচিত। "

"বাসে উঠে পরিচয় হয়েছে স্যার।"

পাশের মহিলা পুলিশ কি যেন বললেন। পুলিশ অফিসার আমার দিকে তাকিয়ে হাসতে হাসতে বললেন, "বুঝতে পারছি। আপনি যান।"

সুইটির ভিডিও ভাইরাল হয়ে গেছে! টেনশনে ভুলে গেছিলাম আমি সুইটির ছবি ফেসবুকে দিয়েছিলাম। হঠাৎ ঢুকে দেখি বন্ধুরা কমেন্ট করছে," দোস্ত তোর বয়ফ্রেন্ডটা জোস!"

14/10/2022

'নাম কি তোর?'
'হুদোল কুতকুত।'
এ আবার কেমন নাম?'

'আমাদের ভুতেদের এমন নামই হয় হুজুর।'

'মানুষ থাকতে কি নাম ছিলো?'

'মনে নেই হুজুর। মরেছি তার বয়সও তো কম হয়নি।'

'আমার পিছু নিয়েছিস কেনো? সুযোগ বুঝে ঘাড় মটকাবি নাকি?'

'কি যে বলেন হুজুর! আপনি প্রতিদিন আমার আহারের সুযোগ দেন আর আমি আপনার ঘাড় মটকাবো? মানুষের মতো ওতটা অকৃতজ্ঞ আমি নই।'

'আমি তোর আহারের ব্যবস্থা কবে করলাম?'

'ঐ তো প্রতিদিন আপনার ঝুড়ি থেকে যে দুটো মাছ পরে যায় সেটা আমি রাখি।'

'কে জানি বাপু এতশত খেয়াল রাখি না।'

'আমার রাখতে হয় হুজুর।'

'তোকে তো আগে কখনও দেখিনি। আজ দেখা দিলি কেন?'

'আমি প্রতিদিন অপেক্ষা করি আপনার। এতদিন দেখা দেওয়ার প্রয়োজন মনে করিনি। আজ মনে করলাম তাই দিলাম।'

'কি প্রয়োজন?'

' বিল পাড়ের বট গাছের মেছো ভুতগুলো আপনার ওপর আজ হামলা করবে। ওরা যখন শলাপরামর্শ করছিলো আমি শুনে নিয়েছিলাম। আপনার ধরা মাছ খাই আর আপনাকে ওদের থেকে না বাঁচালে ভুত সমাজে তো আমি মুখ দেখাতে পারবো না। অকৃতজ্ঞ বলে সবাই থুথু ছুঁড়ে মারবে।'

আজিজ মিয়া চুপ হয়ে গেলেন। তার হাত দেড়েক পিছনে প্রায় ৭/৮ ফুট লম্বা পায়ে ছোট ছোট কদম ফেলে হাঁটছে হুদোল কুতকুত নামের ভুতটা।আজিজ মিয়ার কাঁধে ইয়া বড় ছিপ। বাম হাতে বড়সড়, পাকাপোক্ত কিছিমের বাঁশের ঝুড়ি।রাত-বিরেতে মাছ ধরা তার একটা নেশা। এর জন্য গিন্নির হাতে কম ঝারিও খান না। তবু নেশা কমাতে পারেন না। গিন্নি গভীর ঘুমে তলালেই ছিপ নিয়ে বেড়িয়ে পরেন।আজিজ মিয়ার মাছের রাশি ভালো। প্রতিদিন ঝুড়ি ভর্তি মাছ নিয়ে ফিরেন। সকালে ঝুড়ি ভর্তি মাছ দেখে গিন্নি রাগ দেখাতে পারেন না। বটি নিয়ে মাছ কুটতে বসে যান।

আজিজ মিয়ার ভয়ডরহীন মানুষ। ভয় বলতে গেলে একেবারে নেই। থাকলে অবশ্য পুবপাড়ার বিলে মাছ ধরার কথা এই রাতের বেলা কেউ ভাবতো না। যেখানে সন্ধ্যার পর মেছো ভুতের ভয়ে কেউ পা মাড়ায় না। সেখানে আজিজ মিয়া অনায়াসে প্রতিদিন মাছ ধরে নিয়ে যান। আজ হঠাৎ হুদোল কুতকুতের সাথে দেখা। অন্য কেউ হলে ছিপ, ঝুড়ি ফেলে দৌড়াতো। কিন্তু আজিজ মিয়া সাহসী মানুষ। সে ভুতকে সঙ্গী বানিয়ে পথ চলছেন।

'হুজুর একটু থামুন। আমি আসছি!'

'কেনো রে?'

উত্তরের আগেই বড় বড় পা ফেলে হুদোল কুতকুত হাওয়া হয়ে গেলো। চাদের আলোয় আশপাশ পরিষ্কার। ঘন গাছপালার পাতায় চাদের আলো পরে নিচে ছায়া পরেছে। এদের বিদঘুটে আকার আকৃতি ভুতুড়ে পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। ঝিরিঝিরি বাতাসে পাতা নড়ার শব্দ কানে বারি খাচ্ছে। দাঁড়িয়ে থাকায় মশার উৎপাত শুরু করেছে। বেশ কয়েকবার পা ঝাড়া মেরে এদিক সেদিক তাকিয়ে হুদোলকে খুঁজলেন আজিজ মিয়া। মিনিট চারেক পর দৌড়ে এসে ভূতটা বললো,

'এবার চলুন।'

'কোথায় গিয়েছিলি?'

'প্রেমিকার সাথে দেখা করতে।'

'সেকি রে! তোর আবার প্রেমিকাও আছে?'

আজিজ মিয়ার কন্ঠে বিস্ময়। মানুষের মতো লজ্জায় নুয়ে পরে লাজুক স্বরে হুদোল উত্তর দিলো,

'জ্বি হুজুর, ঐ কদম গাছের এলোকেশী পেত্নী আমার প্রেমিকা।'

'এলোকেশী?'

পূর্বের থেকে দ্বিগুণ অবাক কন্ঠে জিজ্ঞেস করলেন আজিজ মিয়া। এবার হুদোল স্বাভাবিক গলায় বললো,

'হ্যাঁ, প্রায় পাঁচ ফুট লম্বা ঘন চুল আছে আমার পেত্নী প্রেমিকার। তাই আমি এলোকেশী বলি।'

'বিয়ে-থা করবি না?'

'সামনের আমাবস্যায় সেরে ফেলার ইচ্ছে আছে।'

'দাওয়াত করিস।'

'আপনি আসবেন?'

'না আসার কি আছে? মানুষের বিয়ে খেলুম এখন একটু ভূতের বিয়ে খেয়ে দেখি।'

কথা বলতে বলতে বিল পাড়ে চলে এসেছে তারা। আজিজ মিয়া ছিপ নিয়ে মাছ ধরতে বসে গেলো। হুদোল পাশের হিজল গাছে পা ঝুলির বসে আছে। মাঝে মাঝে টুকটাক কথা হচ্ছে। ঘন্টা খানেকের মধ্যে ঝুড়ি ভর্তি হয়ে গেলো। আজিজ মিয়া ঝুড়ি নিয়ে রওনা দিলেন। আজ যা মাছ পেয়েছেন তাই ঢেঢ় হয়েছে। ঝুড়ি হাতে নিতেই হুদোল হাজির। দুটো মাছ ওর দিকে বাড়িয়ে দিতেই তা মাথা নুয়ে হাতে নিলো। কিন্তু খেলো না। আজিজ মিয়া জিজ্ঞেস করলো,

'খাচ্ছিস না যে?'

'এলোকেশীর সাথে খাবো।'

'তাহলে আর দুটো নিয়ে যা।'

ঝুড়ি থেকে বেশ বড়সড় দুটো মাছ দিলো। হুদোল খুশিমনে তা নিয়ে নিলো। খুশিতে তার চোখ ডগমগ। আশেপাশে তাকিয়ে আজিজ মিয়া বললেন,

'হ্যাঁ, রে আজ বলে মেছো ভুত আক্রমণ করবে? তাদের টিকিটিরও তো দেখা পেলুম না।'

'আমার যদি ভুল না হয় তাহলে যাওয়ার পথেই ওদের দেখা মিলবে।'

নিঃশব্দে আবার পথ চলা আরম্ভ করলেন তারা। শ্মশান ঘাটের মোড়ের দিকে আসতেই হা রে রে রে করে কিছু বেঁটে কিছিমের ভুত আজিজ মিয়াকে ঘেরা দিয়ে ধরলো। একজন খিক খিক করে হেসে বললো,

'বাঁচতে চাস তো হাতে থাকা মাছের ঝুড়ি দিয়ে দে।'

আজিজ মিয়া কিছু বললেন না। ভ্রু কুঁচকে সবগুলোর দিকে চোখ বুলালেন। পাশে তাকিয়ে দেখেন হুদোল নামের ভুতটাও নেই। মাত্র এখানে ছিলো, গেলো কোথায়? তখুনি ঝোপঝাড় থেকে হুদোল ঝড়ের গতিতে এসে মেছো ভুতের সাথে লড়াই শুরু করে দিলো। আচমকা আক্রমণে সবগুলো দিশেহারা হয়ে গেলো। হুদোল কুতকুতের সেকি শক্তি! একেকটাকে ছুঁড়ে দুরে ফেলে দিচ্ছে। তা দেখে অনেকে ভয়ে দৌড়ে যাচ্ছে। এমন লড়াই চোখের সামনে দেখে আজিজ মিয়া কিছুটা চমকে গেলো। দরুদ শরীফ, আয়াতুল কুরসি পড়ে বুকে ফুঁ দিলো। মিনিট দশের মধ্যে সব মেছো ভুত পড়িমরি করে ছুটে যে যেভাবে পারলো পালিয়ে গেলো। লড়াই থামতেই হুদোল আজিজ মিয়াকে নির্ভয় দিয়ে বললো,

'শা'লারা পালিয়েছে। আর এমুখো হবে না। আপনি হুজুর এবার পথ ধরুন।'

বাকি পথ টুকুতে তাদের আর কোন কথা হলো না। কদম গাছের সামনে আসতেই হুদোল কাচুমাচু করতে করতে বললো,

'আপনি বাকি পথ একা যেতে পারবেন না হুজুর?'

'বেশ পারবো।'

'তাহলে চলে যান।'

'তুই কোথায় যাবি?'

'এলোকেশী বড্ড অভিমানী। আমার সাথে অভিমান করে বসে আছে। তার অভিমান ভাঙাতে হবে।'

'পেত্নীরাও অভিমান করে?'

'মেয়ে জাত এরকমই হুজুর। শুধু কারণ পেলেই হলো গাল ফুলিয়ে বসে থাকবে।'

আজিজ মিয়া মুচকি হাসলেন। ভূত তার পেত্নীর অভিমান বুঝে। আর মানুষ হয়েও আজ অব্দি সে তার গিন্নির মান-অভিমান বুঝলো না।বুড়ো বয়সে কতকি দেখতে হবে। চাপা শ্বাস ছেড়ে বললো,

'যা গিয়ে তার অভিমান ভাঙা।'

আদেশ পেয়ে হুদোল দেরী করলো না। পেত্নীর অভিমান ভাঙাতে ছুটলো। আজিজ মিয়া বাড়ির পথে যেতে যেতে দীর্ঘ শ্বাস টেনে বললো,

'আহা, কি প্রেম! ভূত জাতি থেকে কিছু শিখতে হবে আমাদের।'

#সমাপ্ত

ভূত_সঙ্গী
Writer_NOVA

কি দিয়ে কি লিখছি নিজেও জানি না। একটু পড়তে বসছিলাম মাথায় থিমটা ঘুরপাক খাচ্ছিলো তাই লিখে ফেললাম। ভুল হলে ক্ষমা করবেন☹️।

13/09/2022

wait for end🙄

13/09/2022

_ফর্সা হতে চান? ☺️__
বিয়ে করুন!..........

__ মোটা হতে চান? ☺️__
বিয়ে করুন!........

__ চিকন হতে চান? ☺️__
বিয়ে করুন!...

__বাচ্চার মা হতে চান? ☺️__
বিয়ে করুন!...

__ চরম ডিপ্রেশনে ভুগছেন? ☺️__
বিয়ে করুন!....

__ ঘন ঘন মন খারাপ হয়?☺️__
বিয়ে করুন!......

__ ন্যাকামি করতে মন চায়? ☺️__
বিয়ে করুন!......

__ পড়ালেখা থেকে মন উঠে গেছে? ☺️__
বিয়ে করে ফেলুন!. …...

__পরীক্ষা নামক বাঁশ খেতে চান না? ☺️__
বিয়ে করুন!... …..

13/09/2022

-মিথ্যে মায়ার শহরে জড়িয়ে থাকি রোজ🙂
-কখনো বুঝিনি আমার আমি টাই নিখোজ🥀🖤

13/09/2022

💀🥀

I WISH, -তোমার সাথে ও এমনটা হোক🙂🙂✌️✌️..
12/09/2022

I WISH,

-তোমার সাথে ও এমনটা হোক🙂🙂✌️✌️..

12/09/2022

💞❣️

উতসাহ পেলে আরো আকবো
12/09/2022

উতসাহ পেলে আরো আকবো

12/09/2022

-কখনো কি পাবো না তারে?
-এতো করে ভালোবাসলাম যারে😅

12/09/2022

-তাঁর প্রতি আমার নেই,
কোনো অভিযোগ,
-সে যাকে ভালোবাসে'
তারই হোক😶😶

সবজি চাষে সফলতা অর্জন করায় কৃষকের মুখে হাসি 🙂
10/09/2022

সবজি চাষে সফলতা অর্জন করায় কৃষকের মুখে হাসি 🙂

08/09/2022

১.বাংলা= আমি তোমাকে ভালবাসি।

২.ইংরেজি = আই লাভ ইউ।

৩.ইতালিয়ান = তি আমো।

৪.রাশিয়ান = ইয়া তেবয়া লিউব্লিউ।

৫.কোরিয়ান = তাঙশিনুল সারাঙ হা ইয়ো।

৬.কানাডা = নান্নু নিনান্নু প্রীতিসুথিন।

৭.জার্মান = ইস লিবে দিস।

৮.রাখাইন =অ্যাঁই সাঁইতে।

৯.ক্যাম্বোডিয়ান=বোন স্রো লানহ্উন।

১০.ফার্সি = দুস্তাত দারাম।

১১.তিউনিশিয়া = হাহে বাক।

১২.ফিলিপিনো = ইনবিগ কিটা।

১৩.লাতিন = তে আমো।

১৪.আইরিশ = তাইম ইনগ্রা লিত।

১৫.ফ্রেঞ্চ = ইয়ে তাইমে।

১৬.ডাচ = ইক হু ভ্যান ইউ।

১৭.অসমিয়া = মুই তোমাকে ভাল পাও।

১৮.জুলু = মেনা তান্দা উইনা।

১৯.তুর্কি = সেনি সেভিউর ম।

২০.মহেলি = মহে পেন্দা।

২১.তামিল = নান উন্নাই কাদালিকিরেন।
২২.সহেলি = নাকু পেন্দা।
২৩.ইরানি = মাহ্ন দুস্তাহ্ত দোহ্রাহম।
২৪.হিব্রু = আনি ওহেব ওটচে (মেয়েকে ছেলেকে), আওটচা (ছেলেকে মেয়ে)।
২৫.গুজরাটি = হুঁ তানে পেয়ার কার ছু।
২৬.চেক = মিলুই তে।
২৭.পোলিশ = কোচাম গিয়ে।
২৮.পর্তুগিজ = ইউ আমু তে।
২৯.বসনিয়ান = ভলিম তে।
৩০.তিউনেশিয়ান = হা এহ বাদ।
৩১.হাওয়াই = আলোহা ওয়াউ লা ওই।
৩২.আলবেনিয়া = তে দুয়া।
৩৩.লিথুনিয়ান = তাভ মায়লিউ।
৩৪.চাইনিজ = ওউ আই নি।
৩৫.তাইওয়ান = গাউয়া আই লি।
৩৬.পার্শিয়ান = তোরা ডোস্ট ডারাম।
৩৭.মালয়শিয়ান =সায়া চিনতা কামু।
৩৮.মায়ানমার = মিন কো চিত তাই।
৩৯.ভিয়েতনামিস = আনাহ ইউই এম (ছেলে মেয়েকে), এম ইউই আনাহ (মেয়ে ছেলেকে)।
৪০.থাইল্যান্ড = চান রাক খুন (ছেলে মেয়েকে), ফেম রাক খুন (মেয়ে ছেলেকে)।
৪১.গ্রিক = সাইয়াগাপো।
৪২.চেক = মিলুই তে।
৪৩.বর্মিজ = চিত পা দে।
৪৪.পোলিশ = কোচাম গিয়ে।
৪৫.মালয়ি = আকু চিন্তা কামু।
৪৬.ব্রাজিল = চিতপাদে।
৪৭.হিন্দি = ম্যায় তুমছে পেয়ার করতাহুঁ।
৪৮.জাপানি = কিমিও আইশিতের।
৪৯.পাকিস্তান = মুঝে তুমছে মহব্বত হায়।
৫০.ফার্সি = ইয়ে তাইমে।
৫১.সিংহলিজ = মামা ও বাটা আছরেই।
৫২.পাঞ্জাবী = মেয় তাতনু পেয়ার কারতা।
৫৩.আফ্রিকান = এক ইজ লফি ভির ইউ (ছেলে মেয়েকে), এক হাত যাও লিফ (মেয়ে ছেলেকে)।
৫৪.তামিল = নান উন্নাহ কাদা লিকিরেণ।
৫৫.রোমানিয়া = তে ইউবেস্ক।
৫৬.স্লোভাক = লু বিমতা।
৫৭.নরওয়ে = ইয়েগ এলস্কার দাই।
৫৮.স্প্যানিশ = তে কুইয়েবু।
৫৯.ফিলিপাইন = ইনি বিগকিটা।
৬০.বুলগেরিয়া = অবি চামতে।
৬১.আলবেনিয়া = তে দাসরোজ।
৬২.গ্রিক = সাইয়াগাফু।
৬৩.এস্তোনিয়ান = মিনা আর মাস্তান সিন্দ।
৬৪.ইরান = সাহান দুস্তাহত দোহরাম।
৬৫.লেবানিজ = বহিবাক।
৬৬.ক্যান্টনিজ = মোই ওইয়া নেয়া।
৬৭.ফিনিশ = মিন্যা রাকাস্তান সিনোয়া।
৬৮.গ্রিনল্যান্ড= এগো ফিলো সু।
৬৯.আরবি = আনা বেহিবাক (ছেলে মেয়েকে), আনা বেহিবেক (মেয়ে ছেলেকে)।

৭০.ইরিত্রয়ান = আনা ফাতওকি।

আপনি ভালোবাসি বলতে পারেন আপনার মাতৃভাষায়। তাই বলে অন্যান্য ভাষায় ভালোবাসি কিভাবে বলতে হয় সেটা জানতে দোষ নেই, আবার অন্যকে জানাতেও দোষ নেই।

15/08/2022

-সুখে থাকার চেয়ে
-তোমার সাথে থাকার লোভটাই আমার বেশী❣️

24/05/2022

সে আমায় ভালোবাসেনি🥀
তবে অসম্ভব মায়ায় বেধেছিলো।🖤

24/05/2022

স্পর্শে নয়
অনুভবেও ভালোবাসা যায়
হোকনা দূরত্ব তাতে কি আসে যায়🖤🥀

15/05/2022

সে আমারে আমার হতে দেয় না❤️🥀

14/05/2022

❤️

23/03/2022

শূন্যতা অনুভব করা যদি ভালােবাসা হয়।

তবে আমি তােমাকে প্রতিটা মুহূর্তে ভালােবাসি🥰

23/03/2022
23/03/2022

প্রথম প্রথম নিজেকে খুব লাকি মনে হবে। দিনে ৫০খানা ম্যাসেজ, ১০বার ফোন, 'কবে দেখা করবে?' এর আব্দার।
'কী করছো? ম্যাসেজের উত্তর দিচ্ছ না কেন? ফোন করোনি কেন? আমায় মনে পড়ে না বুঝি? স্নান করেছো? খেয়েছো? ঘুমিয়ে পড়ো কিন্তু! নিজের যত্ন নাও ঠিক করে...' কত্ত কেয়ার, কত্ত ভালোবাসা, নিজেকে খুব মূল্যবান মনে হবে। মনে হবে এই তো সে, যার জন্য আমাকে পাঠিয়েছেন ঈশ্বর।

তারপর আস্তে আস্তে যত সময় কাটবে, সম্পর্কের শরীর থেকে উবে যাবে টাটকা তরতাজা গন্ধ, তত কমে যাবে ফোন, ম্যাসেজ, দেখা করার ইচ্ছা।
'ফোন তোলোনি কেন? ম্যাসেজের উত্তর দাওনি কেন? এত্ত ব্যস্ত যে সারাদিনে একটা ফোন করতে পারোনি?'
এ'সব প্রশ্নের উত্তরে আসবে, 'এত এক্সপ্ল্যানেশন দিতে হবে নাকি তোমাকে কথায় কথায়?' , 'বিরক্ত কোরো না তো, পরে কথা বলছি'...
প্রশ্ন একই থাকবে, উত্তর বদলে যাবে।

তখন নিজেকে আর মূল্যবান বা লাকি মনে হবে না, বরং খুব বোকা লাগবে যে একদিন নিজেকে এত্ত ইম্পর্টেন্ট ভেবেছিলাম।
শোনো, মানুষ পাশে বসে, সুখ দুঃখের গল্প করে, হাতের ভেতর হাত রেখে মায়া বাড়ায় তারপর হঠাৎ করে একদিন বিনা নোটিশে সব মায়া ভেঙে দেয়। এটাই জীবন।

তাই আজ নতুন কোনও মানুষ যদি তোমার খুব খেয়াল রাখে, খুব যত্ন করে, খুব খোঁজ খবর নেয় চার বেলা; তবে শুরুতেই নিজেকে ভীষণ লাকি বা সেই মানুষটাকে খুব কেয়ারিং ভেবে ফেলো না। অপেক্ষা করো, আগে দেখো, সময়ের ঝড়ে তার যত্ন-ভালোবাসা-অভ্যাস সব ধীরে ধীরে উবে যায় নাকি!
আসলে এক্সপেক্টেশন একটু কমই থাকা ভালো।
পরে সব ভেঙে গেলে, যন্ত্রণা কম হয়।

লেখাঃ Amit Dittuu
📸Zee Photography

23/03/2022

মন হারালেও মনের মানুষ হারে না🙂🥀

06/03/2022

আমি বদলে যাবো🖤🥀

02/03/2022

🖤🥀

28/02/2022

আমারো পরাণ যাহা চায়❣️
তুমি তায় তুমি তাইগো🥰

28/02/2022

কেন এমন রাত্রি নামছে জানালায়🖤

28/02/2022

কেন লাগে শুন্য শুন্য বলো❣️
তোমার ছাড়া এত 😔
তুমি কি তা বলতে পারো😘

Address

Chunarughat

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when F eelings - অনুভূতি ツ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category


Other Magazines in Chunarughat

Show All