The Beauty of CU Campus

The Beauty of CU Campus Send any pictures of your Campus taken to your Mobile/Camera in our page's Inbox&Invite your friends.

গাছগুলো কার কি ক্ষতি করেছিলো?আগে লাইব্রেরিতে পড়তে পড়তে মাথাব্যাথা হতো তখন এসব গাছের দিকে তাকাতাম। আজকে লাইব্রেরিতে এসে দ...
28/12/2024

গাছগুলো কার কি ক্ষতি করেছিলো?

আগে লাইব্রেরিতে পড়তে পড়তে মাথাব্যাথা হতো তখন এসব গাছের দিকে তাকাতাম। আজকে লাইব্রেরিতে এসে দেখি গাছগুলো কাটছে!

ছবি- Jony Roy

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে(চবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি কমানোর দাবি জ...
28/12/2024

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে(চবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি কমানোর দাবি জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় ক্রিয়াশীল ৬ ছাত্র সংগঠন।

ছাত্রসংগঠন গুলো হল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল, বিপ্লবী ছাত্র পরিষদ, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন।

আগামীকাল  ২৯ শে ডিসেম্বর, রবিবার সকাল ১১:০০ টায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ মিনার চত্বরে 'আবেদন ফি কমানো, পৌষ্য কোটা বা...
28/12/2024

আগামীকাল ২৯ শে ডিসেম্বর, রবিবার সকাল ১১:০০ টায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ মিনার চত্বরে 'আবেদন ফি কমানো, পৌষ্য কোটা বাতিল, চাকসু নির্বাচন ও নির্মিত হলে আসন বরাদ্দসহ ৯ দফা দাবীতে মানববন্ধন করবো।

এতে সকলের উপস্থিতি কামনা করি। আমরা সবাই মিলে আওয়াজ তুললে প্রশাসন শুনবে অবশ্যই।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীবৃব্দের ৯ দফা:

১) ভর্তি আবেদন ফি ২০০ টাকা করতে হবে।

২) মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটা, পোষ্য কোটাসহ সব ধরনের অযৌক্তিক কোটা বাতিল করতে হবে।

৩) বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য স্বাস্থ্য বীমা চালু করতে হবে।

৪) বন্ধ হলগুলোতে শিক্ষার্থীদের আর্থিক অবস্থা, বাড়ির দূরত্ব এবং মেধার ভিত্তিতে আসন বরাদ্দ ও অতিদ্রুত নতুন দুইটি হল নির্মাণ করতে হবে।

৫) ক্যাম্পাসে ক্রিয়াশীল এক্সট্রা কারিকুলার সংগঠনসমূহকে অফিস বরাদ্দ দিতে হবে।

৬) অনতিবিলম্বে টিএসসি নির্মাণ করতে হবে।

৭) অতি দ্রুত চাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন দিতে হবে।

৮) প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে প্রাতিষ্ঠানিক ই-মেইল প্রদান ও অনলাইনে রেজাল্ট প্রকাশসহ যাবতীয় কর্মকাণ্ড অনলাইনভিত্তিক করতে হবে।

৯) সম্প্রতি ঘটে যাওয়া গুপ্তহামলার সুষ্ঠু বিচার ও ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

মিজানুর রহমান আজহারি হুজুরের মাফফিলে লাখ লাখ মানুষের সমাহার❤️তাফসিরুল কুরআন মাহফিল, পেকুয়া, কক্সবাজার।
27/12/2024

মিজানুর রহমান আজহারি হুজুরের মাফফিলে লাখ লাখ মানুষের সমাহার❤️
তাফসিরুল কুরআন মাহফিল, পেকুয়া, কক্সবাজার।

সচিবালয়ে ভয়াবহ আগুন
25/12/2024

সচিবালয়ে ভয়াবহ আগুন

25/12/2024

যে চাকুরীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স পাশ করা শিক্ষার্থী চাইছেন, তাও আবার জিপিএ মানদণ্ড ঠিক করে দিয়ে; সেখানে এসএসসি বা এইচএসসি-র রেজাল্ট চাওয়ার মানে কী? তাহলে যে চাকুরীর শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা এইচএসসি- তাদের বেলায় কি চাইবেন? পঞ্চম শ্রেণীর রেজাল্ট?
চাকুরীদাতাদের এহেন (অচল) মন মানসিকতার পরিবর্তন কবে হবে? যোগ্যতার মাপকাঠিতে এসব অবৈজ্ঞানিক পন্থা আর কত বছর দেখে যেতে হবে...

©Shamim Noor
Associate Professor,
University of Chittagong.

25/12/2024

দেশে দেখি নতুন পাগলের আমদানি হচ্ছে!!
আসাদুজ্জামান ফুয়াদের এই বক্তব্য ক্রীড়াপ্রেমীদের কেমন লাগলো?

24/12/2024

❤️💙

23/12/2024

BPL 2025 Prize money - 2 crore BDT
Rahat Fateh Ali Khan's charge - 3.4 crore BDT
It's new Bangladesh😶😶

23/12/2024

মুক্তির মন্দির সোপানতলে, কত প্রাণ হলো বলিদান
লেখা আছে অশ্রুজলে🖤

চবিও কি এমন উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে?
23/12/2024

চবিও কি এমন উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে?

23/12/2024

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে সাংস্কৃতিক প্রোগ্রাম না থাকায় স্টুডেন্ট'সরা যখন সাংস্কৃতিক আয়োজন রাখার দাবি তুলেছিলো তখন আমাদের সমন্বয়করা বলেছিলো- কোন সাংস্কৃতিক প্রোগ্রাম হবে না,কারণ শহীদদের রক্ত এখনো শুকায় নি। আমাদের বুকে এখনো ভাই হারানোর শোক। নাচ-গান হবে না।

কিন্তু গতকাল সেই সমন্বয়করাই কারে করে ঢাকা গিয়ে ব্যয়বহুল কনসার্ট এনজয় করে আসছে। যদিও আন্দোলনের সময় ষোলশহরের মুখে মাইক-ব্যানারের টাকা দিতো সবার থেকে চাঁদা তুলে। এখন নাকি কেউ কেউ বিমানে আসা-যাওয়া করে৷ কোটি কোটি টাকার কনসার্ট। কতজন শ্রমিকের বকেয়া বেতন বাকি আছে জানেন?

তা ভাই,এখন কি ভাই হারানোর শোক কেটে গেছে? গতকালও তো একজন শহীদ হলো। এখনো কি আহতরা কষ্ট পাচ্ছেন না?

আর এদিকে আপনাদের শোক কেটে গেলো! ঝিলমিল কনসার্ট! বাহ!

শোকের মেয়াদ ১০০ দিন!
©Arif Moynuddin

সাইন্স ফ্যাকাল্টি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
23/12/2024

সাইন্স ফ্যাকাল্টি,
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

অনেকদিন আগের লেখা। ওই সময়ে ইচ্ছা ছিলো প্রতিটা বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে ঘাটাঘাটি করে কিছু লিখবো। কিন্তু জীবনের তাগিদের এগুলো কর...
23/12/2024

অনেকদিন আগের লেখা। ওই সময়ে ইচ্ছা ছিলো প্রতিটা বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে ঘাটাঘাটি করে কিছু লিখবো। কিন্তু জীবনের তাগিদের এগুলো করা হয় না। দলীয় লেজুরবৃত্তিক ছাত্র রাজনীত কে প্রতিহত এটা একটা সময়।
-------------------------------------------------------------

চবির রাজনৈতিক অবস্থা আসলে সারা দেশের সেন্ট্রালাইজেশন এর ভয়ংকর এবং এক্সট্রিম উদাহরন। ঢাকামুখী দেশের জঘন্য চিত্রায়ন হইলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। কেন্দ্রীয় সরকারী দলের নেতাদের এইখানে গলায় জুতার মালা পড়িয়ে ঘুরানো হইছে সরকারি দলের ছাত্র উইং এর ফ্যাকশন কর্তৃক। এইরকম নজির অনেক চিটাগাং বিশ্ববিদ্যালয়ে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় অনেকটা বাইনারি ধরনের রাজনীতি। এইখানে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্রকোপ কম কিংবা নেই বললেই চলে। জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল হইলো বিএনপি এর ছাত্র উইং। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী ছাত্র শিবিরের দখলদারিত্ব থাকায় সেইখানে ছাত্রদল অনেক সময় আওয়ামী লীগের ছাত্র উইং ছাত্রলীগ এর সাথে এক জোট হয়ে শিবিরের সাথে বিভিন্ন কলিশনে যোগ দিতো। এর পিছনে ইতিহাস ও আছে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছিল বাংলাদেশের রাইজিং স্টার। কারন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার ঐতিহ্যের ভাড়ে নুজ্যপ্রায় অবস্থায় । সেই সাথে ঢাকার সেন্ট্রাল পলিটিক্স ধাক্কায় প্রশাসনিক দুর্নীতির আখড়ায় পরিনত হয়েছিল।বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক এবং মেধাবীদের দ্বারা গঠিত প্ল্যানিং কমিশন ও হয়ে যায় নখদন্তহীন বাঘের মতো দুর্বল । অসংখ্য মেধাবী লোকজন ঢাকা( শুধু বিশ্ববিদ্যালয় নয়) ছেড়ে চিটাগং এ আসেন। এর মাঝে নোবেলজয়ী ডঃ ইউনুস ও ছিলেন। তিনি এই জোবরার তেভাগা খামারে তার গ্রামীন ব্যাংক এর কাজ শুরু করেন।সব ভালো জিনিসের শেষ আছে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে রেকর্ডেড এবং আমার খুজে পাওয়া প্রথম ভয়াল রাজনৈতিক ঘটনা ছিলো ১৯৮৬ সাল এ শিবিরকর্মীরা ডান হাতের কবজি কেটে নেয় জাতীয় ছাত্রসমাজ(যথাসম্ভব জাতীয় পার্টির ছাত্র উইং ছিল) দলের ছাত্রনেতা আবদুল হামিদের। পরবর্তীতে ওই কর্তিত হাত বর্ষার ফলায় গেঁথে তারা উল্লাস প্রকাশ করে।আমার আত্মীয় ওইদিন গিয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির কাজ করতে। পরে কানে ধরছেন যে জীবনে যতকিছু হোক চবিতে পড়বেন না। খুনোখুনি এবং রাজনৈতিক হানাহানির বল এইখান থেকে গড়ানো শুরু হয়।
এরপর ৮৮ তে শিবিরের একজন মারা যায় তার নাম আইনুল হক। ১৯৯০ সালের ২৩ ডিসেম্বর ক্যাম্পাসে স্বৈরাচারি শাসকের পতনে ছাত্র-শিক্ষকদের আনন্দ মিছিলে শিবিরের হামলায় নিহত হন ছাত্র মৈত্রীর নেতা ফারুকুজ্জামান। ১৯৯৯ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. এনামুল হকের ছেলে মোহাম্মদ মুছাকে শিবিরকর্মীরা নৃশংসভাবে হত্যা করে তার মাথা বাসার গেটের সামনে ঝুলিয়ে রাখে। ১৯৯৪ সালের ২৭ অক্টোবর শিবিরের হামলায় আহত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুল হুদা মুছা ৯ নভেম্বর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ১৯৯৭ সালে মোজাম্মেল কটেজে ও পরের বছরের ৬ মে শাহ আমানত হলে শিবিরের হামলায় নিহত হন আমিনুল ইসলাম ও আইয়ুব আলী। ১৯৯৮ সালের ১৮ মে বালুচরা এলাকায় শিবিরের সন্ত্রাসীরা শিক্ষক-ছাত্র বহনকারী বাসে গুলি চালালে নিহত হন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের (চমেক) শিক্ষার্থী মুশফিক সালেহীন। একই বছরের ২০ আগস্ট বটতলী পুরানো রেলস্টেশনে শিবিরের কর্মীদের হামলায় আহত হয়ে ২২ আগস্ট চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ছাত্র ইউনিয়নের কর্মী সঞ্জয় তলাপাত্র।
এ ছাড়া ছাত্রলীগের কর্মীদের হামলায় ১৯৯৯ সালের ১৫ মে জোবায়ের হোসেন এবং একই বছরের ১৯ ডিসেম্বর রহীমুদ্দিন ও মাহমুদুল হাসান নিহত হন। এঁরা তিনজনই শিবিরের নেতা-কর্মী।২০০১ সালের ২৯ ডিসেম্বর হাটহাজারীর ছড়ারকূল এলাকায় শিবিরের হামলায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র নেতা আলী মতুর্জা চৌধুরী, ২০১০ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি সন্ত্রাসী হামলায় রাজনীতিবিজ্ঞান বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র্রমহিউদ্দিন মাসুম এবং একই বছরের ২৯ মার্চ রাতে চৌধুরীহাট স্টেশনের কাছে মার্কেটিং তৃতীয় বর্ষের ছাত্র হারুন-অর-রশিদ কায়সার খুন হন। ২০১২ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি মারা যান ছাত্রশিবিরের মাসউদ বিন হাবিব ও মোজাহিদুল ইসলাম।২০১৪ তে ১২ জানুয়ারি ছাত্রলীগের সঙ্গে সংঘর্ষে ছাত্রশিবিরের শাহ আমানত আবাসিক হলের সাধারণ সম্পাদক মামুন হোসেন খুন হন।
মামলার বর্তমান অবস্থা: ১৭ টি খুনের প্রতিটিতেই মামলা হলেও এ পর্যন্ত একটিমাত্র মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। নিখোঁজ হওয়া আইনুল হকের লাশ গুম করার অভিযোগ প্রমাণ না হওয়ায় ২০০৯ সালের এপ্রিলে আসামিরা খালাস পান। ছাত্রলীগ নেতা আলী মর্তুজা হত্যা মামলাটি এখনো বিচারাধীন। আসাদ হত্যা মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে। মাসুদ ও মুজাহিদ হত্যাকাণ্ডের মামলায় দুই দফা তদন্ত কর্মকর্তা পরিবর্তন করার পর বর্তমানে তা সিআইডির হাতে রয়েছে। এ ছাড়া, অন্য মামলাগুলোর ব্যাপারে তেমন অগ্রগতি নেই।।
আমরা পড়ার সময় মারা যায় তাপস সরকার।
২০১৪ সালের ১৪ ডিসেম্বর ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন তিনি। এ ঘটনার তিন বছর পার হলেও এখনো ধরা পড়েনি হত্যা মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামিরা।
যদিও মামলার অন্যতম আসামি আশরাফুজ্জামান আশা চলতি বছরের ৪ অক্টোবর আত্মসমর্পণ করেন। তবে ২৯ জন আসামির মধ্যে ২৮ জন আসামিই রয়েছেন বহাল তবিয়তে। যারা অনেকেই রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, সক্রিয় রয়েছেন মাঠের রাজনীতিতেও।
এ সক্রিয়তার প্রমাণ মেলে সদ্য বিলুপ্ত করা চবি ছাত্রলীগের কমিটিতে। এতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন ছিলেন আসামিদের বেশ কয়েকজন। এদের মধ্যে মামলার চার্জশিটভুক্ত ৭ নম্বর আসামি রাশেদ হোছাইন ও ১০ নম্বর আসামি রেজাউল করিম সহ-সভাপতি এবং ৮ নম্বর আসামি মিজানুর রহমান বিপুল (বহিষ্কৃত) উপ-দফতর বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন। এরা সকলেই বগিভিত্তিক সংগঠন ভিএক্স গ্রুপের নেতৃত্বে রয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালের ১৪ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহজালাল ও শাহ আমানত হলে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন ছাত্রলীগ কর্মী তাপস সরকার। পরে হাটহাজারী থানায় ৩০ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন তাপসের সহপাঠী হাফিজুল ইসলাম। তখন মামলাটি তদন্তের জন্য হাটহাজারী থানার উপ-পরিদর্শক হাবিবুর রহমানকে দায়িত্ব দেয়া হয়।
অনেকেই বলে হল দখলের জন্য এক্সকিউজ তৈরি করার জন্য প্ল্যান করে তাপস কে হত্যা করা হয়েছিল। তাপস হত্যার দুই তিন দিন পর পর্যন্ত রাস্তাঘাটে শিবির সন্দেহে ছাত্রলীগের পোলাপান সাধারন মানুষজন কে হ্যারাস করতেছিলো।
পরবর্তীতে ২০১৫ সালের ৫ আগস্ট মামলাটি পিবিআইতে হস্তান্তর করা হলে তদন্তের দায়িত্ব পান পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) পরিদর্শক মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি পুলিশসহ ৩২ জনের সাক্ষ্য নিয়ে গত বছরের ২ মে চার্জশিট দাখিল করেন। এতে চবি ছাত্রলীগের সাবেক উপ-সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক আশরাফুজ্জামান আশার কাছে থাকা অবৈধ পিস্তলেই তাপস খুন হন বলে উল্লেখ করা হয়।কিন্তু এরপর আর কিছুই হয় নাই। শুধুমাত্র বদলীর খেলা চলতে থাকে। কেউ আর এগুলো ফলো আপ করে না। নষ্ট দেশের নষ্ট সিস্টেম।
এরপর ঠিকাদারি সংক্রান্ত অন্তর্দন্দ্ব থেকে কনফ্লিক্টের কারনে মারা যায় ছাত্রলীগের ক্যাম্পাসে থাকা দিয়াজ ইরফান। চবি তে এগুলো তো খুনোখুনির হিসাব মাত্র। মারামারি -পিটাপিটির তো সীমাপরিসিমা নাই। ছাত্রলীগ এই মুহুর্তে ক্ষমতাসীন দল হওয়ায় এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ থাকায় সবাই ছাত্রলীগ হইতে চায়। এর হইছে অনেক ফ্যাকশন। চিটাগং শহরে যেহেতু দুইটা ভাগ আছে সেটার ধাক্কা গিয়ে পড়ে বিশ্ববিদ্যালয় রাজনীতিতে। কেন্দ্রের দূরে থাকা এবং ফ্যাকশনিজম এর কারনে এরকম ও দেখা গেছে মুখ্যমন্ত্রী কে জুতার মালা পড়ায় দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের কমিটি হয়ে গেছে কেন্দ্রের কাছে অবাঞ্চিত,অস্বীকৃত।
এইখানকার নেতাদের অনেকে আবার বড় গেইম খেলেন। বিশ্ববিদ্যালয় এ শিক্ষক নিয়োগ পদ্ধতিতে থাকে চূড়ান্ত রকমের কন্ট্রোল(এই কাজ টা শিবিরের আমলেও চলে)। পরীক্ষাতে ওপেন নকল করে।

আগে শিবিরের আমলে অভিযোগ টা ছিলো প্রশ্ন ইঞ্জিনিয়ারিং এবং সার্কুলার কন্ট্রোলিং। যেমন- একজন কেই টার্গেট করে গ্রুম করা হইতো।
পরীক্ষার আগের পরীক্ষা কমিটির চেয়ারম্যানের বাসায় স্পেসিফিক ছাত্র-ছাত্রীদের উপস্থিতি দেখা যাইতো। নিয়োগের সার্কুলার দেওয়ার সময় টেইলরিং করে দেওয়া হইতো একজনের জন্যই। বিজ্ঞান অনুষদ বর্তমান সরকারের আমলে অনেক বছর সার্কুলার দেয়া হয় নাই যাতে শিবির তাদের দখল রাখতে পারে বলে অনেকে অভিযোগ করেন। অনেক শিক্ষক খাতা কাটার সময় বিভিন্ন কলাকৌশল ব্যবহার করে নিজেদের দলের টার্গেটেড ছাত্রকে ভালো মার্কস দেন কিংবা প্রথম বানানোর ব্যবস্থা করে দেন।
একটা সময় গেছে ছাত্র নেতারা বেকার হয়ে গিয়ে আবার তাদের রাজনৈতিক পরিচয় ব্যবহার করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের চাকরি নিয়েছেন। পরে চাকরি ব্যবসাও করেছেন। হলের বাগানের মালির চাকরির জন্য টাকা দেওয়া লাগতো প্রায় তিন থেকে চার লক্ষের মতো এরকম দিনও পার হইছে।

এখন আর এসব হয় না কিন্তু ইন্টার্ভিউ তে ঢুকার আগেই বিভিন্ন দিকে লবিং করে, চেহারা দেখায়,অনেক সময় বিয়ের চুক্তি করে ,টাকা পয়সা দিয়ে শিক্ষক হওয়ার লাইন ঘাট করতে হয়। একটাই বেপার যে নির্দিষ্ট সিজিপিএ টা থাকা লাগে যথাসম্ভব অনেক ক্ষেত্রে। এছাড়াও আছে লোকালিজমের ভয়ানক সব বেপার। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এর বেশিরভাগ শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী চট্টগ্রাম/কক্সবাজার সংলগ্ন এলাকার। ডিসিশান মেকিং এ চলে লোকাল কোরাম। আমরা অনেক সময় বর্তমানে আটকা থাকি। মৃত্যু গুলো নিয়ে চিন্তা করি কিন্তু লংটার্ম চিন্তা করি না। ভাবি কাজ তো চলেই যাচ্ছে। কি দরকার ঠিক করার?

মান বৃদ্ধি পাওয়ার একটা ফেইক ইনফ্লেশন আমরা দেখতেছি বিশ্ববিদ্যালয় এ। কারন অনেক কিছু ডিসেন্ট্রালাইজ হয়ে গেছে। অনেক কিছু ঘরে বসে করা যায়। ইন্সটিটিউশনাল কোনো কিছু ছাড়া কাজ করা টা সম্ভব হয়ে গেছে। টেকনোলজির উন্নয়ন হইছে অনেক। ইন্সেন্টিভ স্ট্রাকচার গ্লোবালি পরিবর্তিত হয়ে গেছে। কিন্তু এগুলো বিশ্ববিদ্যালয় কে ছুয়ে দিচ্ছে খুবই কম। বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে, এডমিন হিসেবে, ছাত্র রাজনীতির দিক থেকে এখনো চবি মধ্যযুগীয় ভাবে চলতেছে মোটাদাগে বলতে গেলে। কিছু এক্সেপশন তো আছেই। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আসলে এখনো অনেক দূরের পথ বাকি আছে।

একটা ইউনিক জিনিস বলে শেষ করি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ই যথাসম্ভব একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় যেখানে শারীরিক প্রতিবন্ধী দের অর্গানাইজেশন গুলোর ভিতর প্রায়শই সংঘর্ষ হয় এবং আহত ও হয়। ডাইজেস্ট দ্যাট।

*এই কনভার্সেশনে একটা কথা আসতেই পারে। হত্যাগুলো জাস্টিফাইড কিনা? হত্যা কে জাস্টিফাই করা আসলে কঠিন। অনেকে বলতে পারে আত্মরক্ষার্থে করা। আমরা না করলে আমাদের কে মারতো। এগুলো আসলে গভীর ফিলোসফিকাল প্রশ্ন হইতো যদি একচুয়াল যুদ্ধক্ষেত্র হইতো। বিশ্ববিদ্যালয়ের হল দখলের জন্য খুনোখুনি টা সোজা কথায় “ফার্স্ট ওয়ার্ল্ড প্রবলেম”। যারা বলে “সবাই করে আমরাও করি” তাদের কে এটা চিন্তা করতে হবে যে আপনি সবাই হবেন নাকি এই খুনের সাইকেল টা ভাংগবেন? নতুন দিন এসেছে বাংলাদেশে এইটাই সুযোগ দলীয় লেজুরবৃত্তিক ছাত্র ও শিক্ষক রাজনীতির সাইকেল ভেংগে ছাত্র সংসদ কে একটিভ করার।

©Muktashif Anwar Dhrubo

বাসি খাবার, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ এবং নিম্নমানের খাবারের কারণে ক্যাম্পাসে ভোক্তা অধিদপ্তর কর্তৃক দ্বীপ হোটেলকে ৮০০০ টাকা, ...
23/12/2024

বাসি খাবার, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ এবং নিম্নমানের খাবারের কারণে ক্যাম্পাসে ভোক্তা অধিদপ্তর কর্তৃক দ্বীপ হোটেলকে ৮০০০ টাকা, রহমানিয়া হোটেলকে ১৫০০০ টাকা এবং ঢাকা হোটেলকে ৮০০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
©

23/12/2024

তুমি এই শীতকালে স্নিগ্ধ আকাশ হইয়ো, আমি শীতের মেঘ হয়ে শুভ্রতা ছড়াবো❤️
📍 কুয়াশাচ্ছন্ন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ❄️

🎥 Shamim Mridha

Address

University Road 1, University Of Chittagong
Chittagong

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Beauty of CU Campus posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category