Mohammad Sayed Monir Nishan

Mohammad Sayed Monir Nishan Dear Almighty Allah I am trying my best if I lose my hope please remind me that your plan is better.

22/08/2024

উচ্ছিষ্ট ফ্যাসিস্টরা বন্যা দেখে ভেবেছিল— এই বুঝি নয়া সরকার বিপাকে পড়ল!
কিন্তু উচ্ছিষ্টরা জানে না— এখন আমরা সবাই-ই সরকার, প্রতিটি ঘর একেকটি পার্লামেন্ট, প্রতিটি তরুণ একেকজন মন্ত্রী।
আল্লাহ হেফাজতের মালিক। নিশ্চয়ই তিনি আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে বন্যার এ ভয়াবহতা থেকে রক্ষা করবেন।

😁
09/08/2024

😁

09/08/2024

এ কেমন স্বাধীনতা?
যে দেশে ডাকাতদের কোনো নিরাপত্তা নাই🥺

09/08/2024

আজকে অনেক মসজিদ কমিটির সভাপতি-সেক্রেটারি জুম্মার নামাজে আসবে না। পাপী মুক্ত সামনের কাতার।
"জুম্মা মোবারক" 🤲

09/08/2024

সাবধানে থাকবেন বাংলাদেশের আকাশে
ভারতীয় সাবমেরিন উড়তে দেখা গেছে!
😭

বইটা বিক্রি করা হবে।
08/08/2024

বইটা বিক্রি করা হবে।

08/08/2024

ফ্রেশ গ্র্যাজুয়েটরা উপদেষ্টা হয়ে দেশ চালাবে, আর তোমরা এন্ট্রি লেভেলের চাকরিতে খুঁজো ৫ বছরের এক্সপেরিয়েন্স!

08/08/2024

Just imagine, Dr Yonus becomes angry and saying সুদানিরফোয়া অক্কল একখান হাম ও ঠিকমতো গরিন্ন ফারে 😅

©

সবাই একসাথে আওয়াজ তোলার সময় এসেছে৯ দফা দাবির বাস্তবায়ন চাই
08/08/2024

সবাই একসাথে আওয়াজ তোলার সময় এসেছে
৯ দফা দাবির বাস্তবায়ন চাই

07/08/2024

২০৬০ সালের সৃজনশীল প্রশ্ন,
উদ্দীপক: ২০২৪ এ এক স্বৈরাচারী শাসকের জ্বালায় অতিষ্ঠ হয়ে বাংলার ছাত্র জনতা এক দফা দাবিতে নেমে আসে।
তখন ফেসবুকে মানুষ বলতে থাকে নাটক কম কর পিও, oi mama na pls, লাইলাতুল গুজব।
৬০ বছর বয়সী মেহেদী বলে উঠে, এই আন্দোলন ছিল ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আমাদের আন্দোলন, মেহেদী আরো বলে উঠে তিনটি স্লোগান ভিন্ন হলেও তারা ছিল একই সূত্রে গাথা।

ক)স্বৈরাচারের নাম কি?

খ) "নিজে নিজে ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে গেছে" ব্যাখ্যা করো।

গ) “হাসিনা পতন আন্দোলনে “নাটক কম কর পিও” স্লোগানটির ভূমিকা কেমন ছিলো, উদ্দীপকের আঙ্গিকে বিশ্লেষণ কর”

ঘ) "তিনটি স্লোগান ভিন্ন হলেও তারা একই সূত্রে গাথা।" উক্তিটির বিশ্লেষণ কর।

Source: Trust me bro
Thanks me later.

আবার আমাদের টাকার সৌন্দর্য ফিরে আসুক🇧🇩
07/08/2024

আবার আমাদের টাকার সৌন্দর্য ফিরে আসুক🇧🇩

আসসালামু আলাইকুম। আগামীকাল ই  তো কু'র বা নির  ইদ।আজ দীর্ঘ ১২ বছর আমাদের কু'র'বান দেয়া হয়না। কারণ পরিবারের বটবৃক্ষটা ১২ ব...
16/06/2024

আসসালামু আলাইকুম।
আগামীকাল ই তো কু'র বা নির ইদ।আজ দীর্ঘ ১২ বছর আমাদের কু'র'বান দেয়া হয়না। কারণ পরিবারের বটবৃক্ষটা ১২ বছর আগেই পরপারে পাড়ি দিয়েছেন। বাড়িতে সবার কু'র' বা'ন দেয়। বাড়িতে সব বাচ্চারা তাদের গরু মহিষ ছাগল নিয়ে কত আমাদ করে। আমার ছোট ভাইটি দরজায় বসে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখে থাকে আজ ১২ বছর ধরে। কেমন লাগে সেটার আর নাই বলি।

এর আগের কু'র'বানের ইদে কি হয়েছে জানেন?

বাড়ির উঠানে সবাই গো'স্ত নিয়ে ব্যস্ত। আমার আম্মা,আমি আর আমার ছোট ভাই ঘরে দরজা বন্ধ করে বসে আছি। সবাই উঠানে চিল্লাই চিল্লাই গোস্ত খাচ্ছে। আমার ভাইরে কেউ এক পিস দিলো না। ঘর থেকে ডাকলো ও না। আমার গো'স্ত অত ভালো লাগেনা। আমার ছোট ভাই অনেক পছন্দ করে।

আমার বড় বোন কল করলো। যখন শুনছে এটা ওর কি কান্না। বিকাল ৪ টাই ও এক বক্স গো"স্ত পাঠাইছে। তারপর আমরা খেলাম। এরপর বাড়ির সবাই বলে "আল্লাহ ওদের কথা একটু ও মনে ছিল না🙂। "

আমি একজন মেয়ে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে এডমিশন নিলাম মাত্র। ইন শা আল্লাহ একদিন আমিও কু; র বা' ন দিবো। কিন্তু সে দিন?

--- সেদিন আমার ভাইয়ের আর শৈশবের মজা টা থাকবে না🙂---

[ --- ইনবক্স থেকে ]

সেই পুতুল খেলার বয়স থেকেই যেকোন আবদার অথবা প্রয়োজনে, স্মরণে আসে ছোট্ট একটা শব্দ, "বাবা" যার হাত ধরে গুটিগুটি পায়ে আমা...
16/06/2024

সেই পুতুল খেলার বয়স থেকেই যেকোন আবদার অথবা প্রয়োজনে, স্মরণে আসে ছোট্ট একটা শব্দ, "বাবা" যার হাত ধরে গুটিগুটি পায়ে আমাদের হাঁটতে শিখা। যার সাহায্যে প্রথম প্যাডেল দেওয়া হয়েছিলো, শৈশবের ট্রাই-সাইকেলে। যার প্রতি অগাধ আস্থায় আমরা নিরাপদে বেড়ে উঠছি ক্রমশ। সেই নির্ভরযোগ্য ভরসার আশ্রয়স্থল হলেন বাবা।

পৃথিবীর সকল বাবাকে জানাই বিশ্ব বাবা দিবসের শুভেচ্ছা।

15/06/2024

জোর করে জোড়া না লাগিয়ে, কৌশলেও অনেক ভাঙা জিনিস জোড়া লাগানো যায়🫣

15/06/2024

ভদ্রমহিলা কিভাবে চু*রি করে না দেখলে বিশ্বাসই করবেন না।
বড় গ্যারেজ, চকবাজার,চট্টগ্রাম।
#চোর
#ভদ্রমহিলা

15/06/2024

মিয়ানমার নাকি সেনমার্টিন দখল করতে চায়🙄
এইবার আর কোটা মিস করব না
লাগা যুদ্ধ🥴

14/06/2024

সুন্দর❤️

২৭ বছর বয়সে যখন হন্যে হয়ে ব্যাংকে চাকরি খুঁজছেন, তখন আপনারই বয়েসি কেউ একজন সেই ব্যাংকেরই ম্যানেজার হয়ে বসে আছেন। আপন...
14/06/2023

২৭ বছর বয়সে যখন হন্যে হয়ে ব্যাংকে চাকরি খুঁজছেন, তখন আপনারই বয়েসি কেউ একজন সেই ব্যাংকেরই ম্যানেজার হয়ে বসে আছেন। আপনার ক্যারিয়ার যখন শুরুই হয়নি, তখন কেউ কেউ নিজের টাকায় কেনা দামি গাড়ি হাঁকিয়ে আপনার সামনে দিয়েই চলে যাচ্ছেন। কর্পোরেটে যে সবসময় চেহারা দেখে প্রমোশন দেয়, তা নয়। দিন বদলাচ্ছে, সাথে কনসেপ্টগুলিও বদলে যাচ্ছে। শুধু বেতন পাওয়ার জন্য কাজ করে গেলে শুধু বেতনই পাবেন। কথা হলো, কেন এমন হয়? সবচাইতে ভালোটি সবচাইতে ভালোভাবে করে কীভাবে? কিছু ব্যাপার এক্ষেত্রে কাজ করে। দু-একটি বলছি।

প্রথমেই আসে পরিশ্রমের ব্যাপারটা। যারা আপনার চাইতে এগিয়ে, তারা আপনার চাইতে বেশি পরিশ্রমী। এটা মেনে নিন। ঘুমোনোর আনন্দ আর ভোর দেখার আনন্দ একসাথে পাওয়া যায় না। শুধু পরিশ্রম করলেই সব হয় না। তা-ই যদি হতো, তবে গাধা হতো বনের রাজা। শুধু পরিশ্রম করা নয়, এর পুরস্কার পাওয়াটাই বড়ো কথা। অনলি ইয়োর রেজাল্টস আর রিওয়ার্ডেড, নট ইয়োর এফর্টস। আপনি এক্সট্রা আওয়ার না খাটলে এক্সট্রা মাইল এগিয়ে থাকবেন কীভাবে? সবার দিনই তো ২৪ ঘণ্টায়। আমার বন্ধুকে দেখেছি, অন্যরা যখন ঘুমিয়ে থাকে, তখন সে রাত জেগে আউটসোর্সিং করে। রাত জাগার বাড়তি সুবিধা সে তো পাবেই!

আপনি বাড়তি কী করলেন, সেটাই ঠিক করে দেবে, আপনি বাড়তি কী পাবেন। ভিন্ন কিছু করতে না পারলে আপনি ভিন্ন কিছু পাবেন না। বিল গেটস রাতারাতি বিল গেটস হননি। শুধু ভার্সিটি ড্রপআউট হলেই স্টিভ জবস কিংবা জুকারবার্গ হওয়া যায় না। আমার মতো অনার্সে ২.৭৪ সিজিপিএ পেলেই বিসিএস আর আইবিএ ভর্তি পরীক্ষায় ফার্স্ট হয়ে যাওয়া যাবে না।

‘আউটলায়ার্স’ বইটি পড়ে দেখুন। বড়ো মানুষের বড়ো প্রস্তুতি থাকে। নজরুলের প্রবন্ধগুলি পড়লে বুঝতে পারবেন, উনি কতটা স্বশিক্ষিত ছিলেন। শুধু রুটির দোকানে চাকরিতেই নজরুল হয় না। কিংবা স্কুল-কলেজে না গেলেই রবীন্দ্রনাথ হয়ে যাওয়া যাবে না। সবাই তো আর বই-বাঁধাইয়ের দোকানে চাকরি করে মাইকেল ফ্যারাডে হতে পারে না, বেশিরভাগই তো সারাজীবন বই বাঁধাই করেই কাটিয়ে দেয়।

স্টুডেন্টলাইফে কে কী বলল, সেটা নিয়ে মাথা ঘামাবেন না। আমাদের ব্যাচে যে ছেলেটা প্রোগ্রামিং করতেই পারত না, সে এখন একটা সফটওয়্যার ফার্মের মালিক। যাকে নিয়ে কেউ কোনওদিন স্বপ্ন দেখেনি, সে এখন হাজার হাজার মানুষকে স্বপ্ন দেখতে শেখায়। ক্যারিয়ার নিয়ে যার তেমন কোনও ভাবনা ছিল না, সে-ই সবার আগে পিএইচডি করতে আমেরিকায় গেছে। সব পরীক্ষায় মহাউৎসাহে ফেল-করা ছেলেটি এখন একজন সফল ব্যবসায়ী। আপনি কী পারেন বা কী পারেন না, এটা অন্য কাউকে ঠিক করে দিতে দেবেন না।

পাবলিক ভার্সিটিতে চান্স পাননি? প্রাইভেটে পড়ছেন? কিংবা ন্যাশনাল ভার্সিটিতে? সবাই বলছে, আপনার লাইফটা শেষ? আমি বলি, আরে! আপনার লাইফ তো এখনও শুরুই হয়নি। আপনি কতদূর যাবেন, এটা ঠিক করে দেওয়ার অন্যরা কে? লাইফটা কি ওদের নাকি? আপনাকে ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার হতেই হবে কেন? কিংবা ডাক্তারি পাশ করে কেন ডাক্তারিই করতে হবে? আমার পরিচিত এক ডাক্তার ফটোগ্রাফি করে মাসে আয় করে ৬-৭ লাখ টাকা। যেখানেই পড়াশোনা করুন না কেন, আপনার এগিয়ে যাওয়া নির্ভর করে পুরোপুরিই আপনার নিজের উপর।

শুধু ‘ওহ শিট!’, ‘সরি, বেইবি!’, চ্যাটিং-ডেটিং দিয়ে জীবন চলবে না। আপনি যার উপর ডিপেনডেন্ট, তাকে বাদ দিয়ে নিজের অবস্থানটা কল্পনা করে দেখুন। যে গাড়িটি করে ভার্সিটিতে আসেন, ঘোরাঘুরি করেন, সেটি কি আপনার নিজের টাকায় কেনা? ওটা নিয়ে ভাব দেখান কোন আক্কেলে? একদিন আপনাকে পৃথিবীর পথে নামতে হবে। তখন আপনাকে যা যা করতে হবে, সেসব কাজ এখনই করা শুরু করুন। জীবনে বড়ো হতে হলে কিছু ভালো বই পড়তে হয়, কিছু ভালো মুভি দেখতে হয়, কিছু ভালো মিউজিক শুনতে হয়, কিছু ভালো জায়গায় ঘুরতে হয়, কিছু ভালো মানুষের সাথে কথা বলতে হয়, কিছু ভালো কাজ করতে হয়।

জীবনটা শুধু হাহাহিহি করে কাটিয়ে দেওয়ার জন্য নয়। একদিন যখন জীবনের মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে, তখন দেখবেন, পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যাচ্ছে, মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ছে। স্কিল ডেভেলাপমেন্টের জন্য সময় দিতে হয়। এসব একদিনে কিংবা রাতারাতি হয় না। “আপনার মতো করে লিখতে হলে আমাকে কী করতে হবে?” “আমি আপনার মতো রেজাল্ট করতে চাই। আমাকে কী করতে হবে?” এসব আমি প্রায়ই শুনি। আমি বলি, “অসম্ভব পরিশ্রম করতে হবে। নো শর্টকাটস। সরি!” রিপ্লাই আসে, “কিন্তু পড়তে যে ভালো লাগে না। কী করা যায়?” এর উত্তরটা একটু ভিন্নভাবে দিই। আপনি যখন স্কুল-কলেজে পড়তেন, তখন যে সময়ে আপনার ফার্স্টবয় বন্ধুটি পড়ার টেবিলে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকত, সে সময়ে আপনি গার্লস স্কুলের সামনে গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতেন। এখন সময় এসেছে, ও ওখানে গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে আর আপনি পড়ার টেবিলে বসে থাকবেন।

জীবনটাকে যে সময়ে চাবুক মারতে হয়, সে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করলে, যে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করার কথা, সে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করতে পারবেন না, এটাই স্বাভাবিক। এটা মেনে নিন। মেনে নিতে না পারলে ঘুরে দাঁড়ান। এখনই সময়!🙂

বাণীতে _ সুশান্ত পাল দাদা

💥সংগৃহীত

Address

Muradpur
Chittagong
4000

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mohammad Sayed Monir Nishan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share