FF Hridoy 2.0

FF Hridoy 2.0 আশা আছে বিশ্বাস আছে ভরসা আছে কারণ আমি জানি আমার সব ভাই বোন গুলো আমার পাশে আছে
(7)

12/11/2023

CHANDNI: Sachet Tandon FF Hridoy 2.0 It's Hridoy ゚viral ゚ Limon Hossin Bijoy রঙে-ঢঙে শিখি ツ On The Go ༊༎࿐"জীবন্ত লাশ" ༊༎࿐ king alom গল্পের শহর Lynn foster Video Greator Wow MD Rashid The way it is Tumi - তুমিッ Gazi Jahir Entertainment Inay's Vlog Shoha Gitanndo Tripura angel lhady Preetroxel ATM

ভাবতেছি রাতে ঘুমানোর সময় জুতা পরে ঘুমাবো। 🫣🫣কারন, রাতে স্বপ্নে অনেক জায়গায় যেতে হয় তো। 🥰😌গতকাল রাতে জুতা ছাড়া খালি পায়ে ...
26/10/2023

ভাবতেছি রাতে ঘুমানোর সময় জুতা পরে ঘুমাবো। 🫣🫣
কারন, রাতে স্বপ্নে অনেক জায়গায় যেতে হয় তো। 🥰😌
গতকাল রাতে জুতা ছাড়া খালি পায়ে শ্বশুর বাড়ি চলে গিয়েছিলাম। 🙄😜🙃
ভাগ্যিস কেউ খেয়াল করে নাই। 😂😁🤣 FF Hridoy 2.0 It's Hridoy

সকল বাঁধা মোকাবেলা করে সর্বশেষ এক হলেন কিং সাকিব ও পরীমনি!😱_ফেইসবুকে দুজনেরই হলো ১৬ মিলিয়ন, ধন্যবাদ।🙂
20/10/2023

সকল বাঁধা মোকাবেলা করে সর্বশেষ এক হলেন কিং সাকিব ও পরীমনি!😱

_ফেইসবুকে দুজনেরই হলো ১৬ মিলিয়ন, ধন্যবাদ।🙂

আরো যৌতুক নিবাজে ছেলেরা এখনো বিয়ে করনি তাদের জন্য এই ছবিটা দিলাম এখন ভাব যৌতুক নিবা কি নিবানা😀😀 FF Hridoy 2.0 It's Hrido...
19/10/2023

আরো যৌতুক নিবা
জে ছেলেরা এখনো বিয়ে করনি তাদের জন্য এই ছবিটা দিলাম এখন ভাব যৌতুক নিবা কি নিবানা😀😀 FF Hridoy 2.0 It's Hridoy

আসুন আমরা তওবা করে ফিরে আসি আমাদের রবের দিকে,,পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন। ''আর যে তওবা করে, ঈমান আনে এবং সৎকর্ম ...
05/10/2023

আসুন আমরা তওবা করে ফিরে আসি আমাদের রবের দিকে,,
পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন।

''আর যে তওবা করে, ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে অতঃপর সৎপথে অটল থাকে, আমি তার প্রতি অবশ্যই ক্ষমাশীল,,
[সূরা ত্বয়া-হা :আয়াত ৮২]
__আল্লাহ আমাদের সকলকে বুঝার তৌফিক দান করুন। মৃত্যুর পূর্বেই যেন সকল ভুল বুঝে তওবা করতে পারি। (আমিন)🤲
FF Hridoy 2.0 It's Hridoy

কেউ যেন মনে কষ্ট না পায়যারাই এই ৪টি বিষয়ে মানুষকে অবহেলার চোখে দেখেন । তাদের ভিতরেই অহংকার। মনে রাখবেন প্রত্যেকটা মানুষে...
01/10/2023

কেউ যেন মনে কষ্ট না পায়

যারাই এই ৪টি বিষয়ে মানুষকে অবহেলার চোখে দেখেন । তাদের ভিতরেই অহংকার। মনে রাখবেন প্রত্যেকটা মানুষেই সুন্দর। শুধু দেখার মাঝে যত ভিন্নতা। আল্লাহ সবাইকে অহংকার থেকে বেরিয়ে আসার তৌফিক দান করুন।

লাউ হচ্ছে নবীজির পিও খাবার FF Hridoy 2.0 It's Hridoy
01/10/2023

লাউ হচ্ছে নবীজির পিও খাবার FF Hridoy 2.0 It's Hridoy

এটি হল সুরমা পাহার,আমরা যা চোখে দেই।সুবাহান আল্লাহ। FF Hridoy 2.0 It's Hridoy
30/09/2023

এটি হল সুরমা পাহার,আমরা যা চোখে দেই।
সুবাহান আল্লাহ। FF Hridoy 2.0 It's Hridoy

28/09/2023
FF Hridoy 2.0 It's Hridoy
27/09/2023

FF Hridoy 2.0 It's Hridoy

আমাদের ছোট নদী- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরআমাদের ছোটো নদী চলে বাঁকে বাঁকেবৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে।পার হয়ে যায় গরু, পার হয় ...
25/09/2023

আমাদের ছোট নদী
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

আমাদের ছোটো নদী চলে বাঁকে বাঁকে
বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে।
পার হয়ে যায় গরু, পার হয় গাড়ি,
দুই ধার উঁচু তার, ঢালু তার পাড়ি।

চিক্ চিক্ করে বালি, কোথা নাই কাদা,
একধারে কাশবন ফুলে ফুলে সাদা।
কিচিমিচি করে সেথা শালিকের ঝাঁক,
রাতে ওঠে থেকে থেকে শেয়ালের হাঁক।

আর-পারে আমবন তালবন চলে,
গাঁয়ের বামুন পাড়া তারি ছায়াতলে।
তীরে তীরে ছেলে মেয়ে নাহিবার কালে
গামছায় জল ভরি গায়ে তারা ঢালে।

সকালে বিকালে কভু নাওয়া হলে পরে
আচলে ছাঁকিয়া তারা ছোটো মাছ ধরে।
বালি দিয়ে মাজে থালা, ঘটিগুলি মাজে,
বধূরা কাপড় কেচে যায় গৃহকাজে।

আষাঢ়ে বাদল নামে, নদী ভর ভর
মাতিয়া ছুটিয়া চলে ধারা খরতর।
মহাবেগে কলকল কোলাহল ওঠে,
ঘোলা জলে পাকগুলি ঘুরে ঘুরে ছোটে।
দুই কূলে বনে বনে পড়ে যায় সাড়া,
বরষার উৎসবে জেগে ওঠে পাড়া।।

সংগ্ৰহে এস এম সেলিম

20/09/2023

বাবা নামটা উচ্চারিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে
যে কোন বয়সী সন্তানের হৃদয়ে শ্রদ্ধা কৃতজ্ঞতা আর ভালোবাসার এক অনুভব জাগে ।”
(“_”) পারিবনা ভুলতে তুমায় বাবা দেহে প্রান থাকিতে (“_”)
বাবাকে নিয়ে অনেক কিছুই লিখার আছে, সকল কথাকি লিখে বুজানো যায়। বাবার কে মন থেকে ভালো বাসবেন তবেই বুজতে পারবেন এবং বাবাকে নিয়ে উক্তি খুজতে হবে না।
বাবা আমাদের সবার জীবনে অবদান রাখেন,তা কথা লিখে শেষ করা যাবে না। বাবা মায়ের প্রতি সন্তানের ভালোবাসা ফেসবুকের একটা সামান্য পোস্ট দিয়ে বুঝানো যায় না ❤️ বাবা হারনোর কষ্ট সেই বুঝে যার হারিয়েছে...
বাবাকে হারানোর মানে মাথার উপরে ছাদ হারিয়ে ফেলা। আব্বাকে নিয়ে অনেক কিছু লেখার থাকলেও গুছিয়ে লিখতে পারছি না কেন জানি সব এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে তবে একটুই বলবো বড্ড মিস করছি তোমাকে আব্বা❤️😢

২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরের ২০ তারিখে আমি আমার আব্বাকে হারাই...সবাই আমার আব্বার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ তায়ালা ওনাকে যেন জান্নাতুল ফেরদৌস দান করেন 🤲বাবা আল্লাহর দেওয়া অনেক বড় এক নেয়ামত,যা আমি হারিয়ে ফেলেছি😢

"রব্বির হামহুমা কামা রব্বায়ানি ছগিরা"🤲 #লেখক FF Hridoy 2.0 It's Hridoy

হাড্ডি কখনো গোস্ত হয়না FF Hridoy 2.0 It's Hridoy
19/09/2023

হাড্ডি কখনো গোস্ত হয়না FF Hridoy 2.0 It's Hridoy

হু আপনি একটু কমলা 🙄
15/09/2023

হু আপনি একটু কমলা 🙄

এত ফ্যান ফলোয়ার দিয়ে কি করব যদি শেষ যাত্রায় পাশে পাই তিন-চারজন FF Hridoy 2.0
10/09/2023

এত ফ্যান ফলোয়ার দিয়ে কি করব যদি শেষ যাত্রায় পাশে পাই তিন-চারজন FF Hridoy 2.0

06/09/2023

বিদ্যুৎ নেই নেট সমস্যা মশার গান শুনতে শুনতে রাত শেষ। FF Hridoy 2.0

𝗔𝗖𝗧𝗜𝗩𝗘🥰আছি🟢𝗙𝗢𝗟𝗟𝗢𝗪 দিন✅নোটিফিকেশন পাওয়া মাএই 𝗕𝗔𝗖𝗞 দিব
02/09/2023

𝗔𝗖𝗧𝗜𝗩𝗘🥰আছি🟢
𝗙𝗢𝗟𝗟𝗢𝗪 দিন✅
নোটিফিকেশন পাওয়া মাএই 𝗕𝗔𝗖𝗞 দিব

- 𝗔𝗖𝗧𝗜𝗩𝗘🥰আছি🟢- 𝗙𝗢𝗟𝗟𝗢𝗪 দিন✅- নোটিফিকেশন পাওয়া মাএই 𝗕𝗔𝗖𝗞 দিবো ☺♥
02/09/2023

- 𝗔𝗖𝗧𝗜𝗩𝗘🥰আছি🟢
- 𝗙𝗢𝗟𝗟𝗢𝗪 দিন✅
- নোটিফিকেশন পাওয়া মাএই 𝗕𝗔𝗖𝗞 দিবো ☺♥

- এই ছেলে এদিকে আসো?🙂- জ্বি স্যার।🙁-তুমি কি এই কলেজের ছাত্র?🥴-হ্যা স্যার?🤨-আমার তো মনে হয় না?🙄-কেন স্যার?🤨-অন্য সব ছাত্...
08/05/2023

- এই ছেলে এদিকে আসো?🙂
- জ্বি স্যার।🙁
-তুমি কি এই কলেজের ছাত্র?🥴
-হ্যা স্যার?🤨
-আমার তো মনে হয় না?🙄
-কেন স্যার?🤨
-অন্য সব ছাত্রদের দিকে তাকাও?🙄
-স্যার আসলে......………………… !!😏
হইছে আর বলতে হবে না!তোমার মত
অপরিষ্কার/নোংড়া একটা ছেলেও
আমাদের কলেজে নাই।🙂
ক্লাসের সবাই হাসাহাসি করে
তোমাকে নিয়ে তবুও লজ্জা হয় না
তোমার?🙄😑
চুলের কি অবস্থা,গা থেকে ঘামের গন্ধ
আসছে!!তারপরও কি তুমি বুঝতে পারো
না !!!
[এরকম গল্প পেতে পেজটিকে ফলো
দিয়ে সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ ]
-স্যার আজ সকালে ভাত খেয়ে এসেছেন?🤨
-হ্যা অব্যশ্যই।😏
-কলেজ থেকে ফিরে একটু রেস্ট নিয়ে হয়
তো রিমোট হাতে নিয়ে খেতে
বসবেন,আবার এসি ছাড়া তো ঘুমাতেও
পারেন না?😏
ঠিক না স্যার?🥺
-এসব বলার মানে কি?😕
-স্যার যানেন প্রতিদিন আমি না খেয়ে
আসি?বাবা সেই ছোট বেলায় মারা
গেছে,রিক্সা চালিয়ে যা পাই
সেটা দিয়েই আমার চলে যায়।😔
একদিন রিকশা না চালাতে পারলে
হয়তো সেদিন আর পেটে ভাত জোটে
নাহ্!☺
মা বেঁচে আছে তবে খুব অসুস্থ্য
প্রতিদিন ঔষধ কিনতে হয়।আপনারা
হয়তো এক বেলা খেতে না পারলে
রেগে যান !
আর আমি মাঝে মাঝে না খেয়েই দিন
পারি করে দেই মায়ের ঔষধ আনতে হবে
বলে।🙂
স্যার যানেন!এত কষ্টের পরও যখন রাতে
মায়ের মুখে দুটো ভাত তুলে দেই সে
সময় আমার মত
খুশি পৃথিবীতে আর কেউ হয় না !!☺
যানেন স্যার,মা আমায় কোনদিন ক্ষেত
বলে ডাকেনি!কোনদিন অপরিষ্কার
বলেনি !!🙂
যখন রিকশা চালিয়ে ঘামে ভিজে
মায়ের সামনে আসতাম,🙂
জানেন স্যার;তখন মা তার কাপর দিয়ে
আমার ঘাম মুছে দিয়ে কপালে চুমু একে
দিতো।☺
সত্যি স্যার,মা কোনদিন বলতো না
ঘামের গন্ধ বেরুচ্ছে।🙂
আপনারা হয়তো আপনাদের সন্তানের জন্য
ভালো ভালো কাপড় কিনে রাখছেন!
ভালো খাবার খাওয়ান।😏
কিন্তু আমি আমার মায়ের সেই পবিত্র চুমু
খাওয়ার জন্য হাজার বার ঘাম ঝড়াতে
রাজি আছি।হাজার-টা কলেজ ত্যাগ
করতে পারি।🙂
কারণ আমার মা ই আমার সব,আর হ্যা স্যার
আমি আর কলেজে আসবো না।🙂
কোলাহলপূর্ণ ক্লাসটা একটা সময় নীরব,
নিশ্চুপ,নিস্তব্ধ হয়ে গেল।😔
-স্যার আপনার চোখে পানি?😭
-অজান্তে চলে আসলো।তা কলেজে
আসবি না মানে?😟
-স্যার আপনাদের সমস্যা হয়?😕
-কোন সমস্যা হবে না।আরে আমাদের
কলেজের গর্ব তুই।সত্যি তর মত কষ্ট করে
কেউ লেখাপড়া করতে পারবে নারে।😟
আশাকরি তোর মায়ের সপ্ন পূরণ করতে
পারবি?☺
আর হ্যা কলেজের সমস্ত বেতনের খরচ আমি
নিলাম।😊
গরীব ছেলের আত্মকাহিনী 🙂😢
#তবুও_ভালোবাসি

আম্মু! ❤️
18/04/2023

আম্মু! ❤️

 #না_চেয়েও_তোমায়_পেলাম🖤 #তবুও_ভালোবাসি  ভাবতে ভাবতে বাড়িতে আসলাম,,,,,,,, বাড়িতে এসে দেখলাম সব ঠিকঠাক আছে।তাহলে কি ওনি বি...
15/04/2023

#না_চেয়েও_তোমায়_পেলাম🖤
#তবুও_ভালোবাসি


ভাবতে ভাবতে বাড়িতে আসলাম,,,,,,,,

বাড়িতে এসে দেখলাম সব ঠিকঠাক আছে।তাহলে কি ওনি বিয়েটা ভাঙ্গেনি।

আম্মুর কাছে শুনলাম,ওনার দাদু অসুস্থ তাই বিয়েটা নাকি আরো এগিয়ে দিয়েছে।

আমার কেন জানি খুব কষ্ট হচ্ছে ওনি কেন বিয়ে করছে আমাকে,আমার রিলেশন আছে ওইটা শুনেও আমাকে মেনে নিচ্ছে।কিন্তু আমি মানতে পারবো না।

এগুলো ভাবতে ভাবতে আরিয়ানের কথা মনে আসলো।ও কি আমাকে ভুল বুজবে?আমি কি করবো আমারতো কিছু করার নেই।
শুয়ে শুয়ে ভাবছি আরিয়ানের কথা।খুবতো ভালোই যাচ্ছিলো দিন গুলো। কিন্তু এগুলো কি স্বপ্ন ছিলো,,,।আমি তো স্বপ্নের মতো ওকে ভালোবাসি নাই,ওকেতো আমি মন থেকে ভালোবেসেছি,,,।লোকে বলে মন থেকে যা চায় তাই নাকি পায়।কিন্তু মধ্যবিত্তের জন্য কথাটা আলাদা।মধ্যবিত্তরা যা চায় সেটা বিসর্জন দিতে হয় এটাই পৃথিবী।

এগুলো ভাবতে ভাবতে অনলাইনে গেলাম।দেখলাম আরিয়ানের অনেক মেসেজ,দেখা করতে বলতেছে।ওটাই ঠিক হবে ওকে সামনে গিয়ে বুজাবো।

অনলাইন থেকে বেরিয়ে আবার ভাবতে লাগলাম।ওর সাথে প্রথম দেখা ছিলো কোচিং সেন্টারে,,,।ও আমাদের সাথে প্রাইভেট পরতো।সব সময় মাথা নিচু করে থাকতো কোন মেয়ের দিকে তাকাতো না।সবাই ওকে নিয়ে হাসতো।আমার কেমন যেন ভালো লাগতো।সারাদিন পড়া নিয়ে থাকতো।ও প্রাইভেটে আমাদের পরে আসায় অনেক নোট বাকি ছিলো তাই স্যার আমার থেকে নোট নিয়ে ওকে দিয়েছে,, পরেরদিন থেকে আমি জ্বরে ভুগছি,,, আমার এতো নোট টোটের কথা মনেই নেয়।আমি জ্বরের মধ্যে শুয়ে মোবাইল গুতাচ্ছি।হঠাৎ মেসেনজার এ মেসেজ আসলো,,,হায় কেমন আছেন,,

আমি দেখলাম আইডিটা আরিয়ানের,,,ও আমাকে আপনি আপনি ডাকছে কেন আজিব। আমি,,

আমিঃ মোটামুটি। তুমি?

আরিয়ানঃ জ্বি ভালো।আসলে আপনি অনেক দিন আসেন নাই তো আর আপনার নোট আমার কাছে তাই আপনার বান্ধবীর থেকে আপনার আইডির নামটা জেনে নিলাম।

আমিঃ ও আচ্ছা। আসলে জ্বর ছিল তাই যাওয়া হয়নি। নোট নিয়ে সমস্যা নেই যখন ইচ্ছা তখন দিতে পারবেন।

আরিয়ানঃওকে।তো এখন কেমন আছেন।

আমিঃ সেই কখন থেকে দেখছি আপনি আপনি বলছো।আমাকে কোন এঙ্গেল থেকে তোমার বড় লাগে।তুমি আমার সমবয়সী সো তুমি করে বলবা।( রেগে)

আরিয়ানঃ তুমি রেগে যাচ্ছো কেন।তোমার সাথে প্রথম কথা হলো তাই আপনি দিয়ে শুরু করলাম।মাইন্ড করো না প্লিজ।

(ওমা ও কতো ভীতু। আমি একটু রেগে বললাম ওমনি ভয়ে চুপসে গেলো।হা হা সো ফানি,,)

এ ভাবে আমাদের টুকিটাকি কথা হতো।আমাদের মধ্যে একটা ভালো বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। যতোটা হাবলা ভাবছি ততটা নয় অনেক কথা বলতে জানে,হাসাতে পারে,,,। এগুলো ভাবতে ভাবতে নিজে নিজে হাসছি,,,

প্রিতু( আমার বোন)ঃ কিরে নিজে নিজে হাসছিস যে দুলাভাইয়ের কথা মনে আসলো নাকি।

দুলাভাইয়ের নাম নিতে মাথায় খারাপ হয়ে গেল। রেগে,,

আমিঃ ছোট ছোটদের মতো থাক।বেশি কথা বলবি থাপ্পড় খাবি।

প্রিতুঃ যা বাবা আমি কি করলাম।আম্মু তোকে ভাত খেতে ডাকছে, সেটা বলতে আসছি দিখি তুই হাসতেছিস নিজে নিজে।

আমিঃ যা এখান থেকে আমি খাব না আমি।

ও রাগ করে চলে গেছে।আমি এইরকমই রাগ উঠলে কি বলি নিজেও জানি না।

শুতেই ঘুম চলে আসলো,,

সকাল বেলা রেডি হচ্ছি আরিয়ানের সাথে দেখা করতে,,,কোন মুখে ওর সামনে যাব বুজতেছি না,,

রেস্টুরেন্টে গিয়ে দেখি ও বসে আছে।মুখটা কেমন শুকিয়ে আছে। দেখেই ভিতরটা মুচড়ে ওঠলো।

তবুও নিজে শক্ত করে বসলাম।

আরিয়ানঃ congratulations.

আমিঃপ্লিজ আরিয়ান তুমি অন্তত আমাকে একটু বুজার চেষ্টা করো,,,,,

আরিয়ানঃবুজি বলেই আজো ঠিক হয়ে তোমার সামনে বসে আছি। তোমার কি মনে হয় আমি মানুষ না আমার কষ্ট হয় না,,

আমিঃ আরিয়ান কষ্ট তোমার থেকে আমি বেশি পাচ্ছি।না পারছি কাউকে বলতে না পারছি মেনে নিতে।

আরিয়ানঃ তাহলে এতো কষ্টের মানেই হয়না।চলো আমার বিয়ে করে ফেলি।একবার বিয়ে হয়ে গেলে আর কিছুই করতে পারবে না কেউ।

আমিঃ তুমি কি পাগল হয়ে গেছো । আমার বিয়ে দিন ঠিক হয়ে গেছে,আমার আব্বুর কাজিন হয় ওরা।আজ তোমার সাথে আমি চলে গেলে আমার আব্বুর উপর সবাই আঙ্গুল তুলে কথা বলবে, ওনাদের সম্পর্কটা নষ্ট হয়ে যাবে।তার থেকে বড় কথা আব্বু এমনিতে অনেক অসুস্থ ওনার হার্ট এ প্রবলেম আছে।আমি কিছু করে পেললে আব্বুকে বাঁচানো সম্ভব হবে না।আমার ভাই নে যে আমাদের পরিবারকে দেখবে।আমি পরিবারের বড় মেয়ে আমি যদি তাদের সম্মান নষ্ট করি তাহলে তারা শেষ হয়ে যাবে। আমি পারবো না আরিয়ান,আমি পারবো না,, আমাকে ক্ষমা করে দাও।

আরিয়ানঃ ঠিক আছে আমি ও তোমার বিরুদ্ধে যাবো না।জীবনে সুখী হও দোয়া রইলো।কিন্তু শুনে রাখো তোমার প্রতি আমার ভালোবাসা একটুখানি ও কমবে না।( কান্না গলায়)

আমিঃআরিয়ান,,,, আমি ও তোমাকে ভুলতে পারবো না।কিছু ভালোবাসা কখনও পূর্ণতা পায় না,ধরে নাও আমাদের টাও। পারলো আবার নতুন করে জীবন শুরু করো।আসছি,,

আরিয়ানঃ তোমার বিয়ের দাওয়াত দিবে না।আমারা তো ভালোবাসার আগে ভালো বন্ধু ছিলাম।সেটা না হয় আজীবন থাকবে।

আমিঃ যদি বন্ধুর বিয়েতে আসতে ইচ্ছে হয় এসো।।

আরিয়ানঃ তোমাকে না বধূর সাজে দেখার অনেক ইচ্ছে ছিলো।নিজের বউয়ের অধিকারেতো দেখতে পারবো না।বন্ধুর চোখেই বধূ সাজ টা দেখে না হয় নিজের মনটা কে শান্ত করবো,,

আমি আর থাকতে পারলাম ওঠে দৌড়ে চলে আসলাম।আর কিছুক্ষণ থাকলে হয়তো নিজেকে আর শক্ত সাজার অভিনয় টা আর করতে পারতাম না,,

রুমে এসে দরজা বন্ধ করে কাঁদতে লাগলাম।কেন এমন হয় আমার সাথে।,,যাকে নিয়ে হাজার স্বপ্ন দেখেছি তার জায়গায় আজ অন্য কেউ কেন।হঠাৎ দরজায় আওয়াজ হলো,,
চোখের পানি মুছে মুখে মিথ্যা হাসি টেনে দরজা খুললাম।বোন দাড়িয়ে আছে,,,

প্রিতুঃ আপু আদি ভাইয়া কল দিয়েছে।তোর সাথে কথা বলবে।

ইচ্ছে করছে মোবাইলটা আছাড় দিয়।কিন্তু তাও পারবো না। ইচ্ছা না থাকার স্বত্তেও মোবাইলটা হাতে নিলাম,,,,,,

ওনার কথা শুনে গা জ্বলে উঠলো,,,,,,,

চলবে,,,,

( এখন থেকে রোজ এইটাইমে গল্প দিবো।গল্প যখন দিবোই তাই আপনারা নেক্সট না বলে গঠনমূলক কমেন্ট করবেন🙂)

[ ভুল হলে ক্ষমা করে দিবেন 🙏]

লাইফে প্রথম এই পোস্ট পড়ে কান্না করলাম😭 রাতে মায়ের হাতে রান্না করা খাবার খুব মজা করে খেয়ে রাত ১০টায় ঘুমিয়ে গেলাম...!!...
13/04/2023

লাইফে প্রথম এই পোস্ট পড়ে কান্না করলাম😭
রাতে মায়ের হাতে রান্না করা খাবার খুব মজা করে খেয়ে রাত ১০টায় ঘুমিয়ে গেলাম...!!!
সকাল গেলো ঘুম থেকে উঠলাম না...!!! আরামে ঘুমাবো বলে মা ডাকলো না...!!!
দুপুর হয়ে গেলো ঘুম থেকে উঠলাম না...!!!

এবার মা অনেক ডাকলো আমি উঠলাম না।
মা চলে গেলো।
একটু পর আবার আসলো।
এবার অনেক ডাকার পরেও না উঠায় মা অনেক বকলো আমি তাও উঠলাম না। এইবার মা একটা থাপ্পড় দিলো।
তাও উঠলাম না।

এবার মা হাত ধরে টান দিলো কিন্তু আমার হাত পুরো শরীর নিয়ে নড়ে উঠলো।
শরীর আমার পাথরের ন্যায় শক্ত হয়ে গেছে।
মা কিছু না বলে চুপ করে রুম থেকে বেরিয়ে বাবাকে ডেকে নিয়ে আসলো।
কিন্তু বাবা অনেক ডাকার পরও আমি উঠলাম না।
এইবার বাবা চোখের জল ফেলে বলছেঃ উঠে আয় তোকে আর কোন দিন কিছু বলবো না।
যেমন করে থাকতে চাস থাক।
তাও উঠে আয়।
তোকে আজকেই ল্যাপটপ কিনে দিবো।

আমি অবাক হয়ে দেখছি বাবা এতো করুণা করে কোনোদিন আমাকে বলে না অথচ আজ বলছে।
আমি উঠে আসতে চাচ্ছি কিন্তু কিছুতেই উঠতে পারছি না।
এদিকে বাবা নানান রকম লোভ দেখিয়ে বলছে উঠে আসতে।
একটু পর আমার বাড়িতে অনেক মানুষ চলে আসলো।

ওদিকে মা কাঁদছে কেউ মাকে স্বান্ত্বনা দিচ্ছে কেউবা বাবাকে কেউ ভাই বোনকে নানান কথা বলে বুঝাচ্ছে।
একটু পরেই কয়েকজন এসে আমাকে খুব যত্ন করে বিছানা থেকে নামিয়ে লোহার শক্ত খাটিয়াই শুইয়ে দিলো।

আমি কাঁদছি আর বলছি আমার পিঠে খুব ব্যাথা লাগছে নামাও এখান থেকে।
কেউ আমার কথা শুনলো না।
একটু পর ঐ মানুষ গুলো গরম পানি নিয়ে এসে আমার শরীরে কিছুটা পানি ডেলে দিলো।
ঈশ আমার শরীর পুড়ে গেলো বলে চিৎকার করছি কেউ কথা শুনছে না আমার। আমাকে পরম যত্নে গরম পানি দিয়ে খুব সুন্দর করে ডলে ডলে ধুঁইছে।

আমি কাঁদছি আর বলছি আমাকে আর গরম পানি দিয়ো না,শরীর পুড়ে যাচ্ছে। আমায় আর ডলা দিয়ো না।
খুব ব্যাথা লাগছে কেউ শুনলোনা।
অনেক সময় নিয়ে গোসল করিয়ে আমার শরীর ভালো করে মুছে নিয়ে আসলো আমার বসার জায়গাতে।

আমি খুব খুশি হলাম ভাবলাম আমাকে এইবার এখানে বসাবে।
কিন্তু ওরা আমাকে না বসিয়ে কাঠের শক্ত একটা খাটে শুইয়ে দিলো।
একটা চাদরও নিচে দিলনা।
একটু পরে মা,বোন আরো কয়জন মিলে আমাকে একটা সাদা কাপড় পড়ালো।
মা অনেক আদর করে আমার মুখে হাত বুলাচ্ছে আর কাঁদছে।
এতো আদর কোনোদিন করেনি মা আমাকে।

আমি অনেক করে বললাম কান্না থামাতে কিন্তু কিছুতেই কান্না থামাচ্ছে না।
আমি এতো করে বলছি কেঁদো না।
মা কিন্তু কিছুতেই শুনছে না আমার কথা । একটু পর কয়েক জন এসে আমার পা আর মাথাটা বেঁধে দিলো কত বললাম একটু খুলে দাও বাঁধন কেউ শুনলো না।

মাকে সরিয়ে দিয়ে আমাকে নিয়ে যেতে লাগলো।মা কিছুতেই নিতে দিচ্ছে না আমাকে।
ভাই বোন সব চুপ হয়ে কাঁদছে আর কিছু বলছে না।
কত করে বলছি ডিস্টার্ব করিস না আমাকে একজনও শুনলো না।
কেঁদেই চলেছে।
একটু বেশি ঘুমালে বাবা বকা দিতো।
কিন্তু এখন বাবা চুপ করে দাঁড়িয়ে চোখের পানি মুছতেছে।
একটা বকাও দিলো না আমাকে।

মাকে জোর করে সরিয়ে দিয়ে কয়েক জন আমাকে নিয়ে অনেক মানুষের সামনে শুইয়ে দিলো একটা ছায়ায়।
তার পরেই জানাজা পড়লো আমার। জানাজা শেষেই নিয়ে গেলো আমায়। একটু দূরেই একটা মাটির গর্ত করে রাখছে।
বাবা আর ভাই, ২ জন মিলে মাটির গর্তে নেমে আমাকে কোলে তুলে নিয়ে ঐ ছোট মাটির গর্তে শুইয়ে দিলো।

একটা বালিশ, চাঁদর কিছু দিলো না।
একটা লাইটও দিলো না।
আমার পা আর মাথার কাছের বাঁধন গুলো খুলে দিয়ে আমার উপর খুব তাড়াহুড়া করে কিছু কাচা বাঁশ দিয়ে ঢেকে দিলো।
তার উপর আরো কি কি দিলো আমি কিছুই দেখতে পাচ্ছি না।
যতই সময় যাচ্ছে মাটির গর্তটা অন্ধকার হয়ে যাচ্ছে।

আমি চিৎকার করছি আর বলছি এখান থেকে আমাকে বের করো।
আমার খুব ভয় করছে।
কিছু দেখতে পাচ্ছি না।
একটু পরেই আমার উপর মাটি চাপা দিয়ে সবাই চলে যাচ্ছে।
আমি ডাকছি আর বলছি আমাকে একা রেখে যেওনা।
না কেউ শুনল না।
স্বার্থপরের মত সবাই চলে গেলো...!!!

কি ভাবছেন...???
মৃত্যুবরণ করবেন না...???
আরো রং তামাশা করার বাকি আছে...?

আল্লাহ তাআলা আমাদের সকলকে ঈমানের সহিত মৃত্যু দান করুন...!!!

,,,,,,আমিন,,,

#তবুও_ভালোবাসি ✍️

 #না_চেয়েও_তোমায়_পেলাম🖤লেখক: #তবুও_ভালোবাসি সূচনা পর্বরেস্টুরেন্টে বসে অপেক্ষা করছি আমার হবু স্বামীর জন্য। অনেক ভয় লাগছে...
13/04/2023

#না_চেয়েও_তোমায়_পেলাম🖤
লেখক: #তবুও_ভালোবাসি
সূচনা পর্ব

রেস্টুরেন্টে বসে অপেক্ষা করছি আমার হবু স্বামীর জন্য। অনেক ভয় লাগছে কেন হঠাৎ আমাকে ডেকেছে।

এগুলো ভাবতে ভাবতে চোখ গেল সামনেরা দিকে।ওনি একটা পিঙ্ক কালারের শার্ট পরে চুল গুলে স্পাক করে আসছেন।

আমার সামনের চেয়ার টেনে বসলেন ওনি।ভয়ে আমার শরীর কাঁপতেছে।অনেকক্ষণ নিরবতা ভেঙে ওনি বললেন,,

আদিঃ কেমন আছো?

ঋতুঃ ভালো।( কথা যেন ভেতর থেকে আসছেও না)

আদিঃ কিছু ওর্ডার করো

ঋতুঃ না আমার প্রাইভেট আছে কি বলবেন তারাতাড়ি বলেন। ( অনেকটা সাহস জুগিয়ে বললাম)

আদিঃ তা বললে হবে না হালকা কিছু খেয়ে হবে।

ওনি ওয়েটার কে ডেকে কপি আর স্যান্ডউইচ ওর্ডার করলো,,

আদিঃ তুমি কি বিয়েতে হ্যাপি না?

হঠাৎ এমন প্রশ্নে অনেকটা আঁতকে ওঠলাম।যেটা নিয়ে ভয় পেয়েছি ওটাই হলো এখন কি বলবো।আল্লাহ গো দড়ি পালাও আমি ওঠি যাই।আমার মুখ দিয়ে কথা আসছে না গো,,,

আসুন পরিচয় দেয়া যাক,,,,,

আমি ঋতু নাজনীন। অনার্স ২য় সেমিস্টারে পড়ি।দুই বোন।বাবা একটা জব করে।মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে বললে চলে।দেখতে আহামরি সুন্দর না হলে ও সবাই বলে আমার চেহারা নাকি মায়াবি,,, দুই বছর হলো রিলেশনশিপ এ আছি।বাকিটা পরে জানবেন,,,,

( আর যিনি আমার সামনে বসে আছে ওনি হলো আদিব মাহমুদ আদি।সিএনএফ কোম্পানি ওনার। দেখতে ফর্সা, চোখ গুলো বড় বড় চোখের মনি গুলো বাদামি,নকের উপর একটা তিল থাকায় চেহারার সৌন্দর্য বেড়ে গেছে। বাবা মার একটাই ছেলে। মেয়ে আছে একটা।সব মিলিয়ে ওনাদের টাকার অভাব নেই।আবার এনারা আমার বাবার দুঃসম্পর্কের কাজিন হয়।ওই দিক থেকে ছোট থেকে ওনাদের চিনি।কিন্তু এনারা শহরে থাকে)

গল্পে আসি,,,,,,,, 🌿

আদিঃ কি হলো বলছো না কেন।তোমার ভয় নেই আমাকে ফ্রী হয়ে বলতে পারো।তুমি কি বিয়েতে হ্যাপি না,,,
ঋতুঃ হঠাৎ এটা কেন জিজ্ঞেস করছেন?

আদিঃ তোমাকে যখন দেখতে গেছিলাম সবাই।তোমাকে দেখে মনে হলো তুমি খুশি না আর যখন আংটি পারাচ্ছি তখন তোমার চোখে পানি জমে ছিল।তাই শিউর হতে তোমায় দেখা করতে বললাম।আমি চাই না তোমার মনের বিরুদ্ধে গিয়ে বিয়েটা হোক।তুৃমি কি বিয়েতে খুশি না?

ঋতুঃ না,,( মাথা নিচু করে বলল)

আদি ঋতুর দিকে তাকালো,,,

আদিঃ কারণটা জানতে পারি???

ঋতুঃ,,,,,,,,,,, (কিছুই বলছে না)

আদিঃ তোমার কি বয়ফ্রেন্ড আছে?

ঋতুঃ হ্যা।

আদিঃ তো তোমার ফ্যামিলিকে বলো

ঋতুঃ বলে লাভ হবে না।ও কোন জব করে না।আর ও আমার সমবয়সী তাই পরিবার কখনো মেনে নিবে না।

আদিঃ এটা রিলেশন করার আগে মনে ছিলো না

ঋতুঃ এগুলো ভাবলে তো কেউ কখনও কাউকে ভালোবাসতো না।ভালোবাসা তো আর এগুলো দেখে হয় না( কিছুটা রেগে)

(বেটার সাহস কি করে হয় আমাকে এগুলো বলার।মনে তো হয় না কখনও কাউকে ভালোবেসেছে কিনা।)

ঋতুর দমকে আদি কিছুটা চমকে গেল।এ মেয়ে আবার রাগ দেখাতেও জানে।দেখেতো মনে হয় ভাজা মাছটা উলটে খেতেও জানে না,,,

আদিঃ তো আমি কি করবো? বিয়ে টা ভেঙ্গে দিবো?

ঋতুঃ ওইটা আপনার বেপার। আমার যা সত্যি আমি বলছি।আর আপনি ভেঙ্গে দিলে ও আমি কখনও আমার ভালোবাসার মানুষটা কে পাবো না।( কান্না গলায়)

আদিঃ কেন?

ঋতুঃ আপনি বিয়ে না করলে ও বাবা বসে থাকবে।ওনার হাতে আরো পাত্র আছে।আমি বুজি না কেন আমাকে বিয়ে দেওয়ার জন্য ওঠে পড়ে লেগেছে।

আদিঃ ও আচ্ছা।তুমি তো কিছু খেলে না।

ঋতুঃ খাওয়ার ইচ্ছে নেই।আমি আসি আমার দেরি হয়ে যাচ্ছে,,,

আদিঃ ওকে।বায়,,

ওখান থেকে চলে এসে নদীর ধারে বসলাম।যখন মন খারাপ থাকে এখানে আসি।অনেক কান্না আসছে। কেন মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়েদের ভালোবাসা অপরাধ। কেন পরিবারের দিকে তাকিয়ে সব ইচ্ছে বিসর্জন দিতে হয়।কেউ এগুলোর উত্তর দিতে পারবে না।

কিছুক্ষণ বসে চলে আসলাম।বাড়িতে গিয়ে শুনবো হয়তো বিয়েটা ভেঙে গেছে।ভালোই হবে আমি ওনাকে ভালোবাসতে পারবো না শুধু শুধু আমাকে বিয়ে করে ওনার ক্ষতি হবে।ওনি আরো ভালো মেয়ে পাবে,,

এগুলো ভাবতে ভাবতে বড়ি গেলাম,,,,,

চলবে?

( আপনাদের রেসপন্স পেলে নেক্সট পার্ট দিব)
[ ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন 🙏]

মেহরাব ভাই কি করছো তুমি আমি বেথ্যা পাচ্ছি তো আরে এতোবড়ো শাড়ি কি আমার হয় নাকি আমি কিন্তু আন্টি কে বলে দেবো যে তুমি আমায় ব...
13/04/2023

মেহরাব ভাই কি করছো তুমি আমি বেথ্যা পাচ্ছি তো আরে এতোবড়ো শাড়ি কি আমার হয় নাকি আমি কিন্তু আন্টি কে বলে দেবো যে তুমি আমায় বেথ্যা দিয়েছো,,, আরে এভাবে পেঁচাচ্ছো কেনো আমি তো পড়ে যাবো,,,।

চুপ করে থাক তুই জানিস না বড়দের মুখের উপর কথা বলতে হয় না আমি গুণে গুণে তোর থেকে পাঁচ বছরের বড় আর তুমি কি হ্যাঁ আপনি বলবি বুঝলি, আর একটু শান্ত হয়ে দাঁড়া তো দেখছিস না আমি একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ করছি, কোন দিক দিয়ে যে দেবো আমি বুঝি না শাড়ি এতো বড় কেনো বানাই আমি তো পরাতেই পারছিনা।

আমি তো বললাম তু, আপনি পারবেন না শুধু শুধু অকাজ করছেন, আমি তো ছোট তাই এই ফ্রগ পড়েই আমায় ভালো লাগে শাড়িতে নয়। আপনি বড় হয়েও বেঝেন না?? আপনি কি বোকা মেহরাব ভাই।

চুপ থাক,, ওমমম(একটু ভেবে) আচ্ছা তাহলে এক কাজ কর শাড়িটা তোর কাছেই রাখ তুই বড় হলে এটা পরিস,, আবার হারিয়ে ফেলিস না যেনো অনেক কষ্ট করে টাকা জমিয়ে কিনেছি আমি। হারিয়ে ফেললে তোর কি অবস্থা করবো সেটা কল্পনাও করতে পারবি না।

আচ্ছা ঠিক আছে,, শুকনো ঢোক গিলে বলল মাহি।

আর শোন আমায় মেহরাব ভাই বলবি না জানিস না বড়দের নাম ধরে ডাকতে হয় না,, আমি ক্লাস সেভেন এ পড়ি আর তুই টু তে এবার বুঝলি আমি তোর থেকে কতো বড়।

তাহলে কি বলে ডাকবো শুধু ভাই??

নাহ তুই বরং আমায় ওমমম প্রেম বলে ডাকবি বুঝলি?? আর আমি তোকে পুতুল বউ বলে ডাকবো।

প্রেম কি?? আর আমাকে তো সবাই বার্রবি ডল বলেই ডাকে তাহলে আপনিও আমাকে ওটা বলেই ডাকবেন।

ধূর সবাই যেটা করে এই মেহরাব সেটা করে না বুঝলি,, আমি সব সময় অন্যের থেকে আলাদা,, আরে একটা জিনিস তো ভুলেই গেছি ওটা না দিলে তো আমার আবার ঘুমই হবে না।

নাহ তুমি কিন্তু মোটেও আমায় চিমটি দিবে না, আমি আম্মু কে বলে দেবো,, কিন্তু কে শোনে কার কথা মেহরাব দাঁত কেলিয়ে মাহির হাতে একটা চিমটি দিয়ে দে দৌড়।আর ওদিকে মাহি ভ্যাঁ ভ্যাঁ করে কাঁদতে লাগল।

কিরে তুই ক্লাসে না গিয়ে এভাবে গেটের সামনে দাঁড়িয়ে আছিস কেনো??

রিতুর ডাকে মাহি অতীত থেকে বর্তমানে ফিরে আসলো,, আরে আমি তো তেমন কিছুই চিনি না তাই তোর জন্য অপেক্ষা করছিলাম বুঝিসই তো আজকাল আবার ভার্সিটিতে সিনিয়ররা জুনিয়রদের হেনস্তা করে আর আমরা তো ফাস্ট ইয়ার আমাদের তো আরো বেশি হবে।

হুম আমিও তাই ভাবছি,, চল ভিতরে যায় দেখি কি হয়,, এই বলে মাহি আর রিতু ভিতরে আসলো এটা অনেক বড় একটা ভার্সিটি অনেকটা এরিয়া জুড়ে, সামনে আবার একটা বিশাল বড় মাঠ,,, মাহি আর রিতু ভয়ে ভয়ে ব্যাগ চেপে ধরে হেঁটে যাচ্ছিলো তখনি পাশে দেখলো কয়েক টা ছেলে কান ধরে উঠবস করছে আবার কেউ গান গাইছে এদের এমন অবস্থা নিশ্চিয় সিনিয়ররা করেছে,, আমরা সেদিকে পাত্তা না দিয়ে সামনে এগিয়ে গেলাম তখনি দুজনেই কারো সাথে ধাক্কা খেলাম দোষ টা যেহেতু আমাদের তাই আমিই আগে সরি বললাম।
কিন্তু ছেলেটা কেমন যেনো ভ্রু কুঁচকে আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে,, তাই আমি ওনাকে রেখে পাশ দিয়ে যাওয়ার জন্য বললাম দেখি একটু।

কি দেখবা? চোখ নেই দেখতে পাও না, দেখে তো মনে হয় জুনিয়র তা সাথে ইয়া বড় বড় চোখ থাকতেও সিনিয়রদের সাথে ধাক্কা খাও কেমনে??(মেহরাব)

আরে আজব লোক তো গায়ে পড়ে ঝগড়া করতে আসছে, কিছু বলছি না দেখে আমাদের অবুলা ভাবছে দারাও দেখাচ্ছি মজা,, হুম আমি অন্ধ দিনের বেলায় কিছুই দেখতে পাই না কিন্তু আপনি আপনার তো রাক্ষস এর মতো বড় বড় চোখ তো আপনি দেখতে পেলেন না কেনো।?? (মাহি)

তুমি তো দেখি ভারি অসভ্য মেয়ে জানো না সিনিয়রদের সম্মান করতে হয়।

শোনেন যে আমার সাথে ভালো ব্যবহার করবে আমি তাকে সম্মান করবো কিন্তু যে আমার সাথে লাগতে আসবে আমি তাকে ছেড়ে কথা বলবো না বুঝলেন।

মাহির কথা শুনে মেহরাব সেই পরিমাণে রেগে গেলো রেগে গিয়ে মাহির হাতে জোরে সোরে একটা চিমটি কাটলো। এবার দেখো কেমন লাগে লেজ ছাড়া বান্দর মেয়ে কোথাকার

আআআআআআ,, এটা কি করলেন কিহ আমি লেজ ছাড়া বান্দর?? আর আপনি কি হুমম সুর ছাড়া হাতি কোথাকার।,,, হাত ডলতে ডলতে বলল মাহি।

এই মেহরাব এদিকে আয় কথা আছে,, পিছন থেকে মেহরাব এর বন্ধু মেহরাব কে ডাকলো,, আজকের মতো ছেড়ে দিলাম এরপর থেকে না বড়দের সম্মান করবে বুঝলে,, এই বলে মেহরাব চলে গেলো।

,,ওনি আমায় চিমটি কাটলো এর স্বভাব টা পুরো আমার মেহরাব ভাই এর মতো, যার কিনা আমায় চিমটি না দিলে ভাতই হজম হতো না,, তাহলে কি এনি আমার হারিয়ে যাওয়া মেহরাব ভাই?? নাহ মানুষের স্বভাব এক হলেই কি সবাই এক হয় আর আমার মেহরাব ভাই এমন ঝগড়ুটে হতেই পারে না (মনে মনে বলল মাহি)

আমি জীবনে যতগুলি গল্প + মুভি দেখেছি সব গুলিতেই কোনো ছেলে মেয়ের ধাক্কা হলে একে অপরের দিকে তাকিয়ে থাকে তারপর চোখে চোখে প্রেম মনে মনে কথা কিন্তু তোদের তো দেখছি পুরাই উল্টো।

চুপ কর তুই সব কিছু জেনেও এমন কি করে ভাবতে পারলি, তুই জানিস না, আমার মনে শুধু একজনই আছে আর সে হলো প্রেম মানে আমার মেহরাব ভাই ওকে এবার চল।

তারপর দুজনেই ক্লাসে চলে গেলো।

,,"""""""
কোথায় খুঁজবো তোকে আমি এতোটা বছরে কোথায় কোথায় খুঁজিনি তোকে আন্টিকেও পাইনি তোকেও পাইনি তাহলে কি কখনোই তোকে পাবো না আমার পুতুল বউ। মাহির ছোট বেলার একটা ছবির দিকে তাকিয়ে বলল মেহরাব, সেদিন ছোট ছিলাম বলে বাবার মুখের উপর কিছু বলতে পারিনি তোকে রেখেই চলে আসতে হয়েছে, কিন্তু এখন তোকে একবার খুঁজে পাই আর কোথাও যেতে দেবো না)

বাড়িতে,,,,
,,,,,
মাহি শোননা তোর এই কানের দুল আর এই ড্রেসটা পড়ে আমি বের হচ্ছি এসেই তোকে দিয়ে দেবো ওকে (এই বলে মাহির ফুপাত বোন দোলা চলে গেলো,, দোলার বাবা নেই তাই ওর মা আর ও মাহিদের ওখানেই থাকে)

মাহি তুই দোলাকে কিছু বলিস না কেনো ও তোর সব জিনিসে এভাবে দখলদারি করে যেনো মনে হয় এই সবকিছু ওর ও যদিও বলে এসেই দিয়ে দেবো কিন্তু আমি জানি ও এগুলা জীবনেও আর দিবে না (রিতু আর মাহি বিকেলে ওদের ছাদে বসে ছিলো তখনি দোলা উপরের কথাগুলো বলে চলে গেলো,, রিতু আর মাহিদের বাড়ি পাশাপাশি)

আরে নিক না তাতে কি যা কিছু আমার সবই তো ওর।

হুমম তুই এভাবে মন প্রাণ সব উজার করে ওকে সবকিছু দিয়ে দে, একদিন দেখা গেলো তোর সবথেকে প্রিয় জিনিসটাই ও নিয়ে নিয়েছে তখন কি করবি??

না এটা কখনোই হবে না, কেননা আমার সব থেকে প্রিয় হলো আমার মেহরাব ভাই আর দোলা কিছুতেই ওনাকে নিতে পারবেনা।।

( আপনি কোথায় মেহরাব ভাই আপনার কি একবারও আমার কথা মনে পড়ে না?? আপনার পুতুল বউ কে কি একবারও দেখতে ইচ্ছে করে না?? সেদিন না বলে কোথায় চলে গেলেন, হারিয়ে ফেললাম আপনাকে)

,,,,,,দোলা গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছে ঠিক তখনি দোলার সামনে মেহরাব ওর বাইক টা থামাল৷ মেহরাব বাইক থেকে নামতেই দোলা মেহরাব কে দেখে হা হয়ে গেলো, মনে মনে প্রতিঙ্গা করলো যে কিছুর বিনিময়েই হোক না কেনো একে আমার চাই জিনিস কীভাবে নিজের করতে হয় সেটা এই দোলা ভালো করেই জানে।

ধূর সারা রাস্তা এসে এখানেই বাইকটা খারাপ হতে হলো৷ রেগে বাইকে লাত্থি মারলে মেহরাব কিন্তু ফল স্বরূপ নিজেই পায়ে বেথ্যা পেলো,, তারপর বাইকটা নিয়ে হাঁটতে হাঁটতে চলে গেলো। এটুকো সময়ে দোলা হা করে মেহরাব এর দিকে তাকিয়ে ছিলো যেনো চোখ দিয়েই গিলে ফেলবে,,

চলবে,,,,,,।।

প্রেমসন্ধি❤️
#তবুও_ভালোবাসি
১ম_পর্ব

— বৌমা! ও বৌমা উঠবে না?— হ্যাঁ উঠছি মা।— কটা বাজে জানো?— আসলে মা শরীরটা ভালো না, ম্যাজম্যাজ করছে কেমন! আমি উঠছি।— আমায় ...
12/04/2023

— বৌমা! ও বৌমা উঠবে না?
— হ্যাঁ উঠছি মা।
— কটা বাজে জানো?
— আসলে মা শরীরটা ভালো না, ম্যাজম্যাজ করছে কেমন! আমি উঠছি।
— আমায় বলতে পারতে, আমিই না হয় জলখাবার করে দিতাম। এই সব করবো এই অভ্যাসটা তো ছাড়তে পারো এবার।
— আপনারও তো বয়েস হয়েছে মা!
— নিজের ছেলেকে খাওয়াতে পারবো আশা করি। যাইহোক, উঠতে হবে না, বিশ্রাম নাও।

শুভশ্রী তবু ধীরে ধীরে উঠলো বিছানা ছেড়ে। মাথাটা ভীষণ ধরে আছে। জ্বর আসবে বোধহয়। ওদিকে সুজন প্রায় রেডি অফিসের জন্য। রান্নাঘরে গিয়ে ও দেখলো শাশুড়ি মা জলখাবার করতে শুরু করে দিয়েছেন। শুভশ্রী আস্তে আস্তে বাস গুলো নামাতে থাকে।

— তোমাকে তো আসতে বারণ করলাম বৌমা! বেশি দেখাও নাকি?
— আমি একটু সাহায্য করি?
— তুমি আসার আগে কে সাহায্য করতো আমায়?

শুভশ্রী চুপ থাকে, তারপর নিজের রুমে চলে যায়। সুজন রেডি হচ্ছে আয়নার সামনে।

— আজ মা রান্নাঘরে কেন?

শুভশ্রী কিছু বলতে গিয়েও থেমে গেল। তারপর আস্তে আস্তে বিছানা গোছাতে থাকে।

— দেরি হয়ে গেছে গো! আমি খেয়ে বেড়চ্ছি, মায়ের সাথে ঝামেলা করো না। সাবধানে থেকো।

শুভশ্রী অবাক হয়ে যায়। " মায়ের সাথে ঝামেলা করো না মানে?" ও ঝামেলা করবে? ওর মতো মেয়ে? ও নিজের কাজ করতে থাকে। সারাদিন ওর শাশুড়ি মা কথা বলেন নি ওর সাথে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ওর জ্বরটাও বেড়েছে। সন্ধ্যা হতে আর মাথা তুলতে পারছে না শুভশ্রী। ঘরটা অন্ধকার করে শুয়ে থাকে।

— শুভ! কোথায় তুমি? ঘর অন্ধকার করে আছো!
— শরীরটা ভালো লাগছে না গো।

সুজন ধীরে ধীরে গিয়ে বসে শুভশ্রীর পাশে। কপালে হাত রাখে।

— তোমার গা তো জ্বরে পুড়ে যাচ্ছে, ওষুধ খেয়েছো?
— না গো!
— মা আসেনি! মা..ও মা!
— ওনাকে ডেকো না, বয়েস হয়েছে আমাকে নিয়ে ব্যতিব্যস্ত হবেন।
— কিন্তু আমি বাড়ি ঢুকতে তোমাকে নিয়ে একগাদা অভিযোগ শুনিয়ে দিলো আমায়। তুমি নাকি আজ বিছানা থেকে ওঠো নি, মাকে সব কাজ একা করতে হয়েছে।

শুভশ্রী কিছু বলতে পারে না। ওর চোখ দিয়ে এক ফোঁটা জল গড়িয়ে পড়ে। মায়ের কথা ভীষণ মনে পড়ছে এখন।

— কাঁদছো শুভ? বুঝতে পেরেছি কি হয়েছে! মায়ের হয়ে আমি তোমার কাছে ক্ষমা চাইছি। আর আমি কথা বলবো এই নিয়ে, প্রমিশ!
— না সুজন থাক, ওনার বয়েস হয়েছে।
— ভুল হলে সেটা ভুলই। তোমাকে যখন নিয়ে আসি ও বাড়ি থেকে আমি তোমার বাবা– মাকে কথা দিয়ে এসেছি তোমার কোনো অযত্ন হতে দেবো না আমি। এই নাও এইবার একটু উঠে বসো, ওষুধগুলো আনি।

শুভশ্রী উঠে বসে। সুজন ওকে ওষুধটা খাইয়ে দেয়।

— আজ স্নান করোনি তাই না? চুলটা কেমন ঘেঁটে আছে, দাঁড়াও ঠিক করে দি।

সুজন চিরুনি দিয়ে চুলটা আঁচড়াতে শুরু করলো শুভশ্রীর। পরম আবেশে চোখ বুজে আসছে ওর, জ্বরের ঘোরে না ভালোবাসার স্পর্শে তা অবশ্য ও জানে না।

—মুন 🌸

অন্যান্য যেকোনো গল্পের সব পর্বের লিংক একসাথে খুঁজে পেতে জয়েন হন নিচের গ্রুপে 👇

https://www.facebook.com/profile.php?id=100090544111460

নিত্যনতুন গল্প পেতে পেইজে ফলো করুন 🍁

পেজঃ 👉 অবসেনツ

লিংক 👇
https://www.facebook.com/HridoyGaming97

12/04/2023

এই মেয়েটি হিন্দু ধর্ম থেকে মুসলিম ধর্ম গ্রহণ করেছেন আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তার জীবনের সমস্ত গুনাহ মাফ করে দাও আমিন

Address

Chittagong

Website

https://www.facebook.com/HridoyGaming97

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when FF Hridoy 2.0 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to FF Hridoy 2.0:

Videos

Share


Other Gaming Video Creators in Chittagong

Show All

You may also like