Ajob Boys Ltd.

Ajob Boys Ltd. Spread The Happiness.
(1)

05/05/2024

রসুলুল্লাহ ﷺ যখন বজ্রের আওয়াজ শুনতেন তখন এ দোয়া পড়তেন—

اللَّهُمَّ لاَ تَقْتُلْنَا بِغَضَبِكَ وَلاَ تُهْلِكْنَا بِعَذَابِكَ وَعَافِنَا قَبْلَ ذَلِكَ


অর্থ: হে আল্লাহ, আপনি আমাকে আপনার গজব দিয়ে হত্যা করে দেবেন না এবং আপনার আজাব দিয়ে ধ্বংস করে দেবেন না। এসবের আগেই আপনি আমাকে পরিত্রাণ দিন।’ (তিরমিজি ৩৪৫০)

28/10/2023

সামনেই আসছে শীত। আর শীত মানেই পিঠেপুলির উৎসব। পিঠার নাম আসলেই চলে আসে খেজুরের রস আর গুড়ের কথা।

কেমন হয় যদি এই শীতে UMMAH SQUAD থেকে আপনাদের জন্য খাঁটি খেজুরের রস আর গুড়ের ব্যবস্থা করা যায়?

মতামত জানাবেন দয়া করে। আর কোন পরামর্শ থাকলে সেটিও জানাতে পারেন।

19/10/2023

জুমাবারের অফার 🖤

আজ পবিত্র জুমাবার উপলক্ষে, সারাদিন UMMAH SQUAD এর যে কোন পণ্য অর্ডার করলেই সারাদেশে হোম ডেলিভারি চার্জ মাত্র ৬০ টাকা!

দারুণ না ব্যাপারটা? তাহলে দেরী কেন পছন্দেন পণ্যটি অর্ডার করে ফেলুন সময় শেষ হওয়ার আগেই।

#জুম্মা_অফার

18/10/2023
28/09/2023

আরবদের সরাসরি নামে না ডেকে উপনামে ডাকা

শায়বা, আবুল কাসিম কিংবা আবদুর রহমান ইবনে ছাখর এই নামগুলো যেমনি আমাদের কাছে অপরিচিত মনে হচ্ছে ঠিক উল্টোভাবে যথাক্রমে আবদুল মুত্তালিব, মুহাম্মদ ﷺ ও আবু হুরাইরা (রা) নামগুলো ঠিক ততোটাই প্রসিদ্ধ ও পরিচিত আমাদের কাছে। অথচ নামগুলো একই মানুষেরই, পার্থক্য হলো একটি উপনাম বা ডাকনাম আর অন্যটি প্রকৃত নাম।

◼️আমর বা হাশিম :

হাশিম ছিলেন রাসুল ﷺ এর প্রপিতামহ অর্থাৎ আব্দুল মুত্তালিবের বাবা। উনিই সেই যার নামে বনু হাশিম গোত্রের নামকরণ করা হয়। তবে তিঁনার প্রকৃত নাম আমর।মক্কার হাজীদের বিশেষ পানীয় পান করানোর দ্বায়িত্ব পেলে তিনি সেই স্যুপের মধ্যে রুটি ছিড়ে দেন যার ফলে স্বাদ আরো বেড়ে যায় এবং তিঁনি প্রশংসিত হন। ঐ খাবারটির নাম ছিলো " হাশম "। এ থেকেই পরবর্তীতে সকলে উনাকে হাশিম নামে ডাকতে শুরু করে।

◼️ শায়বা বা আব্দুল মুত্তালিব :

হাশিম ব্যবসার জন্য শামে গেলে সেখানেই বিয়ে করেন এবং জন্মের সময় কিছু চুল সাদা থাকায় তাঁর ছেলের নাম রাখেন "শায়বা" মানে বৃদ্ধ লোক। পরবর্তীতে হাশিমের মৃত্যুর পর তার ভাই আল মুত্তালিব শায়বাকে মক্কায় নিয়ে আসেন। এসময় মক্কাবাসী শায়বাকে আল মুত্তালিবের দাস ভেবে তাঁকে "মুত্তালিবের দাস" বা আব্দুল মুত্তালিব বলে ডাকতে থাকে, এরপর তিঁনি এ নামেই পরিচিতি পান। আর ইনিই মহানবী ﷺ এর দাদা।

◼️ আবদুর রহমান ইবনে ছারখ বা আবু হুরাইরা :

আবু হুরাইরা (রা) হলেন সর্বাধিক হাদিস বর্ণণাকারী একজন সাহাবী। হাদিস গ্রন্থে বারংবার তিঁনার নাম এসেছে। তবে অবাক করা ব্যাপার হলো এটি তিঁনার প্রকৃত নাম নয়। বরং তিঁনার নাম আব্দুর রহমান ইবনে ছারখ। একদিন তিনি বিড়াল কোলে নিয়ে বসে থাকায় মহানবী ﷺ তাঁকে "বিড়ালের বাবা" বা আবু হুরাইরা বলে ডাকেন। সেই থেকে সকলে তাঁকে এ নামেই ডাকে।

এছাড়া অসংখ্য সাহাবিদের নাম পাওয়া যায় যাদের প্রকৃত নাম উল্লেখ না করে তাদের বাবা বা সন্তানের নামের মাধ্যমে পরিচয় দেওয়া হয়েছে।যেমন আবু তালিব ( তালিবের বাবা ),উম্মে কুলসুম ( কুলসুমের মা), ইবনে উমায়ের ( উমায়েরের ছেলে) ইত্যাদি ইত্যাদি।

সীরাত কিংবা হাদিসের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া কোন নারীর নাম উল্লেখ করা হয় নি। এক্ষেত্রে তাঁদের পরিচয় দেওয়া হয়েছে অমুকের মা কিংবা উমুকের কন্যা বলে।কারণ প্রয়োজন ছাড়া নারীর নাম উল্লেখ করাটা গায়রতের খেলাফ।

আরবদের নামকরণে কিছু অন্যন্য বৈশিষ্ট্য : ২

সিরাতের পাতা থেকে - ৫
মোঃ মিনহাজ উদ্দিন

#সিরাতের_পাতা_থেকে

27/09/2023

আরবদের একই নামের বারবার পুনরাবৃত্তি :

সীরাতের পাতায় যখন বিস্তারিত ঘটনাপ্রবাহ পড়বেন দেখবেন একই নামের অনেক সাহাবী, তাবেঈ বা তাবে তাবেই পাওয়া যাচ্ছে যাদের মধ্যাকার সম্পর্ক খুব বেশি দূরেরও নয়। যেমন :

◼️ মুহাম্মদ ﷺ এর বাবার নাম ছিলো আবদুল্লাহ। আবার মুহাম্মদ ﷺ এর একজন ছেলের নামও ছিলো আবদুল্লাহ। অর্থাৎ দাদা-নাতীর একই নাম।

◼️ জায়নাব (রা) ও উম্মে কুলসুম (রা) ছিলো রাসুল ﷺ এর মেয়ে। আবার রাসুল ﷺ এর অন্য মেয়ে ফাতিমা (রা) এর ২ মেয়ের নামও উম্মে কুলসুম ও জায়নাব। খালা,ভাগ্নীর একই নাম।

◼️আলী (রা) এর এক ছেলের নাম হাসান (রা), আবার সেই হাসান (রা) এর ছেলের নামও আলী। আবারও দাদা-নাতীর একই নাম।

◼️উমর (রা) এর ছেলের নাম আব্দুল্লাহ, তার ছেলে আবদুল আজিজ। সেই আবদুল আজিজের ছেলের নাম আবার উমর। যাকে ইসলামের পঞ্চম খলিফা ও দ্বিতীয় উমর বলা হয়।

এভাবে আরো অসংখ্য নাম হয়তো পাওয়া যাবে যেসব নাম মাত্র ২/১ পুরুষ পরে গিয়েই আবার পুনরাবৃত্তি ঘটেছে। এত এত পুনরাবৃত্তি অন্য কোন জাতির ক্ষেত্রে পাওয়া যায় বলে আমার জানা নেই।

আরবদের নামকরণে কিছু অন্যন্য বৈশিষ্ট্য : ১

সিরাতের পাতা থেকে - ৪
মোঃ মিনহাজ উদ্দিন

#সিরাতের_পাতা_থেকে

27/09/2023

সালমান ফারসি (রা) ও সত্য পথের যাত্রীদের জন্য শিক্ষা

১. সত্য ধর্মের জ্ঞান অর্জনের জন্য তিঁনি ইরান থেকে শাম, শাম থেকে যথাক্রমে মসুল, নিসিবিস,তুরস্কের আম্মুরিয়া, ওয়াদি আর কুরা এবং সর্বশেষ মদিনায় গমন করেন৷ এরমধ্যে তিনি নিজের পরিবার,সম্পদ সবকিছু ত্যাগ করেন,এমনকি দাস জীবনও বরণ করে নেন।

শিক্ষা : সত্য জ্ঞান অর্জনের জন্য ( ফরজে ইলম) প্রয়োজনে নিজের সর্বোচ্চটুকু ত্যাগ করতে হবে। সত্য জ্ঞানের বিপরীতে দুনিয়ার সকল সম্পদই মূল্যহীন।

২. সত্য ধর্মের প্রতি সালমান ফারসি (রা) এর আগ্রহ দেখে তিঁনার বাবা তিঁনাকে শেকল দিয়ে বেঁধে রেখেছিলেন যাতে তিঁনি সে ধর্মের অনুসারী হতে না পারেন।

শিক্ষা : সত্যের পথে চলতে শুরু করলে সর্বপ্রথম বাঁধাটা পরিবার কিংবা কাছের মানুষদের থেকেই আসবে৷ এ অবস্থায় হতাশ হওয়া যাবে না বরং সবর করতে হবে।

৩. ইরান থেকে শামে যে বিশপের ( গীর্জার পুরোহিত) থেকে তিঁনি শিক্ষা নিচ্ছিলেন তার শিক্ষা সত্য হলেও ব্যাক্তিগতভাবে সে অসৎ ছিলেন। একারণে সালমান ফারসি (রা) তাকে অপছন্দ করলেও তার থেকে শিক্ষা গ্রহণে বিরত থাকেন নি।

শিক্ষা : কোন ব্যাক্তির আচরণ দিয়ে কখনো কোন দল বা ধর্মকে বিচার করবো না, ব্যাক্তির খারাবী তার সাথে সংশ্লিষ্ট আর দল বা ধর্মকে বিচারের মানদণ্ড তার আদর্শ।

৪. একাধিক আলেম থেকে শিক্ষা নেওয়ার পরেও তাঁদের মৃত্যুর সময় তাঁদের পরামর্শক্রমে নতুন আলিমের সংস্পর্শে থেকেছেন, এরজন অনেক দূরপথ পাড়ি দিতে হলে তাও দিয়েছেন তিঁনি।

শিক্ষা : নিজের জ্ঞান যতই সঠিক ও প্রবল হোক নিজেকে সবসময় একজন হক্কানী আলেমের সংস্পর্শে রাখা জরুরী, সবকিছুতে তাদের পরামর্শ নেওয়াও জরুরী।

৫. আম্মুরিয়ার ( বাইজেন্টাইন) আলিম থেকে পরবর্তী নবীর ৩টি লক্ষণ জেনেছিলেন এবং নবী ﷺ নবুয়তের দাবী করার পর সালমান ফারসি (রা) সবগুলো যাচাই করার পরই নবীর দাওয়াতকে গ্রহণ করে নেন।

শিক্ষা : কেউ নিজেকে পীর,ওলি-আউলিয়া দাবি করলেই নিজের বিবেককে বিসর্জন দিয়ে অন্ধ আনুগত্য বন্ধ করা যাবে না বরং তাঁর কাজকর্ম কোরআন হাদিসের কষ্টিপাথরে যাচাই করে নিতে হবে।

৬. সালমান ফারসি (রা) কে তার মনিবের দাসত্ব থেকে মুক্ত করতে ৩০০ খেজুর বীজ যার একটি গাছও মরতে পারবে না এবং ৪০ আউন্স স্বর্ণের প্রয়োজন ছিলো। নবী ﷺ ও তাঁর সাহাবারা এর ব্যবস্থা করে তিঁনাকে মুক্ত করে নেন।

শিক্ষা : নতুন করে ধর্মের পথে আসা বিশেষ করে নওমুসলিমদের আধ্যাত্নিক সাহায্যের পাশাপাশি আর্থিক সাহায্যেরও প্রয়োজন হয়, কারণ সে সময় পরিবার, সমাজ তার বিরুদ্ধে থাকে। এমনকি অনেক সময় এই আর্থিক সাপোর্ট না থাকায় অনেকে দ্বীনের পথে এসেও টিকে থাকতে পারে না।

৭. সালমান ফারসি (রা) সত্যের পথে আসতে গিয়ে নিজের পরিবার দেশ ছেড়েছেন, ইরান থেকে শাম,মসুল, নিসিবিস,আম্মুরিয়া,ওয়াদি আল কুরি ও মদিনায় গমন করেন, দাসের জীবন গ্রহণ করতে বাধ্য হোন কিন্তু শেষে আল্লাহ তিঁনাকেও সম্মানীত করেছেন, সত্য পথের অনুসারী হিসেবে কবুল করেছেন।

শিক্ষা : সত্য পথের সন্ধান পেতে হলে, হিদায়াতকে বুকে জড়াতে হলে সর্বপ্রথম পদক্ষেপ নিজেকেই নিতে হবে, সবরের পরীক্ষা দিতে হবে তারপর আল্লাহই বাকিটা সহজ করে দিবেন। কেউ আল্লাহর দিকে হেটে গেলে তিঁনি তার দিকে দৌড়ে যাবেন।

এই সালমান ফারসি (রা) সেই সাহাবী যিনি খন্দকের যুদ্ধে পরিখা খননের সেই চমৎকার পরামর্শ দিয়েছিলেন।

সিরাতের পাতা থেকে - ৩
মোঃ মিনহাজ উদ্দিন

#সিরাতের_পাতা_থেকে

ইলিয়াস হোসেনের ১৮ মিনিটের সেই ভিডিওটা প্রচার করা এখন সময়ের দাবি, দয়া করে সকলে দেখবেন, বিশেষ করে বোনেরা প্লিজ ইগনোর করবেন...
08/03/2023

ইলিয়াস হোসেনের ১৮ মিনিটের সেই ভিডিওটা প্রচার করা এখন সময়ের দাবি, দয়া করে সকলে দেখবেন, বিশেষ করে বোনেরা প্লিজ ইগনোর করবেন না।

আমার একমাত্র ফেইসবুক পেইজ লিংকঃ- এর বাইরে আমার নামে সবগুলো ফেইসবুক পেইজ ভুয়া ৷ https://www.facebook.com/15mnts/আমার ২য় ইউটিউব চ্যান....

সামাজিক লিঙ্গ, জৈবিক লিঙ্গ, প্রশাসনিক লিঙ্গ,  আর কী কী থাকতে পারে?
09/01/2023

সামাজিক লিঙ্গ, জৈবিক লিঙ্গ, প্রশাসনিক লিঙ্গ, আর কী কী থাকতে পারে?

05/08/2022

Parents Talking About Marriage.......

😶🙂
27/07/2022

😶🙂

13/07/2022
বিরানীর মাঝের এলাচি 🙂🙂🙂
10/07/2022

বিরানীর মাঝের এলাচি 🙂🙂🙂

09/07/2022

Eid prayers be like.....

Credit :- Dawood Savage

09/07/2022

🌙 ঈদ মোবারক
تَقَبَّلَ اللّهُ مِنَّ وَ مِنْكُمْ
"তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম"

আল্লাহ আপনাদের এবং আমাদের নেক আমলগুলো কবুল করুন

10/06/2022

সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম

বিশ্বনবীর অপমান সইবে না মুসলমান। হাজেরা তজু ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থীবৃন্দ
10/06/2022

বিশ্বনবীর অপমান
সইবে না মুসলমান।
হাজেরা তজু ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থীবৃন্দ

03/06/2022

দেখো আজ চারিদিক
জাতি নেই স্বাভাবিক
হতে গিয়ে আধুনিক
হারিয়েছে সব দিক
পাতা আছে কত মতবাদ।।

কত দল, কত মত
সম্মুখে কত পথ
নেই শুধু খেলাফত
হারিয়েছে গাইরত
জাতি তাই হল বরবাদ।।

সাবিলুনা সাবিলুনা আল-জিহাদ, আল-জিহাদ
সাবিলুনা সাবিলুনা আল-জিহাদ, আল-জিহাদ

সে জোয়ারে মিশে যারা
হয়ে গেছে দিশেহারা
বোঝেও না কীসে তারা
হারিয়েছে গতিধারা
কেন পেল 'মৃত' অপবাদ।।

কেন আজ তারা ভীত
বারেবারে পরাজিত
এরকম লাঞ্ছিত
ইতিহাসে দেখিনি তো
কেন মনে এত অবসাদ।।

সাবিলুনা সাবিলুনা আল-জিহাদ, আল-জিহাদ
সাবিলুনা সাবিলুনা আল-জিহাদ, আল-জিহাদ

ভুলে নিজ পরিচিতি
বিজাতীয় যত রীতি
নাম দেয় সংস্কৃতি
তার লাগি কত প্রীতি
ভেঙে যায় ধৈর্য্যের বাঁধ।।

ঘুনে ধরা এ সমাজ
চোর ধরে সাধু সাজ
এতটুকু নেই লাজ
বোঝেও না তারা আজ
কোনটা যে শত্রুর ফাঁদ।।

সাবিলুনা সাবিলুনা আল-জিহাদ, আল-জিহাদ
সাবিলুনা সাবিলুনা আল-জিহাদ, আল-জিহাদ

আরবের মরুদেশে
রাজতন্ত্রের বেশে
দেখো অটক্রেসি এসে
হয়ে গেছে একপেশে
ধর্মের নীতি দিয়ে বাদ।।

কম্যুনিস্ট দেশগুলো
দেয় চোখে বেশ ধুলো
সাম্যের ঝুলে মুলো
নীতি নেই একচুলও
মানবতা হয় কুপোকাত।।

সাবিলুনা সাবিলুনা আল-জিহাদ, আল-জিহাদ
সাবিলুনা সাবিলুনা আল-জিহাদ, আল-জিহাদ

পশ্চিমা ডেমক্রেসি
মাথা গুনে- কারা বেশি
বাড়ে তাই রেষারেষি
যাহাদের আছে পেশী
তারা পায় ক্ষমতার স্বাদ।।

জমিনটা আল্লাহর
আইন হবে শুধু তার
জনগণ ক্ষমতার
সাজে যদি অবতার
আসবেই ফিরে ফ্যাসিবাদ।।

সাবিলুনা সাবিলুনা আল-জিহাদ, আল-জিহাদ
সাবিলুনা সাবিলুনা আল-জিহাদ, আল-জিহাদ

এইভাবে কত আর
পড়ে পড়ে খাবে মার
মুসলিম উম্মাহর
আজ করা দরকার
উপর্যুপরি প্রতিঘাত।

তাই মন-প্রাণ ভরে
কন্ঠটা উঁচু করে
এসো সমবেত স্বরে
গ্রাম-গঞ্জ-বন্দরে
সকলেই তুলি প্রতিবাদ:

সাবিলুনা সাবিলুনা আল-জিহাদ, আল-জিহাদ
সাবিলুনা সাবিলুনা আল-জিহাদ, আল-জিহাদ।।

❐ প্রতিঘাত
আল সাকীফ

৬১: আস-সফ,:আয়াত: ২,یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا لِمَ تَقُوْلُوْنَ مَا لَا تَفْعَلُوْنَহে মু’মিনগণ! তোমরা এমন কথা কেন...
31/05/2022

৬১: আস-সফ,:আয়াত: ২,

یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا لِمَ تَقُوْلُوْنَ مَا لَا تَفْعَلُوْنَ

হে মু’মিনগণ! তোমরা এমন কথা কেন বল যা নিজেরা করো না?

৬১: আস-সফ,:আয়াত: ৩,

كَبُرَ مَقْتًا عِنْدَ اللّٰهِ اَنْ تَقُوْلُوْا مَا لَا تَفْعَلُوْنَ

আল্লাহর কাছে এটা অত্যন্ত অপছন্দনীয় কাজ যে, তোমরা এমন কথা বলো যা করো না।

30/05/2022

"ঐ ব্যক্তি কীভাবে বুদ্ধিমান হতে পারে যে কিছু সময়ের স্বাদ উপভোগের জন্য জান্নাতকে বিক্রি করে ফেলে?"

– ইবনুল কাইয়্যিম (রহ.)
[কিতাবুয যুহদ, ১১৬]

29/05/2022

শায়খ উমার বাহযাদ বলেছেন :
- আমি দপ্তরে বসে একটা ফতোয়া নিয়ে কাজ করছি। একটা ফোন এল :
- আমি একজন কলেজ-ছাত্রী। একটা মাসয়ালা জানার ছিল।
- জ্বি বলো।
- আচ্ছা আমি কি আব্বু-আম্মুকে না জানিয়ে কুরআন কারীম হিফয করতে পারবো?
- কেন পারবে না। অবশ্যই পারবে। তা তোমার বাবা-মা বুঝি ধর্মপালন পছন্দ করেন না?
- না না, শায়খ। এমন নয়। তারা দুজনেই অত্যন্ত পরহেযগার।
- তাহলে লুকোতে চাইছ কেন?
- শায়খ! আপনি তো জানেন, হাফেযের পিতামাতাকে কিয়ামতের দিন তাজ পরানো হবে।
- জ্বি।
- আমি কিয়ামতের দিন আব্বু-আম্মুর মাথায় তাজ পরিয়ে তাদের দু’জনকে সারপ্রাইজ দিতে চাই।
~ শাইখ আতীক উল্লাহ হাফি.

25/05/2022

মেসেঞ্জারের রিকোয়েস্ট মেসেজ চেক করতে গিয়ে দেখলাম—একজন অপরিচিত বোন একটা মাসআলা জানতে চেয়েছেন। মাসআলাটি হলো, “কোনো স্বামী যদি মোবাইলের মেসেজের মাধ্যমে তার স্ত্রীকে ৩ বার তালাক দেয় এবং সাথে কল করেও মুখে ৩ বার তালাক দেয়, তাহলে তালাক হবে কিনা?”

আমি নিজে থেকে কোনো সিদ্ধান্ত না দিয়ে বললাম, “বোন! তালাক একটা জটিল ও দুঃখজনক বিষয়। এর জন্য লিখিত আকারে কোনো অভিজ্ঞ মুফতি কিংবা কোনো মাদরাসার ফতোয়া বিভাগে প্রশ্ন করা উচিত। তাহলে দলিলসহ জবাব পেয়ে যাবেন। আপনার বর্ণিত পন্থায় তালাক হবার সম্ভাবনাই বেশি।”

আমি এরচেয়ে বেশি কিছু বলতে যাইনি। যেহেতু আমি একাডেমিক মুফতি নই। আর তালাকের মতো জটিল ব্যাপার নিয়ে আমি মাথা ঘামাতে চাই না। এটা সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞ মুফতি সাহেবদের কাজ। তাই উপযুক্ত কাউকে রেফার করে দেওয়াকেই শ্রেয় মনে করি৷ তবুও অনলাইনে পরিচিতির কল্যাণে অনেক ভিকটিম বোন মাঝেমধ্যে তালাকের মাসআলা জানতে চেয়ে বসেন!

এই তালাকের ব্যাপার নিয়ে আমার অনেক তিক্ত অভিজ্ঞতা আছে। ইনবক্সে যেসব বোন চুপিসারে তালাকের মাসআলা জানতে চান, এরা সাধারণত বিষয়টি ‘ফাঁস’ করতে চান না। তারা পরিবার ও আত্মীয়স্বজনদের অগোচরেই মাসআলা জেনে নিতে চান। কেউ কেউ তো নিজের স্বামীর অজান্তেও মাসআলা জানতে চান। এখন হুজুরকে মাসআলা জিজ্ঞেস করে রেজাল্ট যদি ‘পজেটিভ’ আসে, তাহলে মনে মনে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেন। আর নেগেটিভ এলে কোনো ‘টু-শব্দ’ না করে, কাউকে কিছু জানতে না দিয়ে দিব্যি সংসার করে যান!

প্রায় বছর দেড়েক আগে খুবই দীনদার একজন বোন এভাবে তালাকের মাসআলা জানতে চেয়েছিলেন। উনার কেসটা ছিল মারাত্মক। আমি নিজে আমার পরিচিত কয়েকজন মুফতি সাহেবদের কাছ থেকে ফতোয়া আনিয়ে দিয়েছিলাম। এমনকী রাজধানীর কয়েকটা বড় বড় মাদরাসা থেকেও ফতোয়ার ব্যবস্থা করিয়েছিলাম। সবখান থেকেই তালাকে মুগাল্লাজার ফতোয়া এসেছিল।

ফতোয়ার ব্যাপারটা জানার পর থেকেই ওই বোনের ওপর তার নিজের পরিবারের মারধর শুরু হয়ে গেল। তাদের কথা হলো, ‘জামাই তালাক দিয়েছে তো কী হয়েছে; এটা নিয়ে এত বাড়াবাড়ি করার কী দরকার! চুপ থাকলেই হয়! নিজে থেকে ফতোয়া জানার কী এত প্রয়োজন!’ ব্যস, তারা মেয়ের স্বামীর সাথে যোগাযোগ করে, কথা ঘুরিয়ে-পেচিয়ে উপস্থাপন করে আরেকটি মাদরাসা থেকে বিয়ে বহাল থাকার একটা ফতোয়া এনে হাজির করল। ব্যস, ওই বোনও শেষ অবলম্বন হিসেবে ওই জালিয়াতিপূর্ণ ফতোয়া মেনে নিয়ে দিব্যি সংসার করে যাচ্ছেন!

আরেকবার একজন দীনদার বোন মেসেজ দিয়ে জানতে চাইলেন, “গোপনে বিয়ে করা যাবে কী?” যথোপযুক্ত শর্তাবলিসহ মাসআলা অনুযায়ী আমি বললাম, “হ্যাঁ, যাবে।” কারণ, একটা ছেলের সাথে উনার রিলেশন ছিল। পরে তিনি দীন বুঝার পর ইউটার্ন নিয়েছেন। কিন্তু ছেলেটা তাকে পাবার জন্য পিছু ছাড়েনি। তিনি ছেলেকে বলে দিলেন—বিয়ে করেই তারা প্রেমের সম্পর্ক চালিয়ে যাবেন। ছেলেটাও রাজি হলো। সেও দীন মেনে চলতে লাগল। দুজনেই বিয়ের জন্য পাগল হয়ে গেল।

একসময় সত্যি সত্যি তারা গোপনে বিয়ে করে ফেলল। কিছুদিন পর ছেলেটা অন্য মেয়ের সাথে ভাব জমাতে লাগল। এখান থেকেই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে গণ্ডগোল শুরু হলো। একসময় প্রেমিক স্বামী তাকে তালাক দিলো। ওই বোন আমার কাছেই মাসআলা জানতে চাইলেন৷ আমি তালাক হবার ফতোয়া ম্যানেজ করে দিলাম। কিন্তু তালাক হতে দেখে তিনি একেবারে চুপসে গেলেন। কিছুদিন পর জানালেন, “তার স্বামী তাওবা করেছেন! আর এভাবে হবে না, জানিয়েছেন! তারা সুখেই আছেন; কোনো ঝামেলা নেই!”

আরেকজন বোনের কথা বলি। তিনিও দীনদার। প্রেম করে বিয়ে করেছেন। বিয়ের আগেই প্রেমিককে প্রতিষ্ঠিত করতে গিয়ে নিজের টিচিংয়ের টাকার বেশিরভাগ প্রেমিকের পেছনে খরচ করেছেন। সেই প্রেমিকের সাথে বিয়ের পর থেকেই অশান্তি শুরু হয়। সুখ যেন অধরাই থেকে যায়। তার সেই প্রেমিক স্বামীর মুখ থেকে তিনিও একদিন তালাক খেলেন। যেকোনো কারণে হোক; ফতোয়া তিনি নিজে জিজ্ঞেস না করে স্বামীকে দিয়ে করালেন। আমি তখন ঢাকার ব্যস্ত রাস্তায় দৌড়ঝাঁপে ছিলাম। সব শুনে এতটুক বললাম, “বিয়ে টিকানোর কোনো সুযোগ দেখতে পাচ্ছি না; সম্ভবত আপনি সব শেষ করে দিয়েছেন!”

এরপর আমার ব্যস্ততা দেখিয়ে অন্য টাইমে রিলাক্সে ফোন করতে বললাম। কিন্তু আর কোনো ফোনকল আসেনি। সম্ভবত উনারা ‘চুপিসারে’ ব্যাপারটা জানতে চেয়েছিলেন। কিন্তু আমার থেকে আশাব্যঞ্জক কিছুর আভাস না পাওয়ায় আর ফোন করার গরজ অনুভব করননি। উনারা এখনও আগের মতোই সংসার করে যাচ্ছেন! হয়তো বা নিজেদের খেয়াল খুশিমতো কারও থেকে একটা ফতোয়া নিয়েই নিয়েছেন! কিংবা কোনো ভুইফোঁড় সালাফি শাইখের লেকচার থেকে নিজেরাই ফতোয়া বের করে ‘সঙ্গবাস’-কে হালালাইজড করে নিয়েছেন!

এভাবেই আমাদের অনেক দীনি বোন অকাট্য ও স্পষ্ট তালাকের পরও দিব্যি ‘যিনা’ করে যাচ্ছেন! এভাবেই তারা অনেক ‘জারজসন্তান’ জন্ম দিয়ে যাচ্ছেন। সরি, যিনা ও জারজসন্তানের জায়গায় আমি ‘সংসার’ ও ‘সন্তান’ বলতে না পারায় দুঃখ প্রকাশ করছি। কারও অনুভূতিতে আঘাত লাগলে নিজগুণে ‘ক্ষমা’ করে দেবেন।

আইনুল হক কাসেমী হাফি:

বিদ্রঃ ছবিটি মূল পোস্টে ছিলোনা , ছবিটি হানাফি ফিকহ গ্রুপ থেকে নেয়া।

05/05/2022

বড় ভাইকে যখন নামায শেখানোর দ্বায়িত্ব দেওয়া হয়......

03/05/2022

আমাকে দিতে পারেন 🙂😉

30/03/2022

মানুষ অবহেলা করা শুরু করলে তার আচরনে তা প্রকাশ পায়। কি করা উচিত? কিচ্ছু না। একদমই কিচ্ছু না। সম্ভব হলে দুই একবার জিজ্ঞেস করে জেনে নেয়া কোনো কারনে মনে কষ্ট দিলাম কি না। বা কোনো আচরনে বিরক্তিকর কিছু করলাম কি না। ঐ পাশ থেকে যদি উত্তর আসে “না” তাহলে তো আলহামদুলিল্লাহ। আর যদি উত্তর আসে “হ্যা” সেটা কি জেনে নিয়ে সংশোধন করে নেয়া, একবারে সম্ভব না হলেও চেষ্টারত থাকা। আর যে অবহেলা শুরু করে তার থেকে ধীরে ধীরে দূরত্ব বাড়িয়ে নিজেকে আড়াল করে চলা।

দুনিয়ায় কেউ কাউকে সন্তুষ্ট করার ক্ষমতা রাখে না। আজ সন্তুষ্ট তো কাল কিছু না কিছু নিয়ে অসন্তুষ্ট। আজ ভাল লাগে তো কাল বিরক্তিকর লাগে। স্বাভাবিক একটা সার্কেল।

হিসাব নিকাশ ফেলে আল-ওয়াদুদের আশ্রয় পেলে আর কিছু লাগে না। উনি উনার রহমতের ছায়ায় হৃদয়গুলোতে শুধু প্রশান্তিই দিতে থাকেন।

এক মুরব্বী বলেছিলেন, “মানুষ কি করে একাকীত্বে ভুগে যেখানে মহান সত্তা মানুষটার এতো কাছে থাকে, উনার যিকিরে জিহ্বা নড়াচড়ার করলেই তো একাকিত্ব বলে আর কিছু থাকে না।”

© তাহমিনা ইসলাম

19/03/2022

পেজে ঘুরে ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক পোস্টগুলোকে চিহ্নিত করতে সাহায্য করুন। ডিলিট করে দিবো ইনশাআল্লাহ।

02/02/2022

🤭🤭

22/12/2021

জঠিল question 😷😷

Ajob Boys Ltd.

04/12/2021

ইমানের প্রদীপ
মোঃ মিনহাজ উদ্দিন

ইমান নামক প্রদীপটা সবারই আছে। এটি যেমন রাসুল(স) এর ছিলো তেমনি আমার,আপনারও আছে। তবে পার্থক্য এক জায়গায়, রাসুল(স) এর প্রদীপটি পুরো বিশ্বকে আলোকিত করতে পেরেছে, তবে আমাদের প্রদীপ আদো জ্বলছে কিনা তার দিকে একটু দৃষ্টি দেওয়া দরকার।

সাধারণ অবস্থায় সকলের প্রদীপটিই নিভানো থাকে। আপনি যত ভালো কাজ করবেন, দ্বীনের সাথে নিজেকে জুড়ে রাখবেন আপনার প্রদীপেও তত আগুন বাড়বে, বাড়তে থাকবে আলো। বাড়তে বাড়তে দেখবেন একসময় আপনার চারপাশটা আলোকিত হয়ে যাবে। আশেপাশে যাদের প্রদীপে আলো নেই তারাও আপনার কাছ থেকে আগুন নিয়ে জ্বলতে চাইবে। আবার এমনও অনেককে দেখবেন যাদের কাছে আপনার এ প্রদীপের আলো সহ্য হবে না, আপনার প্রদীপের তাপে এরা অস্থির হয়ে উঠবে, তারা স্বাভাবিক থাকতে পারবে না। তাই তারা চেষ্টা করবে আপনার প্রদীপটা নিভিয়ে দিতে যাতে তারা অন্তত ভালো থাকতে পারে।

আবার, সাধারণ অবস্থায় আপনার প্রদীপ নিভানো থাকবে ঠিকই, তবে আপনি যতো গোনাহ করবেন, যতো নিজেকে হারামে ডুবিয়ে রাখবেন আপনার প্রদীপটা ততো ভিজতে থাকবে। ভিজতে ভিজতে একসময় তা এমন অবস্থায় পৌছে যাবে যখন আগুন দেওয়ার পরেও আপনার প্রদীপটা জ্বলবে না, আপনার আশেপাশে সকলে একযোগে চেষ্টা করেও আপনার প্রদীপে আগুন জ্বালাতে ব্যর্থ হবে কারণ আপনার প্রদীপতো ভিজতে ভিজতে জ্বলার প্রতিকূলে চলে গেছে। এ ভেজা প্রদীপটি কোরআনের ঐ আয়াতকে স্মরণ করিয়ে দেয়
"আল্লাহ তাদের অন্তরে এবং তাদের কানে মোহর লাগিয়ে দিয়েছেন এবং তাদের চোখসমূহে রয়েছে পর্দা। আর তাদের জন্য রয়েছে মহাআযাব।"
[ সুরা বাকারা- ০৭]

তবে একবার যদি আপনার প্রদীপ ভিজে যায় তাহলেই কি সব শেষ? না, একদমই না। আপনার কাছে এখনো পথ খোলা আছে আপনার ইমানের প্রদীপ জ্বলানোর। তবে কি করতে হবে? আপনার প্রদীপটিকে রোদে শোকাঁতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে যাতে প্রদীপটি আর না ভিজে ও চেষ্টা করতে হবে আগুন জ্বালানোর।। রোদে শোকানোর পর একসময় তা জ্বলার মতো অবস্থায় এসে যাবে। তবে বাস্তব জীবনে রোদটা কি? রোদটা হলো তাওবাহ। আপনাকে বারবার তাওবাহ করতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে যাতে গোনাহগুলোর পুনরাবৃত্তি না ঘটে ও দোয়া করতে হবে যাতে আল্লাহ আপনাকে সত্য ইমানের অধিকারী করে দেন। তাহলে একদিন আপনার ইমান মজবুত ও সত্য ইমানে পরিণত হবে ইনশাআল্লাহ।

প্রতিনিয়ত তো ইমানের প্রদীপটি ভিজিয়েই চলেছি, চলুন এবার রোদে দেওয়া যাক৷ আর আগুন জ্বালানোর চেষ্টা তো থাকবেই। আল্লাহ আমাদের সকলের ইমানের প্রদীপ দ্বারা নিজেকে ও সমাজকে আলোকিত করার তৌফিক দান করুক। আমীন।

24/09/2021

এরাইতো আসল জান্নাতি।
Cinfirm Zannati. Ajob Boys Ltd.

Address

Chittagong

Telephone

+8801756252684

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ajob Boys Ltd. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ajob Boys Ltd.:

Videos

Share

Category