Sajib_Nath

Sajib_Nath Photographer || Blogger || Editor || Nature Lover
(2)

26/12/2024

একটা সময় মানুষ টাকার জন্য সব করে।
টাকা হওয়ার পর,
টাকা দিয়ে সব করে।

15/12/2024

এখন আমার জীবনের সকল সমস্যার সমাধান ='টাকা'💵

14/12/2024

১৪ ই ডিসেম্বর। আজ জাতির সবচাইতে মেধাবী সন্তানদের আমরা হারিয়ে ছিলাম...
বিনম্র শ্রদ্ধা ❤️❤️...

ধীরেন্দ্রনাথ রায় চৌধুরী দরজা খুলে হাসিমুখে বললেন- কেমন আছ বাবা?(তিনি ধরেই নিলেন সামনে দাঁড়িয়ে থাকা যুবকটি তাঁর ছাত্র)কলি...
14/12/2024

ধীরেন্দ্রনাথ রায় চৌধুরী দরজা খুলে হাসিমুখে বললেন- কেমন আছ বাবা?
(তিনি ধরেই নিলেন সামনে দাঁড়িয়ে থাকা যুবকটি তাঁর ছাত্র)
কলিমউল্লাহ বলল- স্যার ভালো আছি। আপনি কী আমাকে চিনতে পেরেছেন, স্যার?
(তিনি তাকে চিনতে পারেন নি। চিনতে পারার কথাও না)
তারপরও হাসিমুখে বললেন- চিনতে পারব না কেন?চিনেছি।
(মিথ্যা বলার কারণ হলো তিনি অতীত অভিজ্ঞতায় দেখেছেন, যতবার কোনো ছাত্রকে দেখে তিনি না চেনার কথা বলেছেন, ততবারই তারা ভয়ঙ্কর মনে কষ্ট পেয়েছে। এক ছাত্র তো কেঁদেই ফেলেছিল)
ধীরেন্দ্রনাথ রায় বললেন- বাবা, তোমার নামটা যেন কী?
- কলিমউল্লাহ।
- হ্যাঁ, তাই তো। কলিমউল্লাহ। এখন পরিষ্কার মনে পড়েছে। তুমি কি খাওয়াদাওয়া করেছ?
- জ্বি না, স্যার।
- এসো আমার সঙ্গে চারটা ভাত খাও। আয়োজন খুব সামান্য। ভাত, ডিম ভর্তা। ঘরে আরো ডিম আছে। তোমাকে ডিম ভেজে দেব। ঘরে এক কৌটা ভালো গাওয়া ঘি ছিল, কৌটাটা খুঁজে পাচ্ছি না..
কলিমউল্লাহ বলল- এখন খেতে পারব না। আপনার কাছে আমি একটা অতি জরুরি কাজে এসেছি।
- জরুরি কাজটা কী?
- মিলিটারির এক কর্নেল আপনার সাথে কথা বলতে চান।
ধীরেন্দ্রনাথ রায় বিস্মিত হয়ে বললেন- আমার সাথে মিলিটারির কী কথা?
- আমি জানি না। তবে স্যার আপনার ভয়ের কিছু নেই। আমি সঙ্গে আছি।
ধীরেন্দ্রনাথ রায় বললেন- তুমি আমার কোন ব্যাচের ছাত্র বলো তো?
- কথা বলে সময় নষ্ট করতে পারব না। মিটিংটা শেষ করে আসি, তারপর গল্প করব।
- দুইটা মিনিট অপেক্ষা করো, ভাতটা খেয়ে নিই। আমি খুব ক্ষুধার্ত। সকালে নাশতা করিনি।
- ভাত খাবার জন্যে অপেক্ষা করার সময় নাই স্যার।
- তাহলে দাঁড়াও, পাঞ্জাবিটা গায়ে দিয়ে আসি। আমার সঙ্গে কি কথা বুঝলাম না। সে আমার ছাত্র না তো? করাচি ইউনাভার্সিটিতে আমি দু'বছর মাষ্টারি করেছি। প্রফেসর সালাম সাহেব সেখানে আমার কলিগ ছিলেন।

কলিমউল্লাহ বলল- আপনার ছাত্র হবার সম্ভাবনা আছে। কর্নেল সাহেব যেভাবে বললেন "স্যারকে একটু নিয়ে আসো"... তাতে মনে হচ্ছে উনি আপনার ছাত্র।
ধীরেন্দ্রনাথ রায় চৌধুরী গাড়িতে উঠে দেখলেন.. গাড়ি ভর্তি মানুষ । তারা সবাই চিন্তায় অস্থির। ধীরেন্দ্রনাথ রায় তাদের দিকে তাকিয়ে আন্তরিক ভঙ্গিতে হাসলেন। ভুলে তিনি চশমা ফেলে এসেছেন বলে তাদের কাউকে চিনতে পারলেন না। চোখে চশমা থাকলে এদের অনেককেই তিনি চিনতেন। বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানরা সেই গাড়িতে বসেছিলেন। তাঁদের নিয়ে যাওয়া হবে বধ্যভূমিতে....

(জোছনা ও জননীর গল্প : হুমায়ূন আহমেদ)
সংগৃহীত

শীতের সকালের এক অপরূপ সুন্দর দৃশ্য ❤️🥰
12/12/2024

শীতের সকালের এক অপরূপ সুন্দর দৃশ্য ❤️🥰

11/12/2024

এখন আর বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হওয়ার আনন্দ অনুভব হয় না😓।

ভাবা যায়🙄
09/12/2024

ভাবা যায়🙄

✍️পরিক্ষা পদ্ধতির জনক; হেনরি এ মিসেল” (Henry Michel)....!🙂 সাধারনত তাকেই “পরীক্ষার জনক”  হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তিনি ...
09/12/2024

✍️পরিক্ষা পদ্ধতির জনক; হেনরি এ মিসেল” (Henry Michel)....!🙂

সাধারনত তাকেই “পরীক্ষার জনক” হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তিনি জন্মগ্রহণ করেন ১৯১৩ সালের ২০শে নভেম্বর জার্মানিতে। তিনি ছিলেন ইন্ডিয়ানা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক। তিনি গ্রীক ও ইহুদি সাহিত্যের উপর বই লিখেছেন। তিনি ২০০৮ সালের মার্চ মাসের ১৮ তারিখে মৃত্যুবরণ করেন।
ভদ্রলোক শিক্ষকতা করতেন যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা ইউনিভার্সিটিতে। ছিলেন ইমেরিটাস অধ্যাপক। একদিন তাঁর মনে হলো, চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর আগে যেকোনো ঘটনা বা ব্যক্তিকে সঠিকভাবে যাচাই-বাছাই করা দরকার। আর এই যাচাই–বাছাইয়ের জন্য দরকার একটি সুনির্দিষ্ট পরীক্ষাপদ্ধতি। তারপর অনেক ভেবেচিন্তে তিনি পরীক্ষা নেওয়ার একটা প্রক্রিয়া তৈরি করেন।

তবে ইতিহাস বলছে, হেনরি ফিশেলের পরীক্ষাপদ্ধতি আবিষ্কারেরও বহু বহু বছর আগে থেকে পৃথিবীতে পরীক্ষা ছিল। বলা যায়, পরীক্ষাপদ্ধতির শুরু আসলে সভ্যতার গোড়ার দিকেই। অনলাইন ঘেঁটে জানা গেল, চীনারাই এটি প্রথম শুরু করেছিলেন। সরকারি চাকরিতে নিয়োগ দেওয়ার জন্য ‘স্ট্যান্ডার্ডাইজ টেস্ট’ বা সার্বভৌম পরীক্ষার শুরু করেছিলেন সুই রাজবংশের রাজারা। সেটা ৬০৫ খ্রিষ্টাব্দের কথা।
মজার ব্যাপার হলো, পরীক্ষা বা ইংরেজি এক্সামিনেশন শব্দটি কিন্তু চীন থেকে আসেনি। লাতিন শব্দ ‘এক্সামিনেশনেম’কে গ্রহণ করেছিল ফরাসিরা। তারা উচ্চারণ করত ‘এক্সামিনাছিওন’ (examinacion)। সেখান থেকে নানা পথ ঘুরে ইউরোপে গিয়ে হয়েছে এক্সামিনেশন।

নানা পথ ঘুরে মানে ফ্রান্স থেকে গিয়েছে জার্মানি, জার্মানি থেকে ইংল্যান্ডে ও আমেরিকায়। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এটিকে একটি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়। তারা চীনা সভ্যতার সেই পুরোনো পরীক্ষাপদ্ধতিকে একটু ঘষামাজা করে নতুনভাবে সাজিয়েছিল।

জীবনানন্দ শুধু একজন কবি নয় তার কবিতার ভিতরে রয়েছে গভীর দর্শনবোধ। আমার বরাবরই মনে হয়েছে  একজন নিহিলিস্ট। Nihilism হলো এমন...
09/12/2024

জীবনানন্দ শুধু একজন কবি নয় তার কবিতার ভিতরে রয়েছে গভীর দর্শনবোধ। আমার বরাবরই মনে হয়েছে একজন নিহিলিস্ট।

Nihilism হলো এমন এক দর্শন যেখানে মনে করা হয় এই জীবনের কোন অর্থ নেই, সিসিফাসের পাহাড়ে পাথর তোলার মতো অর্থহীন জীবনে আমরা দায়িত্বের অদৃশ্য পাথর বয়ে বেড়াচ্ছি। নিহিলিজমের দ্বিতীয় কথা হলো জীবন দুঃখময় তো এই অর্থহীন, দুঃখময়, অনাকাঙ্ক্ষিত জীবন নিয়ে কবি কী বললেন!

'জানি তবু জানি
নারীর হৃদয়, প্রেম, শিশু, গৃহ নয় সবখানি;
অর্থ নয়, কীর্তি নয়, সচ্ছলতা নয়—
আরো-এক বিপন্ন বিস্ময়
আমাদের অন্তর্গত রক্তের ভিতরে
খেলা করে;
আমাদের ক্লান্ত করে

ক্লান্ত— ক্লান্ত করে;
লাসকাটা ঘরে
সেই ক্লান্তি নাই"

আমাদের জীবনে অর্থ, সম্মান, প্রেম সবকিছু পেলেও তা কী অর্থপূর্ণ? এসব কিছু পাওয়ার পরও কী মন আবার নতুন কিছু পাওয়ার জন্য উতলা হয় না? এই অর্থহীনতার চক্র জীবনবাবু উপলব্ধিকৃত বিপন্ন বিষ্ময় যা আমাদের ক্লান্ত করে, এই ক্লান্তি থেকে মুক্তির উপায় মৃত্যু ছাড়া আর কী।

"মৃত্যুর আগে চেয়েছি কয়েকটা দিন
বাঁচিবার জন্যে;
শান্তির জন্যে নয়, শুধু কয়েকটা দিন!
আবার সেই অনন্ত শূন্যতায় ফিরে যাব।"

আমরা অনন্ত শূন্যতা থেকে আসি আবার অনন্তকালের জন্য সেই অনন্ত শূন্যতায় ফিরে যেতে হয়। তাহলে সাময়িক সময়ের জন্য এই জীবন নামক দুঃখ কেন?

'ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন'

প্রতিদিনের একই কাজ; অর্থ, সম্মান অর্জনের সংগ্রাম, পারিবারিক কলহ, মানসিক যন্ত্রণা, খাওয়া-দাওয়া, যৌনতা এসবে আমাদের প্রাণ ক্লান্ত হয়ে যায়, মনের মৃত্যু ঘটে। কবির ভাষায় -

'শরীর রয়েছে তবু মরে গেছে আমাদের মন
হেমন্ত আসেনি মাঠে হলুদ পাতায় ভরে হৃদয়ের বন।'

এবং পরিশেষে নিহিলিজমকে (শূন্যবাদ) এই কয় লাইনের মধ্যে আটকে ফেললেন তিনি।

"সব কাজ তুচ্ছ হয়—পণ্ড মনে হয়,
সব চিন্তা—প্রার্থনার সকল সময়
শূন্য মনে হয়,
শূন্য মনে হয়।"

তো জীবনানন্দ স্বীকার করে নিচ্ছেন এই অর্থহীনতাকে এবং এই অভিশাপ থেকে মুক্ত হতে পরম শান্তিদাতা মৃত্যুকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন যে ভালবাসতে ভালোবাসতে ক্লান্ত যে প্রাণ সে এবার মৃত্যুকে ভালোবাসুক।

'সব ভালোবাসা যার বোঝা হলো
দেখুক সে মৃত্যু ভালোবেসে'

লেখা: সংগৃহীত

টাইটানিক মুভির সবচেয়ে বড় ভিলেন ছিলেন রোজ নিজেই! বৃদ্ধ বয়সে তিনি ২৫০ মিলিয়ন ডলার মূল্যের নেকলেসটি তার উত্তরসূরিদের জন...
09/12/2024

টাইটানিক মুভির সবচেয়ে বড় ভিলেন ছিলেন রোজ নিজেই! বৃদ্ধ বয়সে তিনি ২৫০ মিলিয়ন ডলার মূল্যের নেকলেসটি তার উত্তরসূরিদের জন্য রেখে দেওয়ার বদলে সমুদ্রে ফেলে দেন। কারণ লকেটের সাথে জড়িয়ে ছিল একজন বেকার ছেলের স্মৃতি। অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে, এ ধরনের সিদ্ধান্ত স্রেফ একটা ফাউল!

"গ্রিসে ৪০০০ বছরের পুরনো জলপাই গাছ"এই গাছটি প্রায় ২০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে বাড়তে শুরু করে।ব্রোঞ্জ যুগে, যখন শেষ উলি ম্যা...
09/12/2024

"গ্রিসে ৪০০০ বছরের পুরনো জলপাই গাছ"
এই গাছটি প্রায় ২০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে বাড়তে শুরু করে।
ব্রোঞ্জ যুগে,
যখন শেষ উলি ম্যামথ শিকার করা হয়েছিলো তখন মিশরের ৭ম রাজবংশ শেষ হয়েছিল এবং মানুষ কাঁচের অস্তিত্ব আবিষ্কার করেছিল।
এই গাছ মানুষকে ব্রোঞ্জ যুগ থেকে পারমাণবিক যুগে যেতে দেখেছে। এটি আমাদের পরিবর্তিত বিশ্বকে প্রত্যক্ষ করেছে এবং অনেক যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বেঁচে আছে। এটি অনেক রাজা, রাজনীতিবিদ, যোদ্ধা এবং নবীদের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত দেখেছে।
এবং এটি এখনও বছরে জলপাই উৎপাদন করে চলেছে।

   দেখার পর সবাই বলতাছে যে scam 1992 এর সাথে তার সম্পর্ক। যেহেতু Lucky Baskhar মুভিটা আমার বেশ ভালো লাগছে তাই এটা ও দেখে...
08/12/2024

দেখার পর সবাই বলতাছে যে scam 1992 এর সাথে তার সম্পর্ক। যেহেতু Lucky Baskhar মুভিটা আমার বেশ ভালো লাগছে তাই এটা ও দেখে নিলাম।

Name: Scam 1992 (web series)

Imdb: 9.3/10

⚠️ Spoiler Alert ⚠️

**স্ক্যাম ১৯৯২** একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত ওয়েব সিরিজ। আমরা সচারাচর একটা কথা বলি, তিলকে তাল বানানো। এই সিরিজে বাস্তবেই তিলকে তাল বানিয়েছে হারশাদ মেহতা। যে নিজের বুদ্ধির জোরে ব্রোকারি থেকে শেয়ারবাজারের কন্ট্রোলার হয়েছে। স্টক মার্কেট, মানি মার্কেটে যাকে এক নামে চেনে, The Big Bull.

Bull শব্দটির অর্থ ষাঁড়। যে কোনো কিছুকে ঠেলে উপরে তোলে, হারশাদ মেহতাও একই কাজ করেছে। ছোটো ছোটো কোম্পানীকে এত বড় বানিয়েছে যা কল্পনার বাইরে। সে সর্বোচ্চ **4400%** দাম বাড়িয়েছিল একটা শেয়ারের।

অনেকেই এটা দেখেছেন, রিভিউ পড়েছেন, তাই প্রথাগত রিভিউ এটা না, বলতে পারেন এটা সিরিজটির প্রতি তৈরী হওয়া ইমোশন। সিরিজটি যদিও দেরীতে দেখেছি তবে এর Intro সম্পর্কে সবাই অবগত। এতোদিন আমার কাছে আইকনিক লাগতো Game of Thrones এর Intro টা কিন্তু এই সিরিজটা দেখার সময় এর Intro টা আপনাকে শিহরিত করতে বাধ্য 🔥 (যদিও ব্যক্তিভেদে আলাদা হওয়াটাই স্বাভাবিক) আমার কাছে এইটা বেস্ট মনে হয়েছে। এর সাথে আমরা নিজেদের রিলেট করতে পারি, কারন এটা দিয়ে বহু ভিডিও এডিট করেছি, এডিট করা ভিডিও দেখেছি।

সিরিজটা দেখার সময় হারশাদ মেহতার উপর কেনো যেন সেন্টিমেন্ট কাজ করছিল। একটা চিপার ভিতর পুরো ফ্যামিলি নিয়ে বসবাস করা। ফ্রাস্ট্রেটেড অবস্থায় লাইফ লীড করা, তারপর ঝুকি নিয়ে শেয়ারবাজারে ঢোকা। ব্রোকারি করা, তারপর নিজেই স্টক কিনে ইনভেস্ট এরপর মানি মার্কেটে প্রবেশ করা পুরো জার্নিটাই ছিল স্বপ্নের মত এবং পরিশ্রমের ফল। এজন্য বোধহয় তার প্রতি সফট কর্ণার কাজ করছিল সব সময় ই৷

সে শুধু একটা কাজ করতো, **সিকিউরিটিজ** এর এগেন্সটে **BR** ইস্যূ করার বিধান থাকলেও **সিকিউরিটিজ** না থাকলেও **BR** ইস্যূ করার মাধ্যমে টাকা নিয়ে নিতো, যথা সময়ে ফেরতও দিতো। যে ব্যাংকের মাধ্যমে এটা করতো সেই ব্যাংক-কে কিছু কমিশনও দিতো, এটাকে সে বলতো **Bunkerage Fee,** ভারতে এটার উদ্ভাবন সে নিজেই করেছিল লুপহোলের সুযোগ নিয়ে। এটা তখন সব ব্রোকার ই করতো।

সমস্যা টা হয়েছিল যখন একটা ব্যাংক থেকে একইভাবে **৫০০** **কোটি রুপি **নিয়েছিল কিন্তু একই সময়ে শেয়ারবাজারে ধর্মঘট চলছিল। অপরদিকে এই সময়ই কোনো এক সোর্স নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে **Times of India **এর ফাইন্যান্স৷ জার্নালিস্ট **Sucheta Dalal **এর কাছে গিয়ে এটাকে **Scam** হিসেবে উপস্থাপন করে (যদিও আমার কাছে এটাকে লুপহোল বলে মনে হয়েছে)। ধর্মঘটের কারনে সে টাকাটা শোধ করতে পারছিল না অন্যদিকে দেশের সবথেকে জনপ্রিয় পত্রিকায় এটাকে **স্ক্যাম** বলে নিউজ ছাপা হয়। এভাবেই হারশাদ মেহতার শেষের শুরুটা হয়।

সিরিজটি দেখলে অনেকেই শেয়ার মার্কেট ও মানি মার্কেট কিভাবে চলে সেটা বুঝতে পারবেন। এবং এটাও বুঝবেন এসব আর্থিক লেনদেন ছোট্ট একটা ঝাঁকি কত বড় ইম্প্যাক্ট ফেলতে পারে। রোনাল্দোর কোকা কোলা বোতলটা সরানোর জন্য ৪ বিলিয়ন ডলার মূল্য হ্রাস পায় কোকা কোলার।

সর্বোপরি যারা দীর্ঘ সিরিজ দেখতে চান না বা অবসর সময় কাটাচ্ছেন তাদের জন্য এটা বেস্ট সিরিজ। বোর হওয়ার চান্স নাই কারন খুব ফাস্ট স্ক্রিনপ্লে। একজন জিনিয়াস ব্যক্তি যে কখনো থেমে যায় না তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ হারশাদ মেহতা৷ তাকে স্থায়ীভাবে জেলে রাখতে পারেনি কখনো, কারন সে কোনো ক্রাইম করেনি। তাহলে কেন আমরা তাকে স্ক্যামার বলবো?

তবে একেবারে শেষের দিকে খুবই মন খারাপ হয়ে যায়।লাস্টের দিকে ইমোশনাল সিনটা হয়তো আপনাকে বেদনা কাতর করবে।এখানে সবকিছু বলে মজা নষ্ট করব না।

হ্যাপি ওয়াচিং 🔥❤️

08/12/2024

বাঘ আর ছাগল কখনো বন্ধু হতে পারে না 😎।

if you know,you know.

08/12/2024

Middle class be like🗣️:
জীবনে কিছু
করতে হবে😰।

08/12/2024

সময়টা খুব খারাপ😫

Why mark? Why?
06/12/2024

Why mark? Why?

04/12/2024

মোটিভেশন ধরে রাখার জন্য নিয়মিত কিছু অভ্যাস এবং কৌশল অনুসরণ করলে কার্যকর ফল পাওয়া যায়। নিচে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় দেওয়া হলো:

১. স্পষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ করুন

আপনার জীবনের বা কাজের লক্ষ্য কী, তা পরিষ্কারভাবে নির্ধারণ করুন। লক্ষ্য যত স্পষ্ট হবে, সেটি অর্জনে আপনি ততটাই অনুপ্রাণিত থাকবেন।
কৌশল:

লক্ষ্যগুলোকে ছোট ছোট ধাপে ভাগ করুন।

লিখে রাখুন এবং প্রতিদিন নিজেকে মনে করান।

২. নিজের জন্য একটি রুটিন তৈরি করুন

একটি সঠিক রুটিন আপনাকে শৃঙ্খলিত রাখবে এবং অগ্রগতির অনুভূতি দেবে।
কৌশল:

দিন শুরুতে ৫-১০ মিনিট নিজের পরিকল্পনা তৈরি করুন।

অগ্রাধিকার অনুযায়ী কাজের তালিকা বানান।

৩. অনুপ্রেরণামূলক উৎস খুঁজুন

মোটিভেশন ধরে রাখতে আপনার চারপাশে অনুপ্রেরণাদায়ী বিষয় রাখুন।
কৌশল:

অনুপ্রেরণামূলক বই পড়ুন বা পডকাস্ট শুনুন।

সফল ব্যক্তিদের জীবন থেকে শিক্ষা নিন।

৪. অগ্রগতির জন্য নিজেকে পুরস্কৃত করুন

কোনো কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করার পর নিজেকে পুরস্কৃত করুন। এটি আপনাকে পরবর্তী কাজে উৎসাহিত করবে।
কৌশল:

নিজেকে একটি ছোট উপহার দিন।

প্রিয় কাজ করার জন্য সময় বের করুন।

৫. নেতিবাচক চিন্তা দূর করুন

নেতিবাচক চিন্তা মোটিভেশন নষ্ট করে। তাই এটি দূর করার চেষ্টা করুন।
কৌশল:

ধ্যান বা মেডিটেশন করুন।

ইতিবাচক মানুষদের সাথে সময় কাটান।

৬. শরীর ও মনের যত্ন নিন

সুস্থ শরীর এবং মন মোটিভেশন ধরে রাখতে সহায়তা করে।
কৌশল:

প্রতিদিন ব্যায়াম করুন।

পর্যাপ্ত ঘুম এবং সুষম খাবার গ্রহণ করুন।

৭. নিজের প্রগ্রেস ট্র্যাক করুন

আপনার অর্জনগুলো নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ করুন। এটি আপনাকে আরও ভালো করতে উৎসাহিত করবে।
কৌশল:

ডায়েরি লিখুন।

সাপ্তাহিক বা মাসিক লক্ষ্য পর্যালোচনা করুন।

৮. ফোকাস বজায় রাখুন

আপনার লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত না হওয়ার জন্য নিজের ফোকাস ধরে রাখুন।
কৌশল:

বিভ্রান্তি এড়ানোর জন্য নির্দিষ্ট সময় ফোন বা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করুন।

গুরুত্বপূর্ণ কাজের সময় মনোযোগ ধরে রাখুন।

প্রতিদিন সামান্য একটু করে উন্নতি আনলেও তা দীর্ঘমেয়াদে অনেক বড় পার্থক্য গড়ে তুলবে। সময়ের সাথে নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন।

Address

Moglerhat, Rangunia, Chattogram
Chandraghona
4560

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sajib_Nath posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sajib_Nath:

Videos

Share