Iram Tajriyan

Iram Tajriyan Muslims life

25/11/2024

শীত এবার মনে হয় একটু আগেই চলে আসলো গত কয়েক বছরের তুলনায়। আর শীত মানেই বাচ্চা বড় সবার ঠান্ডা কাশি লেগে থাকা। আর এর জন্য মধুর চাইতে ভালো ঔষধ আমার মনে হয় নাই। আমি নিজে সব সময় বাচ্চাদের জন্য বাসায় মধু রাখি।আলহামদুলিল্লাহ অনেক উপকার। অল্প কিছু চাকের মধু আছে সংগ্রহে লাগলে নক করবেন ইনশাআল্লাহ🥰

পিঠা বানাতে ইচ্ছে করছিল☺️ভাপা পুলি  #পিঠা  #পুলিপিঠা
18/11/2024

পিঠা বানাতে ইচ্ছে করছিল☺️ভাপা পুলি #পিঠা #পুলিপিঠা

20/10/2024

বলেনতো কি রান্না হচ্ছে🍲🍲? #রান্না #আলু # সহজ রান্না

19/10/2024

মলা মাছের চচ্চড়ি🐟🐟 #মাছ #ভাজি #মলা #রান্না #ছোট মাছের চচ্চড়ি

18/10/2024

চিংড়ি মাছের ভর্তা🦐🤤 #চিংড়ি #ভর্তা #মাছ #মাছের ভর্তা #চিংড়ি ভর্তা #🦐

22/09/2024

আমরা অনেক পাপ সম্পর্কে সচেতন কিন্তু হতাশ হওয়া দুশ্চিন্তায় নিমজ্জিত হওয়া যে কঠিন পাপ আমরা জানিও না।

হতাশা শয়তানের বিশাল এক ফাঁদ যা ক্রমান্বয়ে মানুষের আরও অন্যান্য পাপের ভেতরে নিয়ে যায়।

হতাশা আসে মুলত অতীত ও ভবিষ্যতের চিন্তা থেকে ।অতীততে কিছু না কিছু না পাওয়ার গল্প সবার ই থাকে সেগুলো নিয়ে অধিক দুশ্চিন্তাকরা।

আল্লাহ অতীতে আমাকে কি দিয়েছেন সেটা মনে না রেখে কি দেননি সেটা নিয়ে
হতাশা গ্রস্থ হয়ে পড়ে। এটাও কিন্তু আল্লাহর নিয়ামতের না শুকরিয়া আদায় করা। এটা কবিরা গুনাহ।
নেয়ামতের কুফরি।

17/07/2024

নির্মমতা কতদূর হলে জাতি হবে নির্লজ্জ!!!?

04/07/2024
04/07/2024

ঈদের ছুটি শেষে লঞ্চে করে ঢাকায় ফিরছিলাম। এমনি মন খারাপ লাগছিল। নদীর পাড়ের বাড়ি গুলো দেখা যাচ্ছিল দূরে।বাড়ি গুলোর দিকে তাকিয়ে হঠাৎ বুকের ভেতর কেমন হু হু করে উঠল।কেবিন থেকে বের হয়ে বারান্দায় গেলাম দূরে তাকিয়ে খুব মন খারাপ লাগছিল, চোখ দিয়ে পানি পড়ে যাচ্ছিল।অস্বস্তি হচ্ছিল আশেপাশে মানুষ দেখছিল কিন্তু নিয়ন্ত্রণ করতে পারছিলাম না। ঐ বাড়ি গুলো নিয়ে নানা কথা, নানা প্রশ্ন মাথায় আসছিল। ওখানে যেতে ইচ্ছে করছিল। সবকিছু জানতে ইচ্ছে করছিল। মাঝে মাঝে অকারনেই মন খারাপ হয়।😔😔

18/05/2024

মা

জানি না কে লিখেছেন, কিন্তু এই গল্পটা যতবার পড়ি ততবারই আচ্ছন্ন হয়ে থাকে মন!

এক ভদ্র মহিলা পাসপোর্ট অফিসে এসেছেন পাসপোর্ট করাতে।

অফিসার জানতে চাইলেন, "আপনার পেশা কি?"

মহিলা বললেন, "আমি একজন মা।"

"আসলে শুধু মা তো কোনো পেশা হতে পারেনা, তাহলে আমি লিখে দিচ্ছি আপনি একজন গৃহিনী।"

মহিলা খুব খুশী হলেন। পাসপোর্টের কাজ কোনো ঝামেলা ছাড়াই শেষ হলো।

অনেকদিন পর, এবারে পাসপোর্টটা renew করা দরকার, যেকোনো সময় কাজে লাগতে পারে। আবার পাসপোর্ট অফিসে আসলেন। দেখলেন আগের সেই অফিসার নেই। খুব ভারিক্কি, রুক্ষ মেজাজের এক লোক বসে আছেন।

যথারীতি ফর্ম পূরণ করতে গিয়ে অফিসার জানতে চাইলেন, "আপনার পেশা কি?"

মহিলা চট করে কিছু একটা বলতে গিয়েও থেমে গেলেন।

কয়েক মুহূর্ত ভেবে বললেন, "আমি একজন গবেষক। নানারকম চ্যালেঞ্জিং প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করি। আমরা প্রতিটি শিশুর মানসিক এবং শারীরিক বিকাশ সাধন করি, শিশুকে পর্যবেক্ষণ করে সে অনুযায়ী পরিকল্পনা প্রণয়ন করি। বয়স্কদের নিবিড় পরিচর্যা করি ও খেয়াল রাখি। সুস্থ পরিবার ও সমাজ বিনির্মাণে নিরলস শ্রম দিয়ে রাষ্ট্রের কাঠামোগত ভিত মজবুত করি।"

মহিলা বলে যাচ্ছেন, "প্রতিটি মূহুর্তেই আমাকে নানারকমের চ্যালেঞ্জের ভিতর দিয়ে যেতে হয় এবং অত্যন্ত দক্ষতার সাথে তা মোকাবিলা করতে হয়। কারণ, আমার সামান্য ভুলের জন্য বিশাল ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।"

মহিলার কথা শুনে অফিসার একটু নড়ে চড়ে বসলেন। মহিলার দিকে এবার যেন একটু শ্রদ্ধা আর বিশেষ নজরে তাকালেন। অনেক কৌতূহল নিয়ে অফিসারটি জিজ্ঞেস করলেন, "ম্যাডাম, আসলে আপনার মূল পেশাটি যদি আরেকটু বিশদভাবে বলতেন?"

"আমাদের রিসার্চ প্রজেক্ট তো আসলে সারাজীবন ধরেই চলে। সর্বক্ষণ আমাকে ল্যাবরেটরি এবং ল্যাবরেটরীর বাইরেও কাজ করতে হয়। এই কাজের চাপে আমার নাওয়া খাওয়ায় ঘুমের সময়ের ঠিক থাকে না। সব সময় আমাকে কাজের প্রতি সজাগ থাকতে হয়। এই তো আজকাল আমি সমাজবিজ্ঞান, পারিবারিক স্বাস্থ্য আর নৈতিকতা বিকাশ এই তিনটি ক্ষেত্রেই একসাথে কাজ করছি, যা পৃথিবীর সবচেয়ে জটিল প্রকল্পগুলোর অন্যতম।"

অফিসার মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে মহিলার কথা শুনছেন। এমন গুণী, বিস্ময়কর মহিলা। প্রথমে কিন্তু মনে হয়েছিল খুবই সাধারণ।

"প্রতিদিন আমাকে ১৪ থেকে ১৬ ঘন্টা আবার কোনো কোনো দিন আমাকে ২৪ ঘন্টাই ল্যাবে কাজ করতে হয়। পৃথিবীর সব পেশাতেই কাজের পর ছুটি বলে যে কথাটি আছে আমার পেশাতে সেটা একেবারেই নেই। ২৪ ঘন্টাই আমার অন কল ডিউটি।"

এও কিভাবে সম্ভব, অফিসারটি ভাবতেই পারছেন না!

"আপনার হয়তো বা জানতে ইচ্ছে করছে, বিনিময়ে কি পাই? এ চ্যালেঞ্জিং প্রকল্প পরিচালনায় আমার সেই অর্থে কোনো পারিশ্রমিক নেই। পরিবারের সবার মুখে হাসি আর পারিবারিক প্রশান্তিই আমার পারিশ্রমিক। আর আমার কাজের পুরষ্কার হিসেবে সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ থেকে পেয়েছি তিনটা স্বর্ণপদক!"

অফিসার হতভম্ব, এ কেমন নি:স্বার্থ কাজ পাগল!

"এবার আমি বলি, আমার পেশা কি?"

অফিসার এতক্ষণ যেন এই উত্তরের অপেক্ষায় ছিলেন!

"আমি একজন মা। এই পৃথিবীর অতিসাধারণ এক মা।"

মহিলার কথা শুনে গম্ভীর অফিসারটি এবারে বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েন, চেষ্টা করেও আর নিজের চোখে পানি আটকাতে পারছেন না। তাঁর নিজের মায়ের মুখ চোখের সামনে ভেসে ওঠে। তিনি খুব সুন্দর করে ফর্মের সব কাজ শেষ করে, মহিলাকে একদম সিঁড়ির দরজা পর্যন্ত এগিয়ে দিলেন।

তারপর নিজের অফিস রুমে এসে বসলেন, ড্রয়ার হাতড়ে একটি ধূসর হয়ে যাওয়া ছবি বের করলেন। ক্ষনিকের নীরবতা, অপলক নয়নে তাকিয়ে, বিড়বিড় করে আপন মনে ডাকছেন,

মা, মা গো....

Collected

05/05/2024

পটল আলু দিয়ে রুই মাছ। ignore my কড়াই& চুলা।

Address

Chandpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Iram Tajriyan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category