Azad Mollah

Azad Mollah কারো কাছ থেকে মেসেজ না পাওয়াটাও একটা মেসেজ, সেটা হলো তাদের আর আপনাকে প্রয়োজন নেই।

আস্সালামু-আলাইকুমরাসূল ﷺ বলেছেন, বদনজর সত্য। বদনজর মানুষকে উঁচু স্থান থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়।মুসনাদে আহমাদ:- ২৪৭৩।ব...
09/05/2024

আস্সালামু-আলাইকুম

রাসূল ﷺ বলেছেন, বদনজর সত্য। বদনজর মানুষকে উঁচু স্থান থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়।

মুসনাদে আহমাদ:- ২৪৭৩।
বদ নজর (এর খারাপ প্রভাব) সত্য এমনকি যদি কোন বস্তু ত্বাকদীরকে অতিক্রম করত তবে বদ নজর তা অতিক্রম করত। সুতরাং তোমাদেরকে যখন (এর প্রভাবমুক্ত হওয়ার জন্যে) গোসল করতে বলা হয় তখন তোমরা গোসল কর । (মুসলিমঃ ১৪/১৭১)।

বদ নজর মানুষকে কবর পর্যন্ত পৌছে দেয় এবং উটকে পাতিলে ।
(সহীহ আল জামেঃ শাইখ আলবানী (রহঃ) সহীহ বলেছেনঃ ১২৪৯)।

আমার উম্মতের মধ্যে তাকদীরের মৃত্যুর পর সর্বাধিক মৃত্যু বদ নজর লাগার দ্বারা হবে। (মুসনাদে বাযযার)।

আল্লাহ আমাদেরকে জ্বীন এবং মানুষের সকল প্রকার বদনজর থেকে হেফাজত করুন।

 # সহীহ বুখারীর ১০ টি বৈজ্ঞানিক হাদীসঃ-০১। নবীজি বলেন, "জ্বর আসে জাহান্নামের তাপ থেকে। সুতরাং, জ্বরকে পানি দ্বারা প্রশমি...
28/04/2024

# সহীহ বুখারীর ১০ টি বৈজ্ঞানিক হাদীসঃ-

০১। নবীজি বলেন, "জ্বর আসে জাহান্নামের তাপ থেকে। সুতরাং, জ্বরকে পানি দ্বারা প্রশমিত কর।
সহীহ বুখারী,, খন্ড: ৭: অধ্যায় ৭১: হাদিস ৬২১।

০২। নবীজি বলেন, “যদি কারো পানিতে মাছি পড়ে যায়, তবে মাছিটিকে পানিতে চুবিয়ে তারপর পান কর! কারণ, মাছির এক ডানায় আছে রোগ, অন্য ডানায় আছে প্রতিকার।"
(সহীহ বুখারী, 4:54:537)।

০৩। নবীজি বলেন,কালোজিরা আস- সামস ব্যতিত সর্ব রোগের ঔষধ! আয়েশা জিজ্ঞেস করেন,আস- সামস কি? নবীজি উত্তরে বলেন,মৃত্যু।
(সহীহ বুখারী ৭:৭১:৫৯১)।

০৪। নবীজি বলেন,"যারা রোপ্যপাত্রে পানি পান করে, তারা জাহান্নামের আগুন দ্বারা তাদের পেটপুর্ণ করে।"
(সহীহ বুখারী 7:69:538)।

০৫। নবীজি বলেন,"জাহান্নামের আগুণ আল্লাহর কাছে অভিযোগ করল, "হে আমার প্রতি পালক, আমার বিভিন্ন অংশ পরস্পরকে খেয়ে ফেলছে! সুতরাং,তিনি জাহান্নামকে দুইবার শ্বাস নেয়ার অনুমতি দিলেন,একটি শীতকালে (প্রশ্বাস), অন্যটি গ্রীষ্মকালে (নিঃশ্বাস)! এবং এটাই (গ্রীষ্মকলে) প্রখর গরম ও (শীতিকালে) তীব্র শীতের কারণ।"
(সহীহ বুখারী 4:54:482)।

০৬। নবীজি বলেন, "আল্লাহ হাঁচি পছন্দ করেন এবং হাই তোলা অপছন্দ করেন।"
(সহীহ বুখারী 8:73:242)।

০৭। নবীজি বলেন,"ভাল স্বপ্ন আসে আল্লাহ থেকে আর দুঃস্বপ্ন আসে শয়তান থেকে!কেউ যদি দুঃস্বপ্ন দেখে তার উচিত আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়া ও বাম দিকে থুথু নিক্ষেপ করা,কারণ এতে দুঃস্বপ্ন তার কোন ক্ষতি করতে পারবেনা।"
(সহীহ বুখারী 9:87:115)।

০৮। আব্দুল্লাহ বর্ণিত: এক লোক নবীজির কাছে এসে বলল, সে সকাল পর্যন্ত ঘুমিয়েছে এবং নামায আদায় করতে পারেনি!! নবীজি বললেন: শয়তান তার কানে প্রস্রাব করে দিয়ে চলে গিয়েছে!"
(সহীহ বুখারী 2:21:245)।

০৯) নবীজি বলেন,"তোমরা সুর্যদ্বয় ও সুর্যাস্তের সময় নামায আদায় করোনা, কারণ সুর্য শয়তানের মাথার দুইপ্রান্তের মধ্যখান দিয়ে উদিত হয়।"
(সহীহ বুখারী ৪:৫৪:৪৯৪)।

১০) নবীজি বলেন, “যে ব্যক্তি প্রতি সকালে ৭ টি আজওয়া খেজুর খায়, তার ওপর বিষ ও জাদু কোন প্রভাব ফেলতে পারেনা।"
(সহীহ বুখারী ৭:৬৫:৩৫৬)।

#হে আল্লাহ! আপনি আমাদেরকে সঠিক আমল করার তাওফীক দিন।
"আমীন।"

যখন গরম বেশি পড়বে‚ তখন তোমরা বেশি করে নামায আদায় করো। কারণ‚ অতিরিক্ত গরম হলো জাহান্নামের নিঃশ্বাস।হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)[ম...
22/04/2024

যখন গরম বেশি পড়বে‚ তখন তোমরা বেশি করে নামায আদায় করো। কারণ‚ অতিরিক্ত গরম হলো জাহান্নামের নিঃশ্বাস।

হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)
[মিসকাতুল মাসাবীহ্ঃ–৫৯১]

রেকর্ড এবং এচিভমেন্টঃ----------------------------------রেকর্ড কাকে বলি আমরা?যখন এমন কিছু করি যা আগে কেউ করে নি, তাঁকেইরে...
22/04/2024

রেকর্ড এবং এচিভমেন্টঃ
----------------------------------
রেকর্ড কাকে বলি আমরা?
যখন এমন কিছু করি যা আগে কেউ করে নি, তাঁকেই
রেকর্ড বলা হয়। কিন্তু রেকর্ড মানেই কি শ্রেষ্ঠত্ব?
মেসি এক পঞ্জিকা বর্ষে ৯১ গোল করেছে, এটা রেকর্ড।
আবার কুষ্টিয়ার এক লোক ৯১ মিটার লম্বা আর্জেনটিনার পতাকা বানিয়েছে, এটাও রেকর্ড।
দুটো রেকর্ড কি এক?

রেকর্ড যদি কোন এচিভমেন্ট না দেয়, তাহলে সে রেকর্ডের মূল্য কি?
লক্ষ কিংবা কোটি লোক এক সাথে জাতীয় সংগীত গাইল, এটা কি এচিভমেন্ট?
সিংগাপুর বর্তমান পৃথিবীতে প্রথম ধনী পাঁচ দেশের একটি।
এর মানে কি?
এর মানে ওরা স্বচ্ছল।
এর মানে ওদেরকে কুমড়া দিয়ে পিয়াজু বানাতে হয় না।
এর মানে ওরা কাঁঠাল খায় এবং বীফ বার্গার খায়, কিন্তু কাঁঠালের বিফ বার্গার খায় না।
ওদের দেশে ৬০০ টাকা গরুর মাংস বিক্রি করলে লাইন পরে না, এবং ওদের দেশে টিসিবির ট্রাক নেই।

কিন্তু সিংগাপুর দেশটির কোন খনি নেই, চাষ যোগ্য জমিও নেই। তারপরেও ওরা ধনী দেশের তালিকায় ১-৫ এর মধ্যে থাকে।
কিন্তু ওরা কিন্তু আমাদের থেকে পিছিয়ে।
কেন?
কারন ওদের কোটি লোক এক সাথে জাতীয় সংগীত গায় নি।
কেন?
কারন ওদের এত জনসংখ্যা নেই।
চীন ইচ্ছা করলে ১০ কোটি লোক দিয়ে জাতীয় সংগীত এক সাথে গাওয়াতে পারে।
তাহলে করে না কেন?
কারন চীনে এত ছাগল নেই যাঁদের বুঝানো সম্ভব যে জাতীয় সংগীত এক সাথে গেয়ে রেকর্ড করা একটা এচিভমেন্ট।

আজকেই বিশ্বের সেরা ১০০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের কিউএস এর একটি রেংকিং বের হয়েছে।
এতে ভারতের ৪৯ টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে।
বিশ্বের সবচেয়ে ব্যর্থ রাষ্ট্র পাকিস্তানের ১৪ টি বিশ্ব বিদ্যালয় স্থান পেয়েছে আর উন্নয়নের রোল মডেল বাংলাদেশের ৩ টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে।

আবার আজকেই আমরা আরেকটি রেকর্ড করলাম। মিঠামইনে নববর্ষ উপলক্ষ্যে ১৪ কিমি দীর্ঘ আলপনা তৈরী করেছি। এর উদ্বোধনে থাকবেন আইসিটি মন্ত্রী। কারন এটি একটি এচিভমেন্ট। একই মন্ত্রী ইভ্যালির উদ্বোধনীতে বলেছিলেন যে ইভ্যালি হবে আমাজন।

যা হোক, এখন একটা কথা ভাবুন। কোনটা বেশী সম্মান জনক?
১০০০ বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনটির স্থান পাওয়া?
নাকি ১৪ কিমি আলপনা?

আমাদের টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া হলো সর্বোচ্চ দুরত্ব, এবং তা ৯০০ কিমি। চীন, অস্ট্রেলিয়া এমনকি ভারতে কয়েক হাজার কিলোমিটার লম্বা হাইওয়ে রয়েছে।
ওরা ইচ্ছা করলেই তা এক রাতে পেইন্ট করে গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড করতে পারে।
তবে করে না কেন?
কারন ওদের দেশে গাধা জনগনের সংখ্যা কম। ওদের সরকার পয়সা খরচ করে তাদের বুঝাতে পারবে না যে এটা এচিভমেন্ট। যেমন ওরা কখনোই তিন হাজার কোটি টাকা মহাশূন্যে উড়িয়ে দিবেনা শুধু রেকর্ড স্যাটেলাইট পাঠানোর জন্য।

আমদের উন্নয়ন কোটি কোটি বিদেশী কামলা আর দেশী গারমেন্টস কামলাদের জন্য। এসব কামলাদের বাইরে আমাদের কিছু নেই। এসব কামলাদের টাকা খরচ করেই আমরা ১৪ কিলোমিটারের গিনেজ রেকর্ড করি, কোটি কন্ঠে জাতীয় সংগীত গাই। কিন্তু ১৮ কোটি জনসংখ্যার রোল মডেল দেশের মাত্র তিনটা বিশ্ববিদ্যালয় জায়গা করে নিতে পারে।

রেকর্ড আর এচিভমেন্টের পার্থক্য বুঝতে না পারলে আমরা শুধুই মধ্যপ্রাচ্যে গিয়ে ঝাড়ু দিতে পারব আর দেশে দর্জির কাজ করতে পারব। কখনোই সুন্দর সৃষ্টি করতে পারব না।

( সংগ্রহীত পোস্ট)

20/04/2024

সারাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্রতাপদাহ । অতিরিক্ত গরমে হতে পারে হিট স্ট্রোক, পানিশূন্যতার মত মারাত্মক স্বাস্থ্য সমস্যা। এসময় বাড়ে ডায়রিয়া, আমাশয়সহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি। তীব্র গরমে কিছু নিয়ম মেনে চলে নিজের ও পরিবারের সকলের সুস্থতা নিশ্চিত করুন।

"Heat Wave" আসিতেছে?

তাই সাবধান হোন।

স্বভাবিক পানি পান করুন। ধীরে ধীরে। ঠান্ডা পানি পান পরিহার করুন। বরফ/বরফ পানি পুরোপুরিই পরিহার করুন।

বর্তমানে মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুরে এই HEAT WAVE চলছে।

করণীয় ও পরিত্যজ্য--------

১) যখন তাপমাত্রা ৪০°সে-এ পৌঁছে তখন খুব ঠান্ডা পানি পান করতে নিষেধ করেন চিকিৎসকগণ। কারণ এতে রক্তনালী হঠাৎই সঙ্কুচিত হয়ে হঠাৎই স্ট্রোক হতে পারে।

২) যখন বাহিরের তাপমাত্রা ৩৮°সে অতিক্রম করে তখন ঘরে চলে আসুন বা ছায়ায় অবস্থান করুন। ঠান্ডা পানি পান করবেন না। স্বভাবিক তাপের পানি পান করুন বা ঈষৎ গরম পানি। তাও ধীরে ধীরে।

৩) ঘরে এসেই হাত-পা-মুখ ধুবেন না। হাত-মুখ ধোয়ার আগে একটু অপেক্ষা করুন। দেহকে ঘরের তাপের সাথে খাপ খেতে দিন।

অন্ততঃ আধা ঘন্টা অপেক্ষা করুন হাত-মুখ ধোযার আগে বা গোসলের আগে।

৪) অল্প অল্প করে বারে বারে স্বাভাবিক পানি পান করুন। জ্যুস বা এজাতীয় পানিয় পরিহার করুন। স্বাভাবিক শরবত, ডাব বা লবণ পানির শরবত পান করতে পারেন যদি তা আপনার জন্য অন্য কারণে নিষিদ্ধ না হয়ে থাকে। তবে তাও স্বল্প পরিমানে।

★★ প্রচন্ড গরমে বা যদি আপনি খুবই ক্লান্ত থাকেন তবে ভুলেও বরফ মিশ্রিত পানি বা ফ্রিজের পানি পান করবেন না, যদিও ওইসময় ঠান্ডা পানি খুব ভালো লাগে। এটা শরীরে প্রশান্তি ভাব এনে দেয়। কিন্তু এতে হঠাৎই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

20/04/2024

জলবায়ু পরিবর্তনের একটা প্রভাব এসে গেছে, প্রচন্ড ভ্যাপসা গরম কিন্ত খুব বেশি ঘাম হচ্ছেনা- একেবারে মরু অঞ্চলের মতো অবস্থা লাগছে।

এই গরমে হিটস্টোক হচ্ছে কিছু বুঝে ওঠার আগেই, যতদূর পর্যন্ত সম্ভব সাবধানে থাকা আর প্রচুর বিশুদ্ধ পানি খাওয়ার বিকল্প নাই।

সবাই সাবধানে থাকবেন।

20/04/2024

ঢাকায় এখন ৪০ ডিগ্রী তাপমাত্রা নিয়ে যারা কান্নাকাটি করতেসেন, এই আপনারাই ডেভলোপার বা আর্কিটেক্টদের কাছে এসে বলেন যে, এক ইঞ্চি জায়গাও আপনি ছাড়তে রাজি না। কেউ এসে বলেন না যে, আমার বাসাটা ছোট হোক কিন্তু বিশাল কিছু গাছ লাগিয়ে দেন! পুরাটা জুড়ে বিল্ডীং চান, রাজউকের মিনিমাম সেটব্যাক রেখে বাড়ি করার নিয়মটাও মানতে চান না। নূন্যতম গ্রিন স্পেইস যেটা থাকার কথা সেটায় আপনি বসান ইট, বালু, সিমেন্ট! কারণ আপনার ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য আপনার বিশাল টাকার ভান্ডার এই বাড়ি রেখে যেতে হবে।
কিন্তু তাদের জন্য একটু অক্সিজেন রেখে যাবেন না, একটু খোলা বাতাসের জন্য ব্যবস্থা রেখে যাবেন না! মনে রাখবেন, সবকিছুর সীমা আছে! প্রকৃতি কখনো কাউকে মাফ করে না!
৫০ ডিগ্রীতে শ্বাস নিতে না পারলে আপনার পরবর্তী প্রজন্মও আপনাকে মাফ করবে না।
আসুন পরিবর্তনের অঙ্গীকার করি,"এ শহরকে বসবাসের উপযোগী করি"। দৃষ্টি ভঙ্গি বদলাই, জীবন বদলে যাবে।

15/04/2024

রাগৈ আশকর বাড়ির নজরুল, কেশরাঙ্গাঁ পশ্চিম পাড়া মহনের দোকানে সিরাজ বয়াতির সাথে কথা বলছে, রাগৈ গ্রামের সবচেয়ে সহজ সরল ও মানুষিক ভারসাম্যহীন একজন মানুষ, আল্লাহ্ তাকে সব সময় ভাল রাখুক এই কামনা রইল।

15/04/2024

সবাই মিলে, কলার থোড়,আম তেতুঁল,পেঁপে দিয়ে ভর্তা নিজ হাতে বানিয়ে মজা করে খাওয়া হলো!

আম ভর্তা পাটি!
14/04/2024

আম ভর্তা পাটি!

12/04/2024

নিজ বাড়ির পুকরে মাছ জাল দিয়ে মাছ ধরার দৃষ্য!

04/04/2024

যৌবনে সিজদাহ্ করে নাও। বহূ বৃদ্ধ লোকদের দেখেছি, নামাজ পড়ে কিন্তু সিজদাহ্ করতে পারে না!!

03/04/2024

আসরের নামাজ পড়ে মসজিদ থেকে বের হওয়ার পরে কবরস্থানের দিকে দৃষ্টি গেল, দেখলাম একটা কবরের উপরে দুইটা বিড়াল কান্না করছে আল্লাহ্ ভাল জানেন, বোবা প্রানী গুলো হয়ত যা শুনে আর দেখে তা হয়ত মানব জাতি শুনেও না দেখো না, আল্লাহ্ সবাইকে রমযানের উচিলায় ক্ষমা করে আমিন।

30/03/2024

আযানের মধ্যে লুকিয়ে থাকা অলৌকিক গনিতের খেলা:

আযানের এই তথ্যগুলো পড়ার পর আপনি বাকরুদ্ধ হবেন আর আল্লাহর উপর আপনার ঈমান বৃদ্ধি পাবে ইনশাআল্লাহ।

১। আযানের ১ম শব্দ হল আল্লাহ এবং শেষ শব্দ ও হল আল্লাহ। এর মানে আল্লাহই শুরু এবং আল্লহই শেষ।

২। আযান শব্দটি পবিত্র কুরআনে সর্বমোট রয়েছে ৫ বার। আর আমাদের প্রতিদিন নামাজ ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করি।

৩। আযানের মধ্যে সর্বমোট শব্দ হল ৫০ টি। আর আল্লাহ মিরাজের সময় হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) কে সর্বপ্রথম ৫০ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ দিয়েছিলেন।

পরে তা কমিয়ে ৫ ওয়াক্ত করা হয়। আর সহীহ হাদিস বলে একজন ব্যাক্তি ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করলে আল্লাহ তাকে ৫০ ওয়াক্তের সাওয়াব দিবেন।

৪। আযানের মধ্যে সর্বমোট ১৭ টি ভিন্ন অক্ষর রয়েছে।

আর আমাদের প্রতিদিন ফরজ নামাজ হল ১৭ রাকাত।

ফজর ২ + জোহর ৪ + আসর ৪ + মাগরিব ৩ + এশা ৪

মোট ১৭ রাকাত।

৫। আযানের মধ্যে সবচেয়ে ব্যাবহৃত শব্দ হল ( আল্লাহ)

আল্লাহ শব্দের আলিফ অক্ষরটি সম্পূর্ণ আযানে আছে মোট ৪৭ বার, লাম অক্ষরটি ৪৫ বার এবং হা অক্ষরটি ২০ বার।

সুতরাং ৪৭+ ৪৫ + ২০ = ১১২।

আর পবিত্র কুরআনের ১১২ নম্বর সূরা হল সূরা ইখলাস। যে সূরায় আল্লাহ নিজের পরিচয় দিয়েছেন।

আলহামদুলিল্লাহ।

28/03/2024

ক্ষতিগ্রস্ত

রমজানের এই বরকতময় মাসে, সর্বশক্তিমান মানুষকে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা করেন। ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকুন এবং তাঁর নিকটবর্তী হতে থাকুন। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত সেই ব্যক্তি যে এই বরকতময় মাসে বেঁচে থাকে এবং তাঁর ক্ষমা পেতে ব্যর্থ হয়।

28/03/2024

অনেক সময় নেক আমল করার ইচ্ছে থাকে, সময়ও থাকে কিন্তু কোত্থেকে যেন এক রাশ অলসতা এসে জড়িয়ে ধরে। এইতো উঠছি উঠছি করে আর উঠা হয় না। মূল্যবান সময়টা পার হয়ে যায়। পরে শুধু আফসোস করি।

এরকম হলে নিম্নোক্ত আয়াতগুলো স্মরণে এনে নিজেকে উজ্জীবিত করে তুলুন।

১. সূরা আয যারিয়াতের ৫০তম আয়াত—فَفِرُّوۡۤا اِلَی اللّٰهِ ؕ اِنِّیۡ لَکُمۡ مِّنۡهُ نَذِیۡرٌ مُّبِیۡنٌ -"তোমরা আল্লাহর দিকে দৌড়াও। আমি তো তাঁর পক্ষ থেকে তোমাদের জন্য এক স্পষ্ট সতর্ককারী।" এই অংশটুকু মুখস্ত করে ফেলুন—ফাফিররু ইলাল্লাহ। তোমরা আল্লাহর দিকে দৌড়াও। যখনি অলসতা লাগবে "ফাফিররু ইলাল্লাহ।"

২. আল্লাহ আজ্জা ওয়া জাল্লা বলেন- وَ سَارِعُوۡۤا اِلٰی مَغۡفِرَۃٍ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ وَ جَنَّۃٍ عَرۡضُهَا السَّمٰوٰتُ وَ الۡاَرۡضُ ۙ اُعِدَّتۡ لِلۡمُتَّقِیۡنَ - "তোমরা দ্রুত অগ্রসর হও তোমাদের প্রতিপালকের ক্ষমার দিকে ও সেই জান্নাতের দিকে যার বিস্তৃতি হচ্ছে আসমানসমূহ ও যমীনের সমান। যা মুত্তাকীদের জন্য তৈরী করা হয়েছে।" (৩:১৩৩)

৩. এরচেয়ে আরো বেশি গতির আরেকটি শব্দও আল্লাহর মাগফিরাতের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে। سَابِقُوۡۤا اِلٰی مَغۡفِرَۃٍ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ وَ جَنَّۃٍ عَرۡضُهَا کَعَرۡضِ السَّمَآءِ وَ الۡاَرۡضِ - "তোমরা তোমাদের রবের পক্ষ থেকে ক্ষমা ও সেই জান্নাতের দিকে প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হও, যার প্রশস্ততা আসমান ও যমীনের প্রশস্ততার মত।" (৫৭:২১)

৪. সাবাকার' সর্বোচ্চ ভার্সন হলো 'ফাসতাবাকা'। আল্লাহ আজ্জা ওয়া জাল্লা বলেন- فَاسۡتَبِقُوا الۡخَیۡرٰتِ ؕ - "সওয়াবের কাজে তোমরা প্রতিযোগিতা করো।" (2:148)

যখন সৎ কাজের কথা আসে তখন এমনভাবে ধাবমান হও যেনো তুমি সমগ্র মানব জাতির মধ্যে এক নম্বর হতে চাও। তোমার নিজের জীবনে, তোমার দিনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে ফাসতাবিকু। তুমি নাম্বার ওয়ান হতে চাও। তোমার দ্বারা যত বেশি ভালো কাজ করা সম্ভব ক্ষিপ্রতার সাথে করতে থাকো।

ইবাদত করা বাকি থাকলে এখন দ্রুত উঠে পড়ুন।

28/03/2024

আল্লাহর দ্বীনে পুরোপুরি প্রবেশ ব্যতীত আমাদের কারো মুক্তি নেই

একবার ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু নবিজী সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সামনে তাওরাতের (মুসা আলাইহিস সালামের ওপরে নাযিল হওয়া আসমানি গ্রন্থ) কিছু অংশ পড়তে লাগলেন। ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু পড়ে যাচ্ছেন তো যাচ্ছেন, কোনোদিকে কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। ওদিকে এই ঘটনায় আল্লাহর রাসূল সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের চেহারা রক্তবর্ণ ধারণ করে চলেছে। ভীষণ ক্রোধে ফেঁটে পড়ার মতো অবস্থা।

নবিজীর চেহারা মুবারকের এই অবস্থা দেখে দ্রুত ওমরকে থামতে বলেন আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু। মাথা উঁচু করে ওমর যখন নবিজীর রক্তবর্ণ চেহারা দেখলেন, ভয় আর বিহ্বলতায় তার একেবারে কুঁকড়ে যাওয়ার মতো অবস্থা হলো৷ তিনি আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের ক্রোধ থেকে পানাহ চাইলেন অতিসত্বর।

শান্ত হয়ে নবিজী সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘ওমর, আজ যদি মুসা আলাইহিস সালাম বেঁচে থাকতেন, তাকেও মুহাম্মাদের আনীত দ্বীন মেনে চলতে হতো’।

এই ঘটনা বলার উদ্দেশ্য হলো, পূর্ববর্তী আসমানি গ্রন্থগুলোর ওপরে আমাদের বিশ্বাস রাখতে হবে ঠিক, কিন্তু সাথে এটাও বিশ্বাস রাখতে হবে যে—সেসব গ্রন্থাদির ন্যুনতম কোনো প্রয়োজন, দরকার, আবশ্যিকতা এবং প্রাসঙ্গিকতা আমাদের জীবনে নেই৷ সেসবে বিদ্যমান থাকা যে বিষয়াদি আমাদের একান্তই জানা জরুরি ছিলো, তার সবটাই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা কুরআনে বলে দিয়েছেন। যেমন—পূর্ববর্তী বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর ঘটনা, বিভিন্ন নবি রাসূলের ঘটনা ইত্যাদি।

Yaa হু Deee দের ‘লাল গরু’ জবাই কেন্দ্রিক একটা ঘটনা নিয়ে অনেক উদ্বেগ উৎকন্ঠা চাউর হতে দেখা যাচ্ছে। তাদের কিতাবে নাকি আছে, কোনো এক সময় তারা একটা গরুর বাছুর খুঁজে পাবে যেটার প্রত্যেকটা পশম হবে লাল। বিন্দুমাত্র খুঁত সেটায় থাকবে না৷ সেই বাছুর ওরা জবাই করে পবিত্র হবে। পবিত্র হলেই কেবল তারা আল আকসায় ঢুঁকতে পারবে। আল আকসায় ঢুঁকে তারা আল আকসাকে ভেঙে, সেখানে ‘থার্ড টেম্পল’ বানাবে। এই থার্ড টেম্পল বানানো হলেই তাদের প্রতীক্ষিত ‘মাসীহ’ (যেটাকে আমরা ‘দাজ্জাল’ বলি) আসবে এবং তার নেতৃত্বে তারা বিশ্বজয় করবে ইত্যাদি ইত্যাদি।

প্রথম কথা হলো, Yaa হু Dee রা যুগে যুগে আল্লাহর বহু নবি রাসূলকে হত্যা করেছে, যার ফলে তারা অনন্তকাল ধরে আল্লাহর অভিশাপ বয়ে বেড়াবে।

দ্বিতীয় কথা হলো, আল্লাহর নাযিল করা আসমানি গ্রন্থকে তারা বহাল তবিয়তে রাখেনি৷ সময়ের সাথে সাথে এতে যুক্ত করেছে নিজেদের মনগড়া কথা আর মতামত।

সুতরাং, যাদের হাত রঞ্জিত আল্লাহর প্রেরিত নবি রাসূলদের রক্তে, যাদের হাতে বিকৃত হয় আল্লাহর নাযিলকৃত কিতাব, তারা তাদের ধর্মীয় গ্রন্থের বরাতে আমার সামনে একটা ‘তত্ত্ব’ হাজির করবে আর আমি চোখমুখ বন্ধ করে সেটা বিশ্বাস করে, ‘এই বুঝি দাজ্জাল চলে এলো’ ভেবে ভয়ে কুঁকড়ে যাবো—এতোটা সরলমনা মুসলমান হতে চাই না।

কুরআনে লাল বাছুর জবাই বা এতদসম্পর্কিত কোনো আলাপ পাওয়া যায় না। এটা যদি ইতিহাসের এতোটাই বাঁক বদলে দেওয়া ঐশ্বরিক কোনো ঘটনা হতো, তাহলে অন্তত নবিজী সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদিসে হলেও আমরা এটার ব্যাপারে কিছু আলাপ আলোচনা পেতাম। কিন্তু হাদিসে নববীতেও সেরকম কিছু নেই। ইসলামের প্রারম্ভিককালের মহান মানুষদের কেউ এমন কোনো ঘটনা নিয়ে আলাপ করেছেন—তেমন নজিরও পাওয়া যায় না।

তার মানে, লাল বাছুর জবাই এবং তাদের (তথাকথিত) পবিত্র হয়ে আকসা ভেঙে ফেলার যে তত্ত্ব, তা কি পুরোটাই বকওয়াজ? আমি সেটাও ভাবতে নারাজ।

আমার ধারণা, এই ঘটনা কোনো ধর্মীয় ঘটনা নয়, এটা পুরোটাই রাজনৈতিক ঘটনা। তারা অত্যন্ত সুদূরপ্রসারী চিন্তাভাবনা করে৷

27/03/2024

শিক্ষাগত যোগ্যতাই যদি রিজিক লাভের মাপকাঠি হত, তাহলে সব পিএইচডি ডিগ্রিধারীরা কোটিপতি হতেন।

কঠোর পরিশ্রমই যদি রিজিক লাভের যোগ্যতা হত, তাহলে রিকশাচালকেরা সবচেয়ে ধনী হতেন।

কিন্তু মহান আল্লাহ কোরআনের অনেক আয়াতে চিরন্তন ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন।

"বস্তুত তোমার প্রতিপালক যার জন্য ইচ্ছা করেন জীবিকা প্রশস্ত করে দেন এবং (যার জন্য ইচ্ছা) সংকুচিত করে দেন।" [সূরা বনী ইসরাইল : ৩০]

17/03/2024

আমরা রোজা রেখে সবাই এক ফোটা পানি গিলে ফেলাকে খুব ভয় পাই, রোজা নষ্ট হয়ে যাবে বলে কিন্তু অফিসে অন্যের হক গিলে ফেলায় আমাদের কোনো ভয় নেই!

যেমন: Increment, Production Incentive, Earn Leave Encashment, Overtime Allowancement.

13/03/2024

আল্লাহ বলেন, আমি ৬টি জিনিসকে লুকিয়ে রেখেছি ৬টি স্থানে। কিন্তু মানুষ তা খুঁজে বেড়ায় ভিন্ন জায়গায়।

১. আমি দ্বীন ইসলামকে রেখেছি ক্ষুধা, দারিদ্রতা ও ধৈর্যের মধ্যে, কিন্তু মানুষ তা খোঁজে উদরপূর্তি ও দুনিয়ার স্বচ্ছলতার মধ্যে।

২. আমি সম্মান রেখেছি শেষ রাতের ইবাদতে, কিন্তু মানুষ খোঁজে, শাসক ও ক্ষমতাবানের সাহচর্যে।

৩. আমি সুখ স্বাচ্ছন্দ্য রেখেছি জান্নাতে, কিন্তু মানুষ তা খোঁজে দুনিয়াতে।

৪. আমি বড়ত্ব রেখেছি বিনয় ও নম্রে, কিন্তু মানুষ তা খোঁজে অহংকারে।

৫. আমি ধনী হওয়া রেখেছি অল্প তুষ্টিতে, কিন্তু মানুষ তা খোঁজে লোভ- লালসার মধ্যে।

৬. আমি দোয়া কবুল হওয়াকে নিহিত রেখেছি হালাল উপার্জনের মধ্যে, কিন্তু মানুষ তা খোঁজে হারাম উপার্জনে।

আল্লাহ পাক আমাদেরকে সঠিকভাবে আমল করার তাওফিক দান করুন,
আ-মীন।

11/03/2024

বদলে দিতে পারে

যখন আপনি অতি চিন্তায় পড়ে যান, তখন প্রার্থনা করুন। আসলে, আপনি যে কোন কিছু করার আগে পরম করুণাময়ের কাছে চান। প্রার্থনা আপনার ভাগ্য বদলে দিতে পারে। যখনই আপনি মায়াহীন, গুরুত্বহীন বা নিরাপত্তাহীনতা বোধ করবেন তখন মনে আনুন কে আপনাকে তৈরি করেছেন! তাঁরই কাছে একাকী প্রার্থনা করুন। আপনি যদি কেবলমাত্র উপলব্ধি করতেন যে প্রার্থনা কতটা শক্তিশালী তাহলে কোন দিনই আপনি প্রার্থনা বন্ধ করবেন না!

- মুফতি মেনক

11/03/2024

আপনার জীবন ততটাই সহজ হয়ে যাবে, যতটা জটিলতা নেওয়ার সক্ষমতা আপনার মধ্যে থাকবে। আপনি যত আঘাত সহ্য করবেন, তত ক্ষমতাবান হয়ে উঠবেন।

আর্মিদের যেমন বলা হয়, শান্তির সময় যত বেশি ঘাম ঝরাবেন, যুদ্ধের সময় তত কম রক্ত ঝরবে।

ছোট খাটো একটা চাকরি করি। গত মাসে বড় মেয়েকে বিয়ে দিয়েছি, প্রায় ৬ লক্ষ টাকা খরচ করে। আজ ইফতারি দিয়েছি জামাইয়ের বাড়িতে, প্র...
11/03/2024

ছোট খাটো একটা চাকরি করি। গত মাসে বড় মেয়েকে বিয়ে দিয়েছি, প্রায় ৬ লক্ষ টাকা খরচ করে। আজ ইফতারি দিয়েছি জামাইয়ের বাড়িতে, প্রায় ১৫,০০০৳ টাকা খরচ করে। একটু আগে মেয়ের ফোন।

- বাবা, কেমন আছেন?

- হ্যাঁ, মা ভালো। তুই ভালো আছিস ত?

- আছি বাবা ভালো।

- এইভাবে বলছিস কেনো? তোর শ্বশুররা খুশি হয়েছে তো?

- ওরা কিছু বলেনি। ফুফু (জামাইয়ের ফুফু) বলেছে ইফতারি একটু কম হয়েছে।

- (তখন আমার চোখের পানি টলটল করছিল) আচ্ছা মা বলিস, পরের বার থেকে আরো বাড়িয়ে দিবো।

- বাবা শুনো। তুমি আমাদের বাড়িতে ঈদে কাপড় দিবে না?

- হ্যাঁ মা, দিবো। কেনো?

- তুমি কাপড় দিওনা। খালা (জামাইয়ের খালা) বলেছে, কাপড় দিলে সবার পছন্দ হবে না। কাপড় না দিয়ে টাকা দিয়ে দিতে। ৩০,০০০৳ টাকা দিলে, সবার নাকি হয়ে যাবে।

- আচ্ছা মা। তুই চিন্তা করিস না। আমি এখনও বেঁচে আছি।

(আমার বুঝতে দেরী হলো না, এতক্ষণে মেয়ের চোখের অনেক জল গড়িয়ে পড়েছে।)

- আচ্ছা বাবা, এখন রাখি।

- আচ্ছা মা, ভালো থাকিস।

রাতে ছোট ছেলে নামাজ থেকে আসলো।

- বাবা, তুমি আছো?

- হ্যাঁ, আছি। কিছু বলবি?

হ্যাঁ, ঈদের পর ২য় সপ্তাহে সেমিস্টার ফাইনাল। বেতন, ফর্ম ফিলাপ ও অন্যান্য সহ ২৫ হাজার টাকা লাগবে। আমার টিউশনির কিছু টাকা আছে। আপনি ২০ হাজার দিলে হবে।

- আচ্ছা দেখি। খেয়ে ঘুমিয়ে পর।

না বাবা, লেট হলে এক্সাম দিতে পারবো না।

নতুন জামাই! বাড়িতে মৌসুমী ফলমূল দিতে হবে। তাতে ১০-১৫ হাজার টাকা দরকার। ঈদের পরে আবার কোরবানি, মেয়ের বাড়িতে গরু দিতে হবে। গরুর যে দাম, কমপক্ষে ৫০,০০০৳ টাকা তো লাগবে। আবার নিজের জন্য ও একটা লাগবে।

এইখানে শেষ নয়, আরো রয়েছে মেয়ের বাড়িতে দেওয়ার বিভিন্ন মৌসুমে বিভিন্ন আয়োজন।

এই সব চিন্তা করতে করতে না খেয়ে শুয়ে পড়েছি। নাবিলার মা অনেক কিছু জিজ্ঞেস করেছিলো, কিছু না বলে শুয়ে পড়েছি।

মাথায় একটা বিষয় কাজ করছে। টাকা! টাকা! আর মেয়ের সুখ।

এইভাবে রাত ১২ টা। হঠাৎ করেই বুকের ব্যথাটা বেড়ে গেছে। ধীরে ধীরে আমি দুর্বল হয়ে যাচ্ছি। আমার হাত-পা গুলো অকেজো হয়ে আসছে। আমার সারা জীবনের অনেক স্বপ্ন অসমাপ্ত রয়ে গেছে। সেই চিন্তা গুলো এখনো আমার পিছু ছাড়ছে না।

পরদিন সকাল বেলা। সবাই কান্নাকাটি করছে। আমার ছোট মেয়ে আর আমার প্রিয় স্ত্রী সব চেয়ে বেশি কাঁদছে। শুনলাম বড় মেয়ে ইতি এরই মধ্যে এসে গেছে। সবার দিকে চেয়ে থাকলাম। অনেক কিছু বলতে চাচ্ছি। কিন্তু কিছুই বলতে পারতেছিনা। ঠিক ২ মিনিট পর আর কিছু জানি না।

এইভাবে হারিয়ে যাচ্ছে অনেক বাবা। আর বাবার স্নেহ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শত শত ছেলে-মেয়ে। হয়তো অনেকে এখন ও জানে না, তাদের বাবার মৃত্যুর রহস্য।

এইভাবে প্রতিনিয়ত আমরা হারাচ্ছি আমাদের প্রিয় বাবাদের।

আমাদের এই কু-প্রচলন কি পরিবর্তন হবে না? হচ্ছে না কেনো? কেন হচ্ছে না?

শহরে কিছুটা পরিবর্তন হলেও গ্রামে ৯০% লোক এই কু-প্রচলন থেকে বের হয়ে আসতে পারেনি।

চলুন আমরা জেগে উঠি। ধ্বংস করি এই অপসংস্কৃতি।

- লিখা সংগৃহীত

আজ আমার ডেস্কের পাশে গ্লাসে শব্দ হচ্ছে হঠাৎ পর্দা উঠিয়ে দেখলাম কয়েকজন ভাই ২৫ তলা থেকে  গ্লাস পরিস্কার করতে করতে ঝুলন্ত অ...
02/03/2024

আজ আমার ডেস্কের পাশে গ্লাসে শব্দ হচ্ছে হঠাৎ পর্দা উঠিয়ে দেখলাম কয়েকজন ভাই ২৫ তলা থেকে গ্লাস পরিস্কার করতে করতে ঝুলন্ত অবস্থা কাজ করে নিছে নামতেছে, আসলে পুরুষ মানুষের পকেটে টাকা এমনি এমনি আসে না জীবনটা হাতের মুঠো নিয়ে জীবিকার তাগিদে সংসার খরচ বহন করে এই ভাবেই পরিবারের মুখে হাসি যোগায়!

ছবি গুলশান লিংক রোড মেঘনা ফোরাম!

02/03/2024

এখন পর্যন্ত জীবন থেকে যা যা উপলব্ধি করলাম,

🎈প্রতিদিন নামাজ পড়ার কোন বিকল্প নাই।
🎈যত দ্রুত সম্ভব আয়- রোজগার করার জন্যে নিজেকে দক্ষ করে তোলা।
🎈কারো ঘাড়ে করে জীবনে উন্নতি করা যায়না শুধুই অবনতি হবে
🎈 বন্ধুদের সাথে আড্ডা যত কম দেয়া যায় ততই ভাল।
🎈দায়িত্ব নিজের ঘাড়ে নিতে হলে পিছ পা হওয়া যাবেনা।জীবন যুদ্ধ মোকাবেলা করতে হবে।
🎈 বাড়ি গাড়ি না থাকলেও চলবে কিন্তু স্কিল যদি না থাকে আপনার আর ঘরের আসবাব এর মাঝে সামনের তেমন কোন পার্থক্য থাকবেনা।
🎈বাবা মা বোন সবার দোয়া ছাড়া চলা অসম্ভব।
🎈কারো খারাপ না চেয়ে শুধুই নিজের চেষ্টা এবং স্বপ্ন নিয়ে ব্যস্ত থাকার উচিৎ তা না হলে জীবনে অনেক ভুগতে হবে।
🎈সম্পর্ক থেকে কোন প্রকার এক্সপেকটেশন না রাখা বেস্ট।
🎈সবচেয়ে কাছের মানুষ রূপ বদলাতে বেশী সময় নেয় না।তাই বিশ্বাস শুধুই নিজেকে করুন।
🎈আল্লাহ ছাড়া কেউ সাহায্য করতে পারবেনা এই কথা মন থেকে বিশ্বাস করলে কখনো আটকাবেন না ইন শা আল্লাহ।
🎈পরিবার কে বেশি বেশি সময় দিতে হবে।
🎈টাকা পয়সা সম্পদ এর জন্যে আপন মানুষ পর হতেই পারে এটা নিয়ে আফসোস করার কিছুই নেই।
🎈অনেক অনেক পরিশ্রম করতে হবে সেই সাথে প্রযুক্তিগত জ্ঞ্যান অর্জনের কোন বিকল্প নাই।
🎈শুধু সেই কাজকেই নিজের প্রফেশন হিসেবে নিন যা আপনি করতে পছন্দ করেন তানাহলে জীবনে শুধুই আক্ষেপ বাড়তেই থাকবে। যেমন আমার নিজেরই অনেক আক্ষেপ আছে।
🎈লোকের কাজ কথা বলা তাই কে কি বলল সেটা পুরোপুরি এড়িয়ে চলুন।
🎈জীবনে স্বার্থের জন্যে কিছু করলে তার ফলাফল কখনো ভাল হয় না।
🎈নিজের যা ইচ্ছা তা করা যাবেনা।পরিবার এর মানুষদের আগে প্রাধান্য দেয়া উচিৎ।

26/02/2024

দেখবেন দাড়িওয়ালা ঠিকই বেড়েছে কিন্তু সুন্নতওয়ালা দাড়ি বাড়েনি। তেমনি বোরকাওয়ালী ঠিকই বেড়েছে কিন্তু পর্দাশীল বোরকা বাড়েনি।

26/02/2024

১.দৈহিক সৌন্দর্য মানুষ কিছুদিন মনে রাখে কিন্তু চারিত্রিক মাধুর্য, সৌন্দর্য সারাজীবন মনে রাখে।

২.দৈহিক সৌন্দর্য ক্ষনস্হায়ি কিন্তু চারিত্রিক সৌন্দর্য চিরস্মরণীয়, সারাজীবনের সম্পদ।
এটা মানুষকে করে মহান।

৩.সৌন্দর্য জন্মগত ভাবে পেতে পারেন কিন্তু চরিত্র ভালো করতে হয় কঠোর সাধনা।

এদের কোন চেতনা নাই, এদের পিতা ইব্রাহীম (অ:)। এরা লড়াই করেছে আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দিন প্রতিষ্ঠার জন্য, যার জন্য তারা খেল...
26/02/2024

এদের কোন চেতনা নাই, এদের পিতা ইব্রাহীম (অ:)। এরা লড়াই করেছে আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দিন প্রতিষ্ঠার জন্য, যার জন্য তারা খেলাফাত ফিরিয়ে এনেছেন আর আমার গনতন্ত্র নামক হারামের পিছে দৌড়াচ্ছি।

এরাও কিন্তু সংসদে দাড়িয়ে দাম্ভিক গলায় বলতে পারতো, এতোবছর তোমরা খেয়েছো, এখন আমরা খাবো, বেশী কথা বললে লাল ঘোড়া দাবড়ায়ে দিবো।

# এরাও কিন্তু বলতে পারতো ২০ বছর যুদ্ধ করে পৃথিবীর সুপারপাওয়ার কে পরাজিত করেছি, আমাকে আজীবন ভাতা দিতে হবে, আমার বউকে দিতে হবে, বাচ্চাকে দিতে হবে, নাতিপুতিদেরও দিতে হবে।

# এরাও কিন্তু বলতে পারতো আমার উত্তরসূরি প্রত্যেককে বিশেষ কোটায় চাকুরী দিতে হবে।

>> কিন্তু না! এরা তা বলেনি, কারন এরা যুদ্ধ করেছে জাতির জন্যে, আত্মমর্যাদা রক্ষার জন্যে। তাই বছর না ঘুরতেই এদের মুদ্রার মান দক্ষিন এশিয়ার শীর্ষে।

26/02/2024

তোমার রুমমেট - ম্যাজিস্ট্রেট
এটা রুমমেটের অর্জন- তোমার নয় !
তোমার ক্লোজ বড়ভাই - এস.পি
এটা বড় ভাইয়ের অর্জন- তোমার নয় !
তোমার বন্ধু অনেক বড় - লিডার
এটা বন্ধুর অর্জন- তোমার নয় !
অন্য কারো অর্জনকে নিজের ভেবে অহংকার, দা'ম্ভিকতা করতে নেই।
পায়ের নিচে মাটি না থাকলে এই পৃথিবীতে কেউ কারো নয় !
সবাই প্রয়োজনে প্রিয়জন !!

ছবিটি ২০১৮সালের ৩ ফেব্রুয়ারী,ন্যাশানাল জিওগ্রাফি চ্যানেল প্রকাশ করে।এখানে দুইটি সাপ আছে। একটি অজগর আরেকটি কিং কোবরা। দু...
26/02/2024

ছবিটি ২০১৮সালের ৩ ফেব্রুয়ারী,ন্যাশানাল জিওগ্রাফি চ্যানেল প্রকাশ করে।
এখানে দুইটি সাপ আছে। একটি অজগর আরেকটি কিং কোবরা। দুটিই সাইজে বড় এবং প্রত্যেকেই নিজেকে শ্রেষ্ট আর ক্ষমতাবান বলে মনে করে।এক পর্যায়ে অজগরটি ,কিং কোবরাকে দম বন্ধ করে দেয় এবং কিং কোবরা অজগরটিকে কামড়ে দেয়। দুটি সাপই মারা গেছে, একটি শ্বাসরোধে এবং অন্যটি বিষে।

আর ঠিক এভাবেই মানুষ একে অপরকে ধ্বংস করে। ঠিক এভাবেই বন্ধুত্ব শেষ হয়, সম্পর্ক শেষ হয় এবং হিংসা বাড়িয়ে তোলে। কারণ একজন সব সময় অন্যের চেয়ে শ্রেষ্ঠ হতে চায় বা নিজেকে বড় বা ক্ষমতাবান প্রমাণ করার চেষ্টা করে।

আবার কিছু মানুষ তাদের শ্রেষ্ঠত্বের অহংকারে মাটিতে পা পড়ে না, ক্ষমতা প্রমাণের চেষ্টা করে এবং তারা একে অন্যের ক্ষতি না করা পর্যন্ত পরচর্চা, হিংসা এবং প্রতারণা করে থাকে !!!

সুতরাং এগুলো বাদ দিয়ে ভালোবাসা, সহানুভূতি, আনুগত্য এবং সততা বেছে নিন। যাতে নিজের এবং সকলেরই মঙ্গল হয়।

সংগৃহীত.....

Address

Vill: Kaeshranga, Post, Ragoi, P/s: Shahrasti
Chandpur
3620

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Azad Mollah posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Azad Mollah:

Videos

Share