MĐ DAUD 007

MĐ DAUD 007 Hello friends,
Welcome to my official page: Md Daud 007. It's a gaming page. Support me all time. follow my page. thanks for visiting my page. bye bye.

see you again. take love.
#

প্রেমে পড়া, প্রেম করা এগুলো খুব স্বাভাবিক। কাউকে প্রেম করতে দেখে চোখ কপালে তোলাটাই বরং অস্বাভাবিক।টিভি চালু করে দুই ঘন্ট...
18/01/2022

প্রেমে পড়া, প্রেম করা এগুলো খুব স্বাভাবিক। কাউকে প্রেম করতে দেখে চোখ কপালে তোলাটাই বরং অস্বাভাবিক।

টিভি চালু করে দুই ঘন্টায় দশটি চ্যানেল চেঞ্জ করুন, দেখুন টিভির প্রোগ্রাম/বিজ্ঞাপনগুলো কী বার্তা দিতে চায়? নাটক-সিনেমা এমনিতেই প্রেমের বিজ্ঞাপন দিয়ে যাচ্ছে, বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপনগুলোতেও প্রেমের বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়, নারীসঙ্গ/পুরুষসঙ্গ লাভের জন্য মোটিভেট করা হয়। বডিস্প্রে, টুথপেস্ট, সাবানের বিজ্ঞাপনগুলোতে ঐসব পণ্য ব্যবহারের মূল মটিভ দেখানো হয় মেয়ে/নারীর কাছে নিজেকে আকর্ষণীয় হিসেবে উপস্থাপন করা।

আপনি সাহিত্যে যান, ৫ টি গল্পের বই, ৫ টি কবিতার বই, ৫ টি উপন্যাস পড়ে দেখুন সেখানে কী বার্তা দেওয়া হচ্ছে। প্রেম, প্রণয়, পরিণতি, ট্র্যাজেডি এসব নিয়েই মূলত সাহিত্য। রবীন্দ্রনাথ থেকে হুমায়ূন, র‍্যান্ডমলি যেকোনো একজন লেখকের বই হাতে নিয়ে একটি গল্প-উপন্যাস পড়ে দেখুন সেগুলোতে আপনাকে প্রেম করতে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।

আপনি যাদের সাথে ঘুরাফেরা করেন, আড্ডা দেন, তাদের বেশিরভাগই নিশ্চয়ই প্রেম করে? স্কুল- কলেজ- ভার্সিটি পড়ুয়া একজনের যদি ১০ জন বন্ধু/বান্ধবী থাকে, তাহলে তাদের অন্তত ৫ জন প্রেম করছে।

ফেসবুকের নিউজফিড স্ক্রল করতেই দেখবেন বন্ধু তার গার্লফ্রেন্ডের সাথে রেস্টুরেন্টে খাবার পিক আপলোড দিয়েছে, হাত ধরাধরি ছবি আপলোড দিয়েছে, গার্লফ্রেন্ডকে ট্যাগ করে একটি কবিতার লাইন লিখেছে ইত্যাদি।

যেই ছেলেটা বা মেয়েটার চোখের সামনে এতোগুলো প্রেমের বিজ্ঞাপন ভাসছে, তার মনে একবারও প্রেম করার ইচ্ছা জাগবে না এই ধারণাটি ভুল। অবশ্যই তারও প্রেম করতে ইচ্ছে হয়, তারও কারো হাত ধরে হাঁটতে ইচ্ছে হয়, নিঃসঙ্গ রাতে কারো সাথে ফোনে কথা বলতে ইচ্ছে হয়।

পারিপার্শ্বিক এমন প্রভাবে তার এমন ইচ্ছাপোষণ কিংবা প্রেম করাটাকে ‘অস্বাভাবিক’ চিহ্নিত করার মানে হলো সমস্যাকে এড়িয়ে গিয়ে সর্বরোগের ঔষধ প্যারাসিটামল/ নাপা সাজেস্ট করতে থাকা!

প্রেমের সম্পর্ক ২০ বছর আগে সমাজে যতোটা ট্যাবু ছিলো, এখন ততোটা তো নেই-ই; বরং প্রেম করাটা এখন অনেক পরিবারই সহজে মেনে নেয়। যেসব পরিবার তার ছেলে/ মেয়েকে কলেজ- ভার্সিটিতে পড়তে পাঠায়, তারা অনেকটা ধরেই নেয় যে সে প্রেম করবে (শারীরিক সম্পর্ক না করলেই হয়)। অন্যদিকে কলেজ-ভার্সিটিতে ছেলে/ মেয়েকে পড়তে দিয়েও যেসব বাবা-মা মনে করে তার খোকা/খুকি ‘নিষ্পাপ’ হয়ে গ্র্যাজুয়েট হবে, তাহলে সমস্যাটি খোকা/খুকির না; বরং মা-বাবারই।

মিডিয়া (নাটক-সিনেমা, সাহিত্য) যেভাবে প্রেমের বিজ্ঞাপন প্রতি মুহূর্তে করে যাচ্ছে, সেক্ষেত্রে নিজের সন্তান প্রেমে জড়াবে না এমন কনফিডেন্সকে ওভার- কনফিডেন্স বলাই শ্রেয়। এই ওভার- কনফিডেন্সের মূল কারণ হলো সন্তানের প্রতি মা-বাবার অন্ধবিশ্বাস।

আমাদের মা-বাবার জেনারেশনের (অর্থাৎ, আজ থেকে ৩০-৪০ বছর আগের) কথা যদি বলতে হয়, তাহলে দেখা যায় উনাদের ক্লাসে ‘কাপল’ ছিলো সর্বসাকূল্যে ১-২ টি। পুরো স্কুলে যে ৮-১০ টি কাপল ছিলো, তাদেরকে সবাই চিনতো। টিফিনের আড্ডায়, কারো বাড়িতে বেড়াতে গেলে ঐসব কাপলদের দুঃসাহস নিয়ে কথা উঠতো- ‘বাপরে বাপ, কী সাহস!’

এখন? ১০০ জন শিক্ষার্থীর একটি ক্লাসের মধ্যেই ৮-১০টি কাপল পাওয়া যায়, ক্লাসের বাইরে প্রেম করছে এমন সংখ্যা ৩০-৪০ জন হয়। হঠাৎ করেই এই পরিবর্তন আসলো কিভাবে? দুটো বিষয় এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড়ো ভূমিকা রাখছে।

১. মিডিয়ার প্রেমের প্রচার, প্রেমকে নরম্যালাইজ করা, বাধাকে জয় করার দুঃসাহসিক মোটিভেশন দেওয়া।

২. সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ছেলে-মেয়ের সহজে এক্সেস পাবার সুযোগ।

একটি কম্বাইন ক্লাসে ৫-৭ জন থাকে খুব এক্সট্রোভার্ট, ছেলেমেয়ের সাথে খুব সাবলিলভাবে তারা কথা বলতে পারে, কোনো দ্বিধা হয় না। কিন্তু ক্লাসের বড়ো একটি অংশ থাকে ইন্ট্রোভার্ট; তারা বিপরীত লিঙ্গের সাথে কথা বলতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে না। কোনো নোটস আদান প্রদান করতে হলে, কোনো তথ্য জানাতে হলে তারা ক্লাসের ঐ এক্সট্রোভার্ট বন্ধুদের সাহায্য নেয়। এই দৃশ্যটি ১৫-২০ বছর আগের।

ফেসবুক, হোয়াটস্যাপ সহজলভ্য হওয়ায় ক্লাসের প্রায় সবাই সবার সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘বন্ধু’ হয়ে থাকে। তারমধ্যেও দেখা যায় ১০০ জনের ক্লাসে ৮-১০ জন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও বিপরীত লিঙ্গকে ‘বন্ধু’ বানায় না। ক্লাসের বাকিরা তাদেরকে ‘গোঁড়া’ বলে।

যে ছেলেটা সামনাসামনি কোনো মেয়ের দিকে তাকাতে সাহস পেতো না, পা কাপতো (কথা বলা তো অনেক দূরের কথা), সেই ছেলেটাও কিন্তু ফেসবুকে তার ক্লাসমেটকে ভয়ে-ভয়ে একদিন ‘Hi’ পাঠায়। অনলাইনের বদৌলতে যে ছেলেটা জীবনের প্রথমবার একটি মেয়ের সাথে কথা বললো, তার সেই ফিলিংসটি সে খুব যত্নের সাথে লালন করে। চ্যাট করতে শুরু করে- "কেমন আছো? খেয়েছো? আজ ক্লাসে আসোনি কেনো?"

ম্যাসেঞ্জারের শব্দ শুনলে তার বুক ধড়ফড় করে উঠে, হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়। ইন্ট্রোভার্ট ছেলেটি ক্লাসে ঐ মেয়েটিকে/মেয়েদেরকে হাই-হ্যালো বলতে একসময় অভ্যস্ত হয়ে যায়। অনলাইনে চ্যাটের ফলে তার মনের ভয় অনেকটা কেটে যায়, ভয়ের জায়গায় জন্ম নেয় সুপ্ত ভালোবাসা। এক পর্যায়ে ২-৩ দিন কোনো কারণে কথা না হলে সে মনে করে তার অস্তিত্ব জুড়েই শূন্যতা। সে ‘মিস’ করা শুরু করে। অতঃপর অনলাইনে বা অফলাইন প্রপোজ, ঐদিক থেকে বেশিরভাগ সম্ভাবনা থাকে একসেপ্ট হবার।

কম্বাইন স্কুল-কলেজে পড়ার ফলে অনলাইনে- অফলাইনে দেখা হবার সুযোগ যেমন বেশি থাকে, প্রেমে পড়ার সম্ভাবনাও তেমনি বেশি থাকে। কিন্তু অনলাইন প্লাটফর্ম এতোটা সহজলভ্য হবার ফলে যারা বয়েস স্কুল/গার্লস স্কুলেও পড়ে তারাও সমানে সম্পর্কে জড়িয়ে যাচ্ছে। মজার ব্যাপার হলো, মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরাও প্রেমে পড়া, প্রেমে জড়ানোর ক্ষেত্রে স্কুল- কলেজের শিক্ষার্থীদের চেয়ে পিছিয়ে নেই। হতে পারে সেই হার স্কুল-কলেজের মতো মহামারী আকার ধারণ করেনি, কিন্তু তাদের প্রেমে পড়ার ঝুঁকি অন্যদের চেয়ে বেশি।

১২-১৫ বছর মাদ্রাসার সুশৃঙ্খল পরিবেশে থেকে, দৃষ্টির হেফাজত করেও ভার্সিটির ফার্স্ট ইয়ারে যে হারে মাদ্রাসা থেকে আগত শিক্ষার্থীরা প্রেমে জড়িয়ে পড়ে, সেটা চোখে না দেখলে কাউকে বিশ্বাস করানোটা কঠিন।

প্রেম সম্পর্কে আমার-আপনার মন্তব্য হলো এক শব্দে- ‘হারাম’। মজার ব্যাপার হলো, প্রেম করাটা যে হারাম, সেটা স্কুল- কলেজ পড়ুয়ারা যেমন জানে, মাদ্রাসা পড়ুয়া প্রেমিক/প্রেমিকাটিও জানে। তবুও তারা সেটায় লিপ্ত কেনো?

কারণ, কর্মের হারাম সহজে ছাড়া যায়, আবেগের হারাম সহজে ছাড়া যায় না। যেমন ধরুন- সুদ খাওয়া হারাম, কিন্তু যে সুদ খাচ্ছে তার সুযোগ আছে সুদ ছেড়ে হালাল উপায় অবলম্বন করার। সে খুব সহজেই, একদিনের মধ্যেই হারাম থেকে হালালে শিফট করতে পারবে। সুদের মতো হারামের সাথে তার লাভ- ক্ষতির সম্পর্ক থাকতে পারে, কিন্তু আবেগের সম্পর্ক নেই বললেই চলে।

অন্যদিকে প্রেম- ভালোবাসা পুরোটাই আবেগ। সেক্ষেত্রে জানা সত্ত্বেও এই হারামে লিপ্ত হওয়া খুবই স্বাভাবিক, এটা থেকে বের হওয়াটাও অনেক জটিল; কারো কারো কাছে অসম্ভব বটে।

আপনি যখন শুনতে পারলেন আপনার মেয়ে বা আপনার ছোটো বোন প্রেম করছে, তখন আপনি কী করবেন?

আবেগীয় সম্পর্কের উপর আমরা তখন ছড়ি ঘুরানো শুরু করি। আমরা মনে করি বকাঝকা করে, ধমক- হুমকি দিয়ে তার ঐ ফিলিংসটি নিঃশেষ করে দেবো। তাতেও যদি কাজ না হয় তাহলে দু-চারটি চড়-থাপ্পড় মারলে ঠিক হয়ে যাবে।

প্রেমের সম্পর্ক জানার পর আমাদের এমন রিঅ্যাকশন সিনেমার ঐ ‘ভিলেন’ বাপ-ভাইয়ের মতো; যে কোনোভাবেই নায়িকাকে নায়কের সাথে মিশতে দেবে না, আটকে রাখবে। সিনেমার সাথে বাপ- ভাইয়ের আচরণের মিল দেখে মেয়ে/বোনটি তখন নিজেকে সিনেমার নায়িকার জায়গায় দাঁড় করিয়ে একটা উপায় খুঁজে। নায়িকার মতোই মনে মনে বলে- যারা আমার অনুভূতিই বুঝে না, তাদেরকে বাপ- ভাই ডেকে কী লাভ? তারা আমার কী হয়?

মিডিয়ার মাধ্যমে প্রেমের যে বিজ্ঞাপন হয়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যা সহজলভ্য হয়েছে, সেটার বিরুদ্ধে আপনি একা, একদিনে বা এক বছরে লড়াই করতে পারবেন না। প্রেমাক্রান্ত ছেলে/মেয়ে, ভাই/বোনের সাথে কিভাবে রিঅ্যাকশন করবেন, প্রেমে না পড়ার জন্য তাকে কিভাবে গাইড করতে হবে সেগুলো সময় থাকতে ঠিক করে নিন।

নতুবা, যেই মুহূর্তে আপনি আরেকজনের মেয়ের পালিয়ে যাওয়ার রসালো ঘটনাটি বলে পৈশাচিক আনন্দ পাচ্ছেন, মেয়ের বাপ-মার দায়িত্বজ্ঞানহীনতা দেখে হাসছেন, ঠিক সেই মুহূর্তে আপনার ঘরের ছেলে/মেয়েটি যে ব্যাগ গুছাচ্ছে না, সেটার গ্যারান্টি আপনি দিতে পারবেন না।
➖➖➖➖➖➖➖➖➖
❝প্রেমের বিজ্ঞাপনের প্রভাব❞
✍🏼আরিফুল ইসলাম

11/01/2022

আগেরকার যুগে প্রবাদ ছিলো
"ডাক্তার আসিবার পূর্বে রোগীর মৃত্যু হলো "
এখনকার যুগে আসলো
" বিয়ের খবর জানার পূর্বেই গর্ভবতী হওয়ার খবর আসিলো "
পরীমনির গর্ভবতী হওয়ার খবর জেনে আজ পুরো জাতি গর্বে গর্ভবতী হয়ে গেছে। পরীমনিই হবে পৃথিবীর প্রথম মা; এর আগে কেউ কখনও মা হতে পারে নাই!

কবে হবে 😄😄😄
10/01/2022

কবে হবে 😄😄😄

আপনি কি জানেন টাইটানিক মুভির সবথেকে ভাগ্যবান লোকটা কে?সে কি জ্যাক? যে কিনা সবথেকে সুন্দরী মেয়ে রোজের প্রেমে পড়েছিল? একদম...
10/01/2022

আপনি কি জানেন টাইটানিক মুভির সবথেকে ভাগ্যবান লোকটা কে?
সে কি জ্যাক? যে কিনা সবথেকে সুন্দরী মেয়ে রোজের প্রেমে পড়েছিল? একদম না!
তবে কি রোজ? যে কিনা মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচার জন্য জ্যাককে পেয়েছিলো? এবারও না!
জ্যাক বা রোজ কেউই না।
ভাগ্যবান লোকটি সেই অপরিচিতজন যে জুয়ায় জ্যাকের কাছে তার টিকিটটি হেরে গিয়েছিলো। যদি সে ওই জাহাজের টিকেট জিতে যেতো তাহলে হয়তো তাকে ঐ হিমশীতল পানিতে ডুবে মরতে হতো।
মাঝেমধ্যে হেরে যাওয়া ভালো।
- আপনি যদি আপনার পরীক্ষায় ব্যর্থ হয়ে থাকেন।
- আপনি যদি আপনার লাইফে হেরে গিয়ে থাকেন।
- আপনি যদি আপনার লক্ষ্যে না পৌঁছাতে পেরে থাকেন।
- আপনি যদি আপনার ভালোবাসা হারিয়ে থাকেন।
সবকিছুই কোন না কোন কারণে ঘটে থাকে। মাঝেমধ্যে হেরে যাওয়াটাও ভালো। হতে পারে আল্লাহ আপনাকে আরও বড় কোন বিপদের হাত থেকে রক্ষা করলেন।

08/01/2022

১৫০ মানে একশ পঞ্চশ টাকা।
পরবর্তীতে আরেকটা শিখানো হবে 🐸🐸🐸

08/01/2022

আমি গতকাল রাত পর্যন্ত কাজাখস্তানের রাজনীতি নিয়ে প্রচুর আগ্রহী ছিলাম৷ গতকাল রাত একটার দিকে ওখানে রাশিয়ান সেনারা প্রবেশ করার পরে আশা ছেড়ে দিছি। এখন কাজাখস্তানের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি কেন এত গুরুত্বপূর্ণ?
কাজাখস্তান একটা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ। যেখানে একটা চরম কারচুপি এবং ভোট ডাকাতির মাধ্যমে শক্তিশালী প্রতিবেশী রাশিয়া সমর্থিত প্রেসিডেন্ট এবং সরকার ক্ষমতায় ছিল। এর আগে ২০১৯ সালে স্বৈরনীতির প্রেসিডেন্ট নজরবায়েভ পদত্যাগ করে নিজের একান্ত অনুগত বর্তমান প্রেসিডেন্ট কে ক্ষমতায় আনেন।
পুরো কাজাখস্তান জুড়ে নজরবায়েভ এর বন্দনা এবং পূজা চলে বলা যেতে পারে। মানে কাজাখস্তানের সবাই নজরবায়েভ এর লোক। এমনকি কাজাখস্তানের রাজধানীর নাম তার নামে রাখা হয়েছে।
নজরবায়েভ তার "উন্নয়ন" এর বড়ি খাইয়ে যাবতীয় নাগরিক অধিকার এবং ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছিলেন। তাঁর সময়ে দৃশ্যমান কিছু উন্নয়নও হয়েছিলো। তাই আসলে সরকারবিরোধীদের আন্দোলন হালে পানি পায় নি। এছাড়া দমন-পীড়ন তো প্রতিদিনের বিষয়। আর প্রতিবেশী রাশিয়া সেখানে স্বৈরাচারকে সমর্থন দিতো।
কিন্তু জিনিসপত্রের দাম ও মূল্যস্ফীতির কারণে বিক্ষোভে নজরবায়েভ তার একান্ত অনুগত একজনের হাতে ক্ষমতা দিয়ে বিদায় হন। সাম্প্রতিক সময়ে জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি কে কেন্দ্র করে আবার সরকার বিরোধী বিক্ষোভ শুরু হয়েছে।
এখন রাশিয়া বলছে আমেরিকা এই বিক্ষোভের পিছনে জড়িত। আমেরিকা এরকম অভিযান পুরোপুরি নাকচ করে দিয়ে বলছে তাঁরা সকল নাগরিকদের মানবাধিকার নিয়ে উদ্বিগ্ন। বরং তারা রাশিয়াকে সেনা মোতায়েনের স্বীদ্ধান্ত না নেওয়ার আহব্বান জানিয়েছিল। কিন্তু কাজাখ সরকারের সাথে রাশিয়ার চুক্তি অনুযায়ী এরকম বিষয়গুলোতে রাশিয়া সেনা মোতায়েন করতে পারে। তাই রুশ সেনারা এখন বিক্ষোভ দমনে ভুমিকা রাখবে।
খুব সম্ভবত বাইডেন প্রশাসনের রাশিয়ার সাথে খেলার প্রথম ভেন্যু ছিল কাজাখস্তান৷ প্রথম খেলাতেই বেশ ভাল করতে চলেছে বলা চলে।
এইবার একটা কুইজ
চীন বিরোধী খেলার জন্যে আমেরিকার নেক্সট ভেন্যু কোনটা হতে পারে বলেন তো?

06/01/2022

আজকে বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বে মোহাম্মদ আমিরের ভক্তদের অভাব নাই, সব ভক্তরা কি জানে এই মোহাম্মদ আমির আন্তর্জাতিক ম্যাচে ফিক্সিং করে নিষিদ্ধ ছিলো ক্রিকেট , তারপর জাতীয় দলে ফেরত আসে এবং যার কারণে ২০১৭ সালে চ্যাম্পিয়ান ট্রফি জিতে পাকিস্তান,🇵🇰

বাংলাদেশের আবেগি ক্রিকেট ভক্তরা কি জানে মারলোন স্যামুয়েলস আন্তর্জাতিক ম্যাচে ফিক্সিং করে নিষিদ্ধ ছিলো ক্রিকেটে👈 তারপর ফিরে এসে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলকে ২ টা বিশ্বকাপ জিততে সাহায্য করলো,🌴

অথচ মোহাম্মদ আশরাফুল কিন্তুু আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিক্সিং করে নাই, করেছিলো ঘরোয়া লিগ বিপিএলে এবং সেখানে জরিত ছিলো এই মহুর্তে বোর্ড কাজ করা অনেক ভদ্রলোক, এবং এই ভদ্রলোকেরা কেউ শিকার করে নাই, ফলে তারা রাজনৈতিক মার প্যাচে বেচে গেছে, কিন্তুু আবেগি আশরাফুল দেশের মানুষের কাছে কান্নাকাটি কইরা সবকিছু শিকার করে এবং ক্ষমাও চায়, বিনিময়ে কি পেলো আশরাফুল?

এখনোতো ঘরোয়া লিগে নিয়মিত ফিক্সিং চলছে, সে যাইহোক, 👈
কখনো কি শুনেছেন আমির ক্ষমা চাইছে, স্যামুয়েলস ক্ষামা চাইছে,
আশরাফুল দলে আসলেই হয়ত বাংলাদেশ বিশ্বকাপ জিতবে না, কিন্তুু সে যথেষ্ট শাস্তি পেয়েছে, তারপরেও তাকে জাতীয় দলে নিবেন না, সেটা ভিন্নকথা কিন্তুু তাই বলে নান্নুর মত লোক? যে কিনা আশরাফুলের নাম উচ্চারণ করার যোগ্যতা রাখে না! সেই নান্নু কিনা আজ আশরাফুলকে অপমান করে, এইটা কোন কথা? একজন সত্যিকারের ক্রিকেট ভক্ত হিসেবে এসব কথা কখনো মেনে নেওয়া যায় না, 👈

06/01/2022

বাঘ বাঘিনিকে kiss করতে চাচ্ছিলো... বাঘিনি অতি সন্তর্পনে এদ ওদিক তাকাচ্ছিলো... 🙃🙃

বাঘ জিজ্ঞেস করলো,কি খুঁজছ?🧐

.

.

.



.

.

বাঘিনিঃ দেখছি, Discovery Channel আছে কিনা... শালারা একটুও Privacy রাখে না. 🤣🤣

This is Business 😁😋
02/09/2021

This is Business 😁😋

🔹Carlo    🔥    🔸Andy
01/09/2021

🔹Carlo 🔥 🔸Andy

Pro Enemy 😆😆😆
31/08/2021

Pro Enemy 😆😆😆

kill chor mention 😆😆😆
31/08/2021

kill chor mention 😆😆😆

30/08/2021

হ‍্যাঁ। আমি ফিরে এসেছি।

18/05/2021

Welcome,💜💜💜
My dear brother / sister .
Many Many thanks for visiting my official page - MD ĐAUD 007.

FOLLOW MY Page.👈👈
Support Me all time.👍👍
Take my love.❤❤
BYE BYE✋✋
See you again ☺☺

Address

Chandpur

Telephone

+8801936540586

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MĐ DAUD 007 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share



You may also like